Ashish Ghosh

Ashish Ghosh

অসত্যের কাছে নত নাহি হবে শীর, ভয়ে কাঁপে কাপুরুষ, লড়ে যায় বীর....

10/10/2023

একজন স্ত্রী( গৃহিণী) তার স্বামীর মানিব্যাগ থেকে গোপনে টাকা নিয়ে গেলে ইহা আইনের দৃষ্টিতে কোন ধরণের অপরাধ হবে?
ক) চুরি
খ) আত্মস্যাত
গ) বিশ্বাস ভংগ
ঘ) অপরাধ মুলক বিশ্বাস ভংগ
ঙ)কোনটাই নয়।

02/10/2023

১। কোর্ট ম্যারেজ বলতে আইনে কিছু নেই। ওটা জাস্ট একটা হলফনামা যার মাধ্যমে ছেলে মেয়ে স্বেচ্ছায় বিয়ে করছে বলে ঘোষণা দেয়।
২। কাবিননামা ই হলো বিয়ের বৈধ ডকুমেন্টস বা রেজিষ্ট্রেশন পেপার।

18/09/2023

কোন মেয়েকে দেখে অশ্লীল অঙ্গভঙ্গি বা শিশ বাজালে ইভটিজিং হবে।ইভটিজিং এর শাস্তি ১ বছর পর্যন্ত জেল।

সাবধান হোন।মেয়ে দেখলেই তাদের হ্যারাস করবেন না।

11/09/2023

আপনার স্বামী বা স্ত্রী পরকীয়ায় লিপ্ত হলে, প্রথমে বুঝানোর চেষ্টা করবেন, না হলে সরাসরি ডিভোর্সে চলে যাওয়াই ভালো৷ বাধা হয়ে দাড়ালে এর ফলাফল হত্যা পর্যন্ত গড়ায় বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই৷কারন নিষিদ্ধ জিনিসে মানুষ আসক্ত বেশি।

13/08/2023

যৌতুক দাবি করিবার দণ্ড

যদি বিবাহের কোনো এক পক্ষ, প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে, বিবাহের অন্য কোনো পক্ষের নিকট কোনো যৌতুক দাবি করেন, তাহা হইলে উহা হইবে এই আইনের অধীন একটি অপরাধ এবং তজ্জন্য তিনি অনধিক ৫ (পাঁচ) বৎসর কিন্তু অন্যূন ১ (এক) বৎসর কারাদণ্ড বা অনধিক ৫০,০০০ (পঞ্চাশ হাজার) টাকা অর্থদণ্ড অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডনীয় হইবেন।

04/08/2023

স্ত্রী যদি স্বামীকে বকাবকি করে। মারধোর করে প্রচন্ড তাহলে কি করা যাবে?? ওর বিরুদ্ধে?? এটার সমাধান কি? এমন পোস্ট যখন দেখি উত্তর দেয়ার মত কিছুই থাকেনা।

03/08/2023

Really very much like 3k are followers. Thanks everyone ❤️❣️

02/08/2023

আপনার স্ত্রী যদি অন্যের হাত ধরে চলে যায় তাহলে আপনি কি করবেন ?

বিস্তারিত কমেন্টে

30/07/2023

আমি (নাম দেয়া হয়নি) একটা প্রেম করতাম। মেয়ের কিছু সমস্যার কারণে আমি এখন আর সম্পর্ক রাখতে চাচ্ছিনা। কিন্তু মেয়ে বলছে সে কিছু করে বসবে। যদি সে কিছু করে বসে তাহলে কি কোনো আইনি জটিলতায় পড়তে হবে? যাতে না পড়তে হয় সেক্ষেত্রে আগেভাগে কিছু করার আছে কিনা?

কোন কিছু করার আগে সব বুঝে করতে হবে।
না হলে তো তার কনসিকোয়েন্স ফেস করতেই হবে।

সবার সতর্ক হওয়া উচিত।

30/07/2023

সমাজে আবেগের কোন স্থান নেই। বিবেক দিয়ে ভাবুন আমরাই পারি সমাজকে বদলে দিতে।
সত্য কে সত্য মিথ্যা কে মিথ্যা বলতে যত দিন না শিখবো তত দিন ভালো কিছু আশা করা বিলাসিতা মাত্র।

© আশিষ ঘোষ

30/07/2023

পুরুষতান্ত্রিক সমাজই মূল সমস্যা

মধ্যবিত্ত ও নির্দিষ্ট আয়ের লোকজনের ক্ষেত্রে দেখা যায়, তারা একরকম বিপর্যয়ের মধ্যে আছে। নিম্নবিত্তদের ক্ষেত্রে সেই বিপর্যয় তুলনামূলক কম। মধ্যবিত্তের সহ্যক্ষমতা কমে যাচ্ছে। এই শ্রেণির মধ্যে পারিবারিক নির্যাতনের ঘটনা বাড়ছে। তবে মূল বিষয় হলো মন-মানসিকতা। পরিবারে এসে নারীকেই কেন আঘাত করতে হবে? কারণ ধরে নেওয়া হয়, নারী দুর্বল। প্রতিরোধ করতে পারবেন না। তাঁর চরিত্রের ওপর সহজেই কালিমা দেওয়া যায়।

এই সমাজে একজন পুরুষ পতিতালয়ে গেলে দোষী হয় না। কিন্তু যে নারী পতিতালয়ে থাকেন, তাঁর জানাজা হয় না। অনেক সময় কবরও দিতে দেওয়া হয় না। কোনো নারীকে তাঁর স্বামী নির্যাতন করে যখন বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের কথা বলেন, তখন সমাজ সেটিকে স্বাভাবিক বলে ধরে নেয়। তার মানে স্ত্রীকে মারধর করা স্বামীর জন্য স্বাভাবিক ঘটনা। ধর্মের নামে পিতৃতন্ত্রকে জায়েজ করা হয়।

পারিবারিক নির্যাতনের মূল কারণ পুরুষতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থা। পৃথিবীর পশু-পাখি, অন্যান্য প্রাণী চলছে মাতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থায়। আমরাও একসময় মাতৃতান্ত্রিক ছিলাম। কিন্তু এখন চলছে পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থা। আমরা এমন এক সমাজে আছি, যেখানে একজন মুক্তিযোদ্ধার কফিনের সামনে নারী ইউএনওকে সম্মান জানাতে দেওয়া হয় না।
সমাজ, আইন, বিচার, রাজনীতি বা মসজিদ-মন্দিরে একই অবস্থা। সুপ্রিম কোর্টে এক নারী বিচারপতি রায় দিয়েছেন– নারী বিয়ের কাজি হতে পারবেন না। এর কারণ হিসেবে বলা হয়, যেহেতু মাসের নির্দিষ্ট সময়ে নারী ‘অশুচি’ বা ‘অপবিত্র’ থাকেন, তাই তিনি কাজি হতে পারবেন না। অথচ নিকাহ রেজিস্ট্রার কিন্তু বিয়ের সময় কলেমা পড়ান না। এ নিয়ে আমি বিরোধিতা করেছি। অন্য আইনজীবীরা কোনো প্রতিবাদ করেননি।

পুরুষতান্ত্রিক সমাজ এমনি এমনি নারীর সব অধিকার মেনে নেবে না। যেটুকু পুরুষতন্ত্রের পক্ষে সেটুকু নিচ্ছে। সমতার প্রশ্নে গ্রহণ করতে এ ব্যবস্থাকে বাধ্য করতে হবে। সেই সঙ্গে সচেতনতা বাড়াতে হবে। কারণ হাজার বছর ধরে এ ব্যবস্থা চলে আসছে। সম্প্রতি নারীরা বেশি সংখ্যায় ডিভোর্স দিচ্ছেন। সচেতনতা বৃদ্ধির জন্যই এটা হচ্ছে। নারী যখন অধিকার সচেতন হন, তখন তিনি প্রতিবাদ করেন। যেখানে সম্মান থাকবে না, সেখানে নারী থাকতে চাইবেন না। তখন তিনি ডিভোর্স দেন। নারীকে সমর্থ করার জন্য স্কুল পর্যায়ে নৈতিক শিক্ষা যেমন জরুরি, তেমনি জুডো-কারাতের মতো আত্মরক্ষার কৌশল বাধ্যতামূলকভাবে শেখানো দরকার। কারণ একজন নারী যখন ছিনতাইকারীর কবলে পড়েন, তখন তাঁর ব্যাগ ও ওড়না ধরে টান দিলে তিনি ওড়না সামলাতে গিয়ে ব্যাগ ছেড়ে দেন। আমাদের এ অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।

© জেড আই খান পান্না
আইনজীবী

27/07/2023

Really very much like 2k are followers. Thanks everyone ❤️❣️

25/07/2023

পুলিশ হলো জনগণের বন্ধু ।
আমরা যতটুকু পারি তথ্য দিয়ে তাদের সাহায্য করতে পারি।
আমার দেখা সব পুলিশ ভালো মনের মানুষ মানবিক পুলিশ।♥️♥️

16/07/2023

যৌতুক একটি সামাজিক অপরাধ । কেনো যৌতুক দিতে হবে নারী পুরুষ সমান অধিকার। অনেক ক্ষেত্রে নারী এর কাছ থাকে পুরুষ যৌতুক দাবি করে থাকে। কেনো এই নিয়ম হবে ।কোনো সময় তে মেয়ে পক্ষ থেকে করে না। একটা বাবার সন্তান মানুষ করতে অনেক কষ্ট সে ছেলে হব বা মেয়ে তাহলে এই বৈষম্য কেনো। আমরা যে সম অধিকার নিয়ে ছিল্লায় কোথায় গেলো সম অধিকার যৌতুক দেওয়া বা নিওয়া দুইটাই সমান অপরাধ আমরা যত দিন যৌতুক কে না বলতে পালবো তত সমাজ থেকে নারী নির্যাতন প্রতিরোধ করা যাবে না।

© আশিষ ঘোষ

13/07/2023

পুরুতান্ত্রিক সমাজের প্রতি লজ্জা লাগে।
নিউজ চ্যানেলে ধর্ষণ যখন দেখি খুব লজ্জা লাগে আমি নিজে পুরুষ বলে।
ধর্ষণ প্রতিরোধ করতে হলে সব চেয়ে যটা বেশি প্রয়োজন আইনের সঠিক ব্যবহার
এবং গণসচেতনতা বিদ্ধি করা। যদি ধর্ষণ মামলা খুব দ্রুত নিষ্পত্তি করা হয় এবং সাজা নিশ্চিত করা যায় তাহলে
ধর্ষনের পরিমাণ হ্রাস পাবে । ধর্ষণ একটি সামাজিক অপরাধ সকলে এর জন্য প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। আমরাই পারি সমাজকে বদলে দিতে। আর যেনো কোনো বোন ধর্ষিত হয়ে না পড়ে থাকে ❤️

© আশিষ ঘোষ

11/07/2023

ডিভোর্স কোনো সমাধান নয়। ডিভোর্স দিলে ম্বামী স্ত্রী দুজনই খুশি হলেও সন্তান তার কথা এক বার ভাবছেন।
সময় নেন ৬ মাস এক বছর বা তার বেশি। এক সময় সব সমাধান হয়ে যাবে।
যদি সমস্যা সমাধান না করে ডিভোর্স দেন সন্তানের কথা এক বার ভাবছেন।
আপনারা তো সেপারেশন থেকে সুখী থাকবেন কিন্তু সন্তানটা তো এতিম হয়ে যাবে
আমি ডিভোর্সকে সমার্থন করি না।

11/07/2023

কোন ক্ষেত্রে একজন স্বামী ধর্ষক হতে পারে?

11/07/2023

বাল্য বিবাহ একটি সামাজিক অবক্ষয় ও অপরাদ। আমরা এই আইনের কোনো বিধি মানতে চায় না।
অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় যে বাল্য বিবাহের কারণে বিবাহিতা মহিলাদের অনেক শারীরিভাবে জটিলতায় ভোগে।
এই জন্য বাল্য বিবাহ নিরোধ করার জন্য সরকার বাল্য বিবাহ নিরোধ আইন প্রণয়ন করেছে।
আমরা যদি আইন সঠিক ব্যবহার করি । তাহলে সমাজে বাল্য বিবাহের পরিমান হ্রাস পাবে।
যারা এই বিবাহ রেজিস্ট্রার করেন তাদের যদি শাস্তির আয়তায় আনা যায় তাহলে
কিছু তা হলেও সমাজে এর প্রভাব কমে যাবে।
সকল কিছুর উর্ধে গণসচেনতার বিদ্ধি করা।

© আশিষ ঘোষ

11/07/2023

প্রেম করে বিয়ে করলে অধিকাংশ সংসারে অশান্তি থাকে কেন বা ডিভোর্স বেশি হয় কেন?

আপনার যৌক্তিক মতামত কী?

10/07/2023

রিমান্ড কেনো দেয়া হয়
আসলে রিমান্ড আইনের একটি সাধারণ প্রক্রিয়া ।
কি কারণে রিমান্ড আনা হয় সেগুলো হল:-
১:- আসামীকে জিজ্ঞাসাবাদ করে অপরাধমূলক মূল ঘটনার রহস্য উঘাটনের জন্য।
২:- চোরাইমাল বা লুন্ঠিত দ্রব্য উদ্ধারের জন্য।
৩:- অপরাধ সংক্রান্ত ও আসবাপত্র উদ্ধারের জন্য।
৪:- আসামী সহযোগীদের গ্রেফতারের জন্য।
৫:- আসামি পুলিশ এর জিজ্ঞাসাবাদ কোন দোষ স্বীকার করে তাহলে আসামীকে একজন
জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট নিকট পাঠিয়ে কার্যবিধি আইনের ১৬৮ ধরা মতে স্বীকারোক্তিমূলক
জবানবন্দি প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন ।

© আশিষ ঘোষ

09/07/2023

রিমান্ড
সম্পাতিক সময়ে রিমান্ডের নাম শুনলে অনেকেই ভয় পায় ।
আসলে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। কোনো ব্যক্তির যদি বিজ্ঞ আদালত
রিমান্ড মঞ্জুর করেন তাহলে আসামীর ভিতর একটা ভয় কাজ করে থাকে।
আসলে আমরা ভাবি রিমান্ড মনে শারীরিক বা মনসিক নির্যতন
কিন্তু তেমন কিছু না শুধু জিজ্ঞাসাবাদ । আপনি যদি প্রয়োজন মনে করেন তাহলে, আপনার আইনজীবীর সামনে জিজ্ঞাসবাদ করাতে পারেন। কোনো ব্যাক্তি কে হেফাজতে যদি শারীরিভাবে মানষিক ভাবে নির্যতন করে
। তার জন্য সেই ব্যাক্তি প্রতিকার চাইতে পারেন।
এই সম্পর্কে ২০১৩ সালে একটা আইন পাস হয়। নির্যাতন এবং হেফাজতে মৃত্যু নিবারণ আইন ২০১৩।
যদি কোনো ব্যাক্তিকে অবৈধভাবে আটক রাখা হয় ।সেটা এই আইনের ভিতরে অন্তভূক্ত হবে।
তাই রিমান্ডে কোনো ভয় নেই। রিমান্ড আইনের একটি সাধরণ ধাপ। Ashish Ghosh

08/07/2023

সাম্প্রতিক সময়ে ডিভোর্স কে বেশি দেয় পুরুষ না নারী !

আপনার মতামত কি?

08/07/2023

সাম্প্রতিক সময়ে ডিভোর্স বেশি হওয়া কারণ

আপনার মতামত কি?

07/07/2023

Really very much like 1k are followers. Thanks everyone ❤️❣️

01/07/2023

প্রিয় একটা জায়গা 🌼🥰🌺

01/07/2023

ছবিটি বাংলাদেশের একজন ফটোগ্রাফারের ।
বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফটোগ্রাফি কনটেস্টে ছবিটি বেশ প্রশংসা কুড়িয়েছে।(সংগ্রহীত)

21/06/2023

ফেইসবুকের কমেন্ট সেকশনে গেলে বুঝা যায়, বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ জুডিশিয়ারি পরিক্ষা ছাড়াই একেকজন জাজ সাহেব, মামলার নথী না দেখেই রায় দিয়ে দেন।

18/06/2023

বাবা 💚

এই শব্দকে কোন সংজ্ঞায় সংজ্ঞায়িত করা যায় না। এই একটা শব্দই যেন পুরো আকাশ সমান।

বাবা যেন একটা আস্ত আকাশ, যার কোন সীমা নেই। এক মস্ত সাগরের ঢেউ, যার বুকে মাথা রেখে হারিয়ে যাওয়া যায়।

বাবা তো বাবাই, তাকে নিয়ে কিই বা লিখা যায়? 💚

শুধু বলি প্রগাঢ় মমতায় ঘেরা সম্পর্ক মজুবত হোক পিতা আর সন্তানের। ভালো থাকুক প্রতিটি বাবা।

বাবা দিবস এর শুভেচ্ছা সকল বাবাকে,

18/06/2023

ডিভোর্স কোনো সমাধান নয়
হয়তো স্বামী স্ত্রী ডিভোর্সে জিতে গেলেন
কিন্তু বাচ্চাটার কি হবে সেতো দুজনের যেকোনো একজনকে ছাড়া লাইফ কাটিয়ে দিবে ।
সুন্দর সম্পর্ক কথা বলে সমাধান করা নিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে হবে। প্রতিনিয়ত যেভাবে ডিভোর্স হচ্ছে হয়তো এই বাবা দিবসে হাজারো সন্তান বাবাকে হারাচ্ছে।

09/06/2023

ফৌজদারী কার্যবিধিতে মূলত একটি ফৌজদারী মামলার শুরু হতে শেষ পর্যন্ত আলোচনা করা হয়েছে। সে হিসেবে
একটি মামলার শুরু হতে শেষ পর্যন্ত আয়ত্ব করতে

পারলেই সম্পূর্ণ ফৌজদারী আইন বোঝা অনেক সহজ হয়ে যায়। একটি ছকের মাধ্যমে সহজেই একটি মামলার

ধাপ-সমূহ ও আইনের সংশ্লিষ্ট বিধান তুলে ধরা হলো- ফৌজদারী মামলার ধাপসমূহ [ Stages of Criminal বিচার পূববর্তী [Pre-Trial Stage]

Cases]

বিচারিক ধাপ [Trial Stage]

MM বিচার পরবর্তী ধাপ [Post Trial Stage ] আমাদের দেশে সাধারণত ৩ (তিন) ধরনের ফৌজদারী

মামলা রয়েছে।

১. জিআর মামলা (ধারা ১৫৪ ) ২.নন-জিআর মামলা বা নন এফআইআর মামলা

[ধারা

see]

সিআর মামলা [ ধারা ২০০]

জি আর মামলা (বিচার পূববর্তী ধাপ)

আমলযোগ্য অপরাধ সংগঠন

MMথানায় অভিযোগ দায়ের [ ধারা ১৫৪]

তদন্ত [ধারা ১56] আসামী গ্রেফতার (ধারা ৫৪ )

পুলিশ রিমান্ড [ধারা ১৬৭]

আসামী কর্তৃক দোষ স্বীকার [ধারা ১৬৪ ও ৩৬৪] পুলিশ কর্তৃক স্বাক্ষীর জবানবন্দী গ্রহন [ধারা ১৬১] পুলিশ ডায়েরী [ধারা ১৭২] পুলিশ রিপোর্ট [ধারা ১৭৩]

আদালত কর্তৃক মামলা আমলে গ্রহন [ধারা ১৯০ ]

Courtesy By
Advocate Shakil Ahmad

08/06/2023

ডিভোর্স কোন সমাধান নয়, এর কোন সুফল নেই তাই এর থেকে বাচতে জীবনসঙ্গী নির্বাচনে সচেতন হোন।
তালাক দিলে স্বামী স্ত্রীকে/স্ত্রী স্বামীকে তালাক দেয়, সম্পর্কের বিচ্ছেদ ঘটে। বাট যে সন্তান থাকে তার সাথে কিভাবে সম্পর্ক ছিন্ন করবেন!
যখন একটা সম্পর্কের বিচ্ছেদ ঘটে তখন শুধু স্বামী স্ত্রীর বিচ্ছেদ ঘটে না,, তার মাঝে সন্তানরা থাকে এবং তারাই বেশী ক্ষতি গ্রস্থ হয়।
ডিভোর্স এর পরে স্বামী আবার স্ত্রী পায় আবার স্ত্রীও স্বামী পায় কিন্তু পূর্বের সন্তানেরা বাবা মায়ের যে কোন একজনের ভালবাসার অপূর্ণতা রেখেই বেড়ে ওঠে।
এই সন্তানেরা যে কোন একজনকে এমন ভাবে ঘৃনা করতে শেখে মনে করে পৃথিবীর সকল বাবা/মা হয়তো নিষ্ঠুর।
বিয়ের পূর্বে অবশ্যই পাত্র পাত্রী নির্বাচনে সর্তক থাকতে হবে,আপনি শুধু আপনার স্ত্রী নির্বাচন করছেন না,বরং আপনার সন্তানের জন্য মা নির্বাচন করছেন। আপনার স্ত্রী আপনার সন্তানের যোগ্য মা হতে পারবে কিনা সেটা ভেবে দেখবেন। সুতরাং ভেবে চিন্তে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত।
আবার সন্তান নেওয়ার পূর্বে ভালো মত ভেবে নেওয়া উচিত এই মানুষটার সাথে সারা জীবন কাটাতে পারবেন কিনা!
সন্তান হওয়ার পর আলাদা হওয়া সহজ হলেও সন্তানরা যে অপূর্ণতা নিয়ে বেড়ে উঠবে পিতা/মাতা হিসাবে আপনার দায়িত্ব ও কর্তব্য আপনি যদি পালন না করেন তাহলে সন্তানের জীবনের কষ্টের সীমা থাকবে না ।
ধন্যবাদ

08/06/2023

হিন্দু বিবাহ নিবন্ধন আইন, ২০১২

ধারা ৩ হিন্দু বিবাহ নিবন্ধন আইন যদিও বাধ্যতামূলক নয় তবুও আইনী বৈধতার জন্য এই নিবন্ধন অবশ্যই করা উচিৎ।
ধারা ৩। (১) অন্য কোন আইন, প্রথা ও রীতি-নীতিতে যাহা কিছুই থাকুক না কেন, হিন্দু বিবাহের দালিলিক প্রমাণ সুরক্ষার উদ্দেশ্যে হিন্দু বিবাহ, বিধি দ্বারা নির্ধারিত পদ্ধতিতে, নিবন্ধন করা যাইবে।

(২) উপ-ধারা (১) এ যাহা কিছুই থাকুক না কেন, কোন হিন্দু বিবাহ এই আইনের অধীন নিবন্ধিত না হইলেও উহার কারণে কোন হিন্দু শাস্ত্র অনুযায়ী সম্পন্ন বিবাহের বৈধতা ক্ষুণ্ন হইবে না।

বিবাহ নিবন্ধিকরণ পদ্ধতি
ধারা ৬। বিবাহ নিবন্ধিকরণ পদ্ধতি সম্পর্কে বলা হয়েছে সে অনুযায়ী নিবন্ধন করা যাবে।
ধারা ৬। (১) হিন্দু ধর্ম, রীতি-নীতি ও আচার-অনুষ্ঠান অনুযায়ী হিন্দু বিবাহ সম্পন্ন হওয়ার পর উক্ত বিবাহের দালিলিক প্রমাণ সুরক্ষার উদ্দেশ্যে, বিবাহের যে কোন পক্ষের, নির্ধারিত পদ্ধতিতে, আবেদনের প্রেক্ষিতে হিন্দু বিবাহ নিবন্ধক, নির্ধারিত পদ্ধতিতে বিবাহ নিবন্ধন করিবেন।

(২) এই আইন কার্যকর হইবার পূর্বে হিন্দু ধর্ম, রীতি-নীতি ও আচার-অনুষ্ঠান অনুযায়ী সম্পন্নকৃত কোন বিবাহের যে কোন পক্ষের, নির্ধারিত পদ্ধতিতে, আবেদনের প্রেক্ষিতে এই আইনের বিধান অনুসরণক্রমে নিবন্ধন করা যাইবে।

পরিশেষে , যদি ভবিষ্যতে এমন হয় যেখানে বিবাহ বিচ্ছেদের পর্যায়ে চলে যায় তখন এই নিবন্ধন পত্র দিয়ে স্ত্রী আইন গত অধিকার পাবে যেমন ভরণপোষণ, সন্তান লালন পালন ও সম্পত্তির উপর আইনগত অধিকার পেতে সাহায্য করবে।

08/06/2023

পিতা-মাতা ভরণপোষণ প্রতিটি সন্তানে কর্তব্য ।
এ সম্পর্কে (পিতা-মাতা ভরণপোষণ আইন 2013) প্রণয়ন করা হয়েছে

সন্তান কর্তৃক পিতা-মাতার ভরণ-পোষণ নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে প্রনীত আইন
যেহেতু সন্তান কর্তৃক পিতা-মাতার ভরণ-পোষণ নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে বিধান করা সমীচীন ও প্রয়োজনীয়;
সেহেতু এতদ্বারা নিম্নরূপ আইন করা হইলঃ—
সংক্ষিপ্ত শিরোনাম ও প্রবর্তন১। (১) এই আইন পিতা-মাতার ভরণ-পোষণ আইন, ২০১৩ নামে অভিহিত হইবে।
(২) ইহা অবিলম্বে কার্যকর হইবে।
সংজ্ঞা২। বিষয় বা প্রসঙ্গের পরিপন্থী কোন কিছু না থাকিলে, এই আইনে—
(ক) “পিতা” অর্থ এমন ব্যক্তি যিনি সন্তানের জনক;
(খ) “ভরণ-পোষণ” অর্থ খাওয়া-দাওয়া, বস্ত্র, চিকিৎসা ও বসবাসের সুবিধা এবং সঙ্গ প্রদান;
(গ) “মাতা” অর্থ এমন ব্যক্তি যিনি সন্তানের গর্ভধারিণী;
(ঘ) “সন্তান” অর্থ পিতার ঔরসে এবং মাতার গর্ভে জন্ম নেওয়া সক্ষম ও সামর্থ্যবান পুত্র বা কন্যা;
পিতা-মাতার ভরণ-পোষণ৩। (১) প্রত্যেক সন্তানকে তাহার পিতা-মাতার ভরণ-পোষণ নিশ্চিত করিতে হইবে।
(২) কোন পিতা-মাতার একাধিক সন্তান থাকিলে সেইক্ষেত্রে সন্তানগণ নিজেদের মধ্যে আলাপ-আলোচনা করিয়া তাহাদের পিতা-মাতার ভরণ-পোষণ নিশ্চিত করিবে।
(৩) এই ধারার অধীন পিতা-মাতার ভরণ-পোষণ নিশ্চিত করিবার ক্ষেত্রে প্রত্যেক সন্তানকে পিতা-মাতার একইসঙ্গে একই স্থানে বসবাস নিশ্চিত করিতে হইবে।
(৪) কোন সন্তান তাহার পিতা বা মাতাকে বা উভয়কে তাহার, বা ক্ষেত্রমত, তাহাদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে, কোন বৃদ্ধ নিবাস কিংবা অন্য কোথাও একত্রে কিংবা আলাদা আলাদাভাবে বসবাস করিতে বাধ্য করিবে না।
(৫) প্রত্যেক সন্তান তাহার পিতা এবং মাতার স্বাস্থ্য সম্পর্কে নিয়মিত খোঁজ খবর রাখিবে, প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সেবা ও পরিচর্যা করিবে।
(৬) পিতা বা মাতা কিংবা উভয়, সন্তান হইতে পৃথকভাবে বসবাস করিলে, সেইক্ষেত্রে প্রত্যেক সন্তানকে নিয়মিতভাবে তাহার, বা ক্ষেত্রমত, তাহাদের সহিত সাক্ষাত করিতে হইবে।
(৭) কোন পিতা বা মাতা কিংবা উভয়ে, সন্তানদের সহিত বসবাস না করিয়া পৃথকভাবে বসবাস করিলে, সেইক্ষেত্রে উক্ত পিতা বা মাতার প্রত্যেক সন্তান তাহার দৈনন্দিন আয়-রোজগার, বা ক্ষেত্রমত, মাসিক আয় বা বাৎসরিক আয় হইতে যুক্তিসঙ্গত পরিমাণ অর্থ পিতা বা মাতা, বা ক্ষেত্রমত, উভয়কে নিয়মিত প্রদান করিবে।
পিতা-মাতার অবর্তমানে দাদা-দাদী, নানা-নানীর ভরণ-পোষণ৪। প্রত্যেক সন্তান তাহার—
(ক) পিতার অবর্তমানে দাদা-দাদীকে; এবং
(খ) মাতার অবর্তমানে নানা-নানীকে—
ধারা ৩ এ বর্ণিত ভরণ-পোষণ প্রদানে বাধ্য থাকিবে এবং এই ভরণ পোষণ পিতা-মাতার ভরণ-পোষণ হিসাবে গণ্য হইবে।
পিতা-মাতার ভরণ-পোষণ না করিবার দণ্ড৫। (১) কোন সন্তান কর্তৃক ধারা ৩ এর যে কোন উপ-ধারার বিধান কিংবা ধারা ৪ এর বিধান লংঘন অপরাধ বলিয়া গণ্য হইবে এবং উক্ত অপরাধের জন্য অনূর্ধ্ব ১ (এক) লক্ষ টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হইবে; বা উক্ত অর্থদণ্ড অনাদায়ের ক্ষেত্রে অনূর্ধ্ব ৩ (তিন) মাস কারাদণ্ডে দণ্ডিত হইবে।
(২) কোন সন্তানের স্ত্রী, বা ক্ষেত্রমত, স্বামী কিংবা পুত্র-কন্যা বা অন্য কোন নিকট আত্নীয় ব্যক্তি—
(ক) পিতা-মাতার বা দাদা-দাদীর বা নানা-নানীর ভরণ-পোষণ প্রদানে বাধা প্রদান করিলে; বা
(খ) পিতা-মাতার বা দাদা-দাদীর বা নানা-নানীর ভরণ-পোষণ প্রদানে অসহযোগিতা করিলে—
তিনি উক্তরূপ অপরাধ সংঘটনে সহায়তা করিয়াছে গণ্যে উপ-ধারা (১) এ উল্লিখিত দণ্ডে দণ্ডিত হইবে।
অপরাধের আমলযোগ্যতা, জামিনযোগ্যতা ও আপোষযোগ্যতা৬। এই আইনের অধীন অপরাধ আমলযোগ্য (cognizable), জামিনযোগ্য (bailable) ও আপোষযোগ্য (compoundable) হইবে।
অপরাধ বিচারার্থ গ্রহণ ও বিচার৭। (১) Code of Criminal Procedure, 1898 (Act V of 1898) এ যাহা কিছুই থাকুক না কেন, এই আইনের অধীন সংঘটিত অপরাধ ১ম শ্রেণীর জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে বিচারযোগ্য হইবে।
(২) কোন আদালত এই আইনের অধীন সংঘটিত অপরাধ সংশ্লিষ্ট সন্তানের পিতা বা মাতার লিখিত অভিযোগ ব্যতীত আমলে গ্রহণ করিবে না।
আপোষ-নিষ্পত্তি৮। (১) আদালত এই আইনের অধীন প্রাপ্ত অভিযোগ আপোষ-নিষ্পত্তির জন্য সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বা মেম্বার, কিংবা ক্ষেত্রমত, সিটি কর্পোরেশন বা পৌরসভার মেয়র বা কাউন্সিলর, কিংবা অন্য যে কোন উপযুক্ত ব্যক্তির নিকট প্রেরণ করিতে পারিবে।
(২) উপ-ধারা (১) এর অধীন কোন অভিযোগ আপোষ-নিষ্পত্তির জন্য প্রেরিত হইলে, সংশ্লিষ্ট চেয়ারম্যান, মেয়র, মেম্বার বা কাউন্সিলর উভয় পক্ষকে শুনানীর সুযোগ প্রদান করিয়া, উহা নিষ্পত্তি করিবে এবং এইরূপে নিষ্পত্তিকৃত অভিযোগ উপযুক্ত আদালত কর্তৃক নিষ্পত্তিকৃত বলিয়া গণ্য হইবে।
বিধি প্রণয়নের ক্ষমতা৯। সরকার, সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, এই আইনের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে বিধি প্রণয়ন করিতে পারিবে।

08/06/2023

বিষাক্ত পদার্থে স্তন বা যৌনাঙ্গ বিকৃত/নষ্ট করলে মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হবে।..........
ধারা ৪
নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০

Videos (show all)

❤️🌼🌺
🌺❤️🌼

Website