Come Find Heaven
This page is Biblical only. This page is not intended for any political or business purpose.
https://youtu.be/791Tgakn2wM?si=798ebZ9c3rSMT5NR
Joy Jishu গানঃ জয় যীশুসরষে দানার মত বিশ্বাস যদি থাকে তোমার হৃদয়েতবে পারবে যেতে এগিয়ে পাহাড়সম বাধা পেরিয়ে। রবে না কোনো...
https://youtu.be/8EfVNOsdoqg?si=w4pTKNMhrm_rpEOc
শক্ত করে ধরে রাখুন "শক্ত করে ধরে রাখুন" এই বিষয়ে সাস্রবানী নিয়ে আলোচনা করছেন পাস্টর সাগর গাঙ্গুলী।
https://youtu.be/hY7w8U0WyTQ?si=6P3rRebg6TOxJHDa
দ্য আনটোল্ড স্টোরি অফ ফাদার মাল্লারি ভিকটিম নাকি ভিলেন? দ্য আনটোল্ড স্টোরি অফ ফাদার মাল্লারি, যিনি প্রথম ফিলিপিনো সিরিয়াল কিলার হয়েছিলেন।ঈশ্বরের এ....
https://youtu.be/qCmkqYjpsdM?feature=shared
Jishu poth Jishu pothগানঃ যীশু পরগীতিকারঃ ফ্রাংক রনিযীশু আমার পথআমি ক্লান্ত এক পথিক।যীশু নামে খুজে পাবোগন্তব্য সঠিক।যীশু হলো পথ, ...
https://youtu.be/jqoOGZ0KtDU?feature=shared
যীশুর বাপ্তিস্ম গ্রহণ "তখন হানন ও কায়াফার মহাযাজকত্ব কালে ঈশ্বরের বাণী প্রান্তরে সখরিয়ের পুত্র যোহনের নিকটে উপস্থিত হইল। তাহাতে তিনি ...
“শেষ কালে এইরূপ হইবে, ইহা ঈশ্বর বলিতেছেন, আমি মর্ত্ত্যমাত্রের উপরে আপন আত্মা সেচন করিব; তাহাতে তোমাদের পুত্রগণ ও তোমাদের কন্যাগণ ভাববাণী বলিবে, আর তোমাদের যুবকেরা দর্শন পাইবে, আর তোমাদের প্রাচীনেরা স্বপ্ন দেখিবে।"
-(প্রেরিত ২:১৭)
#শুভ_নববর্ষ
তিন, কেন এত গুরুত্বপূর্ণ?
দুনিয়ায় সম্ভবত সবচেয়ে বেশী প্রভাব বিস্তারকারী সংখ্যা। সবকিছুতেই যেন ৩ লুকিয়ে আছে। কোন না কোনভাবে ৩র সাথে সম্পর্ক পাওয়া যাচ্ছে।
গ্রিক দার্শনিক পিথাগোরাসের মতে তিন হচ্ছে পারফেক্ট নাম্বার।
তিন, মানে আমি-তুমি-সে। কাল তিনটি, অতীত-বর্তমান-ভবিষৎ। মৌলিক রঙের সংখ্যা ও তিন- লাল,সবুজ,হলুদ। মানুষের তিন প্রকৃতি দেহ-মন-আত্মা।
ক্রিস্টানদের হলি ট্রিনিটি- পিতা,পুত্র,পবিত্র আত্মা।
হিন্দুদের ত্রিমুত্রি- ব্রক্ষা, বিষ্ণু ও শিব।তাদের প্রধান দেবী সংখ্যা তিন- দুর্গা, সরস্বতী, কালী।
বোদ্ধ ধর্মের পবিত্র গ্রন্থের নাম ত্রিপিটক।এর অর্থ তিনটি ঝুড়ি। ত্রিপিটককে তিন ধরণের শিক্ষায় ভাগ করা হয়- সুত্রা পিটক, বিনায়া পিটক, অভিধর্ম পিটক।
জুডাইজমেও তিনের আধিক্য ব্যাপক।তাদের পুর্বপুরুষ তিনজন- আব্রাহাম, ইসহাক, যাকব। তাদের প্রার্থনার সময় তিনটি- সকাল, দুপুর, রাত। সাবাতের সময় তারা তিনবার খাবার গ্রহণ করে।
দুনিয়াতে একেশ্বরবাদী ধর্মের সংখ্যা ও তিন- মুসলিম, ক্রিস্টান, ইহুদি।
মুসলমান ধর্মে পরিচিত ৭৮৬, বিছমিল্লাহ-র স্যাংখিক রুপ। অংক সংখ্যা তিন।
শয়তানের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয় ৬৬৬।এখানে ও তিনটি অংক।
গ্রিক পুরাণে তো তিন রীতিমত রাজত্ব কায়েম করে বসে আছে। তাদের দেবতা তিনজন- দেবতারাজ জিউস, সমুদ্রের দেবতা পসাইডন, মর্ত্যের দেবতা হেডিস।জিউসের প্রতীক তিনফলা বজ্র, পসাইডনের প্রতীক ত্রিশুল, হেডিসের প্রতীক তিনমাথা অলা কুকুর।
বলা হয়ে থাকে সৃষ্টিকর্তা তিনটি জিনিস দিয়ে দুনিয়া বানিয়েছেন- মাটি, পানি, বায়ু।সৃষ্টিকর্তা মানুষ ও বানিয়েছেন তিন ধরণের। পুরুষ, নারী ও বৃহন্নলা, সোজা বাংলায় বললে হিজড়া।
পদার্থের তিন অবস্থা- কঠিন, তরল, বায়বীয়।
উদ্ভিদের ক্ষেত্রে ধরলে ও একই: মুল-কান্ড-শাখা, পাতা-ফুল-ফল, বিচি-মাংসল-খোসা।
আবহাওয়া ধরলে গরম-শীত-বর্ষা।
বলা হয়, জন্ম,মৃত্যু,বিয়ে যে ৩টি বিষয়ে মানুষের কোন হাত নেই। পৃথিবী ১ বছর মানে ৩৬৫ দিন (শতক)।
মস্তিস্কের ভিত্তিতে মানুষ তিনভাগে বিভক্ত: হোমো সেপিয়েন্স- হোমো ইরেক্টাস- হোমোনিডি। আবার মস্তিস্কের তিনটি অংশ: সরিসৃপীয়-স্তন্যপায়ী-মানব। আবার কাটাকাটির হিসাবে ভাগ করলেও তিনটি ভাগ, সোজা কথা যেভাবেই ভাগ করা হোক না কেন তিনটি ভাগেই ভাগ হবে।
আমাদের কানকে তিনভাগে ভাগ করা হয়েছে। আমাদের রক্তে রক্তকণিকার সংখ্যা ও তিন: লোহিত কণিকা-শ্বেত কণিকা-অণচক্রিকা। যে কোন প্রাণীকে যে ভাবেই ভাগ করা হোক না কেন মুল অংশের সংখ্যা তিন ই হবে।যেমন, চামড়া-মাংস-কংকাল, পেশী-তন্ত্র-কংকাল।
ঐতিহাসিক কাল তিনটি: প্রাগৈতিহাসিক- সুপ্ত ঐতিহাসিক- ঐতিহাসিক। প্রস্তর যুগ তিনটি: প্রাচীন-মধ্য-নব্য। মানব সমাজের বিবর্তনের পর্যায় ও তিন: বন্যদশা-বর্বর দশা-সভ্য দশা। ইতিহাসের কাল বিভাজন ও করা হয়েছে তিনটি পর্বে: প্রাক ইতিহাস-ইতিহাস-প্রায় ইতিহাস। ধাতু যুগের শ্রেণীবিভাগ ও তিন: তাম্র-ব্রোঞ্জ-লোহা।সভ্যতাকে ও ঐতিহাসিকগণ তিনটিভাগ করেছেন: ভুসংস্থানিক-দৈশিক-কালিক।
প্রথথভাবে পরিবার তিন প্রকার: যৌথ-একক-বর্ধিত। বিবাহোত্তর বসবাসের ক্ষেত্রে তিন: পিতৃবাস-মাতৃবাস-নয়াবাস।পরিবারে স্বাভাবিক তিন অংশ: পিতা-মাতা-সন্তান। একদিনে ধরলে পিতা-পুত্র-নাতি।
এইসবের প্রভাব আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ও পড়েছে।আমরা ধরেই নিয়েছি সবকিছু তিন হতে হবে। যেমন, আমরা দিনে খাওয়াদাওয়া করি তিনবার, সকাল-দুপুর-রাত। যেকোন জায়গায়, যেকোন ধরণের প্রতিযোগিতায় আমরা প্রথম তিনের মধ্যে আসার চেস্টা করি।কারণ পুরস্কার পায় ১ম তিনজন। কোন কিছু হিসাব করি শতকরা (percentage)। শতকরা মানে ১০০, তিন অংক। আমাদের বাংলাদেশে পাশ করতে হলে পেতে হয় ৩৩% নাম্বার। ২টা তিন এইখানে। এমনকি ৯ম শ্রেণীতে যখন আলাদা হয়ে যায় তখন ও ভাগ হয় তিন অংশে- সায়েন্স-কমার্স-আর্টস।
আমরা একমাস হিসেব করি ৩০দিনে (৩দশক), সেটা যেই ক্যালেন্ডারি হোকনা কেন। আমরা সময়ের হিসাব ও করি তিনভাবে: সেকেন্ড-মিনিট-ঘন্টা, দিন-সপ্তাহ-মাস, বছর-যুগ-শতক।
সুত্রঃ facebook.com
"তাঁহারা ভীত হইয়া ভূমির দিকে মুখ নত করিলে সেই দুই ব্যক্তি তাঁহাদিগকে কহিলেন, মৃতদের মধ্যে জীবিতের অন্বেষণ কেন করিতেছ? তিনি এখানে নাই, কিন্তু উঠিয়াছেন। গালীলে থাকিতে থাকিতেই তিনি তোমাদিগকে যাহা বলিয়াছিলেন, তাহা স্মরণ কর; তিনি ত বলিয়াছিলেন, মনুষ্যপুত্রকে পাপী মনুষ্যদের হস্তে সমর্পিত হইতে হইবে, ক্রুশারোপিত হইতে এবং তৃতীয় দিবসে উঠিতে হইবে। তখন তাঁহার সেই কথাগুলি তাঁহাদের স্মরণ হইল; আর তাঁহারা কবর হইতে ফিরিয়া গিয়া সেই এগারো জনকে ও অন্য সকলকে এই সমস্ত সংবাদ দিলেন। ইহাঁরা মগ্দলীনী মরিয়ম, যোহানা ও যাকোবের মাতা মরিয়ম; আর ইহাঁদের সঙ্গে অন্য স্ত্রীলোকেরাও প্রেরিতদিগকে এই সকল কথা বলিলেন। কিন্তু এই সকল কথা তাঁহাদের কাছে গল্পতুল্য বোধ হইল; তাঁহারা তাঁহাদের কথায় অবিশ্বাস করিলেন। তথাপি পিতর উঠিয়া কবরের নিকটে দৌড়িয়া গেলেন, এবং হেঁট হইয়া দৃষ্টিপাত করিয়া দেখিলেন, কেবল কাপড় পড়িয়া রহিয়াছে; আর যাহা ঘটিয়াছে, তাহাতে আশ্চর্য্য জ্ঞান করিয়া স্বস্থানে চলিয়া গেলেন। আর দেখ, সেই দিন তাঁহাদের দুই জন যিরূশালেম হইতে চারি ক্রোশ দূরবর্ত্তী ইম্মায়ূ নামক গ্রামে যাইতেছিলেন, এবং তাঁহারা ঐ সকল ঘটনার বিষয়ে পরস্পর কথোপকথন করিতেছিলেন। তাঁহারা কথোপকথন ও পরস্পর জিজ্ঞাসাবাদ করিতেছেন, এমন সময়ে যীশু আপনি নিকটে আসিয়া তাঁহাদের সঙ্গে সঙ্গে গমন করিতে লাগিলেন; কিন্তু তাঁহাদের চক্ষু রুদ্ধ হইয়াছিল, তাই তাঁহাকে চিনিতে পারিলেন না। তিনি তাঁহাদিগকে কহিলেন, তোমরা চলিতে চলিতে পরস্পর যে সকল কথা বলাবলি করিতেছ, সে সকল কি? তাঁহারা বিষণ্ণ ভাবে দাঁড়াইয়া রহিলেন। পরে ক্লিয়পা নামে তাঁহাদের এক জন উত্তর করিয়া তাঁহাকে কহিলেন, আপনি কি একা যিরূশালেমে প্রবাস করিতেছেন, আর এই কয়েক দিনের মধ্যে তথায় যে সকল ঘটনা হইয়াছে, তাহা জানেন না? তিনি তাঁহাদিগকে কহিলেন, কি কি প্রকার ঘটনা? তাঁহারা তাঁহাকে বলিলেন, নাসরতীয় যীশু বিষয়ক ঘটনা, যিনি ঈশ্বরের ও সকল লোকের সাক্ষাতে কার্য্যে ও বাক্যে পরাক্রমী ভাববাদী ছিলেন; আর কিরূপে প্রধান যাজকেরা ও আমাদের অধ্যক্ষেরা প্রাণদণ্ডাজ্ঞার জন্য তাঁহাকে সমর্পণ করিলেন, ও ক্রুশে দিলেন। কিন্তু আমরা আশা করিতেছিলাম যে, তিনিই সেই ব্যক্তি, যিনি ইস্রায়েলকে মুক্ত করিবেন। আর এ সব ছাড়া আজ তিন দিন চলিতেছে, এ সকল ঘটিয়াছে। আবার আমাদের কয়েকটী স্ত্রীলোক আমাদিগকে চমৎকৃত করিলেন; তাঁহারা প্রত্যূষে তাঁহার কবরের কাছে গিয়াছিলেন, আর তাঁহার দেহ দেখিতে না পাইয়া আসিয়া কহিলেন, স্বর্গ-দূতদেরও দর্শন পাইয়াছি, তাঁহারা বলেন, তিনি জীবিত আছেন। আর আমাদের সঙ্গীদের মধ্যে কেহ কেহ কবরের কাছে গিয়া, সেই স্ত্রীলোকেরা যেমন বলিয়াছিলেন, তেমনি দেখিতে পাইলেন, কিন্তু তাঁহাকে দেখিতে পান নাই। তখন তিনি তাঁহাদিগকে কহিলেন, হে অবোধেরা, এবং ভাববাদিগণ যে সমস্ত কথা বলিয়াছেন, সেই সকলে বিশ্বাস করণে শিথিল-চিত্তেরা, খ্রীষ্টের কি আবশ্যক ছিল না যে, এই সমস্ত দুঃখভোগ করেন ও আপন প্রতাপে প্রবেশ করেন? পরে তিনি মোশি হইতে ও সমুদয় ভাববাদী হইতে আরম্ভ করিয়া সমুদয় শাস্ত্রে তাঁহার নিজের বিষয়ে যে সকল কথা আছে, তাহা তাঁহাদিগকে বুঝাইয়া দিলেন।"
-(লুক ২৪:৫-২৭)
"সত্য, আমাদের যাতনা সকল তিনিই তুলিয়া লইয়াছেন, আমাদের ব্যথা সকল তিনি বহন করিয়াছেন; তবু আমরা মনে করিলাম, তিনি আহত, ঈশ্বরকর্ত্তৃক প্রহারিত ও দুঃখার্ত্ত। কিন্তু তিনি আমাদের অধর্ম্মের নিমিত্ত বিদ্ধ, আমাদের অপরাধের নিমিত্ত চূর্ণ হইলেন; আমাদের শান্তিজনক শাস্তি তাঁহার উপরে বর্ত্তিল, এবং তাঁহার ক্ষত সকল দ্বারা আমাদের আরোগ্য হইল।"
-(যিশাইয় ৫৩:৪-৫)
"আর রাত্রিভোজের সময়ে—দিয়াবল তাঁহাকে সমর্পণ করিবার সঙ্কল্প শিমোনের পুত্র ঈষ্করিয়োতীয় যিহূদার হৃদয়ে স্থাপন করিলে পর—তিনি জানিলেন, যে, পিতা সমস্তই তাঁহার হস্তে প্রদান করিয়াছেন ও তিনি ঈশ্বরের নিকট হইতে আসিয়াছেন, আর ঈশ্বরের নিকটে যাইতেছেন; জানিয়া তিনি ভোজ হইতে উঠিলেন, এবং উপরের বস্ত্র খুলিয়া রাখিলেন, আর একখানি গামছা লইয়া কটি বন্ধন করিলেন। পরে তিনি পাত্রে জল ঢালিলেন ও শিষ্যদের পা ধুইয়া দিতে লাগিলেন, এবং যে গামছা দ্বারা কটি বন্ধন করিয়াছিলেন তাহা দিয়া মুছাইয়া দিতে লাগিলেন। এইরূপে তিনি শিমোন পিতরের নিকটে আসিলেন। পিতর তাঁহাকে বলিলেন, প্রভু, আপনি কি আমার পা ধুইয়া দিবেন? যীশু উত্তর করিয়া তাঁহাকে কহিলেন, আমি যাহা করিতেছি, তাহা তুমি এক্ষণে জান না, কিন্তু ইহার পরে বুঝিবে। পিতর তাঁহাকে বলিলেন, আপনি কখনও আমার পা ধুইয়া দিবেন না। যীশু উত্তর করিয়া তাঁহাকে কহিলেন, যদি তোমাকে ধৌত না করি, তবে আমার সহিত তোমার কোন অংশ নাই। শিমোন পিতর বলিলেন, প্রভু, কেবল পা নয়, আমার হাত ও মাথাও ধুইয়া দিউন। যীশু তাঁহাকে বলিলেন, যে স্নান করিয়াছে, পা ধোয়া ভিন্ন আর কিছুতে তাহার প্রয়োজন নাই, সে ত সর্ব্বাঙ্গে শুচি; আর তোমরা শুচি, কিন্তু সকলে নহ। কেননা যে ব্যক্তি তাঁহাকে সমর্পণ করিবে, তাহাকে তিনি জানিতেন; এই জন্য বলিলেন, তোমরা সকলে শুচি নহ। যখন তিনি তাঁহাদের পা ধুইয়া দিলেন, আর আপনার উপরের বস্ত্র পরিয়া পুনর্ব্বার বসিলেন, তখন তাঁহাদিগকে কহিলেন, আমি তোমাদের প্রতি কি করিলাম, জান? তোমরা আমাকে গুরু ও প্রভু বলিয়া সম্বোধন করিয়া থাক; আর তাহা ভালই বল, কেননা আমি সেই। ভাল, আমি প্রভু ও গুরু হইয়া যখন তোমাদের পা ধুইয়া দিলাম, তখন তোমাদেরও পরস্পরের পা ধোয়ান উচিত? কেননা আমি তোমাদিগকে দৃষ্টান্ত দেখাইলাম, যেন তোমাদের প্রতি আমি যেমন করিয়াছি, তোমরাও তদ্রূপ কর। সত্য, সত্য, আমি তোমাদিগকে বলিতেছি, দাস নিজ প্রভু হইতে বড় নয়, ও প্রেরিত নিজ প্রেরণকর্ত্তা হইতে বড় নয়। এ সকল যখন তোমরা জান, ধন্য তোমরা, যদি এ সকল পালন কর।"
-(যোহন ১৩:২-১৭)
"হে সিয়োন-কন্যা অতিশয় উল্লাস কর; হে যিরূশালেম-কন্যা, জয়ধ্বনি কর। দেখ, তোমার রাজা তোমার কাছে আসিতেছেন; তিনি ধর্ম্মময় ও পরিত্রাণযুক্ত, তিনি নম্র ও গর্দ্দভে উপবিষ্ট, গর্দ্দভীর শাবকে উপবিষ্ট।"
-(সখরিয় ৯:৯)
"যে কেহ অগ্রে চলে, এবং খ্রীষ্টের শিক্ষাতে না থাকে, সে ঈশ্বরকে পায় নাই; সেই শিক্ষাতে যে থাকে, সে পিতা ও পুত্র উভয়কে পাইয়াছে। যদি কেহ সেই শিক্ষা না লইয়া তোমাদের কাছে আইসে, তবে তাহাকে বাটীতে গ্রহণ করিও না, এবং তাহাকে ‘মঙ্গল হউক’ বলিও না। কেননা যে তাহাকে ‘মঙ্গল হউক’ বলে, সে তাহার দুষ্কর্ম্ম সকলের সহভাগী হয়।"
-(যোহনের দ্বিতীয় পত্র ১:৯-১১)
God lends a helping hand to the man who tries hard.
"আপনার যদি কখনও সাহায্যের হাতের প্রয়োজন হয়, এটি আপনার হাতের শেষের দিকে, আপনি বড় হওয়ার সাথে সাথে মনে রাখবেন আপনার আরেকটি হাত আছে: প্রথমটি হল নিজেকে সাহায্য করা, দ্বিতীয়টি হল অন্যদের সাহায্য করা।"
#অমরএকুশ
#সিএফএইস #কামফাইন্ডহেভেন
"সদাপ্রভু বলেন, এখনও তোমরা সমস্ত অন্তঃকরণের সহিত, এবং উপবাস, রোদন ও বিলাপ সহকারে আমার কাছে ফিরিয়া আইস।" -(যোয়েল ২:১২)
"যেমন মনুষ্যের নিমিত্ত এক বার মৃত্যু, তৎপরে বিচার নিরূপিত আছে, তেমনি খ্রীষ্টও ‘অনেকের পাপভার তুলিয়া লইবার’ নিমিত্ত এক বার উৎসৃষ্ট হইয়াছেন; তিনি দ্বিতীয় বার, বিনা পাপে, তাহাদিগকে দর্শন দিবেন, যাহারা পরিত্রাণের নিমিত্ত তাঁহার অপেক্ষা করে।"
--(ইব্রীয় ৯:২৭-২৮)
"My help cometh from the LORD, which made heaven and earth." (Psalm 121:2)
"For with God nothing shall be impossible."
- (Luke 1:37)
"অন্য কাহারও কাছে পরিত্রাণ নাই; কেননা আকাশের নীচে মনুষ্যদের মধ্যে দত্ত এমন আর কোন নাম নাই, যে নামে আমাদিগকে পরিত্রাণ পাইতে হইবে।"
-(প্রেরিত ৪:১২)
https://youtu.be/-dtmQlC2S0Q?feature=shared
Happy New Year 2024 #2024
আপনি কি প্রস্তুত?
Come Find Heaven
In the digital age, many are moving away from The Holy Bible. There are many people who have The Holy Bible but are not interested in reading it. But they are spending a lot of time on Facebook, Instagram & Messenger. Many may have some questions that have not been answered correctly. So this small effort from ours that makes them interested in reading The Holy Bible through Facebook.
Note: This page is Biblical only. This page is not intended for any political or business purpose.