APCL. Human Rights Organisation.

APCL. Human Rights Organisation.

Human Rights Organisations.

17/06/2024

Monirul Islam, a distinguished reporter from Diamond Harbour, West Bengal, has been honored with the prestigious International Icon Award 2024 by International World Records. Renowned for his unwavering dedication to social work and community activities, Monirul has consistently used his platform to spotlight the needs and aspirations of the underprivileged. His relentless efforts in advocating for social justice, uplifting marginalized communities, and driving impactful grassroots initiatives have made him a beacon of hope in his region. Monirul’s profound commitment to making a tangible difference exemplifies the spirit of this award, celebrating his exceptional contributions towards creating a more equitable and compassionate society. His work not only inspires but also mobilizes others to take action, reinforcing the power of journalism as a force for good.

17/06/2024
11/05/2024

ভারত কি মুসলিম রাষ্ট্র হতে চলেছে?

কলমে : আচিন্ত্য ঘোষ।

সাম্প্রতিক নরেন্দ্র মোদী, অমিত শাহ থেকে বি জে পির বড়, মেজ ছোট নেতারা এমনকি অনেক সাধারণ মানুষকে বলতে শুনছি যে ভারতবর্ষ যেভাবে মুসলিম পপুলেশন বাড়ছে তাতে আর কিছুদিনের মধ্যেই দেশটা মুসলিম রাষ্ট্র হয়ে যাবে।

মাধব সদাশিব গোলওয়ালকার সংক্ষেপে এম এস গোলওয়ালকার। আর এস এসের দ্বিতীয় সরসঙ্ঘ চালক। ওনাকে বলা হয় আর এস এসের থিঙ্ক ট্যাঙ্ক।উনি ছিলেন একাধারে দক্ষ সংগঠক ও তাত্ত্বিক। লালকৃষ্ণ আদবানী তাঁকে এই যুগের বিবেকানন্দ বলে সম্বোধন করেছিলেন।

গোলওয়ালকার সাহেবের লেখা Bunch Of Thoughts বইয়ের ষোল নম্বর পরিচ্ছেদে মুসলিম, খ্রিস্টান ও কম্যুনিস্টদের দেশের আভ্যন্তরীণ বিপদ বলে অভিহিত করেছিলেন। ভারতবর্ষের মুসলিমদের সম্পর্কে বলতে গিয়ে একটা জায়গায় বলেছেন আসাম, ত্রিপুরা ও পঃবঙ্গে খুব পরিকল্পনামাফিক অনুপ্রবেশ ঘটিয়ে মুসলিম জনসংখ্যা বৃদ্ধি করে ওরা বৃহত্তর পাকিস্তান গঠনের পথে অগ্রসর হচ্ছে।

এবার দেখা যাক গোলওয়ালকারের কথার কতটা সারবত্তা আছে।সাম্প্রতিককালে আসামে এন আর সির ফলে যে পনের লক্ষ মানুষকে সরকার অনুপ্রবেশকারী হিসাবে চিহ্নিত করেছে তার মধ্যে বার লক্ষ্য হিন্দু আর তিন লক্ষ মুসলমান। অতএব হিন্দুদের তুলনায় মুসলিম অনুপ্রবেশকারির সংখ্যা অনেক কম। ইদানিং বিভিন্ন মিডিয়ার সাহায্য নিয়ে গোলওয়ালকারের ভাবশিষ্যরা প্রচারে নেমেছে যে 2047 সালকে টার্গেট করে মুসলিমরা তাদের সংখ্যা বৃদ্ধি করে ভারতকে ইসলামিক রাষ্ট্র বলে ঘোষনা করবে।তাহলে এ বিষয়টাও একবার দেখা যাক। জনগননার রিপোর্ট অনুযায়ী ভারতের মুসলিম জনসংখ্যার চিত্র নিম্ন রূপ।

সাল মুসলিম জনসংখ্যা

1951 9'8 %
1961 10'69%
1971 11'21%

এইভাবে বাড়তে বাড়তে শেষ 2011 সালের জনগননা রিপোর্ট বলছে ভারতে মুসলমান জনসংখ্যা 14'2%
তাহলে 1951থেকে 2011 এই 60 বছরে মুসলিম জনসংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে 14'2% বিয়োগ 9'8%=4'4%, তাহলে জনসংখ্যায় সংখ্যাগরিষ্ঠ হতে গেলে ন্যুনতম মোট জনসংখ্যার 51% হতে হবে।এখন 60 বছরে মুসলিম জনসংখ্যা যদি 4'4%বৃদ্ধি পায় তবে 51% হতে গেলে আরও 36'8% মুসলিমজনসংখ্যা বাড়াতে হবে।সরল ঐকিক নিয়মে ঐ সংখ্যায় পৌঁছতে গেলে আরও 501 বছর সময় লাগবে(শর্ত এই সময়ের মধ্যে হিন্দুদের সংখ্যা বাড়বেনা) ।এই সময়ে অপপ্রচারকারিদের আর একটি দুঃসংবাদ দিয়ে রাখি যে কেন্দ্রিয় সরকারের সমীক্ষা অনুযায়ী 1993 সাল থেকে 2021 সাল অবধি মুসলিম মহিলাদের শিশুজন্ম দেওয়ার হার কমেছে 46'5% আর হিন্দুদের ঐ একই সময় কমেছে 41'2%,

তাহলে আর এস এস,বি জে পির এইসব তথ্য কি অজানা? একদমই নয়। ফ্যাসিস্টরা যুগ যুগ ধরে মিথ্যাচার করে জনসাধারণের একটা অংশকে আর এক অংশের বিরুদ্ধে লড়িয়ে দিয়ে শ্রমজীবী মানুষের ভিতর বিভেদ সৃষ্টি করে মালিকের শোষন জুলুমকে চিরস্থায়ী করার স্বপ্ন দেখে। দুর্ভাগ্য অনেক তথাকথিত শিক্ষিত ও নিরীহ মানুষ এদের প্রচারের দ্বারা বিভ্রান্ত হয়ে অজান্তেই ফ্যাসিস্ট শক্তিকে শক্তিশালী করে।

Photos from APCL. Human Rights Organisation.'s post 29/04/2024

সকল WBSEDCL গ্রাহকদের কাছে আবেদন:-
আপনার নতুন বিদ্যুৎ বিলটি (Energy Charge Details) চেক করুন। দেখুন WBSEDCL কিভাবে কোন নোটিশ ছাড়াই নতুন ট্যারিফ প্ল্যান চালু করে দিয়েছে এবং বিদ্যুতের দাম না বাড়িয়ে সকলের কাছ থেকে নতুন ট্যারিফ অনুযায়ী অতিরিক্ত টাকা আদায় করছে। WBSEDCL নতুন কায়দায় সাধারণ মানুষকে ধোঁকা দিয়ে দিনে ডাকাতি করছে । আগে যে ট্যারিফের দাম ছিল ৬,৮৯ পয়সা এখন তার দাম হয়েছে ৯,২২ পয়সা এর বিরুদ্ধে সোচ্চার হোন।
বি জে পি, তৃণমূল কংগ্রেস, সিপিএম সহ সব রাজনৈতিক দলের কর্মী,নেতা ও প্রার্থীদের কাছে প্রশ্ন করুন এ বিষয়ে তাদের ভূমিকা কি ?
পোস্টটি শেয়ার করে সকলকে সতর্ক করুন ।

Photos from APCL. Human Rights Organisation.'s post 11/11/2023
27/07/2023

(এক অজানা কবির অসাধারণ কবিতা। নাড়িয়ে দেয় বুকের ভিতরটা। চাবুক কষায় নিশ্চেষ্ট বিবেকে।)

হে পার্থ!
---------------------

মণিপুরি রাজকন্যা চিত্রাঙ্গদা
বিয়ের আগে
তোমাকে শর্ত দিয়েছিলো
তার গর্ভজাত সন্তান
মণিপুরের রাজ্যপাট ছেড়ে
কখনও যাবে না তোমার সাধের হস্তিনাপুরে ;
মেনে নিয়েছিলে তুমি!
তাই
তোমার ঔরসে
চিত্রাঙ্গদার গর্ভে জন্ম নেওয়া বভ্রুবাহন
যায়নি কুরুক্ষেত্র ময়দানে!

মহাকাব্যিক উঠোন পার হয়ে
আজ হাজার বছর পর
কুরুক্ষেত্র যখন হামাগুড়ি দিয়ে উঠে এসেছে
মণিপুরের চাতালে
তখন তুমি কী করবে তৃতীয় পান্ডব?
তুলে নেবে গাণ্ডীব?
নাকি সম্মুখ সমরে স্বজনের ভীড় দেখে
ফিরিয়ে নেবে মুখ?
আর তোমাকে উজ্জীবিত করতে
আমাদেরকে প্রতীক্ষা করতে হবে
আবারও কোনো এক কৃষ্ণের?

তোমার চিত্রাঙ্গদা
হাতজোড় করে ভিক্ষা চাইছে প্রাণ
তোমার চিত্রাঙ্গদা
অসহায় গলায় ভিক্ষা চাইছে ইজ্জত
তোমার চিত্রাঙ্গদা
পায়ে ধরে ভিক্ষা চাইছে সম্ভ্রম ;
উত্তরে নিষ্ঠুর হাসির সঙ্গে
ভেসে আসছে ধর্ষকদের মিলিত কন্ঠস্বর ---
"বাঁচবি যদি তো কাপড় খোল্ মাগী!"

খুলেছে!
কাপড় খুলতে বাধ্য হয়েছে ওই মেয়েটি ---
যে মেয়েটি
চার বছরের সন্তানের মা
যে মেয়েটি
জান বাজি রেখে কারগিল যুদ্ধে লড়ে যাওয়া
সৈনিকের বউ
যে মেয়েটি
সনাতনী ভারতবর্ষের বুকে শুধুই এক নারী!

তারিয়ে তারিয়ে
গরম নিশ্বাসের সঙ্গে
মেয়েটির নগ্নতা উপভোগ করছে হাজার মানুষ,
পালা করে মিটিয়ে নিচ্ছে আদিম প্রবৃত্তি,
মোবাইলে অস্পষ্ট করে দেওয়া ছবিতেও
উৎসুক চোখ খুঁজে বেড়াচ্ছে
এক ধর্ষিতা নারীর রক্তাক্ত গোপনাঙ্গ!

কী করবে অর্জুন?
গাণ্ডীব তুলে নেবে?
হাজার মানুষের সামনে প্রকাশ্য রাজপথে
খুলে নেওয়া হচ্ছে চিত্রাঙ্গদার লজ্জা ঢাকার শাড়ি ;
আসলে
নগ্ন হয়ে যাচ্ছে তোমার স্বদেশ
উলঙ্গ হয়ে যাচ্ছে তোমার সভ্যতা
বস্ত্রহীন হয়ে যাচ্ছে তোমার সনাতনী ঐতিহ্য!

নগ্নতার সংক্রমণ ক্রমশ ছড়িয়ে পড়ছে
মণিপুর থেকে মালদা
কটক থেকে কলকাতা
নাগাল্যান্ড থেকে নদীয়া ;
সারা পৃথিবী জুড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে যাচ্ছে
ধর্ষিতা নারীর ছিন্নভিন্ন যৌনাঙ্গের রক্ত ;
ঝনঝন করে ভাঙছে
মহাকাব্যিক ভারতবর্ষের অহংকারী ঐতিহ্য!

ঝেড়ে ফেলো সব দ্বিধাদ্বন্দ্ব
মুছে দাও সকল জড়তা
যুগে যুগে দেশে দেশে
গ্রাম গঞ্জ শহর নগর মাঠে ময়দানে
লাঞ্ছিতা চিত্রাঙ্গদার সম্ভ্রম রক্ষা করতে
গাণ্ডীব তোলো
হে তৃতীয় পান্ডব ;
শঙ্খনাদে প্রতিধ্বনিত হোক ভোরের ভৈরবী ;
তোমার ধনুকের টঙ্কারে
দেশজুড়ে স্তব্ধ হয়ে যাক ধর্ষকের জান্তব উল্লাস!

22/07/2023

দেশরক্ষা করেছি, পশুদের থেকে স্ত্রীকে বাঁচাতে পারলাম না, মণিপুরে বিস্ফোরক কার্গিল যোদ্ধা

ইম্ফল ও নয়াদিল্লি: শুধু নারীর সম্মান নয়, ‘ডাবল ইঞ্জিন’ মণিপুরে ভূলুণ্ঠিত ‘জয় জওয়ান’ স্লোগানও! ২৪ ঘণ্টা আগে সংবাদমাধ্যমে মুখ খুলেছিলেন দুই নির্যাতিতা। সামনে এসেছিল পুলিসের সহযোগিতায় নারকীয় অত্যাচারের ভয়ঙ্কর চিত্র। শুক্রবার মুখ খুললেন এক নির্যাতিতার স্বামী। ভারতীয় সেনার প্রাক্তন কর্মী। কার্গিল যুদ্ধের নায়ক। কান্নাভেজা গলায় তাঁর আক্ষেপ, ‘দেশকে রক্ষা করেছি। কিন্তু পশুদের হাত থেকে স্ত্রীকে রক্ষা করতে পারলাম না।’
ভারতীয় সেনাবাহিনীর অসম রেজিমেন্টে কর্মরত ছিলেন নির্যাতিতার স্বামী। সুবেদার হিসেবে অবসর নিয়েছেন। গত ৮০ দিনে ফিকে হয়ে এসেছে তাঁর গর্ব। বারবার বলছেন, ‘কার্গিল যুদ্ধে দেশের জন্য লড়াই করেছি। শান্তিরক্ষা বাহিনীর সদস্য হিসেবে শ্রীলঙ্কাতেও গিয়েছিলাম। কর্মরত অবস্থায় দেশরক্ষা করেছি। কিন্তু অবসর জীবনে নিজের বাড়ি, স্ত্রী ও গ্রামবাসীদের রক্ষা করতে পারলাম না। দুঃখে, হতাশায় ভেঙে পড়েছি।’
ঠিক কী ঘটেছিল গত ৪ মে? দুই আদিবাসী নির্যাতিতা আগেই তার বিস্তারিত বর্ণনা দিয়েছেন। এদিন কার্গিল যুদ্ধের নায়ক এই অবসরপ্রাপ্ত সেনার মুখেও ছিল তার পুনরাবৃত্তি। তিনি বলেন, ‘উন্মত্ত হামলাকারীরা গ্রামে ঢুকে প্রথমেই বহু বাড়িঘর জ্বালিয়ে দিল। মানুষ নয়, যেন একদল পশু! তারপর মহিলাদের বিবস্ত্র করে সর্বসমক্ষে গ্রামের রাস্তায় হাঁটতে বাধ্য করল ওরা। ঘটনাস্থলে পুলিস ছিল। কিন্তু কোনও ব্যবস্থাই নিল না। আমি চাই যারা বাড়িঘর জ্বালাল, মহিলাদের হেনস্তা করল, তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হোক।’
সেই ভয়ঙ্কর ঘটনার বর্ণনা রয়েছে গত ২১ জুন পুলিসের কাছে দায়ের হওয়া এফআইআরেও। সেখানে দাবি করা হয়েছে, বোনের সম্মান রক্ষা করতে গিয়ে ওইদিন নৃশংসভাবে খুন হন এক নির্যাতিতার ভাই। ঘটনাস্থল সাইকুল থানা থেকে ৬৮ কিলোমিটার দক্ষিণে, কাংপোকপি জেলার আইল্যান্ড মহকুমা। এরপরই নির্যাতিতাদের গ্রামে ঢুকে কুকি আদিবাসীদের উপর হামলা চালায় মেইতেই সম্প্রদায়ের হাজারখানেক মানুষ। হামলাকারীদের সঙ্গে ছিল একে সিরিজের রাইফেল, এসএলআর, ইনসাস, থ্রি নট থ্রি রাইফেল। প্রথমে বাড়ি বাড়ি ঢুকে চলে অবাধে ভাঙচুর, লুটপাট। নগদ টাকা, খাদ্যশস্য, আসবাব, গবাদি পশু, মোবাইল— বাদ যায়নি কিছুই। তারপর সর্বত্র আগুন লাগিয়ে দেয় হামলাকারীরা।
ঘটনার আড়াই মাস পর চাপে পড়ে মূল অভিযুক্ত সহ চারজনকে গ্রেপ্তার করে ‘ডাবল ইঞ্জিন’ মণিপুরের পুলিস। এরপরই উত্তেজিত জনতা পাল্টা হামলা চালিয়ে হুইরেম হেরোদাস নামে মূল অভিযুক্তের বাড়ি জ্বালিয়ে দেয়। সংবাদ সংস্থা সূত্রের খবর, মূলত মহিলাদের নেতৃত্বে চলে ওই হামলা।
বর্তমান,২২/৭/২০২৩

Videos (show all)

মধ্যপ্রদেশের ঘটনা। অবিলম্বে মনুষ্যরূপী এই পশুকে চিহ্নিত করে প্রকাশ্যে দৃষ্টান্ত মূলক এমন শাস্তি দেওয়া হোক যা দেখে এধরণে...
উত্তরপ্রদেশে পুলিশি নিরাপত্তার বেড়াজাল ভেদ করে খুন ও খুনিদের আত্মসমর্পণ এবং জয়শ্রী রাম স্লোগান পরিকল্পিত হত্যা ছাড়া ক...
বেঙ্গল হাজী ফোরাম এর উদ্যোগে কানখুলি হামলিতলায় হজ্ব যাত্রীদের ট্রেনিং ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়।
মহেশতলায় ২০২৩ এর হজযাত্রীদের প্রশিক্ষণ শিবির। শিবির আয়োজন করে আখড়া মহেশতলা হাজী সেবা সমিতি।
আধার কার্ড সাবধানে রাখুন,যত্রতত্র ব্যবহার করবেন না। যেখানে সেখানে আঙুলের ছাপ দেবেন না।

Website