Untold Dairy
love means war or pain? I think love means..... Writing � and creating something amazing � is our target ... we love you! Wait what’s is the meaning of love? Huh?
পুরুষকে কেউ কখনোই ভালোবাসেনি....
ভালোবেসেছে তার সাফল্য আর সামর্থ্যকে।
😞😞
Watch now:
পুরুষকে কেউ কখনোই ভালোবাসেনি. ভালোবেসেছে তার সাফল্য আর সামর্থ্যকে। Hello everyone We give our best to make every video better, but without your support we are nothing. Please subscribe us and stay with us to motivate us. Tha...
Let’s rock with
Watch now: https://youtu.be/Kq2mIDOtubo
entry scene x entry
Bless your listening by listen this
Watch now:
LOFI BANGLA EMOTIONAL SONGS | 1 hour | UNTOLD DIARY | Cinematic edition 🔔Turn on the Bell to never miss a Track!!Hello everyone We give our best to make every video better, but without your support we are nothing. Please subscri...
🤭
I think it’s the best cinematic version of mayabono biharini …. Watch now ,🥰
Watch now : https://youtu.be/sgXvJFBUTic
STAY STRONG because NOTHING WILL STAY FOREVER Welcome back everyone Some words for you guys, please feel free to share your opinion:-Be yourself, don’t take anything from anyone, and never let them take ...
হুমায়ুন ফরিদীর শেষ কিছু কথা | Humayun Faridi Status | Untold diary Hey here is our video about love and life Please comment and share your feelings with us ▃▃▃▃▃▃▃▃▃▃▃▃▃▃▃▃▃▃▃▃▃▃▃▃▃▃🔴𝗖𝗼𝗽𝘆𝗿𝗶𝗴𝗵𝘁 𝗡𝗼𝘁𝗶𝗰𝗲❗If you t...
Eid salami?
Subscribe our YouTube channel and comment your bkash number and check within 10 min
YouTube : https://youtube.com/channel/UC83Lo8RDqqnfGRGsK0fXP4A
Welcome guys.. we are back with some amazing videos and music and new stories.
Wanna see? Excited?
Let’s go:
Untold Diary By Sadman - YouTube Enjoy Lofi music, regular music and story written by us.✌Life is short but addictive.💔Love means what?🔴𝗖𝗼𝗽𝗽𝘆𝗿𝗶𝗴𝗵𝘁 𝗜𝘀𝘀𝘂𝗲𝘀❓If you think our v...
অবহেলায় নয় আগলে রেখো দেখো..
শেষটা সুন্দর হবে। ❤️🥀
ভাবি তুমি আসবে ফিরে, ধরবে হাতগুলো 🌸
বলবে তুমি কেঁদোনা , ফিরে এসেছি এই দেখো 🥀
সদ্য কেনা নতুন গাড়ীটা যখন পরিষ্কার করছিলাম তখন আমার ছয় বছরের ছেলেটা ধাতব কিছু দিয়ে গাড়ীটাতে কিছু লিখছিল । খুব শখের গাড়ী তাই রাগ সামলাতে না পেরে লিখা অবস্হায় ছেলের হাতের উপর আঘাত করলাম । রাগের মাথায় খেয়াল করেনি যা দিয়ে আঘাত করেছি সেটা ছিল লোহার একটা পাইপ!
আমার ছোট্ট ছেলেটা হাসপাতালের বেডে শুয়ে ঘুমাচ্ছিল আর আমি ওর পাশে বসে কাঁদছি । লোহার আঘাতে চারটা আঙুল ভেঙে গেছে। আর ঠিক হবে না কখনও । আমার চোখের পানি ওর গালের উপর পড়ে ঘুম ভেঙে যায় ওর । ব্যান্ডেজ করা হাতের দিকে চেয়ে আমায় বলে 'সরি বাবা, আমি আর গাড়ীর উপর লিখব না । আমার আঙুলগুলো কি আবার ফিরে পাব-বাবা?'
বাসায় ফিরে পুরো গাড়ীটা দুমড়ে মুচড়ে ভেঙে ফেলি । তারপর ক্লান্ত হয়ে বসে পড়ি । আমার চোখ পড়ে গাড়ীর গায়ে ছেলের লিখাটার উপর-' Love u Dad ' !
পরদিন সকালে সেই হতভাগ্য বাবা আর বেঁচে নেই । ভীষণ কষ্টে আত্মহত্যা করেন। তার নিথর দেহের পাশে একটা চিরকুট পড়ে ছিল।
তাতে লিখেছিল :
'Anger & love have no limits. The choice is yours!'
#রেগে_গেলেন_তো_হেরে_গেলেন।।
😊
😞
Be safe my dear
When the jinn is watching memes with you at 3am..
#প্রেক্ষাপট_১
উচ্চ বেতনে চাকুরি করা এক যুবক আরেক গরীব যুবককে প্রশ্ন করলো,
- তুমি কোথায় চাকুরি করো?
- একটা ম্যাচ ফ্যাক্টরিতে।
- স্যালারি কতো?
- ৮০০০ টাকা।
- মোটে আট হাজার? চলো কিভাবে? তোমার মালিক তোমার প্রতি অবিচার করছে। তোমার যা যোগ্যতা,তাতে হেসেখেলেই তুমি অনেক টাকা বেতন পেতে পারো।
যুবকের মেজাজ খাট্টা হয়ে গেলো। নিজের কাজের প্রতি ও বসের প্রতি
বেজায় রুষ্ট হয়ে উঠলো। পরদিন গিয়ে সরাসরি বসকে জুলুমের কথা জানালো। কথা কাটাকাটি হওয়ার একপর্যায়ে বস তাকে চাকরিচ্যুত করলো।
এখন যুবকটি বেকার।
#প্রেক্ষাপট_২
- তোমার প্রথম সন্তান হলো বুঝি?
- জ্বি।
- তোমার স্বামী এ উপলক্ষ্যে তোমাকে কিছু দেয় নি? উপহার, টাকা বা এ জাতীয় কিছু?
- না। কেন দিবে? এ তো আমাদেরই সন্তান! উপহার বা টাকা দিতে হবে কেন?
- কেন তোমাকে হাত খরচার জন্যেও তো দু’চার পয়সা দিতে পারে। তার কাছে কি তোমার কোনও মূল্য নেই? তুমি চাকরানি?
স্ত্রীর মনে ধরলো কথাটা।
সারাদিন কথাটা ভাবতে ভাবতে মনটা বিষিয়ে উঠলো। সত্যিই তো! আমাকে একটা টাকাও কখনো ছোঁয়ায় না! রাতে কর্মক্লান্ত স্বামী ঘরে ফিরলো।
স্ত্রীর মুখ দিয়ে বোমা বিস্ফোরিত হলো।
লেগে গেলো দু’জনে। কথা কাটাকাটি। ঝগড়া। ঝগড়া। পরে হাতাহাতি। শেষ পর্যন্ত তালাকে গিয়ে গড়ালো।
#প্রেক্ষাপট_৩
- এই বৃদ্ধ বয়েসে কষ্ট করছেন? ছেলে ঢাকায় থাকে,বড় চাকুরি করে শুনেছি। মস্ত বড় ফ্ল্যাটে বউ-বাচ্চা নিয়ে থাকে। আপনাদের দু’জনকে সাথে নিয়ে যেতে পারে না? আপনাদের দেখতেও তো আসে না!
- না না, ছেলে আমার খুবই ব্যস্ত। টাকা পাঠায় তো। ফোনে ও খোঁজ-খবর নেয় নিয়মিত।
- কী এমন ব্যস্ততা তার শুনি? নিজের জন্মদাতা-জন্মদাত্রীকে দেখতে আসার সময় হয় না?
- সারাদিন অফিস-বাসা করতে করতেই তো তার সবটা সময় চলে যায়!
- আপনি খোঁজ নিয়েছেন? সে ঢাকায় বাড়ি-গাড়ি হাঁকিয়ে বেড়াচ্ছে।
আর আপনারা অজপাড়াগাঁয়ে ধুঁকছেন?
বৃদ্ধ বাবা বাসায় এসে স্ত্রীকে খুলে বললো।
স্ত্রীও বাধা দিল,
- আপনি ভুল শুনেছেন। সে আসলেই ব্যস্ত।
- নাহ,খন্দকার সাহেব কি মিথ্যা বলতে পারেন?
আহা রে! কাকে বুকের রক্ত পানি করে বড় করলাম?এটা ভেবেই করে বসলেন ব্রেইন স্ট্রোক।
বাবা এখন হাসপাতালের বিছানায় মৃত্যুশয্যায়।
# এবার_আসি_মূলকথায়
=কিছু নিরীহ-অযাচিত প্রশ্ন আমাদের সুখী জীবনকে ক্ষণিকের মধ্যেই দুঃখী করে দিতে সক্ষম।
=ছদ্মবেশী দরদীরা নিরন্তর শান্ত জীবনে অশান্তির দাবানল জ্বালিয়ে দেয়।
=ছদ্মবেশী ডাইন/ডাইনীগুলো নিজের থেকে কিন্তু আপনাকে কিছুই দিবেনা। কিন্ত অন্যের থেকে অবৈধভাবে আদায় করার পদ্ধতি শিখিয়ে দিয়ে আপনাকে জিতিয়ে দেয়ার নামে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিবে।
#গল্পের_হিতোপদেশঃ
= অতিরিক্ত প্রত্যাশা করো না ۔তুমি যে অবস্থানে আছো অনেকে সে অবস্থানে আসার স্বপ্ন দেখে।
❤️We reached 1000 followers ❄️
It’s really big achievement for us, for our team.without making any promotion..
We did it because only for your support ❤️
____________^^THANKS^^_________________
🙄😆
Majhe majhe tobo tomar dekha pai- Romantic version
Follow and share
😞🙂
সাধনা ছাড়াই যে তোমাকে পেয়ে গেল , সে কখনোই বুঝবেনা তুমি কতোটা মূল্যবান ।
বাঙালি স্ট্রিক্ট প্যারেন্টিং নিয়ে একটু কথা বলি-
প্রথমত, বাবা-মা আপনাকে যা বলবে তাই আপনার করতে হবে, আপনাকে রাতের আকাশে সূর্য এনে দিতে বললে আপনাকে তা এনে দিতে হবে, না হলে বা না করতে চাইলে আপনাকে শুনতে হবে "এতো কষ্ট করে বড় করছি এজন্য? আমাদের কাছে খেয়ে-দেয়ে আমাদের কথাই শুনবি না, বাহ!"।
আচ্ছা যদি এদের এমনই উঠতে বললে উঠা, বসতে বললে বসা এমন কাউকে লাগে তাহলে টাকা দিয়ে একটা চাকর রাখলেইতো পারে। সন্তান জন্ম দিসেন মানেতো এটা না যে আপনি একটা পার্মানেন্ট চাকর পেয়ে গেছেন!
দ্বিতীয়ত, এরা আপনাকে প্রথমে একটি কাজ করতে আটকাবে, এরপর ঠিক কিছুক্ষণ পরই আবার এই কাজটা না করার জন্য আপনাকে কথা শুনাবে। যেমন- এরা সকালে আপনাকে খেলার জন্য মাঠে যেতে দিবেনা, আবার ঠিক কিছুক্ষণ পর বলবে যে- সবাই মাঠে খেলাধুলা করে, আর তোরা ঘরে শুইয়া বইসা থাকিস। আবার ধরেন, এরা আপনাকে কোনো কো-কারিকুলার অ্যাকটিভিটিস করতে যেতে দিবেনা, আবার কিছুক্ষণ পর-ই এসে বলবে- সবাই কো-কারিকুলার অ্যাকটিভিটিস এ পার্টিসিপেট করে, প্রাইজ পায়, আর তুই? এরা আপনাকে কোনো ক্লাবের পিছে টাইম দিতে দিবেনা, আবার দিনশেষে ঠিকই এসে বলবে অমুক তোর ক্লাবের প্রেসিডেন্ট হয়ে গেলো, তুই কি করলি?
তৃতীয়ত, এরা আপনাকে ছোটবেলা থেকেই ঘরের মধ্যে আটকে রাখবে, বন্ধুদের সাথে মিশতে দিবে না, Introvert বা অন্তর্মুখী হিসেবে গড়ে তুলবে, আবার এরাই একদিন আপনাকে বলবে যে তুই এমন হইছিস কেন? সবার ছেলেমেয়ে কতো চালু আর তুই? সারাদিন এক ঘরে চুপচাপ আজাইরা পইড়া থাকোস!
চতুর্থত, এদের কাছে সর্বশ্রেষ্ঠ জীবনচক্র হচ্ছে কিছুটা এরকম- ভালো স্কুল, কলেজ, ভার্সিটিতে পড়ে বিসিএস পরীক্ষায় এ উত্তীর্ণ হয়ে সরকারি চাকরি করা, অতঃপর বিয়ে করে সংসার করা। আচ্ছা, জীবনটা কি এতোটাই সোজা?
পঞ্চমত, এরা আপনাকে প্রায়ই বলবে "আমাদের সাথে ফ্রি হও। আমাদেরকে তোমার বন্ধু মনে করবা সবসময়, সবকিছু শেয়ার করবা, বিপদে পড়লে সেটা কখনো শেয়ার করতে ভয় পাবা না"।
অথচ, আপনি যখনই কোনো বিপদে পড়ে তাদের সাথে সেটা শেয়ার করতে যাবেন, এরা প্রথমে আপনার উপরই রাগ দেখাবে, এরপর কোনো কিছু না বুঝেই বিপদের পিছনে থাকা যত দোষ আছে, সবগুলো দোষ আপনার ঘাড়ে ফেলাবে এবং এর সলিউশন তো দূর, উল্টো আপনাকে এরপর থেকে প্রতিনিয়ত এটা নিয়ে খোঁচা দিতে থাকবে। কেউ কারো সাথে ফ্রি হয়ে যেতে বললেই ফ্রি হয়ে যাওয়া যায়না; তাও আবার সেখানে, যেখানে আপনাদের মাঝে একটা বিশাল জেনারেশন গ্যাপ রয়েছে। ফ্রি তাদের সাথেই হওয়া যায় যে আপনার জেনারেশন থেকে আপনার লেন্স থেকে ঘটনাটা বুঝার চেষ্টা করবে, আপনাকে বন্ধুর মতো সমাধান দিবে।
ষষ্ঠত, এরা আপনাকে এটা বিশ্বাস করাতে বাধ্য করবে যে আপনি একজন অকর্মণ্য, অপদার্থ, ট্যালেন্টলেস। প্রতিনিয়ত আপনাকে শুনতে হবে যে আপনি কিছু পারেন না, আপনাকে দিয়ে কিছু হবেনা; পৃথিবীর যতো বাজে অভ্যাস, দোষ আছে, সেই সবগুলোই আপনার মধ্যে আছে।
এদের ডিকশনারিতে মোটিভেশন বলতে যা আছে সেটা আপনার জন্য না, সেটা অন্য আশেপাশের ছেলেমেয়েদের জন্য।
সপ্তমত, এরা আপনাকে প্রতিনিয়ত বুঝাতে ব্যস্ত থাকবে যে আপনার আশেপাশের সমবয়সীরা আপনার থেকে অনেক বেশি ভালো, বুদ্ধিমান, পড়ালেখা করে, বাবা মা-র কথা শুনে..... আরেকটা বাক্য ব্যবহার করবে যে- যা ওদের পা ধোয়া পানি খা। নিজের সন্তানদের সবসময় দুনিয়ার সবচেয়ে খারাপ প্রমাণ করতে পারলে এরা আনন্দ পায়।
অষ্টমত, আপনার পরিবারে বাবা-মার ঝগড়া হলে আপনি ছোটবেলা থেকেই বাবার মুখে মায়ের দুর্নাম, মায়ের মুখে বাবার দুর্নাম শুনতে বাধ্য, না শুনে অন্য কোনো রুমে গেলে অথবা এগুলো ইগনোর করলে এরা আপনাকে বেয়াদবির ট্যাগ দিবে। এরা নাতো নিজেরা শান্তিতে থাকবে, আর না আপনাকে থাকতে দিবে।
নবমত, এরা সবসময় আপনাকে এটা নিয়ে খোঁচা দিবে যে তারা আপনাকে জন্ম দিয়েছে, কষ্ট করে এ পর্যন্ত মানুষ করেছে, আপনার পিছে অনেক অর্থ ব্যয় করেছে, আর আপনারা তাদের কথাই শুনেন না, বেয়াদবি করেন.... আমাকে জন্ম দিতেতো আমি তাদের একবারো বলিনাই, আর এরপর বারবার এভাবে খোঁচা দিয়ে কষ্ট করে বড় করার চাইতে কষ্ট না করে সম্ভবত রাস্তায় ফেলে দিয়ে আসা ভালো ছিলো।
দশমত, এদের সাথে থাকলে আপনি কোনো কিছুর উদ্যোক্তা, বিজনেস স্টার্টাপ করতে পারবেন না। এরা আপনাকে প্রতিনিয়ত এগুলো থেকে আপনাকে নিরুৎসাহিত করবে, এদের কাছে পেশা বলতে শুধুই সরকারি/বেসরকারি চাকরি করা।
আরো অনেক কিছু আছে বলার মতো, কিন্তু আর ইচ্ছে হলোনা।
আর সমাজের তথাকথিত আত্মীয়-স্বজন, প্রতিবেশীরা তো আছেই, তাদের কথা এম্নিতেই সবার জানা।
অনেকের কাছে এগুলো হয়তো খুব কমন, বাট আমার কাছে এই কমন জিনিসটা প্রতিদিন দম বন্ধ করে দেয়। It's maybe because I'm facing bad times right now, I recently permanently lost my 2 close friends in front of my eyes & I couldn’t save anyone! Also lost many close uncles & relatives this year. And after all these things, when in every second specially parents say that your life is worthless, you are the worst, I really feel like, yes I'm a s**t! I've no talent, I'm good for nothing. Though it's true, I'm not good at study, debate, singing or at anything! But it hurts a lot when they repeat these words again & again. Sometimes these make me think that It would have been better if I had not been born. Wrote these s**ts in my note as always, but this time I thought to save it in my timeline also...
I know, These parents work hard & do a lot for their child, but at the end of the day, when they do this kinda parenting, It either makes a child think that my parents are worst, they don't want to see us happy; or it makes a child think that my parents are good, but I'm worthless, I couldn’t be like as they wanted, the ultimate result of it is su***de! But whatever the scenario is, This will never put any good impact to a family, society or country!
You can't be a good parent just by giving birth! 🙂
লেখা : Taseen.
আমার কথা,
আসলে এমন কোন স্ট্যাটাস আমি শেয়ার করতে চাইনি। কারণ আমি অনেক বেশি ভাগ্যবান।আমাকে এখন আর এমন সিচুয়েশনে পড়তে হয়না। তবে এক সময় আমিও এর অন্তর্ভুক্ত ছিলাম। সময়গুলো আসলেই অনেক কঠিন ছিল।
আর ছেলেটির কথাগুলো কিছু অপ্রিয় সত্য।
এই প্যারেন্টিং যতদিন ঠিক হচ্ছে,অপরাধ মুক্ত দেশ আশা করা ততদিন নিছক বোকামি আর স্বপ্নই!কারণ বেশিরভাগ ডিপ্রেসড ছেলে-মেয়েরা হয় আত্মহত্যা করে/ বিপথে যায়।
নিজেকে শক্ত রাখতে পারে কম মানুষ ই। যদি পারেও, সমাজের অনেক নিয়ম কানুন এর কাছে তারাও এক সময় হয়তো হার মানে!তাই আমাদের আসলে প্যারেন্টিং টা ঠিক করা উচিত।যুগ বদলে গেছে অনেক!
Most Importantly -এখনও যদি বাবা-মায়েরা এগুলো না উপলব্ধি করে তাহলে কিভাবে সন্তান তাদের ত্যাগ বা কষ্ট উপলব্ধি করতে শিখবে?!!
আমার ধর্ষক কে ভূলে গিয়ে এবং তার ধর্ম, দল, পেশা কে নিয়ে পড়ে থাকি বলেই কোনদিন বিচার আশা করাটা বোকামি।
যখন কোন একটা দল,পেশা, ধর্মের উপর আঙুল তুলবেন আপনাআপনি ই ব্যাপারগুলো শিথীল হয়ে যায়...
মূল সমস্যা আমাদের ই। আমরা অন্যায় সয়ে যেতে শিখে গেছি। আমাদের সামনে একজন মা কে পিটিয়ে মেরে ফেলা হয় আমরা চেয়ে চেয়ে দেখি আর ভিডিও করি! দোষ এই দেশের না, সরকারের ও না।
দোষ আমাদের শিকড় এ...
কষ্ট লাগে😢
দুঃখ হয়,
লজ্জা লাগে,, আমি এই দেশের নাগরিক । 😇
স্বাধীন বলবো না,,,
স্বাধীন শব্দটি যায় না এ দেশের সাথে।।।
আর কতো ফাঁসি চাইবো।।😭
কতো????
আজ পর্যন্ত কোনো ধর্ষকরেই দেখলাম না ফাসির মঞ্চে।।
এদেশে শুধু আলেমদের ফাঁসি হয়।।
ধর্ষকদের না।।।😷
কিছুদিন পর আবার নতুন একটা টপিক আসবে।।
চাপা পড়ে যাবে এটা তখন।।।
ফাঁসি??? 😆😆
কিসের ফাঁসি চাও তুমি??
কাদের ফাসি??
ওসি প্রদিপের??আবরারের খুনিদের?? নয়ন বন্ডের?? নাকি কালকের ওইসব নর পশুদের যাদের ভেতর ছিলনা কোনো মায়া।।শুধু ছিল এক বুক আক্রোশ আর হিংস্রতা।।।
বলো।।
থাক।।।😢
কোনো লাভ নেই।।।
যার কাছে বিচার চাওয়ার তার কাছেই চাও।।।।এদের কাছে না।।
আমিন
Listen Before I Go😊🙂
বাবু হওয়ার পর একটা মেয়ের মা হয়ে যাওয়া টা সবার চোখে পরে, কিন্তু একটা ছেলের বাবা হওয়া টা উপলব্ধির ব্যাপার। এই মানুষটা যেদিন জানতে পারল আমাদের মেয়ে হবে সেদিন তার খুশি দেখে কে! সেদিন থেকে আমাকে প্রতিদিন একবার করে বলত, "ত্রিষামা, আমাদের মেয়ে যেন তোমার মত হয়"... আমি তখন বলতাম, "তাহলে তো ও তোমাকে ছাড়া কিছুই বুঝবেনা!" ও শুনে হাসত। আস্তে আস্তে দেখি, বাবা মেয়ের জন্য অস্থির, মেয়েও বাবার জন্য অপেক্ষা করে, কখন আসবে বাবা। আমার জামাইটার নিজের কাজ করতেও দুনিয়ার আলসেমি। জিমে সপ্তাহে একদিন যায়, তাও যদি আমি জোর করে ঠেলেঠুলে পাঠাইতে পারি তো। 😑 কিন্তু আরিত্রির এটা লাগবে, সেটা লাগবে, গোসল করানো, খাওয়ানো, রাত ৩-৪ টা পর্যন্ত ওর সাথে খেলা করা, যতক্ষণ আমরা বাইরে থাকি ততক্ষণ ওকে কোলে নিয়ে ঘুরাঘুরি....এগুলো করতে বিন্দুমাত্র বিলম্ব হয়না তার। আরিত্রি এখন খুব দুষ্টুমি করে... হালকা বকা দিলেও আহ্লাদি মেয়ে ঠোট ফুলায়, চোখ দিয়ে পানি পড়তে থাকে। তখন আড়চোখে তাকায় দেখি তার বাবার চোখেও পানি ছলছল করে!! সেদিন বান্ধুবির সাথে রেস্টুরেন্টে গেলাম খেতে। আতিকের জন্য অপেক্ষা করছিলাম। ওদিকে আরিত্রিও মনে মনে বাবাকে খুঁজছিল হয়ত। আমরা গল্প করছি, এমন সময় কখন যে ওর বাবা এসে কাঁচের ওপাশে দাঁড়িয়ে আছে খেয়ালই করিনি। কিন্তু আরিত্রি ঠিকই তার বাবাকে দেখে ফেলসে। আমি টের পেলাম যখন আরিত্রির কান্নার আওয়াজ শুনলাম। সে বাবার কাছে যেতে চাচ্ছে, কাঁচের দেয়ালটা বাধা দিচ্ছে.....
যতবার ছবিটা দেখি, আমাদের দুজনের চোখেই পানি আসে। সকালে আতিককে জিজ্ঞেস করলাম, "মেয়েকে বিয়ে দেয়ার সময় কি করবা?" উনি বললেন (খুশি হয়ে), " আমি ওর বাসার পাশে বাসা নিব...." 😒😒😒
-Trishama Rejwana
হুম আমাদের বিয়ে১০বছর। আর প্রেমের সম্পর্ক ছিল ৫ বছর। ৫ বছর প্রেম এর পর পারিবারিক ভাবেই বিয়ে হয়েছিল আমাদের। টোটাল ১৫বছর ধরে আমরা একে ওপরের জীবন ছিলাম।💖 আমি দেখতে মোটেও ভালো না অপর দিকে আমার উনি তো মাশাআল্লাহ্! যেমন সুদর্শন_সুন্দর স্মার্ট তেমনি ভদ্র। স্টুডেন্ট লাইফে বিয়ে হওয়ার জন্য অনেক কঠিন সময় ও কষ্ট আমাদের কে সহ্য করতে হয়েছে। কিন্তু যখনই সে একটা ভালো জব পেয়ে গেল বেশি দিন আর সে কষ্ট আমাদের ছিলো না। আগেই বাসার ভাগ পেয়েছিলাম।৪ বছর পরেই বেশ কিছু টাকা জমিয়ে ও আব্বু আম্মু সহযোগিতা নিয়ে আমরা ছোট্ট দুই রুমের একটা বাসা বানিয়ে ফেললাম। আল্লাহ্ র রহমতে কোনো কিছুর ই অভাব ছিলো না আমাদের,শুধুমাএ একটা সন্তান ছাড়া🙁। আমার হাজবেন্ড খুব পরিশ্রমী ও সৎ মনের একজন মানুষ কিন্তু প্রচন্ড রাগী ছিলেন। খুব ভালোই জীবন চলছিল আমাদের।
আমার মেরুদণ্ডের সমস্যা আছে, যা মাঝে মাঝেই আমাকে বিপাকে ফেলে। সেই দিনও সেম একই অবস্থা। হঠাৎ ও এসে বললো আপু বার বার ফোন দিচ্ছে মা না কি খুবই অসুস্থ হয়েগেছে, আমাকে এখনই যেতে হবে। আমি বললাম আমিও যাবো কিন্তু ও বললো তুমি অসুস্থ এই অবস্থায় তুমি কি করে যাবা? আরো অসুস্থ হয়ে যাবা তুমি বাসায় থাকো। মানলাম না ওর কথা,ওর সাথেই গেলাম।
আপু ভাইয়ারা সবাই চলে এসেছে। বাসায় যাবার পর দেখলাম আমার শাশুড়ি বিছানায় শুয়ে আছে খুব একটা অসুস্থ মনে হচ্ছে না। ও রুমে ঢুকেই বললো মা কি হয়েছে তোমার, এ কথা শুনে শাশুড়ি উঠে বসে ওর হাত ধরে কান্নাকাটি শুরু করলো। এতো কান্না যে কথা বলতে পারছে না। ভাইয়ারা সবাই থামানোর চেষ্টা করলো থামছেই না। অনেকক্ষন পর শাশুড়ি ওকে বললো আমি আমার পোতার মুখ কি দেখতে পাবো না আব্বা? ও হেসে বলে উঠলো ওহ্ এইজন্যই তুমি অসুস্থ!আল্লাহ যখন চাইবে তখনই হবে, তুমি মন খারাপ করছো কেন তাছাড়াও ভালো ডাক্তার দেখাবো একটু র্ধয্য ধরো মা। শাশুড়ি এবার রেগে গেলেন বললেন বাচ্চা হলে এতো দিন হয়ে যেত, এই বউ দিয়ে কিছু হবে না। আমি তোর জন্য মেয়ে দেখেছি তুই ঐখানেই বিয়ে করবি। আমার ছেলে বাঝা হয়ে থাকবে এটা আমি মানবো না। আমার মাথা ঘুরে উঠে ছিলো কিছুই বলতে পারছিলাম না😮।
ও খুবই চিৎকার চেচামেচি করে আমাকে নিয়ে বাইরে চলে আসলো। শাশুড়ি পেছন পেছনে এসে বললো সবাই শুনে রাখ আজ থেকে আমি পানিও খাবো না।
বাসায় আসলাম রাতে আর কোনো কথা হলো না আমাদের। ভোরে সে আমাকে বললো মন খারাপ করোনা আমি এমন কোনো কিছুই করবো না, আমরা এমনই ভালো আছি।
শান্তি পেলাম আমি।
সকালে আমার ফোন আসলো শাশুড়ির আমাকে অনেক বোঝালেন বাচ্চা ছাড়া জীবন অচল, বাচ্চা ছাড়া ছেলে মানুষের কোনো মূল্য নাই, বাইরের মানুষ তোমার স্বামী কে ছোট করে দেখবে তোমার কি ভালো লাগবে, আরো অনেক কিছু বললেন। শেষে বললেন তুমি বলো তাহলেই আমার ছেলে বিয়ে করবে। সাথে সাথেই আমি বললাম আমি ওকে হারিয়ে দিতে পারবো না। আমি কখনোই এই কাজ করতে দিবো না।
৫দিন পর রাতে ফোন আসলো শাশুড়ি মেডিক্যালে ভর্তি। সে তাড়াহুড়ো করে চলে গেল। জানতে পারলাম ৪দিন থেকে না খেয়ে ছিলেন উনি আর বয়স বেশি হওয়ার কারণে খুব খারাপ অবস্থা।দুই দিন পার হয়ে গেল তেমন কোনো উন্নতি নাই। কিছুইতে উনাকে খাওয়ানো যাচ্ছে না।তখন ই আবার খবর আসলো শশুর অসুস্থ, তিনিও অনশন করছেন। আপু আর ভাইয়ারা রেগে গেল ওর ওপর। মেডিক্যালের মধ্যেই লেগে গেল গন্ডগোল। মেজো ভাইয়া যা মনে আসলো তাই বললো, শেষে বললো তোর খুশির জন্য তোর বাচ্চার জন্য আজ আমাদের মা বাপ মরে যাচ্ছে আর তুই তোর বউকে ছাড়তে পারছিস না। ও কিছু না বলে আমাকে নিয়ে বাসায় চলে আসলো।
কিছুক্ষন চুপ করে থাকার পর আমাকে কাছে টেনে নিয়ে ভেজা ভেজা কন্ঠে বললো এমনও একটা দিন আমাদের আসবে কখনও চিন্তা করিনি। অনেক ভালোবাসি তোমাকে।কিন্তু আব্বা মা র জন্য হয়তো আমাকে এই কাজ করতেই হবে না হয় আমার মা মরে যাবে, আমি নিরুপায় বলেই কাদতে লাগলো সে। আমি রাগে কষ্টে কান্নাকাটি চিল্লাচিল্লি সব কিছু এক সাথেই করে ফেললাম। আব্বু আম্মু কে ফোন দিয়ে বাসায় ডেকে নিলাম (৪ টা বাসার পরেই আব্বুর বাসা) আমার ভাইয়ারাও সাথে আসলো। বাসার সবাই আগে থেকেই জানতো এই ঝামেলা চলছে তারপরও সে সব কিছু খুলে বললো। সবাই রাগ করলো বোঝালো, বাধা দেওয়ার চেষ্টা করলো কিন্তু আমি বন্ধা হওয়ায় আমার আব্বু আম্মু বা আমি কিছুই করতে পারলাম না। সে চলে গেল। আমি কোনো দিক পাচ্ছিলাম না, কি দিয়ে আমি ওকে ধরে রাখবো😢তিন দিন পর বাসায় আসলো। শুধুই কাদলাম। ও জোড়িয়ে ধরে কাদলো আর বললো বিয়ে শেষ সবার আশা পূরণ করে দিলাম আর যাবো না।
সে দিন থেকেই শুরু হলো শশুর শাশুড়ি আর তার নতুন বউ এর ফোন। দুই দিন পর ওর নতুন শশুর আর ভাইরা চলে আসলো আমাদের বাসায়। ও ঝামেলা এড়াতে প্রায় দুই দিন পর পরই তার নতুন বউ এর সাথে দিনে দেখা করে আসতো। কিন্তু বেশিরভাগ সময় আমার কাছেই থাকতো। কিন্তু আগের মত আর কথা হয় না আমাদের। বিয়ের ৯ মাসের সয়ম আমার শাশুড়ি আমাকে ফোন দিয়ে বললেন নতুন বউ এর বাচ্চা হবে, ও সামনেই ছিল। ওর দিকে তাকাতেই ও মাথা নিচু করে বললো কষ্ট পাবা তাই বলতে পারিনি। সত্যি কষ্ট পেলাম কি যে কষ্ট বলে বোঝানোর মত না😢
আমি জানার পর থেকে ও প্রায় ওর নতুন বউয়ের কাছেই থাকতো। দুই এক দিন পর পর ফোন দিতো আমাকে। মেনেই নিয়েছিলাম এভাবেই আমার জীবন যাবে।বাচ্চা হলো ক্লিনিকে বাচ্চা দেখে আসলাম। বাচ্চার বাবার আনন্দ দেখে ভালো লাগছিল কিন্তু কোথায় যেন এক চাপা কষ্ট ছিলো চোখে পানি আটকে রাখতে পারছিলাম না। বাবুর আকিকা হলো জমকালো অনুষ্ঠানে, কেউ আমাকে ডাকলো না বাচ্চার বাবাও না। হয়তো ভুলে গেছে।
সপ্তাহে দুই দিন ও আমার কাছে থাকতো বাকি ৫ দিন তার পরিবারের সাথে। আস্তে আস্তে বাসায় আসা আরো কমিয়ে দিলো। ১৫ দিন পর পর আসতো। প্রয়োজন ছাড়া আমার সাথে কথা বলতো না, খাবার খেতো না, ঠিক মতো ঘুমাতো না। সারা রাত সোফায় শুয়ে থেকে পার করে দিতো, একটু পর পর তার বউ ফোন দিতো ভিডিও কল দিতো। কিছু ক্ষন পর পর ও ছেলের ছবি দেখতো আর ছটপট করতো। সবই বুঝতাম কিন্তু কিছুই করার ছিলো না আমার। মনে হতো এক অপরিচিত মানুষের সাথে আছি আমি।এভাবেই আমার দিন পার হয়ে যাচ্ছিলো।
হঠাৎ এক দিন শুনলাম বড় চাচা শশুর মারা গেছেন। আমি আর আব্বু আম্মু দেখতে গেলাম। আমি আমার চিরোচেনা রুমে ঢুকতে পারছিলাম না। যাদের সাথে আমি ১০বছর ভালো মন্দ সময় পার করেছি সেই মানুষ গুলোই এড়িয়ে যাচ্চে,তেমন কথা বলছে না। মনে হচ্ছে আমি কোনো অপরাধ করেছি 😞অনেক এদিকে ওদিকে ঘুরে রুমে গিয়ে বসলাম। ও রুমে আসলো আমার থেকে একটু দূরে বসলো কিছুক্ষণ পর ওর বউ রুমে আসলো ৬মাসের বাচ্চা কোলে নিয়ে, বাচ্চা কে ওর কোলে দিলো আর পাশে ওর বউ বসলো। কথা বলতে বলতে ও বাচ্চা কে নিয়ে খেলা শুরু করলো। তিন জনের মুখে আনন্দ, সুখ -শান্তি স্পষ্ট দেখা যাচ্ছিলো, কি সুন্দর একটা মুহূর্ত তাদের। সে দিন আমি আমার স্বামীর চোখে কোথাও নিজেকে খুজে পেলাম না। আমার ১০ বছরের সংসারজীবন কম পরে গেছে তার ২বছরের সংসারের কাছে। মনের মধ্যে কেমন করে উঠলো, আমি কি করছি এদের জীবনে!!!????এখানে কি আছে আমার!😢😢😢
নিজেকে তখন মা বাবার পঙ্গু সন্তানের মতো মনে হচ্ছিলো। পঙ্গু সন্তানদের কে মা বাবা যেমন ফেলেও দিতে পারে না আবার নিরুপায় হয়ে কষ্ট করে টানেও, ঠিক তেমনি ও আমাকে টানছিলো, আমি কোনো কিছুই ছিলাম না তার কাছে ।
চলে আসলাম আর আসার সময় বলে আসলাম দুই এক দিন মধ্যে বাসায় আসো, কথা আছে। ও আগিয়ে দিলো আমাদের কে। ও আসলো আবার আগের মতই কথা বলছে না ফোনেই ব্যস্ত।এক দিন পার হয়ে গেলো, রাতে চলে যাবে ও। সন্ধ্যায় বসলাম ওকে বললাম তোমাদের মধ্যে আমি শুধুই একটা বোঝা। আমি এইভাবে থাকতে পারবো না। তুমি হয়তো আমার থাকো আর না হয় আমরা আলাদা হয়ে যায়। প্রতিদিন আমি তোমার অপেক্ষায় রাস্তায় তাকিয়ে থাকি, ফোনের দিকে তাকিয়ে থাকি আমি আর সহ্য করতে পারছি না। ও বললো আমি আমার ছেলে কে ছাড়া থাকতে পারবো না, আর এতো ছোট্ট বাচ্চা মা ছাড়া থাকতে পারবে না। ও অনেক কাদলো আর বললো এই বাচ্চাটা যদি তোমার হতো তাহলে কোনো দিন এতো কষ্ট পেতে হতো না আমাদের কে।দুই জনই অনেক অনেক কাদলাম। জীবনের সব চেয়ে বড় সম্পদ কে আমি হারিয়ে দিতে যাচ্ছি😢 ও অনেক কষ্ট পাচ্ছে ঠিকই কিন্তু আমাকে ধরে রাখার কোনোই ইচ্ছাই তার মধ্যে দেখলাম না 😔 সেই দিন আর ও বাসায় গেল না, সারা রাত আমাকে জড়িয়ে ধরে কাদলো😢
কিছু দিন পর আমাদের ডিভোর্স হয়ে গেল, আব্বু আম্মু বাদে সবাই আমাকেই বকাবকী করলো, দোষী করলো।
আজ কত দিন যে তাকে দেখিনা, কিন্তু এমন একটা মুহূর্ত নাই যে ওকে মনে পরে না🙂আমার জীবন জুড়ে শুধু ও আছে,থাকবে। আমি অসুস্থ একটা মানুষ, ও আমাকে এক বালতি পানিও আনতে দিতো না। অথচ এতো দিনে এক বারের জন্য খোঁজ নেই নি আমার 😢হয়তো ও এতো দিনে আমাকে ভুলেই গেছে। এক সময় হয়তো ও এটাও ভুলেও যাবে যে ওর বিয়ে হয়েছিল, একটা বউ ছিলো 🙂মা বাবা সব সময় ভালোই চাই, ওর জন্য ওর মা বাবা ভালো চেয়েছিল বলেই সে আজ বাচ্চার বাবা।কষ্ট শুধু একটাই সে নিজেকে পরিপূর্ণ করতে আমাকে নিঃসঙ্গ করে দিয়েছে 😢
কিন্তু তারপরও এখন আমি ভালো আছি, বাসাটা ভাড়া দিয়ে আব্বুর বাসায় আছি, আর্থিক কোনো সমস্যা হয় না। আর সব চেয়ে কথা এখন আর রাস্তায় তাকিয়ে থাকতে হয় না ওর অপেক্ষায়, বার বার ফোন দেখতে হয় না যে এই বুঝি ফোন আসলো🙂কারণ সে আর আমাকে চেনে না, সে আর কখনোই ফিরে আসবে না, কোনো দিনও না 🙂
ভালো থাকুক আমার ভালোবাসার মানুষটা পরিবার নিয়ে , সব সময় দোয়া করি🙂
Hold my hand, I will get well ☺️🌸🌹
তবুও ভালোবাসিব ,🌹
একটি সুন্দর গল্প বলছি
চাইলে ৩০ সেকেন্ড ব্যয় করে পড়তে পারেন,
কথা দিলাম আপনার লাভ হবে ক্ষতি হবেনা !!!
❂ একদা এক ব্যক্তি লেখা পড়ছিল "!!!
হঠাৎ সে ব্যক্তি বলে উঠল..
("সুবহানআল্লাহ")
👉 তারপর সে লেখার নিচের দিকে পড়তে
শুরু করল সে বলে উঠল...
("আলহামদুলিল্লাহ")
👉 সে আবার পড়তে শুরু করল
এবং বলে উঠল...
{"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ (সঃ)}
ﷺ
👉 সে খুবই ভাল অনুভব করতে লাগল এবং বলল..
("আল্লাহ আকবার")
👉 তারপর সে তার নিজের
গোনাহ গুলো থেকে পরিত্রান পেতে বলল,
("আসতাগফিরুল্লাহ")
👉 এবং পরিশেষে সে তার প্রিয়নবী হযরত
মুহাম্মাদ (সাঃ) এর উপর দুরুদ পড়ল..
("আল্লাহুম্মা সাল্লিআল্লা সায়্যিদিনা মুহাম্মাদ
ওয়ালা আ-লি সায়্যিদিনা মাওলানা মুহাম্মাদ) !!!
👉 উপরোক্ত কাজগুলো করে সে
অনেক সওয়াব অর্জন করল !!!
আপনি কি জানেন সেই ব্যক্তিটি কে.?
↓↓ ↓↓ সেই ব্যক্তিটি
হলেন আপনি নিজেই -যদি আপনি পড়ে থাকেন
কমেন্টে আলহামদুলিল্লাহ লিখে শুকরিয়া আদায় করুন"!!!"
আলহামদুলিল্লাহ ❤❤❤
~ভালোবাসা সত্যি হলে কখনো বদলায় না
~না সময়ের কাছে না বাস্তবতার কাছে...!😊❤
😘💞
~যাকে কখনো হারাতে চান না♥
#শেক্সপিয়র বলেছিলেন, "একজন ছেলে কখনো একজন মেয়ের বন্ধু হতে পারে না, কারণ এখানে আবেগ আছে, দৈহিক আকাঙ্খা আছে।"
একই কথা বলেছেন আইরিশ কবি . "নারী এবং পুরুষের মাঝে কেবলই বন্ধুত্বের সম্পর্ক থাকা অসম্ভব। যা থাকতে পারে তা হলো আকাঙ্খা, দুর্বলতা, ঘৃণা কিংবা ভালোবাসা।"🍂🍂
--
#হুমায়ূন_আহমেদ বলেছিলেন, "ছেলে আর মেয়ে বন্ধু হতে পারে কিন্ত তারা অবশ্যই প্রেমে পড়বে। হয়তো খুবই অল্প সময়ের জন্য অথবা ভুল সময়ে। কিংবা খুবই দেরিতে, আর না হয় সব সময়ের জন্য। তবে প্রেমে তারা পড়বেই।"🙂🙂
--
✅ সত্যি বলতে, ছেলে ও মেয়েতে শুধুমাত্র বন্ধুত্ব অসম্ভব ও প্রকৃতি বিরুদ্ধ। কেননা শুধুমাত্র বন্ধুত্ব হলে প্রকৃতি নিজের অস্তিত্ব হারাবে। চুম্বক আর লোহা কখনো পাশাপাশি থাকতে পারে না। আকৃষ্ট করবেই। যদি কেউ তা এড়িয়ে যায় তবে সে ভণ্ডামি করছে নয়তো ধোঁকা দিচ্ছে।🌿
আগুনের পাশে মোম গলবেই। ছেলে ও মেয়ে বন্ধুত্ব হতে পারে, কিন্তু একসময় প্রেমে বা অবৈধ সম্পর্কে রুপ নিবেই। আর এটাই স্বাভাবিক।👍
তবে তাদের এই মন্তব্য গুলোকে জোরালো ভাবে সমর্থন দিচ্ছে যার অর্থ হচ্ছে ছিনালি করা। কড়া ভাষায় বলতে গেলে নোংরামি করা বা সেক্স্যুয়াল এট্রাকশন। বিগত কয়েক বছর আগেও আমরা ছেলে-মেয়ের বন্ধুত্বকে শ্রদ্ধাবোধের জায়গা থেকে দেখতাম অনেকটা ভাই-বোনের মত।
✅ কিন্তু বর্তমান সময়ে তা অনেকটা এগিয়ে েকে_Flirtationship এ রূপ নিয়েছে আর এটা পাশ্চাত্য সংস্কৃতির দর্শন থেকে।
সবচেয়ে বড় ব্যাপার হচ্ছে বর্তমান সময়ে গার্ল ফ্রেন্ড, বয়ফ্রেন্ড সম্পর্ক থেকে এটাই বেশী জনপ্রিয় এর কারন হচ্ছে এতে কারো প্রতি কারো কোনরূপ দায়বদ্ধতা থাকে না, কোন কমিটমেন্ট থাকে না। স্বাধীনভাবে উভয়ই দৈহিক আকাঙ্ক্ষা পূরণ করে নিচ্ছে। আর এটা সামাজিক এবং সংস্কৃতিক দ্বন্দ্ব সৃষ্টির কারন হতে পারে। যেহেতু বাংলাদেশ প্রথাগতভাবে মুসলিম সংখ্যা গরিষ্ঠ দেশ। পাশ্চাত্য সংস্কৃতির আকর্ষন আর নিজেকে আধুনিক হিসেবে জাহির করার মনোভাব এর হাতিয়ার। তাই অভিবাবকদের এখনি যদি সতর্ক না হয় তবে আমরা ওই সংস্কৃতির দিকে অগ্রসর হচ্ছি।😌
তাই লক্ষ্য রাখুন আপনার বোন কিংবা মেয়ে; ভাই কিংবা ছেলে কাঁদের সাথে মিশছে! সঙ্গ এইখানে সবচেয়ে বেশী গুরুত্বপূর্ন।
(কারো গায়ে লাগলে আন্তরিকভাবে দুঃখিত🙏)
❤ধন্যবাদ সকলকেই।❤কালেক্টেড.
যখন তুমি ভাবতে শুরু করবে তোমার জীবনে আর কিছুই নেই তখন জীবন শেষ না করে নামাজ পড়ো। আল্লাহ এর কাছে প্রার্থনা করো। জীবন শেষ করা মানেই সব কিছুর সমাধান নয়।