Akash Das.
Akash Das_Official..
Sara Assam Bengali Suraksha Samiti-র কেন্দ্রীয় সভাপতি বিপুল দে দাদা আৰু আমাৰ মাজত নাই। এই কৰোনায় ইয়াৰ প্রাণ কাড়ি লৈই গল।
ঔঁম শান্তি ঔঁম শান্তি
অসমৰ নবনিৰ্বাচিত মূখ্যমন্ত্ৰী তথা শ্ৰদ্ধাৰ ড০ হিমন্ত বিশ্ব শৰ্মাৰ ডাঙৰীয়া লৈ আন্তৰিক অভিনন্দন জ্ঞাপন কৰিলোঁ ।
আপোনাৰ সবল নেতৃত্ব,অক্লান্ত পৰিশ্ৰম আৰু প্ৰচেষ্টাত ৰাজ্য খন অধিক শক্তিশালী ভাৱে আগুৱাই লৈ যাওঁক লগতে অসম ৰাজ্যক ভাৰতবৰ্ষৰ বুকুত অন্যতম ৰাজ্য ৰুপে প্ৰতিষ্টা লাভ কৰিব পাৰিব বুলি আমি বিশ্বাসী ।।
Himanta Biswa Sarma sir
২৫ শে বৈশাখ শুভ রবীন্দ্রজয়ন্তী উপলক্ষে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শ্রী চরণে আমার প্রাণভরা শ্রদ্ধাঞ্জলি ও শতকোটি প্রণাম জ্ঞাপন করি🙏🙏🙏
মহাত্মা গান্ধী এনরেগা প্রকল্পের অধীনে অসম সরকারের পঞ্চায়েত এবং গ্ৰামোন্নয়ন বিভাগের দ্বারা গ্ৰাম্য-সখী (Women Mate) নিয়োগ করা হচ্ছে। তাই ১৮ থেকে ৪৫ বয়সের মহিলা যারা সপ্তম শ্রেণী পর্যন্ত পড়াশোনা করেছেন এবং দীনদয়াল অন্তোদয়া প্রকল্প-রাষ্ট্রীয় গ্ৰামীণ জীবিকা অভিযানের অন্তর্গত আত্ম সহায়ক গোষ্ঠীর সদস্যা, জবকার্ডধারী তথা এই বছরে নুন্যতম ৩০ দিন এনরেগা প্রকল্পের অধীনে কাজ করা মহিলারা এই পদের জন্য আবেদন করতে পারবেন। আপনাদের কাজ হবে জবকার্ডধারীদের করা কাজের নিরীক্ষণ করা। এই নিরীক্ষণের জন্য প্রতিদিন ২৮০ টাকা করে দেওয়া হবে। তাই "গ্ৰাম্য-সখী" পদের প্র-পত্র পূরণ করার জন্য এই যোগ্যতা থাকা মহিলাদের ৫ মে অর্থাৎ আজ থেকে ২৫ মে পর্যন্ত নির্দিষ্ট পঞ্চায়েত কার্যালয় নতুবা খণ্ড উন্নয়ন আধিকারিকের কার্যালয়ে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করছি।
Me and my father's P.S.O.
Bibhu Chanda Dada & Dipak Sinha Dada.
Jai Hind 🚩
Bharat Mata ki Jai🚩🚩
जय बजरंगबली 🙏🙏🙏
🚩🚩🚩🚩🚩🚩🚩🚩
🙏🙏🙏
🚩🚩🚩🚩
সমগ্ৰ বিশ্ববাসী আপামর জনসাধারণকে জানাই বিশ্ব পৃথিবী দিবসের আন্তরিক শুভেচ্ছা। আসুন, এই শুভদিনে আমরা সবাই মিলে এই সুজলা-সুফলা বসুন্ধরাকে সুন্দর করে সাজিয়ে তোলার এবং সরকারী নীতি-নির্দেশনা মেনে করোনা মুক্ত পৃথিবী গড়ে তোলার জন্য অঙ্গীকারবদ্ধ হই।
শুভ রামনবমী উপলক্ষে সবাইকে জানাই আমার আন্তরিক প্রীতি, শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
প্রভু শ্রীরামচন্দ্রের শ্রীচরনে প্রনাম নিবেদন করি 🙏🙏🙏
#জয়_শ্রী_রাম 🚩🚩🚩
🙏🙏🙏
লেখা পড়ার উদ্দেশ্য মূল্যবোধের অবক্ষয় নয় মূল্যবোধ সৃষ্টি :
আপনি যদি খুজে দেখেন দেখবেন লাইফের অনেক কিছুই পার্ফেক্ট না।
কোন না কোন দিকে অসম্পূর্ণতা রয়েই গেছে।
অপূর্ণতা থেকেই যাবে।
কখনো ভাববেন না যে অমুকের জীবন খুব পার্ফেক্ট অমুকের সব দিক আছে।
আপনি হয়তো দূর থেকে অনেক কিছুই দেখেন না, বুঝেন না।
প্রত্যেকেই জানে তার জীবনের অপূর্ণ দিক, তার ব্যার্থতা।
যা হয়তো অন্য কেউ জানবে না।
বুঝবে না।
তাই নিজের জীবন নিয়ে দুঃখ করার কিছু নেই।
বরং শোকর গোজার থাকা উচিত।
একজন অন্ধ ব্যাক্তিকে জিজ্ঞেশ করবেন যে তার জীবনের একমাত্র চাওয়া কি?
সে বলবে " চোখের আলো "।
তেমনি অসুস্থ ব্যক্তিকে জিজ্ঞেশ করলে বলবে "সুস্থতা"।
এরকম যে, যে সমস্যায় আছে তার কাছে সেটার সমাধান ই একমাত্র চাওয়া।
তার কাছে সুখি হবার চাবি সেটাই।
তাই অন্ধ লোক ভাবে চোখে দেখতে পারা লোকটাই ভাগ্যবান।
অসুস্থ ব্যাক্তির কাছে সুস্থ ব্যাক্তিটি ই সুখি।
তাই নিজের জীবন নিয়ে অভিযোগ করার কোন সুযোগ নেই।
যদি তবু অসুখি মনে হয় নিজেকে তবে নিচের দিকে তাকান।
আপনার চেয়ে খারাপ অবস্থায় যারা আছে তাদের দেখুন।
২৭শে জুলাই ২০১৫ তারিখে পরলোকগত ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপ্রধান ও বিজ্ঞানী আবুল পাকির জয়নুল আবেদিন আবদুল কালাম তার জীবদ্দশায় ৮৪ বছরের দীর্ঘ ও সফল কর্মজীবনে অর্জিত অভিজ্ঞতা ও দর্শন থেকে আমাদের জন্য রেখে গেছেন অসংখ্য মহামূল্যবান বানী। তার থেকে বাছাইকৃত কিছু বানী সবার জন্য নিচে তুলে ধরা হল:-
১. স্বপ্ন বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত তোমাকে স্বপ্ন দেখতে হবে। আর স্বপ্ন সেটা নয় যেটা তুমি ঘুমিয়ে দেখ, স্বপ্ন হল সেটাই যেটা পুরণের প্রত্যাশা তোমাকে ঘুমাতে দেয় না।
২. তুমি তোমার ভবিষ্যত পরিবর্তন করতে পারবে না কিন্তু তোমার অভ্যাস পরিবর্তন করতে পারবে এবং তোমার অভ্যাসই নিশ্চিত ভাবে তোমার ভবিষ্যত পরিবর্তন করবে।
৩. একটি ভাল বই একশত ভাল বন্ধুর সমান কিন্তু একজন ভাল বন্ধু একটি লাইব্রেরীর সমান।
৪. সফলতার গল্প পড়ো না কারন তা থেকে তুমি শুধু বার্তা পাবে। ব্যার্থতার গল্প পড় তাহলে সফল হওয়ার কিছু ধারনা পাবে।
৫. জাতির সবচেয়ে ভাল মেধা ক্লাসরুমের শেষ বেঞ্চ থেকে পাওয়া যেতে পারে।
৬. জীবন এবং সময় পৃথিবীর শ্রেষ্ট শিক্ষক। জীবন শিখায় সময়কে ভালভাবে ব্যবহার করতে সময় শিখায় জীবনের মূল্য দিতে।
৭. তোমার কাজকে ভালবাস কিন্তু তোমার কোম্পানিকে ভালবাসো না। কারন তুমি হয়ত জান না কখন কোম্পানিটি তোমাকে ভালবাসবে না।
৮. তুমি যদি সূর্যের মতো আলো ছড়াতে চাও, তাহলে আগে সূর্যের মতো জ্বলো,
৯. ছাত্রজীবনে বিমানের পাইলট হতে চেয়েছিলাম। কিন্তু সেই স্বপ্ন পূরণে ব্যর্থ হয়ে, হয়ে গেলাম রকেট বিজ্ঞানী
১০. জীবন হলো এক জটিল খেলা। ব্যক্তিত্ব অর্জনের মধ্য দিয়ে তুমি তাকে জয় করতে পার।
১১. জটিল কাজেই বেশি আনন্দ পাওয়া যায়। তাই সফলতার আনন্দ পাওয়ার জন্য মানুষের কাজ জটিল হওয়া উচিত।
১২. পরম উৎকর্ষতা হলো একটি চলমান প্রক্রিয়া। এটা হঠাৎ করেই আসে না। ধীরে ধীরে আসে।
১৩. যারা মন থেকে কাজ করে না, তাঁরা আসলে কিছুই অর্জন করতে পারে না। আর করলেও সেটা হয় অর্ধেক হৃদয়ের সফলতা। তাতে সব সময়ই একরকম তিক্ততা থেকে যায়।
১৪. জীবন হলো একটি জটিল খেলা। ব্যক্তিত্ব অর্জনের মধ্য দিয়ে তুমি তাকে জয় করতে পার।
১৫. আমরা তখনই স্মরণীয় হয়ে থাকবো, শুধুমাত্র যখন আমরা আমাদের উত্তর প্রজন্মকে উন্নত ও নিরাপদ ভারত উপহার দিতে পারবো।
১৬. যদি কোন দেশ দুর্নীতিমুক্ত হয় এবং সবার মধ্যে সুন্দর মনের মানসিকতা গড়ে ওঠে, আমি দৃঢ়তার সঙ্গে বিশ্বাস করি সেখানকার সামাজিক জীবনে তিন রকম মানুষ থাকবে, যারা পরিবর্তন আনতে পারেন। তারা হলেন পিতা, মাতা ও শিক্ষক।
১৭. শিক্ষাবিদদের উচিত শিক্ষার্থীদের মাঝে অনুসন্ধানী, সৃষ্টিশীল, উদ্যোগী ও নৈতিক শিক্ষা ছড়িয়ে দেয়া, যাতে তারা আদর্শ মডেল হতে পারে।
১৮. তরুণ প্রজন্মের কাছে আমার আহ্বান হলো ভিন্নভাবে চিন্তা করার সাহস থাকতে হবে। আবিষ্কারের নেশা থাকতে হবে। যেপথে কেউ যায় নি, সে পথে চলতে হবে। অসম্ভবকে সম্ভব করার সাহস থাকতে হবে। সমস্যা চিহ্নিত করতে হবে এবং তারপর সফল হতে হবে। এগুলোই হলো সবচেয়ে মহৎ গুণ। এভাবেই তাদেরকে এগিয়ে যেতে হবে। তরুণদের কাছে এটাই আমার বার্তা।
১৯. উত্কর্ষ একটি ধারাবাহিক প্রক্রিয়া এবং এটা কোনো দুর্ঘটনা নয়।
২০. জীবন এক কঠিন খেলা। এই খেলায় জয় তখনই সম্ভব, যখন তুমি ব্যক্তি হিসেবে জন্মগতভাবে পাওয়া অধিকারকে ধারণ করবে।
২১. জীবনে সমস্যার প্রয়োজন আছে। সমস্যা আছে বলেই সাফল্যের এতো স্বাদ।
২২. যে হূদয় দিয়ে কাজ করে না, শূন্যতা ছাড়া সে কিছুই অর্জন করতে পারে না।
২৩. শিক্ষাবিদদের বিচক্ষণতা, সৃজনশীলতার পাশাপাশি উদ্যোগী হওয়ার ও নৈতিক নেতৃত্বেরও শিক্ষা দেওয়া উচিত। সেই সঙ্গে শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিজেকে পথিকৃত্ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার যোগ্যতা অর্জন করা উচিত।
২৫. যদি একটা দেশকে সম্পূণর্রূপে দুর্নীতিমুক্ত ও একটা জাতিকে সুন্দর মনের অধিকারী করতে হয়, তাহলে আমি বিশ্বাস করি, তিনজন ব্যক্তি এক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রাখতে পারেন- বাবা, মা ও শিক্ষক।
২৬. আমরা শুধু সাফল্যের উপরেই গড়ি না, আমরা ব্যর্থতার উপরেও গড়ি।
২৭. একজন খারাপ ছাত্র একজন দক্ষ শিক্ষকের কাছ থেকে যা শিখতে পারে তার চেয়ে একজন ভালো ছাত্র একজন খারাপ শিক্ষকের কাছ থেকে অনেক বেশী শিখতে পারে ।
২৮. আকাশের দিকে তাকাও। আমরা একা নই। মহাবিশ্ব আমাদের প্রতি বন্ধুপ্রতীম। যারা স্বপ্ন দেখে ও সে মতো কাজ করে, তাদের কাছেই সেরাটা ধরা দেয়।
২৯. আমি আবিষ্কার করলাম সবচেয়ে দ্রুতগতিতে বেশী বিক্রি হয়ে যায় সিগারেট ও বিড়ি। অবাক হয়ে ভাবতাম, গরিব মানুষেরা তাদের কঠোর পরিশ্রমে উপার্জিত অর্থ এভাবে ধোঁয়া গিলে উড়িয়ে দেয় কেন।
৩০.
# If you fail, never give up because F.A.I.L. means "First Attempt In Learning"
# End is not the end, in fact E.N.D. means "Effort Never Dies"
# If you get No as an answer, remember N.O. means "Next Opportunity"
# # So let's be positive.
আজাদ হিন্দ সরকার । । ।
“ভগবানের নামে,ভারতবর্ষ এবং আমার আটত্রিশ কোটি দেশবাসীর মুক্তির জন্য ,আমি সুভাষচন্দ্র বসু এই শপথ করছি যে,আমার জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত আমি এই সংগ্র্যাম চালিয়ে যাব। ”
হঠাৎ থেমে গেলেন নেতাজী। মনে হল ভিতরের আবেগ এবং কান্নার গতিকে রোধ করার জন্যই তিনি থেমে গেলেন —একটু সময় নিলেন।
চমকে উঠলেন দর্শকাসনে বসে থাকা হাজার হাজার নরনারী এবং বিভিন্ন রাষ্ট্রের আমন্ত্রিত অতিথিবর্গ।
নেতাজীর চোখে জল!চোখের কোল বেয়ে গড়িয়ে পড়ছে ফোঁটায় ফোঁটায় ।
সময়ঃ২১শে অক্টোবর ,১৯৪৩ ।
স্থানঃদাই তোয়া গেকিজো। সিঙ্গাপুর।
অনুষ্ঠানঃঅস্থায়ী সরকার গঠন । আজাদ হিন্দ সরকার ।
আজাদ হিন্দ সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসাবে শপথ গ্রহন করছিলেন তিনি। আবেগরুদ্ধ হয়ে গেলেন কয়েক মুহূর্তের জন্য । আসলে নেতাজী জীবনে দুটো স্বপ্ন দেখেছিলেন। এক—ভারতবর্ষের একটি নিজস্ব সেনাবাহিনী গঠন। দুই—একটি স্বাধীন সরকার গঠন ।
আজ দুটোই পেয়েছেন তিনি । তাই-----চোখের জল,আনন্দ ,আবেগ । কিছু না বলা যন্ত্রণাও বটে।
প্রধানমন্ত্রীর শপথ গ্রহণের পর মন্ত্রীসভার সদস্যরা একে একে শপথ গ্রহণ করলেন।
“ভগবানের নামে এই শপথ করছি যে,ভারতবর্ষ এবং আমার আটত্রিশ কোটি দেশবাসীর মুক্তির জন্য আমি নেতাজী সুভাষ চন্দ্রের প্রতি পূর্ণ মাত্রায় বিশ্বাসী থাকব,এবং এই সংগ্রামে আমার সর্বস্ব ,এমনকি প্রাণ পর্যন্ত বিসর্জন করতে প্রস্তুত থাকব। ”
এবার দেখা যাক কে কি দায়িত্ব গ্রহন করলেন।
সুভাষ চন্দ্র বসু ——রাষ্ট্রনায়ক ,প্রধানমন্ত্রী ,সমর ও পররাষ্ট্র সচিব।
ক্যাপ্টেন লক্ষী স্বামীনাথন——নারী সংগঠন।
এস এ আয়ার——প্রচার সচিব ।
লেঃ কর্নেল এ সি চ্যাটার্জী——অর্থ।
সেনাবাহিনীর প্রতিনিধি ——কর্নেল জে কে ভোঁসলে,লেঃ কর্নেল আজিজ মহম্মদ,লেঃ কর্নেল ভগৎ,লেঃ কর্নেল গুলজারা সিং,লেঃ কর্নেল এম জেড কিয়ানী,লেঃ কর্নেল এ ডি লোগনাথন,লেঃ কর্নেল ঈশান কাদির,এবং লেঃ কর্নেল শাহনওয়াজ খান।
এ এম সহায় ——সেক্রেটারী(মন্ত্রীর সমমর্যাদা সহ)।
রাসবিহারী বসু——প্রধান উপদেষ্টা ।
উপদেষ্টা ——করিম গনি,দেবনাথ দাস,জি এম খাঁ,এ ইয়েলাপ্পা,জে থিবি,সর্দার ঈশ্বর সিং।
এ এন সরকার ——আইন বিষয়ক পরামর্শ দাতা।
ঘোষণা পত্রে স্পষ্ট করে জানিয়ে দিলেন প্রধানমন্ত্রী সুভাষ চন্দ্র বোস,‘সরকারের পক্ষ থেকে আমরা সমস্ত নাগরিকের সমান অধিকার এবং ধর্মগত স্বাধীনতার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি। ---------যতদিন পর্যন্ত ভারতভুমি থেকে শত্রু চিরদিনের মতো বিদায় না হবে ,ততদিন অদম্য সাহস ,চরম অধ্যবসায় এবং জয়লাভের পূর্ণ বিশ্বাস নিয়ে আমাদের এই সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে। - - - - - চরম আত্মত্যাগের জন্য আপনারা সবাই প্রস্তুত হোন। সংগ্রাম আসন্ন । জয় হিন্দ। ’
জয় হিন্দ!জয় হিন্দ!জয় হিন্দ!বজ্র নির্ঘোষে কাঁপতে লাগল গোটা সিঙ্গাপুর। নেতাজী জিন্দাবাদ! চলো দিল্লী !চলো দিল্লী !চলো দিল্লী !
২৫শে আগষ্ট ১৯৪৩। আনুষ্ঠানিকভাবে আজাদ হিন্দ ফৌজের সর্বাধিনায়কের পদ গ্রহণ করেন সুভাষ বোস। তার প্রায় দুমাসের মধ্যে ২১শে অক্টোবর ১৯৪৩ এ আজাদ হিন্দ সরকার গঠিত হয়।
নয়টি স্বাধীন দেশ এই সরকারকে স্বীকৃতি দিয়েছিল।
প্রসংগতঃ ৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীন হলে এগারোটি দেশের স্বীকৃতি পেয়েছিল। কিন্তু ভারত স্বাধীন(???) হলে কোন দেশই স্বীকৃতি দেয়নি।
হ্যাঁ পাঠকবৃন্দ ,এটা একেবারে সঠিক তথ্য। ভেবে দেখুন আমরা আদৌ স্বাধীন কিনা।
যাই হোক ,আগের প্রসঙ্গে যাই। যে সব দেশ স্বীকৃতি দিয়েছিল আজাদ হিন্দ সরকারকে তারা হলো(পাশে তারিখ )ঃ
১)জাপান(২৩/১০/৪৩)
২)বার্মা(২৪/১০/৪৩)
৩)ক্রোশিয়া(২৭/১০/৪৩)
৪)জার্মানি (২৯/১০/৪৩)
৫)মাঞ্চুকু(০১/১১/৪৩)
৬)চীন(নানকিং সরকার )(০১/১১৪৩)
৭)ইতালী (৯/১১/৪৩)
৮)ফিলিপাইন
৯)থাইল্যান্ড(১৯/১১/৪৩)
সর্বোপরি ,সুদূর আয়ার্ল্যাণ্ড থেকে অভিনন্দন বার্তা পাঠালেন ডি ভ্যালেরা—পৃথিবীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ বিপ্লবী ।
এবার একটু ‘হিকারী কাইকান’এর কথা বলি । জাপভারত সংযোগ রক্ষাকারী সংস্থা ।
সুভাষ বোসের মুখে সরকার গঠনের কথা শুনে তারা খুব আপত্তি করেছিল। ওরা বুঝতে পারেনি সুভাষ বোস সোজা জেনারেল তোজোর কাছেই সরকার গঠনের কথাটা তুলবেন। তোজোকে রাজী করাতে নেতাজীর মাত্র কয়েক মুহূর্ত সময় লেগেছিল।
আসলে জাপানীরা সাহসীকে তারিফ করে। ওরা দেখেছিল সুভাষ বোসের সাহস আছে,কাউকে পরোয়া করে না। হিউ টয়ের ভাষায় ঃThe Japanese respected courage and courage they certainly found in Bose.Bose showed no fear of them and sometimes little respect,indeed his readiness to quarrel with them over the slightest infringement of his rights was one of the pillars of his reputation. --------------He treated Isoda to such a flow of invective that the General was never wholly at ease with him again.(The springing tiger__Hugh Toye)
২৩শে অক্টোবর ১৯৪৩। রাত বারোটা বেজে পাঁচ। একটি বলিষ্ঠ ঘোষণা শোনা গেল বেতার তরঙ্গে —
‘আজাদ হিন্দ সরকারের পক্ষ থেকে আমরা যুদ্ধ ঘোষণা করছি ব্রিটিশ ও আমেরিকার বিরুদ্ধে । ’
যুদ্ধ !যুদ্ধ !যুদ্ধ !
ঘুম ভেঙ্গে জেগে উঠল দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার সমস্ত ভারতীয় নরনারী। কেউ কেউ আনন্দে কেঁদেও ফেলল। বহুযুগের দাসত্ব মুক্তির জন্য যুদ্ধ ঘোষণা । নিজেকে কি ধরে রাখা যায়!
প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই কয়েকটি বিদেশী বেতার কেন্দ্র থেকে প্রচারিত হলো—আজাদ হিন্দ সরকার ব্রিটিশ ও আমেরিকার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে।
পরের দিন পাডাং ময়দানে দাঁড়িয়ে পঞ্চাশ হাজার নরনারীর সামনে নেতাজী আবার যুদ্ধ ঘোষণা করলেন ব্রিটিশ ও আমেরিকার বিরুদ্ধে । ঘোষণা শেষে বললেন ‘বন্ধুগন, ব্রিটিশ খুব ভাল করেই জানে যে,আমি যখন কোন কথা বলি তখন তার অর্থ একটাই হয়। মুখে ও মনে চিরদিনই আমি এক ও অভিন্ন । তাই আমি যখন বলছি ‘যুদ্ধ ’তখন তার অর্থ যুদ্ধই। এবং যতদিন ভারতবর্ষ স্বাধীন না হবে,ততদিন এ যুদ্ধ চলবে। ’
বুঝি উন্মাদ হয়ে গেল পঞ্চাশ হাজার নরনারী। নেতাজী!নেতাজী!নেতাজী!আমাদের নেতাজী। হ্যাঁ এই ত চাই। এই ত হওয়া উচিৎ।
তারপর ইম্ফলের দুর্গম পাহাড়ে সেই রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের কাহিনী ,আজাদী সেনাদের নিঃস্বার্থ আত্মত্যাগের কাহিনী সুযোগ পেলে অন্য কোনদিন বলব।
কিন্তু পাঠকদের কয়েকটি বিষয় ভাবতে অনুরোধ করি—
এক)ভারতবর্ষ এখনও স্বাধীন নয়। (আগেই বলেছি। স্বাধীন নয় তার আরও কারন আছে। )
দুই)আজাদ হিন্দ সরকারের প্রধান হিসাবে সুভাষ বোস বরাবরই বলেছেন,ভারতবর্ষ যতদিন না স্বাধীন হবে ততদিন যুদ্ধ চলবে।
তিন)২৩/১০/৪৩এ আজাদ হিন্দ সরকার যুদ্ধ ঘোষণা করে। কিন্তু ওই সরকার যুদ্ধ বিরতি ঘোষনা করেছে—এমন কোনো খবর পাওয়া যায়নি।
বোস যা বলেন তা করেই দেখান।
জয় হিন্দ!
নেতাজী জিন্দাবাদ!
তথ্যসুত্র_আমি সুভাষ বলছি _শৈলেশ দে।
কারেন্ট নাই জেনেও ফোন চার্জে দেওয়াকে বলে "সরলতা"😌😌
কারেন্ট আসার পর ফোনে চার্জ হচ্ছে মনে করা হলো "বিশ্বাস"🥰🥰
তিন ঘণ্টা পর এসে দেখলাম ভুলে সুইচ দেই নি এইটা হলো "বোকামি"🤥🤥
যা হয়েছে বাদ দিয়ে আবার সুইচ দেওয়াকে বলে "ক্ষমা"😇😇
সুইচ দেওয়ার সাথে আবার কারেন্ট যাওয়া কে বলে "মন ভাঙ্গা"💔💔
কারেন্ট আবার আসতে দেরি হবে ভেবে ফোন সাথে নিয়ে বাহিরে যাওয়া হলো "কনফিডেন্ট"😼😼
তিন ঘণ্টা পর বাসায় এসে শুনলেন বেরিয়ে যাওয়ার পরপরই কারেন্ট আসছে, এইটা হলো "কাটা ঘায়ে নুনের ছিটা"😹😹😹
আবার তড়িঘড়ি করে চার্জে লাগানোর সাথে কারেন্ট যাওয়াকে বলে "ছ্যাকা"😵😵
কারেন্ট আসতে পারে ভেবে তিনঘন্টা বাসায় বসে থাকা হলো "অপেক্ষা"🙄🙄
তিনঘন্টা অপেক্ষা করে নিজের উপর বিরক্ত হয়ে মন খারাপ করাকে বলে "ডিপ্রেশন"😤😤
মোড়ে কারেন্ট আছে, ওখানে চার্জ দেওয়া যাবে ভেবে বাসা থেকে বেরিয়ে যাওয়া হলো "বিকল্প ব্যবস্থা"😎😎
মোড়ে যাওয়ার অর্ধেক রাস্তায় গিয়ে বুঝলেন কারেন্ট আসছে, একে বলে "প্রাক্তন ফিরে আসা"🙃🙃
বাসায় যাবেন কিনা মোড়ে যাবেন এইটা চিন্তা করা হলো "কনফিউসন"🤔🤔
বাসার কাছাকাছি আসতেই আবার কারেন্ট যাওয়াকে বলে "প্রাক্তনকে বিশ্বাস করে বাঁশ খাওয়া"🥸🥸
এরপর মোড়ে যাওয়ার পর কারেন্ট আসা দেখেও বাসায় না আসা হলো "প্রাক্তনকে বিশ্বাস না করা"🤐🤐
রাত বারোটা পর্যন্ত মোড়ে বসে থেকে বাসায় এসে যখন শুনলেন আর কারেন্ট যায় নি, এটাই "এক্সকে বিশ্বাস না করে ভুল করা"🤯🤯
এত কিছুর পর করেন্টকে মনে মনে গালি দেওয়া হলো "এক্সের পরিণতি"
😂😂😂😂
কষ্ট করে পড়লেন
পড়ার পর কমেন্ট না করলে হবে বিশ্বাসঘতকতা😂😂😂😂
শুভ নববর্ষের আন্তরিক প্রীতি, শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন রইল ১৪২৮
Satan is a friend in everyone's life. In the same way I also have a comina friend😍😍😍.
I think our friendship is a gift from God.
Happy birthday brother🎂🎂🎂
Stay well, stay healthy, that's what I always pray to God, brother.
Brother, give me the birthday party. And tell me where to come🥰
Happy birthday brother🎂🎂🎂
ভারতীয় সংবিধানের কারিগর ড.বি.আর. আম্বেদকরের জন্মদিনে আমার আন্তরিক নমস্কার।
ভারতীয় সংবিধানের কারিগর ড.বি.আর. আম্বেদকরের জন্মদিনে আমার আন্তরিক নমস্কার🙏🙏🙏
যে মানুষটাকে আজ প্রচণ্ড ভাবে দরকার, যে মানুষটা আজ থাকলে নেতাগুলোর ভণ্ডামি করার সাহস থাকত না, চোখের সামনে যথেচ্ছাচার করতে দেখলে সোজা কলার ধরে রক্তচক্ষু প্রদর্শন করতেন...
মানুষটিকে খুব দরকার এ টালমাটাল সময়ে, বাঙালি আজও ভাবে তুমি ফিরে আসবে ঠিক, ফিরে এসে ধরবে দেশের হাল..
শ্রদ্ধেয় বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় জির প্রয়াণ দিবসে উনার প্রতি সহশ্র প্রণাম ও শ্রদ্ধাঞ্জলি জ্ঞাপন করি।
#বন্দে_মাতরম 🙏
ভারত মাতাকি জয়🙏
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the public figure
Telephone
Website
Address
Hailakandi
Hailakandi, 788155
Ex_President: Trinamool Chatra Parishad [TMCP] (HAILAKANDI ) CR: M.H.C.M science College Aglapur
Hailakandi
Block President, Hailakandi dev. block, Chairman Santosh Nagar Hospital,former vice chairman Bhatirkupa somobai samiti,former member of 5no. constituency agriculture marketing boar...
Ekadash Sahid Sarani
Hailakandi, 788151
District President Bharatiya Janata OBC Morcha Hailakandi
Natunpare Part/7
Hailakandi, 788151
Offical Page Of State President of SC Morcha BJP Assam Pradesh