Tareq
this is md tareq and open the public finger page please like this page
اللَّهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ بِأَنَّ لَكَ الْحَمْدَ لَا إِلَهَ إِلاَّ أَنْتَ وَحْدَكَ لاَ شَرِيكَ لَكَ، الْمَنَّانُ، يَا بَدِيعَ السَّمَوَاتِ وَالْأَرْضِ يَا ذَا الْجَلاَلِ وَالْإِكرَامِ، يَا حَيُّ يَا قَيُّومُ
উচ্চারণঃ আল্লা-হুম্মা ইন্নী আস-আলুকা বি-আন্না লাকাল হা’মদু লা-ইলা-হা ইল্লা-আনতা ওয়াহ’দাকা লা-শারীকা লাকাল মান্না-ন, ইয়া বাদীআ’স্ সামা-ওয়া-তি ওয়াল-আরদ্বি, ইয়া যাল জালা-লি ওয়াল-ইকরা-ম। ইয়া হা’ইয়্যু ইয়া ক্বাইয়্যুম।
অর্থঃ হে আল্লাহ! আমি আপনার কাছে প্রার্থনা করি কারণ, সকল প্রশংসা আপনার, কেবলমাত্র আপনি ছাড়া আর কোনো সত্য ইলাহ নেই, আপনার কোনো শরীক নেই, আপনি সীমাহীন অনুগ্রহকারী। হে আসমানসমূহ ও যমীনের অভিনব স্রষ্টা! হে মহিমাময় ও মহানুভব! হে চিরঞ্জীব, হে চিরস্থায়ী-সর্বসত্ত্বার ধারক!
ইসমে আযমের ফযীলতঃ
ইসমে আযমের গুরত্ব হচ্ছে, এই নামে বা এই নামের ওসীলা দিয়ে আল্লাহকে ডাকলে বা তাঁর কাছে দুয়া করলে আল্লাহ সবচাইতে বেশি খুশি হন, এবং বান্দার দুয়া কবুল করে নেন।
ইসমে আযমের উসীলা দিয়ে কোন দুয়া করলে আল্লাহ সেই দুয়া কবুল করে নেনঃ
নবী (সাঃ) এক ব্যক্তিকে নামাযে তাশাহুদ ও দুরুদের পরে সালাম ফিরানোর আগে (দুয়া মাসুরা পড়ার সময়) এই দুয়া পড়তে শুনলেন। নবী (সাঃ) সাহাবাদেরকে বললেন, তোমরা কি জানো সে কিসের দ্বারা দুয়া করেছে? সাহাবারা বললেন, আল্লাহ ও তাঁর রাসুল ভালো জানেন। তিনি বললেন, সেই মহান সত্ত্বার কসম যার হাতে আমার প্রান, নিশ্চয়ই এই ব্যক্তি আল্লাহর নিকট তাঁর “ইসমে আযম” বা সুমহান নামের উসীলায় দুয়া করেছে। “ইসমে আযমের” উসীলায় দুয়া করলে আল্লাহ সেই দুয়া কবুল করে নেন, আর কোনো কিছু চাইলে আল্লাহ তাকে তা দান করেন।
আবু দাউদ, নাসায়ী, আহমাদ, বুখারীর আল-আদাবুল মুফরাদ, ত্বাবারানী ও ইবনে মান্দাহ “আত-তাওহীদ” গ্রন্থে (৪৪/২, ৬৭/১, ৭০/১-২), একাধিক সহীহ হাদীসে এসেছে।
দুর্ভোগ তাদের জন্য ! তারা যদি বুঝতো কাকে নিয়ে তারা বিদ্রুপ করে। গোটা বিশ্বের জন্য রহমত হিসেবে প্রেরিত হয়েছেন তিনি; তা কি তারা জানে না? তাঁর প্রতি বিদ্রুপকারীদের বিপক্ষে যে স্বয়ং স্রষ্টাই যথেষ্ট তা কি তারা বুঝে না?
কোটি মুসলিমের নরম দিলের অনেকটা জায়গা জুড়ে থাকে যাঁর নাম, তাঁর অবমাননায় সেটা কতটা শক্ত ও উত্তপ্ত হতে পারে তাদের উপলব্ধিতে কি তা আসে না?
জেনে রেখো— হে আবু লাহাবের উত্তরসূরীরা! আল্লাহ তা'আলার রহমান গুণের সুবাদে তাঁর প্রতি অবিশ্বাসী হয়েও এই দুনিয়ায় বেঁচে থাকা যায়। কিন্তু তাঁর প্রিয় হাবিব ❝রহমাতুল্লাহিল আলামিন❞ এর প্রতি বিদ্বেষী হয়ে টিকে থাকা যায় না। ধ্বংস অনিবার্য।
এ রাত কি কেটে যাবে ঘুমে অলসে। তুমি কি জানবেনা তোমার নিজেকে, প্রভু কে।♥️
আল্লাহু আকবার.
আল্লাহু আকবার..
আল্লাহু আকবার…
"কবরের বাহিরটা শুধু পৃথিবী
কিন্তু ভিতরটা শুধু আফসোস আর কর্মের ফল"
ইমাম ইবনুল কাইয়ুম (রহ.)
হৃদয় আকাশ হতে গুনাহের মেঘ দাও সরিয়ে ❤️
হৃদয় শীতল করা তেলাওয়াত।
🧡গড়েছো তুমি এই পৃথিবী জাহান তুমি অসিম তুমি মহান💚
বন্ধু কোরআন মুক্তির পয়গাম শুদ্ধ কোরআন।❤️🧡💛💚
** কিয়ামতের দিন আল্লাহ তায়ালা প্রতি হাজারে ৯৯৯ জনকে জাহান্নামে, আর ১ জনকে জান্নাতে দিবেন।এই মর্মে কথাটি একদম সত্য ?
এক হাজার লোকের মধ্যে একজন লোক জান্নাতী তাহলে আমার জাহান্নাম কি নিশ্চিত? ওয়াল্লাহু আলাম... আল্লাহ তুমি আমায় ক্ষমা করো। আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ) বলেন, নবী করীম (সাঃ) বলেছেন, আল্লাহ কেয়ামতের দিন ডাক দিয়ে বলবেন হে আদম! নিশ্চয়ই আল্লাহ আপনাকে আদেশ করেন যে, আপনি আপনার সন্তানদের মধ্য হতে জাহান্নামীদের বের করে দেন।
আদম বলবেন, হে আমার প্রতিপালক! কতজন জাহান্নামী? আল্লাহ বলবেন প্রতি হাজারে ৯৯৯ জন।... এ বক্তব্য লোকদের জন্য খুবই কঠিন হলো। এমনকি তাদের চেহারা পরিবর্তন হয়ে গেল। তখন নবী করীম (সাঃ) বললেন, দেখ ইয়াজূজ- মাজূজ সম্প্রদায় থেকে হবে ৯৯৯ জন। আর তোমাদের মধ্য থেকে হবে ১ জন। তারপর বললেন, মানুষের মধ্য হতে তোমাদের সংখ্যার তুলনা হবে একটি সাদা গরুর পশমসমূহের মধ্যে একটি কালো পশম অথবা একটি কালো গরুর পশমসমূহের মধ্যে একটি সাদা পশমের মত। অতঃপর রাসূল (সাঃ) বললেন, ঐ সত্তার কসম, যাঁর হাতে আমার জীবন! আমি আশা করি যে তোমরা জান্নাতীদের এক-চতুর্থাংশ হবে। আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ) বলেন, আমরা একথা শুনে আল্লাহ_আকবার বললাম। অতঃপর তিনি বললেন, আমি আশা করি তোমরা জান্নাতীদের অর্ধেক হবে। আমরা আবারো আল্লাহু_আকবার বললাম। আর অবশ্যই আমি আশা রাখি যে, তোমরা জান্নাতীদের চার ভাগের তিন ভাগ হবে। তখন আমরা আল্লাহু_আকবার বললাম (বুখারী হা/৪৭৪১;মিশকাত হা/৫৫৪১ ‘হাশর’ অনুচ্ছেদ)।
(সংগৃহীত)
নিরব মনে আমি কেদেই যাবো দেখা যদি না দাও হে রাসুল❤️💚💛🧡
আমার জীবন আমার মরন কবুল কর ইয়া ইলাহি 🤲🤲🤲
حسبي ربي جل الله.
Click here to claim your Sponsored Listing.