Ayisha siddiqa R. Girl's Madrasa

Ayisha siddiqa R. Girl's Madrasa

একটি আধুনিক অনলাইন ভিত্তিক ইসলামী শিক্ষা মিশন।শিক্ষা সংক্রান্ত বিস্তারিত জানতে ইনবক্স করুন।

Photos from Ayisha siddiqa R. Girl's Madrasa's post 24/12/2023

"হলি কুরআন চাইল্ড কেয়ার একাডেমি।
ডেন্ডাবর,সভার ক্যান্টঃ, ঢাকা ।
""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""
আলহামদুলিল্লাহ,
বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগীতায় অংশগ্রহণকারী
"একটি খেলায় ১ম হয়েছে #মোহাম্মদ_নাঈম_হাসান।
" একটি খেলায় প্রথম হয়েছে #আমেনা_আক্তার।
"৩ টি খেলায় প্রথম হয়েছে #আনিকা_তাহসিন_অনিন।
বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করছেন...
#নাসরিন_হোসাইন।

Photos from Ayisha siddiqa R. Girl's Madrasa's post 23/12/2023

হলি কুরআন চাইল্ড কেয়ার একাডেমি।
ডেন্ডাবর, সাভার ক্যান্টঃ, ঢাকা।
আলহামদুলিল্লাহ,
চলছে পরীদের মিলন মেলা.... ❤️❤️❤️

22/12/2023

"আমার প্রিয় দুষ্ট গুলা... 🤣🤣🤣

20/12/2023

হলি কুরআন চাইল্ড কেয়ার একাডেমী।
ডেন্ডাবর,সাভার ক্যান্টঃ,ঢাকা।
আলহামদুলিল্লাহ💝💝💝💝💝💝
পরীক্ষার ফলাফল পেয়ে আনন্দে....
মো.সাইহান ফেরদৌস সহীহ্।
✌️❤️✌️

Photos from Ayisha siddiqa R. Girl's Madrasa's post 19/12/2023

#হলি_কুরআন_চাইল্ড_কেয়ার_একাডেমী।
ডেন্ডাবর,সাভার ক্যান্টঃ ঢাকা।
"""""""""""""""""''""""""""''''"""""""""""""""""""""""""""""""""""
"আলহামদুলিল্লাহ,❤️❤️❤️
""ছুম্মা আলহামদুলিল্লাহ❤️❤️💝❤️❤️
১২/১২/২০২৩ ইং
বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় আমাদের আনন্দঘন
মুহূর্ত গুলি...... ❤️‍🔥💝💖❤️‍🔥💝💖❤️‍🔥💝❤️‍🔥💖💝

18/12/2023

আলহামদুলিল্লাহ...❤️‍🔥❤️‍🔥❤️‍🔥

15/12/2023

আল্লাহুম্মা সাল্লি ওয়া সাল্লিম আলা নাবিইয়্যিনা মুহাম্মাদ।

Photos from Ayisha siddiqa R. Girl's Madrasa's post 12/12/2023

#ছোট
মুখের ভাংগা ভাংগা
আবেগ 💝🫶💝
অনেকে ত অনেক কিছু গিফ্ট করে তাই
আমি আমার তাসবিহটা ম্যাম,কে
গিফ্ট করতে এনেছি...
ভালবাসার আরেক নাম আয়েশা সিদ্দিকা❤️❤️❤️

08/12/2023

আল্লাহুম্মা সাল্লি ওয়া সাল্লিম আলা নবিয়্যিনা মুহাম্মাদ।
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।

21/09/2022
08/08/2022

হিফজ পড়াতে ইচ্ছুক সম্মানিত অভিভাবকদের প্রতি পরামর্শ।
#এক : বাচ্চা মেধাবী হলে হিফযে দিন। মেধা দুর্বল হলে হিফযে দিবেন না। কিতাবখানায় দিন।

#দুই : মেধা ভালো। হিফযে দিছেন। কিন্তু সে হিফযে পড়তে বিলকুল আগ্রহী না। অসহ্য লাগে। পালিয়ে আসে। হিফযের চিন্তা বাদ দিয়ে কিতাবখানার ক্লাসে ভর্তি করে দিন।

#তিন : মেধা দুর্বল। তবুও আশা করে হিফযে দিছেন। পারছে না। শত চেষ্টা করেও হচ্ছে না। অতিরিক্ত চাপ না দিয়ে কিতাবখানার ক্লাসে ভর্তি করে দিন।

#চার : হাফিয হওয়া ফরয ওয়াজিব কিছু না। অতিরিক্ত আবেগী হয়ে বাচ্চার সময় নষ্ট করবেন না।

#পাঁচ : উস্তাদের দোয়া নিন। উস্তাদকে সর্বোচ্চ সম্মান করুন। উস্তাদের সাথে সম্পর্ক রাখুন
উস্তাদের দোয়া ও আন্তরিক প্রচেষ্টা ছাড়া বাচ্চার পড়ার উন্নতি হবে না।

#ছয় : আল্লাহর খাস রহমত ও বাচ্চার স্বতস্ফুর্ত অবিরাম চেষ্টা সাধনা ছাড়া হাফিয হওয়া যায় না। এজন্য হালাল হারাম মেনে চলুন। বেশি বেশি দোয়া ও আমল করতে থাকুন।

#সাত : হাফিয হওয়া সম্মানের সৌভাগ্যের। তবে বাচ্চার অবস্হা বিবেচনা করতে হবে। অভিভাবকের ভুলের কারণে বাচ্চার জীবন যেন হুমকির মুখে না পড়ে।

#আট : হাফিয হওয়ার পর ভালো আলিম বানানোর জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করুন। শুধু হাফিয হওয়ার মধ্যে পরিপূর্ণ কল্যাণ নেই।

আল্লাহ জীবনের শেষ মুহুর্ত পর্যন্ত কুরআনের খেদমতের জন্য কবুল করে নিন।আমিন

31/07/2022

কুরআন মুখস্থ করার পড় ভুলে যাওয়ার ১০টি কারন

১/ চুরি করা।
২/ মিথ্যা কথা বলা।
৩/ বিন অনুমতিতে অন্যের মাল ব্যবহার করা।
৪/ হারাম ভক্ষণ করা।
৫/ বার বার কবিরা গুনাহ করা।
৬/ বার বার নামাজ কাযা করা।
৭/ ওস্তাদের সাথে বেয়াদবি করা।
৮/ পিতা-মাতার সাথে বেয়াদবি করা।
৯/ কুরআন শরীফের সাথে বেয়াদবি করা।
১০/ নিয়মিত তিলাওয়াত না করা।
আল্লাহ তাআলা এগুলো থেকে বেঁচে থাকার তৌফিক দিন।

09/07/2022

সহজ সরল হওয়াটা আজকাল আর
কেউ-ই গুণ বলে ধরে না
সবার কাছেই এ যেন এক ভীষণ রকমের
দূর্বলতা ছাড়া কিছুই না।

ভালো মানুষ মানেই
ভালো না থাকার দল
সুন্দর মন আছে মানেই
পিষে দেই চল।

মানবিকতা আছে যার আজ
সে ঘুরছে দ্বারেদ্বারে
স্বার্থপর, অকৃতজ্ঞ, অমানুষেরাই
রাজত্ব করেছে সর্বদা জুড়ে।

দুনিয়াটা যেন অসৎ মানুষের
হাতের ইশারায় চলে,
কার সাধ্য? এখন আর
উচিত কথা বলে!

যে যাকে ঠকিয়ে পারছে তেমন চলাটাই যেন
প্রচলন হয়ে দাঁড়িয়েছে
কারো বিপদ শুনলে পাশ কাটিয়ে চলাটাও তাই
বড্ড স্বাভাবিক হয়ে গেছে।

"সরল হওয়াটা আজকাল নেহাতই দূর্বলতা
🌻🌻🌻🌻🌻🌻

30/06/2022

🥰🥰
নুরুল কুরআন কোচিং সেন্টারে সোনা মনিদের
সাপ্তাহিক Drawing Class এর একাংশ ❤️❤️

20/06/2022

যোগ্য জবাব ♦

হিতেশবাবু ক'মাস ধরেই কিছু আঁচ করছিলেন। উনি তিন বছর রিটায়ার করেছেন। সরকারী উচ্চপদে ছিলেন। ভাল অঙ্কের পেনশন পান। স্ত্রী গত হয়েছেন বহুদিন আগে।

দুটি ছেলেকে বড় যত্নে মানুষ করেছেন বাবা মার দুজনের স্নেহ দিয়ে ভালভাবে লেখাপড়া করে তারা প্রতিষ্ঠিত হল। তারপর বড় ছেলের বিয়ে দিলেন। একটি নাতি হল। হিতেশের মনে আনন্দ ধরে না ।

এরপরই ছোট ছেলে নিজের পছন্দের মেয়ে খুঁজে বাবাকে জানালে তিনি সানন্দে সেই মেয়েকে ঘরে নিয়ে এলেন। রিটায়ারের আগেই বড় ছেলের বিয়ে হয়েছিল। তারপর ছোট বৌমা এল।

হিতেশ এখন নাতিকে নিয়ে বেশ সময় কাটান। সংসারের অনেকটা ব্যয় ভার বহন করেন।

একদিন ইজি চেয়ারে বসে সকালে কাগজ পড়ছেন বড় বৌমার গলা পেলেন, আজ বাজার শর্ট আছে.রাতে রান্না হবে না। সে চাকরী করে। বলছে জা কে।

এ বাড়ীতে ছেলেদের জন্মের আগে থেকে কাজের মেয়ে জবা আছে। সে তাঁর ছেলেদের থেকে বেশ কিছুটা বড়। জবা এই মাতৃহারা দুই ছেলেকে দিদির স্নেহে আগলে রেখেছিল।

সে বলল--দাদারা কেউ এনে দেবে। বড় বৌ বলল--কেন বাবা তো বসে আছেন বাজারটা রোজ করলেই পারেন। হিতেশের কানে কথাটা বাজল। বুঝলেন সংসারে তাঁর প্রয়োজন ফুরিয়েছে।

নিজের মনকে বললেন--মন তুই তৈরী থাক।

এরপর থেকে বৌদের নানা আচরণে তাঁর প্রতি বিরূপতা প্রকাশ পেতে থাকল।

একদিন সকালে বড় ছেলে রাগত গলায় বৌকে বলছে--আমার শার্টটা লণ্ড্রী থেকে আনা হয়নি?
বড় বৌ বললো না যাবার সময় হয়নি। বড় ছেলে -বাবা একটু আনতে পারল না ? সারাদিন তো বসেই থাকে। হিতেশের কানে গেল ভাবলেন--যুগধর্ম!

এরপর এক রবিবারে সকালে ব্রেকফাস্ট টেবিলে এসে দেখলেন--সবাই আগে ভাগেই উপস্থিত।
জবা প্লেটে গরম লুচি, আলু ছেঁচকি আর সন্দেশ
পরিবেশন করছে।

বড় ছেলে বলল --বাবাএকটা কথা ছিল। হিতেশ বুঝলেন এরা সকলে কিছু প্ল্যান করেছে। বললেন বল। বড় ছেলে বললো জানো বাবা কাল অফিসের কাজে টাকি গিয়েছিলাম। ওখানকার দর্শনীয় জায়গা দেখলাম। নদীর ধারে স্বাস্থ্যকর পরিবেশে একটা সুন্দর বৃদ্ধাশ্রম চালু হয়েছে। দেখেই ভাবলাম তুমি ওখানে মনোরম পরিবেশে শেষ জীবনটা থাকতে পারো। আমরা যাব আসব। কিরে ভাই কি বলিস? ছোট ছেলে বলল বেশ ভালো হবে।

হিতেশ হেসে বললেন--সব তো শুনলাম। কিন্তু বাবারা--আমার একটা প্রস্তাব আছে। তোমরা বরং
একটা যুতসই যৌবনাশ্রমের খোঁজ করে সেখানেই থাকনা কেন। বাড়ীও আমার,পেনশনও পাই। জবা মাকে নিয়ে বাপ বেটিতে ভালই থাকব। তোমরাও আসবে যাবে।

এই ভাবে তিনি একটা ছক্কায় বাজীমাত করে দিলেন। জবাকে বললেন--জবা মা, লুচিগুলো
ঠাণ্ডা হয়ে গেল। গরম গরম নিয়ে আয় তো।
ছেলে বৌয়েরা হতভম্ব হয়ে বসে রইল.....!!

দিন কাল পালটাচ্ছে। তাই যোগ্য জবাব দেবার জন্য তৈরী থাকা উচিৎ ....নাহলে বড়ই বিপদে পড়তে হতে পারে। ©

12/06/2022

জিবনের ভুল গুলি ফুল হয়ে ফুটে উঠুক সুবাস ছরিয়ে দিক ত্রীভুবনে❤️❤️❤️

12/06/2022

পোস্টটা সময় নিয়ে পড়ুন, আশাকরি একটু হলেও কাজে লাগবে😊

মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণের ১৪টি উপায়

১) মানুষের ব্যাপারে খরবদারী করবেন না। কে কী করছে সে বিষয়ে মাথা ঘামানো নিজের মানসিক চাপ বৃদ্ধির একটি কারণ। আরেকটি সমস্যা হবে, অন্যের বিষয় নিয়ে মাথা ঘামালে নিজেকে অন্যদের সাথে তুলনা করার মনোভাব সৃষ্টি হবে। টাকা-পয়সা, সামাজিক অবস্থান, পদমর্যাদা, গাড়ি, বাড়ি, অলংকার, পোশাক, সৌন্দর্য ইত্যাদি দিক থেকে তখন মানসিক চাপ অনুভব করবেন। তাই আল্লাহ আপনাকে যা দিয়েছেন তা নিয়ে খুশি থাকুন আর আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করুন। তাহলে হৃদয়ে পরম প্রশান্তি অনুভব করবেন ইনশাআল্লাহ।

২) আপনার যতটুকু দায়িত্ব ও কর্তব্য ততটুকু পরম আন্তরিকতার সাথে পালন করুন। আপনার সাধ্যের অতিরিক্ত দায়িত্ব কাঁধে তুলতে যাবেন না। অনুরোধে ঢেঁকি গিলবেন না। অন্যথায় আপনাকে অতিরিক্ত মানসিক চাপে থাকতে হবে।

৩) মানুষের সাথে অতিরিক্ত সম্পর্ক মানসিক চাপের অন্যতম কারণ। তাই আত্মীয়, বন্ধু, প্রতিবেশী, কলিগ, ক্লাসমেট ইত্যাদির সাথে সীমিত সম্পর্ক রাখুন। সম্পর্ক যত ব্যাপক হবে ততই আপনি নানা বাধ্যবাধকতার জালে আটকে যাবেন।

৪) অতিলোভ করবেন না। অতিলোভী ব্যক্তি অর্থ-কড়ি, ধন-দৌলত, পদমর্যাদা ইত্যাদি বৃদ্ধির চিন্তায় বিভোর থাকে। যদি সামান্য টাকা-পয়সা হাতছাড়া হয় বা চাকুরীর প্রমোশন থেকে বঞ্চিত হয় তবে তার হাহুতাশ দেখে কে? সুতরাং অল্পে তুষ্টি মানসিক শান্তির জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ এবং এটি তাকওয়ারও পরিচায়ক।

৫) সাধ্যের বাইরে নিজের অর্থ-সম্পদ, আরাম-আয়েশ উজাড় করে দিবেন না। যারা কৃত্রিমভাবে নিজের সব কিছুকে উৎসর্গ করে দেয় তারা তাদের কথা-বার্তা ও আচরণে মানুষের ধন্যবাদ ও প্রশংসা পাওয়ার অপেক্ষায় থাকে। কিন্তু যদি তা না পায় তখন তার মানসিক অস্থিরতা ও টেনশন বেড়ে যায়।

৬) আজকের দিনটিকে ভালভাবে উপভোগ করুন। আগামী কাল কী হবে সেটা আল্লাহর উপর ছেড়ে দিন। ইবাদত-বন্দেগীর পাশাপাশি আল্লাহর দেয়া নেয়ামত স্বাচ্ছন্দ্যে উপভোগ করুন। দুনিয়াবী বিষয়ে আগামীর চিন্তায় অস্থির হয়ে মানসিক চাপ বৃদ্ধি করবেন না।

৭) প্রতিদিন একান্ত নির্জনে কিছু সময় কাটান। এ সময় দুনিয়ার কারও সাথে সম্পর্ক রাখবেন না। বিশেষ করে ইন্টারনেট তথা হোয়াটসএ্যাপ, ফেসবুক ইত্যাদি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে সম্পূর্ণ দূরে থাকুন। এ সময় আত্মসমালোচনা করুন আর আল্লাহর নিকট দুয়া করুন। তাহলে দেখবেন, মহান আল্লাহ আপনার মানসিক চাপ থেকে মুক্তি দান করবেন ইনশাআল্লাহ।

৮) জ্ঞানীদের জীবনী পড়ুন, তাদের উপদেশ ও মূল্যবান বাণীগুলো পড়ুন তাহলে তাদের জীবনের অভিজ্ঞতা ও উপদেশ দুনিয়ার জীবনে আপনার চলার পথকে সহজ করে দিবে ইনশাআল্লাহ।

৯) জীবনে যত বিপদ ও সমস্যাই আসুক না কেন-যেমন, আর্থিক ক্ষতি, পরীক্ষায় খারাপ রেজাল্ট, অসুখ-বিসুখ ইত্যাদি এগুলো নিয়ে খুব বেশী দু:শ্চিন্তা করবেন না। বরং সহজভাবে মেনে নিন। মনে রাখুন, মহান আল্লাহর লিখিত তাকদিরের বাইরে কিছুই ঘটে না। বিপদাপদেই হয়ত কল্যাণ রয়েছে যা বাহ্যিক দৃষ্টিতে মানুষের দৃষ্টিগোচর হয় না। কিন্তু নিশ্চয় আল্লাহ হেকমত ছাড়া কিছুই করেন না।

১০) সব কিছুই গুরুত্বের সাথে গ্রহণ করবেন না। মানুষের প্রতিটি কথা বা কাজ গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করা ঠিক নয়। সব কিছু গভীরভাবে বিশ্লেষণ করা ঠিক নয়। বরং মনে আনন্দ বজায় রাখুন, মানুষের সাথে দেখা-সাক্ষাতে হাসতে শিখুন। আপনার কথা ও আচরণে যেন ফুলের সুঘ্রাণ বের হয়। তাহলে ইনশাআল্লাহ মন ফ্রেশ থাকবে আর মানসিক চাপ কমে যাবে ইনশাআল্লাহ।

১১) শরীরকে তার হক দিন। প্রয়োজনীয় খাবার, ঘুম, বিশ্রাম গ্রহণ করা জরুরি।

১২) দৈনন্দিন গুরুত্বপূর্ণ কাজের লিস্ট তৈরি করে আগেরটা আগে পরেরটা পরে করুন। তবে তা করতে গিয়ে নিজেকে কষ্টের মধ্যে ফেলে দিবেন না। মনে রাখবেন, অগোছালো কার্যক্রম মানসিক অস্থিরতা বাড়ায় এবং মানসিক চাপ তৈরি করে।

১৩) ‘প্রতিটি কাজ ১০০ পার্সেন্ট নির্ভুল করতে হবে’ এই চিন্তা মাথা থেকে সরাতে হবে। কেননা, পূর্ণাঙ্গতার গুণ কেবল মাত্র আল্লাহর। যারা সব কাজ নির্ভুল করার চিন্তায় থাকে তাদেরকে চতুর্দিক থেকে দু:শ্চিন্তা, টেনশন,অস্থিরতা ঘিরে ধরে। ফলে তাদের মানসিক চাপ চরম আকার ধারণ করে।

১৪) নিশ্চিত থাকুন, আল্লাহর সাথে সম্পর্ক যত গভীর হবে দুনিয়া ও আখিরাতের সব কাজ তত সহজ হবে। আল্লাহ ভীতি, নামায, সকাল-সন্ধ্যার দুয়া ও যিকির, নেকীর কাজ, মানুষের কল্যাণে কাজ ইত্যাদির মাধ্যমে আল্লাহ বান্দার মনে অফুরন্ত প্রশান্তি বর্ষণ করেন, সমস্যা দূরভিত করেন আর তখন জীবন হয়ে উঠে আরও প্রাণবন্ত, স্বচ্ছন্দয় ও আল্লাহর ভালবাসায় সুরভিত।
আল্লাহ সকলকে তাওফিক দান করুন। আমিন

#সংগৃহীত

09/11/2020

Videos (show all)

"আমার প্রিয় দুষ্ট গুলা...  🤣🤣🤣
হলি কুরআন চাইল্ড কেয়ার একাডেমী।ডেন্ডাবর,সাভার ক্যান্টঃ,ঢাকা।আলহামদুলিল্লাহ💝💝💝💝💝💝পরীক্ষার ফলাফল পেয়ে আনন্দে.... মো.সাইহান...
Children's are playing in madrasa❤️❤️❤️

Website