Taranga Mukherjee Tuition for undergraduate statistics
This page is dedicated to expansion and enhancement of statistical learning. Query of any person will be taken care of professionally.
Let the new era of statistical learning begin ..
Soon everything would be changed about us. We would be re-launched as a complete dedicated institution of statistics. We are RebelStat - the revolution happens here
- Admin
মুখস্ত বিদ্যা থেকে আজাদী
খাম সংস্কৃতি থেকে আজাদী
জেরক্স নোট থেকে আজাদী
আমরা ছিনিয়ে নেবো আজাদী
শিক্ষা সবার জন্যে হোক।
ডিজিটাল ডিভাইড থেকেও চাই আজাদী।
আমরা ছিনিয়ে নেবো আজাদী।
We do not showcase our student in a page , cause they are my comrade and not a fancy show piece for public exhibition. Period
This entrance season
Recap , reload and run
For demo test contact us
Our YouTube link: https://youtube.com/channel/UC5hDL5OyjwMT4Cm2atpj5YA
Join for theory learning and problem solving session in bivariate probability
Thursday we will be live on our YouTube channel from 7 pm With One to one talk series : episode 2
Link Of channel
https://youtube.com/channel/UC5hDL5OyjwMT4Cm2atpj5YA
Taranga Mukherjee - YouTube The god ends here..The stat stops at this table
Sorry people , due to poor network health today's discussion is rescheduled to Tuesday 7 pm
The discussion would be live streamed from our YouTube channel
Subscribe:
https://youtube.com/channel/UC5hDL5OyjwMT4Cm2atpj5YA
Sunday 7 pm live from our YouTube channel
Subscribe: https://youtube.com/channel/UC5hDL5OyjwMT4Cm2atpj5YA
We are always a believer of truth.
We are always in favour of a better bengal.
We are always in the side of the light.
The allegations on our honorable ex chief minister are now being washed out.
Truth would always prevail , no matter how the obnoxious force would try to derail us.
Nothing stops this train now. I repeat absolutely nothing.
We are hiring people for the upcoming semester.
Work would be based on deadline .
Qualification : Atleast bsc in statistics, mathematics
Skill : Latex , R
A person with good communication skill would be given preference
Contact : 9836006234/8013922439
It's always like a dream..Each beginnings seem dreamy ..but recreate everyday as it never existed..live the moments as you can't un live it ever..
Happy new year..Think statistically always..
Wishing everyone happy world statistics day
The jamming session begins after the festival ends..
https://www.youtube.com/channel/UC5hDL5OyjwMT4Cm2atpj5YA
Taranga Mukherjee The channel videos suit best for them, who listen to these directly in an interactive manner. For query contact [email protected]
The battle of competitive exam has started. In the present scenario the best course of taking preparation is taking tests as much as possible. The pandemic has taken away manything from us yet new opportunities are emerging, for example giving a test in an online platform and get yourself evaluated instantly.
Our organization is conducting online mock tests over diverse topic every week , along with a discussion class. For two free demo tests, message us and we will send you the link. If want to join the revolution, then not wasting any time more would be the best.
Join the war..Hasta La Victoria Siempre..
1986 তে নাসা উৎক্ষেপণ করেছিলো স্পেস শাটল চ্যালেঞ্জার। উৎক্ষেপণ এর কিছু মুহূর্ত পর ই তা ভেঙে পরে আর সমস্ত নভোচারীর মৃত্যু হয়। আম্রিকা তে এরম কিছু ঘটলে বেশ সারা বিশ্বে হইচই পড়ে যায়। রোনাল্ড রিগ্যান , তৎকালীন মিস্টার প্রেসিডেন্ট , কমিশন বসিয়ে দেন ইনভেস্টিগেশন এর জন্যে। নাসা বনাম কমিশন বিভিন্ন চাপান উতর শুরু হয়। পারস্পরিক দোষারোপ চলতে থাকে। নাসা র দাবী অনুযায়ী যা হয়েছে তা নিছক ই দুর্ঘটনা , যার সম্ভাবনা ১ লাখ এ ১। কিন্তু এইবার স্টেপ ইন করেন দ্যা বস , রিচার্ড ফাইনম্যান। একটু হালকা খোঁজা খুঁজি করতে গিয়েই দেখতে পেলেন, একেবারে গোড়ায় গলদ। স্পেস শাটল এ O-ring বলে একটা জিনিষ হয় , যা সলিড রকেট বুস্টার এর বিভিন্ন সেগমেন্ট কে আটকে রাখে। উচ্চ চাপ বা তাপ এ যাতে কোনো ভাবেই, সেগমেন্ট গুলো বিচ্ছিন্ন হতে না পারে। ফাইনম্যান দেখলেন এই O-ring ভেঙেই বিপত্তির সূত্রপাত। কিন্তু এই হাইলি robust রিং ভাঙলো কি ভাবে ? সেইটা নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি শুরু হওয়ায় , জানা গেলো আসল ঘটনা। ঝুলি থেকে বিড়াল বেরোনো শুরু হলো। জানা গেলো এর আগেও এই রিং ভেঙেছে , কিন্তু এড়ানো গেছে বিপর্যয়। নাসা বেমালুম চেপে গিয়েছে এসব। কিন্তু রিং ভাঙার কারণ কি ? সেইটাও সামনে এলো। দেখানো গেলো , আবহাওয়ার তাপমাত্রা যদি কম হয়, ওই রিং গুলো হয়ে যায় ভঙ্গুর। যেদিন চ্যালেঞ্জার উৎক্ষেপণ হবে , সেই দিন এর তাপমাত্রা ছিল , -১ ডিগ্রী । কনকনে ঠান্ডা। সম্পূর্ণ প্রতিকূল, রিস্কি পরিস্থিতি। সব জানা সত্বেও লঞ্চ করে দেওয়া হয়েছিল চ্যালেঞ্জার। তার নিট রেজাল্ট ৭৩ সেকেন্ড এর মধ্যে ক্র্যাশ আর ৭ জন এর মৃত্যু। সব সত্যি আজ ও সামনে আনা যায়নি।
গল্পের পরের রাউন্ড এ আগমন ঘটবে স্ট্যাটিসটিক্স এর। ডেটা সব সময় আসল গল্প বলে দেয়। চ্যালেঞ্জার স্পেস শাটল লঞ্চ করার আগে , যত বার o ring ফেল করেছে, সেইদিন এর টেম্পারেচার আর ওইদিন টোটাল কটা o ring ডামেজ হয়েছে , সেই ডেটা কিন্তু এভেলেবেল ছিলো। নাসা চাইলেই খুব সহজ এ একটা মডেল বিল্ড আপ করতে পারতো টেম্পারেচার এর সাথে o ring ফেল করার প্রবাবিলিটি কতো হতে পারে সেই নিয়ে। অনায়াসে সেই মডেল থেকে বের করে ফেলা সম্ভব ছিলো, মাইনাস ১ ডিগ্রি তাপমাত্রায় o ring ফেল করার সম্ভাবনা। কিন্তু কোনো টাই করেনি নাসা।
ও রিং এর সাথে তাপমাত্রার সম্পর্ক নিয়ে প্রথম কাজটি করেন দালাল ১৯৯১ তে। পেপার টি পাবলিশ হয়েছিলো Journal of American Statistical Association এ বা সংক্ষেপে জাসা। এদের ফাইন্ডিং খুব ই শকিং। ক্লিয়ারলি তারা বললেন , টেম্পারেচার যত কমবে ততো তীব্রতর হবে রিং ফেল করার সম্ভাবনা। এর পর আরো একাধিক কাজ হয়েছে, প্রত্যেক ক্ষেত্রেই বিজ্ঞানীরা নিশ্চিত করেছেন লো লঞ্চ টেম্পারেচার ই o ring ফেল করে যাওয়ার মুখ্য কারণ ছিলো চ্যালেঞ্জার এর ক্ষেত্রে।
খুব নগন্য কাজ আমি আর আমার আরো দুই বন্ধু করেছিলাম , ক্যালকাটা ইউনিভার্সিটি মাষ্টার্স এর প্রজেক্ট এ এই চ্যালেঞ্জার ডেটা নিয়ে। আমাদের ফাইন্ডিং এ আমরা সম্পূর্ণ শকড হয়েছিলাম। আমরা দেখিয়েছিলাম , মাইনাস ১ ডিগ্রী তাপমাত্রায় স্পেস শাটল লঞ্চ করা হলে , o-ring damage হয়ে তা ক্র্যাশ করার সম্ভাবনা ৯০ শতাংশের বেশি। অর্থাৎ স্ট্যাটিসটিক্স ব্যবহার করে নাসা সামান্য সতর্ক থাকলেই , এই বিপর্যয় সম্পূর্ণভাবে এড়ানো যেত। কিন্তু তা না হয়ে চ্যালেঞ্জার দুর্ঘটনা হয়ে রইলো আমেরিকান স্পেস রিসার্চ এর এক কলঙ্কময় অধ্যায়।
The ug and pg students are not pendulum..decide and stay firm in your decision..don't confuse them with your indecisive nature. Most importantly how can you be so sure that in the end September the covid situation would be under control... students are not experimental unit of your failure game..
A heartiest congratulations to part 3 hons students for completing your course. The 20 percent assignment will just be a cakewalk for you people. Thank you for sacrificing a hell lot beautifully crafted winter afternoons at a strech to finish up the elongated syllabus. That journey was indeed rough , tiresome yet satisfying in the end. But at the end of the day , our achievements were unlocked. So a big hand to you people.
Lastly , loudly and proudly we say -"nothing stops this train , absolutely nothing.."
Are the media houses saying truths about newly launched covid 19 drugs ?
Break the myths and stick to reality..
Know the real insights of different phases of clinical trial and understand how a newly developed drug is launched into market
Myth and reality of clinical trial part 1
ফুটেজ বাহিনী থাপ খেয়ে গেছে। তাদের ফুটেজ খাওয়ার প্রচেষ্টায় Poisson, Brotkiewicz কারুর ই কেশাগ্র উৎপাটিত হয়নি (trying Bankim)
ঘোড়ার গল্পঃ ২.০: The true story of Poisson
অপেক্ষাকৃত কম জানা হিস্টোরি লিখেছিলাম দিন কয়েক আগে। কি ভাবে আজকের বহুল চর্চিত পয়সন ডিস্ট্রিবিউশন জেনেসিস করেছে। এবং তার সাথে এও বলেছিলাম মূল যে কান্ডারী Bortkiewicz তার নাম বর্তমানে শোনা যায় না। কেবলমাত্র Poisson এর নাম ই জানা যায়। তা আমায় বিস্মিত করে। এই ক্রেডিট মেরে দেওয়ার ইতিহাস আমি আজ অব্দি ডিকোড করতে পারিনি। এই গল্পঃ
কিছু লোক কে ট্রিগার করেছে। সেই লিস্ট এ বড় মাথা যেমন আছে তেমন ই আছে কিছু চিল্লার পার্টি। সেই চিল্লার পার্টি নিজের ওয়াল এ খাপ বসিয়ে ফেলে। সেই খাপ এর নির্দিষ্ট এজেন্ডা আছে অবশ্যই। সেটা হচ্ছে ফুটেজ খাওয়া আর একটু লক ডাউন ফান। যাইহোক এই নেক্সাস কে আজ হিস্টোরি টা একটু ডিটেইল এ বলি। ওনারা খুব "অঙ্কে" দক্ষ, তাই সহজ কথা ভালো করে বোঝেন না।
হিস্টোরি র শুরু ১৮৩৭ এ। ফ্রেঞ্চ অঙ্কবিদ Poisson একটি লিমিট বার করেন , যা ছিল প্রকৃত পক্ষে বাইনোমিয়াল ডিস্ট্রিবিউশন এর লিমিট। লিমিট বের করে বেমালুম ভুলে যান। লিমিট টার কোনো নামকরণ অব্দি করেননি। আজকের দিন হলে উনি ফেসবুক স্ট্যাটাস দিয়ে দিতেন।
কিন্তু এই লিমিট নিয়েও ঘাপলা আছে। Newbold(1927), Jensen(1954) , David(1962) এদের মতো লিডিং ব্যক্তি রা (আমার মতো গরীব আদমি নয়) কেউ ই এই লিমিট এর জন্যে Poisson কে ক্রেডিট দিতে রাজি নন। তাদের সবার বক্তব্য ১২০ বছর আগেই এই লিমিট বলে দিয়েছেন de Moivre (1718)। এই খান থেকে নামকরণের বিতর্ক শুরু।
যাইহোক এই সো কল্ড গ্রেট ডিসকভারি এতই গ্রেট ছিল যে ১৮৩৭ এর পর অর্ধ শতক ধরে ধুলো খেয়েছে। কেউ খুলেও দেখেনি।
কেবল Seidel(১৮৭৬) এ এই লিমিট ইউজ করেন , যদিও Poison কে ক্রেডিট দেওয়া তো দুর, নাম ও উচ্চারণ করেনি। সেই জন্যে ঐতিহাসিক দের কাছে এই লিমিট এর ব্যবহারের কোনো রেকর্ড নেই ১৮৪১ থেকে ১৮৯৮ পর্যন্ত।
ফলে আজকের Poisson ডিস্ট্রিবিউশনের সাথে ইতিহাসের পরিচিতি ঘটেনি এই পর্বে।
আরো মজার কথা Czuber(1899) একটি লম্বা মনো গ্রাফ লেখেন প্রবাবিলিটি থিওরি র এভলিউশন নিয়ে । সেখানে Poisson distribution নাম এর উল্লেখ মাত্র নেই। অর্থাৎ একদম দিন এর আলোর মতো স্পষ্ট ১৮৩৭ এ ওই লিমিট আবিষ্কার(?) হওয়ার পর আগামী ৬২ বছর ধরে Poisson distribution এই নামকরণ হয়নি। তবে এই নাম কোত্থেকে এলো ?
এই বার আমরা ঢুকছি ইতিহাস এর একদম অন্তিম পর্বে। ১৮৯৮। Bortkiewicz লিখলেন একটি মনো গ্রাফ Das Gesetz der Kleinen Zahlen । সেখানে উনি প্রতিষ্ঠা করলেন আজকের Poisson distribution এর ফর্ম। এবং উনি প্রথমবার Poisson এর লিমিট কে উল্লেখ করলেন উইথ ডিউ ক্রেডিট। অর্ধ শতাব্দী ধুলো খাওয়া একটি থিওরি কে দিন এর আলোয় নিয়ে এলেন Bortkiewicz নিজে। প্রথমবার একটি স্বতন্ত্র ডিস্ট্রিবিউশন হিসেব এ আত্মপ্রকাশ করলো Bortkiewicz এর হাত ধরে ।তিনি ডিস্ট্রিবিউশন এর মিন, ভারিয়ান্স, মোমেন্ট, মিন দেভিয়েশন সব কিছু প্রতিষ্ঠা করলেন। ইনকমপ্লিট গামা ফাংশন, নরমাল অ্যাপ্রক্সিমেশন অফ Poisson. সব কিছু নিজে প্রতিষ্ঠা করেন উনি। আর সবচে গুরুত্ব পূর্ণ স্ট্যাটিসটিকাল ডিস্ট্রিবিউশন কে উনি জাস্টিফাই করলেন প্রাশিয়ান আর্মি হর্স কিক ডেটা দিয়ে। যাকে আজকাল কার ভাষায় বলে রেয়ার ইভেন্ট মডেলিং।
কিন্তু এর পর শুরু হলো লবি বাজি। এই যেরকম আজকের চিল্লার পার্টি করে থাকে সেরকম ই। গিনি আর হুইটেকার এই দুজন দাবী করতে থাকলো , Bortkiewicz যে ডিস্ট্রিবিউশন সাজেস্ট করেছে তার কোনো বাস্তব রেলেভান্স নেই। এই ডিস্ট্রিবিউশন নাকি কেবল মাত্র বাইনোমিয়াল এর লিমিটিং ফর্ম। কিছু লোক আছে, পুরনো পন্থী । এরাও এক ই ভাবে ১৮৩৭ এ Poisson এর লিমিট টা নিয়েই মাতামাতি করতে থাকলো। যদিও Bortkiewicz ঠান্ডা মাথায় এদের ডিস্কার্ড করে। হুইটেকার ছিলেন ব্রিটিশ আর সেই সময় স্ট্যাটিসটিক্স সাবজেক্ট এর কন্ট্রোল পুরো টা ব্রিটিশ দের ই হাতে ছিল। অত এব Bortkiewicz এর নাম এর জায়গায় যে Poisson নাম ই বলবৎ হবে এই নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই।
কিন্তু ভালো কাজ এর সন্মান আছেই। উনি মারা যাওয়ার পর Neyman ,Gumbell এর মতো স্টাটিস্টিসিয়ান তার কন্ট্রিবিউশন নিয়ে বিস্তারিত লেখেন।
ইতিহাস এ কিছু মোছা যায়না। লবি করলেও গলার আওয়াজ রোখা যায় না। খাপ বসালেও সত্যি বলার মুখ বন্ধ হয় না। আমি যা জানি সেটাই ঠিক এটা ঠিক না। কারণ সব কিছু চলমান। চিল্লার পার্টি বা তার পেছনের কেউ ইতিহাস কে বদল করতে পারবে না।
পুনশ্চ: রেফারেন্স এর দরকার হলে ইনবক্স করতে হবে। দেখি না কত টা অকাত।
পুনশ্চ ২: If you don't know who am I , then your best course is to tread lightly..
পুনশ্চ ৩: নামকরণ ১৯০৯ এ হয়নি। ডিস্ট্রিবিউশন টি পরিচিতি লাভ করেছিল। আর হুইটেকার এর কাজ ১৯১৪ এ পাবলিশড এ নিয়ে সন্দেহ নেই। কিন্তু যারা রিসার্চ করে প্রকৃত তারা জানে কোনো কাজ এক দিন এ রাতারাতি পাবলিশ হয়না। হুইটেকার এর জন্ম ১৯০৯ এর পরে নয়। অর্থাৎ হুইটেকার ওয়াকিবহল ছিলো বর্ট এর কাজ নিয়ে। সেই নিয়ে কাউন্টার আর্গুমেন্ট করতে করতে ১৯১৪ এ পেপার পাবলিশ করেন যা কিনা সর্বৈব ভুল। ব্রিটিশ লবির লোক যে কাজ এর প্রতি শুরু থেকে বিরূপ ভাবাপন্ন , সেই কাজ এর নাম প্রকৃত আবিষ্কারক এর নাম এ রাখবে , এটা ভাবা কষ্ট কল্পনা।
পুনশ্চ ৪: শুধু মাত্র স্ট্যাট লিটারেচার এ আটকে থাকলে চলবে না। Bortkiewicz বার্লিন এর অধ্যাপক ছিলেন। অর্থাৎ জার্মান ফ্রেটার্নিটি। প্রথম বিশ্ব যুদ্ধ তে ইংল্যান্ড আর জার্মানি র মুখোমুখি লড়াই হয়েছে। সেই আবহাওয়া তে জার্মানী র বিশ্ব বিদ্যালয় এর অধ্যাপক এর কাজ কে ইংল্যান্ড লবি যে সাইড করবে তা বলাই বাহুল্য।
পুনশ্চ ৫: কুযুক্তি তে কিছু প্রমাণ করা যাবে না। কারণ দিন দুই আগে অনেক মহামতি দাবী করেছিলেন পয়েশন ডিস্ট্রিবিউশন ১৮৩৭ এই আবিষ্কার। তারা কোথায় গিয়ে মুখ লুকোবে ? পাকিস্তান ?
পুনশ্চ ৬: সেই মহামতি র ভাড়া করা মার্সিনারি দাবী করেছিল বর্ট এর আগেই নাকি পয়েশন ডিস্ট্রিবিউশন এর নাম ব্যবহার হয়েছে। তারা কোথায় গিয়ে মুখ লুকোবে ? পাকিস্তান ?
পুনশ্চ ৭: মহামতি র চ্যালা যে খাপ পঞ্চায়েত বসিয়েছিল , সেটা ডিলিট করার বা ভুল স্বীকার করে পোস্ট দিতে পারবে ? পারবে না । তার কারণ একাডেমিক ডিবেট করার জন্যে খাপ ছিল না। ছিল ম্যালাইন করার জন্যে। এখন তারা কোথায় গিয়ে মুখ লুকোবে? পাকিস্তান ?
পুনশ্চ ৮ : একজন মার্কসবাদী স্ট্যাটিসটিক্স এর ব্যক্তি কে নাকি অহেতুক রিকগনিশন দেওয়া হচ্ছে। এই রকম দাবি করা ব্যক্তি কোথায় গিয়ে মুখ লুকোবে ?পাকিস্তান ?
গুরু জী কা প্যার নেহি মিলেগা রে তুঝে আব।
It's kind of perfect that posts by us have already successfully created a buzz. This means we are on absolutely right track. We will keep on investigating the existing rigid ideas and share it to people if we find out any loophole. Besides history of the subject has multiple dark sides. In many occasions credit has not been given to the main developer. But from the last post it seemed that , a few persons are quite rigid to accept new ideas. F**k them. And keep on moving towards light..
ঘোড়ার গল্পঃ
ঘোড়ায় চড়া হোক কি ঘোড়ার রেস ,বেশ ফ্যাসিনটিং।
অনেক এ আবার ঘোড়া ভাবলেই বিভিন্ন কল্পনা তে চলে যায়। সে সব কথা থাক না হয়। চটি লেখা আমার ফর্টে নয়।
এই গল্পঃ টা শুধু ঘোড়ার নয় ,যুদ্ধের ও। মধ্য ইউরোপ রক্তাত্ত হয়েছিল এক দীর্ঘ তিরিশ বছরের যুদ্ধে , সময়টা ১৬১৮-১৬৪৮। যত আধুনিক সময় এসেছে ,দরকার হয়েছে স্ট্র্যাটেজিক সেনাবাহিনী র। যারা স্পেশাল ওয়েপন আর ট্যকটিক্স এ দক্ষ। সেই কাজ টা শুরু করেছিলেন দ্যা গ্রেট ইলেক্টর অফ্ ব্র্যান্দেনবারগ, ফ্রেডরিক উইলিয়াম। অসম্ভব সাংগঠনিক দক্ষতা কে কাজ এ লাগিয়ে তৈরি করে ফেললেন প্রাশিয়ান আর্মি। যে আর্মি পরবর্তী সময়ে টেক্কা দেবে নেপলিয়ন বোনাপার্ট কে সিক্সথ কোয়ালিশন এর যুদ্ধে।
যুদ্ধ ক্ষেত্রে সেনা মরবেই। এটা যে কোনো যুদ্ধের কো ল্যাটেরাল ড্যামেজ । অবশ্য এখন সেনা মরলেই ভাজপা র বাজার এ একটা দেশপ্রেম ,তিরঙ্গা ফিল্টার এর আমেজ চলে আসে।
তা সেনা মারা যাওয়া বা না যাওয়া টা এই গল্পের ক্যাচ পয়েন্ট নয়। ইন্টারেস্টিং ব্যাপার হলো প্রুশিয়ান আর্মি তে মাঝে মাঝেই সেনা মারা যেতে আরম্ভ করলো ঘোড়ার কাছে লাথি খেয়ে। যুদ্ধ ক্ষেত্রে রোজ এত লোক বোমা গুলি খেয়ে মারা যাচ্ছে। ঘোড়ার লাথি খেয়ে প্রাণহানি নিতান্তই কম গ্লোরিফাইং। তাই জিনিস টা বিশেষ পাত্তা পেলো না। যদিও কতজন মারা যাচ্ছে এই কারণ এ, সেটা নোট ডাউন করে রাখা রইল ডেটা বেস এ। মোদী জমানা হলে প্রথমেই অবশ্য বলা হতো "দেশ কে জাওয়ান জান দে রহা হ্যায়, অর তুম ডেটা কালেকশন কার রহে হো । দেশদ্রোহী।পাকিস্তানি etc"
ব্যাস এটা এন্ড অফ্ পার্ট ওয়ান। তারপর গল্পঃ টা যুদ্ধ ক্ষেত্র থেকে সরে যাচ্ছে স্ট্যাটিসটিকাল ডোমেন এ।
Ladislous Bortkiewicz নামের এক মার্কসীয় ইকোনমিস্ট (ট্রিগার্ড হবেন না), ১৮৯৮ তে একটা বই লিখলেন "law of small numbers". খুব সহজ বক্তব্য তার, যদি কোনো একটা ঘটনা খুব কম কচিৎ কদাচিৎ ঘটে , সেই ঘটনা টা কে একটা বিশেষ স্ট্যাটিসটিকাল সূত্রের ছাঁচ এ ফেলে দেওয়া যাবে। যাকে সহজ ভাষায় বলা যায় স্ট্যাটিসটিকাল মডেলিং অফ্ রেয়াড়(rare) ইভেন্ট । সেই বই তে রেআর ইভেন্ট এর উদাহরণ খুঁজে আনতে উনি ফিরে গেলেন প্রুসিয়ান আর্মি র যুদ্ধ ক্ষেত্রে।
উনি দেখলেন একেকটা আর্মি ট্রুপ এ প্রচুর সেনা আছে ,তার মধ্যেই অল্প কয়েকজন এ মারা যাচ্ছে ডিউ টু হর্স কিক। তাই হর্স কিক এ মারা যাওয়া টা অবশ্যই রেয়ার ইভেন্ট। রেয়ার ইভেন্ট টা উনি মডেল করলেন , একটা গেম চেঞ্জিং প্রবাবিলিটি মডেল দিয়ে, যা পরবর্তী সময়ে হোয়ে উঠলো দ্যা ফেমাস poisson distribution।
যদিও Bortkiewicz এর নাম এর জায়গায় ফ্রেঞ্চ মাথেমাটিশিয়ান poisson er নাম কোত্থেকে চলে এলো সেই ইতিহাস আমি আজ অব্দি ডি কোড করতে পারিনি।
Poisson distribution এর অন্য অনেক এক্সাম্পল এলেও , হিস্টরিকাল দিক থেকে "horse kick data" আনপ্যারালাল।
পুনশ্চ: শীতকাল আসার সময় টা কলকাতা শহরে র সবচেয়ে রেয়ার টাইম। একবার poisson ফিট করে দেখে নেওয়া যাক , ঠিক কতক্ষন কুয়াশার ভেতর সময় আটকে থাকবে।
In the days of pandemic , you people must have heard about the term clinical trial . From this page we would deliver a brief introductory idea about different stages of clinical trial . We would also focus on morality and ethics of these trials as human lives are involved. We will describe how ethics can be restored using statistical methodology. And lastly we would illustrate a modern statistical clinical trial design , just using a few tools from your ug level like Lagrangian multipliers or Bernoulli variable. Let the fun of discovery begin..
P.S: UG is not about cracking a few tough problems from Feller or Uspensky. It's all about falling in love with the ideas. Cause ideas are bullet proof.
Before the storm..things become silent for a while..
We haven't shared any content from this page as of yet. Whenever we will share , everyone feel free to criticize or praise it. We would improve , we would update in a response adaptive manner. We are statisticians. We are not rocket scientists but we play an important role there. We are not doctors nor we invent drug but our background support helps them to invent and experiment the drug in a more efficient and accurate way. Statisticians are omnipresent in each and every aspect. So be proud that you are learning this subject. So feel free to throw questions and resist any negativity against this initiative. Be a part of modernity..Be a part of of statistical revolution..
P.S: some people are sending fake profiles ,for commenting against us..but you know what ideas are bulletproof..
The first rule of learning - convince yourself..
Don't blindly rely on any book , any notes, any written document until you are convinced enough to believe..all the famous discoveries are made by sceptics.
For the upcoming part 3 exam for Calcutta University , we will conduct a series of recap lectures on various topics of your course. A series of video lectures will be delivered..Catch up if you need recap ..