Rajib Pul
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Rajib Pul, Musician/Band, .
রাত দিন তুকেই খুঁজি, কে জানি কে তুই।
স্বপ্নে শুধু তোকেই ছুঁই।।।
ফেসবুক থেকে বেরিয়ে যেদিন এই বুকে ৷ এলি,থমকে গিয়েছিলো অতীত।।
থমকে গিয়েছিলো ট্রাফিক সিগনালে বেজে ওঠা, রবি ঠাকুরের গান -----
থমকে গিয়েছিল আরো অনেক কিছু।।
কে জানে কে তুই।।
ছাড়লাম সব ভালো তোরেই কারনে।🥂🤒
তোরিই কারনে বর্ণ শহরটা অন্য লাগে তোরিই কারনে বোবা ডায়েরি ফিরে পেলো ভাষা, সে ভাষায় তোকে ভাসাবোই----
কে জানি কে তুই-----
আজ আর পিছু টানবোনা তোমায়,,
বলবো না তুমি কেমন আছ???
শুধু এইটুকু জানি আজ তুমি রাজরাণী হয়ে
অন্যের বুকে লিখছো নতুন কাহিনি।✍️👰
কে জানি কে তুই, কে জানি কে তুই???
আজ দু,দিন ধরে ফেইসবুকে একটা ভিডিও বেশ ভাইরাল হচ্ছে। আর সেটা হলো ভারতের রাষ্ট্রপতি শ্রী রামনাথ কোবিন্দের রমনা কালী বাড়ী মন্দিরে শুভ উদ্ভোদন। সেটা সত্যিই খুব আনন্দের সংবাদ।
কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো, স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছর পর ভারতীয় সহায়তায় এই মন্দির নির্মিত হয়েছে। কিন্তু কেন?
এই কালী বাড়ীটি ঢাকার একটি বিশাল জায়গা জুড়ে অবস্থিত ছিল। ১৯৭১ সালের যুদ্ধে পাক বাহিনীব নির্মম হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছিল মন্দিরটিতে । তখন সেখানে অনেক ভক্ত বৃন্দ সহ অনেক সেবাইত প্রাণ হারান। কিন্তু যুদ্ধের দীর্ঘ কাল পরেও ধ্বংস প্রাপ্ত এই বিশাল এলাকা জুড়ে অবস্থিত মন্দিরটি নানা রাজনৈতিক কারণে হিন্দুদের হাতছাড়া হয়ে যায়।
আমার প্রশ্ন, কিন্তু কেন??
বাংলাদেশের হিন্দু বলেই কি??
বাংলাদেশের হিন্দুদের স্বাধীনতা যুদ্ধে কি কোন অবদান ছিল না??
লক্ষ লক্ষ হিন্দু কি আত্মাহুতি দেয়নি??
দেশ-মাতৃকার স্বাধীনতা যুদ্ধে কি লাখো হিন্দু বলিদান দেয়নি??
শত শত মা-বোনের ইজ্জত কি যায়নি??
শত শত মন্দির, বাড়ী-ঘর কি ভাঙ্গচুর করে জ্বালিয়ে দেয়া হয়নি??
তাহলে স্বাধীনতার পর পরই কি সরকারের উচিত ছিল না ঢাকার প্রাণ কেন্দ্রে অবস্থিত এই ঐতিহাসিক মন্দিরকে পুণঃস্থাপিত করার??
প্রতি বছর যদি সরকার হাজার হাজার কোটি টাকা মসজিদ বা মাদ্রাসার জন্য বরাদ্দ দিতে পারে, তাহলে একটা মন্দির নির্মাণের ভার কি এতোই কঠিন ছিল??
সে জন্য বাংলাদেশ সরকার এবং আপনাদের কাছে প্রশ্ন -দীর্ঘ পঞ্চাশ বছর পর ভারতীয় সহায়তায় এই মন্দির তৈরী কি বাংলাদেশের জন্য গর্বের ছিল না লজ্জার??
ভুল ত্রুটির জন্য ক্ষমাপ্রার্থী 🙏
একটি সুসংবাদ। ভগবানের অশেষ কৃপায়,
আজ থেকে আমাদের বিভাগ কুমিল্লা। লাকসাম
চাঁদপুর, ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষীপুর, কুমিল্লা ও বি-বাড়িয়া জেলা নিয়ে এই কুমিল্লা বিভাগ।
দক্ষিন-পূর্বাঞ্চলীয় অঞ্চলের মোট
১২,৮৪৮.৫৩ কিমি২ (৪,৯৬০.৮৫ মা২) অনুযায়ী ১,৬৭,০৮,০০০ জনসংখ্যা নিয়ে গঠিত আমাদের বর্তমান কুমিল্লা বিভাগে।
কঠোর লক ডাউনের ৩য় দিনে কুমিল্লা মহানগরীর
বাদশা মিয়ার বাজারের দৃশ্য।
""""""" ইচ্ছেগুলো """
তোমার ইচ্ছে থাকলেও, আমার ইচ্ছে হয় না।
একটা নির্দিষ্ট পথ ধরে চলতে।।
অবসর সময়ে তোমার সাথে বসে গরম চায়ে,
ইচ্ছে হয় না ঠোঁটে চুমু দিতে।।
তোমার ইচ্ছে থাকলেও, আমার ইচ্ছে হয় না।
তোমার হাত ধরে রাখতে, কেননা
এখন ভালো লাগে অন্য রকম ভাবতে।।
হয়তো তুমি অবাক হয়ে ভাবছো,
আমার মধ্যে এত পরিবর্তনের স্বভাবটাকে।
এমনি এমনি হয়নি !!!!!!
তোমার সমস্ত কালো স্বপ্ন গুলোকে
আমার মনের রঙিন তুলি দিয়ে এঁকেছি।
নিজের থেকেও তোমাকে বেশী ভালোবাসি বলে।।
ফোনে কথা বলার অভস্ত্য রাত গুলো গিয়েছে থেমে ,
অভ্যাস বিহীন রাতের মাঝ গুলো থেকে রং নিয়েছি বেছে।
তোমার মুখের কথা না শুনে ভালোই আছি বেঁচে,
তুমি তোমার ইচ্ছে মত থাকো, চাই মনে প্রাণে।।
কারন, এখন আমি নিজেকে ভাল করে চিনতে পেরেছি। আমার ইচ্ছে গুলো কে বুঝতে পেরেছি।।।
এটা কোন গল্প নয়,বাস্তব,,
াবার_আর্তনাদ ৮/৬/২১
ঢাকা-চট্টগ্রাম ট্রেনে উঠেই দেখি আমার উল্টো দিকে এক অসুস্থ্য বৃদ্ধ মাথা নীচু করে বসে আছেন। টিটিকে টিকিট দেখাতে না পেরে ভদ্রলোকের চোঁখে মুখে এতটাই অপরাধী ভাব যেনো তিনি এক খুনের মামলার আসামী। টিটির অকথ্য ভাষার গালাগালি আমি tolarate করতে পারছিলাম না। একটু কর্কশ ভাষায় বলে ফেললামঃ "টিটি সাহেব ফাইনসহ কত? আমি দেবো।"
টিটি বললোঃ "আপনি দেবেন কেনো?"
আমিঃ "তাতে আপনার কি? টাকা নিয়ে রশিদ কেটে দিন।"
রশিদটা বৃদ্ধের হাতে দিয়ে বললামঃ "বাবা, রশিদটা রাখুন। পথে লাগতে পারে।"
কাঁদতে কাঁদতে বৃদ্ধ বললোঃ "বাবা তুমি আমার আমার মান সন্মান বাঁচালে।"
পরিস্থিতি স্বাভাবিকের জন্য মৃদু হেঁসে বললামঃ "আপনি ঢাকায় কোথায় থাকেন?"
বৃদ্ধ বললোঃ "সে এক ইতিহাস। আপনার কি শোনার সময় হবে?"
আমিঃ "অবশ্যই, বলুন।"
বৃদ্ধ বললোঃ "আমি পাইকপাড়া বশিরউদ্দিন স্কুলে B.Sc শিক্ষক ছিলাম।"
শিক্ষক শুনেই আমিঃ "স্যার, আমাকে তুমি করে বলবেন।"
স্যারঃ "বাইশ বছর পর স্যার শব্দটি শুনে চোঁখের পানি ধরে রাখতে পারলাম নারে বাবা।"
টিস্যু এগিয়ে দিয়ে বললামঃ "স্যার, আপনার গল্পটা বলুন।"
স্যারঃ "তিন বছর বয়সের যমজ দুটো ছেলে আর মেয়েটি জন্মের সময় ওদের মায়ের মৃত্য হলো। সন্তানদের দিকে তাঁকিয়ে আর বিয়ে করলাম না। পাইকপাড়ায় মাথা গুঁজার ঠাঁই করি। সন্তানদেরকে
বাবা-মায়ের আদর দিয়ে বড় করলাম। বড় ছেলেটা বুয়েট থেকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করলো। ছোট ছেলেটা ঢাকা মেডিক্যাল থেকে পাশ করলো।"
আমিঃ "মেয়েটিকে কি পড়ালেন?"
স্যারঃ "নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারের মানুষজনের ধারনা মেয়েকে লেখা পড়া শিখিয়ে লাভ কি? পরের বাড়ী চলে যাবে। বরঞ্চ ছেলেকে সুশিক্ষিত করে তুললে বৃদ্ধ বয়সে একটু মাথা গুঁজার ঠাঁই হবে। আমরা খুব স্বার্থপর জাতিরে বাবা। মেয়েটি ইন্টারমিডিয়েট করার সাথে সাথে বিয়ে দিয়ে দিলাম। ছাত্রী ভালো ছিলো।"
আমিঃ "তারপর?"
স্যারঃ "ছেলে দুটোকে বিয়ে করালাম। ছেলে দুটোর অনুরোধে জমিটুকু বিক্রী করে বড় ছেলে পল্টনে আর ছোট ছেলে উত্তরায় ফ্ল্যাট কিনলো।"
আমিঃ "মেয়েকে কিছুই দেন নাই?"
কাঁদতে কাঁদতে স্যারঃ "সেটাই একটা বিরাট ভুল। ছেলের বৌদের সিদ্ধান্ত প্রতি মাসের ১ হতে ১৫ বড় ছেলের বাসায় আর ১৫-৩০ ছোট ছেলের বাসা সুটক্যাস নিয়ে ছুঁটাছুটি। মেয়ে অবশ্য বহুবার বলেছে আব্বা আপনি আমার কাছে চলে আসেন। কোন মুখ নিয়ে যাবো? কতদিন যাবৎ বুকের বাম দিকটা ব্যাথা করছে।"
আমিঃ "ডাক্তার দেখাননি?"
মৃদু হেঁসে স্যারঃ "ডাক্তার আবার, ছোট বৌমাকে বললাম আর কয়েটা দিন থাকি। সে সুটকেসটা বাহিরে ফেলে দিয়ে ইংরাজীতে বললো See you next month। বড় ছেলের বাসায় গিয়ে দেখি তালা মারা। দারোয়ান বললো ওরা দু সপ্তাহের জন্য মালয়েশিয়া গেছে। তারা জানে নির্ধারিত সময়ানুযায়ী আমার আসার কথা। পকেটে বিষ কেনার পয়সাও নেই। তাই ভাবলাম মেয়েই শেষ অবলম্বন।"
আমিঃ "মেয়ে কি করে?"
স্যারঃ "স্বামীটা খুব ভালো। ওকে শাহজালাল থেকে কম্পিউটার সায়েন্স-এ পড়িয়ে ওরা দুজনই প্রাইভেট ব্যাঙ্কে আছে।"
আমিঃ "আপনার মেয়ে যদি আপনাকে গ্রহণ না করে।"
স্যারঃ "মেয়ের পায়ে ধরে কান্না করলে আমাকে তাঁড়িয়ে দেবে না।"
আমিঃ "এতো আত্মবিশ্বাস? মেয়ে কি জানে আপনি আসছেন।"
স্যারঃ "না, আমারতো মোবাইল নেই।"
আমিঃ "নম্বর দিন, কথা বলিয়া দিচ্ছি।"
স্যারঃ "না না বাবা, মোবাইলেতো মেয়ের পাঁ ধরে মাফ চাইতে পারবো না। পরে যদি নিষেধ করে দেয়।"
আমি বলছি আপনার মেয়ে কোনদিন বাবা-মাকে তাঁড়িয়ে দেবে না।
এক প্রকার জোড় করে ফোন ডায়রী দেখে স্পিকার অন করে ডায়াল করলাম
আমিঃ "হ্যালো, আপনি কি শাহানা?"
অপরপ্রান্তঃ "জ্বী, কে বলছেন?"
আমিঃ "একখানা সুখবর দেওয়ার জন্য ফোন করলাম।"
অপর প্রান্তঃ "কিসের সুখবর?"
আমিঃ "কিছুক্ষনের মধ্যে আপনার বাবা অর্থাৎ স্যার রেল স্টেশনে পৌঁছাবেন।"
মেয়েটি চিৎকার দিয়ে বলে উঠলোঃ "এই শুনছো, আব্বা আসছেন। চলো আমরা স্টেশনে যাই। কতদিন হয় আব্বাকে দেখি না। নিবিড় চল বাবা, তোর নানা ভাই আসছে, চল স্টেশনে যাই।"
কিছুক্ষন পর স্টেশনে ট্রেনটি ধীর গতিতে চলছিলো। জানালা দিয়ে তাঁকিয়ে দেখলাম। ঘরের সাধারণ কাপড় পড়া স্বামী/সন্তানসহ এক নারী অধীর আগ্রহে তাঁকিয়ে যাত্রী খুঁজছিলো। তাঁকানো দেখেই বুঝে গিয়ে স্যারকে বললামঃ "আপনার মেয়ে?"
স্যার বেশ নার্ভাস স্বরে বললোঃ "হো মা।"
আমি ইশারা দিতেই ওরা দরজার সামনে এসেই। স্বামী স্যারের ভাঙ্গা সুটকেসটা নিয়ে পাঁ ছুঁয়ে প্রণাম করলো। মেয়েটি বাবাকে জঁড়িয়ে ধরে কাঁদছিলো। স্যারের চোঁখ ভরা অশ্রু আমাকে বাই দিলো। ট্রেন ছুটতে লাগলো।মেয়ে,জামাই আর নাতি স্যারকে ধরে আস্তে আস্তে নিয়ে যাচ্ছে আর ট্রেনটির দিকে তাকাচ্ছিলো।
মেয়েটির কান্না দেখে মনে হলো মা তাঁর হাঁরিয়ে যাওয়া সন্তানকে বহুদিন পর ফিরে পেলো।
✍️respect """"" ভালো লাগলে কিছু লিখবেন।
মেয়েটার মুখ ভর্তি ব্রণের দাগ।
না স্পেশাল মানুষের সামনে তথাকথিত সুন্দর দেখাবে বলে মেকআপে লুকোয় না সে নিজেকে।
অফিস ফেরতা পথে ক্লান্ত মেয়েটির জন্য অপেক্ষা করে ছেলেটি।
রুমাল দিয়ে সস্নেহে মুছিয়ে দেয় মেয়েটির মুখের ঘাম।
পদ্মা নদীর ধার আর ঘটি গরম চা প্রেমের সাক্ষী থাকে।
বাসের একটিমাত্র বসার জায়গা ওরা অর্ধেক পথ ভাগ করে বসে।
ওরা রেস্তোরাঁর বিল অর্ধেক অর্ধেক পে করে।
মাস শেষে হাত খালি হলে ফুচকাওয়ালার টক তেঁতুল জল ওদের প্রেমকে আরো মিষ্টি বানায়।
ওরা বড্ড হিসেবি।।।।
না কোনো দামি পোশাক, দামি গিফটের বয়াক্কা নেই ওদের।
আছে নিজেদের উপার্জনে একটা ছোট সুন্দর সংসার বানানোর স্বপ্ন।
হ্যা৺ এরকম ও সম্পর্ক হয়।
মুচকি হেসে বলে পুরুষ...
ও মেয়ে, তোর কাপড়ে রক্ত নাকি?
শোনো গো পুরুষ এই রক্ত না ঝরলে
সমাজ যে নারী বলে দেয়না স্বীকৃতি!
আবার রক্ত যদি না ঝরে
সমাজ বলে অপয়া ওতো মেয়ে না অলক্ষী
পিরিয়ডটা যদি হয় শুরু ওই দিন গুলো কেউ ছুঁবেনা
শুভ কাজ তো দূরের কথা তুমি ঠাকুর ঘরেও পা দেবে না ।।
বিশ্বাস করো সত্যি গো অনেক হয় ব্যথা কি অসহ্য যন্ত্রনা
আরে তুমি তো পুরুষ তুমি নারীর তল পেটের ব্যথা টা ঠিক বুঝবে না ।।
আমি নারী পিরিয়ড টা আমার অহংকার
আমি জন্ম দিয় পুরুষ মাতৃত্ব আমার অধিকার ।।
"মানুষের প্রধান কর্তব্য
তাকে এমন টি হতে হবে
যাতে তাকে মানুষ বলে
স্পষ্ট দেখতে পাওয়া যায়।"
salute sir🙏🏽👇👇
--পারফেক্ট না হলেও চলবে 💝💖
--বিশ্বাসযোগ্য হওয়াটা বেশি প্রয়োজন 🌹
কারণ একটা বিশ্বাসের উপরে সম্পর্কের স্থায়িত্ব নির্ভর করে!!
আজ সবার রঙে রঙ মিশাতে হবে।
ওগো আমার প্রিয়, তোমার রঙিন উত্তরীয়
পরো পরো পরো তবে॥
মেঘ রঙে রঙে বোনা, আজ রবির রঙে সোনা,
আজ আলোর রঙ যে বাজল পাখির রবে॥
আজ রঙ-সাগরে তুফান ওঠে মেতে।
যখন তারি হাওয়া লাগে তখন রঙের মাতন জাগে
কাঁচা সবুজ ধানের ক্ষেতে।
সেই রাতের-স্বপন-ভাঙা আমার হৃদয় হোক-না রাঙা
তোমার রঙেরই গৌরবে॥
তোমার হাতটা ধরে হাটবো বলে'''"''
এই রাস্তাটা কে বুকে জড়িয়ে নিয়েছিলাম।
বাতাসকে মুখের আওয়াজ দিয়েছিলাম🎶🎶
চুপটি করে বসে তোমার সাথে কথা বলবো বলে।
তোমাকে দেখার জন্য আকাশের 🌫️🌫️☁️
পূর্ণিমার চাঁদ কে জ্বালিয়ে দিয়েছিলাম 🌕🪔🌌
তোমাকে সুন্দর করে সাজাবো বলে
আকাশে রংধনু একে দিয়েছিলাম🌈🌈🌈
কিন্তূ দেখো, আজ আমি নিজেই
পথ হারা পথিক হয়ে গেলাম ।😥
তুমি বলেছিলে
তুমি রাতের আকাশ ভালোবাসো...
কিন্তু রাতের আকাশ অন্ধকার বলে তুমি ঘরে বসে থাকো।
তুমি বলেছিলে
তুমি সূর্য ভালোবাসো...
কিন্তুু প্রখর রোদে আমি তোমাকে ছায়া খুজে ফিরতে দেখেছি।
তুমি বলেছিলে
তুমি বৃষ্টি ভালোবাসো...
কিন্তু অঝোর বর্ষনে আমি তোমাকে ছাতার নিচে লুকাতে দেখেছি।।
তুমি বলেছিলে
তুমি বাতাস ভালোবাসো
কিন্তুু ঠাণ্ডা বাতাস যখন বইছিল
আমি তখন তোমাকে জানালা বন্ধ করতে দেখেছি।।।
তুমি বলেছিলে
তুমি আমাকে তোমার চেয়ে বেশি ভালবাসো
কিন্তুু আমি দেখেছি
তুমি সর্বক্ষণ নিজেই নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত থাকো।।।
একজন বিশ্বাসী কালো মেয়ে 🥰
হাজার ও সুন্দরী রূপবতী মেয়ের
চাইতে উত্তম।" 🖤🥰
আশ্চর্য! 🤔
তুমি শাড়ি না পড়লে আমি ঘাম মুছবো কোথায়!🖤
প্রখর রোদে ছাতা পাব কোথায়!🖤❤
চুলগুলো খুলে বসো আমার পাশে,❣️💝
ক্লান্ত বেলায় ফুলের সুবাস ভেসে আসে।�🌹💐🥀
গল্পের নাম: "উড়ন্ত স্মৃতির পড়ন্ত চিঠি”
প্রিয় আমার মানুষটা,
পত্রের শুরুতে হাজার খানেক শিউলি ফুলের সুগন্ধময় অতীতের শুভেচ্ছা জানালাম৷ আমার মানুষটা ভালো আছো তুমি? বহুদিন তোমায় চিঠি লেখা হয়নি,তোমার খবর নেওয়া হয়নি, তোমার সাথে দেখা হয়নি,বহুদিন তোমার চিঠির অপেক্ষা করা হয়নি৷
জানো আজকাল বড্ড একা লাগে!তোমার সাথে অনেকক্ষন কথা বলতে ইচ্ছে করে৷ মনের হাজারো কথা,পাওয়া না পাওয়া বেদনার কথা,অভিযোগ,অভিমান,ঝগড়া,ভুল,ঠিক সবটা বলতে ইচ্ছে করে তোমায় জানো!
গভীর রাতে যখন ঘুম ভেঙ্গে তোমায় খুব শুনতে ইচ্ছে করে আমার, তখন তোমার দেয়া চিঠি গুলো পড়ে তোমায় শুনতে না পাওয়ার ইচ্ছে টা পুষিয়ে নেই৷ আখিঁ জলে ভাঁজ পড়া পুরনো চিঠিতে খুঁজি তোমায় বেখেয়ালে৷ হাজারো স্মৃতিতে জড়ানো তোমার হৃদয় নিংড়ানো ভালবাসার ছোঁয়া মিশে আছে চিঠি গুলোতে৷
এক সময় তোমার দেয়া চিঠি গুলোর অপেক্ষায় সারাটা দিন কাটিয়ে দিতাম৷ চিঠি গুলো পড়ে কেমন যেনো আনমনে হেসে উঠতাম৷ ঠিক পুরনো দিনের প্রেমিকাদের মতো! চিঠির উত্তর দিতে দেরি হলে বড্ড ছেলে মানুষী করতে তুমি৷ সবকিছুই যেনো আজ অতীতের বিভীষিকায় বাঁধা পড়েছে!
একলা নির্জন শুনশান ফাঁকা রাস্তায় হাটলে বড্ড বেশি মনে পড়ে তোমার কথা৷ তুমি চলে যাওয়ার পর একটা সময় মনে হতো এই ব্যাস্ত শহরে আমিই বুঝি একা! কিন্তু না,চারিদিকে কত মানুষের শোরগোল,ব্যাস্ততা,একে অপরের সঙ্গে প্রতিযোগিতা সবটাই আজ চলমান হয়ে গেছে ৷
জানো সেদিন হঠাৎ তোমায় দেখলাম, কেমন যেনো অস্থির হয়ে হেটে যাচ্ছো৷ মুখে মাক্স,চোখে কালো ফ্রেমের চশমা,হাতে গ্লাভস তবুও তোমায় চিনতে ভুল হয়নি আমার! আর ভুলবোই বা কেমন করে? তোমার সাথে ছয়টি বর্ষা পাড় করেছি যে৷ মুখে মাক্স,হাতে গ্লাভস পড়ে যেমন তুমি ভাইরাস থেকে বাঁচার প্রানপণ চেষ্টা করো,একসময় আমিও ঠিক এমন ভাবেই চেয়েছিলাম আমাদের সম্পর্কটা বাঁচাতে৷ তবুও তুমি আমার ভাগ্যে রইলে নাহ!
ওগো মনে আছে তোমার?
আজকের দিনে গোধুলি বিকেলে আমাদের শেষ দেখা! অনেক অভিযোগ,অনেক অভিমানের মেলা বসেছিল দুজনের মনে৷ মেলার সেই ভীড়েই বেড়ে গেল দূরত্ব! জানো সেদিন খুব করে চেয়েছিলাম তুমি একটাবার আমায় ডাকো৷আর আমি ছুটে গিয়ে তোমার হৃদয়ে জায়গা করে নেই! কিন্তু তা আর হয়ে ওঠেনি!
আচ্ছা,তোমার মনে পড়ে?
তুমি যখন বলতে পেঁকে যাওয়া চুলে,জীর্ণ শীর্ণ শরীরে, ভাঁজ পড়া চামড়ায়,দেহে হাজার খানেক অসুখ নিয়েও আমরা লুকিয়ে লুকিয়ে প্রেম করবো সবার আড়ালে৷ তখন মনে যেনো হাজার হাজার কল্পনা রা আঁকিবুকি করতো সেই দিন গুলো কেমন হবে!
ভাবছো এত বছর পর পুরনো কথা গুলো বলছি কেনো? আসলে সেদিন তোমায় দেখার পর পুরনো সবটা চোখের সম্মুখে ভেসে উঠেছিল, তাই মনে করানোর ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা মাত্র!
আমার বড্ড ইচ্ছে ছিলো জানো,তোমার দেয়া নীল রঙের ঐ শাড়িটা পড়ে তোমার হাতে হাত রেখে হারিয়ে যাবো দূর দিগন্তে৷আর শিশির ছোঁয়া শিউলি তলায় সিক্ত সবুজ ঘাসের বুক চিরে হাটবো! কমলা রঙের শিউলি ডাটায় মাঝে মাঝে আঁলতো করে ছুঁয়ে দিবো৷ শিউলি আমার কতটা পছন্দের তা তো তুমি জানোই,
চাইলেই তুমি পারতে আমার সাথে শিউলি কুড়োতে! তা আর করলে কই?
হয়তো কিছু কিছু ইচ্ছে অপূর্ণতা পাবার জন্যই জন্ম নেয়!
তুমি আগেও যেমন আমার মনের মানুষ ছিলে,আজ ও মনের মণি কোঠায় জায়গা দখল করে আছো৷ এই জায়গাটা যে শুধুই তোমার৷ সেই গান টার কথা মনে আছে তোমার? যেই গান টা আমায় প্রায় সময়ই শোনাতে৷ আচ্ছা, দু লাইন বলে শোনাই তোমায় কেমন!
"তুমি আমার মনের মানুষ,মনেরি ভেতর
তুমি আমার মনের মানুষ,মনেরি ভেতর
তুমি আমার জান বন্ধু,অন্তরের অন্তর
তুমি আমায় কইরো নাগো কোনো দিনও পর৷"
আজ ও কানে বাঁজে তোমার মধুর সুর৷ এখন মাঝে মাঝে আনমনেই গানটা আমি গেয়ে ফেলি তোমার কথা মনে করে৷জানিনা আজ তুমি কেমন ভাবে কাটাচ্ছো দিন গুলো, তবে জানো আমি বিষাদের সমুদ্রে ডুবে আছি! কে বাঁচাবে আমায় বিষাদের অথৈ জলরাশি থেকে? প্রশ্নটা তবুও মনেই রয়ে যায়!
যদি কখনো জানতে পারো যে চিঠির প্রেরক আর নেই, তখন হয়তো এই শেষ চিঠিটায় দু ফোঁটা নোনা জলে ভিজিয়ে রেখে দেবে ধুলো জমা কোনো এক ডায়েরির পাতায়!
জানো আমি খুব করে চাই,
আমার লেখা শেষ চিঠিটি আজীবন তোমার বুক পকেটেই রয়ে যাক!
বড্ড মন খারাপের দিনে, নয়তো গভীর রজনীতে এই চিঠি তোমার মাঝেই মিশে থাক৷
বেদনার সাদা কালো রঙ গুলোকে মিলিয়ে দিয়ে রঙিনতায় ছোঁয়া পাক৷
এগুলো আবদার নয়,অনুরোধ বলতে পারো৷তোমার কাছে শেষ অনুরোধ!তোমার উত্তরের আশায় রবো বাকি জীবন৷ জানি আমার এলোমেলো লেখা দেখে আজও তোমার রাগ হবে৷ কিন্তু কি করবো বলো? আমি যে তোমার মতো সুন্দর করে লিখতে জানিনা!
আমি সবসময় চাই তুমি অতীতের উড়ন্ত স্মৃতিগুলোর ইতি টেনে খুব করে ভালো থাকো৷ দুঃখের সাদা কালো রং আর বিষাদের সমুদ্রে আমি না হয় ভেসে বেড়াবো মৃত্যু অবধি! আমি যে উড়ন্ত স্মৃতিগুলো কে বিদায় জানাতে পারবো নাগো৷ তোমার প্রতিটা দিন রংধনুর সাত রং দিয়ে ভরে উঠুক এই কামনাই করবো অনন্তকাল৷ তাহলে আজ রাখছি কেমন!
প্রিয়, বিষাদের সব অন্ধকার আমায় দিও,,
বিনিময়ে সব আলোটুকু তুমিই নিও!
বাস্তব বড় কঠিন। চলার পথে অনেক বাধা পেরিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হয়। জীবনে চলার পথে কখনোই দিশেহারা হয়ে ভেঙে পড়ো না।
সৃষ্টিকর্তার উপর আস্থা রাখো । তিনি সর্বশ্রেষ্ঠ পথ প্রদর্শক। দূর থেকে যা সুন্দর তা দূরেই থাকতে দিন। কাছে নিলে সেরকম সুন্দর নাও লাগতে পারে ।জীবনে একা থাকা শিখে নিতে হয় ।দুনিয়াতে আসার সময় একা আবার যাবার সময় একা যেতে হয় ।প্রকৃত সত্য হল আপনার কষ্ট গুলো একমাত্র আপনি বুঝবেন, অন্য কেউ বুঝবে না ।সে যতই আপন হোক। কাউকে খুব বেশি ভালবাসলে তার জন্য আপনাকে একটু হলেও কাঁদতে হবে্। কিছু মানুষ মোমবাতির মত হয় সবাইকে আলো দিতে দিতে নিজেই শেষ হয়ে যায় । পৃথিবীতে সেই মেয়েগুলোই ভাগ্যবতী যাদের ভালবাসার মানুষগুলো কখনই কোন মেয়ের প্রতি আকৃষ্ট হয় না। ভয় কিসের আমি তো আছি এই কথা বলার মানুষ আপনি তখনই পাবেন যখন সে আপনাকে মন থেকে ভালবাসবে।
মন তাকে দাও যে তোমার মনটাকে নিজের থেকেও বেশি যত্নে রাখবে।জীবন মানে সবকিছু অনিশ্চিত শুধুমাত্র মৃত্যু নিশ্চিত। যাকে ছাড়া এক মুহূর্ত থাকা যায় না তাকে ছাড়া জীবনের শেষ নিশ্বাস পর্যন্ত থাকতে হয় এটাই বাস্তব।।।
একেই বলে বাঙালি। জিওও।
জন বুকানন ও গ্রেক চ্যাপেল মত ক্রিকেটারদের যোগ্য জবাব দিয়েছে।
আজ খুব কাছ থেকে দেখলাম বাংলাদেশ নাটক জগতের খুব ফেমাস অভিনেতা মোশারফ করিম কে। উনি আমাদের কুমিল্লা শহরের দিগম্বরী তলা নানুয়া দীঘির পাড়ে একটি নাটকের অভিনয় করছেন। আমার মামার বাড়ির সামনে ।যেখানে কিনা আমার ছোটবেলা কেটেছিল।
ভালোবাসা কি আজব !কখন কার জীবনে আসে কেউই বলতে পারো না। একটা ভালো মনের মানুষ পেতে সবাই আক্ষেপ করে। ভালোবাসার মানুষকে পেতে সবাই অপেক্ষা ও করে ।কিন্তু পার্থক্য একটাই কেউ অপেক্ষা করে দুই দিন ,কেউ অপেক্ষা করে সারা জীবন ।চাইলে অনেকগুলো রিলেশন করা যায়, কিন্তু চাইলে সবাইকে মন থেকে ভালোবাসা যায় না।
সুন্দর ভালোবাসার সময়গুলো খুব তাড়াতাড়ি ফুরিয়ে যায়।
রাগকে মনে জায়গা দিলে সম্পর্ক নষ্ট হয়। অভিমানকে মনে পুষলে দূরত্বের সৃষ্টি হয় ।কিন্তূু সব ভুল ক্ষমা করে দিলে প্রতিটা সম্পর্ক স্থায়ী হয়।
যার অবহেলায় তুমি বদলে যাবে একদিন সেই এসে বলবে তুমি অনেক বদলে গেছো। তাকে ভুলে যেওনা খারাপ সময়ে যে তোমার পাশে ছিল।
মানুষ যতটা যত্ন করে কষ্ট দেয, ঠিক ততটা যত্ন করে যদি ভালবাসতো তবে ভালোবাসার সম্পর্ক গুলো এমনি ভেঙ্গে যেত না। স্বপ্নে অনেক কিছু থাকে ।আর ভাগ্যে আমায় দেখে হাসে ,মরবো একবার তার আগে আমি মরেছি শতবার। মৃত্যুটা হয়নি।
তোর রক্তে ক্যান্সারের জীবাণু পেলেও সারাটা জীবন তোর পাশে থাকবো।কিন্তু তোর রক্তে প্রতারণার গন্ধ পেলে এক সেকেন্ডও না ।যেদিন তুই আমাকে আমার মতো করে বুঝবি সেদিন হাজার মুখের ভীড়ে আমাকেই খুজবি।
Dear Teacher, Thanks for inspiring hope in me, igniting my imagination, and instilling in me – a love of learning. Happy Teachers' Day. Wish you a very Happy Teachers' Day, Sir! You have always been the one I have looked up to!🙏🙏
Ghandhigram H/S School.
বিয়ের পর সবাই বলে মেয়ের বাপের বাড়ি
থেকে কি দিয়েছে।🤫
কেউ এটা বুঝতে চাই না,
বাবা তার কলিজার টুকরো,❣️💝
মেয়েটাকেই যে দিয়ে দিয়েছে।।,,😥😥
মুসলিমদের নামাজ পড়ার ছবি আমরা বিমানবন্দর থেকে রাস্তা সব সময় দেখে থাকি।
এই প্রথম বার কোনো হিন্দুকে কোনো বিমানবন্দরে কোনরকম দ্বিধা দ্বন্দ্ব ছাড়াই সন্ধ্যা বন্দনা করার ছবি দেখলাম।
হিন্দুরা জাগ্রত হচ্ছে।
জয় শ্রীকৃষ্ণ।।
সংসার সুখী হয় রমনীর গুনে। রমণীর গুন তখনই প্রকাশ হবে যখন আপনি কোন একটি মেয়েকে বিয়ে করে বউ বানিয়ে আপনার ঘরে তুলবেন।
বউ একটি দুই অক্ষরের শব্দ, কিন্তু সম্পর্ক একটি কাপড়ের আলনা ভাগাভাগি, একটা বিছানা ভাগাভাগি থালা বাসন গ্লাস প্লেট ইত্যাদি ভাগাভাগি। যারা মেসে থাকেন তারা বুঝবেন পাশের ছিটে থাকা মানুষটার প্রতি একটা মায়া জন্মে যায়। পাশের মানুষটা রাতে না ফিরলে মনটা কেমন কচমচ করতে থাকে।
আর এই তো হচ্ছে বউ যা কিনা বেড়ে ওঠে সম্পূর্ণ একটা আলাদা পরিবেশে যার একটা ঘর ছিল ,যে ঘরে তার নিজের একটা আয়না ছিল ,সে আয়নায় বসে কপালে টিপ পরতে পরতে দু গাল লজ্জায় লাল করে দিয়ে সে ভাবতো কোন একদিন তার স্বপ্নের রাজপুত্র এসে তার হাত ধরে সমস্ত পৃথিবীটা ঘুরে দেখাবে।
বাবা যেমন তাকে আদর করে আইসক্রিম আর চকলেট কিনে দিত সেও কিনে দেবে।
আশেপাশের দুষ্টু লোক গুলো থেকে তাকে প্রটেক্ট করবে বুকের মাঝে আগলে রাখবে।
অতঃপর নিজের চেনা পরিচয় ঘরটা ফেলে শুধুমাত্র এক রাজ্যের স্বপ্ন নিয়ে স্বামীর ঘরে আসে ,ভাবেন তো একটা পুতুল বসে আছে আপনার ঘরে। সে তার সুন্দর গোছানো বিছানা পত্র ছেড়ে আপনার এলোমেলো জীবনে আসে আপনার এলোমেলো জীবনকে গড়ে দিতে।
মেহেদি লাগানো কচি হাত গুলো দিয়ে সে আপনার সংসার সাজাবে ঘরের মেঝেতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে ফেলে রাখা জিনিসগুলোকে গুছিয়ে একটা বাগান বানাবে আপনার ছুড়ে ফেলে রাখা কাপড় জুতো গুলো গুছিয়ে রাখবে।
গোল গোল লাল রাঙা ঠোঁট গুলো দিয়ে আপনাকে শাসন করবে ।যেদিন পূর্ণিমা রাতে আকাশে ফুটফুটে সুন্দর একটা চাঁদ উঠবে, সেদিন আপনাকে ছাদে নিয়ে যেতে আবদার করবে ,আপনার কাঁধে মাথা রেখে চাঁদ দেখবে। অফিস থেকে ফিরে আসলে দৌড়ে আপনার কাছে ছুটে আসবে আপনার হাতে লুকিয়ে রাখা কোনো গিফট ছিনিয়ে নিতে।
নতুন নতুন রান্না করে আপনার কাছে বসে আপনাকে খাওয়াবে। কাশ উঠলে জলের গ্লাসটা আপনার মুখের দিকে বাড়িয়ে দেবে।
জীবনে র প্রতিটা সুখ দুখে এই রমনিকে আপনার কাছে পাবেন ।হয়তো কখনো টাকার অভাবে জীবনে অনেক দুঃসময় আসবে তখনো তাকে আপনার কাছে পাবেন ।পিতা-মাতার সুন্দর সম্পর্কের পর পৃথিবীর সুন্দর সম্পর্ক হল স্বামী স্ত্রীর সম্পর্ক ।একটা সুন্দর পাখির জোড়া।
বিছানায় শুয়ে মাথার কাছে জানালার গ্লাস টা মেলে দিয়ে আপনার শার্টের বোতাম টা খুলে দিয়ে আপনার বুকে মাথা রেখে শোবে, আর আপনি পাগলিটার মাথায় হাত বুলিয়ে সারাদিনের গল্প শোনাবেন, গুনগুন করে গান শোনাবেন অথবা কবিতা পড়ে শোনাবেন ।ঘুমে চোখের পাতা ভারী হয়ে গেলে পাগলিটার কপালে একটা চুমু খেয়ে বুকে জড়িয়ে নিয়ে ঘুমিয়ে যাবেন।
মেয়েদের বিয়ের পরের জীবন নিয়ে কিছু কথা, দয়া করে খারাপ মন মানসিকতা নিয়ে পড়বেন না…পড়লে সবটাই পড়ুন, খারাপ লাগবে না...
মেয়েটি প্রেগন্যান্ট হয়ে দিনে ২০-৩০ বার বমি আর নানান শারীরিক সমস্যায় ভুগছে।
খেতে বসলে পেটে বাচ্চা লাথি মারে, খেতে পারেনা। রাতে ঘুমাতে গেলে যন্ত্রনায় ছটফট করে,ঘুম আসেনা। সারা দিন শরীরটা কেমন যেন করে।বসতে গেলে,শুইতে গেলে,হাটতে গেলে মাথাটা কেমন যেন ঝিমঝিম করে।
আবার মনের ভিতর ভয়ও করে। কি হবে? পারবো তো সব সামলিয়ে উঠতে ?
এভাবে নয় মাস কেটে যায়। হঠাৎ প্রসব বেদনা উঠে। চারদিকে বিষাদের ছায়া,বাঁচবে তো মেয়েটি, আর অনাগত শিশুটি ?
মৃত্যুকে হাতে নিয়ে মেয়েটি শুয়ে পড়ে। জরায়ু ছিড়ে স্রোতের মত রক্ত ঝরে। চিৎকার করে উঠে মেয়েটি, যেন পৃথীবিটা তার অবস্থানে নেই। সে সুর্যের আলো যেন আজ ক্ষীণ দেখাচ্ছে।
প্রচন্ত আলোতেও সব কিছু কেমন যেন আবছা লাগছে। চারদিকে তাকায়। আপন মানুষগুলোকে খামছে ধরে। যেন মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচার আকুতি জানাচ্ছে।
বাচ্চাটি পৃথীবির মুখ দেখে। সবাই বাচ্চাকে নিয়ে কত আনন্দ উল্লাস করে। নতুন নতুন জামা কিনে নিয়ে আসে। বাচ্চাকে নিয়ে হাজারো স্বপ্নের বীজ বপন হয়।
কে কি নামে ডাকবে তা ঠিক করতে হুলস্থুল অবস্থা শুরু হয়ে যায়। আত্মীয়় কুটুমরা বাচ্চার এ গালে, ও গালে চুমু খায়।
মেয়েটি বাচ্চার দিকে তাকিয়ে মুচকি হাসে। কে জানে সেই হাসির মাঝেও কত বেদনা লুকিয়ে আছে।
নবাগত অতিথিকে পেয়ে সবাই মেয়েটির কথা বেমালুম ভুলে যায়।
মেয়েটি সেই ময়লা বেডে শুয়ে থাকে। মুখ ফুটে তার শরীরের অবস্থার কথা বলতে পারেনা। কিছুটা ভয়ে, কিছুটা লজ্জায়।
সংসারের সব কিছুর জন্য সবার হাতে টাকা থাকে, শুধু মেয়েটির চিকিৎসার জন্য কারো পকেটে টাকা থাকেনা।
ঝরে যাওয়া রক্তের পরিপূর্ণতার জন্য প্যাকেটে প্যাকেটে দুধ আসেনা। বাচ্চা গর্ভে থাকাকালীনও মেয়েটি কারো কদর পায়নি। না মায়া–দরদ, না একটু পুষ্টিকর খাবার। তবু সবার আক্ষেপ বাচ্চাটা আরেকটু মোটা হলে ভাল হতো।
কেউ বাচ্চার মায়ের কথা ভাবলো না। কি দিয়েছে বাচ্চার মাকে ??
দুধ,কলা,মাখন,কি পেয়েছে মেয়েটি ?
তিন বেলার ভাত মাছ আর সবজি ছাড়া কতটুকু পেয়েছে ?
শাড়ি খানা মলিন, মুখখানা আরো মলিন। হাতে ফোসকা ধরে গেছে। আগের মত আর মোলায়েম হাতখানা নেই বলে স্বামীর কাছেও সে অনাদৃত।
সেই লাবণ্য নেই বলে, শ্বাশুড়ী মাঝে মাঝে লোকদের কাছে বুড়ি বউ বলে সম্বোধন করে। দূর থেকে মেয়েটি শুনে। কিচ্ছু বলেনা। কাকে বলবে ??
স্বামীকে !! সে এসব কথাতে এখন কান দেয়না। এসব নাকি ন্যাকামী। দু দিন হতেই শাশুড়ী আর ননদের আক্ষেপ,বউটা এখনো রান্না ঘরে আসছেনা কেন?
মেয়েটি হাটতে পারেনা।হাটতে গেলে মনে হয় এই বুঝি পরান পাখি উড়ে গেল। লজ্জাস্থান থেকে এখনো রক্ত ঝরছে। কাতরাতে কাতরাতে মেয়েটি রান্না ঘরে আসে।
ননদ আর শাশুড়ী হুংকার দিয়ে বলে, বাচ্চা কি আমরা জম্ম দেয়নি? শুধু তুমিই মা হয়েছে ?
অসহায় চাতক পাখিটির মত মেয়েটি ভাবে পাখির ও তো একটা জায়গা আছে। এখানে ভাল না লাগলে অন্যত্র উড়ে যায়। কিন্তু, আমার!! বাবা মাকে ছেড়ে আসলাম। ভাইটিও নেই, যাকে একটু মনের কথা বলবো। স্বামী এখন এসব বুঝে না। ও নাকি কারো সাথে তর্ক করতে পারবেনা। সকালে যায় আর রাতে ফিরে।
মেয়েটি রান্না শেষ করে খাটে গিয়ে বুকে বালিশ দিয়ে টপটপ করে চোখের পানি ফেলে। ইচ্ছে করে স্বামীর কোলে শুয়ে একটু ঘুমাবে।
কিন্তু, সে তো এখন স্বামী না, বাচ্চার বাবা। তার অনেক দায়িত্ব। বাবা মাকে খুশি করতে হয়, অফিসকে খুশি করতে হয়,বন্ধু বান্ধবকে খুশি করতে হয়।
আর আমি? আমি তো স্ত্রী। আমাকে খুশি না করলেও চলবে। আমি তো আপন কেউ না।
সমাজের মানুষ বলে “পরের মেয়ে”।
ইচ্ছে করে চিৎকার দিয়ে কান্না করতে। পরক্ষণেই মেয়েটি ভাবে ওরা কি ভাববে? শরীরটা ভাল নেই। খেতে ইচ্ছে করেনা।
বুকে দুধ আসেনা। বাচ্চাটার শুকনো মুখের দিকে তাকিয়ে পাড়া প্রতিবেশি আলগা দরদ নিয়ে বলে “মাইয়াডার কারনে বাচ্চাটাও শুকিয়ে যাচ্ছে”।
হায়রে মানুষ, হায়রে সমাজ। শাশুড়ী, ননদ, অমুকের বউ বা তমুকের মেয়ে, সবাই তো নারী। অথচ, কেউ এই মেয়েটির কষ্টের কথা বুঝলো না। কেউ চিন্তাও করলো না , “মা বাঁচলেই তো বাচ্চা বাঁচে”।
মেয়েটি অভিমান নিয়ে শুয়ে থাকে। রাতে খায় না। স্বামী বাসায় এসে চেঁচিয়ে বলে “তোমার কারনে যদি আমার বাচ্চার কিছু হয়, তাহলে খবর আছে” |
এবার মেয়েটি দাঁত-মুখ খিছিয়ে বলে “হুম,কি খবর করবে ?
খবর নিয়েছো একবারও আমার ??
এটা শুনেই পাশের লোকরা বলে “কত্ত বড় বেয়াদপ মেয়ে”।
সব লাঞ্চনা-বঞ্চনার পরও মেয়েটি তার স্বামীকে ছাড়া কিছুই ভাবতে পারেনা। দিনের পর দিন অপেক্ষা করে, কবে তার স্বামীটি তাকে বুঝবে। কবে তাকে বুকে টেনে নিবে। দিন যায়, দিন আসে। হতভাগা মেয়েটির আর সুদিন ফেরেনা।
এভাবেই অনাদরে, অবহেলায় একটা মেয়ে তার জীবনকে তিলে তিলে শেষ করে দেয়।
আমরা মাঝে মাঝে তাদেরকে মায়ের জাতি,বোনের জাতি,বউয়ের জাতি বলে সান্ত্বনা দিই। কিন্তু সান্ত্বনায় আর কাজ হয়না। চল্লিশ বছরের মেয়েটিকে দেখতে এখন পয়ষট্রি বছরের বুড়ি লাগে। তাতেও সমাজের আক্ষেপ,কেন এত বুড়ি লাগে !
ভাবুন তো, আপনাকে যদি এভাবে অবহেলা করা হতো, তবে কেমন লাগতো?
ভালবাসার মানুষগুলোকে ভালবেসে কাছে রাখা যায় না কি?
নারীদের প্রতি সহমর্মিতা আর ভালবাসার মোড়কোম্মচন হোক আপনাকে দিয়ে,আমাকে দিয়ে। তবেই সমাজ বাঁচবে। বাঁচবে মানবতা।
©
#পুরোটাই_পড়ার_অনুরোধ_করছি🙏🙏🙏🙏
💘💘💘ছোটো একটা লাভ Story💘💘💘
ছেলে :- আই লাভ ইউ....💘
মেয়ে :- আচ্ছা আগে তোমাকে কিছু প্রশ্ন করবো আর তুমি ঠিক ঠাক উওর দিতে পারলে এক্সেপ্ট করবো......
ছেলে :- ঠিক আছে করো???
মেয়ে:- ভালোবাসতে কি লাগে....
ছেলে:- বিশ্বাস...
মেয়ে:- বিশ্বাস কাকে বলে....
ছেলে:- একটা বাচ্ছাকে উপরে দিকে ছূড়ো তাও দেখবে সে হাসবে..কারন..সে জানে তাকে ঠিক ধরে নিবে।।আর এটাই হলো বিশ্বাস......
মেয়ে:- আমার জন্য সব করতে পারবে????
ছেলে:- না...
মেয়ে:- কেন......
ছেলে:- শুধু শুধু মিথ্যা বলবো কেন???
আমি তোমাকে অন্য ছেলেদের মতো বাইক এ বসিয়ে ঘুরাতে পারবো না..তবে তুমি যদি চাও তাহলে কোন হুড খোলা রিকসাই তোমাকে আমার শহর দেখাবো!!.....
মেয়ে:- আর কি করবে????
ছেলে:-আমি তোমাকে দামি দামি রেস্টুরেন্ট এ নিয়ে গিয়ে খাওয়াতে পারবোনা!!🙂🙂🙂
তবে আমাদের কলেজের পাশে মিন্টু কাকুর দোকানের চা খুব ভালো ।। তুমি চাইলে তোমাকে চা খাওয়াবো!!.......
তোমাকে জন্মদিন এ হয়তো দামি কোন Gift দিতে পারবো না!!...
তবে প্রমিস করছি সবার আগে তোমাকে উইশ আমিই করবো!!!.......
তোমাকে দামি কোন Gift না দিতে পারি তাও রোজ আইস্ক্রিম খাওয়াবো!!!...😉😉😉
মেয়ে:- রাস্তা দিয়ে চলার পথে আমি যদি পরে যাই ওটাবে???
ছেলে:- না.......!!!!
মেয়ে:- কেন????
ছেলে:- কারন তার আগেই আমি তোমাকে ধরে নেবো!!!!........
মেয়ে:- পাগল একটা (জড়িয়ে ধরো) আমি এক্সেপ্ট করলাম!!!!!.......
😍😍ভালোবাসা তো সেটা যেখানে কোন মিথ্যা অজুহাত থাকে না..থাকে একে অপরের বিশ্বাস,ভরসা..আর অনেক খানি ভালোবাসা 😍
💛কিপ্টামি না করে কেমন হলো জানাবেন 💛
💘💘গল্পটা পড়ে চলে যাবেন না...একটা কমেন্ট তো করে জান কেমন হলো গল্পটা💘💘
ছেলেদের কখনো দায়িত্ববোধ শেখাতে হয় নাহ! হুম ; একটা ছেলে যতই কেয়ারলেস থাকুক না কেনো?
_ রাস্তা পাড় হওয়ার সময় তোমাকে তার বামপাশে দিতে ভুলবে নাহ..
_তোমার গায়ে রোদ পরবে বলে; ওর মাথা টা রিক্সায় ঠেক খেলেও কখনো হুড তুলতে ভুলবে না..
_ তোমাকে রিক্সায় তুলে দিয়ে হয়ত ঠিক মতন বাই বলবে নাহ কিন্তু মামা সাবধানে নিয়ে যায়েন ঠিকি বলবে..
_ অহ হ্যা রিক্সা ভাড়া আছে তো! জিজ্ঞেস করতে ভুলে নাহ.. উলটো থাকলেও দিয়ে দিবে.
_ তুমি কেমন সেজেছো হয়ত এত একটা প্রশংসা করে নাহ কিন্তু চোখের নিচে কালি পড়েছে তোমার এইটা বলতে দ্বিধা করবে নাহ.. আর রাত জাগতে দিবো নাহ বলে কড়া শাসন করবে..
_ তুমি কোথাও খেতে যাওয়ার আবদার করো পকেটে টাকা না থাকলেও জোগাড় করে এসে হাজির হয়ে বলবে চলো..
_ তোমার কাছ থেকে চলে আসার পর বাসায় যাওয়ার ভাড়া না থাকলেও তোমাকে বুঝতে দিবে না যদি টেনশন করো! বাসে ঝুলে ঝুলে হেটে বাসায় পৌছাবে. তুমি ফোন দিয়ে যদি জিজ্ঞেস করো এত্ত দেরি হলো কেন ফিরতে উত্তর টা সুন্দর হবে এক কথার.. রাস্তায় জ্যাম ছিলো.!
_ তোমার ধারণা ও মন দিয়ে তোমার কথা শুনে নাহ ;; অনেক ক্ষণ পক পক করার পর সুন্দর রিপ্লে দিবে হুম.. কিন্তু তোমার কোনটা কাদো ভয়েস আর কোনটা ঠাণ্ডা লেগে নাক বসেছে সেটা তো ঠিকি বুঝে ফেলে..
_ তুমি বিপদে পরো ; দেখবে পাঠাও উবার যাই সামনে পাবে ওনি উড়ে উড়ে এসে হাজির যদিও এই মানুষটির এনিভারসেরি মনে থাকে নাহ..
কেয়ারলেস ছেলেটিই কোনো না কোনো ভাবে তোমার প্রয়োজনের প্রয়োজন ;
আর হ্যা তুমি কিন্তু তার জীবনে তৃতীয় নারী ; এর আগে মা আর বোনের দায়িত্ব নিয়ে শিখেছে.. এই সুপ্ত শিক্ষা কোনো ছেলেকে শিখাতে হয় নাহ.!
আর এখন তুমিই তার প্রথম দায়িত্ব
হর হর মহাদেব
হয়তো একটু বেশি চিন্তা করি তোমায় নিয়ে,
কিন্তু কি করবো বলো।
তুমি যে একটু বেশি বিশেষ কেউ আমার কাছে,
তোমাকে খুব বিরক্ত করি, তাই না!
বিরক্ত হওয়ারই কথা।।
সারাদিন যদি কেউ আমাকে একটু পরপর ভালবাসি ভালবাসি বলে জ্বালাতন করত?
হয়তোবা আমিও বিরক্ত হতাম।।
কিন্তু কি করবো বলো ,ওই যে বললাম
তুমি আমার কাছে একটু বেশি বিশেষ কেউ।
হয়তো তুমি আমায় কখনো মিস করবে না।
তোমার আকাশটা যে বিশাল।
সেখানে অসংখ্য শঙ্খচিলের আনাগোনা,
সে বিশালতায়,
তোমাকে পাওয়ার আশা টুকু কখনো করিনা।
হয়তো একটু বেশি হিংসা করি।
অন্য কারো সাথে তোমায় শেয়ার করতে পারিনা।
জানি তুমি আমার না।
কিন্তু কি করবো বলো,
অবুঝ মনটা কেন যেন মেনে নিতে পারে না
হয়তোবা একদিন তোমায় আর বিরক্ত করব না,
অনেক দূরে সরে যাব।
আচ্ছা! সেদিন তুমি আমায় মিস করবে ?হয়তো না।
শত মানুষের ভিড়ে আমায় মনে করার সময় টুকু তোমায় হবেনা।
আবার হয়তোবা এমন একটি দিন আসবে যেদিন তুমি নিজেই বিরক্ত হতে চাইবে।
কিন্তু কেউ তোমায় বিরক্ত করবে না
হয়তো তুমি চাইবে কেউ তোমায় বারবার ভালবাসি ভালবাসি বলে জ্বালাতন করুক।
কেউ তোমায় নিয়ে হিংসা অনুভব করুক।
একটু রাগ দেখানো কারোর সাথে কথা বললে। কিন্তু তখন পাশে কেউ থাকবে না।
কিন্তু আমি আসবো একা কি সে সময়ে তোমায় সঙ্গ দিতে,
দূর আকাশের ক্ষুদ্র নক্ষত্র হয়ে আলো ছড়িয়ে দিতে আসবো।
হয়তো তুমি জানবে না বুঝবে না--------
ভুলক্রমে আমায় খুঁজবে ও না।
আমি ডাকবো, চিৎকার করে ডাকবো, হাজারো লোকের কোলাহলে,
আমার সেই ডাক হয়তো তোমার হৃদয়ে আচর কাটবে না।
তবুও বলবো ,ভালোবাসি ,অনেক ভালোবাসি।
আমি হারিয়ে গেছি ঠিকই কিন্তু , আমার ভালোবাসা এখনো হারায় নি।।
সমগ্র দেশবাসীকে রথযাত্রা শুভেচ্ছা রইল।
কাউকে এতটাও ভালোবেসোনা,
যতটা ভালবাসলে মনের মানুষটা তোমাকে
ছেড়ে চলে গেলে,
তুৃমি নিঃস্ব ও অসহায় হয়ে যাবে।
তুমি ততটুকুই ভালবাসবে,যাতে সে চলে গেলে
তুমি তা সহ্য করতে পারবে।।
এর বেশি ভালবাসলে
পাবে শুধু কান্না, দুঃখ, বেদনা।।।।
এই যাএায় বেঁচে গেলে ভীষন করে বাঁচবো।
সবাইকে জড়িয়ে ধরে অনেক করে কাঁদবো।।
এই যাএায় রেহাই যদি পাই অন্যের কথা ভাববো।
সবার পাওনা ও হিসেব গুলো চুকিয়ে দেব।।
একাকী গরীব মানুষগুলো খেলো কিনা খবর নেব।
এই যাএায় বেচেঁ যদি যাই আগে অন্যকে বাঁচতে দেব।।
ঘর থেকে বেড়িয়ে নদীর কাছে ক্ষমা চাইবো।
বড় পাহাড় আর সাগর দেশে বিনয় হেসে নত হব।।
আর হব না লাশের সারি,থামিয়ে নেব লোভ লালসা।
নতুন করে স্কুলে যাব,কলেজে যাব,ফুসকা খাবো,
আর হাসি গুলো ছড়িয়ে দেব।।
এই যাএায় যদি বেঁচে যাই যএ অন্যায় পুসিয়ে দেব,
যত হিংসা মিটিয়ে দেব।
এবার বাড়ি ফিরলে মায়ের শাড়ীর আঁচল হবো,
বোনের চোখের কাজল হবো,ছোট ভাইয়ের ঘোড়া হব।।
আর যদি না বাচিঁ, যদি হারিয়ে যাই ঐ দূর একাকী
অন্ধকার দেশে।
দূর দেশের চাদঁটি হব,যতটুকু পাড়ি দূর দেশ হতে সবার তরে আলো ছড়াবো।।।
👉👉 বাবার ঋণ শোধ হয় না।
😢খুব ভাল,ও ভদ্র একটা M.P.O.হারালাম।
🎹🎷যখন পড়বে না মোর পায়ের চিনহ👣👣
সকল জামাইদের কে জামাই ষষ্ঠীর শুভেচ্ছা।
মন দিয়ে পড়বেন।
দুনিয়াটা নুয়ে গেছে,আকাশটা ছুঁয়ে গেছে,🌏☁
পাশবিক মানুষের পাপে।👹👹
তাই খোলা ভিসা হাতে,কোনো নিশি রাতে,✋🌑🌚
এসেছি গো সেই অভিশাপে।👹🌚
মানুষের দানবতা,ঠোঁটে ঠোঁটে অমান্যতা,🎭
অন্তরে ভাঁড়ামি👽💘
হিংসার পাহাড়ে,সেরা জীব অনাহারে
মানুষের বেশে তুই হারামি।👾👿
কেমিক্যালে ডিম হয়,প্লাস্টিকে চাল হয়,👀
মানবের জাত গেছে পঁচিয়া।
তাই আমি হেঁটে হেঁটে,তোমাদের ছুইয়া ছুইয়া👣👣
ইতিহাস যাইতেছি রচিয়া।🌐🌌