Rumana Muntajirin
আসসালামু আলাইকুম।
I've received 200 reactions to my posts in the past 30 days. Thanks for your support. 🙏🤗🎉
একজন নারী ১০-১৫ বছর স্বামীর সংসার গোছায়।নিজে ভালো পোশাক না পরে তার সংসার সাজায়।এরপর একদিন তার স্বামী তার সাজানো সংসারে নিয়ে আসে পরোকিয়া!
এরপর মেয়েটা বাচ্চাদের মুখের দিকে তাকিয়ে আল্লাহর উপর ভরসা রেখে দিনরাত স্বামীর হেদায়েতের দু'আ করতে থাকে।
(বর্তমান সমাজের কমন চিত্র ইয়াংদের চাইতে মধ্যবয়স্ক লোকেরা এই রোগে বেশি আক্রান্ত)
#কপি
ফুসকা খেতে গেলাম দুই বইন😑😑
বান্ধবীর সাথে ঘুরাঘুরি ||মৌলভীবাজার ||সিলেট 💞💞
অল্প মানুষের সাথে আমার সম্পর্ক টিকে থাকুক, তবে তারা মুখে না অন্তর থেকেই ভালোবাসুক!♡🌻
আমাদের সন্তানকে বারবার ফিলি স্তিনের ইতিহাস শুনাবো, তাকে বারবার বলব কেন আমরা ফিলি স্তিনকে ভালোবাসি—
১. ফিলি স্তিন নবীদের পূণ্যভূমি।
২. ইবরাহীম আলাইহিস সালাম সর্বপ্রথম ফিলি স্তিনে হিজরত করেন এবং পরবর্তীতে স্ত্রী সারার সাথে সেখানে বসবাস করেন।
৩. লুত আলাইহিস সালামের কওমের ওপর পতিত গজব থেকে আল্লাহ তাআলা লুত আলাইহিস সালামকে রক্ষা করেন ফিলি স্তিনে।
৪. নবী ইসহাক আলাইহিস সালাম ও ইয়াকুব আলাইহিস সালাম ও ইউসুফ আলাইহিস সালামের জন্ম এই ফিলি স্তিনে।
৫. নবী মুসা আলাইহিস সালাম মিসর থেকে বনী ইসরাইলকে ফিরিয়ে নিয়ে আসেন পবিত্র এই ভূমিতে প্রবেশ করার জন্য। যদিও ইহু দিরা তাদের চিরকালীন কাপুরুষোচিত স্বভাবের কারণে প্রবেশ করতে পারেনি। মুসা আলাইহিস সালাম এই ভূমিকে পবিত্র বলেন।
৬. নবী দাউদ আলাইহিস সালাম অত্যাচারী জালূতের কপালে পাথর ছুঁড়ে তখনকার মুমিনদেরকে ফিলি স্তিন পুনরুদ্ধারে সহযোগিতা করেন।
৭. নবী সুলাইমান আলাইহিস সালাম ফিলি স্তিনে বসেই জিন ইনসানসহ পৃথিবীবাসির ওপর রাজত্ব করেন।
৮. সুলাইমান আলাইহিস সালাম ও পিঁপড়ের যে বিখ্যাত কাহিনী কুরআনে বর্ণিত আছে তা এই শহরেই ঘটেছিল। বর্তমান city of ashkelon এ অবস্থিত আন্ট ভ্যালি আছে واد النمل নামে।
৭. নবী জাকারিয়া আলাইহিস সালাম ফিলি স্তিনেই বাস করতেন এবং তার মিহরাব এই ফিলি স্তিনেই ছিল।
৮. এই বায়তুল মাকদিসেই মারইয়াম আলাইহাস সালাম বসবাস করতেন এবং অলৌকিক খাদ্যভাণ্ডার প্রাপ্ত হতেন।
৯. এই ফিলি স্তিনেই মারইয়াম আলাইহিস সালাম কোনো পুরুষ ব্যতীত একটি শিশু গর্ভে ধারণ করার মতো আশ্চর্যজনক ঘটনার জন্ম দেন।
১০. নবী ঈসা ও ইয়াহইয়া আলাইহিস সালামের এই ফিলি স্তিনে জন্মগ্রহণ করেন এবং বেড়ে উঠেন।
১১. এই ফিলি স্তিনেই ঈসা আলাইহিস সালামকে হ ত্যার ষড়যন্ত্র হলে আল্লাহ তাআলা ঈসা আলাইহিস সালামকে আকাশে উঠিয়ে নেন।
১২. আমাদের প্রিয়নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মিরাজের রাতে আকাশের জগতে রওয়ানা হওয়ার আগে আল্লাহ তাআলা তাকে ফিলি স্তিনের বায়তুল মাকদিসে মেহমান করেন।
১৩. বায়তুল মাকদিসের দক্ষিণদিকে কোথাও আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অন্য জগতের বাহন তাঁর বোরাককে বেঁধে রাখেন।
১৪. ফিলি স্তিনের বায়তুল মাকদিসেই আমাদের রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সকল নবী রাসূলগণের নামাজের ইমামতি করেন।
১৫. মিরাজের রাতে নামাজ ফরজ হওয়ার পর মসজিদুল আকসাই ছিল মুসলমানদের প্রথম কিবলা। মুসলমানরা বায়তুল মাকদিসের দিকে মুখ করে নামাজ পড়তেন। পরবর্তীতে আল্লাহর আদেশে কিবলা পরিবর্তন করে আল্লাহর সবশ্রেষ্ঠ ঘর কাবার দিকে ফেরানো হয়।
১৬. কেয়ামতের আগে ঈসা আলাইহিস সালাম ফিলি স্তিনের পবিত্র শহরেই আসমান থেকে নেমে আসবেন।
১৭. ঈসা আলাইহিস সালাম দাজ্জালকে ফিলি স্তিন শহরেই শহরের বাবে লুদের কাছে হ ত্যা করবেন।
১৮. রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘বায়তুল মাকদিস হলো হাশরের ময়দান। পুনরুত্থানের জায়গা। তোমরা তাতে গিয়ে সালাত আদায় করো। কেননা, তাতে এক ওয়াক্ত সালাত আদায় করা অন্যান্য মসজিদে এক হাজার সালাত আদায়ের সওয়ার পাওয়া যায়।’
১৯. দুনিয়াতে নির্মিত দ্বিতীয় মসজিদ পবিত্র শহর ফিলিস্তিনে অবস্থিত। মসজিদটি হলো মসজিদুল আকসা। বলা হয়ে থাকে আদম আলাইহিস সালামই মসজদটি নির্মাণ করেছেন। আবু জর গিফারি রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু একদিন নবীজিকে বলেন, হে আল্লাহর রাসুল! দুনিয়াতে প্রথম কোন মসজিদটি নির্মিত হয়েছে? তিনি বলেন, মসজিদুল হারাম। তিনি পুনরায় জিজ্ঞেস করেন, তারপর কোনটি? প্রতিউত্তরে তিনি বললেন, তারপর হলো মসজিদুল আকসা। এরপর তিনি জানতে চাইলেন যে, উভয়ের মধ্যে ব্যবধান কত বছরের? তিনি বললেন চল্লিশ বছরের ব্যবধান। [সহিহ বুখারি]
২০. বুখারী শরিফে আছে পৃথিবীতে মাত্র তিনটি মসজিদ ব্যতীত অন্য সকল মসজিদে ইবাদতের উদ্দেশ্য ভ্রমণ করা নিষিদ্ধ। এক.মসজিদুল হারাম। দুই. মসজিদে নববী তিন.মসজিদুল আকসা।
২১. সুরা বনি ইসরাইলে আল্লাহ তাআলা মসজিদুল আকসার পরিবেশকে বরকতময় বলেছেন।
২২. সুরা আম্বিয়ায় আল্লাহ তায়ালা এই ভূখন্ডের ব্যাপারে বলেন, ‘আর আমি তাকে ও লুতকে উদ্ধার করে নিয়ে গেলাম সেই ভূখণ্ডে, যেখানে আমি কল্যাণ রেখেছি বিশ্ববাসীর জন্য।’
২৩. সুরা আরাফে আল্লাহ তাআলা ফিলি স্তিনকে কল্যাণপ্রাপ্ত রাজ্য বলেছেন।
২৪. সূরা আম্বিয়ার আরেকটি আয়াতেও সুলাইমানের আলাইহিস সালামের ঘটনায় আল্লাহ তাআলা ফিলি স্তিনে কল্যাণ রেখেছেন বলে ঘোষণা দেন।
২৫. ফিলি স্তিনের এই ইতিহাস হলো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হেডলাইন। ফিলি স্তিনের আছে আরও অসংখ্য বিস্তারিত ইতিহাস, সাহাবাদের আমলের, তাবেয়ীদের আমলের, সালাফদের আমলের ইতিহাস, সালাহউদ্দীন আইয়ুবীর ইতিহাস। এই ভূমির কল্যাণের ব্যাপারে আছে হাদিসও। এখানকার মানুষের ব্যাপারেও আছে হাদিস। এতসব কিছু ছাড়া ফিলি স্তিনের যে অধ্যায়টি আমাদের হৃদয়ের সাথে সংযুক্ত, সেটা হলো ফিলি স্তিন হচ্ছে— শ হী দদের ভূমি। এখানে নিয়মিত সেই অমূল্য নেয়ামত লাভে ধন্য হচ্ছে মানুষ, যে নেয়ামত পেলে জীন্দেগী অতিবাহিত করা স্বার্থক। সেই নেয়ামতের কল্যাণে যারা সেখানে বাস করে তারা মুহূর্তেই পৌঁছে যায় জান্নাতের দোরগোড়ায়। ফিলি স্তিন ও ফিলি স্তিনের মানুষকে ভালো না বেসে কি পারা যায়!
সবগুলো কারণেই আমরা ফিলি স্তিনকে ভালোবাসি। তবে বিশেষভাবে ফিলি স্তিনকে ভালোবাসার যদি একটা কারণ জিজ্ঞেস করা হয়— কোন বিশেষ কারণটির কথা বলবেন?
© Majida
টাকা তুমি থাকলে বাবা মায়ের কাছে সেরা সন্তান।
টাকা তুমি শশুর বাড়ির আদরের জামাই।
টাকা তুমি অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি।
টাকা তুমি গ্রামের জনদরদি।
টাকা তুমি বিশিষ্ট সমাজ সেবক।
টাকা তুমি গণমানুষের নেতা।
টাকা তুমি গরিবের বন্ধু।
টাকা তুমি মা-বাবার দায়িত্বশীল ছেলে।
টাকা তুমি শালা শালীর প্রিয় দুলাভাই।
টাকা তুমি আত্মীয়স্বজনের কাছে সবচেয়ে নামিদামী মানুষ।
টাকা তুমি বন্ধুর খুবই ঘনিষ্ঠ বন্ধু।
টাকা তুমি বউয়ের কাছে সেরা জামাই।
টাকা তুমি সন্তানের কাছে সেরা বাবা।।।💔💔
আজকের ঘুরাঘুরি টা কেমন ছিলো?😀😀
কলেজ থেকে পিকনিক এ গেলাম ২০২২- ৩ ডিসেম্বর😁😁
আরো লিখ,দেখে দেখে😆😆😆
Please follow this page🙏🙏🙏
তুমি কি ভুলে গেছো সেই দিনের কথা গুলো
ভুলে গেছো প্রথম দেখার অনুভুতি গুলো?
কেনই বা মনে রাখবা বলো,
মন তো আজ খোলা আকাশের মেঘ হয়ে গেছে।
যেখানে ইচ্ছে জমে বৃষ্টি হয়ে নামো। ☹️🙂
অন্যের উপর ডিপেন্ড হয়ে জীবনে বাঁচা সম্ভব? বাঁচতে হবে নিজের জন্য। 🤗🤗
আমার বিড়াল টা খুব বেশি অসুস্থ 😭😭😭সবাই দোয়া করবেন প্লিজ🤲🤲🤲
আমার হাতের রান্না খাওয়ালাম।।।😋😋
মন খারাপের সময় মন ভালো করার একটি উপায় কোথাও ঘুরতে যাওয়া।।
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম 🌺
আসসালামু আলাইকুম 🌸🌸
হাতের কাজের পন্যের চাহিদা যুগ যুগ ধরে চলে আসছে।🌻🌻
সুই সুতার কাজের মাধ্যমে নিখুঁতভাবে ফুটিয়ে তোলা হয় এক একটি পণ্য।
আপনি চাইলে এখানে হাতে তৈরি সালোয়ার- কামিজ, ওয়ান পিস,নকশীকাঁথা(বেবিদের নকশীকাঁথা, বড় নকশীকাঁথা) সেলাই, কুশিকাটার বিভিন্ন পণ্য (পন্চো, মাপলার,বেবিদের জুতা।বেবিদের জামা,চাদর)ইত্যাদি অর্ডার করতে পারেন।🥀🥀🥀🥀
যে তোমার গুরুত্ব বোঝেনা তাকে জোড় করে বোঝাতে যেওনা।
যাকে শত বোঝানোর পরেও,
বোঝে না,
তাকে তার মতো করে,
ছেড়ে দেওয়াটাই ভালো হবে..!
বিয়ের পর বরকে বললাম, আমার বান্ধবীরা প্ল্যান করছে আপনাকে পরিক্ষা করবে, হয়তো কেউ মেসেজ দিতে পারে, খেয়াল রাইখেন!
এরপর থেকে কোনো মেয়ের আইডি থেকে নক দিলেই বর ভাবে আমার কোনো না কোনো বান্ধবী দিছে! রিপ্লাই দিয়ে কয় "আমি বিবাহিত, আমার সুন্দরী বউ আছে!"❤️
একটু চালাক না হইলে আসলেই দুনিয়াতে টিকে থাকা মুশকিল!🙂
সংগৃহীত 🌸
একটি মধ্যবিত্ত পরিবারের মিনিমাম মাসিক খরচের তালিকা...
১। চাউল ১ বস্তা = ৩,০০০/-
২। তৈল ৩ লিটার = ৬০০/-
৩। বাসা ভাড়া = ৪,০০০/-
৪। সবজি = ২,০০০/-
৫। মাছ = ১,৫০০/-
৬। গ্যাস সিলিন্ডার = ১,৮০০/-
৭। শ্যাম্পু,সাবান৷ = ৫০০/-
৮। মুদি বাজার = ২,০০০/-
৮। বিদ্যুৎ বিল = ৭০০/-
৯।মোবাইল খরচ। = ৫০০/-
১০!বাবা মায়ের হাতে নিম্নে৫০০০
-------------------------------------------------
সর্বমোট = ২১৬০০/-
সাথে বাচ্চাদের পড়াশুনা, চিকিৎসা খরচ, যাতায়াত, পিতা মাতার জন্য নির্দিষ্ট একটা খরচ সহ আরও অন্যান্য খরচ।
কিন্তু,
যাদের বেতন ১০,০০০
যাদের বেতন ১৫,০০০
যাদের বেতন ২০,০০০
কি করবে তারা ???
হাত খরচ, যাতায়াত খরচ বাদ দিলাম।। 🥲
দাবি আমাদের একটাই,
""নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের
দাম কমান""
দেশ বাচাঁন,,, দেশের মানুষ বাচাঁন....!!"" এ দেশের মানুষ এখন আর মেট্রোরেল, পদ্দাসেতু, টানেল , ফ্লাইওভার চায় না। তারা দুই বেলা ডাল ভাত খেয়ে বাচতে চায়।
মধ্যবিত্ত এবং নিম্নআয়ের মানুষের জন্য সকল পণ্যের দাম কমাতে হবে।
এক মধ্যবিত্ত পরিবারের বাস্তব জীবনের সত্য কথা।
হারাতে হারাতে,
আজ আমি ক্লান্ত..!
আমি ছাড়া যার অন্যের প্রতি ঝোক সে মানুষ টা আমার না হোক।
(Daily Routine) ♥️
এই শব্দটার সাথে আমরা সবাই পরিচিত। সেই ছোটবেলা থেকে আজ পর্যন্ত আমরা অনেকে অনেক রুটিন করেছি। কিন্তু কোনোটাই ঠিকমতো মেইনটেইন করা হয় নি। এই যেমন ধরুন সর্বোচ্চ তিন/চার দিন। এরপরই আমরা আবার আগের নিয়মে চলে যাই। ফলাফল যা লাউ তাই কদু।
একটা কথা কী জানেন তো? মানুষ অভ্যাসের দাস। আমরা আমাদের প্রতিদিনের কাজগুলো নিয়ে একটা রুটিন তৈরি করে নিতে পারি। এরপর ২৪ ঘন্টা সময় টা কে প্রোপারলি ইউজ করতে পারি।
রুটিন তৈরির জন্য আপনার প্রথম কাজ হলো আপনি আপনার প্রতিদিনের কাজগুলো নিয়ে টু ডু লিস্ট বানাবেন। ঘুম থেকে উঠে ঘুমাতে যাওয়ার আগ পর্যন্ত যা যা আপনি করেন সব নিয়ে।
ধরুন, আপনার প্রতিদিনের কাজ গুলো নিয়ে একটা রুটিন বানানো কমপ্লিট। এবার কথা হলো এই রুটিন টা কে আমরা কীভাবে ধরে রাখবো? এর জন্য আপনাদের কয়েকটা টিপস দিচ্ছি ..
১. Identity Driven Goal:
_________________________
প্রথমে আপনি আপনার গোল টা নিয়ে ভাববেন। পুরো ২৪ ঘন্টায় আপনি আপনার দিনটাকে কীভাবে কাটাতে চান?
২. Identify the Daily Task:
___________________________
আপনি যেভাবে দিনটা কাটাতে চান তা করতে হলে আপনাকে কোন কোন কাজ করতে হবে, কোন কোন ভালো গুণ অর্জন করতে হবে, কোন কোন বদ অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে তা আইডেন্টিফাই করে ফেলুন।
৩. Create Task List for Each Day:
____________________________
যে ভালো এবং বদ অভ্যাস গুলো আইডেন্টিফাই করেছেন তা টুক করে লিস্ট করে ফেলুন।
৪. Set Clear and Specific Task:
_____________________________
এবার ঐ অভ্যাস গুলো থেকে নির্দিষ্ট করে ৫/৬ টা অভ্যাস বেছে নিন। যেগুলো আপনি প্রতিদিন করতে পারবেন।
৫. Have specific environment for tasks:
_________________________
নিশ্চয়ই আপনার এমন এমন অভ্যাস আছে যা আপনি প্রতিদিন করে থাকেন। যেমন ধরুন দাঁত ব্রাশ করা, ঘুমানো, গোসল করা, খাওয়া-দাওয়া করা, পড়াশোনা করা ইত্যাদি।
আপনি যে নতুন অভ্যাস টা গড়তে চাচ্ছেন তা এই অভ্যাস গুলোর সাথে জুড়ে দিন।
উদাহরণ স্বরূপ:
_________________
▪️আপনি প্রতিদিন ইসলামিক বই পড়ার অভ্যাস গড়তে চাচ্ছেন। কিন্তু কয়েকদিন পড়ার পর আর তা হয়ে ওঠে না।
প্রতিদিন রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে অন্তত এক পেজ করে হলেও পড়ে ঘুমাবেন। এতে সময়টা আপনার জন্য নির্দিষ্ট হয়ে গেল। এই সময়টা এলেই আপনার ইচ্ছে করবে এক পেজ করে হলেও বইটা পড়ে ঘুমাই।
▪️আপনি কুরআন তিলাওয়াত করতে চান নিয়মিত। কিন্তু এক সপ্তাহ/এক মাস/এক বছর হয়ে যায় পড়বো পড়বো করেও কুরআন টা ধরাই হয় না। আচ্ছা আপনি তো পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায় করেন নিয়মিত তাই না? পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের পর অন্তত পাঁচ আয়াত করে হলেও যদি কুরআন তিলাওয়াত করেন তবে দেখবেন দিন শেষে পঁচিশ আয়াত কুরআন তিলাওয়াত করা হয়ে যাবে।
পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের পর এটা যদি স্পেসিফিক করে দেন, দেখবেন যখনই সালাত আদায় করা শেষ হয়ে যাবে তখনই কুরআন তিলাওয়াত এর কথা মনে পড়ে যাবে। আপনি হয়তো পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের পর কুরআন পড়তে পারবেন না। তাতে সমস্যা নেই তো। এক/দুই/তিন/চার ওয়াক্ত তো পড়তে পারবেন। ঐটাই এনাফ।
এরকম করে একটা অভ্যাস এর সাথে আরেকটা অভ্যাস জুড়ে দিলে দেখবেন এক সময় আপনার করতে না পারা কাজটা অভ্যাসে পরিণত হয়ে যাবে ইন শা আল্লাহ।
৬. Reward:
______________
আপনার প্রত্যেক টা কাজের জন্য যদি নিজেকে পুরস্কৃত করেন দেখবেন এতে আপনার ঐ কাজটা করার আগ্ৰহ অনেক গুণ বেড়ে যাবে।
যেমন ধরুন, আপনি যে যে কাজগুলো করবেন তার জন্য পয়েন্ট নির্ধারণ করে দিন। এরপর দিনশেষে যখন দেখবেন আপনার পয়েন্ট ৬০/ ৭০/৮০/৯০ এরকম হয়ে যাবে তখন আপনার নিজের মধ্যেই অন্যরকম এক ভালো লাগা কাজ করবে। ইচ্ছে করবে কাল আমাকে এই পয়েন্ট টা ধরে রাখতে হবে অথবা এর থেকে ভালো করতে হবে।
আবার আপনার পয়েন্ট যদি আগের দিনের তুলনায় কম হয় তখন মন খারাপ হবে। নিজেকে আরো ভালো করার জন্য নিজেই তাগাদা দিতে থাকবেন ইন শা আল্লাহ।
পাঁচ ওয়াক্ত সালাত কে কেন্দ্র করে আপনি আপনার ছোট ছোট ভালো অভ্যাস গুলো গড়ে তুলতে পারেন। সেই অনুযায়ী প্রতিদিনের রুটিন টা বানাতে পারেন ইন শা আল্লাহ।
▪️ ফজর সালাত:
_________________
১. আজানের জবাব
২. মিসওয়াক
৩. ফজর সালাত আদায়
৪. ফরজ সালাতের পর জিকির
৫. সকালের জিকির
৬. দরুদ ২০ বার
৭. ইস্তেগফার ২০ বার
৮. কুরআন তিলাওয়াত ৫ আয়াত
৯. সালাতুত দুহার সালাত আদায়
১০. ফজরের পর না ঘুমানো
১১. ৩/৫ পেইজ ইসলামিক বই
১২. এক্সারসাইজ
১৩. Study
১৪. অন্যান্য কাজ
▪️যোহর সালাত:
______________
১. আজানের জবাব
২. মিসওয়াক
৩. তাহিয়্যাতুল ওযুর সালাত
৪. যোহর সালাত আদায়
৫. ফরজ সালাতের পর জিকির
৬. দরুদ ২০ বার
৭. ইস্তেগফার ২০ বার
৮. কুরআন তিলাওয়াত ৫ আয়াত
৯. অন্যান্য কাজ
▪️আসর সালাত:
______________
১. আজানের জবাব
২. মিসওয়াক
৩. তাহিয়্যাতুল ওযুর সালাত
৪. আসর সালাত আদায়
৫. ফরজ সালাতের পর জিকির
৬. দরুদ ২০ বার
৭. ইস্তেগফার ২০ বার
৮. কুরআন তিলাওয়াত ৫ আয়াত
৯. এক্সারসাইজ
১০. অন্যান্য কাজ
▪️ মাগরিব সালাত:
_________________
১. আজানের জবাব
২. মিসওয়াক
৩. মাগরিব সালাত আদায়
৪. ফরজ সালাতের পর জিকির
৫. সন্ধ্যার জিকির
৬. দরুদ ২০ বার
৭. ইস্তেগফার ২০ বার
৮. কুরআন তিলাওয়াত ৫ আয়াত
৯. Study
১০. অন্যান্য কাজ
▪️এশার সালাত:
______________
১. আজানের জবাব
২. মিসওয়াক
৩. তাহিয়্যাতুল ওযুর সালাত
৪. এশার সালাত আদায়
৫. ফরজ সালাতের পর জিকির
৬. দরুদ ২০ বার
৭. ইস্তেগফার ২০ বার
৮. কুরআন তিলাওয়াত ৫ আয়াত
৯.সূরা মূলক, সূরা বাকারার শেষ দুই আয়াত
১০. অন্যান্য কাজ
১১. Study
এভাবে পাঁচ ওয়াক্ত সালাত কে কেন্দ্র করে আপনাদের রুটিন গুলো বানাতে পারেন ইন শা আল্লাহ। এরপর উপরের নিয়মে রুটিন কীভাবে ধরে রাখা যায় তা এপ্লাই করে দেখতে পারেন।
|| রুটিন পর্যালোচনা ||
Copy post
পাপ করলে যদি নোটিফিকেশন আসতো,
তাহলে বুঝতে পারতাম চব্বিশ ঘণ্টায় আমরা
কত হাজার পাপ করছি।
আল্লাহুম্মাগফিরলী।
হাতের কাজ :
এই হাতের কাজ গুলো দেখতে যতটা সহজ এবং সুন্দর এগুলো তৈরীর গল্প টাও অনেক কঠিন। টাকা ইনকাম করা যে মোটেও সহজ সাধ্য কাজ নয় তা উদ্যোক্তা হওয়ার পড়েই টের পেয়েছি৷জন্ম সুত্রেই আমি মায়ের কাছ থেকে হাতের কাজের হাতে খড়ি নিই৷ তারপরও হাজার কষ্ট হলেও হালাল ইনকাম করে একটা শান্তি পাওয়া যায় আলহামদুলিল্লাহ 🌺🌺🌺
কেউ অর্ডার করতে চাইলে ইনবক্সে নক করতে পারেন ইন শা আল্লাহ। আপনার পছন্দ মতো বানিয়ে এমব্রয়ডারি ডিজাইন করে দেওয়া হবে।🌺🌺🌻🌼
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম 🌺
আসসালামু আলাইকুম 🌸🌸
হাতের কাজের পন্যের চাহিদা যুগ যুগ ধরে চলে আসছে।🌻🌻
সুই সুতার কাজের মাধ্যমে নিখুঁতভাবে ফুটিয়ে তোলা হয় এক একটি পণ্য
আপনি চাইলে অর্ডার করতে পারেন।🥀🥀🥀🥀
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম 🌺
আসসালামু আলাইকুম 🌸🌸
হাতের কাজের পন্যের চাহিদা যুগ যুগ ধরে চলে আসছে।🌻🌻
সুই সুতার কাজের মাধ্যমে নিখুঁতভাবে ফুটিয়ে তোলা হয় এক একটি পণ্য
আপনি চাইলে অর্ডার করতে পারেন।🥀🥀🥀🥀
থাকনা কিছু অপূর্ণতা তাতে কি?🙂
এইতো আর কয়টা দিন বাকি💔💔
তারপর : মৃত্যু 💔
কারো ভালোবাসা পাওয়ার জন্য আপনাকে আহামরি সুন্দর হতে হবেনা। কারো বন্ধুত্ব পাওয়ার জন্য আপনাকে স্মার্ট বা ধনী হতে হবেনা। কারো থেকে প্রশংসা পাওয়ার জন্য আপনাকে আকর্ষণীয় হতে হবেনা।
কারো জন্যই আপনার নিজেকে পরিবর্তন করতে হবেনা। তারা যদি আপনাকে আপনার মতো করে গ্রহণ করতে না পারে, তবে ওরা আপনাকে ডিজার্ভ করেনা। নিজেকে কখনো তুচ্ছ ভাববেন না।
Copy
🤣🤣🤣