Dajjal, Satan, flowers & Momin
Through this page you will understand what is happening around you of Satan's work and how you (the
Bani Israel Palestine vs Massi page এর লিঙ্ক দেওয়া হলো
বাংলার জন্য:-
১ম পর্ব:
https://drive.google.com/file/d/1nUAZouwp1dNVeq_mllndRZK2PbjoXDTp/view?usp=drivesdk
২য় পর্ব:
https://drive.google.com/file/d/13uBt837anEII9X3cXKOoeIjADD74B2gG/view?usp=drivesdk
In English:-
1st part:
https://drive.google.com/file/d/1dpkwgCgAz-6zsQ9gdv4EhpSmS2FQncrp/view?usp=drivesdk
2nd part:
https://drive.google.com/file/d/1QnFC5YZKrrYtt-eRBeNeR_fbmuzFZWaf/view?usp=drivesdk
11-07-2023 এ WW3 এর জন্য কাউন্ট ডাউন করতে পোস্ট করা হয়েছিল।
গত ০৭-১০-২০২৩ থেকে সেই যুদ্ধ শুরু হয়েছে।
ইনশাআল্লাহ, ২০২৫ পর্যন্ত তা নরমাল অবস্থায় চলবে এবং ২০২৫ এর সময় থেকে nuclear weapons গুলো ছোড়াছুড়ি হবে।
দৃঢ় বিশ্বাস অর্জন করতে হবে যে একমাত্র রব বা রিজিকদাতা ও জীবিকাদাতা হচ্ছেন একমাত্র আল্লাহ।
যে মূল্যবান সময় দ্বীন ইসলামের শিক্ষকতার কাজে ব্যায় করা হবে শুধুমাত্র সেই সময়ের মূল্য নির্ধারণ করতে হবে, শিক্ষা বা শিক্ষকতার মূল্য নয়।
অর্থাৎ দয়াময় আল্লাহর কিতাব ও কিতাবের জ্ঞানের মূল্য নির্ধারণ করা যাবে না এবং শিক্ষার মূল্য নির্ধারণ করা যাবে না। শুধুমাত্র শিক্ষা দেওয়ার সময়ের মূল্য এইভাবে নির্ধারণ করতে হবে যাতে শিক্ষার্থীদের ওপর বোঝা না হয়ে যায় সেই বেতন বা মূল্য।
দয়াময় আল্লাহ্ যে একমাত্র রিজিকদাতা ও জীবিকাদাতা সেই দৃঢ় বিশ্বাসের স্বপক্ষে প্রমান পাওয়া যাবে নিয়তের বিশুদ্ধতার মধ্যে।
অর্থাৎ, যদি নিয়ত বা ধারণা এমন হয় যে, নিজের ও পরিবারের সদস্যদের ভরণ-পোষণের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ-সম্পদের উৎস হচ্ছে শিক্ষকতার পেশা, তবে তার নিয়তের বিশুদ্ধতা নষ্ট হবে।
যদি মনের মধ্যে এই ধারণা থাকে বা বিশ্বাস থাকে যে, শিক্ষকতার পেশার দ্বারা উপার্জিত অর্থের মাধ্যমে নিজের ও পরিবারের সদস্যদের ভরণ-পোষণ করা হচ্ছে তবে তা হবে শিরক এবং দয়াময় আল্লাহর রবুবিয়াতের উপর বিশ্বাসের সাথে অংশীদার সাব্যস্ত করা।
মনের বিশ্বাস ও ধারণার মধ্যে শিরক যুক্ত থাকা অবস্থায় কেউ যদি নিয়ত করে যে, সে দয়াময় আল্লাহ্ কে খুশি ও সন্তষ্টি করার জন্য দ্বীন ইসলামের শিক্ষকতার পেশা গ্রহণ করেছে এবং আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য ও তাঁকে খুশী করার জন্য মানুষদের দ্বীন ইসলাম শিখাচ্ছে তবে তা হবে নিয়তের মিথ্যাচার করা।
এরদোগান পশ্চিমাদের চাপ সামলাতে না পেরে যদি এই সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন, তাহলে বলার কিছু নেই।
আর যদি তুরস্কের সার্থ হাসিলের জন্য তিনি একটি ঘুটি চাল দিয়ে থাকেন তবে অবশ্যই তিনি ভুল করেছেন।
মোট কথা হচ্ছে তুরস্ক সামনে কঠিন বিপদে পড়তে যাচ্ছে যা থেকে তারা কিছুতেই বাঁচতে পারবে না এবং তাদের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে পারবে না।
অর্থাৎ, কন্সটান্টিপোলের পতন হবে এবং ইবলীশ দাজ্জাল (শয়তানের) আর্তপ্রকাশ হবে, ইনশাআল্লাহ।
তৃতীয় বিশ্ব যুদ্ধের আর ৬০০ দিনের মধ্যে সংঘটিত হতে যাচ্ছে, ইনশাআল্লাহ।
পশ্চিমা এলায়েন্স সেই সময় পরাজিত হবে আর পশ্চিমাদের পক্ষ গ্রহণ করাতে কন্সটিন্টিপোলের পতন হবে, ইনশাআল্লাহ।
তুর্কিদের ভয় পারস্য নিয়ে এবং ইরানিদের ভয় তুরস্ক নিয়ে এবং সৌদিদের ভয় তাদের দুইজনকে নিয়ে।
প্রকৃত পক্ষে কেউ আল্লাহ্ কে ভয় করে না।
এরা তিনজন হচ্ছে মডারেট মুসলিম, প্রকৃত মুসলিম নয়।
নামধারী ও লেবাসধারী মুসলিম।
আরব ও পারস্য একত্রিত হয়ে ইয়াজুজ ও মাজুজদের বংশধরদের সাথে যুক্ত হয়ে পশ্চিমা শয়তানদের প্রতিহত করবে তৃতীয় বিশ্ব যুদ্ধে।
আর তুর্কিরা পশ্চিমা শয়তানদের সাথে যুক্ত হয়ে আরব ও পারস্যদের সাথে যুদ্ধ করবে।
দয়াময় আল্লাহ্ তো একে অপরকে দিয়ে প্রতিহত করবেন বা দুই শয়তানী শক্তিকে পরস্পরের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করাবেন এবং একটি শয়তানী শক্তিকে বিজয় দিবেন তাঁর দ্বীন ইসলামকে কায়েমের জন্য এবং ইবলীশের চুড়ান্ত রুপ দাজ্জালের আর্তপ্রকাশ ঘটাবেন যাতে করে তাঁর দ্বীন ইসলামকে বিজয়ী করতে পারেন সকল বাতিল শক্তির উপর।
বিস্তারিত জানতে চাইলে নীচের লিঙ্কে ক্লিক করে পড়ুন।
ইবলীশ শয়তানের অনুসারী এবং ইবলীশ শয়তানের পূজারী এর মধ্যে কিছু পার্থক্য আছে।
শয়তানের অনুসারীরা ইবলীশকে প্রভু বা ইলাহা বা সৃষ্টি কর্তা ও পালনকর্তা বলে বিশ্বাস করে না, কিন্তু শয়তানের পুজারীরা ইবলীশকে প্রভু বা ইলাহা বা সৃষ্টি কর্তা ও পালনকর্তা হিসাবে গ্রহণ করে থাকে।
শয়তানের অনুসারীরা ইবলীশকে উপাসনা করে না কিন্তু শয়তানের পুজারীরা ইবলীশকে উপাসনা করে থাকে।
শয়তানের অনুসারীদের তাওবা করে আল্লাহর দিকে ফিরে আসার সুযোগ থাকে, কিন্তু ইবলীশ শয়তানের পুজারীদের তাওবা করার রাস্তা বন্ধ হয়ে যায়।
পৃথিবীতে যত গুপ্ত সংগঠনের সদস্যরা আছে আছে তারা সবাই ইবলীশ শয়তানের পূজারী ।
আর যারা এইসব ইবলীশের পূজারীদের নীতি, আদর্শ, দর্শন, নির্দেশ, বিশ্বাস ও বিধান গুলিকে গ্রহণ করেছে তারা সবাই হচ্ছে অভিশপ্ত ইবলীশ শয়তানের অনুসারী।
বিস্তারিত জানতে চাইলে নীচের লিঙ্কে ক্লিক করে পড়ুন, ইনশাআল্লাহ উপকার হবে।
Please click the link below and follow the page.
https://www.facebook.com/profile.php?id=100092461598503&mibextid=ZbWKwL
True Islam, Balance & Boundary
সত্য ইসলাম কে পরিবর্তন বা মডারেট করতে সচেষ্ট ইবলীশ, শয়তানেরা ও তাদের অনুসারীরা ও পুজারীরা।
বিস
And we have only found in this Qur'an for mankind all kinds of similarities.
Tafseer of verse 54: Various methods have been adopted in the Qur'an to show the right path to the people. Sometimes the way of preaching has been used, sometimes events have been mentioned, sometimes examples have been given. Parables are a language ornament, the use of parables is found in every language. An analogy is an attempt to make a simulated object or subject easier to understand. That is why it is said - ضرب الامثال لتقريب الاذهان. That is why Allah has described all kinds of parables in the Qur'an, so that people may easily understand the right path and follow it. There are many parables in the Qur'an. For example, the parable of the believing hypocrites is at the beginning of Surah Al-Baqarah. The parable of the life of this world is in verse 24 of Surah Yunus, the parable of Paradise is in verse 15 of Surah Muhammad; Thus the similitude of those who are established on the right path and those who go astray, the similitude of those who associate partners with Allah is described in the Qur'an. (وَكَانَ الْإِنْسَانُ َْكْثَرَ شَيْءٍ جَدَلًا) In his commentary on this verse, Imam Bukhari (R) mentions: Why not? Ali (R) replied: O Messenger of Allah (sallallahu ‘alaihi wa sallam)! Our souls are in the hands of Allah. He wakes us up when He wills. The Prophet (peace and blessings of Allaah be upon him) heard this from Ali and said nothing more. On the way back, he knelt down and said: People argue about most things. (Musnad Ahmad 1/112, Sahih Bukhari: 4824) Lessons to be learned from the verse: 1. No matter how much you argue. 2. Every kind of analogy has been described in the Qur'an so that it is not wrong to know the right path.
Dajjal, Satan, flowers & Momin Through this page you will understand what is happening around you of Satan's work and how you (the believer) will be saved from it.
وَ لَقَدۡ صَرَّفۡنَا فِیۡ ہٰذَا الۡقُرۡاٰنِ لِلنَّاسِ مِنۡ کُلِّ مَثَلٍ ؕ وَ کَانَ الۡاِنۡسَانُ اَکۡثَرَ شَیۡءٍ جَدَلًا ﴿۵۴﴾
৫৪ নং আয়াতের তাফসীর: মানুষের কাছে সঠিক পথ তুলে ধরার জন্য কুরআনে বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়েছে। কখনো ওয়াজ-নসিহত করার পথ অবলম্বন করা হয়েছে, কখনো ঘটনাবলী উল্লেখ করা হয়েছে, আবার কখনো উদাহরণ বর্ণনা করা হয়েছে। উপমা একটি ভাষা অলংকার, প্রত্যেক ভাষায় উপমার ব্যবহার পাওয়া যায়। উপমার দ্বারা উপমিত বস্তু বা বিষয়কে সহজে বুঝানোর চেষ্টা করা হয়। তাই বলা হয়- ضرب الامثال لتقريب الاذهان উপমা বর্ণনা করা হয় সহজে বুঝানোর জন্য। তাই আল্লাহ তা‘আলা কুরআনে প্রত্যেক প্রকার উপমা বর্ণনা করেছেন, যাতে মানুষ সঠিক পথ সহজে বুঝতে পেরে তার অনুসরণ করে। কুরআনে অনেক উপমা সম্বলিত আয়াত রয়েছে। যেমন- মু’মিন মুনাফিকদের উপমা সূরা বাকারার শুরুর দিকে রয়েছে, যারা আল্লাহ তা‘আলার পথে ব্যয় করে তাঁর সন্তুষ্টির জন্য ও যারা মানুষকে দেখানোর জন্য ব্যয় করে তাদের উপমা সূরা বাকারার ২৬১ নং আয়াতে, যারা সুদ খায় তাদের উপমা সূরা বাকারার ২৭৫ নং আয়াতে, দুনিয়ার জীবনের উপমা সূরা ইউনুসের ২৪ নং আয়াতে, জান্নাতের উপমা সূরা মুহাম্মাদের ১৫ নং আয়াতে; এভাবে যারা সঠিক পথে প্রতিষ্ঠিত ও যারা পথভ্রষ্ট তাদের উপমা, যারা আল্লাহ তা‘আলার সাথে শির্ক করে তাদের উপমা কুরআনে বর্ণিত আছে। (وَكَانَ الْإِنْسَانُ أَكْثَرَ شَيْءٍ جَدَلًا) এই আয়াতের তাফসীরে ইমাম বুখারী (রহঃ) উল্লেখ করেন “একদা রাত্রে রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ফাতেমা ও আলীর (রাঃ) বাড়িতে আগমন করেন এবং তাদেরকে জিজ্ঞেস করেন: তোমরা যে শুয়ে রয়েছ, সালাত আদায় করছ না কেন? উত্তরে আলী (রাঃ) বললেন: হে আল্লাহ তা‘আলার রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)! আমাদের প্রাণ আল্লাহ তা‘আলার হাতে রয়েছে। যখন তিনি ইচ্ছা করেন তখনই আমাদের উঠিয়ে থাকেন। রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আলীর মুখে এ কথা শুনে আর কিছু না বলে ফিরে যেতে উদ্যত হন। ফেরবার পথে তিনি হাঁটুর ওপর হাত মেরে বলতে বলতে যাচ্ছিলেন: মানুষ অধিকাংশ ব্যাপারেই বিতর্ক করে। (মুসনাদ আহমাদ ১/১১২, সহীহ বুখারী: ৪৭২৪) আয়াত হতে শিক্ষণীয় বিষয়: ১. কোন বিষয়ে বেশি বেশি তর্ক-বিতর্ক করা যাবে না। ২. কুরআনে প্রত্যেক প্রকার উপমা বর্ণনা করা হয়েছে যাতে সঠিক পথ চিনতে ভুল না হয়।
To this day, I have not heard from any scholar that the words of Dajjal are written in the Qur'an, is it any wonder?
Where the Merciful Allah says
"There is nothing for the salvation of mankind that is not mentioned in this Qur'an."
আজ পর্যন্ত কোন আলেমের মুখে শুনতে পেলাম না যে, কোরআন শরীফ এ দাজ্জাল এর কথা লিখা আছে, আশ্চর্য ব্যাপার?
যেখানে দয়াময় আল্লাহ বলেন
" মানুষ জাতির মুক্তির জন্য এমন কোন বিষয় নেই,যা এই কোরআন এ বলা হয় নাই"
The only emerging speaker, Mr. Abu Twa Ha Adnan, says little against the Dajjal but does not discuss in detail the way to escape from the deception of the Dajjal,
একমাত্র উদিয়মান বক্তা জনাব আবু ত্ব হা আদনান শুধু দাজ্জাল এর বিরুদ্ধে সামান্য কিছু বলে কিন্তু দাজ্জাল এর ধোঁকা থেকে বাঁচার উপায় বিস্তারিত আলোচনা করে না,
Against the Dajjal, all the ulama, mashayekh, alem, shaykh, allama, huzur, pir, buzargan are sitting silently and silently against the Dajjal, because what? Do they not know the Dajjal? Or who can not find the Dajjal? Or afraid of the Dajjal?
দাজ্জাল এর বিরুদ্ধে দেশ ও বিদেশের সকল ওলামা, মাশায়েখ, আলেম, শায়েখ, আল্লামা, হুজুর, পীর, বুজর্গগণ চুপ এবং নিশ্চুপ হয়ে বসে রয়েছে, কারণ কি? তারা কি দাজ্জাল কে চিনে না? নাকি দাজ্জাল কে খুঁজে পায় না? নাকি দাজ্জাল এর ভয়ে ভীত?
Alhamdulillah, I will start the next page, the name will be, "Time, Science & Quran" Invite to everybody.
আলহামদুলিল্লাহ, পরবর্তি পেইজ শুরু করবো, নাম হবে, "Time, Science & Quran" সবাই কে আমন্ত্রন ৷
I will not open any new page at all, I will fix the old pages and try to make video or audio of the pages, InshaAllah, I invite everyone to read all the pages and ask them to share. May Allah grant me the grace to act, Amen
পাঠক, আপাদত কোন নতুন পেইজ খুলবো না, পুরাতন পেইজগুলো পড়ে পড়ে আরো ঠিক করবো ও পেইজ গুলোর ভিডিও বা অডিও বনাবার চেষ্টা করবো, ইনশাআল্লাহ, সবাইকে সব গুলো পেইজ পড়ার জন্য দাওয়াত দিচ্ছি এবং শেয়ার করতে বলছি ৷ আল্লাহ তোমাকে আমাকে আমল করার তওফিক দান করুক, আমিন ৷
Reader, this is the end of this page, there are a lot of mistakes and errors in it that I have not caught, maybe you will catch, so please point out my mistakes, I will be greatly benefited, I am calling everyone, please my mistakes. Benefit me and the honest believers by shooting, I will always remember your kindness with gratitude, so please read this whole page and find out the mistake, just read two or four paragraphs and I will be confused and you will be confused with it, so Please read the whole page, I have done English translation with Google, there must be a lot of mistakes, because Google does not translate correctly,
পাঠক, এই হলো এই পেইজের শেষ, এর মধ্যে অনেক ভুল ও ক্রুটি আছে যা আমার কাছে ধরা পড়ে নাই, হয়তো তোমার কাছে ধরা পড়বে, তাই দয়া করে আমার সেই ভুল গুলো ধরিয়ে দিলে বড়ই উপকৃত হবো, সবাই কে আহ্বান করছি, দয়া করে আমার ভুল গুলি ধরিয়ে দিয়ে আমার ও সৎ মুমিনদের উপকার করুন, আপনাদের এই উপকার চীর কৃতজ্ঞতার সাথে মনে রাখবো, তাই দয়া করে এই পেইজ সম্পূর্ণ পড়েই ভুল খুঁজে বের করবেন, শুধু দুই চারটি অনুচ্ছেদ পড়ে ভুল ধরার চেষ্টা করলে আমিতো বিভ্রান্ত হবো তার সাথে আপনিও বিভ্রান্ত হবেন, তাই দয়া করে পুরা পেইজটি পড়ুন,গুগল দিয়ে ইংলিশ ট্রীন্সলেশন করেছি, সেখানে অবশ্যই প্রচুর ভুল আছে, কারন গুগল সঠিক অনুবাদ করে না,
Reader, as I said before, these last two verses are completely different and in these two verses I have found infinite light which is not found in any verse of the whole Qur'an. It is not possible for me to explain these two verses. I beg him to forgive me,
পাঠক, আমি আগেই বলেছিলাম, এই দুই শেষ আয়াত হলো সম্পূর্ণ আলাদা আর এই আয়াত দুইটির মধ্যে আমি অফুরন্ত নুরের সন্ধান পেয়েছি যা পুরা কোরআনের কোন আয়াতে পাই নেই, এই দুই আয়াতের ব্যাখ্যা আমার পক্ষে দেওয়া সম্ভব নয়, আমাকে ক্ষমা কর তুমি, আর দয়াময় আল্লাহর কাছে মিনতি করছি, তিনি যেন আমাকে ক্ষমা করে দেন,
Reader, the interpretation of these two verses is verse 109. If you make all the seas ink and start writing the interpretation of these two verses, or start writing the interpretation of this surah or start writing the words of this Qur'an, then that sea will be exhausted even though its Even after that, keep bringing that amount of more seas, why don't you keep bringing it, everything will continue to end but the interpretation of the verse will not end, the words or signs of Allah will not end
পাঠক, এই আয়াত দুইটির ব্যাখ্যা হলো 109 নং আয়াত, তুমি যদি সকল সমুদ্র কে কালি বানাও এবং এই আয়াত দুইটির ব্যাখ্যা লিখতে শুরু কর, বা এই সুরার ব্যাখ্যা লিখতে শুরু কর বা এই কোরআনের কথা লিখতে শুরু কর, তবে সেই সমুদ্র নিঃশেষ হয়ে যাবে যদিও তার পরও সেই পরিমান আরো সমুদ্র আনতেই থাকো, আনতেই থাকো না কেন, সবই শেষ হতেই থাকবে হতেই থাকবে কিন্তু আয়াতের ব্যাখ্যা শেষ হবে না, আল্লাহর কথা বা নিদর্শন শেষ হবে না,
Reader, this is a very brief explanation of verses 109 and 110. If you want a full explanation, you should read the entire interpretation of the Qur'an, then you will get the explanation of these two verses,
পাঠক, এই হলো 109 ও 110 নং আয়াতের খুবই সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা, যদি তুমি পূর্ণ ব্যাখ্যা চাও তবে তুমি সম্পূর্ণ কোরআনের ব্যাখ্যা পড়, তবেই পেয়ে যাবে এই আয়াত দুইটির ব্যাখ্যা,
This verse also says that in order to do all these deeds or righteous deeds, he should not associate anything else or any other power with his Lord or his deity or his guardian,
This means worshiping face to face and not being a mushrik under any circumstances,
In order to do all these deeds or righteous deeds, he should not associate anything or any other power with his Lord or his deity or his guardian.
This means worshiping face to face and not being a mushrik under any circumstances,