Abagunthita
Abagunthita is a clothing brand. On August 2015, I set up Abagunthita, my boutique. Bulk quantities in products never becomes our target.
From the beginning, we tried to mark the signature of Abagunthita in each of our products.Now Abagunthita is an e-store boutique of elegant handpicked saree, handmade contemporary jewelry , accessories , artwork, handicraft. All have been created with love & care.It's being a great pleasure, when we found our respectable buyer's becomes happy and satisfied with our unique products and service.Not
সুখের বিপরীত তো দুখ, কিংবা যন্ত্রণা। কিন্তু তা কোন অসুখ নয়,বরং অন্যরকম অন্যভাবে সুখের পরত। সুখী মানুষ জানে জীবনকে ফিল্টার করে সুখ খুঁজে নিতে। কিন্তু যে জানে না জীবনকে ছাঁকতে, বা নিজের পিঠ বাঁচাতে। সেই তো মরে প্রতিবার,প্রতিমুহুর্তে॥ ~অর্পিতা চক্রবর্ত্তী
গরমের পারদ তো প্রায় চল্লিশ পেরিয়ে গেছে আজ।অন্তত অর্ণার ফোনে ওয়েদার ফোরকাস্ট তো তাই বলছে।আজ আবার রান্নার দিদি আসবে না।রাতদিনের মাসিটাও ছুটি নিয়ে গেছে তার বাড়ী।অর্ণার আজ ইচ্ছেই করছে না রান্না করতে।কিন্তু বর ডাক্তার হওয়ায় কথায় কথায় বাইরের খাবার ওরা খায়না।যদিও কিংশুকের আজ সকালে চেম্বার নেই তবে হসপিটালে যেতে হবে একটা ও টি আর মিটিং আছে।ডাক্তার হলেও কিংশুকের নিজের একটা জগৎ আছে আর সেখানে ও একটা মুক্ত পাখি।কিংশুক মনে করে জীবন একটাই তাই ইচ্ছেগুলো একটা জীবনের মধ্যেই সেরে ফেলতে হবে।শুধু কাজ আর কাজ জীবন নয়।বৃহস্পতিবার দুটো চেম্বারই বন্ধ তবে কখনও কখনও হসপিটালে যেতে হয় ও টি বা এমার্জেন্সি থাকলে।অর্ণা মূলত হোম মেকার কিন্তু ডিজিটাল ক্রিয়েটর মানে ভ্লগিং,কন্টেন্ট রাইটিংয়ের কাজ করে।একে যদিও হোম মেকারের তকমা দেওয়া যায়না।তবুও একে তো ঘর থেকে কাজ দ্বিতীয়ত তেমন কিছুই রোজগার এর থেকে হয়না।অর্ণা রান্নাতে বেশ পারদর্শী।ওর রান্নার একটা ইউ টিউব চ্যানেলও আছে।কিন্তু তাতে ওই মেরে কেটে আড়াই-তিন হাজার সাবস্ক্রাইবার।অর্ণা রান্না তো ভালো করেই কিন্তু ঘরে থাকা উপকরণ দিয়ে ইনোভেটিভ পদগুলো অসাধারন তার সাথে পরিবেশন এবং গার্নেশিং সত্যিই তুলনাহীন।...
প্রায় এক বছর পর আজ পলাশের সঙ্গে বৃষ্টির দেখা।যদিও গত সপ্তাহে ওর ফিয়ন্সে মেঘের সঙ্গে বৃষ্টি কলকাতায় এসেছিল কিন্তু ভাবেনি পলাশের সঙ্গে দেখা হয়ে যাবে।বৃষ্টির ধারনা ছিল একবছরের মধ্যে নিশ্চয়ই পলাশ ওর জীবন গুছিয়ে নিয়েছে।হয়তো কিছুটা হলেও নিতে শুরু করেছিল পলাশ।কিন্তু বৃষ্টি যে এত তাড়াতাড়ি ফিরে আসবে সেটা ওর জানা ছিলনা।বৃষ্টিটাও হয়েছে বটে গতবছর মেঘের সঙ্গে পুরুলিয়া বেড়াতে গিয়ে পলাশের সঙ্গে আলাপ।আর প্রথম আলাপেই প্রেমে পড়েছিল খেপি।এক্সট্রা অ্যাফেয়ার বা ফার্স্ট সাইট লাভ হতে গেলে একটি ছেলের যা যা সত্ত্বা থাকতে হয় সবকিছু আছে পলাশের।একদিন দুপুরে তো বেশ ঘনিষ্ঠও হয়েছিল দুজন তারপর দু’দিন যেতে না যেতে মেয়ের মনে হলো ওটা ওর ইনফ্যাচুয়েশন ও মেঘের সঙ্গেই সেটেলড করবে কারন এতো বছরের পরিচয়।সেই ছোট বেলার সঙ্গী মেঘ ও বৃষ্টি।ব্যাস পলাশকে কিছু না বলেই চলে গিয়েছিল।সে নয় যাই হোক চলে গেলিই যখন আবার বছর ঘুরতে না ঘুরতে ফিরে আসার কি ছিল?সার্দান অ্যাভিনিউর মুখে কাল রাতে দেখা দুজনের ব্যাস।ওই যে কান্না শুরু হয়েছে ঝরঝরিয়ে বারিধারা ঝরেই চলেছে।পলাশ তো পুরো হতবাক।কি করবে কিচ্ছু বুঝে উঠতে পারছে না।...
তুমি স্বাধীন হওয়া না অব্দি আমি পরাধীন। তুমি সোচ্চার নও তাইতো আমি মুকবধির। তুমি ভগ্ন নও বলেই আজও আমি গড়ি। তুমি চঞ্চল নও তাইতো আমি অবিচল-স্থির। চাইলেই পারি,নিজেকে একটু গুছিয়ে নিতে। অন্যরকম,নতুন একটা মানুষ হতে। কিন্তু!কেনো জানো চাই না? ভালো থাকার আকর তুমি। ভালো বাসার আধার তুমি। চলার পথের পথিক তুমি। ওগো বন্ধু ,তুমি মোর সারাৎসার। ~ অর্পিতা চক্রবর্ত্তী (০৫/০৪/২০২৪) শুক্রবার।
সেদিনও এমনই এক বসন্তে হাতটা ধরে বলেছিলি, তুই আমার,একান্ত আমার। কি! মনে পড়ে? শুনিয়েছিলি অদূরে কুসুম গাছটায় বসে থাকা কোকিলের করুণ ডাক। মনে কি পড়ে? দেখিয়েছিলি তোর তুলির টানে ক্যানভাসে আমার সলজ্জ হাসিমাখা মুখখানি। কি! মনে পড়ে? ভাবিয়েছিলি সাত সমুদ্র তেরো নদী পার করে এসেছিস রূপকথার রাজপুত্র হয়ে। মনে পড়ছে? কিন্তু...
সেদিনের বসন্ত সেদিনও এমনই এক বসন্তে হাতটা ধরে বলেছিলি, তুই আমার,একান্ত আমার। কি! মনে পড়ে? শুনিয়েছিলি অদূরে কুসুম গাছটায় বসে থ.....
গতকাল এখানে সারাদিন ধরে বৃষ্টি হয়েই চলেছিল কখনও জোড়ে তো কখনও টিপটিপ করে।কাল সকাল থেকে খুব ক্লান্ত ছিলাম কারন গত দুদিন ধরে রাত্রে তেমন ভালো ভাবে ঘুম হয়নি।কিশোরের হঠাৎ মাঝরাত করে দাঁতের ব্যাথা শুরু হচ্ছিল যেটা খুব যন্ত্রণাদায়ক আর তাই দুজনের কেউই ঘুমতে পারিনি ভালোভাবে।গতকাল ডেন্টিস্টের কাছে আ্যপোয়েন্টমেন্ট নিতে গিয়ে আজ সকালে পেলাম ডেট।তার মধ্যে জোড় করে জলখাবারের পর একটা পেইনকিলার দিয়েছিলাম সেটা নিয়ে অনেক নাটক করে তারপর খেল সে।স্বাভাবিক ভাবেই আমি খুবই বিরক্ত ছিলাম সকাল থেকে। এক এক সময় মনে হয় আমি আর পারবোনা থাকতে একসঙ্গে।যাইহোক এরমধ্যে তার ব্যাথা প্রায় কমতে শুরু করেছে। আমায় ডেকে বলল “ চলো ঠাকুর অর্ডার দিয়ে আসি”। আমি শুনে বললাম আগে ডাক্তার দেখাবে তারপর ঠাকুর অর্ডার দেবো।বলে “তোমার জন্য দেখছি আমার এবারে পুজোই হবেনা। চলো না বাবা অর্ডার টা তো দিয়ে আসি”। বলাবাহুল্য আমাদের যে পোটো ঠাকুর বানায় তার এই বছর একটিমাত্র ঠাকুরই ছিল যেটা বিক্রি হয়নি তার আগের দিন গিয়ে জানলাম আর আমাদের দুজনেরই সেই টা পছন্দ হয়নি তাই মনটা খারাপই হয়েছিল।তবে কিশোর বলেছিল “দেখো ,ভালো কিছু অপেক্ষা করছে।”তো যাইহোক এইসব ভেবে আমিও গতকাল বেলায় যেতে রাজি হয়ে গেলাম।যদিও ভালোই বৃষ্টি হচ্ছিল। কিশোরের বন্ধু বুয়া ততক্ষনে একজন পোটোর কন্ট্যাক্ট নম্বর দিয়ে লোকেশন দিয়ে দিয়েছে।আমরা গন্তব্যে পৌঁছে স্টুডিও তে যেতে হল যেখানে ঠাকুর বানানো চলছে।সেখানে আর্টিস্ট ছেলেটি এলো কথা বলতে। তাকে দেখে আমি আমার পিসতুতো ভাই কে যেন দেখতে পেলাম ওর চেহারার মধ্যে।বিনয়,ভদ্র, মিষ্টভাষী ছেলেটি বয়সে আমাদের চেয়ে অনেক ছোট তাই আমরা তুমি সম্বন্ধ করেই কথা বলছিলাম।গতবছর আর্ট কলেজ থেকে ছেলেটি পাশ করেছে সবেমাত্র।এখন ঠাকুর বানায়।স্টুডিওর ভেতরে ঢুকেই ঠিক আমরা যেই রকম ঠাকুর চাইছিলাম সেরকমইএকটি মূর্তি তৈরী চলছে।এখন যদিও মাটির কাজ হয়ে আছে।তো কথা হয়ে ঠিক করতে যাব ইতিমধ্যে কিশোরের বন্ধুর সঙ্গে কথা হওয়াতে জানা গেল আমরা ভুল জায়গায় চলে গেছি যেখানে যাবার কথা ছিল সেটা তার পাশের গলি। আমি তখনও জানিনা।দেখলাম কিশোর বলছে “ঠিক আছে ভাই আমরা ঘুরে এসে সন্ধ্যের মধ্যে অর্ডারটা দিচ্ছি”। আমি তো প্রায় বিস্ময় এমন তো ও করে না।আমি আর কথা না বাড়িয়ে বেড়িয়ে এলাম। কিন্তু আমার মন ওখানেই পড়ে রইল। গাড়ীতে উঠে জানলাম ভুল জায়গায় এসেছি। কিন্তু তখনও আমি বলছি তাতে কি পছন্দ তো হয়ে গেছে। আমি এটাই নিতে চাই। আমার মন বলছে দেখো শনু আমরা ঠিক যেরকম চাইছি সেরকমই বানিয়ে দিতে পারবে। কিছু মানুষের সঙ্গে হয়না খুব অল্প আলাপেই একটা কানেকশন তৈরী হয়ে যায়।সেটা কাল আমি আবারও অনুভব করলাম।যাইহোক বন্ধুর দেওয়া ঠিকানায় আমরা গেলাম কিন্তু কিছুই পছন্দ হচ্ছেনা।আমরা যেমন চাই তেমন একটি মূর্তিও নেই।কিন্তু বন্ধুর জামাইবাবুর সঙ্গে চেনাশোনা থাকায় আশ্বস্ত করল খাসবাংলা মুখের একচালার ঠাকুর বানিয়ে দেবে।কিন্তু কোন ক্যাটালগ দেখাতে পারলেন না।শনু যেটা দেখিয়েছিল আর ওর তৈরী এক একটা মূর্তি যেন এক একটা ভাস্কর্য্য। সিংহ ,অসুর দেখে তো কিশোর আর আমি পুরো মোহিত হয়ে গেছিলাম।সুতরাং মনে মনে ঠিক করে ফেললাম দুজনে যে এই বছর শনুই আমাদের উমাকে গড়বে এবং সাজাবে ঢেলে।ততক্ষনে ঝমঝমিয়ে বৃষ্টি তারওপর দেরীও হয়ে গেছিল,তাই কিশোর বলল “এখন আর যাবনা সন্ধ্যেবেলায় চেম্বার করে দুজনে এসে অর্ডার দিয়ে বুক করে দেব।” ফেরার সময় দেখলামও বন্ধ হয়ে গেছে স্টুডিও।তারপর যথারীতি রাতে চেম্বার শেষ করে কিশোর ফোন করে বলল “তৈরী হও আমি বেরোচ্ছি তোমাকে তুলে নেবো”। আমার ভীষণ মাথা ধরেছিল। তাও বেরোলাম। গিয়েই দেখি শনু বসে আছে। আ্যডভান্স করে কথা বলে চতুর্থীর দিন আনব বলে বেড়িয়ে পড়লাম।মনটা খুব খুশী খুশী লাগছে আর কথাটা খালি মনে হচ্ছে “দেখে নিও ভালো কিছু অপেক্ষা করছে।” বাইরে বৃষ্টি পড়ছে আর রেডিওতে পুরোনো বাংলা গান চলছিল গাড়ীতে।আনন্দ করে বাড়ীতে এসে বলছিলাম বাবাকে ,হঠাৎ করে শুনতে পেলাম পন্ডিত যশরাজের দূর্গাস্তুতি হচ্ছে।প্রথমটা হকচকিয়ে কিশোর জানালা দিয়ে বাইরে তাকাচ্ছিল কেউ হয়তো চালিয়েছে।তারপর খেয়াল করে পকেট থেকে ফোন বের করে বলে এই দেখো ফোন থেকে সিরি অন হয়ে মিউজিক ফাইল থেকে এই গানটা বাজতে শুরু করেছে।আমি তো পুরো অবাক।গাড়ীতে আমরা ব্লুটু্থ অন -ই করিনি রেডিও চলছিল।আর এরমধ্যে যশরাজ শুনিওনি।কিন্তু দুর্গা পুজো এগিয়ে আসলে আমরা যশরাজ শুনি ঠিকই।কিন্তু হঠাৎ করে নিজে থেকে শুরু হয়ে যাবে এ তো স্বপ্নেও ভাবিনি কখনও।দুজনেই পুরো হতবাক।এর আগেও দূর্গাপুজো নিয়ে কতই অলৌকিক ঘটনা ঘটেছে আমাদের বাড়ীতে এটাকে সেভাবেই নিলাম কিছু না বুঝতে পেরে।যাইহোক রাতে খেয়ে গতকাল শুয়ে পড়েছিলাম তাড়াতাড়ি ,আগের দু’রাত ঘুম হয়নি ঠিক করে।কিশোরও পেইনকিলার খেয়ে নিয়েছিল বলাতেই আর তাই কাল রাতে উঠতে হয়নি।আজ সকালে উঠতেই দিদিভাই (কিশোরের দিদি) বলছে “অর্পিতা কাল রাতে ডাইনিং এর বা কিচেনের জানালা দিয়ে গন্ধগোকুল(ভাম) ঢুকেছিল দেখো সমস্ত কলা খেয়ে গেছে”। আমি তো হতচকিত!!...
https://arpitarjagot.wordpress.com/2022/08/13/%e0%a6%89%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%86%e0%a6%97%e0%a6%ae%e0%a6%a8/
উমার আগমন গতকাল এখানে সারাদিন ধরে বৃষ্টি হয়েই চলেছিল কখনও জোড়ে তো কখনও টিপটিপ করে।কাল সকাল থেকে খুব ক্লান্ত ছিলাম কারন গত ....
All the beauty of life is made up of light and shadow.
Mother is a feeling of emotional inclusion.
Happy MOTHER’S DAY to each and every woman.
Click here to claim your Sponsored Listing.
Contact the business
Telephone
Address
700060
Opening Hours
Monday | 11am - 8pm |
Tuesday | 11am - 8pm |
Wednesday | 11am - 8pm |
Friday | 11am - 8pm |
Saturday | 11am - 8pm |
Sunday | 11am - 8pm |
2/3 Justice Dwarka Nath Road
Kolkata, 700020
Found in the year 2005, the label Jaya Misra specialises in Indian Bridal Couture, Wedding Trousseau for the Bride and Groom, Resort and Cocktail outfits.
4 Mayfair Road
Kolkata
A high end fashion and lifestyle event. We operate thru 3 brands - FUSS, ChorBazaar & The Enchanted Garden. Mail us at [email protected] for details.
Kolkata
Ethically sourced. We make High-quality bags, apparel and accessories. Handcrafted with joy. Let’s sp
68, Hindusthan Park
Kolkata, 700029
a community manufacturing based handloom fashion brand, now reinventing itself for a fresh launch in
Dev R Nil Flagship Store, 144 Remount Road
Kolkata, 700027
We are curious about our everyday life, the environment, and the world around us. This is reflected on to our work whose key focal points are elegance and simplicity...
CL-226, Salt Lake, Sector/2, Near CK Market
Kolkata, 700091
Akarshaan is a fashion brand for stylish women and men who believe that being rare and unique is a st
95A, Park Street, 7th Floor
Kolkata, 700016
StudioAv by GauravnNitesh is known for its distinctive use of colors, fabrics, intricate embroiderie
32/1, Block J, New Alipore
Kolkata, 700053
Design Studio for women wear."To not just mark a special moment in life, but to make every moment in life special..."- Diksha M., Designer, Kisses...Interior designer - Rohit M. Si...
Kolkata
Welcome to Dastkari Creations Where Your happiness is our Commitme And where you can count on us in order to stay a step ahead from the rest.