Kolkata Foodie Tales
We Believe in Religion Called Food
Chicken Ala Kiev ❣️❣️
Basket Of Non Veg Fries With Cosmopolitan.
Basket was full of Fish Finger, Mutton Cheese Ball, corn Chicken Croquette & chicken & Cheese Bomb.
All the Items were really so good.
Subho Ratha Yatra 🙏🙏🙏
বাফেট এর প্রসঙ্গ উঠলে আমরা সচরাচর Barbecue nation বা Absolute Barbecues কিংবা Flame & Grill এ চলে যাই। কিন্তু প্রপার পাঁচতারা হোটেলের বাফেট কিরকম হয় তা অভিজ্ঞতা করার ইচ্ছা ছিলো বহুদিনের। দিন-ক্ষণ ঠিক করে সঙ্গিনী কে সঙ্গী করে পৌঁছে গেলাম ' Novotel Kolkata' এর 'The Square - Kitchen' এ। অ্যাম্বিয়েন্স নিয়ে আলাদা করে বলার কিছু নেই , সকলের ব্যবহার ও অভ্যন্তরীণ জৌলুশ মন কে জয় করতে বাধ্য। অন্যান্য বাফেট এ যেমন একটা বাঁধাধরা সময় আছে এখানে সেরকম কোনো ব্যাপার নেই, নিজের ইচ্ছেমত ধীরে ধীরে পুরো ব্যাপার টার আনন্দ নেওয়াই যায়। শুরুতেই যিনি অ্যাটেনডেন্ট আমাদের পুরো বাফেট এরিয়া আর কাউন্টার গুলো ঘুরিয়ে ভালো করে বুঝিয়ে দিলেন কোথায় কিরকম ধরনের পদ পাওয়া যাবে। প্রসঙ্গত বলে রাখি এনাদের বাফেট মেনু তে কোনো ওয়েলকাম ড্রিংকস বা মকটেল নেই। আলাদা অর্ডার করতে হবে। আমরা বেছে নিয়েছিলাম Mango Mania মেনু থেকে Mango Mojito এবং mango Chilli Margarita। মজিতো জিনিস টা সব সময় ই প্রিয় কিন্তু সেটাকেই ১০ গোল দিয়ে মন প্রাণ ভরিয়ে তুললো এই ম্যাঙ্গো চিল্লি মার্গারিটা টা। ম্যাঙ্গো পাল্প দিয়ে বানানো এই ড্রিংকস টি পানের পরপরই লাল লঙ্কার গুঁড়োর একটা aftertaste এটাকে সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছে।
এবার চলে আসি স্টার্টার এ। অন্যান্য জায়গায় আমরা সাধারণত ৮-১০ রকম পদ পেয়ে থাকি , এখানে পদ এর সংখ্যা মাত্র ৪. দুটি ভেজ ও দুটি নন ভেজ। ভেজের মধ্যে ছিলো Frito Manto এবং Paneer Tikka। নন ভেজ এর মধ্যে ছিলো Murgh Reshmi Kabab আর Chilli Garlic Fish। ৪ টে পদ খেয়ে একটা কথা মাথায় এলো " Quality over Quantity '' , সত্যই যথার্থ।
স্যালাড সেকশনে ছিলো Sausage with Cabbage, Sausage with Nachos and jalapenos, Sausage with Baby corn & Carrot, Kabuli Chana Salad, Pesto Pasta Salad. প্রত্যেক কটাই একে অপরকে ছাপিয়ে যাওয়ার দাবি রাখে তবে সব থেকে ভালো লাগলো Sausage with Baby Corn & Carrot টি। পিৎজার রাজত্ব সামলেছিলো Margerita ও চিকেন সসেজ পিৎজা। থিন ক্রাস্টের ওপর পিৎজা গুলো খেতে মন্দ লাগেনা।
Soup এর মধ্যে ছিলো roasted Pumpkin soup এবং Hot n Sour Chicken Soup তৎসহ ৮ টি condiments। এ ক্ষেত্রে soup টি মোটামুটি লেগেছে। এর সঙ্গেই ছিলো কন্টিনেন্টাল পদ হিসেবে জায়গা করে নেওয়া "Vegetable Carbonara " & " Baked Vetki Fish"। Foccasia ব্রেডের সাথে বেকড ফিশ এর কম্বিনেশন অসাধারণ বললেও কম হবে।
ইন্ডিয়ান সেকশন এ ছিল স্টিমড রাইস, জিরা রাইস, ডাল তড়কা, পালক কর্ন, আলু মেথি,চিকেন বিরিয়ানি, কাতলা মাছের ঝোল ও চিকেন কোরমা। তার সঙ্গে চাইলেই ফুলকা ও তন্দুরী রুটিও পাওয়া যাবে।
চিনা সেকশনে ছিলো ভেজ নুডুলস, ভেজ রাইস, ভেজিটেবল ইন হোয়াইট সস, চিকেন সিচুয়ান এর সঙ্গেই ছিলো লাইভ ঝালমুড়ির অপশন চাইলেই নিজের ইচ্ছে মতো জিনিস দিয়ে ঝালমুড়ি বানিয়ে নেওয়াই যায়।
"শেষ পাতে মিষ্টি না হলে কি আর খাওয়া জমে! এতো ঠিক 'শেষ হয়েও হইলো না শেষ' -এর মত অবস্থা"। তাই সেখানে শেষ পাতে ছিল -
বাঙালি মিষ্টি, পেস্ট্রি, penna cotta, আইসক্রিম সব কিছু নিয়েই এই dessert সেকশন। তিন রকমের penna cotta ই একে ওপর কে টেক্কা দিচ্ছিলো কে কতোটা বেশি বিস্বাদ হতে পারে। বিশেষ ভাবে মন কারে Gateaux, brownie , সন্দেশ ও নলেন গুড়ের আইসক্রিম।
Weekday তে এই বাফেট এর মূল্য - ১৬০০ AI
এই বাফেটের কিছু কিছু জিনিষ যা ব্যক্তিগত ভাবে আমার ভালো লাগেনি
১. এই বাফেট প্রাইস এ কোনো রকম ওয়েলকাম ড্রিংকস বা মকটেল নেই
২. স্টার্টার এর অপশন খুবই কম ( মাত্র ৪ টি)
৩. ১৬০০ টাকার এই বাফেটে কোনো মাটন বা ল্যাম্ব বা প্রণ এর পদ নেই, যেটা আরো বেশি হতাশা জনক
৪. ডেজার্ট পদ গুলো দেখতে যত ভালো খেতে তত টাও ভালো না
তবে ওনাদের সার্ভিস প্রশংসার দাবি রাখে আর একটা জিনিষ ভালো লাগলো যে বাফেট শেষের কোনো টাইমিং নেই যতক্ষণ খুশি সময় নিয়ে উপভোগ করা যেতেই পারে।
এখানেই সমাপ্ত করলাম আজকের বর্গ - কথা
What makes a match more masaledaar is a HOT Steaming Bowl of Maggi
Share your Match Maggi Masala Moment and capture your moment with Excitement of the match, with the taste of Maggi and loads of Masala.
Share your entries and winners stand a chance to win a signed Jerseys/Merchandise by the man himself, Pant
Shubho Noborborsho! ✨
Looking for a perfect place to celebrate? Well, has got you covered! 👀💕
KFC India has launched an ALL-NEW Chicken Roll 🍗😍 Kickstart Poila Baisakh festivities by indulging your crispy chicken cravings. AND enjoy a complimentary dessert on the 15th of April with every dine-in order! 🤤❤️
This is the chicken roll of our dreams… the perfect way to celebrate Poila Baisakh with your friends. And guess what?! 👀 it starts at only INR 99.💃🏻😍
Rushhhhh to your nearest KFC restaurant to enjoy the festivities and enjoy the yummy new roll! 🏃♂️🤤🍗
শুভ বিরিয়ানী দিবসের শুভেচ্ছা ❤️❤️❤️
In Frame : Double Fried Pork
From : , Saltlake
For more follow
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, এমন একজন ব্যক্তিত্ব, যাঁর ব্যাপ্তির প্রায় কোনও সীমারেখাই নেই। আমাদের জীবনের প্রতি মুহূর্তে, প্রতি পদক্ষেপেই যেন প্রাসঙ্গিক হয়ে ওঠেন তিনি। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর চিরজীবনই ছিলেন একজন আদ্যপ্রান্ত রসিক মানুষ। কোথাও তিনি রসিক শিক্ষক আবার কোথাও তিনি রসিক কবি। কখনো সমবয়সীদের সাথে, কখনো স্নেহভাজনদের সাথে আবার কখনো অপরিচিত মানুষদের সাথেও রসিকতা করতেন। খাদ্য রসিকও যে ছিলেন তা বলাই বাহুল্য। আজ ২৫ বৈশাখ তাঁর ১৬০তম জন্মজয়ন্তীতে হাস্য রসিক রবি ঠাকুরকে নিয়ে কিছু কথা হতেই পারে।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর মানুষটি এক্কেবারেই রাশভারী ব্যক্তি ছিলেন না। বরং বেশ রসিক মানুষ ছিলেন বলেই জানা যায়। যার প্রমাণ পাওয়া যায় বেশকিছু ঘটনায়। জানা যায়, একবার রবীন্দ্রনাথ ও গান্ধীজি একসঙ্গে খেতে বসেছিলেন। গান্ধীজি লুচি খেতে এক্কেবারেই ভালোবাসতেন না। তাই তাঁকে ওটসের পরিজ খেতে দেওয়া হয়। আর কবি খাচ্ছিল গরম গরম লুচি। এটা দেখে গান্ধীজি তাঁকে বলে বসলেন, 'গুরুদেব তুমি জানো না যে তুমি বিষ খাচ্ছো।' এর উত্তরে গুরুদেব বলেছিলেন, 'বিষ হবে তবে এর অ্যাকশন খুব ধীরে, আমি বিগত ষাট বছর যাবৎ এই বিষ খাচ্ছি।'
আরো একটি ঘটনার কথা বলি । জানা যায়, মরিস সাহেব শান্তিনিকেতনে ইংরাজী ও ফরাসি পড়াতেন। তিনি একবার তাঁর ছাত্র প্রমথনাথ বিশীকে বললেন, গুরুদেব সুগার অর্থাৎ চিনি নিয়ে একটা গান লিখেছেন। যেটা খুবই মিষ্টি হয়েছে। প্রমথনাথ বিশী সেকথা শুনে বললেন চিনি নিয়ে লিখলে সেটা তো মিষ্টি হবেই। তা গানটা কী? মরিস সাহেব গাইলেন, 'আমি চিনি গো চিনি তোমারে, ওগো বিদেশিনী।' এটা শুনে প্রমথনাথ বিশী বললেন, গানটাতে বেশ কয়েক চামক চিনি মিশিয়েছেন গুরুদেব। তাই এতো মিষ্টি। তবে এই চিনিই যে সুগার সেটা আপনাকে কে বললো? মরিস সাহেব জানালেন কে আবার স্বয়ং গুরুদেব নিজেই তাঁকে একথা জানিয়েছেন।
আমরাই বোধহয় শেষ জেনারেশন, যারা বুঝেছি সহজ পাঠ কী জিনিস। একটা বাচ্চাকে কিছুদিন সহজ পাঠ পড়িয়েছিলাম, সে একটা কথাই বলেছিল - "রবীন্দ্রনাথ কি পেটুক ছিল? শুধু খাওয়া আর খাওয়া!"
তখন আমি হেসে উড়িয়ে দিয়েছিলাম ঠিকই, কিন্তু পরে ব্যাপারটা স্ট্রাইক করে। আরে, সত্যিই তো! কথাটা তো ভুল নয়। কতবার ঐ বই পড়তে গিয়ে খিদে চাগিয়ে উঠেছে!
প্রথম ভাগেই খাবারের ছড়াছড়ি-
"হ্রস্ব ই দীর্ঘ ঈ
বসে খায় ক্ষীর খই",
"বাটি হাতে এ ঐ
হাঁক দেয় দে দৈ"
"ডাক পাড়ে ও ঔ
ভাত আনো বড় বৌ",
"ত থ দ ধ বলে, ভাই
আম পাড়ি চল যাই"
লেজেন্ড হয়ে যাওয়া কুমোরপাড়ার গরুর গাড়ি কবিতাতেও ছেঁড়া ছেঁড়া কিছু ছবি মেলে- "উচ্ছে বেগুন পটল মূলো", "সর্ষে ছোলা ময়দা আটা" , "কিংবা কলসি-ভরা এখো গুড়ে"।
দেখলাম খুব ভুল বলেনি ছেলেটা!
রবিবাবুর বিখ্যাত "কাল ছিল ডাল খালি আজ ফুলে যায় ভরে/ বল দেখি তুই মালী হয় সে কেমন করে" নিয়ে একটা মজার গল্প শুনেছিলাম...
তাঁর খাওয়ার আয়োজনে গতদিন রবিবাবু দেখেছিলেন শুধু ডাল আর ডাল! পরদিন দেখেন ফুলে ভরে গেছে! বক ফুল, কুমড়ো ফুল ইত্যাদি। অবাক হয়ে ভৃত্য বনমালীকে ডেকে তিনি বলেন- "বল দেখি তুই মালী, হয় সে কেমন করে!"
এভাবেই নাকি কবিতাটার জন্ম! এখন এ গল্প সত্যি কি মিথ্যে জানি না, তবে হ্যাঁ... এই কবিতাটাও সহজ পাঠেরই!
আমার বিশ্বাস খাদ্য সম্পর্কে রবিঠাকুরের যে খাদ্য রস যে ভালোবাসা তা বারংবার ফুটে উঠেছে ওনার লেখার মাধ্যমে। রবি ঠাকুরের সাহিত্য চর্চা, সঙ্গীত চর্চার যেরকম কোনো তুলনা হয়না তেমনই ওনার খাদ্য রস ও হাস্য রসেরও তুলনা হয় না।
Kolkata Foodie Tales এর পক্ষ থেকে কবিগুরুর ১৬০ তম জন্মবার্ষিকী তে জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা।
সকলে ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন 🙏🙏
দিন কয়েক আগে দমদমের overhyped এক জায়গায় " Authentic " ঢাকাই খাবার খেয়ে প্রাণ প্রায় যায় যায় অবস্থা। তাই শরীর ও জিভের স্বাদ ফিরিয়ে আনতে চলে গেলাম , Sec V এ । অর্ডার করেনিলাম ঢাকাই মোরগ রোস্ট। হলপ করে বলতে পারি, খেয়ে আঙ্গুল চাঁটতে বাধ্য
শুভ নববর্ষ আর মাত্র দু দিনের অপেক্ষা। গত বছরটি যেমন কোভিড আতঙ্কে কেটে গেলো, ঠিক তেমন ভাবেই নতুন বছরেও সেই আতঙ্ক রয়েই গেলো,উল্টে গত বছরের তুলনায় আতঙ্ক আরও বেশি বই কম না। তবুও আমাদের বাঙালী ভোজনবিলাসী মন ,ছোটো বেলায় পড়া কাজী নজরুল ইসলামের দুটো লাইন বেশ মেনে চলে - " থাকবো না কো বদ্ধ ঘরে , দেখবো এবার জগতটাকে, কেমন করে ঘুরছে মানুষ , যুগান্তরের ঘূর্ণিপাকে। "...
http://nabendupramanik.food.blog/2021/04/13/%e0%a6%a8%e0%a6%ac%e0%a6%ac%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%b7%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%ad%e0%a7%8b%e0%a6%9c/
নববর্ষের ভোজ শুভ নববর্ষ আর মাত্র দু দিনের অপেক্ষা। গত বছরটি যেমন কোভিড আতঙ্কে কেটে গেলো, ঠিক তেমন ভাবেই নতুন বছরেও সেই আতঙ্ক রয.....
শুভ নববর্ষ আর মাত্র দু দিনের অপেক্ষা। গত বছরটি যেমন কোভিড আতঙ্কে কেটে গেলো, ঠিক তেমন ভাবেই নতুন বছরেও সেই আতঙ্ক রয়েই গেলো, উল্টে গত বছরের তুলনায় আতঙ্ক আরও বেশি বই কম না। তবুও আমাদের বাঙালী ভোজনবিলাসী মন ,ছোটো বেলায় পড়া কাজী নজরুল ইসলামের দুটো লাইন বেশ মেনে চলে -
" থাকবো না কো বদ্ধ ঘরে , দেখবো এবার জগতটাকে,
কেমন করে ঘুরছে মানুষ , যুগান্তরের ঘূর্ণিপাকে। "
যত যাই হয়ে যাক না কেনো এই দিন টা একটু বাইরে ঘোরা বা খাওয়া দাওয়া না করলে বড়ই নিরস লাগে। যুগের সাথে পাল্লা দিয়ে সব ছোট বড় রেস্তোরাঁ যখন নববর্ষ স্পেশাল বাফেট নিয়ে হাজির তখন ই প্রায় কয়েক বছর ধরে বাঙালী ও ঢাকাই খাবার খাইয়ে আমাদের মন জয় করা ' দ্যা ভোজ কোম্পানি ', Sec - V ব্রাঞ্চ নিয়ে এসেছে নববর্ষ স্পেশাল A-La Carte মেনু। ১৫ ই এপ্রিল থেকে ১৮ ই এপ্রিল শুধুমাত্র এই মেনুর মধ্যেই খাবার পাওয়া যাবে। চলুন দেখে নিই সেই মেনুর বিশেষ কিছু ঝলক
শুরুতেই এই তপ্ত গরমে রেস্টুরেন্ট এ ঢুকে তো শরীর ঠাণ্ডা হলো কিন্তু মন ঠান্ডার উপায়??? আছে আছে মেনু তে শুরুতেই আম পান্না ও গন্ধরাজ ঘোল। এক চুমুকেই খানিক স্বস্তি। স্টার্টার এ মন জয় করতে থাকছে গন্ধরাজ চিকেন ফ্রাই, ফিশ ফ্রাই ইত্যাদি। স্পেশালিটি হিসেবে আমি রেকমেন্ড করবো গন্ধরাজ চিকেন ফ্রাই টা নেওয়ার এটা সব জায়গায় পাওয়া ও যায় না গেলেও তার টেস্ট এর ধারে কাছে যায় না। আমার মত গরম ভাত প্রিয় মানুষ হলে বলবো সঙ্গে নিয়ে নিন শিলে বাটা মুরগি অথবা লোটে, কচু পাতা ভাপা চিংড়ি আর সর্ষে ইলিশ ভাপা , যারা ইলিশ খান না তারা পাবদা ধনেপাতা ঝাল ও নিতে পারেন, খেতে খেতে আঙ্গুল চাটতে বাধ্য। আর যারা একটু পোলাও খেতে ভালোবাসেন তাদের জন্যেও থাকছে চিংড়ি পোলাও ও দম পোলাও সঙ্গে চিকেন কষা, মাটন কষা, মাটন ডাক বাংলো ইত্যাদি।
এই ডাক বাংলো নাম টার পেছনে একটা গল্প আছে। বলা ভালো এটা ইংরেজ দের সময়ের একটা পদ। ডাক মানে হলো - চিঠি পত্র লেনদেন , যেটা এখন আমরা Post নামে জানি। তো তখনকার সময়ে ঘোড়ায় করে এক ডাকঘর থেকে অন্য ডাকঘরে চিঠির আদান প্রদান হতো, সেই সমস্ত যাত্রাপথে একটা করে বাংলো থাকতো যেখানে উচ্চ পদস্থ অফিসারেরা রাত্রি যাপন করতেন। তো তারা যখন আসতেন দুর থেকে ঘোড়ার আওয়াজ পাওয়া মাত্রই রান্নার ঠাকুর মাংস রান্না চাপাতেন এবং তারা আসামাত্রই সেটি পরিবেশন করতেন। সেই থেকে এই রান্নার নাম ডাক বাংলো।
এই গেলো গল্পের কথা এবার ফিরে আসি ভোজনে, বেশ ভালোই খাওয়া দাওয়ার পর মন আমাদের একটু মিষ্টি মিষ্টি করে । চাটনি পাঁপড় চাইলে তার ব্যবস্থাও আছে আবার মিষ্টির মধ্যে রসমালাই, মিষ্টি দই ও আম দই এর ও ব্যবস্থা আছে। শেষ পাতে আইসক্রিম চাইলেও হাজির হবে নলেন গুড় কিংবা ডাব মালাই।
এছাড়াও আরো অনেক রকমেরই পদ আছে , পুরো মেনু টা পোস্টের শেষে দিয়ে দেবো। দাম সাধ্যের মধ্যেই।
ঠিকানা টা একবার বুঝিয়ে দিই। Sec - V এর SDF স্টপেজে নেমে সোজা হেঁটে এসে ঢুকে পড়তে হবে PS Srijan Corporate Park এ। ঢুকে ডানদিকে তাকালেই চোখে পড়বে The Bhoj Company।
সময় - সকাল ১১ টা থেকে রাত ১১ টা
সকলকে জানাই শুভ নববর্ষের অগ্রিম শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।