MGM-Siliguri
#MGM আপনার সাথে আপনার পাশে।💕♥️ #MGM
#MGM4TMC
অমৃতকাল তো বুঝলাম, কিন্তু এই অমৃতকালে
আমরা কী পেলাম? প্রত্যেকের রোজগার নিশ্চিত হয়েছে? সংসার চালাতে কষ্ট হচ্ছে না? প্রতিনিয়ত জিনিসপত্রের দাম নিয়ে ভাবতে ভাবতে জীবনের একটি একটি করে মুহূর্ত চলে যাচ্ছে না? কাজের সুযোগ কমছে কেন? ঘরে ঘরে কর্মহীন যুবক-যুবতী কেন?
কখনও নোট বাতিল, কখনও করোনা, কখনও মাত্রাছাড়া জিএসটি, সাধারণ মানুষের আয় কমেই চলেছে কেন?
কিছুতেই মূল্যবৃদ্ধির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দেশের সিংহভাগ মানুষের রোজগারে ভারসাম্য আসছে না কেন? টিভি-মোবাইলে উজ্জ্বল অমৃতকালের প্রচার চাই? নাকি ঘরে ঘরে ভাতের গন্ধ? রোজ বাড়ির সকলে কোনও না কোনও নিশ্চিত পেশার উদ্দেশ্যে রওনা দেবে—এটাই কি মায়েদের একমাত্র মনষ্কামনা নয়? এসব তো পূরণ হচ্ছে না! তাহলে ‘অমৃতকাল’ কাদের জন্য?
মানবতার গর্ব মমতা পেজের সাথে যুক্ত হতে নিচের লিঙ্ক ক্লিক করুন 👇♥️💕
https://www.facebook.com/News.MGM?mibextid=avESrC
২০১৪ সালের আগে কিছুই হয়নি। যা উন্নতি,
সবই এখন হচ্ছে। #তাই_এটাই_অমৃতকাল।
কাশ্মীরে ৩৭০ অনুচ্ছেদ খারিজ, নোট বাতিল, জওহরলাল নেহরুর নাম বিভিন্ন ভবন থেকে সরানো, দিল্লির পুরনো অবয়ব বদল, সংবিধানের একের পর এক ধারা বাদ, অতীতের সরকারি প্রকল্পের নাম বাতিল, পুরনো পার্লামেন্ট ভবনকে বাদের খাতায় ফেলার পর ক্রমেই গণতন্ত্র
বাতিলের দিকে হাঁটছেন নরেন্দ্র মোদি।
তবে এতকিছুর পরও এই ন’বছরে একটা বিষয় উপলব্ধি করছেন প্রধানমন্ত্রী। সেটা হল..........
১) মানুষের খিদে বাতিল করা যাচ্ছে না।
২) বেকারত্ব বাতিল করা হচ্ছে না।
৩) দারিদ্র্য বাতিল করা যাচ্ছে না।
৪) আম আদমির সংসার চালানোর দুর্ভাবনা বাতিল করা যাচ্ছে না।
৫) লক্ষ লক্ষ যুবক যুবতীর চাকরি না পাওয়ার ডিপ্রেশন বাতিল করা যাচ্ছে না।
তাই সাড়ে ৯ বছরে যা হয়নি, সেটা ২৫ বছরে কেন সাড়ে ৯০ বছরেও যে তিনি করতে পারবেন না—তা জলের মতো স্বচ্ছ! কারণ সেই চেষ্টাই তো নেই! #ওয়ান_নেশন_অল_ইনকাম বলা হচ্ছে না কেন? #ওয়ান_নেশন_অল_ফুড স্লোগান কোথায়?
#ওয়ান_নেশন_অল_হ্যাপি নয় কেন?
তাই তিনি যা পারেন, সেদিকেই মন দিয়েছেন। অর্থাৎ মাঝেমধ্যেই একটি করে চটকদারি
ঘোষণা। ভাসিয়ে দেওয়া হচ্ছে নতুন জল্পনা....
বাতিল করা হবে #ইন্ডিয়া_নাম।
পুরনো নির্বাচনী ব্যবস্থা আর নয়।
এবার #ওয়ান_নেশন_ওয়ান_ইলেকশন।
#হবে_অভিন্ন_দেওয়ানি_বিধিও।
মানবতার গর্ব মমতা পেজের সাথে যুক্ত হতে নিচের লিঙ্ক ক্লিক করুন 👇♥️💕
https://www.facebook.com/News.MGM?mibextid=avESrC
২০জুন ১৯৪৭ পশ্চিমবঙ্গ প্রতিষ্ঠাই হয়নি। বাংলা ক্যালেন্ডারের প্রথমদিন, যেদিন মানুষ শুভদিন হিসেবে পালন করে, সেদিনই ‘পশ্চিমবঙ্গ দিবস’ (Bangla Divas) হিসেবে পালন করা হবে।
বৃহস্পতিবার বিধানসভায় এই কথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। একই সঙ্গে “বাংলার মাটি, বাংলার জল” রাজ্য সঙ্গীত হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার প্রস্তাব সমর্থন করেন মুখ্যমন্ত্রী। এরপরেই এই প্রস্তাব পাশ হয়ে বিধানসভায়।
এদিন অধিবেশনে বিজেপি বিধায়করা বলেন, তাঁরা রাজ্যপালকে এই বিলে স্বাক্ষর করতে বাধা দেবেন। এর বিরোধিতায় মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তাতেও কিছু যায় না। কারণ সরকার সেদিনই পালন করবে।
এই প্রথম পশ্চিমবঙ্গ দিবস পালনের বিজ্ঞপ্তি
জারি করে কেন্দ্র। এর বিরোধিতা করে রাজ্যপালের কাছে আবেদন করে রাজ্য সরকার। কিন্তু সেই বিষয়ে কর্ণপাত না করে বিজেপি কথা মেনে ২০ জুলাই পশ্চিমবঙ্গ দিবস পালন হয় রাজভবনে। এদিন এই নিয়ে তীব্র আক্রমণ করেন মুখ্যমন্ত্রী। বলেন, গত ৭৫ বছরে ২০ জুন পশ্চিমবঙ্গ দিবসের কথা শুনিনি। এবার কেন্দ্র নোটিফিকেশন জারি করলেই তার বিরোধিতা করি। রাজ্যপালের কাছেও আবেদন করি। কিন্তু তিনি কথা শোনেনি।
এরপরেই হুঙ্কার দিয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, বিধানসভায় আনা প্রস্তাবে রাজ্যপাল স্বাক্ষর না করলেও ১ বৈশাখ দিনটিই ‘বাংলা দিবস’ হিসাবে পালন করা হবে। “কে কে সমর্থন করবে জানি না, কিন্তু আমাদের নির্দেশ থাকবে ওই দিনই বাংলা দিবস হিসাবে পালন করার।“
তিনি বলেন, “বাংলা ক্যালেন্ডারের প্রথমদিন, যেদিন মানুষ শুভদিন হিসেবে পালন করে, সেদিনই ‘বাংলা দিবস’ হিসেবে পালন করা হবে।“
মুখ্যমন্ত্রীর আগে বক্তব্য রাখতে উঠে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী কটাক্ষ করে বলেন, “এই প্রস্তাবে স্বাক্ষর করতে রাজ্যপালকে নিষেধ করব।”
এর উত্তরে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ”বিরোধীরা বলেছে রাজ্যপালকে সই করতে দেব না। আমাদের কিচ্ছু যায় আসে না। রাজ্যপাল সই না করলেও সরকার ওই দিনই পালন করবে। দেখি কার জোর বেশি।”
মানবতার গর্ব মমতা পেজের সাথে যুক্ত হতে নিচের লিঙ্ক ক্লিক করুন 👇♥️💕
https://www.facebook.com/News.MGM?mibextid=avESrC
শিক্ষা ক্ষেত্রে বাধা দিয়ে রাজ্যপাল যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোয় আঘাত আনলে আমি রাজভবনের সামনে ধর্না দেব- তো!”
মঙ্গলবার, ধনধান্য স্টেডিয়ামে শিক্ষক দিবসের অনুষ্ঠানে এমনটাই জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, “মধ্য রাতে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বদলে দিচ্ছেন রাজ্যপাল। প্রাক্তন বিচারপতিকে রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদে বসাচ্ছেন, যেন ওনার জমিদারি!” মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আরও জানান, “কলেজে, বিশ্ববিদ্যালয়গুলি আপনার কথা শুনলে আমি অর্থনৈতিক বাধা তৈরি করব।… শিক্ষকদের বেতন বন্ধ হলে আপনি দেবেন তো!”
এদিন কড়া ভাষায় মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘‘শিক্ষা ব্যবস্থাকে স্তব্ধ করিয়ে দেওয়ার চক্রান্ত করছেন রাজ্যপাল। আমরা এই চক্রান্ত মানব না। উনি কী ভাবছেন? মুখ্যমন্ত্রীর থেকেও বড়? সে উনি বড় হতেই পারেন।’’ অর্থনৈতিক অবরোধ অভিযোগ তুলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘‘আমি বলে দিচ্ছি, এই যদি চলতে থাকে তা হলে অর্থনৈতিক বাধা তৈরি করব। দেখি কে চালায়।’’ মুখ্যমন্ত্রী স্পষ্ট জানান, রাজ্যপাল একটি সাংবিধানক পদ। তিনি রাজ্যের সব বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য হলেও অর্থ বরাদ্দ করে রাজ্য সরকার। এর পরেই তীব্র আক্রমণ করে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘‘কোনও বিশ্ববিদ্যালয় রাজভবেন নির্দেশ মেনে চললে আর্থিক বাধা তৈরি করব। বেতন কে দেয়?’
মানবতার গর্ব মমতা পেজের সাথে যুক্ত হতে নিচের লিঙ্ক ক্লিক করুন 👇♥️💕
https://www.facebook.com/News.MGM?mibextid=avESrC
https://twitter.com/AITCofficial/status/1660946029204893696?t=jKldBRgq1xRCHCOqs8l1Rg&s=19
All India Trinamool Congress on Twitter “🎶 Jitbo Ami, Jitbe Tumi Unnoyan Hobe Shobar!🎶 We present to you our campaign song as Shri leads us to bring in a new wave of progress & development at the grassroots.”
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=552063110422397&id=100068561385094&mibextid=Nif5oz
সাড়ে ৯ ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদের নির্যাস শূন্য। তাঁদেরও সময় নষ্ট, আমারও সময় নষ্ট। নির্যাস
হল অশ্বডিম্ব।
প্রত্যয়ী বাংলার যুব-সমাজের আইকন অভিষেক বলেন, ‘অমিত শাহ টেলিভিশন চ্যানেলে বলেছিলেন, মোদির নাম নিলে তাঁকে ছেড়ে দেবে সিবিআই। অমিত শাহ কে কি ডাকা হয়েছে? ক্ষমতা থাকলে ডেকে দেখাক।’
তিনি আরো বলেন, ‘কেষ্ট মণ্ডলের কন্যা সুকন্যাকে ডেকে গ্রেপ্তার করেছে ইডি। জানতে চেয়েছে কেন তাঁর ১৫০ গুণ সম্পত্তি বেড়েছে? কেউ দোষ করে থাকলে অবশ্যই শাস্তি পাবে। কিন্তু ১৬ হাজার গুণ সম্পত্তি বাড়িয়ে জয় শাহ ফূর্তি করে বেড়াবে, এটা দ্বিচারিতা।’
ডায়মন্ডহারবারের সাংসদের প্রশ্ন, ‘কুন্তল চিঠি লিখেছিল বলে আমাকে ডেকেছে। সুদীপ্ত সেনের চিঠিতেও তো শুভেন্দু অধিকারী, অধীর চৌধুরী, সুজন চক্রবর্তীর নাম ছিল। তাঁদের বেলায় কি আলাদা নিয়ম? তাহলে সিবিআইকে কি নিরপেক্ষ বলা যায়?
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=587818626707291&id=100064374774984&sfnsn=wiwspmo
সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা, গোষ্ঠী সংঘর্ষ ও অন্যান্য কারণে ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ রাখার ক্ষেত্রে বিশ্বের মধ্যে শীর্ষে ভারত।
ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ রাখার ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে এই নিয়ে একটানা পাঁচবার শীর্ষস্থানে রয়েছে মোদির ভারত। দেখা যাচ্ছে, ২০১৬ সাল থেকে এপর্যন্ত বিশ্বব্যাপী ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ রাখার মোট ঘটনার ৫৮ শতাংশই ঘটেছে ভারতে।
অ্যাক্সেস নাও ও কিপ ইট অন নামে দু’টি আন্তর্জাতিক সমীক্ষক সংস্থার পরিসংখ্যান থেকে জানা গিয়েছে, ২০২২ সালে গোটা বিশ্বে প্রশাসনিক নির্দেশে মোট ১৮৭ বার ইন্টারনেট বন্ধ রাখা হয়েছিল। যার মধ্যে শুধুমাত্র ভারতেই সর্বাধিক ৮৪ বার বন্ধ রাখা হয়েছিল ইন্টারনেট পরিষেবা। অর্থাৎ ভারতকে বাদ দিয়ে গোটা বিশ্বে ইন্টারনেট বন্ধ ছিল ১০৩ বার।
ইন্টারনেট বন্ধের নিরিখে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেন। ২০২২ সালে ইউরোপের এই দেশে মোট ২২ বার ইন্টারনেট বন্ধ রাখা হয়। অর্থাৎ দ্বিতীয় স্থানে থাকলেও যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেন রয়েছে ভারতের কয়েক যোজন পিছনে।
সমীক্ষার পরিসংখ্যান থেকে জানা গিয়েছে, ৮৪ বারের মধ্যে শুধু জম্মু-কাশ্মীরেই গত বছর ৪৯ বার ইন্টারনেট বন্ধ রাখা হয়েছিল। ২০২২ সালের জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতে ভূস্বর্গে ইন্টারনেট বন্ধ রাখা হয়েছিল ১৬ বার। রাজস্থানে ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ রাখা হয়েছিল ১২ বার।
অভিজ্ঞতা বলছে, ২০১৯ সালের অগাস্ট মাসে জম্মু-কাশ্মীরের উপর থেকে বিশেষ রাজ্যের মর্যাদা প্রত্যাহারের পর থেকেই সেখানে নিয়মিত ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ রাখতে বাধ্য হয়েছিল প্রশাসন। ২০২১ সালে কৃষক আন্দোলন চলাকালীন দিল্লি-সহ বিভিন্ন এলাকায় দীর্ঘসময় ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ রাখা হয়। ২০২২ সালেও যার ব্যতিক্রম হয়নি।
ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ রাখার কারণে বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়েছে ভারত। বন্ধজনিত আর্থিক ক্ষতির নিরিখে ভারত রয়েছে তৃতীয় স্থানে। ২০২১ সালে ভারতে মোট ১১৫৭ ঘণ্টা ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ ছিল। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছোটখাটো হিংসা ও অশান্তির ঘটনায় প্রায়শই ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ রাখার নজির তৈরি করেছে ভারত।
Please join with our page. নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে যুক্ত হন।
https://www.facebook.com/MGM4TMC
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=450265240462631&id=100064374774984&sfnsn=wiwspmo
উপরোক্ত লোগটি তথা মানবতার গর্ব মমতা ফেসবুক পেজ, ফেসবুক গ্রুপ এবং Whats app গ্রুপে ব্যাবহার করা হয়না। উক্ত লোগোটির প্রতি - মানবতার গর্ব মমতা পরিবারের বা গ্রুপের কোনওরকম দায়বদ্ধতা থাকবে না।
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=449219733900515&id=100064374774984&sfnsn=wiwspmo
বিশেষ ঘোষণা
এতদ্বারা তথা মানবতার গর্ব মমতা সংগঠন এর সকল কর্মকর্তাদের জানানো যায় যে সারা রাজ্যের গঠিত সমস্ত কমিটি ভেঙে দেওয়া হলো, খুব শীঘ্রই দক্ষ কর্মীদের নিয়ে পুনরায় এর নতুন কমিটি গঠন করা হবে সারা রাজ্য জুড়ে।
নির্দেশনায়,
চেয়ারম্যান . রাজ্য কমিটি
https://www.facebook.com/MGM4TMC
গরুপাচার মামলায় সিবিআইয়ের হাতে আটক অনুব্রত মণ্ডল। বৃহস্পতিবার সকাল ১০টা নাগাদ তাঁর বাড়িতে হানা দেয় সিবিআই। কেন্দ্রীয় বাহিনী ঘিরে ফেলে অনুব্রতর বোলপুর নীচুপট্টির বাড়ি। ভিতর থেকে বন্ধ করে দেওয়া হয় অনুব্রতর বাড়ির সমস্ত দরজা। বাড়ির প্রত্যেকের ফোন নিয়ে নেয় সিবিআই। তার পরই অনুব্রতকে গ্রেফতার করেন তদন্তকারীরা। সিবিআই সূত্রে খবর, তদন্তে অসহযোগিতার কারণেই তাঁকে আটক করা হল।
শেষরক্ষা হল না। অবশেষে গ্রেফতার হলেন অনুব্রত মণ্ডল। বৃহস্পতিবার বোলপুরে অনুব্রতর বাড়িতে গিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করেন সিবিআইয়ের আধিকারিকরা। বুধবার সিবিআইয়ের দশম তলব এড়িয়ে যান অনুব্রত।
সকালে গেস্ট হাউসে রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেন সিবিআই। এরপর বৃহস্পতিবার সকাল পৌনে দশটা নাগাদ অনুব্রত মণ্ডলের নিচুপট্টির বাড়িতে ঢোকেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা। বীরভূম জেলা তৃণমূল সভাপতির গোটা বাড়ি ঘিরে ফেলে সিআরপিএফ। দোতলার ঘরে বসে প্রায় দেড়ঘণ্টা দু’জন সিবিআই আধিকারিকের সঙ্গে কথা বলেন অনুব্রত।
তাঁর বিরুদ্ধে সিবিআই কড়া পদক্ষেপ নিতে পারে বলেই কানাঘুষো শোনা গিয়েছিল। বৃহস্পতিবার সকালেই বোলপুরে পৌঁছে যান গোয়েন্দারা। কেন্দ্রীয় বাহিনীকে নিয়েই অনুব্রতর বাড়িতে হানা দেয় সিবিআই। পরিণতি কী হতে পারে, তা নিয়ে জল্পনা বাড়ছিল। টানটান উত্তেজনার শেষে অনুব্রতকে গ্রেপ্তারির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সিবিআই। বুধবার রাতে বোলপুরে হানা দেন সিবিআই আধিকারিকরা। রাতে বিশ্বভারতীর রতনকুঠি গেস্ট হাউসে ছিলেন তাঁরা।
রাজ্য মন্ত্রিসভার রদবদল। বুধবার, রাজভবনে বিকেল চারটেয় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোধ্যায়ের উপস্থিতিতে ৯জন মন্ত্রীকে শপথবাক্য পাঠ করান রাজ্যপাল লা গণেশন। নতুনদের মধ্যে ৫জন পূর্ণমন্ত্রী। দুজন প্রতিমন্ত্রী। একজন স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী। একজন প্রতিমন্ত্রী থেকে স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী হয়েছেন।
একনজরে তালিকা-
পূর্ণ মন্ত্রী
• স্নেহাশিস চক্রবর্তী
• প্রদীপ মজুমদার
• পার্থ ভৌমিক
• বাবুল সুপ্রিয়
• উদয়ন গুহ
স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী
• বিপ্লব রায়চৌধুরী
• বীরবাহা হাঁসদা
প্রতিমন্ত্রী
• সত্যজিৎ বর্মন
• তাজমুল হোসেন
গত সোমবারই মুখ্যমন্ত্রী জানান, মন্ত্রিসভায় ছোট রদবদল হবে। নতুন ৫-৬ জনকে দায়িত্বে আনা হবে। নতুন ৮জনকে মন্ত্রিসভায় আনা হল। বীরবাহা হাঁসদাকে প্রতিমন্ত্রী থেকে স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী করা হয়েছে। এবার কে, কোন দফতর পাবেন সেটাই দেখার।
এখনো যদি MGM News গ্রুপে জয়েন বা এড না হয়ে থাকেন, এখনি জয়েন বা এড করে নিন এই লিঙ্কে-
https://www.facebook.com/News.MGM/
মোদি জমানায় দেশে ভয়াবহ মূল্যবৃদ্ধি। রান্নার গ্যাসের দামে আগুন। সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য। গুরুতর এই পরিস্থিতিতে সোমবার সংসদে অভিনব প্রতিবাদ দেখাল তৃণমূল কংগ্রেস।
মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে লোকসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে কাঁচা বেগুনে কামড় বসালেন তৃণমূল সাংসদ ডাঃ কাকলি ঘোষ দস্তিদার।
মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে সরব হয়ে তিনি জানালেন, এবার কি তবে কেন্দ্রের দৌলতে আমাদের রান্না ছেড়ে কাঁচা খাওয়া অভ্যাস করতে হবে? দেশে বাড়তে থাকা মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে শুরু থেকেই মোদি সরকারের বিরুদ্ধে সরব তৃণমূল।
দীর্ঘ টালবাহানার পর বিরোধীদের চাপে সোমবার লোকসভায় আলোচনায় রাজি হয় মোদি সরকার। সেইমতো এদিন মূল্যবৃদ্ধি ইস্যুতে শাসকদলকে ঘেরাও করে ঘাসফুল শিবির। বক্তব্য রাখতে উঠে কাকলি ঘোষ দস্তিদার বলেন, কেন্দ্র কী চাইছে? আমরা এবার কাঁচা খাওয়া অভ্যেস করব?
জিনিসপত্রের আকাশছোঁয়া দাম, এলপিজির মূল্যবৃদ্ধি যেভাবে বাড়ছে তাতে উজ্জ্বলা যোজনায় রান্নার গ্যাসের সংযোগ পাওয়া মহিলারা সিলিন্ডার কিনতে পারছেন না। এবার তো তবে কাঁচা খাওয়া রপ্ত করতে হবে দেশবাসীকে। মূল্যবৃদ্ধি ইস্যুতে এদিন সরব হন সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ও।
আচমকা ডাঃ কাকলি ঘোষদস্তিদারের এই কাঁচা বেগুন খাওয়ার ঘটনায় সংসদে উপস্থিত এমপিরা হকচকিয়ে যান। কংগ্রেসের মণীশ তিওয়ারি বলেন, বলেন, সরকার জিএসটির হার বাড়িয়ে নিজেদের বাজেট সংশোধন করে নিচ্ছে। কিন্তু গৃহস্থের বাজেটকে নিঃস্ব করে দিচ্ছে।
এখনো যদি MGM News গ্রুপে জয়েন বা এড না হয়ে থাকেন, এখনি জয়েন বা এড করে নিন এই লিঙ্কে-
https://www.facebook.com/News.MGM/
১৯৪৭ সালে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য প্রতিষ্ঠা হওয়ার সময় পশ্চিমবঙ্গের মোট জেলার সংখ্যা ছিল ১৪টি। পরে বাড়তে বাড়তে আপাতত সেই জেলার সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৩-এ।
এবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আরও কয়েকটি নতুন জেলা তৈরির কথা ঘোষণা করেছেন। সোমবার মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, নতুন ৭টি জেলা তৈরি করা হবে। অর্থাৎ মন্ত্রিসভা অনুমোদন দিয়েছে। এবার কেন্দ্রের অনুমোদন লাগবে, তারপর গেজেট তৈরি হবে, তারপর নতুন জেলা তৈরির প্রক্রিয়া শুরু হবে।
নতুন জেলাগুলি তৈরি হলে, কেমন হবে সেই তালিকা?
১. দার্জিলিং
২. আলিপুরদুয়ার
৩. কোচবিহার
৪. জলপাইগুড়ি
৫. কালিম্পং
৬. উত্তর দিনাজপুর
৭. দক্ষিণ দিনাজপুর
৮. মালদহ
৯. মুর্শিদাবাদ
১০. কান্দি (নতুন জেলা)
১১. বহরমপুর (নতুন জেলা)
১২. পূর্ব বর্ধমান
১৩. পশ্চিম বর্ধমান
১৪. পুরুলিয়া
১৫. বাঁকুড়া
১৬. বিষ্ণুপুর (নতুন জেলা)
১৭. বীরভূম
১৮. নদীয়া
১৯. রানাঘাট (নতুন জেলা)
২০. পূর্ব মেদিনীপুর
২১. পশ্চিম মেদিনীপুর
২২. ঝাড়গ্রাম
২৩. হুগলি
২৪. হাওড়া
২৫. উত্তর ২৪ পরগণা
২৬. ইছামতি (নতুন জেলা)
২৭. বসিরহাট (নতুন জেলা নামকরণ হয়নি )
২৮. কোলকাতা
২৯. দক্ষিণ ২৪ পরগণা
৩০. সুন্দরবন (নতুন জেলা)
তৃণমূল ক্ষমতায় আসার পর রাজ্যে শুধু একাধিক জেলা তৈরি হয়েছে তাই নয়, নতুন পুলিশ জেলা ও পুলিশ কমিশনারেটও তৈরি করা হয়েছে। মূলত প্রশাসনিক কাজে সুবিধার জন্যই জেলা ভাগ করার কথা আগেও বলেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। একাধিক প্রশাসনিক বৈঠকে গিয়ে তিনি উল্লেখ করেছেন, জেলা বড় হওয়ার জন্য অনেক সময় সাধারণ মানুষের পরিষেবা পাওয়ার ক্ষেত্রে সমস্যা হয়। তাই জেলা ভাগ করার পথে হাঁটে রাজ্য সরকার।
এখনো যদি MGM News গ্রুপে জয়েন বা এড না হয়ে থাকেন, এখনি জয়েন বা এড করে নিন এই লিঙ্কে-
https://www.facebook.com/News.MGM/
কৃষকরা তাঁদের ট্রাক্টর প্রস্তুত রাখুন। যে কোনও সময় আন্দোলন শুরু হতে পারে। উত্তরপ্রদেশের মুজাফফরপুরে বিক্ষোভরত কৃষকদের উদ্দেশে বললেন ভারতীয় কিসান ইউনিয়ন (বিকেইউ) নেতা রাকেশ টিকায়েত।
তিনি বলেন, সরকারের কাছে আমাদের কিছু দাবি রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে, ন্যূনতম সহায়ক মূল্য আইন কার্যকর করা, দেশে স্বল্পমূল্যে ফসল বিক্রির জন্য একটি আইন প্রণয়ন, অগ্নিপথ যোজনা ও বিদ্যুৎ যোজনা বাতিলের দাবির মতো বিষয়।
টিকায়েত বলেন, কৃষকদের নিজেদের ট্রাক্টর প্রস্তুত রাখতে বলা হয়েছে, অবশ্যই আবার আন্দোলন হবে। এই দাবিগুলি নিয়ে কৃষকরা কোনও সমঝোতায় রাজি হবেন না, আর সরকারও আন্দোলন ছাড়া ওই দাবিগুলি মানতে রাজি হবে না।
তাই আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে আন্দোলনের জন্য। রাকেশ টিকায়েত আরও বলেন, বিরোধীদের সংগঠিত হওয়া উচিত। কারণ
সরকার অসৎ ও গুন্ডা হয়ে উঠেছে এবং সরকারি বা সাংবিধানিক সংস্থাগুলির অপব্যবহার করছে৷ এই কেন্দ্রীয় সরকারের চেয়ে বড় মিথ্যাবাদী কেউ নয়।
মিথ্যাবাদীদের আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা হলে সরকার তাতে স্বর্ণপদক জিততে পারে। মোদি সরকার দেশের বড় বড় কোম্পানিগুলোকে সাহায্য করছে। সরকারের নীতি হচ্ছে দেশকে দরিদ্র থেকে দরিদ্রতর করা।
এটা এড়াতে বড় আন্দোলনের প্রয়োজন হবে। এতে রেলের কর্মচারী থেকে শুরু করে শিক্ষার্থী ও বেকার সবাইকে অংশ নিতে হবে। অগ্নিপথ প্রকল্প নিয়ে বিজেপি সরকারকে আক্রমণ করে রাকেশ টিকায়েত বলেছেন, চার বছর পরে যুবকদের কি কাজ ছেড়ে দিতে বলা হবে? কেউ কি ২৪ বছর বয়সে অবসর নেয়?
এখনো যদি MGM News গ্রুপে জয়েন বা এড না হয়ে থাকেন, এখনি জয়েন বা এড করে নিন এই লিঙ্কে-
https://www.facebook.com/News.MGM/
সামনেই রাজ্যজুড়ে পঞ্চায়েত নির্বাচন। বছর ঘুরলেই লোকসভা ভোট দেশজুড়ে। ২০২৪-এর লোকসভার ভোটই এই মুহূর্তে পাখির চোখ। লক্ষ্য ৪২-এ ৪২।
তার আগে সংগঠনকে ঝালিয়ে নিতে রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেসের নজর পঞ্চায়েত ভোটে। সোমবারই বিভিন্ন জেলার সাংগঠনিক শীর্ষপদে ব্যাপক রদবদল এনেছে তৃণমূল ।
তারপরই উত্তরের তিন জেলা নেতৃত্বের সঙ্গে বৈঠক করেন দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। আজ ক্যামাক স্ট্রিটের দফতরে মূলত জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার, দার্জিলিংয়ের নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিলেন তিনি। সেখান থেকেই পঞ্চায়েত ভোট নিয়ে দলীয় নেতা-কর্মীদেরবেশ কিছু নির্দেশ-সহ কড়া বার্তাও দেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
এদিন জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার, দার্জিলিং নেতৃত্বের সঙ্গে আলাদা আলাদা করে দীর্ঘ বৈঠক হয় অভিষেকের। যা খুব তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল।
গত লোকসভা নির্বাচনে এই তিন জেলাতেই সবচেয়ে খারাপ ফল করেছিল তৃণমূলে। বিধানসভা ভোটে কিছুটা ঘুরে দাঁড়ালেও এইসব জেলার একাধিক আসন হাতছাড়া হয়েছে। বিশেষ করে আলিপুরদুয়ার জেলায়। চা-বলয়ে একেবারে মুখ থুবড়ে পড়েছে তৃণমূল। কারণ হিসেবে সাংগঠনিক দুর্বলতাকেই দায়ী করছে তৃণমূল।
তাই একেবারে তৃণমূল স্তরে গিয়ে যারা কাজ করবেন সেই স্থানীয় নেতৃত্বকে আরও বেশি দায়িত্বশীল করতে উদ্যোগী দল। স্বচ্ছ ভাবমূর্তি, জনসংযোগে দক্ষ, কাজ করার মানসিকতা আছে এমন ব্যক্তিত্বকেই যে সাংগঠনিক দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়া হবে তা স্পষ্ট করা হয়েছে।
এদিন বৈঠকে জলপাইগুড়ি জেলা নিয়ে বিশেষ সতর্ক ছিলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের৷ নেতৃত্বকে তাঁর স্পষ্ট বার্তা, পঞ্চায়েত নির্বাচনে কোনও দাদাগিরি নয়। থানায় গিয়ে কিংবা প্রশাসনিক কাজে ব্যক্তিগত ক্ষমতা প্রর্দশন চলবে না। পঞ্চায়েত নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করতে হবে।
জনসংযোগ নিয়ে অভিষেকের বার্তা, বুথে বুথে যেতে হবে। ব্যক্তিগত লোক নয়, দলের লোক চাই। সভার ভিড় শেষ কথা নয়, ভিড় যেন ভোট বাক্সে প্রতিফলিত হয়। জনসংযোগে জোর দিতে হবে। এখনই রাস্তায় নেমে মানুষের কাছে যেতে হবে।
এখনো যদি MGM News গ্রুপে জয়েন বা এড না হয়ে থাকেন, এখনি জয়েন বা এড করে নিন এই লিঙ্কে-
https://www.facebook.com/News.MGM/
গুজরাত ইস্যু নিয়ে সোচ্চার তৃণমূল কংগ্রেস। সংসদের উভয়কক্ষে গুজরাতের মন্ত্রীর বিরুদ্ধে ওঠা ধর্ষণের অভিযোগের প্রেক্ষিতে, দেশে মহিলাদের সুরক্ষা নিয়ে সংসদে আলোচনার দাবি তৃণমূলের।
অধিবেশনের দ্বিতীয় সপ্তাহে তৃণমূল কংগ্রেস সহ একাধিক সাংসদকে সাসপেন্ড করা এবং তার জেরে বিরোধীদের টানা ৫০ ঘণ্টা ধরনা- অবস্থান নিয়ে উত্তাল ছিল সংসদ চত্বর।
চলতি অধিবেশনের তৃতীয় সপ্তাহ থেকে মূল্যবৃদ্ধি, জিএসটি-সহ গুজরাতের মন্ত্রীর বিরুদ্ধে ওঠা ধর্ষণের অভিযোগকেও হাতিয়ার করে সংসদে ঝাঁপাতে চলেছে তৃণমূল কংগ্রেস। লোকসভা এবং রাজ্যসভায় আলোচনার জন্য ইতিমধ্যেই নোটিশ দেওয়া হয়েছে দলের তরফে।
লোকসভায় কাকলি ঘোষদস্তিদার মুলতুবি প্রস্তাব এবং রাজ্যসভায় দোলা সেন এবং মৌসম বেনজির নুর গুজরাত ইস্যু নিয়ে ২৬৭ ধারায় নোটিশ দিয়েছেন অন্যান্য সমস্ত আলোচনা বন্ধ রেখে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করার জন্য।
উল্লেখ্য, মোদির রাজ্য গুজরাতের গ্রামোন্নয়ন
মন্ত্রী অর্জুন সিং চৌহানের কীর্তি উঠে এসেছে গোটা দেশের সামনে। মন্ত্রী অর্জুন সিংয়ের
বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি তালুকা পঞ্চায়েতের অন্তর্গত এক মহিলাকে দিনের পর দিন আটকে রেখে ধর্ষণ করেছেন। ঘটনাটি প্রকাশ্যে আনেন খেদা জেলার মেহমেদাবাদ তালুকার প্রাক্তন প্রধান। যিনি ওই নির্যাতিতার স্বামী। ২০১৫ থেকে ২০২১ পর্যন্ত সময়ে তাঁর স্ত্রীকে একাধিকবার ধর্ষণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেন তিনি।
গুজরাতের ইস্যু নিয়ে ট্যুইটারে মোদি-শাহের বিরুদ্ধে তোপ দেগেছেন তৃণমূলের লোকসভার সাংসদ মহুয়া মৈত্র। ট্যুইটারে তিনি লেখেন, ৫ বছর ধরে এক মহিলাকে আটকে রেখে লাগাতার ধর্ষণ করেছেন গুজরাত মন্ত্রিসভার সদস্য অর্জুন সিং। মাননীয় অধ্যক্ষজি সোমবার আপনি লোকসভায় এসে আগে বিরোধীদের বলতে দেবেন। যাতে আমরা প্রধানমন্ত্রীকে ক্ষমা চাওয়ার দাবি তুলতে পারি। মাননীয় মহাশয়, আইনের আগে সাম্যতা, তাই না।
এখনো যদি MGM News গ্রুপে জয়েন বা এড না হয়ে থাকেন, এখনি জয়েন বা এড করে নিন এই লিঙ্কে-
https://www.facebook.com/News.MGM/
গত ২০১১ সালে সারদা কর্তা সুদীপ্ত সেনের সঙ্গে চুক্তি হয়েছিল কাঁথি পুরসভার। তৎকালীন পুরসভার চেয়ারম্যান সৌমেন্দু অধিকারীকে প্রায় লক্ষাধিক টাকা দিয়েছিলেন সুদীপ্ত সেন। কিন্তু হঠাত করে সেই ফাইল গায়েব হতেই তৎপর হয়েছে কাঁথি থানার পুলিশ।
এদিন সুদীপ্ত সেনকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে প্রেসিডেন্সি জেলে উপস্থিত হন পাঁচ জন পুলিশ আধিকারিক। পুলিশের জেরায় উঠে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য। সূত্রের খবর, গোটা ঘটনায় শুভেন্দু থেকে শিশির জড়িয়ে সবাই। তিন ঘন্টার জিজ্ঞাসাবাদ পর্বে একাধিক চাঞ্চল্যকর তথ্য পুলিশের কাছে এনেছেন সুদীপ্ত সেন। এমনটাই সূত্রে খবর।
সূত্রে খবর, কাঁথি এলাকায় নির্মাণকাজের অনুমতি পেতে মোটা টাকা দিয়েছিলেন সুদীপ্ত সেন। সেই টাকা নিয়েছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী সহ অধিকারী পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা। নাম জড়িয়েছে সৌমেন্দু অধিকারীর।
এর আগেই অবশ্য সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে সুদীপ্ত সেন জানিয়েছিলেন, কন্টাইতে আমাদের একটা হাইরাইজ করার জন্য কাঁথি পুরসভায় ৫০ লক্ষ টাকা জমা করেছিলাম। সমস্ত কাজকর্ম করালেন। লেবার হাটের কাজ যখন শেষ করলাম তারপরেও তিনি আমাদের প্ল্যান পাশ করাননি।
অভিযোগ, এর আগেও ৯০ লক্ষও টাকা নিয়েছেন শুভেন্দু। এমনকি শুভেন্দু অধিকারীর ভাই সৌমেন্দু অধিকারী টাকা নিয়েছিলেন বলেও অভিযোগ তোলেন তিনি। এমনকি দিব্যেন্দু অধিকারী এবং শিশির অধিকারীকেও টাকা দিয়েছিলেন সুদীপ্ত সেন।
শুধুমাত্র হাইরাইজ নয়, সূত্রের খবর, পেট্রোল পাম্প নির্মাণের জন্য শুভেন্দু মোটা টাকা নিয়েছিল তা পুলিশকে জানিয়েছে সারদা কর্তা সুদীপ্ত সেন।
এদিন একটানা তিন ঘন্টার ওপর জিজ্ঞাসাবাদের পর কাঁথি থানার আইসি জানান, সুদীপ্ত সেন তাঁদের সঙ্গে সম্পূর্ণ সহযোগিতা করেছেন। একাধিক জনকে টাকা দেওয়ার কথা জানিয়েছেন সুদীপ্ত সেন। তবে কত টাকা দেওয়া হয়েছিল, সেটা বলেনি পুলিশ।
তদন্তকারীদের আশ্বাস, আগামী দু থেকে তিন সপ্তাহের মধ্যে এই নিয়ে রিপোর্ট জমা দিতে পারবেন তাঁরা। পুলিশ আশাবাদী যে শীঘ্রই
গায়েব হওয়া ফাইল উদ্ধার করা সম্ভব হবে।
সম্প্রতি কাঁথি পুরসভার পুরপ্রধান সুবল মান্না থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। বৃহস্পতিবার কাঁথি পুনরায় হেফাজতে চেয়ে আপিল করে কাঁথি থানার পুলিশ আধিকারিক। কাঁথি থানায় দায়ের করা অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্তে নেমে বর্তমান পুরবোর্ডের কাছে ওই প্রকল্পের নীল নক্সা দেখতে চায়। তখনই দেখা যায়, কোনও ধরনের কোনও ফাইল কিংবা নথি দেখতে পাওয়া যাচ্ছে না। তথ্য লোপাটের অভিযোগ তুলেছে বর্তমান কাঁথি পুরবোর্ড।
মহারাষ্ট্র থেকে যদি রাজস্থানি এবং গুজরাতিদের সরিয়ে দেওয়া হয়, তাহলে মহারাষ্ট্রে কোনও টাকা অবশিষ্ট থাকবে না। মুম্বইও ভারতের বাণিজ্যনগরী থাকবে না। বিতর্কিত এই মন্তব্য করে তীব্র নিন্দার মুখে পড়ছেন মহারাষ্ট্রের রাজ্যপাল ভগত সিং কোশিয়ারি।
শিবসেনা, কংগ্রেস এবং এনসিপি প্রতিটি দলই রাজ্যপালের এই মন্তব্যের তীব্র নিন্দা করেছে। বিভিন্ন মহল থেকে কেশিয়ারির এই মন্তব্যের কড়া নিন্দা করা হলেও বিজেপি নেতা নীতেশ রানে রাজ্যপালের পাশে দাঁড়িয়েছেন। তিনি বলেছেন, রাজ্যপালের মন্তব্য অপমানজনক নয়। মুম্বইয়ের উন্নয়নে রাজস্থানি এবং গুজরাতিদের অবদানের কথাই তিনি সামনে এনেছেন।
এনসিপি নেত্রী সুপ্রিয়া সুলে রাজ্যপালের মন্তব্যের সমালোচনা করে ট্যুইট করেন, মুম্বইয়ে প্রথম অধিকার সেই মারাঠিদেরই যাঁরা শহরটি গড়েছেন। অখণ্ড মহারাষ্ট্রের লক্ষ্যে সংগ্রাম চালিয়েছেন। প্রাণ দিয়েছেন। কিন্তু রাজ্যপালের মন্তব্য সেই শহিদদের অপমান করেছে। মুম্বইয়ে প্রথম অধিকার রয়েছে তাঁদের, যাঁরা এই মাটিতে জন্মগ্রহণ করেছেন এবং শহরকে ভালবাসেন। মারাঠিদের গর্ব ও ভাবাবেগে আঘাত করার জন্য রাজ্যপালকে ক্ষমা চাইতে হবে বলে দাবি জানিয়েছে শিবসেনা।
পাশাপাশি শিবসেনা মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডেরও নিন্দা করেছে। মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যপালের মন্তব্য নিয়ে কোনও মন্তব্য না করার কারণেই তাঁর সমালোচনা করা হয়েছে।
শিবসেনা সাংসদ সঞ্জয় রাউত বলেন, মারাঠি অস্মিতায় আঘাত করেছেন রাজ্যপাল। বিজেপির পোষা একজন মসনদে বসতেই মারাঠিদের অপমান শুরু হয়ে গিয়েছে।
কংগ্রেস নেতা জয়রাম রমেশ বলেছেন, রাজ্যপালের এ ধরনের কথা বলা কখনও উচিত হয়নি।
উল্লেখ্য, শুক্রবার মুম্বইয়ের আন্ধেরিতে প্রয়াত শান্তিদেবী চম্পালালজি কোঠারির নামে একটি চকের উদ্বোধন করার সময় এই মন্তব্য করেন রাজ্যপাল। তবে বিভিন্ন মহল থেকে নিন্দার মুখে পড়ে রাজ্যপাল। শনিবার তাঁর মন্তব্যের ব্যাখ্যা দিয়েছেন। এক বিবৃতিতে কোশিয়ারি জানান, তিনি কেবল শহরের শিল্প-বাণিজ্যে গুজরাতি ও রাজস্থানি সম্প্রদায়ের অবদানের কথা বলেছেন। মারাঠিভাষীদের ছোট করার কোনও উদ্দেশ্য তাঁর ছিল না। তাঁর মন্তব্যের ভুল ব্যাখ্যা করা হয়েছে। বরং মহারাষ্ট্রের রাজ্যপাল হিসাবে কাজ করে তিনি গর্বিত।
এখনো যদি MGM News গ্রুপে জয়েন বা এড না হয়ে থাকেন, এখনি জয়েন বা এড করে নিন এই লিঙ্কে-
https://www.facebook.com/News.MGM/
এবার কেন্দ্রিয় মন্ত্রীর বিরুদ্ধে তোপ দাগলেন তৃণমূল বিধায়ক উদয়ন গুহ। তিনি বলেন, নিয়োগ দুর্নীতিতে জড়িত কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিক।
নাম না করে তিনি বলেন, কোচবিহারে চাকরির নামে টাকা তোলায় এক নম্বরে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী, ডাকাতির মামলায় হাজতবাস করেছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। ইডি-র ক্ষমতা থাকলে ওই কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর বিরুদ্ধে তদন্ত করুক।
উল্লেখ্য, এদিন বিজেপির মিছিলে থাকার কথা ছিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিকের। কিন্তু সেই মিছিলে দেখা গেল না নিশীথ প্রামাণিককে। এরপরেই বিজেপি সাংসদের বিরুদ্ধে তোপ দাগলেন তৃণমূল বিধায়ক। তবে এত সহজে জায়গা ছাড়তে নারাজ বিজেপি। আগামী দিনে মন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিককে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তাঁরা।
এখনো যদি MGM News গ্রুপে জয়েন বা এড না হয়ে থাকেন, এখনি জয়েন বা এড করে নিন এই লিঙ্কে-
https://www.facebook.com/News.MGM/
পটনায় নিজের কলেজেই পড়ুয়াদের বিক্ষোভের মুখে নড্ডা, বিজেপি সভাপতিকে ঘিরে ‘গো ব্যাক’ স্লোগান কলেজে পা রাখামাত্রই নড্ডাকে ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন আইসা-র সদস্যরা। ‘জেপি নড্ডা গো ব্যাক’ বলে স্লোগানও দিতে থাকেন তাঁরা।
পটনায় নিজের পুরনো কলেজেই বিক্ষোভের মুখে পড়লেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নড্ডা। তাঁকে ঘিরে কালো পতাকা দেখানো ছাড়াও ‘গো ব্যাক’ স্লোগানও দিতে থাকেন আন্দোলনকারী কলেজপড়ুয়ারা।
তাঁদের দাবি, জাতীয় শিক্ষানীতি প্রত্যাহার করতে হবে। পাশাপাশি, পটনা বিশ্ববিদ্যালয়কে কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্তরে উন্নীত করার দাবিও তোলেন তাঁরা।
শনিবার পটনা কলেজের সেমিনার হলে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার কথা ছিল নড্ডার। তবে তিনি কলেজে পা রাখামাত্রই তাঁকে কার্যত ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন অল ইন্ডিয়া স্টুডেন্টস ইউনিয়ন (আইসা)-এর সদস্যরা। ‘জেপি নড্ডা গো ব্যাক’ বলে স্লোগানও দিতে থাকেন তাঁরা। অভিযোগ, বিক্ষোভকারীদের হঠাতে তাঁদের উপর মৃদু লাঠিচার্জও করে পুলিশ। অবশেষে ভিড় সরিয়ে তাঁকে ঘটনাস্থল থেকে নিয়ে যান পুলিশকর্মীরা।
এখনো যদি MGM News গ্রুপে জয়েন বা এড না হয়ে থাকেন, এখনি জয়েন বা এড করে নিন এই লিঙ্কে-
https://www.facebook.com/News.MGM/
দুর্নীতি অস্ত্রে পালটা রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে তোপ। তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্য সম্পাদক তথা মুখপাত্র কুণাল ঘোষ সুর চড়িয়ে একাধিক অভিযোগে শুভেন্দুর গ্রেফতারির দাবিতে সরব হয়েছেন। কুণালের দাবি, সঠিক পথে তদন্ত হলে শুভেন্দুর কাছ থেকে ”গুপ্তধন” পাবে এজেন্সি।
পার্থকে অপসারণের ২৪ ঘন্টা কাটতে না কাটতেই আজ, শুক্রবার সকালে একটি টুইট করে কুণাল দাবি করেছেন, তৃণমূলে থাকাকালীনই শুভেন্দুর বিরুদ্ধে বেশ কিছু দুর্নীতির অভিযোগ উঠছিল। বিভিন্ন জেলার দায়িত্বে যখন শুভেন্দু ছিল, তখন ওইসব জায়গা থেকে অভিযোগ আসতে শুরু করে। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে শুভেন্দুর নামে নানা তথ্য আসছিল। দলের ভাবমূর্তি বজায় রাখতে তখন একাধিক জেলা পর্যবেক্ষকের পদ থেকে শুভেন্দুকে সরিয়ে দেয় তৃণমূল। নিজেকে বাঁচাতে একুশের বিধানসভা ভোটের আগে জার্সি বদল করে শুভেন্দু এখন বিরোধী দলনেতা হয়েছে।
এদিন টুইটে কুণাল লেখেন, “শুভেন্দুকে নিয়ে কিছু গুরুতর অভিযোগ আসছিল বলেই ওকে একাধিক জেলা পর্যবেক্ষক থেকে সরায় অভিষেক। তথ্য আসা শুরু হয়েছিল। বাঁচতে ও দলবদল করে। এজেন্সি গেলে গুপ্তধন পেত। চোর তোলাবাজ শুভেন্দু সেসব রাগেই অভিষেককে আক্রমণ করে। নারদা, সারদাতে ওর গ্রেফতার চাই। বিজেপি চোরকে বাঁচাচ্ছে।”
উল্লেখ্য, নারদার এফআইআর-এ নাম থেকে সম্প্রতি সারদা কেলেঙ্কারি, শ্মশান চুরি-সহ একাধিক দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে শুভেন্দুর বিরুদ্ধে। তাঁর পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ আছে। কিন্তু কোনও এক অজানা কারণে শুভেন্দুকে ছুঁয়ে পর্যন্ত দেখছে না ইডি, সিবিআইয়ের মতো কেন্দ্রীয় এজেন্সিগুলি। বিজেপিতে যোগ দিয়েছে বলেই কি ছাড় শুভেন্দুকে? প্রশ্ন তুলেছেন কুণাল।
আলোচনা বা পরামর্শ ছাড়াই যে জঙ্গলের অধিকার সম্পর্কিত বিধি সংশোধন করেছে
মোদি সরকার এবং সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সঙ্গেও কোনও আলোচনা করা হয়নি, তা মেনে নিলেন কেন্দ্রের আদিবাসী বিষয়ক মন্ত্রকের রাষ্ট্রমন্ত্রী বিশ্বেশ্বর টুডু।
আইন অনুযায়ী, কোনও আইন বা নীতি প্রণয়নের আগে সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের সঙ্গে আলোচনা, মতামত গ্রহণ করতে হয়। কিন্তু মন্ত্রীর সাফাই, ১৯৮০ সালের বন সংরক্ষণ আইনের ৪ নম্বর অনুচ্ছেদে অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার।
যদিও আবার তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ জহর সরকারের লিখিত প্রশ্নের জবাবে বিশ্বেশ্বর টুডু বিষয়টি রাজ্যের ওপরে চাপিয়েছেন।
বলেছেন, রাজ্য অথবা কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল প্রশাসনের তরফে সবুজ সঙ্কেতের পরেই জঙ্গলের জমি হস্তান্তর করা হয়। অনুমোদন এবং যাচাই করার কাজ সম্পূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত জঙ্গলের অধিবাসী কোনও তফশিলি বা আদিবাসীকে সেখান থেকে উচ্ছেদ করা যায় না।
নতুন বিধিতে জঙ্গলের বাসিন্দাদের গ্রামসভার ক্ষমতা খর্ব করা হয়েছে। জঙ্গলবাসীদের অনুমতি ছাড়াই বেসরকারি সংস্থার হাতে জঙ্গলের জমি তুলে দেওয়ার পথ করে দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে, তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ ডেরেক ও’ব্রায়েন জানতে চেয়েছিলেন, জঙ্গলের অধিকার আইন কার্যকর করার ক্ষেত্রে গ্রামসভার কাজে হস্তক্ষেপ করছে কিনা। সে প্রশ্নের জবাব এড়িয়ে গিয়েছেন বিশ্বেশ্বর টুডু।
এখনো যদি MGM News গ্রুপে জয়েন বা এড না হয়ে থাকেন, এখনি জয়েন বা এড করে নিন এই লিঙ্কে-
https://www.facebook.com/News.MGM/
অধিবেশনের শুরুতেই বিরোধী সাংসদরা দাবি করেন দেশে মূল্যবৃদ্ধি ও জিএসটি নিয়ে আলোচনা করতে হবে। ওই দাবির পরই সরকারপক্ষের সঙ্গে বিরোধী সাংসদদের সঙ্গে বাকবিতন্ডা শুরু হয়ে যায়। ক্রমে সাংসদে পরিস্থিতি উত্তাল হয়ে ওঠে। এরপরই সাসপেন্ড করা হয় বিরোধী ১৯ জন সাংসদকে। উল্লেখ্য, বিভিন্ন ইস্যুতে হইহট্টগোলের জেরে মঙ্গলবার সাসপেন্ড করা হয় বিরোধীদের ১৯ সাংসদকে। এদের মধ্য়ে ৭ জন তৃণমূলের। সোমবারই লোকসভা থেকে সাসপেন্ড করা হয় ৪ কংগ্রেস সাংসদকে। তারপর আজ সেই তালিকায় বিরোধীদের ১৯ সাংসদ। আগামী ১ সপ্তাহের জন্য ওইসব সাংসদদের সাসপেন্ড করা হল রাজ্যসভা থেকে।
রাজ্যসভা থেকে সাসপেন্ড করার প্রতিবাদে সংসদ চত্বরে টানা ৫০ ঘণ্টা রিলে ধরনায় নেমেছেন বিরোধী সাংসদরা। মঙ্গলবার সকাল ১১টা থেকে শুরু হয়েছে ওই ধরনা। শেষ হবে আগামী শুক্রবার বেলা ১টায়। ওই ধরনার জন্য তৈরি হয়ে গিয়েছে রস্টার। কে কখন গান্ধী মূর্তির নীচে ধরনার বসবে তা ঠিক করে ফেলেছে রাজনৈতিক দলগুলি।
সরকার চেয়েছিল আরএস এর বিরোধী দলগুলি বরখাস্ত হওয়া ১৯ জন সাংসদের পক্ষে 'দুঃখ প্রকাশ' করুক। ডেরেক ও ব্রায়ান জানান, আমরা সরকারকে বলেছিলাম: #সংসদে আলোচনা না করার জন্য সরকারের দুঃখ প্রকাশ করা উচিত #মূল্যবৃদ্ধি জনগণের স্বার্থে ইস্যুতে দাঁড়ানোর জন্য বিরোধীদের দুঃখ প্রকাশ করার প্রশ্নই আসে না।
সাসপেন্ড হওয়ার তালিকায় রয়েছেন সুস্মিতা দেব(তৃণমূল), মৌসম বেনজির নুর(তৃণমূল), শান্তা ছেত্রী(তৃণমূল), দোলা সেন(তৃণমূল), শান্তনু সেন(তৃণমূল), অভি রঞ্জন বিশ্বাস(তৃণমূল), মহম্মদ নাদিমুল হক(তৃণমূল), এম হামিদ আবদুল্লা(ডিএমকে), বি লিঙ্গাইয়া যাদব(টিআরএস), এ এ রহিম(সিপিএম), রবিহান্দ্রা ভাড্ডিরাজু(টিআরএস), এস কল্যাণ সুন্দরম(ডিএমকে), আর গিরিরাজন(ডিএমকে), এন আর এলানগো(ডিএমকে), ভি শিভদাসন(সিপিএম), এম সম্মুগম(ডিএমকে), দামোদর রাও(টিআরএস), সন্দোস কুমার(সিপিআই), কানিমোঝি সোনু(ডিএমকে)।
MGM News গ্রুপে জয়েন বা এড হতে এই লিঙ্ক-
https://www.facebook.com/News.MGM/
Click here to claim your Sponsored Listing.
Category
Contact the organization
Telephone
Website
Address
Siliguri
734301
Ganga Nagar, Ward No 5
Siliguri, 734005
This page is managed by Priti Gupta (official). Priti, who works for the society, does not need any identity. I am no longer accepting the things I cannot change. I am changing ...
Jyotinagar Phansidewa
Siliguri, 734434
Jyotinagar star sporting club stated on 1981
Siliguri, 734003
RYTHM encourages everyone to do humanitarian work by standing of helpless people.
Shaktigarh No 5 Road
Siliguri, 734005
Unless someone like you cares a whole awful lot, nothing is going to get better. The happiest people I know are those who lose themselves in the service of others...�
Siliguri
Die heart fan follower of Mamata Banerjee ... like , follow and share as much as possible.. ..
Siliguri
Lakshya: Name Lakshya in the Indian origin, means Person who has high aims in life, Target, Aim.
Hc Road
Siliguri, 734001
Ward No. 1, Siliguri Be a Human first. Know yourself first. Emal: [email protected]