Fine artist souvik
"Art is the spontaneous expression and true manifestation of human aesthetic sense."
'A collection of ten art and craft works' (1998 - 2023) (Artist - Souvik Chowdhury). (Medium : Acrylics and metallic paintings on seashells,wooden models and mount board,work of plaster of paris on mount board and a pen holder wrapped with green marble paper). (Please share this post and follow the 'Fine artist souvik' page and 'souvik__the_painter' Instagram account). and craft works of paris pot painting holder.
'A collection of five black and white acrylic paintings' (1996 - 2015). (Artist - Souvik Chowdhury). (Medium : Acrylic painting on mount board). (Please share this post and follow the 'Fine artist souvik' page and 'souvik__the_painter' Instagram account). painting .
'Flame of the forest' (1998). (Artist - Souvik Chowdhury). (Medium : Acrylic painting on mount board). Size : (15×11) inches. . (Please share this post and follow 'Fine artist souvik' page and 'souvik__the_painter' Instagram account. Happy holi and doljatra to all the followers and audience of 'Fine artist souvik' page).
'A collection of six birds' (2010 - 2023). (Art and craft works,paintings and images by Souvik Chowdhury). (Please share this post and follow the 'Fine artist souvik' page and 'souvik__the_painter' Instagram account). and craft works paintings paintings .
'A collection of six mini sceneries'. (2020 - 2022). (Artist : Souvik Chowdhury). (Medium : Sketch pens drawing and acrylics painting on mount board). (Please share this post and follow the 'Fine artist souvik' page and 'souvik__the_painter' Instagram account). paintings .
'Lord Shiva' (1996). (Artist : Souvik Chowdhury). (Medium : Metallic and acrylics painting on mount board). (Please share this post and follow the 'Fine artist souvik' page). painting painting.
'একটি বিশেষ ঘোষণা' :-
'ফাইন আর্টিস্ট শৌভিক' ফেস বুক পেজের সমস্ত ফলোয়ার এবং অডিয়েন্সদের জানানো হচ্ছে যে গতকাল (বৃহস্পতিবার,14ই মার্চ) রাতে, মহা শিবরাত্রি উপলক্ষে 8ই মার্চ ভগবান শিবের যে ছবি গুলি পোস্ট করা হয়েছিল এবং 13ই মার্চ যে ছয়টি মিনি সিনারি পোস্ট করা হয়েছিল,সেই দুটি পোস্টে হ্যাসট্যাগ যোগ করার সময় 'ফাইন আর্টিস্ট শৌভিক' ফেস বুক পেজে কিছু টেকনিকাল ত্রুটি দেখা দেয়। যার ফলস্বরূপ এখন ঐ পোস্ট গুলিতে ভগবান শিবের ছবি গুলি এবং মিনি সিনারি গুলি দৃশ্যমান হচ্ছে না বা দেখা যাচ্ছে না। এই অনিচ্ছাকৃত ত্রুটির জন্য আমি আন্তরিক ভাবে দুঃখিত ও ক্ষমাপ্রার্থী। এই অনিচ্ছাকৃত ভুল সংশোধনের জন্য আজই আমি আমার ইন্স্টাগ্রাম প্রোফাইল 'souvik__the_painter' থেকে ভগবান শিবের পেইন্টিং নিয়ে তৈরি করা একটি রিল এবং আমার আঁকা মিনি সিনারি গুলি নিয়ে তৈরি করা একটি পোস্ট আমার 'ফাইন আর্টিস্ট শৌভিক' ফেস বুক পেজে ক্রস্ পোস্ট করে দেব অথবা ভগবান শিবের ঐ ছবি গুলি এবং মিনি সিনারি গুলি আমার 'ফাইন আর্টিস্ট শৌভিক' ফেস বুক পেজে পুনরায় পোস্ট বা রিপোস্ট করে দেব।
আপনারা এই 'ফাইন আর্টিস্ট শৌভিক' ফেস বুক পেজটি কে সাপোর্ট করুন এবং এই ফেস বুক পেজ টি কে লাইক করে ফলো করুন এবং ইন্স্টাগ্রামে আমার প্রফেশনাল প্রোফাইল 'souvik__the_painter' কে ও অবশ্যই ফলো করুন। সবাই ভালো থাকবেন। নমস্কার।
'A collection of mini sceneries'. (Artist - Souvik Chowdhury). (Medium : Sketch pens drawing and acrylics painting on mount board). (Please share this post and like the 'Fine artist souvik' page). paintings .
Happy Maha Shivratri to all the followers and audience of 'Fine Artist Souvik' page. May there be peace,happiness,good fortune and good health to empower you. (Om Namah Shivaya. Please share this post and like the 'Fine artist souvik' page). paintings paintings.
আজ 14ই ফেব্রুয়ারি। আজ সরস্বতী পুজো। প্রতি বছর মাঘ মাসের শুক্লা পঞ্চমী তিথিতে সরস্বতী পুজো করা হয়। এই বিশেষ তিথিকে শ্রী পঞ্চমী তিথি বা বসন্ত পঞ্চমী তিথিও বলা হয়। তবে এ বছর সরস্বতী পুজো পড়েছে ফাল্গুন মাসের 1লা তারিখে। শুধু মাত্র ভারতেই নয়,সমগ্র দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া জুড়ে দেবী সরস্বতীর আরাধনা করা হয়। চিন,জাপান,তিব্বত,মায়ানমার,থাইল্যান্ড,কম্বোডিয়া,ইন্দোনেশিয়া প্রভৃতি বিভিন্ন দেশে সরস্বতী পুজো করা হয়। দেবী সরস্বতী হলেন বিদ্যা ও জ্ঞানের দেবী। তিনি পদ্মাসনা। তাঁর পরণে থাকে হলুদ বা সাদা রঙের শাড়ি। তাঁর একহাতে থাকে বীণা। তাই তিনি বীণাপাণি আর অন্য হাতে থাকে পুস্তক। তাঁর বাহন হল শ্বেত রাজহংস। প্রধানত পলাশ ফুল দিয়ে তাঁর পুজো করা হয়।
হিন্দু পুরাণ অনুসারে দেবী সরস্বতী হলেন চতুর্বেদের জননী। তিনি বাক্ বা বাণীর দেবী। তাই তিনি বাগদেবী নামেও পরিচিত। দেবী সরস্বতীর অপর একটি রূপ হল দেবী গায়ত্রী। সরস্বতী শব্দটির মধ্যে 'সরস' শব্দটি রয়েছে যার অর্থ হল 'জল'। দেবী সরস্বতীর বিভিন্ন রূপ গুলি হল - মহাসরস্বতী,বিদ্যাসরস্বতী,সারদা,গায়ত্রী ও সাবিত্রী।
সরস্বতী পুজো মূলত ছাত্রছাত্রীদের পুজো। তারা এই দিন পীত বস্ত্র পরিধান করে দেবী সরস্বতীর আরাধনা করে। বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও সঙ্গীত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রতিবছর সাড়ম্বরে সরস্বতী পুজো করা হয়।
এইবছর সরস্বতী পুজো এবং ভ্যালেন্টাইন্স ডে একই দিনে পড়েছে। 'ফাইন আর্টিস্ট শৌভিক' ফেস বুক পেজের সমস্ত ফলোয়ার এবং অডিয়েন্সদের শুভ সরস্বতী পুজো ও ভ্যালেন্টাইন্স ডের শুভকামনা ও শুভেচ্ছা জানাই। আশা করি সবাই ভালো আছেন। ভালো থাকবেন আর 'ফাইন আর্টিস্ট শৌভিক' ফেস বুক পেজটিকে অবশ্যই একটি লাইক করে ফলো করবেন এবং এই ফেস বুক পেজ টি কে সাপোর্ট করবেন। নমস্কার।
'A bird flying in the sky' (with 1inch black frame) (December,2023) by Souvik Chowdhury : art and craft work painted with acrylics and metallic paint.
আজ 25শে জানুয়ারী। 1824 সালে আজকের দিনে বাংলাদেশের যশোর জেলার সাগরদাঁড়ি গ্রামে কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত জন্মগ্রহণ করেন। আজ তাঁর দ্বিশততম জন্মবার্ষিকী। মাইকেল মধুসূদন দত্ত ছিলেন উনবিংশ শতাব্দীর বাংলা নবজাগরণের যুগের একজন ব্যতিক্রমী এবং বিরল প্রতিভাবান কবি। তাঁর পিতার নাম ছিল শ্রী রাজনারায়ণ দত্ত এবং মাতার নাম ছিল শ্রীমতী জাহ্নবী দেবী। 1843 সালের 9ই ফেব্রুয়ারি মাত্র উনিশ বছর বয়সেই তিনি খ্রিষ্ট ধর্ম গ্রহণ করেন এবং সেই সময় থেকে তাঁর নামের আগে মাইকেল শব্দটি যুক্ত হয়। 1862 সালে তিনি ইউরোপ যাত্রা করেন এবং 1867 সালে তিনি স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করেন। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁকে 'মধুকবি' আখ্যা দিয়েছিলেন। তিনি 'দত্ত কুলোদ্ভব কবি' নামেও পরিচিত ছিলেন। তিনি 'নীলদর্পণ' অনুবাদ করেছিলেন।
তাঁর প্রথম স্ত্রীর নাম ছিল রেবেকা ম্যাকটাভিস্ এবং দ্বিতীয় স্ত্রীর নাম ছিল হেনরিয়েটা সোফিয়া। তাঁর দুই সন্তানের নাম ছিল - নেপোলিয়ান ও শর্মিষ্ঠা। তিনি বাংলায় অমিত্রাক্ষর ছন্দ সৃষ্টি করেন এবং ইতালিয় কবি পেত্রার্কের অনুকরণে বাংলা সনেটের প্রবর্তন করেন।
তিনি 'টিমোথি পেনপোয়েম' ছদ্মনামে ইংরেজি কবিতা লিখতেন। 1849 সালে তাঁর রচিত প্রথম ইংরেজি কাব্যগ্রন্থ 'দি ক্যাপটিভ লেডি' প্রকাশিত হয়। তাঁর রচিত একটি বিখ্যাত প্রহসন হল - 'বুড়ো শালিকের ঘাড়ে রোঁ' (1860)।
তাঁর রচিত দুটি বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ হল - 'ব্রজাঙ্গনা কাব্য' (1861) ও 'বীরাঙ্গনা কাব্য' (1862)। এর মধ্যে 'ব্রজাঙ্গনা কাব্য' ছিল গীতিকাব্য এবং 'বীরাঙ্গনা কাব্য'টি ছিল একটি পত্রকাব্য। তাঁর রচিত বিখ্যাত মহাকাব্যটি হল - 'মেঘনাদ বধ কাব্য' (1861)। 1873 সালের 29শে জুন কলকাতার আলিপুর হাসপাতালে তাঁর জীবনাবসান হয়। কবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের দ্বিশততম জন্মদিবসে তাঁর প্রতি জানাই আমার গভীর শ্রদ্ধা ও প্রণাম।
আজ 23শে জানুয়ারী। আজ নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসুর 127 তম জন্মদিবস। 1897 সালে আজকের দিনে ওড়িশার কটক শহরে জন্মগ্রহণ করেছিলেন শ্রী সুভাষ চন্দ্র বসু যিনি পরবর্তী কালে ভারতে তথা সমগ্র বিশ্বে নেতাজী নামে পরিচিত ও প্রসিদ্ধ হন। তাঁর পিতার নাম ছিল শ্রী জানকী নাথ বসু এবং মাতার নাম ছিল শ্রীমতী প্রভাবতী বসু। তাঁর পিতা ছিলেন কটকের একজন প্রথিতযশা বাঙালি উকিল। নেতাজীর বিখ্যাত উক্তি ছিল - "তোমরা আমায় রক্ত দাও,আমি তোমাদের স্বাধীনতা দেব।" তিনি আজাদ হিন্দ ফৌজ এবং ইন্ডিয়ান ন্যাশানাল আর্মি স্থাপন করে ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে সশস্ত্র সংগ্রামের সূচনা করেন। এলিনা শেঙ্কি নামে একজন মহিলার সাথে নেতাজীর বিবাহ হয় এবং তাঁদের একটি কন্যা সন্তান জন্ম গ্রহণ করে যাঁর নাম অনিতা বসু ফাফ্। নেতাজীর মৃত্যু আজও রহস্যাবৃত। ইতিহাস অনুসারে জানা যায় যে 1945 সালের 18 ই অগস্ট তাইওয়ানের তাইহোকুতে এক বিমান দুর্ঘটনায় নেতাজীর মৃত্যু হয়। তবে এই ঘটনার সত্যতা নিয়ে আজও রয়েছে গভীর সংশয়। নেতাজী ছিলেন ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের একজন কিংবদন্তী নেতা এবং প্রকৃত দেশপ্রেমিক। নেতাজীর শুভ জন্মদিনে তাঁর প্রতি জানাই আমার আন্তরিক শ্রদ্ধা ও প্রণাম।
আজ 12ই জানুয়ারী। স্বামী বিবেকানন্দের জন্মদিন। আজকের দিনে 1863 সালে কলকাতায় শ্রী নরেন্দ্রনাথ দত্তের জন্ম হয় যিনি পরবর্তী কালে স্বামী বিবেকানন্দ নামে সমগ্র জগতে প্রসিদ্ধ হন। 1863 সালের 12ই জানুয়ারী দিনটি ছিল মকর সংক্রান্তির দিন। তাঁর পিতার নাম ছিল শ্রী বিশ্বনাথ দত্ত এবং মাতার নাম ছিল শ্রীমতী ভুবনেশ্বরী দেবী। সাংসারিক জীবনে তাঁর নাম ছিল নরেন্দ্রনাথ কিন্তু পরবর্তী কালে দক্ষিণেশ্বরে শ্রী শ্রী ঠাকুর রামকৃষ্ণ পরমহংসদেবের সংস্পর্শে এসে নরেন্দ্রনাথের মানসিকতার পরিবর্তন ঘটে এবং তিনি সন্ন্যাস ধর্মে দিক্ষীত হন। সন্ন্যাসী জীবনে তাঁর নাম হয় স্বামী বিবেকানন্দ।
তাঁর জীবনের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য কাজ হল 1893 সালে আমেরিকার শিকাগো ধর্ম মহাসভায় তিনি হিন্দু ধর্মের প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন এবং পশ্চিমী দেশগুলিকে হিন্দু ধর্মের সাথে পরিচয় করিয়েছিলেন।
1902 সালের 4ঠা জুলাই বেলুড় মঠে তাঁর জীবনাবসান ঘটে। মাত্র 39 বছর বয়সে তিনি পরলোক গমন করেন। স্বামী বিবেকানন্দ ছিলেন রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের প্রতিষ্ঠাতা। তাঁর জন্মদিনটিকে সারা ভারতে জাতীয় যুব দিবস হিসেবে পালন করা হয়।
স্বামী বিবেকানন্দের জন্মদিবসে তাঁর প্রতি জানাই আমার আন্তরিক শ্রদ্ধা,ভক্তি ও প্রণাম । আমার নিজের হাতে আঁকা স্বামী বিবেকানন্দের একটি প্রতিকৃতি (পেন্সিল স্কেচ) আমি পোস্ট করেছি। 'ফাইন আর্টিস্ট শৌভিক' ফেস বুক পেজের সমস্ত ফলোয়ার এবং অডিয়েন্সদের কাছে আমার বিনীত অনুরোধ আপনাদের এই প্রতিকৃতিটি পছন্দ হলে একটি লাইক করুন এবং কমেন্ট করুন। এই প্রতিকৃতিটি আপনাদের পরিচিত মানুষের কাছে শেয়ারও করতে পারেন। সবাই ভালো থাকবেন। নমস্কার।
আজ নতুন বছরের (2024) জানুয়ারী মাসের 3 তারিখ। আজ শ্রী শ্রী মা সারদাদেবীর 171 তম জন্মতিথি। আজ এই পুণ্য দিবসে শ্রী শ্রী মায়ের চরণে আমার আন্তরিক ভক্তি,শ্রদ্ধা ও প্রণাম নিবেদন করি। শ্রী শ্রী মায়ের কৃপায় নতুন বছরে আপনাদের সকলের জীবন কল্যাণকর,সুখকর এবং শান্তিপূর্ণ হয়ে উঠুক এই প্রার্থনা করি।
আজ শ্রী শ্রী মায়ের পুণ্য জন্মতিথিতে আমার নিজের হাতে আঁকা মায়ের একটি প্রতিকৃতি (পেন্সিল স্কেচ) পোস্ট করলাম। আমার আঁকা মায়ের এই প্রতিকৃতিটি আপনাদের কেমন লাগল অবশ্যই কমেন্ট করে জানান এবং ভালো লাগলে অবশ্যই একটি লাইক করুন। আপনাদের প্রত্যেকটি লাইক ও কমেন্ট আমার কাছে অত্যন্ত মূল্যবান। সবাই ভালো থাকবেন। নমস্কার।
আজ 1লা জানুয়ারী। আজ নতুন বছরের প্রথম দিন। আজ শুভ কল্পতরু উৎসব। 1886 সালে আজকের দিনে কাশীপুর উদ্যানবাটিতে কল্পতরু হয়েছিলেন শ্রী শ্রী ঠাকুর রামকৃষ্ণ পরমহংসদেব।
আজ কল্পতরু উৎসবের আবহে এই পুণ্য দিবসে শ্রী শ্রী ঠাকুর রামকৃষ্ণদেবের চরণে নিবেদন করি আমার আন্তরিক শ্রদ্ধা,ভক্তি ও শতকোটি প্রণাম। নররূপে পূর্ণ ব্রক্ষ্ম ভগবান শ্রী শ্রী ঠাকুরের কৃপায় নতুন বছরে আপনাদের সকলের জীবন মঙ্গলময় হয়ে উঠুক এই প্রার্থনা করি। সবাই ভালো থাকবেন। ধন্যবাদ।
আজ 22শে ডিসেম্বর। আজ ভারতের মহান গণিতবিদ শ্রীনিবাস রামানুজনের জন্মদিন। 1887 সালে আজকের দিনে তামিলনাড়ুর এরোড নামক স্থানে এক দরিদ্র ব্রাক্ষণ পরিবারে রামানুজন জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম ছিল আয়েঙ্গার রামানুজন।
গণিত শাস্ত্রে কোন প্রথাগত শিক্ষা না থাকলেও মাত্র দশ বছর বয়সেই এস এন লোনি রচিত ত্রিকোণমিতির বইটি পড়ে রামানুজন ঐ বয়সেই গণিতে অসাধারণ বুৎপত্তি লাভ করেন। গণিতে তাঁর প্রতিভা ছিল অসামান্য। মাত্র তেরো বছর বয়সে তিনি নিজেই বেশ কিছু উপপাদ্য আবিষ্কার করে ফেলেন। গণিত শাস্ত্রে অসাধারণ অবদানের জন্য 1904 সালে তিনি কে.রঙ্গনাথ রাও পুরস্কারে ভূষিত হন।
1909 সালে মাত্র 22 বছর বয়সে তাঁর জানকী নামে একটি মেয়ের সাথে বিবাহ হয়। তবে সেই সময় তিনি ছিলেন সম্পূর্ণ বেকার। ফলে সংসার চালানোর জন্য তিনি মাদ্রাজ পোর্ট ট্রাস্টের অধীনে কেরানির চাকরিতে নিযুক্ত হন। এরপর 1913 সালের জানুয়ারি মাসে তিনি ইংল্যান্ডের কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিখ্যাত গণিতের প্রফেসর জি এইচ হার্ডি কে একটি চিঠি পাঠান। এই চিঠিতে প্রায় 120 টি ফর্মুলা লেখা ছিল। এই সমস্ত ফর্মুলা বা ইকুয়েশন গুলির মধ্যে মাত্র সামান্য কয়েকটি তখন পাশ্চাত্যের দেশগুলিতে আবিষ্কৃত হয়েছিল আর বেশির ভাগ ফর্মুলা গুলি সম্পর্কে তখন পাশ্চাত্যের গণিতবিদ দের কোনরকম ধারণাই ছিল না। রামানুজনের এই চিঠি পড়ে প্রফেসর হার্ডি তাঁকে ইংল্যান্ডে আসার জন্য আমন্ত্রণ জানান এবং হার্ডির আমন্ত্রণে সাড়া দিয়ে রামানুজন মাদ্রাজ পোর্ট ট্রাস্টের চাকরি তে ইস্তফা দিয়ে ইংল্যান্ড যাত্রা করেন। ইংল্যান্ডে গিয়ে তিনি প্রফেসর হার্ডির সাহচর্য লাভ করেন এবং অল্প সময়ের মধ্যেই তাঁদের মধ্যে বন্ধুত্বের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। তবে রামানুজন যে সময় ইংল্যান্ডে গিয়েছিলেন সেই সময় সারা ইউরোপ জুড়ে প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়ে গিয়েছিল। সকলেই তখন নিজের প্রাণ বাঁচাতে ব্যস্ত। তাই সেই সময় রামানুজনের প্রতিভার সঠিক মূল্যায়ন হওয়া সম্ভব ছিল না। ইংল্যান্ডে পরবর্তী সময়ে তিনি যক্ষ্মা রোগে আক্রান্ত হন এবং গুরুতর অসুস্থ হয়ে 1919 সালে ভারতে ফিরে আসেন। অবশেষে 1920 সালের 26শে এপ্রিল রামানুজন পরলোক গমন করেন। মাত্র বত্রিশ বছরের স্বল্প জীবনে রামানুজন সর্বমোট 3884 টি ইকুয়েশন বা সমীকরণ লিখে রেখে গেছেন। এর মধ্যে বহু ইকুয়েশন এখন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে পড়ানো হয় আর কিছু কিছু ইকুয়েশনের এখনও পর্যন্ত কোন সমাধান নির্ণয় করা সম্ভব হয়নি। রামানুজন সম্পর্কে বলা হয় যে তিনিই এই পৃথিবীর একমাত্র মানুষ যিনি ইনফিনিটি বা অনন্ত কে জানতেন!
রামানুজন যখন অসুস্থ হয়ে ইংল্যান্ডের হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন তখন রোগশয্যায় তিনি হার্ডিকে তাঁর চারটি প্রেডিকশনের কথা বলে যান। এর মধ্যে তিনটি প্রেডিকশন হার্ডির জীবদ্দশাতেই সঠিক বলে প্রমাণিত হয় এবং তাঁর চতুর্থ প্রেডিকশন টিও একদম সঠিক বলে প্রমাণিত হয় হার্ডির মৃত্যুর প্রায় বাইশ বছর পরে। গণিত শাস্ত্রে অসাধারণ প্রতিভা ও দক্ষতার জন্য হার্ডি রামানুজনকে পাশ্চাত্যের অত্যন্ত বিখ্যাত দুজন গণিতবিদ অয়লার ও গাউসের সমকক্ষ বলে মনে করতেন।
এবার একটি বিশেষ সংখ্যার বিষয়ে বলব। সংখ্যাটি হল 1729। এই সংখ্যাটি কে হার্ডি রামানুজন নম্বর বলা হয়। ইংল্যান্ডে থাকার সময়ে রামানুজন অসুস্থ হয়ে একবার লন্ডন শহরের পুটনি নামক স্থানে একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন । এই সময় একদিন প্রফেসর হার্ডি একটি ট্যাক্সি চড়ে রামানুজন কে হাসপাতালে দেখতে গেলেন। হার্ডির একটি অদ্ভুত স্বভাব ছিল। তিনি যখনই কোন ট্যাক্সি বা ক্যাবে উঠতেন তখনই ঐ ট্যাক্সির নম্বর টি নোট করে নিয়ে ঐ নম্বরের মধ্যে কি বৈশিষ্ট্য আছে তা বোঝার চেষ্টা করতেন। হার্ডি হাসপাতালে গিয়ে এই নম্বর টি অসুস্থ রামানুজন কে বললে রামানুজন তাঁকে বললেন যে এই 1729 নম্বর টি একটি বিশেষ নম্বর। কারণ এই নম্বর টি হল দুটি ধনাত্বক কিউবের যোগফল অর্থাৎ 1729 এই নম্বর টিকে 12 এর কিউব প্লাস 1 এর কিউব অথবা 10এর কিউব প্লাস 9 এর কিউব এই দুই ভাবে লেখা যায়। যেহেতু একটি ট্যাক্সি থেকে এই 1729 নম্বর টি আবিষ্কৃত হয় তাই এই নম্বর টিকে ট্যাক্সি ক্যাব নম্বর ও বলা হয়।
রামানুজনের পরিবারের সকলে ছিলেন দক্ষিণ ভারতের দেবী নামাগিরির উপাসক। দেবী নামাগিরির পুজোর অন্যতম প্রধান উপকরণ ছিল রক্ত। রামানুজন নিজেও দেবী নামাগিরির ভক্ত ছিলেন। রামানুজন তাঁর সমগ্র জীবনে যত ফর্মুলা বা ইকুয়েশন লিখে রেখে গেছেন সেগুলির উৎস সম্পর্কে তিনি বলেছেন যে তিনি যখন ধ্যানমগ্ন থাকতেন বা ঘুমিয়ে থাকতেন তখন স্বপ্নে দেখতেন যে রক্তের স্রোত ভেসে আসছে আর ঐ রক্তের সাথেই ভেসে আসছে অসংখ্য ফর্মুলা বা ইকুয়েশন। ভোরবেলা ঘুম থেকে উঠেই রামানুজন ঐ স্বপ্নে দেখা ফর্মুলা বা ইকুয়েশন গুলিকে নিজের নোট বুকে লিখে রাখতেন।
22শে ডিসেম্বর শ্রীনিবাস রামানুজনের জন্মদিনটি তামিলনাড়ু তে আইটি দিবস হিসেবে পালিত হয় এবং 2012 সালে ভারত সরকার রামানুজনের জন্মদিনটিকে জাতীয় গণিত দিবস হিসেবে পালন করার কথা ঘোষণা করেছেন। রামানুজনের জন্মদিবসে তাঁর প্রতি জানাই আমার আন্তরিক শ্রদ্ধা ও প্রণাম। আমার মনে হয় শ্রীনিবাস রামানুজনের মতো একজন মহান ও অসাধারণ প্রতিভাধর গণিতবিদের জন্য প্রতিটি ভারতবাসীর গর্ব অনুভব করা উচিৎ।
এই পোস্টটি পড়ে ভালো লাগলে অবশ্যই একটি লাইক এবং কমেন্ট করুন এবং এই পোস্টটি কে প্রচুর প্রচুর শেয়ার করে দিন যাতে বহু মানুষ মহান ভারতীয় গণিতবিদ শ্রীনিবাস রামানুজনের কর্ম ও জীবনী সম্পর্কে জানতে পারেন। 'ফাইন আর্টিস্ট শৌভিক' ফেস বুক পেজ টি কে লাইক করে ফলো করুন এবং এই ফেস বুক পেজ টি কে সাপোর্ট করুন । আমার ইন্স্টাগ্রাম প্রফেশনাল প্রোফাইল এ শ্রীনিবাস রামানুজনের একটি পোর্ট্রেট পোস্ট করেছি। ঐ পোর্ট্রেট টি ভালো লাগলে লাইক ও কমেন্ট করতে পারেন এবং আমার ইন্স্টাগ্রাম প্রোফাইল কে ফলো করতে পারেন। নতুন বছরে ইউটিউবেও পথ চলা শুরু করতে পারব এই আশা রাখি। সবাই ভালো থাকবেন। ধন্যবাদ।
আজ শুভ জগদ্ধাত্রী পুজোর শুভ নবমী। আজ এই শুভ দিনে 'ফাইন আর্টিস্ট শৌভিক' ফেস বুক পেজের সমস্ত ফলোয়ার এবং অডিয়েন্সদের ধন্যবাদ জানাই এই ফেস বুক পেজ টি কে ফলো করার জন্য এবং এই ফেস বুক পেজ টি কে সাপোর্ট করে এর সাথে থাকার জন্য। আপনাদের সকলের আশীর্বাদে ও সহযোগিতায় 'ফাইন আর্টিস্ট শৌভিক' ফেস বুক পেজটি অবশ্যই ধীরে ধীরে গ্রো করতে পারবে এ আমার দৃঢ় বিশ্বাস। এই ফেস বুক পেজ টি ক্রিয়েট হওয়ার দিন থেকে যাঁরা এই ফেস বুক পেজ টি কে লাইক করে ফলো করেছেন তাঁদের সবাইকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ আর যাঁরা সম্প্রতি বিগত কয়েক দিনে এই ফেস বুক পেজ টি কে লাইক করে ফলো করেছেন এবং এই ফেস বুক পেজ টির নতুন ফলোয়ার হয়েছেন তাঁদের সবাইকেও বিশেষ ভাবে ধন্যবাদ জানাই।
আজ জগদ্ধাত্রী পুজোর শুভ নবমী উপলক্ষে জগদ্ধাত্রী পুজো সম্পর্কে কিছু কথা বলতে চাই। জগদ্ধাত্রী শব্দের অর্থ বিশ্লষণ করে বলা যায় যে জগৎ শব্দের অর্থ ত্রিভুবন আর ধাত্রী শব্দের অর্থ হল পালিকা অর্থাৎ যে দেবী এই জগৎসংসার কে পালন করেন তিনিই হলেন জগদ্ধাত্রী। দূর্গা পূজার ঠিক এক মাস পরে কার্তিক মাসের শুক্লা নবমী তিথিতে জগদ্ধাত্রী পুজো করা হয়। আজ থেকে প্রায় দুই থেকে আড়াই হাজার বছর আগে লিখিত কেনোপনিষদে যে দেবী উমা হৈমবতীর কথা বলা আছে তিনিই বর্তমানে দেবী জগদ্ধাত্রী রূপে পূজিত হন। কাত্যায়নী তন্ত্রেও দেবী জগদ্ধাত্রীর আবির্ভাবের কথা বলা আছে। শ্রী শ্রী চন্ডীতে বলা হয়েছে যে দেবী জগদ্ধাত্রী আসলে দেবী দূর্গারই বিকল্প রূপ। তবে তিনি দেবী দূর্গার মতো দশভুজা নন। তিনি চতুর্ভুজা ও সিংহবাহিনী। দেবী জগদ্ধাত্রীর চারটি হাতের মধ্যে বাম দিকের দুটি হাতে রয়েছে শঙ্খ ও ধনুক এবং ডান দিকের দুটি হাতে রয়েছে চক্র ও পঞ্চবাণ। তিনি রক্ত বস্ত্র পরিহিতা এবং নাগ উপবিত অর্থাৎ সাপের পৈতা পরিধান করে রয়েছেন। তাঁর গাত্র বর্ণ উদিত সূর্যের মতো কমলা। পুরাণে বর্ণিত আছে যে একবার মহিষাসুর মহা হস্তির রূপ ধরে দেবী দূর্গাকে বধ করতে এলে দেবী চতুর্ভুজা রূপ ধারণ করে ঐ হস্তী রূপী অসুরের মুণ্ডচ্ছেদ করেন এবং ঐ অসুরকে বধ করেন। দেবী জগদ্ধাত্রী করীন্দ্রাসুর নামক অসুরকে বধ করেছিলেন। মহিষাসুর বধের পর যখন দেবতাদের ঔদ্ধত্য বৃদ্ধি পায় তখন দেবী জগদ্ধাত্রী এক খন্ড তৃণের মাধ্যমে তাঁদের ঔদ্ধত্য খর্ব করেন এবং দেবতারা দেবী জগদ্ধাত্রীকে জগতের সমস্ত শক্তির আধার এবং জগতের শ্রেষ্ঠ শক্তি বলে মেনে নেন।
সাধারণত সপ্তমী,অষ্টমী ও নবমী এই তিন দিন জগদ্ধাত্রী পুজো করা হয় তবে কোথাও কোথাও শুধুমাত্র নবমীর দিন তিন বার পুজো করে সপ্তমী,অষ্টমী ও নবমীর পুজো করা হয় এবং কুমারী পুজোও করা হয়।
আজ শুভ ধনতেরস। 'ফাইন আর্টিস্ট শৌভিক' ফেস বুক পেজের সমস্ত ফলোয়ার এবং অডিয়েন্সদের জানাই শুভ ধনতেরসের প্রীতি,শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
ধনতেরস শব্দটি দুটি শব্দের সমন্বয়ে গঠিত। একটি হল ধন অর্থাৎ সম্পদ আর অন্যটি হল তেরস যার অর্থ হল তেরো তম দিন। কার্তিক মাসের কৃষ্ণ পক্ষের ত্রয়োদশ তিথির দিনটিকেই ধনতেরস বা ধনত্রয়োদশী বলা হয়ে থাকে। হিন্দু পুরাণ অনুসারে ঐ দিন সমুদ্র মন্থনের সময় মহাসাগর থেকে স্বয়ং ভগবান বিষ্ণু ধন্বন্তরী রূপে আবির্ভূত হন। ভগবান ধন্বন্তরী তাঁর হাতে অমৃত পূর্ণ একটি কলসী নিয়ে প্রকট হয়েছিলেন। তাই ধনতেরস প্রকৃত পক্ষে ভগবান ধন্বন্তরীর আবির্ভাব দিবস। ভগবান ধন্বন্তরী আয়ুর্বেদের প্রবর্তক বা জনক এবং দেবতাদের চিকিৎসক রূপে পরিচিত। আয়ুর্বেদে সুস্বাস্থ্য কেই প্রকৃত ধন রূপে গণ্য করা হয়।
ধনতেরস হিন্দু দের একটি জনপ্রিয় উৎসব। অনেকেই এই দিন আর্থিক সমৃদ্ধি লাভের আশায় সোনা ও রূপার অলংকার ও বাসনপত্র কেনেন,ঘরের আঙিনায় রঙিন আলপনা দেন এবং বাড়িতে ধনের দেবী মা লক্ষ্মী ও ধনের দেবতা শ্রী কুবেরের পুজো করেন।
ধনতেরস যেমন ধন সম্পদের উৎসব তেমনই এটি সুস্বাস্থ্যেরও উৎসব। এই শুভ ধনতেরসে আপনাদের সকলের সুস্বাস্থ্য কামনা করি। সবাই ভালো থাকবেন এবং 'ফাইন আর্টিস্ট শৌভিক' ফেস বুক পেজ টি কে অবশ্যই একটি লাইক করে ফলো করবেন এবং সাপোর্ট করবেন। ধন্যবাদ।
'Bridge on the river Ganga' (2000) (without frame) by Souvik Chowdhury : acrylics painting on mount board (35×23) inches. (A tribute to my first drawing teacher).
'Bridge on the river Ganga' (2000) (with 1 inch light brown frame) by Souvik Chowdhury : acrylics painting on mount board (36×24) inches. (A tribute to my first drawing teacher).
আজ বিজয়া দশমী। 'ফাইন আর্টিস্ট শৌভিক' ফেস বুক পেজের সমস্ত ফলোয়ার এবং অডিয়েন্সদের জানাই শুভ বিজয়ার আন্তরিক প্রীতি,শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আজ বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব,প্রাণের উৎসব দূর্গা পূজার এ বছরের মতো পরিসমাপ্তি ঘটল। মন্ডপে মন্ডপে চলছে সিঁদুর খেলা এবং দেবীবরণ। দেবী দূর্গা এবার ফিরে যাবেন কৈলাসে আর তার সাথেই শুরু হবে আমাদের সকলের পুরো একটি বছরের অপেক্ষা!
দূর্গা পূজায় মানুষের ভক্তি আর ধর্মবিশ্বাসের সাথে মিশে থাকে শিল্পীদের অসাধারণ সব শিল্পকর্মের অনবদ্য শিল্পসুষমা। তাই একজন চিত্রশিল্পী হিসেবে ব্যক্তিগত ভাবে আমার মনে হয় দূর্গা পূজো একাধারে শিল্পেরও পুজো। প্রতিমাসজ্জা,আলোকসজ্জা ও মণ্ডপসজ্জায় এই পুজো উপলক্ষে শিল্পের সূক্ষ্মতা ও নিপুণতার যে অনন্যসাধারণ বহিঃপ্রকাশ ঘটে তা সত্যিই অনবদ্য ও অসাধারণ।
যাঁরা 'ফাইন আর্টিস্ট শৌভিক' ফেস বুক পেজের ফলোয়ার তাঁদের সবাইকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ আর যাঁরা এখনও এই ফেস বুক পেজ টি কে লাইক করেননি তাঁরা দ্রুত এই ফেস বুক পেজ টি কে লাইক করে ফলো করুন এবং ইন্স্টাগ্রামে আমার প্রফেশনাল আকাউন্ট souvik__the_painter কে ভিজিট করুন এবং ভালো লাগলে অবশ্যই ফলো করুন। সবাই ভালো থাকবেন। ধন্যবাদ।
আজ শুভ মহালয়া। পিতৃপক্ষের অবসানে দেবীপক্ষের সূচনা হল আজ। 'ফাইন আর্টিস্ট শৌভিক' ফেস বুক পেজের সমস্ত ফলোয়ার এবং অডিয়েন্সদের জানাই শুভ মহালয়ার প্রীতি,শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আসন্ন দুর্গোৎসব সকলের ভালো কাটুক এই শুভকামনা করি। সবাই ভালো থাকুন,সুস্থ থাকুন এবং 'ফাইন আর্টিস্ট শৌভিক' ফেস বুক পেজটি কে অবশ্যই একটি লাইক করুন।
'ফাইন আর্টিস্ট শৌভিক' ফেস বুক পেজটি কে যখন আপনারা ভিজিট করবেন তখন দেখবেন এই ফেস বুক পেজ টির একেবারে ওপরের দিকে কভার ফটোর ঠিক নিচে মেসেজ অপসানের ঠিক ডান পাশে একটি লাইক চিহ্ন বা সিম্বল আছে। এই লাইক চিহ্ন টিতে একবার টাচ্ করলে বা প্রেস করলেই এই ফেস বুক পেজ টি কে লাইক করা হয়ে যাবে আর তার সাথেই আপনারা এই ফেস বুক পেজ টির ফলোয়ার হয়ে যেতে পারবেন।
'ফাইন আর্টিস্ট শৌভিক' ফেস বুক পেজটি কে লাইক করে ফলো করুন আর এই ফেস বুক পেজ টি কে সাপোর্ট করুন। ধন্যবাদ।
Realistic portrait of pandit Ishwarchandra vidyasagar (October,2016) by Souvik Chowdhury : pencil sketch on mount board (12×10) inches.
আজ 26শে সেপ্টেম্বর। আজ পন্ডিত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের জন্মদিন। আজকের দিনে অর্থাৎ 1820 সালের 26শে সেপ্টেম্বর মেদিনীপুর জেলার বীরসিংহ গ্রামে (সেই সময় এই অঞ্চলটি হুগলী জেলার অন্তর্গত ছিল) এক রাঢ়ী ব্রাক্ষণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন শ্রী ঈশ্বরচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়,যিনি পরবর্তী কালে হয়ে ওঠেন বাংলা বর্ণ পরিচয়ের পথিকৃৎ,বাংলা অক্ষর পরিচয়ের ঈশ্বর এবং জনমানসে পন্ডিত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর নামে খ্যাতি লাভ করেন এবং পরিচিত হন। আমাদের দেশে,বিশেষত বাংলায় স্ত্রী শিক্ষার প্রসারে পন্ডিত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের যে সুবিশাল অবদান তা সত্যিই অনস্বীকার্য,অসামান্য এবং সর্বজনবিদিত।
আজ পন্ডিত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের শুভ জন্মদিবসে তাঁর প্রতি জানাই আমার আন্তরিক শ্রদ্ধা ও প্রণাম।
'Lord Ganesh' (1997) (with 2 inches golden frame) by Souvik Chowdhury : metallic paint work (16×14) inches.
'Lord Ganesh' (1997) (without frame) by Souvik Chowdhury : metallic paint work (14×12) inches.
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Website
Address
Kolkata, 700118
We are one of the best manufacturers in handprints jewellery in Kolkata
Kolkata, 700041
ceramic is related to our mother earth. we produce art and imagination through our design in jhapart studio. we have expected to contribute in your regular usage and decoration ...
Jadavpur
Kolkata
� Selling Home Decor Items � Customised Punjabi,Tote bag,Sling bags,Pencil bag,Jewellery,Book Mark
Kolkata, 700094
Hand made card Makeup hairstyle Wedding Trey Decoration Mehendi designs School Project
SALUA, AZAD HINDA GARH, P. O./RAJARHAT GOPALPUR, RAJARHAT Road
Kolkata, 700136
Largest Indian handicraft, arts & craft product online portal. Every arts and craft of different com