Mariners of BIHAR

22,DD
BHOSRIWALE HAI

https://www.facebook.com/100064211165633/posts/481239477359754/?flite=scwspnss

টুটু বসু তৃণমূল এবং মোহনবাগান দুটোকেই নষ্ট করেছেন।

আগেই বলেছি।

কিভাবে করেছেন সেটা বলতে গ্যাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কুয়েজের মতো ল্যাটিন আমেরিকান উপন্যাস লিখতে হয়। অনেক চরিত্র - সাবপ্লট সব ঢুকে যাবে। তাই চুম্বকে বলছি।

১৯৯৮ সালে তৃণমূল যখন তৈরি হয়েছিল তখন জ্যোতি বসু রমাপ্রসাদ গোয়েঙ্কার মাধ্যমে মমতা ব্যানার্জীর হাতে ২৭ কোটি টাকা দিয়েছিলেন যাতে তৃণমূল আর কংগ্রেসের ভোটটি বিভাজন হয়। নয়তো ডিসেম্বরে তৈরি হওয়া একটা দল ৩ মাসের মধ্যে প্রচারে - শক্তিতে কংগ্রেসের চেয়ে এগিয়ে গেছিলো কি করে সেটার কোনো যুক্তিগ্রাহ্য ব্যাখ্যা নেই। পরে অবশ্য নির্বাচন লড়ার সময়ে বিজেপির টাকা আসে।

কিন্তু তবু তৃণমূল "নিম্ন মধ্যবিত্ত দল" হিসাবেই চলছিল। খুব চুরি - জোচ্চুরির সুযোগ ছিল না। পুরসভা গুলোও অধিকাংশ ছিল বাম ও কংগ্রেসের দখলে। দৈনন্দিন দল চালাতে যে খরচ লাগে সেটাও ২০০৫ সালের কলকাতা পুরসভা হারানোর পরে ওঠা বন্ধ হয়ে যেতে বসেছিল।

এই অবস্থায় তৃণমূল স্বপন সাধন বসু ওরফে টুটু বসুকে ৫ কোটি টাকার বিনিময়ে রাজ্যসভাতে মনোনয়ন দেয়। যেটি তৃণমূলের ক্ষেত্রে অভিনব ছিল। কারণ দলের ঘোষিত নীতি তার আগে ছিল, "তৃণমূলের টিকিট বেচা হবে না"... পঙ্কজ ব্যানার্জী দল ছাড়েন টুটু বসুকে রাজ্যসভাতে টিকিট দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে।

টুটু বসুই তৃণমূল নেতাদের "দুবাই চ্যানেল"-এর সন্ধান দেন। এবং কিভাবে কালো টাকা কোনো পরিচিত ব্যবসায়ীর মাধ্যমে বিদেশে নিয়ে গিয়ে invest করা যায় সেটা টুটু বসুই তৃণমূল নেতাদের বিশেষ করে তৃণমূলের first family -কে হাতে ধরে শেখান। এবং সেই কাজে আরেকজন পরবর্তীকালে অংশ নেন, যিনি কংগ্রেস নেতাদের কালো টাকা বিদেশে পাচার করতেন। সমীর চক্রবর্তী বুয়া। প্রদ্যুৎ গুহের মাধ্যমে ওঁর যোগাযোগ ছিল সোজাসুজি প্রণব মুখার্জীর সঙ্গে। আজও তাঁর স্ত্রী কৃষ্ণা চক্রবর্তী মমতা ব্যানার্জীর ছায়াসঙ্গী। বিধাননগরের মেয়র - ডেপুটি মেয়র। সমীর চক্রবর্তী কি ব্যবসা করেন যাতে এতো কোটি টাকার মালিক ? একটা তো রেস্তোরাঁ চালান। ওঁর উত্থানের কাহিনী "রাজনৈতিক দালাল" উপন্যাস হিসাবে বেরোলে বেস্টসেলার হবে।

কিন্তু কে এই টুটু বসু ? তাঁকে তৃণমূল রাজ্যসভার সাংসদ বানালো কি করে ?
১৯৮০-র দশকে প্রদেশ কংগ্রেসের মধ্যে কিছু নেতা হঠাৎ জ্যোতি বসুর ছেলে চন্দন বসুকে "শিল্পপতি" বানিয়ে জ্যোতি বসুর থেকে সুযোগ সুবিধা আদায়ের চেষ্টা করেন। বামফ্রন্টের ঐটাই ছিল সবচেয়ে "দুর্বল" জায়গা। জ্যোতি বসু ছেলে অন্তঃপ্রাণ ছিলেন। সোমেন মিত্র এবং সুব্রত মুখার্জীর মাধ্যমে চন্দন বসুকে সাহায্য করা হয়েছিল কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রীর মাধ্যমে। একজন হলেন, কমলনাথ।

১৯৮০-র দশকে সিপিএমের আক্রমণে পশ্চিমবঙ্গে সব সরকারি সংস্থা ধুঁকছিল। CITU -র মাধ্যমে সরকারি সংস্থার গণেশ উল্টে জ্যোতি বসু "কেন্দ্রীয় বঞ্চনা"-র narrative নামাচ্ছিলেন। আর সেই "সরকারি সংস্থা"-গুলি জলের দরে কিনছিল কিছু মাড়োয়ারি ব্যবসায়ী। সবাই চন্দন বসুর ঘনিষ্ঠ। এমনি ভাবে উজ্জ্বল উপাধ্যায়ের মতো কেউ কেউ Bengal EMTA কিনেছিলেন। টুটু বসু টোডিদের সঙ্গে মিলে কেনেন সরকারি হাসপাতাল নিরাময় পলিক্লিনিক। যা তিনি পরে বেচে দেন Emami -র ঘনশ্যামদের। সোমেন মিত্র কিনে নেন Calcutta Medical Center ...

টুটু বসুর মূলতঃ জাহাজের মাল ওঠানামা করার ব্যবসা ছিল। কিন্তু ৮০-র দশকে শেষের দিকে কলকাতা বন্দরের জাহাজ কমতে থাকে। আর উনি বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের দালালি শুরু করেন। ব্যবসা diversified করতে এবং সরকারি contract পেতে। এবং একজন সর্বক্ষণের সঙ্গীও পান। সোমেন্দ্রনাথ মিত্র।

SAIL , ভারতীয় রেল সহ বিভিন্ন সরকারি সংস্থার বিভিন্ন contract পেতে শুরু করেন টুটু বসু সোমেন মিত্রের কংগ্রেসের "পল্টুবাহিনী"-র সঙ্গে যোগাযোগের কারণে। যার বদলে সোমেন মিত্রকে কি দিতে হয়েছিল ?
উঃ ১৯৯২ সালে বের করা সংবাদপত্র "প্রতিদিন"-এর অংশীদারিত্ব। সঙ্গে ছিল The Asian Age ... যেটিকে পরে বিজয় মালিয়াকে বেচে দেন টুটু বসু। কুনাল ঘোষকে "প্রতিদিন"-এ ঢোকান সোমেন মিত্রই। মোহনবাগানের স্থায়ী সদস্যদের নাম দেখলেই বোঝা যাবে সেই সোমেন - টুটুর ঘনিষ্ঠতার কথা। অরূপ রায় , সোমেশ্বর (কাবু) বাগুই ইত্যাদি একাধিক সোমেন ঘনিষ্ঠ রাজনৈতিক মোহনবাগানের পরিচালন সমিতিতে ছিলেন। বামেরা সরাসরি ক্লাবে ঢুকতো না। কিন্তু সুধাংশু শীল, কমল বসু, সোমনাথ চ্যাটার্জীর মতো কিছু বাম নেতা মোহনবাগানের স্থায়ী সদস্য ছিলেন।

এইভাবে টুটু বসু মোহনবাগানের মাধ্যমে বাম ও কংগ্রেস এই দুই দলকে নিয়ন্ত্রণ করতেন। সোমেন মিত্রের নিজের ক্লাব কিন্তু ইস্ট বেঙ্গল। এবং ওঁর ছায়াসঙ্গী ছিলেন পল্টু দাশ (এখানেও "পল্টু", সোমেন মিত্রের জীবনে পল্টুদের ভূমিকা প্রচুর। ) ... কিন্তু এই টুটু বসুকে সাহায্য করার মাধ্যমে সোমেন ময়দানের রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতেন।

১৯৮৯ সালে ধীরেন দের মৃত্যুর পরে মোহনবাগানের নিয়ন্ত্রণ "হাওড়া গ্রুপ"-এর হাতে আসে। মূলত টুটু - অঞ্জন জুটি মোহনবাগান দখল করে।

কিন্তু তারপর থেকে টুটু বসু মোহনবাগানের আধুনিকীকরণের দিকে কোনোরকম নজর দেন নি।

বরং মোহনবাগানটিকে কেন্দ্র করে নিজের ব্যবসা বাড়ানোর আগ্রহই বেশি।

প্যাটার্নটি এই রকম :
(১) সিপিএম অবাঙালি ব্যবসায়ীদের টাকা দ্বারা পুষ্ট হয়ে CITU -কে দিয়ে কোনো কোম্পানির গণেশ উল্টে জলের দরে বিক্রি করবে।
(২) টুটু বসু সমেত একটি বাম - কংগ্রেস ঘনিষ্ট সিন্ডিকেট সেই কোম্পানি বেচার দালালি করবে।
(৩) মোহনবাগানের সমর্থক প্রভাবের কথা ভেবে রাজনৈতিকরা টুটু বসুকে ব্যবসায়িক ভাবে সাহায্য করবে।

এই করে যখন Shaw Wallace -এর লালবাতি জ্বালিয়ে সিপিএম কোম্পানিটিকে বিজয় মালিয়ার হাতে দিয়ে দিলো, টুটু বসু তখন বিজয় মালিয়াকে মোহনবাগানে এনে তুললেন। বিজয় মালিয়া তখন sports -এর দিকে ঝুঁকছেন। কারণ তাতে প্রচার বেশি হয়। AIFF সভাপতি হওয়া লক্ষ্য। প্রিয়রঞ্জনের ধুরন্ধর রাজনৈতিক বুদ্ধির কাছে তিনি বা সমীর থাপার পারলেন না। কিন্তু মোহনবাগানের নামের আগে "McDowell" বসিয়ে চলে গেলেন।

কিন্তু মোহনবাগান করে টুটু বসুর লাভ কি ?
(১) রাজনৈতিক যোগাযোগ স্থাপন করার সুবিধা।
(২) নিজের ব্যবসা বাড়ানোর সুবিধা।
(৩) মোহনবাগানের নাম করে একাধিক সম্পত্তি বানিয়ে ট্রাস্ট করে সেই ট্রাস্টের মাথা হয়ে বসা।

২০০৯ থেকে ২০১৩ - সারদা মামলায় ফাঁসার আগে তৃণমূল সরকার যাবতীয় contract এই "টুটু বসু লবি"-ই নিয়ন্ত্রণ করতো। তৃণমূলের হাতে রেল মন্ত্রক থাকাকালীন টুটু বসু বাংলাদেশে রেলওয়ে কোচ পাঠানোর বরাতও পান !

টুটু বসু কিন্তু আদৌ ভালো ব্যবসাদার নন। ওঁর দ্বারা deal making টাই হয়। Operation বোঝার পরিশ্রম আদৌ তিনি করেন না। আর সেই কারণেই ওঁর সব ব্যবসাই লোকসানে যায়।

সেই কারণেই উনি across the sector দালালি করে লাভ তুলে ঘরে ঢুকে যান। ব্যাঙ্ক ফাঁকা করে দেন loan নিয়ে। তারপরে সংস্থা বেচে পালিয়ে যান সংস্থা লাভজনক না করে। এবং তার সঙ্গে আছে সেই কুখ্যাত "দুবাই চ্যানেল"... "Radio FM" সংস্থার নামে রাজনৈতিক নেতাদের কালো টাকা বিদেশে পাচার করে cut money খাওয়া।

বর্তমানে মোহনবাগানে সৃঞ্জয় বসু আর দেবাশীষ দত্তের লড়াইটি মূলত বিজেপি আর তৃণমূলের "ছায়াযুদ্ধ"...

এমনিতে দেবাশীষ দত্তের মতো অপদার্থের জীবনে যেটুকু হয়েছে সেটি সৃঞ্জয় বসুর চামচাবৃত্তি করে। দেবাশীষ সৃঞ্জয় বসুর বাড়ির বাজার করে দিতো। গাড়ি ধুইয়ে দিতো। আর অঞ্জন মিত্র সহ টুটু ঘনিষ্ঠ অন্যদের বিরুদ্ধে সৃঞ্জয় বসুর কান ভাঙাতো।

কিন্তু সৃঞ্জয় বসু জেলে যাওয়ার পরে (সারদার সঙ্গে সংযুক্ত হওয়ার আগে "প্রতিদিন"-এর লোকসান ছিল বছরে ৫ কোটি টাকা। সুদীপ্ত সেনের টাকায় সেই লোকসান মেটান সৃঞ্জয় বসু। ) ছেলেকে বাঁচাতে টুটু বসু বিজেপির close হয়ে যান।

এবং আজ মোহনবাগানের মধ্যে দুটি লবি সেখান থেকেই।

তার আগে অবশ্য মোহনবাগানকে কোম্পানি করে বেচার Deal Making -টি করে যান।

আজ যারা "এটিকে নাম কেন হলো ?" বলে কান্নাকাটি করছেন তারা কিন্তু একসময়ে টুটু বসুকে অন্ধের মতো সমর্থন করতেন। মোহনবাগানের নামের আগে যখন মদের কোম্পানির নাম বসেছিল, তখনও এরা চামচার মতো টুটু বসুকে সমর্থন করতেন।

আজ গোয়েঙ্কার হাতে বেচে দিয়েছে যখন public club -কে কোম্পানি করে, তখন হঠাৎ সব মোহনবাগানীর ঘুম ভেঙেছে।

টুটু বসু তো এটাই করে গেছেন সারা জীবন। কোনো কোম্পানি জীবনে চালাতে পারেন নি। ৪-৫ বছরের মধ্যে লাভের গুঁড় খেয়ে বেরিয়ে গেছেন।

আর এ গোয়েঙ্কা কোন গোয়েঙ্কা ?
(১) যিনি মমতা ব্যানার্জীকে তৃণমূল বানাতে টাকা দিয়েছিলেন।
(২) যিনি মমতাকে "২১ শে জুলাই"-এর মঞ্চ বাঁধতে বছরে ৩ কোটি টাকা দেন।
(৩) যিনি CESC -র বিদ্যুতের দাম ভারতে সবচেয়ে বেশি করে রেখে দিয়েছেন। ঐদিকে মমতা টুঁ শব্দটি করেন না।

মানে "এটিকে" নাম তুলতে বলার জন্যে মমতার একটা ফোনই যথেষ্ট।

তাহলে কি নাটক করে চলেছেন বাবুন ব্যানার্জী - কুনাল ঘোষরা ?
আসলে ওঁদের মোহনবাগান সমর্থকদের চাই। ঐটা নিয়েই তৃণমূল আগ্রহী।

বন্দরের মাল ওঠা নামা করার ব্যবসা টিঁকিয়ে রাখতে বিজেপিকে চাই সঙ্গে। বিজেপির কেন্দ্রীয় সরকার। টাকা খেয়ে টুটু বসু বেরিয়ে গেছেন। সঙ্গে দেবাশীষও ভাগ পেয়েছেন। এবারে মমতার ভাই বাবুন ব্যানার্জী ঢুকেছেন। কুনাল ঘোষকেও ঢুকিয়েছেন।

মোহনবাগানকে কেন্দ্র করে ব্যবসা বাড়াবে নিজেদের।

ঐদিকে মোহনবাগানের যা সমর্থক সংখ্যা বা innovative merchandizing করে মোহনবাগানের revenue কিন্তু বাড়ানো যেত। রিয়েল মাদ্রিদের revenue কয়েক বিলিয়ন ডলার ।

কিন্তু তাতে তো আর টুটু বসুর ব্যক্তিগত মালিকানায় ক্লাবটা নিয়ে যাওয়া যেত না। মোহনবাগানের নাম করে ট্রাস্ট করে পৃথিবীর একাধিক জায়গায় বাড়ি বানানো যেত না। বিদেশের বিভিন্ন নাগরিকের সঙ্গে যোগাযোগ তৈরি করে টাকা হাওয়ালা করা যেত না।

তবে আমি দেবাশীষ দত্তকে যতটা দেখেছি, ও সৃঞ্জয় বসুর চেয়ে খুব দূরে যাওয়ার লোক নয়। ওদের ব্যবসা related ... একই গামলা থেকে দুই গরু চারা খায়।

এখন তৃণমূল - বিজেপি একটা হাওয়া তৈরি করার জন্যে দুজনে অভিনয় করছে যে তারা আলাদা আছে।

Condolences 🙏

Our Sincere Condolence on the Demise of Former Indian Football Captain, Our Mohun Bagan Ratna Samar "Badru" Banerjee.

The most intimidating thing in this document is AIFF also sold all rights regarding NATIONAL TEAM btw thanks to Committe Of Administrators(COA) appointed by honourable Supreme Court to expose the vulture looting our 🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳

Mohun Bagan Athletic Club is forming Hockey team after a long 21 years. And at the very beginning of the formation of the hockey team, the Mariners' forces have given a severe blow to their arch-rival the Red and Gold Brigade. At the beginning of the current hockey season, the Green & Maroons have a deal with East Bengal's best forward Nitish Neupane (also known as Kancha in Kolkata Maidan). Nitish has played for East Bengal in the last two seasons.

On a rampage....
Into the finals⚽️🏆
Jai Bihar🇮🇳🇮🇳

Congratulations Team for qualifying to Final
Best wishes for upcoming match
Go for Gold
congratulations

Hip hip hurray 👍⚽👍⚽

And Now Our Bihar U17 Girls Team Showed that Nothing is Impossible If we (Biharis) want.

Congratulations 🎉🎉 to all Players, Coaches Mr Shafique Ahmed and Mr Asgar Hussain and the Management of Bihar football association on beating Manipur the giant of this U17 girl's national championship by 3-2 and make a grand entry in semi - final. 👍👍⚽⚽⚽

And Special thanks to the all person behind this achievement The honourable secretary of Bihar Football Association, Mr S Imtiyaz Hussain, The Camp tutelary Mr. Sanjay Pathak and Technical manager also Head of Youth Department at Bihar Football Association Mr Rishikesh Singh for being "A MAN BEHIND THE CURTAINS "

Congratulations to all once again and All the best for semi final ⚽⚽

4 out of 4 win
29 scored conceded 1
Top of the group , onto next round
👏👏👏

And the final result is here
BFA junior U-17 women's NFC qualified for the next round best wishes to team and Officials for upcoming match..

Can't stop myself from sharing this😅

পিতাজি:- এটিকে নাম তোলার অনেক চাপ আসছে, এত প্রেসার রাখা যাবেনা। কিছু রাস্তা বার করো।

পেরেখ:- দেখেন, আমাদের মূল ফোকাস এটিকে কে বাঁচানো, একটাই পথ আছে

পিতাজি:- বলো পেরেখ বলো।

পেরেখ:- আমাদের এখন ইন্টারন্যাশানাল এক্সপোজার চাই, এটিকেএমবি নাম দিয়ে কিছু বড়ো প্লেয়ার সাইন করাতে লাগবে, বিশেষ করে ইউরোপিয়ান মার্কেট থেকে, ইউরোপিয়ান মার্কেটে আমাদের ক্লাবের নাম আসা মানেই এটিকে ব্র্যান্ড মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচবে শুধু তাই নয়, এটিকের পরে এমবি থেকে এটিকে হাইলাইটেড হবে। আর মোহনবাগান টেন্টে এসব প্লেয়ার কাদম রাখলে ওরা বোকা আছে আমরা ওদের টেনে নিতে পারবো। ওরা এমনিই একটু বোকাচন্দ্র আছে।

গরিলা:- আমি ওদের আইএফএ তে আমাদের রেজিস্ট্রেশন আছে বলে, আর আমার কিছু ছানাপোনাদের লেলিয়ে ব্যাপারটা দেখে নেবো।

পিতাজি:- যদি এটা করতে পারো আলাদা বোনাস পাবে।
( গরিলা ফোন করছে)

গরিলা:- এই শোন হাতখরচা পাবি কিছু কাজ করতে হবে।
ফোনের ওপারে:- দাদা কাজ বলো।
গরিলা:- মালিকের ব্র্যান্ড বাঁচাতে হবে, তবে আমিও থাকবো তোরাও মালকড়ি পাবি। আমার ফ্যানসক্লাব গুলোকে অ্যাক্টিভ করে দে।
ফোনের ওপারে:- কাজ হয়ে যাবে দাদা। খরচাপানিটা দেখে নিও দাও।
গরিলা:- কাজ হলেই পেয়ে যাবি। এখন রাখ মিটিং এ আছি।
( ফোন কেটে গেলো )

পেরেখ:- একটা কাজ আমরা করবো এতে সাপ ভি মরবে লাঠি ভি থাকবে। কোনো বড়ো ইন্টারন্যাশানাল মাপের প্লেয়ারের খুব কাছের কাউকে সই করাই।

পিতাজি:- দেখো কাকে নেবে, পেমেন্ট নিয়ে ভাবতে হবেনা।

পেরেখ:- এ রিক্রুটার খোঁজ লাগাও। দশ, বিশ কোটির মধ্যে কে আছে এরম!

রিক্রুটার:- Sir I have an idea.

পেরেখ:- আরে বলে ভি দে।

রিক্রূটার:- একটু কমিশন হলে ভালো হয় স্যার।

পিতাজি:- পাবে পাবে, আগে idea টা বলো।

রিক্রুটার:- স্যার গো ফর পোগবা!

পেরেখ:- আবে তু মানুষ আছিস না পাগল আছিস বে? হামাদের কমিশন সব ওর পোঁদ মে ডাল দু কেয়া?

রিক্রুটার:- আরে স্যার পল নয় চিল, ওর ভাই ফ্লোরেটিন। পেমেন্ট হয়ে যাবে আপনাদের সাধ্যের মধ্যে।

পেরেখ:- এ ভাই তু স্যালারি দেখা রে।

গরিলা:- দাদা আমারটা।

পেরেখ:- আরে দাদা হামার প্যান্ট গিলি আছে, তুমি তোমার তোমার করছো?

(স্যালারি আলোচনা হয়ে গেলো, এবং লোকের দোঁপ মেরে ইলেকট্রিক দিয়ে উঠে যাবে দেখে ডান করে দেওয়া হলো। )

পিতাজি:- চলো প্ল্যান সাকসেসফুল হলে পেমেন্ট চলে যাবে অ্যাকাউন্টে। আজ গুড নাইট।

A Memory to Treasure For Eternity! We are Forever Proud to be Honoured by the Indian Government with a Postage Stamp on our Centenary Year.

HISTORY SCRIPTED 🇮🇳

Indian men's badminton team beat 14-time champion Indonesia in its maiden Thomas Cup Final at the Impact Arena in Bangkok, Thailand.

We commemorate Shri Dhiren Dey on his Birth Anniversary for his unforgettable contributions towards our Mother Club.

May 8 is one of the most remarkable days in the history of Mohun Bagan Hockey. On this day in 1952, Mohun Bagan Club won the Beighton Cup, India's oldest hockey tournament for the first time, beating Hindustan Aircraft 2-1 in the final. Despite falling behind 0-1 at the start of the match, Sapru and CS Gurung scored goals to give Mohun Bagan the victory. Among the prominent people present on the ground was the Chief Minister of West Bengal Dr. Bidhan Chandra Roy. Mohun Bagan also won the Kolkata Hockey League that year along with the Beighton Cup. In the Beighton Cup final, Mohun Bagan was represented by B Sen, Wahidullah, Debu Pal (captain), Sameer Roychowdhury, Yashowant Rajput, S Ghosh, Daria Singh, CS Gurung, Sapru, Karapiet and Harjinder.

It is our honour that the maestro himself mentioned our name in his writings.

Inauguration of 70th West Bengal State Athletic Championship, 2022 with a total of 54 Athletes competing on behalf of our Club from 5th to 8th May at SAI Complex, Salt Lake, Kolkata.
Our Football Secretary and BOA President Mr. Swapan Banerjee was present to motivate our Athletes.

On 𝟑𝐫𝐝 𝐌𝐚𝐲, 𝐌𝐨𝐡𝐮𝐧 𝐁𝐚𝐠𝐚𝐧 𝐰𝐨𝐧 𝐭𝐡𝐞𝐢𝐫 𝟗𝐭𝐡 𝐅𝐞𝐝𝐞𝐫𝐚𝐭𝐢𝐨𝐧 𝐂𝐮𝐩 𝐓𝐢𝐭𝐥𝐞, establishing their reputation as Indian Football's pioneer, with 𝐓𝐡𝐫𝐞𝐞 𝐒𝐭𝐫𝐚𝐢𝐠𝐡𝐭 𝐓𝐫𝐢𝐮𝐦𝐩𝐡𝐬 𝐟𝐨𝐫 𝐭𝐡𝐞 𝐒𝐞𝐜𝐨𝐧𝐝 𝐓𝐢𝐦𝐞, 𝟏𝟗𝟗𝟐 𝐢𝐧 𝐂𝐚𝐥𝐜𝐮𝐭𝐭𝐚, 𝟏𝟗𝟗𝟑 𝐢𝐧 𝐊𝐨𝐳𝐡𝐢𝐤𝐨𝐝𝐞, 𝐚𝐧𝐝 𝟏𝟗𝟗𝟒 𝐢𝐧 𝐌𝐚𝐫𝐠𝐚𝐨, something no other team has ever done. In the tie-breaker, Mohun Bagan defeated Salgaocar 3-0, thanks to GoalKeeper Shanti Majumder's Magical save. He stopped One Penalty in regulation time and two more in the tie-breaker, and his performance is still regarded as one of the best by a GoalKeeper in the Federation Cup Final.

Eid Mubarak

May this Eid offer Goodness to the Mankind so that we all can Dwell in Peace and Harmony.
𝐄𝐢𝐝 𝐌𝐮𝐛𝐚𝐫𝐚𝐤!

"𝐈 𝐂𝐚𝐧𝐧𝐨𝐭 𝐛𝐞𝐚𝐫 𝐭𝐨 𝐬𝐞𝐞 𝐌𝐨𝐡𝐮𝐧 𝐁𝐚𝐠𝐚𝐧 𝐋𝐨𝐬𝐢𝐧𝐠!" - 𝐌𝐚𝐧𝐧𝐚 𝐃𝐞𝐲.

Today is the Birth Anniversary of India's Legendary Singer Manna Dey, a Mohun Bagan Fan by heart, was also present at the inauguration of the dressing room of our club. He was a Member of our Club. In the Presence of Shailen Manna, our Hon'ble Secretary Shri Anjan Mitra handed over the Honorary Lifetime Membership of the Club to him.

Let us pay respect and pray for their overall wellbeing to those who work tirelessly for us.

Our club💚❤

Today our Cricket Team Achieved a Splendid Victory by 72 runs.

Last day in Kolkata, not very pleasant experience will come back only after my club will start playing football. 💚❤