CPIM Domkal
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from CPIM Domkal, Political Party, Murshidabad.
আমি অনেককেই বলতে দেখেছি যে ‘‘কেন দেব বামেদের ভোট?” “ কি করেছে তারা ৩৪ বছরে?”
তাদের সেই প্রশ্নের উত্তর আজ আমি দিলাম । পড়ে শেষ করতে পারবেন তো?
১ . বামেরা ক্ষমতায় এসে প্রায় ১১ লক্ষ ২৭ হাজার একর বেনামী জমি দখল করে ৩০ লক্ষ গরীব মানুষের মধ্যে বন্টন করে ।
২. বক্রেশ্বর, কোলাঘাট ,ফারাক্বা, বজবজ ,সাগরদিঘী তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা তৈরি করে? যখন বামেরা ক্ষমতায় আসে তখন বাংলায় বিদ্যুৎ উৎপাদন হতো ১৬০০ মেগাওয়াট বামেরা ক্ষমতা থেকে চলে যাবার সময়ে উৎপাদন হতো ১১৫০০ মেগাওয়াট।
৩. উইপ্রো ,ইনফোসিস ।
৪. সেক্টর ফাইভ ।
৫. যুবভারতীর নতুন সংস্করণ ।
৬. সাইন্স সিটি ।
৭. ১০০ দিনের কাজ যে এখন হয়? কাদের জন্য হয়েছে? শুরুতে ২০০ দিনের কাজের দাবি করা হয়েছিল তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং বলেছিলেন আপাতত ১০০ দিনের কাজের ব্যবস্থা করা হচ্ছে বাকিটা পরে দেখা যাবে সে মনমোহন সিং ক্ষমতাচ্যুত হলেন ২০১৪ সালে ,দশ বছর হতে চলল উনি জি আর কোন ব্যবস্থা নিলেন না ।
৮. হলদিয়া পেট্রো কেমিক্যাল (যেখান থেকে শুভেন্দু টাকা খেয়ে এখন পিঠ বাঁচাতে রামের দলে নাম লিখিয়েছে)।
৯. এস.এস.সি,টেট - এর মাধ্যমে প্রতি বছর হাজার-হাজার শিক্ষক-শিক্ষিকা নিয়োগ।
১০. ৭৭-এর আগে পুলিশ ও শিক্ষকদের যা মাইনে দেওয়া হত তা দিয়ে সংসার কেন তাদের নিজেদেরই চলত না বামফ্রন্ট আসার পর শিক্ষক ও পুলিশদের মাইনে বাড়ে এবং জেনে রাখা ভালো বামফ্রন্ট আসার পর পুলিশদের হাফ প্যান্টের বদলে ফুল প্যান্ট দেওয়া হয় ।
১১. রাজারহাট ,সল্টলেক আই.টি হাব ।
১২. নিউ টাউন ।
১৩. বামেরা ক্ষমতায় আসার সময় বাংলায় ৬৮ % লোক দারিদ্র সীমার নিচে ছিল ২০০৫ সালে তা কমে দারায় মাত্র ২০%।
১৪. বামেরা যখন ক্ষমতায় আসে তখন মাত্র ৩২ শতাংশ জমিতে সেচের ব্যবস্থা ছিল বাম সরকার ৭৩ শতাংশ জমিকে সেচ ব্যবস্থার আওতায় আনে ।
১৫. শহর প্রতি মফস্বল বা পৌরসভায় যত সাংস্কৃতিক মঞ্চ আছে তার ৯৯% বাম সরকার তৈরি করেছে ।
১৬. নন্দন ।
১৭. ১৯৯১ সালে সাক্ষরতার হার বৃদ্ধিতে গোটা দেশের মধ্যে একমাত্র পশ্চিমবঙ্গের বাম সরকার ইউনেস্কোর বিখ্যাত ‘NOMA’পুরস্কার জয়ী হয়।
১৮. ২০০৫ সালে শিল্প বিনিয়োগে বাংলা তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছিল।
১৯. ২৫ লক্ষ পরিবহন শ্রমিককে পেনশনের আওতায় আনে বাম সরকার ।
২০. সল্টলেক স্টেডিয়াম, কাঞ্চনজঙ্ঘা স্টেডিয়াম সহ প্রতি জেলায় একাধিক স্টেডিয়াম বামেদের তৈরি।
২১. ১৯৭৭ সালে হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কেন্দ্রের সংখ্যা ছিল মাত্র ১৩২৬ টি ২০১০ সালে সংখ্যাটা বেড়ে দাঁড়ায় ১২০০০-এ।
২২. ইস্ট ওয়েস্ট মেট্রো তৈরির কাজ বামেদের সময়তেই শুরু হয় (এটি যদিও কেন্দ্রীয় প্রকল্প কিন্তু জমির ব্যাবস্থা করে দেওয়ায় তৎকালীন বামফ্রন্ট সরকারের ভূমিকা ছিল, যেটা বর্তমানে একজন তার কৃতিত্ব বলে চালায়)।
২৩. বামেরা ক্ষমতায় এসে প্রথম ত্রিস্তর পঞ্চায়েত ব্যবস্থা চালু করে।
২৪. বাংলা জুড়ে যত ফ্লাইওভার ,দ্বিতীয় হুগলি সেতু, নতুন বালি ব্রিজ ,নিবেদিতা সেতু ,হাজার-হাজার রেল বা নদী ব্রিজ , কালভার্ট সহ অসংখ্য বাইপাস ,হাইওয়ে ,গ্রামের এক হাঁটু কাঁদা রাস্তাকে মোরাম কিংবা পাকা রাস্তায় পরিণত করা সব বা আমলেই হয়েছে দাদা।
২৫. ৭৭-এর আগে খাদ্য উৎপাদন হত ৭৪ লক্ষ মেট্রিক টন বাম আমলে তা বেড়ে দাঁড়ায় ১৭০ লক্ষ মেট্রিক টন ।
২৬. মাশুল সমীকরণ নীতি এবং লাইসেন্স প্রথার জন্য যখন পূর্বাঞ্চল শিল্পে পিছিয়ে যায়, তখন বাম সরকার কুটির শিল্পের দিকে নজর দেয় এবং বাম আমলে ভারতের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গ কুটির শিল্প এক নম্বর স্থান দখল করেছিল ।
২৭. ২১ বছর বয়সের পরিবর্তে ১৮ বছর বয়সে ভোটাধিকার বামফ্রন্ট সরকার-ই করিয়েছিল ।
২৮.দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত অবৈতনিক শিক্ষা ব্যবস্থা।
২৯. ভাগচাষিদের সত্ত্বাধিকার নথিভুক্তিকরণ বিষয়ে বিস্তারিত নিয়মাবলী প্রকাশের মাধ্যমে অপারেশন বর্গা-র সূচনা ।
৩০. ওয়েস্ট বেঙ্গল কলেজ সার্ভিস কমিশন গঠন কোন সময়ে হয়েছিল (০৫/১২/১৯৭৮) ?
৩১."দি ওয়েস্ট বেঙ্গল ল্যান্ড (ফার্ম হোল্ডিং) হোল্ডিং রেভিনিউ বিল,১৯৭৯" গৃহীত হয়।
৩২.কলকাতা কর্পোরেশন বিল" গৃহীত হয়।
৩৩.স্বায়ত্তশাসনের জন্য "কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় বিল" গৃহীত হয়।
৩৪."সুভাষ চন্দ্র বোস ইন্সটিটিউট ফর এশিয়ান স্টাডিজ" - এর সূচনা হয়।
৩৫.রাজ্য সরকারী কর্মচারীদের জন্য বেতন কমিশন গঠন কে করেছিল (০৭/১১/১৯৭৭) ?
৩৬ ."এমেন্ডেড ওয়েস্ট বেঙ্গল সিডিউল কাস্ট এন্ড ট্রাইবস্ ডেভেলপমেন্ট এন্ড ফিনান্সিয়াল কর্পোরেশন এক্ট" - কার্যকর করা হয়।
৩৭.দার্জিলিং-কে স্বশাসিত পার্বত্য অঞ্চল ঘোষণার সিদ্ধান্ত কোন সময়ে হয়েছিল (০২/০৭/১৯৭৭) ?
৩৮.পশ্চিমবঙ্গ ভূমি (সংশোধনী) বিল কোন সময়ে হয়েছিল (২৯/০৯/১৯৭৭) ?
৩৯.উর্দু আকাদেমি প্রতিষ্ঠা কারা করেছিল (১৩/১০/১৯৭৭) ?
৪০.ভাগচাষিদের সত্ত্বাধিকার নথিভুক্তিকরণ বিষয়ে বিস্তারিত নিয়মাবলী প্রকাশের মাধ্যমে অপারেশন বর্গা-র (১৯৭৮ - ১৯৮৫) সূচনা...(১৮/১১/১৯৭৭) টা মনে হয় ৩৪ বছর সময় কালে হয়নি ?
৪১."ওয়েস্ট বেঙ্গল কালার ফিল্ম এন্ড সাউন্ড ল্যাবরেটরি কর্পোরেশন লিমিটেড" স্থাপন করা হয়।
৪২.২০০০ সালের ২৬ নভেম্বরঃ-
সল্টলেকে দ্বিতীয় টেকনোলজি পার্কের উদ্বোধন করা হয়।
৪৩.২০০১ সালের ৬ নভেম্বরঃ-
মহাকরণে আইবিএম-এর সাথে চুক্তি সম্পাদন করা হয়।
৪৪.২০০২ সালের ২৬ জুনঃ-
উইপ্রোর চেয়ারম্যান আজিম প্রেমজির সাথে চুক্তি সাক্ষর হয়।
৪৫.২০০৩ সালের ১১ জুলাইঃ-
বিধাননগরে কগনিজেন্ট টেকনোলজি সলিউনের নতুন কমপ্লেক্সের উদ্বোধন করা হয়।
৪৬.২০০৩ সালের ৯ অক্টোবরঃ-
রাজারহাটে অত্যাধুনিক তথ্যপ্রযুক্তি পার্ক ও পরিকাঠামো গড়তে মহাকরণে চুক্তি-সই হয়।
৪৭.২০০৪ সালের ২ ফেব্রুয়ারিঃ-
মহাকরণে আইবিএম-এর প্রতিনিধিকে রাজি করিয়ে রাজ্যে আরো একটি আইবিএম-এর অফিস খুলতে চুক্তি সাক্ষর হয়।
৪৮.২০০৪ সালের ৩ ফেব্রুয়ারিঃ-
ক্যামাক স্ট্রিটে তথ্য প্রযুক্তি দপ্তরের অফিস উদ্বোধন হয়।
৪৯.২০০৪ সালের ১৯ নভেম্বরঃ-
বিধাননগরে উইপ্রোর কলকাতা ডেভেলপমেন্ট সেন্টার উদ্বোধন সহযোগে উইপ্রোর চেয়ারম্যান আজিম প্রেমজি এর সাথে চুক্তি সাক্ষর (রাজ্যে উইপ্রোর নতুন বিনোয়োগ) হয়।
৫০.২০০৪ সালের ২৮ সেপ্টেম্বরঃ-
গ্রিন আই পার্ক টেকনোপোলিস এর উদ্বোধন করা হয়।
৫১.২০০৫-০৬ সালে যেখানে তথ্য প্রযুক্তি-তে কাজ করতেন ৩২ হাজার মানুষ, সেটাই ২০০৮-০৯ সালে বেড়ে দাঁড়ায় ১ লাখ।
৫২.২০০৫-০৬ সালে তথ্যপ্রযুক্তিতে রপ্তানি বাবদ পশ্চিমবঙ্গ আয় করেছিল ২৭০০ কোটি টাকা যা ২০১০-১১ সালে বেড়ে দাঁড়িয়েছিল ৬,৪০০ কোটি টাকা।৫৩.২০০৬ সালের ১৮ মেঃ-
সিঙ্গুর-এ মোটর কারখানা গড়ার জন্য রতন টাটার সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর।
৫৪.২০০৬ সালের ৩১ জুলাইঃ-
নন্দীগ্রাম-এ কেমিক্যাল হাব তৈরী করতে ইন্দোনেশিয় সেলিম গোষ্ঠী-র সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর।
৫৫.২০০৭ সালের জানুয়ারিঃ-
শালবনি-তে নূন্যতম ৩৫০০০ কোটি টাকা বিনিয়োগের সহায়ক পাওয়ার প্ল্যান্ট প্রজেক্টের চুক্তি স্বাক্ষর জিন্দাল গ্রুপ এর সঙ্গে।
৫৬.২০১০ সালের ১৫ সেপ্টেম্বরঃ-
নোনাডাঙায় আইটি পার্কের শিলান্যাস।
৫৭.ওয়েস্ট বেঙ্গল সিভিল সার্ভিস (১৯৮৮) কিংবা ওয়েস্ট বেঙ্গল স্কুল সার্ভিস (১৯৯৭) কমিশন-এর মাধ্যমে লক্ষাধিক শিক্ষিত যুবক যুবতী-কে মেধার ভিত্তিতে নিয়োগের পরিকল্পনা কোন সময়ে গড়ে তোলা হয় ?
৫৮.২৯/০৯/১৯৮১ -
"বিদ্যাসাগর ইউনিভার্সিটি" - স্থাপিত হয়।
৫৯. ৩০/১১/১৯৮১ -
"হাওড়া কর্পোরেশন এক্ট" -কার্যকর করা হয়।
৬০. ২০/০৩/১৯৮২ -
"পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সঙ্গীত আকাদেমি" - র সূচনা হয়।
৬১. ০৬/০৫/১৯৮২ -
"ইন্সটিটিউট অফ্ লোকাল গভর্নমেন্ট এন্ড আরবান স্টাডিজ" - প্রতিষ্ঠার আদেশনামা জারি করা হয়।
৬২. ০২/০৬/১৯৮২ -
পশ্চিমবঙ্গ সরকারের পরিবেশ বিভাগ গঠন করা হয়।
৬৩.ইকনমিক্ টাইমস - এর ২৭.০৫.২০১৫ -র সংকলন অনুযায়ী, ভারত সরকারের দেওয়া তথ্যে, রাজ্যের যে যে শিল্পগুলি প্রথম ৫০০ - র মধ্যে স্থান ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছে, সেগুলো কিন্তু ঐ ৩৪ বছর সময়কালে-ই হয়েছে।
- শ্রী সিমেন্ট (১৯৭৯)
- বলরামপুর চিনি মিলস্ (১৯৭৯)
- ওরিয়েন্ট সিমেন্ট (১৯৭৯)
- স্কিপার লিমিটেড (১৯৮১)
- সেঞ্চুরি প্লাইবোর্ড (১৯৮২)
- কল্পনা ইন্ডাস্ট্রিস্ (১৯৮৫)
- হিমাদ্রি কেমিক্যালস্ এন্ড ইন্ডাস্ট্রিস্ (১৯৮৭)
- ম্যাগমা ফিনকর্প (১৯৮৮)
- টাটা মেটালিকস্ (১৯৯০)
এছাড়াও কোলাঘাট তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র (১৯৮৪),হলদিয়া পেট্রো-কেমিক্যাল (১৯৮৫),বক্রেশ্বর তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র (১৯৯৯) কিন্তু ৩৪ বছরের-ই ফসল।
৬৪.ঐ ৩৪ বছরে-ই পশ্চিমবঙ্গ ধান উৎপাদনে ১ম, সবজি উৎপাদনে ১ম, আনারস উৎপাদনে ১ম, লিচু উৎপাদনে ২য়, আলু উৎপাদনে ৩য় এবং আম উৎপাদনে ৮ম স্থান
অধিকার করতে সক্ষম হয়। সমগ্র ভারতের ১৫% সবজি ও ফল, এ রাজ্যেই উৎপাদন হত ঐ ৩৪ বছরে।
দেশের মোট মৎস্য বীজ উৎপাদনের ৬২% সহ টানা দেড় যুগ ধরে পশ্চিমবঙ্গকে মৎস্য চাষে শীর্ষ স্থানাধিকারী করে রাখতে সক্ষম হয় সমগ্র ভারতের মধ্যে ঐ ৩৪ বছরে-ই।
সবই দিলাম বাকি টা আপনাদের ব্যাপার।
আমি অনেককেই বলতে দেখেছি যে ‘‘কেন দেব বামেদের ভোট?” “ কি করেছে তারা ৩৪ বছরে?”
তাদের সেই প্রশ্নের উত্তর আজ আমি দিলাম । পড়ে শেষ করতে পারবেন তো?
১ . বামেরা ক্ষমতায় এসে প্রায় ১১ লক্ষ ২৭ হাজার একর বেনামী জমি দখল করে ৩০ লক্ষ গরীব মানুষের মধ্যে বন্টন করে ।
২. বক্রেশ্বর, কোলাঘাট ,ফারাক্বা, বজবজ ,সাগরদিঘী তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র করা তৈরি করে? যখন বামেরা ক্ষমতায় আসে তখন বাংলায় বিদ্যুৎ উৎপাদন হতো ১৬০০ মেগাওয়াট বামেরা ক্ষমতা থেকে চলে যাবার সময়ে উৎপাদন হতো ১১৫০০ মেগাওয়াট।
৩. উইপ্রো ,ইনফোসিস ।
৪. সেক্টর ফাইভ ।
৫. যুবভারতীর নতুন সংস্করণ ।
৬. সাইন্স সিটি ।
৭. ১০০ দিনের কাজ যে এখন হয়? কাদের জন্য হয়েছে? শুরুতে ২০০ দিনের কাজের দাবি করা হয়েছিল তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং বলেছিলেন আপাতত ১০০ দিনের কাজের ব্যবস্থা করা হচ্ছে বাকিটা পরে দেখা যাবে সে মনমোহন সিং ক্ষমতাচ্যুত হলেন ২০১৪ সালে ,দশ বছর হতে চলল উনি জি আর কোন ব্যবস্থা নিলেন না ।
৮. হলদিয়া পেট্রো কেমিক্যাল (যেখান থেকে শুভেন্দু টাকা খেয়ে এখন পিঠ বাঁচাতে রামের দলে নাম লিখিয়েছে)।
৯. এস.এস.সি,টেট - এর মাধ্যমে প্রতি বছর হাজার-হাজার শিক্ষক-শিক্ষিকা নিয়োগ।
১০. ৭৭-এর আগে পুলিশ ও শিক্ষকদের যা মাইনে দেওয়া হত তা দিয়ে সংসার কেন তাদের নিজেদেরই চলত না বামফ্রন্ট আসার পর শিক্ষক ও পুলিশদের মাইনে বাড়ে এবং জেনে রাখা ভালো বামফ্রন্ট আসার পর পুলিশদের হাফ প্যান্টের বদলে ফুল প্যান্ট দেওয়া হয় ।
১১. রাজারহাট ,সল্টলেক আই.টি হাব ।
১২. নিউ টাউন ।
১৩. বামেরা ক্ষমতায় আসার সময় বাংলায় ৬৮ % লোক দারিদ্র সীমার নিচে ছিল ২০০৫ সালে তা কমে দারায় মাত্র ২০%।
১৪. বামেরা যখন ক্ষমতায় আসে তখন মাত্র ৩২ শতাংশ জমিতে সেচের ব্যবস্থা ছিল বাম সরকার ৭৩ শতাংশ জমিকে সেচ ব্যবস্থার আওতায় আনে ।
১৫. শহর প্রতি মফস্বল বা পৌরসভায় যত সাংস্কৃতিক মঞ্চ আছে তার ৯৯% বাম সরকার তৈরি করেছে ।
১৬. নন্দন ।
১৭. ১৯৯১ সালে সাক্ষরতার হার বৃদ্ধিতে গোটা দেশের মধ্যে একমাত্র পশ্চিমবঙ্গের বাম সরকার ইউনেস্কোর বিখ্যাত ‘NOMA’পুরস্কার জয়ী হয়।
১৮. ২০০৫ সালে শিল্প বিনিয়োগে বাংলা তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছিল।
১৯. ২৫ লক্ষ পরিবহন শ্রমিককে পেনশনের আওতায় আনে বাম সরকার ।
২০. সল্টলেক স্টেডিয়াম, কাঞ্চনজঙ্ঘা স্টেডিয়াম সহ প্রতি জেলায় একাধিক স্টেডিয়াম বামেদের তৈরি।
২১. ১৯৭৭ সালে হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কেন্দ্রের সংখ্যা ছিল মাত্র ১৩২৬ টি ২০১০ সালে সংখ্যাটা বেড়ে দাঁড়ায় ১২০০০-এ।
২২. ইস্ট ওয়েস্ট মেট্রো তৈরির কাজ বামেদের সময়তেই শুরু হয় (এটি যদিও কেন্দ্রীয় প্রকল্প কিন্তু জমির ব্যাবস্থা করে দেওয়ায় তৎকালীন বামফ্রন্ট সরকারের ভূমিকা ছিল, যেটা বর্তমানে একজন তার কৃতিত্ব বলে চালায়)।
২৩. বামেরা ক্ষমতায় এসে প্রথম ত্রিস্তর পঞ্চায়েত ব্যবস্থা চালু করে।
২৪. বাংলা জুড়ে যত ফ্লাইওভার ,দ্বিতীয় হুগলি সেতু, নতুন বালি ব্রিজ ,নিবেদিতা সেতু ,হাজার-হাজার রেল বা নদী ব্রিজ , কালভার্ট সহ অসংখ্য বাইপাস ,হাইওয়ে ,গ্রামের এক হাঁটু কাঁদা রাস্তাকে মোরাম কিংবা পাকা রাস্তায় পরিণত করা সব বা আমলেই হয়েছে দাদা।
২৫. ৭৭-এর আগে খাদ্য উৎপাদন হত ৭৪ লক্ষ মেট্রিক টন বাম আমলে তা বেড়ে দাঁড়ায় ১৭০ লক্ষ মেট্রিক টন ।
২৬. মাশুল সমীকরণ নীতি এবং লাইসেন্স প্রথার জন্য যখন পূর্বাঞ্চল শিল্পে পিছিয়ে যায়, তখন বাম সরকার কুটির শিল্পের দিকে নজর দেয় এবং বাম আমলে ভারতের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গ কুটির শিল্প এক নম্বর স্থান দখল করেছিল ।
২৭. ২১ বছর বয়সের পরিবর্তে ১৮ বছর বয়সে ভোটাধিকার বামফ্রন্ট সরকার-ই করিয়েছিল ।
২৮.দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত অবৈতনিক শিক্ষা ব্যবস্থা।
২৯. ভাগচাষিদের সত্ত্বাধিকার নথিভুক্তিকরণ বিষয়ে বিস্তারিত নিয়মাবলী প্রকাশের মাধ্যমে অপারেশন বর্গা-র সূচনা ।
৩০. ওয়েস্ট বেঙ্গল কলেজ সার্ভিস কমিশন গঠন কোন সময়ে হয়েছিল (০৫/১২/১৯৭৮) ?
৩১."দি ওয়েস্ট বেঙ্গল ল্যান্ড (ফার্ম হোল্ডিং) হোল্ডিং রেভিনিউ বিল,১৯৭৯" গৃহীত হয়।
৩২.কলকাতা কর্পোরেশন বিল" গৃহীত হয়।
৩৩.স্বায়ত্তশাসনের জন্য "কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় বিল" গৃহীত হয়।
৩৪."সুভাষ চন্দ্র বোস ইন্সটিটিউট ফর এশিয়ান স্টাডিজ" - এর সূচনা হয়।
৩৫.রাজ্য সরকারী কর্মচারীদের জন্য বেতন কমিশন গঠন কে করেছিল (০৭/১১/১৯৭৭) ?
৩৬ ."এমেন্ডেড ওয়েস্ট বেঙ্গল সিডিউল কাস্ট এন্ড ট্রাইবস্ ডেভেলপমেন্ট এন্ড ফিনান্সিয়াল কর্পোরেশন এক্ট" - কার্যকর করা হয়।
৩৭.দার্জিলিং-কে স্বশাসিত পার্বত্য অঞ্চল ঘোষণার সিদ্ধান্ত কোন সময়ে হয়েছিল (০২/০৭/১৯৭৭) ?
৩৮.পশ্চিমবঙ্গ ভূমি (সংশোধনী) বিল কোন সময়ে হয়েছিল (২৯/০৯/১৯৭৭) ?
৩৯.উর্দু আকাদেমি প্রতিষ্ঠা কারা করেছিল (১৩/১০/১৯৭৭) ?
৪০.ভাগচাষিদের সত্ত্বাধিকার নথিভুক্তিকরণ বিষয়ে বিস্তারিত নিয়মাবলী প্রকাশের মাধ্যমে অপারেশন বর্গা-র (১৯৭৮ - ১৯৮৫) সূচনা...(১৮/১১/১৯৭৭) টা মনে হয় ৩৪ বছর সময় কালে হয়নি ?
৪১."ওয়েস্ট বেঙ্গল কালার ফিল্ম এন্ড সাউন্ড ল্যাবরেটরি কর্পোরেশন লিমিটেড" স্থাপন করা হয়।
৪২.২০০০ সালের ২৬ নভেম্বরঃ-
সল্টলেকে দ্বিতীয় টেকনোলজি পার্কের উদ্বোধন করা হয়।
৪৩.২০০১ সালের ৬ নভেম্বরঃ-
মহাকরণে আইবিএম-এর সাথে চুক্তি সম্পাদন করা হয়।
৪৪.২০০২ সালের ২৬ জুনঃ-
উইপ্রোর চেয়ারম্যান আজিম প্রেমজির সাথে চুক্তি সাক্ষর হয়।
৪৫.২০০৩ সালের ১১ জুলাইঃ-
বিধাননগরে কগনিজেন্ট টেকনোলজি সলিউনের নতুন কমপ্লেক্সের উদ্বোধন করা হয়।
৪৬.২০০৩ সালের ৯ অক্টোবরঃ-
রাজারহাটে অত্যাধুনিক তথ্যপ্রযুক্তি পার্ক ও পরিকাঠামো গড়তে মহাকরণে চুক্তি-সই হয়।
৪৭.২০০৪ সালের ২ ফেব্রুয়ারিঃ-
মহাকরণে আইবিএম-এর প্রতিনিধিকে রাজি করিয়ে রাজ্যে আরো একটি আইবিএম-এর অফিস খুলতে চুক্তি সাক্ষর হয়।
৪৮.২০০৪ সালের ৩ ফেব্রুয়ারিঃ-
ক্যামাক স্ট্রিটে তথ্য প্রযুক্তি দপ্তরের অফিস উদ্বোধন হয়।
৪৯.২০০৪ সালের ১৯ নভেম্বরঃ-
বিধাননগরে উইপ্রোর কলকাতা ডেভেলপমেন্ট সেন্টার উদ্বোধন সহযোগে উইপ্রোর চেয়ারম্যান আজিম প্রেমজি এর সাথে চুক্তি সাক্ষর (রাজ্যে উইপ্রোর নতুন বিনোয়োগ) হয়।
৫০.২০০৪ সালের ২৮ সেপ্টেম্বরঃ-
গ্রিন আই পার্ক টেকনোপোলিস এর উদ্বোধন করা হয়।
৫১.২০০৫-০৬ সালে যেখানে তথ্য প্রযুক্তি-তে কাজ করতেন ৩২ হাজার মানুষ, সেটাই ২০০৮-০৯ সালে বেড়ে দাঁড়ায় ১ লাখ।
৫২.২০০৫-০৬ সালে তথ্যপ্রযুক্তিতে রপ্তানি বাবদ পশ্চিমবঙ্গ আয় করেছিল ২৭০০ কোটি টাকা যা ২০১০-১১ সালে বেড়ে দাঁড়িয়েছিল ৬,৪০০ কোটি টাকা।৫৩.২০০৬ সালের ১৮ মেঃ-
সিঙ্গুর-এ মোটর কারখানা গড়ার জন্য রতন টাটার সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর।
৫৪.২০০৬ সালের ৩১ জুলাইঃ-
নন্দীগ্রাম-এ কেমিক্যাল হাব তৈরী করতে ইন্দোনেশিয় সেলিম গোষ্ঠী-র সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর।
৫৫.২০০৭ সালের জানুয়ারিঃ-
শালবনি-তে নূন্যতম ৩৫০০০ কোটি টাকা বিনিয়োগের সহায়ক পাওয়ার প্ল্যান্ট প্রজেক্টের চুক্তি স্বাক্ষর জিন্দাল গ্রুপ এর সঙ্গে।
৫৬.২০১০ সালের ১৫ সেপ্টেম্বরঃ-
নোনাডাঙায় আইটি পার্কের শিলান্যাস।
৫৭.ওয়েস্ট বেঙ্গল সিভিল সার্ভিস (১৯৮৮) কিংবা ওয়েস্ট বেঙ্গল স্কুল সার্ভিস (১৯৯৭) কমিশন-এর মাধ্যমে লক্ষাধিক শিক্ষিত যুবক যুবতী-কে মেধার ভিত্তিতে নিয়োগের পরিকল্পনা কোন সময়ে গড়ে তোলা হয় ?
৫৮.২৯/০৯/১৯৮১ -
"বিদ্যাসাগর ইউনিভার্সিটি" - স্থাপিত হয়।
৫৯. ৩০/১১/১৯৮১ -
"হাওড়া কর্পোরেশন এক্ট" -কার্যকর করা হয়।
৬০. ২০/০৩/১৯৮২ -
"পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সঙ্গীত আকাদেমি" - র সূচনা হয়।
৬১. ০৬/০৫/১৯৮২ -
"ইন্সটিটিউট অফ্ লোকাল গভর্নমেন্ট এন্ড আরবান স্টাডিজ" - প্রতিষ্ঠার আদেশনামা জারি করা হয়।
৬২. ০২/০৬/১৯৮২ -
পশ্চিমবঙ্গ সরকারের পরিবেশ বিভাগ গঠন করা হয়।
৬৩.ইকনমিক্ টাইমস - এর ২৭.০৫.২০১৫ -র সংকলন অনুযায়ী, ভারত সরকারের দেওয়া তথ্যে, রাজ্যের যে যে শিল্পগুলি প্রথম ৫০০ - র মধ্যে স্থান ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছে, সেগুলো কিন্তু ঐ ৩৪ বছর সময়কালে-ই হয়েছে।
- শ্রী সিমেন্ট (১৯৭৯)
- বলরামপুর চিনি মিলস্ (১৯৭৯)
- ওরিয়েন্ট সিমেন্ট (১৯৭৯)
- স্কিপার লিমিটেড (১৯৮১)
- সেঞ্চুরি প্লাইবোর্ড (১৯৮২)
- কল্পনা ইন্ডাস্ট্রিস্ (১৯৮৫)
- হিমাদ্রি কেমিক্যালস্ এন্ড ইন্ডাস্ট্রিস্ (১৯৮৭)
- ম্যাগমা ফিনকর্প (১৯৮৮)
- টাটা মেটালিকস্ (১৯৯০)
এছাড়াও কোলাঘাট তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র (১৯৮৪),হলদিয়া পেট্রো-কেমিক্যাল (১৯৮৫),বক্রেশ্বর তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র (১৯৯৯) কিন্তু ৩৪ বছরের-ই ফসল।
৬৪.ঐ ৩৪ বছরে-ই পশ্চিমবঙ্গ ধান উৎপাদনে ১ম, সবজি উৎপাদনে ১ম, আনারস উৎপাদনে ১ম, লিচু উৎপাদনে ২য়, আলু উৎপাদনে ৩য় এবং আম উৎপাদনে ৮ম স্থান
অধিকার করতে সক্ষম হয়। সমগ্র ভারতের ১৫% সবজি ও ফল, এ রাজ্যেই উৎপাদন হত ঐ ৩৪ বছরে।
দেশের মোট মৎস্য বীজ উৎপাদনের ৬২% সহ টানা দেড় যুগ ধরে পশ্চিমবঙ্গকে মৎস্য চাষে শীর্ষ স্থানাধিকারী করে রাখতে সক্ষম হয় সমগ্র ভারতের মধ্যে ঐ ৩৪ বছরে-ই।
সবই দিলাম বাকি টা আপনাদের ব্যাপার।
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Telephone
Website
Address
742306
Murshidabad, BHAGWANGOLABJP
Official Facebook handle of bhagwangola_62 Assembly BJP West Bengal