F.E.I Future entrepreneurs industries
business
আস্সালামুআলাইকু জরুরী নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
সীতাকুন্ড এবং মীরসরাইয়ে চেল্স এর জন্য যোগ্য এবং দক্ষ কর্মী প্রয়োজন,
চট্রগাম ছাড়াও অন্য জেলা থেকে আসলে সুযোগ দেওয়া যাবে,,
যোগাযোগের ঠিকানা, বড় দারোগাহাট এ.আর. মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয় এর পাশে, সীতাকুন্ড চট্রগাম ।
মোবাইল ০১৮৩৭৪৮০৯৮৮
০১৮২০১৯৪৫১৮
এ পৃথিবীর অনেক মানুষ আছে তাদের কথা শুনলে
নিজের কাছে প্রশ্ন যাগে আমি কোথায়??
যখন আমার মেটিভেশন শুনি নিজের কাছে মনে হয় অনেক কিছু করে ফেলবো। যখন কাজ করতে যাই ঠিক তার বিপরীত ঘটে। তখন আমরা বলি সময় তো অনেক আছে।
তুমি যাকে চাইবে সে তোমাকে না চাইতে পারে মন খারাপের কিছু নেই। যে সময় টা অন্য পেছনে নষ্ট করবে সে সময়টা তুমি কিছু করো।
"শুরু করো নতুন কিছু হবে একদিন জয়"
এস.এম.সুলতান
"রাত যতো গভীর হয়ে যনো স্বপ্ন গুলো জাগে,
সকাল হতে যনো স্বপ্ন গুলো পালিয়ে যাই"।
এস. এম. সুলতান
উদ্যোক্তা শব্দটা যদিও আমাদের সবার পরিচিত কিন্তু আমরা অনেকেই এই শব্দের অর্থ ও গুরুত্ব বুঝি না। অনেকেই মনে করেন ব্যবসায়ী বলতেই উদ্যোক্তা, এটা সম্পুর্ণ ভুল ধারণা।মনে রাখবেন “সকল উদ্যোক্তাই ব্যবসায়ী কিন্তু সকল ব্যবসায়ী উদ্যোক্তা নয়।”
তাহলে এবার আসা যাক ব্যবসায়ী কাকে বলে ? যারা বংশ পরিক্রমায় পুর্ব পুরুষের ব্যবসা পরিচালনা করেন এবং অনেক বেশী মূলধন নিয়ে সচরাচর বা প্রচলিত লাভজনক ব্যবসাগুলো শুরু করেন তাদেরকে মুলত ব্যবসায়ী বলা হয় । মনে রাখবেন “ব্যবসা করতে বেশী পরিমাণের মূলধন লাগে কিন্তু উদ্যোক্তা হতে দরকার মেধা, শ্রম, বুদ্ধি আর অদম্য ইচ্ছাশক্তি।”
উদাহরণ- যদি বলি আপনাকে ৫০ হাজার টাকা দেওয়া হবে আপনি এটা দিয়ে বড় ব্যবসায়ী হবেন । তখন আপনি বলবেন কম টাকা দিয়ে ব্যবসা করা যাবে কিন্তু বড় ব্যবসায়ী হওয়া যাবে না । এবার যদি আপনাকে ১০ লক্ষ টাকা দেওয়া হয় তখন আপনি এলাকায় একটা দোকান খুলে ব্যবসা শুরু করবেন তাই নয়কি ?
ধরি, আপনি এলাকায় একটা মুদিমালের দোকান দিলেন আপনার প্রতিমাসে গড়ে ৫০ হাজার টাকা লাভ থাকলে ২ বছরে হবে ১২ লক্ষ টাকা । এইভাবে বড় ব্যবসায়ী হওয়া যাবে না । অর্থাৎ বড় ব্যবসায়ী হতে হলে আপনাকে অনেক বেশী পরিমাণের টাকা বিনিয়োগ করতে হবে এবং বড় ব্যবসা করতে হবে ।
কিন্তু যদি আপনার মেধা, শ্রম, বুদ্ধি, অদম্য ইচ্ছাশক্তি ও বাস্তবধর্মী আইডিয়া থাকে তাহলে আপনি উদ্যোক্তা হতে পারবেন অর্থাৎ বড় ব্যবসায়ী হতে পারবেন । কিন্তু কিভাবে ?
ধরলাম আপনার কাছে বেশী মূলধন নাই কিন্তু উদ্যোক্তা বা বড় ব্যবসায়ী হবেন । তাহলে বাস্তবধর্মী আইডিয়া / বুদ্ধি বের করতে হবে এবং সাথে অদম্য ইচ্ছাশক্তি লাগবে কারণ আপনাকে অনেক বেশী পরিশ্রম করতে হবে এবং প্রথম দিকে ধৈর্য্য ধারণ করে লেগে থাকতে হবে ।
আসলে কি আমরা স্বপ্ন মানে কি জানি? আমরা নিশ্চয়ই রাত্রে স্বপ্ন দেখেছি হয়তো বিভিন্ন ধরনের ।
মনোবিজ্ঞানীর বলে; আমরা যদি দিনের বেলা ভাবনা চিন্তা করি বা একই কথা বারবার বলি সেটা আমরা রাত্রে ঘুমের মধ্যে দেখি বা হঠাৎ করে চিৎকার করে থাকি।
স্বপ্ন এটা না যে যেটা আমরা ঘুমের মধ্যে দেখি
স্বপ্ন ওইটাই যেটা আপনাকে ঘুমাতে দেয় না।
তুমি কি মনে করছো আজ তোমার দিন খারাপ যাচ্ছে। তোমার থেকে আরো দিন খারাপ যাচ্ছে অন্যদের।
তুমি কি ভাবছো তুমি একমাত্র অসফল ব্যক্তি।
তোমার থেকে ও আরো বেশি অসফল ব্যক্তি আছে পৃথিবীতে।
তুমি কি একশ বার চেষ্টা করেছ?
শতবার চেষ্টা করার ফলেও তুমি কি অসফল?
তুমি কি জানো সফলতার কাঠামো অনেক কঠিন?
সফলতা ঘরে বসে থাকে হয়না।
সফলতাকে ছিনিয়ে নিতে হয়।
তোমার সফলতায় তুমি কি করবে সেটা তুমি জানো।
সফলতা যদি সহজ হতো তাহলে আজ পৃথিবীর 700 কোটি মানুষই কিন্তু সফল হতো।
কারো কাছ থেকে আপনার সফলতা আশা করবেন না।
যেমন ;একটি দশতলা বিল্ডিং একজন কন্টাক্ট পেয়েছে। দশতলা বিল্ডিং উপর থেকে কাজ করার সময় একজন শ্রমিক মারা গেল মারা যাওয়ার। পর, কি দশতলা বিল্ডিং টাই কাজ কি বন্ধ থাকবে।হয়তো একদিন বা দুইদিন বন্ধ থাকতে পারে কিন্তু তার পরের দিন তার কাজগুলো আবার শুরু করবে।
আমাদের দেশে কয়েকটি গণপরিবহনের নাম শ্যামলী, হানিফ,এনা, ইত্যাদি চলার সময় 5 জন মানুষ নিহত হয়েছে এ কোম্পানিগুলোকি দেশ থেকে সব গাড়ি তুলে নিবে। নিশ্চয়ই না।
তাহলে কেন আপনি একবার অসফল বাড়িতে হয়ে ঘরে বসে থাকেন। দ্বিতীয়বার কেন চেষ্টা করেন না?
সব কাজ কি শেষ থেকে শুরু করা যায় না আবার।
আপনি আজ মনে করছেন আপনি সমস্যার মধ্যে আছেন। কিন্তু না আপনার থেকে আরও বেশি সমস্যার মধ্যে আছে অন্যরা। তাদের কে কখনো জিজ্ঞাসা করেছেন? তাদের সাথে কি কখনো কথা বলেছেন?
মনে রাখবেন যে ব্যক্তি সমস্যাকে সমস্যা মনে করে ঘরে বসে থাকে সফলতা পাইনা। বরং যে সমস্যাকে সমস্যা না ভেবে সামনের দিকে এগিয়ে যায় সে সফলতা পাই।
যেমন;য়ারা marketing চাকরি করে তাদেরকে একটি নির্দিষ্ট তারকের থাকে। এটা পূরণ না করতে পারলে boss বকা দেয়। তাহলে কি চাকরিটা ছেড়ে দিবেন? ছাড়বেন না কারণ চাকরিটা আপনার দরকার।এত অপমানের সওা সেখানে কেন থাকলেন? আপনার প্রয়োজন আছে বলেই সেখানে থাকেন। তাহলে কেন জীবনের ছোট ছোট সমস্যা হলে আপনি হতাশ হন?
.... . . .......... HR F.E.I...........................
বাঁচার জন্য সবাই লড়াই করে ,
মরিবার জন্য নয়।
জীবন পথে আছে লড়াই ,
শত্যে সংগ্রামের ময়।
সংগ্রাম জীবন অতি সুন্দর
রহে কতজন?
লড়াই করিতে করিতে হার না মানিলে,
আসিবে সোনালী দিন।
ব্যস্ততা মানুষকে ছোট ছোট বিষয় ইগ্নোর করতে সাহায্য করে।আপনি নিজের কাজে ব্যস্ত থাকুন দেখবেন অন্যকে নিয়ে বা অপ্রয়োজনীয় বিষয় নিয়ে ভাববার সময় আর আপনার হবে না।
আমরা যখন ছোট থেকে বড় হয় তখন কোন না কোন কিছু করতে হয়। সেটা হতে পারে চাকরি বা ব্যবসা। আজ যে কথাটা বলব সেটি দুই ক্ষেত্রেই প্রয়োজন।মানুষতো ভুল করবে। কিন্তুু ভুল থেকে শিক্ষা গ্রহণ করতে কম পারে মনে করি এটা হতাশ।
বড় ভুল কখন হয় তা কি জানেন?
ছোট ছোট ভুল হতে পারে বড় ভুলের কারণ।
তাই বলছি ছোট ভুলের উপর জোর দেন। আপনার ব্যবসা বা চাকরি ক্ষেত্রে ঠিক থাকবে। আর হতাশ হবেন না। ভুলকে সংশোধিত করে শিক্ষা গ্রহণ করার।
যখন আমরা বারবার হতাশ বা ব্যর্থ হই তখন ঘরে বসে থাকি। যেমন আপনি একটা ব্যবসা করেন বা চাকরি করেন, সেখানে কোনো না কোনো সমস্যা হওয়ার কারণে চাকরি বা ব্যবসা করতে পারেন নাই। তখন আপনার কাছের মানুষগুলো আপনাকে খুবই কষ্ট দিবে।
" যদি আপনার পরিকল্পনা মধ্যে বারবার ব্যর্থ হন ,
তাহলে আপনার জন্য ভালো কিছু অপেক্ষা করছে।"
"আপনার পরিকল্পনা বড় হলে বড় সাফল্য পাবেন তা
না, ছোট পরিকল্পনা হও বড় সাফল্য পাওয়া যায়।"
মুহাম্মদ ইউনুস হলেন একজন বাংলাদেশী সামাজিক উদ্যোক্তা,ব্যাংকার,অর্থনীতিবিদ,এবং সামাজিক নেতা যিনি নোবেল শান্তি পুরস্কার পেয়েছেন গ্রামীন ব্যাঙ্ক প্রতিষ্ঠা এবং মাইক্রোক্রেডিট এবং মাইক্রোফিনানসের ধারণার প্রবর্তক হবার জন্য। গ্রামীন ব্যাঙ্ক সেইসব উদ্যোক্তাদেরকে ঋণ দেয় যারা ব্যাঙ্ক ঋণ পাওয়ার জন্য যথেষ্ট পরিমান দরিদ্র।
২০০৬ সালে, ইউনুস এবং গ্রামীন ব্যাঙ্ককে মাইক্রোক্রেডিটের মাধ্যমে আর্থিক এবং সামাজিক উন্নয়নের স্বীকৃতিসরূপ একত্রে নোবেল শান্তি পুরস্কার প্রদান করা হয়। আসুন এখন জানি তার মতে সাফল্যের সেরা ১০ টি সূত্র
১) খুব ছোট আকারে শুরু করুন
বড় কিছু তৈরির কল্পনা করুন কিন্তু শুরু করুন খুব ছোট আকারে। যতটা ছোট আকারে সম্ভব হয় শুরু করুন, আপনার এই ছোট পদক্ষেপ বড় কিছুর দিকে আপনাকে ধাবিত করবে। সুতরাং ছোট ছোট পদক্ষেপে পরিবর্তনের পথে নিজেকে চালিত করুন। এটা করাটা কঠিন নয় খুবই সহজ।
২) প্রচলিত প্রথাকে চ্যালেঞ্জ করুন
যদি কোন কিছু বুঝতে না পারেন তাহলে ভয় পেয়ে যাবেন না। এটা মনে করবেন না যে কিছু করার জন্য আপনাকে অনেক বুদ্ধিমান হতে হবে। আমাদের মতো বোকা মানুষরাও এমন কাজ করেছে যা কাজে দিয়েছে। এটাই সব থেকে মজার বিষয়। প্রচলিত প্রথাকে চ্যালেঞ্জ করতে ভয় পেয়েন না। প্রচলিত ব্যাঙ্কগুলো আমাকে সবসময় বলেছে দরিদ্র মানুষদেরকে ঋণ দেয়া সম্ভব নয়, কারণ তাদের ঋণ ফেরত দেয়ার ক্ষমতা নেই।
আমি এটা মিলিয়ন বারের চেয়েও বেশি শুনেছি। আমি ভাবলাম, এটা কি আসলেই ব্যাঙ্কগুলোর বলার কথা নাকি দরিদ্রদের বলার কথা যে আসলেই ব্যাঙ্কগুলো মানুষের জন্য কাজ করে কিনা। তাই আমি তারা যা করছে তার উল্টোটাই করলাম। সুতরাং বোকার মতো এবং উল্টা দিকে কাজ করা খারাপ বিষয় নয়।
৩) সবসময় টাকার কথা চিন্তা করবেন না
ব্যবসায় সাফল্য মাপা হয় কে কত টাকা বানাতে পারছে তার উপর। সেই কারণেই ব্যবসায়ীরা তাদের ব্যবসার কারণে সৃষ্ট সামাজিক প্রভাব নিয়ে চিন্তা করেন না। ব্যবসায়ীদের চিন্তা সবসময়ই টাকা কেন্দ্রিক বা নিজেদের নিয়ে হওয়া উচিত না। মানুষ শুধুমাত্র টাকা বানানোর মেশিন বা রোবট না, আমরা যেমন নিজেদের এবং অন্যদের ভালো মন্দের খেয়াল রাখি তেমনই সারা পৃথিবীর ভালোর জন্যও কাজ করি। ব্যবসায়ীদেরও এই বিষয়টি খেয়াল রাখা উচিত।
৪) সার্টিফিকেটের জন্য অপেক্ষা করবেন না
আপনার উদ্যোক্তা হবার জন্য গ্রাজুয়েট বা মাস্টার্স ডিগ্রীর অর্জন করার জন্য অপেক্ষা করার কোন প্রয়োজন নেই। আপনি যে কোন সময়ই উদ্যোক্তা হিসেবে কাজ করতে পারেন। আপনি সার্টিফিকেটের জন্য তখনি অপেক্ষা করবেন যখন আপনি চাকরি প্রার্থী। উদ্যোক্তা হতে হলে আপনার সেই পরিমান শিক্ষাই প্রয়োজন যা দিয়ে আপনি আপনার পছন্দের পেশায় কাজ করতে পারবেন।
৫) চাকরিদাতার মতো আচরণ করুন
কে আপনাকে বলেছে চাকরির কথা? আপনার শিক্ষক বলেছে না টেক্সট বইয়ে চাকরির কথা লেখা আছে? চাকরির কথা ভুলে যান। চাকরির চিন্তা পুরাতন আমলের ধ্যান ধারণা। এটা থেকে বের হয়ে আসুন। নিজেকে বার বার বলুন আমি চাকরি প্রার্থী নই, আমি চাকরি দাতা এবং সেই মোতাবেক চিন্তা আর আচরণ করুন।
আপনি দেখবেন আপনার কাজে অসাধারণ পরিবর্তন এসেছে এবং পরিবর্তনের সুচনা হয়েছে আপনার মাথা আর চিন্তা চেতনা থেকে। আমরা সবাই জন্ম থেকেই উদ্যোক্তা এবং সবার মধ্যে উদ্যোক্তা হবার মতো যোগ্যতাও আছে। এটা আমাদের ডিনএতে আছে এবং এই ক্ষমতা ব্যবহার করেই মানুষেরা এত বছর ধরে এই পৃথিবীতে বসবাস করছে।
আমরা যখন গুহাতে থাকতাম তখন আমরা এক গুহা থেকে আরেক গুহাতে চাকরি খুজতাম না। মানুষ জীবনধারণের জন্য উদ্যমী আর সমস্যা সমাধানকারী ছিল, মানুষ জন্ম নেয়নি অন্যের হয়ে কাজ করার জন্য ভুলক্রমে আমাদেরকে চাকরি প্রার্থী বানিয়ে দেয়া হয়েছে। যখনি আপনি চাকরি করা শুরু করেন তখনি আপনি আপনার বিশাল সৃজনশীল ক্ষমতাকে ছোট ছোট অংশে বিভক্ত করে অনেক কম বানিয়ে ফেললেন।
৬) আপনার অনুপ্রেরণা বের করুন
আমার মা আমার সবচেয়ে বড় অনুপ্রেরণাদায়ী মানুষ ছিলেন। এছাড়া আমাকে দারুনভাবে অনুপ্রানিত করে গ্রামীন ব্যাঙ্ক এর ঋণ গ্রহীতা মহিলারা, তাদের কঠিন জীবন এবং এই জীবনকে বদলে দেবার জন্য তাদের যে প্রয়াস যাতে তার ভবিষ্যত প্রজন্মকে তার মতো কষ্ট না করতে হয়।
৭) আপনার জীবনের উদ্দেশ্যকে পুনরায় আবিস্কার করুন
জীবনের উদ্দেশ্য টাকা উপার্জন নয়, নিজের এবং অন্যের জন্য পরিপূর্ণ সুখ আর আনন্দের ব্যবস্থা করা। আজকের যুবকদের তাদের সৃষ্টিশীলতা দিয়ে এমন এক পৃথিবী তৈরী করা উচিত যেখানে কেউ বেকার,গরিব এবং রাষ্ট্রের ভাতার উপর নির্ভরশীল থাকবে না।
৮) আপনার কল্পনাশক্তিকে সীমাবদ্ধ করে ফেলবেন না
নিজের কল্পনাশক্তিকে মুক্ত পাখির মতো উড়তে দিন একে সীমাবদ্ধ করে ফেলবেন না। পৃথিবীকে বদলে দেবে এমন কিছু নিয়ে কল্পনা করুন সেটা যতোই অবাস্তব বা উদ্ভট রকমের হোক না কেন। নিজের মনে একটি সামাজিক কাহিনী তৈরী করুন যা কিনা আপনার সম্প্রদায় এবং পৃথিবীকে বদলে দেবে।
৯) নিজের উপর আত্মবিশ্বাস রাখুন
গ্রামীন ব্যাঙ্ক এর ঋণ গ্রহীতা মহিলারা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আগে কখনো ঋণ নেয়নি। ঋণ নেবার সময় আমি অনেক সময়ই তাদের মধ্যে আত্মবিশ্বাসের অভাব দেখতে পেতাম, কারণ তারা চিন্তা করতো তারা কখনো এই ঋণ পরিশোদ করতে পারবে কিনা। যখন তারা তাদের প্রথম ঋণের টাকা ফেরত দিতে সমর্থ হতো, আমি তাদের মধ্যে অপার আত্মবিশ্বাস দেখতে পেতাম। সফলতার জন্য আত্ম বিশ্বাস থাকাটা খুব জরুরী।
১০) পৃথিবীর উন্নয়নের জন্য কাজ করুন
আমরা আজকে যেই পৃথিবী কল্পনায় দেখতে পাই সেই পৃথিবী তৈরির জন্য কাজ করা উচিত। আমি যেমন আমার কল্পনায় একটি দারিদ্রমুক্ত পৃথিবী দেখতে পাই যেখানে একটি মানুষও দরিদ্র নয়। যখন আমি সেটা করতে সমর্থ হবো তখন জায়গায় জায়গায় জাদুঘর তৈরী করা হবে, এবং যেখানে মানুষ তার ছেলে মেয়েকে নিয়ে দেখতে যাবে দারিদ্রতাকে।
আমি এমন একটি পৃথিবী কল্পনা করি যেখানে কাজ করার যোগ্য কেউ বেকার থাকবে না, এবং ছাত্ররা থিসিস লিখবে আগেকার দিনে দারিদ্রতা কেন ছিল তা নিয়ে। কেউ রাষ্ট্রের দেয়া ভাতার উপর নির্ভরশীল থাকবে না, কারণ সবাই যার যার যোগ্যতা অনুযায়ী কাজ করবে।
( কালেক্টেড )
আমরা যখন কোন কাজ বা ব্যবসা করতে যায়। কোন না কোন সমস্যার মধ্যে পড়ে। তখন আমরা বলিএই কাজটা আমার দ্বারা হবে না। তখন আমরা হতাশ হয়ে পড়ে। আপনি ব্যর্থতা থেকে শিক্ষা গ্রহণ করতে পারলেন না কেন???
যদি আজ কোন গাছের ডাল কেটে ফেলেন। তাহলে সে গাছটা কি মারা যাবে। গাছের কি কলি বা মুকুল আর আসবেনা। ঠিক আসবে হয়তো বা কিছুটা সময় লাগতে পারে।
হতাশ হয়ে ঘরে বসে আছেন আবার দ্বিতীয় বারের মত শুরু করবেন না।
যদি ব্যবসা করতে চান এখানে টাকা এবং সময়ের দুইটা প্রয়োজন আছে। যদি ব্যবসার মধ্যে 20% টাকা হলে সময় লাগবে 80%। আবার যদি 80%টাকা হয় সময় লাগবে 20%।
🌻 পর্যাপ্ত সময় না থাকলে লেখাটি এড়িয়ে চলুন 🌻
'ক্যারিয়ার' বেশ ভারি আর গাম্ভীর্যপূর্ণ একটি শব্দ। আমাদের প্রায় স্কুল লাইফ থেকেই ক্যারিয়ার সম্পর্কিত কিছু একমূখী ধারণা মাথায় ঢুকিয়ে দেয়া হয়। ক্লাস ফোরে পড়া একটা বাচ্চাও জানে যে, লেখাপড়া শেষ করে তাকে চাকরি করতে হবে। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, মহা গুরুত্বপূর্ণ এই বিষয়ে আমরা অনেকেই সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকি তেমন কোন চিন্তা-ভাবনা ছাড়াই। এ বিষয়ে সঠিক পথ দেখানোর জন্যও আমরা বেশিরভাগ সময় তেমন কাউকে পাশে পাই না। সবাই কিছু ধারণাকে পুঁজি করেই পরামর্শ দেয়, যেমন ‘এখন কম্পিউটার সব জায়গায়, কম্পিউটার নিয়ে পড়লে ভাল চাকরি পাবে’। কিন্তু জীবনের সবচেয়ে বড় এই সিদ্ধান্ত নেয়ার জন্য যে অনেকগুলো বিষয় বিবেচনা করা উচিত তা কেউ বলে দেয় না বা আমরা হয়ত অনেকেই জানি না।
আমাদের অনেকের মতেই স্মার্ট ক্যারিয়ার মানেই একটি চাকুরি। এর বাইরে যে সম্মানজনক আরও অনেক ক্যারিয়ার আছে, তা আমরা অনেকেই জানি না বা জানার চেষ্টা করি না। সবার কথা শুনে যখন একটা ক্যারিয়ার বেছে নেই, তখন হয়ত দেখা যায় সে কাজ করতে গিয়ে তা আর ভালো লাগছে না; ক্যারিয়ারটা বোঝায় পরিণত হয়ে পড়েছে। গবেষণায় দেখা গেছে, আমেরিকাতে একজন মানুষ গড়ে তিন বার তার ক্যারিয়ার পথ পাল্টায়। কিন্তু বাংলাদেশে সেটা চাইলেও সবক্ষেত্রে সম্ভব হয় না। কারণ আমরা বেশিরভাগ মানুষই শুধু মাত্র একটা চাকরি পাওয়ার জন্যেই তৈরি হই। দূর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য যে, আমাদের দেশের শিক্ষাব্যবস্থা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আমাদের এটাই শেখায়। আরেক গবেষণায় দেখা গেছে যে নিম্ন আয়ের দেশ গুলোতে ৮৯% মানুষই তাদের চাকরি পছন্দ করে না, এবং তারা সেটা পরিবর্তন করতে চায়।
এ সমস্যাগুলোর সমাধান একটি উপায়েই করা সম্ভব আর সেটা হচ্ছে শুরুতেই নিজের ক্যারিয়ার নির্বাচনে সচেতন হওয়া; সে হিসেবে নিজেকে ধীরে-ধীরে তৈরি করা।
নিচের বিষয়গুলো খেয়াল রাখলে খুব যথাযথ একটি ক্যারিয়ার নির্বাচন করতে পারব আমরাঃ
★ শুরুটা হোক মাধ্যমিক থেকেই ★
ক্যারিয়ার প্ল্যানিং শুরু করা উচিত মাধ্যমিক বা তারও আগে থেকে। তখন থেকেই রিসার্চ করা উচিত কোন ফিল্ডের ডিমান্ড ৪-৫ বছর পর অনেক ভাল থাকবে। সে ফিল্ডে যে কাজগুলো করতে হবে, সেসব কাজে নিজের আগ্রহ আছে কিনা; কাজগুলো আমাদের পছন্দ কিনা ইত্যাদি। তারপর ভাবতে হবে সে কাজ করার জন্য প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাতেও কিছু আছে প্রশিক্ষণ ব্যবস্থা আছে কিনা। সে কাজ করতে হলে যা-যা শেখা দরকার তা অবশ্যই শিখতে হবে।
★ আয়টাও জরুরি ★
ক্যারিয়ার বলতেই আমরা অনেকেই শুধু অর্থ উপার্জনের মাধ্যমকে বুঝি। লেখাপড়া শেষ করে একটা ভাল বেতনের চাকরি পেতে হবে এটাই অনেকের এক মাত্র ভিশন। যদিও ক্যারিয়ার নির্বাচনে সবচেয়ে জরুরি বিষয় এটি নয়, তবে দায়বদ্ধতার কারণে এটা আগে ভাবতে হয়। যে ফিল্ডগুলোর ডিমান্ড ৪-৫ বছর পরেও বাড়তে থাকবে সেগুলোর দিকে অবশ্যই নজর দেয়া উচিত। এটা জানার জন্য ইন্টারনেট ঘেঁটে বিভিন্ন খবর বা প্রতিবেদন পড়তে হবে এবং সেগুলো বোঝার চেষ্টা করতে হবে। বিশেষজ্ঞদের বিশ্লেষণ ও মতামতগুলো খুঁজে বের করে জানার চেষ্টা করতে হবে।
★ বিকল্প ক্যারিয়ার ★
শিক্ষাজীবনে আমাদেরকে খুব কমই জানানো হয় যে ক্যারিয়ার মাত্রই চাকরি নয়। বিভিন্ন পেশায় উদ্যোক্তা হওয়া, স্বাধীন-কন্সাল্টেন্ট হওয়া এরকম আরও অনেক ক্যারিয়ারের রাস্তা খোলা পড়ে আছে আমাদের সামনে। উদ্যোক্তা হলে নিজের কাজের স্বাধীনতা যেমন থাকে তেমনি অনেক মানুষের কর্মসংস্থান তৈরি করা যায়। বাংলাদেশের মত দেশ, যেখানে ৪৭% শিক্ষিত জনগোষ্ঠী বেকার, সেখানে উদ্যোক্তা হওয়ার চেষ্টা করাটা সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত হবে। বাংলাদেশে তরুণদের স্ব-উদ্যেগে গড়ে তোলা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে শ’ থেকে হাজার খানেক এমনকি লাখো শিক্ষিত ছেলে-মেয়ে কাজ করার সুযোগ পেতে পারে।
★ অপ্রচলিত ক্যারিয়ার ★
ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ব্যারিস্টার এসব ছাড়াও ইদানীং কিছু ক্যারিয়ার পথ তৈরি হয়েছে, যাতে অনেকেই সফল হচ্ছেন। যেমন ফটোগ্রাফি, ইন্টেরিয়র ডিজাইনিং, ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট, ডিরেক্ট সেলিং, মেক-আপ আর্টিস্ট, স্টাইলিস্ট, ক্যারিয়ার গ্রুমিং, কর্পোরেট ট্রেইনার, পাবলিক স্পিকার, ফ্যাশন ডিজাইনিং, হোটেল ম্যানেজমেন্ট, ফিল্ম মেকিং, ফ্রিল্যান্সিং, ব্লগিং ইত্যাদি। এসব বিষয়ে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার খুব একটা সুযোগ বাংলাদেশে নেই, তবে এসব বিষয়ে তাত্ত্বিক শিক্ষার চেয়েও ব্যবহারিক বা প্র্যাকটিক্যাল জ্ঞানের প্রয়োজন খুব বেশি হয়। এগুলো বাংলাদেশে খুব জনপ্রিয় পেশা হয়ে উঠছে দিন দিন।
★ কী ভাল লাগে ★
ক্যারিয়ার শুরু হওয়ার পর ‘কাজ আর ভাল লাগে না’ রোগে ভুগতে না চাইলে প্রথমেই ভাবা উচিত আমার কী ভাল লাগে? ভাবুন কী এমন কাজ আছে যা করতে আপনার ভাল লাগে; কাজটা এমন হতে হবে যা করতে গিয়ে মনে হবে না যে আপনি কাজ করছেন। ঠান্ডা মাথায় ভেবে দেখুন সে কাজটা আসলে সিরিয়াস ক্যারিয়ার হিসেবে নেয়া যায় কিনা? অথবা এটা প্রচলিত কিনা। ধরুন আপনি আঁকতে পছন্দ করেন। খুব ভাল আঁকেন আপনি। তাহলে আপনার জন্য ফ্যাশন ডিজাইনিং বা অন্যান্য ডিজাইনিং এর ক্যারিয়ার ভাল হবে। আবার ধরুন আপনি লেখালেখি ভালবাসেন, তাহলে অবশ্যই আপনার জন্য লেখালেখি করতে হয় এমন কাজ যেমন সংবাদপত্রে চাকরি ভাল হবে। ভুলেও অপছন্দের কোন কাজকে ক্যারিয়ার হিসেবে নেবেন না, তাহলে ক্যারিয়ার বোঝা হয়ে আপনার ঘাড়ে চেপে বসবে।
★ চাকরির আগেই অভিজ্ঞতা ★
চাকরির আগেই অভিজ্ঞতা অর্জন খুব জরুরি। এতে এক সাথে দু’টো কাজ হয়, একে তো চাকরির জন্য রেজ্যুমে ভারী করার জন্যে অভিজ্ঞতা পেয়ে যাবেন; সাথে আপনার নির্বাচিত ক্যারিয়ার পথটি আসলেই আপনার জন্য কিনা তা বুঝতে পারবেন। ধরুন আপনি ইলেক্ট্রনিক ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে নিজেকে গড়তে চান-তাহলে পড়াশোনা চলাকালীন কোন ইলেক্ট্রনিক কোম্পানিতে ইন্টার্নশিপ করার চেষ্টা করুন।
অথবা ইউনিভার্সিটিতে অনুষ্ঠিত হওয়া বিভিন্ন প্রতিযোগিতা যেখানে ইলেক্ট্রনিক্স নিয়ে কাজ করতে হয় সেখানে অংশগ্রহণ করুন। আবার ধরুন আপনি ম্যানেজমেন্টে ক্যারিয়ার গড়বেন তাহলে ইউনিভার্সিটি, ক্লাব বা কোন সংগঠনে ম্যানেজমেন্টের কাজ করতে হয় এমন পদে যুক্ত হোন। এগুলোতে কাজ করার মাধ্যমে খুব সহজেই বুঝে ফেলতে পারবেন যে, আপনি এ কাজে আনন্দ পাচ্ছেন কিনা; নাকি পরিবর্তনের সময় এখনই!
★ দক্ষতাই চাবিকাঠি ★
এখনকার সময়ে ক্যারিয়ারের জন্য প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা আর সার্টিফিকেট অনেকটা এন্ট্রি-টিকেট হিসেবে ব্যবহৃত হয়। বাকি পুরোটাই নির্ভর করে দক্ষতার উপর। অনেক সময় দেখা যায় যে, দেশের একজন নামকরা সফটওয়্যার প্রোগ্রামার সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়েছিলেন; আবার কখনো দৈকা যায় দেশের অনেক বড় বড় ব্যাংকের উচ্চপদস্থ ব্যাংকার ছাত্রজীবনে ইঞ্জিনিয়ারিং এ পড়াশোনা করেছিলেন। তেমনি খোঁজ নিলে দেখা যাবে শুধু মাত্র ডাক্তাররা ছাড়া অন্য সব একাডেমিক ব্যাকগ্রাউন্ডের শিক্ষার্থীরা সম্পূর্ণ ভিন্ন ফিল্ডে নিজের ক্যারিয়ার গড়েছেন।
মনে করুন আপনার ফটোগ্রাফি নিয়ে বেশ আগ্রহ আছে। এটাকে আপনি ক্যারিয়ার হিসেবে নিতে চান। তাহলে দেরি না করে একটা ক্যামেরা জোগাড় করে ফেলুন, কিভাবে অনেক সুন্দর ছবি তোলা যায় এ বিষয়ে অনলাইন ও অফলাইনে প্রচুর ঘাঁটাঘাঁটি করুন। ইউটিউবে হাজারো এক্সপার্টদের পরামর্শমূলক টিউটোরিয়াল আছে, হাজার-হাজার বই আছে যা পিডিএফ আকারে ডাউনলোড করা যায় এগুলোর সাহায্য নিন আর নিয়মিত অনুশীলন করুন। একাগ্রতা থাকলে আপনি সফল হবেনই হবেন।
তেমনি যদি আপনি বিজনেস ব্যাকগ্রাউন্ডের হয়েও গেইম ডেভেলপমেন্টে ক্যারিয়ার গড়তে চান, তাহলে ধৈর্য্য ধরে নেমে পড়ুন শেখার পেছনে। অনলাইন ঘেঁটে বের করুন গেইম ডেভেলপমেন্ট শিখতে কী-কী জানতে হয়, সেই চেকলিস্ট ধরে অনলাইন থেকেই শুরু করুন শেখা। যে জিনিস আপনি নিজের তাগিদে নিজে নিজে শিখবেন, সে কাজে আপনি তত বড় গুরু বনে যাবেন।
★ অবশ্যই যোগ্য একজন ব্যক্তিকে মেন্টর মানুন ★
মেন্টর এমন একজনকে বানান যিনি আপনার পছন্দের ফিল্ডগুলোতে সফল একজন মানুষ এবং পাশাপাশি অবশ্যই উনি অন্যান্য ফিল্ডগুলো সম্পর্কেও ধারণা রাখেন। যদি এমন কাউকে মেন্টর বানান যিনি শুধু একটা ফিল্ড সম্পর্কেই ধারণা রাখেন, তাহলে তিনি শুধু ঐ ফিল্ডের গুণগান করে যাবেন তাই মেন্টর বাছতে এ বিষয়টি মাথায় রাখবেন। আপনার মেন্টরের পরামর্শ নিয়েই আপনার ক্যারিয়ার প্ল্যান তৈরি করুন।
গবেষণা বলছে একটা দেশে ৪৭% স্নাতক বেকার, ৮৯% নিজের চাকরিতে অসন্তুষ্ট, এটা বেশ ভয়ংকর একটি তথ্য। নিজেকে এর থেকে বাইরে রাখার জন্য প্ল্যানিং করা শুরু করুন, আর প্ল্যান অনুযায়ী নিজেকে তৈরি করুন।
নিজেকে দেশের সমস্যা নয়, সম্পদ হিসেবে গড়ে তুলুন।
লেখাটি ধৈর্য্য নিয়ে পড়ে শেষ করেছেন মানেই আপনি অন্যদের থেকে আলাদা। আপনি চাইলেই প্রচলিত গন্ডির বাইরে এসে নতুন কিছু নিয়ে চিন্তা করতে পারেন ও আপনার ভাললাগার কাজটিকে পেশা হিসেবে বেছে নিয়ে আরো বেশি সফলতা অর্জন করতে পারেন!
সবাই সুস্থ থাকুন নিরাপদে থাকুন এই প্রত্যাশায় আজ এখানেই বিদায় নিচ্ছি!
-সংগৃহীত ও ঈষৎ পরিমার্জিত।
আমরা শুধু সফলতা পেছনে দৌড়ায় কিন্তু কোন পথে সফলতা আসবে সেটা জানি না। আজ থেকে সেটা আগে ভাবেন কি করলে সফলতা আসবে????