ANC

ANC

Advance News Channel

20/07/2023

"হ্যালো বিএনপি, মন খারাপ করবেন না।"
- ওবায়দুল কাদের
আওয়ামীগ সাধারণ সম্পাদক

#রাজনীতি #বিএনপি #আওয়ামীলীগ #বাংলাদেশ

19/07/2023

সময় টিভি
শুধু নুরু নয়, বিএনপির পলাতক নেতা তারেক রহমানের সাথেও ভিডিও কনফারেন্সে দেখা করার কথা স্বীকার করলেন মেন্দি সাফাদি।

আর ক্ষমতায় আসলে বিরোধীদল বিএনপি ই স রা ইলের সাথে বাংলাদেশের সুসম্পর্ক গড়ে তুলবে বলে মেন্দি সাফাদির আশাবাদ ব্যাক্ত।
tv
🎦©️SomoyTV
#বাংলাদেশ #রাজনীতি #বিএনপি #আওয়ামীলীগ #তারেকজিয়া #তারেকরহমান #ইসরাইল #মোসাদ #সময়টিভি #মেন্দিসাফাদি #নুরু #নুরুলহকনুর #নুরা #কৃষিবিদফারুক

31/05/2023

যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নীতি নিয়ে পুরো বাংলাদেশে এখন ধোঁয়াশা তৈরির চেষ্টা করছে বিএনপি। পুরো ব্যাপারটায় সাধারণ মানুষের যে দুটো প্রশ্ন, সে দুটোর উত্তর দেয়ার চেষ্টা করবো আমরা। প্রথম প্রশ্ন, ভিসা নীতিতে আসলে কি বলা হয়েছে? দ্বিতীয়ত, বিপদ এর পড়বে আসলে কে?

#যুক্তরাষ্ট্র #ভিসানীতি #ভিসা #আমেরিকা #আওয়ামীলীগ #বিএনপি #বাংলাদেশ #রাজনীতি

BNP’s Nipun led attack on Awami League office : Violent credentials of IVLP fellow and a curious silence of IVLP authorities 29/05/2023

In the wake of latest footages, netizens started questioning about basis of selection with many urging the authorities about “how can they remain oblivious of such violent track record demonstrated by to gain prominence on her party.

BNP’s Nipun led attack on Awami League office : Violent credentials of IVLP fellow and a curious silence of IVLP authorities Directing party cadres to unleash violence against Awami League and throw petrol bombs on innocent lives have long been a

07/04/2023

আমেরিকা - বিশ্ব মোড়ল!

আমেরিকার গণতন্ত্র - বিরোধী মত দমন
আমেরিকার মানবাধিকার - গুয়েন্তেনামা বে কারাগারে মানুষকে বন্দী রেখে পশুর মতো নির্যাতন
আমেরিকার পররাষ্ট্রনীতি - যেই দেশ অর্থনৈতিকভানে সাবলম্বী হবে তাদের সরকার পরিবর্তন এর খেলা
আমেরিকার বাকস্বাধীনতা - যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে বিবৃতি দেওয়া ও তাদের দোসর বার্গম্যানকে মিলিয়ন ডলার দেওয়া।
নেত্র নিউজ আর আল জাজিরাকে দিয়ে অপরাধীদের দিয়ে মিথ্যা গল্প সাজিয়ে প্রচার করানো।

আমেরিকা কি চায়?
আমেরিকা চায় তাদের আজ্ঞাবহ সরকার, চায় এই দেশে ইজরাইলের অবস্থান তৈরি করতে।

বাংলাদেশে ঘোষিত আমেরিকার দালাল বিএনপি_জামাতকে বর্জন করুন।

#আমেরিকা #যুক্তরাষ্ট্র #বাংলাদেশ #গণতন্ত্র #মানবাধিকার

07/04/2023

বাংলাদেশের সরকার ও শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে সব প্রচারণার পেছনে কলকাঠি নাড়ছে ঢাকাস্থ যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস।
তবে এবার নিজেরাই তাসনিম খলিল ও নেত্র নিউজের বানানো গল্প শেয়ার করে গোপন মিশন প্রকাশ্যে আনলো আমেরিকার দূতাবাস।

#যুক্তরাষ্ট্র #নেত্রনিউজ

23/02/2023

Tarique Rahman, acting chairman of BNP, and his associates including then intelligence officials in Bangladesh held ties with the separatist group United Liberation Front of Asom (Ulfa) Commander-in-Chief Paresh Barua, claimed a report published today by India Today.

The report quotes Major General Gaganjit Singh, former deputy director general of India's Defence Intelligence Agency, recalling the 2004 10-truck arms and ammunition haul in Chattogram. Singh claimed that the arms supply was done through the BNP and Jamaat alliance.

Ulfa and a few other rebel organisations in northeast India intended to use the large consignment of weapons seized in Chattogram in April 2004, alleged Maj Gen Singh.

Singh's disclosure in the India Today comes after Anup Chetia, one of the founding leaders of Ulfa, in a recent interview, said the weapons were intended for other rebel groups in addition to his group. Chetia was arrested in Dhaka in 1997. He was the general secretary of Ulfa at the time.

Singh alleged that the architect of the entire conspiracy to get weaponry in order to intensify the separatist campaign in India's Assam was Ulfa Commander-in-Chief Paresh Barua.

"But he was operating in close coordination with the DGFI and some NSI officials who had close links with Tarique Rahman and his cronies in what was then referred to as Hawa Bhaban (political office of BNP)," the ex-intel officer claimed.

The huge consignment of arms were being supplied, taking advantage of the BNP-Jamaat alliance, using Bangladesh "as a sanctuary," Singh was quoted by India Today.

According to former BBC correspondent Subir Bhaumik, who reported on the Chattogram arms haul, Singh was closely involved in the operation to trace the passage of the weapons consignment.

"During the last regime of the BNP-Jamaat coalition government (2001-2006), Hawa Bhaban earned notoriety as the most secured influential and alternative power house from where Tarique, with his handpicked set of 'crooked' confidants, happened to give green light to a number of nefarious plots, including the gr***de attack on then opposition leader Sheikh Hasina," the report read.

The India Today report quotes Singh as saying, "Paresh Barua was operating from a hotel in GEC Mor in Chittagong, not far from field intelligence unit of the DGFI. We had all the details of the arrival of the weapons at the CUFL jetty." His sources in Bangladesh informed the police that the arms consignment had landed, adds the report.

"The police had no idea this was meant for Ulfa and other rebels because the DGFI had been secretive about the whole operation. As the police swung into action to seize the weapons, the media also rushed in. The whole thing blew up on the face of the BNP government," Singh said.

Detailed examination of the 10-truck arms haul case verdict and mainstream media reports point to hardcore radicals chosen and facilitated by Tarique, who enjoyed the highest level of official patronage to carry out such heinous schemes, the report claimed.

©️The Daily Star

Timeline photos 12/02/2023

গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে পরাজিত দলের নাম বিএনপি

গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে পরাজিত বিএনপি। তাই কোনো পথ না পেয়ে অপপ্রচারের মাধ্যমে সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা করছে বিএনপি-জামায়াত। এমনটাই মনে করেন রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও রাজনীতিবিদরা।তারা বলেন, বিএনপি-জামায়াত বাংলাদেশ বিরোধী আন্তর্জাতিক চক্রের প্ররোচনায় পড়ে মিথ্যাচার করছে। তারা অপপ্রচার চালিয়ে সরকার ও দেশকে বিব্রত করার চেষ্টা করছে। দেশের উন্নয়নে অংশীদার না হয়ে দেশ ও সরকারের অর্জনকে বিতর্তিক ও ম্লান করার জন্য ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার একটি সুখী, সমৃদ্ধশালী এবং বাসযোগ্য বাংলাদেশ গড়তে নিরলসভাবে পরিশ্রম করছে। উন্নয়নের জন্য আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জন করতে সক্ষম হলেও বিএনপি-জামায়াতের নেতৃত্বে কুচক্রী মহল এই অর্জনের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করছে। বিএনপি-জামায়াত অনেক বছর ধরে চক্রান্তে জড়িয়ে পড়েছে। রাজপথের রাজনীতি ছেড়ে তারা অপপ্রচারের রাজনীতি করছে। সরকারের অর্জন ও ভালো কাজে তাদের গা জ্বলে, হিংসা হয়।

তারা আরো বলেন, মিথ্যাচার ও অপপ্রচারের রাজনীতি থেকে বের হয়ে দেশের উন্নয়নে কাজ করা উচিত বিএনপির। রাজনীতির লক্ষ্য শুধু ক্ষমতায় বসা নয়। তবে বিএনপি ক্ষমতার রাজনীতি ছাড়া কিছুই বোঝে না। বিএনপি কোনোদিনই জনগণের কথা ভাবেনি। ভাবলে তারা সোশ্যাল মিডিয়ায় দেশবিরোধী অপপ্রচার চালাতে পারতো না।

#গণতন্ত্র #বিএনপি #বাংলাদেশ

Timeline photos 11/02/2023

"টেইক ব্যাক বাংলাদেশ" স্লোগান যেন বিএনপির পথে বড় কাটাঁ,,

যে কোনো রাজনৈতিক দলের জন্য স্লোগান একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কর্মীদের মধ্যে প্রেরণা দিতে সবচেয়ে বেশি কার্যকরী হয়ে ওঠে স্লোগান। কিন্তু বিএনপিতে এই স্লোগানের বড্ড সংকট দেখা দিয়েছে। শুধু তাই নয়, একটি স্লোগান নিয়ে তুমুল বিতর্ক চলছে। এমনকি নেতা-কর্মীরাও বিভক্ত হয়েছে ওই স্লোগানটি ঘিরে। সেই স্লোগানটি হলো ‘টেইক ব্যাক বাংলাদেশ।’ অর্থাৎ বাংলাদেশকে পেছনে নেওয়া। যা জন্ম দিয়েছে তুমুল বিতর্কের।
জানা যায়, বর্তমান বাংলাদেশের উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রাকে মেনে নিতে পারছে না বিএনপি। যে কারণে এগিয়ে যাওয়া বাংলাদেশ নয় বরং পিছিয়ে থাকা বাংলাদেশ চাচ্ছে দলটির প্রধান দুই মাথা খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান।সাধারণ মানুষও মেনে নিচ্ছে না স্লোগানটি। সামাজিক মাধ্যমে চলছে সমালোচনা। কেউই পুরনো সহিংস, অস্থিতিশীল ও দুর্নীতিগ্রস্থ বাংলাদেশ দেখতে চায় না।

স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান জানান, তারেকের বয়স কম বিধায় এরকম একটি স্লোগান বেছে নিয়েছে। কিন্তু এটা একদমই ঠিক হয়নি।লন্ডনে বসে উনি বুঝতে পারছে না মানুষের জীবন কত এগিয়েছে। এই এগিয়ে যাওয়া বাংলাদেশ আবার পিছিয়ে নেওয়ার স্লোগান মানুষ গ্রহণ করবে না। তাই তারেকের এই স্লোগান নিয়ে সমালোচনা হবে স্বাভাবিক।

বিশিষ্টজনরা বলছেন, বিএনপি এমনিতেই জনবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। আর এরকম স্লোগান দিলে জনগণ আরও ক্ষেপে যাবে। কেননা পুরনো বাংলাদেশ মানেই ছিল আগুন সন্ত্রাস, দুর্নীতি, বিদ্যুৎ-পানির জন্য হাহাকার এবং জঙ্গিবাদের আস্তানা।

#টেকব্যাকবাংলাদেশ

Timeline photos 11/02/2023

খালেদা জিয়া গণতন্ত্র হত্যাকারী,,!

বাংলাদেশে গণতন্ত্র ধ্বংস করেছিল খালেদা জিয়া।সাবেক মন্ত্রী ও সংসদ সদস্য শাহ এ এম এস কিবরিয়া, আহসানউল্লাহ মাস্টার, নাটোরের মমতাজউদ্দিন, খুলনার অ্যাডভোকেট মঞ্জুরুল ইমামসহ ২১ হাজার নেতাকর্মীকে হত্যা।দেশের বিভিন্ন স্থানে, বিশেষ করে রাজশাহী-নওগাঁ অঞ্চলে মানুষ হত্যা। ২০০৫ সালে ৬৩ জেলায় একসঙ্গে ৫০০ জায়গায় বোমা হামলা হয়। পিরোজপুরে দু’জন বিচারককে হত্যা।২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগের র‌্যালিতে ভয়াবহ গ্রেনেড হামলা করে ২২ নেতাকর্মীকে হত্যা। ব্রিটিশ হাইকমিশনার আনোয়ার চৌধুরীর ওপর গ্রেনেড হামলা। ২০১৪ সালের ৫জানুয়ারি নির্বাচনের দিন ৫৮২টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পুড়িয়ে দেওয়া হয়। ২০১৩, ২০১৪ ও ২০১৫- এই তিন বছরে বিএনপি-জামায়াত সন্ত্রাসীদের হাতে প্রায় ৫০০ নিরীহ মানুষ নিহত এবং কয়েক হাজার মানুষ আহত হন। প্রায় সাড়ে তিন হাজার গাড়ি, ২৯টি রেলগাড়ি ও নয়টি লঞ্চ পোড়ানো হয়। ৭০টি সরকারি অফিস ও স্থাপন ভাংচুর এবং ছয়টি ভূমি অফিসে আগুন দেওয়া হয়। মসজিদে আগুন দিয়ে পোড়ানো হয় পবিত্র কোরআন শরিফ।

এগুলোই কি ছিল "Mother of Democracy" খালেদা জিয়ার গণতন্ত্র?

#গণতন্ত্র #খালেদা #খালেদাজিয়া #বিএনপি #বাংলাদেশ

Timeline photos 04/02/2023

জোরদার হচ্ছে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক — ফেব্রুয়ারি মাসে সফরে আসছে তিনটি প্রতিনিধি দল

মতপার্থক্য দূর করে জোরদার হচ্ছে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক। গণতন্ত্র ও মানবাধিকার মুল্যবোধকে সামনে রেখে এগিয়ে যাচ্ছে দুদেশের মধ্যকার সম্পর্ক। র‍্যাব কর্মকর্তাদের ওপর স্যাংশনের পর থেকে দুদেশের সম্পর্কের গভীরতা আরো বৃদ্ধি পেয়েছে। বিএনপি ও তাদের জোটের নেতা-কর্মীরা সভা-সমাবেশ ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নানা ধরনের গুজব, ভবিষ্যদ্বাণী করলেও বাস্তবতা সম্পূর্ণ উলটো।
অতীতের চেয়ে সাম্প্রতিক সময়ে ঢাকা-ওয়াশিংটনের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক অনেক বেশি গতিশীল। চলতি ফেব্রুয়ারি মাসেই যুক্তরাষ্ট্র সরকারের তিনটি প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ সফরের কথা রয়েছে।
৭ ফেব্রুয়ারি আসছেন মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও শ্রমবিষয়ক ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি কারা ম্যাকডোনাল্ড। তিনি বাংলাদেশের শ্রমমান উন্নয়ন ও অধিকারের বিষয়ে আলোচনা করবেন। আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি দুই দিনের সফরে ঢাকা আসছেন মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের কাউন্সিলর ডেরেক এইচ শোলে। তাঁর সাথে যোগ দেবে রোহিঙ্গাদের নিয়ে কাজ করতে আসা মার্কিন প্রতিনিধি দল। ডেরেক শোলে দ্বিপাক্ষিক সকল বিষয় নিয়ে আলোচনা করবেন। নির্বাচন ও সাম্প্রতিক বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে দুদেশের যোগাযোগ আরো বাড়বে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

#রাজনীতি #বিএনপি #স্যাংশন #যুক্তরাষ্ট্র #বাংলাদেশ

04/02/2023

র‍্যাব কর্মকর্তাদের ওপর যুক্তরষ্টের স্যাংশন আসার পর থেকে বিএনপি ও এর গুজবসেলের পান্ডারা একের পর এক ভবিষ্যদ্বাণী করেই চলেছে। কখনো সরকার ফেলে দিচ্ছে, কখনো বঙ্গবন্ধুর পরিবারের সদস্যদের স্যাংশন দিচ্ছে আবার কখনো সরকারের মন্ত্রী-কর্মকর্তাদের স্যাংশনের নতুন তালিকা প্রণয়ন করছে ঘরে বসে।

কিন্তু বাস্তবতা কি? বাস্তবতা হচ্ছে নতুন স্যাংশনের তালিকায় যেমন কোন বাংলাদেশির নাম নেই তেমনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথেও সম্পর্কও আরো জোরদার হচ্ছে। সম্প্রতি দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু'র সফরে প্রকাশ হয়েছে মানবাধিকার সমুন্নত রাখতে বাংলাদেশের পদক্ষেপ যথাযোগ্য। চলতি ফেব্রুয়ারী মাসেও তিনটি প্রতিনিধিদল আসছে ঢাকায়। ৭ ফেব্রুয়ারি আসছেন মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও শ্রমবিষয়ক ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি কারা ম্যাকডোনাল্ড যিনি বাংলাদেশের শ্রমমান উন্নয়ন ও অধিকারের বিষয়ে আলোচনা করবেন। আর ১৪ ফেব্রুয়ারি আসছেন ডোনাল্ড লু-এর রিপোর্টিং অফিসার ও মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের কাউন্সিলর ডেরেক এইচ শোলে। ডেরেক শোলে দ্বিপাক্ষিক সকল বিষয়ের পাশাপাশি রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, প্রশান্ত মহাসাগরীয় কৌশলের মত আন্তর্জাতিক বিষয়েও আলোচনা করবেন।

বর্তমানে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক খুবই শক্ত ভিতের ওপর দাঁড়িয়ে আছে এবং সামনে আরো শক্তিশালী হবে। বিএনপি'র গুজববিদদের মুখে ছাই ঢেলে এগিয়ে যাচ্ছে দুই দেশের সম্পর্ক, যেমনটা এগিয়ে গিয়েছে বাংলাদেশ এই দুর্নীতিবাজ দলটিকে পেছনে ফেলে।

#রাজনীতি #বিএনপি #স্যাংশন #যুক্তরাষ্ট্র #বাংলাদেশ

Timeline photos 31/01/2023

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সিঁদুর পরানোর চিত্র দাবিতে বিগত কয়েকবছর ধরে ইন্টারনেটে প্রচারিত এই ছবিটি এডিটেড।
সূত্র -Rumor Scanner

Timeline photos 28/01/2023

বিএনপিতে আস্থা নেই, গণতন্ত্র মঞ্চে ফাটল

জেএসডি, নাগরিক ঐক্য, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, গণসংহতি আন্দোলন, গণঅধিকার পরিষদ, ভাসানী অনুসারী পরিষদ ও রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন এই সাতটি রাজনৈতিক দল মিলে বিএনপির নেতৃত্বে সরকারবিরোধী যুগপৎ আন্দোলন করতে গণতন্ত্র মঞ্চ নামে একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরি করেছে।

বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত সমাবেশ থেকে নতুন এই কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছে গণতন্ত্র মঞ্চের শীর্ষ নেতা নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না। নেতৃত্বে বিএনপি থাকলেও নতুন কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছে বিএনপিকে ছাড়াই। বিষয়টি নতুন আলোচনার জন্ম দিয়েছে রাজনৈতিক অঙ্গনে। শরিকরাও বিষয়টিকে ভালোভাবে দেখছে না। এদিকে বুধবারের সমাবেশে উপস্থিত ছিল না বিএনপির কোনো নেতা।

গণসংহতি আন্দোলনের এক নেতা পরিচয় গোপন রাখার শর্তে জানায়, বিএনপির প্রতি আস্থা হারিয়ে নিজেদের মতো করে আন্দোলন চালিয়ে যেতে চাইছে গণতন্ত্র মঞ্চ। তিনি বলেন, ‘শোনা যাচ্ছে- বিএনপি তলে তলে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে। নির্বাচনে যাওয়ার জন্য সরকারের কাছে নাকি মোটা অংকের টাকা দাবি করেছেন তারেক রহমান। আবার দলীয় মনোনয়ন পেতে বিএনপি নেতারাও তোড়জোড় শুরু করেছে। এমন অবস্থায় বিএনপির উপর আস্থা রাখা কঠিন হয়ে পড়েছে।’

এদিকে বিএনপির একাধিক সূত্র জানিয়েছে, সম্প্রতি তিনজন বিদেশি কূটনীতিকদের সাথে বৈঠক করেছেন তারেক রহমান। ওইসব বৈঠকে তিনি বিএনপিকে আগামী নির্বাচনে নিয়ে যাওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছেন।

আর বিষয়টি জানাজানি হওয়ার পর জাতীয় সংসদে যাওয়ার স্বপ্ন নিয়ে লাফালাফি করা ছোট দলের নেতাদের মন ভেঙ্গে গেছে। তারা ভাবছে- সরকারবিরোধী যুগপৎ আন্দোলনের নামে গণতন্ত্র মঞ্চ করলেও শেষমেশ নিজেদের আখের গোছানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে বিএনপি।

#রাজনীতি #গণতন্ত্রমঞ্চ #বিএনপি

Timeline photos 28/01/2023

কারাগার থেকে ফিরে নেতাদের সঙ্গে দ্বন্দ্বে ফখরুল

রাজনৈতিক ক্যারিয়ারে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তার ক্লিন ইমেজ বজায় রাখতে সক্ষম হয়েছেন। দলের বাইরের প্রায় সকলেই রাজনীতির ভদ্রলোক বলে থাকেন মির্জা ফখরুলকে। তবে ৯ জানুয়ারি জামিনের পর থেকে এই ভদ্রলোকটিকেই আর বিশ্বাস করতে পারছে না খোদ বিএনপির নেতা-কর্মীরাই।

বিএনপির বিভিন্ন দায়িত্বশীল সূত্রের বরাতে তথ্যের সত্যতা সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া গেছে।

নয়াপল্টন বিএনপি পার্টি অফিস সূত্রে জানা যায়, বিভাগীয় সমাবেশ ফ্লপ হওয়ার পরও গণ সমাবেশের ডাক দেয়া, এবং সেই সমাবেশও ফ্লপ হওয়া, জামায়াতের আধিক্য হ্রাস করা এবং কারাগারে গিয়ে দলের গোপন তথ্য ফাঁস করা শর্তে তিনি জামিনে মুক্তি পেয়েছেন কি না এই মর্মে বিএনপি নেতারাই বিশ্বাস করতে পারছেন না মির্জা ফখরুলকে। দীর্ঘদিন যাবত নেতৃত্বের প্রশ্নে দলের নেতা-কর্মীরা মূলত দুটি ভাগে বিভক্ত ছিল। সেই বিভক্তির কারণ হিসেবে এখন মির্জা ফখরুলকে দায়ী করছেন দলটির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা। বেগম জিয়ার দণ্ড হবার পর থেকে বিএনপিতে একক প্রভাব বিস্তার করতে সক্ষম হয়েছেন মির্জা ফখরুল। ফখরুলের রাজনীতিতে উপায়হীন হয়ে তারেকপন্থীরা দলের অভ্যন্তরে চাপের মুখে পড়েছেন। যার ফলে মাঠের নেতা-কর্মীরা চরম বিভ্রান্তিতে পড়ে রয়েছেন এখনো।

এদিকে খসরুপন্থী বিএনপির দ্বিতীয় সারির নেতার মতে, দলীয় কোন্দল ও বিভ্রান্তি সৃষ্টির মাধ্যমে বিএনপিকে দুর্বল করে দেয়ার ষড়যন্ত্রে মির্জা ফখরুল লিপ্ত বলেই এখন ধারণা সবার। এমনকি তিনি সরাসরি বিএনপি বিরোধী চক্রের পরামর্শেই বিএনপি চালাচ্ছেন বলেও অভিযোগ রয়েছে। তার কিছু অস্বাভাবিক আচরণও এই ধারণাকে আরো দৃঢ় করেছে। মির্জা ফখরুলের এমন দ্বিচারিতা জানাজানি হয়ে গেলে বিএনপিতে তাকে নিয়ে সমালোচনা আরো তীব্র হতে শুরু করেছে। বিএনপি নেতা-কর্মীরাই এখন বলতে শুরু করেছেন, “ফখরুল তুমি কার”?

Timeline photos 24/01/2023

খালেদা-তারেক যুগ: আওয়ামী লীগ দমনই ছিল যখন মূল টার্গেট

২০০১ থেকে ২০০৬ সাল। খালেদা-তারেকের রাজনৈতিক জিঘাংসার কালো অধ্যায়। সেসময়কার ইতিহাসের প্রতিটি পাতা যেন রক্তে লেখা এক ক্যালেন্ডার। যে ক্যালেন্ডারের প্রতিটি দিনে ছাপ রয়েছে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের রক্তের। সরকারে থাকার সময় আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতাদের ওপর ব্যাপক নির্যাতন চালায় বিএনপি-জামায়াত।

খালেদা জিয়ার পেটোয়া বাহিনী আওয়ামী লীগের জনপ্রিয় নেতা আহসানউল্লাহ মাস্টার, সাবেক মন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়াকে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা করে। শুধু তাই নয়, ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার ওপরেও গ্রেনেড হামলা চালানো হয়। এই নৃশংস হামলার নীলনকশা করেছিল তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার ছেলে বিএনপি নেতা তারেক রহমান ও তার হাওয়া ভবন সিন্ডিকেটের প্রভাবশালী বিএনপি নেতারা।

এছাড়াও দেশজুড়ে আওয়ামী নেতাকর্মীদের হত্যা, অঙ্গহানি করা, বাড়ির সম্পদ লুটপাট এবং দেশজুড়ে বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাসের প্রতিবাদে ঢাকার আওয়ামী লীগের প্রতিবাদ কর্মসূচিতে টোকাই বাহিনী ও পুলিশ দিয়ে নির্মম নির্যাতন চালায় খালেদা জিয়ার সরকার। দৈনিক আট-দশটি হত্যার ঘটনা ছিল তখন পত্রিকার নিত্যদিনের সংবাদ।

প্রয়াত সাবেক সাহারা খাতুন, বর্তমান সংসদ উপনেতা মতিয়া চৌধুরীসহ শত শত নারী নেত্রীকে রাস্তায় ফেলে পেটানো হয় বিএনপি-জামায়াত সরকারের নির্দেশে। কাটাতারের বেড়া দেয়া হয় আওয়ামী লীগের অফিসে। এমনকি শেখ হাসিনাকে পর্যন্ত হত্যার চেষ্টা করে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বিশেষ ঘাতক বাহিনী।

এছাড়াও সাধারণ মানুষের ওপর ব্যাপক লুটপাট-চাঁদাবাজি চালায় বিএনপি-জামায়াত নেতাকর্মীরা। তারা আওয়ামী লীগের তৃণমূল নেতাকর্মীদের বাড়ি ও ব্যবসা লুটপাট করতো খুব পৈশাচিকভাবে। এটাই বিএনপির গণতন্ত্র!

এটাই ছিল বিএনপি-জামায়াতের শাসনামল। তাহলে আপনারাই বলুন, সন্ত্রাস ও দুর্নীতিতে যারা দেশটাকে নরক বানিয়ে ফেলেছিল, তারা কি কখনো দেশের উন্নয়নের জন্য কিছু করেছে নাকি শুধু লুটপাট অব্যাহত রাখতে আওয়ামী লীগ দমনই ছিল তাদের মূল টার্গেট।

#আওয়ামীলীগ #বিএনপি #জামায়াত #খালেদা #তারেক #বাংলাদেশ

Timeline photos 23/01/2023

তারেকের বিশ্বস্ত সহযোগী হিযবুত তাহরীর‌‌‌‌’র শীর্ষ নেতা গ্রেপ্তার

বিএনপির পলাতক ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিশ্বস্ত সহযোহী এবং নিষিদ্ধ সংগঠন হিযবুত তাহরীর’র শীর্ষ নেতা তৌহিদুর রহমান ১১ বছর ধরে পলাতক থাকার পর গ্রেপ্তার হয়েছে র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব) এর হাতে। শুক্রবার রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা জানায়, লন্ডনে পলাতক তারেক রহমানের পরামর্শেই ছদ্মবেশে আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক কর্মকাণ্ডে লিপ্ত ছিলেন জঙ্গি তৌহিদুর রহমান। টেলিগ্রামে তারেকের সাথে যোগাযোগের তথ্য প্রমাণও পাওয়া গেছে।

রোববার র‍্যাব এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলেছে, গ্রেপ্তার ব্যক্তি বিভিন্ন ছদ্মবেশ ধারণ করে আত্মগোপনে থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নজর এড়িয়ে জঙ্গি তৎপরতা চালাচ্ছিলেন। তিনি সংগঠনের দাওয়াতি ও অর্থ বিভাগের অন্যতম দায়িত্বপ্রাপ্ত ছিলেন।

র‍্যাব বলছে, তৌহিদুর মাদ্রাসা ও স্কুলের তরুণ প্রজন্মকে জঙ্গিবাদে উৎসাহিত করতেন। তিনি গণতন্ত্রকে ভাইরাস আখ্যা দিয়ে খিলাফত প্রতিষ্ঠার কাজ করতেন।

র‍্যাব আরও বলছে, গ্রেপ্তার ব্যক্তি সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক বৈঠক করে হিযবুত তাহরীরের লিফলেট, পোস্টার বিতরণের মাধ্যমে সরকার এবং রাষ্ট্রবিরোধী কার্যক্রমে জড়িত ছিলেন।

র‍্যাব-২–এর সহকারী পরিচালক (গণমাধ্যম) মো. ফজলুল হক বলেন, তৌহিদুর ঢাকার হাজারীবাগ থানায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে করা মামলার আসামি। ওই মামলায় তাঁর বিরুদ্ধে পুলিশ অভিযোগপত্র দিয়েছিল। তিনি বলেন, হাজারীবাগ থানার মামলায় সন্ত্রাসবিরোধী ট্রাইব্যুনালে তৌহিদুরকে দুই বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়। তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত।

#রাজনীতি #বিএনপি #জামায়াত #জঙ্গীবাদ #বাংলাদেশ

Timeline photos 23/01/2023

কেন্দ্র ‘ধীরে চলায়’ হতাশ বিএনপির তৃণমূল

দীর্ঘদিন এককভাবে কর্মসূচি করার পর গত ৩০ ডিসেম্বর থেকে নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনসহ ১০ দফা দাবিতে যুগপৎ আন্দোলন শুরু করেছে বিএনপি। নিয়মতান্ত্রিক ধারাবাহিক কর্মসূচির পর মোক্ষম সময়ে বিশেষ করে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন ঘিরে নির্বাচনকালীন সরকার গঠনের আগে চূড়ান্ত আন্দোলনে যেতে চায় দলটি। অবশ্য যুগপৎ আন্দোলন শুরুর আগে সংগঠন গুছিয়ে নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিসহ একাধিক দাবিতে গত ২২ আগস্ট থেকে মাঠে নামে বিএনপি। দেশব্যাপী বিক্ষোভ মিছিল ও বিভাগীয় গণসমাবেশের পর সর্বশেষ ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় সমাবেশ করে দলটি। ঢাকার ওই সমাবেশ ঘিরে সারা দেশের নেতাকর্মীরা নতুন করে আশান্বিত হয়েছিল।

তবে কর্মসূচির পর নতুন করে হামলা-মামলার শিকার হওয়া, কেন্দ্র থেকে কাঙ্ক্ষিত আশা দেখাতে না পারা এবং সরকার পতনে কেন্দ্রের ধীরে চলো নীতিতে তৃণমূলের নেতাকর্মীদের মধ্যে এক ধরনের হতাশা ভর করেছে। ফলে আগামীর আন্দোলনে অংশগ্রহণ নিয়ে নতুন করে ভাবছেন তারা। এমন প্রেক্ষাপটে আন্দোলনে সরকারের পতন নিয়ে আশান্বিত হতে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দিকে তাকিয়ে রয়েছে তৃণমূল, যাদের বিএনপির মূল শক্তি মনে করা হয়। তৃণমূলের একাধিক নেতা ও কর্মী-সমর্থকের সঙ্গে কথা বলে তাদের এমন মনোভাবের কথা জানা গেছে। তবে দলের তৃণমূল চাঙ্গা বলে দাবি কেন্দ্রের।

জানতে চাইলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু কালবেলাকে বলেন, আমাদের তৃণমূল চাঙ্গা আছে। তাদের মধ্যে কোনো হতাশা নেই। জেলা, মহানগর, উপজেলা কোথাও আমাদের কোনো প্রোগ্রামই ছোট হয়নি। সার্বিক পরিস্থিতি ও সময় বুঝে আমাদের আগামীর কর্মসূচিগুলো আমরা সাজাব।

তৃণমূলে নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা হলে দলের সহযোগিতার বিষয়ে তিনি বলেন, থানায় মামলা হলে দলের পক্ষ থেকে নেতাকর্মীদের সহযোগিতা করা হয়। সব জায়গায় আমাদের নেতাকর্মীরা সহযোগিতা করার চেষ্টা করেন। সংশ্লিষ্ট জেলা ও উপজেলা বিএনপির সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকরা মিলে তাদের সহযোগিতা করেন। এ ব্যাপারে তাদের দলের পক্ষ থেকে আগেই প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

২০১৮ সালের ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত একাদশ সংসদ নির্বাচনে ভরাডুবির পর ঘুরে দাঁড়াতে সংগঠন পুনর্গঠনের কাজে নামে বিএনপির হাইকমান্ড। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সার্বিক নির্দেশনা ও তত্ত্বাবধানে কাউন্সিলের মাধ্যমে তৃণমূলে দল ও অঙ্গসংগঠনের কমিটিগুলো পুনর্গঠন করা হয়। পুনর্গঠন প্রক্রিয়া প্রায় সম্পন্ন হওয়ায় জ্বালানি তেল, পরিবহন ভাড়াসহ দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে মাঠে নামে বিএনপি। গত ২২ আগস্ট থেকে সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত সারা দেশের উপজেলা, থানা, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ে সভা, সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল করে। কেন্দ্রীয় নির্দেশনা অনুযায়ী, এসব কর্মসূচিতে নিজ নিজ জেলার কেন্দ্রীয় নেতা, সাবেক সংসদ সদস্য এবং বিগত জাতীয় নির্বাচনে দলের মনোনীত প্রার্থী ও মনোনয়নপ্রত্যাশীরা অংশগ্রহণ করেন। কর্মসূচি করতে গিয়ে অনেকে সরকারি দল ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হামলার শিকার হন। এ ছাড়া অঙ্গসহযোগী সংগঠনের তিনজন নেতাকর্মী মারাও যান। এই কর্মসূচির মধ্য দিয়ে দীর্ঘদিন পর তৃণমূলে নিজেদের সাংগঠনিক শক্তির ‘জানান’ দেয় বিএনপি।

এরপর জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি, লোডশেডিং, গণপরিবহনের ভাড়া বৃদ্ধি, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্যবৃদ্ধি এবং নারায়ণগঞ্জে যুবদলের শাওন, ভোলায় ছাত্রদল নেতা নুরে আলম ও স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা আবদুর রহিম হত্যার প্রতিবাদে ঢাকায় দুই মহানগরে ১০ সেপ্টেম্বর থেকে অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত প্রতিবাদ সমাবেশ করে বিএনপি। এসব কর্মসূচি করতে গিয়ে সরকারি দলসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হামলার শিকার হন নেতাকর্মীরা। পরে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, পুলিশের গুলিতে পাঁচ নেতাকর্মী নিহত ও খালেদা জিয়ার মুক্তিসহ একাধিক দাবিতে গত ১২ অক্টোবর চট্টগ্রাম থেকে দেশব্যাপী বিভাগীয় গণসমাবেশ শুরু করে দলটি। ৩ ডিসেম্বর রাজশাহীতে সমাবেশের পর ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় সমাবেশের মধ্য দিয়ে গণসমাবেশের কর্মসূচি শেষ করে বিএনপি।

দেখা যায়, বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশগুলোতে নেতাকর্মীদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষেরও ব্যাপক অংশগ্রহণ ছিল। নিত্যপণ্যের লাগামহীন মূল্যবৃদ্ধি ও সরকারের দুঃশাসনের প্রতিবাদ জানাতে সরকারি নানা প্রতিবন্ধকতা অতিক্রম করে কর্মসূচিতে মানুষ অংশ নিয়েছিল বলে দাবি বিএনপির। তবে বিক্ষোভ মিছিল ও বিভাগীয় গণসমাবেশের কর্মসূচিকে ঘিরে তৃণমূলে নতুন করে মামলা-হামলার শিকার হন নেতাকর্মীরা। এমন প্রেক্ষাপটে তৃণমূলের নেতাকর্মীদের দৃষ্টি ছিল ঢাকার মহাসমাবেশের দিকে। বিশেষ করে ‘১০ ডিসেম্বরের পর খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের কথায় দেশ চলবে’— বিএনপির এক কেন্দ্রীয় নেতার এমন বক্তব্যে আশান্বিত হয়েছিল তৃণমূল। তাদের প্রত্যাশা ছিল, ঢাকার সমাবেশ থেকে সরকার পতনের এক দফার ভিত্তিতে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে। একই সঙ্গে নেতাকর্মীদের নতুন স্বপ্ন দেখানো হবে। তবে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় সমাবেশ থেকে ১০ দফার ভিত্তিতে যুগপৎ আন্দোলনের কর্মসূচির ঘোষণা দেয় দলটি। নিয়মতান্ত্রিক শান্তিপূর্ণ কর্মসূচির মধ্য দিয়ে সরকারের পতন ঘটাতে চায় বিএনপি। মূলত ঢাকার সমাবেশের পর কর্মসূচির দিক থেকে ম্রিয়মাণ হয়ে পড়ে দলটি।

এদিকে দলের তৃণমূল ও মধ্যম সারির নেতাদের দিকে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণার চাপ থাকলেও সে পথে এ মুহূর্তে হাঁটবে না বিএনপি। সরকারি কোনো উসকানিতে পা দেবে না দলটি। বিএনপির নীতিনির্ধারকরা মনে করেন, হরতাল-অবরোধের মতো ধ্বংসাত্মক কর্মসূচি এখন আন্দোলনের মাঠে কার্যকারিতা হারিয়েছে। তাই সরকার পতন আন্দোলনেও ব্যতিক্রমী শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি দিতে হবে।

দলীয় সূত্রে জানা গেছে, ১০ দফা দাবিতে আপাতত রাজধানী ঢাকামুখী অহিংস কর্মসূচি নিয়ে সামনে এগোতে চাইছে বিএনপি। ঢাকা অভিমুখী লংমার্চ ও রোডমার্চ, ঢাকায় গণঅবস্থান, ঢাকা ঘেরাও, সচিবালয় ঘেরাও, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ঘেরাও—এ ধরনের কর্মসূচি নিয়ে বিএনপিতে আলোচনা চলছে। ফেব্রুয়ারি মাসের শেষদিকে বিভিন্ন জেলা থেকে ‘চলো চলো ঢাকা চলো’ রোডমার্চ এবং রমজানের আগে মার্চের প্রথম সপ্তাহে ঢাকায় মহাসমাবেশ করার চিন্তা করছে দলটি। ধারাবাহিক এসব কর্মসূচি পালন করে মোক্ষম সময়ে আন্দোলনের গতি বাড়িয়ে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে চায় দলটি। মূলত দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচনকালীন সরকার গঠনের পূর্বে চূড়ান্ত আন্দোলনে নামতে চায় বিএনপি। দলটির নীতিনির্ধারকরা মনে করছেন, সরকারকে ফের ক্ষমতায় থাকতে হলে যে কোনো মূল্যে নির্বাচন করতে হবে। বর্তমান ব্যবস্থা অনুযায়ী শেখ হাসিনা সরকারকে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের তিন মাস পূর্বে নির্বাচনকালীন সরকার গঠন করতে হবে। সেক্ষেত্রে আরও ৮-৯ মাস সময় রয়েছে। এখনই সর্বাত্মক আন্দোলন শুরু করলে সরকারি মামলা-হামলায় নেতাকর্মীরা আরও পর্যুদস্ত হয়ে পড়বে। সেক্ষেত্রে আন্দোলনকে অক্টোবর-নভেম্বর পর্যন্ত টেনে নেওয়া দুরূহ হয়ে যাবে। সে কারণে আন্দোলনে ‘ধীরে চলো নীতি’ গ্রহণ করেছে বিএনপি।

এদিকে বিগত কর্মসূচিগুলোকে ঘিরে নতুন করে মামলায় পর্যুদস্ত তৃণমূলের নেতাকর্মীরা। সাম্প্রতিক আন্দোলন শুরুর পূর্বে আগামী জাতীয় নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী হতে ইচ্ছুক নেতাদের বিএনপির হাইকমান্ডের পক্ষ থেকে নেতাকর্মীদের মামলা-হামলার বিষয়টি দেখভালের নির্দেশ দেওয়া হয়। কিন্তু অধিকাংশ জায়গায় এই নির্দেশনা বাস্তবায়ন হয়নি বলে অভিযোগ রয়েছে। দেশের বিভিন্ন উপজেলার নেতাকর্মী-সমর্থকরা অভিযোগ করেছেন, কর্মসূচি পালন করতে গিয়ে নতুন করে মামলার শিকার হয়েছেন তারা। কিন্তু দল বা স্থানীয় নেতাদের কাছ থেকে তেমন কোনো সহযোগিতা পাচ্ছেন না। মূলত নিজেদের টাকায় জামিনের ব্যবস্থা ও এসব মামলা মোকাবিলা করতে হচ্ছে। তা ছাড়া আগামীতে সরকার যে পরিবর্তন হবে— কেন্দ্রীয় নেতাদের কোনো বক্তব্য কিংবা নির্দেশনায় তারা আশান্বিত হতে পারছেন না। সে কারণে ভবিষ্যৎ আন্দোলনে অংশগ্রহণের ব্যাপারে ভাবছেন তারা।

চট্টগ্রামের রাউজান, ময়মনসিংহের নান্দাইল, সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর, দিনাজপুরের পার্বতীপুর, পটুয়াখালীর কলাপাড়া, নড়াইল সদর উপজেলা বিএনপির একাধিক নেতাকর্মী আক্ষেপ করে কালবেলাকে বলেন, কর্মসূচি করতে গিয়ে মামলার শিকার হলে দল থেকে কিছুটা সহযোগিতা পেলেও দলপন্থি আইনজীবীদের কাছ থেকে তেমন সহযোগিতা পাওয়া যায় না। বড় কোনো নেতার বিরুদ্ধে মামলা হলে আইনজীবীরা ঝাঁপিয়ে পড়েন, আমাদের ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ বিপরীত চিত্র। অথচ শুনেছি, মামলায় সহযোগিতা করার জন্য নাকি তাদের কেন্দ্র থেকে নির্দেশনা দেওয়া আছে। কিন্তু বাস্তবে তার প্রতিফলন নেই। এটা দেখারও যেন কেউ নেই।

এ ব্যাপারে বক্তব্য জানতে বিএনপিপন্থি জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামালকে গতকাল শনিবার বিকেলে একাধিকবার ফোন দেওয়া হলেও তিনি রিসিভ করেননি।

- কালবেলা

#রাজনীতি #বিএনপি #বাংলাদেশ

Timeline photos 23/01/2023

অবশেষে সত্য স্বীকার করলেন মির্জা ফখরুল !

23/01/2023

কেন বিদেশীদের কাছে নালিশ করছে বিএনপি?

বিএনপি শাসনামলে পরপর চারবার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয়ে জনগণ থেকে প্রতাক্ষিত হবার পর থেকে দীর্ঘ একযুগেরও বেশি সময় ধরে গণতান্ত্রিক ভোটে ক্ষমতায় আসতে পারছে না বিএনপি। ক্ষমতায় থাকাকালীন সময়ে বিএনপিতে অবস্থিত দুধের মাছিদের কারণে দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হবার পর বর্তমানে উক্ত সুবিধাভোগী মানুষগুলো গা ঢাকা দিলে দলীয় বিভক্তি, দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্বৈরাচারী মনোভাব, সাংগঠনিক ভঙ্গুরতা ও জ্যেষ্ঠ নেতাদের মধ্যকার দ্বন্দ্বের সামনে আসে।

এমতাবস্থায় গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে ক্ষমতায় আসার সম্ভাবনা ক্ষীণ হবার কারণে আন্তর্জাতিক সহায়তায় ক্ষমতায় আসার পাঁয়তারা করতে শুরু করে বিএনপি। যারই ধারাবাহিকতায় এবার বিভিন্ন দেশ থেকে অনুদান সংগ্রহে ব্যস্ত হয়ে পড়েছে তারা। যে সকল দেশগুলো বাংলাদেশের উন্নয়নের গতিধারায় মরিচা ধরিয়ে ঈর্ষান্বিত হয়ে আওয়ামী লীগ সরকারকে হটিয়ে নিজের স্বার্থ উদ্ধারের জন্য অন্য কোনো সরকার প্রতিস্থাপন চায়, মূলত তাদের সঙ্গেই হাত মিলিয়েছে বিএনপি। বর্তমানে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন প্রেক্ষাপট বিশ্লেষণ, বিদেশীদের কাছে দেশের নামে নালিশ ও একাধিক সূত্রের মারফত এমন তথ্যের নিশ্চয়তা পাওয়া গেছে।

#রাজনীতি #বিএনপি #বাংলাদেশ

Timeline photos 22/01/2023

ক্ষমতায় গেলে বিনামূল্যে চিকিৎসা দেবে বিএনপি - মির্জা ফখরুলের বয়ান।
আসুন দেখে নিই বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালীন কেমন ছিল স্বাস্থ্যখাত।

--
২০০১ সাল থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত জোট শাসনামলে সবচেয়ে বিপর্যস্ত ছিল স্বাস্থ্যখাত।

জোট সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী থাকাকালীন সময়ে খন্দকার মোশাররফ হোসেন লুটপাট, দুর্নীতি ও মানি লন্ডারিংয়ের মাধ্যমে যুক্তরাজ্যের ব্যাংকে তার নিজের ও স্ত্রী বিলকিস আক্তারের নামে আট লাখ চার হাজার ১৪২ ব্রিটিশ পাউন্ড পাচার করেন, যা বাংলাদেশি টাকায় ৯ কোটি ৫৩ লাখ ৯৫ হাজার ৩৮১ টাকার সমপরিমাণ।

অবৈধ টাকার বৈধতা অর্জনে যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ করেন ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন। দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে উন্নত প্রযুক্তির মেশিন সরবরাহের বাণিজ্যে কমিশন খেয়ে অদক্ষ ও দলীয় ঠিকাদারদের দিয়ে কাজ করিয়ে নিয়ে সরকারের সেবাখাতে সীমাহীন দুর্নীতি করেন খন্দকার মোশাররফ।

এছাড়া নিজ নির্বাচনী এলাকায় উন্নয়নের নামে প্রতারণা করে কোটি কোটি টাকা লোপাট করেন তিনি।

দেশের স্বাস্থ্যখাতকে বিকলাঙ্গ করে ফেলেন তিনি। বিদেশ সফরে নিজ ও স্ত্রীর নামে একাউন্ট খুলে কোটি কোটি টাকা লন্ডনের বিভিন্ন ব্যাংকে জমা করান খন্দকার মোশাররফ হোসেন।

এছাড়া চিকিৎসকদের বদলি, পদোন্নতি, সরকারি চাকরি দেওয়া, বড় বড় টেন্ডারের কাজ পাইয়ে দেওয়া, দলীয় কমিটি দেওয়ার নামে কোটি কোটি টাকা অবৈধভাবে উপার্জন করেন তিনি।

অবৈধভাবে অর্জন করা টাকা লুকিয়ে রাখতে এবং ভবিষ্যতে ব্যবহার করার জন্য তারেক রহমানকে বিশেষ কমিশন দিয়ে লন্ডনে পাঠান তিনি।

২০০৮ সালে চারদলীয় জোট সরকারের আমলে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেনের বিরুদ্ধে আয় বহির্ভূত ১২ কোটি টাকা ও প্রায় ৩ কোটি টাকার তথ্য গোপনের দায়ে মামলা দায়ের করে দুদক। মন্ত্রী থাকাকালীন অবস্থায় ক্ষমতার অপব্যবহার করে প্রচুর অর্থ-সম্পত্তির মালিক হন তিনি।
তার এই আয়ের উৎস সম্পূর্ণরূপে অবৈধ।

সরকার ও জনগণের পয়সা চুরি করে নিজের ও স্ত্রী বিলকিস আক্তারের নামে বিদেশে অর্থ পাচার করেছেন ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন। দুদকের গোপন তদন্তে এসব তথ্য উঠে এসেছে।

মোশাররফের এমন দুর্নীতির চিত্র দেখে দেশবাসী যেন আঁতকে উঠেছেন। জনগণ এমন ঘৃণ্য রাজনীতিকের কঠোর বিচার দাবি করেছেন।

Timeline photos 22/01/2023

ব্যর্থতায় হারাবেন পদ, গুণতে হবে জরিমানা- আতঙ্কে ফখরুল-খসরুরা!
——
১০ তারিখের মহাসমাবেশের পর ১৬ জানুয়ারির বিক্ষোভ সমাবেশ বাজে ভাবে ফ্লপ হবার পর বিএনপির রাজনীতিতে নতুন মেরুকরণ সৃষ্টি হয়েছে।

দলের স্থায়ী কমিটিসহ গুরুত্বপূর্ণ অন্যান্য কমিটিতে ব্যাপক পরিবর্তন আনবেন লন্ডনে পলাতক বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

আর আন্দোলনে ব্যর্থতায় পদ হারানো অন্যান্য সম্ভাব্য শাস্তির বিষয়ে জানতে পেরে আতঙ্কে দিনাতিপাত করছেন মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির দায়িত্বশীল নেতৃবৃন্দ।

নয়াপল্টন কেন্দ্রিক বিএনপির একটি গোপন সূত্র বলছে,নানা অজুহাতে আন্দোলন গড়ে না তুলতে পেরে পদে বহাল থাকলেও তারেক রহমানের চূড়ান্ত হুংকারে সিনিয়র নেতাদের মনে শঙ্কা ও ভীতি ভর করেছে। আন্দোলন জমাতে না পারলে দলীয় পদ-পদবি হারানোর পাশাপাশি গুণতে হতে পারে আর্থিক জরিমানা- এমন আতঙ্কে দিন পার করছেন মির্জা ফখরুলরা।

Timeline photos 22/01/2023

কারাগার থেকে ফিরে নিস্তেজ ফখরুল, সতেজ গয়েশ্বর-মোশাররফ

ঢাকায় ১০ ডিসেম্বর বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশের তিন দিন আগে নয়া পল্টনে পুলিশের সঙ্গে দলটির নেতাকর্মীদের সংঘর্ষের পর ভোর রাতে উত্তরার বাসা থেকে মির্জা ফখরুল এবং শাহজাহানপুরের বাসা থেকে মির্জা আব্বাসকে আটক করে গোয়েন্দা পুলিশ। পরদিন তাদের নাশকতার মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। এরপর কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে কয়েকদিন বাসায় থেকে শরীরের অবস্থা খারাপ বিবেচনায় তিনি ভর্তি হন রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে। অনেকে বলছেন, তিনি সুস্থ থাকা সত্ত্বেও জোর করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। দলে নিজের অবস্থান আশানুরূপ না হওয়ায় তিনি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন বলে মনে করছেন অনেকে।

বিএনপির করুণ দশাকে সাময়িক এবং নেতৃত্বের অভাবের কারণ হিসেবে দেখছে তৃণমূল বিএনপির নেতা-কর্মীরা। দলটির বিভিন্ন দায়িত্বশীল সূত্রের বরাতে জানা গেছে, খালেদা জিয়া কারাগারে যাওয়ার পরেই দলের ভেতর নেতৃত্ব নিয়ে অনাস্থা সৃষ্টি হয়। মির্জা ফখরুলের দুর্বল নেতৃত্ব, সমন্বয়হীনতা, তৃণমূলে অজনপ্রিয়তা এবং বিভিন্ন বেনামী কমিটির অনুমোদন দেয়ার কারণে দিন দিন বিএনপির রাজনীতিতে অশ্রদ্ধেও হয়ে পড়ছেন মির্জা ফখরুল। বিএনপির মরণদশা এবং বিরাজনীতিকরণের কারণে মির্জা ফখরুলের অদূরদর্শিতা ও ভীতির রাজনীতিকে দায়ী করছেন তৃণমূলসহ বিএনপির সিনিয়র নেতৃবৃন্দ। বিশেষ করে খন্দকার মোশাররফ, খসরু, এ্যানিরা মির্জা ফখরুলকে বিএনপির রাজনীতি থেকে অবসর নেয়ার পক্ষে মত দিয়েছেন। যদিও মির্জা ফখরুল আরো কিছুদিন রাজনীতি করতে চান বলেও গুঞ্জন রয়েছে।

মির্জা ফখরুলের রাজনৈতিক দুর্বলতার বিষয়ে কিছুটা ক্ষোভ প্রকাশ করে মহাসচিব হতে ইচ্ছুক খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, শুনতে খারাপ লাগলেও এটি সত্য যে মির্জা ফখরুল বিএনপিকে নেতৃত্ব দিতে পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছেন। মির্জা ফখরুলের পদ ভীতির রাজনীতির জন্য আমাদের আজ এ অবস্থা। আসলে উনার বয়স হয়েছে। তার কথা মানতে চাচ্ছে না তৃণমূলসহ বিএনপির দ্বিতীয় ও তৃতীয় সারির নেতারা। এছাড়া তারেক রহমানও আগামী কাউন্সিলে মহাসচিব পদে পরিবর্তন আনার বিষয়ে মতামত দিয়েছেন। সেই লক্ষ্যে আমরা নতুন মুখের খোঁজ করছি। অবশ্য দল যদি মনে করে তবে এই দায়িত্ব আমি পালন করতে রাজি আছি।

এই বিষয়ে নিজস্ব মনোভাব পোষণ করে স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, বিএনপির রাজনীতিতে স্থবিরতার জন্য অন্য কেউ নয় বরং দুর্বল নেতৃত্বই দায়ী। তাই বিএনপির দুর্বলতা কাটিয়ে স্ব-মহিমায় ফেরার জন্য মহাসচিবসহ একাধিক পদের পরিবর্তন করার জন্য একমত হয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির প্রভাবশালী নেতারা।

আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, আগামী কাউন্সিলে মহাসচিব পরিবর্তন করে নতুন মুখ আনতে হবে। সেই লক্ষ্যে আমি গত মাসের ১২ তারিখে লন্ডনে চিঠিও লেখি। এই পদটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। যেনতেন মানুষকে দিয়ে বিএনপির মতো বৃহত্তর দলকে নেতৃত্ব দেয়া সম্ভব নয়। অবশ্য দল চাইলে আমি বিএনপির দায়িত্ব নিতে রাজি আছি। দলে আমি অনেক সিনিয়র। এছাড়া মন্ত্রিত্বেরও অভিজ্ঞতা রয়েছে। সুতরাং বিএনপিকে পূর্বের অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে হলে নতুন মহাসচিবের সন্ধান করতে হবে। আমি আশা করি লন্ডন থেকে শুভ সংকেত পাব।

Videos (show all)

#Breaking শুধু নুরু নয়, বিএনপির পলাতক নেতা তারেক রহমানের সাথেও দেখা করার কথা স্বীকার করলেন সাফাদি
মার্কিন ভিসানীতি!  বিপাকে কে?  আওয়ামী লীগ না বিএনপি? US VISA Policy
লোকাল বাসের গল্প শুনিয়ে ,মানুষকে বোকা বানিয়ে , জনগণকে অন্ধ সাগরে ভাসিয়ে বিলাসবহুল জীবনযাপন bikash নুরের!#fbreels #reelsf...
টাকা ভাগাভাগি নিয়ে নুর - রেজা কিবরিয়ার সম্পর্কে ফাটল ধরেছে বলে গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে! #fbreels #reelsfb #reels #trending #v...
বিএনপির মহাসচিব ভণ্ড, বললেন ড. খন্দকার মোশাররফ#reels #fbreels #reelsfb #trending #viral #Mosharof #MirzaFakrul #BNP #BNP...
আমেরিকার সহকারী পররাষ্ট্র মন্ত্রী ঢাকা ছাড়ার পর পরই হাসপাতাল ছেড়ে বাসায় ফিরে এসেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আ...
মিলতে শুরু করেছে ড. ইউনূসের জালিয়াতির নথি
আমাদের ম্যাডাম একজন প্রফেশনাল মদ**তি l দেখুন সেই দুর্লভ দৃশ্য
ড. কামালের কর ফাঁকির রিট শুনানি কার্যতালিকা থেকে বাদ ড. কামাল কি আইনের উর্দ্ধে?
বিএনপি নেতা আদিলুর কোন যুক্তিতে মানবাধিকার কর্মী?
বিএনপি'র সাথে গোপন মিটিং  নুরু-সাকি'রা বললো জোট করে এই সরকারকে উড়িয়ে দেবে
ডেভিড বার্গম্যান Exposed - সাংবাদিকতার আড়ালে দুর্নীতির যুবরাজের ঘনিষ্ঠ একজন সহকারী

Website