Rifugee Samachar Goribder Jonno
Bangladeshi Goribra sono
আপনি কি জানেন ভারতে রিফিউজি সমস্যা কে তৈরি করেছে ? রাজনৈতিকভাবে দেখলে সৈতান জিন্না সৃষ্টি করেছে কিন্তু ধর্মীয়ভাবে বিচার বিশ্লেষণ করলে বলতে হবে শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভু কৌশল করে রিফিউজি সমস্যা সৃষ্টি করেছিলেন । শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভু বৈষ্ণব ধর্ম বিকাশ করতে চেয়েছিলে ন, যে ধর্মে লোকেরা সংসারের সব কিছু ত্যাগ করে, জমি জমা, ঘর বাড়ি, আত্তীয় স্বজন, বন্ধু বান্ধব, বাবা মা ত্যাগ করে সন্যাসী জিবন অতিবাহিত করবে, এমন একটি ধর্ম । এইরূপ পরিস্থিতি সর্বহারা রিফিউজি দের দৈনন্দিন জীবনের সাথে পুরো মিলে যায় । একবার ভগবান বিষ্ণু চৈতন্য মহাপ্রভু হিসেবে অবতার নেওয়ার কথা ভাবে এবং আজ থেকে প্রায় সাড়ে পাঁচশ বছর আগে পশ্চিমবঙ্গের নবদ্বীপ বা মায়াপুর নামক স্থানে নিমাই পণ্ডিত হিসেবে অবতার গ্রহণ করে । পরে তিনি বৈষ্ণব ধর্ম প্রচারের উদ্দেশ্যে পূর্ববঙ্গে গমন করেন । পূর্ব বঙ্গ মানে বর্তমান বাংলাদেশে । পূর্ব বঙ্গ ভ্রমণের সময় তার বৈষ্ণব বেশ দেখে ওখানকার লোক হাসাহাসি করা শুরু করে । ঠাট্টা করে । উনি দেখলেন পূর্ববঙ্গের লোকেদের অবস্থা খুব স্বচ্ছল । গোলা ভরা ধান, পাট, সর্সে, মুসুরি, কলাই, গাছে প্রচুর ফল, কলা, কাঠাল, আম, জাম, তেতুল, নারিকেল, কুল, পেয়ারা, লেবু, পেঁপে, ক্ষেতে আখ, বাদাম আর পুকুর ভরা মাছ । সবাই সুখে আনন্দে উদ্বেলিত উল্লসিত আত্বহারা হয়ে অনেকটা কনিউন সিস্টেমে বা গোষ্ঠী সাম্যবাদী ধাঁচে জিবন নির্বাহ করছেন। এমন সময় শ্রী চৈতন্যের সন্যাসী বেশ দেখে সবাই হাসাহাসি করা শুরু করে দেয় আর তখুনি ভাগ্যবান ক্রোধান্বিত হয়ে সবাইকে অভিশাপ দেয় যে তাদের সুখের বাসা যেনো অচিরেই ভেঙে যায় । কারণ বৈষ্ণব ধর্মের বিকাশের জন্য প্রচুর সংসার ত্যাগী লোকের দরকার ছিলো আর লোক কেনো তার সব কিছু পরিত্যাগ করে সন্যাস ধর্ম গ্রহণ করে না খাইয়া ঘুরে বেড়াবে ? তাহলে এমন অবস্থার সৃষ্টি করতে হবে যাতে লোকে বৈষ্ণব ধর্ম গ্রহণ করতে বাধ্য হয় আর সেটা হলো কোটি কোটি সর্বহারা রিফিউজি তৈরি করা । কোটি কোটি লোক রিফিউজি হলে কমপক্ষে তার মধ্যে থেকে কতেক সো লোক দৈনন্দিন জীবনের অভাব অনটনের হাত থেকে রক্ষা পাবার জন্য বাড়ি থেকে পালিয়ে বৈষ্ণব সংঘে বা ইস্কনে গিয়ে যোগদান করবে এবং বৈষ্ণব ধর্ম বিকাশ লাভ করবে । কিন্তু মানুষের মনের দুঃখ, অভিশাপ ভাগ্যবানের ও লাগে যেমনটি কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধের পর গান্ধারী ভাগ্যবান ভগবান শ্রী কৃষ্ণ কে অভিশাপ দিয়েছিলেন । ঠিক তাই হচ্ছে । শ্রী চৈতন্যের অবতারকে হিন্দিভাষী ক্ষেত্রের লোকেরা মানে না, ওনাকে অবতার না মেনে একজন সাধু বলে মনে করে । উনি যে ভগবান বিষ্ণুর পূর্ণ অবতার একথা হিন্দিভাষী ক্ষেত্রের লোকেরা মানতে চায় না । তারা ওনাকে কবীর, নানক, মিরাবাইয়ের সমকক্ষ বলে মনে করে এবং বইয়ের আলোচ্য অংশে তাই বলা হয়েছে । হিন্দিভাষী ক্ষেত্রের ইতিহাস বইতে অনেক নানক, কবীর, মিরাবাইয়ের সমকক্ষ বলে সাধারণত বর্ণনা করা হয়ে থাকে । আমরা যখনই হিন্দিভাষী ক্ষেত্রের লোকেদের, দক্ষিণ ভারতীয় এবং আসামের লোকেদের এই বোঝাতে চেষ্টা করি যে ভগবান শ্রী কৃষ্ণ শ্রী শ্রী রাধারাণীর ঋণ পরিশোধ করার জন্য কলিযুগে শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভু হয়ে অবতার গ্রহণ করেছিলেন এই কথা বোঝাই তখনি তারা আমাদের উল্টো বুঝিয়ে দেয়, তারা হাসাহাসি করে । তারা তাদের এলাকার কোনো সাধুর সাথে তুলনা করে । যেমন, মহারাষ্ট্রের কোনো লোককে যদি বলা হয় যে জানো, স্বয়ং ভগবান বিষ্ণু স্বয়ং শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভু হয়ে অবতার গ্রহণ করেছিলেন তাহলে তারা পরস্পরের দিকে তাকিয়ে মিট মিট করে হাসে, তারা কিছুতেই একথা মানতে চায় না । তারা বাংলাকে এতই অবজ্ঞা করে যে তারা কিছুতেই বিশ্বাস করতে পারে না যে ভগবান বাংলাতে অবতার গ্রহণ করতে পারে । হিন্দিভাষী ক্ষেত্রের লোকেরা কিছুতেই বাংলার আধিপত্যকে মেনে নিতে চায় না, দক্ষিণ ভারতের লোকেরাও চায় না আর তাই তারা ভাবে যদি শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভু কে পূর্ণ অবতার মেনে নেওয়া হয় তাহলে বাঙালিদের ভাও বা ভ্যালু অনেক বেড়ে যাবে তাই তারা নিজেদের ক্ষেত্রের প্রাধান্য বজায় রাখার জন্য তাদের ক্ষেত্রের অবতারী কেই প্রাধান্য দিয়ে থাকে, যেমন সাইবাবা । স্বাধীনতার পর ভারত বিভাগের ফলে যে বিপুল সংখ্যক মানুষ রিফিউজি হয়েছে তাদের জিবন ধরনের মান এত নিম্ন যে তার থেকে ইসকনের সন্যাসী দের জিবন ধরনের মান অনেক বেশি । তুলনামূলকভাবে, রিফিউজি দের জীবন ধারণ একজন সন্যাসী র থেকেও বেশি ত্যাগী । তা সে মনের দিক থেকে ত্যাগী না হলেও পরিস্থিতির বশবর্তী হয়ে সর্বত্যাগী হতে বাধ্য হইয়াছে । একজন রিফিউজি যে ত্যাগের মাধ্যমে বেঁচে থাকে তাতে সেই হলো মহান বৈষ্ণব । একজন রিফিউজি জানে না কাল সে কি খাবে, কি কমাবে, কি অর্জন করবে কিছুরই নিশ্চয়তা নেই । ঠিক বৈষ্ণবদের যেমন শেখানো হয় সে যেনো কাল কি খাবে তার চিন্তা না করে ।বৈষ্ণবরা সংসার ছেড়ে পুনরায় একজায়গায় জড়ো হয়ে অনেকটা সাংসারিক জীবের মতই বসবাস করে । তাদের দৈনন্দিন জীবনের প্রায় সব জিনিসেরই দরকার হয় । কমিউনিস্ট রা প্রত্যেকটি লোকের বাঁচার উপায় খোঁজে কিন্তু সেই বাঁচার জন্য প্রত্যেককে কিছু না কিছু কাজ করতে হয় । কাজ না করলে সে খেতে পাবে না এই মতবাদে বিশ্বাসী । কিন্তু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং তার তৃণমূল দেখিয়েছে যে যারা কাজ পায় নি তাদের ও বাঁচার অধিকার আছে । তাদের জন্যও কিছু ভাতার ব্যবস্থা করতে হবে । আবার যারা সাধু সঙ্গে বাস করে তাদের ও বাঁচার অধিকার আছে, তারা ধর্মাচরণ করে দিন কাটায় কিন্তু অন্য কোনো কাজ করে না । তারা সংসারের বন্ধন থেকে মুক্ত হয়ে ভগবানের সাধনা করে মুক্তি পেতে চায় । সবকিছু মিলিয়ে দেখলে সবাই সবার জায়গায় ঠিক আছে । লোককে সর্বত্যাগী বানানোর জন্য ভগবান শ্রী কৃষ্ণ মানে শ্রী শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভু কৌশল করে বাংলা বিভাগ তথা ভারত বিভাগ ইংরেজদের দিয়ে করিয়েছিলেন যাতে তিনি উপযুক্ত সংখ্যক সার্বত্যাগী বৈষ্ণব পান । যাতে তার ইচ্ছা সফল হয় । কিন্তু গান্ধারীর মত মানুষের অভিশাপ ও ভগবানের লাগে আর তাই ভারতের অন্য অংশের লোক তাকে ভগবান বিষ্ণুর অবতার মানতে রাজী নন । ভগবানের এই অবতার টা মনে হয় রিফিউজিদের আশা আকাঙ্ক্ষার মত আর সফল হবে না । যতই মাইক লাগিয়ে সারা দিন রাত চেঁচাতে থাকো, হিন্দী ভাসি ক্ষেত্রের লোক কিছুতেই তোমাকে শ্রী বিষ্ণুর অবতার মানবে না । সারা রাত হরে কৃষ্ণ গাও কোনো বাধা নেই কিন্তু সারা রাত মাইক লাগিয়ে চেছানো বের হয়ে যাবে । সারা রাত মাইক বাজায়, এতো দেখছি যারা দি জে মাইক লাগিয়ে পিকনিক করতে যায় তাদের থেকেও খারাপ । ডী জে তবু কোনো ফাকা জায়গায় গিয়ে বাজানো হয় কিন্তু বৈষ্ণবরা তো দেখছি দি জে অলাদের থেকেও ভয়ংকর । যারা কীর্তন গান গায় সেই কির্তনিয়ারা চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সারারাত সারাদিন মাইক বাজিয়ে কীর্তন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে । রাত দশটার পর মাইক বাজিয়ে কীর্তন করা চলবে না, আপনারা সরকার এবং প্রশাসনকে লিখিতভাবে জানান । না মানলে অন্য ব্যবস্থা করতে হবে । মাইক এর তার খুলে নিয়ে যেতে হবে, তাতে বাধা দিলে টাইম বম্ব লাগিয়ে কীর্তন আসর থেকে কেটে পড়তে হবে । শীতের দিনে চাদর গায়ে দিয়ে কীর্তন শুনতে যেতে হবে আর চাদরের মধ্যে ছোটো একটা ব্যাগে টাইম বম্ব লাগিয়ে কিছুক্ষণ কীর্তন শুনে তারপর নিচে বসার তাবুর নিচে বা যেখানে তাবু ভুর দেওয়া আছে সেখানে টাইম বম্ব সেট করে আস্তে ওখান থেকে কেটে পড়তে হবে । সারা রাত ঘুম এর ডিস্টার্ব করে কির্তনিয়ারা কিন্তু সকালে ঘুমোবে, তখন ওদের হাত পা বেঁধে কোনো জিনিসের সাথে বেঁধে দি জে মিউজিক কানের কাছে লাগিয়ে ছেড়ে দিতে হবে । দেখ, মজা কেমন লাগে । যতক্ষণ এই কৌশল অবলম্বন করা না হচ্ছে ততক্ষণ কির্টনিয়ারা ছাগলের মত জিদ করে সারা রাত মাইক বাজাতেই থাকবে । ওরা বেশি সাহস পায়ে গেছে । ওদের শায়েস্তা করার জন্য গুপ্ত প্ল্যান করতে হবে । ওরা এই ভাবা শুরু করেছে যে কেউ ওদের বিরুদ্ধে কিছু করতে পারবে না ।
বন্ধুগণ,আজ 15 ই আগস্ট । কিন্তু 1947 সাল নয় । আজকে যে আমরা স্বাধীনতা দিবস পালন করছি তার অনেক ইতিহাস আছে । আমরা যে শুধু ইংরেজদের হাত থেকে মুক্ত হয়েছি তা নয় । ইংরেজদের আগে পশুর দল মুসলমান রা ভারতে প্রবেশ করে হিন্দু রাজাদের হারিয়ে এমন চোদন দিয়েছিল যে চোদনে সন্তুষ্ট হয়ে মুসলমানদের থেকে স্বাধীন হওয়ার কথা কেউটে সাপের বাচ্চা বিনয়, বাদল, দীনেশ, কেউটে সাপের বাচ্চা মহাত্মা গান্ধী, শুয়ারের বাচ্চা সুভাষ চন্দ্র বসু, বান্দরের বাচ্চা ক্ষুদিরাম বসু, কুত্তার বাচ্চা মাস্টার দা সূর্য সেন, পাগল অরবিন্দ ঘোষ ঘোষের বাচ্চা, বদমাইশ লাল বাল পাল আরো অনেক গুন্ডার মাথায় হঠাৎ করে দেবতা ইংরেজদের তাড়ানোর পরিকল্পনা উদিত হলো । ইংরেজরা নাকি তাদের সাম্রাজ্য বিস্তারের জন্য রেল লাইন বানাচ্ছে এই অজুহাত দেখিয়ে এরা গ্রামের ভূত গুলোকে একত্রিত করা শুরু করলো । শয়তান স্বাধীনতা সংগ্রামী র দল ভারতের সাধারণ লোককে এই বোঝানো শুরু করলো যে ইংরেজরা নিজেদের স্বার্থে রেল লাইনের সম্প্রসারণ করছে । রেল লাইন বিস্তার সম্পূর্ণ হয়ে গেলে নাকি ইংরেজরা আর ভারত ছেড়ে যাবে না । ইংরেজরা ভারত ছেড়ে না গেলে নাকি ইন্দিরা গান্ধী মুসলমানকে বিয়ে করতে পারবে না । ইংরেজরা ভারতে যা যা করেছে তা নাকি ইংরেজরা ভারতে না আসলেও মুসলমান শাসকরা নাকি এমনিতেই করে ফেলতো এই কথা পশু স্বাধীনতা সংগ্রামের দল জনসাধারণকে গুপ্ত মিটিং করে করে বোঝাতে থাকে । যাদের প্রচুর পরিমাণে কৃষি জমি ছিল তারা অন্যকে দিয়ে কাজ করিয়ে উৎপন্ন ফসলের দাম বসে বসে ভোগ করতো, তাই তারাও নেতা হওয়ার লালসায় গরিব লোকদের মাথায় এই ঢুকিয়ে দেয় যে ইংরেজরা বিদেশী, এরা খুব খারাপ কারণ এরা সতী দাহ প্রথা রোধ করেছে, নর বলি দেওয়া বন্ধ করেছে, নারী শিক্ষার প্রবর্তন করেছে, বিধবা বিবাহ প্রবর্তন করেছে আর এগুলো করে নাকি ইংরেজরা ভারতের ধর্মকে নাকি ধংস করার চেষ্টা করছে, এই কথা কেউটে সাপের বাচ্চারা সাধারণ মানুষকে বোঝাতে থাকে । আর সাধারণ মানুষ হা করে তা শুনতে থাকে ।বন্ধুগণ, আসলে বিবেকানন্দ যখন শিকাগোতে হিন্দু ধর্মের সমর্থনে বক্তৃতা দিতে আমেরিকায় গিয়েছিল তখন ওখানকার কর্তৃপক্ষ জানতো না যে এ যে ধর্মের তারাফাদারী করতে এসেছে সেই ধর্মের লোকরা বৃদ্ধ মহিলাকে, অল্প বয়সী মহিলাকে তার বুড়ো স্বামীর চিতায় জোর করে হাত পা বেঁধে জ্বালিয়ে মারে । প্রথমে একটা বুড়ো লোকের সাথে অল্প বয়সী মেয়ের বিয়ে দেয় আর তারপর যখন কয়েক বছর পর বুড়ো লোকটা মরে যায় তখন সেই বুড়ো লোকটার চিতায় ওই অল্প বয়সী মেয়েটাকে হাত পা বেঁধে পুড়িয়ে মারা হয় । আসলে ওই সময় বিবেকানান্দাকে চার লাথি মেরে ফেলে দেওয়া উচিত ছিল ।তা না করে ইংরেজরা, আমেরিকানরা খুব ভুল কাজ করেছে ।
বন্ধুগণ তথাকথিত জমির মালিক রা দেশের রাজা হওয়ার জন্য উঠে পড়ে লাগে যাতে তারা গরীব লোককে দিয়ে জমিতে কাজ করিয়ে প্রচুর মুনাফা কামিয়ে নিতে পারে এবং নিজেদের মালিকানা বজায় থাকে । মালিকানা বজায় থাকে কারণ এই সময় ইংরেজরা ইস্কুল কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করে ছাত্রদের গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র সম্বন্ধে পড়ানো শুরু করেছিল তাই ভারতের সমাজ ব্যবস্থা মানে মালিকানা বজায় রাখা বিপজ্জনক হয়ে যেতে পারে, প্রচুর কৃষি জমির উপর মালিকানা নাও থাকতে পারে এই ভয়ে সমাজের ওই শ্রেণীর মানুষের মধ্যে ইংরেজদের তাড়ানোর পরিকল্পনা জেগে ওঠে । ইংরেজরা থাকলে এদেশের গরিবরা সমাজতন্ত্র, সাম্যবাদ শিখে যেত এবং সমাজবাদী সমাজব্যবস্থা গড়ে তুলতে ইংরেজরা মুখ্য ভূমিকা নিত । ইংরেজরা জোর করে সমাজবাদী সমাজব্যবস্থা কায়েম করতো, তাই ভয়ে জড়োসড়ো হয়ে জমিদার শ্রেণীর মানুষ নিজেদের মালিকানা বজায় রাখার স্বার্থে এবং ভূমিহীন কৃষক, গরীব শ্রেণী বানিয়ে রাখার জন্য গরীব সাধারণ মানুষকে লেলিয়ে দিতে শুরু করে আর সাধারণ মানুষের মধ্যে যারা একটু ভোদাই প্রকৃতির ভোলা ভালা লোক যেমন ক্ষুদিরাম, মাটঙ্গিনী হাজরা, সুভাষ চন্দ্র বসু, সূর্য সেন, আরো গোয়ার প্রকৃতির লোক তাদের মূর্খতার দ্বারা পরিচালিত হয়ে গীতা পড়ে শক্তি জুগিয়ে নিজের প্রাণ দিয়ে দেবতা ইংরেজদের তাড়ানোর জন্য উঠে পড়ে লাগে । এই বিষয়ে সব চাইতে বড় মূর্খতার ভূমিকা পালন করে নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু নামে সব চাইতে বড় গাধা । সে অন্য দেশের সাহায্য নিয়ে দেবতা ইংরেজদের বিরুদ্ধে বম্ব, বন্দুক, ট্যাংক নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে । এই মূর্খের সাহসের বলিহারি ।
যে দেবতারা ঠিক সময়ে এসে হিন্দু ধর্মকে মুসলমানদের হাত থেকে বাচিয়েছিলো, সেই দেবতা ইংরেজদের তাড়ানোর জন্য বান্দরের বাচ্চা দেবতাদের বিরুদ্ধে ট্যাংক, বন্দুক, বম্ব নিয়ে যুদ্ধ শুরু করে দেয় । সাহস তো দেখো বান্দরের । যে দেবতা ইংরেজরা যথা সময়ে এসে মুসলমানদের পদদলিত করে তাদের হাত থেকে শাসনভার নিজেদের হাতে নিয়ে হিন্দু ধর্মকে আসন্ন লুপ্ত হওয়ার হাত থেকে বাচিয়েছিলো সেই দেবতাদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম !
ওই সময় ইংরেজরা না এলে মুসলমান শাসকরা হিন্দুদের মধ্যে যারা গরীব তাদের সবাইকে মুসলমান বানিয়ে ফেলতো । সেই ইংরেজদের তাড়ানোর জন্য মুসলমানদের হাতে হাত রেখে জার্মানীদের সাহায্যে যুদ্ধ ঘোষণা । এ নাকি আই এ এস পাস করেছিল । এত দেখছি কিছুই জানে না । কারা দেবতা কারা অসুর তা বোঝার ক্ষমতা তো দেখছি এর একদমই ছিল না । বন্ধুগণ,
ইংরেজরা যখন হ্যাগের বাচ্চা মুসলমানদের শক্তিবলে হারিয়ে ভারতীয় সমাজকে একটি পবিত্র সমাজে রূপান্তরিত করতে চলেছিল ঠিক সেই মুহূর্তে মূর্খতার দ্বারা পরিচালিত হয়ে গরম রক্তের অধিকারী, উদ্ধত, উন্মত্ত, অপ্রতিহত, অবিবেক, অমানবিক মানুষের দল দেবতাদের বিরুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে ।
বন্ধুগণ,
দেবতা ইংরেজরা ভারতে এসে মদ খেয়ে মুজরায় লিপ্ত থাকা এক একটা মাতাল রাজাকে হারিয়ে শাসনভার গ্রহণ করে এদেশে পাকা রাস্তা ঘাট বানিয়েছে, নদীর উপর ব্রীজ বানিয়েছে, কারেন্ট লাইন বানিয়েছে, পোস্ট অফিস বানিয়েছে, টেলিগ্রাফ লাইন বানিয়েছে ইস্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় বানিয়েছে, কলেজে বিজ্ঞান, কলা, বাণিজ্য বিভাগের পড়া চালু করেছে, গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, সাম্যবাদ কি, কিভাবে এতে পৌঁছানো যায় সব শিখিয়েছে, মেডিক্যাল বিদ্যায় উন্নত করেছে, হসপিটাল বানিয়েছে, ট্রেন ট্রাম বাস বানিয়েছে, পাকা বাড়ী বানানো শিখিয়েছে, কলকারখানা বানিয়ে বিভিন্ন জিনিস বানানো শিখিয়েছে, মানুষ বলি দেওয়া বন্ধ করেছে এবং এই ভাবে মুসলমান শাসনকে কুঁচলে দিয়ে হিন্দুদের বুক ফুলিয়ে সমাজে চলতে শিখেছে ঠিক সেই সময় উমেশ চন্দ্র বন্দোপাধ্যায়ের মনে দুঃখ হয় । সে তার দুঃখকে আরো প্রচুর লোকেদের মধ্যে ছড়িয়ে দেয় । যার ফলে সবাই হুজুগে মেতে দেবতাদের তাড়ানোর জন্য গীতা পরে শক্তি সঞ্চয় করে পালিয়ে পালিয়ে আতঙ্ক বাদীতে পরিণত হয় ।
সে যা হবার হয়ে গেছে কিন্তু এখন আমাদের কি করতে হবে তা পরিকল্পনা করে করতে হবে ।
স্বাধীনতা সংগ্রামীদের বংশধররা আজকের নেতা । এদের সাথে প্রচুর লোক । এরা সমাজের প্রচুর জমি জমা দলিল পর্চা এবং আইন বলে দখল করে শাসকের ভূমিকা নিয়েছে । আজ আমরা গরিবরা বাহুবলে এদের সাথে পারবো না । যদি আমরা এদের সাথে চলি তাহলে এরা আমাদের পায়ের নীচে রাখবে । তাই এদেরকে সোজা করার এমন রাস্তা খুঁজতে হবে যা আমাদের পক্ষে সম্ভব এবং ধরা পড়ার কোনো চান্স নেই । সব চাইতে সহজ রাস্তা জমিদারদের জলের ট্যাংকি তে ভাইরাস মিশিয়ে দেওয়া । রাতের অন্ধকারে জমিদারদের বাড়িতে ফার্ম হাউসে যে জলের ওভার হেড ট্যাংক আছে সেই ট্যাংকে একটু ভাইরাস মিশিয়ে দেওয়া এবং চুপ করে থাকা । আমি বা আমরা এই কাজ করেছি তা বলার কোনো প্রয়োজন নেই । চুপ করে থাকলেই তাতেই আমাদের জয় ।
নকশাল, মাওবাদীরা শোনো, কিভাবে কি করতে হবে ।
করোনা ভাইরাস থেকে বাঁচার উপায় জানুন । যুগ যুগ ধরে যারা ধর্তি মাতা কৃষি জমির উপর দলিল এবং পর্চা বলে তাদের অধিকারকে অক্ষুন্ন রেখে প্রচুর গরিবদের শোষণ করে চলেছে এবং সরকারের যে যে লোকেরা এই শোষণকে আইন বলে বলবৎ করেছে তাদের ধরে ধরে মা কালির মন্দিরে নিয়ে জোর করে ঝাপটিয়ে ধরে বলি দিতে হবে । ভারতের প্রত্যেকটি রাজ্যে হাজার হাজার লোক ছোট ছোট জমিদার হিসেবে প্রচুর কৃষি জমির উপর নিজেদের মালিকানা বজায় রেখে গ্রামের ভূমিহীন গরিব মানুষ দিয়ে ক্ষেতে কাজ করিয়ে প্রচুর শস্য উৎপাদন করিয়ে সেই শস্য বাজারে বিক্রি করে করে প্রচুর টাকা ব্যাংকে জমা করে চলেছে । এই টাকা ফিক্স করে টাকার পরিমাণ আরো বেড়ে চলেছে । এই টাকার বলে তারা সুন্দর বাড়ি ঘর বানাচ্ছে, প্রচুর টাকা খরচ করে মেয়ের বিয়ে দিচ্ছে, মোটর সাইকেল কিনছে, চার চাকার গাড়ি কিনছে, জমির মধ্যে সুযোগ সুবিধা সম্পন্ন ফার্ম হাউস বানিয়ে সেখানে গরিব ঘরের মেয়েদের নিয়ে সেক্স করছে কি আনন্দ ! তাদের আনন্দের আর শেষ নেই । আসলে তারা কি করছে ? সরকার তাদের কি করার সুযোগ দিচ্ছে ? প্রাকৃতিক সম্পদকে দলিল এবং পর্চা বলে নিজের অধিকারে রেখে প্রচুর লোককে চুষে খাচ্ছে । ভূমিহীন গরিবরা মাঝে মধ্যে কিছু দিন জমিতে জন দিয়ে যা পাচ্ছে তাই দিয়ে অত্যন্ত নগন্য ভাবে জীবিকা নির্বাহ করছে । আসলে প্রাকৃতিক সম্পদ কৃষি জমির উপর অমানুষিক পরিশ্রম করে ধান, গম, পাট, আলু, বেগুন, উচ্ছে, পটল, আখ, সরিষা, ফুলকপি, বাঁধা কপি, সব কিছুই উৎপন্ন করছে কিন্তু একবার উৎপন্ন হয়ে গেলেই তার পুরো মালিক হলো জমির মালিক । আর এই ব্যবস্থাকে স্বীকৃতি জানিয়ে আসছে নির্বাচিত সরকারের দল । সরকারের নাকি ট্যাক্স পেলেই হলো তা সে কোন কোন জিনিসের উপর ট্যাক্স দিচ্ছে এবং অত সম্পত্তি তার কাছে কিভাবে এলো সরকার তা দেখে না । অত জমির উপর কত ট্যাক্স হলো তা পেলেই নির্বাচিত সরকার খুশী । এই জন্য ভারতে যত জমিদার, জমিয়ালা শোষক রয়েছে তাদের জমির দলিল এবং পর্চা দিয়ে বেঁধে মা কালির মন্দিরে নিয়ে গিয়ে বলি দিতে হবে । বলি দিলেই মা কালি খুশি হবে এবং করোনা সংক্রমণ থেমে যাবে ।
দেখো যখন নাকশালদের খুব উৎপাত ছিল এবং মাঝে মধ্যে যখন তারা দু চারটে শোষক কে মার্ডার করতো তখন মা কালি খুব খুশি থাকতো আর তখন কারো অসুখ বিসুখ হতো না মানে এত বড় মহামারী হতোনা । অক্ষয় কুমার এবং সোনাক্ষী সিনহা অভিনীত রাউডি রাঠোর হিন্দি ছবিতে যে ভাবে জমির মালিক তার প্রাইভেট আমির সাহায্যে খামখেয়ালি ভাবে গরীব লোকেদের উপর অত্যাচার করতো ঠিক সেই ধরণের জমির মালিকদের ধরে ধরে মা কালির মন্দিরে নিয়ে গিয়ে বলি দিতে হবে । এই ধরণের জমির মালিকদের সংখ্যা ভারতে প্রচুর এবং এদের বলি দিলেই করোনা সংক্রমণ দূরে থাকবে কারণ শোষকদের জমির দলিল এবং পর্চার সাথে সাথে বেঁধে বলি দিলেই মা কালি খুশি হবে । এজন্য বড়ো ধরণের সংগঠন গড়ে তোলার দরকার নেই । দশ পনর জন গরিব সর্বহারা মিলে পরিকল্পনা করে জমিদারদের বেহুশ করে ধরে জঙ্গলে নিয়ে গিয়ে মা কালির মূর্তির সামনে কাজ সেরে দিলেই হলো । আর যারা নকশাল, মাওবাদী বিশাল সংগঠন রয়েছে তারা এম এল এ, এম পি দের ধরে ধরে মা কালির সামনে বলি দিলে ভালো হয় । কারণ এম এল এ , এম পি দের ধরে ধরে বলি দেওয়ার জন্য প্রচুর রাইফেল ধারী লোকের দরকার হবে ।
এখন সবাই করোনার ভয়ে বাড়ি থেকে বেরোচ্ছে না আর নকশাল মাওবাদীদের সামনে সুবর্ণ সুযোগ এসে গেছে । নকশাল মাওবাদীরা শোষকদের বাড়িতে গিয়ে আরামসে হামলা করতে পারো, গুলি করে মারতে পারো, বম্ব ব্লাস্টে বাড়ি ঘর উড়িয়ে দিতে পারো । কেউ তোমাদের ধরার জন্য পিছা করবে না । পিছা করলেই ওরা একত্রিত হবে এবং ওদের মধ্যে করোনা ছড়িয়ে পড়বে । দরকার হলে জমিদারদের এম এল এ, এম পি দের বাড়ির জলের ট্যাংকে একটু ভাইরাস মিশিয়ে দিতে হবে । তারপর যা করার করোনা ভাইরাস নিজেই করে নেবে ।
এখন রাতে রেল লাইন গুলো বিভিন্ন জায়গায় খুলে ফেলে যায় । রেল লাইন গুলো খুলে খুলে রেখে দিতে হবে । পারলে উপরের তার গুলোও খুলে ফেলতে হবে । ওখানে লিখে রাখতে হবে, "ট্রেন তো চলছে না তাই লাইনে জং লেগে যাচ্ছে আর তাই লাইনে গুলো খুলে রেখে দিতে হবে " । সরকার যেমন ফাজলামি শুরু করেছে ঠিক তেমনি ভাবে সরকারের সাথেও ফাজলামি শুরু করতে হবে ।
যতক্ষন প্রচুর কৃষি জমির উপর এক জন লোকের মালিকানা শেষ না করা হচ্ছে ততক্ষন গ্রামে গরিবদের উপর শোষণ চলতেই থাকবে । কারণ গ্রামে যার প্রচুর কৃষি জমি আছে সে অন্যকে দিয়ে কাজ করিয়ে প্রচুর টাকা ব্যাংকে জমা করতে থাকবে এবং তাদের পরিবারের ছেলে মেয়েরা অত্যন্ত উৎশৃঙ্খল জীবন যাপন করতে থাকবে । তারা প্রচুর টাকা পয়সা খরচ করে গাড়ি চালাবে , মদ মাংস কিনে খেয়ে সেক্স পাওয়ার ডেভেলপ করবে, গরিব ঘরের মেয়েদের ফার্ম হাউসে নিয়ে গিয়ে রেপ করবে সেক্স করবে, মুজরা ডান্স এর আয়োজন করবে, প্রচুর টাকা ছুড়ে ছুড়ে নিজের অধিপত্তকে কায়েম করবে আর গরীব মানুষ দু কিলো আটা, দু কিলো চাল কিনে বাকি আর কিছু কেনার টাকা জোগাড় করতে পারবে না । দুধ দই মাছ মাংস কেনার টাকা তারা আর জোগাতে পারে না । তাদের ঘরের ছেলে মেয়েরা জামা কাপড় কিনতে পারে না, বই কিনতে পারে না, টিউশন নিতে পারে না, বাড়িতে পড়াশুনো করার মতো পরিবেশ পায় না, চেয়ার টেবিল নেই, নীচে একটু পাটি বিছিয়ে ঝুকে ঝুকে পড়ার চেষ্টা করে, পা ব্যাথা হয়ে যায় । হাত খরচের জন্য কোনো টাকা পায় না । অত্যন্ত নিম্নভাবে জীবন যাপন করতে বাধ্য হয় ।
আইন করে প্রচুর কৃষি জমির উপর এক জন লোকের এত মালিকানা সরকার কিভাবে স্বীকার করে নিচ্ছে বুঝতে পারছি না । পশ্চিম বঙ্গে সি পি এই এম আমলে যখন ভূমি সংস্কার আইন করা হয় তখন যাদের নামে প্রচুর কৃষি জমি ছিল তারা আইনের হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য নিজের ছেলেদের নামে, বৌমাদের নামে নাতি নাত্নীদের নামে আলাদা আলাদা করে দলিল এবং পর্চা বানিয়ে দেয় । আসলে সব জমিগুলো সেই একই পরিবারের মধ্যে থেকে যায় । একেই বলে আইনের ফাক এবং আইন কিভাবে বড়ো লোকদের রক্ষা করে । এই জন্য যারা আইন প্রণেতা, এম এল এ, এম পি তাদেরকেও নির্বাচিত হওয়ার অপরাধে বলি দিতে হবে । যখন বিধানসভা লোকসভার নির্বাচন হবে তখন ভোটে দাঁড়ানোর অপরাধে প্রাথীকে গুলি করে বা বম্ব ব্লাস্ট করে বা বম্ব ব্লাস্ট করে বাড়ি ঘর উড়িয়ে দিয়ে ওদের হুঁশিয়ার করতে হবে যাতে ভোটে দাঁড়াতে লোক থারি থারি ক্যাম্প হয় । ভোটে নির্বাচিত হয়ে যখন বিজয় মিছিলে বেরোবে তখন বম্ব ব্লাস্ট করে উড়িয়ে দিতে হবে । গাড়ির ব্রেক কেটে দিতে হবে । আইরোপ্লানে বম্ব লাগিয়ে দিতে হবে ।
পুলিশ এবং মিলিটারির লোকেরা সন্ধ্যা সাত টা থেকে রাত নয়টা পর্যন্ত মদ খেয়ে টালি থাকে । রাত নয়টার সময় আক্রমণ করলে পুলিশ মিলিটারি কিছু করতে পারবে না কারণ রাত নয়টার সময় মদ খেয়ে সবাই টালি হয়ে যায় আর ওদের আক্রমণ করার এটা সব থেকে ভালো সময় ।
সরকার যতক্ষন পর্যন্ত ভূমি সংস্কার আইন বলবৎ না করছে ততক্ষন ভারতের বিভিন্ন জায়গায় প্রচুর জমির মালিককে ধরে ধরে বলি দিতে হবে । ঝাপটিয়ে ধরে ধরে জঙ্গলে নিয়ে গিয়ে মা কালির সামনে এক কোপে গলাটা কেটে ফেলতে হবে । অপরাধ: : : ভগবান প্রদত্ত কৃষি জমিকে আইন বলে চুরি করে নিজের নামে রেখে গরিব লোককে শোষণ করা এবং এই শোষণকে বলবৎ করার দায়ে এম এল এ, এম পি দের যথেচ্ছ ভাবে খুন করা । এতে কোনো অপরাধ নেই, কোনো পাপ লাগবে না ।" এম পি, এম এল এ এবং লোকাল লিডারদের বলি দেওয়া শুরু করতে হবে, এখুনি করতে হবে । গুলি করে লাথি মেরে লাশ টাকে ছুড়ে ফেলে দিতে হবে । ওদের জলে ভাইরাস, বিষ মিশিয়ে দিতে হবে । ওদের কোম্পানির গ্যাস পাইপে ব্লাস্ট করে দিতে হবে । যে যে জায়গার লোক নকশাল বাদ, মাওবাদী সমর্থন করবে না তাদের শহরের পানীয় জলের ওয়াটার ট্যাংকে রাতে একটু ভাইরাস মিশিয়ে দিতে হবে ।
যারা দেবতা ইংরেজদের তাড়িয়ে স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করে তাদের চামড়া তুলে ফেলতে হবে । তাদের বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দিতে হবে । তাদের চিহ্নিত করো করা আজ স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করে তাদের গুলি মেরে দিতে হবে । পশুর বাচ্চাদের এতো সাহস যে যারা দেবতা সম যারা ভারতে এসে ইস্কুল কলেজে বিশ্যবিদ্যালায় বানিয়েছে, পাকা রাস্তা বানিয়েছে নদীর উপর ব্রীজ বানিয়েছে, টেলিগ্রাফ লাইনে বানিয়েছে, পোস্ট অফিস বানিয়েছে, স্ত্রী জাতিকে মৃত স্বামীর চিতায় পুড়িয়ে ফেলা থেকে বাঁচিয়েছে, নারী শিক্ষার প্রবর্তন করেছে, বাস বানিয়েছে ট্রাম বানিয়েছে, ট্রেন লাইন বানিয়ে পুরো ভারতকে এক সূত্রে বেঁধেছে, গণতন্ত্র কি, সমাজবাদী কি, সাম্যবাদ কি, শোষণ কি, কি ভাবে সমাজকে শোষণ মুক্ত করা যায় শিখিয়েছে, হসপিটাল বানানো শিখিয়েছে ঠিক সেই মুহূর্তে ভোদাইর দল এই দেবতাদের তাড়ানোর জন্য গীতা পরে শক্তি সঞ্চয় করে উঠে পড়ে লেগেছে যাতে দেশী প্রক্রিয়ায় সমাজে অসাম্য টিকিয়ে রাখা যায়, যাতে কিছু লোক নিজেদের নামে প্রচুর পরিমাণে জমিজমা রেখে অন্যদের উপর অত্যাচার, শোষণ করতে পারে । পশু বিনয়, বাদল, দীনেশ থেকে শুরু করে সূর্য সেন, অরবিন্দ ঘোষ, প্রফুল্ল চাকী, বিনয়, বাদল , লাল বল পাল, আর সব থেকে দুই পাপী মোহন দাস কারামচাঁদ আর পাপী জিন্না এই দুই বদমাশ প্রকৃত পুঁজিবাদী সভ্যতার জনক । এরা ইংরেজদের তাড়িয়ে পুঁজিবাদী সমাজ ব্যবস্থার জন্ম দিয়েছে । যারা ইংরেজদের তাড়িয়েছে তাদের খুঁজে খুঁজে বের করে গুলি করতে হবে । যারা স্বাধীনতা সংগ্রামীদের বংশধর বলে দাবি করে বুক ফুলিয়ে কথা বলবে তাদের জমির দলিল এবং পর্চার সাথে কুপিয়ে খুন করতে হবে । ইংরেজরা থাকলে তারা অনায়াসে ভারতকে একটি সমাজ তান্ত্রিক দেশে পরিণত করে ফেলতো এবং একটি বিরাট সাম্রাজ্যে ভারত পরিণত হতো যেখানে সবাই একটি দেশের নাগরিক বলে পরিচিত হতো । ওরা ধীরে ধীরে সমাজের সব কুসংস্কার দূর করে দিতো । ভূমি সংস্কার কিভাবে করতে হয় জোর করে করে দিতো । কিন্তু পশুর বাচ্চারা সব কিছু ধ্বংস করে দিয়েছে । এবার ওদের মারতে হবে । ওদের বংশ ধর দের খুঁজে খুঁজে হত্যা করতে হবে । স্বাধীনতা দিবসের দিন 14 ই আগস্ট এবং 15 ই আগস্ট ওরা একত্রিত হবে । এই সুযোগ ওদের বম্ব ব্লাস্টে উড়িয়ে দেওয়ার । ওরা মনে করেছে যে ওরা খুব মহান, ওদের বুঝি কেউ কিছু করতে পারবে না, এটা ভুল । ওদের জন্য কিছু লোক জমি জমা উপভোগ করছে আর প্রচুর লোক না খেয়ে থাকে, অত্যন্ত গরিব অবস্থায় জীবন নির্বাহ করে থাকে । এদের ধ্বংস করতে হবে, এদের খুন করতে হবে, ওদের এসটাভু ভেঙে ফেলতে হবে । পাকিস্তানে আলী জিন্নার যে বংশধর জীবিত আছে তাদের শেষ করে দিতে হবে, ওদের বাড়ি ঘর বম্ব ব্লাস্টে উড়িয়ে দিতে হবে । ওদের শহরে পানীয় জলের তাঁকে ভাইরাদ মিশিয়ে দিতে হবে যাতে ধীরে ধীরে ভাইরাস চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে । 14 ই আগস্ট যাতে পাকিস্তানে একটি কাল দিবস হয় তার জন্য সব রকমের ব্যবস্থা করতে হবে । জিন্নার দেশের লোকেদের পশু বলে মনে করে ওদের শেষ করে দিতে হবে তারপর ওদের সব জমিজমা দখল করতে হবে ।
ভোটে জিতে যদি ক্ষমতা দখলের আসায় দিন গুনতে থাকো তাহলে সে গুড়ে বালি । এখন নকশাল এবং মাওবাদীদের সামনে সুবর্ণ সুযোগ । তোমরা বিভিন্ন জায়গায় রেল লাইন খুলে খুলে রেখে দাও । রেল লাইন খোলার কাজ শুরু করে দাও । সরকারকে বিপাকে ফেলার সুবর্ণ সুযোগ । পারলে কার্বাইড ফ্যাক্টরিতে যে গ্যাস বাল্ব আছে সেটা ব্লাস্ট করে দাও । টাইম বম্ব লাগিয়ে গ্যাস চেম্বারের কাছে বা লাইনের কাছে রেখে পালিয়ে যা ও অনেক দূর । 1984 সালের মতো হবে । ভারতের অনেক কার্বাইড ফ্যাক্টরী মিথাইল আইসসায়ানেট গ্যাস বা অনুরূপ বিষাক্ত গ্যাস ব্যবহার করে । গুগল সার্স করে জানবে কোথায় কোন কার্বাইড ফ্যাক্টরী কোন গ্যাস ব্যবহার করে । তারপর তোমাদের দু তিন জন লোককে ওই কারখানায় কাজ করার জন্য পাঠাও । কয়েক মাস কাজ করার পর ধীরে ধীরে ওরা জেনে যাবে গ্যাস চেম্বার, গ্যাস সিলিন্ডার, গ্যাস বাল্ব কোথায় আছে তারপর একদিন টাইমে বমে টাইম সেট করে টাইম বম্ব ওই গ্যাস চেম্বারের কাছে রেখে ওখান থেকে কেটে পড়তে হবে । বাস ধরে বা ট্যাক্সিতে করে, বা অটোতে করে বা মোটর সাইকেলে করে ওখান থেকে কেটে পড়তে হবে ।
যারা দেবতা ইংরেজদের বিরুদ্ধে গীতা রামায়ণ পড়ে পড়ে মানসিক শক্তি জুগিয়ে অত্যন্ত উদ্যত, অপ্রতিহত উনমিলিত, হয়ে দেবতা ইংরেজদের তাড়িয়েছে তাদের জীবিত বংশের লোকেরা আজ ভোটে নির্বাচিত হয়ে জমির মালিকদের, যাদের প্রচুর পরিমানে চাষের জমি আছে তাদের রক্ষা করে চলেছে আর গ্রামে যাদের প্রচুর জমি আছে তারা জমি বলে, জমির উৎপাদিত ধান, পাট, সরষে, গম, দাল, ছোলা বিক্রি করে করে, আলু বিক্রি করে করে প্রচুর মুনাফা কামিয়ে ব্যাংকে টাকা জমা করেই চলেছে আর যাদের জমি নেই তারা অত্যন্ত অসহায় ভাবে জীবিকা নির্বাহ করে । যারা ভোটে নির্বাচিত হওয়ার জন্য লাইন দেবে তাদেরকে গীতা পরে শক্তি জুগিয়ে গুলি করে মারতে হবে । মারার আগে বলতে হবে, "তোর বাবা, ঠাকুরদা গীতা পড়ে শক্তি জুগিয়ে দেবতা ইংরেজদের গুপ্ত ভাবে লুকিয়ে লুকিয়ে তাড়িয়েছিলো সেই অপরাধে তোকে আমরা গুলি করে মারছি, যা তুই তোর বাবা ঠাকুরদার কাছে যা" । যাদের প্রচুর জমি আছে তাদের জমির দলিল এবং পর্চার সাথে সাথে গুলি করে মারতে হবে, গুলি করে লাথি মেরে লাশটাকে রাস্তার পাশে ফেলে দিতে হবে । যারা ভোটে দাঁড়াবে রাতে তাদের বাড়ির বাইরে থেকে তালা বন্ধ করে বম্ব ব্লাস্টে বাড়ি ঘর উড়িয়ে দিতে হবে । শহরে মুনিসিপালিটির লোকেরা অবৈধ বাড়ি, বা পুরোনো বড়ো বড়ো বাড়ী ভেঙে ফেলার জন্য এক ধরণের বম্ব ব্যবহার করে । মেওনিসিপালিটির লোকদের ধরে ওদের কাছ থেকে এই বম্ব বানানোর ফর্মুলা হাসিল করা যেতে পারে । এই বম্ব খুব কাজের । এই বম্ব লাগিয়ে দিল্লির জামা মসজিদ উড়িয়ে টেস্ট করা যেতে পারে, আবার অমৃত্সরে স্বর্ণ মন্দিরে এই বম্ব লাগিয়ে টেস্ট করে দেখা যেতে পারে । পাঞ্জাবের অমৃত্সরে স্বর্ণ মন্দিরের চারদিকে যে জলের পুকুর আছে তাতে আরামসে একটু ভাইরাস মিশিয়ে আসা যায় । ওখানে লোকে জলে নেমে স্নান করতে পারে আর এটাই সুযোগ ভাইরাস মেশানোর । অনেকে জলে না নেমে পার থেকে একটু হাত ধুয়ে চলে আসে আর তোমার পক্ষে এটাই একটা সুযোগ জলে ভাইরাস মেশানোর জন্য । কলকাতায় এবং দিল্লিতে চায়না মার্কেট আছে ওখানে কোনো চিনার সাথে যোগাযোগ করলে এই ভাইরাস পেয়ে যাবে । ভোটে দাঁড়ালেই তাকে গুলি করে রাতের অন্ধকারে শেষ করে দিতে হবে ।
যাদের প্রচুর জমি আছে তাদেরকে জমির মধ্যে দাবাড়িয়ে দ্যাব্রিয়ে দৌড়িয়ে দৌড়িয়ে মারতে হবে । পাত ধানের ক্ষেতে কাদার মধ্যে প্যাক প্যাক দৌড়িয়ে গুলি করে মারতে হবে ।লক ডাউনের সময় সবাই ঘরের মধ্যে বান্ধি । কেউ বাইরে বেরোতে সাহস পাবে না । এটাই নকশাল এবং মাওবাদীদের সামনে সুবর্ণ সুযোগ । জমিদারদের বাড়ি বম্ব ব্লাস্টে উড়িয়ে দিতে হবে ।
ভারতের বিভিন্ন স্থানে রেল লাইন খুলে রেখে দিতে হবে । রেল লাইন খুলে রেখে দেওয়ার সুবর্ণ সুযোগ তোমাদের কাছে । শহরের বিভিন্ন পানীয় জলের ট্যাংকে ভাইরাস মিশিয়ে দিতে হবে ।
স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করা বের করে দিতে হবে । শোনো পুলিশ এবং আর্মির লোকেরা সন্ধে 7 টা থেকে 9 টা পর্যন্ত মদ খায় মনে সাড়ে আটটার সময় খুব নেশায় থাকে । 9 টার সময় মদ খেয়ে একদম পাগল হয়ে যায় । এই সময় হামলা করলে ওদের হাত কেঁপে কেঁপে উঠবে, মাথা ঠিকমতো কাজ করবে না । ওরা বন্দুক চালাতে পারবে না ।
মার পশুর বাচ্চা স্বাধীনতা সংগ্রামীদের বংশধরদের । প্রচুর জমির মালিকদের ধরে ধরে বলি দিতে হবে । হিন্দী সিনেমা রাউডি রাঠোর এ যে ধরণের জমির মালিককে দেখানো হয়েছে সেই ধরণের জমির মালিকদের ফার্ম হাউস এবং প্রাইভেট আর্মি সহ কেমিক্যাল বম্ব এক্টিভেট করে উড়িয়ে দিতে হবে । ওরা অনেক আরাম আয়েশ করেছে এখন ওদেরকে পরিবারের অন্য সদস্যদের সাথে এমনভাবে মারতে হবে যাতে আইনত কেউ দাবি না করতে পারে যে এত জমির মালিক আমরা । ওই জমি যাতে সরকারি হয়ে যায় । ব্যক্তি হত্যা ছাড়া কোনো দিনই ক্ষমতা লাভ করা সম্ভব নয় । ভগবান শ্রীকৃষ্ণ ব্যক্তি হত্যাকেই একমাত্র উপায়, পাথেয় হিসেবে মেনে নিয়েছিল । ব্যক্তি হত্যা ছাড়া বিপ্লবের অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি করা সম্ভব নয় আর তার জন্য বিধানসভা এবং লোকসভা নির্বাচনের আগে বিভিন্ন পার্টির লোকেরা যে মিটিং করবে সেই মিটিং কে কেমিক্যাল বম্ব দিয়ে উড়িয়ে দিতে হবে ।
ভাট পাড়ায় তৃণমূল কংগ্রেস এবং বি জে পি পার্টির সমর্থকেরা দফায় দফায় সংঘর্ষে লিপ্ত হবে । এই সুযোগ ঠিক দুই দলের মাঝখানে শক্তিশালী কেমিক্যাল বম্ব এক্টিভেট করে শেষ করে দিতে হবে । ভাট পাড়াকে মূল নিশানা বানাতে হবে । শুধু ভাট পাড়া নয়, কলকাতার বিভিন্ন জায়গায় আসন্ন নির্বাচনের আগে বি জে পি এবং তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মীরা সংঘর্ষে লিপ্ত হবে । বিশাল জন সমুদ্র হবে । ওই জানোসমুদ্রকে বেশ কয়েকটি কেমিক্যাল বম্ব দিয়ে উড়িয়ে দিতে হবে । টোটাল কিলিং । যারা এই জনসমুদ্রে থাকবে এরা সবাই পশুর বাচ্চা স্বাধীনতা সংগ্রামীদের বংশ ধার । এদের কে তো লাথি মেরে মেরে ফেলে দিতে ইচ্ছে করে কিন্তু এদের সংখ্যা খুব বেশি তাই গোপনে এদের ধংস করতে হবে । কেমিক্যাল বম্ব দিয়ে । এদের রক্ত খুব গরম । গরম রক্তকে শেষ করার এটিই একমাত্র রাস্তা । এদের পশু বলে বিবেচনা করে ধংস করতে হবে ।
এরা পশু । যারা দেবতা ইংরেজদের বিরুদ্ধে যুদ্দ করেছে তারা পশু । দেবতা ইংরেজদের তাড়ানোর জন্য সব থেকে উঠে পড়ে লেগেছিল কলকাতার বাবুরা এবং দুই বাংলার উদ্ধত পশুর দল । কলকাতার বাবু এবং বাংলার গ্রামাঞ্চলের বদমাইশ পশুর ভারত বিভাগের জন্য দায়ী ।দেবতা ইংরেজরা কিছু পশুকে সম্মানের সাথে ফাঁসি দিয়েছিল কিন্তু ইংরেজরা তাদের পরিবারের সদস্যদের ছেড়ে দিয়েছিল । নাকশালদের উচিত ওই সব পশু স্বাধীনতা সংগ্রামীদের জীবিত বংশধরদের জমির দলিল এবং পর্চা সহকারে কুপিয়ে কুপিয়ে হত্যা করা ।
কলকাতায় যখন বিভিন্ন ক্লাবের ছেলেরা একত্রিত হয়ে দুর্গা পূজা করবে ঠিক তখন নিউক্লিয়ার বম্ব এক্টিভেট করে কলকাতার যত পশু আছে শেষ করে দিতে হবে । পশুদের তো লাথি মেরে মেরে শেষ করে দিলে ভালো হয় কিন্তু ওদের সংখ্যা অত্যন্ত বেশি । ওদের সাথে বলে পাড়া খুব মুশকিল হবে তাই নিউক্লিয়ার বম্ব বা কেমিক্যাল বমের সাহায্য নিতে হবে । গ্রামাঞ্চলের পশুরা যথারীতি জমির দলিল এবং পর্চা ভোগ করে চলেছে । বাংলার গ্রামাঞ্চলে যত মাছের পুকুর আছে তাতে ভাইরাস মিশিয়ে দিতে হবে । যাদের নামে প্রচুর জমির দলিল আছে তাদেরকে জাপটিয়ে ধরে করোনা ভাইরাস ইনজেকশন এ ভরে জোর করে পাছায় ইনজেকশন দিয়ে দিতে হবে ।
স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করবে পশুরা । পাকিস্তানে যত পশু জিন্নার বংশধর জীবিত আছে তাদেরকে ঠিক 13 ই আগস্ট রাতে গুলি করে হোক বা কেমিক্যাল বম্ব এক্টিভেট করে হোক শেষ করে দিতে হবে । পাকিস্তানের প্রত্যেক শহরের পানিও জলের ট্যাংকে ভাইরাস একটু একটু করে মিশিয়ে দিতে হবে । ওদের গম ক্ষেতে আগুন ধরিয়ে দিতে হবে । গম যখন পেকে যাবে তখন রাতের অন্ধকারে আগুন ধরিয়ে দিতে হবে । যে যে নদীর উপর বড়ো বড়ো বাঁধ আছে সেই বাঁধের অন্য দিক যখন বর্ষার জলে ভরে যাবে তখন মুনিসিপালিটির কাছ থেকে পাওয়া ওই বম্ব দিয়ে বাঁধ উড়িয়ে দিতে হবে । শহরের বড়ো বড়ো অবৈধ বিল্ডিং বা পুরোনো বিল্ডিং ভেঙ্গে ফেলার জন্য মুনিসিপালিটির লোকেরা এই বম্ব ব্যবহার করে থাকে । মুনিসিপালিটির যারা ইঞ্জিনিয়ার তাদের অপহরণ করে জঙ্গলে নিয়ে যেতে হবে । জঙ্গলে নিয়ে গিয়ে ভালোভাবে সানটিং দিলে আরামসে সব কিছু বলে দেবে ।
বর্ষা কালে যখন নদীর জলে ফারাক্কা বাঁধ ভরে যাবে তখন এই বম্ব দিয়ে ফারাক্কা বাঁধ উড়িয়ে দিতে হবে যাতে জলের তোড়ে বাংলাদেশের প্রচুর লোক মারা যায় । সবাই ভাববে জলের প্রেসার সহ্য করতে না পেরে বাঁধ এমনিতেই ভেঙ্গে গেছে । এই বম্ব দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তথা প্রচুর মসজিদ ধংস করা যাবে । পাকিস্তানে যত বিশ্যবিদ্যালায় আছে সব ধংস করা যাবে । পাকিস্তান এবং বাংলাদেশে যত মসজিদ আছে ধংস করতে পারলে ভারতের লোকেরা তোমাদের প্রতি সদয় হবে । এইভাবে ধংস করার কথা স্বয়ং পিতামহ ভীষ্ম দেব যুধিষ্ঠিরকে স্বর শয্যায় থাকাকালীন উপদেশ দিয়েছিলেন । এইরূপ কাজ করলে তাতে কোনো পাপ হয় না । তাছাড়া, পাঞ্জাবি লোক যখন ভারতে সখ এবং হন জাতির লোক হিসেবে ভারতে ঢুকেছিলো তখন তাদের একটাই কাজ ছিলো । সহর, দুর্গ, মন্দির ধংস করা, তাই এখন তাদের স্বর্ণা মন্দির ধংস করলে কোনো পাপ হবে না । ঠিক তেমনি জামা মসজিদ ধংস করলেও কোনো পাপ হবে না । নামাজ পড়াকালীন যদি দিল্লির জামা মসজিদকে উড়িয়ে দেওয়া যায় তাহলে দিল্লিতে দাঙ্গা শুরু হয়ে যাবে আর সেই দাঙ্গা চলাকালীন কংগ্রেস পার্টির নেতাদের গুলি করে হত্যা করতে হবে যাতে মনে হয় দাঙ্গার ফলে এরা মারা গেছে । কংগ্রেস নেতারা আমাদের ভাগ্য নিয়ন্ত্রক তাই তাদের ভাগ্যকে নিয়ন্ত্রণ করার অধিকার নকশাল তথা মাওবাদীদের রয়েছে ।
দিল্লির জামা মসজিদকে যদি উড়িয়ে দেওয়া হয় তাহলে পুরো দেশে দাঙ্গার পরিস্থিতি শুরু হয়ে যাবে আর সেই সুযোগে নকশাল মাওবাদীরা কংগ্রেস নেতাদের ভারী মাত্রায় খুন করতে পারবে । খুন করে করে লাশ ফেলে দিতে হবে ।
লোকডাউনের কারণে লোকে ঘর থেকে বেরোবে না । এই সুযোগে পুরো ভারতে বিভিন্ন জায়গায় অত্যাচারী কৃষি জমি দখলকারী কংগ্রেস নেতাদের গুলি করে হত্যা করতে হবে ।পশু স্বাধীনতা সংগ্রামীদের জীবিত বংশধরদের স্বান্তনা দিতে হবে যে তোমাদের পূর্ব পুরুষ খুব ভালো কাজ করেছে সেই জন্য 15 ই আগস্ট তোমাদের ত্রিরাঙা পতাকার সামনে বীরত্বের পুরস্কার দেওয়া হবে । যখন ওরা পুরস্কার পাওয়ার আশায় স্বাধীনতা দিবস পালন করতে ওই স্থানে যাবে সুয়ার্ডের কেটে কিমা বানিয়ে দিতে হবে । অন্য দিতে ওদের বাড়িতে বাইরে থেকে তালা বন্ধ করে বম্ব ব্লাস্টে উড়িয়ে দিতে হবে । পশুদের সাহস তো দেখো দেবতা ইংরেজদের বিরুদ্ধে যুদ্দ ঘোষণা করেছিল । এবার ধীরে ধীরে পশু স্বাধীনতা সংগ্রামীদের ঠিকসে ভাবেই মারতে হবে যে ভাবে ওরা লুকিয়ে লুকিয়ে দেবতা ইংরেজদের মেরেছিলো । ওদের বংশধরদের বাড়িতে বাড়িতে ঢুকে লাথি মেরে সব ফেলে দিতে হবে । পশুদের এত সাহস যে ওরা দেবতা ইংরেজদের বিরুদ্ধে যুদ্দ করে ।
স্বাধীনতা দিবসইন্ডিপেন্ডেন্স ডে ভাষণ পনোরই আগস্টনাকশালরা শোনোমাওবাদীরা শোনো
Comments
Comments
Write a comment…
Press Enter to post.
Madiha Sheikh
30h tecoSuNotvefpmbeSnora lanttu sfr11oerede:2Sdd3ss ·
Shared with Public
শোনো, কাটা দিয়ে কাটা তুলতে হবে । হিন্দী ভাসিরা এই কথা ভেবে মরে যায় যে