Nisha khan
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Nisha khan, Camera/Photo, .
Original cotton fabric
Oxford fabric 100%
রংকস ১০০% গ্যারান্টি
Size.M/L/XL
নিতে চাই ইনবক্স প্লিজ
লেহেঙ্গা থ্রি পিজ
জামা ইন্ডিয়ান সফ্ট জর্জেট এমবৃাটরি কাজ
স্কাট ও জামা ইন্ডিয়ান জর্জেট
ওড়না নেট /৫ হাত
স্কাট ও জামার সাথে ইনার
লাগানো আছে
স্কাট লং ৪০
স্কাট গের ১২০
নিতে চাইলে ইনবক্স প্লিজ
🧨Jaipuri boutique🧨 মেট্রিয়াল অর্ক ভয়েল।
জামা ফুল বডিতে স্ক্রিন প্রিন্ট করা।
জামা গলায় কম্পিউটার এমবোটারি করা।
ওড়না ফুল বডিতে স্ক্রিন প্রিন্ট করা চারপাশে লিজ দেয়া আছে।
সালোয়ার ফুল বডিতে স্ক্রিন প্রিন্ট করাআছে।
জামা লং ৪৬.৪৭ইঞ্চি।
বডি: ৩৮.৪২.৪৪।
ওড়না:৫ হাত।
সালোয়ার ফ্রি সাইজ।
নিতে চাইলে ইনবক্স প্লিজ
তুমি যা জানাও তার সবই স'ত্যনা
তোমার সব কথাও কথা না
তোমার যত সব মি'থ্যা আমার কিন্তু আছে জানা
অথছ তোমার প্রতি আমার ঘৃ'ণা আসেনা,
অবিশ্বাস ও আসেনা।
কারন ভালোবাসা যে অত সহজ না।
যারা একবার ভালোবাসে তারা পা'গল হয়
আবেগে অন্ধ হয়, অত দ্রুত তারা ঘৃ'ণা/ অবিশ্বাস করতে জানেনা।
কেউ 'আমার খুব মন খারাপ বললে'
তাকে ওভাবে রেখে ঘুমিয়ে যেতে নেই,
ওভাবে রেখে ঘুমিয়ে যাওয়া ঠিক না।
মানুষ সবার কাছে
নিজের মন খারাপ প্রকাশ করে না।
কেবল তার কাছেই নিজের মন খারাপ প্রকাশ করে
যার কাছে 'মন ভালো করে দেবার' প্রত্যাশা রাখে।
তাই কেউ 'আমার খুব মন খারাপ বললে'
তাকে ওভাবে রেখে ঘুমিয়ে যাবেন না।
পেটে ক্ষুধা নিয়ে তাও ঘুমিয়ে পড়া যায়
কিন্তু মন খারাপ নিয়ে ঘুমাতে পারে না মানুষ।
আপনার কাছে প্রকাশ করা সেই মন খারাপের সাথে
মানুষটা হয়তো রাতভর জেগে থাকবে।
মন ভালো করে দেবার প্রত্যাশা নিয়ে
অপেক্ষা করতে থাকা মানুষটা যখন বুঝতে পারবে
আপনার কাছে তার মন খারাপির কোনো গুরুত্ব নেই,
যখন বুঝবে; তার 'মন খারাপ' এটা জানার পরও
আপনি দিব্যি ঘুমিয়ে পড়েছেন
তখন তার মনটা আরও খারাপ হয়ে যাবে।
শরীর খারাপ হলে যেমন মানুষের পাশে থাকেন
তেমনি মন খারাপ জানলেও মানুষের পাশে থাকুন।
__আমার খুব মন খারাপ
কাঁদতে চাই না।
তবুও চোখ ভিজে যায়।
তাকে চাইনা তবুও
মনে পরে যায়।
আল্লাহ যেন তার চোখে কখনো এমন অশ্রু না দেন।
সারাজীবন যেন হাসি মুখে থাকে।
ভালোবাসি না।
তবে ঘৃনাও করি না।
অপরাধ করেছে তা একদিন অনুভব সে করবেই।
ঘৃনা করবো কি করে তাকেই তো ভালোবেসে জীবন বাজী রেখেছিলাম।
যাকে ভালোবেসেছি তাকে কিভাবে ঘৃনা করবো।
তাকে ঘৃনা করা মানে নিজের ভালোবাসা কে ঘৃনা করা।
ভালো থাকুক প্রতিটি বিশ্বাসঘাতক বেঈমান গুলো।
আমার অভাব তোমাকে না কাঁদালেও
একদিন আমার শূন্যতা ঠিকই
তুমি অনুভব করতে পারবে।
আজ আমার ভালোবাসা,
আমার চোখের জল,
আমার আবেগ আমার অনুভূতির মূল্য না দিলেও,
জানি কোনো একদিন এ নিয়ে তোমার অনুশোচনা হবে ।
হয়তো তুমি আফসোস করবে কেনো তুমি আমায় হারালে ।
আজ আমার হৃদয়ের হাহাকার,
তোমায় নিয়ে দু চোখ ভরা স্বপ্ন,
তোমায় না পাওয়ার আমার যে কষ্ট না বুঝলেও,
জানি একদিন তুমি আমাকে নিয়ে ভাবতে বাধ্য হবে।
যেদিন আমি বদলে যাব,
জানি সেদিন তুমি আমার ভালোবাসার মূল্য দেবে।
না হয়তো যেদিন তোমার আর,
আমার কাছে ফিরে আসার কোনো পথ থাকবে না।
যেদিন তুমি নিরুপায় হয়ে কারো সাথে বাকি জীবন কাটিয়ে দেয়ার চেষ্টা করবে,
নিজের ইচ্ছের মূল্য সে মানুষটার কাছে পাবে না,
হয়তো সেদিন তুমি আমার মূল্য বুঝবে ।
তোমার মনে সেদিন আমার জন্য ভালোবাসা না জাগলেও
আমার শূন্যতা সেদিন তুমি ঠিকই অনুভব করবে।
হয়তো তুমি ভাবতে বাধ্য হবে যে
ভালো থাকার জন্য হলেও আমাকে তোমার প্রয়োজন ছিল।
আমার অভাব তোমাকে না কাঁদালেও
একদিন আমার শূন্যতা তুমি অনুভব করতে পারবে।
তুমি ভালো না বাসলেও
আজকাল আমার আর কিছু যায় আসে না
যেমন যায় আসে না তুমি ঘৃণা করলেও
তুমি কাছে না থাকলেও—পুরনো শূন্যতা এখন আর জেগে উঠে না
তোমার এইসব কাছে না থাকায়
এখন আমি ভীষণরকম অভ্যস্ত
এইসব অবহেলার বিষমাখানো তীরে—
আমি নীল হয়ে গেছি
এখন আর নতুন কোনো ঝঞ্জাট আমাকে স্পর্শ করে না।
তোমার সকল শপথ
যা তুমি দিয়েছিলে—সেসবও ভুলে গেছি
ভুলে গেছি—স্বপ্নের পুঁতি দিয়ে গাঁথা মালার কথাও।
এসব ভুলে যাওয়া কিংবা মনে রাখা এখন আর আমাকে ছুঁতে পারে না;
নিথর হয়ে যাবার পর এইসব
বিষাদের সুর আমার কানে পৌঁছায় না।
তুমি ভালো না বাসলেও আমার কিচ্ছুটি যায় আসে না
যেমন যায় আসে না
তুমি ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেও।
বছরের পর বছর একই ছাদের নিচে থেকেও,
অনেক সময় একজন অন্যজনের ভালোবাসার
মানুষ হয়ে উঠতে পারে না!পাশের বালিশে প্রতি
রাতে ঘুমিয়েও,অনেক সময় অত'টা কাছে আসা
যায় না!
রোজ রাতে নিয়ম করে স্ত্রীর বুকে পিঠে নিঃশ্বাসের
আদ্রতা ঢেলে দেওয়া স্বামীও মাঝে মাঝে টের পায়
না নিজেদের ভেতরের দুরত্ব!৩০ বছর ঘর করার
পরও, একে অন্যের প্রেমিক-প্রেমিকা হয়ে উঠতে
পারে না!
অথচ, অনেকেই জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত একটা
ভালোবাসাহীন মানুষের সেবা যত্ন করতে করতে
সময় কাটিয়ে দেয়!
পৃথিবীতে সবচেয়ে বিস্ময়কর ব্যপার হলো অভ্যাস!
শুধু মাত্র অভ্যাসের দোহায় দিয়েই অনেকে সংসারের
ডেফিনেশন বোঝাতে চায়!
সংসার মানে আসলে কি?
সংসার মানে কি রোজ দু বেলা ভাত রান্না করে,
স্বামীর প্লেটে মাছের বড়ো পিসটা তুলে দেওয়া?
সংসার মানে কি বাচ্চা উৎপাদনের প্রসিডিউর?
সংসার মানে কি মধ্যরাতে শরীর বিনিময়ের মহা
উৎসব?
নাহ, সংসার মানে আসলে একটা নির্ভরশীলতা!
একজনের খারাপ লাগাতে অন্যজনের কষ্ট হওয়া!
সংসার মানে আসলে, জীবনের প্রতিকূলতা গুলোকে
শেয়ার করা!
সংসার মানে জীবনটাকে উপভোগ করা!
সংসার হলো, আরেকটা জীবন মানুষটার সাথে
কাটানোর প্রবল আকাঙ্খা!
সংসার মানে, ভীষন মন খারাপের রাতে কেউ এসে
বলুক " মন খারাপ করো না, আমি আছি তো"!
সংসার মানে, সমস্ত অপ্রাপ্তির পরও মনে হোক,
আমার একটা ব্যক্তিগত মানুষ আছে! আমার
আলাদা একটা অস্তিত্ব আছে!
সংসার মানে অভ্যাস ভাবতে ভাবতে অনেকেই
অনেক সময় ভুলে যায়, বিপরীত মানুষটার গুরত্ব!
প্রেমিকার জ্বর হলে, হৃদয় জ্বলে যায়! সারাদিন
খোঁজ নিতে ইচ্ছে হয়! প্রচন্ড টেনশন হয়!
অথচ স্ত্রীর জ্বর হলে মনে হয়, জ্বর খুব স্বাভাবিক
একটা বিষয়! এটাকে অত'টা গুরুত্ব দেওয়ার কিছু
নেই!
আমি বলছি না, জ্বরকে খুব গুরুত্ব দেওয়া হোক!
আমি বোঝাতে চেয়েছি, প্রচন্ড জ্বরের ঘোরে
মানুষটার হাতের আঙুল ধরে তাকে তার গুরুত্বটা
বোঝানো হোক!
হুট করে একদিন স্ত্রীর হাত ধরে তাকে জিজ্ঞেস
করা হোক, তুমি ভালো আছো তো?
অভ্যাস ব্যপারটা মস্তিষ্কে প্রবেশ করানোর পর
আমরা আসলে ভুলে যাই, অভ্যাস আর ভালোবাসা
এক জিনিস না।
নিকোটিন গ্রহনের অভ্যাসের মতো, পৃথিবীর
সমস্ত অভ্যাস ক্ষতিকর হতে পারে!
আমরা যারা সংসারকে শুধুমাত্র অভ্যাস বলে
চালিয়ে দিই, তারা আসলে নিজেদের চিন্তার
গভীরে একটা অসুস্থ চেতনা ধারন করে আছি!
ভালোবাসায় অভ্যাস আসবে ঠিকই, তবে অভ্যাস
থাকলেই যে ভালোবাসা আসেনা,এটাও আমাদের
মাথায় প্রোগ্রামিং করে রাখা উচিত!
সংসার মানে আসলে, বিপরীত মানুষটার যত্ন
নেওয়া! সে যত্ন নেওয়ার মানুষিকতা যাতে দুজন
মানুষের ভেতরই জন্ম নেয়!
শুধু অভ্যাস না, মাঝে মাঝে মানুষটার মাথায়
হাত রেখে জিজ্ঞেস করতে হয় "তুমি ঠিক আছো তো"?
যে সর্ম্পকে একজন অন্যজনকে কানের কাছে
গিয়ে বলতে পারেনা, "একটু মাথায় হাত বুলিয়ে
দেবে? মন ভালো লাগছেনা!" সেটা কিসের সম্পর্ক?
অথচ অনেকেই এই অভ্যাসকেই আঁকড়ে থাকে,
ভুলে যায় ভালোবাসা, জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত
এই অভ্যাসের বশে থাকে ।
কেউ আগে থেকে জানেনা এইরকম একটা ভালো
থাকার অভ্যাস করে বাকি জীবনটা কাটিয়ে দিতে
হবে। একবার এই অভ্যাসময় জীবনে পা রাখলে
বেরুবারও পথ থাকেনা কোন। অনুভূতি গুলোও
বদলানো যায় না। শুধু ভালো থাকার অভিনয়
করে যেতে হয়।
অভ্যাস, একটা দীর্ঘশ্বাসের নাম!
মৃত্যুর আগে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ না করে,
আমরা ত্যাগ করি শেষ দীর্ঘশ্বাস..!
যারা আমায় ছেড়ে গিয়েছে মিথ্যে অভিযোগে,তাদের আমি ক্ষমা করে দিয়েছি নির্দ্বিধায়। কথায় বলে, "মানুষের তিনটা হাত, ডান হাত,বাম হাত আর অজুহাত", যে মানুষগুলো এই তৃতীয় অদৃশ্য অঙ্গের ব্যবহার করে আমায় ছেড়ে গেছে,তাদেরও আমি ক্ষমা করেছি।
আমাদের মানব জীবন হলো কোনো এক ব্যস্ত রেইলস্টেশনের মতো, মানুষ আসবে,অপেক্ষা করবে,গল্প গুজব করবে,বিরক্ত হবে অথবা নতুন অভিজ্ঞতা অর্জন করে নির্দিষ্ট গন্তব্যের রেলগাড়ী আসতেই তাতে চেপে লপ্লাটফর্ম ছেড়ে যাবে। কেবল হাতে গোণা কয়েকজনই এই প্লাটফর্মে নিজের বসতি গড়বে। ঝড়ঝাপ্টা কিংবা তীব্র রোদে উদবাস্তুর মতো ঘুরে, রাত হলেই এখানটায় এসে শান্তির ঘুম দেবে।
আমি ঠেকে গিয়ে শিখেছি,হাজার জনে মিশে "সকল মানুষ, মানুষ হয় না" এই কথাটা বুঝতে শিখেছি। আমি প্রতারণা দেখেছি, কথা দিয়ে কথা না রাখা দেখেছি, আপন মানুষের ভিন্ন রূপ দেখে ক্ষত বিক্ষত হয়েছি, ঠকেছি, রক্তাক্ত হয়েছি। তারপরও তাদের ক্ষমা করেছি। কেবল তাদের দ্বিতীয় বার আমার জীবনে পা রাখতে দেই নি, নিজের চারপাশে অদৃশ্য গন্ডি কেটেছি। আমার "আমি"কে টিকিয়ে রেখেছি এই অভিনয়ের দুনিয়ায়।
যারা আমার আমি'টাকে ছোট করতে চেয়েছে বার বার, নিঃশেষ করে দিতে চেয়েছে, ধ্বংস করতে চেয়েছে আমার সত্ত্বা'কে, প্রিয়জন সেজে ছুরি বসিয়েছে যারা আমার পিঠের মেরুদণ্ড ভেদের উদ্দেশ্যে, আমি তাদের উচিত শিক্ষা দিয়েছি। তারপর দিন শেষে তাদেরও ক্ষমা করেছি।
ঠেকে গিয়ে ,ঠকে গিয়ে আমি মানুষ চিনতে শিখেছি,বুঝতে শিখেছি সবাই'কে আপন ভাবতে নেই। আবার সবার সাথে খারাপ ব্যবহারও করতে নেই। নির্দিষ্ট দূরত্বে অবস্থান করে মিশতে হয়।
যারা আমার কাছে,আমার ভুল জেনে,আমার ত্রুটি,রাগ করার স্বভাব, কিংবা অন্য সব খেয়ালিপনা দেখেও অভিযোগ বা অজুহাত দেখিয়ে আমায় ছেড়ে যায় নি, তাদের আমি আগলে রাখার চেষ্টা করেছি নিজের ভীষণ প্রিয় রুমালের মতো। রোজ রোজ যোগাযোগ না করলেও মনে রেখেছি, খারাপ সময়ে পাশে থাকার চেষ্টা করেছি।
রোজ আমার আমি'টাকে আমি তিল তিল করে বাঁচিয়ে রেখেছি, একা নিজেই নিজেকে সামলে নিয়েছি। অন্যের প্রতারণায় অথবা নিজের ভুলে যখনি দুমড়ে মুচড়ে গিয়েছিলাম,তখনি আদুরে ভরসায় আমিই আমাকে আবার নতুন করে দাঁড় করিয়েছি। নিজের প্রতি প্রবল সম্মান রেখে, আত্মসম্মান'কে পুঁজি করে আমি নিজেকে নিজের কাছে প্রতিষ্ঠিত করেছি " মানুষ " হিসেবে। যে মানুষ আয়নার সামনে দাঁড়াতে ভয় পায় না,নিজের প্রতি ঘেন্নায় কখনো চোখ ফেরায় না। যার নিজের ভুল গুলোর জন্য কোনো আফসোস নেই, কারো ছেড়ে যাওয়ায় আক্ষেপ নেই, নিজের প্রতি এক বিন্দু অভিযোগ নেই!
লোকে বলে যাকে ভালোবাসো
সে না কী হৃদয়ের বাঁপাশে থাকে
কই আমি তো পাইনা কাউকে!
কারো উপস্থিতি জানান দেয় না আমার বুকের বাঁপাশ।
আমি কেবল একটা চিন চিন ব্যথা অনুভব করি বুকের বাঁপাশে।
কেউ তো নেই- একদম নেই, কোথাও কেউ নেই।
আমার শুধু মনে হয় কিছু একটা নেই।
হোক সে আমার আনন্দে নয়তো বিরহে, কোথাও কেউ নেই!
লোকে কত বলে সেখানে যেও না যেখানে প্রিয়তমার স্মৃতি জড়িত।
সেখানে গেলে জীবন থেকে পিছিয়ে যাবে
জীবনের প্রতি মায়া কমে যাবে!
আমি তবুও রোজই যাই স্মৃতির চাদর জড়িয়ে।
রোজই একটু একটু করে মায়া বাড়াই।
আমার ভালো লাগে
আমি যতক্ষণ সেখানে থাকি আমার মনে হয়,
প্রিয়তমা এই বুঝি এ পথেই ফিরে আসছে!
তাই আমি অপেক্ষায় থাকি।
যদি একবার সে আসে, যদি একবার সে বলে
এখনও আমাকে সে ভালোবাসে!
সে আসে না,আমি তবুও পথ চেয়ে থাকি।
যতোটুকু দূরে দৃষ্টি যায়,সূর্য ডুবে যায় আধার নেমে আসে।
কিন্তু দূরে কাউকে দেখা যায় না, কেউ নেই
কোথাও কেউ নেই!
তখন বুকের ভিতর চাপা কষ্ট নিয়ে ফিরে আসি।
বাঁপাশে যা অনুভব করি সেটা হলো কষ্ট
না পাওয়ার কষ্ট, অপেক্ষায় উপেক্ষিত হওয়ার কষ্ট
কেউ তো নেই সেখানে
কেউ নেই, কোথাও কেউ নেই!
'কোথাও কেউ নেই '
jibone kono prurushjati k believe korben na...believe korsen to morecen...meyera shabdhan how😑😞
Nisha khan Camera/photo
জানেন তো!
আমি এখনো আপনার মায়া কাটিয়ে উঠতে পারিনি।
এখনো এলোমেলো হয়ে যাই-
বুকের বা পাশটায় ব্যথা অনুভব করি,
এখনো ঠিক সেই আগের মতোই রাত জাগি!
অপেক্ষার প্রহর গুনি একটু দেখা পাবো এই আশায়।