Saptadip Ghosh
Education Purpose
দো প্যায়ার মিল রাহা হে..
ছবি: অনাসৃষ্টি
মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার সময় :
পরীক্ষা শুরু - ৯:৪৫ মিনিট থেকে
পরীক্ষা শেষ - ১:০০ টার সময়।
BIHAR STET 2023 SYLLABUS
বিষয় : বাংলা (নবম-দশম)
পিডিএফ-এ সবটা ঠিকঠাক বোঝা যাচ্ছিল না, তাই এখানে ঠিক করে দিলাম।
ফর্ম ফিল আপের শেষ তারিখ : 02.01.2024
Tet 2023
আগামীকাল দুপুর ১২ টা থেকে টেট 2023 অনুষ্ঠিত হতে চলেছে। গত বছরের মত এ বছর ও যথেষ্ট নিয়মের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গ সরকার পরীক্ষা করতে চলেছে। আলাদা ভাবে ডিটেইলস বলছি না শুধু কয়েকটা জিনিস একবার মনে করিয়ে দিতে চাই।
1. বিবাহিত মহিলা দের ক্ষেত্রে নরমাল শাখা পলা তে কোনো সমস্যা নেই। কিন্তু সেগুলো সোনা বাঁধানো হলে পরীক্ষার সেন্টারে allow করা হবে না। মানে কোনো রকম মেটাল আপনি ক্যারি করবেন না সেটা আংটি, কানের দুল, অন্য কোনো জুয়েলারি। এগুলো নিয়ে গেলে আপনাকে খুলে নিজের daitye কোথাও রেখে প্রবেশ করতে হবে।
2. কোনো রকম স্মার্ট watch, মোবাইল ,ছেলেদের ক্ষেত্রে মানি ব্যাগ এগুলো নিয়ে গেলেও বাইরে নিজের দায়িত্বে রেখে ভেতরে ঢুকতে হবে।
3. 2 কপি অ্যাডমিট কার্ড নিয়ে যাবেন। একটা ফ্রিস্কিং করার পর ওরা স্ট্যাম্প মেরে দেবে আর সেটা পরীক্ষার হলে রেখে দেবে। আর একটা আপনাকে invigilator সই করে দিয়ে দেবে* যেটা আপনি নিয়ে আসবেন।
4. ব্ল্যাক বল পয়েন্ট পেন নিয়ে যাবেন। অন্য কোনো পেন নয়। সাথে দু কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি নিয়ে যাবেন। যেটা অ্যাডমিট এ পেস্ট আছে সেই ছবি। কোনো জলের বোতল নিয়ে যাওয়া যাবে না। অবশ্যই কোনো একটা Identity Proof নিয়ে যেতে হবে যেমন আধার, ভোটার কার্ড, প্যান কার্ড, মাধ্যমিক এর অ্যাডমিট etc.
5. সকাল 9.30 থেকে ফ্রিষ্কিং শুরু হয়ে 11 টায় শেষ হবে। 11 tar এক মিনিট পরে কেউ গেলেও তাকে পরীক্ষা দিতে allow করা হবে না। সময় হাতে নিয়ে পরীক্ষার হলে পৌছে যান।
6. OMR এ কোনো ভূল করলে সেটা কিন্তু পাল্টানো হবে না এটা মাথায় রাখবেন। পরীক্ষা শেষ হওয়ার পর আপনার থেকে পিংক কালার এর OMR আর Frisking এর অ্যাডমিট টা নিয়ে নেওয়া হবে। আপনি সবুজ রঙের OMR, একটা সই করা অ্যাডমিট আর question booklet নিয়ে বাইরে বেরোতে পারবেন*। একবার দেখে নেবেন invigilator রা যেনো অবশ্যই নীল রঙের কালিতে সই করে।
এটুকুই আলাদা ভাবে বলার। সবাই কে All the Best 👍👍
অমিত কুমার সাহা
সহকারী বিদ্যালয় পরিদর্শক(মাধ্যমিক)
ব্যারাকপুর শিক্ষা জেলা
✅✅GAS ও আঁধার লিংক বিনা মূল্যে নিজে করুন✅✅
🏡🏡 ঘরে বসেই 🏡🏡
আমরা অনেকেই জানি না যে, ঘরে বসে নিজেরাই
নিজের kyc করতে পারি। হাতে finger ও face scan এর ক্ষেত্রেও mobile রয়েছে, Aadhar biometric lock open করে face scan করা যায়।। শুধু 'mAadhar' ও 'Indian oil one' এই দুটি অ্যাপ ডাউনলোড করে, নিজে নিজে নিজে ঘরে বসে, নিজের স্মার্টফোন থেকে kyc করে নিন।
✅✅GAS ও আঁধার লিংক বিনা পয়সায় নিজে করুন✅✅
🏡🏡 ঘরে বসেই 🏡🏡
Play Store থেকে IndianOil ONE https://play.google.
com/store/apps/details?id=cx.indianoil.in ইনস্টল
করুন। তারপরে আপনার মোবাইল ও গ্যাসের কনসিউমার
নাম্বার দিয়ে Profile তৈরী করুন।
🟢🟢 প্রোফাইল তৈরী হয়ে গেলে Play Store থেকে
"AadhaarFaceRd" App টি ইনস্টল করে নিন 🟢🟢
✔️✔️ এবার IndianOil ONE App টি ওপেন করে Gas
Section এ গিয়ে eKyc / ReKyc সিলেক্ট করে Face স্ক্যান
সিলেক্ট করুন। এবার Carefully আপনার Face স্ক্যান করুন... Face Capture হয়ে গেলে সাবমিট করুন ✔️✔️
✅✅ এতেই আপনার eKyc সম্পূর্ণ হয়ে যাবে ✅✅
🛑🛑HP গ্যাসের eKyc করতে হলে HP গ্যাসের ওয়েবসাইটে
Profile তৈরি করে Aadhar ভেরিফাই করলেই হবে....
এক্ষেত্রে Aadhar এর সাথে মোবাইল লিংক থাকতে হবে
🛑🛑
🛑🛑BPCL গ্যাসের ক্ষেত্রে অবশ্যই এই নিয়ম একই রকম
ভাবে ফলো করবেন।🙏🙏
🛑🔵🟢Customers can now complete the KYC
process through the IndianOil One Mobile App
(https://play.google.
com/store/apps/details?id=cx.indianoil.in) by
installing the AadhaarFaceRd Mobile App (https:
//play.google.com/store/apps/details?id=in.gov.
uidai.facerd). To initiate the process, go to My
Profile > Indane Details > ReKYC, check the
Consent box, and then proceed to click on Face
Scan.
Please choose the address update option
judiciously, as the revised address will be recorded
in the cash memo & the delivery of refills
(cylinders) will take place based on the new
address.
Additionally, ensure that the Biometric is unlocked
(if previously locked) before conducting the face
scan.
mitra
https://fb.watch/p5PJcT2A6P/?mibextid=Nif5oz
.S
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=311372898542215&id=100090085217177&mibextid=Nif5oz
SUGGESTIONS 2023-2024
SUB : BENGALI
নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশনে ষষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তির বিজ্ঞপ্তি :
The statesman : Date - 1.12.2023
Tet 2023
১০ ডিসেম্বরের পরিবর্তে ২৪ ডিসেম্বর, ২০২৩ অনুষ্ঠিত হবে।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রথম স্বনামে রচিত কবিতা :-
প্রথম পাঠ: রবীন্দ্রনাথের স্বনামে প্রকাশিত প্রথম কবিতা হল 'হিন্দুমেলার উপহার' কবিতা। এই কবিতাটি ১৮৭৫ খ্রিস্টাব্দের ১২ ফেব্রুয়ারি, বৃহস্পতিবার কলকাতার সুপ্রসিদ্ধ পার্সিবাগানে জাতীয় বা হিন্দুমেলার নবম বার্ষিক অধিবেশনে ১৩ বৎসর ৯ মাসের বালক রবীন্দ্রনাথ সম্পূর্ণ স্মৃতি থেকে এই কবিতাটি পাঠ করেন। পংক্তি ও স্তবক সংখ্যা : কবিতাটিতে ৮৮টি পংক্তি ও ২২টি স্তবক আছে। প্রতি স্তবকে ৪টি করে পংক্তি আছে। আরম্ভ পংক্তি : এই কবিতাটির প্রথম পংক্তি “হিমাদ্রি শিখরে শিলাসনপরি”।
শেষ পংক্তি : "অনন্ত গভীর কালের জলে।” - পংক্তিটি কবিতাটির শেষ পংক্তি।
প্রকাশকাল : 'হিন্দুমেলার উপহার' কবিতাটি ১৮৭৫ খ্রিস্টাব্দের ২৫ ফেব্রুয়ারি তারিখে দ্বিভাষিক 'অমৃতবাজার পত্রিকা'য় প্রকাশিত হয়।
** রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর 'জীবন-স্মৃতি' গ্রন্থে এই কবিতার নাম উল্লেখ করেননি।
Saptadip Ghosh
কিশোর রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের তেরো থেকে সতেরো বছর বয়সের রচনা :-
১) 'অভিলাষ' - 'তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা'য় ১৮৭৪ নভেম্বর-ডিসেম্বর প্রকাশিত হয়। কবিতাটি বেনামে ('দ্বাদশ বর্ষীয় বালকের রচিত' নামে) প্রকাশিত হয়।
২) 'অবসাদ' - ১৮৭৪ খ্রিস্টাব্দে 'বালক' পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। এটিও কবির বেনামে (কবিতার নীচে 'বালক' রচিত বলে উল্লেখ আছে) প্রকাশিত কবিতা। তবে 'সূচিপত্র'-এ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নাম ছিল।
৩) 'হিন্দুমেলার উপহার' - 'অমৃতবাজার পত্রিকা'য় স্বনামে ১৮৭৫, ২৫ ফেব্রুয়ারি প্রকাশিত হয়। এটিই রবীন্দ্রনাথের প্রথম স্বনামে রচিত কবিতা।
৪) 'প্রকৃতির খেদ' - 'তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা'য় ১৮৭৫ খ্রিস্টাব্দের জুন মাসে প্রকাশিত হয়।
৫) 'জল জল চিতা’ - জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুরের 'সরোজিনী' নাটকে ১৮৭৫, ৩০ নভেম্বর।
৬) 'প্রলাপ' ( ১, ২, ৩ ) - 'জ্ঞানাঙ্কুর ও প্রতিবিম্ব' পত্রিকায় ১৮৭৬ খ্রিস্টাব্দের ফেব্রুয়ারি থেকে প্রকাশিত হয়।
৭) 'দেখিছ না অয়ি ভারতসাগর' - ১৮৭৭ খ্রিস্টাব্দে হিন্দুমেলায় পঠিত হয়। পরবর্তীতে জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুরের 'স্বপ্নময়ী' নাটকে (১৮৮২) স্থান পায়।
৮) 'অয়ি বিষাদিনী বীণা'- 'জাতীয় সঙ্গীত' প্রথম ভাগ, ২য় সংস্করণে ১৮৭৮, ৩০শে আগস্ট ।
৯) 'ভারত যে তোর কলঙ্কিত' - 'জাতীয় সঙ্গীত' প্রথম ভাগ, ২য় সংস্করণে ১৮৭৮, ৩০শে অগস্ট ।
১০) 'এক সূত্রে বাধিয়াছি সহস্রটি মন' - জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুরের 'পুরুবিক্রম' নাটকের দ্বিতীয় সংস্করণ।
*** এছাড়াও এই সময়পর্বের 'ম্যাকবেথ' ও 'কুমারসম্ভব' - এর কাব্যানুবাদ এবং 'শৈশব সংগীত' ও 'ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী'র অন্তর্ভুক্ত ( ১৮৭৭ খ্রি. জুলাই, ১২৮৪ শ্রাবণ থেকে 'ভারতী' মাসিক পত্রিকায় প্রথম মুদ্রিত) কবিতা ও গান কিশোর কবির প্রথম সাহিত্যসম্ভার বলে গণ্য হতে পারে।
লোকমাতা রানি রাসমণি - সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়
চরিত্রলিপি
১. হরেকৃষ্ণ দাস (হারু ঘরামি) - রানি রাসমণির পিতা।
২. রামপ্রিয়া - রানি রাসমণির মাতা। রাসমণির যখন ৭ বছর বয়স তখন রামপ্রিয়া ৮ দিনের জ্বরে মারা যান।
৩. রানি রাসমণি - হরেকৃষ্ণ-রামপ্রিয়ার কন্যা,রাজকৃষ্ণের স্ত্রী। ১২০০ বঙ্গাব্দের ১১ আশ্বিন বুধবার হালিশহরে জন্মগ্রহণ করেন। ১২৬৭ বঙ্গাব্দের ৯ ফাল্গুন ৬৭ বছর বয়সে কালীঘাটের বাগানবাড়িতে মারা যান।
৪. প্রীতিরাম দাস (১৭৫৩-১৮১৭ খ্রিস্টাব্দ / ৬৪ বছর) - হরচন্দ্র-রাজচন্দ্রের পিতা, রানি রাসমণির শ্বশুর।
৫. জন সাহেব - এই সাহেবের প্রতিষ্ঠিত বাজারের নাম জন বাজার। পরে লোকমুখে পরিবর্তিত হয়ে জানবাজার।
৬. রামতনু - প্রীতিরামের ভাই।
৭. কালীপ্রসাদ - প্রীতিরামের ছোটোভাই। মকিমপুর পরগণার নায়েব।
৮. মান্নাবাবু - জানবাজারের বিখ্যাত জমিদার।
৯. যুগল মান্না - প্রীতিরামের শ্বশুর। যুগল মান্নার ১১ বছরের মেয়ের সঙ্গে প্রীতিরামের বিবাহ হয়।
১০. হরচন্দ্র (জন্ম - ১৭৭৯ খ্রি.) - প্রীতিরামের প্রথম পুত্র।
১১. রাজচন্দ্র (১৭৮৩-১৮৩৬ খ্রি. / ৫৩ বছর) - প্রীতিরামের দ্বিতীয় পুত্র। ১৮০৪ খ্রিস্টাব্দে রানি রাসমণির সঙ্গে বিবাহ হয়। এটি ছিল তাঁর দ্বিতীয় বিবাহ। ১৮০২ খ্রিস্টাব্দে প্রথম বিবাহ করেছিলেন। তিনি ১৮৩৩ খ্রি. 'রায়' উপাধি পান।
১২. দেওয়ান শিবরাম সান্যাল - প্রীতিরামের সহায়তায় ১৯০০০ টাকা দিয়ে মকিমপুর পরগণাটি কেনেন।
১৩. পদ্মমণি - রাজচন্দ্র-রাসমণির প্রথম কন্যা। ১৮১৮ খ্রিস্টাব্দে তার বিবাহ হয়।
১৪. কুমারী - রাজচন্দ্র-রাসমণির দ্বিতীয় কন্যা।
১৫. করুণাময়ী (১৮১৭-১৮৩১ খ্রিস্টাব্দ /১৪ বছর) - রাজচন্দ্র-রাসমণির তৃতীয় কন্যা। মথুরামোহন বিশ্বাসের প্রথম স্ত্রী।
১৬. জগদম্বা - রাজচন্দ্র-রাসমণির কনিষ্ঠ কন্যা। মথুরামোহন বিশ্বাসের দ্বিতীয় স্ত্রী।
১৭. মথুরামোহন বিশ্বাস - করুণাময়ীর স্বামী। করুণাময়ীর মৃত্যুর পর জগদম্বার সঙ্গে বিবাহ করেন। রাজচন্দ্র-রাসমণির জামাতা।
১৮. ভূপালচন্দ্র - মথুরামোহন-জগদম্বার একমাত্র পুত্র।
১৯. গদাধর চট্টোপাধ্যায় - পরমহংস শ্রীরামকৃষ্ণ দেবের পূর্বনাম।
২০. দ্বারকানাথ ঠাকুর - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পিতামহ ছিলেন দ্বারকানাথ ঠাকুর। রাজচন্দ্রের কাছে ২ লক্ষ টাকা ঋণ নিয়েছিলেন।
২১. রামরতন রায় - নড়াইলের অত্যাচারী জমিদার।
২২. মহাবীর - লাঠিয়ালদের সর্দার। রানি রাসমণির নির্দেশে জগন্নাথপুরের প্রজাদের রক্ষা করতে গিয়ে আততায়ীর হাতে খুন হন।
২৩. ডোনাল্ড - মকিমপুর পরগণার অত্যাচারী নীলকর।
২৪. রাজা রাধাকান্তদেব বাহাদুর - গরীব জেলেরা এর কাছে গিয়েছিলেন অত্যাচারী ইংরেজদের চালু করা “জলকর” তুলতে সাহায্যের জন্য। বলাবাহুল্য জেলেদের দাবি তিনি মানেননি।
২৫. গ্যরিসন সাহেব - জানবাজার থেকে বাবুঘাট পর্যন্ত রাস্তাটির জমির দলিল ইনি মঞ্জুর করেন।
২৬. মঙ্গল পাণ্ডে - সিপাহী বিদ্রোহের সূচনা করেন। তিনিই এই বিদ্রোহের প্রথম শহীদ।
২৭. মহারানি ভিক্টোরিয়া - ইংল্যান্ডের রাণী যিনি ১৮৫৮ খ্রিস্টাব্দে ভারতের শাসনভার গ্রহন করেন।
২৮. গোবিন্দ - রানি রাসমণির বিশ্বস্ত ভৃত্য যে ইংরেজ সৈন্যদের তলোয়ারের কোপে সংজ্ঞা হারান।
২৯. জেমস্ হেস্টি - কলকাতা সুপ্রিম কোর্টের এটর্নি। দক্ষিণেশ্বর মন্দিরের জায়গার মালিক।
৩০. জন হেস্টি - দক্ষিণেশ্বরের মন্দিরের জমির পূর্ব মালিক।
৩১. রামকুমার চট্টোপাধ্যায় :-- শ্রীরামকৃষ্ণের জ্যেষ্ঠ ভ্রাতা, দক্ষিণেশ্বরের মন্দিরের প্রথম পুরোহিত।
৩২. কাশীনাথ চৌধুরী - দক্ষিণেশ্বরের মন্দির তৈরীর জমির পূর্বদিকে এর জমি ছিল।
৩৩. বঙ্কিমচন্দ্র সেন - রানি রাসমণির জীবনীকার।
৩৪. গোপীনাথ দাস - দক্ষিণেশ্বর মন্দিরের দেবোত্তর এস্টেটের সদশ্য।
৩৫. ভবতারিণী - দক্ষিণেশ্বর মন্দিরের কালীমায়ের নাম।
★ অন্যান্য বিখ্যাত ব্যক্তিদের নামোল্লেখ - রাজা রামমোহন রায়, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, স্বামী বিবেকানন্দ, ডেভিড হেয়ার, আলেকজান্ডার ডাফ, দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর, ঝাঁসীর রানি লক্ষ্মীবাই প্রমুখ।
রাজ্যের শিক্ষানীতির কিছু সুপারিশ -
🔹স্তরবিভাগ
৫ (১ বছর প্রাক প্রাথমিক + ৪ বছর প্রাথমিক : প্রথম - চতুর্থ শ্রেণি) + ৪ (উচ্চ প্রাথমিক : পঞ্চম - অষ্টম শ্রেণি) + ২ (নবম - দশম) + ২ (একাদশ - দ্বাদশ)
🔹প্রি প্রাইমারী এডুকেশন (ECCE)
1) অঙ্গনওয়াড়ি সেন্টারগুলো প্রাইমারি স্কুলের সঙ্গে গড়ে তোলা। সবক্ষেত্রে physical location সম্ভব না হলে hub and spoke mode এর মাধ্যমে functional linkage করা হবে।
2) অঙ্গনওয়াড়ি স্কুল গুলোর নতুন পাঠক্রম প্রস্তুত করা হবে।
3) প্রত্যেক ছাত্রের জন্য একটা unique identity card প্রস্তুত হবে মেমোরি চিপ সহ যেখানে ৩ বছর বয়স থেকে ক্লাস ১২ পর্যন্ত ছাত্রটির শিক্ষা সংক্রান্ত সব তথ্য থাকবে।
🔹প্রাথমিক (Primary)
1. প্রথম - চতুর্থ শ্রেণি পর্যন্ত এই স্তরের আওতাভুক্ত। এই স্তরে 'দক্ষ বাংলা' নামক ক্যাম্পেইন ২০২৫ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে করা হবে।
2. পরবর্তী শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য 'Graduation Ceremony' - এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের উৎসাহ দেওয়া হবে। ক্যুইজ, ডিবেট, গল্পবলা, ইত্যাদির ব্যবস্থা করা হবে।
🔹উচ্চ প্রাথমিক (Upper Primary)
1) পঞ্চম - অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত। অর্থাৎ পঞ্চম শ্রেণি প্রাথমিকর মধ্যে থাকছে না। এই স্তরে 'Three Language Formula' প্রয়োগ করা হবে। ছাত্রের মাতৃভাষায় পাঠদান করা হবে। এছাড়া দ্বিতীয় ভাষা হিসেবে ইংরেজি অথবা ছাত্রের পছন্দের অন্য কোনো ভাষা। তৃতীয় ভাষাও শিক্ষার্থীর পছন্দের হবে। প্রথম ও দ্বিতীয় ভাষা বাদ দিয়ে অন্য অন্য একটি ভাষা নিতে হবে।
2) 'Three Language Formula' শুধুমাত্র পঞ্চম থেকে অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্যই।
🔹মাধ্যমিক স্তর (Secondary)
1) অষ্টম শ্রেণি থেকে Formative Assessment এর ক্ষেত্রে semester চালুর প্রস্তাব।
🔹উচ্চ মাধ্যমিক (Higher Secondary)
1) একাদশ ও দ্বাদশ স্তরে সেমিস্টার পদ্ধতি চালুর প্রস্তাব।
2) ইলেভেন ও টুয়েলভে MCQ চালুর প্রস্তাব।
3) MCQ এর জন্য মডেল বই চালুর প্রস্তাব।
4) গ্রীষ্মের ছুটিতে Project ও Internship programme চালুর প্রস্তাব।
#বাংলা সাহিত্যে গ্রন্থ উৎসর্গ -
বাংলা সাহিত্যে গ্রন্থ উৎসর্গের প্রথম প্রয়াস
বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন ও মধ্যযুগে সেই অর্থে গ্রন্থ উৎসর্গের রেওয়াজ ছিল না। কবিরা তাঁদের পৃষ্ঠপোষক রাজার কথা বা তাঁদের উৎসাহে গ্রন্থ লেখার বিষয়টি বা পৃষ্ঠপোষকের প্রশংসা করলেও কাব্যের প্রথমেই গ্রন্থ উৎসর্গ বা কাব্যটি কোনো ব্যক্তিকে উপহার দেওয়ার বিষয়টি উল্লেখ করেননি। মূলত ইংরেজি সাহিত্যে রেনেসাঁসের সময় (১৫২৫ - ১৫৭৮ খ্রি.) গ্রন্থ উৎসর্গের সূচনা হয়। ক্লাসিক্যাল পণ্ডিত ও লেখক রোজার অ্যাস্কাম এই প্রথা প্রচলনের প্রথম পুরোধা। তিনি তাঁর 'Toxophilus' (১৫৪৫) গ্রন্থটিকে ইংল্যান্ডের রাজা অষ্টম হেনরিকে উৎসর্গ করেন। এই প্রথম আধুনিক অর্থে গ্রন্থ উৎসর্গের দৃষ্টান্ত।
বাংলা সাহিত্যে গ্রন্থ উৎসর্গের প্রথা প্রথম প্রচলন করেন কবি রঙ্গলাল বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি তাঁর 'বাঙলা কবিতা বিষয়ক প্রবন্ধ' (১৮৫২) গ্রন্থটিকে রাজা জয়নারায়ণ ঘোষালের পৌত্র সত্যচরণ ঘোষালকে উৎসর্গ করেন। রামবাগানের হরচন্দ্র দত্ত ও কৈলাসচন্দ্র বসু উভয়েই বাংলা কবিতাকে নিম্নমানের বলে সমালোচনা করেন। এরই প্রতিবাদ স্বরূপ রঙ্গলাল বন্দ্যোপাধ্যায় কলকাতার বীটন সোসাইটিতে 'বাঙলা কবিতা বিষয়ক প্রবন্ধ' প্রবন্ধটি পাঠ করেন। পরে এটি ১৮৫২ খ্রিস্টাব্দে গ্রন্থাকারে প্রকাশ করেন।
Saptadip Ghosh
তথ্যের আলোকে :
১. বৃন্দাবনদাসের 'চৈতন্যভাগবত' কাব্যের ৩টি খণ্ডের ৫১টি পরিচ্ছেদে প্রায় ২৫ হাজার ছত্র রয়েছে।
২. বৃন্দাবনদাস 'চৈতন্যভাগবত' গ্রন্থে বিবাহের আগে লক্ষ্মীপ্রিয়া দেবীর সঙ্গে চৈতন্যদেবের একবার সাক্ষাতের কথা বলেছেন। এই সাক্ষাৎকার গঙ্গার ঘাটে হয়েছিল। কৃষ্ণদাস কবিরাজ দুবার সাক্ষাৎ হওয়ার কথা বলেছেন।
৩. বৃন্দাবনদাস তাঁর কাব্যে নদীয়ানাগরী ভাবের কোনো সমর্থন করেননি, বরং প্রতিবাদ করেছেন।
৪. অন্যান্য জীবনীকারেরা লক্ষ্মীপ্রিয়া দেবীর মৃত্যুর কারণ হিসাবে সর্প দংশনের কথা উল্লেখ করেছেন। কিন্তু বৃন্দাবনদাস তাঁর কাব্যে সর্প দংশনের কথা উল্লেখ করেননি। তিনি লিখেছেন - "ধ্যানে গঙ্গাতীরে দেবী করিলা বিজয়।"
৫. বৃন্দাবনদাস যে শচীমাতার চিত্র অঙ্কণ করেছেন, সেখানে কবি তাঁকে বাৎসল্যরসে পূর্ণ করলেও বড়ো ভীরু ও শঙ্কিতা করে এঁকেছেন।
৬. 'চৈতন্যভাগবত' কাব্যের এত বেশি সংখ্যক হাতে লেখা পুথি পাওয়া গেছে যে, আর কোনো বৈষ্ণব গ্রন্থের এত সংখ্যক হাতে লেখা পুথি পাওয়া যায়নি।
৭. বৃন্দাবনদাস গীতা, ভাগবত, পদ্মপুরাণ, মনুসংহিতা, বরাহপুরাণ, জৈমিনি-ভারত, বিষ্ণুপুরাণ, মহাভারত, স্কন্দপুরাণ, মুরারি গুপ্তের কড়চা প্রভৃতি গ্রন্থ থেকে তাঁর গ্রন্থে সংস্কৃত শ্লোকের উল্লেখ করেছেন।
৮. অনুমিত হয় দেনুড়ে বসে বৃন্দাবনদাস 'চৈতন্যভাগবত' কাব্য লেখেন।
৯. বৃন্দাবনদাস সংগীত - বিদ্যাতেও পারদর্শী ছিলেন। তিনি সংগীত রচনা করে তাতে রাগরাগিনীর সংযোজনও করেছিলেন।
১০. কবি কর্ণপূর 'গৌরগণোদ্দেশদীপিকা' (১৫৭৬) গ্রন্থে বৃন্দাবনদাসকে 'ব্যাসদেবের অবতার' বলেছেন।
১১. চৈতন্যজীবনীকারদের মধ্যে বৃন্দাবনদাসই প্রথম জীবনীকার যিনি চৈতন্যদেবের জীবনীকে কৃষ্ণলীলার ছাঁচে ফেলেছিলেন। তাই তাঁর কাব্যের নাম 'চৈতন্যভাগবত'।
১২. বৃন্দাবনদাস মাতা নারায়ণী দেবী, নিত্যানন্দ আচার্য, গদাধর গোস্বামী, অদ্বৈত আচার্য প্রমুখের কাছে চৈতন্যদেবের জীবন সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য জেনেছিলেন।
১৩. 'চৈতন্যভাগবত' চৈতন্যজীবনীর অসমাপ্ত গ্রন্থ। সমগ্র চৈতন্যজীবন এখানে লিপিবদ্ধ নেই।
১৪. 'চৈতন্যভাগবত' - এর পরিশিষ্ট প্রকাশ করেন অম্বিকাচরণ ব্রহ্মচারী। এখানে তিনটি অধ্যায় রয়েছে।
১৫. বৃন্দাবনদাস নিত্যানন্দের ভাবনার বশবর্তী হয়ে চৈতন্যলীলার বর্ণনা করেছেন।
১৬. 'চৈতন্যভাগবত' বৈষ্ণবসমাজে পরম সমাদার লাভ করলেও জীবনী হিসাবে এই গ্রন্থের কিছু ত্রুটি ছিলো। যেমন - ক্রমভঙ্গ দোষ, পৌরাণিক রীতির আশ্রয়, অলৌকিকতা, অতিশয়োক্তি প্রভৃতি।
১৭. শ্রীচৈতন্যের নবদ্বীপলীলার বেশ কিছু অংশ বৃন্দাবনদাস 'মুরারি গুপ্তের কড়চা' থেকে সংগ্রহ করেছিলেন।
১৮. বৃন্দাবনদাস তাঁর কাব্যে হুসেন শাহের নামোল্লেখ করেছেন।
১৯. বৃন্দাবনদাসের কাব্যে মথুরা-বৃন্দাবনের কাহিনি নেই। চৈতন্যদেবের দাক্ষিণাত্য ভ্রমণের কোনো কথা তিনি লেখেননি।
২০. বৃন্দাবনদাসের জন্মকালে নারায়ণী দেবী বিধবা ছিলেন।
২১. বৃন্দাবনদাস তাঁর কাব্যে তৎকালীন বাংলার ইতিহাসকে খুব সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন। অন্য কোনো চৈতন্যজীবনীকারের কাব্যে এত ভালোভাবে তৎকালীন ইতিহাস লিপিবদ্ধ হয়নি।
২২. অনুমিত হয় অন্তত ১৬১৫ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত বৃন্দাবনদাসের 'চৈতন্যভাগবত' কাব্যের নাম ছিলো 'চৈতন্যমঙ্গল'। পরে নাম পরিবর্তিত হয়ে 'চৈতন্যভাগবত' রাখা হয়।
'সঙ্গে' থাকুন, 'সাথে' নয়। 'সঙ্গে' চলুন, 'সাথে' নয়। ‘সঙ্গে’ বলুন, ‘সাথে’ নয়।
ভাষাবিদরা দীর্ঘদিন ধরেই ‘সাথে’ নয়, ‘সঙ্গে’ লেখার পক্ষপাতী। ভাষাবিদ পবিত্র সরকারের মতে, ‘সাথে’ কথাটি পূর্ব বাংলায় বহুল প্রচলিত। আগে পশ্চিমবঙ্গে বিশেষ করে কলকাতার মানুষ ওই শব্দটি সেই অর্থে ভাষায় ব্যবহার করতেন না। কারণ, তখনকার মান্য চলিত বাংলায় ‘সাথে’ চলত না। কিন্তু সারা পূর্ববঙ্গের (অধুনা বাংলাদেশ) ভাষা অঞ্চলে ‘সাথে’ কথাটি ‘সঙ্গে’ অর্থে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। হরিচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের 'বঙ্গীয় শব্দকোষ' গ্রন্থে ‘সাথে’ শব্দের কোনো উল্লেখ নেই।
'সঙ্গে' লেখার পক্ষপাতী যারা -
১. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও প্রমথ চৌধুরী 'সাথে' শব্দটি নিয়ে আপত্তি তুলেছিলেন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর গানের ক্ষেত্রেও 'সঙ্গে' শব্দটির প্রয়োগ করেছেন। যেমন - আমি তোমার 'সঙ্গে' বেঁধেছি আমার প্রাণ
২. নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী তার ‘বাংলা কী লিখবেন, কেন লিখবেন’ বইতে লিখেছেন, "সাথে লিখবেন না। পদ্যেও আজকাল বড় কাউকে সাথে লিখতে দেখা যায় না, গদ্যে তো একেবারেই অচল।"
৩. গবেষক বারিদবরণ ঘোষের মতে, ‘সহিত থেকে কাব্যিক প্রয়োগে সাথে কথাটি এসেছে। কিন্তু গদ্যে কাব্যিক প্রয়োগ মানানসই নয়। আবার যেহেতু আমরা গদ্যের ভাষায় কথা বলি, তাই বলার সময় সাথে কথাটি না বলাই ভালো। তবে লঘু অর্থে এর প্রয়োগ করা যেতে পারে।’
৪. আচার্য সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় বলেছেন, "সঙ্গে’ বলুন সাথে নয়/সাথের ব্যবহার শুধু গানে ও কবিতায়।" (রামকৃষ্ণ মিশন, গোলপার্ক বক্তৃতা)।
৫. ড. পবিত্র সরকারের মতে, "সাথে’র ব্যবহার যেভাবে ছড়িয়ে পড়েছে, তাতে তাকে আটকানো কঠিন।.... ভাষা বিজ্ঞানের দিক থেকে বলি, লোকের মুখে যেটা এসে যায়, সেটাই শেষ পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে। কাজেই ‘সাথে’ শব্দটিকে এখন আর বঞ্চিত বলতে পারব না। এটা চলবে, একে আটকানো যাবে না।"
মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশন ফর্ম সংশোধনের বিজ্ঞপ্তি পত্রিকায় দিয়েছে। ২৭.০৬.২০২৩ - ০৪.০৭.২০২৩ পর্যন্ত কমিশনের ওয়েবসাইটে সংশোধন করা যাবে।
অগ্রন্থিত কবিতা
রোকেয়া সাখাওয়াৎ হোসেন বা বেগম রোকেয়ার কোনো কবিতাগ্রন্থ প্রকাশিত হয়নি। প্রায় ১৯ বছর ধরে বিভিন্ন সময়ে সংবাদপত্রে যে কবিতাগুলি প্রকাশিত হয়েছিল, সেগুলি হল -
১. 'বাসীফুল' - কবিতাটি ‘নবনূর’ পত্রিকায় ফাল্গুন ১৩১০ বঙ্গাব্দে প্রকাশিত হয়।
২. 'শশধর' - কবিতাটি ‘নবনূর’ পত্রিকায় চৈত্র ১৩১০ বঙ্গাব্দে প্রকাশিত হয়।
৩. 'প্রভাতের শশী' - কবিতাটি ‘মহিলা’ পত্রিকায় বৈশাখ ১৩১১ বঙ্গাব্দে প্রকাশিত হয়।
৪. 'পরিতৃপ্তি' - কবিতাটি ‘মহিলা’ পত্রিকায় জৈষ্ঠ্য ১৩১১ বঙ্গাব্দে প্রকাশিত হয়।
৫. 'নলিনী ও কুমুদ' - কবিতাটি ‘নবনূর’ পত্রিকায় আষাঢ় ১৩১১ বঙ্গাব্দে প্রকাশিত হয়।
৬. 'স্বার্থপরতা' - কবিতাটি ‘মহিলা’ পত্রিকায় আষাঢ় ১৩১১ বঙ্গাব্দে প্রকাশিত হয়।
৭. 'কাঞ্চনজঙ্ঘা' - কবিতাটি ‘নবনূর’ পত্রিকায় পৌষ ১৩১১ বঙ্গাব্দে প্রকাশিত হয়।
৮. 'কাঞ্চনজঙ্ঘা' - কবিতাটি ‘মহিলা’ পত্রিকায় ফাল্গুন ১৩১১ বঙ্গাব্দে প্রকাশিত হয়।
৯. 'প্রবাসী রবিন ও তাহার জন্মভূমি' - কবিতাটি ‘মহিলা’ পত্রিকায় মাঘ ১৩১১ বঙ্গাব্দে প্রকাশিত হয়।
১০. 'সওগাত' - কবিতাটি ‘সওগাত’ পত্রিকায় অগ্রহায়ণ ১৩২৫ বঙ্গাব্দে প্রকাশিত হয়।
১১. 'আপীল' - কবিতাটি ‘সাধনা’ পত্রিকায় ফাল্গুন ১৩২৮ বঙ্গাব্দে প্রকাশিত হয়।
১২. 'নিরুপম বীর' - কবিতাটি ‘ধূমকেতু’ পত্রিকায় আশ্বিন ১৩২৯ বঙ্গাব্দে প্রকাশিত হয়।
Saptadip Ghosh
#বেগম রোকেয়া
সাহিত্যিক হিসেবে আত্মপ্রকাশ ১৯০২ খ্রিস্টাব্দে।
প্রথম রচনা : পিপাসা (মহরম)।
পত্রিকার নাম : 'নবপ্রভা' (ফাল্গুন ১৩০৮ কলকাতা)।
সম্পাদক : হরেন্দ্রলাল রায় ও জ্ঞানেন্দ্রলাল রায়।
সবাই পরীক্ষা দিন।
আজকের পরীক্ষার বিষয় : ইসলামি সাহিত্য।
সময় : রাত ৮টা।
পাঠ্য - উৎস (বিতর্ক - সমাধান)
পর্ব - ১
#উৎস : 'শাবলতলার মাঠ' - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়।
বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা 'শাবলতলার মাঠ' গল্পটির উৎস কী? অনেক ক্ষেত্রেই উত্তর আসে গল্পসমগ্র (প্রথম খণ্ড) বা বিভূতি রচনাবলী।
*** উত্তর : বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের 'উপলখণ্ড' (১৯৪৫) গল্পগ্রন্থে মোট ১১টি গল্প আছে। এই গল্পগ্রন্থের ৭ম গল্প 'শাবলতলার মাঠ' । 'মিত্র ঘোষ' প্রকাশিত বিভূতি-রচনাবলীর অষ্টম খণ্ডে এই 'উপলখণ্ড' গল্পগ্রন্থটি আছে।
Saptadip Ghosh
আগামী রবিবার অনলাইন টেস্টের বিষয় - দৌলত কাজী।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Website
Address
Kolkata, 700074
Computer World Solution Centre(CWSC) is a educational institute for learning programming with online
Kolkata
Starting from content development solutions, we are equipped with website and software development a
2C Dimple Court 26 Shakespeare Sarani
Kolkata, 700017
Mycollegesearch.in is the reliable and trustworthy source to help you get admission.in MBBS | BDS | BAMS | BHMS at the top medical colleges across the globe.
Kolkata
Suggestion HS 2024 Examination 🙏 Massage Page PDF Available
Diamond Harbour Road, Behala Chowrasta
Kolkata, 700008
Department of Education, Vivekananda College for Women, Barisha, Kolkata-700008
Belghoria
Kolkata, 700056
West Bengal Govt. Employee's salary statement, Form 16, 192 tax calculation pay slip pension gratuity calculator arrears etc. www.Biswa.Net
Kolkata, 700084
Sandiip kar institute of placement management, Information of Education and placement.
Kolkata, 700012
Hindi and Bangla story books, free pdf ebook download, various authors novel, Rachana samagra, poetry books, digital books, Bengali ghost stories, religious book
A/117A Baghajatin Colony, Landmark/Layalka Water Tank, Near Hanuman Temple, Kolkata/
Kolkata, 700092
SDIFT is one of the best Film Institute in Kolkata, India. We provide many Professional Career Courses of Film Making with Best faculties, Latest Equipment & Lowest Course Fee by m...
Tarakeswar
Kolkata
এটি একটি এডুকেশনাল পেজ, পড়াশোনা সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য প্রদান করাই হলো আমাদের মূল লক্ষ্য।