R.Rafa/Raka/Rafsan
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from R.Rafa/Raka/Rafsan, Grocers, .
৩+৩+৩=৯ সকাল সন্দা এই আমল করে দেখেনIslamic status video|Islamic WhatsApp status video| #shorts
অনেকের কাজে লাগবে ইনশাআল্লাহ।
ছবিগুলো খেয়াল করুন, আপনার, আমার, আমাদেরই প্রতিচ্ছবি।
নিজের অজান্তেই প্রাণাধিক প্রিয় সন্তানের ক্ষতি করে ফেলছেন নাতো?
তবে সাবধান হয়ে যান, যতনে বেড়ে উঠুক প্রতিটি শিশু।
একজন শুধুই পা ধরে ঝুলছে তো অন্যজন খিদে পেয়েছে বলে তারস্বরে চেঁচাচ্ছে ! আর খেলনা নিয়ে মারপিট হলে তো দু'টোকে সামলাতে মাথার ঘাম পায়ে পড়ে। যাদের দুই বাচ্চাই ছোট বা যমজ, তারাই শুধুমাত্র বুঝবে।
বাচ্চাকে কৃমিনাশক ঠিকভাবে দিচ্ছেন তো??
আমার সন্তান আমার সম্পত্তি নয়।
আমরা সাধারণত নিজেদের সন্তানকে এতটাই ভালোবাসি, Own করি, যে ভুলে যাই ওরা আমাদের সম্পত্তি না বরং আমানত।
আমার সন্তান, একজন সেপারেট এনটিটি। সে আল্লাহ সুবহানা তা'লার একজন বান্দা, রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহিস সালামের একজন উম্মত। তার উপর তার দাদাবাড়ির মানুষের হক আছে, তার নানা বাড়ির মানুষের হক আছে। তার প্রতিবেশীর হক আছে। তার বন্ধু বান্ধবের হক আছে।
আমার সন্তান আমার একার না।
অনেক পরিবারে বাচ্চাদের সাথে চাচা-ফুপিদের সম্পর্ক শীতল থাকে, খালা-মামাদের তুলনায়।
যেহেতু বাচ্চার সাথে মায়েদের সম্পর্ক গভীর হয়, তারা যেখানে মাকে কম্ফোর্টেবল দেখেছে, তারা নিজেরাও সেখানেই কম্ফোর্টেবল হয়েছে। অথবা হয়ত যে পক্ষ শিশুকে অধিক স্নেহ দিয়েছে, শিশু সেদিকেই ঝুঁকেছে। যেপক্ষ অবহেলা করেছে, তাদের সাথে দূরত্ব হয়েছে।
কিন্তু সমস্যা হয় যখন একজন নারী স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির থেকে পাওয়া অন্যায় আচরণগুলো শিশুদের সামনে বার বার প্রকাশ করতে থাকে, বিচার দিতে থাকে।
একজন দাদী, সে হয়ত শাশুড়ি হিসেবে নিষ্ঠুরতা দেখিয়েছে, কিন্তু হয়ত সে একজন স্নেহময়ী দাদী। একজন ননদ হয়ত ছেলেমানুষী করে ভাবিকে কষ্ট দিয়েছে কিন্তু স্নেহশীলা ফুপি।
এখন আমরা মায়েরা যদি দাদির, ফুপুর, বাবার অন্যায়গুলো বারবার সন্তানদের বলতে থাকি, ওদের হৃদয় তিক্ত হয়ে যাবে। ওরা চাইলেও অপরপক্ষকে সম্মান করতে পারবে না, ওদের হক আদায় করতে পারবেনা।
একই কথা মায়ের দিকের আত্মীয়দের জন্যেও সত্যি। বাবা যদি শিশুর সামনে তার মায়ের দিকের আত্মীয়দের বদনাম করতে থাকেন, ওদের হৃদয়ে সেই আত্মীয়দের জন্য সম্মান রাখা কঠিন।
অথচ রিজিকের বৃদ্ধি, আয়ুর বৃদ্ধির জন্য আত্মীয়তার সম্পর্কগুলোর যত্ন নেওয়া খুবি জরুরী।
একজন মানুষের দুনিয়াবি নানা প্রয়োজনেও আত্মীয় স্বজনের সাহায্য, সাপোর্ট দরকার হয়। কিন্তু ছোটবেলা থেকেই যদি আত্মীয়দের সম্পর্কে হৃদয়ে তিক্ততা থাকে, বড় হয়ে সেটা না কমে আরো বাড়াই স্বাভাবিক।
আমরা নিশ্চয়ই নিজেদের একটু মন হালকা করার বিনিময়ে দুনিয়া ও আখিরাতে আমাদের কলিজার টুকরোদের হেরে যেতে দেখতে চাইবো
Collected
জায়ান এর ঈদ লুক🤍🤍🖤
এই ঈদে বেড়াতে যাওয়ার ক্ষেত্রে ছোট বাচ্চাদের এবং মায়েদের প্রতি কিছু আদব কায়দা মেন্টেইন করবেন.. নিম্নোক্ত কথাগুলো বাচ্চা আর বাচ্চার মা কে মোটেই বলবেন না
❌ হায় আল্লাহ! বাচ্চা এত শুকনা কেনো?! খাওয়াওনা কিছু?!
❌ হায় আল্লাহ তুমি এত মোটা হইছো কেনো?!
❌ হায় আল্লাহ তোমার বাচ্চা এখনও চিবিয়ে খায়না কেনো?! এই বয়সে তো আমরা গরুর হাড্ডি চিবায়ে খেতাম 😑
এসব প্রশ্ন করবেন না মানে করবেন না! আপনার কথার ধরণ একজন মায়ের মনে ভয়ংকর বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে, আপনার কথার ধরণ মানুষকে ডিপ্রেসড করে দিতে সক্ষম! আবার একই কথা একটু ভিন্নভাবে যদি সুন্দর করে বলেন তাহলে মায়ের মনে শান্তি পেতে পারে।
বাচ্চার মা মোটা হবেই। কেউ কম কেউ বেশি! নিজের ভিতরে একটা আস্ত মানুষ বড় করেছে, তাকে জন্ম দিয়েছে দুধ খাওয়াচ্ছে, রাত জাগছে, সে একটু বেশি খাবেই, মোটা হবেই। বাচ্চা গর্ভে থাকাকালীন তাকে দুজনের খাবার খেতে হয়েছে, বাচ্চা হওয়ার পরেও সে ব্রেস্টফিড করাচ্ছে তাই দুজনের খাবার খাচ্ছে।
সেটা যদি আপনার চোখ নিতে না পারে সেটা আপনার চোখের সমস্যা, ঐ মায়ের ফিগারের সমস্যা না! আপনি যদি বেশিই কনসার্ন হন তাহলে সুন্দর করে বুঝিয়ে বলতে পারেন যে কিভাবে চললে মায়ের শরীর ফিট হতে পারে তবে হাহুতাশ করে কিছু বলে মা কে লো ফিল করাবেন না। মা ঠিকমতো না খেলে বাচ্চা হেলদি হবেনা! তখন তো আবার আপনিই বলবেন, ওমা! বাচ্চা এমন আনহেলদি কেনো? 😤
বাচ্চা শুকনা বলে ঐ মা কে তিরষ্কার করবেন না! কোনো মা বাচ্চাকে না খাইয়ে রাখে না! বাচ্চা দেখতে শুকনা এটা সমস্যা না! দেখতে কেমন এটা ইম্পর্ট্যান্ট না! ইম্পর্ট্যান্ট হচ্ছে বাচ্চার বয়স অনুযায়ী ওজন ঠিক আছে কিনা, বাচ্চা সুস্থ ও এক্টিভ আছে কিনা। আপনি যদি একটা শিশুবাচ্চাকে বডিশেইমিং করেন আপনার চেয়ে জঘন্য মানুষ জগতে নাই!
শুধুমাত্র আপনার চোখে বাচ্চাকে মোটা দেখতে ভালো লাগে, শুধুমাত্র আপনার চোখের দেখার ভালো লাগার জন্য আপনার বাচ্চাকে আপনি জোর জবরদস্তি করবেন, মোটা বানাবেন এটা কেমন লজিক! এটা কেমন ভালোবাসা?
আর অনেক মা আছেন বলেন, "আপু অনেকে বলে বাচ্চা শুকনা.. তাই আমি হীনমন্যতায় ভুগি, মন খারাপ লাগে"। আপনাদের উদ্দেশ্যে, এই "অনেকের" কথা আজীবন থাকবেই! যারা আপনার বাচ্চাকে শুকনা বলছে তারাই আবার মোটা কাউকে দেখলে বলবে মাগো মা কি মোটা! আপনার বাচ্চার জন্ম এই "অনেক" কে বিনোদন দেয়ার জন্য হয়নি! আপনার সন্তান overweight হয়ে বা মোটা হয়ে বা ধারণক্ষমতার চেয়ে অতিরিক্ত খাবার খেয়ে অসুস্থ হলে আবার এই অনেকেই চলে আসবে আপনাকে বলতে "বাচ্চা এত অসুস্থ হয় কেনো? যত্ন করোনা? একটু কম খাওয়াও"। আমার জানামতে কোনো ভদ্রলোক বা ভদ্রমহিলা বডি শেইমিং করেনা তাও আবার একটা ছোট্ট বাচ্চাকে। তাই অভদ্র লোকের কথা কানে না নেয়াই বেটার।
তাছাড়া লোকে লোকের কথা বলবেই! লোকের কথা আপনি থামাতে পারবেন না, আজীবন থাকবে তাদের কথা। তবে আপনি শুধু সেটাই করবেন যেটা আপনার আর আপনার বাচ্চার জন্য সঠিক আর ভালো।
আবার অনেকে বলেন, আপু ৬ মাস বয়সে বাচ্চার ওজন ছিলো ৭ কেজি র এখন ৩ বছর ওজন মাত্র ১৩/১৪ কেজি.. ওজন তো আগের মতো বাড়ছেনা।
উত্তরঃ এটা স্বাভাবিক। জন্মের পর শিশুর ওজন যে হারে বাড়ে দেড়/দুই বছর থেকে আর সে হারে বাড়েনা। এটা কোনো সমস্যা না, এটাই প্রাকৃতিক নিয়ম। যদি বয়স অনুযায়ী সবসময় গ্রোথ ছোটবাচ্চার মতো একই হারে বাড়তো তাহলে আপনার আর আমার এই বয়সে এসে ওজন কত হওয়া উচিৎ ছিলো ভাবেন তো? বাচ্চার ৬ মাস বয়সে বাচ্চার ওজন বার্থ ওয়েটের দ্বিগুণ হওয়া লাগে, এখন বড় হতে হতেও যদি এই অনুপাত বহাল থাকে, প্রতি ৬ মাসে ওজন যদি দ্বিগুণ হতে থাকে, ভাবেন তো অবস্থাটা একেকজনের কি হবে?
তাই বলছি, সব বয়সে ওজন বাড়ার অনুপাত/হার একইরকম হবেনা।
তাই, কেউ বাচ্চার মোটা হওয়া নিয়ে মাথা ঘামাবেন না প্লিজ! শুধু লক্ষ্য রাখবেন, বাচ্চার বয়স অনুযায়ী এক্টিভিটি ঠিক আছে কিনা, রোগা কিনা, সুস্থ আছে কিনা। আবার অন্য বাচ্চার সাথে তুলনা করতে থাকবেন না সারাদিন। প্রতিটা বাচ্চা আলাদা। শুধুমাত্র আপনার বাচ্চার ব্যাপারে মনোযোগী হোন.. অনেকে আছে আধা কাপ খেলেও মোটা হয়, অনেকে প্লেটের পর প্লেট খাবার খেলেও মোটা হয়না, একেকজনের গেইন একেকরকম, অনেক বাচ্চা ১১ মাসেই হাঁটে অনেক বাচ্চা ১৫-১৭ মাসে হাঁটে.. এমন অনেক পার্থক্য থাকে, Genetic ব্যাপারে থাকে। সবমিলিয়ে এত স্ট্রেস নিজেও নিয়েন না, বাচ্চাকেও দিয়েন না।
নিজেও relax থাকুন বাচ্চাকেও ভালো থাকতে দিন, বাচ্চার শৈশব তথাকথিত রেইসে না দাবড়িয়ে সুন্দর একটি শৈশব উপহার দিন। ভালো থাকুন 😊
তাও আপনার যদি এতই মায়া লাগে, যদি মনে করেন মায়ের চেয়ে আপনি মাসীর দরদ বেশি, মা ঠিকমতো পালতে পারছেনা, তাহলে আপনি বাচ্চাটাকে ২-১ দিন পালেন, এতে করে বাচ্চার মা দুইদিন রেস্ট পেলো, আপনি বাচ্চার যত্নও করে দিলেন আপনার মনের খায়েশ মিটিয়ে আবার আপনি শিখিয়েও দিলেন ঐ মা কে বাচ্চা পালার ১০১ টি সহীহ তরিকা 😃
আবার, উমাআআহ! তোমার বাচ্চা এখনও চিবিয়ে খায়না?! ওর বয়সে আমি গরুর হাড্ডি চিবিয়ে খেতাম! এইসব ফালতু কথা বলবেন না! তা আপনার বয়সেও তো শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন, আপনি হলেন না কেনো?! প্রতিটি মানুষ ভিন্ন এই জিনিসটা বুঝবেন। এইযে আপনারা বলেন বাচ্চাকে শিখাওনা কেনো বাচ্চা জীবনেও চিবিয়ে খাওয়া শিখবেনা!
এসব হাস্যকর কথা বাদ দিন! জীবনে দেখেছেন ২৫ বছরের যুবককে সেরেলাক খেতে? জীবনে দেখেছেন ২৫ বছরের সুস্থ যুবতী চিবাতে পারেনা শুধু সুজি খেয়ে বেঁচে আছে? একসময় না একসময় অবশ্যই একজন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষ স্বাভাবিক খাবার স্বাভাবিক নিয়মে খাবে! অযথাই যে বাচ্চা চিবিয়ে খেতে পারছেনা তার মাকে বাধ্য করবেন না মানুষের কথা শুনে ঠেসেঠুসে আস্ত ভাত গেলাতে গিয়ে বাচ্চার কাছে খাবারকে বিভীষিকাময় করে দিচ্ছেন, বাচ্চার গলায় আটকে যাচ্ছে, বমি করছে, choking হচ্ছে, বাচ্চা খাবার দেখলেই কান্না করে খাবার জিনিসটা এতোই ভয়াবহ করে দেন আপনারা একজন মা আর বাচ্চার কাছে।
এগুলা করবেন না! বাচ্চাকে বাচ্চার মতো থাকতে দিন! বাচ্চা বা মা কে bully করবেন না! পরিবার বন্ধু বান্ধব সবাই একসাথে কোয়ালিটি টাইম কাটান। অন্যজনকে নীচু দেখানোর মাঝে কোনো কৃতিত্ব নেই বিশ্বাস করেন! এমন কথা বলবেন না যেটা একটা মানুষের মন ভেঙ্গে দিতে যথেষ্ট। বাঁচবেন কয়দিন?! মানুষকে একটু সুন্দর কথা দিয়ে মনে শান্তি দিতে পারলে সেটা আপনার জন্য সদকায়ে জারিয়া হবে। হাজারটা অশান্তির মাঝে কেউ একজন আপনার মুখের সুন্দর একটা হাসি/কথায় মনে শান্তি পাবে তার রূহ থেকে আপনার জন্য যে দোয়া আসবে এটাই আপনার সম্পদ!
Collected
শিশুরা প্রথম মা, বাবা, দাদা, বলতে শেখে
৯/১০ মাস বয়সে৷
যেই কথার সাথে স্বপ্ন ও আবেগ মেশানো থাকে
@@@বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে কিছু প্রশ্ন-সমাধান।।
# #১ মার্ক যে কোন পরীক্ষায় কমন পাবেন।
(১) বঙ্গবন্ধু ম্যাট্রিক পাশ করেন কোন স্কুল থেকে, কত সালে?
উত্তর: গোপালগঞ্জ মিশনারি স্কুলে, ১৯৪২ সালে।
(২) বঙ্গবন্ধু কলকাতা ইসলামিয়া কলেজের বেকার হোষ্টেলের কত নম্বর কক্ষে থাকতেন?
উত্তর: ২৪ নম্বর কক্ষে।
(৩) বঙ্গবন্ধু কত সালে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর সহকারী নিযুক্ত হন?
উত্তর: ১৯৪৬ সালে।
(৪) বঙ্গবন্ধু বিএ পাশ করেন কত সালে, কোন কলেজ থেকে?
উত্তর: ১৯৪৭ সালে কলকাতা ইসলামিয়া কলেজ থেকে।
(৫) বঙ্গবন্ধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কোন বিভাগের ছাত্র ছিলেন?
উত্তর: আইন বিভাগের।
(৬) বঙ্গবন্ধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কত সালে কেন বহিস্কৃত হন?
উত্তর: ১৯৪৯ সালে চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদের আন্দোলনে সংহতি প্রকাশ করায় তাঁকে বহিস্কার করা হয়।
(৭) ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ বইটির লেখকের নাম কী?
উত্তর: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
(৮) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম কত সালে, কোথায়?
উত্তর: ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ, গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায়।
(৯) বঙ্গবন্ধুর শিক্ষাজীবন শুরু হয় কোন স্কুলে?
উত্তর: গোপালগঞ্জের গিমাডাঙ্গা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে।
(১০) সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাঙালি – ২৬শে মার্চ ২০০৪ বিবিসির শ্রোতা জরিপে ২০তম সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালির তালিকায় স্থান। ১৪ এপ্রিল ২০০৮ সর্বকালের সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাঙালি হিসেবে প্রকাশ করা হয়।
(১১) বঙ্গবন্ধু উপাধি – ২৩ফেব্রু ১৯৬৯সালে । তোফায়েল আহমেদ। রেসকোর্স ময়দানে ।
(১২) জাতির জনক – ৩মার্চ ১৯৭১। আ, স, আব্দুর রব। পল্টন ময়দানে
(১৩) রাজনীতির কবি(Poet of politics) – ৫ এপ্রিল ১৯৭১ সালে মার্কিন সাময়িকী> ‘নিউজ উইক‘ ম্যাগাজিন বঙ্গবন্ধুর উপর একটি কভার স্টোরি করে।
(১৪) আওয়ামী মুসলিম লীগ গঠন – ২৩জুন ১৯৪৯।শেখ মুজিব যুগ্ন সম্পাদক।।মুসলিম শব্দটি বাদ দেয়া হয় ২২-২৩সেপ্টম্বর,১৯৫৫। সম্পাদক হন ১৬নভে:১৯৫৩।
(১৫) শেখ মুজিব আওয়ামী লীগের সভাপতি হন – ১৯৬৬।
(১৬) বিশেষ ক্ষমতা তথা অস্থায়ী সংবিধান জারি করেন ১২ জানু, ১৯৭২।
(১৭) পাকিস্তানি কারাগার থেকে মুক্তি – ৮জানু, ১৯৭২।
(১৮) স্বদেশ প্রত্যাবর্তন – ১০ জানুয়ারি ১৯৭২।
(১৯) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা প্রত্যাহার – ২২ ফেব্রু ১৯৬৯।
(২০) বাঙালির মুক্তিসনদ বা বাঙালির ম্যাগনাকার্টা ৬দফা দাবি পেশ। – ৫-৬ফেব্রু ১৯৬৬।
(২১) ছয় দফা দিবস – ৭জুন । কারণ ১৯৬৬ এইদিনে সালে শেখ মুজিবকে গ্রেফতার করা হয় ও কারফিউ জারী করা হয়।
(২২) ‘বাঙালি জাতির মুক্তির সনদ’ হিসেবে পরিচিত কোনটি?
উত্তর: ছয় দফা।
(২৩) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামী ছিল কত জন? বঙ্গবন্ধু কততম আসামী ছিলেন?
উত্তর: ৩৫ জন। বঙ্গবন্ধু ছিলেন ১ নং আসামী।
(২৪) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা কী নামে দায়ের করা হয়েছিল?
উত্তর: রাষ্ট্রদ্রোহীতা বনাম শেখ মুজিব ও অন্যান্য।
(২৫) শেখ মুজিবুর রহমানকে ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধিতে ভূষিত করা হয় কত সালে?
উত্তর: ১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি।
(২৬) শেখ মুজিবুর রহমানকে ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধি কে দেন?
উত্তর: তৎকালীন ডাকসুর ভিপি তোফায়েল আহমেদ।
(২৭) কোথায় ‘বঙ্গবন্ধু উপাধি দেওয়া হয়?
উত্তর: রেসকোর্স ময়দানে।
(২৮) বঙ্গবন্ধু পূর্ব বাংলাকে ‘বাংলাদেশ’ নামকরন করেন কত সালে?
উত্তর: ৫ ডিসেম্বর, ১৯৬৯ ।
(২৯) বঙ্গবন্ধু ৭ মার্চের ভাষণ কোথায় দেন?
উত্তর: ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে, যা এখন সোহরাওয়ার্দি উদ্যোন নামে পরি চিতি।
(৩০) বঙ্গবন্ধু ৭ মার্চের ভাষণের মূল বক্তব্য কী ছিল?
উত্তর: এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।
(৩১) বঙ্গবন্ধু কখন স্বাধীনতার ঘোষণা দেন?
উত্তর: ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ মধ্যরাত অর্থাৎ ২৬ মার্চে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। এরপরই পাকিস্তানি সেনাবাহিনী বঙ্গবন্ধুকে গ্রেপ্তার করে।
(৩১) বঙ্গবন্ধু জীবনে প্রথম কারাভোগ করেন কত সালে কত তারিখে?
উত্তর: ১৯৩৯ সালে। সরকারি নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে স্কুল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে একটি প্রতিবাদ সভা করার কারণে তাঁকে কারভোগ করতে হয়।
(৩২) ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠা লাভ করলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সেখানে কী পদ পান?
উত্তর: যুগ্ম সম্পাদক।
(৩৩) ১৯৫২ সালের কত তারিখে রাষ্ট্র ভাষা বাংলার দাবীতে বঙ্গবন্ধু কারাগারে অনশন শুরু করেন?
উত্তর: ১৪ ফেব্রুয়ারি।
(৩৪) যুক্তফ্রন্ট নির্বাচনে বঙ্গবন্ধু কোন আসনে বিজয়ী হন?
উত্তর: গোপালগঞ্জ আসনে।
(৩৫) বঙ্গবন্ধু কোন মন্ত্রীসভায় সর্বকনিষ্ঠ মন্ত্রী ছিলেন?
উত্তর: ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট মন্ত্রীসভায়।
(৩৬) ১৯৬৪ সালে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে সম্মিলিত বিরোধী দল গঠন করা হয়। দলটির নাম কী?
উত্তর: কম্বাইন্ড অপজিশন পার্টি।
(৩৭) বঙ্গবন্ধু মুজিব ছয়দফা ১ম কবে ঘোষনা করেন?
উত্তর: ৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৬
(৩৮) আওয়ামী লীগের কাউন্সিল অধিবেশনে ৬ দফা গৃহীত হয় কত সালে?
উত্তর: ১৯৬৬ সালের ১৮ মার্চ।
(৩৯) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব আনুষ্ঠানিকভাবে কবে ছয়দফা ঘোষনা করেন?
উত্তর: ২৩ মার্চ ১৯৬৬
(৪০) কোন প্রস্তাবের ভিত্তিতে ছয়দফা রচিত হয়?
উত্তর: লাহোর প্রস্তাব
(৪১) ছয়দফার প্রথম দফা কি ছিল?
উত্তর: স্বায়ত্বশাসন
(৪২) বাংলাদেশ -এর নামকরণ করেন – ৫ডি: ১৯৬৯।
(৪৩) ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল গঠিত অস্থায়ী সরকারের বঙ্গবন্ধুর পদ কী ছিল?
উত্তর: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পদ ছিল রাষ্ট্রপতি।
(৩৩) বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্তি পান কবে?
উত্তর: ১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি।
(৪৪) বঙ্গবন্ধু স্বাধীন বাংলাদেশে ফেরেন কবে?
উত্তর: ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি, যা বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস নামে পরিচিত।
(৪৫) বঙ্গবন্ধু স্বাধীন বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেন কত তারিখে?
উত্তর: ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি।
(৪৬) বঙ্গবন্ধু প্রথম নেতা হিসেবে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে বাংলা ভাষায় বক্তৃতা দেন কত সালে, কত তারিখে?
উত্তর: ১৯৭৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর।
(৪৭) বঙ্গবন্ধু স্বপরিবারে নিহত হন কত তারিখে?
উত্তর: ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট।
(৪৮) বঙ্গবন্ধুর স্ত্রীর নাম কী?
উত্তর: শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিব।
(৪৯) বঙ্গবন্ধুর ছেলে–মেয়ে কত জন? তাদের নাম কী?
উত্তর: ৫ জন। তিন ছেলে দুই মেয়ে। শেখ হাসিনা, শেখ কামাল, শেখ রেহানা, শেখ জামাল ও শেখ রাসেল
(৫০) বঙ্গবন্ধু জাদুঘর কোথায় অবস্থিত?
উত্তর: ঢাকার ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে।
(৫১) বঙ্গবন্ধু আনুষ্ঠানিকভাবে রাজনীতিতে অভিষিক্ত হন কীভাবে?
উত্তর: ১৯৪৪ সালে কুষ্টিয়ায় অনুষ্ঠিত নিখিল বঙ্গ মুসলিম ছাত্রলীগের সম্মেলনে যোগদানের মাধ্যমে।
(৫২) বঙ্গবন্ধুর কতজন খুনীকে এ পর্যন্ত ফাঁসি দেওযা হয়?
উত্তর: ৬জন। সর্বশেষ তথ্য-আগস্ট ২০২০
(৫৩) প্রথম বাঙালি হিসেবে জাতিসংঘে ভাষণদেন কে?
উ : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
(৫৪) বিবিসি জরিপে সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাঙালি নির্বাচিত হয় কে?
উ : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান (২০০৪ সালে)।
(৫৫) বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের প্রথম লেখা কী?
উ : ‘অসাপ্ত আত্মজীবনী’।
(৫৬) শেখ মুজিবুর রহমান জন্মগ্রহণ করে কবে?
উ : ১৭ মার্চ ১৯২০ সালে।
(৫৭) শেখ মুজিবুর রহমান মৃত্যুবরণ করে কবে?
উ : ১৫ আগস্ট ১৯৭৫ সালে।
(৫৮) বঙ্গবন্ধুর ডাক নাম কী ছিল?
উ : খোকা।
(৫৯) বঙ্গবন্ধুর উপাধি কী ছিল?
উ : শেখ সাহেব, শেখ মুজিব, মিয়া ভাই।
(৬০) বঙ্গবন্ধুর ভাই বোন কতজন ছিল?
উ : ৪ বোন ২ ভাই তিনিসহ।
(৬১) বঙ্গবন্ধুর জন্মস্থান কোথায়?
উ : টুঙ্গিপাড়া, গোপালগঞ্জ।
(৬২) বঙ্গবন্ধুর পিতার নাম কী ছিল?
উ : শেখ লুৎফর রহমান।
(৬৩) বঙ্গবন্ধুর মাতার নাম কী ছিল?
উ : সায়েরা খাতুন।
(৬৪) বঙ্গবন্ধু প্রথম শিক্ষা জীবন শুরু করে কোথায়?
উ : গিমাডাঙ্গা প্রাথমিক বিদ্যালয়, গোপালগঞ্জ।
(৬৫) বঙ্গবন্ধু এসএসসি পাশ করে কত সালে?
উ : ১৯৪২ সালে (মিশনারি স্কুল, গোপালগঞ্জ)।
(৬৬) বঙ্গবন্ধু বিএ পাশ করে কত সালে?
উ : ১৯৪৭ সালে (ইসলামিয়া কলেজ, কলকাতা)।
(৬৭) বঙ্গবন্ধু ইসলামিয়া কলেজে কোথায় থাকতেন?
উ : বেকার হোস্টেল (২৪নং কক্ষ), কলকাতা।
(৬৮) বঙ্গবন্ধু প্রথম কারাভোগ করে কত সালে?
উ : ১৯৩৯ সালে।
(৬৯) বঙ্গবন্ধু রাজনীতি কখন শুরু করে?
উ : ছাত্র জীবনে।
(৭০) বঙ্গবন্ধু ‘আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক নির্বাচিত হন।
উ : ২৩ জুন ১৯৪৯ সালে।
(৭১) বঙ্গবন্ধু রাষ্ট্র ভাষা বাংলার দাবিতে কারাগারে অনশন শুরু করে কবে?
উ ; ১৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৫২ সালে।
(৭২) বঙ্গবন্ধু আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন।
উ : ১৯৫৩ সালে।
(৭৩) যুক্তফ্রন্ট কত সালে গঠন হয়?
উ : ৪ ডিসেম্বর ১৯৫৩ সালে।💯
(৭৪) বঙ্গবন্ধু যুক্তফ্রন্ট নির্বাচনে কোন আসন থেকে বিজয়ী হন?
উ : গোপালগঞ্জ আসন।💯
(৭৫) বঙ্গবন্ধু কোন মন্ত্রীসভায় সর্বকনিষ্ঠ মন্ত্রী ছিলেন?
উ ; যুক্তফ্রন্ট (১৯৫৪ সালে)।
(৭৬) বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে সম্মিলিত বিরোধী দলটির নাম কী?
উ : কম্বাইন্ড অপজিশন পার্টি (১৯৬৪ সালে)।
(৭৭) বঙ্গবন্ধু আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হয় কত সালে।
উ : ১৯৬৬ সালে।💯
(৭৮) বঙ্গদেশে অসহযোগের ডাক দেন কে?
উ : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
(৭৯) বাঙালির মুক্তির সনদ কী?
উ : ছয়দফা আন্দোলন (১৯৬৬ সালে)।
(৮০) বঙ্গবন্ধু উপাধি কোথায় দেওয়া হয় কোথায়?
উ : রেসকোর্স ময়দান, ঢাকা।
(৮১) ‘বঙ্গবন্ধু’ জাতির জনক উপাধি লাভ করে কত সালে।
উ : ১৯৭১ সালে।
(৮২) ৭ মার্চ ১৯৭১ সালে ঐতিহাসিক ভাষণ দেন কে?
উ : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
(৮৩) ছয়দফা দাবি উত্থাপন করেন কে?
উ : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
(৮৪) ছয়দফা দাবি কোথায় উত্থাপন করেন?
উ : লাহোর, পাকিস্তান।
(৮৫) বঙ্গবন্ধু ছয়দফা প্রথম কবে ঘোষণা করে?
উ : ৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৬ সালে।
(৮৬) বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের সর্বশেষ লেখা কী?
উ : ‘আমার দেখা নয়া চীন’।
(৮৭) ‘আমার দেখা নয়াচীন’ বইটির ভূমিকা লিখেছেন কে?
উ : শেখ হাসিনা।
(৮৮) ‘আমার দেখা নয়াচীন’ ভ্রমণকাহিনী রচিত হয় কত সালে?
উ : ১৯৫৪ সালে।
(৮৯) ‘আমার দেখা নয়াচীন’ বইটি প্রকাশিত হয় কত সালে?
উ : ২০২০ সালে।
(৯০) আওয়ামী লীগের কাউন্সিল অধিবেশনে ৬ দফা গৃহিত হয় কবে?
উ : ১৮ মার্চ ১৯৬৬ সালে।
(৯১) বঙ্গবন্ধু আনুষ্ঠানিক ভাবে “ছয়দফা’ কবে ঘোষণা করে?
উ : ২৩ মার্চ ১৯৬৬ সালে।
(৯২) কোন প্রস্তাবের ভিত্তিতে ছয়দফা রচিত হয়?
উ : লাহোর প্রস্তাব।
(৯৩) ছদফার প্রথম দফা কী ছিল?
উ : স্বায়ত্বশাসন।
(৯৪) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা কবে দায়ের হয়?
উ : ৩ জানুয়ারি ১৯৬৮ সালে।
(৯৫) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামী ছিল কত জন?
উ : ৩৫ জন।
(৯৬) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার ১নং আসামী কে ছিলেন?
উ : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
(৯৭) আগরতলা ষড়ন্ত্র মামলা কী নামে দায়ের করা হয়?
উ : রাষ্ট্রদ্রোহীতা বনাম শেখ মুজিব ও অন্যান্য।
(৯৮) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা প্রত্যাহার হয় কবে।
উ : ২২ ফ্রেবুুয়ারি ১৯৬৯ সালে।
(৯৯) বঙ্গবন্ধু পূর্ব বাংলাকে ‘বাংলাদেশ’ নামকরণ করে কবে?
উ : ৫ ডিসেম্বর ১৯৬৯ সালে ।
(১০০) শেখ মুজিবুর রহমান ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধি পান কবে।
উ : ২৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯ সালে।
(১০১) বঙ্গবন্ধু ৭ মার্চের ভাষণদেন কোথায়?
উ : রেসকোর্স ময়দান।
(১০২) ‘অসাপ্ত আত্মজীবনী’ বইটি প্রকাশিত হয় কত সালে?
উ : ২০১২ সালে।
(১০৩) বঙ্গবন্ধুর নামে চেয়ারস্থাপন করে কোন বিশ্ববিদ্যালয়?
উ : ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও এশিয়ান ইনস্টিটিউট থ্যাইল্যান্ড।
(১০৪) বঙ্গবন্ধুর রচিত বইসমূহের নাম কী?
উ : অসমাপ্ত আত্মজীবনী, কারাগারে রোজনমোচা, আমার দেখা নয়াচীন।
(১০৫) বঙ্গবন্ধু ৭ মার্চের ভাষণের মূল বক্তব্য কী ছিল?
উ : এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।
(১০৬) বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা ঘোষণা করে কখন?
উ : ২৬ মার্চ ১৯৭১ সালে প্রথম প্রহরে।
(১০৭) মুক্তিযুদ্ধে বঙ্গবন্ধু গ্রেফতার হয় কখন?
উ : ২৬ মার্চ ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা ঘোষণার পর।
(১০৮) মুজিবনগর সরকার গঠন হয় কবে?
উ : ১০ এপ্রিল ১৯৭১ সালে।
(১০৯) মুজিবনগর সরকারের রাষ্ট্রপতি ছিলেন কে?
উ : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
(১১০) বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি কে ছিলেন?
উ : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
(১১১) বঙ্গবন্ধু পাকিস্তান কারাগার থেকে মুক্তি পায় কবে?
উ : ৮ জানুয়ারি ১৯৭২ সালে।
(১১২) বঙ্গবন্ধু মুক্তির পর কোন দুটি দেশ হেেয় দেশে ফেরেন?
উ : যুক্তরাজ্য ও ভারত।
(১১৩) বঙ্গবন্ধু স্বাধীন বাংলাদেশে ফেরেন কবে?
উ : ১০ জানুয়ারি ১৯৭২ সালে।
(১১৪) বঙ্গবন্ধু দেশের রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব গ্রহণ করে কবে?
উ : ১০ জানুয়ারি ১৯৭২ সালে।
(১১৫) বঙ্গবন্ধু জাতিসংঘে বাংলা ভাষায় ভাষণদেন কবে?
উ : ২৩ সেপ্টেম্বর ১৯৭৪ সালে।
(১১৬) বঙ্গবন্ধু শান্তির জন্য ‘জুলিওকুরি পদক’ লাভ করে কবে?
উ : ১৮ অক্টোবর ১৯৭২ সালে (ফ্রান্স)।
(১১৭) বঙ্গবন্ধু স্বপরিবারে নিহত হয় কখন?
উ : ১৫ আগস্ট ১৯৭৫ সালে (ভোরের প্রহরে)।
(১১৮) বঙ্গবন্ধুর স্বপরিবারে কারা হামলা করে?
উ : সেনাবাহিনীর এক দল ঘাতক।
(১১৯) বঙ্গবন্ধুর স্বপরিবার কোথায় নিহত হয়?
উ : ৩২ নম্বর বাসভবন, ধানমন্ডি, ঢাকা।
(১২০) বঙ্গবন্ধু স্বপরিবারের বেঁচে যাওয়া ২জনের নাম কী?
উ : শেখ হাসিনা ও শেখ রেহেনা।
(১২১) শেখ হাসিনা ও শেখ রেহেনা তখন কোথায় ছিলেন?
উ : পশ্চিম জার্মানি।
(১২২) বঙ্গবন্ধুর কতজন খুনীকে আদালত মৃত্যুদÐাদেশ দেন?
উ : ১২ জন।
(১২৩) বঙ্গবন্ধুর রাজনীতিতে অভিষেক হয় কখন?
উ : ১৯৪৪ সালে (ছাত্রলীগের সম্মেলনে কুষ্টিয়া)।
(১২৪) বঙ্গবন্ধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন বিভাগের ছাত্র ছিলেন?
উ : আইন বিভাগ।
(১২৫) বঙ্গবন্ধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিস্কৃত হয় কত সালে?
উ : ১৯৪৯ সালে।
(১২৬) বঙ্গবন্ধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিস্কৃত হন কেন?
উ : চতুর্থ শেণির কর্মচারীদের আন্দোলনে সংহতি প্রকাশ।
উত্তর: ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ, গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায়।
(১২৭)মুজিব শব্দের অর্থ কি?
উত্তর: উত্তরদাতা।
বঙ্গবন্ধুর পিতার নাম কি?
উত্তর: শেখ লুৎফর রহমান
বঙ্গবন্ধুর মাতার নাম কি?
উত্তর: মোসাম্মৎ সায়েরা খাতুন।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর জীবনী – বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে জানা অজানা তথ্য
বঙ্গবন্ধুর স্ত্রীর নাম কি?
উত্তর: বেগম ফজিলাতুন্নেসা মুজিব (ডাকনাম রেণু)।
শেখ মুজিবুর রহমানের ডাক নাম কি ছিল?
উত্তর: খোকা।
‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ বইটির লেখকের নাম কী?
উত্তর: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
বঙ্গবন্ধুর শিক্ষাজীবন শুরু হয় কোন স্কুলে?
উত্তর: গোপালগঞ্জের গিমাডাঙ্গা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর জীবনী – বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে জানা অজানা তথ্য
বঙ্গবন্ধু ম্যাট্রিক পাশ করেন কোন স্কুল থেকে, কত সালে?
উত্তর: গোপালগঞ্জ মিশনারি স্কুলে, ১৯৪২ সালে।
বঙ্গবন্ধু কলকাতা ইসলামিয়া কলেজের বেকার হোষ্টেলের কত নম্বর কক্ষে থাকতেন?
উত্তর: ২৪ নম্বর কক্ষে।
বঙ্গবন্ধু আনুষ্ঠানিকভাবে রাজনীতিতে অভিষিক্ত হন কীভাবে?
উত্তর: ১৯৪৪ সালে কুষ্টিয়ায় অনুষ্ঠিত নিখিল বঙ্গ মুসলিম ছাত্রলীগের সম্মেলনে যোগদানের মাধ্যমে।
বঙ্গবন্ধু কত সালে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর সহকারী নিযুক্ত হন?
উত্তর: ১৯৪৬ সালে।
বঙ্গবন্ধু বিএ পাশ করেন কত সালে, কোন কলেজ থেকে?
উত্তর: ১৯৪৭ সালে কলকাতা ইসলামিয়া কলেজ থেকে।
বঙ্গবন্ধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কোন বিভাগের ছাত্র ছিলেন?
উত্তর: আইন বিভাগের।
বঙ্গবন্ধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কত সালে কেন বহিস্কৃত হন?
উত্তর: ১৯৪৯ সালে চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদের আন্দোলনে সংহতি প্রকাশ করায় তাঁকে বহিস্কার করা হয়।
বঙ্গবন্ধু জীবনে প্রথম কারাভোগ করেন কত সালে?
উত্তর: ১৯৩৯ সালে। সরকারি নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে স্কুল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে একটি প্রতিবাদ সভা করার কারণে তাঁকে কারভোগ করতে হয়।
১৯৪৯ সালের ২৩ জুন পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠা লাভ করলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সেখানে কী পদ পান?
উত্তর: যুগ্ম সম্পাদক।
১৯৫২ সালের কত তারিখে রাষ্ট্র ভাষা বাংলার দাবীতে বঙ্গবন্ধু কারাগারে অনশন শুরু করেন?
উত্তর: ১৪ ফেব্রুয়ারি।
যুক্তফ্রন্ট নির্বাচনে বঙ্গবন্ধু কোন আসনে বিজয়ী হন?
উত্তর: গোপালগঞ্জ আসনে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর জীবনী – বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে জানা অজানা তথ্য
বঙ্গবন্ধু কোন মন্ত্রীসভায় সর্বকনিষ্ঠ মন্ত্রী ছিলেন?
উত্তর: ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট মন্ত্রীসভায়।
১৯৬৪ সালে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে সম্মিলিত বিরোধী দল গঠন করা হয়। দলটির নাম কী?
উত্তর: কম্বাইন্ড অপজিশন পার্টি।
বঙ্গবন্ধু মুজিব ছয়দফা ১ম কবে ঘোষনা করেন?
উত্তর: ৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৬
আওয়ামী লীগের কাউন্সিল অধিবেশনে ৬ দফা গৃহীত হয় কত সালে?
উত্তর: ১৯৬৬ সালের ১৮ মার্চ।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব আনুষ্ঠানিকভাবে কবে ছয়দফা ঘোষনা করেন?
উত্তর: ২৩ মার্চ ১৯৬৬
কোন প্রস্তাবের ভিত্তিতে ছয়দফা রচিত হয়?
উত্তর: লাহোর প্রস্তাব
ছয়দফার প্রথম দফা কি ছিল?
উত্তর: স্বায়ত্বশাসন
‘বাঙালি জাতির মুক্তির সনদ’ হিসেবে পরিচিত কোনটি?
উত্তর: ছয় দফা।
আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামী ছিল কত জন? বঙ্গবন্ধু কততম আসামী ছিলেন?
উত্তর: ৩৫ জন। বঙ্গবন্ধু ছিলেন ১ নং আসামী।
আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা কী নামে দায়ের করা হয়েছিল?
উত্তর: রাষ্ট্রদ্রোহীতা বনাম শেখ মুজিব ও অন্যান্য।
শেখ মুজিবুর রহমানকে ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধিতে ভূষিত করা হয় কত সালে?
উত্তর: ১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি।
শেখ মুজিবুর রহমানকে ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধি কে দেন?
উত্তর: তৎকালীন ডাকসুর ভিপি তোফায়েল আহমেদ।
কোথায় ‘বঙ্গবন্ধু উপাধি দেওয়া হয়?
উত্তর: রেসকোর্স ময়দানে।
বঙ্গবন্ধু পূর্ব বাংলাকে ‘বাংলাদেশ’ নামকরন করেন কত সালে?
উত্তর: ৫ ডিসেম্বর, ১৯৬৯ ।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর জীবনী – বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে জানা অজানা তথ্য
বঙ্গবন্ধু ৭ মার্চের ভাষণ কোথায় দেন?
উত্তর: ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে, যা এখন সোহরাওয়ার্দি উদ্যোন নামে পরিচিতি।
বঙ্গবন্ধু ৭ মার্চের ভাষণের মূল বক্তব্য কী ছিল?
উত্তর: এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।
বঙ্গবন্ধু কখন স্বাধীনতার ঘোষণা দেন?
উত্তর: ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ মধ্যরাত অর্থাৎ ২৬ মার্চে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। এরপরই পাকিস্তানি সেনাবাহিনী বঙ্গবন্ধুকে গ্রেপ্তার করে।
১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল গঠিত অস্থায়ী সরকারের বঙ্গবন্ধুর পদ কী ছিল?
উত্তর: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পদ ছিল রাষ্ট্রপতি।
বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্তি পান কবে?
উত্তর: ১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি।
বঙ্গবন্ধু স্বাধীন বাংলাদেশে ফেরেন কবে?
উত্তর: ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি, যা বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস নামে পরিচিত।
বঙ্গবন্ধু স্বাধীন বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেন কত তারিখে?
উত্তর: ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি।
বঙ্গবন্ধু প্রথম নেতা হিসেবে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে বাংলা ভাষায় বক্তৃতা দেন কত সালে, কত তারিখে?
উত্তর: ১৯৭৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর।
বঙ্গবন্ধু স্বপরিবারে নিহত হন কত তারিখে?
উত্তর:১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট।
বঙ্গবন্ধুর স্ত্রীর নাম কী?
উত্তর: শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিব।
বঙ্গবন্ধুর ছেলে–মেয়ে কত জন? তাদের নাম কী?
উ
ত্তর: ৫ জন। তিন ছেলে দুই মেয়ে। শেখ হাসিনা, শেখ কামাল, শেখ রেহানা, শেখ জামাল ও শেখ রাসেল
বঙ্গবন্ধু জাদুঘর কোথায় অবস্থিত?
উত্তর: ঢাকার ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে।
মুজিবনগর সরকার কখন গঠিত হয়?
উত্তরঃ ১০ই এপ্রিল ১৯৭১।
মুজিবনগর সরকারের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান হয় কর তারিখে?
উত্তরঃ ১৭ই এপ্রিল ১৯৭১।
ঐতিহাসিক ছয় দফা ঘোষণা করা হয় ১৯৬৬ সালের কোন মাসে?
উত্তরঃ ফেব্রুয়ারি মাসে।
বঙ্গবন্ধু ইসলামিয়া কলেজ থেকে বিএ পাস করেন কত সালে?
উত্তরঃ ১৯৪৭ সালে।
২১ ফেব্রুয়ারি ১৯৫২ বঙ্গবন্ধু কোন কারাগারে বন্ধি ছিলেন?
উত্তরঃ ফরিদপুর কারাগার।
২৬ মার্চ ১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধুকে গ্রেপ্তারে পরিচালিত অভিযানের নাম কি?
উত্তরঃ অপারেশন বিগ বার্ড।
বঙ্গবন্ধুকে ‘জাতির জনক’ উপাধি দেয়া হয় কত তারিখে?
উত্তরঃ ৩ মার্চ ১৯৭১
কে বঙ্গবন্ধুকে ‘জাতির জনক’ উপাধি দেয়?
উত্তরঃ আ স ম আবদুর রব।
বঙ্গবন্ধু প্রধানমন্ত্রী হিসেবে প্রথম কোন দেশ সফর করেন?
উত্তরঃ ভারত, ৬-৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২।
বঙ্গবন্ধু সর্বশেষ কোন দেশ সফর করেন?
উত্তরঃ জ্যামাইকা; ১৯৭৫।
বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার চূড়ান্ত রায় ঘোষণা করা হয় কবে?
উত্তরঃ ১৯ নভেম্বর ২০০৯।
বঙ্গবন্ধু কবে সংবিধান স্বাক্ষর করেন?
উত্তরঃ ১৪ ডিসেম্বর ১৯৭২।
বঙ্গবন্ধু ‘বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগ (বাকশাল) গঠন করেন কবে?
উত্তরঃ ২৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৫।
বঙ্গবন্ধু ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ সংবিধানের কোন তফসিলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে?
উত্তরঃ পঞ্চম তফসিলে
স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র সংবিধানের কততম তফসিলে সংযোজন করা হয়েছে?
উত্তরঃ সপ্তম তফসিলে
—
Collected
যে সব বৈশিষ্ট্য ক্যারিয়ার নস্ট করতে পারে।
২। অতিরিক্ত চিন্তা করা।
৩। অলসতা।
৪। একদম শেষ মুহুর্তে কোন কাজ শেষ করার প্রবণতা।
৫। কমফোর্ট জোন থেকে বের না হওয়া অর্থাৎ সবসময় নিজের স্বাচ্ছন্দ্যের জগতে বাস করা।
৬। সোশ্যাল মিডিয়ার অতিরিক্ত ব্যবহার। এগুলো সবসময় এমন কিছুই পোস্ট করবে, যা আপনার মনযোগ আকর্ষণ করবে। কারণ তাদের আয় আসেই আপনার থেকে।
৭। পর্ণ এবং এ জাতীয় ওয়েব সিরিজ দেখা। আপনার মন-মস্তিষ্ককে গর্হিত জিনিস খাওয়ানো থেকে বিরত থাকুন। এগুলো আপনার ক্যারিয়ারে নানামুখী সমস্যার জন্ম দিবে।
৮। আবেগগুলোকে চাপানোর চেষ্টা করবেন না। নিজের আবেগগুলোকে ভুলভাবে সামলানোর বা চাপানোর চেষ্টা করলে কখনো বেড়ে উঠতে পারবেন না।
৯। অতীতকে নিয়ে পড়ে থাকা। যা যাওয়ার তা গেছে।
সামনে এগিয়ে চলুন।
১০। সোশ্যাল মিডিয়াগুলোতে বাজে মন্তব্য করা। এখনকার সময়ে সবকিছুই ট্র্যাক করা যায়। এমনকি যদি আপনি ফেক অ্যাকাউন্টও ব্যবহার করে থাকেন তবুও আপনার আইপি (Internet Protocol Address) দিয়ে আপনার কার্যক্রম ট্র্যাক করা সম্ভব। আপনি যখন কোনো কোম্পানির ভালো পদে যাবেন তখন আপনার সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইলগুলোও বিশ্লেষণ করা হতে পারে।
১১। আপনার জন্য প্রযোজ্য নয় বা উপযোগী এমন কাজে নিজেকে জড়িয়ে ফেলা।
১২। ভুল মানুষগুলোর কাছ থেকে অতিরিক্ত এবং অবাস্তব আশা রাখা।
১৩। সবসময় "হ্যাঁ" বলা।
১৪। অতিরিক্ত সবকিছুই অপচয় ও ক্ষতিকর। কোনোকিছুই সীমার অতিরিক্ত করবেন না। উচ্চাভিলাসী হওয়া বা সবসময়ই পজিটিভ থাকাটা আপনার ক্যারিয়ারে কোনোই কাজে আসবে না। অল্পে তুষ্টি অর্জন করুন এবং এমন লক্ষ্য নির্ধারণ করুন, যা আপনার সীমার মধ্যে।
১৫। পরিবর্তনের জন্য প্রস্তুত না থাকা।
১৬। আসক্তি (সোশ্যাল মিডিয়া, মাদক দ্রব্য ইত্যাদি)
১৭। অন্যের কথা দ্বারা প্রভাবিত হওয়ার প্রবণতা।
১৮। অন্যদের সাথে নিজেকে তুলনা করা।
১৯। অন্যের সমালোচনা করা এবং অন্যের সফলতায় হিংসাপ্রবণ হওয়া।
২০। কারমার (কর্মফলের) ব্যাপারে উদাসীন হওয়া। আজ মানসিকতা বা কাজে কর্মে যা লালন করবেন, তা একদিন ফিরে আসবেই এবং তার প্রতিদান একদিন পাবেনই।
২১। অতিরিক্ত খরচের প্রবণতা বা বেহিসাবি হওয়া।
২২। নিজের মা বাবার থেকে আরো বেশি কিছু পাবার আশা করা। এমন চিন্তার প্রবণতা যে, যদি তাদের আয় আরেকটু বেশি হতো, হয়তো আমার জীবন এমন হতো না।
শুনুন, এবার আপনার পালা তাদের ঋণ শোধ করবার। তারা হয়তো তাদের প্রিয়জনের সাথে।
সংগৃহীত
শিক্ষা বিষয়ক বিভিন্ন শব্দের পুর্নাংজ্ঞ রূপ:
১। GPA – এর পূর্ণরূপ—Grade point Average
২। J.S.C – এর পূর্ণরূপ — Junior School Certificate.
৩। J.D.C – এর পূর্ণরূপ — Junior Dakhil Certificate.
৪। S.S.C – এর পূর্ণরূপ — Secondary School Certificate.
৫। H.S.C – এর পূর্ণরূপ — Higher Secondary Certificate.
৬। A.M – এর পূর্ণরূপ — Ante meridian.
৭। P.M – এর পূর্ণরূপ — Post meridian.
৮। B. A – এর পূর্ণরূপ — Bachelor of Arts.
৯। B.B.S – এর পূর্ণরূপ — Bachelor of Business Studies.
১০। B.S.S – এর পূর্ণরূপ — Bachelor of Social Science.
—
১১। B.B.A – এর পূর্ণরূপ — Bachelor of Business Administration
১২। M.B.A – এর পূর্ণরূপ — এর পূর্নরূপ — Masters of Business Administration.
১৩। B.C.S – এর পূর্ণরূপ — Bangladesh Civil Service.
১৪ । M.A. – এর পূর্ণরূপ — Master of Arts.
১৫। B.Sc. – এর পূর্ণরূপ — Bachelor of Science.
১৬। M.Sc. – এর পূর্ণরূপ — Master of Science.
১৭। B.Sc. Ag. – এর পূর্ণরূপ — Bachelor of Science in Agriculture .
১৮। M.Sc.Ag.- এর পূর্ণরূপ — Master of Science in Agriculture.
১৯ । M.B.B.S. – এর পূর্ণরূপ — Bachelor of Medicine, Bachelor of Surgery.
২০। M.D. – এর পূর্ণরূপ — Doctor of Medicine./ Managing director.
—–
২১। M.S. – এর পূর্ণরূপ — Master of Surgery.
২২। Ph.D./ D.Phil. – এর পূর্ণরূপ — Doctor of
Philosophy (Arts & Science)
২৩। D.Litt./Lit. – এর পূর্ণরূপ — Doctor of
Literature/ Doctor of Letters.
২৪। D.Sc. – এর পূর্ণরূপ — Doctor of Science.
২৫। B.C.O.M – এর পূর্ণরূপ — Bachelor of
Commerce.
২৬। M.C.O.M – এর পূর্ণরূপ — Master of
Commerce.
২৭। B.ed – এর পূর্ণরূপ — Bachelor of education.
২৮। Dr. – এর পূর্ণরূপ — Doctor.
২৯। Mr. – এর পূর্ণরূপ — Mister.
৩০। Mrs. – এর পূর্ণরূপ — Mistress.
—–
৩১। M.P. – এর পূর্ণরূপ — Member of Parliament.
৩২। M.L.A. – এর পূর্ণরূপ— Member of Legislative Assembly.
৩৩। M.L.C – এর পূর্ণরূপ — Member of Legislative Council.
৩৪। P.M. – এর পূর্ণরূপ — Prime Minister.
৩৫। V.P – এর পূর্ণরূপ — Vice President./ Vice Principal.
৩৬। V.C- এর পূর্ণরূপ — Vice Chancellor.
৩৭। D.C- এর পূর্ণরূপ— District Commissioner/ Deputy Commissioner.
collected
নতুন শিক্ষাক্রম অনুমোদন দিয়েছে সরকার, জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি!
এক পলকে দেখে নিন পুরোটা:
👉 ২০২৩ সাল থেকে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সপ্তাহে (শুক্র ও শনিবার) দু’দিন ছুটি থাকবে
👉 পিইসি ও জেএসসি পরীক্ষা বাতিল করা হয়েছে। অর্থাৎ, দশম শ্রেণির আগে কোনো কেন্দ্রীয় বা পাবলিক পরীক্ষা নেই।
👉 তৃতীয় পর্যন্তও কোনো পরীক্ষা থাকবে না।
👉 চতুর্থ শ্রেণি থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত ৪০ আর একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণিতে ৩০ শতাংশ মূল্যায়ন হবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে।
👉 বিজ্ঞান, মানবিক ও বিজনেস স্টাডিজ বলতে মাধ্যমিকে কোনো বিভাগ থাকবে না। এটি চালু হবে এইচএসসিতে।
👉 দশম শ্রেণির পাঠ্যসূচির ওপরই বোর্ড পরীক্ষায় এসএসসির ফল হবে
👉 প্রাক্-প্রাথমিকের শিশুদের জন্য আলাদা বই থাকবে না, শিক্ষকেরাই শেখাবেন।
👉 প্রাথমিকে পড়তে হবে আটটি বই।
👉 নতুন শিক্ষাক্রমে প্রাক্-প্রাথমিক থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত ১০ ধরনের শেখার ক্ষেত্র ঠিক করা হয়েছে। এগুলো হলোঃ-
১)ভাষা ও যোগাযোগ,
২)গণিত ও যুক্তি,
৩)জীবন ও জীবিকা,
৪)সমাজ ও বিশ্ব নাগরিকত্ব,
৫)পরিবেশ ও জলবায়ু,
৬)বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি,
৭)তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি,
৮)শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য এবং সুরক্ষা,
৯)মূল্যবোধ ও নৈতিকতা এবং
১০)শিল্প ও সংস্কৃতি।
Collected
📌 প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক নিয়োগ ভাইভার জন্য গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি প্রশ্নোত্তর:
১. DPEd- এর পূর্ণরূপ কী?
উ: Diploma in Primary Education.
২. PTI এর পূর্ণরূপ ?
উ: Primary Teachers Training Institutes.
৩. PTI- এর বাংলা নাম কি?
উ: প্রাথমিক শিক্ষক প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট।
৪. ডিপিএড কোর্সের মেয়াদ কত?
উ: ১৮ মাস।
৫. ঢাকা পিটিআই এর অফিসিয়াল নাম?
উ: প্রাথমিক শিক্ষক প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট।
৬. NCTB- এর পূর্ণরূপ কি?
উ: National Curriculum and Textbook Board.
৭. IER- এর পূর্ণরূপ ?
উ: Institute of Education and Research.
৮. প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের প্রধান কে?
উ: মহাপরিচালক।
৯. বর্তমান প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের নাম কি?
উ: জনাব আলমগীর মুহাম্মদ মনসুরুল আলম।
১০. DPE- এর পূর্ণরূপ কি?
উ: Directorate of Primary Education.
১১. প্রাথমিক শিক্ষা কোন মন্ত্রণালয়ের অধীন?
উ: প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
১২. MOPME- এর পূর্ণরূপ কি?
উ: Ministry of primary and mass education.
১৩. NAPE- এর পূর্ণরুপ?
উ: National Academy for primary education.
১৪. নেপ এর প্রধান কে?
উ: মহাপরিচালক।
১৫. নেপ এর মহাপরিচালকের নাম কি?
উ: জনাব মোঃ শাহ আলম।
১৬. নেপ কোথায় অবস্থিত ?
উ: ময়মনসিংহ।
১৭. প্রাথমিক শিক্ষার প্রান্তিক যোগ্যতা কয়টি?
উ: ২৯টি।
১৮. প্রাথমিক শিক্ষার মোট বিষয় কতটি?
উ: ১২টি।
১৯. সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা কতটি?
উ: ৬৫,৬২০টি (কম-বেশি হতে পারে)।
২০. শিক্ষার ধারা কয়টি? কি কি?
উ: ৩টি। অনানুষ্ঠানিক শিক্ষা, উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ও আনুষ্ঠানিক শিক্ষা।
২১. জাতীয় শিক্ষানীতি ২০১০ এর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য কয়টি?
উ: ৩০টি।
২২. শিক্ষক যোগ্যতা কাকে বলে?
উ: একজন শিক্ষকের যে পেশাগত জ্ঞান, দক্ষতা ও দৃষ্টিভঙ্গি থাকে। তাকে শিক্ষক যোগ্যতা বলে।
২৩.প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষার উদ্দেশ্য কয়টি?
উ: ১৭টি।
২৪. বর্তমান শিক্ষামন্ত্রীর নাম কি?
উ: ড. দিপু মনি।
collected