আলোচিত বাংলাদেশ
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from আলোচিত বাংলাদেশ, Political Party, .
ক্যাসিনো সম্রাট ইসমাইল হোসেনের গডফাদার ছিলেন মাগুরার এমপি শিখর
গ্রেফতার ক্যাসিনো ডন ইসমাইল হোসেন সম্রাটের অপকর্মে যে সাতজন সাপোর্ট দিতো,খুটি হিসেবে কাজ করতো তাদের অন্যতম মাগুরার এমপি শিখর। কালেরকন্ঠ এমন নিউজ করেছে। ৬ দিন পেরিয়ে গেলেও কেনো মাগুরার এমপি এই নিউজের বিরুদ্ধে কোন প্রতিবাদ করেননি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সুত্রে জানা যায় আট মাস আগে সম্রাটের সাথে সিঙ্গাপুরে গিয়েছিলেন সাইফুজ্জামান শিখর। শিখরের সাথে সেখানে সিঙ্গাপুরে বসবাসরত সমর্থকদের কাছ থেকেও জানা গেছে এই সত্যতা। শিখরেরর বাংলাদেশী পার্সপোর্টে সিঙ্গাপুর ভ্রমণের সিল মারা আছে। হাজার কোটি টাকার মালিক প্রধানমন্ত্রীর সাবেক এই এপিএসের ৩ টি পাসপোর্ট,একটি আমেরিকার ও মালেয়শিয়ার। এমনকি শিখরের মুল সহোযোগী সানাই শাওন আমেরিকার পাসপোর্ট ধারী। সানাই শাওনের বউয়ের পার্সপোর্ট আমেরিকার। বাড়িও আছে,এমনকি শাওনের বাচ্চাও আমেরিকায় জন্ম হয়েছে। সম্রাটের গডফাদারদের নামের তালিকায় শিখরের নাম আসার পরও যারা শিখররে পীর আলহাজ্ব মানেন,তারা এককাজ করেন,কালেরকন্ঠের বিরুদ্ধে ভুয়া নিউজের মামলা করে দেন সাহস থাকলে। তারপর দেখেন আপনাগো নেতার লুঙ্গি ধরে টান কিভাবে দেয় কালেরকন্ঠ। কারণ শিখরের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ গুলো সত্য। সাহস থাকলে আপনার নেতাকে গিয়ে বলেন কালেরকন্ঠের বিরুদ্ধে মামলা করতে। সে সাহস আপনার নেতার নাই। কারণ আপনার নেতা ভালো মানুষের আড়ালে বড় ধরনের চোর,বললে ভুল হবে,ডাকাত।
বীর মুক্তিযোদ্ধা আসাদুজ্জামানের লোপাট ও চুরির তথ্য
১৯৭১ সালে রানাঘাটে একটি মুক্তিযোদ্ধাদের ট্রেনিং ক্যাম্পের দায়িত্বে ছিলেন কথিত বীর মুক্তিযোদ্ধা আসাদুজ্জামান। সেসময় মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ব্যয় করা টাকার একটি অংশ মেরে দেন। পরবর্তীতে ততকালীন ইন্ডিয়ান আর্মির অফিসার মনি সিংয়ের তদন্তে চুরির ব্যাপারটি প্রমাণিত হলে শারিরীকভাবে লাঞ্চিত হন আসাদুজ্জামান । প্রথম জীবনে আসাদুজ্জামান ২৭ টাকা বেতনে স্কুলের শিক্ষকতা পরে,বদর আমিনের কাজ শুরু করেন। বদর আমিনের কাজ ছিল জমিতে শিকল ধরে জমি মাপা।একসময় সখ্যতা গড়ে ওঠে মাগুরার মিনিস্টার সোহরাব হোসেনের সাথে। সোহরাব হোসেনের হাত ধরে আওয়ামী রাজনীতিতে আসেন মাগুরার বর্তমান এমপি শিখরের বাপ। শিখর যে বাড়িতে মা ভাইদের নিয়ে বসবাস করে,সে বাড়িটি সেসময় কালিপদ ঘোষের জমি ছিল,যা দখল করে শিখরের বাপ।সে জমিতে বাড়ি বানাতে নিজের ভাটার ইট দেন সোহরাব মিনিস্টার। মাগুরার মুসলিম লীগের ততকালীন কুখ্যাত টেংরা গুন্ডা আসাদুজ্জামেনর দথল করা বাড়িটি নিজে দখল করতে চাইলে প্রতিহত করে সোহরাব মিনিস্টার। ১৯৭০ সালে শিখরের বাপ এমপিএ (মেম্বার অব প্রভিনশিয়াল অ্যাসেম্বেলি) নির্বাচিত হন। যুদ্ধের সময় মাগুরা ট্রেজারির সব টাকা রিলিফের একটি ট্রাকে করে পাচার করেন। যুদ্ধের পরে সেই টাকা আর ফেরত দেননি। যুদ্ধ শেষে মোক্তা্রি পেশা শুরু করেন আসাদুজ্জা্মান। যুদ্ধের পর মাগুরা ভাইনার মোড়ে দত্ত ফিলিং স্টেশন ও নিরাময় ক্লিনিকের জায়গা দখল করেন আসাদুজ্জামান। সেই জায়গা ছিল আকখার নামে এক বিহারীর। এই বিহারী সরাসরি নালিশ করেন বঙ্গবন্ধুর কাছে। যার ফলে ১৯৭৩য়ের নির্বাচনে আসাদুজ্জামান কে নমিনেশন দেয়নি আওয়ামী লীগ। সোহরাব মিনিস্টার বঙ্গবন্ধুর কাছে আসাদুজ্জামনকে নিয়ে গেলেও বঙ্গবন্ধু তাকে ক্ষমা করেনি॥ আসাদুজ্জামান কখনোই সম্মুখে যুদ্ধ করেনি। তারপরও সে বীর মুক্তিযোদ্ধা। সেকখনোই অ্যাডভোকেট ছিল না,সে ম্যাট্রিক পাশ মোক্তার ছিল। স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু মোক্তার ও উকিলদের সমান করে অ্যাডভোকেট ঘোষণা করেন। সে কোটায় আসাদুজ্জামান অ্যাডভোকেট। আর উনি কখনোই ৫ বারের এমপি ছিলেন না। যুদ্ধের আগে ২ বার এমপিএ এবং বঙ্গবন্ধু মৃত্যুর পরবর্তী সময়ে ৩ বার এমপি ছিলনে। বঙ্গবন্ধু বেচে থাকলে আওয়ামী রাজনীতি করতে পারতেন না আসাদুজ্জামান। বহু বছর পর সেই আসাদুজ্জামানের ছেলে শিখর মাগুরার এমপি,মালিক হাজার কোটি টাকার। বাপের মত জমি দখল,চুরি,চাদাবাজি তো শিখছেই,সাথে বড় ডাকাতিও শিখছে।শিখর সাহেবের আছে কয়েক হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি ও ক্যসিনো কেলেঙ্কারীতে স্রমাটের গডফাদার হিসেবে নাম এসেছে। আসাদুজ্জামানের মত একজন চোর দখলদারের নামে মাগুরার বিশ্বরোপড,সরকারী স্টেডিয়াম,নানা স্থাপনা। উনি নাকি বীর মুক্তিযোদ্ধা। কোথায় যুদ্ধ করেছেন সে তথ্য জানে না মাগুরার মুক্তিযোদ্ধা সংসদ। তারপরও কেনো আসাদুজ্জামানের নামে রোডের নাম,অডিটরিয়ামের নাম,স্টেডিয়ামের নাম। অতিদ্রুত এসব নাম পরিবর্তন করে,মাগুরার প্রকৃত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নামে এসবের নাম করণের দাবি জানাচ্ছি।
বাপ আসাদুজ্জামান ছিল চোর,ছেলে এমপি শিখর বড় ডাকাত।
প্রধানমন্ত্রীর এপিএস,৬ষ্ঠ গ্রেডের কর্মচারী,বেতন সর্বসা্কুল্যে ৬৩ হাজার টাকা। ১০ বছর এপিএসের চাকুরী করে কিভাবে সাইফুজ্জামান শিখর মাগুরার শালিখার শতখালিতে ৫০ বিঘা জমিতে আসাদুজ্জামান-রশিদ জুট মিললো করলেন। ১৯৯৬ থেকে ২০০০ সালে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকাকালীন সময়ে প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল থেকে আর্থিক সহোযোগিতা নিয়ে সংসার চালাতেন শিখরের মা। ১০ বছরেরর ব্যবধানে কিভাবে কয়েক হাজার কোটি টাকার সম্পত্তির মালিক শিখর সাহেব। কোথা থেকে এতো টাকা কামালেন,কোথায় সেগুলো রেখেছেন। শিখরের শালার নামে নড়াইলে ২০০ বিঘা জমি ও ভাটার খবর কেউ জানেন না। মাগুরার সরকারী হাসপাতালে ১৩ কোটি টাকার ঔষুধ ক্রয়ের টেন্ডারের চাদাবাজি করতে গিয়ে পুলিশের ওসিকে কাজে লাগান শিখর।শিথর ও তার ভাইয়ের আকাশ সমান দুর্নীতির তখ্য ও প্রমাণ নিচের ছবিতে থাকা বর্ননায় দেয়া আছে। যারা শিখররে পীর মানেন তাদের জন্য আরো খবর, ১৯৭০ সালে মাগুরা মৌজার ট্রেজারীর টাকা চুরি করে পরে আর সরকাকে ফেরত দেননি শিখরের বাবা মরহুম এমপি আসাদুজ্জামান। এজন্য ১৯৭২ সালে তাকে মনোনয়ন দেয়নি বঙ্গবন্ধু। সেই বিশ্বাসঘাতকের পুত্রকে প্রধানমন্ত্রীর এপিএস ও এমপি বানিয়ে আরো বড় ভুল করেছে শেখ হাসিনা। শিখরের অবৈধ সম্পদ ও সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের কিছু তখ্য নিচেয় দেয়া হলো.মাগুরাবাসি তথ্যগুলো মিলিয়ে নিবেন।
বাপ আসাদুজ্জামান ছিল চোর,ছেলে মাগুরার এমপি শিখর বড় ডাকাত।
প্রধানমন্ত্রীর এপিএস,৬ষ্ঠ গ্রেডের কর্মচারী,বেতন সর্বসা্কুল্যে৬৩ হাজার। ১০ বছর চাকুরী করে কিভাবে সাইফুজ্জামান শিখর মাগুরার শালিখার শতখালিতে ৫০ বিঘা জমিতে আসাদুজ্জামান-রশিদ জুট মিললো করলেন শিখর সাহেব। ১৯৯৬ থেকে ২০০০ সালে শেখ হাসিনা থাকাকালীন সময়েপ্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল থেকে আর্থিক সহোযোগিতা নিয়েছিলেন শিখরের মা। ১০ বছরেরর ব্যবধানে কিভাবে কয়েক হাজার কোটি টাকার সম্পত্তির মালিক শিখর সাহেব। কোথা থেকে এতো টাকা কামালেন,কোথায় সেগুলো রেখেছেন। শিখরের শালার নামে নড়াইলে ২০০ বিঘা জমি ও ভাটার খবর কেউ জানেন না। মাগুরার সরকারী হাসপাতালে ১৩ কোটি টাকার ঔষুধ ক্রয়ের টেন্ডারে চাদাবাজি করতে গিয়ে পুলিশের ওসিকে কাজে লাগান শিখর।শিথর ও তার ভাইয়ের আকাশ সমান দুর্নীতির তখ্য ও প্রমাণ নিচের ছবিতে থাকা বর্ননায় দেয়া আছে। যারা শিখররে পীর মানেন তাদের জন্য আরো খবর,১৯৭০ সালে মাগুরা মৌজার ট্রেজারীর টাকা চুরি করে পরে আর সরকাকে ফেরত দেননি শিখরের বাবা মরহুম এমপি আসাদুজ্জামান। এজন্য ১৯৭২ সালে তাকে মনোনয়ন দেয়নি বঙ্গবন্ধু। সেই বিশ্বাসঘাতকের পুত্রকে প্রধানমন্ত্রীর এপিএস ও এমপি বানিয়ে আরো বড় ভুল করেছে শেখ হাসিনা। শিখরের অবৈধ সম্পদ ও সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের কিছু তখ্য নিচেয় দেয়া হলো.মাগুরাবাসি তথ্যগুলো মিলিয়ে নিবেন।
মাগুরার এমপি শিখরের চার খলিফা,কে কি করে....
১.হুমায়ন রশিদ মুহিত-সাধারণ সম্পাদক,শ্রীপুর আওয়ামী লীগ। সাইফুজ্জামান শিখরের হাত ধরে ৫/৬ বছর আগে রাজনীতিতে আগমন। মুহিতের বাবা ছিলেন রাজাকার। এই মুহিত শিখরের অন্যতম খলিফা। শিখরের রাজনৈতিক কর্মকান্ড ও শ্রীপুর কেন্দ্রিক শিখর বিরোধীদের দমন করাই মেন কাজ মুহিতের।
২.শাওন ইসলাম ওরফে সানাই শাওন- শিখরের মামাতো ভাই এবং সবচেয়ে বিশস্ত। দেশ ও দেশের বাহিরে শিখরের সব ব্যবসার হিসাব শাওনের কাছে থাকে। শাওনের মাধ্যমে কয়েক হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে শিখর। শাওন ও প্রায় হাজার কোটি টাকার মালিক৷ আছে আমেরিকায় শিখরের বাসার পাশে বাসা। ক্যাসিনো কান্ডো গ্রফতার সেলিম প্রধাণের ব্যবসায়িক পার্টনার শাওন।
৩. রেজাউল ইসলাম- ভাইস চেয়ারম্যান,মাগুরা সদর ও সাবেক ছাত্রলীগ সভাপতি। নেতা বানিয়েছে শেখর। মূলত মাগুরার সব চাঁদাবাজি টেন্ডারবাজি, নেগো,সন্ত্রসী কর্মকান্ড,সরকারী অফিস থেকে হফতা উঠায় রেজাউলের সন্ত্রাসি বাহিনি। সে টাকার ভাগ বাটোয়ারা করে শিখরের হিসাব তার বাসায় পৌছে দেয় রেজাউল। রেজাউল একটি ধর্ষণ মামলার আসামি। একবার হারপিক খেয়ে আত্মহত্যা করতে গেছিলো৷ চাদাবাজি করতে গিয়ো বছর চারেক আগে,অপরপক্ষের গুলিতে ভাগযক্রমে বেচে যায় রেজাউল। সেঘটনায় একজন নিহত হয়৷ শত কোটি টাকার মালিক রেজাউলের বাপ খলিল শেখ মাগুরা শহরে দুধ বিক্রী করতো। ৭১ সালে মাগুরার পিচ কমিটির তালিকাভুক্ত সদস্য ছিল। মাগুরা রামনগরে এক হিন্দু পরিবারকে হত্যা করেছিল রেজাউলের বাপ। যুদ্ধপরাধীর পুত্রকে আওয়ামী লীগের বড় পদে বসিয়ে অন্তত ১০০ কোটি টাকা মালিক বানায়ে দিছে শিখর। নদীর মার্টি কাটা,ব্রীজ বানান,সরকারী গাছ চুরি,টেন্ডারবাজির অসংখ্য অভিযোগ রেজাউলের বিরুদ্ধে। ।রেজাউলকে মাগুরা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বানাতে কেন্দ্রর সাথে লবিং করে যাচ্ছে শিখর।
৪.মীর সুমন- শিখরের বাম হাত। মাগুরার নাম করা সন্ত্রাসী। একটি মার্ডার সহ কয়েকটি মামলার আসামী। অস্ত্র চালনায় এক্সপার্ট। শিখরের সাথে সবসময় থাকে এবং অবৈধ অস্ত্রত ক্যারি করে৷ অন্তত ১৩ টি অস্ত্র আছে,যোটির ভিতরে একটি অত্যাধুনিক অটোমোটিক অস্ত্র,আর এগুলো সে শিখরের পাওয়ার খাটিয়ে প্রকাশ্যে নিয়ে ঘুরে। নির্বাচনে জয়ের পর শিখর মীর সুমনকে একটি ভিসিক্স পাজেরো গিফট করে।
এছাড়াও মাগুরা সরকারী কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি রাব্বি সম্পতি সরকারী কলেজের মেয়েদের যৌন নিপীড়নের সময় ধরা পড়েছে,এই রাব্বি শিবিরের সদসয়। এর বাপ জামাত শিবিরের নেতা। রাব্বিকে নেতা বানিয়েছে শিখর।
দেশের সবযুদ্ধপরাধী,রাজাকার জানাত শিবিরগুলোরে মাগরা আওয়ামী লীগ ঋাত্রলীগে ডুকিয়ে নিজের সন্ত্রাসী বাহিনীর তালিকা দীর্ঘ করেছেন, আলহাজ্ব সাইফুজ্জামান শিখর।
পরকীয়া প্রেমিকাকে ছাত্রলীগের বড় নেত্রী বানিয়েছে মাগুরার এমপি শিখর।
বিএনপি পরিবারের মেয়ে, বিবাহিত জানার পরেও ছাত্রলীগের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক বেনজির হোসেন নিশি ওরফে আশাকে ছাত্রলীগের বড় নেত্রী বানিয়েছেন শিখর।ছাত্রলীগের পদ নিতে গিয়ে শিখরের সাথে পরকীয়া সম্পর্কে জড়িয়েছেন নিশি। গোয়েন্দা সংস্থার কাছে বেনজির হোসেন নিশির কাবিননামা এবং বিএনপি পরিবারের মেয়ে হওয়ার প্রমাণ থাকলেও ছাত্রলীগ নেতাদের উপর জোর খাটিয়ে ছাত্রলীগের কমিটিতে নিশিকে শীর্ষস্থানীয় পদ দিয়েছেন শিখর। নিশির দাবি মামা ভাগ্নি সম্পর্ক হলেও শিখরের পরিবারে নিশির মায়ের কোন আত্মীয় নেই৷ নিশির সাথে প্রায়ই শিখর সাহেবকে এক গাড়িতে দেখা যায় ঘুরতে দেথা যায় ঢাকায়৷ শিখরের পাওয়ার খাটিয়ে মাগুরা ছাত্রলীগের পুনাঙ্গ কমিটি আটকে রেখেছিল শিখরের শয্যসঙ্গী নিশি । শিখরের ঢাকার বাসায় রাত বিরাতে নিশিকে দেখা যায়। ১ দিন আগে মাগুরা সরকারী কলেজে মহিলা হোস্টেলে ছাত্রীদের যৌন হয়রানি করে হাতেনাতে ধরা পড়া সরকারী কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ফাহিম ফয়সাল রাব্বিকে নেতা বানিয়েছে শিখর সাহেব। এই রাব্বি মাককাসক্ত শিবির কর্মী,এমনকি রাব্বির বাবাও মাগুরার নামকরা জামাত শিবির নেতা জেনেও ছাত্রলীগের গুরুত্বপূর্ণ পোষ্টে দিয়েছে শিখর।সবশেষ উপজেলা নির্বাচনে, মাগুরাট চার উপজেলার ৩ টিতে ফেল করেছে আওয়ামী লীগ। কারণ এরা সবাই শিখর বিরোধী। অ্যাডভোকেট মান্নান,বিখ্যাত ছাত্রনেতা পংকজ সাহর মত জনপ্রিয় চেয়ারম্যানরা ফেল করেছে,কারণ শিখরের সন্ত্রাসী গ্রুপ তাদের সমর্থিত ব্যক্তিদের জন্য ভোট চুরি করেছে। মাগুরা সদরের উপজেলা চেয়ারম্যান বাবলুর সাথে দ্বন্দ অনেক বছর। কারণ যারা শিখরের অন্যায়ের প্রতিবাদ করে,তারাই শিখরের শত্রু হয়ে যায়। শিখর সাহেব মাগুরায় প্রকৃত আওয়ামী সন্তানদের জেলার রাজনীতি থেকে দূরে সরিয়ে নিজের পছন্দের মানুষদেরকে জেলার গুরুত্বপূর্ণ পদে বসিয়েছেন। তাই নিশি রাব্বির মত জামাত বিএনপি পরিবারের সদস্যরা আজ মাগুরার রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করছে।
হিন্দুদের জমি দখল করে আবার হিন্দুদেরকেই ডোনেশন!
সম্প্রতি দুর্গা পূজা উপলক্ষে ২২৬ টি মন্দিরকে আর্থিক সহোযোগিতা দিয়েছেন মাগুরা ১ আসনের এমপি সাইফুজ্জামান শিখর। উনি নিজে হিন্দুদের জমি দখল করে বিশাল অট্টালিকা,শপিং মল বানিয়েছেন,বাড়ির পিছনের অংশ সম্প্রসারণ করতে উচ্ছেদ করেছেন হিন্দু পরিবার। শুধু শিখর নয় তার বাবা সাবকে এমপি আসাদুজ্জামানের বিরুদ্ধে জমি দখলের প্রমাণ আছে। যে বাড়িতে মা বাবা ভাই নিয়ে শিখর সাহেব থাকেন,সেটি ছিল কালিদাশ রায়ের জমি। তাদেরকে উচ্ছেদ করে সেখানে বাড়ি বানান আসাদুজ্জামান সাহেব। তবে বহুবছর ধরে দখলকৃত জমির রেকর্ড করাতে পারেনি শিখরের পরিবার। বছর দুয়েক আগে সেই জমি নিজেদের নামে রেকর্ড করে নিয়েছে সাইফুজ্জামান৷ এছাড়া মাগুরা ভায়নার মোড়ে ফিলিং স্টেশন এবং নিরাময় ক্লিনিকের ওই জায়গাও আছাব সাহেব এমপি থাকা কালীন দখল করে। মূলত ওই জমির মালিক ছিল আখতার বিহারি। এছাড়াও সম্প্রতি শিখর ও তার ভায়েরা নিজেদের বাড়ি বর্ধিত করতে কয়কেটি হিন্দু পরিবারকে উচ্ছেদ করেছে! বাপের মত শিখর সাহেবও মাগুরায় অন্তত ৫ শো বিঘা জমি নিজেদের পরিবারের মানুষের নামে করে নিয়েছে,যেগুলো বেশিরভাগই খাস এবং জোর করে দখল করা। সেই শিখর সাহেব কিনা পূজা উপলক্ষে হিন্দুদের অর্থ সহোযোগিতা দেন। ৭৩ সালে দুর্নীতির অভিযোগে শিখরের বাবা সাবেক এমপি আসাদুজ্জামানকে মনোনয়ম বঞ্চিত করেছিলেন বঙ্গবন্ধু। বাপের দেখানো পথে হেটে শিখর ও তার ভাইরা যে পাপের সম্রাজ্য গড়েছে,তা অন্তত তাদের দুই চার প্রজস্ম কিছু না করেও থেয়ে যেতে পারবে।
ইয়াবা ডন বদির শেল্টারদাতা মাগুরার এমপি শিখর
প্রধানমন্ত্রীর এপিএস থাকাকালীন সময় থেকেই ইয়াবা ডন বদির অন্যতম শেল্টারদাতা মাগুরার এমপি শিখর। দেশব্যাপি ইয়াবা সাম্রাজ্য নিয়ন্ত্রন করতে বদি সরাসরি শিখরের সমর্থন নিতেন বলে নিশ্চিত করেছে আইনশৃংখলা বাহিনী। ক্যাসিনো সম্রাটকে সরাসরি শেল্টার দিতেন বলে র্যাবের কাছে বলেছে ইসমাইল হোসেন স্রমাট। বদি সম্রাটদের শেল্টার দেয়ার বিনিময়ে কয়কহাজার কোটি টাকা ঘুষ নিয়েছেন মাগুররার বিখ্যাত এই এমপি। সেই টাকা বিদেশে পাচার করে,আমেরিকায় ২ টি বাড়ি ও বিশ্বের ১০ টি দেশে ব্যবসা থুলেছেন শিখর। প্রধানমন্ত্রীর এপিএস ও এমপি হওয়ার সুবাদে সুনির্দিষ্ট প্রমাণের পরও ধরাছোয়ার বাহিরে মাগুরার এমপি।
মাগুরা ১ আসনের এমপি আলহাজ্ব সাইফুজ্জামান শিখর ছিলেন শেখ হাসিনার সাবেক এপিএস।।এপিএস থাকার সময়ই আমেরিকায় ২ টি বাড়ি কিনেছেন,মাগুরায় ৫ শো বিঘা জমি, আমেরিকা লন্ডন মালেয়শিয়া সহ ১০দেশে ব্যবসা। তার ব্যাবসায়িক সালমান এফ রহমানকে নিয়ে মাগুরায় শত বিঘা সরকারী খাস জমি নিজের নামে করে নিয়েছেন ইন্ডাস্ট্রি করার নাম করে। অনলাইন ক্যাসিনো সম্রাট সেলিম প্রধান ও ছিল তার ব্যাবসায়িক পার্টনার। একটি বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের মালিক শিখর। ক্যাসিনো ডন সম্রাটকে যে ৭ জন সরাসরি শেল্টার দিতো,তাদের অন্যতম শিথর। অন্তত কয়েক হাজার কোটি টাকা শিখরকে সম্রাট দিয়েছে বলে স্বীকার করেছে।শিখরের মামাতো ভাই আলোচিত সানাই শাওন ১ হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগ রয়েছে। ছোটভাইকে নিজের বাড়ির পাশে আমেরিকায় একটি বাড়িও কিনে দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর আস্থাভাজন হওয়ার সুবাদে হাতিয়ে নিয়েছেন কয়েক হাজার কোটি টাকা।।। এপিএস হওয়ার পর বাড়ি ভেঙ্গে বানিয়েছেন বহুতল বিলাসবহুল মার্কেট। হিন্দুদের জমি দখল করে বর্ধিত করেছেন বাড়ির পিছনের অংশ । এমপি হওয়ার পর মাগুরার সব টেন্ডার,উন্নয়ন কাজ সরাসরি নিয়ন্ত্রন করে শিখর। মাগুরার পৌরসভার ৬২ কোটি টাকার কাজ,পারনান্দুয়ালি ব্রীজ তৈরি,নদী খনন এমনকি সরকারী হাসপাতালের ১০ কোটি টাকার কাজও দেয়া হয়েছে শিখরের পছন্দের এবং কাছের লোকদের। ওনার সন্ত্রাসী বাহিনীর অন্যতম ডান হাত মীর সুমনকে নির্বাচনে জয়ের পর দিয়েছেন ৩০ লাখ টাকা দামের পাজেরো গাড়ি। ধর্ষণ,খুনের আসামীদেরকেও নিয়মিত দেখা যায় সাইফুজ্জামান শিখরের সভা সমাবেশে।
সম্রাটের সাত খুটির অন্যতম মাগুরার এমপি সাইফুজ্জামান শিখর
ঢাকার মাফিয়া জগতের নিয়ন্ত্রক, ক্যাসিনো দুনিয়ার অন্যতম গডফাদার ইসলাইল হোসেন সম্রাট যাদের ছত্রছায়ায় থেকে অপরাধ জগত নিয়ন্ত্রণ করে আসছিলো,তাদের অন্যতম মাগুরার এমপি সাইফুজ্জামান শিখর। সম্প্রতি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে দেয়া সম্রাটের সাত জনের একজন প্রধানমন্ত্রীর সাবেক এপিএস শিখর। শেল্টার দেয়ার বিনিময়ে শিখরকে অন্তত হাজার কোটি টাকা দিয়েছেন সম্রাট,প্রতিমাসে শিখরের ভাই শাওনের হাতে বড় অংকের মাসিক চাদা তুলে দিতো বলে স্বীকার করেছে সম্রাট। শেখ হাসিনার এপিএস শিখরের সাথে ভালো সম্পর্ক থাকায় তাকে সবাই ভয় পেতো,সমীহ করতো। বড় বড় কাজ শিথর সম্রাটকে পাইয়ে দিতো। বিনিময়ে ক্যাসিনো টেন্ডারবাজী চাঁদাবাজির বড় অংকের টাকা শিখরের পকেটে ঢুকতো। অবৈধ সেই টাকা দিয়ে আমেরিকায় ২ টি বাড়ি কিনেছেন শিখর,একটি মামাতো ভাই শাওনের নামে। আমেরিকা সুইজারল্যান্ড লন্ডন মালেয়শিয়া সহ ইউরোপের ৬ টি দেশে এই টাকা পাচার করেছেন আলহাজ্ব সাইফুজ্জামান শিখর এমপি। মাগুরা ঢাকা গাজিপুরে আছে প্রায় পাচশো বিঘা সম্পত্তি। সালমান এফ রহমান,ক্যাসিনো কান্ডে গ্রেফতার সেলিম প্রধান শিথরের ব্যবসায়িক পার্টনার। এমপি হবার পর মাগুরাতেও টেন্ডারবাজি চাদাবাজি জমি দখলের কাজ করে যাচ্ছে শিখরের সন্ত্রাসী বাহিনী। মাগুরা শহরে নামানোর জন্য সম্প্রতি দেড়শো ট্রাক কিনেছেন মাগুরার মানবিক জননেতা। শিখর সহ সম্রাটের আর ৬ খুটির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে প্রধানমন্ত্রীর গ্রীন সিগনালের অপেক্ষায় রয়েছে Rab. তবে প্রধানমন্ত্রীর কাছের লোক ও এমপি হওয়ার সুবাদে নিজেকে গ্রেফতার ও ক্যাসিনো কেলেংকারী থেকে বাচতে আওয়ামী লীগের বড় নেতাদের সাথে লবিং করছেন শিখর। বড় অংকের লেনদেনের মাধ্যমে কয়েকহাজার কোটি টাকা লোপাটের কাহিনী ঢাকতে মরিয়িা মাগুরার শিখর। এছাড়া শিখর সহ তার ভাইদের বিরুদ্ধে হাজারটা অভিযোগ রয়েছে।
সম্রাটের সাত খুটির অন্যতম মাগুরার এমপি সাইফুজ্জামান শিখর
সম্রাটের সাত খুটির অন্যতম মাগুরার এমপি সাইফুজ্জামান শিখর
mpmagura.blogspot.com সম্রাটের সাত খুটির অন্যতম মাগুরার এমপি সাইফুজ্জামান শিখর Get link Facebook Twitter Pinterest Email Other Apps October 21, 2019 ঢাকার মাফিয়া জগতের নিয়ন্ত্র...
সম্রাটের সাত খুটির অন্যতম মাগুরার এমপি সাইফুজ্জামান শিখর
https://mpmagura.blogspot.com/
সম্রাটের সাত খুটির অন্যতম মাগুরার এমপি সাইফুজ্জামান শিখর
mpmagura.blogspot.com সম্রাটের সাত খুটির অন্যতম মাগুরার এমপি সাইফুজ্জামান শিখর Get link Facebook Twitter Pinterest Email Other Apps October 21, 2019 ঢাকার মাফিয়া জগতের নিয়ন্ত্র...
আলোচিত বাংলাদেশ
আলোচিত বাংলাদেশ's cover photo