Saddam Hossain

Relax

SEOUL, SOUTH KOREA.

🪖⚠️কাজের দুর্ঘটনায় মৃত ব্যক্তির পরিবারকে ক্ষতিপূরণ

🧕একজন ইউরপিয়ান লেখক অ্যান লুইস জার্মেইন ডি স্ট্যায়েল লিখেছেন "আমরা মৃত্যুকে তখনই বুঝতে পারি যখন এটি আমাদের ভালোবাসার মানুষের উপর হাত রাখে।" আসলে পরিবারের সদস্য হারানোর শোকে সান্তনা দিতে পারে এমন কোন মানুষ বা শব্দ খুজে পাওয়া কষ্ট। আর তা যদি হয় পরিবারটি বেঁচে থাকা ব্যক্তির জীবিকার একমাত্র অবলম্বন।

👩‍👸ক্লেয়ার বুথ লুস একজন আমেরিকান মহিলা লেখক এবং রাজনীতিবিদ ছিলেন। তিনি ১৯৩৬ সালে দ্য উইমেন নাটকটিও রচনা করেছিলেন, যেটিতে সব অভিনয় শিল্পীরা ছিলেন মহিলা। এখানে, তিনি আর্থিক স্বাধীনতার গুণাবলীর প্রশংসা করেন। তিনি বলেছেন টাকা আপনার জন্য সুখ কিনে দিতে পারবে না, তবে আপনার দুর্বিষহ সময়ে এটি আপনাকে একটু হলেও আশ্বাস দিতে পারে। যারা তাদের একমাত্র আয়ের উৎসকে হারিয়ে দুর্বিষহ জীবন যাপন করছে তাদের সেই ভালোবাসার মানুষটি যদি কারখানায় কাজের সময় দুর্ঘটনার শিকার হয় এবং আরা যায়, তাহলে সেই কোম্পানি মৃত শ্রমিকের পরিবারের সমস্থ দায়িত্ব, বিশেষ করে তাদের ভরন পোষণ খরচ দিতে বাধ্য।

✅কোরিয়া এই ধরনের পরিস্থিতিতে শোকাহত পরিবারগুলিকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার জন্য শ্রমিকদের ক্ষতিপূরণ পেনশনের মাধ্যমে ক্ষতিপূরণের প্রস্তুতি নিয়ে থাকে; এই ধরনের ক্ষতিপূরণ আপনি শিল্প দুর্ঘটনা বীমা মাধ্যমে পেতে পারেন। এটি একটি বার্ষিক হিসাবে প্রদান করা হয়, যা একটি উল্লেখযোগ্য অর্থনৈতিক অংশ হিসেবে আপনার দুর্দিনে সাহায্য করতে পারে।

🕵️‍♀️মৃত ব্যক্তির কাজের দুর্ঘটনার পরে মৃত্যুর কারণ খুঁজে বের করতে হবে যা অনেক সময় একার পক্ষে সম্বভ নাও হতে পারে, উপরন্তু কেউই ইচ্ছা করে ক্ষতিপূরণ দিতে চাইবে না। তাই আপনার অধিকার আপনাকেই আদায় করে নিতে হবে, এতে যদি আপনাকে কোর্টে যেতে হয়, তাই করাটাই ভালো বলে মনে হয়। এর জন্য আপনি একজন ভালো ও দক্ষ আইনজীবীর সাহায্য নিতে পারেন।

🗝যে বিষয় গুলো আপনাকে মনে রাখতে হবেঃ
☑️ আপনার আপন জন যিনি শিল্প দুর্ঘটনায় মারা গেছে তার ৬৫ বছর পর্যন্ত তার বেতন আপনি পাবেন।
☑️ আপনার যদি ভিসাগত সমস্যা থাকে তাহলে এই টাকাটা আপনি এককালীন হিসেবে নিতে ভুলবেন না।
☑️ যদি ভিসার সমস্যা না থাকে তাহলে বাৎসরিক হিসেবে নেওয়াটাও মন্দ নয়।
☑️ কোম্পানি আপনাকে চেষ্টা করবে সম্পূর্ণ টাকাটা না দেওয়ার, তাই আপনি একা সমঝোতা না করে একজন অভিজ্ঞ ব্যক্তির সাহায্য নিতে পারেন।

Copied- KOR law&life

#দক্ষিণ_কোরিয়ার_বিভিন্ন_ক্যাটাগরীর_ভিসার_সংক্ষিপ্ত_ধারণা।

A-Type visa:-
A-1 visa- কূটনীতিক ভিসাঃ কূটনীতিক এবং অন্যান্য সরকারী কর্মকর্তাদের দক্ষিণ কোরিয়ায় অফিসিয়াল ভ্রমণের জন্য জারি করা হয়।
A-2 Visa- সরকারি কর্মকর্তা ভিসাঃ
আপনি যদি সরকারী কর্মকর্তা হন তাহলে আপনি একটি A-2 বিদেশী সরকারি অফিসিয়াল ভিসার জন্য আবেদন করার যোগ্য। একটি বিদেশী সরকার বা একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা দ্বারা নিযুক্ত একজন বেসামরিক/জনসেবক হিসাবে A-2 ভিসা পেতে পারেন।
A-3 Visa- এগ্রিমেন্ট ভিসাঃ পরিবারের সকল সদস্য, বেসামরিক ব্যক্তি এবং এমনকি নবজাতকদের একটি A-3 ভিসা (যা কোরিয়াতে একাধিক প্রবেশের অনুমতি দেয়) এবং SOFA (Standard of forces Agreement) স্ট্যাম্প 30 দিনের মধ্যে পেতে হবে। SOFA স্ট্যাম্প ব্যক্তিটিকে নিবন্ধন করে এবং কোরিয়া সরকার SOFA চুক্তির অধীনে সুরক্ষা এবং অধিকার রয়েছে বলে চিহ্নিত করে৷

★B-type Visa
B-1 Visa- Exemption (free visa): এই ভিসা হল এক ধরনের পাসপোর্ট স্ট্যাম্প যা নাগরিকদের জন্য ব্যবহার করা হয় যাদের দক্ষিণ কোরিয়া ভ্রমণের জন্য ভিসার প্রয়োজন নেই। ৩০,৬০,৯০,১৮০ দিন পর্যন্ত থাকা যায়।
B-2 Visa:B-2 স্ট্যাটাসে ভ্রমণকারীরা গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের মূল ভূখণ্ড সহ বিভিন্ন এখতিয়ারের পাসপোর্টধারী, দক্ষিণ কোরিয়াতে সর্বাধিক 30 দিনের জন্য থাকার অনুমতি দেয়।
[B-2-1:Tourist/Transit/General:
(B-2-2: Tourist /Transit/General(jeju Island 30 days): শুধু জেজু দ্বীপের ভিসিট ভিসা, মেয়াদ ৩০ দিন।

★C-type-Visa
C-1 Visa:Temporary news coverage (일시취재): বিদেশী যারা বিদেশী মিডিয়ার সাথে একটি চুক্তির ভিত্তিতে অস্থায়ী সংবাদ কভারেজ বা রিপোর্ট কার্যক্রমে জড়িত হতে চান। বিদেশী যারা বিদেশী-সংবাদ শাখা অফিস প্রতিষ্ঠার জন্য অস্থায়ী কার্যক্রমে নিযুক্ত হতে চায় তাদের জন্য C-1 Visa.
★C-2 Visa: Short-term business (단기상용): ইহা ৯০ দিনের জন্য স্বল্প সময়য়ের জন্য বিজনেস ট্রিপ/ট্যুর যা APEC ভূক্ত ১৪ টি দেশ যথা;
কোরিয়া, অস্ট্রেলিয়া, ফিলিপাইন, নিউজিল্যান্ড, চিলি, হংকং, ফেডারেশন অফ দ্য ফেডারেশন
মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, পেরু, ব্রুনাই, তাইওয়ান, জাপান, চীন, ইন্দোনেশিয়া (হংকং ইস্যু)হংকং-এবসবাসকারীঅ-নাগরিকদের জন্য।
★C-3 Visa:Short-term visit (단기방문): এগুলো শর্ট-টার্ম পর্যটন, ট্রানজিট, পুনরুদ্ধার বা আত্মীয়দের সাথে দেখা করার জন্য স্বল্প সময়ের জন্য থাকার জন্য কোরিয়ায় প্রবেশকারী একজন বিদেশী দর্শকের জন্য। এছাড়া আরও অনেক টাইপ C-3 visa আছে যেগুলো সংক্ষিপ্তে দেয়া হলো- C-3-1,C-3-2,C-3-3,C-3-4,C-3-5,C-3-6,C-3-8,C-3-9,C-3-10.(C-3-1: Short-term General
C-3-2: Group Tourist
C-3-3: Medical Tourist; enter Korea for medical treatment
C-3-4: Business Visitor (General)
C-3-5: Business Visitor (Agreement); short-term business in accordance with an agreement with ROK.
C-3-6: Business Visitor (Sponsored); invited by a company or an organization designated by the Minister of Justice of ROK.
C-3-8: Short-term Visitor for overseas Koreans.
C-3-9: Ordinary Tourist.
C-3-10: Airside Direct Transit)
★C-4 Visa: Short-term employee (단기취업):যারা বিজ্ঞাপন, ফ্যাশন মডেলিং, বক্তৃতা, গবেষণা, নতুন প্রযুক্তির নির্দেশনা ইত্যাদি থেকে লাভবান হওয়ার অভিপ্রায়ে 90 দিন বা তার কম থাকার পরিকল্পনা করে।
C-4-5 visa: অল্প সময়ে কাজের জন্য (৯০ দিনের)আসা ভিসাকে C-4-5 ভিসা বলে। এই ভিসা নিজে নিজে আবেদন করা যায় না।

★D- Type Visa
D-1:Artist (문화예술):
এই ভিসাটি শুধু তাদের জন্য যারা একাডেমিক বা শিল্প ক্রিয়াকলাপে যুক্ত হতে দক্ষিণ কোরিয়া যেতে চান কোন লাভের উদ্দেশ্যে ছাড়া।
যারা লেখক বা সৃজনশীল কাজে নিযুক্ত হন
- যারা একাডেমিক গবেষণা বা ঐতিহ্যগত শিল্পে নিযুক্ত যারা অলাভজনক সংস্থা দ্বারা আমন্ত্রিত।

- যারা কোরিয়ান সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য বা শিল্প (যেমন: ঐতিহ্যবাহী মার্শাল আর্ট যেমন তেকোন্দো, কোরিয়ান নৃত্য, ক্যালিগ্রাফি, কোর্ট মিউজিক, জেন মেডিটেশন, ফার্ম মিউজিক ইত্যাদি) সম্পর্কে কোনো বিশেষজ্ঞের কাছ থেকে গবেষণা বা প্রশিক্ষণ নিতে চান।
D-2: Students (유학)-স্টুডেন্ট ভিসা।
D-3:Industrial trainee (산업연수): ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে প্রশিক্ষণ দেয়া নেয়ার ক্ষেত্রে কোরিয়ান সরকারের সম্মতি পেলে এই ভিসা পাওয়া যায়। বাকি গুলো সং ক্ষিপ্ত শিরোনামে বুঝে নেন।
D-4:General trainee (일반연수): D-4 visa তাদের জন্য যারা ইউনিভার্সিটি লেভেলের চেয়ে কম শিক্ষায় যান বা গবেষণা করেন, পড়াশোনা করেন বা একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, একাডেমিক রিসার্চ সেন্টার, প্রাইভেট এন্টারপ্রাইজ এবং অন্যান্য গোষ্ঠীতে প্রশিক্ষণ নেন যেগুলি D-2 বিভাগের অধীনে পড়ে না
D-5:Journalism (취재) ৯০ দিনের বেশি সময়ের অভিপ্রায় নিয়ে যারা দক্ষিণ কোরিয়ায় নিউজ কাভারেজ বা রিপোর্ট করতে যায় তাদের জন্য এই ভিসা।
তবে শর্ট টার্ম বা ৯০ দিনের কম সময়ের নিউজ কাভারেজের জন্য C-1 ভিসা।
D-6:Religion (종교)মিশনারী বা বিভিন্ন ধর্মীয় ক্ষেত্রে প্রাপ্ত দাওয়াত ও সমাজ কল্যাণ মূলক কাজে এই ভিসা।
D-7:Intra-Company Transfer (주재)-D7 ভিসা হল বিদেশিদের বিদেশী সদর দফতর বা বিদেশী কোম্পানির বিদেশী পেশাদার কর্মীদের জন্য কোরিয়ায় কাজ করার জন্য একটি আবাসিক ভিসা। যেমন বাংলাদেশস্থ কোরিয়ান Intraco কোম্পানীতে চাকরি করা বাংলাদেশী শ্রমিকদের কোরিয়াস্থ Intraco কোনো শাখায় নিয়োগ হলে D-7 ভিসা।
D-8:Corporate investor (기업투자)-D8 ভিসা হল একটি ভিসা যা বিদেশীদের কোরিয়াতে ব্যবসা করার জন্য জারি করা হয়। এছাড়াও, একটি D8-2 ভিসা রয়েছে যার জন্য বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পত্তির অধিকার সহ উদ্যোক্তারা আবেদন করতে পারেন এবং ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসা স্টার্টআপ সহায়তার অধীনে প্রযুক্তি স্টার্ট-আপের জন্য একটি D8-4 ভিসা।
D-9:International trade (무역경영): যারা কর্পোরেট ব্যবস্থাপনা, আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, কিস্তি, ব্যবস্থাপনা, এবং রপ্তানিকৃত যন্ত্রপাতি (যন্ত্র) রক্ষণাবেক্ষণের জন্য বা সরঞ্জাম উৎপাদনের তত্ত্বাবধানের জন্য দক্ষিণ কোরিয়ায় আসার পরিকল্পনা করছেন তাদের জন্য D-9 Visa.
D-10:Job Seeking (구직) কোরিয়ার কোনো ইউনিভার্সিটি থেকে গ্রাজুয়েশন করার পর দুই বছরের জন্য D-10 visa দেওয়া হয়। এই দুই বছরের মধ্যে তাকে জব খুজে নিতে হবে। এই ভিসাকে Joob Seeking visa বলতে পারেন।
*** about- D Type visas-
D-2-1: Associate Degree.
D-2-2: Bachelor's Degree.
D-2-3: Master's Degree.
D-2-4: Doctoral Degree.
D-2-5: Research Study.
D-2-6: Exchange Student.
D-2-7: Student Invited by the Korean Government.
D-2-8: Short Term Study.
D-3-11: Industrial Trainee.
D-3-12: Industrial Trainee (Technology); who plans to receive a training at a technology-exporting entity which the need of the training at the entity acknowledged by the Minister of Justice of ROK.
D-3-13: Industrial Trainee (Plant)
D-3-14: Industrial Trainee (Others)
D-4-1: Korean Language Trainee; A person with at least high school diploma or the equivalent, or a current student of high school or below, who plans to study Korean language at an academic institution affiliated with a foreign academic institution in ROK.
D-4-2: General Trainee (Others)
D-4-3: Elementary/Middle/High School Student.
D-4-5: Trainee Chef (Korean Cuisine)
D-4-6: General Trainee (Private Institute); who plans to receive training at a private academic institute with an outstanding performance.
D-4-7: Foreign Language Trainee.
D-8-1: Establishing a Local Business
D-8-2: Venture Capital
D-8-3: Unincorporated Enterprise
D-8-4: Technology and Business Start-up
D-10-1: Job Seeker.
D-10-2: Business startup.

★E- Type Visas:-
E-1:Professor (교수)
E-2:Foreign language instructor (회화지도.
E-3:Research (연구)
E-4:Technology transfer (기술지도)
E-5:Professional employment (전문직업)
E-6:Artistic performer (예술흥행)
E-7:Designated activities (특정활동)
E-8:Training employment (연수취업)
E-9:Non-professional employment (비전문취업): অপেশাদার শ্রমিক নিয়োগ।
E-10: Crew employee (선원취업) জাহাজের নাবিক ভিসা।
about: E-Type visa.
E-2-1: Foreign Language Instructor (General)
E-2-2: Teaching Assistant.
E-2-91: Foreign Language Instructor.
E-6-1: Artist and more
E-6-2: Hotel and Adult Entertainment(😀)
E-6-3: Athlete
E-7 Visa: E7 ভিসা হল সবচেয়ে প্রতিনিধিত্বমূলক ভিসা যা কোরিয়ান কোম্পানিগুলিকে বিদেশী পেশাদারদের নিয়োগ করতে দেয়। কোম্পানির প্রধান ব্যবসা এবং বিদেশীদের শিক্ষা, এবং কর্মজীবন অবশ্যই ভালভাবে মিলতে হয়।
E-7-1: Foreign National of Special Ability
E-8: Seasonal Worker: খণ্ডকালীন শ্রমিক।
E-9-1: Manufacturing
E-9-2: Construction
E-9-3: Agriculture
E-9-4: Fishery
E-9-5: Service

★F-Type Visa:-
F-1:Visiting or joining family (방문동거) : কোরিয়া অবস্থানরত ব্যাক্তিরা স্পন্সর করে তাদের স্ত্রী, সন্তান,বাবা-মা কোরিয়াতে আনার জন্য F-1 ভিসা।
F-2:Resident (거주)
F-2-2 visa: কোরিয়ান নাগরিকের অপ্রাপ্তবয়স্ক বিদেশী শিশুর জন্য জারি করা 90 দিন বা তার কম সময়ের জন্য বৈধ একটি একক-প্রবেশ ভিসা।
F-2-3 Visa: একক-এন্ট্রি আবাসিক ভিসা এক বছর বা তার কম সময়ের জন্য বৈধ যা একজন আবাসিক ভিসা ধারক (F-5) এর স্ত্রী/স্বামীকে প্রদান করা হয়।
F-3:Accompanying spouse / child (동반)- Dependant Visa.
F-4:Overseas Korean (재외동포):-
এটি মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা যার 2 বছরের থাকার সময়সীমা রয়েছে।
F-4 ভিসা ধারককে তার প্রবেশের 90 দিনের মধ্যে কোরিয়ার স্থানীয় ইমিগ্রেশন অফিসে একটি রেসিডেন্ট কার্ডের (거소증) জন্য আবেদন করতে হবে।
F-4 বিদেশী কোরিয়ান ভিসা ধারককে সাধারণ শ্রম পরিসেবার ক্ষেত্রে চাকরি পাওয়ার অনুমতি নেই।
F-5:Permanent resident (영주) বিদেশীদের জন্য সবচেয়ে উত্তম রেসিডেন্স ভিসা। এই ভিসা টিকিয়ে রাখতে হলে দুই বছর পরপর কোরিয়া আসতে হবে৷ প্রতিবার ১০ বছরের জন্যে এই ভিসা ইস্যু হয়।
F-6: Marriage to Korean Citizen (결혼이민):- কোরিয়ান কোনো কোন নাগরিককে বিয়ে করতে পারলে F-6 Visa পাওয়া যায়।
More about F types Visan:-
F-2-1: Awarded to the spouse of a Korean. (Abolished--Changed to F-6 from 15 Dec 2011.)
F-2-2: A single-entry visa valid for 90 days or less issued to an underage foreign child of Korean national.
F-2-3: Single-entry resident visa valid for one year or less issued to the spouse of a resident visa holder (F-5).
F-2-4: Recognized refugee
F-2-7: Awarded on a points-based seems difficult to find details of this system on Korean government agency websites. More up-to-date information on the points system is available on various sites around the web.
F-2-99: May be awarded upon fulfilment of additional requirements after 5 years on an E-2 visa.
F-4-11: Overseas Korean
F-4-12: Descendent of Overseas Korean
F-4-13: Former D or E visa holder
F-4-14: University Graduates
F-4-15: Permanent resident of OECD country
F-4-16: Corporate Executive
F-4-17: Entrepreneur of $100,000
F-4-18: Multinational Company
F-4-19: Representative of overseas Koreans organization
F-4-20: Government Employee; Overseas Korean with a foreign nationality of a country, who is currently a member of National Assembly, or has worked for 5 years or more at government office/enterprise
F-4-21: Teacher; Overseas Korean with a foreign nationality of a country notified by the Minister of Justice of ROK, who is a university professor (including associate professor and lecturer), or a teacher at an elementary/middle/high school
F-5-11: Special Talent; recognized by the Minister of Justice for his/her excellence in a specific field including science, management, education, cultural arts, and athletics
F-6-1: Spouse of a Korean National
F-6-2: Child Raising; Father or mother of minor child born after a marriage with Korean (including de facto marriage), but not qualified for F-6-1 (spouse of Korean citizen), who is raising or is planning to raise the child in ROK.

★G-Type visa:-
G-1:Miscellaneous (기타)বিবিধ:
জাতিসংঘের নির্দেশনা অনুযায়ী কোন আশ্রয় প্রার্থী অভিবাসী মহিলা, পুরুষ, শিশু, উদ্বাস্তু, রাষ্ট্রহীন ব্যক্তি, অভিবাসী শ্রমিক এবং পাচারের শিকার অভিবাসী ব্যাক্তিকে থাকার অনুমতি দিতে যেকোনো দেশ বাধ্য কিছু নির্দিষ্ট ক্যাটাগরির ভিসায়।

আন্তর্জাতিক আইনের সংস্থাগুলি যা জাতীয় অভিবাসন আইন, নীতি এবং অনুশীলনের ভিত্তি প্রদান করে যেমন,আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইন, আন্তর্জাতিক শ্রম আইন এবং মান, আন্তর্জাতিক শরণার্থী আইন, আন্তর্জাতিক ফৌজদারি আইন, আন্তর্জাতিক মানবিক আইন, আন্তর্জাতিক কনস্যুলার আইন এবং আন্তর্জাতিক সমুদ্র আইন।

জি-ওয়ান বা বিবিধ ভিসা এমন ব্যাক্তিদের জন্যই প্রযোজ্য
যারা কূটনীতিক (A-1), বিবাহ অভিবাসী (F-6), ওয়ার্কিং হলিডে (H-1) বা ওয়ার্ক অ্যান্ড ভিজিট (H-2) অবস্থার জন্য যোগ্য নয়।
#যে সকল ওজুহাতে বা কারণ দর্শন পূর্বক জিওয়ান ভিসার আবেদন করা যায়:-

G-1-1: শিল্প দুর্ঘটনা এবং পরিবারের সদস্যের চিকিৎসা কারণে । আপনি শিল্প দুর্ঘটনার জন্য ক্ষতিপূরণ দাবি করেছেন এমন ক্ষেত্রে।আপনার স্ত্রী/মা-বাবা/সন্তান চিকিৎসাধীন আছে কিন্তু আপনার ভিসা শেষ। সে ক্ষেত্রে আপনি জি-ওয়ান ভিসার আবেদন করতে পারবেন,

G-1-2: রোগ বা দুর্ঘটনার ফলে চিকিৎসা করা হচ্ছে।(এই ধরণের একজন ব্যক্তির অভিভাবক)
আপনি একটি রোগ বা দুর্ঘটনার জন্য চিকিৎসা নিচ্ছেন।

G-1-3: কোর্টে মামলা চলছে এমন কারণ দর্শণে যেমন,আপনি একটি মামলা জড়িত বা আপনি বকেয়া আয়ের জন্য সালিশি কার্যক্রমে আছেন।মামলা পেন্ডিং থাকলে জি-ওয়ান ভিসার জন্যে আবেদন করতে পারবেন।

G-1-5: উদ্বাস্তু আবেদনকারী (আশ্রয়প্রার্থী/Refugee/Asylum)।
আপনি উদ্বাস্তু অবস্থার জন্য আবেদন করেছেন।

G-1-6: মানবিক অবস্থা জনিত কারণে। - শরণার্থী মর্যাদা পেতে ব্যর্থ হওয়ার পরে মানবিক কারণে আপনাকে কোরিয়াতে থাকার অনুমতি দেয়া।

G-1-10: চিকিৎসা এবং সুস্থতা জনিত কারণে। গর্ভাবস্থা এবং প্রসবের মতো মানবিক কারণে আপনাকে কোরিয়াতে থাকার অনুমতি দেওয়া হয়েছে।

G-1-11: পতিতাবৃত্তি, যৌন নিপীড়ন/হয়রানি, মানব পাচার ইত্যাদির শিকারের কারণে একজন নারী ও পুরুষ জি-১-১১ভিসার আবেদন করতে পারবে।

উপরোক্ত ঘটনা সত্য হলে যে কেউর প্রবাসে থাকা রাষ্ট্রীয় ও ধর্মীয় আইনে বৈধ ন্যায়সঙ্গত।

★H-Type : visa
H-1: Working Holiday(관광취업)
H-2: Working visit (방문취업제)
More about H-2 visa:-
H-2-1: Work and Visit (Family Connection)

H-2-2: Work and Visit (Parents/Spouse of D-2 Student)

H-2-5: Work and Visit (By lottery)

H-2-7: Work and Visit (Expired Visa); Overseas Korean aged 25 or older with foreign nationality in accordance with the Act on Immigration and Legal Status of Overseas Koreans who is 60 years or younger at the time of complete departure from ROK after the expiration of the (H-2)

★M-Visa: Military Visa.
T-1: Tourist landing (관광상륙)

#অনুবাদ_ও_সাজিয়ে_গুছিয়ে_লেখুনিতে:-
মো.মিজানুর রহমান,দক্ষিণ কোরিয়া।

কোরিয়ায় ইপিএস এর মাধ্যমে কর্মী নিয়োগের জন্য ২০২৩ সালে ভিয়েতনামের ইপিএস কোটা ১২,১২১ জন। গত বছর ইপিএস এর আওতায় ৮,৯০০ জন কোরিয়া এসেছে ভিয়েতনাম থেকে।

ভিয়েতনাম ইপিএস এর পছন্দের দেশ হলেও বিভিন্ন কারণে ইপিএস এ বিতর্কিত দেশটি তারপরও মালিকদের চাহিদা অন্যান্য দেশের তুলনায় বেশ ভালই।

এ বছর ভিয়েতনামের ৪ টি এরিয়ার কর্মীরা ইপিএস এর আওতায় পরিক্ষা দিতে পারবে না কেননা এই ৪ এলাকার লোক কোরিয়াতে বেশি অবৈধভাবে বসবাস করছে।

এছাড়াও ২০১২ সাল থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত ইপিএস এ নিষিদ্ধ দেশ ছিলো দেশটি বিভিন্ন দূর্নীতির দায়ে।

উল্লেখ্য যে,এ বছর বাংলাদেশের জন্য ইপিএস কোটা ১০ হাজার জন। গত বছর বাংলাদেশ প্রায় ৬ হাজার জন পাঠিয়েছে কোরিয়াতে। এখন দেখার বিষয় বাংলাদেশ ১০হাজারের কোটা পূরণ করতে পারে কিনা! আমরা আশা করছি সকলের প্রচেষ্টায় পূর্ণ হবে। এতে আমাদের দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহ বৃদ্ধি পাবে।

D-2 ভিসায় কোরিয়া এসে, ২ বছর পড়াশোনা করলেই সহজে চাকরি সহ E-7 ভিসা পাওয়ার সহজ সুযোগ!!!

যোগ্যতা:-
১. কোরিয়ার ফেরত অথবা বাংলাদেশে থেকে কারো Topik level 3 পাশ করা;
২. কমপক্ষে HSC পাশ
৩. বয়স ২৫ বছরের মধ্যে
৪. নিজ নামে ১০,০০০ US Dollar ব্যাংকে তিনমাসের জন্য দেখাতে হবে।
৫. ৬ মাসের টিউশন ফি দিয়ে আসতে হবে। পরের টিউশন ফি নিজে পার্ট টাইম জব করে সংগ্রহ করতে পারবে।
৬. ৩-৬ ছয় মাসের মধ্যে পার্ট টাইম জবের সুযোগ ( সপ্তাহে ২০ঘন্টা)
৭. কোর্স ফি অনেক কম।
৮. পরবর্তীতে F-2, F-5, বা নাগরিকত্ব পাওয়ার সুযোগ রয়েছে।

ইউনিভার্সিটির :- 서정대학교 (양주)

বাংলাদেশ থেকে দক্ষিণ কোরিয়া আসার সকল তথ্য পেতে পেইজটি Follow করতে পারেন। এই পেইজের মাধ্যমে সকল Update দেওয়া হবে।

🖐️ইপিএস সম্পর্কিত যেকোন প্রশ্ন করতে পারেন কমেন্ট বক্সে 👇যেমন–লটারী🔰রেজিষ্ট্রেশন🔰সিবিটি/ইউবিটি🔰স্কিল টেস্ট🔰রোস্টার🔰ইস্যু🔰 শ্রমচুক্তিপত্র স্বাক্ষর🔰সিসিবিআই🔰বিকেটিটিসি ট্রেইনিং🔰ইত্যাদি বিষয় নিয়ে।
✅✅ উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ✌️✌️

সরকারিভাবে দক্ষিণ কোরিয়া যেতে আগ্রহী প্রার্থীরা পাসপোর্ট রেডি রাখুন, যাদের পাসপোর্ট নাই তারা দ্রুত পাসপোর্ট করে ফেলুন। নিচের নোটিশ বোয়েসেলের পেইজ থেকে নেওয়া। আশা করা যায় খুব শীঘ্রই দক্ষিণ কোরিয়ার লটারির সার্কুলার আসবে।

কোরীয় ভাষা পরীক্ষা অংশগ্রহণে অনলাইন নিবন্ধন (লটারি) সংক্রান্ত নোটিশ-
ইপিএস-এর আওতায় E-9 ভিসায় স্বল্প ব্যয়ে উচ্চ বেতনে 3D (Dirty Dangerous Difficult) কাজে দক্ষিণ কোরিয়া যেতে চাইলে কোরীয় ভাষা পরীক্ষায় অংশগ্রহণে জন্য অনলাইন নিবন্ধন আবশ্যক। ২০২৩ সনে নির্ধারিত কোটা পূরণের লক্ষ্যে কোরীয় ভাষা পরীক্ষা অংশগ্রহণে অনলাইন নিবন্ধন (লটারি) সংক্রান্ত কার্যক্রমের প্রস্তুতি চলছে, প্রস্তুতি সম্পন্ন শেষে অচিরেই বেসল এর পেইজে বিজ্ঞাপন প্রচার করা হবে। তাছাড়া পূর্বের ন্যায় স্কীল টেস্ট পৃথকভাবে অনুষ্ঠিত হবে। সংশ্লিষ্ট সকলকে প্রস্তুতিসহ বিষয়টি বহুল প্রচারের পরামর্শ দেয়া হলো।

বাংলাদেশ দূতাবাস,
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার।
সিউল, দক্ষিণ কোরিয়া কর্তৃক কোরিয়া প্রবাসীদের উদ্দেশ্যে।

🌷আজকের পোস্ট আপনার জন্য -🏵️
👇সকলের সুবিধার্থে লেখাটি✍️শেয়ার করুন🙏
♦️দক্ষিণ কোরিয়া 🇰 লটারি বিষয়ঃ
দক্ষিণ কোরিয়া বিশ্বের ১৬টি দেশ থেকে প্রতিবছর ইপিএস সিস্টেমে লটারির মাধ্যমে শ্রমিক নেয়। বাংলাদেশে ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে সর্বশেষ লটারি হয়েছিল। মাঝখানে করোনার প্রাদুর্ভাবে দুইবছর লটারি কার্যক্রম বাংলাদেশের জন্য বন্ধ ছিল। করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ায় ২০২২ সাল থেকে নিয়মিত লটারি সিস্টেম অব্যাহত আছে 🎯

📶আবেদনের যোগ্যতাঃ
➡️এসএসসি সনদপত্র
➡️পাসপোর্ট(জাতীয় পরিচয় পত্রের সাথে মিল রেখে)
➡️বয়স ১৮-৩৯ বছর
🚸 ধাপগুলোঃ
➡️আবেদন করার পর লটারির মাধ্যমে বিজয়ী ঘোষণা
করা হবে।
➡️বিজয়ী শিক্ষার্থীরা ইপিএস টপিক লিসেনিং এন্ড
রিডিং দুইটি পরীক্ষায় পাশ করতে হবে।
➡️স্কিল টেস্ট পাশ করতে হবে।
➡️তারপর পর্যায়ক্রমে অন্যান্য ধাপগুলো সম্পন্ন হবে।।

বিঃদ্রঃ লটারি পাওয়ার পর তিন থেকে ছয় মাসের মধ্যে কোরিয়ান ভাষা দক্ষতা পরীক্ষা হয়।পরীক্ষায় পাশ করলে আপনি পরবর্তী ধাপে যেতে পারবেন।পরীক্ষায় ভালো ফলাফল না করলে আপনি লটারি পেয়েও বাদ পরে যাবেন।যেহেতু কোরিয়ান ভাষা বিদেশি ভাষা অনেকের তিন থেকে ছয় মাসের মধ্যে ভাষা ভালোভাবে আয়ত্ত করতে পারেনা।তাই,আমি বলব আপনারা লটারি পাওয়ার আগে কোরিয়ান বেসিক বইটা শিখে রাখতে পারেন।লটারি পাওয়ার পর আমি পরামর্শ দিব আপনারা ভালো কোন কোচিং থেকে টেক্সট বুক+প্রশ্ন ব্যাংক পড়ে নিবেন।

🔰

সম্প্রতি প্রকাশিত কোরীয় ভাষা পরীক্ষার রেজাল্ট সংক্রান্ত

সংশ্লিষ্ট সকলে অবগত আছেন যে, দুই সরকারের সমঝোতা চুক্তি অনুযায়ী এইচআরডি কোরিয়া বার্ষিক কোটার ভিত্তিতে পরীক্ষার্থী ও চূড়ান্ত পাশের সংখ্যা নির্ধারণ করে থাকেন। নিবন্ধন কার্যক্রম থেকে শুরু করে চূড়ান্ত নির্বাচন প্রক্রিয়া এইচআরডি কোরিয়া কর্তৃক বিধি অনুযায়ী সম্পন্ন করা হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে বোয়েসেল এর কোনো ধরণের সুপারিশ বা হস্তক্ষেপ করার সুযোগ নেই।

এইচআরডি কোরিয়া ফেব্রুয়ারি ২০২৩-এ ২৩০০ জন প্রার্থীকে চূড়ান্ত নির্বাচনের লক্ষ্যে ৭৮৫৪ জন প্রার্থীর কোরীয় ভাষা পরীক্ষা গ্রহণ করে। সেমতে সর্বোচ্চ নম্বরের ভিত্তিতে কাট নম্বর ১৪০ বিবেচনা করে ২৩০৯ জনকে চূড়ান্ত নির্বাচন করেন।

একইভাবে, এইচআরডি কোরিয়া মার্চ ২০২৩-এ ১৭০০ জন প্রার্থীকে চূড়ান্ত নির্বাচনের লক্ষ্যে ৬৩২৭ জন প্রার্থীর কোরীয় ভাষা পরীক্ষা গ্রহণ করে। সেমতে সর্বোচ্চ নম্বরের ভিত্তিতে কাট নম্বর ১৫০ বিবেচনা করে ১৭৯২ জনকে চূড়ান্ত নির্বাচন করেন।

২০২৩ সনে নির্ধারিত দশ হাজার কোটা পূরণের লক্ষ্যে আগ্রহী প্রার্থীদের কোরীয় ভাষা পরীক্ষায় অধিক নম্বর প্রাপ্তির ক্ষেত্রে কোরীয় ভাষা চর্চা আরও বৃদ্ধি করতে হবে। বিশেষ করে, স্পিকিং এবং লিসেনিং এর উপর অধিকতর গুরুত্বারোপ করতে হবে। কোরীয় ভাষা কোচিং সেন্টার/প্রতিষ্ঠান ও প্রশিক্ষক এবং প্রশিক্ষণার্থীদের এ বিষয়ে গুরুত্ব দেয়ার জন্য বোয়েসেল এর পক্ষ থেকে পরামর্শ দেয়া হলো।

বর্ণিতাবস্থায়, উপর্যুক্ত বিষয়ের আলোকে ইপিএস কর্মীসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের জন্য পরামর্শ দেয়া হলো। এতে দক্ষিণ কোরিয়াসহ বর্হিবিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হবে এবং ভবিষ্যতে অধিকসংখ্যক ইপিএস কর্মী দক্ষিণ কোরিয়ায় গমনের সুযোগ সম্প্রসারিত হবে।

সবার জন্য নিরন্তর শুভকামনা, বোয়েসেল।

আগামী মাসে দক্ষিন কোরিয়ার সার্কুলার আসার সম্ভাবনা প্রবল!সে লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছে BOESL সার্কুলার আসলে শীঘ্রই পেইজে পোস্ট করা হবে!

আগ্রহীরা পাসপোর্ট রেডি রাখতে পারেন!আর ভাষা শিখতে পারেন।

다카1 세종학당
কিং সেজোং ইনস্টিটিউট ঢাকা১
একাডেমিক পার্পাস কোরিয়ান ল্যাঙ্গুয়েজ (টপিক) কোর্স
ভর্তি চলছে
--------------------------------------
■যাদের জন্য উপযোগী
●যারা কোরিয়াতে সজং ইউনিভার্সিটিতে ২বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা করে শিপ বিল্ডিং ইন্ডাস্ট্রি
(হিয়ন্দ্যা/হুন্দাই হেভী ইন্ডাস্ট্রিজ)তে অথবা ফূড ইন্ডাস্ট্রিতে চাকরির সুযোগ নিতে ইচ্ছুক
●যারা কোরিয়াতে উচ্চ শিক্ষার জন্যে যেতে ইচ্ছুক
●যারা টপিক পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে ইচ্ছুক
●যারা কোরিয়া দূতাবাসে ফ্যামিলি ভিজিট ভিসার আবেদন করতে ইচ্ছুক
●যারা ইপিএস টপিক পাস করার পরও কোরিয়ান ভাষায় কথোপকথন সম্ভব না হওয়াতে
নিজের ভাষা দক্ষতা উন্নয়েন আগ্রহী
■ কোর্স শুরুঃ মে’র ২য় সপ্তাহ থেকে
■ টেক্সটবুকঃ ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ কোরিয়ান ল্যাঙ্গুয়েজ কর্তৃক প্রকাশিত ‘সেজোং কোরিয়ান’ সিরিজ
■ যোগাযোগঃ ০১৭-১৫৩৯-০৪৯৬, [email protected](এম.শামসুল আলম, উপ পরিচালক ও শিক্ষক),
০১৭-৪০৯৪-১৯২৯ (অ্যাডমিন এসিস্টেন্ট)
■ Address: House 58/B, Road # 21, Block # B, Kamal Ataturk Avenue, Banani, Dhaka

কোরীয় ভাষা পরীক্ষা অংশগ্রহণে অনলাইন নিবন্ধন (লটারি) সংক্রান্ত নোটিশ

ইপিএস-এর আওতায় E-9 ভিসায় স্বল্প ব্যয়ে উচ্চ বেতনে 3D (Dirty Dangerous Difficult) কাজে দক্ষিণ কোরিয়া যেতে চাইলে কোরীয় ভাষা পরীক্ষায় অংশগ্রহণে জন্য অনলাইন নিবন্ধন আবশ্যক। ২০২৩ সনে নির্ধারিত কোটা পূরণের লক্ষ্যে কোরীয় ভাষা পরীক্ষা অংশগ্রহণে অনলাইন নিবন্ধন (লটারি) সংক্রান্ত কার্যক্রমের প্রস্তুতি চলছে, প্রস্তুতি সম্পন্ন শেষে অচিরেই এ পেইজে বিজ্ঞাপন প্রচার করা হবে। তাছাড়া পূর্বের ন্যায় স্কীল টেস্ট পৃথকভাবে অনুষ্ঠিত হবে। সংশ্লিষ্ট সকলকে প্রস্তুতিসহ বিষয়টি বহুল প্রচারের পরামর্শ দেয়া হলো।

সূত্রঃ বোয়েসেল

এইচআরডি কোরিয়ার তথ্য মোতাবেক রোস্টারকৃতদের উৎপাদন খাত থেকে জাহাজ খাতে স্থানান্তর হলে দ্রুত চাকরি হওয়ার সম্ভাবনা আছে।
সূত্রঃ BOESL

𝗘𝗣𝗦 𝗧𝗢𝗣𝗜𝗞 𝗨𝗕𝗧 লটারি সার্কুলার NEWS 2023

BOESL এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মল্লিক আনোয়ার হোসেন স্যার আজকে গোপালগঞ্জ TTC তে বলেছেন কোরিয়ান ভাষা পরীক্ষার সার্কুলার মে মাসের ২য়/ ৩য় সপ্তাহে হবে। লটারি জুন মাসের ১ম সপ্তাহে হবে।

তিনি আরো বলেছেন প্রতি বছর ভাষা পারদর্শী কোটা বাড়বে ও লটারি কোটা কমতে থাকবে। লটারি কোঠা কমতে কমতে এক সময় লটারি থাকবে না। আগামী ২/ ৩ বছর পরে শুধু ভাষা পারদর্শীরাই পরীক্ষা দিবে।

3G/ 4G ও 6G ওয়েল্ডিং ভালো জানলে তারা E-7 ভিসায় যেতে পারবে। সিরামিক ওয়েল্ডিং জানতে হবে।

কোরিয়া আসার পর ইপিএস কর্মীদের স্যামসাং বীমা বিষয়ক পোস্ট

ইপিএস কর্মীদের কোরিয়াতে আসলে নিজে থেকে বাধ্যতামূলক দুটি বীমা করতে হয়। একটি হলো রিটার্ন কস্ট বীমা(귀국비용보험) অন্যটি ক্যাজুয়েলিটি বীমা(상해보험)। এই দুটি বীমাই নিয়ন্ত্রিত হয় কোরিয়ার বীমা কোম্পানি স্যামসাং ফায়ার ইন্স্যুরেন্স এর মাধ্যমে।

রিটার্ন কস্ট বীমাঃ দেশে ফিরে যাওয়ার সময় টিকেট কস্ট হিসেবে এই বীমা করে রাখতে হয়। বাংলাদেশীদের জন্য এটির প্রিমিয়াম ৫লাখ উওন। কোরিয়াতে প্রবেশের পর ৩ মাসের মধ্যে ৩কিস্তিতে পরিশোধ করতে হয়। প্রথম কিস্তিতে ২লাখ উওন, দ্বিতীয় ও তৃতীয় কিস্তিতে দেড় লাখ করে পরিশোধ করতে হয়।
প্রতিমাসের ৫ তারিখ,১৩ তারিখ,২০ তারিখ ও ২৬ তারিখ একাউন্ট থেকে অটো টাকা কর্তন করে নেয় বীমা কোম্পানি। এই দিনে একাউন্টে টাকা না থাকলে টাকা কাটে না। আবার কিছু ভাই আছে একটু চালাকি করে একাউন্ট এ টাকা রাখে না বা টাকা পাওয়ার সাথে সাথেই উঠিয়ে ফেলে যেন কাটতে না পারে।
এটি যেহেতু বাধ্যতামূলক বীমা এটি করতেই হবে। তাই নয় ছয় করা ঠিক না। আইনগত ভাবে কেউ যদি এই বীমার প্রিমিয়াম যদি না করে তাহলে ৮লাখ উওন জরিমানা, দ্বিতীয় বার এসেও যদি না করে অর্থাৎ ২বার আইন ভংগ করে করে তাহলে ১৬ লাখ উওন আর তিনবার(যদিও এখন নাই এটি) ভংগ করলে তাহলে ৩২ লাখ উওন জরিমানা করতে পারে।

তবে এই জরিমানার জন্য ভিসাগত কোন সমস্যা নেই বা ভিসা পরিবর্তনেও কোন প্রভাব পড়বে না।

ক্যাজুয়েলিটি বীমাঃ শিল্প দূর্ঘটনার বাহিরে যে কোন দূর্ঘটনা ঘটলে এই বীমা থেকে সুবিধা পাওয়া যায়। এটিও বাধ্যতামূলক বীমা কোরিয়া প্রবেশের ১৫ দিনের মধ্যে করতে হয়। বয়সভেদে বীমার প্রিমিয়াম ভিন্ন হয়। বয়স যত কম বীমার প্রিমিয়ামও তত কম। ৩০~৩৯ বছর বয়সীদের জন্য ১৬১০০ উওন মাত্র। এটি যতবার ভিসা এক্সটেনশন করবেন ততবারই এই বীমাও এক্সটেনশন করতে হবে। ইপিএস কর্মীরা সাধারণ এক মেয়াদে দুইবার ভিসা এক্সটেনশন করে যদিও করোনার কারণে ১ বছর বাড়ায় অনেকেই ৩ বার এক্সটেনশন করেছে তাই তাকে প্রতি এক্সটেনশন এর সময় এই বীমার প্রিমিয়াম জমা দিয়ে বীমাটিও এক্সটেনশন করতে হয়।

এই বীমা কেউ যদি না করে তাহলে ৫০ লাখ উওন জরিমানা দিতে হয়। তবে এজন্যও কোন ভিসাগত প্রবলেম কিংবা ভিসা পরিবর্তনে পয়েন্ট কর্তন হবে না।

স্যামসাং বীমা কোম্পানি কারও জরিমানা করে না।জরিমানা করে শ্রম মন্ত্রণালয়। শ্রম মন্ত্রণালয় আগে কারও জরিমানা করতো না এখন দুই একটা জরিমানার ঘটাচ্ছে যাতে করে সবাই সচেতন হয়ে বীমার টাকা পরিশোধ করে। যেহেতু এই বীমার প্রিমিয়াম জমা দিতেই হবে তাই বিলম্ব না করে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দেওয়া উচিত। তবে এই সমস্যার কারণে কারও ভিসার সমস্যা নেই আবারও বলছি পুলিশে ধরা,দেশে পাঠানো,ভিসা ক্যান্সেল করা ইত্যাদি কোনটাই করার এখতিয়ার এই বীমা কোম্পানির নেই।

স্যামসাং বীমা অফিসে সেবা দেওয়ার জন্য বাংলাদেশী একজন নিয়োগ প্রাপ্ত ভদ্র লোক আছেন।কারও বীমার টাকা কোন কারণে না কাটলে বা কোন সমস্যা দেখা দিলে 0222618400 নাম্বারে কল দিয়ে ১৩ চাপলে বাংলা ভাষায় কথা বলে টাকা পরিশোধ করতে পারবেন। অফিশিয়াল দিনে সকাল ৯টা থেকে ৬টা (খাবারের সময় ১২~১ টা ব্যতীত ) পর্যন্ত কথা বলা যাবে।

ধন্যবাদ। সবাইকে সচেতন করার জন্য শেয়ারের অনুরোধ রইলো।

Copy from- Asaduzzaman Asad