Dr novel with kansat adhunik hospital
সততা, সচ্ছতা, একাগ্রতা ও আন্তরিকতা ---এই চারটি মূলনীতি কে সাথে নিয়েই সামনে এগিয়ে যাচ্ছে কাঃআঃহাঃ।
কিট নিয়ে কাটাকাটি ঃ
ইদানিং কিট নিয়ে বেশ খিটিরমিটির চলছে। পক্ষে বিপক্ষে বিভিন্ন মতামত, বিভিন্ন গল্প, ট্রল সবই হচ্ছে। যেহেতু আমিও হুজুগে বাঙ্গালীর(🇧🇩) জিন বহন করি,তাই গল্প বলার লোভ সামলাতে না পারার জন্য ক্ষমা চাচ্ছি। বলে রাখছি, এই গল্পে কোন শিক্ষনীয় বিষয় নেই, অতীত,বত'মান বা ভবিষ্যতের কোন ঘটনা বা ব্যাক্তির সাথে কোন সম্পর্ক নেই, কিন্তু এটি চুরি করা গল্প, তাই এর দায় দায়িত্ব আমার নয়।।।।
,,,,,, বিমান আবিষ্কার সারা দুনিয়ার যোগাযোগ ব্যাবস্থায় বিশাল পরিবর্তন আনল।রাইট ভাইদের জয়জয়কার। কোটি বছরের লালিত সাধ ফানুস বা ঘুড়ি উড়ানো থেকে নিজেই উড়াল দেয়া,,,
বানিজ্যিক বিমান আসলো। কিন্তু ইঞ্জিনে আগুন লেগে দুঘ'টনা ও ঘটতে লাগল। মানুষ উড়তে যেয়ে চিরবিদায় ও নিতে লাগলো। মাটির দূঘ'টনায় তাও বাঁচার ক্ষীণ আশা থাকে, কিন্তু আকাশে?
মানুষের মত Creative প্রানি কিভাবে এটা মেনে নেই? তাই বিশ্বের ছোট বড়, গরিব ধনী হাজার হাজার যন্ত্রবিদ কাজে নেমে পড়লেন। অবশেষে এক মহান যন্ত্রবিদ, সমাজসেবক যিনি দেশ বিদেশে বিভিন্ন সম্মানে ভূষিত,জাতির বিপদে, আপদে সবার আগে এগিয়ে আসেন, এবারও এগিয়ে এলেন, সবার মনে আশা সঞ্চারিত হল। তিনি ও তার Team একটা বিশেষ ধরনের ইঞ্জিন আবিস্কার করলেন, কাগজে লেখালেখি শুরু হল।
সেই যন্ত্রবিদ দুনিয়ার একটি বড় শহরে একটা সাংবাদিক সম্মেলন করে তার আবিষ্কার সম্পর্কে জানানোর ব্যাবস্থা করলেন। তার আবিস্কারের মুল বিষয়টি হলো তিনি ইঞ্জিনের সাথে এবং তার সংযোগ স্থানে কিছু Heat sensor Kit যা ইঞ্জিনে আগুন লাগামাত্র একটি সিগনাল সিস্টেম কে সক্রিয় করবে এবং তিন সেকেন্ডের মাথায় পাইলট কে Red সিগনাল দিবে। এরপর পাইলটের কাজ হবে তার বামদিকের কন্ট্রোল বক্সে থাকা একটা লাল বোতামকে চাপ দেওয়া। ব্যাস জলন্ত ইঞ্জিন খুলে মাটিতে পড়বে,বিমান হবে আগুন মুক্ত। তখনও শীতল যুদ্ধ শুরু হয়নি,তাই বোতাম লাল হবে না নীল হবে, গোল না চারকোনা হবে, বাম দিকে থাকবে না ডান দিকে থাকবে তা নিয়ে কোনো বিতর্ক হলো না। সবাই এই মহান যন্ত্রবিদ কে অভিনন্দন জানালেন, এত অল্প সময়ে এই বিশাল আবিস্কার করার জন্য।
বুঝতেই পারছেন, এখন গল্পের প্লটে উপস্থিত হবেন একজন বৃদ্ধ যন্ত্রবিদ, (জুতা আবিস্কারের মত) হলেনও তাই।
তিনি বললেন যদি ইঞ্জিন খুলেই পড়ে, ইঞ্জিন বীহিন বিমান উড়বে কীভাবে?
উত্তরে আবিস্কারক যন্ত্রবিদ বিরক্ত স্বরে বললেন,(বৃদ্ধ যন্ত্রবিদের অজ্ঞতায় তিনি বেশ বিরক্ত) আমি একজন Fire Safety বিশেষজ্ঞ যন্ত্রবিদ , বিমান উড়ানো আমার কাজ নয় ওটা দেখবেন অ্যারোনোটিক্যাল যন্ত্রবিদ! (ঈষৎ পরিবতি'ত)
একটা ছোট্ট জিজ্ঞাসা ছিল, কেউ সাহায্য করবেন,এই কোরোনার করুণ সময়ে আপনি না সমাজসেবা করলেন, প্লিজ ঃ
কবিরাজ মানে কি, ১)কবির রাজা, নাকি ২)রাজার কবি?
বেশ ঝামেলায় আছি!
ডাঃ নভেল
কানসাট আধুনিক হাসপাতাল।
কানসাট।
গত প্রায় ৮ মাস ধরে কামালপুর কে,জি, স্কুল এ মাসিক মেডিকেল ক্যাম্প পরিচালনা করছে স্থানীয় একটি সমবায় সমিতি,,,,মাসে একটি দিন আমি রাখি এদের জন্য,,,,স্কুলের ভেতরে কিছুটা খোলা পরিবেশে ( অপেক্ষারত রুগীদের জন্য আম বাগানের ভেতরে বসার ব্যাবস্থা,) ভালোই লাগে। একটা পিকনিক পিকনিক ভাব চলে আসে,,একটা relaxed mood থাকে। সারাদিন কেটে যায় গ্রামের সহজ মানুষের সাথে,মনে হয় * যে জীবন ঘাসের,,, ফড়িং এর*,,, আহা এটাই সেই সহজ মানুষের জীবন,,
ডাক্তার ও রুগীর সম্পক' ও আস্থা উন্নয়নে কাজ করতে চাই,,,হাসপাতালে রুগী কল্যান তহবিল গঠন করতে চাই,,,সবার suggestion ও সক্রিয় অংশগ্রহন আশা করছি,,,,
#হায়রে ডাক্তার- হায়রে বাঙ্গালী জাতি -
#সিঙ্গাপুর এসেছি , এর ফাঁকে বউ কে এখান কার বিখ্যাত ENT specialist প্রফেসর Ralf Stanly কে দেখাতে নিয়ে গেলাম। ৬ সপ্তাহ আগে উনার appointment করতে হয়। just ২ মিনিট কথা শুনলেন আর ২ মিনিট পরীক্ষা নিরীক্ষা করলেন । এর পর Ct scan of paranasal sinus করতে বললেন তারপর medicine লিখবেন বলে জানালেন । ইতি পূর্বে ৩ বার সেটা করা করা হয়েছে এবং প্রতিবারই তা নরমাল হিসেবে report e এসেছে। উনি এগুলো বিশ্বাস করলেন না। উনাকে বললাম এটা করতে আমরা এখন রেডি না- মেডিসিন দেন পরে CT scan করব। উনি কোন prescription দিলেন না, শুধু মুখে বলে দিলেন আগে যেটা খেতেন ওটাই খান, report করে পরে আসেন । কিন্তু উনার ফি বাবদ বিল ধরিয়ে দিলেন ৩৭৪ সিঙ্গাপুর ডলারের অর্থাৎ ২২৪৪০ বাংলাদেশ টাকার সমান । মজার ব্যাপার হচ্ছে বেশ কয়েকজন বাংলাদেশী এখানে সামান্য অসুখ নিয়ে এসে এই রকম চিকিৎসা করছে আর দেদারসে এই রকম টাকার প্রায়শ্চিত্ত করে তৃপ্তি লাভ করছে।
অথচ এমন টি যদি বাংলাদেশে হত তাহলে কিছু পত্রিকার সাংবাদিক, কিছু আমলা, অতি উতসাহি কিছু নষ্ট মানুষ ডাক্তার দের কে হেয় প্রতিপন্ন করে – যত রকমের বদ নাম সৃষ্টি করে ডাক্তার দের কে জনগনের মুখমুখি দাঁড় করিয়ে দিত বা দিচ্ছে । বাংলাদেশের ডাক্তার রা নাকি ভাল চিকিৎসা করেনা তাই রোগীরা সব বিদেশ মুখি। এ পর্যন্ত বহির্বিশ্বে সরকারের যতো গুলো অর্জন তার সব কটি এসেছে স্বাস্থ্য সেক্টর থেকে- এবং এর কৃতিত্ব ডাক্তার রাই দাবি করতে পারে। কোন আমলা, সাংবাদিক বা অন্য কেউ তা করতে পারেনা।
পত্রিকাই দেখলাম কলকাতার নিউ মার্কেট, হকারস মার্কেটের ৯০ ভাগ ক্রেতা বাংলাদেশের।
বাংলাদেশ তো পোশাক রপ্তানি তে সারা বিশ্বে ২ নম্বরে তাহলে এরা কেন সেখানে যায় ?
সব দোষ শুধু ডাক্তারদের ?
-------------------
শহিদুর রহমান
চেম্বার পরিবর্তন,,,, এখন থেকে "কানসাট আধুনিক হাসপাতাল" এ,,,,,
lunch with hm
from জাহিদুর রাহমান
জিকা নিয়ে কিছু কথা-
# ৪০০০ এর বেশী বাচ্চার জন্মগত ত্রুটির কথা বলা হলেও, তাদের মধ্যে ৩০০ বাচ্চার শরীরেই কেবল জিকা ভাইরাস পাওয়া গিয়েছে।
# প্রায় সবার শরীরেই সংক্রমণ হয়েছে বিশেষ প্রজাতির মহিলা এডিস মশার কামড়ে, মাত্র ২জনের বেলায় যৌন মিলনের ফলে সংক্রমিত হবার খবর পাওয়া গেছে।
# এখন পর্যন্ত প্রায় ৪.৫ মিলিয়ন মানুষ এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে বলে ধারনা করা হলেও, ৮০ শতাংশ রুগীর ক্ষেত্রেই এই ভাইরাস কোন রোগ সৃষ্টি করে না।
# বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান টিকা আনবার আশ্বাস দেয়া শুরু করলেও, এ জাতীয় ভাইরাসের বিরুদ্ধে কোন টিকা বা ওষুধ শতভাগ কার্যকর হবার সম্ভাবনা খুবই কম।
# কারো শরীরে জিকা ভাইরাসের অস্থিত্ব প্রমানের জন্য যেসব পরীক্ষা প্রয়োজন, সেগুলো এই মুহূর্তে পৃথিবী হাতে গোনা কয়েকটি দেশেই কেবল করা হচ্ছে।
তাই অযথা আতংকিত না হয়ে আসুন, আমরা কেবল মশার কামড় থেকে নিজেদের বাঁচিয়ে চলি।
from sujon gupta
যারা বাচ্চাকাচ্চাদের হরলিক্স, কমপ্ল্যান, বুস্ট,মালটোভা ইত্যাদি খাওয়ান তাদের জন্যে এই লেখাটা পড়া জরুরী বলে মনে করছি।
ইন্ডিয়া তে হরলিক্স এর “টলার,স্টংগার, শার্পার” বিজ্ঞাপন চরম তুঙ্গে । একই হরলিক্স এর বিজ্ঞাপন প্রচার
করছিল নেপালী এক চ্যানেল। নেপালী সেই চ্যানেল ব্রডকাস্ট হচ্ছিল লন্ডনের কিছু নেপালী পাড়ায়।
লন্ডনের এক এডভোকেট তো সেই বিজ্ঞাপন দেখে আকাশ থেকে পড়লেন। কারন ব্রিটেনে “ঘুমের পিল” এইড হিসেবে খাওয়ানো হয় হরলিক্স মল্টেড দুধকে । সেটা কিভাবে টলার স্ট্রংগার শার্পার করে সেটা জানতে আইনী নোটিশ পাঠিয়ে দেন। পরে সেই দেশে এই বিজ্ঞাপন নিষিদ্ধ করা হয় সরকারী ভাবে। তারা তখন মস্করা করেই বলেছিল- “দক্ষিন এশিয়ানরাই এই সব জিনিস খাবার হিসেবে খাবে”। তাই
হচ্ছে আজকাল আমাদের দেশে ।
আমাদের দৈনিক খাবারের আইডিয়াল মেনু কে “RDA” বলে । আর ব্যালেন্সড ডায়েট হইতে যা যা লাগে তার খুব সামান্যই আছে এইসব খাবারে । আসল কথা হলো- হরলিক্স অথবা কমপ্লান এর মত খাবার US FDA এপ্রুভড না। তবুও সবাই খাচ্ছে মুড়ির মত। আর বিজ্ঞাপনের প্যাচে পড়ে – সব পুষ্টি গুনের আশায়
ভাত মাছ বাদ দিয়া হরলিক্স আর কমপ্লান নিয়া পইড়া থাকে মায়েরা।
“বর্নভিটা” নামক আরেক দুধ কোম্পানী দাবী করে – তাদের দুধে দৈনিক চাহিদার ৪০% ভাগ প্রোটিন চাহিদা পুরণ করে। অথচ তাদেরি ফাইন প্রিন্টে লেখা আছে বর্নভিটার দুধে খুব সামান্যই প্রোটিন আছে। খাড়ার উপ্রে কেমনে কথা ঘুরায়ালায় এরা।
হরলিক্স এবং কমপ্লান দুইটা কোম্পানীই দাবী করে তাদের দুধে সুষম পরিমানে প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট,
ফ্যাট, ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস রয়েছে। কিন্তু কমপ্লানে প্রতি ১০০ গ্রামে এদের পরিমান যথাক্রমে ১৮ গ্রাম, ৬২ গ্রাম, ১১ গ্রাম, ৮০০ মিগ্রা ও ৭৮০ মিগ্রা । আর সেখানে হরলিক্সে প্রতি ১০০ গ্রামে এদের পরিমান যথাক্রমে – ১১ গ্রাম, ১৪ গ্রাম, ২ গ্রাম , ৭৪১ মিগ্রা ও ২৮০ মিগ্রা । এদের তুলনায় বর্নভিটা ও
বুস্টে এদের পরিমান অনেক কম থাকে।
তাহলে এখন বলুন কোনটা আসলে সুষম। দামের হিসাবে কিন্তু সবাই একই সমান প্রায়। সুতরাং আপনার শিশুর পুষ্টি চাহিদা ডায়েটিশিয়ানের কাছে গিয়ে করুন। বিজ্ঞাপনে মুগ্ধ হয়ে ভুল বুঝে না।
যাই হোক- জীবনের প্রথম ৬ মাস মায়ের দুধের কোনো বিকল্প নাই। কিন্তু বছরের পর বছর যদি বাচ্চা কে সাপ্লিমেন্টারি ফুড না দিয়ে দুধের উপর নির্ভরশীল করে ফেলেন , তাহলে “মিল্ক ইঞ্জুরি” নামক রোগের শিকার হতে পারে আপনার বাচ্চা। সেই বাচ্চা ফুলাফাপা থাকবে (edematous) প্রোটিনের অভাবে। কিন্তু ভিতর দিয়া সব ধরনের নিউট্রিশনাল ডেফিসিয়েন্সি তে ভুগবে। তখন কই যাইবো গিয়া টলার স্ট্রংগার শার্পার।
# বিজ্ঞাপন মানুষের মাথায় ভুত হিসেবে ঢুকছে। আপনার বিবেচনা ও বিবেককে নষ্ট করে দিচ্ছে। সচেতন
হোন নিজের জন্য । নিজের সন্তানের জন্য।
from dr nargish parvin...
শীত কাল : নবজাতক আর সদ্য প্রসূত মা উভয়ের জন্যই বিপদ জনক। দুই বিপদের ই একটাই কারণ। রক্ত ক্ষরণ।এই দুই জনের বিপদ অবশ্যই বিপদ জনক ডাক্তারের জন্য।
১) প্রথমে বাচ্চার কথায় আসি। বাচ্চাকে গরম রাখার জন্য অনেক গরম কাপড় পরানো হয়। কখনো কখনো নাভীর ( আম্বিলিকাল কর্ড) ক্লাম্প খুলে কখন যে বেবী ভেসে যায়, যার কোলে বেবী সে নিজেও টের পায় না। এটা বড় ধরনের একটা বিপদ।
#এর জন্য যেটা করতে হয়,ক) দুবার বাঁধতে হয় নাভী। একটা বাজারের ক্ল্যাম্প দিলে অবশ্যই আরেকবার সুতা দিয়ে বেঁধে দেয়া দরকার।
খ)বেঁধে দেয়ার পর ও ঘন ঘন দেখতে হয় এধরনের কোন এক্সিডেন্ট ঘটেছে কিনা। এটা যার কোলে বাচ্চা তাকেই সতর্ক করে দিতে হয়। কে সতর্ক করবেন? যিনি অপারেশন করেছেন তিনি।
২) একই কারণে ঘটে মায়ের PPH. অনেক কাপড়, লেপ কম্বলের নীচে থাকে মা। ব্লিডিং হয়ে যাচ্ছে কেউ টের পাচ্ছেনা। এটা থেকে পরিত্রাণের জন্য পুরো টিম কেই সতর্ক থাকতে হয়। যত কাপড় ই চাপান থাকুক কাপড় সরিয়েই ব্লিডিং চেক করতে হয়। অক্সিটোসিন দেয়া ড্রিপ ( স্যালাইন) যেন বন্ধ হয়ে না যায় সেটা খেয়াল রাখতে হয়। এটা ও রোগীর আত্মীয় স্বজন খুব ভাল ভাবে খেয়াল রাখতে পারে। কারণ হল আর কিছু না পারলেও স্যালাইন শেষ হয়ে গেছে তারা সিস্টার কে এই খবর দ্রুত ই দেয়।
৩) এবার অন্য একটি সমস্যার কথা বলি, শীত কালে নিওবর্ণ কে সবাই ঢেকে ঢুকেই রাখে কিন্তু সমস্যা করে যেখানে সেটা হল তাদের মাথা টাকে উদাম ( খোলা) রেখে দেয়
!এটা কিন্তু বাচ্চার ঠান্ডা লেগে যাবার একটি কারণ। টুপি পরিয়ে রাখা আদর্শ নিয়ম। এজন্য উলের টুপি ওয়ালা সুয়েটার কিনাই আমি ব্যক্তিগত ভাবে।
আর বাচ্চা প্রস্রাব করে ভিজিয়ে ফেলে আবার ঠান্ডা লাগিয়ে ফেলছে কিনা এটাও দেখতে বলতে হয় বাচ্চার আত্মীয় কে। ডায়াপার সবাই কিনতে পারে না।
“এন্টিবায়োটিক গাইডলাইন -২০১৫” নামে BSMMU থেকে অনলাইন সিস্টেমওয়াইজ এন্টিবায়োটিক লিস্ট বের হয়েছে। আসুন জেনে নেই আমাদের দেশের কমন ইনফেকশন গুলোর জন্য Recommended এন্টিবায়োটিক কোনটি বা কোন গুলো। সব চিকিৎসক মহলে এই গাইডলাইন জানিয়ে দিন ।
১। Urinary tract infection – Cap. Nitrofurantoin 100mg QDS, 7 Days
২ । Periodontitis- Tab. Metronidazole, cap. Amoxycillin, Cap. Doxycline 3-5 days
৩। Acne –Tab. Azythromycin 500 ( 3 days in a week in BD Dose for 12 weeks) , Cap. Doxycycline 100 BD for 12 weeks, Cap. Clindamycin 150 mg TDS for 1 week
৪। Diabetec foot – Co-amoxiclav 625mg TDS for 10 days
৫। Helicobacter pylori eradication(Peptic ulcer)- Tab. Levofloxacin 500mg BD for 2-4 weeks and Tab. Metroniidazole 400mg TDS for 14-30 days
৬। Malaria – Tab. Artemether – Lumifantrine- Quinine TDS for 7 days
৭। Osteomyelitis – Ceftriaxone 1 gm BD , flucloxacillin 500mg QDS untill infection subsides
৮। in Cesarian Section- inj. Coamoxiclav 1.2gm tDS
৯। Desentry – Cap. Cefixime 200mg BD for 5 days
১০। Diarrhea – Tab. Azythromycin 10mg/kg/day, ciprofloxacin 15-30mg/kg/day
১১। otitis Media – Tab. Cefuroxime or inj. ceftazidime
১২। Pneumonia- Inj. Ceftriaxone 50-70mg/kg/day, inj. Flucloxacillin 500mg 6 hourly .
মেডিসিন গুলোর ডিটেইলস জানতে DIMS apps এর সাহায্য নিতে পারেন। অল্টারনেটিভ ড্রাগ গুলোর নাম জানতে BSMMU এর এন্টিবায়োটিক গাইডলাইনের সাহায্য নিতে পারেন ।
এখানে জেনে রাখা ভালো – এন্টিবায়োটিক রেজিসট্যান্স এর জন্য বিশ্বে প্রতি বছর প্রায় ৭ লাখ মানুষ মারা যায় ।
ধূমপান ছাড়ার জন্য ই-সিগারেট কোন কাজের নয়
আজকাল আমরা সবক্ষেত্রেই ইলেকট্রনিক কিংবা ডিজিটাল জিনিস পছন্দ করি। ধূমপান শরীরের জন্য ক্ষতিকর। দিনে দিনে এর বিরুদ্ধে প্রচারণা বেশ তীব্র হয়ে উঠেছে। কিন্তু সিগারেটের ব্যবসা বড়ই লাভজনক। অতএব নতুন কলাকৌশলের উদ্ভাবনা। বাজারে এসেছে “অ্যানালগ” সিগারেটের পরিবর্তে ই-সিগারেট। বলা হল যারা ধূমপান ছেড়ে দিতে চান, তাদের আর ভাবতে হবে না। চিরতরে ধূমপান ছাড়ার আগে কয়েকদিন ই-সিগারেট পান করলে ধূমপান ছাড়া কোন ব্যাপারই নয়।ব্যবসায়ীদের এমন প্রচারণায় আস্থা রেখে অনেকেই ধূমপান ছাড়ার আশায় ই-সিগারেট ধরেছেন। কিন্তু ই-সিগারেট আর তাদের ছাড়ছে না। সাম্প্রতিক পর্যবেক্ষণে দেখা যাচ্ছে ই-সিগারেট ধূমপান ছাড়তে কোন সহায়তা তো করেই না; বরং যারা ই-সিগারেট পান করছেন তাদের ধূমপান ছাড়ার সম্ভাবনা স্বাভাবিকের চেয়ে ২৮% কম।অথচ ই-সিগারেটের ক্ষেত্রে ধূমপানের প্রচলিত আইন প্রযোজ্য নয়। অর্থাৎ ধূমপান নিষিদ্ধ এলাকাতেও যে কেউ ই-সিগারেট পান করতে পারে। এজন্য এখন সকলেই মনে করছেন ধূমপানের জন্য প্রচলিত সব ধরণের নিষেধাজ্ঞা ই-সিগারেটের জন্যও প্রযোজ্য হওয়া উচিত।
তথ্যসূত্রঃ Kalkhoran S, Glantz SA. E-cigarettes and smoking cessation in real-world and clinical settings: a systematic review and meta-analysis. Lancet Respir Med 2016; published online Jan 14..from P
Prof. dr Saifiddin Ektam sir
from rashida begom
একজন প্রসূতির মৃত্যু মানে একটি সদ্যজাত শিশুর শূন্য পৃথিবীতে আগমন। যার মা নেই এ পৃথিবী তার জন্য বর্নহীন।একজন প্রসূতি কোন রোগী নয়। প্রেগন্যান্সি একটি ফিজিওলজিক্যাল প্রসেস। এই ফিজিওলজিক্যাল প্রসেসের জন্য একজন সুস্থ মানুষ মারা যাবে এটি কারো কাছেই গ্রহনযোগ্য নয়। আর তাই অবসটেট্রিসিয়ানদের প্রচেষ্টার শেষ নেই কি করে এদেশের মাতামৃত্যুর হার কমানো যায়।
রক্তক্ষরন প্রসবকালীন কিংবা প্রসবত্তোর একটি ভয়াবহ জটীলতা। বাংলাদেশে মাতামৃত্যুর প্রথম কারন হোল এই রক্তক্ষরণ। মাত্র ৫ লিটার রক্তের অর্ধেকের বেশী পরে গেলে ইররিভারশিবল শকে চলে যায়। তাই অবসটেট্রিসিয়ানদের জীবনে কোন রাত দিনের তফাত নেই। মৃত্যু ঠেকাতে রাতের পোশাক পরেই হাসপাতালে গিয়ে একবারে ওটির ড্রেস পরেছি। ডাবল রিস্ক বন্ড নিয়ে রোগীর গায়ে হাত দিয়ে জীবনে ফিরিয়েছি। ওটি রক্তে ভেসে গেছে, পেসেন্টের লোক ডেকে দেখিয়েছি যে ফেট কি হতে পারে। মরতে মরতে পেসেন্ট বেঁচে গেছে। এরকম উপমা অগনিত। খোদার কাছে সব সময়ে প্রার্থনা করি ওটির টেবিলে পেসেন্টের মৃত্যুর আগে যেন আমার মৃত্যু হয়। পেসেন্টের বেঁচে থাকা মানে আমার যশ, আমার জয়। পেসেন্টের মরে যাওয়া বা ক্ষতি হওয়া মানে আমার হেরে যাওয়া, আমার যশের ঘাটতি পরা। এই বোধ নেই এমন কোন ডাক্তার আছে বলেতো আমার মনে হয় না।
ডা. শামীমা সিদ্দিকা রোজী এমনই একজন অবসটেট্রিসিয়ান যে জীবনে বহু বহু মৃত্যু ঠেকিয়েছে। কোন সাংবাদিক বা রোগীর লোক কি সেজন্য তাকে পুরস্কৃত করেছে? পত্রিকায় ফলাও করেছে? করেনি।
নিশ্চয় পেসেন্ট আনমেনেজএবল ছিল। রক্তক্ষরন কন্ট্রোল করা যায়নি। এ মৃত্যুর জন্য শামীমা সিদ্দিকার বুকে কি কম ব্যথা? তদন্ত করে তার ত্রুটি পাওয়া গেলে যে শাস্তি হয় হবে। কিন্তু কোন তদন্ত ছাড়া একজন চিকিৎসককে দোষারোপ করা এবং তার ফাঁসি চাওয়া একমাত্র এক অসভ্য বর্বর জনগোষ্ঠী দ্বারাই সম্ভব। আর এই অসভ্যতামির হোতা হোল সহজলভ্য ক্ষমতা ও কিছু নষ্ট সাংবাদিকতা। এইসব নষ্টামীর শেষ কবে হবে!
প্রোটন পাম্প ইনহিবিটরের যত দোষ
ওষুধ হিসেবে প্রোটন পাম্প ইনহিবিটরের সফলতার কোন তুলনা নেই। কয়েক দশক ধরে এটা প্রেসক্রিপশনে সর্বাধিক লেখা ওষুধ। মূলত দুটো কারণে এটা হয়েছেঃ ডিসপেপসিয়ার চিকিৎসায় এটি ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত; আর হৃদরোগে অ্যান্টিপ্লাটিলেট ওষুধের সঙ্গে পাকস্থলি থেকে কোন ধরণের রক্তক্ষরণ প্রতিরোধের জন্য এটা অবশ্যই ব্যবহার করা হয়। সুলভ এবং সহজলভ্য হওয়ার কারণে অনেকেই প্রয়োজনে-অপ্রয়োজনে এটা ব্যবহার করে থাকেন। বাংলাদেশসহ অনেক দেশে প্রেসক্রিপশন ছাড়াও এটা দোকানে কিনতে পাওয়া যায়। এতদিন মনে করা হতো প্রোটন পাম্প ইনহিবিটর খুবই নিরাপদ ওষুধ; এর তেমন কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। কিন্তু এখন বাস্তবতা আর সে রকম মনে হচ্ছে না। দিনে দিনে প্রোটন পাম্প ইনহিবিটরের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার তালিকা দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হয়ে চলেছে। এই তালিকায় সর্বশেষ যুক্ত হয়েছে ক্রনিক কিডনি রোগের সমস্যা। সাম্প্রতিক পর্যবেক্ষণে দেখা যাচ্ছে দীর্ঘসময় প্রোটন পাম্প ইনহিবিটর ব্যবহার করলে ক্রনিক কিডনি রোগ হতে পারে। Atherosclerosis Risk in Communities(ARIC) study-তে অংশগ্রহণকারী প্রায় ১০ হাজারের বেশী রোগীর তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যাচ্ছে এদের মধ্যে যারা প্রোটন পাম্প ইনহিবিটর ব্যবহার করেছেন তাদের মধ্যে ক্রনিক কিডনি রোগের হার ৫০ শতাংশ বেশী। অন্যান্য নির্ভরযোগ্য পর্যবেক্ষণ থেকেও দেখা যাচ্ছে প্রোটন পাম্প ইনহিবিটর ব্যবহার করলে আসলেই কিডনির সমস্যা বেশী হয়ে থাকে। প্রোটন পাম্প ইনহিবিটর ব্যবহার করলে তুলনামূলকভাবে স্বল্পমেয়াদী কিডনির সমস্যাও বেশী হয় এবং রক্তে ম্যাগনেসিয়ামের পরিমাণ কমে যায়। মনে করা হচ্ছে এই দুটি কারণেই শেষ পর্যন্ত ক্রনিক কিডনি রোগের সৃষ্টি হচ্ছে।
এ পর্যন্ত প্রোটন পাম্প ইনহিবিটর ব্যবহার করার ফলে যে সকল গুরুতর সমস্যার নির্ভরযোগ্য প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে তার পূর্ণ তালিকা হচ্ছেঃ ১) ক্রনিক কিডনি রোগ হওয়ার ৫০% সম্ভাবনা বেড়ে যায় (Lazarus et al, 2015) ২) স্বল্পমেয়াদী কিডনি রোগের সম্ভাবনা ১৫০% বেড়ে যায় (Antoniou et al, 2015) ৩)অ্যাকিউট ইন্টারস্টিসিয়াল নেফ্রাইটিসের প্রকোপ দ্বিগুণ কিংবা তিন গুন বৃদ্ধি পায় (Antoniou et al, 2015) ৪) রক্তে ম্যাগনেসিয়ামের ঘাটতি বা হাইপোম্যাগনেসিমিয়া হওয়ার প্রবণতা ৪৩% বেড়ে যায় (Cheungpasitporn et al, 2015) ৫) হার্ট অ্যাটাকের হার ১৬% বেশী এবং হৃদরোগের কারণে মৃত্যুহার দ্বিগুণ হওয়ার প্রমাণ রয়েছে (Shah et al, 2015) ৬) অধিক হারে ক্লস্ট্রিডিয়াম ডিফিসিলি(Clostridium difficile) নামে পরিচিত ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ ঘটার হার ৭৪% বেড়ে যায় (Kwok et al, 2012) ৭) নিউমোনিয়ার সম্ভাবনা ৫% থেকে ৩৪% বেড়ে যায় (Filion et al, 2014 এবং Eom et al, 2011) এবং ৮) হাড় ভেঙ্গে যাওার প্রবণতা ৩৩% বেড়ে যায় (Zhou et al, 2015)।
এত রকম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার প্রমাণ পাওয়ার ফলে গবেষকগণ এখন মনে করছেন প্রোটন পাম্প ইনহিবিটরের ব্যবহারের ক্ষেত্রে আমাদের সতর্কতা অবলম্বন করার সময় এসেছে।
তথ্যসূত্রঃ
১) Lazarus B, Chen Y, Wilson FP, et al. Proton pump inhibitor use and the risk of chronic kidney disease. JAMA Internal Medicine. 2016:238-46.
২) Schoenfeld A, Grady D. Adverse effects associated with proton pump inhibitors. JAMA Internal Medicine. 2016:1-3.
courtesy: saifiddin ekram sir prof of medicine
মশার কয়েল: স্বাস্থ্য ঝুঁকি
অনোনুমোদিত মশার কয়েলের উপর আজ একটি সেমিনার হবে 'আমার হেল্থ.কমের' উদ্যোগে সিরডাপ মিলনায়তনে: হাসানুল হক ইনু প্রধান অতিথি এবং অধ্যাপক দীন মোহাম্মদ এবং আমি বিশেষ অতিথি হিসাবে থাকার কথা। সভা প্রধাণ ডা অপূর্ব পন্ডিত এবং কি নোট প্রেজান্টার ডা ওয়ানাইজা।
মশার কয়েলের ধোঁয়া তাড়ায় ঘরের মশা। এশিয়া, আফ্রিকা আর ল্যাতিন আমেরিকার অসংখ্য গৃহে এটা ব্যবহৃত হয়। তবে কয়েলের ধোঁয়ায় থাকতে পারে স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর দুষণ উপাদান। চায়না এবং মালেশিয়ার ৪ টি মশার কয়েলের উপর গবেষণায় কিছু উদ্বেগজনক উপাত্ত পাওয়া গেছে; তাতে ঘরের বাতাসে স্বাস্থ্য সংশ্লিষ্ট সূচকের বিপদজনক অবনমন সনাক্ত করা গেছে। একই ভাবে প্রজ্জলনেও মালেশিয়ার কয়েলে চৈনিক কয়েলের চেয়ে অধিক মাত্রায় দুষণ পাওয়া গেছে। এতে অত্যধিক পরিমানে উদ্বায়ী ক্যানসার সৃষ্টিকারী এবং ক্যানসার ঝুঁকি সৃষ্টিকারী যৌগ সনাক্ত করা গেছে।
মশার কয়েল থেকে ফাইন এবং আলট্রা ফাইন বস্তুসমূহ কয়েলের ধোঁয়ায় ছড়িয়ে পড়ে পুরো ঘরে। ঐ গবেষণায় মশার কয়েলের স্বাস্থ্যে তাৎক্ষণিক ও দীর্ঘমেয়াদী ঝুঁকি বিষয়ে সাবধান করা হয়েছে; একটি মশার কয়েল যে পরিমান
rafle draw
According to IMS 2nd Quarter data (recent), the position of Pharmaceuticals company in Bangladesh is as follows:
1 SQUARE
2 INCEPTA PHARMA
3 BEXIMCO
4 OPSONIN PHARMA
5 RENATA
6 ESKAYEF
7 A.C.I.
8 ARISTOPHARMA
9 ACME
10 HEALTHCARE PHARMA
11 DRUG INTERNATIONAL
12 GENERAL
13 SANOFI BANGLADESH
14 POPULAR PHARMA
15 RADIANT PHARMA
16 NOVO NORDISK
17 UNIMED &UNIHEALTH
18 NUVISTA PHARMA
19 ORION PHARMA LTD.
20 SANDOZ
21 GLAXOSMITHKLINE
22 IBN SINA
23 NOVARTIS
24 SUN PHARMA
25 BEACON PHARMA
26 ROCHE
27 ZISKA
28 BIO PHARMA
29 GLOBE
30 SERVIER
31 NAVANA
32 PACIFIC
33 SMC
34 DELTA PHARMA
35 OPSO SALINE
36 NIPRO JMI PHARMA
37 KEMIKO PHARMA LTD.
38 LEON PHARMA LTD
39 ELI LILLY
40 WHITE HORSE PHARMA
41 ALCO PHARMA
42 ORION INFUSION
43 LABAID PHARMA
44 LIBRA
45 RAK PHARMA LTD.
46 APEX PHARMA
47 SOMATEC
48 PHARMASIA LTD.
49 ALBION
50 JAYSON
51 SHARIF PHARMACEU.
52 RANGS PHARMA
53 ASIATIC
54 MUNDI PHARMA
55 MEDIMPEX
56 VERITAS PHARMA
57 DUPHAR
58 BRISTOL
59 CHEMIST
60 AMBEE
61 PHARMADESH
62 PHARMIK
63 GACO
64 NOVELTA BESTWAY
65 TECHNO DRUGS
66 SOCIAL MARKETING
67 ALLERGAN
68 MONICOPHARMA LTD.
69 EDRUC
70 PREMIER
71 NIPA
72 SQUARE HERB.&NUTR.
73 KUMUDINI PHARMA
74 PHARMACIL LIMITED
75 SILCO PHARMA
76 SILVA PHARMA
77 A.P.C
78 REMAN
79 UNITED CHEMICALS
80 MEDICON
81 REPHCO
82 MYSTIC PHARMA
83 DESH PHARMA
84 EVEREST PHARMA
85 MEDIMET
86 RASA PHARMA
87 EFROZE CHEM. IND.
88 ETHICAL DRUGS LAB
89 CIPLA
90 AD-DIN PHARMA LTD
91 ROTEX
92 LEO
93 COSMIC
94 AMICO
95 BENHAM PHARMA
96 DECENT PHARMA
97 DOMS ADRIAN FRANCE
98 SONEAR
99 CILAG CHEMIE
100 AMULET PHARMACEUTI
101 PHARMACIA
102 JAMS PHARM.
103 WYETH
104 SYNTHO LABS
105 APOLLO
106 AL AMIN
107 RECKITT BENCKISER
108 UNION PHARMA
109 PEOPLES PHARMA
110 OASIS
111 UNIQUE PHARM
112 MILLAT
113 LUNDBECK
114 SEEMA
115 APEX
116 MARKSMAN PHARMA
117 CHOONG WAE
118 AEXIM PHARMA
119 DOCTORS
120 NOVO HEALTHCARE
121 MODERN
122 HALLMARK
123 ZENITH
124 SCHERING AG
125 CENTRAL PHARM
126 REMEDY
127 BEHRINGWERKE
128 HUDSON
129 UNITED CHEMIST
130 UPJOHN
131 EGIS PHARMA
132 ALCON
133 GONOSHASTAYA
134 GEDEON RICHTER
135 SHAMSUL ALAMIN
136 NATIONAL
137 SUPREME PHARMA
138 REMEDICA
139 MENARINI
140 STANDARD LABORATO.
141 AYERST
142 JANSSEN
143 PROTEETY PHARMA
144 STIEFEL
145 BELUPO
146 JANASHEBA
147 PROMEDICA
148 MERCK AG
149 ABBOTT
150 INDO
151 SALTON
152 BIKALPA
153 JALALABAD
154 GLOBEX PHARMA
155 MEDICOS
156 PLASMA PHARM SERA
157 ADCCO
158 PARADISE
159 NORGINE
160 BIG BEN
161 SEARLE
162 BELSEN PHARMA
163 QUANTUM PHARMA
164 FARAN LABS
165 BAXTER
166 WIN-MEDICARE
167 R&N PHARMACEUTICAL
168 ZAMAN
169 UNIDENT MANUFACT.
170 CHINA NATIONAL
171 MANNERS
172 NIRAMOY
173 RADIUM FARMA
174 DUO PHARMA
175 BENGAL CHEM.INDUST
176 TECHNILAB
177 GRUNENTHAL
178 SCHERING CO
179 NOVARTIS OPTHALMIC
180 SQUIBB
181 MICROBE
182 ALBERT DAVID
183 UNITED LABORATOR
184 SCIENTIFIC
185 K.D.H.
186 UNION CHEMIST LABS
187 BENGAL CHEMICAL LA
188 SKYLAB
189 ABLATION PHARMA
190 BAYER
191 COOPER
192 BOOTS
193 PIONEER
194 LEK
195 CITY CHEMICAL
196 SOLCO
197 TROPICAL
198 OTSUKA
199 COLLOID
200 ADCO PHARMA
201 ARSAN
202 APCCO
203 ALCON-COUVEREUR
204 ADELCO
205 ADFLAME
206 AMEE
207 ASHFORD
208 A.F.D.
209 AGRANI RESEARH
210 ANGIER
211 ALIS LAB.
212 ALKAD LAB
213 AMAN
214 ANFORT
215 ARMOUR
216 ARCO
217 ASTA
218 ATRAL
219 ASTRA
220 AZAD
221 ASPRO NICHOLAS
222 E. BAESCHLIN
223 BANYU
224 BATALI CHEMO PHARM
225 BIO CHEM
226 BENGAL CHEM EAST
227 BRITISH COD LIVER
228 B.C.P.
229 B.D.H.
230 BENGAL DRUG CHEMIC
231 BEECHAM
232 BERNA
233 BIOGLAN
234 BENGER
235 BIOS PHARMACEUTICA
236 BIO LAB
237 BOSCO
238 BOUCHARA
239 BRACCO
240 BENGAL RESEARCH IN
241 BEST CHEMICAL
242 BENGAL TECHNO
243 B*K GULDEN
244 B.H.
245 BOEHRINGER I
246 BOEHRINGER M
247 BRITISH SCHERING
248 CROSARA
249 CARICCA
250 CELCHEM
251 CEDONA
252 CHUGAI
253 CILAG
254 CIMEX
255 COLLI
256 CHEMISHE FABRIC
257 COMILLA LAB
258 CARNRICK
259 CLONMEL
260 COPHAR
261 COSMO PHARMA
262 COSTANTINO
263 CROOKES
264 CYANAMID
265 CONSOLIDATED CHEM.
266 C.L.L.
267 CONTINENTAL PHARMA
268 CARTER WALLACE
269 DAGRA
270 DAIICHI PHARMA
আমরা ডাক্তারী করতে গিয়ে অনেক
সময় প্রেগন্যান্ট মাদারদের ড্রাগ
প্রেসক্রাইব করতে ভয় পাই ৷ কারণ
আমরা জানি অধিকাংশ ড্রাগ
প্রেগন্যান্সির জন্য ক্ষতিকর!!
এই প্রবলেমের কথা মাথায়
রেখে আমি US FDA র দেয়া pregnancy
index থেকে প্রেগন্যান্সির
সময়ে কি ড্রাগ
দেয়া যাবে বা যাবে না ...সেটার
একটা লিস্ট দেয়ার চেষ্টা করছি ৷৷
আগে চলুন
প্রেগন্যান্সি ক্যাটাগরি গুলো জেনে নেই....
US FDA প্রেগন্যান্সির সময় ড্রাগ
প্রেসক্রাইবের ক্ষেত্রে ৬
টা ক্যাটাগরিতে ভাগ করেছে -
১) Category A :
এই ড্রাগ গুলো প্রেগন্যান্ট মাদারের
উপর ডিরেক্ট
স্টাডি করে দেখা ফিটাসের উপর এর
কোন ক্ষতিকর রিস্ক নাই ৷
২) Category B :
এই ক্যাটাগরির ড্রাগ গুলো কোন
হিউম্যান ট্রায়াল হয়নি কিন্তু
এনিম্যাল ট্রায়েলে ফিটাসের উপর
কোন ক্ষতিকর প্রভাব দেখা যায়নি ৷
এই ক্যাটাগরির ড্রাগও
নিশ্চিন্তে দেওয়া যাবে প্রেগন্যান্ট
মাকে ৷৷
৩)Category C :
এই ক্যাটেগরির ড্রাগ গুলো এনিম্যাল
স্টাডিতে এ্যাডভার্স ইফেক্ট
পাওয়া গেছে.(টেরাটোগেনিক /
এমব্রায়োডাল/অন্যকিছু) ৷ কিন্তু এই
ড্রাগ গুলো নিয়ে কোন হিউম্যান
ট্রায়াল নাই ৷ রিস্ক বেনিফিট
রেশিও হিসেব ছাড়া প্রেসক্রাইব
করা ঠিক হবে না ৷
৪) Category D :
এই ক্যাটাগরির ড্রাগ গুলো হিউম্যান
ফিটাল রিস্কের ডিরেক্ট এভিডেন্স
খুজে পাওয়া গেছে , কিন্তু
প্রেগন্যান্ট মাদারের লাইফ
বাঁচাতে অন্য কোন অল্টারনেটিভ
ড্রাগ
পাওয়া না গেলে এটা দেয়া একসেপটেবল
৷
৫) Category X :
এই ড্রাগ গুলো সম্পূর্ণ
রুপে টেরাটোজেনিক ৷৷
৬) Category N:
এই ড্রাগ নিয়ে এখনো কোন হিউম্যান
অর এ্যানিম্যাল ট্রায়াল হয়নি ৷৷
চলুন এবার প্রচলিত ড্রাগ গুলোর
প্রেগন্যান্সি ক্যাটেগরি দেখি--
*Vitamines:
-----------
1)Thiamine HCl ..............................A
2)Folic acid......................................A
*Anti-hypersensive:
--------------------
1)Atenolo.........................................D
2)Misoprostol..................................X
3)Losartan .....................................C
4) losartan +Thiazide ...............C+D
*Anti-platelets:
----------------------
1)Clopidogrel ...................................B
2)Clopidogrel+Aspirin ................B+D
*Anti-histamin:
---------------
1)Ketotifen ......................................C
2)cetirizine .......................................B
13)Ambroxol HCl ............................N
*Anti-Bacterial:
--------------
1)Penicillin .....................................B
2)Amoxicillin ..................................B
3)Co amoxiclav...............................B
4)Flucloxacillon ..............................B
5)Meropenem .................................B
(All penicillins are ..category B)
6)All cefalosporins are ...................B
7)Ciprofloxacin................................C
8)ofloxacin.......................................C
9)Levofloxacin.................................C
10) Moxifloxacin .............................C
11) Lomefloxacin ............................C
12) Gatifloxacin................................C
13) Sparfloxacin ..............................C
14) Gemifloxacin .............................C
15) Nalodixic Acid ...........................C
16) Chloramphenicol (even drop)...C
18) Tetracyclines.............................D
19) Clindamycin ..............................B
20)Azithromycin .............................B
21)Erythromycin..............................B
22)Clarithromycin............................C
23)Gentamicin ................................C
24)Neomycin ...................topical ...C
25)Metronidazole ............................B
26) Sulfonamides............................D
27) Rifampicin .................................C
28) Dapsone.....................................C
29) INH..............................................C
30)Pyraziname.................................C
31)Ethambutol ................................B
32)Streptomycin ............................D
*Anti Fungal :
-------------
1)Fluconazole .................................C
2)Ketoconazole................................C
3)Itraconazole..................................C
4)Miconazole....................................C
5)Nystatin ........................................C
6)Clotrimazole..................................C
7)Amphotericin B ............................B
*Anti Viral :
------------
1)Acyclovir ......................................B
2)Valacyclovir .................................B
3)Adefovir.........................................C
4)Lamivudine ..................................C
5)Zidovudine ...................................C
6)Nelfinavir ......................................B
7)Abacavir .......................................C
*Anti protozoal :
----------------
1) Nitazoxanide...............................B
2)Artemether....................................D
3)Lumefantrine................................D
4) Quinine.........................................C
5)chloroquine .......(may be safe)...N
* Anti Helminthic :
------------------
1) Albendazole ................................C
2)Mebendazole................................C
3) Pyrantel pamoate........................C
*Anti Ectoparasite :
--------------------
1) Permethrin ..........topical ............B
*Anti-Ulcerant :
----------------
1)Ranitidine................................B
2)Omeprazole.............................C
3)Pantoprazole .........................B
4)Rabiprazole.............................B
5)Lansoprazole .........................B
6)Esomeprazole Mg ..................B
7) esomeprazole strontium.......C
8)Antacids(Calcium carbonate) ..C
9)Almunium hydroxide ................ N
10)Mg(OH)2....................................N
11) Simethicone ............................C
12) Sucralfate ................................B
*Anti Spasmodic :
-------------------
1)Tiemonium methylsulphate..........N
2)Dotaverine ....................................C
3) Tramadol HCl...............................C
*Laxative :
-----------
1)Lactulose ...............................B
*Nausea, Vomiting and Vertigo :
--------------------------------
1)Cinnarone ................................C
2)Meclizine ................................. B
3)Meclizine + pyridoxine ............B
4)Prometazine .............................C
5)Cyclizine ....................................B
6)Doxylamine................................B
*Severe Vomiting :
------------------
1)Domperidone -----------------N
2)Ondansetron ..............................B
3)Granisetron ................................B
4) Palonosetron.............................B
*NSAIDs :
----------
1)Paracetamol ............................B
2)Aspirin .....................................C+D
3)Aceclofenac .............................N
4)Diclofenac ................................C+D
5)Ibuprofen .................................C+D
6)Indomethacin...........................C+D
7)Naproxen .................................C
8)Ketorolac..................................C
9)Meloxicam ...............................C+D
10)Sulindac ...................................C
11)Etoricoxib .................................N
*DMARDs :
----------
1)Methotrexate .............................X
2)Azathioprime .............................D
3)Salfasalazine ............................B
4)Leflunomide ..............................X
*Muscle Relaxant :
------------------
1)Beclofen ..................................C
2)Tolperisone .............................N
3)Eperisone ................................N
4)Tizanidine................................C
*Anti cancer Drugs :
-------------------
1)Actinomycin.............................D
2)Busulfan. .................................D
3)Chlorambucil...........................D
4)Cyclophosphamide.................D
5)Doxorubicin.............................D
6)Mercaptopurine.......................D
7)Methotrexate...........................X
8)Vinblastine...............................D
9)Vincristine................................D
(C+D মানে, এই ড্রাগ গুলো এক
ট্রাইমেস্টারে Category C তে আর এক
Trimester এ ক্যাটেগরি D তে)
[A= নিশ্চিন্তে প্রেসক্রাইব
করা যাবে৷
B= প্রেসক্রাইব করা যাবে৷
C= রিস্ক বেনিফিট রেশিও হিসেব
করে প্রেসক্রাইব করতে হবে (এই ঔষধ
বাচ্চার ও প্রেগিন্যান্সির জন্য
ক্ষতিকর)৷
D= সুস্থ্য বাচ্চা ও
প্রেগন্যান্সি চাইলে প্রেসক্রাইব
করা যাবেনা (শুধু মাত্র মায়ের জীবন
বাঁচানোর মত কন্ডিশন
আসলে যেখানে অল্টারনেটিভ নাই
সেখানে দেয়া যাবে)৷
X = ক্রস মার্ক, দেয়া যাবেনা৷৷]
ক্যাটাগরি C
তে প্রেগনেন্সি রিলেটেড
যে প্রবলেমেগুলো হতে পারে ---
spontaneous abortions,
delayed onset of labor,
premature closing of the fetal ductus arteriosus,
jaundice,
occasionally maternal (intrapartum and
postpartum) and/or neonatal hemorrhage,
necrotizing enterocolitis, and oligohydramnios.
ক্যাটাগরি D
তে যে প্রবলেমগুলো হবে---
Congenital malformations (eg, fetal growth
restriction, mandibular hypoplasia, cleft palate,
cranial dysostosis, spinal defects, ear defects,
clubfoot)
------------------------------
(নিজে জানুন, শেয়ার
করে অন্যকে জানার সুযোগ করে দিন)
লিখেছেনঃ ডাঃ কাজী মুনীর
ইসলাম
Contact the practice
Telephone
Website
Address
কানসাট