BJP Barasat POURA Mondal

BJP Barasat POURA Mondal

Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from BJP Barasat POURA Mondal, Political Party, .

07/02/2022

সকলের আশীর্বাদ কামনা করি🙏

16/04/2021
14/04/2021

সকলকে শুভ নববর্ষের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।।

Photos from BJP Barasat POURA Mondal's post 27/03/2021

আজ বিকেল ৫ ঘটিকায়, আমাদের প্রিয় ভারতীয় জনতা পার্টির বিধানসভা প্রার্থী যশস্বী শ্রী সংকর চ্যাটার্জী মহাশয়, বারাসাত পৌর মন্ডল পূর্বের ২২ নম্বর ওয়ার্ডে প্রতিটি স্থানীয় নাগরিক-বৃন্দের সাথে জন সংযোগ করেন। উক্ত শুভ মূহুর্তের কিছু চিত্র এখানে সম্প্রচারিত করা হলো।
#বারাসাত_তার_ভূমিপুত্রকেই_চায়
#শ্রী_শংকর_চ্যাটার্জী

Photos from BJP Barasat POURA Mondal's post 27/03/2021

আজ বিকেল ৫ ঘটিকায়, আমাদের প্রিয় ভারতীয় জনতা পার্টির বিধানসভা প্রার্থী যশস্বী শ্রী সংকর চ্যাটার্জী মহাশয়, বারাসাত পৌর মন্ডল পূর্বের ২২ নম্বর ওয়ার্ডে প্রতিটি স্থানীয় নাগরিক-বৃন্দের সাথে জন সংযোগ করেন। উক্ত শুভ মূহুর্তের কিছু চিত্র এখানে সম্প্রচারিত করা হলো।
#বারাসাত_তার_ভূমিপুত্র_কেই_চায়
#শ্রী_শংকর_চ্যাটার্জী

25/03/2021

শালতোড়া বিধানসভায় ‌মিঠুন‌ চক্রবর্তীর রোড শো তে জনসমুদ্রের ‌চিত্র.......

Photos from BJP Barasat POURA Mondal's post 09/03/2021

বারাসাত পৌর মণ্ডল পূর্বের মণ্ডল কমিটির বৈঠক।

21/02/2021

From Arindom Roy:-
(ধারাবাহিক ভাবে চলবে)....
ভাববার বিষয় ভালো করে ভাবুন, কেন অন্য কোনো দলের সমর্থক হয়েও এই বার(2021) পশ্চিমবঙ্গের ভোটে ভারতীয় জনতা পার্টি কে ভোট দেবেন....
ভালো করে ভাবুন।

21/02/2021

মোদের গরব, মোদের আশা, আ-মরি বাংলা ভাষা।

16/02/2021

From Arindom Roy :-
আপনি যে দলকেই সারা জীবন ভোট দিয়ে আসুন না কেন,
এই হিসাব টি দেখার পরেও যদি পশ্চিমবঙ্গের সমগ্র হিন্দুরা একজোট না হন, কেউ CPM কে, কেউ TMC কে আবার, কেউ কংগ্রেসকে এই 2021 এতে ভোট দেন, তাহলে সেদিন আর বেশী দূরে নয় যে আপনার পরিবার কেও দিনে ৫ বার নামাজ পড়তে হবে আর আপনার স্ত্রী, মেয়ে এবং বৌমা সকলকেই বোরখা পরে রাস্তা দিয়ে চলাফেরা করতে হবে....
মনে রাখবেন একমাত্র হিন্দুরাই জন্মের থেকেই সেকুলার বা অসাম্প্রদায়িক। আজ পর্যন্ত কখনো কোনো দিন শুনেছেন কি হিন্দুরা কখনো কারোর
মসজিদ বা চার্চ ভেঙ্গেছে....?? এহেন এই জন্মগত সেকুলারার দের কে 70 বছর ধরে পাঠ পড়িয়ে এসেছে। BJP ছাড়া প্রতিটি দল সেকুলার এর জড়িবুটি গিলিয়ে আমাকে আপনাদের কে বোকা বানিয়ে ভোটব্যাঙ্কের স্বার্থে আমাকে, আপনাদের দমিয়ে রেখে অন্য এক বিশেষ মজহব্ এর লোকদের কে
তোষন করে গেছে।
মনে রাখবেন, সমগ্র ভারতবর্ষে BJP ই একমাত্র পার্টি যা হিন্দুত্বের কথা বলে এবং সম্পূর্ণ রূপে হিন্দুদেরই পার্টি। তাই BJP কে পশ্চিমবঙ্গে নিয়ে আসুন এবং আপনি ও আপনার সমস্ত পরিবার জাতপাত না খুইয়ে মাথা উঁচু করে হিন্দু হয়ে বাঁচুন.....

15/02/2021

শ্রী নরেন্দ্র মোদী জী আসবার আগে পর্যন্ত এই সমস্ত কোনো তথ্যই আমাদের জানতে দেওয়া হয়নি.....
কে বানিয়েছিলেন আমেরিকার মাটিতে 13.3 মাইল (21.404 কিমি) দীর্ঘ বিশালাকার দৈত্যাকৃতি এই হিন্দু ধর্মীয় শ্রী-যন্ত্রমটি...???
যার প্রতিটি রেখা 10 ইঞ্চি চওড়া এবং 3 ইঞ্চি গভীর।
"কেজিডব্লিউ নিউজ" থেকে জানা যাচ্ছে
১৯৯০ এর সেপ্টেম্বরে,
আমেরিকার ন্যাশনাল গার্ড 9000 ফুট উচ্চতায় বিমান নিয়ে ওড়বার সময়
হার্ট কাউন্টির আলভার্ড মরুভূমিতে এরিগ্যান নামক এক নির্জন প্রান্তে
একটি বিশাল রহস্যময় চেহারার হিন্দু ধর্মের শ্রী-যন্ত্রম খোদাই করা রয়েছে তা আকাশের থেকে দেখতে পায়।
এই শিল্পকর্মটি হিন্দু ধর্মের শুভ প্রতীক।
অবিশ্বাস্য আমাদের হিন্দু ধর্ম এবং এর ঋষি মহা-ঋষিগন।
এখন নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন আমাদের সনাতন হিন্দু ধর্ম সুদূর আমেরিকা পর্যন্ত প্রসারিত ছিলো।

13/02/2021

Arindom Roy.
Video Part 3 :-
------------
আমার পথপ্রদর্শক এবং বারাসাত পৌরমন্ডল-পূর্বের সভাপতি এবং আমার একান্ত প্রিয় নেতৃত্ব মাননীয় শ্রী বিপুল মজুমদার মহাশয়ের মহানুভবতায়, আমি আমার একান্ত কিছু রাজনৈতিক চিন্তা ধারা এখানে Post করবার সৌভাগ্য লাভ করেছি। ওনাকে আমার অসংখ্য সশ্রদ্ধ নমস্কার এবং গৈরিক শুভেচ্ছা ও ভালবাসা জানাই....🙏🙏🙏
-------------------
ডানপন্থী স্বদেশেপ্রমী BJP এবং এর পথ নির্দেশক RSS সঙ্গে ভারতের যত আসুরিক পার্টি আছে তাদের মহা সংগ্রামের কাহিনী। যারা প্রতি মূহুর্তে 'আদা ছোলা' খেয়ে লেগে পড়ে রয়েছে কি ভাবে সমস্ত ভারত কে ধ্বংস করা যায়, কেমন ভাবে ভারতের বুক থেকে তথাকথিত সমগ্র পৃথিবীরি বুক থেকেই হিন্দু ধর্মকে মুছে দেওয়া যায় এবং ভারতকে "গজবা-হিন্দ" এতে রূপান্তরিত করে বিশেষ এক সম্প্রদায় এর হাতে তুলে দেওয়া যায়। আর তার জন্যেই মরিয়া হয়ে অহরহ যে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে তার একটিই কারন হলো, এরা সবাই হলো রক্তবীজ অসুরের জাত। এদের মুখের মুখোশটা কেবল সময়ের সাথে সাথে তাল মিলিয়ে পাল্টে পাল্টে যায়। এরা ভারতের নানা প্রদেশে বিভিন্ন বিভিন্ন নামে অবস্থান করে মাত্র, কিন্তু এরা সবাই হলো রক্তবীজ অসুরের দল, রক্তবীজের ঝাড়।
যেমন :- তৃনমূল কংগ্রেস(মমতা ব্যানার্জি ও অভিষেক ব্যানার্জি),
ভারতীয় কমিউনিস্ট পার্টি- মার্ক্সবাদী,(সীতারাম ইয়েচুরি, প্রকাশ কারাত, বৃন্দা কারাত, ডি. রাজা, বিমান বসু ও কানহাইয়া কুমার),
ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস(সোনিয়া গান্ধী, রাহুল গান্ধী ও প্রিয়াংকা বাটরা),
বহুজন সমাজ পার্টি‎(মায়াবতী),
সমাজবাদী পার্টি(মুলায়ম সিং যাদব ও অখিলেশ সিং যাদব),
রাষ্ট্রীয় জনতা দল( লালু প্রসাদ যাদব, তেজ প্রতাপ যাদব ও তেজস্বী যাদব),
আম আদমি পার্টি(অরবিন্দ কেজরিওয়াল)।
জাতীয়তাবাদী কংগ্রেস(শরদ পওয়ার, AIADMK পার্টি(জয় ললিতা), তেলুগু দেশম পার্টি( চন্দ্রবাবু নাইডু), এবং YSR কংগ্রেস পার্টি(জগনমোহন রেড্ডি) ইত্যাদি।
তাই আজ আমাদের সমাজকে দেবী কালীর ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে হবে এবং এদের প্রকৃত চেহারাকে জনসমক্ষে তুলে ধরে মুছে ফেলতে হবে আমাদের ভারতীয় উপমহাদেশের সমাজ থেকে। তবেই আমরা একটি সুন্দর ভারত কে গড়ে তুলতে সক্ষম হবো।

13/02/2021

Arindom Roy,
Video Part 2 :-
------------
আমার পথপ্রদর্শক এবং বারাসাত পৌরমন্ডল-পূর্বের সভাপতি এবং আমার একান্ত প্রিয় নেতৃত্ব মাননীয় শ্রী বিপুল মজুমদার মহাশয়ের মহানুভবতায় আমি আমার একান্ত কিছু রাজনৈতিক চিন্তা ধারা এখানে Post করবার সৌভাগ্য লাভ করেছি। ওনাকে আমার অসংখ্য সশ্রদ্ধ নমস্কার এবং গৈরিক শুভেচ্ছা ও ভালবাসা জানাই....🙏🙏🙏
------------কেন "কমিউনিজম" এবং একটি "বিশেষ মজহব্"(গোষ্ঠী) সারা বিশ্বের কাছে বিশাল "থ্রেট্"(Threat)...?
বার, বার আমি একই কথা বলবো, এই মুহূর্তে ভারতবর্ষ কে এই দুয়ের হাত থেকে একমাত্র বাঁচাতে পারে কেবলই BJP(ভারতীয় জনতা পার্টি) এবং তাদের পথপ্রদর্শক RSS(রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ)। এই বছর 2021 এতে যদি সিদ্ধান্ত নিতে একবার ভুল করে ফেলেন, তাহলে আপনার সমগ্র পরিবারকে যে মাসুল দিতে হবে তা 1990 সালের 19শে জানুয়ারির তে ঘটে যাওয়া কাশ্মীরের হিন্দু পরিবার গুলির থেকে এক বিন্দুও কম নয়। কাশ্মীরের হিন্দুদের দেখে শিক্ষা নিন। BJP কে ভোট দিন।

13/02/2021

From Arindom Roy.
Video Part 1 :-
আমার পথপ্রদর্শক এবং বারাসাত পৌরমন্ডল-পূর্বের সভাপতি এবং আমার একান্ত প্রিয় নেতৃত্ব মাননীয় শ্রী বিপুল মজুমদার মহাশয়ের মহানুভবতায় আমি আমার একান্ত কিছু রাজনৈতিক চিন্তা ধারা এখানে Post করবার সৌভাগ্য লাভ করেছি। ওনাকে আমার অসংখ্য সশ্রদ্ধ নমস্কার এবং গৈরিক শুভেচ্ছা ও ভালবাসা জানাই....🙏🙏🙏
------------------
আপনারা কি জানেন....???
স্বামী বিবেকানন্দের ভাষায়
আপনারা হলেন সেই সভ্যতার মানুষ বা সেই দেশের অধিবাসী যে দেশ আজ থেকে 10 হাজার বছর আগে, যখন সমস্ত পৃথিবী অজ্ঞানতার অতল অন্ধকারে ডুবে ছিল তখন আপনারাই সমস্ত পৃথিবীতে জ্ঞানের আলো প্রজ্জ্বলিত করে তাদের কে সুসভ্য করে তুলেছিলেন......!! আপনারা হলেন বিশ্বের সবথেকে প্রাচীন সনাতন বৈদিক হিন্দু সভ্যতার "ধরোহর" অথাৎ পরবর্তী বংশধর। ভারতবর্ষ না থাকলে বিশ্বের অনান্য দেশের জনগোষ্ঠী আরো যে কত হাজার বছর পরে সভ্যতার দীপশিখাকে প্রজ্জ্বলিত করতে পারতো তা সবটুকুই তর্ক সাপেক্ষে বিষয়।
1220 খ্রিস্টাব্দে বক্তিয়ার খিলজী নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয় কে সম্পূর্ণ রূপে ধ্বংস করে দিয়েছিল বলেই আপনারা ভুলে গেছেন আপনাদের গৌরবময় অতীত ইতিহাসকে। আজ থেকে হাজার হাজার বছর আগে ভারতবর্ষের ঋষি মুনিরা "যোগবলে" আজকের ভারতের যে চিত্রটি দেখে গিয়েছিলেন তা "দেবীভাগৎ পুরাণে" এবং "মার্কেন্ডয় পুরাণে" "রক্তবীজ অসুর" এবং "দেবী কালীর" ভয়াবহ যুদ্ধ কাহিনীর মাধ্যমে বর্ণনা করে গিয়ে ছিলেন তা বাস্তবিক ভাবে আজকের ডানপন্থী স্বদেশেপ্রমী BJP এবং এর পথ নির্দেশক RSS সঙ্গে ভারতের যত আসুরিক পার্টি আছে তাদের মহা সংগ্রামের কাহিনী। যারা প্রতি মূহুর্তে 'আদা ছোলা' খেয়ে লেগে পড়ে রয়েছে কি ভাবে সমস্ত ভারত কে ধ্বংস করা যায়, কেমন ভাবে ভারতের বুক থেকে তথাকথিত সমগ্র পৃথিবীরি বুক থেকেই হিন্দু ধর্মকে মুছে দেওয়া যায় এবং ভারতকে "গজবা-হিন্দ" এতে রূপান্তরিত করে বিশেষ এক সম্প্রদায় এর হাতে তুলে দেওয়া যায়। আর তার জন্যেই মরিয়া হয়ে অহরহ যে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে তার একটিই কারন হলো, এরা সবাই হলো রক্তবীজ অসুরের জাত। এদের মুখের মুখোশটা কেবল সময়ের সাথে সাথে তাল মিলিয়ে পাল্টে পাল্টে যায়। এরা ভারতের নানা প্রদেশে বিভিন্ন বিভিন্ন নামে অবস্থান করে মাত্র, কিন্তু এরা সবাই হলো রক্তবীজ অসুরের দল, রক্তবীজের ঝাড়।
যেমন :- তৃনমূল কংগ্রেস(মমতা ব্যানার্জি ও অভিষেক ব্যানার্জি),
ভারতীয় কমিউনিস্ট পার্টি- মার্ক্সবাদী,(সীতারাম ইয়েচুরি, প্রকাশ কারাত, বৃন্দা কারাত, ডি. রাজা, বিমান বসু ও কানহাইয়া কুমার),
ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস(সোনিয়া গান্ধী, রাহুল গান্ধী ও প্রিয়াংকা বাটরা),
বহুজন সমাজ পার্টি‎(মায়াবতী),
সমাজবাদী পার্টি(মুলায়ম সিং যাদব ও অখিলেশ সিং যাদব),
রাষ্ট্রীয় জনতা দল( লালু প্রসাদ যাদব, তেজ প্রতাপ যাদব ও তেজস্বী যাদব),
আম আদমি পার্টি(অরবিন্দ কেজরিওয়াল)।
জাতীয়তাবাদী কংগ্রেস(শরদ পওয়ার, AIADMK পার্টি(জয় ললিতা), তেলুগু দেশম পার্টি( চন্দ্রবাবু নাইডু), এবং YSR কংগ্রেস পার্টি(জগনমোহন রেড্ডি)। আমাদের সমাজকে দেবী কালীর ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে হবে এবং এদের প্রকৃত চেহারাকে জনসমক্ষে তুলে ধরে মুছে ফেলতে হবে আমাদের ভারতীয় উপমহাদেশের সমাজ থেকে। তবেই আমরা একটি সুন্দর ভারত কে গড়ে তুলতে সক্ষম হবো।

Photos from BJP Barasat POURA Mondal's post 05/02/2021

From Arindom Roy :-

মোঘল সিপাহী-সালার বা পুলিশ কমিশনার গিয়াসউদ্দিন গাজী(যে ব্রিটিশদের হাত থেকে নিজেকে রক্ষা করতে দাড়ি-গোঁফ কামিয়ে ফেলে "গঙ্গাধর নেহেরু" নাম নিয়ে ছদ্মবেশী হিন্দু বনে গিয়েছিল) তার পৌত্র বা নাতি আমাদের মহান মোল্লা চাচা নেহেরুর কল্যাণে এবং স্বতন্ত্র ভারতের প্রথম শিক্ষা মন্ত্রী কাঠ মোল্লা মৌলনা আজাদ এর নির্দেশে
ইতিহাসের পাঠ্য পুস্তক লেখকরা ভারতের ইতিহাস কে এমনই বিকৃত করে দিয়েছিল যে আমাদের কে
জানতে দেওয়া হয়নি বা আমাদের কে জানানো হয়নি যে :-

●4000 বছর পূর্বে আবিষ্কৃত ঋষি অগস্ত্য মুনি ইলেকট্রিসিটি বা ব্যাটারি আবিষ্কার করেন
এবং
7000 বছর পূর্বে আবিষ্কৃত ঋষি
ভরদ্বাজের প্রাচীন ভারতীয় বিমান। যা শুধু পৃথিবীর মধ্যেই উড়তে পারতো এমনই নয় সেই বিমান এক গ্রহ থেকে অন্য
গ্রহেও উড়তে পারতো।●

আমাদের প্রাচীন ভারতে আজ থেকে 4000 বছর আগে
সর্বপ্রথম "ঋষি অগস্ত্য" ব্যাটারি আবিষ্কার করেছিলেন।
এবং
7000 বছর পূর্বে আবিষ্কৃত ঋষি
ভরদ্বাজের প্রাচীন ভারতীয় "বিমান শাস্ত্র"। যা শুধু পৃথিবীর মধ্যেই উড়তে পারতো এমনই নয় সেই বিমান এক গ্রহ থেকে অন্য
গ্রহেও উড়তে পারতো।

2014 সালে ভারতের যশস্বী প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী জীর
আসার পরই প্রতিটি ভারতীয়দের জন্যে এই চরম গর্বের সত্য গুলিকে একে একে নিয়ে আসার কাজ শুরু হয়ে গেছে....

ওয়েস্টার্ন ওয়ার্ল্ড বা পাশ্চাত্যের লোকজন দাবি করে থাকে যে তারা নাকি মাত্র দুশো বছর আগে 1800 খ্রিস্টাব্দে ব্যাটারি আবিষ্কার করে সমস্ত বিশ্বকে চমকে দিয়ে ছিলো। "যা একটি খাঁটি নির্ভেজাল মিথ্যা কথা"।
তাদের তথ্য অনুযায়ী, ইটালিয়ান বৈজ্ঞানিক মিস্টার
আলেসান্দ্রো ভোল্টা নাকি Electricity বা বিদ্যুৎ বা ব্যাটারির জনক।
এবং
আমাদের কে এটাও জানানো হয়েছিল যে
প্রথম এরোপ্লেন আবিষ্কারের জনক আমেরিকান রাইট ভাতৃদ্বয় অথাৎ Orville Wright
এবং Wilbur Wright. তাঁরাই নাকি 17 ই ডিসেম্বর, 1903 তে প্রথম এরোপ্লেন আবিষ্কার করেছিলেন। এটিও ছিলো একটি "খাঁটি নির্ভেজাল মিথ্যা কথা"

আমেরিকার দি ওয়াসিংটন পোস্ট এতে প্রকাশিত হয়,
5 Jan. 2015, 01:21 GMT অনুযায়ী আমাদের মুম্বাইয়ে 102 তম "ভারতীয় বিজ্ঞান কংগ্রেসে"(Indian Science Congress) এর পাইলট প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ক্যাপ্টেন আনন্দ জে বোদাস জানিয়েছেন যে "মহর্ষি ভরদ্বাজা" দ্বারা সংস্কৃতে লিখিত "বিমান শাস্ত্র" গ্রন্থে বর্ণিত্ আছে ভারতের প্রাচীন বিমানের কথা।
প্রায় 7,000 বছর আগে আমাদের ভারতবর্ষ বিমান আবিষ্কার করেছিলেন "ঋষি ভরদ্বাজ" এর মাধ্যমে।
যে বিমান গুলি পৃথিবীর যে কোনও দিকে যেতে তো পারতই এমনকি এক গ্রহ থেকে অন্য গ্রহে পরিভ্রমণও করতে পারতো।

"বোদাস" তাঁর ৩০ মিনিটের ভাষণে বলেছিলেন, প্রাচীন বিমানগুলিতে ৪০ টি ছোট ইঞ্জিন ছিল। " এছাড়াও, তিনি বলেছিলেন, একটি রাডার সিস্টেম, সমেত বিশালাকার 60 ফুট x 60 ফুটের বিমান এর কথা।
এর মধ্যে একটি নমনীয় Exhaust সিস্টেম ছিলো। যা আজও আধুনিক বিমান তার ধারে কাছেও আসতে পারে নি। কারন আধুনিক বিমান কেবলমাত্র পৃথিবীর মধ্যেই এক দেশ থেকে অন্য দেশে উড়তে পারে কিন্তু পৃথিবীর থেকে অনান্য গ্রহে যেতে পারে না।

অধিবেশনে উপস্থিত পরিবেশমন্ত্রী প্রকাশ জাভাদেকর বলেন, এই সমস্ত প্রচীন বৈদিক সংস্কৃত রচনার ওপর ভিত্তি করে,
প্রাচীন ভারতীয় বিজ্ঞান অভিজ্ঞতা ও যুক্তি কে কেন্দ্র করে প্রাচীন ভারতবর্ষের আবিষ্কার এবং
বিজ্ঞানকে স্বীকৃতি দিতেই হবে"
যদি আজও আমরা এই স্বীকৃতি দিতে না পারি তা হবে আমাদের প্রচীন হিন্দু ঋষি, মহা ঋষিদের প্রতি চরমতম অবিচার।

Zee News এর ভিডিও অনুসারে যা জানুয়ারী 5, 2015 তে সম্প্রচারিত করা হয় তার থেকে জানা যাচ্ছে,
এমন কি আধুনিক সময়ে শ্রী
শিবকর বাপুজি তালপাদে নামক ভারতীয় বৈজ্ঞানিক এবং প্রথম ব্যক্তি যিনি বোম্বের চৌপট্টির উপরে একটি উড়ন্ত মেশিনকে বা আধুনিক এরোপ্লেন 1500 ফুট উচ্চতায় উড়িয়ে ছিলেন। যা ছিলো আমেরিকান রাইট ভাতৃদ্বয়ের থেকেও আট বছর পূর্বে। তার বানানো নকশা কে ব্রিটিশ সরকার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি দেবার নাম করে বোকা বানিয়ে নিয়ে নেয় যা পরে আর কখনো তাঁকে ফেরতই দেয়নি। এর ঠিক আট বছর বাদেই রাইট ভাতৃদ্বয় প্রথম এরোপ্লেন বানানোর আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেয়ে যায়।
কিন্তু জহরলাল নেহেরুর বানানো ইতিহাস বইয়েতে এমনকি এই হালফিলের বৈজ্ঞানিক শ্রী
শিবকর বাপুজি তালপাদের কাহিনিও ঠাঁই পায়নি।
রামায়ণে বর্ণনা আছে,
শ্রী রাম চন্দ্র রাবণ কে বধ করবার পর লঙ্কার থেকে সীতা মাতাকে নিয়ে এবং তার সাথে সাথে হনুমান, জাম্বুবান এবং
রাবণের ভাই বিভীষণ কে নিয়ে বিমানে করে অথাৎ ইংরাজিতে বল্লে বলবো Aeroplane করে অযোধ্যায় ফিরে এসেছিলেন।

ভারতের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী ডাক্তার হর্ষ বর্ধন সম্মেলনে আরেকটি চমকপ্রদ দাবি করেছিলেন যে, প্রাচীন ভারতীয় গণিতবিদরাও "পাইথাগোরাস থিওরি" ও
আবিষ্কার করেছিলেন। কিন্তু গ্রীকরা তার কৃতিত্ব পেয়েছিল।

প্রাচীন বৈদিক ঋষি অগস্ত্য তাঁর রচিত অগাস্ত্যা সংহিতা পাঠ্যে, যে যে ভাবে বিদ্যুত বা Electricity তৈরী করবার বর্ণনা লিখে গেছেন ঠিক সেই, সেই ভাবে শ্রী প্রবীন মোহন ইউটিউবে তার তৈরী ভিডিওটিতে একটি টেবিলের ওপর হাতে কলমে করে দেখাচ্ছেন এবং করে বাল্বের আলো জ্বালিয়েও দেখাছেন। যা দেখলে আপনার বুকের ছাতি গর্বে 56 ইঞ্চি ফুলে যাবে।
Link :-

https://youtu.be/9-7Y3UuejOs

ভারতের প্রাচীন সভ্যতার মানুষেরা কেন এত উচ্চ ভোল্টেজের বিদ্যুৎ এর উৎপাদন করতেন..?
তারা কি আধুনিক সময়ের মতো আলোকসজ্জার উদ্দেশ্যেই এটি ব্যবহার করতেন? যদি তাই হয়, প্রাচীন যুগে বৈদ্যুতিক বাল্ব যে ব্যবহৃত হত এমন কোনও প্রমাণ আছে কি....???
হ্যাঁ, প্রাচীন মিশরের "ডেন্ডেরা মন্দিরে" বৈদ্যুতিক বাল্বের ছবি খোদাই করা রয়েছে। এই খোদাইগুলিও 4000 বছর আগেই তৈরি হয়েছিল এবং আপনি বাল্বের ভিতরে সাপের মতো বাঁকা ফিলামেন্ট লাগানো বিশাল বিশাল বৈদ্যুতিক বাল্ব এর খোদাই দেখতে পাবেন বা আজও দেখতে পাওয়া যায়। আরও মজার বিষয় হলো এই বাল্বগুলির থেকে ইলেকট্রিক তার গুলি বেরিয়ে থাকাকেও ছবিতে খোদাই করা রয়েছে এবং তাতে দেখা যাচ্ছে সেই ইলেকট্রিক তার দুটি একটি বাক্সেতে গিয়ে মিশেছে। এই বাক্সটিতে কি অগস্ত্যের 100 টি সেলের ব্যাটারি রয়েছে, এই বাল্বগুলির থেকে 100 ভোল্টের আলো উৎপাদিত হতো...?
যদি এটিই সত্য হয়, তবে এটি খুব সহজেই ব্যাখ্যা করতে পারা যায় যে কীভাবে "গিজা পিরামিড" এবং "কৈলাস মন্দিরের" মতো প্রাচীন স্থাপত্য গুলিকে আলোকিত করা হতো। উদাহরণ স্বরূপ আমরা যদি কৈলাস মন্দিরটি দেখতে যাই তবে ভিতরে চেম্বারগুলি এত অন্ধকার যে কিছুই দেখা যায় না। এমনকি আপনি যদি অজন্তা বা ইলোরার গুহায় প্রবেশ করেন কিংবা মহারাষ্ট্রের এলিফ্যান্টা গুহা গহ্বরে প্রবেশ করেন তাহলে স্বাভাবিক ভাবেই মনে প্রশ্ন আসে With out Electricity বা বিদ্যুতের ব্যবহার ছাড়া কেমন করে অজন্তার ঘন অন্ধকার গুহায় এত অপূর্ব সুন্দর দেওয়াল চিত্র গুলি আঁকা সম্ভব হয়েছে অথবা পাথর কেটে কেটে অনন্য সুন্দর ভাস্কর্য গুলিকে বানানো সম্ভব হয়েছে.....!!!

অতএব গর্বের সঙ্গে স্বামী বিবেকানন্দের ভাষায় বলুন "হ্যাঁ আমি একজন হিন্দু। আমাদের হিন্দু ঋষিরাই সমস্ত পৃথিবীকে জ্ঞান বিজ্ঞানের আলোতে বিকশিত করছিলেন"।

যা আজ আমাদের সবার প্রিয় ঋষিতুল্য প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী জী আসবার পরেই আমরা জানতে শুরু করেছি....।
🙏🙏🙏

02/02/2021

From Amritesh Roy :-
‌এতদিন আপনারা কি জেনে এসেছেন? আমরা অর্থাৎ হিন্দুরা নাকি ৩৩ কোটি দেবতার পূজা করি অর্থাৎ আমাদের আরাধ্য দেবতা ৩৩ কোটি আছে...???
এটা যে কত বড় একটা ভুল সেটা আমরা জানতেই পারতাম না, যদি না ২০১৪ তে ভারতের যশস্বী প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদি জীৱ সরকার জিতে না আসত।
আমাদের সকলের প্রিয় শ্রী নরেন্দ্র মোদি জির নেতৃত্বে ২০১৪ থেকে হিন্দু ধর্মের পুনরুত্থান শুরু হয়েছে। যার ফলে আমরা আজ জানতে পারছি যে বেদে ৩৩ কোটি দেবতার সম্বন্ধে কি লেখা আছে। আমাদের পিতা ও পিতামহরা যে ভুলকে জেনে পৃথিবী থেকে চলে গেছেন আমরাও হয়তো সেই একই ভুল কে জেনে পৃথিবী থেকে চলে যেতাম, যদি না শ্রী নরেন্দ্র মোদীজি হিন্দু ধর্মকে পুনরায় জাগ্রত করতেন।
নিচে দেওয়া ভিডিওটি দেখুন :-

01/02/2021

মোদীজির শাসনে বাজেটের পর সেনসেক্স আকাশ ছোঁয়া।

মোদীজি থাকলে সবই সম্ভব।

31/01/2021

একটি নূতন ভোরের শুভ সূচনা। বারাসাত পৌরমন্ডলের প্রতিটি মানুষের জন্য সম্মান ও গৌরবের একটি বিশেষ মূহুর্ত।

Photos from BJP Barasat POURA Mondal's post 30/01/2021

From Arindom Roy :-

দুরাত্মা গান্ধীর মৃত্যুর দিনে মহান দেশপ্রেমিক "পন্ডিত নাথুরাম গডসে জী" কে জানাই শতকোটি সশ্রদ্ধ প্রণাম....🙏🙏🙏
# পাকিস্তান থেকে দিল্লির দিকে আসা ট্রেনগুলিতে হিন্দুরা এমনভাবে বসে ছিল যাতে তাদের বাইরের থেকে দেখা না যায়। জিনিস পত্র বোঝাই ব্যাগ গুলি একে অপরের উপরে এমন ভাবে রাখা হয়েছিল যে তার পেছনে যাতে হিন্দুরা লুকিয়ে থাকতে পারে।
ট্রেনের 99%(শতাংশ) হিন্দুরাই মারা গিয়েছিলেন, মুসলমানরা ধারালো অস্ত্রের আঘাতে তাদের প্রতেকের গলা দুই-টুকরো করে দিয়ে ছিলো।
ট্রেনগুলিতে লেখা ছিল, "স্বাধীনতার উপহার",
সম্পূর্ণ ট্রেন হিন্দুদের লাশে বোঝাই ছিল। লাশ গুলোর অবস্থা এমনই ক্ষতবিক্ষত ছিল যে তাদেরকে তুলতে দিল্লি পুলিশের প্রচন্ড অসুবিধা হচ্ছিল, এই লাশগুলিকে বড় বড় বেলচা দিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে তুলে ট্রাকে বোঝাই করে করে দূরাত্মা গান্ধী আর মোল্লা জহরলাল নেহেরুর পুলিশ কোনও নির্জন স্থানে নিয়ে গিয়ে, তাদের উপর বালতি বালতি পেট্রল ঢেলে দিয়ে হাজার হাজার হিন্দুদের মৃতদেহগুলিকে পোড়াতে বাধ্য হয়েছিল… মৃত-দেহের ভয়াবহ গন্ধে কর্তব্যরত বেশীর ভাগ পুলিশই অসুস্থ হয়ে পড়েছিল।

ষাঁড়ে টানা গাড়ীতে করে এবং পায়ে হেঁটে হাজারে হাজারে হিন্দু জনসাধারণ ভারতের উদ্দেশে পলায়ন করতে বাধ্য হয়।
শিয়ালকোট থেকে খবর আসে, হিন্দুদের সেখান থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে, তাদের বাড়িঘর, তাদের চাষাবাদের জমি, অর্থ, স্বর্ণ ও রৌপ্য, বাসন পত্র সবই মুসলমানরা দখল করে নিচ্ছে।মুসলিম লীগের লোকজন পরনের পোশাকটুকু ছাড়া আর অন্য কোনো কিছুই হিন্দুদের আনতে দেয়নি। ইসলাম ধর্ম গ্রহণ না করলে হিন্দুদের ওপর পাকিস্তানে থাকার নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছিল।
ষাঁড়ে টানা গাড়ীতে করে এবং পায়ে হেঁটে যে হাজারে হাজারে হিন্দু জনসাধারণ ভারতের উদ্দেশে পলায়ন করছিল তাদের মধ্যে থেকে হিন্দু নারীদের তুলে নিয়ে মুসলিম লীগের মুসলমান নরশপিশাচরা গন ধর্ষণ করে তারপর পরিবারের অন্য সদস্যদের উদ্দেশে উচ্ছিষ্ট হিসাবে ছুঁড়ে ফেলে দিচ্ছিল।

কোনও হিন্দু মহিলা ধর্ষিত না হয়ে পাকিস্তান থেকে ফিরে আসতে পারেন নি…...

সেখান থেকে জীবিত ফিরে আসা মহিলারা ভারতের হাসপাতালে নিজেদের চিকিৎসার করাতে পর্যন্ত দ্বিধা বোধ করছিলেন.....

ডাক্তারা যখন জানতে চেয়েছিলেন, কেন তাঁরা দ্বিধা বোধ করছেন.....???

তখন এই মহিলারা জবাব দিয়েছিলেন ... আমরা আপনাদের কেমন করে দেখাবো ঐ মুসলমান নরপিশাচরা আমাদের এই দেহের ওপর কি তাণ্ডব চালিয়েছে .....

এমনকি আমরা এও জানি না যে কতজন মুসলমান নরপিশাচরা মিলে আমাদেরকে ধর্ষণ করেছে ...

যে জায়গাগুলির থেকে হিন্দুরা যেতে অস্বীকার করেছিল, সেখানে হিন্দু মহিলাদের নগ্ন পরিদর্শন (ধীনা) নেওয়া হয়েছিল, তাদের বাজার সজ্জিত করা হয়েছিল এবং তাদের বিডগুলি দাসের মতো কেনা বেচা করা হয়েছিল।
----------
1947 সালের পরে, 4 লক্ষ হিন্দুরা দিল্লিতে উচ্ছেদ হয়ে কপর্দকশূন্য হয়ে চলে আসতে বাধ্য হয়েছিল এবং তাঁরা দিনের পর দিন দিল্লি, কোলকাতার পথেঘাটে রোদে পুড়ে, বৃষ্টিতে ভিজে এবং শীতে কেঁপে দিন কাটাতে বাধ্য হয়ে ছিলেন।
৪০০,০০০ হিন্দু ভারতে এসেছিল এই ভেবে যে এই ভারত আমাদের…....
তারা সকলেই গান্ধীজির সাথে দেখা করতে বিড়লা ভবনে যান, তখন গান্ধীজি মাইকে বলে, কেন তাঁরা পাকিস্তানে না থেকে এখানে এসেছেন??? এ অত্যন্ত অন্যায় করছেন তাঁরা। মুসলমানদের তলোয়ারের সামনে অহিংস ভাবে আত্ম সমর্পন করে তাঁদের পাকিস্তানের মাটিতেই থাকা উচিত ছিলো। এই অপরাধের প্রায়শ্চিত্ত করবার জন্যে এখনই তাদেঁর পাকিস্তানের মাটিতে পারে যাওয়া উচিত।
2 কোটিরও বেশি হিন্দুদের ইসলামে ধর্মান্তরিত করা হয়েছিল এবং তার পরে এই সংখ্যাটিও 10 কোটিতে গিয়ে পৌঁছেছে।
যে সমস্ত জায়গাগুলির থেকে হিন্দুরা যেতে অস্বীকার করেছিল, সেখানে তাঁদের পরিবারের হিন্দু মহিলাদের নগ্ন করে বাজারে দাঁড় করিয়ে দেওয়া হয়েছিল। গবাদি পশুর মতো দেখে বুঝে দরদাম করে কেনা বেচা করা হয়েছিল।
10 লক্ষেরও বেশি হিন্দু মহিলাদের সেই সময় পাকিস্তানে কেনা বেচা করা হয়।
ভগতসিং রাজগুরু সুখদেবের ফাসীর হুকুম রদ করার জন্য কোনো আন্দোলন অনশন করেনি গান্ধী বরং ব্রিটিশ সরকারের প্রতিনিধি বড়লাট আর উইনকে পরামর্শ দেন যাতে কোনো মতেই দেশের লোকের চাপে ইংরেজ ভগতসিংদের মৃত্যুদণ্ডের আজ্ঞা বাতিল না করে। ভগতসিং রাজগুরু সুখদেবকে জনগণের চাপে ব্রিটিশ সরকার মুক্তি দিতে রাজি ছিল।
সুভাষচন্দ্র এমনই আন্দোলন গড়ে তুলেছিলেন যে ২৪মার্চ ভগতসিং দের নির্দ্ধারিত ফাসীর তারিখেই ফিরোজপুর জেলে হামলা করত বিপ্লবীরা। পাঞ্জাব মহারাষ্ট্র উত্তরভারত বাংলায় ব্যাপক বিদ্রোহ দেখা দেয়। ইংরেজ দিশাহারা হয়ে পড়ে। সেইসময় গান্ধী লর্ড আই উইনকে পরামর্শ দেন যে কাউকে না জানিয়ে সমস্ত নিয়ম ভেঙে ২৩মার্চ সন্ধ্যেবেলায় গোপনে ভগতসিং রাজগুরু সুখদেবকে জেলের ভেতরে হত্যা করা হলে ২৪তারিখ সুভাষচন্দ্রের নেতৃত্বে বিপ্লবীরা তথা সাধারণ মানুষ আর ভগতসিংদের বাচাতে পারবেনা। ইংরেজ রাতের অন্ধকারে ২৩মার্চ ভগতসিংদের ফাসীতে ঝুলিয়ে দিয়ে তাদের শবদেহ গুলোকে কুড়াল দিয়ে

কেটে পেট্রোল দিয়ে জ্বালিয়ে দিয়েছিল এই গান্ধীরই পরামর্শে।
বিপ্লবী যতীন দাস যখন ৬৩ দিন নির্জলা অনশন করে লাহোর জেলে প্রাণ দিলেন তখন গান্ধী বলেছিল ইংরেজদের বিরুদ্ধে যারা লড়াই করে তারা শয়তান। তাই তাদের মৃত্যু শয়তানের মৃত্যু।
বারবার সুভাষ চন্দ্র বসুর বিরুদ্ধে প্রার্থী দিয়ে নানা ছলে বলে কৌশলে সুভাষ চন্দ্রকে দেশ থেকে চলে যেতে বাধ্য করার জন্যও দায়ী এই গান্ধী। পাকিস্তানের পক্ষে কাজ করা আর হিন্দুস্তানকে ভেঙে টুকরো করার যে পরিকল্পনা ইংরেজ নিয়েছিল তার পিছনেও ছিল গান্ধী। গুজরাট রাজস্তান নয়, পাঞ্জাব ও বাংলা যেহেতু বিপ্লবীদের মূল ঘাটি ছিল তাই ভগতসিং এর পাঞ্জাব আর নেতাজীর বাংলাকেই ভারত থেকে কেটে পাকিস্তানের সাথে ঢুকিয়ে দেয়ার খলনায়ক হিসেবেও ছিল গান্ধী ও নেহেরু। সুতরাং গান্ধীজি অহিংসায় বিশ্বাসী ছিলেন না। গান্ধী দেশপ্রেমিকও ছিলেন না।
●গান্ধী ছিলেন ব্রিটিশ সরকারের নিযুক্ত গুপ্তচর।●

১৯৪৮ সালের ৩০ শে জানুয়ারি পয়েন্ট ব্ল্যাঙ্ক রেঞ্জ থেকে গুলি করে হত্যা করেছিলেন। কিন্তু হত্যা করার পর শ্রী গডসে জী সেখান থেকে পালানোর চেষ্টা করেননি।
উনি বীরের মতো আত্মসমর্পণ করছিলেন!
কারণ তিনি চেয়েছিলেন তাঁর এই হত্যার কারণ দেশবাসী যেন জানতে পারেন। আদালতে বিচার চলার সময় তিনি গান্ধীকে হত্যা করার পিছনে একটা, দুটো না, মোট ১৫০ টা কারণ জানিয়েছিল। তবে সেই সময়কার প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরু এবং কংগ্রেস সরকার ওঁনার সেই বক্তব্যকে জনগণের সামনে আসতে দেয়নি।
সুপ্রীম কোর্টের অনুমতি পাওয়ার পর প্রকাশিত হয় মাননীয় শ্রী নাথুরাম গোডসের জীর ভাষন :— আমি গান্ধীকে কেন বধ করেছি......

১. নাথুরাম বলেছিলেন : — গান্ধীজির অহিংসা ও মুসলিম তোষণ নীতি হিন্দুদের কাপুরুষে রূপান্তরিত করে দিচ্ছে। কানপুরে শ্রী গণেশ শঙ্কর বিদ্যার্থীকে জীকে মুসলিমরা নির্মম ভাবে হত্যা করে। আর যে শ্রী গণেশ শঙ্কর জী কিনা গান্ধীজির ভাব ধারায় সম্পূর্ণ ভাবে প্রভাবিত ছিলেন, তাঁর হত্যাকান্ডেও গান্ধীজি চুপ করে রইলেন। একবারের জন্যেও মুখ খুললেন না।

২. ১৯১৯ সালে জালিওয়ান ওয়ালাবাগের নৃশংস গণহত্যাকারী জেনেরাল ডায়ারের শাস্তি চেয়ে গোটা দেশ আক্রোশে ফুঁসছিল। এই খলনায়ক জেনারেল ডায়ারের বিরুদ্ধে মামলা করার জন্য গান্ধীকে প্রচুর অনুরোধ করা হয়।
কিন্তু এম.ডি গান্ধী ওনার নীতি:- ‘'এক গালে মারলে, আরেক গাল পেতে দিতে হবে” এর বক্তব্য অনুযায়ী সেই দাবীকে খারিজ করে দেন।
৩. সেই সময় তুরস্কতে মুসলমানদের খালিফাকে অপসারণ করা হয়। তার সাথে ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের কোনো যোগাযোগই ছিলো না। গান্ধী শুধুমাত্র মুসলিম তোষণের জন্যে ভারতবর্ষে "খিলাফত আন্দোলন" শুরু করে দেন। মুসলমানদের তোষণ করবার এই দেশ বিরোধী রাজনৈতিক প্রক্রিয়ার তিনিই প্রথম জন্মদাতা। এই খিলাফত আন্দোলনের মাধ্যমে দেশের মাটিতে এই প্রথম তিনি সাম্প্রদায়িকতার বীজ রোপণ করে ছিলেন! যার পরবর্তী ফলস্বরূপ "মুসলিম লিগের" জন্ম হয়। আর তার থেকেই আসে মুসলমানদের জন্যে পৃথক দেশের চাহিদা এবং সর্বশেষে দেশভাগ।
গান্ধীর মুসলমানদেরকে তোষণ করার এই রাজনীতি পরবর্তী তে সংক্রামিত হয় নেহেরু থেকে ইন্দিরা তার থেকে রাজীব গান্ধী, সোনিয়া গান্ধী হয়ে রাহুল/প্রিয়ঙ্কা গান্ধী পর্যন্ত আর সবশেষে সমস্ত কংগ্রেস দল ও অন্যান্য কংগ্রেস ঘেঁষা দল গুলোর মধ্যেও। কেরালার মোপলায় ১৯৪৬ সালের ৬ই মে মুসলমানরা
সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা করছিল আর তার সাথে সাথে দেশের নানা প্রান্তেও।
খিলাফত
আন্দোলন অসফল হওয়ায়, মুসলমানরা অত্যন্ত নিরাশ হয়, আর নিজেদের
ক্রোধ হিন্দুদের উপর উগলাতে
থাকে। হিন্দুদের উপর সীমাহীন ভাবে অত্যাচার চালানো হয়।
যাকে মোপলা বিদ্রোহ নামে জানা
যায় ।
সেই সময় হিন্দুদের নৃশংষ ভাবে
খুন করে তাদের ধন সম্পতি মা
বোন কে ধর্ষণ করে গহনা লুট করা
হয়। হিন্দুদের জোর করে মুসলমান
বানানো হয়ে ছিল ।
তখন গান্ধী হিন্দুদের উদেশ্যে বল্লেন যে হিন্দুরা যেন সেই দাঙ্গায় মুসলমানদের অস্ত্রের সামনে নিজেদের আত্ম বলিদান করে দেয় এবং শুধু এইটুকুই নয় তিনি এও বল্লেন হিন্দুরা যেন নিজের প্রাণ বাঁচাতে কোনো ভাবেই মুসলিমদের বিরুদ্ধে লড়াই না করে। গান্ধী আরও বলেন মুসলিমরা হিন্দুদের মা বোনকে ধর্ষণ করলে, হিন্দুরা ধর্ষণ কারিদের পায়ে যেন চুম্বন করে ।
সেই সময় কেরালায় প্রায় ১৫০০ হিন্দুকে হত্যা করে মুসলিম লিগের লোকেরা এবং আরও ২০০০ হিন্দুকে জোর করে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করানো হয়, কিন্তু গান্ধী এটাকে "মহান আল্লার" বান্দাদের "মহৎ কাজ" বলে উল্লেখ করেন।

৪. গান্ধী মন্দিরে কোরান পাঠ এবং নামাজ পড়ার ব্যবস্থা করলেন! এর বদলে কোন মসজিদে গীতা পাঠের ব্যবস্থা করবার সাহস দেখাতে পারলেন না! অসংখ্য হিন্দু, ব্রাহ্মণ এর প্রতিবাদ করেছিলেন কিন্তু গান্ধী তাঁদের প্রতিবাদে কোনো আমলই দেননি!

৫. আগেই উল্লিখিত যে ধর্ম নিরপেক্ষতার ছদ্মবেশে “মুসলিম তোষণ” নীতির প্রথম জন্ম দাতা ছিলেন গান্ধী।
যখন হিন্দী ভাষাকে রাষ্ট্র ভাষা করার বিরোধীতা করল মুসলিমরা সেই বিরোধীতাকে সঙ্গে সঙ্গে স্বীকার করে নিলেন গান্ধী!
অদ্ভুত এক সমাধান দিলেন:— “হিন্দুস্তানী ভাষা” যা হিন্দী ও উর্দু ভাষায় খিচুরি! এই প্রথম বাদশাহ রাম, বেগম সীতা বলার চল শুরু হল!

৬. শুধু এখানেই শেষ নয় কিছু সংখ্যক নামী দামী মুসলমানদের বিরোধীতায় “বন্দে মাতরম” কে জাতীয় সংগীত হতে দিলেন না!

৭. গান্ধীজি বেশ কয়েকবার ছত্রপতি শিবাজী, মহারাণা প্রতাপ, গুরু গোবিন্দ সিংহকে পথভ্রষ্ট দেশভক্ত বলেছেন! কিন্তু সেখানে মোহাম্মদ আলি জিন্নাহকে “কায়দে আজম” বলে ডাকতেন! কি চরম নির্লজ্জের মতো নৈতিক ব্যভিচার করতেন মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী।

৮. তিনি কাশ্মীরের রাজা হরি সিংকে কাশ্মীর ছেড়ে হরিদ্বারে চলে যাওয়ার নির্দেশ দেন। কারণ কাশ্মীরে মুসলিমরা সংখ্যাগরিষ্ট ছিল। অন্যদিকে হায়দ্রাবাদের (বর্তমানে তেলেঙ্গানা এবং অন্ধ্র প্রদেশ) নিজাম ওসমান আলি খানকে পাকিস্তানের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার নির্দেশ দেন, যদিও সেখানে হিন্দুরাই সংখ্যাগরিষ্ট ছিল এবং মুসলিমরা সংখ্যালঘু ছিল। কিন্তু গান্ধী এবং নেহেরুর কথা অমান্য করে সর্দার বল্লভ ভাই প্যাটেল হায়দ্রাবাদে ভারতীয় সেনাকে অভিযান চালানোর নির্দেশ দেন এবং হায়দ্রাবাদকে ভারতের অন্তর্ভুক্ত করেন যা ইতিহাসে "অপারেশন পোলো" নামে পরিচিত। এই খবর শোনার পরে নেহেরু রাগ করে সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলর ফোন কেটে দেন।

৮. ১৯৩১ সালে কংগ্রেস কমিটিতে সর্ব সম্মতিতে ভারতের পতাকার রঙ গেরুয়া ঠিক করা হয়, কিন্তু গান্ধীর নির্দেশে তার মধ্যে সবুজ যোগ করা হয়। যেহেতু মুসলমানদের ধর্মীয় রঙ সবুজ।

৯. কংগ্রেসের ত্রিপুরা অধিবেশনে নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু বিপুল সমর্থনে জয়লাভ করেন। কিন্তু গান্ধীর পছন্দের প্রার্থী ছিল সীতা রামাইয়া!
গান্ধী নিজের ক্ষমতার জোরে
সুভাষ চন্দ্র বসুকে বাধ্য করেন ইস্তফা দিয়ে দেওয়ার জন্য।

১০. ১৯৪৭ সালের ১৫ই আগস্ট কংগ্রেস ঠিক করে যে তারা ভারত বিভাজনের বিরোধীতা করবে। কিন্তু গান্ধী সেই সভায় একদম শেষ মুহূর্তে পৌঁছান এবং দেশ ভাগের সমর্থন করেন। এর আগে গান্ধী নিজেই বলেছিলেন দেশ ভাগ তার মৃতদেহের ওপর দিয়ে হবে।

১১. ভারত স্বাধীনতা অর্জনের পর সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়েছিলেন, কিন্তু গান্ধীর নির্দেশে জওহরলাল নেহেরুকে প্রধানমন্ত্রী বানানো হয়।

১২. সরকার গড়ার পর নেহেরু সিদ্ধান্ত নেন যে ভারত সরকার সোমনাথ মন্দির আবার নির্মান করবে, কিন্তু সরকারে না থাকা স্বত্বেও গান্ধী সেই সিদ্ধান্ত বাতিল করান।
কিন্তু ঠিক একই সময় ১৯৪৮ সালের ১৩ই জানুয়ারি তিনি দিল্লীর মসজিদ সরকারি টাকায় নির্মানের জন্য অনশনে বসেন এবং নিজের দাবী সরকারকে মানতে বাধ্য করান।

১৩. ভারত বিভাজনের পর যে ধর্মীয় দাঙ্গা বেঁধেছিল, তাতে ২ লক্ষেরও বেশি হিন্দু প্রাণ হারিয়ে ছিলেন। ইউ.এন.এইচ.সি. আর.
এর হিসেব অনুসারে, ১ কোটি ৪০ লক্ষ হিন্দু এবং শিখ ভারত বিভাজনের ফলে বাস্তুচ্যুত হয়ে যান এবং তার ফলেই মানব ইতিহাসের বৃহত্তম দেশ ভাগের ঘটনাটি ঘটেছিল।
দেশ ভাগের পর পাকিস্তান এবং বাংলাদেশ থেকে আসা অনেক হিন্দুরা দিল্লির জামে মসজিদে আশ্রয় নিয়েছিলেন। স্থানীয় মুসলিমদের আপত্তির পর গান্ধী তাদের প্রচণ্ড ঠান্ডায় দিল্লির সাংঘাতিক শীতের রাত্রে আবালবৃদ্ধবনিতা সহ পুলিশ দিয়ে টেনে হিঁচড়ে রাস্তায় বের করে দেওয়ার নির্দেশ তৎকালীন সরকারের মাধ্যমে
দেন এবং এরপর তাঁরা রাস্তাতেই দিন কাটাতে বাধ্য হয়। এর ফলে বহু শিশু ও বয়স্কদের মৃত্যু হয়।
লাখ লাখ হিন্দু মারা গেলেও উনি চুপ করে থেকেছেন! মুসলিমদের কখনো শান্তি ও সম্প্রীতি বজায় রাখার আদেশই দেন নি। যত আদেশ উপদেশ ওনার ছিলো শুধু হিন্দুদের ওপর!

১৪. স্বাধীনতার পর
গান্ধীর মধ্যস্থতায় ঠিক হয় ভারত পাকিস্তানকে 75 কোটি টাকা দেবে। কেন, না যেহেতু পাকিস্তান সবে গড়ে উঠতে চলেছে। 20 কোটি শুরুতেই দেওয়া হয়। বাকি ছিল 55 কোটি। কিন্তু 22 শে অক্টোবর, 1947 পাকিস্তান কাশ্মীর আক্রমণ করে! পাকিস্তানের এই বিশ্বাস ঘাতকতার জন্য কেন্দ্রীয় মন্ত্রীমন্ডল সিদ্ধান্ত নেয় বাকী পয়সা আর পাকিস্তানকে দেওয়া হবে না। কিন্তু সঙ্গে সঙ্গে বেঁকে বসলেন গান্ধী!
আবার শুরু করলেন ব্লাকমেল অথাৎ আবার অনশন। শেষে সরকার বাকি 55 কোটি টাকাও বিশ্বাসঘাতক পাকিস্তানকে দিতে বাধ্য হল!
গান্ধী মুসলিমদের তোষণ করতে হিন্দুদের নানা ভাবে প্রতারিত করতেন।
নিজের ইচ্ছা সফল করানোতে উনি সিদ্ধ হস্ত ছিলেন।
তার এই অন্ধ পাকিস্তান প্রীতি দেখে মনে হয় উনি প্রকৃতপক্ষে পাকিস্তানের রাষ্ট্রপিতা ছিলেন ভারতের নয়। প্রতিটি মুহুর্তে পাকিস্তানের সমর্থনে কথা বলেছেন সে পাকিস্তানের দাবী যতই অন্যায় জনক হোক না কেন।

কেন এই দ্বিচারিতা? উনি হিন্দুকে হয়ত ভারতীয় ভাবতেনই না!
আদালতে দেওয়া শ্রী নাথুরাম গোডসে জী তাঁর বয়ানে আরো বলেন:-
"আমি ওনাকে অনেক শ্রদ্ধা করতাম। কিন্তু আমার মতো এমন শত শত দেশভক্ত আছেন যাঁরা শুধুমাত্র একটি বিশেষ সম্প্রদায়ের প্রতি পক্ষপাতিত্ব বা তোষণ করার উদ্দেশ্যে দেশ কে ভাগ করে দেওয়াটাকে মেনে নিতে পারেননি। আমি গান্ধীকে হত্যা করিনি, তার এই হিন্দুদের প্রতি করা অবিচার কে বধ করেছি। গান্ধীজিকে বধ করা ছাড়া আমার কাছে আর কোন উপায় ছিল না। উনি আমার শত্রু ছিলেন না, কিন্তু ওনার সিদ্ধান্ত দেশের বিপদ ডেকে আনছিল। যখন কোন ব্যক্তির কাছে আর কোন রাস্তা থাকে না তখন ঠিক কাজ করার জন্যও ভুল রাস্তা নিতে হয়।

মুসলিম লীগ এবং পাকিস্তানের নির্মাণে গান্ধীর সমর্থনই আমাকে বিচলিত করেছে। পাকিস্তানে অত্যাচারের জন্য ভারতে চলে আসা হিন্দুদের দুর্দশা আমাকে স্তব্ধ করে দিয়েছিল। গান্ধীজির মুসলিম লীগের কাছে মাথা নত করার জন্য অখন্ড হিন্দু রাষ্ট্র সম্ভব হয়নি। আমি একজন দেশমাতার পুত্র হয়ে আমার মাকে ভাগ হতে দেখা আমার কাছে অসহনীয় লেগেছিল। নিজ দেশেই যেন নিজেকে বিদেশী বলে অনুভূত হতো।

মুসলিম লীগের সমস্ত অন্যায় আব্দার উনি মেনে চলছিলেন। আমি সিদ্ধান্ত নিলাম ভারত মাতাকে পুনরায় টুকরো হওয়ার হাত থেকে থেকে বাঁচানোর জন্য আমাকে গান্ধী বধ করতেই হবে।
কারণ গান্ধী আবার অনশনে বসতে চেয়েছিলেন। এই কারনে যে, পাকিস্তান ভারতের বুক চিরে নিজেদের সুবিধার জন্যে রাস্তা বানাবার আবদার জানিয়েছিল ভারত সরকার তথা তাদের প্রিয় গান্ধীর কাছে। যাতে তারা পাকিস্তান থেকে সরাসরি পূর্ব পাকিস্তানে(আজকের বাংলাদেশ) অতি সহজেই যেতে পারে তাদের শাসন ব্যবস্থা চালানোর জন্যে। তৎকালীন ভারত সরকার না মানলেও তাদের পিতা গান্ধী ভারত সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টি করে মানাবার উদ্দেশে আবার অনশনে বসার তোড়জোড় শুরু করে ছিলেন।
আর সেইজন্যই আমি গান্ধীকে বধ করেছি।

আমি জানতাম এর জন্য আমার ফাঁসী হবে এবং আমি এর জন্য প্রস্তুত। আর এখানে যদি মাতৃভূমি রক্ষা করা অপরাধ হয় তাহলে এরকম অপরাধ আমি বার বার করব প্রত্যেক বার করব। আর যতক্ষণ সিন্ধু নদী অখন্ড ভারতের মধ্যে না আসে আমার "অস্থি" ভাসিও না। আমার ফাঁসির সময় আমার এক হাতে কেশরীয় পতাকা এবং অন্য হাতে অখন্ড ভারতের মানচিত্র যেন থাকে। আমাকে ফাঁসিতে চড়ানোর আগে অখন্ড ভারত মাতার জয় বলতে যেন দেওয়া হয়।

এরপর তিনি ভারত মাতার উদ্দেশে বলেন,
"হে ভারত মাতা আমার অত্যন্ত দুর্ভাগ্য এটাই যে আমি কেবল মাত্র এইটুকুই তোমার সেবায় করতে পারলাম।”

"জয় হিন্দুরাষ্ট্র।
অখন্ড ভারত অমর রহে"। #
কিছুদিন আগে আফ্রিকার দেশ "ঘানার" রাজধানী "আক্রায়" "ইউনিভার্সিটি অব ঘানা" থেকে গান্ধীর মূর্তিটি সরিয়ে ফেলতে হলো! ২০১৬ সালে ভারতের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জি মূর্তিটি উন্মোচন করেছিলেন।
এ সময় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘ ’ নামে একটি আন্দোলন গড়ে ওঠে এবং আফ্রিকার বিভিন্ন দেশে জনপ্রিয় হয়। মূর্তিটির পতনকে আন্দোলনকারীরা তাঁদের বিজয় হিসেবে দেখছেন। আফ্রিকার অন্য আরেকটি দেশ "মালাওয়িতে" গান্ধীর মূর্তি স্থাপনের একটি উদ্যোগ আন্দোলনের মুখে সম্প্রতি স্থগিত করেছেন সে দেশের হাইকোর্ট। "ইউনিভার্সিটি অব ঘানা"র শিক্ষকদের আন্দোলন গড়ে ওঠে। তাঁরা একটি পিটিশনে গান্ধীকে প্রবল ‘বর্ণবাদী’ হিসেবে উল্লেখ করা হয়। গান্ধীর বিরুদ্ধে ভারতে "বর্ণপ্রথা" অথাৎ Schedule Cast, Schedule Tribe, OBC, Upper Cast ইত্যাদি টিকিয়ে রাখা সমর্থন করার অভিযোগও করা হয় এই আবেদনে।
গান্ধী তাঁর এই ব্রিটিশ আনুগত্যের জন্য যারপরনাই গর্বিত ছিলেন। ভারতে ফিরে আসার পাঁচ বছর পর ১৯২০ সালে ইংরেজদের কাছে লিখিত এক খোলা চিঠিতে তিনি বলেন, ‘আমি বিনীতভাবে বলতে চাই যে গত টানা ২৯ বছর আমি ব্রিটিশ সরকারের সঙ্গে যেরূপ সহযোগিতা করেছি, আর কোনো ভারতীয় তা করেনি। আমি যেরূপ বৈরী পরিবেশে এই সহযোগিতা করেছি, অন্য কেউ হলে বিদ্রোহ করত।’

এহেন একজন ব্রিটিশ চাটুকার ব্যাক্তিকে ভারতের ব্রিটিশ সরকার সাউথ আফ্রিকার থেকে এই দেশকে আরো দীর্ঘ দিন গোলাম বানিয়ে রাজ করে যাবার কারনে ভারতে ফিরিয়ে আনে। কারন, এদিকে ভারতের রাজনীতিতে তখন ইংরেজদের গান্ধীর মতো একজন নেতাকেই বসানোর প্রয়োজন দেখা দিয়েছিল। কারণ, ভারতে তখন আবেদন-নিবেদনের রাজনীতির পর্ব শেষ হয়ে মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মাধ্যমে সহিংস সন্ত্রাসবাদী বা চরমপন্থী ‘বিপ্লবী’ আন্দোলন জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল।
এই রকম পরিস্থিতিতে ব্রিটিশ সরকারের প্রয়োজন ছিল ভারতের জাতীয় আন্দোলনের নেতৃত্বে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের অনুগত ও নির্ভরযোগ্য একজন লোক।
তাই দেখা যায় সাউথ আফ্রিকার থেকে গান্ধী এই দেশে সোজাসুজি না এসে, গান্ধী দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে বিলেত চলে যান। সেখানে লর্ড হার্ডিঞ্জ গান্ধীকে ‘হিন্দ’, অর্থাৎ ভারতে আসার আগেই ‘কাইজার-ই-হিন্দ’ বা ‘হিন্দুস্থানের বাদশাহ’ উপাধিতে ভূষিত করেন। ১৯১৫ সালের জানুয়ারি মাসে গান্ধী তৎকালীন বোম্বে পৌঁছান।

লাল-বাল-পালের নেতৃত্বে উনিশ শতকের গোড়ার দিকে ভারতে যে জাতীয়তাবাদী ঢেউ ওঠে তা গান্ধী সম্পূর্ণ ভাবে ধ্বংস করে দেয়। ভারতের মানুষকে বোকা বানিয়ে "অহিংসা" নামক শব্দটির জড়িবুটি খাইয়ে ভারতের জনগোষ্ঠী কে পুরোপুরি নপংশুকে তে পরিণত করে দেয়।

Videos (show all)

Website