IH Studio WB
আসসাামুআলাইকুম,
সুপ্রিয় followers,এ ফেই?
মোল্লা ছাড়া তোর মা...র বিয়া হইত না। প্রতিবাদী গজল।
ডক্টর হযরত জেমাদ ইবনে সালাবা (রঃ) এর ইসলাম গ্রহণ। by abdur razzak bin Yusuf
لگا دو اس قوم کو ایک کرکٹ میچ کے پیچھے ! 🏏 🏏 - ڈاکٹر اسرار احمدؒ کا آنکھیں کھول دینے والا بیان
اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنْ شَرِّ سَمْعِي وَمِنْ شَرِّ بَصَرِي وَمِنْ شَرِّ لِسَانِي وَمِنْ شَرِّ قَلْبِي وَمِنْ شَرِّ مَنِيِّي "
হে আল্লাহ! আমি আপনার কাছে কানের অশ্লীল শ্রবণ, চোখের কুদৃষ্টি, জিহ্বার কুবাক্য, অন্তরের কপটতা ও কামনার অনিষ্টতা হতে আশ্রয় চাই।’’
“ 🤬🤬 #স্বামী_স্ত্রীর_সহবাসের_গল্প ও গোপন বিষয়গুলো বন্ধু/ 👨❤️👨বান্ধবী বা কারো সংগে শেয়ার করা সুস্পস্ট হারাম ও কবিরা গুনাহ ।
*** মহানবী সা: বলেছেন “ কেয়ামতের দিন আল্লাহর নিকট সবচে’ নিকৃষ্ট 🤭দম্পতি হিসেবে তাঁরাই দন্ডায়মান হবে , যাঁরা নিজেদের সহবাস, মিলন এবং দৈহিক গোপণ কথাগুলো অন্যের কাছে প্রকাশ করে বেড়াতো ।”
সহীহ মুসলিম ।
*** মহানবী সা: বলেছেন “ স্বামী- স্ত্রীর মিলন ও সহবাস নিয়ে গৌরববোধ💪 করা হারাম ।”
মুসনাদে আহমদ ।
*** স্বামীর সহবাস, মিলন সহ গোপণ অঙ্গের ব্যবহার নিয়ে মহিলাদের মধ্যে অধিক😌😌 আলোচনা চলে থাকে ! এ সকল মা ও বোনেরা অজ্ঞতার কারণে একটি হারাম পরিবেশ গড়ে তোলে এবং ইসলাম ধর্মে নিষিদ্ধ কাজগুলো পরস্পর শেয়ার করে যায় ! ঠিক এভাবেই তাঁরা সময় নষ্ট করে এবং পরকালে সবচে’ নিকৃষ্ট😔😔 দম্পতি হিসেবে আল্লাহর সামনে উত্থিত হবে ।
*** এ ছাড়াও তুলনামূলকভাবে পুরুষদের তুলনায় মহিলাদের বৈঠকে পরের গীবত🤫🤫 চর্চা অনেক বেশী হয় ! এমনকি স্বামীর গীবত করতেও দ্বিধাবোধ করেনা ! ওটাকে গীবত বলেও মনে করেনা ! এসব কারণ সমূহ অধিকাংশ মহিলাদেরকে জাহান্নামে👹🔥🔥 নিক্ষেপ করবে ।
*** মা- বোনদের প্রতি আমার উদাত্ত আহবান🙏🙏 …..
*** স্বামী- স্ত্রীর মধ্যেকার গোপন বিষয়গুলো কারো সাথে শেয়ার 🙅🙅করবেন না ।
*** স্বামী সহ কারো গীবত করবেন🙅🙅 না ।
যে বৈঠকে গীবত চর্চা🗣️🗣️ হয়, সে বৈঠক থেকে বেরিয়ে যান । নতুবা শোনার জন্যেও গুনাহগার হবেন । হারাম ও কবিরা গুনাহের🤦🤦 ভাগীদার হবেন ।
*** পবিত্র কুরআন ও হাদিসের আলোচনা করুন বৈঠকে । আমার এ পোস্ট ও হাদিসগুলো বৈঠকে আলোচনা করত: সবাইকে সতর্ক করুন☝️☝️ ।
*** *** কোন মহিলা অপর মহিলার সাথে নিজের স্বামীর সহবাস/ মিলন ও গোপন বিষয় শেয়ার করা সুস্পস্ট হারাম ও কবিরা গুনাহ ।
*** অনুরুপভাবে স্বামীর জন্য তাঁর বন্ধুর সাথে নিজের স্ত্রীর সহবাসের কথা🗣️🗣️/ গোপন অঙ্গের কথা শেয়ার করা হারাম🤫🤫🤫 ! হারাম ! হারাম ! কবিরা গুনাহ ।
*** অঙ্গ - প্রত্যঙ্গের বর্ণনা অপরের কাছে তুলে ধরা👥 ! গোপন পোশাক 👯সম্পর্কে বর্ণনা করা এবং এতে আনন্দ প্রকাশ করা😁😝 ! শেয়ার করা হারাম ও কবিরা গুনাহ ।
পরকালে এরা হলেন সবচে’ নিকৃষ্ট দম্পতি !
এরা কঠিন শাস্তির🔥🔥💢👺👹 মুখোমুখি হবে।
#বাবার কষ্ট
১. মা ৯ মাস বহন করেন, বাবা ২৫ বছর ধরে বহন করেন, উভয়ই সমান, তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছেন তা জানেন না।
২. মা বিনা বেতনে সংসার চালায়, বাবা তার সমস্ত বেতন সংসারের জন্য ব্যয় করেন, উভয়ের প্রচেষ্টাই সমান, তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছেন তা জানেন না।
৩. মা আপনার যা ইচ্ছা তাই রান্না করেন, বাবা আপনি যা চান তা কিনে দেন, তাদের উভয়ের ভালবাসা সমান, তবে মায়ের ভালবাসা উচ্চতর হিসাবে দেখানো হয়েছে। জানিনা কেন বাবা পিছিয়ে।
৪. ফোনে কথা বললে প্রথমে মায়ের সাথে কথা বলতে চান, কষ্ট পেলে ‘মা’ বলে কাঁদেন। আপনার প্রয়োজন হলেই আপনি বাবাকে মনে রাখবেন, কিন্তু বাবার কি কখনও খারাপ লাগেনি যে আপনি তাকে অন্য সময় মনে করেন না? ছেলেমেয়েদের কাছ থেকে ভালবাসা পাওয়ার ক্ষেত্রে, প্রজন্মের জন্য, বাবা কেন পিছিয়ে আছে জানি না।
৫. আলমারি ভরে যাবে রঙিন শাড়ি আর বাচ্চাদের অনেক জামা-কাপড় দিয়ে কিন্তু বাবার জামা খুব কম, নিজের প্রয়োজনের তোয়াক্কা করেন না, তারপরও জানেন না কেন বাবা পিছিয়ে আছেন।
৬. মায়ের অনেক সোনার অলঙ্কার আছে, কিন্তু বাবার একটাই আংটি আছে যেটা তার বিয়ের সময় দেওয়া হয়েছিল। তবুও মা কম গহনা নিয়ে অভিযোগ করতে পারেন আর বাবা করেন না। তারপরও জানি না কেন বাবা পিছিয়ে।
৭. বাবা সারাজীবন কঠোর পরিশ্রম করেন পরিবারের যত্ন নেওয়ার জন্য, কিন্তু যখন স্বীকৃতি পাওয়ার কথা আসে, কেন জানি না তিনি সবসময় পিছিয়ে থাকেন।
৮. মা বলে, আমাদের এই মাসে কলেজের টিউশন দিতে হবে, দয়া করে আমার জন্য উৎসবের জন্য একটি শাড়ি কিনবে অথচ বাবা নতুন জামাকাপড়ের কথাও ভাবেননি। দুজনেরই ভালোবাসা সমান, তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছে জানি না।
৯. বাবা-মা যখন বুড়ো হয়ে যায়, তখন বাচ্চারা বলে, মা ঘরের কাজ দেখাশোনা করার জন্য অন্তত উপকারী, কিন্তু তারা বলে, বাবা অকেজো।
১০. বাবা পিছনে কারণ তিনি পরিবারের মেরুদণ্ড। আর আমাদের মেরুদণ্ড তো আমাদের শরীরের পিছনে। অথচ তার কারণেই আমরা নিজেদের মতো করে দাঁড়াতে পারছি। সম্ভবত, এই কারণেই তিনি পিছিয়ে আছেন...!!!!
সমস্ত বাবাদেরকে উৎসর্গ করছি *
সালাম জানাই পৃথিবীর সকল বাবাদের।
কোন মহিলা তার স্বামীর কাছে উত্তমএবং কোন পুরুষ তার স্ত্রীর কাছে উত্তম।।Maulana Mumtajul Islam irfani Kolkata
আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লা
সুপ্রিয় পাঠক মণ্ডলী সম্পূর্ণ পড়ার অনুরোধ রইলো।
>>>পাঠকগণের সুবিধার্থে মূল হাদীসের ইবারত সহ সংক্ষিপ্ত আলোচনা তুলে ধরা হলো- #সলাতে নাভির নীচে হাত বাঁধার কথা সহীহ হাদীসে নাই। নাভির নীচে হাত বাঁধার কথা প্রমাণহীন। বরং হাত বুকের উপর বাঁধার কথা সহীহ হাদীস দ্বারা প্রমাণিত। عن وائل بن حجر رضي الله عنه قال صليت مع النبي صلى الله عليه وسلم فوضع يده اليمنى على يده اليسرى على صدره رواه ابن خزيمة في صحيحة ওয়ায়িল বিন হুজর (রাযি.) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সঙ্গে সলাত আদায় করেছি। তিনি তার বুকে ডান হাত বাম হাতের উপর রাখতেন। বুখারীর হাদীসের আরবী ইবারতে ذراعه শব্দের অর্থ করেছেন হাতের কব্জি। কিন্তু এমন কোন অভিধান নেই যেখানে ذراع অর্থ কব্জি করা হয়েছে। আরবী অভিধানগুলোতে ذراع শব্দের অর্থ পূর্ণ একগজ বিশিষ্ট হাত। অনুবাদক শুধুমাত্র সহীহ হাদীসকে ধামাচাপা দিয়ে মাযহাবী মতকে অগ্রাধিকার দেয়ার উদ্দেশে ইচ্ছাকৃতভাবে অনুবাদে পূর্ণ হাতের পরিবর্তে কব্জি উল্লেখ করেছেন। তথাপিও সংশয় নিরসনের লক্ষে এ সম্পর্কে খানিকটা বিশদ আলোচনা উদ্ধৃত করা হলো- ওয়াইল বিন হুজ্র (রাযি.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন যে, আমি নাবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সাথে সলাত আদায় করেছি। (আমি দেখেছি) নাবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম স্বীয় ডান হাত বাম হাতের উপর রেখে বুকের উপর রাখলেন। (বুখারী ১০২ পৃষ্ঠ। সহীহ ইবনু খুযায়মাহ ২০ পৃষ্ঠা। মুসলিম ১৭৩ পৃষ্ঠা। আবূ দাঊদ ১ম খণ্ড ১১০, ১২১, ১২৮ পৃষ্ঠা। তিরমিযী ৫৯ পৃষ্ঠা। নাসাঈ ১৪১ পৃষ্ঠা। ইবনু মাজাহ ৫৮, ৫৯ পৃষ্ঠা, মেশকাত ৭৫ পৃষ্ঠা। মুয়াত্তা মালিক ১৭৪ পৃষ্ঠা। মুয়াত্তা মুহাম্মাদ ১৬০ পৃষ্ঠা। যাদুল মায়াদ ১২৯ পৃষ্ঠা। হিদায়া দিরায়াহ ১০১ পৃষ্ঠা। কিমিয়ায়ে সাআদাত ১ম খণ্ড ১৮৯ পৃষ্ঠা। বুখারী আযীযুল হক ১ম খণ্ড হাদীস নং ৪৩৫। বুখারী আধুনিক প্রকাশনী ১ম খণ্ড হাদীস নং ৬৯৬। বুখারী ইসলামিক ফাউণ্ডেশন ২য় খণ্ড হাদীস নং ৭০২; মুসলিম ইসলামিক ফাউণ্ডেশন ২য় খণ্ড হাদীস নং ৮৫১। আবূদাঊদ ইসলামিক ফাউণ্ডেশন ১ম খণ্ড হাদীস নং ৭৫৯, তিরমিযী ইসলামিক ফাউন্ডেশন ১ম খণ্ড হাদীস নং ২৫২, মেশকাত নূর মোহাম্মদ আযমী ২য় খণ্ড ও মাদ্রাসা পাঠ্য ২য় খণ্ড হাদীস নং ৭৪১, ৭৪২। বুলুগুল মারাম বাংলা ৮২ পৃষ্ঠা) বুকের উপর হাত বাঁধা সম্বন্ধে একটি হাদীস বর্ণিত হল- সীনা বা বুকের উপর এরূপভাবে হাত বাঁধতে হবে যেন ডান হাত উপরে এবং বাম হাত নীচে থাকে। (মুসলিম, আহমাদ ও ইবনু খুযাইমাহ) হাত বাঁধার দু’টি নিয়ম- প্রথম নিয়ম- ডান হাতের কব্জি বাম হাতের কব্জির জোড়ের উপর থাকবে। (ইবনু খুযাইমাহ) দ্বিতীয় নিয়ম- ডান হাতের আঙ্গুলগুলি বাম হাতের কনুই-এর উপর থাকবে, অর্থাৎ সমস্ত ডান হাত বাম হাতের উপর থাকবে। (বুখারী) এটাই যিরা‘আহর উপর যিরা‘আহ রাখার পদ্ধতি। বুকে হাত বাঁধা সম্পর্কে আলোচনা- বুকে হাত বাঁধা সম্বন্ধে আল্লামা হায়াত সিন্ধী একখানা আরবী রিসালা লিখে তাতে তিনি প্রমাণিত করেছেন যে, সলাতে সীনার উপর হাত বাঁধতে হবে। তাঁর পুস্তিকার নাম “ফতহুল গফূর ফী তাহকীকে ওযয়িল ইয়াদায়নে আলাস সদূর”। পুস্তিকা খানা ৮ পৃষ্ঠায় সমাপ্ত। তা হতে কয়েকটি দলীল উদ্ধৃত করছি। ১। ইমাম আহমাদ স্বীয় মসনদে কবীসহা বিন হোল্ব তিনি স্বীয় পিতা (হোলব) হতে রিওয়ায়াত করেছেন যে, তিনি (হোলব) বলেন যে, আমি রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে (সলাত হতে ফারেগ হতে মুসল্লীদের দিকে) ডান ও বাম দিকে ফিরতে দেখেছি, আর দেখেছি তাঁকে স্বীয় সীনার উপর হাত বাঁধতে। উক্ত হাদীসে ‘ইয়াহইয়া’ নামক রাবী স্বীয় দক্ষিণ হস্ত বাম হস্তের কব্জির উপর রেখে দেখালেন। আল্লামা হায়াত সিন্ধী বলেন যে, আমি ‘তাহকীক’ কিতাবে يضع يداه على صدره তিনি স্বীয় সীনার উপর হাত রাখলেন, এ কথা দেখেছি। আর আমরা বলছি যে, হাফিয আবূ উমর ইবনু আবদুল বর স্বীয় “আল ইসতিআব ফী মাআরিফাতিল আসহাব” কিতাবে উক্ত হাদীস ‘হোলব’ সহাবী হতে তাঁর পুত্র কবীসা রিওয়ায়াত করেছেন এ কথা উল্লেখ করে উক্ত হাদীস সহীহ বলেছেন। (২য় খণ্ড, ৬০০ পৃঃ) ২। ইমাম আবূ দাঊদ তাউস (তাবিঈ) হতে সীনার উপর হাত বাঁধার হাদীস রিওয়ায়াত করেছেন। ৩। ইমাম ইবনু ‘আবদুল বর “আত্ তামহীদ লিমা ফীল মুয়াত্তা মিনাল মাআনী ওয়াল আসানীদ” কিতাবে উক্ত ‘তাউস’ তাবি‘ঈর হাদীস উল্লেখ করে সীনার উপর হাত বাঁধার কথা বলেছেন। এতদ্ব্যতীত ওয়ায়েল বিন হুজর হতেও সীনার উপর হাত বাঁধার হাদীস উল্লেখ করেছেন। ৪। ইমাম বাইহাকী ‘আলী “ফাসল্লি লি রব্বিকা ওয়ান্হার”, এর অর্থ এরূপ বর্ণনা করেছেন- তুমি নামায পড়ার সময় ডান হাত বাম হাতের উপর রাখ। (জওহারুন্ নকীসহ সুনানে কুবরা ২৪-৩২ পৃঃ) ৫। ইমাম বুখারী স্বীয় ‘তারীখে’ ‘উকবাহ বিন সহবান, তিনি (‘উকবাহ) ‘আলী (রাযি.) হতে রিওয়ায়াত করেছেন যে, ‘আলী (রাযি.) বাম হাতের উপর ডান হাত রেখে (হস্তদ্বয়) সীনার উপর বেঁধে “ফাসল্লি লি রব্বিকা ওয়ান্হার” (আয়াতের) অর্থ বুঝালেন। অর্থাৎ উক্ত আয়াতের অর্থ ‘তুমি সীনার উপর হাত বেঁধে সলাতে যাও’। এর বাস্তব রূপ তিনি [‘আলী (রাযি.)] সীনার উপর হাত বেঁধে দেখালেন। উক্ত আয়াতের অর্থ ‘আবদুল্লাহ বিন ‘আব্বাস (রাযি.) হতেও অনুরূপ বর্ণিত হয়েছে। এখন নাভির নীচে হাত বাঁধার কোন হাদীস আছে কিনা তা-ই দেখা যাক। নাভির নীচে হাত বাঁধা ঃ ইমাম বাইহাকী ‘আলী হতে নাভির নীচে হাত বাঁধার একটি হাদীস উল্লেখ করে তাকে যঈফ বলেছেন। নাভির নীচে হাত বাঁধার কোন সহীহ হাদীস নাই- আল্লামা সিন্ধী হানাফী বিদ্বানগণের কথা উল্লেখ করে লিখেছেন, যদি তুমি বল যে, ইবনু আবী শায়বার ‘মুসান্নাফ’ (হাদীসের কিতাবের নাম) হতে শায়খ কাসিম বিন কাতলুবাগা ‘তাখরীজু আহাদিসিল এখতিয়ার’ কিতাবে ‘ওকী’ মুসা বিন ওমায়রাহ হতে, মূসা আলকামা বিন ওয়ায়িল বিন হুজর হতে যে রিওয়ায়াত করেছেন তাতে ‘নাভির নীচে’ হাত বাঁধার কথা উল্লেখ আছে। তবে আমি (আল্লামা সিন্ধী) বলি যে, ‘নাভির নীচে’ হাত বাঁধার হাদীস ভুল। ‘মুসান্নাফ’ এর সহীহ গ্রন্থে উক্ত সনদের উল্লেখ আছে। কিন্তু ‘নাভির নীচে’ এই শব্দের উল্লেখ নাই। উক্ত হাদীসের পরে (ইবরাহীম) ‘নখয়ী’ এর আসার (সহাবা ও তাবিঈদের উক্তি ও আচরণকে ‘আসার’ বলে) উল্লেখ আছে। উক্ত ‘আসার’ ও হাদীসের শব্দ প্রায় নিকটবর্তী। উক্ত ‘আসার’-এর শেষ ভাগে ‘ফিস্সলাতে তাহ্তাস সুররাহ’ অর্থাৎ নামাযের মধ্যে নাভির নীচে (হাত বাঁধার উল্লেখ আছে)। মনে হয় লেখকের লক্ষ্য এক লাইন হতে অন্য লাইনে চলে যাওয়ায় ‘মওকুফ’ (হাদীসকে) ‘মরফু’ লিখে দিয়েছেন। (যে হাদীসের সম্বন্ধÑসহাবার সাথে হয় তাকে ‘মওকুফ’ আর যার সম্বন্ধ রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সঙ্গে হয় তাকে ‘মরফু’ হাদীস বলে)। আর আমি যা কিছু বললাম আমার কথা হতে এটাই প্রকাশ পায় যে, ‘মুসান্নাফ’ এর সব খণ্ড মিলিতভাবে নাভির নীচে হাত বাঁধা বিষয়ে এক নয় অর্থাৎ সবগুলোতে নাভির নীচে হাত বাঁধার কথাটি উল্লেখ নাই। তাছাড়া বহু আহলে হাদীস (মুহাদ্দিস) উক্ত হাদীস রিওয়ায়াত করেছেন। অথচ ‘নাভির নীচে’ এর কথা কেউই উল্লেখ করেননি। আর আমি তাঁদের মধ্যেকার কোন ব্যক্তি হতে শুনিওনি। কেবল ‘কাসেম বিন কাতলুবাগা ঐ কথার (নাভির নীচে) উল্লেখ করেছেন। তিনি ‘তাম্হীদ’ কিতাবের কথা উল্লেখ করে লিখেছেন যে, (আহলে হাদীসদের মধ্যে প্রথম) ইবনু আব্দিল বর উক্ত কিতাবে বলেছেন যে, সওরী ও আবূ হানীফা নাভির নীচের কথা বলেন। আর সেটা ‘আলী ও ইব্রাহীম নখঈ হতে বর্ণিত হয়ে থাকে বটে, কিন্তু ঐ দু’জন (‘আলী ও নখঈ) হতে সঠিকভাবে প্রমাণিত হয়নি। যদি সেটা হাদীস হতো তাহলে ইবনু ‘আবদুল বর ‘মুসান্নাফ’ হতে ওটা অবশ্য উল্লেখ করতেন। কেননা হাত বাঁধা সম্বন্ধে ইবনু আবী শায়বা হতে তিনি বহু রিওয়ায়াত এনেছেন। ২য় ইবনু হজর আসকালানী, (আহলে হাদীস) ৩য় মুজ্দুদ্দীন ফিরোজাবাদী, (আহলে হাদীস) ৪র্থ আল্লামা সৈয়ূতী, (আহলে হাদীস) ৫ম আল্লামা যয়লয়ী, (মুহাককিক) ৬ষ্ঠ আল্লামা আয়নী (আহলে তাহ্কীক) ও ৭ম ইবনু আমীরিল হাজ্জ (আহলে হাদীস) প্রভৃতির উল্লেখ করে তিনি লিখেছেন যে, যদি “নাভির নীচে”-এর কথা থাকত তাহলে সকলেই তা উল্লেখ করতেন। কেননা তাঁদের সকলের কিতাব ইবনু আবী শায়বার বর্ণিত হাদীস দ্বারা পূর্ণ। তিনি এ সম্পর্কিত হাদীসদ্বয়ের আলোচনা করে বুকে হাত বাঁধাকে ওয়াজিব বলেছেন। সিন্ধী সাহেব উপসংহারে লিখেছেন “জেনে রাখ যে, ‘নাভির নীচে’-এ কথা প্রমাণের দিক দিয়ে না ‘কত্য়ী’ (অকাট্য), না ‘যন্নী’ (বলিষ্ঠ ধারণামূলক)। বরং প্রমাণের দিক দিয়ে ‘মওহূম’ (কল্পনা প্রসূত) আর যা মওহূম তদ্দ্বারা শরীয়তের হুকুম প্রমাণিত হয় না।....... কাজেই শুধু শুধু কল্পনা করে রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর দিকে কোন বস্তুর সম্বন্ধ করা জায়েয নয়। অর্থাৎ শুধু কল্পনার উপর নির্ভর করে নাভির নীচে হাত রাখার নিয়মকে রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সঙ্গে সম্পর্কিত করা জায়েয নয়। যখন উপরিউক্ত আলোচনা হতে স্পষ্টভাবে প্রকাশ হয়ে গেল যে, নামাযের মধ্যে সীনার উপর হাত বাঁধা নয় যে, ওটা হতে মুখ ফিরিয়ে নেন। আর ঐ বস্তু হতে কিরূপ মুখ ফিরিয়ে নেয়া সম্ভব যা রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হতে প্রমাণিত হয়েছে। কেননা রসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন যে, আমি যা এনেছি (অর্থাৎ আল্লাহর ব্যবস্থা), যতক্ষণ পর্যন্ত তোমাদের মধ্যে কেউ তার প্রবৃত্তিকে তার অনুগামী না করবে ততক্ষণ পর্যন্ত ঈমানদার হতে পারবে না। অতএব, প্রত্যেক মুসলমান (স্ত্রী-পুরুষের) উচিত তার উপর আমল করা, আর কখনো কখনো এই দু‘আ করা প্রভু হে, যে বিষয়ে মতভেদ করা হয়েছে তাতে আমাদেরকে সত্য পথের সন্ধান দাও। কেননা তুমিই তো যাকে ইচ্ছা ‘সিরাতে মুস্তাকীমের’ পথ দেখিয়ে থাক”। (উক্ত কিতাব ২-৮ পৃঃ ও ইবকারুল মিনান ৯৭-১১৫ পৃঃ) আল্লামা নাসিরুদ্দীন আলবানী তাঁর সিফাত গ্রন্থে হাত বাঁধা সম্পর্কে লিখতে গিয়ে শিরোনাম এসেছেন ঃ وضعهما على الصدر বুকের উপর দু’ হাত রাখা। অতঃপর তিনি হাদীস উল্লেখ করে নিচে টীকা লিখেছেন। যা বন্ধনীর মধ্যে দেখানো হলো। “নাবী ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বাম হাতের পিঠ, কব্জি ও বাহুর উপর ডান হাত রাখতেন।” [(আবূ দাউদ, নাসাঈ, ১/৪/২ ছহীহ সনদে, আর ইবনু হিব্বানও ছহীহ আখ্যা দিয়েছেন। ৪৮৫] “এ বিষয়ে স্বীয় ছাহাবাগণকেও আদেশ প্রদান করেছেন।”(মালিক, বুখারী ও আবূ আওয়ানাহ) তিনি কখনো ডান হাত দ্বারা বাম হাত আঁকড়ে ধরতেন।” (নাসাঈ, দারাকুত্বনী, ছহীহ সনদ সহকারে। এ হাদীছ প্রমাণ করছে যে, হাত বাঁধা সুন্নাত। আর প্রথম হাদীছ প্রমাণ করছে যে, হাত রাখা সুন্নাত। অতএব উভয়টাই সুন্নাত। কিন্তু হাত বাঁধা ও হাত রাখার মধ্যে সমন¦য় বিধান করতে গিয়ে পরবর্তী হানাফী ‘আলিমগণ যে পদ্ধতি পছন্দ করেছেন তা হচ্ছে বিদআত; যার রূপ তারা এভাবে উল্লেখ করেছেন যে, ডান হাতকে বাম হাতের উপর কনিষ্ঠ ও বৃদ্ধাঙ্গুলি দ্বারা আঁকড়ে ধরবে এবং অপর তিন অঙ্গুলি বিছিয়ে রাখবে (ইবনু আবিদীন কর্তৃক দুররে মুখতারের টীকা (১/৪৫৪)। অতএব হে পাঠক! পরবর্তীদের (মনগড়া) এ কথা যেন আপনাকে ধোঁকায় না ফেলে। “তিনি হস্তদ্বয়কে বুকের উপর রাখতেন।” [আবু দাউদ, ইবনু খুযাইমাহ স্বীয় ছহীহ গ্রন্থে (১/৫৪/২) আহমাদ, আবুশ্ শাইখ স্বীয় “তারীখু আছবাহান” গ্রন্থে (পৃষ্ঠা ১২৫) ইমাম তিরমিযীর একটি সানাদকে হাসান বলেছেন। গভীরভাবে চিন্তা করলে এর বক্তব্য মুওয়াত্বা ইমাম মালিক এবং বুখারীতে পাওয়া যাবে। এ হাদীছের বিভিন্ন বর্ণনাসূত্র নিয়ে আমি أحكام الجنائز কিতাবের (১১৮) পৃষ্ঠায় বিস্তারিত আলোচনা করেছি। জ্ঞাতব্য: বুকের উপর হাত রাখাটাই ছহীহ হাদীছ দ্বারা সাব্যস্ত। এছাড়া অন্য কোথাও রাখার হাদীছ হয় দুর্বল আর না হয় ভিত্তিহীন। এই সুন্নাতের উপর ইমাম ইসহাক বিন রাহভিয়া ‘আমাল করেছেন। মারওয়াযী المسائل গ্রন্থে ২২২ পৃষ্ঠাতে বলেন, ইসহাক আমাদেরকে নিয়ে বিত্রের ছলাত পড়তেন এবং তিনি কুনূতে হাত উঠাতেন আর রুকু‘র পূর্বে কুনূত পড়তেন। তিনি বক্ষদেশের উপরে বা নীচে হাত রাখতেন। কাযী ‘ইয়াযও الإعلام কিতাবের ১৫ পৃষ্ঠায় (রিবাত্ব তৃতীয় সংস্করণ) এ مستحبات الصلاة ছলাতের মুস্তাহাব কাজ বর্ণনার ক্ষেত্রে অনুরূপ কথা বলেছেন, ডান হাতকে বাম হাতের পৃষ্ঠের উপর বুকে রাখা। ‘আবদুল্লাহ ইবনু আহমাদের বক্তব্যও এর কাছাকাছি, তিনি তার المسائل এর ৬২ পৃষ্ঠায় বলেন ঃ আমার পিতাকে দেখেছি যখন তিনি ছলাত পড়তেন তখন তার এক হাতকে অপর হাতের উপর নাভির উপরস্থলে রাখতেন দেখুন إرواء الغليل (৩৫৩)।] (দেখুন নাসিরুদ্দীন আল-আলবানী কৃত সিফাতু সলাতুন্নাবী সল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম)
মাদ্রাসার সেক্রেটারি, সভাপতি, ক্যাশিয়ার কে চরম আছিলা বাঁশ। হুবহু আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ/শায়খ আব্দুল করিম বিন কাইয়ুম।
হুবহু আল্লামা দেলওয়ার হোসাইন সাঈদীর মত। শায়খ নাজমে আলাম সালাফী সাহেব। ঝাড়খন্ড বিহার।
আপনি কি ভাবছেন আপনাকে ছেড়ে কথা বলব। এই যে ইমাম সাহেব এই, এই,এই যে,সর্দার সাহেব আপনাকেই তো বলছি। Shaikh Abdul Karim bin kaiyum, জঙ্গিপুর।
Liveপ্রশ্ন উত্তর পর্ব
শায়খ আস আদ আজ'মী , শিক্ষক জামিয়া সালফিয়া বানারাস।
মাদ্রাসা ঈমাম আলবানি বুরিহান সেমিনার । Dr Tarik safar mobarakpur
জামিয়া ঈমাম আলবানি বুড়িহান।karandighi/U/D হাফিজ ইমামুদ্দিন । হামদ শরীফ
🔴Live টেমোরপুর মাদ্রাসা, করনদীঘি,U/D থেকে সরা সরি লাইভ। শায়খ নূরুল ইসলাম রাহেমি।
জঠিল প্রশ্নঃ হস্তমৈথুনের পর শরীর ক্লান্ত হয় কেন..?
জবাব নেন হে প্রিয়...................!
বিজ্ঞান বলছে এক ফোটা বীর্যে ৪ থেকে ৬০কোটি শুক্রাণু বা (প্রাণ) থাকে।
কোনো মানুষ যখন হস্তমৈথুন করে বীর্য বের করে তখন তার সাথে কমপক্ষে ৪কোটি প্রাণ ঝড়ে পড়ল।
আরো ভয়ংকর তথ্য হল এইঃ
একবার হস্তমৈথুন করলে যে বীর্য ও শক্তি ব্যায় হয়, তা দিয়ে বৈধ ভাবে স্ত্রীর সাথে ৭বার সহবাস করা যাবে।
তারমানে আপনি হস্তমৈথুন করে নিজেকে খুব দ্রুত গতিতে মৃত্যুর দুয়ারে দাড় করাচ্ছেন!
হে হস্তমৈথুন কারী তুমি এক মুহুর্তেই হাত মেরে কমপক্ষে ৪কোটি প্রাণকে হত্যা করলে তো তুমি ক্লান্ত কেন হবেনা..??
একটা মানুষকে মারাওতো এত সহজ নয়,সেখানে ৪কোটিকে একমুহুু হত্যা করে ক্লান্ত হবেনা কেনো..?
আমি তোমার ঘুমন্ত হৃদয় জাগাতে এই পোস্টি করেছি মাইন্ড করবেনা।
হস্তমৈথুনের ক্ষতিকর বিষয়ে হয়ত এর আগে অনেকবার পড়েছো। কিন্তু আমি হস্তমৈথুনের মুল ক্ষতিকর বিষয়টি তোমার চোখের সামনে রাখলাম।
___ফিরে এসো হে যুবক যুবতি___
আমাদের রব আমাদের কে বলছেন:
তোমরা দারিদ্র্যের ভয়ে তোমাদের সন্তানদের হত্যা করো না। আমিই তোমাদেরকে এবং তাদেরকে রিজিক প্রদান করি। এবং প্রকাশ্য ও অপ্রকাশ্য নোংরামির কাছেও যেও না। আল্লাহ যার জীবনকে নিরাপদ করেছেন, তাকে ন্যায়সঙ্গত কারণ ব্যতীত হত্যা করো না। আল্লাহতায়ালা তোমাদেরকে এ ব্যাপারে ওসিয়ত করছেন, যেনো তোমরা অনুধাবন করতে পার। ’
-সূরা আনআম : ১৫২
আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুন আমিন।🤲🤲
🔴Live সরাসরি ঝাপরটোল মাদ্রাসা ,করনদিঘী,ইন্ডিয়া থেকে। আলোচনায়:- শায়খ রিয়াজুল ইসলাম সাহেব শাইখুল হাদীস, মুর্শিদাবাদ।
🔴Live সরাসরি বিলাসপুর মাদ্রাসা ,করনদিঘী,ইন্ডিয়া থেকে। আলোচনায়:- শায়খ আব্দুর রহমান বিন দেলওয়ার হোসেন সাহেব আসাম।
জুমআর খুৎবা। বিষয়- আদর্শ সন্তান কি ভাবে গড়ে তুলবেন। স্থান- খাড়ী গোপালপুর জামে মসজিদ, উত্তর দিনাজপুর, ইন্ডিয়া। শায়খ নাজমুদ্দীন ফাইজী।
এই ছেলে এই তোমাকেই বলছি। তোমার বাপ তো এরকম ছিলনা গো। হুবহু #আব্দুর_রাজ্জাক_বিন_ইউসুফ । #শায়খ_আব্দুল_করিম_বিন_আমিনুল_হক shaikh Abdul korim bin Kaiyum
ভিখনপুর , করণ্ডিঘি তে শায়খ নাজমুদ্দীন ফাই জি সাহেবের নতুন ওয়াজ।২৩/১১/২২ বুধবার
দিদি দিলো লক্ষির ভান্ডার রে। খুশি হলো সব বৌদিরা আমার। মারাত্মক এক গজল Laxmi bhandar / Shaikh Nurul Islam Rahimi
সরা সরি লাইভ।ভিক্ষণপুর থেকে shaikh Nurul islam rahemi, সাহেব,
ভিখনপুর,karandighi, U/D থেকে সরা সরি লাইভ। শায়খ নাজিমুদ্দীন ফাইজি
Click here to claim your Sponsored Listing.
Videos (show all)
Contact the business
Telephone
Website
Address
Raiganj
733156