Lecturer Zillur Rahman
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Lecturer Zillur Rahman, Public Figure, .
৫নং সদর ইউনিয়ন, হাজীগঞ্জ এর যারা ইতোপূর্বে স্মার্ট কার্ড নিতে পারেন নাই তাঁরা আজ দোয়ালিয়া দাখিল মাদ্রাসা ভেন্যু থেকে নিতে পারবেন।
০৬/০৬/২০২৩ইং
কিছু মানুষ আলেম হয়ে কেমনে বলে মৃত্যুর পরে স্ত্রীর জন্য
সাদা কাপড় পরিধান অপ্রয়োজনীয়, বেদআত??! হাদিস দেখুন নিচে,
নারীদের শোক/ ইদদত / দুঃখ প্রকাশ তিন দিনের বেশি নয়,তবে স্বামী মারা গেলে চার মাস দশদিন ইদদত বা শোক পালন ফরজ ،তবে পেটে বাচ্চা থাকলে চার মাসের বেশি হতে পারে, কোন ভাবে চার মাস দশদিনের কম নয়,
যা আললাহর আদেশ،সূরা বাকারা,২৩৪
وَالَّذِينَ يُتَوَفَّوْنَ مِنكُمْ وَيَذَرُونَ أَزْوَاجًا يَتَرَبَّصْنَ بِأَنفُسِهِنَّ أَرْبَعَةَ أَشْهُرٍ وَعَشْرًا ۖ فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَلَا ...
اذا لم تكن حاملا، فإن كانت حاملا فعدتها أبعد ..
শোক পালন অবস্থায় কি কি জিনিস করা যাবে না?
০১) সাধারন নারী যেসব সাজ করে তা করা যাবে না।
ক)রঙিন কাপড় পরিধান করা যাবে না।
খ)সুরমা লাগানো যাবে না
গ) আতর বা সুগন্ধি সেনট লাগানো যাবেনা।
নোক পালিশ করা যাবেনা।
ঘ) গহনা ব্যবহার করা যাবে না।
ঙ) কারো মৃত্যুতে বাড়ি থেকে বের হওয়া, জানাযায় যাওয়া যাবে না। এমন কিছু করা যাবে না যাতে কেউ বিবাহের প্রসতাব নিয়ে আসে, এই সময়ে বিবাহের প্রসতাব দেয়া নেয়া জায়েজ নাই। দলিল বুখারী মুসলিম এর নিচের হাদিস।
0 - لا تُحِدُّ امْرَأَةٌ علَى مَيِّتٍ فَوْقَ ثَلاثٍ، إلَّا علَى زَوْجٍ، أرْبَعَةَ أشْهُرٍ وعَشْرًا، ولا تَلْبَسُ ثَوْبًا مَصْبُوغًا، إلَّا ثَوْبَ عَصْبٍ، ولا تَكْتَحِلُ، ولا تَمَسُّ طِيبًا، إلَّا إذا طَهُرَتْ، نُبْذَةً مِن قُسْطٍ، أوْ أظْفارٍ. [وفي رواية]: وقالا: عِنْدَ أدْنَى طُهْرِها نُبْذَةً مِن قُسْطٍ وأظفار، : أخرجه البخاري (313)، ومسلم (938).
কেন শোক পালন করবেন? রেহেম পরিস্কার ও বিভিন্ন ফেতনা থেকে বাঁচতে,তবে স্বামী দূরে থাকলেও চারমাস দশদিন অপেক্ষা করতে হবে। দ্বিতীয়ত স্বামীর প্রতি শ্রদধা, মমতা প্রদর্শন, পেরেশানি দেখানো,
كُنَّا نُنْهَى أنْ نُحِدَّ علَى مَيِّتٍ فَوْقَ ثَلَاثٍ، إلَّا علَى زَوْجٍ؛ أرْبَعَةَ أشْهُرٍ وعَشْرًا، ولَا نَكْتَحِلَ، ولَا نَطَّيَّبَ، ولَا نَلْبَسَ ثَوْبًا مَصْبُوغًا إلَّا ثَوْبَ عَصْبٍ، وقدْ رُخِّصَ لَنَا عِنْدَ الطُّهْرِ إذَا اغْتَسَلَتْ إحْدَانَا مِن مَحِيضِهَا في نُبْذَةٍ مِن كُسْتِ أظْفَارٍ، وكُنَّا نُنْهَى عَنِ اتِّبَاعِ الجَنَائِزِ.
الراوي : أم عطية نسيبة بنت كعب | المحدث : البخاري،
وفي هذا الحَديثِ تقولُ أمُّ عَطِيَّةَ نُسَيبةُ بنتُ الحارِثِ رَضِي اللهُ عنها: «كنَّا نُنهَى»، أيْ: يَنْهانا النبيُّ صلَّى اللهُ عليه وسلَّم مَعْشَرَ النِّساءِ «أن نُحِدَّ على ميِّتٍ» أيًّا كان؛ والدًا أو أخًا أو ابنًا أو أيَّ قريبٍ، ما يزيدُ على ثلاثةِ أيَّامٍ، «إلَّا على زَوجٍ» سواءٌ المدخولُ بها وغيرُها، فنترُكَ الزِّينةَ والطِّيبَ وغيرَ ذلكَ مما تَتزيَّنُ بِه النِّساءُ المتزوِّجاتُ أربعةَ أشهُرٍ وعشْرًا، «ولا نَكتحِلَ» في العينِ للزِّينةِ، «ولا نَطَّيَّبَ» بالرَّوائِحِ العِطريَّةِ وغَيرِها، «ولا نَلْبَسَ ثَوبًا مَصبوغًا إلَّا ثَوبَ عَصْبٍ»، وهو نَوعٌ مِن الثِّيابِ اليمنيَّةِ يُصبَغُ قبْلَ أنْ يُنسَجَ، أو المرادُ ثوبٌ يُشَدُّ على مكانِ خُروجِ دَمِ الحَيضِ حتى لا تتلوَّثَ به. وهذا كلُّه نهْيٌ عن الزِّينةِ الَّتي تتَزيَّنُ بها النِّساءُ عادةً؛ وذلك لإظهارِ قدْرِ الزَّوجِ والحُزنِ عليه، حتَّى تَنقضيَ العِدَّةُ، وحتَّى لا يَطمَعَ فيها أحدٌ.
وذكرت أمُّ عَطِيَّةَ رَضِيَ اللهُ عنها أنَّ النبيَّ صلَّى اللهُ عليه وسلَّم قدْ رخَّصَ لهنَّ عندَ الطُّهرِ من الحَيضِ، إذا اغتَسلَتِ الواحِدةُ منهنَّ مِن محيضِها، في «نُبذةٍ» يعني قِطعةٍ صغيرةِ مِن «كُسْتِ أظْفارٍ»، وهو نَوعٌ من الطِّيبِ والعُطورِ، حتى يَتطيَّبَ الموضعُ وتزولَ الرائحةُ الكريهةُ.
قالت: «وكنَّا نُنهى عنِ اتِّباعِ الجنائزِ»؛ وذلك لِمَا يُحْدِثْنه مِن فِتنةٍ، ولعدمِ صَبرهنَّ وجَزعهنَّ.
وفي الحَديثِ: بيانُ عُلوِّ منزلةِ الزَّوجِ؛ إذ لا يُعتَدُّ على غيرِه بأكثرَ مِن ثَلاثِ لَيالٍ، ويُعتَدُّ مِن وفاتِه أربعةَ أشهرٍ وعَشرًا؛ لاستبراءِ الرحم،
কিছু বলার ভাষা হারিয়ে ফেলেছি!!তিনি একজন পীর!? নেতা!? আমির?! অন্য ওলামাদের তাচ্ছিল্যকারী?!!انا لله وانا اليه راجعون،
এতো কম ইলেম নিয়ে বুখারীর দারসের সামনে বসে কিভাবে? কোন সাহসে? কিভাবে আলেমরা তাকে আমির মানে? কোন জামানায়? কাদের সামনে এসে পড়লাম? জাতি! মনে হয় আমরা জাহেলদের নেতা ফতোয়া দাতা মেনে নিয়েছি! তারা নিজেদের ও আমাদের ধঙস করবে!! এই লোকতো সারিয়্যা শব্দ উচ্চারণ করতে পারে না! বলে সিয়ার!!
سر بكسر السين وبضم الراء مع التشديد، جمعه اسرار معناه
الاشياء الخفية في الصدور،
সিররুন/ سر/ hidden
শব্দটি সিনে যের দিয়ে অর্থ গোপন বিষয় তার বহুবচন اسرار، সিররিয়্যায় سرية এর অর্থ গোপনীয়,
سرية بفتح السين وبكسر الراء ، وبفتح الياء المشددة،وبالتاء المربوطة، جمعه سرايا معناه البعث التي ارسلها الرسول ولم يكن شريكا فيها،
সারিয়্যা: /سرية/ to send Battalion
শব্দটি সিনে যবর দিয়ে রা তে যের দিয়ে ইয়াতে তাশদীদ ও যবর যোগে যার অর্থ এমন বাহিনী প্রেরণ যাতে নবীজি ছিলেন না, যার বহুবচন সারায়া/,سرايا
سيور/ اسيار/ سيورة
সুয়ুরুন/ আসইয়ার/ সুয়ুরাতুন এই শব্দগুলোর অর্থ ভ্রমণসমূহকে/ travelings, বুঝায়, যার একবচন সিরাতুন,
যদিও সিরাতুন /سيرة এর একটি বহুবচন আছে তা হলো সিয়ারুন,/سير، অর্থ হলো তারিকাতুন/ /طرق،
সুন্নাতুন/ سنة / سنن/ Biography / autobiography
سير اعلام النبلاء،للامام شمس الدين الذهبي،748 hijri,
সাইয়ার/ سيار সাইয়ারাতুন سيارةযার বহুবচন سيارات
অর্থ হলো قافلة، গাড়ি বা কাফেলা,
মু'তা/مؤتة একটি যুদ্ধ / জায়গার নাম
মাতওয়া শব্দ দিয়ে কি বিঝাতে চেয়েছেন? এর পরের বক্তব্য বাচচাটার জন্য শুনতে পারলাম না,
ভুল শব্দ কতোবার উচ্চারণ করলে সবকতে লিসান ধরা যায়? বলে যাবেন? চলে আসলাম নাকি ঐ জামানায় যখন মূর্খরা নেতা ও ফতোয়া দিয়ে নিজে ও সমাজকে ধঙস করবে! নবী সা বলেন : এমন একটি সময় আসবে! সাবধান!
,اتخذوا رؤوسا جهالا،فسؤلوا ، فافتوا بغير علم فضلوا واضلوا، متفق عليه/ بخاري ومسلم،
I am waiting at Haziganj for your registration
Fact:90 years celebration of
Hajiganj Ahmadia Kamil madrasah
আলহামদুলিললাহ।
হায়ার এরাবিক গ্রামারের
একটি কোর্স তিনদিন ধরে চলমান।০২:৩০ (অনলাইন) আগ্রহীরা নক করবেন।
We hope you will be skilled within short time in Arabic grammar language and literature through short cut method.
With E mail ID
১১ মার্চ ২০২৩ই; বিকাল তিনটায় হাজীগঞ্জ আহমাদিয়া কামিল মাদ্রাসার প্রাক্তন শিক্ষার্থী ফোরামের মতবিনিময় সভা শেষে আহবায়ক কমিটি অধ্যক্ষ হুজুরের সাথে এক বৈঠকে মিলিত হয়।
তারপর এই মর্মে সিদ্ধান্তে উপনীত হন যে 90 বছর পূর্তি উদযাপ অনুষ্ঠিত হবে আগামী "মে মাসের ২৭ তারিখ" ২৭/০৫/২৩ ই;।
আগামী ২৫ এপ্রিল ২০২৩ সালের মধ্যে রেজিস্ট্রেশন ফরম পূরণ করার কাজ সমাপ্ত করতে হবে। রেজিস্ট্রেশন ফরম ফি প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের জন্য ১০০০/ টাকা বর্তমান শিক্ষার্থীদের জন্য ৫০০/টাকা মেহমান ও শিশুদের জন্য ৫০০ টাকা। ফরম ফিলাপের
শর্ত : কমপক্ষে একটি সার্টিফিকেট থাকতে হবে, অথবা বর্তমান শিক্ষার্থী হতে হবে। হিসাব নামবার : ০২৯২১২২০০০০০৬৬৪,ফাস্ট সিকিউরিটি ইসলামি ব্যাংক,হাজীগঞ্জ শাখা,
ফরম পাওয়ার ঠিকানা : মো. জিল্লুর রহমান, মাদরাসা অফিস চলাকালীন সময়ে।
অফিস সময়ের বাহিরে :
ন্যাশনাল কম্পিউটার, রজনীগন্ধা মার্কেট,দ্বিতীয় তলা পূর্বপাশ, হাজীগঞ্জ,চাঁদপুর।
আলহামদুলিললাহ! আগামীকাল, শনিবার, বিকাল তিন ঘটিকায়, হাজিগঞ্জ আহমদীয়া কামিল মাদ্রাসার,প্রাক্তন শিক্ষার্থী ফোরামের মতবিনিময় সভার প্রস্তুতি সম্পন্ন। রেজিস্ট্রেশন ফরম হাতে এসে পৌঁছেছে।
আগামীকালের প্রোগ্রামে সভাপতিত্ব করিবেন প্রাক্তন ছাত্র, মাওলানা মোহাম্মদ বেলাল হোসাইন, অধ্যক্ষ, শাহতলী কামিল মাদ্রাসা।
প্রধান অতিথি: ডক্টর মোহাম্মদ হিফজুর রহমান।
প্রধান মেহমান :ভাইস প্রিন্সিপাল কাজী আবু তাহের আহমাদুল্লাহ।
প্রধান আলোচক :হেড মুহাদ্দিস, আবু নছর আশরাফী,
শিক্ষক প্রতিনিধি:সহকারি অধ্যাপক, আব্দুল্লাহ আল হেলাল। ও শাহজাহান বিএসসি।
সাবেক ছাত্রদের অনেকেই উপস্থিত থাকার সদয় সম্মতি জ্ঞাপন করেছেন। যেমন :সাবেক ছাত্র, ড. মোঃ মাহমুদুল হাসান, সহকারী অধ্যাপক,কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়। আহবায়ক কমিটির সকলে উপস্থিত থাকার সদয় সম্মতি জ্ঞাপন করেছেন। যেমন: সাবেক ছাত্র, মোহাম্মদ আব্দুর রহিম, অধ্যক্ষ, সুহিলপুর ফাজিল মাদ্রাসা।
সাংবাদিকদের অনেকেই উপস্থিত থাকবেন,যেমন সাবেক ছাত্র মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম লিটন।ব্যবসায়ীদের অনেকেই উপস্থিত থাকবেন। ব্যাংকারদের অনেকেই উপস্থিত থাকবেন যেমন :সাবেক ছাত্র, মোহাম্মদ ইমরান হুসাইন, কৃষি ব্যাংক ম্যানেজার, রহিমা নগর। ইনশাআল্লাহ
প্রাক্তন শিক্ষার্থী ফোরামের প্রত্যেকটি কাজ ও ফেসবুকে পোস্টের পক্ষে রেজুলেশন মাজুদ কারো কথায় প্রতারিত হবেন না।
হাজিগঞ্জ আহমদীয়া কামিল মাদ্রাসার প্রাক্তন শিক্ষার্থী ফোরামের আহ্বায়ক কমিটি এই মর্মে সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছে যে, আমাদের মাদ্রাসার সাবেক ছাত্র মোহাম্মদ ইয়াসিন হামিদ গুরুতর অসুস্থ হওয়ায় প্রথমে তার রোগ মুক্তি কামনা করে একটি দোয়ার প্রোগ্রামের আয়োজন করবে, এবং তার চিকিৎসার জন্য অর্থনৈতিক সহযোগিতা করবে,সেজন্য আহবায়ক কমিটির পক্ষ থেকে সাবেক সকল ছাত্রকে সহযোগিতা করতে অনুরোধ করছে,
অনুরোধক্রমে আহবায়ক, কমিটির সম্মানিত আহবায়ক, অধ্যক্ষ বিল্লাল হোসাইন, সদস্য সচিব প্রভাষক মোঃ জিল্লুর রহমান, যুগ্ন আহবায়ক অধ্যক্ষ আব্দুর রহিম,কাজী মোঃ মাহমুদুল হাসান ইবনে কাফি, উপাধ্যক্ষ হারুনুর রশিদ,হাফেজ মাওলানা কবির হুসাইন, ওয়ালি আহমদ চিশতী, কামাল উদ্দিন আব্বাসী, যুগ্ন সদস্য সচিব প্রভাষক মাওলানা আবু তাহের, প্রভাষক শফিকুর রহমান,মুহাদ্দিস হারুনুর রশিদ, প্রভাষক মাওলানা সাইফুদ্দিন, ইংরেজি প্রভাষক ইমাম হোসাইন,ইংরেজি প্রভাষক ইব্রাহিম খলিল ও প্রভাষক হাফেজ শাহিদুল ইসলাম,
নিম্নোক্ত বিকাশ নাম্বারে টাকা পাঠাবার অনুরোধ রইল,
০১৭২১১২১০৭৭ = প্রভাষক মাওলানা আবু তাহের,
মতবিনিময় সভা: ১১/৩/২০২৩,সময়: তিন ঘটিকা"প্রাক্তন শিক্ষার্থী ফোরাম" হাজিগঞ্জ আহমাদিয়া কামিল মাদ্রাসা।
২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ ই; বিকাল চার ঘটিকায়,হাজিগঞ্জ আহমদিয়া কামিল মাদ্রাসার "প্রাক্তন শিক্ষার্থী ফোরামের" আহ্বায়ক কমিটির এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সভা, এই মর্মে সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছে যে, হাজিগঞ্জ আহমদিয়া কামিল মাদ্রাসার সাবেক ছাত্রদেরকে নিয়ে ৯০ বছর পূর্তি উদযাপনের লক্ষ্যে ১১ই মার্চ ২০২৩ বিকাল তিন ঘটিকায়,এক প্রস্তুতি ও মত বিনিময় সবার আয়োজন করবে, মতবিনিময় সভায় সাবেক সকল শিক্ষার্থীকে দাওয়াত দেয়া গেল, দাখিল থেকে কামিল পর্যন্ত যে কোন একটি সার্টিফিকেট যারা গ্রহণ করেছেন, তাদের প্রত্যেককে বিশেষভাবে, উক্ত মতবিনিময় সভায় উপস্থিত থাকার জন্য অনুরোধ করা গেল, অনুরোধক্রমে আহবায়ক কমিটির প্রধান
অধ্যক্ষ মাওলানা বিলাল হোসাইন
ও সদস্য সচিব প্রভাষক জিল্লুর রহমান।
ومن اياته خلق السموات والارض واختلاف السنتكم والوانكم ان في ذالك لايات للعالمين ،سورة الروم ٢٢
The signs of Allah is the creation of Heaven and Earth, and the diversity of use of language in different countries and various colours of mankind are also signs of Allah, definitely deep observation and teaching for whole World,
ভাষা আল্লাহর বিশেষ সৃষ্টি কর্ম ও নিদর্শন যেমন আকাশ জমিন শরীরের রঙ আল্লাহর বিশেষ সৃষ্টি ও নিদর্শন, কোন একটিকে ঘৃনা করা অন্যায়, অন্যের ঊপরে কোন ভাষা চাপিয়ে দেওয়া গুনাহের কাজ, যেমন কামাল পাশা চাপিয়ে দিয়েছেন তুরস্কের ঊপরে অন্য ভাষা,
আল্লাহর নিদর্শন উদযাপনে আল্লাহর দিকনির্দেশনা অমান্য করা নাচের গানের অশ্লীলতার আয়োজন আল্লাহর বিরূদ্ধে বিদ্রোহ, সাবধান, আল্লাহকে ভয় করো,
চলতি মাসের ১২ই ফেব্রুয়ারি বিকাল ৪ ঘটিকায় হাজিগঞ্জ আহমদীয়া কামিল মাদ্রাসার হলরুমে, সাবেক ছাত্রদের এক মিলনমেলা অনুষ্ঠিত হয়, উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অধ্যক্ষ ড.হিফজুর রহমান, আরো উপস্থিত ছিলেন সাইখুল হাদিস আল্লামা আবু নছরআশরাফী,
সভাপতিত্ব করেন কাজী আবু তাহের আহমাদুল্লাহ ভাইস প্রিন্সিপাল, অত্র মাদ্রাসা,
দুই পর্বের এই অনুষ্ঠানের প্রথম পর্বে প্রিন্সিপাল ড.হিফজুর রহমান, প্রাক্তন শিক্ষার্থী ফোরাম গঠনের প্রয়োজনীয়তা বর্ণনা করেন, একইভাবে আল্লামা আবু নছর আশরাফী বিশদ বর্ণনা করেন এবং প্রাক্তন শিক্ষার্থী ফোরাম গঠনে মাদ্রাসার অবস্থান থেকে সর্বোচ্চ সহযোগিতার আশ্বাস দেন,বক্তব্য রাখেন শাহজাহান বি,এস,সি, মেহমানগন চলে যাওয়ার পর
দ্বিতীয় পর্বের কাজ শুরু হয় ,
এই পর্যায়ে সকলের সম্মতিতে সাহতলী মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা বিল্লাল হোসাইনকে আহবায়ক করে এবং প্রভাষক মোঃ জিল্লুর রহমানকে সদস্য সচিব করে একটি আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়, যুগ্ন আহবায়ক হিসেবে অধ্যক্ষ আবদুর রহীম, মাওলানা কামাল উদ্দিন আব্বাসী, কাজী হাসান, কবির হোসাইন, উপাধ্যক্ষ হারুনুর রশিদ, ওয়ালি আহমদ চিশতিকে নির্ধারণ করা হয়,
জয়েন সেক্রেটারি হিসেবে, প্রভাষক মাওলানা মোহাম্মদ আবু তাহের,
মাওলানা সাইফুদ্দীন,মাওলানা শফিকুর রহমান,
ও মাওলানা মুহাদ্দিস হারুন রশীদ,হাফেজ শাহিদুল ইসলাম ই;রেজি প্রভাষক ইমাম হোসেন, ইংরেজি প্রভাষক ইবরাহীম কে নির্বাচন করা হয়,আরো কিছু সদস্য রাখা হয়েছে,
Good news for Dakhil result candidates!!
Arabic special course by Zillur Rahman, Haziganj Ahmadia Kamil Madrasah,
আরবি বিষয় ভিত্তিক কোর্সে স্বাগতম
Contact : 01830885117,seats are quite limited,
Method: extra ordinary You cannot imagine, In Sha Allah,
Below mentioned course For beginners
Supportive books: (01) Qawaedul Arabiah Almuassira/ قواعد العربية الميسرة,Silsilatu Talimun Nahu,/ سلسلة تعليم النحو Al Arabiah linnashieen , / العربية للناشيين لغير الناطقين
(02)Hedaetun Nahu / Annahul Kafi / النحو الكافي،Assarful Kafi / الصرف الكافي،
Below mentioned course For Advanced students :
(03)Awdahul Masalek, اوضح المسالك/, Annahul Wafi, النحو الوافي/
Shujuruj Jahb, شذور الذهب،للامام ابن هشام، /Shrahi Ibne Akil، شرح ابن عقيل،
Annahush Shamel, النحو الشامل لعبد المنعم حسين
(04)Zamiul Usul lil Imam Ibnil Asir
جامع الاصول،للامام حزم بن الاثير،
, Any Haditik book like Bukhari, Tirmizi or Muatta' Malek for the students of Hadith,
( 05)Tadribur Rabi تدريب الراوي للامام السيوطي/
Al Zarhu Wattadil lil Imam Ar Raji
, الجرح والتعديل للامام الرازي/
Usdul Gabah, ، اسد الغابة للامام حزم بن الاثير،
Mustalahul Hadis مصطلح الحديث، او نخبة الفكر لابن حجر for the students of Usule/ Ulumul Hadis,
(06)Nurul Anwar نور الانوار for the students of Usule fiqh,
(07)Tafsire Zalaline، تفسير جلالين/
Tafsire Sadi) تيسير الكريم الرحمان في تفسير كلام الرحمان،تفسير سعدي /
Safwatut Tafasir صفوة التفاسير للصابوني for the students of Tafsir,
Our students will be balanced, mediocre not biased to any specific philosophy on the basis of below mentioned verse,and Hadis,
وكذالك جعلناكم امة وسطا، الذي هو عقيدة اهل السنة والجماعة،
،وقول الرسول ، صلعم، من دعا الى العصبية فليس منا،
সাইয়েদ আবুল আলা মওদুদী রহঃ এর মতোই ড. ইউসুফ আল কারযাভি (রহ.) মিথ্যা অপবাদের শিকার। কাটছাঁট বক্তব্য ভাইরাল করে তাঁকে রজমের বিধান অস্বীকার কারী হিসেবে প্রমাণ করার চেষ্টা চালানো হচ্ছে। আর এই মিথ্যাচারে যোগ দিয়েছেন ড. আবু বকর মুহাম্মাদ জাকারিয়া স্যারের মতো জ্ঞানী ব্যক্তিরাও। এখান থেকে বুঝা যায়, এসব মাদখালী শাইখ কত হিংসা যে মনে পোষে রাখছেন তা একমাত্র আল্লাহই ভালো জানে। আর কিছু মাদখালী তো কারযাভীর মৃত্যুতে সহীহ তরিকায় আলহামদুলিল্লাহ বলে উল্লাস করতেছে। এরাই মূলত নব্য খারিজী।
এবার রজম নিয়ে তাঁর ওপর মিথ্যা অপবাদের নমুনা দেখুন।
লিখছেন শাইখ আবদুস সালাম আজাদী (হাফি.)
"আমি যে মিথ্যাচারটা নিয়ে আজ কথা বলতে চাচ্ছি, তা হলো তিনি (ড. ইউসুফ আল কারযাভি) নাকি ‘রজম’ অর্থাৎ “বিবাহিত ব্যাভিচারি নর নারীকে পাথর মেরে হত্যা করার ব্যপারে ইসলামি আইনকে” অস্বীকার করেছেন। এই মর্মে তার একটা ভিডীও আরব অনারব ক্বারাদাওয়ী বিরোধিরা ভাইরাল করেছে। সেখানে তিনি নাকি বলেছেন তিনি এই আইনটা মানেন না, এটা ইয়াহুদি শারীয়াত, এটা ইসলামে নেই ইত্যাদি ইত্যাদি।
তারা যে ভিডীওটা এই ব্যাপারে দেখাচ্ছে, তা একটা লম্বা ভিডীওর অংশ। তিনি দুই যায়গায় এই ব্যপারে কথা বলেছেন। একবার আলজাযিরায় তার লাইভ প্রোগ্রামে, আরেক যায়গায় হলো বৃটেইনে তার বন্ধু ডঃ আযযাম তামীমিকে দেয়া এক সাক্ষাতকারে। তিনি এই ভিডীওতে আসলে শায়খ আবু যুহরা (র) এর একটা ঘটনা বর্ণনা করেছেন, যেটা ১৯৭২ সালে লিবিয়া তে “তাশরী’ ইসলামি” নামে এক আন্তর্জাতিক সেমিনারে ঘটে ছিলো। এই সেমিনারে সারা দুনিয়ার বাছাই করা আলিমগণ উপস্থিত ছিলেন। ডঃ ইউসুফ ক্বারাদাওয়ী সেখানে একজন প্রবন্ধ উপস্থাপক হিসেবে অংশ নেন এবং شريعة الإسلام صالحة للتطبيق في كل زمان ومكان অর্থাৎ ইসলামের আইন প্রতিটি যুগে ও প্রতিটি স্থানে বাস্তবায়ন করা সম্ভব নামে সর্বজন প্রশংসিত একটা প্রবন্ধ পেশ করেছেন। এই প্রবন্ধটা বই হিসবে পরে প্রকাশিত হয়, এবং এই বিষয়ের উপর লেখা এই বইটা আজো সেরা বই হিসেবে পরিগণিত।
তিনি ঐ সেমিনারে কি হয়েছিলো তার বিস্তারিত বর্ণনা দিয়েছেন তার আত্মজীবনী “ইবনুল ক্বারয়াহ ওয়া আল কুত্তাব” এর তৃতীয় খন্ডের ২৪৯-২৫৯ পৃষ্ঠাগুলোতে। এই চ্যাপ্টারে তার শীরোনামগুলো দেখেনঃ
১- লিবিয়ায় ইসলামি আইন সেমিনার
২- শিমের দানার ঝোল
৩- বায়দা’ শহর
৪- আল্লামাহ আবু যুহরা ও আল্লামাহ আল-খাফীফের সাথে সাক্ষাত
৫- আবু যুহরা সেমিনার একটি "ফিক্বহী বোমা" ফাটালেন
৬- গাদ্দাফীর সাথে দেখা
৭- বায়রুত হয়ে ক্বাতারে প্রত্যাবর্তন
এই অধ্যায়ে তিনি ৫ নাম্বার শীরোনামে যে কথাটা বলেছেন, তার আলোচনাটাই ছিলো ঐ ভিডীওর মূল কথা। তিনি গল্পটা বলেছেন এই ভাবেঃ
وقصة ذلك: أن الشيخ رحمه الله وقف في المؤتمر، وقال: إني كتمت رأيًا فقهيًّا في نفسي من عشرين سنة، وكنت قد بحت به للدكتور عبد العزيز عامر، واستشهد به قائلًا: أليس كذلك يا دكتور عبد العزيز؟ قال: بلى. وآن لي أن أبوح بما كتمته، قبل أن ألقى الله تعالى، ويسألني: لماذا كتمت ما لديك من علم، ولم تبينه للناس؟
قال: هذا الرأي يتعلق بقضية «الرجم» للمحصن، في حد الزنا، فرأيي أن الرجم كان شريعة يهودية، أقرها الرسول في أول الأمر، ثم نسخت بحد الجلد في سورة النور.
قال الشيخ: ولي على ذلك أدلة ثلاثة:
الأول: أن الله تعالى قال في سورة النساء: {فَإِذَآ أُحۡصِنَّ فَإِنۡ أَتَيۡنَ بِفَٰحِشَةٖ فَعَلَيۡهِنَّ نِصۡفُ مَا عَلَى ٱلۡمُحۡصَنَٰتِ مِنَ ٱلۡعَذَابِ} [النساء: 25]، والرجم عقوبة لا تتنصف، فثبت أن العذاب في الآية هو المذكور في سورة النور: {وَلۡيَشۡهَدۡ عَذَابَهُمَا طَآئِفَةٞ مِّنَ ٱلۡمُؤۡمِنِينَ} [النور: 2].
والثاني: ما رواه البخاري في «جامعه الصحيح»، عن عبد الله بن أوفى: أنه سئل عن الرجم؟ هل كان بعد سورة النور أو قبلها؟ فقال: لا أدري.
فمن المحتمل جدًّا أن تكون عقوبة الرجم كانت مقررة قبل نزول آية النور التي نسختها.
الثالث: أن الحديث الذي اعتمدوا عليه، وقالوا: إنه كان قرآنًا، ثم نسخت تلاوته وبقي حكمه: أمر لا يقره العقل، لماذا تنسخ التلاوة والحكم باق؟ وما قيل: إنه كان في صحيفة فجاءت الداجن وأكلتها: لا يقبله منطق.
وما أن انتهى الشيخ من كلامه حتى ثار عليه أغلب الحضور، وقام من قام منهم، ورد عليه بما هو مذكور في كتب الفقه حول هذه الأدلة. ولكن الشيخ ثبت على رأيه كالطود الأشم.
” শায়খ আবু যুহরা(র) সম্মেলনে দাঁড়ালেন, এবং বললেন, আমি একটা ফিক্বহি অভিমত বিশ বছর ধরে গোপন করে রেখেছিলাম, এই ব্যপারে আমি ডঃ আব্দুল আযীয আমের কেও বলেছি। আব্দুল আযীয আপনাকে আমি এটা বলিনি? (আব্দুল আযীয) বললেন হ্যাঁ বলেছেন। (এরপর শায়খ বলে গেলেন) এখন গোপন করা বিষয়টি আমি আল্লাহর সাথে দেখা করার আগে আপনাদের বলে যেতে চাই। হয়তঃ আল্লাহ আমাকে জিজ্ঞেস করবেন, তোমার কাছে যে ইলম ছিলো তা কেন গোপন করলে, মানুষকে কেন বলে আসোনি?
এরপর তিনি বললেন, এই অভিমতটা হলো বিবাহিত ব্যভিচারির পাথর মেরে হত্যা করা সম্পর্কে। আমার মত হলো এই পাথর মেরে হত্যা করার আইন টা ছিলো ইয়াহুদিদের শরীয়াতে, যা রাসূল (সা) প্রথম দিকে ঠিক রেখেছিলেন। পরে যখন সূরাহ নূরে দোররাহ মারার হুকুম অবতীর্ণ হয়, তখন হুকুম নসখ হয়ে যায়।
শায়খ আবু যুহরা বলেন, এই ব্যপারে আমার তিনটি দলীল আছেঃ
১- আল্লাহ তাআলা সূরা নিসাতে বলেছেনঃ “অতঃপর যখন তারা বিবাহ বন্ধনে এসে যায়, তখন যদি কোন অশ্লীল কাজ করে, তবে তাদেরকে স্বাধীন নারীদের “অর্ধেক” শাস্তি ভোগ করতে হবে”। (আয়াতঃ ২৫)। এখন রজম বা পাথর মেরে হত্যা করা এমন এক শাস্তি যার অর্ধেক করা যায় না। এর দ্বারা প্রমান হয় এই আয়াতে বর্ণিত শাস্তি (রজমের অর্ধেক না হয়ে) সূরা নূরের বর্ণিত আয়াতের শাস্তি টাই প্রয়োগ হবে যাতে বলা হয়েছে, “তাদের শাস্তি যেন মু’মিনদের একটা দল প্রত্যক্ষ করে। (সূরা নূরঃ২)
২- ইমাম বুখারী তার “আল জামি’ আসসাহীহ” গ্রন্থে আব্দুল্লাহ ইবন আওফা (রা) থেকে একটি হাদীস নিয়ে এসেছেন, তাকে রাজম বা পাথর মেরে হত্যা করা সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হয়েছিলো, এটা কি সূরা নূরের আগে নাকি পরে? তিনি বলেন আমি জানিনা।
এ থেকে ধরা যায় যে রজমের শাস্তিটা সূরা নূরের আগে সাব্যস্ত শাস্তি ছিলো, পরে এটা মানসূখ হয়ে যায়।
৩- রজমের ব্যাপারে যে হাদীসের উপর তারা নির্ভর করেছেন এবং বলেছেনঃ এটা আগে কুরআনের আয়াত ছিলো, তারপর এটার তিলাওয়াত মানসূখ করা হয়েছে, তবে হুকুম বাকি আছে। এই কথাটা আক্বল মানেনা। তিলাওয়াত মানসূখ হয়ে হুকুম বাকি থাকবে কি জন্য? এই সম্পর্কে যে আরেকটা কথা বলা হয় এই কথাটা কুরআনের কপিতে ছিলো কিন্তু দাজিন (গৃহপালিত পশু পাখি, যেমন ছাগল) তা খেয়ে যায়। কথাটা যুক্তিতে খাটেনা। (এই কথাটা একটি হাদীসে আছে, যেখানে আইশা (রা) বলেনঃ
لقد نزلت آية الرجم ورضاعة الكبير عشرا ولقد كان في صحيفة تحت سريري فلما مات رسول الله صلى الله عليه وسلم وتشاغلنا بموته دخل داجن فأكلها.
রজম সম্পর্কে এবং বড় হবার পর কেও কারো দুধ দশ চুমুক খেলে রিদাঈ মা প্রমানিত হবে এসম্পর্কে অবশ্যই আয়াত অবতীর্ণ হয়। এটা আমার খাটের নিচে রাখা সাহিফাতে লেখা ছিলো কিন্তু আল্লাহর রাসূল (সা) ইন্তেকালের পর তার মৃত্যু নিয়ে আমরা ব্যস্ত হয়ে পড়ি, এবং একটা “দাজিন” ঢুকে পড়ে এবং ঐটা খেয়ে ফেলে। (ইবন মাজাহঃ১/৬২৫, দারাকুতনী ৪/১৭৯, আবু ইয়ালা ৮/৬৪, তাবারানীঃ আওসাত ৮/১২)
(ক্বারাদাওয়ী বলেন) শায়খ আবু যুহরা তার কথা শেষ করার সাথে সাথে অধিকাংশ আলিম সেখানে তার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করলেন। কেও কেও দাঁড়িয়ে গেলেন, কেও কেও ফিক্বহের কিতাবগুলোতে এই দলীলগুলোর ব্যপারে বর্ণিত বক্তব্য দিয়ে খন্ডন করার চেষ্টা করলেন, কিন্তু শায়খ আবু যুহরা তার মতের উপর উঁচু পাহাড়ের মত শক্ত রইলেন”।
তার ভিডীওতে এই পর্যন্ত দেয়া হয়েছে। যা সবটাই শায়খ আবু যুহরার বক্তব্য। এটা শায়খ ক্বারাদাওয়ীর বক্তব্য নয়। আর ঐ ভিডীওতে ক্বারাদাওয়ী দাবী করেন নি যে এটা তার বক্তব্য। অথচ যারা বক্তব্যটা ভিডীও তে বাংলা তরজমা করেছে, তারা এমনভাবে দেখায়েছে যে এটা শায়খ ক্বারাদাওয়ীর বক্তব্য যা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও উদ্দেশ্য প্রণোদিত। যেসব ব্যক্তি এই মিথ্যা ও শঠতার আশ্রয় নিয়েছে, তারা আর যাই হোক সত্যবাদী হতে পারেনা।
হাঁ, শায়খ ক্বারাদাওয়ীর এই ব্যপারে একটা নিজস্ব মত আছে, যার সাথে আমরা যারা হানাফী মাযহাবের উসূল মানি বা যারা চার ইমামের উসূল মেনে চলে কিংবা আহলে হাদীস, তারাও খুব সানন্দে নেবে তা মনে করিনা। তবে এ কথা আমি নিজেই তার কাছে শুনে সম্পূর্ণ নিশ্চিন্ত যে তিনি আয়াতুর রজম ও রজম সংক্রান্ত হাদীস অস্বীকার করেন নি। এ সম্পর্কে তিনি কি বলেছেন? সেটাও এই গ্রন্থে এই ঘটনা বর্ণনা করার পরে বলেছেন। তিনি বলেনঃ
“ وقد لقيته بعد انفضاض الجلسة، وقلت له: يا مولانا، عندي رأي قريب من رأيك، ولكنه أدنى إلى القبول منه. قال: وما هو؟
قلت: جاء في الحديث الصحيح: «البكر بالبكر: جلد مائة ونفي سنة، والثيب بالثيب: جلد مائة، ورجم بالحجارة.
قال: وماذا تأخذ من هذا الحديث؟ قلت: تعلم فضيلتك أن الحنفية قالوا في الشطر الأول من الحديث: الحد هو الجلد، أما التغريب أو النفي، فهو سياسة وتعزير، موكول إلى رأي الإمام، ولكنه ليس لازمًا في كل حال.
وعلى هذا نقول في الشق الثاني من الحديث: إن الحد هو الجلد، والرجم سياسة وتعزير، مثل التغريب والنفي، فنثبت ما جاءت به الروايات من الرجم في العهد النبوي، فقد رجم يهوديين، ورجم ماعزًا، ورجم الغامدية، وبعث أحد أصحابه في قضية امرأة العسيف، وقال له: «اغد يا أنيس إلى امرأة هذا، فإن اعترفت فارجمها . وكذلك ما روي أن عمر رجم من بعده، وأن عليًّا رجم كذلك. ولكنا نفسر هذه الوقائع على أنها لون من التعزير والسياسة الشرعية. والأحكام التعزيرية ليست لازمة دائمًا، كما هو معلوم.
ولكن الشيخ لم يوافق على رأيي هذا، وقال لي: يا يوسف، هل معقول أن محمد بن عبد الله الرحمة المهداة، يرمي الناس بالحجارة حتى الموت؟ هذه شريعة يهودية، وهي أليق بقساوة اليهود. “
“আমি বৈঠক সরে যাওয়ার পর শায়খ আবু যুহরার সাথে সাক্ষাত করলাম এবং তাকে বললামঃ মাওলানা, আমার একটা অভিমত আছে যা আপনার মতের কাছাকাছি, যা আপনার অভিমতের চেয়ে গ্রহন করার অধিকতর নিকটবর্তি। তিনি বললেন, কি সেটা? আমি বললামঃ সহীহ হাদীসে এসেছে অবিবাহিত ছেলে মেয়ে ব্যভিচার করলে এক শত দোররা এবং এক বছরের জন্য দেশান্তর করতে হবে। আর বিবাহিত নারী পুরুষ করলে তাদের একশত দোররা এবং পাথর মেরে হত্যা করতে হবে। (বুখারি ৬৮১৩, মুসলিম ১৭০২)
তিনি বললেন, এই হাদীস থেকে তুমি কি সারমর্ম নিয়েছো? আমি বললামঃ শায়খ জানেন এই হাদীসের প্রথম অংশ সম্পর্কে হানাফি মাযহাব বলে, ব্যাভিচারের আইনগত হাদ্দ বা শাস্তি হল এক শত দোররা আর দেশান্তর হলো সিয়াসাত ও তা’যীর, মানে রাস্ট্রীয় সিদ্ধান্তের শাস্তি, যা পুরোটাই নির্ভর করবে রাস্ট্র প্রধানের উপর। অথচ ঐটাই সব সময় হতে হবে এমনটা নয়।
এই (হানাফী মাযহাবের ফাতওয়ার উপর ভিত্তি করে) আমরা বলতে পারি হাদীসের দ্বিতীয় অংশে বলা এক শত দোররা এটাই প্রতিষ্ঠিত ইসলামি আইনগত শাস্তি (হাদ্দ) এবং রজম হলো দেশান্তর করার মত সিয়াসাত ও তা’যির বা রাস্ট্রীয় সিদ্ধান্তের শাস্তি। এর দ্বারা যে সব হাদীস এসেছে সেগুলোকেও আমরা প্রমানিত সত্য মেনে নিতে পারি। নবীর (সা) যুগে পাথর মেরে হত্যা করা হয়েছে। তিনি দুইজন ইয়াহুদিকে রজম করেছিলেন, মাইযও গামেদী গোত্রের মহিলাকেও রজম করেছিলেন। তিনি একজন সাহাবিকে পাঠিয়ে “কর্মচারীর স্ত্রী”র ব্যপারে বলেছিলেন, উনায়স, তুমি সকালে ঐ মেয়েটার কাছে যাও, সে যদি তার ব্যভিচারের কথা স্বীকার করে, তাহলে রজম করে মেরে ফেলো। এমনই ভাবে আমাদের নবীর (সা) পরে উমার (রা) ও রজম করেন, আলী (রা) ও রজম করেছিলেন। কিন্তু আমরা এই শাস্তিগুলোকে “তা’যীর” ও “সিয়াসাত শারিইয়্যার” মধ্যে গণ্য করার ব্যাখ্যা করতে পারি। আর এটা জানা যে, তা’যীর সব সময় বাধ্যতা মূলক নয়।
কিন্তু শায়খ আবু যুহরা আমার এই অভিমতের সাথে একমত হলেন না। এবং আমাকে বললেন, ইউসুফ, মুহাম্মাদ ইবন আব্দুল্লাহ (সা) যিনি ছিলেন রহমতের ভান্ডার, এটাকি যুক্তিতে খাটে তিনি একজন মানুষকে মরণ পর্যন্ত তার দিকে পাথর ছুড়বেন? এটা আসলে ইয়াহুদিদের শাস্তি, যা ওদের কঠোরতার সাথে খাটে”।
এই হলো ইউসুফ ক্বারাদাওয়ীর মত। তিনি রজমকে অস্বীকার করেন নি, বরং যিনি অস্বীকার করেছেন তার সাথে তর্কে গেছেন। আমি নিজেই ডঃ ক্বারাদাওয়ীর কাছে এই ব্যাপারে শুনেছি, এবং সেই ২০ বছর আগেও তিনি এই জবাবই দিয়েছিলেন।
এখন ঐ সব সত্যনিষ্ঠ ও দাবী করা বড় বড় শায়খদের কাছে আমি প্রশ্ন করি, আপনি ক্বারাদাওয়ীকে অপছন্দ করেন বলে তার নামে এমন মিথ্যাচার করবেন? তার ভিডীও রেকর্ডে বলা বক্তব্যকে বিকৃত করে অনুবাদ করে তার বিরুদ্ধে মানুষকে ক্ষেপাবেন? কোন ধরণের সহীহ পথের আহবানকারী হলেন আপনি। এ কেমন রহমতের অনুসারী হলেন যে, তার মৃত্যুতে পানি তাকে গালাগালি করবেন ও কাফির মুরতাদ জাহান্নামি মরেছে বলে সাঊদী ফাতওয়া নিয়ে এসে তার মৃত্যুতে আনন্দ প্রকাশ করে আলহামদুলিল্লাহ বলবেন? একজন আলিমে দ্বীনকে অমুসলিম বানাতে মিথ্যাও বলবেন, এই কেমন নিষ্ঠুরতা আপনাদের?"
Alia Madrasahs were established by Arabic Hujurs not by any Sir, Alia Madasahas created thousands world class people, Makers of these people are Arabic Hujurs, this system was serene past Two hundred years in the hands of hujurs,now some miscreants entered to exploit the specific religious characters, may Allah curse those who are to destroy the serenity of the system, we demand the restoration of Islamic colour, we hate those who came here eventually and failing other job sectors and don’t give introduce of his job in Madrasah feeling shame, because madrasah's job is low demanded, this status doesn’t go with their friends' status! Now movement for administrative posts!???? General teachers want to be principals and vice principals!!
মুকাদদামা মুসলিম, পর্ব-১৫,দয়িফ হাদিস বর্ণনা ও আমল না করার পক্ষে ইমাম মুসলিমের যুকতি مقدمة مسلم
https://www.youtube.com/channel/UCzXCrHxmKo9ZkKf8O4WFWaw
Zillur Rahman chandpuri Arabic language, grammar and Islamic studies some English language and grammar discussion,