Aman Traveler

Aman Traveler

You may also like

Ahmed Yousuf
Ahmed Yousuf

This page for the people who want to keep touching with me.

14/11/2023

নামাজে বসে যে আত্তাহিয়াতু দু'আ পড়ি তার পিছ‌নে এত সুন্দর এক‌টি গল্প তা জানা ছিল না, আমার বিশ্বাস সবার ভাল লাগ‌বে এবং নামাজ পড়ায় ম‌নো‌যোগ ও বাড়‌বে। ঈমানও তাজা হবে।

আত্তাহিয়াতু আসলেই অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি দোয়া। এই দোয়াটার পিছনের গল্পটা জানার পর সত্যি আমার হৃদয়টা অনেক কোমল হয়ে গেছে!

আত্তাহিয়াতু আসলে, আল্লাহর সাথে আমাদের মহানবী (সঃ) কথোপকথন একটা অংশ। যা আমাদের মহানবী (সঃ) মিরাজ যাত্রার সময় হয়েছে মহান আল্লাহর সাথে! মহানবী (সঃ) যখন আল্লাহর সাথে কথোপকথন শুরু করে তখন আল্লাহকে আসসালামু আলাইকুম বলেননি!

তাহলে কি বলেছিল...?

কারন; আমরা মহান আল্লাহকে বলতে পারব না, আল্লাহ আপনার উপর শান্তি নাজিল হউক! কারন; আল্লাহ নিজেই একমাত্র পৃথিবীর সকল শান্তির এবং রহমতের উৎপত্তিস্থল!

মহানবী (সঃ) আল্লাহকে উদেশ্য করে বলেছিলেন:-

▪আত্তাহিইয়া-তু লিল্লা-হি ওয়াছ ছালাওয়া - তু ওয়াত্ ত্বাইয়িবা -তু

অর্থঃ- যাবতীয় সম্মান, যাবতীয় উপাসনা ও যাবতীয় পবিত্র বিষয় আল্লাহর জন্য।

উওরে মহান আল্লাহ বলেন:-

▪আসসালা-মু'আলায়কা আইয়ুহান্নাবিয়ু ওয়া রহমাতুল্লা-হি ওয়া-বারাকাতুহু।

অর্থঃ- হে নবী; আপনার উপরে শান্তি বর্ষিত হউক এবং আল্লাহর অনুগ্রহ ও সমৃদ্ধি সমূহ নাযিল হউক।

এতে মহানবী (সঃ) বলেন:-

▪আসসালা-মু-আলায়না ওয়া আলা ইবাদিল্লা-হিছছালেহীন।

অর্থ:- আল্লাহর সমৃদ্ধি শান্তি বর্ষিত হউক আমাদের উপরে ও আল্লাহর সৎকর্মশীল বান্দাগণের উপরে।

মহান আল্লাহ এবং মহানবী (সঃ) এই কথোপকথন শুনে ফেরেস্তারা বলেন:-

▪আশহাদু আল লা-ইলাহা ইলল্লালাহু ওয়া আশহাদুআন্না মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু।

অর্থ:- আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ব্যতীত কোন উপাস্য নেই এবং আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, মুহাম্মাদ (সঃ) তার বান্দা ও রাসূল।
"সুবহানাল্লাহ"।

এখন আমি এবং আপনি আত্তাহিয়াতু গুরুত্ব এবং পিছনের ইতিহাস জানতে পারলাম, এবার একটু চিন্তা করুন তো, এই লেখাটি যদি আপনার মাধ্যমে অন্যান্য মানুষেরাও জানে তাহলে তারাও এই দোয়ার গুরুত্ব বুজতে পারবে! ইনশাআল্লাহ।

13/10/2023
07/08/2023

মানসা মুসাকে চেনেন? প্রাচীন মালি সাম্রাজ্যের ৯ম "মানসা" বা "সম্রাট" ছিলেন এই মুসা, তিনি সেখানে প্রায় বিশ বছর রাজত্ব করেছিলেন। বলা হয়ে থাকে তিনি ছিলেন বিশ্বের এ যাবৎ কালের সবচাইতে ধনী ব্যক্তি। তার সম্পদের পরিমাণ ছিল বর্তমান হিসাবে অনুমানিক ৪০০ বিলিয়ন ডলার বা তারও বেশি। ভদ্রলোক ১৩২৪-২৫ সালে একবার প্রায় ৬০,০০০ লোকের এক বিশাল বহর নিয়ে মক্কায় গিয়েছিলেন হজ্জে। হজ্জের পথে তিনি ৩ মাস কায়রোতে ছিলেন। সমসময় তিনি সেখানে এতো সোনা বিলিয়েছিলেন যে পুরো মিশর জুড়ে নাকি তখন মুদ্রাস্ফীতি ভয়ানক বেড়ে গিয়েছিল!!

সম্রাট মুসা ১৩৩২ সালে (বা মতান্তরে ১৩৩৭) মারা গিয়েছিলেন। এরপর মুসা কিন্তু শুধুই ইতিহাস! কেউ জানেনা মৃত্যুর পর তার কি হয়েছে? বেহেশতের জন্য অপেক্ষা করছে না দোজখের? জানেন নাকি কেউ? কিন্তু আমরা মানসা মুসার নাম আজও জানি তার কর্মের কারণে। সেই চরম ধন্যাঢ্য মুসার পরে তার ছেলে মাত্র ৪ বছর তার সিংহাসন ধরে রাখতে পেরেছিল! এরপর তার খবরও আর কেউ জানেনা!

আমাদের জানা মহাবিশ্বের সাইজ বিজ্ঞানীরা আজও বেরই করতে পারেননি! তবে আমাদের সবচাইতে দূরের গ্যালাক্সিটি যে আমাদের থেকে ১৩.৮ বিলিয়ন আলোক বর্ষ দূরে সেটা তারা বের করতে পেরেছেন। এতো মাত্র এক মহাবিশ্বের কথা; এরকম কয়টা মহাবিশ্ব আছে তাও আমরা জানি না। কোন কোন জোত্যিবিজ্ঞানী ধারনা করেছেন এই মহাবিশ্ব এমাথা থেকে ওমাথার দূরত্ব প্রায় ৪০০ বিলিয়ন আলোকবর্ষ! এই ৪০০ বিলিয়ন আলোরবর্ষের মধ্যে এ্যামিবার চাইতেও ছোট এক পুচকা গ্রহে হাজার হাজার কোটি মানুষের মধ্যে আমি, আপনি, মানসা মুছা, হিটলার, আলেকজান্ডার, চেংগিস খান, পটলা, মদন, সবাই। তাহলে কিসের আমাদের মান-সম্মান, আত্মসম্মান, গর্ব, লোভ, অহংকার? মরার পরে কে আমাদের কোন গোনায় ধরে? কিসের রাজা, কিসের কি? কর্ম ভালো হলে পৃথিবীর মানুষ আমাদের ভালো হিসেবে মনে রাখবে, আর খারাপ হলে থুতু দিতেও আসবে না। এর বাইরে আর কি? তাও এই পৃথিবীটাই বা আর কয়দিনের?

সুরা আম্বিয়ার ১০৪ নং আয়াতে আল্লাহ বলেছেন, "সে দিন আমি আসমানসমূহকে গুটিয়ে নেব, যেভাবে গুটিয়ে রাখা হয় লিখিত দলীল-পত্রাদি। যেভাবে আমি প্রথম সৃষ্টির সূচনা করেছিলাম সেভাবেই পুনরায় সৃষ্টি করব। ওয়াদা পালন করা আমার কর্তব্য। আমি তা পালন করবই।" সুতরাং এই পুরো রঙমঞ্চই যেখানে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে, সেখানে নায়ক-নায়িকা কোন ছার! এখানে উঠবে নতুন দালান, আসবে ভিন্ন পাত্র-পাত্রীরা। তাই তেলবাজি, চুরি-চামারি আর মুনাফেকি বাদ দিয়ে ভালো হয়ে যান। ভালো হতে আসলেও পয়সা লাগেনা।

19/07/2023

অর্থবিত্ত হওয়া সত্ত্বেও আমি আমার একমাত্র ছেলেকে কখনো দশ টাকার বেশি টিফিন খরচ দেইনি। সে বরাবরই তার বন্ধুদের দেখিয়ে বলে বাবা দেখো আজ সে কতো ব্রাণ্ডেড ঘড়িটা পরে এসেছে। বাবা দেখো তার স্কুল ব্যাগটা ইম্পোর্টেট। সুন্দর না বাবা!

আমি মাথা নাড়িয়ে শুধু সম্মতি দেই।
আমার ছেলের সাহস কিন্তু হয়নি কখনো সেম জিনিসটা চাওয়ার। একদিন তার পায়ে সামান্য ব্যথা। স্কুল যাওয়ার সময় বললো বাবা আমাকে তোমার সাথে অফিসের গাড়িতে নিয়ে স্কুলে নামিয়ে দিবে?

আমি তার সমস্যার কথা বিবেচনা করে বললাম ঠিক আছে। এরপর প্রায় এক সপ্তাহ সে আমার সাথেই গেলো। আমি চুপচাপ তাকে নামিয়ে দিতাম। আমার ছেলের এখন দেখছি হেঁটে যেতে ইচ্ছে করছেনা। পরেরদিন সকালে আমাকে বলার আগে আমিই বলে দিলাম অফিসিয়াল জিনিস ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য নিষিদ্ধ। বাড়ি থেকে স্কুল দশ মিনিটের পথ নির্দিষ্ট সময়ের আরোও কিছুক্ষণ আগে বের হবে হেঁটে যেতে পারবে। ছেলে আমার প্রচন্ড মন খারাপ করে বসে রইলো।

এদিকে আমার স্ত্রীও মন খারাপ করেছে। কেনো করি এমন! এর উত্তর জানা নেই।

আজ সন্ধ্যায় ছেলে আমার বাড়িতে এসেই বলেছে জানো আমার বন্ধু শহরের সবচেয়ে সেরা স্কুলে ভর্তি হয়েছে। আমিও ………

বলার আগেই আমি তাকে থামিয়ে জানতে চাইলাম বাবা প্রতিষ্ঠান সেরা হয় নাকি ছাত্র? ধরো আমি তোমায় সে স্কুলে দিলাম কিন্তু তুমি ফেইল করলে কোনো সাবজেক্টে তাহলে আমি কি বলবো তুমি ফেইল নাকি স্কুল?

ছেলে বললো বুঝেছি বাবা।
আমি তার মাথায় হাত দিয়ে বললাম এই পর্যন্ত তোমার ক্লাসের কোনো ছেলেই তোমাকে কাটাতে পারেনি। তুমিই ফার্স্ট বয়। সুতরাং তুমি যেখানে সেরাটা দিবে সেই স্থানই সেরা তোমার মতো।

এরপর সে আর এরকম কোনো কথা বলেনি।
আজ বিকেলে ছেলে বলছে বাবা একজন এক্সট্রা টিউটর দরকার। আমার ম্যাথ ইংলিশে একটু সমস্যা হচ্ছে। আমি ছেলেকে বললাম বাবা একটু কষ্ট করতে হবে। আমি যখন রাত করে বাসায় ফিরবো ন'টা কিংবা দশটায় আমার কাছেই তোমাকে ম্যাথ আর ইংলিশ করতে হবে।

বাবা তুমি টায়ার্ড থাকো না?

আমি হেসে বললাম, না বাবা। আমার কাছে এতো সামর্থ্য নেই তোমাকে এক্সট্রা টিউটর দেওয়ার। আমি বরং একটু কষ্ট করি। কি বলো?

ছেলে আমাকে জড়িয়ে ধরে বললো ঠিক আছে বাবা।

স্ত্রী রাতেরবেলা জিজ্ঞেস করলেন তুমি এরকম দশটা টিউটর রাখতে পারো কিন্তু!

কিন্তু আমি চাই আমার সন্তান বুঝুক আরাম করে কিছু পাওয়া যায় না। মানুষের জীবনে অভাব আসলে তা কিভাবে মোকাবিলা করতে হয় সে সিস্টেম সে শিখুক। কোনো কিছুই মন্দ নয় সে বুঝুক।

আমার স্ত্রী চুপ হয়ে গেলেন।

মাঝেমাঝে আমার ছেলেকে নিয়ে আমি ফুটপাতে হাঁটি। পথশিশু থেকে শুরু করে বিভিন্ন মানুষের সম্পর্কে জানাই। সে জানুক পৃথিবী শুধু চিন্তায় সুন্দর। বাস্তবে খুব কঠিন।

আমি চাওয়া মাত্রই তাকে কিছু দেইনি। একদিন সে বলেছিলো বাবা তুমি এরকম কেনো?

তাকে বলেছিলাম সময় হলে বুঝবে।

দুই তিন আগে সে ইলিশ পোলাও খাবে।
তাকে বললাম টাকাতো কম। তোমার কাছে কিছু আছে? থাকলে ইলিশ আনা যাবে। ছেলে আমার পঞ্চাশটি দশ টাকার নোট বের করে দিল। আমি অবাক হয়ে বললাম তুমি খরচ করোনি?

সে মুচকি হাসি দিয়ে বললো, না বাবা। জমিয়েছি। আমার পরিচিত এক ভাই স্কুলে না খেয়েই আসে। কোনো টাকাও নেই তার কাছে। আসলে সে খুব অসহায় বাবা। আমি মাঝে তাকে ক্ষুধার্ত দেখে বুঝতে পারি সেদিনই তার সাথে খাই কারন তখন সে না করে না। অন্যান্য দিনগুলো টাকা খরচ করিনা। জমিয়ে রাখি কারন বাসা থেকে মা যা দেয় তাতো যথেষ্ট কারন কিছু মানুষ সামান্যটুকুও পায় না।

আমি ছেলের দিকে তাকিয়ে আছি।
সেই গুছানো টাকা নিয়ে আরোও টাকা মিলিয়ে ইলিশ এনে ছেলেকে ইলিশ পোলাও খাওয়ালাম। ইচ্ছে করেই অভাব ফিল করাই যাতে সে বুঝুক জীবনটা কঠিন। অনেক কঠিন।

ঈদের বাজারে গিয়ে তাকে বলেছি সাধ্যের মধ্যে নিতে। সে একটা প্যান্ট নিয়েছে শুধু। জানতে চাইলে বলে তোমার জন্য পাঞ্জাবি আর মায়ের জন্য শাড়ি নিয়েছি।

আমি হাসলাম।
সে বুঝতে শিখেছে টাকা কিভাবে খরচ করতে হয়।
একদিন বসে বসে বলছে বাবা সায়েমটা আর মানুষ হলো না অথচ আংকেল তার জন্য নিজেকে উজাড় করে দিয়েছেন। যা চেয়েছে সে, তার সবটাই তাকে দিয়েছেন। আমি ছেলেকে বললাম আমি কি তোমাকে কিছু দিতে পারিনি?

ছেলে আমার কোলে মাথা রেখে বললো প্রতিটা চাহিদা পূরন করে শিখিয়েছ অভাবে যেন স্বভাব নষ্ট না হয়। তুমি জীবনের যে শিক্ষা দিয়েছ বাবা তা সব কিছুর উর্ধে। তুমি শিখিয়েছ অভাবকে কিভাবে ভালবাসতে হয়। আমি এখনো জানি আমার বাবার আমি ছাড়া কিছু নাই। বাকীটা আমাকে করে নিতে হবে। সবকিছু ইউটিলাইজ করতে হবে। আমি সাধারণ জামাকাপড়েও হীনমন্যতায় ভুগি না বাবা। কারন আমি জানি আমি কে!

তোমার দেয়া শিক্ষা আমি সারাজীবন ধরে রাখবো বাবা। চাওয়া মাত্রই পেয়ে গেলে আমি কখনো জানতামই না পঞ্চাশ দিন না খেয়ে টিফিন মানি জমালে পাঁচশো টাকা জমা হয়। তুমি আছো বলেই সম্ভব। আমি মানুষকে মানুষের চোখে দেখি। আমি বুঝি জীবন কতো কঠিন।

আমার স্ত্রী আমাকে আজ খুব খুশি। বুঝতে পেরেছেন আমার উদ্দেশ্যটা।

প্রায় দশ বছর পর ছেলে প্রাইভেট কার কিনেছে নিজ ইনকামে। হাসতে হাসতে বলে বিগত পাঁচ বছরে টিফিন মানি আর বোনাসের জমিয়ে এটা কিনেছি।

বুঝতে পেরেছিলাম ছেলে আমার সঞ্চয়ী হয়েছে। সাথে হয়েছে মানুষও।

সপ্তাহখানিক পর যাবতীয় সম্পত্তি তার নামে লিখে দিয়ে বললাম সামলে রেখো। ছেলে দলিল আমার হাতে দিয়ে বললো তোমরা সাথে থেকো। আর কিছু লাগবে না।

আজ তাকে বুকে জড়িয়ে ধরে আমার স্ত্রী নীলিমাকে বললাম দেখেছো আমি ভুল করিনি। আমি আমার সন্তানকে মানুষ করতে গিয়ে জীবনের শ্রেষ্ঠ শিক্ষাটাই দিয়েছি যেমনটা আমার বাবা দিয়েছিলেন আমাকে। আমি অভাবে সন্তানকে লজ্জিত হওয়া নয় বরং দৃঢ় থাকতে শিখিয়েছি।

লেখক: আছিয়া খাতুন আসনা*

15/05/2023
25/04/2023

#জীবনের_আরেকটা_নাম_সংগ্রাম 💖💖💖

মহারাষ্ট্রের অমরাবতী বলে একটি অঞ্চলের এই ছোট্ট মেয়েটির নাম "কার্তিকা", মাত্র 12 বছর বয়স....ক্লাস সিক্স এ পড়ে।বাড়িতে শয্যাশায়ী অসুস্থ মা আর একজন বৃদ্ধা ঠাকুমা ছাড়া আর কেউ নেই।💖💖💖

তার পরিবারকে সহায়তা করা ও নিজের লেখাপড়া চালানোর জন্য, সে বাইক মেরামতের কাজ করে।এই কাজ করে অমরাবতী হাই স্কুলে ক্লাসের ফার্স্ট গার্ল কার্তিকা।এই অঞ্চলের সমস্ত মানুষের হৃদয়ের মনি এই ছোট্ট বোনটি।💖💖💖

অমরাবতী অঞ্চলের দুর্গা মোটরস বলে একটি বিখ্যাত দোকানে এই ছোট্ট বোনটি কাজ করে। রয়্যাল এনফিল্ড বুলেটের স্পেশালিস্ট , এটি মেরামত সংক্রান্ত প্রতিটি তথ্য রাখে সে। স্কুল থেকে ফিরেই কাজে লেগে যায়। গভীর রাতে হোম ওয়ার্ক করে এবং পড়ে। এই মেয়েটির পড়াশোনার প্রতি এত আগ্রহ যে সমস্ত সামাজিক বিধিনিষেধকে অস্বীকার করার সাহস রাখে সে। এই মেয়েটি অন্যদের জন্য অনুপ্রেরণা যে এত অল্প বয়সে তার পড়াশোনার খরচ তথা বাড়ির অন্যান্য আর্থিক ভার বহন করে..... 💖💖💖

তুমি অনেক বড় হও মানুষ হও এবং তোমার মাকে তুমি সুস্থ করে তোলো এবং জীবনে আরো আরো এগিয়ে যাও ।একদিন তুমি অনেক বড়ো হবে।💖💖💖💖💖💖

সংগৃহীত।

17/04/2023

একদিন নবীর একজন সাহাবী মারা গেলেন
রাসূল (সাঃ) উনার জানাjজা পড়ালেন I তারপর একদল সাহাবী মৃতদেহ কবর দেয়ার জন্য কবরস্থানে নিয়ে আসলেন I সবার সাথে আমাদের নবীও হেঁটে হেঁটে আসলেন I

দুই জন সাহাবী কবর খুঁড়তে শুরু করলেন I
সবাই মৃত দেহকে ঘিরে বসে আছেন I
কবর খনন শেষ না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করছেন I
সবাই চুপচাপ, নীরব ও শান্ত একটি পরিস্থিতি I

নবীজি গভীর মনোযোগ দিয়ে কবর খোঁড়া দেখছিলেন I একটু পর সবার দিকে তাঁকিয়ে জিজ্ঞেস করলেন,
"তোমরা কি জানো, মানুষ মারা যাওয়ার পর, তাঁর আত্মার কি হয় ?"

সবাই খুব আগ্রহ নিয়ে নবীকে বললেন,
-ইয়া রাসূলুল্লাহ ! আমাদেরকে বলুন I

নবীজি একটু চুপ করে থাকলেন I সবাই উনার কাছে এসে ঘিরে বসলেন I মৃত্যুর পর আত্মার কি হয়, এই তথ্য তাঁদের জানা ছিল না I আজ সেটা নবীর মুখে শুনবেন I কত বড় সৌভাগ্য I শুনার জন্য সবাই অধীর আগ্রহে নবীর কাছে এসে বসলেন I

তিনি একবার কবরের দিকে তাকিয়ে মাথাটা তুলে আকাশের দিকে তাকালেন
তারপর তিনি গল্পের মত করে বলতে শুরু করলেনI

"শুনো, যখন মানুষ একেবারেই মৃত্যু শয্যায়, তখন সে মৃত্যুর ফেরেস্তাকে দেখে ভয় পেয়ে যায় I কিন্তু যে বিশ্বাসী ও ভালো মানুষ তাকে মৃত্যুর ফেরেস্তা হাসি মুখে সালাম দেন I তাকে অভয় দেন এবং মাথার পাশে এসে ধীরে ও যত্ন করে বসেন I তারপর মৃত প্রায় মানুষটির দিকে তাকিয়ে বলেন,
-হে পবিত্র আত্মা ! তুমি তোমার পালনকর্তার ক্ষমা ও ভালোবাসা গ্রহণ করো এবং এই দেহ থেকে বের হয়ে আসোI

মুমিনের আত্মা যখন বের হয়ে আসে তখন সে কোন ধরণের ব্যথা ও বেদনা অনুভব করে না I
নবী আরো একটু ভালো করে উদাহরণ দিয়ে বললেন,
-মনে করো একটা পানির জগ কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যাওয়ার পর উপর থেকে এক ফোঁটা পানি যেমন নিঃশব্দে উপর থেকে নিচে নেমে আসে ঠিক তেমনি নীরবে ও কষ্ট ছাড়াই আত্মাটি তার দেহ থেকে বের হয়ে আসেI
সেই সময় দুই জন অন্য ফেরেস্তা বেহেস্ত থেকে খুব সুগন্ধি মাখানো একটা নরম সুতার সাদা চাদর নিয়ে আসেন এবং তারা আত্মাটিকে সেই চাদরে আবৃত করে আকাশের দিকে নিয়ে যান I

তারা যখন আকাশে পৌঁছেন তখন অন্য ফেরেস্তারা সেই আত্মাটিকে দেখার জন্য এগিয়ে আসেনI
কাছে এসে সবাই বলেন,
সুবহানাল্লাহ ! কত সুন্দর আত্মা, কি সুন্দর তার ঘ্রান !
তারপর সবাই জানতে চান,
-এই আত্মাটি কার ?
উত্তরে আত্মা বহন কারী ফেরেস্তারা বলেন,
-উনি হলেন, "ফুলান ইবনে ফুলান"
(নবী আরবিতে বলেছেন, বাংলায় হলো, "অমুকের সন্তান অমুক" )
বাকি ফেরেস্তা গন তখন আত্মাটিকে সালাম দেয়, তারপর আবার জিজ্ঞেস করে,
-উনি কি করেছেন ? উনার আত্মায় এতো সুঘ্রাণ কেন ?
আত্মা বহন কারী ফেরেস্তা গন তখন বলেন,
-আমরা শুনেছি মানুষজন নিচে বলা-বলি করছে, উনি একজন ভালো মানুষ ছিলেন, আল্লাহর ভালো বান্দা, অনেক দয়ালু, মানুষের অনেক উপকার করেছেন I

এতটুকু বলার পর নবী একটু থামলেন I

তারপর সবার দিকে ভালো করে দৃষ্টি দিয়ে, উনার কণ্ঠটা একটু বাড়িয়ে বললেন,
এই কারণেই বলছি, সাবধান ! তোমরা কিন্তু মানুষের সাথে কখনো খারাপ ব্যবহার করবে না I
তুমি মারা যাওয়ার পর মানুষ তোমার সম্পর্কে যা যা বলবে, এই আত্মা বহন কারী ফেরেস্তারাও আকাশে গিয়ে ঠিক একই কথা অন্যদেরকে বলবেI

এই কথা বলে তিনি আবার একটু চুপ করলেন, কবরটার দিকে দৃষ্টি দিলেন I

আবার বলতে শুরু করলেন I

এই সময় মানুষ যখন পৃথিবীতে মৃত দেহকে কবর দেয়ার জন্য গোসল দিয়ে প্রস্তুত করবে তখন আল্লাহ তা'আলা আত্মা বহন কারী ফেরেশতাদেরকে বলবেন, "যাও , এখন তোমরা আবার এই আত্মাকে তার শরীরে দিয়ে আসো, মানুষকে আমি মাটি থেকে বানিয়েছি, মাটির দেহেই তার আত্মাকে আবার রেখে আসো I সময় হলে তাকে আমি আবার পুনরায় জীবন দিবো I"

তারপর মৃতদেহকে কবরে রেখে যাওয়ার পর দুই জন ফেরেস্তা আসবেন I তাদের নাম মুনকার ও নাকির I
তারা মৃতের সৃষ্টিকর্তা, তার ধর্ম ও নবী সম্পর্কে জিজ্ঞেস করবেন I

মুনকার নাকির চলে যাওয়ার পর,
আত্মাটি আবার অন্ধকার কবরে একাকী হয়ে যাবে I
সে এক ধরণের অজানা আশংকায় অপেক্ষা করবে I কোথায় আছে ? কি করবে ? এক অনিশ্চয়তা এসে তাকে ঘিরে ধরবে I

এমন সময় সে দেখবে, খুব সুন্দর একজন তার কবরে তার সাথে দেখা করতে এসেছেন I
তাঁকে দেখার পর আত্মাটি ভীষণ মুগ্ধ হবে I এতো মায়াবী ও সুন্দর তার চেহারা, সে জীবনে কোন দিন দেখেনি I
আত্মাটি তাকে দেখে জিজ্ঞেস করবে,
-তুমি কে ?
সেই লোকটি বলবে,
-আমি তোমার জন্য অনেক বড় সু- সংবাদ নিয়ে এসেছি, তুমি দুনিয়ার পরীক্ষায় উর্তীর্ণ হয়েছো, তোমার জন্য আল্লাহ তা'আলা জান্নাতের ব্যবস্থা করেছেন, তুমি কি সেটা একটু দেখতে চাও?
আত্মাটি ভীষণ খুশি হয়ে বলবে,
-অবশ্যই আমি দেখতে চাই, আমাকে একটু জান্নাত দেখাও I
লোকটি বলবে,
-তোমার ডান দিকে তাকাও I
আত্মাটি ডানে তাকিয়ে দেখবে কবরের দেয়ালটি সেখানে আর নেই I সেই দেয়ালের দরজা দিয়ে অনেক দূরে সুন্দর বেহেস্ত দেখা যাচ্ছে I
বেহেস্তের এই রূপ দেখে আত্মাটি অনেক মুগ্ধ হবে ও প্রশান্তি লাভ করবে I
এবং সেখানে যাওয়ার জন্য অস্থির হয়ে লোকটিকে জিজ্ঞেস করবে,
-আমি সেখানে কখন যাবো ? কিভাবে যাবো ?
লোকটি মৃদু হেসে বলবেন,
- যখন সময় হবে, তখনই তুমি সেখানে যাবে ও থাকবেI আপাততঃ শেষ দিবস পর্যন্ত তোমাকে অপেক্ষা করতে হবে I ভয় পেও নাI আমি তোমার সাথেই আছি I তোমাকে আমি সেই দিন পর্যন্ত সঙ্গ দিবো I
আত্মাটি তখন তাকে আবারো জিজ্ঞেস করবে,
-কিন্তু তুমি কে ?
তখন লোকটি বলবে,
-আমি তোমার এতদিনের আমল, পৃথিবীতে তোমার সব ভালো কাজের, তোমার সব পুণ্যের রূপ আমি, আজ তুমি আমাকে একজন সঙ্গীর মত করে দেখছো I আমাকে আল্লাহ তা'আলা তোমাকে সঙ্গ দেয়ার জন্যই এখানে পাঠিয়েছেন I
এই কথা বলে, লোকটি আত্মাটির উপর যত্ন করে হাত বুলিয়ে দিবেন
এবং বলবেন,
-হে পবিত্র আত্মা ! এখন তুমি শান্তিতে ঘুমাও I নিশ্চিন্তে বিশ্রাম নাও I

এই কথা বলার পর, আত্মাটি এক নজরে বেহেস্তের দিকে তাঁকিয়ে থাকবে এবং একসময় এই তাকানো অবস্থায় গভীর প্রশান্তিতে ঘুমিয়ে পড়বে I

নবীজি এতটুকু বলে আবার একটু থামলেনI
সাহাবীরা তখন গায়ের কাপড় দিয়ে ভেজা চোখ মুছলেন I

(বুখারী ও মুসনাদের দুইটি হাদিস অবলম্বনে)

আল্লাহ আমাদের পবিত্র আত্মা হওয়ার তাওফিক দিন।আমীন।।
( Nora Alam ভাই এর ওয়াল থেকে)

05/02/2023

ইস্তিগফারের সীমাহীন উপকারিতা সম্পর্কে
জানলে আমরা এই আমলটিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতাম। আসুন, আজ বিস্তারিত জেনে নিই।
(১) ইস্তিগফার আজাব-গজব থেকে সুরক্ষা:
আল্লাহ তা‘আলা কুরআন কারিমে বলেন, ‘‘আল্লাহ কখনই তাদের উপর আজাব দেবেন না, যতক্ষণ আপনি (নবিজি) তাদের মাঝে অবস্থান করছেন এবং তারা ইস্তিগফার করা অবস্থায়ও তাদের উপর আজাব অবতীর্ণ করবেন না।’’ [সুরা আনফাল, আয়াত: ৩৩]
আজাব আসার প্রতিবন্ধক ছিলেন নবিজি। তিনি চলে গেছেন। এখন বাকি আছে ইস্তিগফার। সুতরাং এর গুরুত্ব কত বেশি, তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
(২) উপভোগ্য জীবনের নিশ্চয়তা:
আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ‘‘আর, তোমরা তোমাদের রবের নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করো, অতঃপর তাঁর দিকে ফিরে আসো। তাহলে, তিনি তোমাদেরকে নির্দিষ্ট সময় (মৃত্যু) পর্যন্ত (দুনিয়াতে) উৎকৃষ্ট ভোগ-উপকরণ উপভোগ করাবেন এবং প্রত্যেক (আমলকারী) মর্যাদাশীলকে (আখিরাতে) প্রাপ্য মর্যাদা দেবেন। আর যদি তোমরা বিমুখ হয়ে থাকো, তবে আমি তোমাদের উপর এক মহা-দিবসের শাস্তির আশঙ্কা করছি।’’ [সুরা হুদ, আয়াত: ০৩; ব্রাকেটে উল্লেখিত ব্যাখ্যা তাফসিরে ইবনে কাসির: ২/৪৩৬ ও তাফসিরে আদওয়াউল বায়ান হতে]
(৩) ইস্তিগফার করলে গুনাহ মাফ হয় এবং আল্লাহর রহমতপ্রাপ্ত হওয়া যায়:
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা‘আলা বলেন, ‘‘যে গুনাহ করবে অথবা নিজের উপর জুলুম করবে, অতঃপর আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা (ইস্তিগফার) করবে, সে আল্লাহকে ক্ষমাশীল, দয়াময় পাবে।’’ [সুরা নিসা, আয়াত: ১১০]
(৪) ধন-সম্পদ ও সন্তানাদি বৃদ্ধি এবং উত্তম জীবনের নিয়ামত লাভের উপায় ইস্তিগফার:
কুরআন কারিমে এসেছে, ‘‘(নুহ আ. বললেন) অতঃপর আমি বললাম, তোমরা তোমাদের রবের নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করো। তিনি অত্যন্ত ক্ষমাশীল। তিনি তোমাদের উপর মুষলধারে বৃষ্টি দেবেন, তোমাদের ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি বাড়িয়ে দিবেন, তোমাদের জন্য বাগ-বাগিচা স্থাপন করবেন এবং তোমাদের জন্য নদী-নালা প্রবাহিত করবেন।’’ [সুরা নুহ, আয়াত: ১০–১২]
(৫) শয়তানকে পরাজিত করার শক্তিশালী এক হাতিয়ার হলো ইস্তিগফার:
হাদিসে কুদসিতে এসেছে, “ইবলিস তার রবকে বললো, আপনার সম্মানের শপথ! আমি আদম-সন্তানকে পথভ্রষ্ট করতেই থাকবো, যতক্ষণ তাদের মধ্যে রূহ থাকে। আল্লাহ বলেন, আমার সম্মান, আমার বড়ত্ব ও আমার উচ্চ অবস্থানের শপথ! আমিও তাদের ক্ষমা করতেই থাকবো, যতক্ষণ তারা আমার নিকট ইস্তিগফার করবে।” [ইমাম আহমাদ, আল-মুসনাদ: ১১২৩৭; শায়খ আলবানি, সহিহুত তারগিব: ১৬১৭; হাদিসটি হাসান]
(৬) ইসতিগফার অন্তরের বক্রতা ও সংকীর্ণতা দূর করে এবং অন্তরকে আল্লাহমুখী করে:
রাসুলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘‘আমার অন্তর (আল্লাহর স্মরণ হতে) বাধাপ্রাপ্ত হয়, (তাই) আমি দিনে শতবার ইস্তিগফার করি।’’ [ইমাম মুসলিম, আস-সহিহ: ৬৭৫১]
(৭) জান্নাতের নিশ্চয়তা: সাইয়িদুল ইস্তিগফার (ইসতিগফারের শ্রেষ্ঠ দু‘আ); দু‘আটি মুখস্থ করে নিতে হবে। সামনে দু‘আটির বিবরণ আসবে, ইনশাআল্লাহ।
হাদিসে এসেছে, ‘‘যে ব্যক্তি দিনের বেলায় এ দু‘আটি দৃঢ় বিশ্বাসের সাথে পড়বে, অতঃপর সেদিন সন্ধ্যা হওয়ার আগেই মারা যাবে, সে জান্নাতিদের অন্তর্ভুক্ত হবে। আর যে ব্যক্তি সন্ধ্যায় দৃঢ় বিশ্বাস নিয়ে এটি পড়বে, অতঃপর সকাল হওয়ার আগেই মারা যাবে, সে জান্নাতিদের অন্তর্ভুক্ত হবে।’’ [ইমাম বুখারি, আস-সহিহ: ৬৩০৬]
(৮) শেষ রাতে যারা ইস্তিগফার করেন। তাঁদের ব্যাপারে আল্লাহর প্রশংসা:
আল্লাহ্ তা‘আলা কুরআন কারিমে বলেন, ‘‘আর, আল্লাহ তাঁর বান্দাদের প্রতি (সু)দৃষ্টি রাখেন, যারা বলে, ‘হে আমাদের রব! আমরা ঈমান এনেছি, কাজেই আমাদের মাফ করে দাও এবং জাহান্নামের আজাব থেকে রক্ষা করো।’ ’’ [সুরা আলে ইমরান, আয়াত: ১৫-১৬]
তাঁদের প্রশংসায় আল্লাহ বলেন, ‘‘তারা সবরকারী, সত্যবাদী, অনুগত, (সৎপথে) ব্যয়কারী এবং শেষ রাতে ক্ষমা প্রার্থনাকারী।’’ [সুরা আলে ইমরান, আয়াত: ১৭]
(৯) দুনিয়ার সংকীর্ণতা, কষ্ট ও দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তির উপায় হলো ইস্তিগফার:
রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, “যে ব্যক্তি বেশি বেশি ইস্তিগফার করবে, আল্লাহ তার সব সংকট থেকে উত্তরণের পথ বের করে দেবেন, সব দুশ্চিন্তা মিটিয়ে দেবেন এবং অকল্পনীয় উৎস থেকে তার রিজিকের ব্যবস্থা করে দেবেন।” [ইমাম আবু দাউদ, আস-সুনান: ১৫১৮; ইমাম হাকিম, আল-মুসতাদরাক: ৭৬৭৭; হাদিসটির একজন বর্ণনাকারীর পরিচয় অজানা, তাই মুহাদ্দিসগণের মাঝে এর বিশুদ্ধতা নিয়ে মতভেদ আছে, তবে কাছাকাছি অর্থে বিভিন্ন আয়াত ও সহিহ হাদিস রয়েছে]
(১০) নারীদের জাহান্নাম থেকে মুক্তির অন্যতম দুই উপায় হলো সাদাকাহ ও ইস্তিগফার:
একদিন নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম (নারীদের সম্বোধন করে) বললেন, ‘‘হে নারীরা! তোমরা সাদাকাহ করতে থাকো এবং অধিক পরিমাণে ইস্তিগফার করো। কারণ আমি তোমাদেরকে জাহান্নামের অধিকাংশ অধিবাসীরূপে দেখলাম।...(হাদিসটি দীর্ঘ)’’ [ইমাম মুসলিম, আস-সহিহ: ১৪৪]
ইস্তিগফার হলো: নবিদের সুন্নাহ (অভ্যাস) এবং মুত্তাকিদের সিফাত (গুণ)। এটি গুনাহের ময়লা দূর করে ঈমানি মিষ্টতা আনে; মানসিক শক্তি বৃদ্ধি করে অন্তরে প্রশান্তি আনে। ইস্তিগফার আল্লাহর সাথে সম্পর্ক মজবুত করে, যেকোনো বিপদ দূর করে এবং ডিপ্রেশন থেকে রক্ষা করে।
মহান রব আমাদেরকে ইস্তিগফারের সাথে সর্বদা লেগে থাকার তাওফিক দান করুন। আমিন।

সৌজন্যতাঃ নুসুস।

Want your public figure to be the top-listed Public Figure in Cyberjaya?
Click here to claim your Sponsored Listing.

Videos (show all)

Rainy day in Malaysia
আমরা চাইলেই জীবনের প্রতিটি মূহুর্তকে অনেক সুন্দর করে তুলতে পারি ❤❤❤---------------যৌবনে ভালোবাসতে বেগ পেতে হয় না। হরমোন ...
Social Work secretary General of Apan

Category

Telephone

Address

Cyberjaya

Other Entrepreneurs in Cyberjaya (show all)
RyenaShophouse RyenaShophouse
Cyberjaya

Resepi dan saiz Biskut Cornflakes dan Biskut Chocolate Chip sudah diperbaharui tau. Rupa bentuk lebi

Amer Iskandar Amer Iskandar
Cyberjaya

Facebook Ads & Email Marketer, Website Developer

OOTD CIK BULUS OOTD CIK BULUS
Cyberjaya
Cyberjaya

🎊Fiesta OOTD Cik Bulus🎊 📍5 NOV l MMU,CYBERJAYA Jom Memeriahkannya

Yk Tang Yk Tang
Tamarind Square Cyberjaya
Cyberjaya, 63000

我是 Yk, 在9个月的时间里从 CUCKOO 销售代理到 CUCKOO 销售经理。过程中了解到销售技巧,团队文化还有平台的重要性。

Cubic Coffee Cubic Coffee
Jalan Usahawan 2
Cyberjaya, 63000

Menjual minuman Kopi, Teh, Milo dan Coklat.

Nilofa Lembah Pantai Nilofa Lembah Pantai
Cyberjaya

Drintox Pineapple Juice by Nilofaplus - Buang toksin | Open for new team

Mhiz favourite TV Mhiz favourite TV
Mutiara Vall
Cyberjaya

Simple 👌

Kopi & Wrap Kopi & Wrap
GP2. 03M, Tree House, Tamarind Square
Cyberjaya, 63000

Freshly made for people on the go. Good wraps good Kopi. That's all you'd need to fill up your day!

Ed Ed
Cyberjaya

Hey, Whatever....

Ms Yan NFruits Ms Yan NFruits
Cyberjaya, 63000

Xmnega dah.kena tipu kilang xbg agreement.masuk kacau market,pastu diam2 p take over stokis/retailer.

Hafiz Azizan Hafiz Azizan
Cyberjaya

Sharing my personal take in life with everyone. Will be sharing everything revolving my daily life.

ByNyda ByNyda
Cyberjaya, 63000

Blender Ajaib SerbaGuna. Blend boleh, Masak pun boleh. Buat air lagi la boleh. Senang sangat nak guna