Halmon Ideabase - বাংলা
Philosophy for Investigation, Identifying and detecting problems, problem solving & balance.
অর্ণব: "অমুকে গবেষক বা তমুক ব্যক্তি এইটা বলছে বা এইটা লিখছে", তাই এটা প্রমাণিত।
আরিয়ান: না। এটা সাবজেক্টিভ বিষয়। করো ব্যক্তিগত মতামত লেখা বা কথা দিয়ে কোনো কিছুই ১০০% প্রমাণিত হয়না। "যুক্তি ও ন্যাচারাল ল' " দিয়ে প্রমাণিত অবজেকটিভ প্রক্রিয়ায় সবকিছু নিজে থেকেই প্রকৃতির নিয়ম অনুযায়ী প্রমাণ পাওয়া যায়, প্রমাণিত হয়।
অর্ণব: হ্যা, থিওরেটিক্যালি এটা মেনে নিতেই হবে। একজন কোনো বিষয় সত্যি ভাবলেই ওইটা সত্যি হয় না, অবজেকটিভ বিষয় অর্থাৎ নিরপেক্ষ ভাবেই ওই বিষয়, ন্যাচারাল way তে প্রমাণিত হয়।
একজনের ভালো মানসিকতা তখন তৈরি হয়, যখন আত্মসমালোচনা, পরিবার, আত্মীয়, বন্ধুর, সমাজ, কোনো ব্যক্তির যৌক্তিক সমালোচনা করে ঐসকল ভুল সংশোধন করার ইচ্ছা ও চেষ্টা থাকে।
This is amazing 🤩 for more ➜ Sattvik - Natural balance analysis
এক্সপার্টিজ এন্ড সাপোর্ট সেশন এর বিষয় সমুহ:
1) Portfolio Visual Analyst
2) Portfolio Marketing
3) Front-end engineer
4) Visual Communication Engineer
5) Software UI engineer
6) Logic analyst, researcer and Writer
7) Personal development analyst
8) Philosophy based researcher, writer and analyst
ভিডিও কন্টেন্ট মেকার, ভোকাল পারফরমেন্স, রাইটিং, সেলফ ডেভেলপমেন্ট রিসার্চার, পডকাস্ট/ অডিওবুক মেকার, রিয়েল লাইফ-লিরিকাল স্টোরি রাইটার।
Follow (us) halmon ideabase: Critical thinking Skills for life, career and business for more content 👩🏫
চলে এসেছে, নতুন Freemium (Free+Premium) Model। ফ্রি সার্ভিস (ফিক্সড টাইপ) এবং কাস্টোমাইজেবল (সম্পূর্ন নতুন পছন্দ অনুযায়ী সার্ভিস) সম্পর্কে জানতে ফ্রি সেশন পেতে কমেন্ট বা ইনবক্সে যোগাযোগ করুন।
I support any small business or service providers to enhance their career with visual design, portfolio website design, Showreels or video portfolio for Portfolio marketing and video marketing, UI/UX design, Live support session for business, career consultancy and self-development.
https://www.patreon.com/posts/join-live-and-106416936?utm_medium=clipboard_copy&utm_source=copyLink&utm_campaign=postshare_fan&utm_content=web_share
Join Live support session, consultancy and resources for career, life and business | halmon ideabase Get more from halmon ideabase on Patreon
***নেগেটিভ ইফেক্টস অফ Mythology, folklore, Logical Fallacy এন্ড Superstition (মিথলজি, কুযুক্তি, লোককথা ও কুসংস্কার)***
***পার্ট ১) বাস্তবিক বা চাক্ষুষ অবজেক্টস্***
একটি শহর এর নাম X ।এই শহরে এখনো অনেক চমৎকার স্থাপনা দেখা যায়। এই স্থাপনা গুলো বিশালাকার পাথর দিয়ে তৈরি, যা দুইজন মানুষের পক্ষে উত্তোলন করা সম্ভব না। পাথরগুলোর রং হলুদ। এই পাথরগুলোর গোল্ডেন কালার।
***পার্ট ২) কুযুক্তি/কল্পকথা/মিথলজি/লোককথা:***
লিখিত আছে এবং বয়স্ক ও যুবক লোকের মুখে শোনা যায়:
এই রাজ্যের রাণী ছিলেন অলৌকিক ক্ষমতার অধিকারী, তিনি তার জাদু শক্তির ক্ষমতাবলে এই পাথরগুলোকে স্বর্ণের পাথরে রূপান্তরিত করলেন। এই পাথর গুলো যেহেতু অনেক ভারী ও বিশালাকার তাই প্রাচীনকালে পাথর গুলো বড় দৈত্যদের মাধ্যমে উত্তোলন করা হতো রাজ প্রাসাদের স্থাপনা তৈরির জন্য। এই রাণীর অহংকারী ছিলেন, নিজেকে অনেক ক্ষমতাবান মনে করতেন এবং আচার আচরণে নমনীয়তা ছিলনা। একদিন এক দরিদ্র প্রজা রাজ প্রাসাদে আসলেন তার খাজনা মওকুফের জন্য। খাজনার পরিমাণ এতটাই বেশি নির্ধারণ করা, যে কৃষকদের পক্ষে তা পরিশোধ করতে মারাত্নক কষ্টকর হয়ে যেত। রানী বছরের পর বছর খাজনার পরিমাণ বাড়িয়েই গেলেন। এই অত্যাচার সত্য করতে না পেরে কৃষকরা অভিশাপ দিতে থাকলো, রাজপ্রাসাদের সম্মুখে আসা ওই কৃষকগুলোর আচরণ দেখে রানী রাগে তার চেহারা কালচে বর্ণ ধারণ করল, এবং ওই কৃষকদের বন্দী করে চরম শাস্তির আদেশ দেয়া হলো, চলতে থাকলো নির্যাতন ও নিপীড়ন। কৃষক ও তাদের পরিবারের এই অভিশাপের প্রকোপে সাত দিনের মাথায় গভীর রাতে এক তীব্র ঝড় শুরু হলো, রাণীর রাজপ্রাসাদের পাথরের দেয়া ভেঙে পড়তে শুরু করলো, ভাঙ্গা দেয়াল রানী উপরে পড়ল এবং রানী পাথরে চাপা পড়লেন।
***পার্ট ৩) কুযুক্তি বা ফ্যালসী কি?***
রানী মারা যাবার ৩, ০০০ বছর পরের ঘটনা।
যদু: ও ভাই কেমন আছেন?
মধু: ভালই আছি ভাই। এইযে দেখছেন, প্রাসাদের পাথরগুলো, একটু সোনালী রংয়ের, এগুলো এক সময় স্বর্ণের ইট ছিল।
যদু: এটা কিভাবে সত্যি হলো?
মধু: কেন!? আমরা এলাকার সবাই জানি, ছোটদের গল্প বইয়েও পড়েছি। কেন দেখছেন না প্রাসাদের ইটগুলো এখনো সোনালী রঙের!
যদু: সোনালী রঙের দেখতে তাই হাজার বছর আছে এটা স্বর্ণের ছিল, পরে অভিশাপের কারণে এটা সাধারণ পাথর হয়ে গেছে, এখন আর এই পাথরগুলো স্বর্ণের না? অদ্ভুদ যুক্তি, ভাই। এটা একটা লোককথা, বাস্তব ঘটনার সাথে কিছু কাল্পন
***নেগেটিভ ইফেক্টস অফ Mythology, Logical Fallacy, folklore এন্ড Superstition (মিথলজি, কুযুক্তি, লোককথা ও কুসংস্কার)***
বর্তমান সময়ে একটা বিষয় লক্ষ্য করেছেন?
X: এই এলাকায় প্রায় সবাই একটা জিনিষ বিশ্বাস করি/মানি, এইখানে রাতের বেলায় পরী দেখা যেত, আর এখানে স্বর্ণের জিনিসপত্র পুকুর থেকে উঠে ভেসে উঠতো!
Y: ওরে বাবা, এতো আজব কাহিনী, আপনি নিজে না দেখে অনুষকে বিশ্বাস করলেন? আপনি মানুষের সব কথা বিশ্বাস করেন না, কিন্তু এই কথাটা কেন এত বিশ্বাসযোগ্য মনে হলো? অযৌক্তিক, কুসংস্কার বিষয় মেনে নিয়ে নিজের ও সমাজের ক্ষতি করছেন। যুক্তি ও বাস্তব প্রমাণ দেয়ার পরে আস্তে আস্তে দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন করা উচিত।
X: আপনি পাগল নাকি? সবকিছুতে যুক্তি দিচ্ছেন?
Y: যুক্তি দিলে পাগল হয়? নাকি কুসংস্কারের এর ভিতরে যে,সে পাগল?
****কুসংস্কার লক্ষ-কোটি উদাহরণ: রাতে আয়না দেখবে না, রাতে চুল - নক কাটবে না, গাছে থেকে প্রস্বেদন প্রক্রিয়ায় পানি বের হলে, সেটা নাকি অলৌকিক! পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে ভৌগোলিক কারণে বিভিন্ন Natural Events দেখা যায় সেগুলো অলৌকিক: Bermuda Triangle , Marinan Trench, Magnetic field এর কারণে রাস্তায় গাড়ি গুলো উল্টো দিকে বিনা fuel এ চলতে থাকা, পানিতে অতিরিক্ত লবণের মাত্রা ও অভিকর্ষ শক্তির পরিমাণ কম থাকায় মানুষ পানিতে সহজেই ভেসে থাকে।......
Career Support: Child and Youth rights | halmon Ideabase Career Support: Child and Youth rights | halmon Ideabase[Best videos: https://www.youtube.com/playlist?list=PLs6tW4AY7-tQCGFj3Sp9THDO4Mx2l-iky]1. saathvik: ...
*যুব অধিকার বিষয়ক*
যে যেমন সে তেমন মানুষের সঙ্গ কামনা করে। মানুষকেও তেমন দৃষ্টিভঙ্গি দিয়েই বিচার করে। যেমন:
মামা: মাঠে অনেক আছেরে, একটু কাজ সেরে আসি।
ভাগ্নে: আচ্ছা, আমি একটু এলাকাটা ঘুরেফিরে দেখি।
মামা: ঘোরাঘুরি করবি? মাঠে কাজ দেখব চল। নিজেদের কাজ তো আর করিস না। এই তোর নিজেরও কাজগুলো করা দরকার।
ভাগ্নে: আমি পারিবারিক ভাবে, ছোট বেলা থেকে শহরে ছিলাম, আমি কৃষিকাজে অভ্যস্ত না, তবে বাড়ির ভিতরে টুকটাক গাছের চারা লাগানো এবং গৃহস্থালির প্রয়োজনীয় কাজ গুলো করে থাকি নিয়মিত।
**মানুষের ভুলত্রুটি**
ব্যক্তি ১: আপনি মানুষকে সেলফ ডেভেলপমেন্ট শিক্ষা দিচ্ছেন। আপনি ক্লায়েন্ট এর সাথে কথপোকথনে ভুল করলেন কেন?
ব্যক্তি ২: মানুষের ভেতরে কারো সামান্য ভুল আবার কারো মাত্রাতিরিক্ত ভুল। শারীরিক অসুস্থতা, Sudden মেমোরি লস, কনসেন্ট্রেশন প্রব্লেম এর কারণে স্বাভাবিক/সঠিক ক্রিয়ায় ব্যাঘাত ঘটে, তখন কিছু কিছু ভুল- ত্রুটি হয়ে থাকে। তবে নিজের এবিষয়ে সচেতন হতে হবে। আমি এখন নতুন কয়েকটা স্কিল শিখেছি, নতুন বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করেছি, কিন্তু এই বিষয়ে পর্যাপ্ত জ্ঞান/দক্ষতা থাকার আগে আমি এই কাজটি করতে গিয়ে ভুল ত্রুটি হয়েছে।
***বাবা মায়ের বিভিন্নতা***
বাবা মা: ছেলে-মেয়েকে শিক্ষিত করে, যেন ছেলে মেয়ে ভালো চাকুরী পেয়ে নিজের ও পরিবারের আর্থিক সাপোর্ট দিতে হবে।
সাত্বিক: হ্যা, এটা অবশ্যই কর্তব্য। শিক্ষিত হয়ে পরিবারকে ভালো পরামর্শ, নৈতিকতা, যুক্তিসম্মত কথা বললে বাবা-মা, ছেলে-মেয়ের সেই কথাগুলোর গ্রহণ করে কম। এটা সঠিক মন মানসিকতা নয়।
***কাজ, যুক্তি ও দর্শন***
আমি যে কাজটি যে পদ্ধতিতে সম্পন্ন করছি, সেটা অন্য কোনো প্রক্রিয়ায় বা কোনো সহজ পদ্ধতিতে বা উন্নত প্রক্রিয়ায় বা সহজ প্রক্রিয়ায় করা যায় কিনা! এই চিন্তা চেতনা বা অন্বেষণ করা বা অন্বেষণ করে বের করা। একটি গন্ডির বাহিরে বের হয়ে ভিন্ন চিন্তা ভাবনা ই ফিলোসফি বা দর্শন। পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন মানুষের মাঝে দর্শন গুণ চর্চা দেখা যায়।
উদাহরণ: জীবন যাপন প্রক্রিয়া, ডিজাইন টেকনিক, ব্যবসায়িক কৌশল, বিজ্ঞান এর বিভিন্ন শাখায় এই চর্চা রয়েছে।
সকল প্রাকৃতিক শক্তি বা উপাদান তাপ, আলো, গতি প্রভৃতি শক্তির প্রভাব বিভিন্ন সময়ে একে অপরকে প্রভাবিত করতে পারে।
***জীব ও উদ্ভিদ এর উদ্ভব***
এই পৃথিবী গ্রহে বিভিন্ন শক্তির প্রভাবে (যেমন: তাপ, বায়ু, গতি, ইত্যাদি) প্রকৃতির বিভিন্ন উপাদানগুলোর (যেমন, মাটি, পানি, অক্সিজেন, ইত্যাদি) মিশ্রণ পরিবর্তিত হয়ে ইকোসিস্টেম বিভিন্ন জীবের উদ্ভব হচ্ছে ও পরিবর্তন হচ্ছে।
একইভাবে সৌরজগৎ মতো মহাবিশ্বের আরো গ্রহ বা উপগ্রহের ইকোসিস্টেমে বিভিন্ন উপযুক্ত শক্তির প্রভাবে প্রকৃতির বিভিন্ন সম্মিলিত উপযুক্ত উপাদানের পরিবর্তনের ফলে নতুন উদ্ভিদ বা জীবের উদ্ভব হতে পারবে।
***প্রকৃতিবাদ ও অনুভূতি***
সাত্বিক: অনেক চুলের গোড়া দুর্বল হয়ে মাথার ত্বক বা শরীরের ত্বক থেকে উঠে যায়, তখন প্রাকৃতিকভাবেই স্বাভাবিক মনে হয়, শরীরে ব্যাথা অনুভব হয় না। অনুরূপ প্রক্রিয়ায় অন্যান্য
Satwik ও guest: জীবের ক্ষেত্রে: গাছের পাতা, ডাল, ফুল, ফল ইত্যাদি। জড় পদার্থের ক্ষেত্রে উপাদান ।
**পরিবার ও বন্ধু,শিশু ও যুব অধিকার, মানব অধিকার**
সব পরিবারই পিতামাতা এবং ছেলে-মেয়ে পরিবারের কল্যাণ কামনা করে, আর্থিক বার বহন করে। কিন্তু মূল সমস্যা গুলো হচ্ছে,
১) Domestic violence
২) Domestic conspiracy
৩) ছেলে-মেয়েকে অবহেলা বিদ্রুপ করা, ঘৃণা, সৃষ্টি ও হিংস্রতা।
৪) সুন্দর ও সাবলীল পরামর্শ মাফিক সবকিছু চালনা না করা।
৫) একজন শিশু থেকে প্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ার আগ পর্যন্ত তাকে আর্থিক ও মানসিক সাপোর্ট দেয়ার যথাসাধ্য চেষ্টা, এমনকি প্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ার পর সম্পূর্ন মানসিক ভাবে সাপোর্ট দেয়া।
**প্রমাণ vs বিশ্বাস**
কোনো কিছু যথার্থ যুক্তি, বাস্তব পরীক্ষা ও প্রমাণের ভিত্তিতে মেনে নেওয়া।
শুধু কথা শোনা মাত্রই, সীমিত চিন্তা, যথার্থতা গভীরভাবে যাচাই না করে।
**কূপমন্ডুক থেকে মুক্ত চিন্তা, জীবন দর্শন এবং মতাদর্শ**
অমিত: পৃথিবীতে রয়েছে বিভিন্ন চমৎকার বহু দর্শন, কত বহুল ও স্বল্প গৃহীত জীবন দর্শন বা মতাদর্শ।
সুমিত: স্বজাতিক মতাদর্শ ও বহু মহান গুরুদের কথা ছাড়া অন্য কারোর কথায় মনোনিবেশ করে সময় নষ্ট করা সঠিক নয়।
অমিত: এমন টা মনে করা ঠিক নয়। তুমি- আমি ও সকল আগে সবকিছুর প্রতি কিশোর কালে যেমন দৃষ্টি ভঙ্গি ছিল, আজকে সেই দৃষ্টি ভঙ্গি নেই, আবার কিছু বিষয়ের প্রতি দৃষ্টি ভঙ্গি ভবিষ্যতে আরো পরিবর্তিত হবে, প্রাচীন কাল থেকে সকল মহান ব্যক্তি/পন্ডিত দের ক্ষেত্রেই তেমন।
পৃথিবীতে বিভিন্ন সময়ে, বিভিন্ন মানুষের স্থান কল পাত্র ভেদে বিভিন্ন চিন্তা চেতনা, দর্শন বা মতের উদ্ভব হয়েছে। এরই ভিতরে রয়েছে, প্রাচীন কাল থেকে বর্তমান ও ভবিষ্যত সময়ের জ্ঞানের সীমাবদ্ধতায় চিন্তায় কিছু ত্রুটি থাকে, আবার জ্ঞান ও তথ্যের নতুনত্ব ও প্রাচুর্যে মতের পরিবর্তন হয়। যা এখন ভাবছি তার গন্ডির বাহির থেকেও ভাবতে শেখাটাই দর্শন। এই অভ্যাস গুলোই আমাদের জন্য কল্যাণকর। একগুয়েমী না করে, উন্মুক্ত, সুদূর প্রসারী চিন্তা শক্তিই সবকিছুর পরিবর্তন করতে পারে। সবার কথা, চিন্তা, বিভিন্ন কালে, বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন রকম, রয়েছে মিল - অমিল।
সুমিত: যথার্থই বলেছ, উত্তম, উন্মুক্ত।
বর্তমান সময়ে একটা বিষয় লক্ষ্য করেছেন?
X: এই এলাকায় প্রায় সবাই একটা জিনিষ বিশ্বাস করি/মানি, এইখানে রাতের বেলায় পরী দেখা যেত, আর এখানে স্বর্ণের জিনিসপত্র পুকুর থেকে উঠে ভেসে উঠতো!
Y: ওরে বাবা, এতো আজব কাহিনী, আপনি নিজে না দেখে অনুষকে বিশ্বাস করলেন? আপনি মানুষের সব কথা বিশ্বাস করেন না, কিন্তু এই কথাটা কেন এত বিশ্বাসযোগ্য মনে হলো? অযৌক্তিক, কুসংস্কার বিষয় মেনে নিয়ে নিজের ও সমাজের ক্ষতি করছেন। যুক্তি ও বাস্তব প্রমাণ দেয়ার পরে আস্তে আস্তে দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন করা উচিত।
X: আপনি পাগল নাকি? সবকিছুতে যুক্তি দিচ্ছেন?
Y: যুক্তি দিলে পাগল হয়? নাকি কুসংস্কারের এর ভিতরে যে,সে পাগল?
****কুসংস্কার লক্ষ-কোটি উদাহরণ: রাতে আয়না দেখবে না, রাতে চুল - নক কাটবে না, গাছে থেকে প্রস্বেদন প্রক্রিয়ায় পানি বের হলে, সেটা নাকি অলৌকিক! পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে ভৌগোলিক কারণে বিভিন্ন Natural Events দেখা যায় সেগুলো অলৌকিক: Bermuda Triangle , Marinan Trench, Magnetic field এর কারণে রাস্তায় গাড়ি গুলো উল্টো দিকে বিনা fuel এ চলতে থাকা, পানিতে অতিরিক্ত লবণের মাত্রা ও অভিকর্ষ শক্তির পরিমাণ কম থাকায় মানুষ পানিতে সহজেই ভেসে থাকে।......
***নেগেটিভ ইফেক্টস অফ Mythology, folklore, Logical Fallacy এন্ড Superstition (মিথলজি, কুযুক্তি, লোককথা ও কুসংস্কার)***
***পার্ট ১) বাস্তবিক বা চাক্ষুষ অবজেক্টস্***
একটি শহর এর নাম X ।এই শহরে এখনো অনেক চমৎকার স্থাপনা দেখা যায়। এই স্থাপনা গুলো বিশালাকার পাথর দিয়ে তৈরি, যা দুইজন মানুষের পক্ষে উত্তোলন করা সম্ভব না। পাথরগুলোর রং হলুদ। এই পাথরগুলোর গোল্ডেন কালার।
***পার্ট ২) কুযুক্তি/কল্পকথা/মিথলজি/লোককথা:***
লিখিত আছে এবং বয়স্ক ও যুবক লোকের মুখে শোনা যায়:
এই রাজ্যের রাণী ছিলেন অলৌকিক ক্ষমতার অধিকারী, তিনি তার জাদু শক্তির ক্ষমতাবলে এই পাথরগুলোকে স্বর্ণের পাথরে রূপান্তরিত করলেন। এই পাথর গুলো যেহেতু অনেক ভারী ও বিশালাকার তাই প্রাচীনকালে পাথর গুলো বড় দৈত্যদের মাধ্যমে উত্তোলন করা হতো রাজ প্রাসাদের স্থাপনা তৈরির জন্য। এই রাণীর অহংকারী ছিলেন, নিজেকে অনেক ক্ষমতাবান মনে করতেন এবং আচার আচরণে নমনীয়তা ছিলনা। একদিন এক দরিদ্র প্রজা রাজ প্রাসাদে আসলেন তার খাজনা মওকুফের জন্য। খাজনার পরিমাণ এতটাই বেশি নির্ধারণ করা, যে কৃষকদের পক্ষে তা পরিশোধ করতে মারাত্নক কষ্টকর হয়ে যেত। রানী বছরের পর বছর খাজনার পরিমাণ বাড়িয়েই গেলেন। এই অত্যাচার সত্য করতে না পেরে কৃষকরা অভিশাপ দিতে থাকলো, রাজপ্রাসাদের সম্মুখে আসা ওই কৃষকগুলোর আচরণ দেখে রানী রাগে তার চেহারা কালচে বর্ণ ধারণ করল, এবং ওই কৃষকদের বন্দী করে চরম শাস্তির আদেশ দেয়া হলো, চলতে থাকলো নির্যাতন ও নিপীড়ন। কৃষক ও তাদের পরিবারের এই অভিশাপের প্রকোপে সাত দিনের মাথায় গভীর রাতে এক তীব্র ঝড় শুরু হলো, রাণীর রাজপ্রাসাদের পাথরের দেয়া ভেঙে পড়তে শুরু করলো, ভাঙ্গা দেয়াল রানী উপরে পড়ল এবং রানী পাথরে চাপা পড়লেন।
***পার্ট ৩) কুযুক্তি বা ফ্যালসী কি?***
রানী মারা যাবার ৩, ০০০ বছর পরের ঘটনা।
যদু: ও ভাই কেমন আছেন?
মধু: ভালই আছি ভাই। এইযে দেখছেন, প্রাসাদের পাথরগুলো, একটু সোনালী রংয়ের, এগুলো এক সময় স্বর্ণের ইট ছিল।
যদু: এটা কিভাবে সত্যি হলো?
মধু: কেন!? আমরা এলাকার সবাই জানি, ছোটদের গল্প বইয়েও পড়েছি। কেন দেখছেন না প্রাসাদের ইটগুলো এখনো সোনালী রঙের!
যদু: সোনালী রঙের দেখতে তাই হাজার বছর আছে এটা স্বর্ণের ছিল, পরে অভিশাপের কারণে এটা সাধারণ পাথর হয়ে গেছে, এখন আর এই পাথরগুলো স্বর্ণের না? অদ্ভুদ যুক্তি, ভাই। এটা একটা লোককথা, বাস্তব ঘটনার সাথে কিছু কাল্পনিক বিষয়ের মিশ্রণ হয়েছে, মানুষের মুখে মুখে বা লিখিত ছোটদের গল্প আকারে।
মধু: কি যে বলেন? তা হয় নাকি? রাণীর যদু শক্তির বলে, এই গুলো স্বর্ণের পাথর হয়েছিল?
যদু: এটা তো লোককথা, মনে করা এক জিনিস আর বাস্তবে প্রাকৃতিক ভাবে পাথরগুলো ইট দেখতে পাচ্ছি সেটা বাস্তব সত্যি বর্তমান। সব কিছুই প্রাকৃতিক। কে একটা বললো বা চটোগ্ল্ডার গল্প বইয়ে লেখা আছে কিনা, তাতেই তো অবাস্তব গল্প প্রমাণিত হয়না। আমরা এই গল্প থেকে অনেক কিছু মোরালিটি বা নৈতিক জ্ঞান শিক্ষা নিতে পারছি একটি গল্পের ঘটনা হিসেবে, সেখানে কিছু বাস্তব আছে আবার কাল্পনিক বিষয় আছে।
মধু: এইটা কেমন যুক্তি দিচ্ছেন? তাহলে এই বিশালাকার পাথরগুলো দৈত্যের মাধ্যমে উত্তোলন করে দেয়াল তৈরি করা হয়েছিল।
যদু: সবার ধারণা এক নয়। এটা অনেক মানুষের ধারণা যে, এতবড় পাথর এটা একজনের পক্ষে উত্তোলন করা কঠিন, হয়তবা কোনো যাদু বা supernatural ভাবে উত্তোলন হয়েছে। কিন্তু আপনি কি জানেন যে, একটি বিশালাকার পাথর একটি Simple Machines: Levers একটি প্রাচীন পদ্ধতি, এর মাধ্যমে এর চেয়েও বিশালাকার পাথর উত্তোলন করা যায়।
মধু: হ্যা, এবার সঠিকভাবে বুঝতে পেরেছি।
যদু: পৃথিবীর সবকিছুই প্রকৃতির নিয়মে, বিভিন্ন শক্তির বলে, বিভিন্ন প্রাকৃতিক উপাদান সম্মিলিত অবস্থায় বিভিন্ন পরিবর্তন ঘটে। বিভিন্ন natural event দেখতে পাওয়া যায়। সকিছুরই প্রাকৃতিক সঠিক প্রমান ও ব্যাখ্যা রয়েছে। কিন্তু আমরা সবকিছুর ব্যাখ্যা জানিনা, তাই অনেকে সেটাকে কাল্পনিক ঘটনার/কিছু কথার মাধ্যমে উত্তর দিয়ে বোঝাতে চেষ্টা করে, আপনিও তেমন টা আগে ভাবতেন। আশাকরি এখন আপনার ধারনার পরিবর্তন হচ্ছে।
অন্তত পক্ষে, সবার একবার পড়া উচিৎ : জন্য জীবনের মর্মার্থ নিয়ে_বিশ্বময় উল্যেখযোগ্য একটি বই_ _সোফির জগৎ_
[https://youtube.com/playlist?list=PLs35JWmjSthDjnuSeBtJZu6yyYBi0TBAJ&si=NiVicAc1KFO6eHDc]
***তুমি কে? ***
পৃথিবী কোথা থেকে এল?
এই দুটো প্রশ্ন বদলে দিয়েছিল এক কিশোরীর জানা জগৎ, চেনা পরিবেশ। এর মাধ্যমেই সে অচেনাকে চিনেছিল, অজানাকে জেনেছিল আর চেনাজানা জগৎটাকে নতুনভাবে পেয়েছিল। এলিস অ্যান্ড দ্য ওয়ান্ডারল্যান্ডের এলিসের কথা মনে আছে? হঠাৎ করেই সে এক অন্য জগতে চলে গিয়েছিল। সে জগতে যাবার পরে, তার জীবন কিন্তু বদলে গিয়েছিল। সেই এলিস আর আমাদের এই গল্পের সোফির জীবনে কোনো মিল নেই, আবার আছেও।
সোফি অ্যামুন্ডসেন। কিশোরী এই মেয়ের জীবন স্কুল আর বন্ধু জোয়ানাকে নিয়েই চলছে। সেদিন ওরা রোবট নিয়ে কথা বলছিল। একসময় গিয়ে দু’বান্ধবীর পথ দুদিকে গেল। বাসায় ফিরে এসে সোফি তাদের মেইলবক্স চেক করল। সবসময় সেখানে বাবা আর মায়ের নামে চিঠি থাকে। কিন্তু সেদিন ঘটল এক অন্য ঘটনা। একটা চিঠি এলো। এক লাইনে লেখা অদ্ভুত সেই চিঠি। ঠিকানা সোফি অ্যামুন্ডসন, ৩ ক্লোজার ক্লোজ। সোফির নামে চিঠি? অদ্ভুত না? কে লিখবে তাকে চিঠি? আবার সেই চিঠিতে মাত্র একটা লাইন লেখা। “কে তুমি?” সোফির কোনো ধারণা নেই। আমাদেরও নেই। কে আমি, বা আমরা? তাহলে এর উত্তর কীভাবে দেব আমরা? উত্তর সোফি অনেক ভেবে বের করল, আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে জবাব দিল, “আমি হচ্ছি তুমি, তুমি হচ্ছো আমি”।
ঠিক এই চিঠিই বদলে দিল সোফির জীবন। মৃত্যু, পরপারের জগৎ, হারিয়ে ফেলা মানুষ- সবকিছু নিয়ে ভাবতে শুরু করল। এরপর একে একে আসতে লাগল আরো চিঠি। অদ্ভুত কিছু শব্দ, অর্থহীন কিছু কথার মিশেল। ছোট্ট সোফি সবকিছু নিয়ে ভাবার জন্য নিজের গোপন আস্তানায় গেল।
একদিন হিন্ডা নামে এক মেয়ের ১,৫০০তম জন্মদিনের শুভেচ্ছা এলো সেই ঠিকানায়। সেখানে বলা হয়েছে, প্রেরক দুঃখিত, কারণ সোফির নামে সে চিঠি দিয়েছে। সোফির মতো আমরাও অন্ধকারে। কে এই দেড় হাজারবর্ষীয়া? তাকে কেন এরকম এক অদ্ভুত চিঠি লিখল তার বাবা? আতিপাতি করে খুঁজেও হিন্ডা মোলার ন্যাগকে খুঁজে পেল না সোফি। এখন কী হবে? কীভাবে তার কাছে পৌঁছে দেবে?
এরপরে সে এক অদ্ভুত উপহার পেল। তার নামে সেই বিশেষ কেউ রেখে গেছে দর্শন বিষয়ের কোর্স। একদিকে তাকে এই কোর্স সম্পন্ন করতে হবে, অন্যদিকে খুঁজতে হবে হিন্ডাকে। সবকিছু মিলিয়ে কেমন যেন গুবলেট হয়ে যাচ্ছে। এদিকে একসময় জোয়ানাকে সে জানায় সবকিছু।
পরবর্তীতে তার সাথে পরিচয় হয় অ্যালবার্টো নক্স নামের এক রহস্যময় ব্যক্তির। হাওয়া থেকে এসে, সে হাওয়ায় মিলিয়ে যায়। কিশোরী সোফির সাথে একে একে পরিচয় হয় প্লেটো, সক্রেটিস, গ্যালিলিও, জানা অজানা কত মানুষের। কিন্তু তারা কেন এসেছে? কীভাবে এসেছে? আর সোফিকে কী বলে গেল? নক্স আর তার অদ্ভুত কুকুর কেন সোফিকে বেছে নিল? হিন্ডা এবং তার বাবার যোগাযোগের মাধ্যম কেবল সোফি। কিন্তু কেন? জোয়ানাকে বলার পর, সে-ও যুক্ত হলো হিন্ডাকে খুঁজে বের করতে। কিন্তু মানুষকে খুঁজে বের করা কি দর্শনতত্ত্বের মধ্যে পড়ে? যদি না হয়, তাহলে কেউ কেন সোফিকে দর্শনের নাড়িনক্ষত্র শেখাতে উঠেপড়ে লেগেছে?
শেষমেশ কী হবে? হিন্ডা কি ধরা দেবে সোফি আর জোয়ানার কাছে? নাকি হারিয়ে যাবে? হঠাৎ করে বদলে যাওয়া এই জগৎ, সোফির জন্য নতুন এক জগৎ। ঠিক যেমন ঘটেছিল, এলিসের জীবনে।
বইটা নিয়ে শুরু করার আগে আগ্রহী পাঠকের জন্য ছোট একটা কথা, যদি একে টার্ন টুইস্ট মেশানো থ্রিলার ভাবতে চান, ভাবতে পারেন, যদি খটমটে প্রবন্ধ ভাবতে চান, সেটাও পারেন। যেকোনো ক্যাটাগরিতে ফেলতে পারেন। তবে হ্যাঁ, এ গল্পে ভিলেন নেই, খুন নেই, তথাকথিত রোমান্টিকতা নেই। যা আছে, তা আনন্দ। মনের খোরাক, মস্তিষ্কের খোরাক।
আমাদের মনে অনেক প্রশ্ন ঘোরে, যার ব্যাখ্যা আমরা সহজে পাই না। এই বইতে লেখক অনেক সুন্দর করে সেসব কিছু ব্যাখ্যা করেছেন। কখনও নিজে, কখনও নক্স হয়ে কিংবা সেই সন্ন্যাসীরূপে। কখনো বা তিনিই হয়ে উঠেছেন গ্যালিলিও কিংবা প্লেটো। বইটা পড়ে অন্যরকম একটা অনুভূতি কাজ করে। আচ্ছা বলুন তো, দর্শন তত্ত্বের সাথে কি বিজ্ঞানের কোনো মিল থাকতে পারে?
দর্শনতত্ত্বের প্রায় জন্ম থেকে বই লেখার আগপর্যন্ত পুরো ইতিহাস এই ৪০০ পৃষ্ঠার মধ্যে লেখক আবদ্ধ করেছেন। দর্শন শাস্ত্র নিয়ে আমাদের কিন্তু অনেকের অনেক ভয় থাকে, প্রচুর লোকে নাক সিঁটকান এ নাম শুনলে। কিন্তু এ শাস্ত্রের একটা অদ্ভুত সৌন্দর্য আছে। লেখক এত সুন্দর করে তা বুঝিয়ে দিয়েছেন, সেটা অবাক করার মতো। মোটামুটি আকারের এই বইয়ের মধ্যে এত অসাধারণ তথ্য খুব কম মেলে। জীবনে চলার পথে আমরা অনেক সময় ভেঙে পড়ি, কূল পাই না, দিশা হারিয়ে ফেলি। বইটিতে লেখক বারবার বোঝাতে চেয়েছেন, হাল ছাড়া উচিত নয়। সে কাউকে খুঁজে বের করা হোক, মাঝ নদীতে নৌকা চালানো হোক, অথবা বিস্কুট বানানোর মতো ছোট কাজই হোক না কেন।
যে পথে আমরা নামব, সে পথের শেষে কী আছে, তা আমরা জানি না। কিন্তু আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। আপাতদৃষ্টিতে নক্স সোফির জীবন বদলে দিয়েছে, কিন্তু তার চেয়ে বেশি বদলে দেবে আমাদের জীবন। বইটা একেক বয়সের মানুষের কাছে একেক রকম। আপনি যদি বিনোদনের জন্য পড়েন, সেটা পাবেন। আবার জানার জন্য, শেখার জন্য পড়তে চাইলে, সেটাও পারবেন।
মূলত কিশোর-কিশোরীদের দর্শনতত্ত্ব সম্পর্কে জানাতে বইটি লিখেছিলেন ইয়স্তেন গার্ডার। কিন্তু এ বই যে ছেলেবুড়ো সবার কাজে লাগবে, তা কি তিনি জানতেন? জি এইচ হাবীব অত্যন্ত নিপুণতার সাথে অনুবাদ করেছেন বইটি। নরওয়েজিয়ান বইয়ের সেই বাংলা অনুবাদ পড়ে মনে হয় না এটা অন্য কোনো ভাষার বই।
কিছু বই আছে, মনে দাগ কেটে যায়। এই বই সেরকম, এই বইয়ের ত্রুটি ধরা আমাদের মতো ছোটখাট মানুষের পক্ষে সম্ভব না। বইটা পড়ার সময় মাথায় রাখবেন, এটা কিন্তু পরীক্ষা দিতে যাবার জন্য কোনো প্রস্তুতিমূলক বই না, নিজের মাথার খাবার হিসেবে পড়বেন।
তবে পড়তে গিয়ে কিছুটা একঘেয়েমি লাগতে পারে অনেকক্ষেত্রে। দর্শনের কঠিন কঠিন কথা আছে ঠাসা আছে এতে। তবে ঠাণ্ডা মাথায়, সময় নিয়ে পড়তে হবে। প্রথমদিকে অনেককিছু বুঝতে অসুবিধা হয় অনেকের, কিন্তু আস্তে আস্তে একবার বোঝা শুরু করলে কখন যে শেষ হয়ে যাবে, সেটা বোঝাই কঠিন হয়ে যাবে। তবে শেষদিকে এত বড় একটা চমক অপেক্ষা করছে, তা কেউ কল্পনাও করতে পারবে না। সেই চমক বইয়ের সৌন্দর্য আরো অনেকটা বাড়িয়ে দিয়েছে।
হবে নাকি অ্যারিস্টটটল, প্লেটো অথবা সোফির সাথে একটা রোলার কোস্টার রাইড?
বই: সোফির জগৎ
লেখক: ইয়স্তেন গার্ডার
অনুবাদক: জি এইচ হাবীব
ধরন: দার্শনিক উপন্যাস
প্রকাশক: সংহতি
That was In 2019 Portfolio Web design, UI/Ux design and development, front end design, e-Commerce development, for Knowledge base and e-Commerce for smart products.
Small business website: UI/UX design and development, Visual design, web design, e-Commerce development, Online store.
রিসোর্সঃ রিকভারি প্যাকেজ এখন এভেইলেবল
Get Recovered Our resources equilibrium Live session Full recover resources for career, life and business 15 USD — Buy Now satvik natural balance analysis: ebook, audiobook Get satvik natural balance analysis: e…