Onto Politika
সততা,মানবতা,নিষ্ঠা ছাড়া আমরা জীব , মানুষ নই।
November 8th...........
World Radiography Day is celebrated on November 8th every year. It is an opportunity to promote the role of medical imaging and radiation therapy in healthcare. Radiographers and radiologic technologists worldwide use this day to raise awareness about the importance of their profession and the significance of medical imaging in diagnosing and treating various medical conditions
It's like PUBG 🥺😰
ইসরাইলি সন্ত্রাসীদের মদতদাতা পশ্চিমী কুকুরদের সমর্থনে বছরের পর বছর নিরীহ ফিলিস্তিনিদের উপর আক্রমণ হচ্ছে... যখন ফিলিস্তিন আত্ম রক্ষার জন্য লড়াই করে তখন মুসলিম বিদ্বেষী মিডিয়ারা কুত্তার মতো ঘেউ ঘেউ করে বিদ্বেষ ছড়ায়... বছরের পর বছর ইসরাইলের সন্ত্রাসরা ফিলিস্তিনিদের খুন করছে কিন্তু বিশ্ব চুপ.. মূল স্রোতের মিডিয়ারাও চুপ... আমেরিকার মতো পশ্চিমা দেশগুলো সন্ত্রাসী ইসরাইলিদের সাহায্য করে যাচ্ছে শুধু মাত্র মুসলিম ধর্মাবলম্বী হওয়ায়........
😰😰😰😰
12 year's.....🙂
🙂😒
📍
অত্যন্ত দুঃখজনক 🥺🥺🥺
I.N.D.I.A rejects GODI MEDIA ANCHORS....... সাব্বাস ✅
ফলের আশা করিও না বৎস,,,
কর্ম করিয়া যাও """
শিক্ষার সার্কাস ✅
টিকাচে 👍🏻
আবারো বলছি, এর জন্য কিন্তু আমরাও সমান দায়ী! যতদিন জনগণ ঘুমিয়ে থাকবে ততদিন এই চিত্র বদলাবার নয়......
ব্যাপারটা দেখা দরকার 🙂😂
One nation one idiot 🥱
একেই বলে আখের গোছানো।
আমাদের বঙ্গের রাজকুমার
কয়লা মাফিয়া নামে পরিচিত ।
2014 নির্বাচনী প্রচারে BJP 34 হাজার কোটি খরচা করেছে... এতো টাকা আসে কোথা থেকে..????
🙂🍁
1.বিশ্ব সিংহ দিবস পালন করা হয় ১০ই আগস্ট
2.সংবাদ মাধ্যমে "সমকামীতা" শব্দটি ব্যবহার করার উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করলো ইরাক
3.ওড়িশা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিযুক্ত হলেন শুভাশিস তালাপাত্র
4."Luna-25" নামে মুন ল্যান্ডার লঞ্চ করছে রাশিয়া
5.ভারতের থেকে দুটি Dornier Aircrafts কিনবে গায়ানা
6.প্রাইভেট ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল গুলিতে দ্বিতীয় ভাষা হিসাবে বাংলাকে
বাধ্যতামূলক করলো পশ্চিমবঙ্গ
7.তুভালু দেশের বিদ্যালয় গুলিতে Clean Water Project-এ সহায়তা করবে ভারত
৪.সম্প্রতি ৬৩ সিদ্দিকী য়সে মারা গেলেন প্রখ্যাত মালায়ালম ফিল্ম মেকার
9.ভারতে প্রথমবার বন্দী অবস্থায় হিমালয়ান শকুনদের প্রজনন করানো
হলো আসামের চিড়িয়াখানায়
10.আন্তর্জাতিক T20 ম্যাচে হাফ সেঞ্চুরি করা ভারতের দ্বিতীয় কনিষ্ঠতম
খেলোয়াড় হলেন তিলক বৰ্মা
প্রয়াত বিজ্ঞানী Bikash Sinha ৷ বার্ধক্যজনিত অসুস্থতার জেরে 78 বছর বয়সে তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে ৷ পদার্থ বিজ্ঞানে অবদানের জন্য পদ্মভূষণ সম্মানে সম্মানিত হয়েছিলেন তিনি ৷
বাস্তবতা
ইরিনা সিন্ডলা;
আড়াই হাজারের মা!
*****************************
নাৎসিদের হাত থেকে আড়াই হাজার ইহুদি শিশুদের বাঁচিয়েছিলেন তিনি। কখনও আলুর বস্তায় ভরে, কখনও বা কফিনে লুকিয়ে!
নাৎসিদের সাঁজোয়া গাড়িগুলো যখন পোল্যান্ড দখল করতে ঢুকলো, ইরিনা সিন্ডলা তখন ওয়ারশ’তে, ‘পোলিশ সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার ডিপার্টমেন্টের" হয়ে কাজ করছেন। সেটা ১৯৩৯ সালের সেপ্টেম্বর মাস। এক বছরও কাটলো না, তাঁর চোখের সামনেই প্রায় পাঁচ লক্ষ ইহুদি আটক হলেন ওয়ারশ’ শহরের ঘেটো'তে। শুরু হল তাঁদের নতুন নরক জীবন।
আর এই সময়েই ইরিনার কাজ বহু গুণ বেড়ে গেল। কাজ মানে; যে পরিবারগুলো লুকিয়ে বেঁচে আছে, তাদের জন্য জাল নথি বানানো। ১৯৩৯-১৯৪২ সালের মধ্যে ইরিনা ও তাঁর কয়েক বন্ধু প্রায় ৩০০০ জাল কাগজ বানান, যার সাহায্যে ইহুদিরা নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নিতে পারে।
কিন্তু বিপন্ন মানুষের সংখ্যা যেখানে কয়েক লক্ষ, সেখানে এতটুকু সাহায্য! মন ভরছিল না তাঁর। সুযোগ এল ১৯৪২ সাল নাগাদ। তৈরি হলো এক গোপন সংস্থা ‘জেগোটা’, নাৎসি চোখ এড়িয়ে ইহুদিদের সাহায্য করতেন যার সদস্যেরা। ততদিনে প্রায় তিন লক্ষ ইহুদিকে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে ট্রেবলিঙ্কার কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্পে। সেই পরিস্থিতিতে জেগোটা সদস্যেরা ইরিনাকে তাদের শিশু বিভাগের দায়িত্ব নেওয়ার অনুরোধ জানালে ইরিনা তৎক্ষনাৎ রাজি হয়ে যান।
প্রাণ বাজি রেখে উদ্ধারকাজে ঝাঁপিয়ে পড়ার স্বভাব ইরিনার মধ্যে বোনা হয়ে গিয়েছিলো সেই ছোটবেলাতেই।
পোল্যান্ডের অন্য এক শহরে মা-বাবার সঙ্গে থাকতেন তিনি। একবার টাইফাস জ্বরের প্রাদুর্ভাব দেখা দেয় সেখানে। বড়লোকেরা যখন শহর ছেড়ে পালাচ্ছিল, ইরিনা'র চিকিৎসক বাবা ঝাঁপিয়ে পড়েন গরিব ইহুদিদের বাঁচিয়ে তুলতে। বড় ছোঁয়াচে এই রোগ। অল্প দিনের মধ্যে ইরিনার বাবাও মারা যান এই টাইফাসেই। ইরিনার বয়স তখন সাত। এর পর মায়ের সঙ্গে তিনি আসেন ওয়ারশ’তে। ওয়ার'শতে একটা ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হয়ে দেখলেন, সেখানে এক অদ্ভুত বিভেদের খেলা। ইহুদি আর অ-ইহুদিরা একসঙ্গে বসতে পারে না, ক্লাসের বাইরে ঘুরতে পারে না। যেন এক অদৃশ্য হাত সামনে প্রাচীর গেঁথে চলেছে উভয়ের মধ্যে। প্রতিবাদ করলেন ইরিনা, সাসপেন্ডও হলেন নিয়ম ভাঙ্গার অপরাধে।
পড়া শেষ করে তিনি যুক্ত হলেন সমাজসেবামূলক কাজে।
সেই কাজ করতে করতেই বাঁধলো দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ। জীবনও বাঁক নিল এক নতুন দিকে, যার শুরুটা হয়েছিল রাস্তার শিশুদের নিয়ে। ঘেটো'র রাস্তায় ঘুরে বেড়ানো অনাথ শিশুদের লুকিয়ে নিরাপদ জায়গায় পাঠিয়ে দিতেন ইরিনা ও তাঁর সঙ্গীরা। তাদের জন্য সমাজকর্মীর পরিচয়পত্র দেখিয়ে ঘেটোয় অবাধ যাতায়াতের ছাড়পত্র জোগাড় করেন ইরিনা । ছদ্মনাম নিলেন ‘জোলানটা'। নাৎসিরা ভাবতো, তিনি অসুস্থ ইহুদিদের দেখাশোনা করেন। আড়ালে কিন্তু চলতো শিশুদের সেই নরক থেকে বের করার প্রস্তুতি। এ কাজে তাঁর সঙ্গী ছিল মাত্র জনা দশেক সমাজকর্মী। ঘেটো'র প্রান্তে দাঁড়িয়ে থাকা পুরোনো কোর্টহাউস আর ক্যাথলিক চার্চের মধ্যে দিয়েই চলতো শিশুদের পাচার করার কাজ। একটু বড়দের শিখিয়ে দেওয়া হতো ক্যাথলিক প্রার্থনামন্ত্র, যাতে কোনও সন্দেহ না জাগে।
আর যাদের এতটুকু বুলি ফোটেনি মুখে, তাদের ঢুকানো হত পিঠের ব্যাগে, আলুর বস্তায়, যন্ত্রপাতি রাখার ব্যাগে, সুটকেসে, আবার কখনও এ্যাম্বুলেন্সেও। কফিনেও নাকি ঠাঁই পেয়েছেন কয়েকজন। পরের দিকে তারা শিশুদের মা-বাবার কাছে দরবার করতেন সন্তানকে তাদের হাতে তুলে দেওয়ার জন্য। মা-বাবাদের সেই সংশয়, আশংকা মাখা চাহনির কথা আমৃত্যু ভুলতে পারেন নি ইরিনা। বারবারই তারা আকুল হয়ে জানতে চাইতেন, সত্যিই তাদের সন্তানেরা নিরাপদে থাকবে তো ! কেউ ছাড়তে চাইতেন না সন্তানের হাত। আবার কেউ শুধু মুখের কথাতেই বিশ্বাস করে কোলের শিশুটিকে তুলে দিতেন তাদের হাতে। যদি বেঁচে যায় এই আশায়। ভরসা দিতেন ইরিনা। যুদ্ধ শেষ হলেই তো বাচ্চারা আবার ফিরে আসবে পরিবারের কাছে। সেই কথা অবশ্য রাখতে পারেননি তিনি। যুদ্ধশেষে দেখা যায়, যে ২৫০০ শিহুকে তারা উদ্ধার করেছিলেন, যুদ্ধ তাদের প্রায় সকলকেই অনাথ করেছে।
২৫০০ শিশু !
অবিশ্বাস্য হলেও এটাই সত্যি! ঘেটো থেকে বের করে শিশুদের পাঠানো হতো জেগোটা'র সদস্যদের পোল্যান্ডের খ্রিস্টান বন্ধুবান্ধব আর আত্মীয়দের কাছে। নিয়মিত শেখানো হত খ্রিস্টীয় প্রার্থনা ও মূল্যবোধ, যাতে গেস্টাপো বাহিনীর জেরার মুখে তাদের ইহুদি পরিচয় না বেরিয়ে আসে। কয়েকজনকে পাঠানো হয় ‘ওয়ারশ ‘র অনাথ আশ্রমে, রোমান ক্যাথলিক কনভেন্ট আর স্কুলে। ইরিনা চেয়েছিলেন, একটি শিশুর জীবনও যাতে বিপন্ন না হয় , যুদ্ধ শেষে মা-বাবার হাতে ফেরত আসে তাদের সন্তান। তাই উদ্ধার করা শিশুদের নাম-ঠিকানা, নতুন পরিচয় চিরকুটে লিখে কাঁচের বয়ামে ভরে বন্ধুর বাগানে আপেল গাছের নিচে পুঁতে রেখেছিলেন তিনি। শেষরক্ষা হয়নি যদিও। ১৯৪৩ সালে ধরা পড়েন ইরিনা। প্রচন্ড অত্যাচারে হাড় ভাঙ্গে শরীরের, কিন্তু মুখ খুলেননি একবারও। অক্ষত থেকে যায় বয়ামগুলি। নাৎসি পতনের পর মাটি খুঁড়ে সেগুলো উদ্ধার করা হয়।
কিন্তু ২৫০০ শিশুকে দ্বিতীয় জন্ম দেওয়া ইরিনা সিন্ডলা প্রচারে আসেন ঢের পরে। কেমন করে গেস্টাপোদের কড়া নজরদারি এড়িয়ে ২৫০০ শিশুকে বের করে আনতেন তারা? হাসিমুখ, ঝকঝকে বুদ্ধিদীপ্ত চোখের অধিকারী ওই চার ফুট এগারো ইঞ্চির ছোট্টখাট্টো চেহারাটা কেমন করে পিঠের বস্তায় শিশুদের পুরে গেস্টাপোদের সামনে দিয়ে নির্ভীক পায়ে হেঁটে বেরিয়ে আসতো, ধরা পড়লে নিশ্চিত মৃত্যু জেনেও? তাও একবার নয় , বারবার! জীবনের প্রায় শেষ প্রান্তে এসে যখন তাঁর কৃতিত্ব সারা পৃথিবী জানলো, তখন সেই অসীম সাহসের উৎস ব্যাখ্যা করেছিলেন তিনি "মা-বাবা শিখিয়েছিলেন, কোনও মানুষ যখন ডুবতে বসে, তখন তাকে সাহায্য করতেই হবে, তার ধর্ম বা রাষ্ট্র যাই হোক না কেন।"
ছোট্ট কথা। অতি সাধারণ, কিন্তু অমূল্য! এই সহজ কথাটুকু কেন যে মনে রাখতে চায় না আধুনিক পৃথিবী!
সূত্র:
পৌলোমী দাস চট্টোপাধ্যয়
আনন্দবাজার পত্রিকা।
আজ ক্ষুদিরামের ফাঁসি দিবস।
"তিন মুঠো খুদ দিয়ে কিনলাম আমি। আর, দেশের ছেলেরা কিনলো আঁজলা আঁজলা রক্ত দিয়ে।"....অপরুপা দেবী (ক্ষুদিরামের দিদি)
অতৃপ্ত ক্ষুদিরাম!
"মহাপুরুষ যারা চোখের জল ফেলে তাদেরকে নাকি পাওয়া যায় না। তখনই তাদেরকে চেনা যায়, যখন তারা আমাদের কাছ হতে চলে যান। ক্ষুদিরাম সম্পর্কে এই কথাটি খুব সত্যি।
আজ উনচল্লিশ বছর পরে ক্ষুদিরামের জন্য কাঁদতে বসেছি। কাঁদতে বসেছি তখন, যখন যমরাজের আমলা, পাইক এসে আমার দেহ মনে বাঁশগাড়ি দখল নিয়েছি, নিশান ঝুলিয়ে দিয়েছে, ছানিপড়া চোখ, বয়সে দেহ বেঁকেছে, আমার দেহ-মনের দখলীসত্ব তো আজ যমের দখলে। আজ ক্ষুদিরামের জন্য কাঁদতে বসেছি। হিন্দু-মুসলমানে খুনোখুনি চলছে ওদিকে, দেশকে ঘুণকুচি করে ভাগ করা, ভাগের কম বেশি নিয়ে গন্ডগোল। আর সব গন্ডগোলের বিচারক, মধ্যস্থাকারী তো তারাই, যাদের উচ্ছেদ করতে ক্ষুদিরাম কাপড় এঁটেছিল, যাদের বিচারে ফাঁসি হল ক্ষুদিরামের।
যাকে কিনেছিলাম মাত্র তিন মুঠো খুদ দিয়ে, যাকে বিদায় করেছি গোপনে কাঁদা চোখের জল দিয়ে, কত শাসন কত গঞ্জনা, কত অবহেলা করেছি বলে মনে বিধেয় রয়েছে আমার। আজ তার শেষ তর্পন করে অনুতাপ মনোকষ্ট থেকে বাঁচবো। এই ভাংগা পাঁজরের ভেতর কত কথাই তো আছে। দুএকটা কথায় শেষ করবো কেমন করে ?
আমি কাঁদতে পারিনি। দেশের লোক হায় হায় করে উঠলো। দেশের লোকে গান বাঁধলো আমার ক্ষুদিরামকে নিয়ে। বছরের পর বছর গেছে, যে দারোগা নন্দ ব্যানার্জি ক্ষুদিরামকে গ্রেপ্তার করেছিল, নয় নভেম্বর পিস্তলের গুলি খেয়ে প্রায়শ্চিত্ত করলো সে।
তিন মুঠো খুদ দিয়ে ক্ষুদিরামকে কিনেছিলাম আমি। মনে মনে লোভ ছিল ক্ষুদিরামকে একা ভোগ করবো। কিন্তু কখন যে আমার অগোচরে সে দেশের লোকের কাছে বিকিয়ে গেছে তা জানতেও পারিনি। তিন মুঠো খুদ দিয়ে কিনলাম আমি। দেশের ছেলেরা কিনলো আঁজলা আঁজলা রক্ত দিয়ে।
কিন্তু অপঘাতে মরেছে ক্ষুদিরাম। ক্ষুদিরামের তর্পন করে যেতে হবে। তুমি তৃপ্ত হও, আমাদের মলিন জলে তোমার তেষ্টা জমিটুকু, আমাদের গন্ধহীন ফুলে তোমার আশা তৃপ্ত হোক ......
রক্ত দিয়ে তর্পন করতে চেয়েছিল দেশের ছেলেরা। কিন্তু আজ এ কী রক্ত? আজ যে ভাইয়ের রক্তে হাত রাঙ্গাছে ভাই। শ্বেত পাঁঠার বলি তো আর হয় না। দেশ হয়েছে ছিন্নমস্তা। নিজের রক্তে নিজেরা তেষ্টা মেটাচ্ছেন। কেমন করে ক্ষুদিরামের তর্পন করবো আজ?"
ক্ষুদিরাম বসু (জন্ম ৩রা ডিসেম্বর ১৮৮৯, মৃত্যু ১১ই আগস্ট ১৯০৮)
বুঝলে জগৎ বন্ধু।। 🙂
🙂
❤️✅
🥰🥰
সত্য বচন ।। ✅✅
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Category
Contact the organization
Telephone
Address
Murshidabad
Halo I am joynal avrione will follo my page i will upload new vidio every day thanks you avrybody
SDO More, Berhampore-Jalangi Road, SH-11
Murshidabad, 742303
Domkal Subdivisional Administration
Doxin Notiber Para। Kalmega। Lalgola। Murshidabad
Murshidabad, 742148
MD FAKIRUL ISLAM