Yathiq

Yathiq

This is the official page of Yathiq, a help group created for all those people who needs someone to listen to them.

Team Yathiq pledges to help all those people who need a supportive figure in their life.

10/10/2021

You might know that today is "International Mental Health Day" from all the scrolling you did today. But let's take a step back and think about this day. Yes, we are trying to create awareness. Yes, we are trying to normalize mental health issues. But let's not keep our understanding about mental health only to sharing posts and reacting to them. We must prioritize mental health, right? Now, all discussions all over social media do little to no help unless we start to notice our mental health. This mental health day, let's pledge to pick up a book or a podcast or anything that might interest you and at the same time keep your mental health in check. Yeah, don't forget to keep a tab on your friends too.

Yathiq hopes today's been an impactful "International Mental Health day".

07/10/2021

We BELIEVE in YOU ❣️.

03/10/2021

" আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে,
আমার মুক্তি ধুলায় ধুলায় ঘাসে ঘাসে॥
দেহ মনের সুদূর পারে হারিয়ে ফেলি আপনারে,
গানের সুরে আমার মুক্তি উর্ধ্বে ভাসে॥ "

এমন করেই কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আকাশের বিশালতাকে মুক্তির উপমা হিসেবে ব্যবহার করেছিলেন। আকাশের অনন্ত নীলে প্রচ্ছন্ন শান্তির বাণী রয়েছে। দুরন্ত ছেলেমেয়েদের মতো মেঘেরা আকাশে ঘুরে বেড়ায়। কিন্তু চঞ্চল মেঘেরাও আকাশের নিবিড়তা নষ্ট করতে পারে না। আকাশ যে আমাদের সব অনুভূতিকে প্রতিফলিত করে! ক্রোধ আর বিদ্যুৎ, প্রথমটি মানুষের মনে জন্ম নেয় আর দ্বিতীয়টি আকাশের গর্ভে। লজ্জা পেলে মানুষ হাতে মুখ ঢাকে আর আকাশ মেঘের আড়ালে মুখ লুকোয়। চোখের জলে বন্যা সৃষ্টি করা যে অসম্ভব নয় তা আকাশ প্রমাণ করে। এমন হাজারো মিল - অমিলে কোনো এক মায়ার টান আছে। তাই মন খারাপের ঔষুধের একটা হলো আকাশ। আকাশ মোটেও আমাদের দুঃখ - কষ্ট ভুলিয়ে দেয় না। বরং আমাদের সব জরাজীর্ণ কে স্বচ্ছতার সঙ্গে প্রকাশ করে। সকল ঘোলাটে জগতে আশার বাণী পৌঁছে দেয়। আকাশের ঠিকানায় কতো অজানা চিঠির সন্ধান পাওয়া যায়। এই আকাশই আমাদের ঠুনকো মানব জীবনের অনিশ্চয়তা মনে করিয়ে দেয়। আকাশের কী বিচিত্র ধর্ম আছে? হয়তো আকাশই মানবমনে মুক্তির আভাস পৌঁছে দেয়! আগেরকার দিনের লোকে ভাবতো,আকাশটা বুঝি পৃথিবীর ওপর একটা কিছু কঠিন ঢাকনা। কখনো তারা ভাবতো, আকাশটা পরতে পরতে ভাগ করা। আজ আমরা জানি, হরহামেশা আমরা যে আকাশ দেখি তা আসলে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের ঢাকনা।এখন আমাদের কাছে আকাশ সম্পর্কে বাস্তবিক জ্ঞান আছে। তাই বলে কী আকাশ নিয়ে সব কল্পনা হওয়ায় মিলিয়ে যেতে পারে? আমরা চাইলে এখনো ঝাড়ুর বলে ডাইনি বুড়ির আকাশ বিচরণ হবে। আবার চাঁদ মামা ও আসবে আমাদের টিপ দিতে। এভাবেই হয়তো খোলা আকাশে মুক্তচিন্তা ডানা মেলতে শিখে। এখনকার গৃহবন্দী মানুষেরা হয়তো আকাশের দিকে চোখ মেলে তাকায় নীরব এক মুক্তির বাণী শুনতে! শত তারায় আলোকিত আকাশ, স্নিগ্ধ নীল আকাশ, মেঘাচ্ছন্ন আকাশ, পূর্ণিমার আকাশ কিংবা ঘুটঘুটে অন্ধকারাচ্ছন্ন আকাশ - আকাশ তার সকল রূপে ছড়িয়ে দেয় এক মুক্তির বাণী, আশার আলো।

03/10/2021

Be Gentle with yourself 😸💖.

29/09/2021

Stay STRONG 💪.

28/09/2021

Never give up!!!

27/09/2021

স্বপ্ন হলেও সত্যি!

26/09/2021

Assalamualaikum
Hope everyone is doing well. Today we came with some tips by which we can improve our mental health and can maintain mental peace.

Here are some of the tips which you can follow-

• 𝐋𝐨𝐯𝐞 Yourselves.
• Make 𝐘𝐨𝐮𝐫𝐬𝐞𝐥𝐯𝐞𝐬 your First priority.
• 𝐀𝐯𝐨𝐢𝐝 social comparison.
• Keep a 𝐉𝐨𝐮𝐫𝐧𝐚𝐥.
• Be outside in 𝐧𝐚𝐭𝐮𝐫𝐞.
• Maintain 𝐡𝐞𝐚𝐭𝐡𝐲 diet & have quality 𝐬𝐥𝐞𝐞𝐩.
• Stay active.

Hope these tips come to your help.
Stay connected with us❤️

24/09/2021

Remember us?

Assalamualaikum!
Yes, we are back! It's been a while since we last posted here on the official page of 𝐘𝐚𝐭𝐢𝐡𝐪.

Life is regaining its usual pace but many of us are still having a tough time adjusting to the new norms, maintaining proper hygiene, and whatnot. Nevertheless, schools are opening once again and we are trying to get the usual momentum of our life back. With that 𝐘𝐚𝐭𝐢𝐡𝐪 is reviving with a whole new spirit. This time we pledge to post daily content and stay connected with all of you guys.

For now, we hope to see you around!

07/07/2021

"একাকীত্ব"

একাকীত্ব একটি আপেক্ষিক বিষয়। কিন্তু সামাজিক জীব হিসেবে আমরা মানুষের ভিড়ে মানিয়ে নিতে পারি নিজের মনকে।

সমাজ বহিভূত হয়ে যাওয়ার ভয় আমাদের মনকে কঠিন বাঁধা নিষেধের সাজে সজ্জিত নিরাপত্তা প্রদান করে। প্রাণের আনন্দকে বিসর্জন দিয়ে ইচ্ছা বাহিরেও অনেক কিছু করে মানব। অদ্ভুত ভয় আমাদের। সকল কিছুর পরেও হতাশার জন্য প্রযুক্তি-কে কেবল দায়ী করা হয়। পশ্চিমা সংস্কৃতি-কে আমরা বাঙালিরা বাহবা দিয়ে 'সভ্য' জাতি বলে সম্বোধন করে থাকি। আবার আমরাই অপসংস্কৃতির প্রভাবকে দায়ী করি আমাদের প্রজন্মের নৈতিকতার হ্রাসের জন্য। কিন্তু আমরা নিজেরাই অপশিক্ষাকে সাদরে গ্রহণ করি।

ছোটো থেকে যে সন্তান দেখে এসেছে তার বাবা তার মাকে অসম্মান আর বঞ্চনার পাত্রী ছাড়া অন্য কোনো পরিচয় দেয় না, সেই সন্তান বড় হয়ে আরো পাঁচটা মেয়েকে সম্মান করা শিখে না। দোষটা আমরা নিজের ঘাড়ে না নিয়ে সেটাকে এড়িয়ে যাই। আর হ্যাঁ, "সার্টিফিকেট''-এর অভাবে জীবন নষ্ট হওয়ার ভয় যখন আমাদের প্রতিনিয়ত দেখানো হয় ; তখন আমরা প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহার সম্পর্কে চিন্তিত থাকি না বরং শৃঙ্খলা কে ভেঙে মুক্তি পেতে, মুক্ত-চিন্তার সুযোগ পেতেই আকুল থাকি। নিজের ক্ষতি করেও আমাদের উপলব্ধি হয় না আমাদের কর্মের কিংবা অযথা বিদ্রোহের প্রভাব। নিজের জীবনের সম্ভাবনা নিজে থেকে ত্যাগ করার থেকে দুর্ভাগ্যজনক তো খুব কম কিছুই হতে পারে। অবশ্য, একটি উপায় অবলম্বন করে আমরা নিজেদের হতাশা দূর করি-অন্যকে দোষারোপ করে। আর সেই দোষারোপ তাকে কোনো সুফল এনে না দিলেও কী? সামরিক প্রশান্তিও একটি আশীর্বাদ।

মেয়ে হয়ে প্রায়ই শুনি, "পড়াশোনা না করলে কী করবি? বিয়ে করবি?" মজার বিষয় হলো আমার ভাই যখন পড়াশোনা করেনা তখন তাকে বলা হয়, "মূর্খ থাকবি নাকি আজীবন?" আমার পড়াশোনা না থাকলেও আমি কিন্তু মূর্খ হবো না, আমি হবো বউ। 'পড়াশোনা'-কে দোষ দেয়া আমার পক্ষে সম্ভব না । দোষ দিলেই আমাকে অকালে বিবাহ সম্পর্কে জ্ঞানী হতে হবে। দুর্ভাগ্য বলবো নাকি সৌভাগ্য, তা বুঝে উঠতে পারছি না -দ্বন্দ্ব মনের সঙ্গে। খুশি হওয়ার সঠিক জায়গা কিংবা পরিস্থিতি বলে কি কিছু আছে?

জীবন যতোই কঠিন হোক খুশি তো থাকাই যায়। অতি মূল্যবান ধন আমাদের মনের আনন্দ। যদিও আমার অনর্থক অস্থির মন সকল ভাবনা-চিন্তা বাদ দিয়ে অকারণে সুখ-দুঃখ নিয়ে গবেষণা করা ছাড়া ভালো কিছুই পারে না। কিন্তু আমার মনের প্রতি আমার এতই ভালোবাসা যে, কোনো আদান-প্রদান না থাকলেও আমি নিজের মনকে খুশি রাখতে খুব ইচ্ছুক। ইংরেজি-তে দেখেছি "very" শব্দের অতি মাত্রায় ব্যবহার বারণ করা হয়। একই নিয়ম কী বাংলার জন্যেও প্রযোজ্য? মানুষের তৈরি ভাষায় বদল আনার জন্য কালের পরিবর্তনকে ভরসা করি আমরা। কিন্তু মানুষের তৈরি সমাজে কোনো পরিবর্তন আনলে তা মেনে নিতে আমাদের বড়ই সমস্যা। সমাজ-সংস্কৃতি তৈরি করার জন্য কী কী লাগে?

ভাষা তো লাগেই। তবে ভাষার বদল আর সমাজ-সংস্কৃতির বদল কে ভিন্নভাবে আলোচনা করা হয় কোন উদ্দেশ্যে? বাংলা সাহিত্যকেও আমরা স্থবির করে রেখেছি। পূর্বকালের রবীন্দ্রনাথ বা নজরুলের বাহিরে লেখকদের পরিচিতি যেমন নেই তেমন সমসাময়িক কালে হুমায়ূন আহমেদ এবং মুহম্মদ জাফর ইকবালের বাহিরে কারো পরিচিতি নেই। আমাদের আগ্রহ ও আসেনা বাকি লেখকদের জায়গা করে দেওয়ার। বড়ই চাপের মাঝে রাখা হয় জনপ্রিয় লেখকদের কারণ জনগন একজন ব্যক্তিকে প্রাধান্য দেওয়া শুরু করলে অন্য কোনো ব্যক্তির সুযোগ ক্ষীণ হয়ে আসে। বিখ্যাত ব্যাক্তিদের কেবল আপন জনেরাই কিংবা জনপ্রিয়তা পাওয়ার অধিকার রাখেন এবং পুরুষতন্ত্রের প্রতিফলন সাহিত্যেও দৃশ্যমান। সাহিত্যে লেখক হিসেবে নারীদের প্রতিভার অবদান থাকলেও বাংলা সাহিত্যের চিত্র ভিন্ন। কিছু হাতেগোনা সংগ্রামী লেখিকা কেবল আমাদের অনুপ্রেরণা। সাহিত্য প্রেমিকরা বিদেশি বই বেছে নিচ্ছে কেন তা জানার আগে আমাদের সকলেরই উচিত একটি স্বচ্ছ দৃষ্টি নিয়ে বই খোঁজা। তাতেই হয়তো আমরা লেখক-লেখিকাদের সঠিক মূল্যায়ন এনে দিতে পারবো। ভালো একটি অভ্যাসের এটাই শুরু আমার জন্য। তুমি চাইলেই, এই শুরুটা হতে পারে আমাদের !

ছবি : সংগ্রহিত

06/07/2021

𝚂𝚝𝚊𝚢 𝕗𝕠𝕔𝕦𝕤𝕖𝕕,
𝕂𝕖𝕖𝕡 𝚐𝚘𝚒𝚗𝚐 💕

04/07/2021

আসসামুআলাইকুম,

আমাদের দলের তরফ থেকে সবাইকে 'ইয়াতিক' - এ স্বাগতম। এখন আপনাদের মাথায় স্বাভাবিক ভাবেই একটা প্রশ্ন আসছে যে, 'ইয়াতিক কী? এটা কী খায় নাকি মাথায় দেয়?'। উত্তর হলো এর কোনোটিই না। 'ইয়াতিক' হচ্ছে একটি আরবি শব্দ যার আক্ষরিক অর্থ হচ্ছে বিশ্বাস। হ্যাঁ আমাদের গ্রুপের মূল ভিত্তিই হলো বিশ্বাস, আমাদের সকল সদস্যদের মধ্যকার বিশ্বাস।

বর্তমানে একটা কঠিন সময় পার করছে মানব সমাজ। বিশ্বজুড়ে এক মহামারি ছড়িয়ে পড়েছে। এখন আমরা অনেকেই দিনের বেশির ভাগ সময় কাটাচ্ছি সামাজিক যোগযোগমাধ্যম গুলোতে এবং বারবার নিজের মনে একটি আফসোস করছি, ' ইশ, কী দুঃসহ হয়ে উঠেছে আমার জীবনটা!' দুনিয়ার এই করুণ দশা না হলে আমাদের জীবন কী ফাটাফাটি রকমের ভালো হতো সেই নিয়েও আমরা বিস্তর জল্পনা - কল্পনা করছি মনের অন্তরায়। এখন আমরা সবাই সামাজিক দুরত্ব বজায় রাখার চেষ্টা করছি আর এর মাঝে আমাদের মনে এক আশঙ্কা বাসা বাঁধছে। এই আশঙ্কা হচ্ছে সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ার আশঙ্কা। আমাদের অনেকেরই হয়তো চারপাশে পরিবার - পরিজন কিংবা বন্ধু বান্ধবের কোনো অভাব নেই। কিন্তু তারপরেও আমরা নিজেদের মনের কথা খুলে বলতে পারি না সবাই কে। একটা দ্বিধা দ্বন্দ্ব সর্বদা আমাদের মনে ঝেকে বসেছে। জন্ম থেকে আমরা অন্যদের খুশি রাখার চেষ্টায় মগ্ন থাকি আর সেই থেকেই আমাদের মনে সৃষ্টি হয় এমন জড়তা। কারো কাছে মন খুলে কথা বলতে নিঃসন্দেহে ভয় পায় মানুষ। নিজের দুর্বলতার কথা স্বীকার করা মানুষের জন্যে অনেক কঠিন আর তার চেয়েও বেশি কঠিন সেই দুর্বলতার জন্যে অন্য কারোর সহায়তা নেওয়া।

আমাদের দলের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে দুর্বিপাকে পড়া মানুষদের মন খুলে নিশ্চিন্তে কথা বলার সুঝোগ তৈরি করে দেওয়া। আমাদের মধ্যে এমন অনেকে আছে যারা নিজেদের মনের কথা গুছিয়ে তার সঙ্গী সাথীদের বলতে অক্ষম হয়। তখন এসব মানুষ নিজেদেরকে একলা মনে করে। কখনো কখনো আমরা আমাদের চারপাশের মানুষকে নিজের কথা শুনিয়ে বিরক্ত করতে চাই না। কখনো আমরা নিজেদের মনের কথা খুলে বলতে অনিরাপদ বোধ করি। এর মাঝে দোষের কিছুই নেই। সবাই নিজেদের জীবনে নিজস্ব লড়াই লড়ে চলেছে এবং আমরা নিজেদের দুর্দশা কিংবা দুর্বিপাকে পড়ার কাহিনী অন্য কাউকে বলে তাদের বিরক্ত করতে চাই না। আর এখানেই আমাদের দলের কাজ শুরু হয়।

আমরা চাই আপনারা আমাদের সঙ্গে মন খুলে কথা বলুন। আপনাদের মাঝে যে কোনো কেউ চাইলেই আমাদের কাছে আপনার চিন্তা ভাবনা কিংবা অনুভূতির কথা খুলে বলতে পারেন। আপনারা চাইলে আমাদের ফেসবুক পেজে একটি বার্তা পাঠাতে পারেন। আবার আমাদের ফেসবুক পেজে দেওয়া ইমেইল অ্যাড্রেসে ইমেইল ও করতে পারেন। এই ব্যাপারে সম্পূর্ণ স্বাধীনতা আছে 'ইয়াতিক' - এ অংশগ্রহণকারী যে কোনো কারো।

যদি আপনাদের মধ্যে কারো কখনো মন খুলে কথা বলার জন্যে একজন সঙ্গী দরকার হয় নিশ্চিন্ত মনে আমাদের পেজের ইনবক্সে সরণাপন্ন হতে পারেন। আমাদের দলের একজন আপনার কথা মনোযোগ দিয়ে গুরুত্ব সহকারে শুনবে। 'ইয়াতিক' আপনাদের ব্যক্তিগত তথ্যের গোপনীয়তাকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেয়। আপনি যদি চান একটি দলের মানুষের কাছে আপনার অনুভূতি বা অভিব্যক্তি তুলে ধরতে তবে আমাদের ফেসবুক গ্রুপে একটি পোস্ট করতে পারেন। এটা পুরোটাই নির্ভর করে আপনারা আমাদের উপর কতটা বিশ্বাস রাখলেন তার উপর। আমরা সবসময় বিশ্বাস করি যে আপনি আমাদেরকে সত্য কথাই বলবেন। আমাদের সাথে কথা বলতে আপনাদের কোনো রকম ব্যক্তিগত তথ্য দেওয়ার প্রয়োজন পড়বে না। যদি আপনাদের আমাদের কাছে বলার মতো কিছুই না থাকে তাতেও সমস্যা নেই। আমরা কিছু দিনের মধ্যেই বিভিন্ন আত্ম- উন্নয়ন এবং মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ক সচেতনা মূলক কন্টেন্ট নিয়ে আসছি। আমাদের কন্টেন্টগুলো উপভোগ করার জন্যে ও আপনারা আমাদের সাথে থাকতে পারেন।

কথা চলুক ইয়াতিকের সঙ্গে।

04/07/2021

Assalamualaikum,

We are delighted to welcome you, yes YOU to our group '𝐘𝐚𝐭𝐡𝐢𝐪'. So, the first question that pops up in your mind is, "What? What is Yathiq?". The word "Yathiq" literally translates to 'trust' in English. This group is all about trust. Trust among all of our lovely participants.

The current pandemic situation is stressing out all of us. Most of us are scrolling through social media thinking about 'How irksome our life is!'. We are tired of wondering about how terrific our life could have been if the world wasn't so messed up. While most of us are spending our days' social distancing, we often feel left out. Even after having a bunch of friends and family members to whom we can reach out, we are hesitant. This hesitancy comes from all the years we spent trying to get validations from other people. As humans, we feel vulnerable when we are opening up to someone. It takes a great deal of courage to let go of our self - consciousness, but a great deal more to open up about ourselves in the presence of someone else.

A chief objective behind starting this group is to share our stories. There are people among us who often feel lonely only because they are unable to convey their feelings to their companions. Insecurity comes in to get the best of us. Sometimes, we don't want to force others to listen to us. Everybody is living through their miseries and maybe we don't want to burden others with our baggage. Even when we conquer our insecurity, we can rarely find someone who is liberal and understanding enough to realize our distress. That's where we come in.

𝐖𝐞 𝐰𝐚𝐧𝐭 𝐲𝐨𝐮 𝐭𝐨 𝐭𝐚𝐥𝐤 𝐭𝐨 𝐮𝐬. 𝐀𝐧𝐲𝐨𝐧𝐞 𝐰𝐡𝐨 𝐰𝐚𝐧𝐭𝐬 𝐭𝐨 𝐬𝐡𝐚𝐫𝐞 𝐭𝐡𝐞𝐢𝐫 𝐭𝐡𝐨𝐮𝐠𝐡𝐭𝐬 𝐚𝐧𝐝 𝐟𝐞𝐞𝐥𝐢𝐧𝐠𝐬 𝐜𝐚𝐧 𝐫𝐞𝐚𝐜𝐡 𝐨𝐮𝐭 𝐭𝐨 𝐮𝐬. 𝐘𝐨𝐮 𝐜𝐚𝐧 𝐞𝐢𝐭𝐡𝐞𝐫 𝐦𝐞𝐬𝐬𝐚𝐠𝐞 𝐮𝐬 𝐨𝐧 𝐨𝐮𝐫 𝐩𝐚𝐠𝐞 𝐨𝐫 𝐞-𝐦𝐚𝐢𝐥 𝐮𝐬 𝐚𝐭 𝐨𝐮𝐫 𝐞𝐦𝐚𝐢𝐥 𝐚𝐝𝐝𝐫𝐞𝐬𝐬 𝐚𝐯𝐚𝐢𝐥𝐚𝐛𝐥𝐞 𝐨𝐧 𝐨𝐮𝐫 𝐅𝐚𝐜𝐞𝐛𝐨𝐨𝐤 𝐩𝐚𝐠𝐞. 𝐈𝐭'𝐬 𝐭𝐨𝐭𝐚𝐥𝐥𝐲 𝐮𝐩 𝐭𝐨 𝐘𝐎𝐔.

Whenever you feel like you need someone to listen to you, you can reach out on our page. A member from our group will always be active on this page to hear your thoughts out. 'Yathiq' values the privacy of our participants over anything else. Now, what if you want a group of people to hear you out, you can easily make a group post and share your story. It all about your trust in us. We trust you to always speak the truth when you open up to us. It's also perfectly all right if you don't want to share your personal information. YOU can always be a part of our group without sharing your backstory. We always got your back. What happens if you don't have anything to share with us? We are going to create awareness posts about self-development and mental health issues. You can just bear with us to enjoy our content.

𝐋𝐞𝐭'𝐬 𝐭𝐚𝐥𝐤 𝐢𝐭 𝐨𝐮𝐭 𝐰𝐢𝐭𝐡 𝐘𝐚𝐭𝐡𝐢𝐪.

Website

Opening Hours

Monday 10:00 - 22:30
Tuesday 10:00 - 22:30
Wednesday 10:00 - 22:30
Thursday 10:00 - 22:30
Friday 10:00 - 22:30
Saturday 10:00 - 22:30
Sunday 10:00 - 22:30