Goal of Life English

English Tutor & Student Career Councillor.

বিপদের সময়ে প্রকৃত বন্ধুর নাম 'আত্মবিশ্বাস' | Anuprerona 03/10/2022

বিপদের সময়ে প্রকৃত বন্ধুর নাম 'আত্মবিশ্বাস' | Anuprerona একবার একজন বিজনেস এক্সিকিউটিভ প্রচন্ড অর্থ সংকটে পড়লেন। তিনি দেনার দায়ে ডুবে ছিলেন ও সেটা থেকে মুক্তির কোন উপায়ই...

24/09/2022

বিদ্যাসাগরের শেষ কুড়ি বছর ছিল নিতান্তই দুঃখময়। যাঁদের জন্য জীবনের প্রায় সর্বস্ব ত্যাগ করেছিলেন , আকন্ঠ ডুবে গিয়েছিলেন ঋণে , তাঁদের অধিকাংশই একে একে ওঁর কাছ থেকে দূরে সরে গিয়েছিলেন। অনেক প্রভাবশালী ব্যক্তি নানা রকম প্রতিশ্রুতি দিয়েও শেষ পর্যন্ত পাশে থাকেননি। নিজের ভাই হিন্দু প্রেসের স্বত্ব পাওয়ার জন্য শুরু করেছিলেন মামলা। ফলত ঋণ শোধের জন্য বাধ্য হয়েছিলেন সেই প্রেস বিক্রি করে দিতে। প্রথম বিধবা বিবাহকারী শ্রীশ চন্দ্রের কাছ থেকে টাকা ধার নিয়েছিলেন সাগর পারে মাইকেল মধুসূদনকে বাঁচানোর জন্য। সময়মতো সেই টাকা শোধ না করার জন্য শ্রীশ হুমকি দিয়েছিলেন মামলা করার। নিজের ছেলের দুষ্কর্মের জন্য বাধ্য হয়েছিলেন তাকে ত্যাজ্যপুত্র করতে। স্ত্রীর সঙ্গেও তৈরি হয়েছিল ব্যবধান। ফলত একটু শান্তিতে থাকার জন্য নিঃসঙ্গ বিদ্যাসাগর শেষ পর্যন্ত কলকাতার তথাকথিত ভদ্র সমাজ ত্যাগ করে বেছে নিয়েছিলেন কার্মাটাড়ে সাঁওতালদের সান্নিধ্য। একবার কলকাতার একজন ধনী ও প্রভাবশালী ব্যক্তি বিদ্যাসাগরকে বলেছিলেন , পন্ডিত , তুমি আমাদের ছেড়ে চলে গেলে সাঁওতালদের কাছে ? অশিক্ষিত সাঁওতালরা তোমার এত প্রিয় ?
বিদ্যাসাগর ঋজুভাবে উত্তর দিয়েছিলেন , তোমাদের মতো বিত্তবান আর্য সন্তানদের থেকে আমার অশিক্ষিত সাঁওতালরা অনেক ভালো। তারা আমার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেনা।

বই- নিঃসঙ্গ ঈশ্বর (উপন্যাস)
লেখক- সমীরণ দাস
মুদ্রিত মূল্য- ৩৫০ টাকা
#অভিযান_পাবলিশার্স

21/09/2022

এক ভদ্র মহিলা একটি মাংস ডিস্ট্রিবিউশন কারখানায় কাজ করতেন। একদিন রুটিন কাজ শেষে তিনি ফ্রীজার রুমে গেলেন কিছু পরীক্ষা করতে, কিন্তুু দূর্ভাগ্যবশত রুমের দরজাটি ভিতর থেকে আপনা আপনি বন্ধ হয়ে গেলো।

তিনি চিৎকার করে, সমস্ত শক্তি দিয়ে দরজায় শব্দ করতে লাগলেন, কিন্তুু কেউ তাঁর ডাকে সাড়া দিলেন না কারণ সব কর্মচারী চলে গেছেন। তাছাড়া ফ্রীজার রুমের ভিতর থেকে বাহিরে শব্দ শোনানো অসম্ভবই বটে। ৫ ঘন্টা পর তিনি যখন মৃত্যুর মুখোমুখি,ঠিক তখনই কারখানার নিরাপত্তা রক্ষী দরজা খুলে দিলেন, কাকতালীয়ভাবে সেদিন ভদ্র মহিলা প্রাণে বেঁচে যান।

পরবর্তীতে ভদ্র মহিলা যখন নিরাপত্তা রক্ষীকে জিজ্ঞেস করলো সে কিভাবে এখানে আসলো, কেনো দরজা খুললো, এটাতো তাঁর রুটিন কাজ ছিলো না, তখন সে উত্তরে বললো আমি এই কারখানায় ৩৫ বছর যাবত কাজ করছি, এখানে ১০০ জনেরও বেশি শ্রমিক কাজ করে কিন্তুু অনেকের মধ্যে আপনিই একজন যিনি প্রতিদিন আমাকে সকালে শুভেচ্ছা জানাতেন আর বিকেলে বিদায় জানাতেন।

অনেকের কাছে আমি কিছুই না, একজন নিরাপত্তা রক্ষী ব্যতীত। যাই হোক, অন্যান্য দিনের মতো আপনি আজকে কাজে যোগদানের সময় যথারীতি স্বাভাবিক সৌজন্যতা স্বরুপ আমাকে ‘হ্যালো’ বলে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন, কিন্তুু কৌতুহল বশতঃ খেয়াল করলাম প্রতিদিনের মতো কাজ শেষে যাওয়ার সময় ‘বাই, সি ইউ টুমোরো’ বলেননি। আমি আপনার এই মূল্যায়নটাকে সম্মান করি, কারন এই শব্দ গুলো আমাকে মনে করিয়ে দেয় যে, নিরাপত্তা রক্ষী হলেও আমিও একজন মানুষ।

তাই সিদ্ধান্ত নিলাম কারখানাটা সার্চ করবো, আমার মন বলছে আপনার কোন একটা বিপদ হয়েছে বা হতে পারে এবং এভাবেই কারখানা বিভিন্ন জায়গায় সার্চ করতে থাকি।

শিক্ষা:
আমাদের প্রত্যেককে আমাদের আশে পাশের মানুষ গুলোর প্রতি বিনয়ী হওয়া উচিত, সম্মান করা উচিত, কারণ আমরা জানি না আগামীকাল কি ঘটবে আমাদের জীবনে, কাকে প্রয়োজন হবে বিপদের দিনে আমাদের পাশে।

13/09/2022
12/09/2022

আজ "শিক্ষক দিবস" উপলক্ষে সকল বন্ধুদের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই এবং শিক্ষাগুরুকে সশ্রদ্ধ প্রণাম জানাই।🌹🙏

"মনুষ্যত্বের শিক্ষাটাই চরম শিক্ষা আর সমস্তই তার অধীন।"

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর🙏

12/09/2022

বিদ্যা সহজ,
শিক্ষা কঠিন...!!
বিদ্যা আবরণে আর
শিক্ষা আচরণে।
---রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

15/08/2022

Happy 75th Independence Day!
JEET

11/08/2022

ইয়া বড় বাড়ি, গেটে চারটা দারোয়ান । ভেতরে গন্ডা খানেক কাজের লোক , পুরো মেঝে মার্বেল পাথরে মোড়া, দেওয়ালে পুট্টির কাজ আর রয়েছে বাগানে বড় একটা দোলনা, কয়েকটা মালী…..

এমনটাই হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু গিয়ে দেখি পুরো উল্টো। হ্যাঁ, সূর্যকান্ত মিশ্রর কথা বলছি। কমরেড সূর্যকান্ত মিশ্রর কথা। দরজায় বেল বাজাতেই ওনার স্ত্রী কমরেড ঊষা মিশ্র দরজা খুলে দিলেন। না আছে নিরাপত্তার বেষ্টনী, না আছে দরজার ভেতর থেকে কে এসেছে জিজ্ঞেস করার বালাই। মেহনতী মানুষের নেতার বাড়ি। সব সময় সকলের অবাধ প্রবেশ। একনজরে দেখে মনে হলো ৬০০-৮০০ স্কোয়ার ফুটের ছোট্ট একটা আবাসন, দুটো ছোট্ট রুম, ঘুপচি একটা রান্নাঘর, রান্নাঘরের পাশেই ফাইবারের একটা ডায়নিং টেবিল, হাজার তিনেক দাম হবে হয়তো। তাতে আবার জলের বোতলে অর্ধেক টা জায়গা ভর্তি। ঠিক যে রুম টায় কমরেড সূর্য মিশ্র বিশ্রাম নেন, সেই রুমের দরজায় সোজাসুজি ৩/৫ ফুটের একটা বাথরুম। প্রথম বিষয় হলো একজন কমিউনিস্ট পার্টির সমর্থক হয়েও আমি যা দেখে চমকে গেছি। নিজেকে প্রশ্ন করছি, এটা সূর্য মিশ্রর বাড়ি? রাজ্যের বামফ্রন্ট সরকারের আমলের মন্ত্রীর বাড়ি? কিন্তু কথায় আছে না, 'নিজের চোখে দেখে তবেই বিশ্বাস করো।' নিজের চোখকে তো আর অবিশ্বাস করতে পারি না। পরনে গোলগলা একটা গেঞ্জি, আর লুঙ্গী পরে বসে ব্রাত্য বসুদের কথায় কোটিপতি সূর্য মিশ্র তখন ফ্যানের নীচে, তখন বই পড়ছেন। পুরো ঘর জুড়ে বই এর ভান্ডার। স্পিল্ট এ সি?, আচ্ছা উইন্ডো এ সি? থাক সেটা আর বললাম না। দেওয়াল থেকে রঙ খসে পড়ছে। ওনার বাবার ছবি, ওনার পুরস্কার পাওয়ার ছবি, জানালার উপরে একটা তাক বানিয়ে সেখানেই সাজিয়ে রাখা। কাঁচের অভাবে তাতে ধুলোও জমেছে। শ্রদ্ধার পাহাড়টা যেন হিমালয়ের চেয়েও উঁচু হয়ে যাচ্ছে। কথার মাঝেই প্রশ্ন করলাম, আচ্ছা আপনার দেশের বাড়ি নারায়ণগড়ে তাই তো? কি যেন একটা গ্রামের নাম বললেন। আর বললেন নারায়ণগড় আমার বিধানসভা এলাকা। এখন তো আর বাড়ি যাওয়া তেমন হয়না। উনি কথা বলে যাচ্ছেন, আমি আশপাশটা একটু ভালো করে মনের মধ্যে গেঁথে নিচ্ছি। হঠাৎ চোখ পড়লো ওনার সফরসঙ্গী সেই ছোট্ট ব্রিফকেস টা। মেঝেতেই রাখা আছে। একটা কোনা ঘসা লেগে লেগে রঙ চটেছে। ভাবতেই পারেন এ আর এমন কি। বিষয় সেটা না। বিষয় সংসদের অধিবেশনে যখন লক্ষাধিক টাকার সাইড ব্যাগ নিয়ে একবারের সাংসদ মহুয়া মৈত্রকে ক্যামেরা দেখে ব্যাগ লুকোতে হয়, তখন সূর্যকান্ত মিশ্রর ওই রঙচটা ব্রিফকেস টাই আমাদের কাছে অহংকার। হঠাৎ দেখি একটা বাচ্চা মেয়ে, ওই ক্লাস ৪-৫ এ পড়ে এসে জিজ্ঞেস করলো দাদা চা-এ চিনি দেবে? জেঠিমা জিজ্ঞেস করছে। বললাম না, চা-টা খাবো না। কমরেড ঊষা মিশ্র এগিয়ে এসে বললেন তাহলে এই নাও বিস্কুট অন্তত খাও। জিজ্ঞেস করলাম এটা কি আপনার নাতনি? কমরেড সূর্যকান্ত মিশ্রই মুচকি হেসে বললেন- না ভাইজি। ওর দাদু আমাদের দেশের বাড়িতে থাকতো, এখন ও এখানেই পড়াশুনো করে। ভাবা যায়, অন্যের সন্তানকে নিজের বাড়িতে রেখে তার পড়াশুনোর দায়িত্ব নিয়েছেন কেউ? এই সমাজে তো না-ই। শ্রদ্ধার পাহাড়টা যেন উচ্চতা বাড়িয়ে পর্বতে পরিণত হচ্ছে। আজ এতদিন পর এতগুলো কথা বলার হঠাৎ কেন প্রয়োজন নিজেও বুঝে উঠতে পারছি না। কিন্তু ঠান্ডা ঘরে বসে চুরির টাকায় যখন চলাফেরা করা মন্ত্রী-বিধায়করা সাংবাদিক সম্মেলন করে, তখন আজীবন সুখের ডাক্তারির চাকরি ছেড়ে পার্টির হোলটাইমার হয়ে মাসে কয়েক হাজার টাকার ভাতাতেই ঘর চালান সূর্য মিশ্র-রামচন্দ্র ডোমরা। আর তাঁদের বিরুদ্ধেই যখন সেই সাংবাদিক সম্মেলন থেকে দুর্নীতির আঙুল তোলা হয়, তখন প্রতিবাদ বারবারই কলম বেছে নেয়। সেই পাঞ্জাবিতেই দুর্নীতির কালি ছেটানো হয়, জেলা সফরে গিয়ে যে মানুষটাকে পরপর তিনদিন একই পাঞ্জাবীতে বিভিন্ন পার্টি প্রোগ্রামে বক্তব্য রাখতে দেখা যায়। ঠিক তখন যেন বুক ঠুকে বারবার বলতে ইচ্ছে হয় – উনিই আমাদের নেতা। আমাদের প্রাক্তন রাজ্য সম্পাদক। সম্পত্তি বলতে দেশের বাড়িতে প্রায় ১০ কাঠা জায়গা পৈতৃক উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত, ২০১১ সালে যার বাজারমূল্য ছিল প্রায় ৭-৮ লাখ টাকা। ২০১১ সালে নির্বাচন কমিশনকে দেওয়া তার স্থাবর ও অস্থাবর (উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত সম্পত্তির পরিমাণ ধরে) সম্পত্তির পরিমাণ সর্বসাকুল্যে ১৫ লক্ষ+ টাকা।। কলকাতা কর্পোরেশনের সামনে যখন দাঁড়িয়ে থাকে তৃণমূলের পৌরপিতাদের কোটি টাকার গাড়ি, তখন সুর্য মিশ্রর মত মানুষের মোটর সাইকেল / চারচাকা নেই একটাও।
চিকিৎসাকে পেশা হিসাবে বেছে নিলে হয়তো সৎ পথেই কয়েক কোটি টাকা উপার্জনের যোগ্যতা তাঁর ছিল, আছেও। কিন্তু ওই ৬০০-৮০০ স্কোয়ার ফুটের ঘরই সূর্য মিশ্রদের, কমিউনিস্টদের নিজস্ব ১৬ আনা। তৃণমূল আমলে তৃণমূলের মন্ত্রীদের সম্পত্তির পরিমাণ বাদই দিন বরং, বর্তমানে যেকোনো পঞ্চায়েতের এইটা পাঁচ বছরের তৃণমূলী পঞ্চায়েত সদস্যর সম্পত্তির পরিমাণও কয়েক কোটি টাকা, তখন এই কমরেড সূর্য মিশ্রর মত মানুষগুলোই শ্রদ্ধা করবো নাতো কাকে করবো?? আগামী প্রজন্ম এনাদের নাম শুনে বেড়ে উঠুক, এনাদের জানুক, চিনুক। সমাজসেবা ও আত্মত্যাগের বই এর প্রথম পাতাতেই এনাদের নাম লেখা হোক। যাঁদের নিজেকে সৎ প্রমাণ করতে হোর্ডিং দিতে হয় না, যাঁদের টাকা গার্লফ্রেণ্ডের নামে ফ্ল্যাট কিনে মজুত রাখতে হয় না। যাঁদের দুর্নীতি থেকে বাঁচতে সকালসন্ধ্যা হাসপাতালে গিয়ে মিথ্যা অসুস্থ সাজতে হয় না। যাঁদের ইডি- সি বি আই- সি আই ডির ভয়ে রাত জাগতে হয় না। চুরির দায়ে জেলে গিয়ে যাঁদের পাঁঠার মাংস খেতে হয় না। কর্মসূচীতে গিয়ে মুড়ি-চানাচুরেই যাঁরা জীবন পার করে দিতে পারেন, তাঁরা আমাদের নেতা। আমাদের গর্ব। লাল সেলাম কমরেড সূর্যকান্ত মিশ্র। তাই বারবার বলতে ইচ্ছে করে-
কমরেড সূর্যকান্ত মিশ্র বুদ্ধ বাবুর মন্ত্রীসভার সদস্য, কোনো চোর-চিটিংবাজদের না। কমরেড সূর্যকান্ত মিশ্র মেহনতী মানুষের পার্টির নেতা। বালি-খাদান, কয়লা খাদান গরু পাচারের ব্যানার্জি পরিবারের না...

ঋণ : ✍️ Souma Subhra Chattopadhyay

Want your business to be the top-listed Gym/sports Facility in KOLKATA?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Category

Telephone

Website

Address

Gouribari & Muchibazar Near Ultatanga
Kolkata
700004

Other Coaches in Kolkata (show all)
Sashy To Stay Sashy To Stay
Kolkata

Dating & Relationship Coach. Over 1k women around the world had changed their relationships

Abhishek Daga Abhishek Daga
Kolkata, 700071

I help coaches and therapists scale their business with organic marketing

Joyology Joyology
Soith Kolkata, Rashbehari, NDIA
Kolkata

REIKI HEALING , CRYSTAL HEALING, GRAPHOLOGY, NUMEROLOGY, SWITCHWORDS,ANGEL HEALING, TAROT - Multilevel Holistic approach attract immense opportunity to positivity and prosperity...

Sensei Subhadeep Saha Sensei Subhadeep Saha
Kolkata

5th Dan Black Belt & Karate Instructor At Shotokan International Karate Federation ( SIKF ) INDIA .

Suro jit roy Suro jit roy
Kolkata

ZIN-Madhumita Ghosh ZIN-Madhumita Ghosh
41 E Majlish Ara Road
Kolkata, 700041

Zumba class rule have fun sing silly dance crazy �

Mr. FitMike Mr. FitMike
Kolkata, 711202

Diploma in Personal Training Sports Nutritionist Special Population Trainer Lifestyle Coach

Sanjiban Acharya - The Cricket Coach Sanjiban Acharya - The Cricket Coach
Airport
Kolkata

Student of the great legend Sir Kartick Bose. Uncountable first class player he produced for ages

Sanjoy Bagui Cricket Academy Sanjoy Bagui Cricket Academy
1/B M C GARDEN Road
Kolkata, 700030

Aloke Mukherjee Aloke Mukherjee
Kolkata

Aloke Mukherjee is a retired Indian international footballer.

Rakiful Rakiful
Kolkata, 743427

Iandan

Arqam Success Guide Academy Arqam Success Guide Academy
Hatiara Road
Kolkata, 700157

We provide training of Success related life skills such as Personality development , Public Speaking