Intel & Defense Review

27 February, 2024, কাশ্মীরের জামাত-এ-ইসলামির ওপর 2019 সালে লাগানো পাঁচ বছরের ব্যান ভারত সরকার আরও পাঁচ বছরের জন্য এক্সটেন্ড করল, Unlawful Activities (Prevention) Act /UAPA 1967 act এর আন্ডারে।

জামাতের বিরুদ্ধে চার্জ ছিল অনেক কিছুই, তার মধ্যে মেইনলি,

1. Fomenting terrorism and anti-India propaganda for fueling terrorism in Jammu and Kashmir, acting against the sovereignty, security and integrity of India.

2. Alleged links with Pak ISI, এদের সাথে দিল্লীর পাক হাই কমিশনের নিয়মিত যোগাযোগ পাওয়া গেছে। এটা বোকামি করে ফেলে এরা যখন এত হাঁদাদের এসব কাজে আনে, বিদেশে এসেট দের সাথে যোগাযোগ টা এম্ব্যাসির থ্রু দিয়েই হয় এটা ওপেন সিক্রেট, তাই যে কোন দেশের ক্ষেত্রেই তাদের ফোন লাইন সিকিওর নয় বিদেশের মাটি তে, এটা জানে না এটাই বেশ মজারু লাগছে আমার।

3. জামাত-এ-ইসলামি USAID এর মাধ্যমে ফান্ডিং পাচ্ছিল Muslim American charity Helping Hand for Relief and Development নামে একটা এন জি ওর থেকে, মূলত কাশ্মীরে ইসলামিক রুল আনার উদ্দেশ্যে।

এই এন জি ওর ব্যাপারে খোঁজ খবর করে দেখা যায় যে এরা “ফলাহ-এ-ইনসানিয়ত” নামে একটা গ্রুপের থেকে ফান্ডিং টানে, যে গ্রুপ আদতে লস্কর-ই-তৈয়বার আর্ম।

4. এই জামাত-এ-ইসলামির armed wing হিসেবে হিজবুল মুজাহিদিন প্রতিষ্ঠা হয় 1989 এ , তাও অদ্ভুত ব্যাপার হচ্ছে এর আগের কোন গভমেন্ট এটাকে ব্যান করেনি। হিজবুলের হেডকোয়ার্টার POK এর মুজাফফরাবাদে, এর হেড সৈয়দ সালাউদ্দিন ইদানীং ‘র’ এর ভয়ে বাড়ি থেকে বেরোয় না।

5. জামাতের বেশিরভাগ ক্যাডার বেসিক্যালি হিজবুলের বা লস্করের (দুটোর মধ্যে প্রতিযগিতা চলে আই এস আই এর ফান্ডিং এর জন্য), OGW/ Over Ground Worker (anyone involved in subversive activities by ferrying arms, providing hideouts, recruits, funding, shelter, food, and logistics to T3RR0R outfits ).

6. জামাতের সৈয়দ-আলি-শাহ-গিলানি 1953 থেকে কাশ্মীরে পাব্লিকলি টেরর আউটফিট গুলোকে সাপোর্ট করে, কয়েক বছর আগে অব্দি কংগ্রেসের হুরিয়তকে দেওয়া ফান্ডিং এ মাল্টা রাইফেল্ধারী পাহারাদার সমেত দিল্লী তে ঠাঁট দেখিয়ে ট্রিট্মেন্ট করাতে আসত, বর্তমানে হুরের কাছে।

#বিষকন্যা

G***k 19 Gen 5

1. Length (Overall)** 185 mm | 7.28 inch

2. Slide Length 174 mm | 6.85 inch

3. Width (Overall) 34 mm | 1.34 inch

4. Slide Width 25,5 mm | 1.00 inch

5. Height incl.Mag. 128 mm | 5.04 inch

6. Line of Sight (Polymer) 153 mm | 6.02 inch
Line of Sight (Steel) 152 mm | 5.98 inch
Line of Sight (GNS) 151 mm | 5.94 inch

7. Trigger Distance** 70 mm | 2.76 inch

Russia-Ukraine War Briefing & Possibility of a Full Fledged Nuclear Warfare

রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধে আজ, 24 jan সকাল অব্দি এই আপডেট, আপাতত চারটে মেজর পয়েন্টে যুদ্ধ চলছেঃ

1. রাশিয়ান আর্মি জাপোরিজিয়ার (Zaporozhye) র‍্যাবোতিনোয় দখল করেছিল, সেখানে ইউক্রেন সেনা আক্রমণ করেছে।

2. দনেতস্ক ফ্রন্টে নোভোমিখাইলোভকায় রাশিয়া প্রবল এটাক শুরু করেছে, জর্জিয়েভকা আর পার্ভোমাস্কোয় রাশিয়ান সেনা কিছুটা এগিয়েছে। সেখানে প্রবল যুদ্ধ চলছে ইউক্রেন সেনার সাথে।

3. বাখমুট ফ্রন্টে রাশিয়া এখন বগদানোভকায় এটাক চালাচ্ছে।

4. লুগান্সক ফ্রন্টে বেলোগোরোভকায় রাশিয়া এটাক চালাচ্ছে, বেরেস্তোভোয়ের N-16 সেকশনে ইউক্রেনিয়ান আর্মির প্রচুর ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, পুরো মায়ের ভোগে গেছে কিনা জানা যাচ্ছেনা তবে সিনকোভকায় ইউক্রেন এখনো পোজিশন ধরে রেখেছে।

মনে করা হচ্ছে ইউক্রেনের হার নিশ্চিত, অন্তত এখনো অব্দি। এর মধ্যে একটা খবর আসছে (কনফার্ম করতে পারছিনা)। গত 11 November, 2023 এ ইউক্রেনের একটা সিক্রেট গ্রুপ ইউক্রেনের ডিফেন্স মিনিস্টার রুস্তম উমেরোভ লুকিয়ে নাইজারে গিয়ে সিক্রেটলি weapon grade uranium এর ডিল করে , এটা নাইজার আর্মির একটা সোর্স জানাচ্ছে।

ভগাই জানে, ফকির সম্রাট জেলেনেস্কির মাথায় কি চলছে, তবে খবর সত্যি হলে লাস্ট রিসোর্ট হিসেবে ইউক্রেন এখন নিউক্লিয়ার ওয়ারফেয়ারের দিকে যাচ্ছে, যাই হোক সেটা খুব শুভ সংবাদ নয়।

******* ছবিতেঃ নাইজারের নিয়ামের 'র‍্যাডিসন ব্লু হোটেল' এ ইউক্রেনীয় ডেলিগেট রা, সিক্রেট 😅 মিটিং এ।

#বিষকন্যা

গাজা স্ট্রীপের প্যালেস্টাইন স্কোয়্যার নামের জায়গা টা রিমালের কাছে। গতকাল তার তলায় extensive tunnel network এর খোঁজ পেয়েছে ইজরায়েলি সেনা। রিমাল এরিয়া টা প্যালেস্টাইনের বড়লোক দের থাকার জায়গা, আর এমন কিছু এভিডেন্স পাওয়া গেছে যাতে আই ডি এফ বলছে যে 7 October অব্দি রিমালের নীচে এই সুড়ঙ্গেই থাকত H4MA$ এর টপ লিডার রা যেমন ইয়াহয়া সিনওার, মহম্মদ দাইফ।

সুড়ঙ্গ বললে ভুল হবে, এক একটা সুড়ঙ্গ আন্ডারগ্রাউন্ডে মোটা লোহার দরজা দিয়ে খুলে প্রবেশ করে আলিশান এপার্ট্মেন্টে, পুরোটাই মাটির তলায়। এখন অবশ্য সবটাই ধ্বংস হয়ে গেছে।

কুড়ি ফুট নীচে অব্দি ওপর থেকে পেঁচানো সিঁড়ি বেয়ে নামা সুড়ঙ্গ যেখানে শেষ হচ্ছে সেখান থেকে আবার আরও কুড়ি ফুট নীচে নেমেছে টানা সিঁড়ি তে, আর সেই সিঁড়ি থেকেই এই টানেলের বিভিন্ন শাখা প্রশাখা ছড়িয়েছে প্যালেস্টাইন স্কোয়্যারের মাটির তলায়।

এক একটা টানেল শেষ হয়েছে এক একটা দুর্দান্ত এপার্ট্মেন্টে, পুরোটাই মাটির তলায়, সেরকমই একটা এপার্ট্মেন্টের এন্ট্রান্সে একটা হুইলচেয়ার পাওয়া গেছে। আপাতত মনে করা হচ্ছে ওটা H4MA$ military commander মহম্মদ দাইফ ব্যবহার করত।

মহম্মদ দাইফের দুটো পাই ইজরায়েলি এটাকে গেছে, একটা হাতে স্টিকের সাহায্যে হাঁটে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে। রিসেন্টলি মারিভ বলে একটা সান্ধ্য হিব্রু পেপারে কিছু ভিডিওর ছবি প্রকাশ হয়েছে, যাতে মহম্মদ দাইফ কে এইভাবে চলতে দেখা গেছে। ফলে মনে হয়, দিনে অন্তত কিছুক্ষনের জন্য ওকে হুইলচেয়ার ইউজ করতে হয়, আর এই হুইলচেয়ার টা ওরই।

যাই হোক, আপাতত ওদের সব এপার্ট্মেন্টই মাটিতে মিশে গেছে।

Photo: Tunnel Network underneath Palestine Square & wheelchair found, believed to be used by Muhammad Deif.

#বিষকন্যা

হামাসের modus operandi টা খুব সিম্পল, উপর গাজার ঘনবসতির নীচে প্রায় 500 km. আন্ডারগ্রাউন্ড টানেল থেকে অপারেট করে ওরা। এতে সুবিধে দুটো, হিট করে ওই টানেলে যেমন লুকিয়ে পড়লে ধরা পড়ার সম্ভাবনা কম, তেমনই ওপরে ঘনবসতি হওয়ায় ইজরায়েল এই টানেল গুলোয় টার্গেট করলে ওপরের সিভিলিয়ান দের human shield হিসেবে ইউজ করা যায়।

তারপর একটু কালিঝুলি মেখে, কাঁদো কাঁদো মুখ করে পোজ দিয়ে কিছু ফোটোশ্যুট করলেই ভিক্টিম কার্ড প্লে সাক্সেস্ফুল। 🤧

যাই হোক, এসবে ইজরায়েল কে আটকানো যায়নি কোনদিন, যাবেও না। হামাস কে শেষ করতে বদ্ধপরিকর ইজরায়েল এবার এই টানেল গুলোকে এটাক করছে ‘bunker buster b0mb’ / ground pe*******on munition দিয়ে।

এই ব** এর বিশেষত্ব হল এটা ড্রপ করা হলে সাধারণ মাটি তে প্রায় একশো ফিট বা কংক্রিটের গ্রাউন্ডে 20 ft. অব্দি ভেতরে গিয়ে তারপর ডিটোনেট হয়, ফলে আন্ডারগ্রাউন্ড টানেল/ মিলিটারি বাঙ্কার গুলো সহজেই নষ্ট হয়। শুধু তাই নয়, এর শক ওয়েভে subterranean structure ও বেশ কিছুটা ধ্বংস হয়।

শোনা যাচ্ছে ইরাকি যুদ্ধে ইউ এসের ব্যবহার করা GBU-28 bunker buster ই বর্তমানে ইজরায়েল গাজায় ব্যবহার করে হামাসের টানেল গুলো ওড়াচ্ছে। GBU-28 হল লেসার গাইডেড 5000 pound class bunker buster, যাতে EXP1O$1VE হিসেবে থাকে Tritonal (80% TNT + 20% Aluminum powder).

আশা করি খুব শিগগিরই এর ভালো ফল দেখতে পাব।

#বিষকন্যা

Finally, আজ ground ops শুরু করেই দিল ইজরায়েল। ম্যাসিভ আর্মি নিয়ে সকালেই ঢুকে পড়েছে Jenin , West Bank এ। এটাক গাজা থেকে হয়েছিল, তাহলে ওয়েস্ট ব্যাঙ্ক কেন?

কারণ হামাসের বেশিরভাগ উঁচু লেভেলের জ** লিডার গুলো কেউ গাজায় থাকেনা, হয় তারা থাকে মালয়শিয়া, বা কাতারে, নয় এই ওয়েস্ট ব্যাঙ্কের জেনিনে। ইনফ্যাক্ট জেনিন এতটাই কুখ্যাত এই জঙ্গি গুলোর জন্য, যে এটা কে ইজরায়েল বলে "The Hornet's Nest" বা ভীমরুলের চাক।

তাই এই চাকেই আগে আগুন দেওয়া প্রয়োজন, যাতে এরা ছড়াতে না পারে। এই বর্বর ফিলিস্তিনি দের শেষের শুরু।

আমি বলছি, স্ক্রিনশট নিয়ে রাখুন। নিজেদের নির্বুদ্ধিতায় এরা আবার যতটুকু জমি বেঁচে আছে ফিলিস্তিনের, সেটাও যাবে। হামাস শেষ হবে। আরে মাথামোটা গুলো ছ'জন একসাথে (Egypt, Syria, Jordan, Saudi, Kuwait) মিলে যাদের 1967 (6' Days war) এ হারাতে পারিসনি তাতে লিমিটেড টাকায় ইরানের হেল্পে 2023 এ হারাবি? 😂

ইজরায়েলের নখের যোগ্য নয় এই চরম অশি***ত বর্বরগুলো, এবার সময় এসেছে, let's put an end to this. এই হামলা ছিল হামাসের 'বিনাশকালে বিপরীত বুদ্ধি', আর এই হামলাই ওদের শেষ হামলা হবে। নেতানিয়াহু বলেছেন 'Every Hamas member is a dead man', আর এখন সেই প্রজেক্ট চলছে, সবে তো ট্রেলার শুরু, এখনও অনেক মজা বাকি। দেখতে থাক। 😉

#বিষকন্যা

বর্বরতম J0NG1 হামলার সাক্ষী হয়ে থাকল ইজরায়েল। শুধু সাধারণ নাগরিক সহ কিছু সেনা কর্মী দের পণ বন্দী বানানোই নয়, এক ইজরায়েলি মহিলার মৃতদেহ কে নগ্ন করে রাস্তা দিয়ে টেনে নিয়ে প্রদর্শন করেছে ট্রফি হিসেবে।

মণিপুর নিয়ে যাদের বুক ফেটে গেছিল, সেই সমস্ত লোকে দেরও দেখছি না তো, আজ চুপ কেন? ইজরায়েলি মেয়েটি (বা টার মৃতদেহ) মাল-এ-গনিমত এর পর্যায়ে পড়ে বলে?

এদের নেক্রোফিলিয়া আছে জানতাম,কিন্তু সেটা যে এরা রীতিমতো publicly embrace করতে ভালোবাসে সেটা জানতাম না, লোকে সাধারনত নিজেদের মানসিক বিকৃতি লুকোয়, এরা তা নয়, কতখানি ভয়াবহ psychosexual disorder ( paraphilia, in this case) হতে পারে এই প্রাণী গুলোর। 🤮

**** For information purpose, Israel has unleased "Operation Iron Swords", এবার অনেক কিছু হবে কিন্তু ভিক্টিম কার্ড খেলার রাস্তা নিজের হাতে বন্ধ করেছিস তোরা। যাদের সবকটা বর্বর দেশ মিলে হারাতে পারিসনি এসব খুচরো হামলা করে তাদের কি করবি? Just wait & watch.

এক ঘন্টার মধ্যেই প্রায় দুশো জন ফিলিস্তিনি হুরপ্রাপ্ত হয়েছে , 1600 এর ওপর আহত 😏

#বিষকন্যা

M***i Qaiser Farooq

লোকাল মসজিদে যাচ্ছিল আজ সকালে, দুজন unidentified লোক মোটরসাইকেলে করে এসে উড়িয়ে দিয়েছে।

Profile: কাইসার মেহমুদ জামিয়া মসজিদ আবুবকরের ইমাম. এই জামিয়া মসজিদ হচ্ছে লস্কর-এ-তৈয়বার একটা ঘাঁটি, আর কাইসার মেহমুদ হল হাফিজ সইদের ডানহাত।

Hometown: ডেরা ইসমাইল খান, খাইবার পাখতুনখোয়া।

Location: Jamia Masjid AbuBakr
Port Qasim, Sohrab Goth
Karachi, Sindh Province

একটা ভিডিও রিলিজ হয়েছে,তাতে খুবই অস্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে। বডি আইডেন্টিফিকেশন পরে হয়েছে।

#বিষকন্যা

*** ভিডিও টার নির্দিষ্ট অংশে যে খানে বডি পড়ে আছে সেটায় হাইলাইট করেছি, গুলির শব্দে মাদ্রাসার ছাত্র(?)রা পালাচ্ছে।

Canada is a safe haven for Ukrainian N***s: Russia

কথা টা খুব একটা ভুল কি?

জেলেনেস্কির কানাডা সফরে অফিশিয়াল মিটিং এ কানাডিয়ান পার্লামেন্টের স্পিকারের অফিস থেকে আমন্ত্রণ করে ডেকে আনা হয় এক 98 বছর বয়সি ইউক্রেনিয়ান বৃদ্ধ কে, নাম ইয়ারোস্লাভ হুঙ্কা, যাকে পরিচয় দেওয়া হয় ইউক্রেনের এক যোদ্ধা হিসেবে। পুরো কানাডার পার্লামেন্ট উঠে দাঁড়িয়ে পড়ে এর সম্মানে, বলা হয়, ইয়ারোস্লাভ নাকি ইউক্রেন তথা কানাডার হিরো।

কিছু পরেই জানা যায় ইয়ারোস্লাভ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নাতজি বাহিনীর হয়ে যুদ্ধও লড়েছেন, as a member of the 14th Waffen Grenadier Division of the SS.

কতখানি মূর্খ এই কানাডার পার্লামেন্টেরিয়ান রা যে কথা জানাজানি হওয়ার পর বলছে ‘ওহো সরি, ভুল হয়ে গেছে।‘

এক বছর আগে প্রেসিডেন্ট পুতিন বলেছিলেন যে ইউক্রেন ইনভেশনের একটা বড় কারণ হচ্ছে ইউক্রেন কে "demilitarise and denazify" করা।

ভুল তো বলেননি। আর ইউক্রেনের পেয়ারের দোস্ত কানাডা এখন শুধু খালিস্তানি জঙ্গি নয়, নাতজি খুনি গুলোর ও আশ্রয় হয়ে উঠেছে, safe haven for all the anti nationals, anti social elements.

Early 2000s' অব্দি লোকে দেশবিরোধীতা করে লোকে ব্রিটেনে পালাতো, তাদের উইকেট ফেলতে বিভন্ন দেশের সিক্রেট সার্ভিস কে ছুটতে হত ইউ কে তে, এখন কানাডায় যা্‌ তাই আজকাল সব কাজ কানাডা তেই হয়😌।

#বিষকন্যা

Shivamogga Terror Conspiracy case এর প্রাইম একিউজড I$I$/ দায়েশ operative আরাফত আলি 2020 থেকে absconded.

কাদরি মঞ্জুনাথ মন্দিরে IED প্ল্যান্ট করতে আসা আরাফতের চেলা ধরা পড়ে যায় যখন মন্দিরে আসার আগেই অটোতেই ওটা ব্লাস্ট করে। এছাড়াও একই বছরে মহম্মদ শরিক আর মাজ মুনির আহমেদ এই আরাফতের নির্দেশেই দেয়ালে লিখেছিল “DON’T FORCE US TO INVITE LASHKAR & T4L184N TO DEAL WITH SANGHIS & MANVEDIS, LASHKAR ZINDABAD”.

এরপর পরই এন আই এ এক্টিভ হলে আরাফত কেনিয়ার নায়রোবিতে পালায়। আজ নিউ দেলি তে এয়ারপোর্টে নামামাত্র তাকে এরেস্ট করেছে এন আই এ।

Obviously, ও ধরা দেওয়ার জন্য নিশ্চয়ই নায়রোবি থেকে ফ্লাইটের টিকিটে পয়সা খরচা করে দিল্লী আসেনি। তাহলে প্রশ্ন হচ্ছে এল কেন?

উত্তর একটাই। খুব সম্ভবত এটা একটা ‘snatching operation’ ; বিদেশের মাটি তে এই অপারেশন কিন্তু এই প্রথম নয়। মে মাসে এই বছরেই ম্যানিলা , ফিলিপিন্স থেকে তুলে আনা হয় খালিস্তানি অর্শদীপ সিং ঢাল্লা (Khalistan Tiger Force) কে ।

দায়েশ এর সকল অপারেটিভের উচিৎ এটা একটা শিক্ষা হিসেবে নেওয়া, ---> ‘Wherever you go, we shall follow. লুকনোর যায়গা খোঁজ। ‘

#বিষকন্যা

Pak I.S.I. এর হাতে একটা নতুন প্রজেক্ট এসেছে, now defunct LTTE কে রিভাইভ করে সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালানো যার বেস হবে ভারত (তামিলনাড়ু) আর শ্রীলঙ্কা। এই ব্যাপারে একটা নতুন নাম ও উঠে আসছে, হাজি সেলিম।

এই হাজি সেলিম হচ্ছে দাউদ ইব্রাহীমের খুব কাছের লোক, দাউদের ক্লিফটন রোডের বাড়ি (করাচি) তেও এর নিয়মিত যাতায়াত। আর LTTE কে রিভাইভ করার ফান্ডিং আসে মূলত নার্কোটিক্স স্মাগলিং থেকে।
হাজি সেলিমের বালোচিস্তানে ছোট ছোট ল্যাবরেটরি ফেসিলিটি আছে, যাতে আফগানিস্তানের রুটে আসা হেরোইন পার্সেল প্যাকেজ করা হয় কিছু স্পেসিফিক সিম্বল বা নাম দিয়ে, যেমন ‘555’, ‘999’, ‘Unicorn’, ‘Dragon’.

রিসেন্টলি এরকম তেরো জন LTTE সাপোর্টার কে ধরা হয়েছে যারা এই সেলিমের গ্যাং এর এক্টিভ মেম্বার। সেলিমের শুধু আই এস আই নয়, লস্কর-ই-তৈবার সাথেও ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রয়েছে। এই সংক্রান্ত আরেকটা বড় ডেভেলপমেন্টও সামনে আসছে, কয়েকমাস আগে একটা বাংলাদেশী ধরা পড়েছিল ফেক পাসপোর্ট সহ, তিরুবনন্তপুরম থেকে শ্রীলঙ্কা যাওয়ার আগেই।

একে জেরা করে জানা যায় যে ইন্ডিয়া তে বর্তমানে বেশ কিছু ছোট ছোট ফেক পাসপোর্ট র‍্যাকেট এক্টিভ আছে যারা এই LTTE কে রিভাইভ করার জন্য এই পাসপোর্ট গুলো সাপ্লাই দেয়। এরা এক্সপায়ার্ড পাসপোর্ট গুলো কিনে তার থেকে ভিসা স্ট্যাম্পের পেপার গুলো বাদ দিয়ে লুজ শীট দিয়ে রিপ্লেস করে এগুলো তৈরি করে। চেন্নাই আর মাদুরাই হচ্ছে এই র‍্যাকেট গুলোর হাব।

তবে ইন্টারেস্টিং হচ্ছে এই বাংলাদেশীটার বয়ানে অসঙ্গতি ধরা পড়েছে। সে এক্স্যাক্টলি কি করতে শ্রীলঙ্কা যাচ্ছিল সেটা এখনো ক্লিয়ার নয়, LTTE এর ব্যাপারে যে এই আপদ্গুলোও জড়িয়ে পড়ছে এটাই ইন্টারেস্টিং।

ছবিতেঃ হাজি সেলিম

#বিষকন্যা

PFI ব্যান হওয়ার পর থেকেই দায়েশ ( I$I$ ) তাদের মুখপাত্রর অকালমৃত্যুতে rattled. অতএব, as expected, ‘খালিফা-শাবক’ রা হুমকি দিয়েছিল আজ, স্বাধীনতা দিবসে মহারাষ্ট্রে বিভিন্ন ইম্পরট্যান্ট জায়গায় সন্ত্রাসী হামলা চালানোর, যা আমাদের এজেন্সি গুলির তৎপরতায় ব্যর্থ হয়েছে।

দায়েশের ভারতের অপারেটিভ দের মধ্যে দশজন কে এরেস্ট করা হয়েছে আর এই হুমকির পেছনে যে wannabe খালিফা ছিল, সেই শাহনওাজ আলম এখন পালিয়ে বেড়াচ্ছে। আশা করি খুব শিগগিরই ওকে এত বড় দায়িত্ব থেকে মুক্তি দিতে পারব আমরা।

অনেক কষ্টের, অনেক প্রাণের বিনময়ে পাওয়া এই স্বাধীনতা। এটার সাথে কম্প্রোমাইজ করা যাবে না, বাইরের শত্রুর সাথে লড়া সোজা কিন্তু আভ্যন্তরীণ শত্রু যারা দেশ কে “টুকরে টুকরে” করার বাসনা রাখে তাদের মোকাবিলা করতে হবে সাধারণ মানুষকেই, আপনাকে, আমাকে, প্রত্যেক ভারতবাসী কে।

তাই স্বাধীনতার লড়াই চলছে, চলবে। প্রত্যেক ভারতবাসীকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা আর ভালোবাসা। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।

জয় হিন্দ 🇮🇳 🇮🇳 🇮🇳

#বিষকন্যা

NewsClick নামের মিডিয়া হাউজ টি একটা চায়নিজ হাওয়ালা নেটওয়ার্ক এর হাব ছাড়া আর কিছুই না।

নেভিল রয় সিঙ্ঘম নামের self-styled activist C0V1Dকালে নিউজক্লিকের মাধ্যমে চায়নিজ ফান্ড ছড়িয়ে দেয় (সেইসময় নেভিল যথাক্রমে সাংহাই য়ার বেইজিং এ ছিল)। দেখা যাক এর বেনিফিশিয়ারি কে কে,

1. তিস্তা শেতলবাদ ঃ গুজরাট দাঙ্গায় প্রপাগান্ডা করার জন্য অলরেডি এনার ওপর কেস চলছে। এরইমধ্যে এই গুণবতী ভদ্রমহিলা নিউজক্লিকের মাধ্যমে চায়নিজ ফান্ড পেয়েছেন ছোট ছোট পার্টে ইন্সটল্মেন্টে

তিস্তার স্বামী জাভেদ আনন্দ পেয়েছেন 12.61 lakh
তিস্তার কন্যা তামারা পেয়েছে 10.93 lakh (এছাড়া পুত্র জিব্রান ও ভাগ পেয়েছে শুনছি)

2. গৌতম নভলখা ঃ ভীমা কোরেগাঁও মামলায় এই মাওবাদী নেতা টি বর্তমানে শ্রীঘরে, ইনি পেয়েছেন Rs. 20.53 lakhs, as “salary”.

3. পরঞ্জয় গুহঠাকুরতা , রাফাল ডিল নিয়ে প্রপাগান্ডা বই লেখা “বাঙালী” ফিল্মমেকার/বুদ্ধিজীবি পেয়েছেন Rs. 40 lakhs, বেতন হিসেবে, ওয়াও।

4. জার্নালিস্ট অভিসার শর্মা পেয়েছেন Rs. 45.69 lakhs, বেতন হিসেবে।

5. জার্নালিস্ট উর্মিলেশ পেয়েছেন 22.78 lakh টাকা বেতন।
কিন্তু এই স্যালারি কি জন্যে দেওয়া??

মূলত C0V1D-রিলেটেড ব্যাপারে চায়নার পোজিশন ডিফেন্ড করা, কৃষক আন্দোলন সাপোর্ট করা, বামপন্থী মতবাদ প্রচার, ভারতের সাথে চীনের বর্ডার ডিসপিউটে চায়নার পক্ষে কথা বলার জন্য।

অদ্ভুত দেশে থাকি, একদল বর্ডারে (বা কখনো বর্ডারের ওপারে) প্রাণ দিচ্ছে দেশ কে বাঁচানোর জন্য যাতে দেশের ভেতরের মানুষ গুলো সুরক্ষিত থাকে, আরেকদল যারা সেই বলিদানের বেনিফিশিয়ারি, তারা দেশের ভেতরে এসি তে বসে প্রপাগান্ডা করছে দেশ কে টুকরো করার জন্য। ঘেন্না করার ও যোগ্য নয় এরা।

বাই দ্য ওয়ে, সিপিএমের লিডার দের সাথে (অফিশিয়াল দেশদ্রোহী চিনেদ্দালাল) এই নেভিল, যার মাধ্যমে নিউজক্লিকে চায়নিজ টাকা আসত, তার তো খুব আহ্লাদের সম্পর্ক।

প্রকাশ কারাটের সাথে নেভিলের ইমেলে প্রপাগান্ডা প্রচার সংক্রান্ত কথোপকথনের কিছু স্ক্রিনশট দিলাম।

— Big Intel Leak: Chinese military in disarray

1. Former depty Cdr Chinese Rocket Force Wu Guohua killed on 6 July.

2. Cdr Rocket Force Li Yuchao, Depty Cdr Liu Guangbin & former Depty Cdr Zhang Zhenzhong detained & interrogated.

3. Cdr Strategic Support Forces Ju Qiansheng gone missing.

হঠাৎ করে কে যে এদের নিউট্রালাইজ করছে, কেনই বা তিনজন অফিসার এরেস্ট হলেন কে জানে। 😉

#বিষকন্যা

হরদীপ সিং নিজ্জর (sh0t ), অবতার সিং খান্ডা (possible radiation poisoning), পরমজিত সিং পঞ্জওার (sh0t) --- খুব কম সময়ে এত গুলো elimination নিঃসন্দেহে এক্সাইটিং।

So do we have “deep assets” in US & EU countries especially?

The truth will never surface to the media, rest assured.

But nevertheless, অনেক দেশদ্রোহীর বিশেষ করে যারা ভেবেছিল ইউরোপীয় দেশগুলি তে নিশ্চিন্তে আশ্রয় নেওয়া যাবে তাদের কাছে এটা ভয়ের কারণ তো বটেই। আমি বলব র’ এর এই মোসাদ-স্টাইল K1ll1NG-spree র একমাত্র কারণ মোদী সরকারের পলিসিঃ আর্মড ফোর্স আর খুফিয়া এজেন্সি কে এই সমস্ত ব্যাপারে go-ahead দিয়ে না রাখলে আজ এই দিন দেখা হত না।

আমাদের এজেন্সিও এফেক্টিভ কিন্তু মুশকিল হচ্ছে সরকার যখন বলে হাত দুটো নিজেদের পকেটে ঢুকিয়ে রাখ তখন যত বড় তিস-মার-খান ই হোক, কিছু করার থাকেনা। 26/11 এর পরে কংগ্রেস সরকার করল টা কি?

IC 814 hijack হওয়ার সময়ে সে ফ্লাইটে একজন র’ আধিকারিক ও ছিল সেটা কে কে জানে? আর তার প্রাণের জন্যই সরকারের ওপর চাপ দিতে থাকে সেই লোক টার এক বিউরোক্র্যাট আত্মীয়। ফলাফল? 26/11

আর এক মিনিটের জন্য যদি ধরেও নি, যে 26/11 র পর র’ এর অধিকাংশেরই রিটালিয়েট করার ইচ্ছে ছিল, আপনাদের মনে হয় অশোক চতুর্বেদীর মতো দুশ্চরিত্র লম্পট আর 420 চিফের অধীনে থাকা একটা এজেন্সির পক্ষে সেটা করা সম্ভব? তাও এমন সরকারের সময়ে, যে মনমোহন সিংহ ইয়াসিন মালিকের মতো J0NG1 র সাথে প্রকাশ্যে হাত মেলায়, সে এটা করতে দেবে?

কংগ্রেসের সময় র’ তে রিক্রুটমেন্ট হত কি ভাবে? সব চাচা-ভাতিজা পলিসি—আমি থাকলে আমার চোদ্দগুষ্টির চাকরির বন্দোবস্ত করব টাইপ।
এই জন্যেই পরিবর্তন টা জরুরি ছিল।

জাতীয়তাবাদী সরকার, একজন যোগ্য চিফ আর এনার্জেটিক অফিসার এই তিনটে কম্বিনেশন ই হচ্ছে আজকের R&AW. মোসাদের এই ঝামেলা টা নেই, ইজরায়েলে দেশের মধ্যে দেশদ্রোহী নেই তাই ওরা প্রথম থেকেই এফেক্টিভ, আর আমাদের এটা করতে এত দিন লাগল।

#বিষকন্যা

2019 এ pak I.S.I. একটা প্রজেক্ট শুরু করে, ‘Dismantling Global Hindutva’.

শুধু হিন্দুবিদ্বেষ নয়, এই ক্যাম্পেনের উদ্দেশ্য ছিল সারা পৃথিবীতে সোশ্যাল মিডিয়াকে ইউজ করে হিন্দু তথা ভারতীয় দের বিরুদ্ধে (ওদের কাছে ভারতের চরিত্র টাই হিন্দু, যতই ওদের তেল মারুন, আমি যদি ওয়াজিব-উল-কতল হই, আপনিও তাই) উস্কানি দেওয়া , প্রপাগান্ডা করা, কাশ্মীর নিয়ে মিথ্যে বলা, ব্রেনওাশ করা, খালিস্তানের পক্ষে শিখ দের ওস্কানো, ফান্ড রেইজ করা।

আর এই উদ্দেশ্যে ওরা সাহায্য চায় C.I.A. এর কাছে। ভারতবিরোধী C.I.A. পিটার ফ্রেড্রিক নামের এক মিশনারী/পার্ট টাইম activist কে পাঠায় সাহায্যের জন্য।

সেই লোক 2020 তে ভিজিট করে ইসলামাবাদের Institute of Regional Studies, যা আসলে I.S.I. এর প্যাট্রনেজে চলে এমন একটা ইন্সটিটিউট, যাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে কিছুদিন বাদে বাদে ভারত বিরোধী প্রপাগান্ডা রিলিজ করা নিউজলেটারের মাধ্যমে, কনফারেন্সের নাম করে ভারতবিরোধী শক্তিগুলির সাথে কোলাবোরেট করে সোশ্যাল মিডিয়া ক্যাম্পেন চালানো।

http://www.irs.org.pk/Experts.html

পিটারের একটা কুখ্যাত সংস্থা আছে Justice For All, এটি নামে এন জি ও, কিন্তু গ্লোবাল যে কোন বিষয়ে পেইড ক্যাম্পেন করে, আর এরাই চালু করে প্রজেক্ট ‘Dismantling Global Hindutva’.

https://www.justiceforall.org/team/

আপনারা কেউ জানেন কিনা জানিনা ,পাক I.S.I. এর একটা আলাদা ডেস্ক আছে, নাম K2 Desk.

K no. 1 : Kashmir

K no. 2: Khalistan

1971 এর লজ্জা ঢাকতে পাকিস্তান এভাবেই ভারত ভাঙ্গার প্ল্যান করে, আর সেই ডেস্কের পে-রোলে আছে এই পিটার আর এর সংস্থা। এই লোক টা যেমন কাশ্মীর নিয়ে প্রপাগান্ডা করে ঠিক তেমনই কৃষক আন্দোলনের সময় “কনাড্ডা” (কানাডা) 😝 তে খালিস্তান ম্যাটার টা নিয়েও মিটিং মিছিল করে উস্কেছিল।

কোনটাই সাক্সেস্ফুল হয়নি, তাই সিকিউরিটি এজেন্সির ধারনা হচ্ছে যে এরই নতুন brainchild হল PAFF, a jaish-e-mohammed wing, active in Kashmir right now.

PAFF = People’s Anti Fascist Front. একটা জইশের জ** উইং এর এই ধরনের সেকিউলার নাম দিয়ে প্রোমোট করার আয়ডিয়া টা এই লোক টারই, এরকম কেউ কেউ মনে করেন, সত্যি কিনা জানিনা তবে অসম্ভব কিছু না অবশ্য।

নিচের ছবিতে দেখবেন পিটার CAA/NRC এর বিরুদ্ধে মিটিং করছে। 😁

ইন্টারেস্টিং জিনিস হচ্ছে জাস্টিস ফর অলের ওয়েবসাইটে গেলে দেখতে পাবেন পিটারের ভারতীয় বন্ধুদের ছবি, তার মধ্যে বেশ কিছু চেনা মুখ ও আছে যারা এই আজাদী, খালিস্তান ইত্যাদিকে সাপোর্ট করা GHQ Rawalpindi এর পেরোলে থাকা ভারতবিরোধী N.G.O. Justice For All এর এক্টিভ মেম্বার। ছবি টা দিলাম।

#বিষকন্যা

Khalistan Files 2

ভারতে অমৃতপালের ধরা পরার পর ইকুয়েশন আরেকটু পালটে গেল। অনেকেই হয়তো জানেন না যে কোন defence personnel যদি যুদ্ধপরবর্তী পরিস্থিতিতে শত্রু দেশে আটক হন, তাহলে তাদের সাথে সেই দেশের ব্যবহারের ওপর Geneva convention লাগু হয়, আর according to that, they claim a status of ‘prisoners of war’, যার ফলে তাদের সাথে থার্ড ডিগ্রী টর্চার করা সম্ভব হয় না, আর ভবিষ্যতে সেই সরকারের সাথে নেগোশিয়েশনের মাধ্যমে তাদের ছেড়ে দেওয়ার সম্ভাবনাও থাকে।

কিন্তু গুপ্তচরবৃত্তির সাথে যুক্ত লোকের ওপর কোন জেনেভা কনভেনশন এপ্লিকেবল নয়, তার প্রধান কারণ হচ্ছে এই লাইনে একবার শত্রুর হাতে ধরা পড়লে তার নিজের দেশের সরকারই তাকে disown করে, কারণ কোন দেশই স্বীকার করতে চায় না যে সে গুপ্তচরবৃত্তি তে যুক্ত, ফলে সে বেসিক্যালি একজন ‘stateless prisoner’ হয়ে যায়, জেলের ভেতর শত্রু অফিশিয়াল রাও তার সাথে যা খুশি করতে পারে আর কোনমতে যদি বাইরে আসতে পারে তাহলে তার নিজের লোকেরাই দেশের অন্যান্য এসেটের স্বার্থে তাকে মেরে ফেলবে, এটাই standard protocol & people who go spying, know this well.

Amritpal Singh was an I.S.I. asset. তাই ধরা পরার পর ও খুব ভালো করেই জানত, কো অপারেট করা ছাড়া ওর কোন রাস্তা নেই যদি টর্চারের হাত থেকে বাঁচতে চায়, য়ার বেরোনর অপশন টা তো গেছেই, কারণ বেরোলে ওকে আগে টার্গেট করবে ভারতের মাটি তে থাকা আই এস আই এর অপারেটিভ রা।

তাই অমৃতপাল R&AW কে খুব সহজেই বেশ কিছু ইন্টেল দিল।

আচ্ছা, এই অমৃতপালের এপিসোডের আগে কয়েকজনের ইন্টেল ছিল ভারতের কাছে।

1. কুলবিন্দরজিৎ সিং খানপুরীয়া, এটাও I.S.I. asset, কাজ করত বব্বর খালসা নামে একটা নিষিদ্ধ খালিস্তানি সংগঠনের হয়ে।

থাইল্যান্ডের আগে এ পাকিস্তানে ট্রেনিং এ ছিল অমর খালিস্তানির কাছে (চৌধুরী সাহাব), সেই সময়ে এর আগেইন্সটে Red Corner Notice (RCN) জারি ছিল, কিন্তু স্বাভাবিক ভাবেই এই ঘি আঙুল না বেঁকালে ওঠে না, তাই সোজা পথে হবে না জানত র’, তাই এটাকে তুলে আনা হল থাইল্যান্ড থেকে, আর একে তোলা টা র’ এর একটা মারাত্মক snatching operation.

2. হরপ্রীত সিং বা হ্যাপি মালয়শিয়া, গতবছর ডিসেম্বরে একে চুপচাপ র’ তুলে আনে মালয়শিয়া থেকে সোজা দিল্লী এয়ারপোর্ট, আর আসতেই NIA এটাকে মামাবাড়ি চালান করে দেয়।

এবার অমৃতপাল ধরা পড়ার পর এই ওর সাথে এই দুটো কে একসাথে বসিয়ে জয়েন্ট ইন্টারোগেশনে জানা যায় যে এই খালিস্তানের পুরো cyber operations/social media campaigns against India চালানো হত পাকিস্তানে বসে, আর এটা করত লস্কর-এ-খালসার একটা নতুন উইং, নাম Khalistan Commando Force (KFC), আর এটার হেড ছিল পরমজিৎ সিং পঞ্জওয়ার।

ভারত-পাকিস্তান বর্ডারের ‘Majha Belt’ এ এই লোক টা একটা ত্রাস ছিল। যাই হোক, এবার র’ এক্টিভ হল, লোকেট করা হল পঞ্জওয়ার কে, সেদিন সকাল বেলা লাহোরের সানফ্লাওয়ার সোসাইটি তে মর্নিং ওয়াকে বেরিয়েছিল পঞ্জওয়ার , আর বাড়ি ফিরল না, গুলিবিদ্ধ বডি পেয়ে আই এস আই বলল 'রা কি সাজিস'। 😂

ঠিক হ্যায়, নাহয় এটা কমপ্লিমেন্ট হিসেবেই নিলাম, থ্যাঙ্কিউ। 😘

ক্রমশ ………

Photo: Screenshot of the current situation of Babbar Khalsa's official Telegram Channel (0 posts, previous ones deleted), after the snatching & arrest of Kulvinder Singh Khanpuriya. 😅

The Khalistan Files : 1

খালিস্তান ম্যাটার টার international network বলতে গেলে অনেকটা এইরকম হয়;

So which agencies actively support Khalistan matter?

প্রথমেই I.S.I. এর নাম নিতে হয়। এবার বুঝুন, I.S.I. পুষেছে লস্কর চিফ হাফিজ সইদ কে। হাফিজ সইদ, এর আগেরদিন লাইভে যেমন বলেছিলাম, ভারতে 1$LAM1C জে**দি দের যেমন সাপোর্ট করে এসেছে (P.F.I. / ইন্ডিয়ান মুজা***ন/ Dae$h/ I$I$) , ঠিক সেইরকম অনেকেই জানেন না হয়তো লস্করের একটা খালিস্তান উইং ও আছে, নাম , লস্কর-এ-খালসা।

লস্কর-এ-খালসার চিফের নাম “অমর খালিস্তানি” (এসব স্টেজ নেম, রিয়াল নেম নয়)।

পাকিস্তানের গেম টা ছিল সারা পৃথিবীর খালিস্তান সাপোর্টার দের এক জায়গায় গ্যাদার করে লস্কর-এ-খালসার হাতে তুলে দেওয়া ট্রেনিং দেওয়ার জন্য, আর এদের মধ্যে একজন কে এখন সবাই চেনেঃ অমৃতপাল সিং, যাকে ছ মাসের মধ্যে দুবাই এর ট্রাক ড্রাইভার থেকে একজন জ*** বানানো হয়েছে, আর সেই ট্রেনিং দিয়েছে এই অমর খালিস্তানি।

****এমনকি জহুর ইব্রাহীম মিস্ত্রি, যাকে গতবছর মার্চ নাগাদ 72 hoorified করা হয়েছে, লোকে যদিও জানে সে ভারতে 26/11 হামলার সাথে যুক্ত ছিল, তার আরও একটা পরিচয় ছিল, সেও একজন লস্কর-এ-খালসার সদস্য।

যাই হোক,

জানুয়ারির শেষের দিকে R&AW কিছু ইম্পরট্যান্ট ইন্টেল পেলঃ

1. বাশির আহমেদ পীর নামে এক হিজবুল কম্যান্ডার , যে কাশ্মীরের কুপওারা থেকে এখন রাওয়ালপিন্ডিতে থাকছে প্রায় পনেরো বছর ধরে, সেও লস্কর-এ-খালসার সাথে যুক্ত।

2. সৈয়দ রেজা খান, এক্স হিজবুল সদস্য, হিজবুল চিফ সৈয়দ সালাহুদ্দিনের কাছে লোক, সেও লস্কর-এ-খালসার সাথে যুক্ত।

3. খালসা চিফ অমর খালিস্তানির ডান হাত হচ্ছে হরবিন্দর সিং সান্ধু (লোকে ওকে রিন্ডা বলে ডাকত)।

এবার দেখা যাক এদের মধ্যে কে কে কোথায় আছেঃ

বাশির আহমেদ পীর ঃ কারা যেন এসে G00L1 করে কেটে পড়ে, আপাতত হুরেদের কাছে।

সৈয়দ রেজা খানঃ একেও একইভাবে কারা যেন G00L1 করে পালাল, এখন হুরেদের কাছে।

হরবিন্দর সিং সান্ধুঃ এর মৃত্যু টা আরও আর্টিস্টিক। 🥰এ নিজে একসময় পাঞ্জাবে ড্রাগস স্মাগলিং এ যুক্ত ছিল, ইদানীং পাকিস্তানে থাকত, খালিস্তান খালিস্তান করত, তাই এর মৃত্যু টা হল ড্রাগ ওভারডোজে।

এবার আসি ‘অমর খালিস্তানির’ ওপর। যেমন বলেছিলাম এটা একটা ফেক নেম, R&AW এর ইনপুট বলছে লোক টা হল এক I.S.I. officer Lt. Col. শাহীদ মেহমুদ মালহি, লাইনের লোকের কাছে ‘চৌধুরী সাহেব বলে পরিচিত।

মানে টা বুঝলেন? যাহা 1$LAM1C জে**দ তাহাই খালিস্তানি। লস্কর-ই-T41B4 র উইং লস্কর-ই-খালসা, আর লস্কর ই খালসার চিফ একজন serving I.S.I. officer যে নিজে আদৌ শিখ নয়। 😂চল ঠিক আছে, যেই হোক, তার ব্যবস্থাও হয়ে যাবে 😉


Photo: ‘অমর খালিস্তানি’ বা ‘শাহীদ মেহমুদ মালহি’।

ক্রমশ…………

#বিষকন্যা

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী আর প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের joint statement অনুযায়ী আমরা General Atomics MQ-9B HALE এর ড্রোন কিনছি, শুধু তাই নয়, এগুলি ভারতেই এসেম্বল হবে, অর্থাৎ টেকনোলজি টাও পাচ্ছি (যেটা অজুবা বললে ভুল হবে না)।

তবে এখানেই কিছু ব্যাপার আছে কনসিডার করার মতো,
US অত সহজে টেক শেয়ার করে না, তার কারণ হচ্ছে তেনাদের International Traffic in Arms Regulations (ITAR), যা যে কোন ধরনের ডিফেন্স টেকনোলজি শেয়ার করতে প্রিভেন্ট করে এমনকি সো কল্ড বন্ধু রাষ্ট্রের সাথেও, যেমন অস্ট্রেলিয়া বা ইউ কে।

এখন এই ব্যাপারে ওদের Defence Thinktank দুই ভাগে ভাগ হয়ে গেছে।

একদল চায়না কে প্রতিহত করতে ভারতের সাথে ডিফেন্স টেক শেয়ার করতে উৎসুক, কিন্তু অন্যদলের বক্তব্য হচ্ছে, ভারত হচ্ছে “impossible to domesticate”, ভারতের নিজস্ব বিদেশনীতি আছে এবং তা আমেরিকার ধার ধারেনা। তারা রাশিয়ার সাথে যোগাযোগ রেখে চলেছে এবং ইউ এসের কথায় ইউক্রেনের বিরুদ্ধে রাশিয়ান আগ্রাসন কে condemn করতে রাজি নয়।

অর্থাৎ যে টেকনোলজি ইউ এস তার closest ally (যেমন ইউ কে, অস্ট্রেলিয়া এইসব) দের দিচ্ছে না সেগুলো এইরকম “পাজি” একটা দেশ কে দেয় কি করে?

আবার অন্যদিকে ইন্ডিয়ার growing IT expertise টার দিকে তাকিয়েও লাল ঝোল পড়ছে আমেরিকার, টেকনোলজি শেয়ারিং তো এক তরফা হবে না, হলে ভারতের হিউম্যান রিসোর্সেরও পুরো ফায়দা পাবে আমেরিকা, সত্যি সত্যি শেয়ারিং হলে সেটা চাওয়া অন্যায় নয়।

তাই “একসময়ের বিশ্বের দাদার পোজিশনে থাকার” ইগো টুকু আপাতত কোঁত করে গিলে নিয়েই এই অভূতপুর্ব জয়েন্ট স্টেটমেন্ট টা ইস্যু হয়েছে সন্দেহ নেই, বাকি টা সময়ই বলবে।

Photo Courtesy: The Hindu;

Attributes of MQ9B Predator drones from General Atomics Aeronautical Systems, Inc., (GA-ASI).

#বিষকন্যা

একটা ভিডিও পেলাম , released on Jan' 23 from Ansar Ghazwatul Hind, an Al Qaeda affiliate.

মহা আমোদ পেলাম, ভিডিও টা দিতে পারব না, কিন্তু ভিডিও টার স্ক্রিনশট দিয়েছি, নিচে টাইটল দেওয়া আছে, আর মজার ব্যাপার হল সেটা হচ্ছে এই জ*** সংগঠনটি সরাসরি পাকিস্তানি আই এস আই এর আলা আফসরান কে দোষারোপ করছে তাদের অপদার্থতার জন্য।

ভিডিও টার প্রথম ভাগে আছে যে ঠিক কি ভাবে তারা ওদের মুজাহিদ দের ভারতীর সিকিউরিটি ফোর্সের মুখে মরার জন্য ছেড়ে দিয়েছে।

দ্বিতীয় ভাগে ভিডিও তে সরাসরি স্বীকার করে নেওয়া হচ্ছে 'বালাকোট স্ট্রাইকের' কথা, এটাও বলছে যে পাকিস্তান সরকার এত টাই 'বুজদিল' যে এর পরেও ভারতীয় পাইলট কে সহি সলামত ছেড়ে দিল।

ইমরান খানের একটা মিটিং এর অডিও ও শোনাচ্ছে যেটায় তৎকালীন পাকপ্রধানমন্ত্রী ইমরান রীতিমতো থ্রেট করছে যে কোন পাকিস্তানি যেন কাশ্মীরে বা ভারতের অন্য কোন জায়গায় কোন রকম 'দেহশতগর্দি' তে ইনভল্ভ না হয় এই মুহূর্তে (বালাকোটের ইমিডিয়েট পর পর)।

শেষের অডিও টার ভয়েস আমি unfortunately আইডেন্টিফাই করতে পারলাম না, most probably some muja**d , পাকিস্তানের সাহায্যের নামে তাদের ঠকানোর ওপর রীতিমতো ফ্রাস্ট্রেশন জাহির করছে, বলছে পাক আফসারানের নিজেরা আইয়াশি করে সময় পেলে তবে তো হেল্প করবে।

ওপেনলি এইরকম গরমাগরম বক্তৃতা শুনে দারুন মজা লাগল। সবচেয়ে মজা লাগল এই ভিডিও তে পরিষ্কার বালাকোট স্ট্রাইকের কথা স্পষ্ট ভাষায় স্বীকার করা দেখে।

আচ্ছা, এবার আপনারা বলতেই পারেন যে এই ভিডিও টা এত ইম্পরট্যান্ট কেন লাগছে। জানিয়ে দি, ভিডিও তে কথা বলছে ওস্তাদ ওসামা মেহমুদ, যে কিনা আল কায়দার এপয়েন্ট করা আমির, মানে এই অঞ্চলের Al Qaeda regional chief, appointed by Al Zawahiri himself.

(https://www.counterextremism.com/extremists/osama-mehmood)

#বিষকন্যা

*** ভিডিও পাঠাতে বলে বিব্রত করবেন না।

ইরানের নিউক্লিয়ার প্রোগ্রাম আর রিসেন্ট ইরানের সাথে আমেরিকা্র নেগোশিয়েশন নিয়ে কিছুদিন আগে ইজরায়েলি প্রাইম মিনিস্টার নেতানিয়াহু একটা আন্ডারগ্রাউন্ড মিটিং করে ভিডিও রিলিজ করে জানান যে ‘ইজরায়েল নিজেকে রক্ষা করতে প্রস্তুত এবং ইরানের nuclear enrichment (uranium purity currently upto 60%) এর কারনে প্রয়োজনে full fledged strike করতেও প্রস্তুত।

এখন কথা হচ্ছে ইজরায়েল কি সেটা করবে? বিশেষ করে without U.S. backing @ this time?

অন্তত বাইডেনের মতো চুড়ি পরা বাঈজি যতদিন আমেরিকান প্রেসিডেন্টের অফিসে আছে, supporting a military campaign against another country (along with the current russo-ukraine conflict) will not be an option বলেই আমার মনে হয়, আমেরিকা চাইবে না ততদূর ব্যাপারটা escalate করুক।

কিন্তু এটাও সত্যি, যে থ্রেট টা যদি বাড়াবাড়ি পর্যায়ে চলে যায়, আমেরিকার ক্ষমতা হবে না ইজরায়েল কে আটকানোর, ইজরায়েল নিজের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে স্ট্রাইক করবেই করবে, ফলাফল যাই হোক না কেন।

আর একটা নিউজে দেখলাম এটাও বলছে যে খুব শিগগিরই নাকি প্রাইম মিনিস্টার নেতানিয়াহু আর ডিফেন্স মিনিস্টার ইয়োয়াভ গালান্ত ইরান-স্ট্রাইকের ওপর কেনেসেতে (Israeli parliament Knesset) এ একটা প্রস্তাব পেশ করতে চলেছেন আর এটা যদি হয়, তাহলে তা সর্বসম্মতিক্রমে পাশ হয়ে যাওয়ার চান্সও খুব বেশী।

এই স্ট্রাইক যদি সত্যি হয় তাহলে কিন্তু তা অয়ান ডাইমেনশনাল থাকবেনা, multi front war হবে। ডিপ্লোম্যাটিক ওয়ারের কথা বাদ দিন, ইজরায়েল অন্তত ওসবের ধার ধারে না।

কিন্তু ইজরায়েল এই যুদ্ধে একটা ‘civilian front’ ও খুলতে চলেছে ।

ইজরায়েল 2019 থেকেই এর জন্যে প্রস্তুত, IDF calls it ‘The Firm Hand Drill’, which is an exercise that, along with the usual land, air & naval battle readiness, gives special attention to the fields Cyber & electromagnetic spectrum, involving the HUMINT (Human Intelligence) unit of IDF (Intelligence Directorate J2) & also involving civilians.

So things are gonna be really really interesting should such strike happens. আর এর থেকে আমরা অনেক কিছুই শিখতে পারব তাই আমি তো খুব এক্সাইটেড, আর আপনি?

#বিষকন্যা

আর হ্যাঁ, অবশ্যই,

Photo: CENTCOM Commander Michael Kurilla sits at situation assessment with IDF Chief of Staff Herzi Halevi

(photo courtesy : IDF SPOKESPERSON'S UNIT)

রাশিয়ার mercenary Wagner group রিসেন্টলি বাখমুট দখল করেছে, সেই নিয়ে বেশ কিছু ইন্টারেস্টিং তথ্য পেলাম, মূলত ওয়াগনারের অসাধারন স্ট্র্যাটেজি যার ওপর বেস করে এই বহু প্রতীক্ষিত জয় সেটা সত্যিই অনেকটাই আলাদা।

1. Russians, this time, instead of their usual Battalion Tactical Groups or BTGs, used smaller Storm Assault Units. একটা রাশিয়ান স্টর্ম এসল্ট ইউনিটে দু থেকে তিনটে এসল্ট কোম্পানি থাকে যার প্রত্যেকটায় দুটো করে assault platoons (15 soldiers each reinforced by 2 fire support teams) থাকে।

2. An assault unit has UAV/drones, Assault Platoons, Artillery & Fire Support Platoons, Armored Fighting Vehicles, Reserve Team & Medical Evacuation Team.

রাশিয়ান রা এক্ষেত্রে UAV গুলো মূলত reconnaissance এ ব্যবহার করে, সরাসরি যুদ্ধে নয়।

স্ট্র্যাটেজি

Artillery bombardment এর সাথে সাথে এসল্ট ইউনিট গুলো লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে যায় মূলত 2-3 জনের ছোট ছোট গ্রুপে in human waves, একটা পুরনো এসল্ট ইনফ্যান্ট্রি ট্যাক্টিক যাতে কয়েকজন করে সোলজার full frontal assault এ এগিয়ে যায় শত্রুর দিকে to overwhelm their defence in disorganized melee combat.

এসল্ট টিমের এর ফর্মেশন খুব densely packed হয় যাতে প্রয়োজনে কভার করা যায়। বাখমুট যুদ্ধে ওয়াগনার রা ডায়মন্ড ফর্মেশনে Treeline assault technique ব্যবহার করেছে।

আবার শুনছি ওয়াগনার একটা mobile hiking app (Alpine Quest GPS) ইউজ করেছে ইউক্রেনিয়ান পোজিশন গুলোর কো অর্ডিনেট মার্ক করতে। এটা বোধয় এই প্রথম।

হ্যাঁ এটা ঠিক এই মেইলে এটাকে প্রচুর ক্ষয়ক্ষতি সামলাতে হয়, কিন্তু উপায় কি? বাখমুট এত টাই ইম্পর্ট্যান্ট।

কারণ বাখমুটেই দুটো হাইওয়ে M03 & T0504 এসে মেলে। এই দুটো হাইওয়ে দিয়েই ইউক্রেনে ন্যাটোর রেইনফোর্স্মেন্ট, অস্ত্রশস্ত্র এসে পৌঁছয় পোল্যান্ড হয়ে। M03 আগেই মায়ের ভোগে গেছে আর বাখমুট দখলের সাথে সাথে T0504 ও বন্ধ হল।

বোঝাই যাচ্ছে ন্যাটো রাশিয়াকে একটু বেশিই আন্ডারএস্টিমেট করেছিল, খয়রাতি দিয়ে যুদ্ধ জেতা যায়নারে পাগলা।

#বিষকন্যা

*** Treeline assault in diamond formation 👇
Photo Courtesy: Twitter