Santa Chowdhury Vlogs
I’m going to share my lifestyle,travelling,cooking,autism strategies & daily vlogs. Stay tune! Enjoy!
প্রবাসে এসে আরো বেশি করে উপলব্ধি করি প্রতিদিন কতটা গর্বের ইতিহাস আমাদের। জীবনানন্দ দাসের মত করে বলতে ইচ্ছা করে-
"আবার আসিব ফিরে ধানসিঁড়িটির তীরে – এই বাংলায়
হয়তো মানুষ নয়–হয়তো বা শঙ্খচিল শালিকের বেশে,
হয়তো ভোরের কাক হয়ে এই কার্তিঁকের নবান্নের দেশে"
সবাইকে বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩
Santa Chowdhury Vlogs
Sabar Shahir
স্ত্রীকে কখনো কষ্ট দিবেন না,
কেননা স্ত্রীদের দুনিয়া খুবই ছোট,
সে দুনিয়া স্বামীকে দিয়েই শুরু
আবার স্বামীকে দিয়েই শেষ,
তাই সবার কষ্ট সহ্য করতে পারলেও
স্বামীর দেওয়া কষ্ট সহ্য করতে পারে না।
হয়তো সব সহ্য করে মানিয়ে নিতে পারে,
কিন্তু ভিতরে যে ক্ষত সৃষ্টি হয়,
সে চাইলেও আর মন থেকে ভালবাসতে পারে না, সংসার করে যায় জীবন্ত লাশের মতো করে
Santa Chowdhury Vlogs
Sabar Shahir
I got 78 reactions and 25 replies on my recent top post! Thank you all for your continued support. I could not have done it without you. 🙏🤗🎉
ইতালিতে কার্পেটের দাম কেমন | Christmas মাসে আমাদের সাপ্তাহিক ছুটি গুলা কেমন কাটছে | Italy life🇮🇹
👉 আমার ভিডিওগুলো যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে সাথে থাকবেন ধন্যবাদ
https://youtube.com/
নিরাশ হতে নেই,
হারতে হারতে একদিন জিততে হয়
Santa Chowdhury Vlogs
Sabar Shahir
একটা ছোট্ট লাইফ টিপ!
যদি দেখেন জীবনে খুব দরকারী একটা কাজ কিন্তু কঠিন লাগে বলে করতে ইচ্ছে করে না, হতে পারে ড্রাইভিং, কোন একাডেমিক কোর্স কিংবা যে কোন কিছু যা আপনার ভয়ের কারণ অথচ না করলে চলছে না।
জাস্ট চোখ বন্ধ করে শুরু করে দিন। শুরু করাটাই কোন কাজের ৮০%, আর চালিয়ে নিয়ে যাওয়াটা বাকী ২০%! আজকে শুরু করলে কালকে দু দিন হয়ে যাবে। শুরু করলে একদিন শেষ হবেই। কারো একটু আগে,কারো একটু পরে। শুরু করাটাই আসল যুদ্ধ। লেটস ডু ইট!
Santa Chowdhury Vlogs
Sabar Shahir
আলহামদুলিল্লাহ আমাদের বিবাহ বার্ষিকীর এক যুগ পূর্ণ হল
সকলে আমাদের দোয়ায় রাখবেন
Our wedding anniversary has completed an era
Please keep us in your prayer.
#একযুগ #বিবাহবার্ষিক
আল্লাহ তা'আলা যেন আমাদেরকে আরো বেশি ধৈর্য দান করেন যেন হাসিমুখে সব কষ্ট গুলো, এই দুনিয়ায় না পাওয়া গুলো মেনে নিতে পারি এই ভেবে যে আমাদের না পাওয়া গুলো আমরা যেন ওই পারে জান্নাতে পাব এই লোভে যেন আমরা হাসিমুখে বুক ফুলিয়ে সহ যোদ্ধা হয়ে একসাথে বাকি জীবনটা আরো বেশি যুদ্ধ করে চালিয়ে যেতে পারি আমিন|
শুভ ১২তম বিবাহ বার্ষিকী প্রিয় বিশেষ জীবন সহযোদ্ধা.....
#বিবাহ #বার্ষিক #একযুগ
Santa Chowdhury Vlogs
Sabar Shahir
কাঁচা পাকা আমের মজার আচার
ভিডিও আসবে খুব শীঘ্রই
জুম্মা মোবারক
Santa Chowdhury Vlogs
Sabar Shahir
পুরুষ তার জীবনে আসা প্রথম নারীর চেয়ে দ্বিতীয় নারীকে বেশি ভালোবাসে। কারণ প্রথম নারী তাকে হাতে ধরে শিখিয়ে যায় কি করে একজন নারীকে ভালোবাসতে হয়। কিন্তু সেই ভালোবাসা পাওয়ার সৌভাগ্য আর সেই নারীর হয় না। বরং সেই ভালোবাসা পাওয়ার সৌভাগ্যের অধিকারিণী হয়ে থাকে, সেই পুরুষের জীবনে আসা দ্বিতীয় কোনো এক নারী।
প্রাক্তন মুভিতে ট্রেনে মলি সুদীপাকে বলেছিলো, তার কাছে এডজাস্টমেন্ট মানে হেরে যাওয়া না। কিন্তু তার জন্মদিন বলে উজান তার জন্য কেক নিয়ে ট্রেনে এসে সারপ্রাইজ দিয়েছিল। কিন্তু অন্য দিকে সুদীপাকে কিন্তু একাই সমুদ্রের পারে হাঁটতে হয়েছিল। বললেই হয় না এডজাস্টমেন্ট করে নাও। এডজাস্টমেন্ট তখন করা যায় যখন অপর পাশ থেকেও কিছু পাওয়া যায়।
মলি একদিক দিয়ে পেয়েছে বলে আরেকদিক ছাড়তে তার কষ্ট হয়নি। কিন্তু সুদীপা কিছুই পায়নি তাই বাধ্য হয়েছে মানুষটাকেই ছেড়ে যেতে। যদিও সুদীপা যা পায়নি, যা শেখানোর চেষ্টা করেছিল তার স্বামীকে তা সে শেখাতে পেরেছে। কিন্তু সেই সুখের ভাগীদার হয়েছে তার স্বামীর দ্বিতীয় স্ত্রী, সে নয়। এমনটাই হয় পুরুষের জীবনে আসা প্রথম নারীর বেলায়। সে শিখিয়ে যায় আর সেই সুখ এসে ভোগ করে অন্য আরেকজনায়।
-রুসমিতা বিনতে মেহেদী
Santa Chowdhury Vlogs
Sabar Shahir
ছেলের এলার্জি Test করতে গেলাম Gemelli হসপিটালে | Dr visit at Gemelli Hospital | Italy Life 🇮🇹
👉 আমার ভিডিওগুলো যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে সাথে থাকবেন ধন্যবাদ
https://youtube.com/
সপ্তাহে সংসারের সব দায়িত্ব থেকে একদিন আমি ছুটি নেই | Porta di Roma Shopping Centre Tour | Italy life 🇮🇹
👉 আমার ভিডিওগুলো যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে সাথে থাকবেন ধন্যবাদ
https://youtube.com/
শরৎ এর পাতা ঝরা প্রাকৃতিক সৌন্দর্য চারিপাশে | Autumn in Italy | Weekend vlog | Italy life 🇮🇹
👉 আমার ভিডিওগুলো যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে সাথে থাকবেন ধন্যবাদ
https://youtube.com/
আনন্দ উড়াল দিয়ে আসে না...আনন্দ কে নিজের করে নিতে হয়....আপনার আনন্দে সবাই যে আনন্দিত হবে তাও কিন্তু নয়...তবে যারা বিশেষ দিনগুলোতে আপনাকে একটু আনন্দ দেয়ার জন্য চেষ্টা করবে তাদেরকে খুব করে মনে রাখবেন কারণ এরা সকল স্বার্থের উর্ধে গিয়ে আপনাকে ভালোবাসে❤️
Santa Chowdhury Vlogs
Sabar Shahir
একজন লোক একটি সুন্দরী মেয়েকে বিয়ে করলেন। উনি উনার স্ত্রী কে খুব ভালবাসতেন, হটাৎ উনার স্ত্রীর চর্মরোগ হয়, ধীরে ধীরে স্ত্রী সৌন্দর্য হারাতে শুরু করে।
একদিন স্বামী স্ত্রী বেড়াতে গেলে ফেরার সময় দুর্ঘটনার কবলে পড়ে দৃষ্টিশক্তি হারান স্বামী।তবে তাদের বিবাহিত জীবন যথারীতি চলতে থাকে,কিন্তু দিন যেতে না যেতেই স্ত্রীর সৌন্দর্য হারিয়ে ফেলেছেন, অন্ধ স্বামী এটা জানতেন না এবং তাদের বিবাহিত জীবনে কোন পার্থক্য ছিল না।
স্বামী স্ত্রী কে ভালবাসতে থাকেন এবং স্ত্রীও স্বামী কে খুব ভালবাসতেন, একদিন হটাৎ স্ত্রী মারা গেলেন।
স্ত্রী মৃত্যু স্বামী একটি বড় দুঃখ নিয়ে এসেছিলো, স্বামী উনার সমস্ত শেষকৃত্য সম্পন্ন করে সেই শহর ছেড়ে চলে যেতে চাইলেন।
পেছন থেকে একজন ডেকে বললেন, “এখন একা একা হাঁটবেন কী করে?এই সমস্ত দিন আপনাকে আপনার স্ত্রী সাহায্য করতেন।"
তিনি উত্তর দিলেন, “আমি অন্ধ নই..!
আমি অভিনয় করছিলাম কারণ তিনি যদি জানতেন যে আমি একটি রোগের কারণে তার ত্বকের অবস্থা দেখতে পাচ্ছি, তবে এটি তার রোগের চেয়ে বেশি ব্যথা করত।
আমি কেবল তার সৌন্দর্যের জন্য তাকে ভালবাসিনি, তবে আমি তার যত্নশীল এবং প্রেমময় প্রকৃতির প্রেমে পড়েছি, তাই আমি অন্ধ হওয়ার ভান করতাম।আমি শুধু ওকে খুশি রাখতে চেয়েছিলাম।"
( সৌন্দর্য সময়ের সাথে বিবর্ণ হবে, কিন্তু হৃদয় এবং আত্মা সব সময় একই থাকবে, মানুষটিকে বাহিরে থেকে নয়, অন্তর থেকে ভালোবাসুন। )
Santa Chowdhury Vlogs
Sabar Shahir
একজন মা খুব কষ্ট নিয়ে বললেন, "আজ ১৫বছর আমি আমার ছেলেকে দেখি না, কথা বলি না অথচ আমরা দুজনেই সুস্থ আছি, বেঁচে আছি। আমার ছেলে তখন সদ্য গ্যাজুয়েশন শেষ করে সবেমাত্র ঘরে ফিরেছিল। ইচ্ছে ছিল বিদেশ যাবে বাকি পড়াশুনা শেষ করতে। কিন্তু আশেপাশের কথায় আমার কান ক্রমশ ভারী হতে থাকলো, উঠতে বসতে ছেলেটাকে গালমন্দ করতাম, ভাতের খোটা দিতাম, ওর বেকারত্বটাকে অভিশাপে পরিণত করে দিয়েছিলাম। ভেবেছিলাম কথার দাপটে তাকে চাকরী করিয়ে থিতু করতে পারবো। ছেলে কখনো প্রতিউত্তর করতো না, তবে ওর বাবা চাইতো ছেলে আরো পড়ুক। আমি বাদ সাধতাম। কি দরকার বিদেশ যাওয়ার, দরকার কি বা ঢাকা যাওয়ার আরো পড়ালেখা করার, চাকরী বাকরি নাই সব বসে বসে খাওয়ার ধান্দা। ছেলে আমার তখনও নীরব থাকতো, হয়তো আমার ব্যবহারে দিন দিন বাকরুদ্ধ হয়ে গিয়েছিল। একদিন ব্যাগ গুছিয়ে রওনা দিল ঢাকা যাবে, চাকরীর পরীক্ষা দিবে, প্রথমবার খুশি হলাম। দু চারটা খাওয়ায় হাসি মুখে বিদায় দিলাম। ছেলে আমার তখনো চুপ। কিন্তু সেই যে গেল আর ফিরলো না। দুইদিন পর জানলাম সে দুবাই চলে গেছে তার দুবছর পর ক্যানাডা পারি দিল। তারপর পনেরটা বছর কেটে গেল আর দেশে ফিরলো না। না কখনো আমার সাথে আর কথা বললো। টাকা চাইলে টাকা পাঠায়, বোনের বিয়ে ওর টাকাতেই হল। আমাদের বড় বড় অপারেশনের টাকাও দিত শুধু ওর বাবার সাথে যোগাযোগ ছিল। ছোট বোনেরও খোঁজখবর নিত শুধু আমি কেন জানি তার জীবন থেকেই মুছে গেলাম একবারে। ওর বাবা মাঝে মাঝে নাতি নাতনীদের ছবি দেখায়, বউটাও একদম চাঁদের টুকরা যেন। কিন্তু ছেলের কন্ঠ শুনি না, তাকে ছুঁয়ে দেখা হয় না কয়েকটা যুগ যেন কেটে গেল..........."
মা হওয়ার পর বাচ্চার হক নিয়ে আমি সর্বদা সচেতন থাকার চেষ্টা করি বিশেষ করে রাগের বশে। আমরা মায়েরা কথায় কথায় বলে ফেলি না, "মরস না কেন তুই? হাজার হাজার টাকা ঢালতেছি তোর পিছে কি রিটার্ণ দিলি, তুই আমার জীবনে না আসলেই ভাল ছিল" এসব বলবেন না। আপনি রাগের মাথায় হয়তো বলে ফেললেন আজকে আপনার বাচ্চা কোন রিয়েক্ট করলো না অথচ কালকে পরশু এই এক অভিমান পাহার সবকিছু লন্ডভন্ড করে দিল। আপনার বাচ্চা আপনার জন্য কোন ইনভেস্টমেন্ট না যেখান থেকে আপনি প্রতি মাসে ইন্টারেস্টের আশা করবেন। বাচ্চা আপনার জন্য একটা বিশেষ নেয়ামত সবাইকে এই নেয়ামত আল্লাহ দেন না। আল্লাহ আপনাকে বলেন নি, ওকে বুয়েটে না দিলে আপনি ব্যর্থ মা কিংবা সরকারী চাকরি না করতে পারলে তার জীবন বৃথা যাবে। পারতপক্ষে একটা সুন্দর সুস্থ জীবনের সে হকদার এবং আপনি এইক্ষেত্রে জবাবদিহিতা করতে বাধ্য। সুতরাং বাচ্চাকে কম্পিটিশনে না, সুন্দর সিস্টেমে মানুষ করুন। কবে বুঝবেন, "রিজিক এমন একটা জিনিস যার আছে তার কাছে উড়ে চলে আসে, আর যার কপালে নাই এসেও ঘুরে যাবে।
যাযাকাল্লাহু খায়ের
Santa Chowdhury Vlogs
Sabar Shahir
আপনি নারীঃ কিভাবে সফল হবেন? ৮টি পয়েন্ট মনে রাখুন
আপনি নারী। আপনি কর্মজীবি, আপনি উদ্যোক্তা, আপনি সংসারি,মেয়ে, মা অথবা প্রিয়তমা। জীবনে সফল হওয়ার পেছনে আপনাকে নানা প্রতিবন্ধকতা ঘিরে রাখে। এর মধ্যে থেকেও আপনাকে সাফল্য ছুঁতে হবে। নিচে দেয়া ৮টি পয়েন্ট মনে রাখলে আপনার এগুনোর পথ, আপনার সাফল্যের অগ্রযাত্রা সহজতর হতে পারে।
০১. প্রথমেই বলি, আপনাকে একটু স্বার্থপর হতে হবে। হতে হবে কিঞ্চিত আত্মকেন্দ্রীক। মানে নিজেকে একটু গুরুত্ব দিবেন। নিজেকে ভালোবাসবেন, নিজের কেয়ার করবেন। আপনি নিজেকে গুরুত্ব দিলে চলার পথে ভারসাম্য খুঁজে পাবেন।
০২. আপনাকে নিয়ে অন্যজন কি ভাবছে সেটা খুব একটা গুরুত্ব দেয়ার দরকার নাই। আপনি নিশ্চই আপনাকে ভালো বুঝবেন। আপনার নিজের সম্পর্কে বুঝবার জন্য অন্য জনের অনুমোদনের প্রয়োজন নেই।
০৩. উঠে দাঁড়াতে শিখুন।, চলতি পথে আপনি হোঁচট খাবেন। পা পিছলে পড়বেন। কিন্তু আপনাকে উঠে দাড়াতে শিখতে হবে। আপনার পিছলে পড়া দেখে অনেকেই দুর থেকে হাসতে পারে। কিন্তু আপনাকে সাহায্যের হাত বাড়াতে কেউ এগিয়ে আসবে না। আপনি ঘুরে দাড়ালেই দেখবেন তাদের হাসি ঠিক থেমে গেছে। এগিয়ে যাওয়াটা থামাবেন না।
৪.খারাপ সময়কে ইতিবাচকভাবে নিন। জীবনে অবশ্যই খারাপ সময় আসবে। যদি ভাবেন আমি শেষ। আমি ডুবে গেলাম। তাহলে কিন্তু এগুতে পারবেন না। খারাপ সময়কে বিপরীত দিক থেকে ভাবুন। ভেবে নিন আপনার সাফল্যের নতুন বীজ রোপিত হয়েছে। একটু সময় লাগলেও ফল অবশ্যই আসবে। "ডুবে যাওয়া বা বীজ বোনা- দুটোই কিন্তু মাটি বা পানির নিচে হচ্ছে। যদি বীজ বুনেছেন ভাবেন তাহলে ফল পাবেন। ডুবে গেছেন ভাবলে তো ডুবেই গেলেন।
৫.ভাবুন ইতিবাচক। পাশে থাকুন ইতিবাচক মানুষের। যদি আপনি ইতিবাচক মানুষের পাশে থাকেন তারা কখনো আপনার ব্যর্থতাকে উপহাস করবে না। বরং আপনাকে এগিয়ে যাওয়ার জন্য উৎসাহ যোগাবে। যারা সব কিছুই নেতিবাচকভাবে ভাবে তাদের কাছ থেকে দুরত্ব বজায় রাখুন।
৬. নিজের বুদ্ধিকেই কাজে লাগান। অন্যদের অনেক কথা শুনবেন। প্রয়োজনে মনযোগ দিয়েও শুনবেন। কিন্তু সিদ্ধান্ত নিবেন আপনার মন মস্কিষ্ক যা বলে তা-ই। আপনার মাথার ভেতরে কী আছে সেটা যেমন অন্যরা জানে না, তেমনি আপনার মস্তিষ্কের ভেতরের মেধাগুলো কেউ ছিনিয়ে নিতেও পারবে না।" আপনার সবচেয়ে বড় শক্তি আপনার মাথা খাটানোর ক্ষমতা।"
৭. মাঝে মাঝে নিজের সাথে নিজে কথা বলুন। আপনার মনের ভেতরও কোন শুণ্যতা যদি থাকে সেই শুণ্যতা পূরণের জন্য চোখ বন্ধ করে নিজেকে অনুভব করুন ভিতর থেকে। মোবাইল ফোন, কিংবা টেলিভিশন থেকে মাঝে মাঝে ছুটি নিন। হতে পারে এক ঘন্ট, দুই ঘন্টা। দেখবেন এতে আপনার মতিষ্কে নতুন করে কিছু জন্ম দিচ্ছে।
৮. ভাববেন না আপনি পারবেন না। পারতে হলে কি কি করতে হবে সেটাই ভাবুন। ব্যর্থতাকে শেষ না ভেবে নতুন করে শুরুর পয়েন্ট ভাবুন। একটি চলমান জীবনে অজস্র 'কমা' থাকে। সেটা স্বল্প বিরতি মাত্র, এটাকে 'ফুলস্টপ' না ভাবলেই আপনি এগুতে পারবেন।
Santa Chowdhury Vlogs
Sabar Shahir
একটি সন্তুষ্ট জীবন ♥️একটি সফল জীবনের চেয়ে ভাল। আমাদের সাফল্য অন্যদের সাথে তুলোনা করে পরিমাপ করা হয় ।কিন্তু আমাদের সন্তুষ্টি আমাদের নিজের আত্মা শান্তি দ্বারা পরিমাপ করা হয়, না|
Santa Chowdhury Vlogs
Sabar Shahir
শীত চলে এসেছে তাই ঘরে ঘরে এখন পিঠার আমেজ
প্রথমবারের মতন আতব চাল দিয়ে চিতই পিঠা বানালাম একদম পারফেক্ট হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ সাথে সরিষার ভর্তা আর ধইনা পাতার ভর্তা
Santa Chowdhury Vlogs
Sabar Shahir
Developmental transition in Adolescence ( বয়ঃসন্ধি কালের পরির্তন):-
👉 বয়ঃসন্ধি কালের সময় হলো puberty আর puberty কালের পরিবর্তন গুলো হলো বয়ঃসন্ধি কাল(Adolescence)।অর্থাৎ শৈশবের শেষ এবং যৌবন প্রাপ্তির সন্ধি বা সংযোগ কাল হলো বয়ঃসন্ধি কাল।
👉 এই বয়সী ছেলে ও মেয়েদের নানা রকম পরিবর্তন হয়।যার ফলে তারা বিভিন্ন ধরনের সমস্যায় পড়ে যায় কোন কোন সাইডে।ছেলে ও মেয়েদের আলাদা পরিবর্তন দেখা দেয়।
👉 ছেলেরা লম্বা হয়, ওজন বৃদ্ধি হয়,দাঁড়ি গোঁফ গজায়।গলার স্বর ভেঙে গিয়ে স্বর ভারি হয়।মেয়েদের ওজন বৃদ্ধি পায়,রক্তের সল্পতা হয়,ঋতু স্রাব হয়।
👉এই বয়সে তারা নিজেদেরকে খুব বুদ্ধিমান মনে করে। ( Abstract thinking) নম্রতা, ভদ্রতা বোধ তৈরি হয়।মানুষকে বুঝতে শিখে।ভালো মন্দ বিচার করা শিখে যায়। যেকোন বিষয়কে অনেক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখতে পারে।
👉 ছেলে মেয়েরা তাদের পরিবর্তন গুলো সমবয়সী ও পরিবারের নিভরযোগ্য কারো কাছে শেয়ার করে। ওরা একা থাকতে চায়। ছেলেদের এই পরিবর্তন গুলো ১২/১৩-১৯/২০ বয়সের মধ্যে হয়।আর মেয়েদের ১০/১১-১৮/১৯ বছর বয়সের মধ্যে হয়।২% সময় কম বেশি হতে পারে সময়ের।
👉 মুড সুয়িং হয় খুব বেশি। আবেগ অনুভূতি বেড়ে যায়।আবেগের বহিঃপ্রকাশ বেশি হয়।অনেক সময় দ্বিধা দন্ধে ভোগে।হঠাৎ হঠাৎ মন খারাপ হয়ে যায় কিছু ভালো লাগেনা।খুব বেশি সেনসিটিভ হয়ে যায়। ইজিলি আপসেট হয়ে যায়।
👉 এই সময় তাদের সাথে যথেষ্ট সময় দিয়ে, তাদেরকে বয়ঃসন্ধি কাল সম্বন্ধে ধারণা দিতে হয়।এটি স্বাভাবিক সবার এমন হয়। আর তাদের খারাপ লাগা ভালো লাগার বিষয় গুলো মাথায় রেখে বাবা মাকে তাদের সাথে সঠিক আচরণ করতে হয়।এই সময়টা অনেক জটিল সময় তাদের।
লেখায়,
শারমিন মুজাহিদ
Santa Chowdhury Vlogs
Sabar Shahir
পাঁচ বছর, তিন মাস, বারো দিন পরে আমার স্বামী আবিরকে আবার দেখছি। স্বামী না বলে প্রাক্তন স্বামী বলাই মনে হয় ঠিক হবে। যদিও অফিসিয়ালি বিবাহ বিচ্ছেদ আমাদের হয়নি।আবির এখন আমার বাসার ড্রয়িং রুমে বসে আছে। ভাবতে অবাক লাগছে, এই মানুষটাকে এক সময় পাগলের মত ভালোবাসতাম। আমার ধারণা ছিল, আমার মত এতটা না হলেও, সেও আমাকে ভালোবাসে। যদিও তার প্রকাশটা কখনো ঐভাবে দেখিনি। কিন্তু ভাবতাম, সবার প্রকাশ ক্ষমতা এক রকম হয় না।
ভালোবাসা কখনো কখনো মানুষের সর্বনাশের কারণ হয়। আমারও তাই হলো। আমার জরায়ুতে ছোট একটা টিউমার হয়েছিল । ছোট হলেও দুর্দান্ত গতিতে রক্তক্ষরণ করতো সেটা। আমার বয়স তখন চুয়াল্লিশ। ডাক্তার বললেন, জরায়ুটা ফেলে দেওয়াই ঠিক হবে। আমার একটাই মেয়ে মেঘলা, তখন ভার্সিটিতে পড়ে। বাচ্চা কাচ্চা এতদিনে যখন আর হয়নি, তখন আর হবে বলে মনেও হলো না। তাই ফেলে দেওয়া হলো জরায়ুটা।
অপারেশনের ধাক্কা সামলাতে না সামলাতেই নতুন ধাক্কা শুরু হলো। আমার ননদ প্রায় প্রায়ই বলতে লাগলো,
– “ আবিরের মুখের দিকে তাকানো যায় না। একটা ছেলের এত শখ ছিল ওর। ”
আমি জানি, আবির ছেলে খুব পছন্দ করতো। কিন্তু তার জন্য মন খারাপ করবে, এটা কখনোই ভাবিনি। ভাবলে, রক্তক্ষরণ হতে হতে মরে গেলেও আমি জরায়ু ফেলতাম না। আবিরকে জিজ্ঞাসা করলে, ও চুপ থাকতো। আস্তে আস্তে অপরাধবোধে ভুগতে থাকলাম আমি। ভালোবাসার মানুষটা এভাবে কষ্ট পাচ্ছে, সহ্য করতে পারছিলাম না।
তাই আমার ননদ যখন একদিন বুদ্ধি দিলো,
– “ আবিরকে আর একটা বিয়ে দিয়ে দিই ”
তখন আমার কাছে ব্যাপারটা খুব বেশি খারাপ লাগেনি। আশংকা করছিলাম, আবির রাজি হবে কিনা। কিন্তু যেহেতু সে আমার ননদের কথায় ওঠে বসে, কাজেই বোনের আদেশ পাওয়া মাত্রই রাজি হয়ে গেল।
সম্ভবত আমার ননদ আগে থেকেই মেয়ে দেখে রেখেছিল। তাই খুঁজতে একদম সময় লাগলো না। মেয়ে দেখে আমি অবাক হলাম। একেবারেই বাচ্চা মেয়ে। আমার মেয়ে মেঘলার থেকে বড়জোর চার পাঁচ বছরের বড় হবে।
আবিরকে বললাম,
– “ তোমার সাথে বয়সের ডিফারেন্স অনেক বেশি হয়ে যাবে। ”
আবির বললো,
– “ সমস্যা নেই। ”
মেঘলা দারুণ ক্ষেপে গেল। ওকে বোঝালাম, কিছুদিন পরে তোর বিয়ে হয়ে যাবে। আমরা একলা হয়ে যাবো। তোর বাবার এত সম্পত্তি, তার একজন যোগ্য উত্তরাধিকারও তো থাকা উচিত। তুইতো জানিস, তোর বাবাকে আমি কতটা ভালোবাসি। তার মন খারাপ, আমি সহ্য করতে পারি না। মেঘলা রাগ করে হোস্টেল থেকে বাড়িতে আসা বাদ দিলো। কিন্তু তাতে বিয়ে আটকানো গেল না। আসলে এখন বুঝতে পারি, হয়তো অবচেতন মনে আমিও বুঝেছিলাম, ঠেকানোর চেষ্টা করেও লাভ নেই।
অবাক করা ব্যাপার হলো, বিয়ের দিন আমার তেমন খারাপ লাগেনি। আমাদের ভিতরে অনেক দিন হলো, সম্পর্কটা ঠিক স্বামী স্ত্রীর মত ছিল না। সম্পর্কটা ছিল অভ্যস্ততার। তাই আমার স্বামী আমার হাত ছাড়া হয়ে যাচ্ছে, এরকম ফিলিংস তখনও আসেনি। আমি নিজে চাকরি করি। যা বেতন পাই, তা দিয়ে রাজার হালে থাকতে পারি। কাজেই খাবো কি, পরবো কি - এই চিন্তাটাও মাথায় ছিল না। কিন্তু সমস্যা শুরু হলো, বিয়ের পরে।
না, এমন নয় যে, আবির আমার কাছে আসছে না, সেজন্য আমার কষ্ট হচ্ছিলো। সে তো বহুদিন থেকেই তেমন করে কাছে আসতো না। আমার কষ্ট হচ্ছিলো, নতুন বউ এর প্রতি তার কেয়ারিং দেখে। এই মানুষটা এত কেয়ারিং, এত রোমান্টিক হতে পারে, আমার ধারণাই ছিল না। নতুন বউ যা ই বলে, সে সেটাই শোনে। আমি যে কাজ ভয়ে জীবনেও করতে পারতাম না, সে সেটা অনায়েসে করে। এমনকি, যে ননদের ভয়ে জীবনে একটা কথাও বলতে পারতাম না, সে তার সাথে অনায়েসে ঝগড়া করে। যে আবির বলতো, আমার মা, বোনের মুখের উপর জীবনে কোন কথা বলবা না, সে দেখি নতুন বউ এর হয়ে বোনকে ধমকায় !
তিনটা মাস, তিনটা মাসেই আমি বুঝে গেলাম, আমি কত বড় গাধা ছিলাম। সারাজীবন শুধু সংসার ভেঙে যাবে, এই ভয়ে কম্প্রোমাইজ করে গেছি। কোনদিন নিজের অধিকার জোর করে আদায় করিনি। কোন দিন নিজের ভালো লাগার মূল্য দিইনি। নতুন বউকে আমার হিংসা হতো। এজন্য নয়, সে আমার স্বামীকে নিয়ে নিয়েছে। এজন্য যে, আমি কখনো তার মত করে পারিনি। আবিরের উপর রাগ হতো না, তীব্র রাগ হতো নিজের উপরে। কিভাবে আমি আমার জীবনের বাইশটা বছর নষ্ট করেছি, এই ভেবে।
যে সিদ্ধান্তটা অনেক আগেই নেওয়া উচিত ছিল, দেরিতে হলেও সে সিদ্ধান্তটা নিয়েই ফেললাম। অফিসিয়ালি ডিভোর্স আবিরকে দিলাম না। কারণ মনের সম্পর্কটাই যেখানে আর নেই, সেখানে কাগজের সম্পর্কে কি করবো ? কিন্তু সেপারেশন এর সিদ্ধান্ত নিলাম। মেঘলা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তো, তাই আমার পোস্টিং তদবির করে ঢাকাতে নিলাম। আবিরকে বলে এসেছিলাম, সে এবং তার পরিবারের কেউ যেনো কোনদিন আমার আর মেঘলার সাথে যোগাযোগ না করে। আবির এতদিন সে কথা রেখেছিল। কোনদিন যোগাযোগ করেনি। কিন্তু আজ পাঁচ বছর, তিনমাস, বারো দিন পরে হঠাৎ করেই বাসায় হাজির। সম্ভবত অফিস থেকে ঠিকানা জোগাড় করেছে।
অনেকক্ষণ হলো দুজনে চুপচাপ বসে আছি। শেষে আবিরই কথা শুরু করলো।
– “ কেমন আছো রেবা ? ”
– “ ভালো আছি। অনেক ভালো আছি। নিজেকে ভালোবাসতে শিখেছি। এরচেয়ে বড় পাওয়া, পৃথিবীতে আর কি থাকতে পারে ? ”
– “ মেঘলা কেমন আছে ? ”
– “ আলহামদুলিল্লাহ।মেঘলা অনেক ভালো আছে। দুই বছর আগে ওকে বিয়ে দিয়েছি আমার এক কলিগের ভাইপোর সাথে। ছেলেটা অসম্ভব ভালো। ওর পরিবারের সবাইও অসম্ভব ভালো। মেয়ে আমার সারাজীবনে যে সুখ পায়নি, এখন সে সুখ পাচ্ছে। দেশ বিদেশ ঘুরে বেড়াচ্ছে। গত মাসে আমাকেও বিদেশে বেড়াতে নিয়ে গিয়েছিল ওরা। আলহামদুলিল্লাহ। ওরা সত্যিই অনেক সুখে আছে। ”
– “ মেঘলার বিয়ে দিলে, অথচ আমাকে একটা খবর দিলে না ? বাবা হিসাবে আমারও তো কিছু দায়িত্ব ছিল ? ”
– “ দিতে চেয়েছিলাম। মেঘলা ই না বলেছে। ছেলে পক্ষও সব জানতো, তাই সমস্যা হয়নি। ”
আবিরের মুখটা বেদনায় ছেয়ে গেল। আমি প্রসঙ্গ ঘুরিয়ে বললাম,
– “ তোমার ছেলে কেমন আছে ? ”
– “ আমার ছেলে? ও আচ্ছা। না, আমার আর কোন ছেলে মেয়ে হয়নি। আসলে তুলির বয়স কম ছিল বলে বাচ্চা নিতে চাইতো না। ”
– “ এখন তো বয়স হয়েছে । এখন নিয়ে নাও। ”
– “ গত মাসে তুলি আমাকে ছেড়ে চলে গেছে। ”
– “ মানে ?!! ”
– “ আসলে ও একটা ছেলেকে পছন্দ করতো।ছেলেটা তখনও ভালো চাকরি বাকরি পায়নি দেখে ওর বাবা মা জোর করে আমার সাথে বিয়ে দিয়ে দেয়। ব্যাপারটা আমি জানতাম না। ঐ ছেলেটা এখন ভালো চাকরি পেয়েছে। তাই তুলি আমাকে ছেড়ে চলে গেছে। ”
খুব করুনা হচ্ছিলো আবিরকে দেখে।কিন্তু ও যখন বললো, – “ রেবা, তুমি আমার সাথে যাবে ? ওটাতো তোমার ই সংসার ” , তখন রীতিমত ঘেন্না লাগছিল।
কাজের মেয়েকে ডেকে বললাম,
– “ এই সাহেব কফি শেষ করলে, বিদায় দিয়ে দরজা লাগিয়ে দিস। ”
ভিতরের ঘর থেকে উঁকি দিয়ে দেখলাম, আবির কফি না খেয়ে মাথা নিচু করে বেরিয়ে যাচ্ছে।
-
(সমাপ্ত)
ছোটগল্প
"ঘেন্না"
Santa Chowdhury Vlogs
Sabar Shahir
মানুষ যখন মিথ্যা স্বপ্ন আর আবেগের মাঝে থাকে, তখন মনে হয় জীবনটা অনেক সহজ..
আর যখন বাস্তবতার মুখোমুখি দাঁড়ায়, তখন বোঝা যায় জীবন কতোটা কঠিন..!!
#ছবিকথা #ছবিটা #ছবিতে #কথা #কথাটা
Santa Chowdhury Vlogs
Sabar Shahir
ভালবাসা খুব আয়োজন করে হয় না,দিনের ছোট ছোট কাজেই ভালবাসা যত্ন মিলে মিশে থাকে।সব সম্পর্কে যত্নের দরকার আছে,সব সম্পর্ক ভালবাসায় তরতাজা থাকে।যত্ন না নিলে সম্পর্ক হয়ে যায় ঘ্রাণহীন শুকনো বাসি ফুলের মত।
Santa Chowdhury Vlogs
Sabar Shahir
সবাইকে খুশি করার জন্য আপনি যদি আইসক্রিম বিক্রি করতে শুরু করেন, তখন দেখবেন অনেকেই আছেন যারা আইসক্রিম খেতে পছন্দ করেন না।
তখন?
একজন মানুষের পক্ষে দুনিয়ার সবাইকে খুশি করা কখনোই সম্ভব না। আপনার জীবনে চেনা-অচেনা এমন অনেক মানুষ থাকবেন, যারা কারণে এবং অকারণে আপনাকে অপছন্দ করবেই।
Santa Chowdhury Vlogs
Sabar Shahir
পরিপূর্ণ তৃপ্তি নিয়ে কুঁড়ে ঘরে থাকাও ভালো
অতৃপ্তি নিয়ে বিরাট অট্টালিকায় থাকার কোন সার্থকতা নেই‼️
‼️মানুষ প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পরে যেই ব্যবহারটা করে সেটাই তার আসল চরিত্র
Santa Chowdhury Vlogs
Sabar Shahir
আর এ কারনেই যেখানে টাকা খরচ করে বন্ধু পাতাতে হয় সেখানে আমাকে দেখবেন না কখনোই
কিছু শখ পুরন করে নিঃস্ব হওয়ার চেয়ে কিছু টাকা সঞ্চয় করা ভাল। অন্তত বিপদে কারো কাছে হাত পাততে হবেনা। আশায় থাকতে হবে না সে দিলেই আমি বিপদমুক্ত হবো।
কিছু কিছু ক্ষেত্রে বড় সাজার জন্য কিংবা এগিয়ে থাকার জন্য কাউকে দামী উপহার দেয়ার চেয়ে ঢের ভাল উপলক্ষ্যগুলোকে এড়িয়ে চলার। কারন দিনশেষে নিজের সঞ্চয় না থাকলে কেউ মনেও রাখবেনা ।
মাঝেমাঝে দুই টাকায় যদি দশ টাকার কাজ হয়ে যায়, তাহলে সেটাই ভাল। স্ট্যাটাস মেইনটেইন করতে অপচয় করা ঠিক না।
অন্যের কাছে ভাল হওয়ার জন্য যদি অর্থ ব্যয় করতে হয়, তাহলে খারাপ হয়ে বাঁচাই অনেক ভাল।
এক কথায় যে স্ট্যাটাস মেইনটেইন করতে গিয়ে আমাকে দেউলিয়া হতে হবে, আমি সেই স্ট্যাটাস থেকেই দূরে থাকবো।
কারন সাময়িক তিনবেলা বিরিয়ানি খাওয়ার অভ্যাস ত্যাগ করে দীর্ঘদিন নিশ্চিন্তে ডাল ভাত খাওয়া যায় সেই ব্যবস্থাই করা সবচেয়ে ভাল। এতে কে কি বলে বলুক!
✍️ Ashna Araf
Santa Chowdhury Vlogs
Sabar Shahir
Santa Chowdhury Vlogs
Sabar Shahir
ভালো মানুষের সান্নিধ্য লাভ অনেকটা আখের মত
আপনি তাকে যতই ভাঙ্গুন, দুমড়ান, মোচড়ান বা
আঘাত করুন না কেন সে কিন্তু মিষ্টি রসই দেয়
Santa Chowdhury Vlogs
Sabar Shahir
ছেলের জন্য রান্নাঘরের setup চেঞ্জ করলাম | Weekend Vlog | Autism family vlogs | Italy Life 🇮🇹
👉 আমার ভিডিওগুলো যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে সাথে থাকবেন ধন্যবাদ
https://youtube.com/
ঝরা পাতা শেখায়, যে ছেড়ে চলে যেতে চায়, তাকে যেতে দেয়াই সম্পর্কের সৌন্দর্য।
Santa Chowdhury Vlogs
Sabar Shahir
I've received 1,000 reactions to my posts in the past 30 days. Thanks for your support. 🙏🤗🎉
Santa Chowdhury Vlogs
Sabar Shahir
কেইক তো চাইলেই কিনে ফেলা যায়! কিন্তু বিশেষ কোন দিনে,বিশেষ কারোর জন্য নিজের হাতে ঝটপট বানিয়ে ফেলার আনন্দই আলাদা। আসুন খুব সহজেই ঘরে প্রিয় মানুষটার জন্য,কেইক বানিয়ে তাকে সারপ্রাইজ দিয়ে দেই।
NT: ছেলের জন্মদিনে নিজের হাতে বানানো স্পাইডারম্যান কেক
কেমন হয়েছে বন্ধুরা জানিও
Santa Chowdhury Vlogs
Sabar Shahir
মাটির দেহ নিয়ে কখনও করিওনা বরাই দুচোখ বন্ধ হলে দেখবে পাশে কেউ নাই। যাকে তুমি আপন ভাবো সে হবে পর আপন হবে নামাজরোজা অন্ধাকার কবর।
"জুম্মা মোবারক”
Santa Chowdhury Vlogs
Sabar Shahir
Life lesson-
“ Just stop complaining about others & focus on yourself. You will glow & grow stronger. It’s not just a sentence. It’s a fact.”
Santa Chowdhury Vlogs
Sabar Shahir
বিপদের সময় ধৈর্য্য ধরতে পারলে সেই বিপদ থেকে খুব সহজেই মুক্তি পাওয়া যায় কারন,সব সময় জীবন একই গতিতে চলেনা.ভালো মন্দ নিয়েই মানুষের জীবন
Santa Chowdhury Vlogs
Sabar Shahir
Celebrating my 4th year on Facebook. Thank you for your continuing support. I could never have made it without you. 🙏🤗🎉
Santa Chowdhury Vlogs
Sabar Shahir
Clicca qui per richiedere la tua inserzione sponsorizzata.
Video (vedi tutte)
Digitare
Sito Web
Indirizzo
Rome
Mi occupo di fornire servizi di produzione audiovisiva di alta qualità, trasformando un'idea creativa in una realtà visiva.
Rome, 00185
Produzione e post-produzione audio e video, grafica e comunicazione | Edizione libri e dvd di Antoni
Via Di Casa Mia
Rome
Creazioni dei tuoi ricordi custoditi in un dvd. personalizza il tuo dvd per una ricorrenza o semplicemente per un regalo così da poter rivivere e condividere i tuoi ricordi con i t...
Via Pistoia, 9, Roma RM
Rome, 00182
Benvenuto in Cine Italiano! carichiamo nuove clip ogni giorno, speriamo che vi piaccia guardare.