Madina Kids Academy
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Madina Kids Academy, School, .
কচিকাঁচাদের সাথে.... ❤️❤️❤️
◾প্রিয় নবীজির পছন্দের কিছু অভ্যাস ও সুন্নাহ!
হয় আমরা জানিইনা নয়তো করতে অভ্যস্ত নই।
চলুন জেনে নিয়ে অভ্যাস করি..
○১। মাঝে মাঝে বৃষ্টিতে ভিজা।
(সহীহ মুসলিম- ৮৯৮)
○২। রাতে স্ত্রীকে সাথে নিয়ে নির্জনে হাঁটা।
(বুখারী- ৫২১১)
○৩।বৃষ্টি আসলে দোয়া করা। (সহীহ বুখারী- ১০৩২)
○৪। স্ত্রীর রান্না করা হালাল খাবারের দোষ না ধরা।
খেতে মন না চাইলে চুপ থাকা। (মুসলিম- ২০৬৪)
○৫। কোনো কিছু জানা না থাকলে স্বীকার করা যে, আমি জানি না। (বায়হাকী- ১৭৫৯৫)
○৬। মাঝে মাঝে বিপদে আকাশের দিকে মাথা তোলা।
আকাশের দিকে তাকিয়ে নিজের কষ্টগুলো আল্লাহকে বলা। (মুসলিম- ২৫৩১)
○৭। খুব খুশি হলে সিজদায় লুটিয়ে পড়া।
(মুখতাসার যাদুল মা' আদ- ১/২৭)
○৮। ধোঁয়া ওঠা(উত্তপ্ত) গরম খাবার ঠান্ডা না হওয়া পর্যন্ত না খাওয়া।
(বায়হাকি-৪২৮)
○৯। নফল ও সুন্নাহ সালাতগুলো নিজের ঘরে পড়া।
(বুখারী- ৭৩১)
১০। সফরে বের হওয়ার সময় এবং বাসায় ফিরে দুই রাকাআত সালাত আদায় করা।
(মুসনাদে বাযযার- ৮৫৬৭)
১১। দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে পায়ের পাতা আবৃতকারি জুতা না পরা। (শু জুতা, স্যান্ডেল না)।
(আবু দাউদ- ৪১৩৫)
১২। যতই ভালো খাবার হোক ভরা পেটে না খাওয়া।
(তিরমিযী- ২৪৭৮)
১৩। দ্বীনের দাওয়াত প্রচার ও সহজ করার উদ্দেশ্যে নতুন একটি ভাষা শিখা।
(মুসনাদে আহমাদ- ২১৬১৮)
১৪। বাড়িতে অজু করে রুমাল দিয়ে হাত-পা মুছে মসজিদে জামায়াতে যাওয়া।
(তাবরানী- ৬১৩৯)
১৫। রাতে অজু অবস্থায় ঘুমানো।
(ফাতহুল বারি- ১১/১১০)
১৬। মাঝে মাঝে খালি পায়ে হাঁটা।
(আবু দাউদ- ৪১৬০)
১৭।যে মানুষের উপকার করে, সেই সবচেয়ে ভালো মানুষ। নিজেকে উপকারী হিসেবে গড়ে তোলা
(সুনানে দারাকুতনি)
fb.com/abdulhimd.saifullah
Ramadan Nasheed
ভর্তির জন্য যোগাযোগ করুন।
💠লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য..
আধুনিক বিশ্বের সকল প্রকার চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে জাতীয় উন্নয়ন ও অগ্রগতি সাধনের জন্য একদল সৎ, খোদা ভীরু, পরহেজগার, যোগ্য, মননশীল ও নৈতিক মূল্যবোধ সম্পন্ন নাগরিক গড়ে তোলার বাস্তবমুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করা। যারা হবেন একাধারে হাফেজ, আলেম, মুফতি হওয়ার পাশাপাশি ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার বা বস্তুগত যেকোনো বিষয়ের উপর উচ্চ শিক্ষায় সুশিক্ষিত।
💠উম্মাহের উদ্দেশ্যে খোলা চিঠি..
শিক্ষা জীবনব্যাপী এক প্রক্রিয়ার নাম। শিক্ষার সর্বজনীন কোনো সংজ্ঞা না থাকলেও পৃথিবীর শিক্ষাবিদদের শিক্ষাসংক্রান্ত সংজ্ঞাগুলোকে পর্যালোচনা করে বলা যায় যে, “মানুষকে মনুষ্যত্বের আলোয় আলোকিত করার সার্বিক আয়োজনই হচ্ছে শিক্ষা”। শিক্ষা মানবজীবনকে কুসুমিত – কোমল করে, পরিশীলিত, পরিমার্জিত ও সুরভিত করে। মানুষকে পশুত্বমুক্ত করে মানবীয় মূল্যবোধের বিকাশ ও সুকুমার বৃত্তির পরিচর্যা করে। কিন্তু বর্তমান শিক্ষা ও শিক্ষিত ব্যক্তিবর্গ আমাদের সমাজজীবনের জন্য কতটা কল্যাণকর, কতটা ফলদায়ক তার বিশ্লেষণ বিদগ্ধজনেরা করবেন। আমরা শুধু এতটুকু বলতে চাই, বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থায় প্রকৃত অর্থে আমাদের জন্য কাঙ্খিত সুফল বয়ে আনতে পারছেনা, পারছেনা মানুষকে মানবতার মর্যাদায় উন্নীত করতে। প্রচলিত শিক্ষাব্যবস্থার বড় ত্রুটি হলো যেসব প্রতিষ্ঠানে উন্নত শিক্ষা পদ্ধতি চালু আছে সেখানে কুরআন -হাদিসের আদর্শের কোনো চর্চা নেই। আর যেখানে কুরআন-হাদিসের আদর্শ আছে সেখানে যুগের চাহিদা মাফিক শিক্ষা নেই। অথচ Without ideology education can’t prosper in the world. আদর্শের চর্চা ছাড়া শিক্ষা কখনো সফল হতে পারেনা। যে জাতির শিক্ষাপদ্ধতিতে ঐ জাতির অধিকাংশ মানুষের ধর্মীয় বিশ্বাসের প্রতিফলন ঘটেনা। সে জাতি আত্মপরিচয় নিয়ে বিশ্বের দরবারে মাথা উঁচু করে দাড়াতে পারেনা। আজ তাই প্রয়োজন এমন কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা, যেখানে একদিকে যেমন কুরআন হাদিসের জীবনমুখী চর্চা হবে অপর দিকে বর্তমান বিশ্বায়নের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার যোগ্যতাও অর্জিত হবে। এ মহান লক্ষ্যকে সামনে রেখে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে“ মদিনা কিডস স্কুল "
আমাদের দেশে মাদ্রাসা শিক্ষা সম্পর্কে একটি অভিযোগ রয়েছে যে, আধুনিক রাষ্ট্র পরিচালনার যোগ্য নাগরিক তৈরির বস্তুগত শিক্ষা দেওয়া হয় না। বিশেষত ইংরেজি, গণিত ও বিজ্ঞানের কারিকুলামে পর্যাপ্ত দক্ষতা দেখা যায়না। অপরদিকে ন্যাশনাল কারিকুলাম স্কুল শিক্ষাব্যবস্থায় বস্তুগত শিক্ষার সাথে পর্যাপ্ত কুরআন হাদিসের শিক্ষা নেই। তাই প্রচলিত মাদ্রাসা শিক্ষা ও স্কুল শিক্ষার মৌলিক অপ্রাপ্তি গুলো বিশ্লেষণ করে উভয় শিক্ষাব্যবস্থার ভালো দিকগুলোর সমন্বয়ে “ মদিনা কিডস স্কুল ” এর উদ্ভব হয়েছে। এখানে আরবির পাশাপাশি বাংলা, ইংরেজি, গণিত ও বিজ্ঞানে দেওয়া হচ্ছে সমান গুরুত্ব। কাজেই একথা বলা যায়, একটি ভালো স্কুলে আপনার সন্তান যে বস্তুগত শিক্ষা লাভ করবে “ মদিনা কিডস স্কুলে”ও তাই লাভ করবে। পাশাপাশি কুরআন হাদিসের শিক্ষা লাভে আপনার সন্তান হবে অধিকতর যোগ্য এবং দায়িত্বশীল, পরিবার, সমাজ,রাষ্ট্র ও বিশ্ব মুসলিম উম্মাহর দিশারী।
কর্মজীবনের বাস্তবতাকে সামনে রেখে দুনিয়া ও আখেরাতের সফলতার লক্ষ্যে হাফেজ, আলেম, মুফতি হওয়ার পাশাপাশি ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার গড়ার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে আমাদের সকল প্রচেষ্টা...