A new journey - Fund Raising for Cancer Treatment of Kamalendu Sir
Let The Invisible Power Save Us !! This is our initiative for Fund Raising for Cancer Treatment of Kamalendu Sir ..
About Kamalendu Sir...
He is ok now..today he has come from TMH. The PETCT results indicate that the Para tracheal lymphoma is still there with same size, which seems to be non malignant.
So the board of doctors has withdrawn all sorts of medicine for the time being. Next appointment date will be on December.
Just to be careful about the caugh and cold with temperature.
21th June.2022
Mumbai.TMH.
About K.M
Four cycle of chemotherapy completed on laat month.
The day before yesterday 2D ECHO has been done followed by several blood tests.Report shows all the parameters are ok except for one or two and those are also not so violent.
Then yesterday PET CT had been scanned.Doctor said today that inguinal lymphoid has decreased completely but Para tracheal lymphoma has been reduced to 1.5 cm from 2.4 cm.Ofc a good sign,but we are expecting much better.Whatever after two more chemotherapy that will be observed again and then discussion will be taken whether that it is the exercise speed check be required to be operated or not.....
Next TMH visit will be on August.
Today 29.4.22.about KM sir
On the last Tuesday 2nd cycle of Chemo has been delivered to sir.
Sir is okay...no such big problems have been faced...
অ-খণ্ড-চিত্র
অনিন্দ্যকান্তি দে
★ চিত্র - ১
স্কুলের শিক্ষক অসুখ সারাতে দুহাজার কিলোমিটার দূরের বাণিজ্য নগরে গেছেন।ট্রেন রাত তিনটের সময় ছাত্রের বাড়ির কাছের স্টেশন ছোঁবে।
রাতের ঘুম জলাঞ্জলি দিয়ে আর পরের দিনের অফিসের কথা না ভেবে ছাত্র হাজির স্টেশনে।স্যারকে নিজের বাড়ি নিয়ে যাবে।
কে বললো শিক্ষক ছাত্র সম্পর্ক মুছে গেছে!!
★ চিত্র-২
স্যারের চিকিৎসা দীর্ঘমেয়াদি।রোজ দিন হাসপাতালে যেতেও হয় না।দূর দেশের শহর।ছাত্রের বাড়িতে সপরিবার সময় কাটানো মানে তো শুধু ফোন আর এক টিভি।তা সেদিন সবাই মিলে বৈঠকী আড্ডায় স্যারের একটা প্রিয় সিনেমা দেখা চলছে।যেন এক পরিবার।হঠাৎ টিভিতে শব্দ বন্ধ হয়ে গেল।ছাত্রের মন খারাপ।স্যারের সিনেমা দেখা হল না বলে।ছাত্রের সাথে সবে-পথচলতে শুরু করা জীবন -সঙ্গিনী মনে মনে ভাবে,'স্যার এখন কঠিন রোগে আক্রান্ত।টিভি দেখে একটু মনের স্বাদ বদলের প্রচেষ্টা মাত্র।তাও সেটা বাধ সাধলো!'
কিন্তু না!পরের দিনই নতুন টিভি এলো।স্যারের মন-কেমনের বোঝ কাটাতে।
কে বললো শিক্ষকেরা ছাত্রদের বৃহৎ পরিবারের অংশ নন!!
★ চিত্র - ৩
একদিন হলো কি!স্যার হাসপাতাল থেকে তাড়াতাড়ি বাড়ি ফিরে এসেছেন।রোজকার মত সেদিনও ছাত্র ফোন করে খোঁজ নিয়ে জানতে পেরেছে স্যারের আজ তাড়াতাড়ি মিটে গেছে।ছাত্রটি বাড়ির চাবি এবং সঙ্গে বৈকালিক টিফিন পাঠিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করে দেয় ততক্ষণাৎ।
কে বললো শিক্ষকেরা পিতার থেকেও বড় নন!!
★ চিত্র - ৪
হাসপাতালে যাওয়ার পরবর্তী দিন সোমবার।মাঝে ক’দিনের ছুটি।নতুন জীবনসঙ্গিনী ছাত্রকে প্রস্তাব দেয় স্যারকে নিয়ে দুরাত্রির শহরের অনতি দূরের বিবেকানন্দ আশ্রমে ঘুরে এলে কেমন হয়।ছাত্র ভাবে 'হ্যাঁ গুরু-দক্ষিণার তো পরিমাপ হয় না!' ভাবতে যেটুকু সময়।সেই রাতেই সবাই মিলে বেড়িয়ে পরে বিবেকানন্দ আশ্রমে।মন-খুশির তাগিদে।
ছাত্রের মনের কথা মনে হয় পড়তে পেরেছিলেন শিক্ষক মহাশয়।তাই হঠাৎ করে সশব্দেই বলে ফেলেন "দক্ষিণা শুধু গুরুদেরকেই দিতে হয় না!ছাত্রের কৃতজ্ঞতা বোধ বা প্রদত্ত সম্মানের মূল্যও কোনোওদিনই চোকানো যায় না!!
★ চিত্র-৫
বেশ কয়েকদিন থাকা হয়ে গেল স্যারের।ভিন রাজ্যে।অতি আধুনিক চলমান নগরে থাকা খাওয়া একটু বেশিই খরচার।সেদিন রবিবার।ছাত্র বাজার করতে যাবে।শিক্ষক পত্নী বললেন "আজকে বেশি কিছু বাজার করতে হবে না।আমরা আজ হালকা খাবো।"
ছাত্রের সংসার সঙ্গী বলে ওঠে "আজ যদি আমার বাবা থাকতেন আমাদের সঙ্গে তাহলেও কি আমরা হালকাই খেতাম?"
শিক্ষক মশাই চোখের কোলদুটো চকচক করছিলো মুক্তর মতন।
কে বললো চোখের জলের ভার নেই।
★ চিত্র-৬
স্যারের মেয়ের পরীক্ষা।বাবা-মাকে ছাড়া এতদিন থাকা সে যে ভীষণ কষ্টের।পরীক্ষা শুরুর আগের দিন,ভিডিও কলে,মেয়ে স্বাভাবিক কারণেই নিজেকে আর ঠিক রাখতে পারে না।বাঁধ ভাঙ্গার মত ভেঙ্গে পড়ে।ফোনের এ-প্রান্তে স্যারেরাও স্থির থাকতে পারেন না।
এই অবস্থা দেখে ছাত্ররা সস্ত্রীক সামলায় গুরু ও গুরুমাকে - "এটা কি করছেন স্যার!আপনাদের চোখের জল কিন্তু প্রমাণ করে যে আপনারা এখানে ভালো নেই!আমরা আপনাদের ঠিক রাখতে পারছি নি!"
" না না তা কেন....!!" স্যার উত্তর করেন।
মনের মাঝে মেঘলা আকাশ দূর করতে ছাত্র ও সহসঙ্গিনী মিলে স্যারকে নিয়েই বেড়িয়ে পড়ে নগর পার্কে।ভ্রমণের মাধ্যমে স্বাদ বদলের চেষ্টা আরকি!
মন ভালো করা উপায়ের সংখ্যা যে কম তা কে বললো...!
★ চিত্র-৭
স্যারের প্রথম ধাপের চিকিৎসা শেষ করা হলে,হাসপাতাল থেকে একটা খাদ্য তালিকা দেওয়া হয়।প্রতি ঘন্টায়,একদম সময় অনুযায়ী,পরবর্তী একসপ্তাহের জন্য।এই যেমন সকাল ৬টায় এক কাপ চিনি ছাড়া লিকার চা সঙ্গে দুটো বিস্কুট।সকাল ৭টায় দুটো এলমণ্ড।একঘন্টা পর ৮টায় দুটো ৬০ গ্রামের ইডলী..ইত্যাদি ইত্যাদি।কিন্তু এত সব কিছু পাই-টু-পাই মনে রাখা ভীষণ কঠিন।তাই রান্না ঘরের সামনের দরজায় হাতে লেখা একটা চার্ট বানিয়ে রাখে ছাত্র-স্ত্রী।যাতে কোথাও কোনো ভুল না হয়।
এখনো বিশ্বাস করতে ভালো লাগে যে মানুষ আপন হয়ে গেলে শিশুর মতই আদূরে হয়ে ওঠে।
★ চিত্র - ৮
প্রথম কেমোথেরাপির পাঁচ আন্তঃ শিরা ওষুধ সঞ্চালনের পর অর্থাৎ যে পাঁচটা ওষুধ তা সম্পূর্ণ করার পর হাসপাতাল থেকে অনেক নিয়মে বেঁধে ফেলা হয় স্যারকে।স্যারের আপাতত নিজের ঘরে ফেরার পালা।ট্রেনে কম-বেশি ৩৬ ঘন্টা।এতটা সময় স্যারেরা ঠিক করেন টুকটাক শুকনো মুড়ি বা ফলজাতীয় কিছু খেয়ে চালিয়ে নেবেন।ছাত্রের বাড়ি থেকে বেরোনোর সময় যথারীতি সবারই মন খারাপ।তিনসপ্তাহেরও বেশি সময় কাটিয়ে ফেলা তো,স্বাভাবিক কারণেই মন-কেমন তো হবেই।কিন্তু হঠাৎ খেয়াল হয় ছাত্রের অর্ধাঙ্গিনী কোথায়?সবাই রয়েছে অথচ ও-ই নেই!একটু পরেই হন্তদন্ত হয়ে এলো সে।হাতে একটা বড় ঝোলা ব্যাগ।তাতে সাদা একবার ব্যবহার যোগ্য পাত্রের সম্ভার।ছাত্রের অর্ধাঙ্গিনী বলে "স্যার মোটামুটি দু'বেলার ব্যবস্থা করা আছে।আর পাত্রের গায়ে লেখাও আছে,কখন কোনটা।সময় করে খেয়ে নেবেন।"
মন চাইলেও স্যার আর কিছু বলতে পারেন না যে... এসবের আবার কি দরকার ছিলো!সত্যিই তো ছেলে-মেয়েরা যদি বাবাকে কিছু দেয় তবে কি আর বলার আছে...!শুধু বুকের ভেতরে সমুদ্র-সমান এক অদ্ভুত প্রশান্তি অনুভুত হয়,যাতে কেমোর সব জ্বালা-যন্ত্রণার ধকল এমনিতেই মুছে যায়।
About KMSir
Today there was a follow- up-checking in TMH. Few tests were done. All the parameters are okay, except one or two. As per the doctors there is nothing to be worried.
Sir is going to return back soon as per the availability of the tickets. He has to go again on 20th June for the next follow-up. Meanwhile he will take the Chemos staying here.
Dear members of this family,
First, mutual greetings from all of us. Our initial fundraising target has been reached. Words and expressions are limited in showing gratitude for your overwhelming love, incredible respect and utmost affection. I want to add something more from my side - it's a bow for all of you.
Now, another important thing - for the time being, we must pause our efforts in fundraising, because we still have a long way to go, and we need to adapt as per the demands of the circumstances. As of now, further funds are not required. I will again inform as and when the need arises. Meanwhile, we will continue to pray for the best.
Thanking you
Anindya Kanti De
কমলেন্দু স্যারের কলমে......
দার্শনিকেরা বলেন মানুষের জীবনের সবচেয়ে চরম সত্য হল 'মৃত্যু'।আর বৈজ্ঞানিকেরা বলেন সবচেয়ে আশ্চর্য আবিস্কার হল 'জীবন'।কেউ আবার বলেন যে-কোনো কিছুরই চরমতম বাস্তব হল 'সময়'।এখন আমি পরিস্কার প্রত্যক্ষ করতে পারছি কিরকম ভাবে আমরা সবাই মৃত্যু-জীবন-সময় নিয়ে গঠিত ত্রিভূজের মধ্যে আটক রয়েছি।এই অসম্ভব ত্রিভুজকে দেখলেও বলি আমি ত্রিকালদর্শী কখনোই নই।খুব সাধারণ একজন।রসায়নের ভাষায় বলতে পারি জলের ত্রিবিন্দু(tripple point)হয় তো বটেই,তবে গুরুত্বপূর্ণ কিছু শর্তসাপেক্ষে।আমার অবস্থা ঐ খানিকটা জলের মতই।ত্রিবিন্দুকে অনুভব করছি ঠিকই কিন্তু সাধারণ জল হয়েই।
আর এই জলের গতিপথ অনেকটাই নির্ধারিত হচ্ছে এই মুহূর্তে যে ভালোবাসার মানুষেরা আমার মত জলকে ধারণ করেছে।আমার জীবন ধারাকে বিস্তৃত করবার জন্যে নিরন্তর প্রচেষ্টা করে চলেছে আমার অগণিত ভালোবাসার মানুষ।আমি এখন অনুভব করতে পারছি যে আমি কত বড় পরিবারের এক অংশ বিশেষ।সেখানে যেমন ছাত্র-ছাত্রীরা আছে,আছে আমার বন্ধু,আত্মীয়-পরিজন,প্রিয়জন এবন বেশ কিছু দূর পরিচিত শুভানুধ্যায়ীরা।আমার মনোবল ক্রমাগত বাড়িয়ে চলেছো তোমরা সকলেই।কোথাও হয়তো whats app গ্রুপ তৈরী হয়েছে।কোথাও হয়তো প্রার্থনা হয়ে চলেছে পরোক্ষভাবে।লড়াই করার অদম্য জেদ এসেছে তোমাদের থেকেই।তোমাদের সবসময় পাশে থাকা শিখিয়েছে "হাল ছেড়ো না বন্ধু" বরং আওয়াজ করো জোরে।
এখনো অনেক পথ যেতে হবে।এটা শুধু একটা ম্যাচের খেলা নয়।রাউণ্ড রবিন লীগ থেকে নকআউট,তারপর ফাইনাল।তবে সবাই মিলে যে পারদর্শীতায় শুরু করতে উদ্ধুদ্ধ করেছো,তাতে চ্যাম্পিয়নশিপের ফেভারিট বলা যেতেই পারে। "কি বন্ধুরা তাই তো...?"
আমি ধন্যবাদ দেবো না।তাহলে সবার আত্মীয়তা,সবার প্রচেষ্টা ছোট হয়ে যায়।আমি নতজানু কৃতজ্ঞ।একজন মানুষের জীবনে এই সম্মান, এই আদর,এই ভালোবাসা পাওয়া স্বপ্নের মত।অথচ সেই স্বপ্নই এখন বাস্তবের উঠোনে।
অনেক কিছুই লিখতে ইচ্ছে করছে কিন্তু সব কেমন ওলট পালট হয়ে যাচ্ছে।জানি না কতটা ঠিক লিখলাম।আমি আশা করবো সবার আভূমি ভালোবাসা এরম ভাবেই আমার সাথে থাকবে।We shall over come দিয়ে শুরু হয়েছে এবং দিনের শেষে অবশ্যই আমরা সকলে একসাথে বলতে পারবো we have overcome.
মনে অনেক কিছুই লিখতে ইচ্ছে করছে।লিখবোও.... সময় করে।আরো কিছু না লিখলে যে অসম্পূর্ণ থাকবে সবকিছু।
7.04.22..
K.M Sir is stable..not facing much problem....
Just keep showering your good wishes....
Lift man : Sorry sir, more than two visitors not allowed in the lift, and you are much more.
K.M : Cool man... I m not the visitor I m a patient bro.
K.M sir has been discharged.
Absolutely fit and fine as if he has won a match against a weak side.
Its all about our well wishers and his will power which makes him so strong and energetic...
Good luck day for all of us 🙂
At 9 30 am. 6.04.22
Till now everything is under control...
Hope he will get well very soon.
K.M sir.....
Everything has been completed at 11pm(5.4.22)....
He is asked to walk...
Till now all is going good...
Last medicine of Chemotherapy has been started already.More 3 hr will take.About 8 o'clock at night.Till now its absolutely fine.Very little problem is there but that is negligible.
After considering the health condition, may be on tomorrow, he will be discharged.
About *KM*
All set for the big day....🤞..
It will be a total of approx 9 to 10 hrs session,started from 9.30 am....after taken the brk-fst...
Within two consecutive chemo medicine there will be an interval of 15-20 mins...
Sir is okay absolutely.. till now...
Hope this ll b retained...
All my dear friends... Sir is absolutely ready for the first stage of fight..
Our good wishes will provide more strength to move ahead towards betterment..
Hopefully from tomorrow morning (5.4.22) 1st cycle of Chemotherapy will be in progress...
Let The Invisible Power Save Us !!!
Kamalendu Majumder Sir had been suffering from left inguinal lymph node swelling for a couple of months, and underwent surgery on 4th March 2022. As per the biopsy report received on 10th of March, the impression is Follicular Lymphoma WHO Grade 3A. The news came as a harsh shock to all of us.
KM Sir was then admitted to the Tata Medical Hospital (TMH), Mumbai for next phase of his fight against the disease. After a repeat biopsy and lots of other medical tests alongwith bone marrow and PET CT, the final impression is Follicular Lymphoma Stage -III. One more tumour has been detected in the chest with the same impression. After a technical conference led by Dr. Jayshree T. and Dr. Hansmukh Jain, advice has been given that KM Sir has to undergo 6 rounds of chemotherapy at an interval of 21days. After this course of chemotherapy, radiotherapy has to be performed as well. So, most unfortunately, it will be a very long fight for KM Sir, and we need to stand with him and his family.
In this regard, a fundraising initiative has been undertaken by us. We earnestly appeal to you all to contribute to the following account to help KM Sir in his fight. Your contribution can go a long way to help him in this toughest phase of his life, and we strongly hope that we can come together as a team and get him through the battle.
KAMALENDU MAJUMDER
A/C no. 30464973343
State Bank of India
IFSC Code : SBIN0001082
UPI ID :
kamalendumajumder20@oksbi
Thanking you,
Anindya Kanti De
Shankhyan Chakrabarty Madhyamik 03
Souvik Biswas HS 06
Siphon Roy HS 06
Arijit Das HS 07
Pathik Mitra Madhyamick 05
Somwrita Biwas HS 08
Ivy Mondal HS 08
Dr Sneha Dhar HS 09
Arpan Losalkar HS 09
Debjit Roy HS 09
Dr.Sourav Sarkar HS 10
Dr. Nikita Mundra HS 10
Dr Amir Saeed HS 10
Saptarshi Sahu HS 11
Dr Riya Saha HS 12
Dr Arpita Das HS 13
Dr Sneha Das HS 13
Dr Shalini Shie HS 13
Dr Poulami Ghosh HS 14
Dr Upasya Mukherjee HS 14
Dr Ronit Bose HS 14
Titas Sarkar HS 14
Rohon Chatterjee HS 14
Debarati Bhattacharya HS 15
Dr Digbijoy Bose HS 15
Dishari Malakar HS 16
Dr Soumyadip Roy HS 16
Soumyadeep Dasgupta HS 16
Ritwick Ghosh HS 17
Ankita Raha HS 18
Tannistha Chakraborty HS 18
Shubham Ghosh Madhyamik 16
Tiyasha Bhadra HS 19
Bedanta Mookherjee HS 20
Baidurya Bhattacharyya HS 21