Auto Fabrica
Automotive Design
Life Style & More
DODGE
Huracán Sterrato is the V10 super sports car made for endeavour.
সেন্টমার্টিন নিয়ে চিন্তা হচ্ছে? আপনি কী সেন্টমার্কিন লীগ!?
বাংলাদেশের কোনো দ্বীপ ভারত ব্যাতিত অন্য কেউ দখলে নিয়েছে বা মোংলা পোর্টের মতো চুক্তিতে নিয়েছে এমন কোন দৃষ্টান্ত নাই, হবেও না।
দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপটা ১৯৭০ সালে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে জেগে ওঠে। প্রচুর প্রাকৃতিক সম্পদের সম্ভাবনা থাকায় ভারত দ্বীপটির দিকে আড়চোখে তাকায়। এতোদিন পাকিস্তানের রক্তচক্ষুর ভয়ে বিড়ালের মতো মেউ মেউ করলেও ১৯৭৪ সালে সদ্য স্বাধীন দেশের দুর্বলতার সুুযোগকে কাজে লাগিয়ে দ্বীপটা দখলে নিয়ে নিজেদের মানচিত্রে প্রকাশ করে ভারত। ১৯৭৫ এর পর দ্বীপ নিয়ে দুই দেশ ক্রমাগত বিবাদে জড়িয়ে পড়ায় ১৯৮১ সালে চাপের মুখে ভারত নৌ সেনা পাঠিয়ে দ্বীপটিতে নিজেদের পতাকা উড়িয়ে দেয় এবং দ্বীপটিতে নৌ ঘাঁটি স্থাপন করে। তখন বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান। ভারতের এমন আচরণে বাংলাদেশের জনমনে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি হলে ০৩ মে ১৯৮১ তারিখ জিয়াউর রহমান দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপে ভারতীয় নৌ-বাহিনীর বিরুদ্ধে বাংলাদেশ নৌ বাহিনীর একটি আভিযানিক দলকে প্রেরণ করেন। চরম উত্তেজনাকর পরিস্থিতিতে ভারতীয় নৌ সেনারা পিছু হটে। কিন্তু এর অল্প কয়েকদিন পর এক সামরিক বিদ্রোহে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজে জিয়াউর রহমান মারা যান। জিয়াউর রহমানের অবর্তমানে ভারত দ্বীপটিকে নিজেদের দখলে রাখে এবং সবসময় অন্যায়ভাবে নিজেদের বলে দাবি করে আসছে। গত ১০/১৫ বছর যাবৎ ভারত দ্বীপটি সমুদ্রে ডুবে গেছে মর্মে স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক ফোরামে মিথ্যা প্রাচারণা চালিয়ে আসছে। শেখ হাসিনার ১৫ বছরের স্বৈরাতান্ত্রিক সময়ে দ্বীপটির ব্যাপারে ভারতীয় যুক্তিকেই গ্রহণ করা হয়। কিছুদিন আগেও সমুদ্রসীমা জয়ের যে লম্বা লম্বা কাহিনি শুনা গেছে সেখানেও এই দ্বীপটিকে অস্তিত্বহীন দেখিয়ে ভারতের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
ভাই ব্রাদার বন্ধু বান্ধবীগণ, এখন আপনারা কী বলবেন? এদেশে দ্বীপ বিক্রির কামটা কেমনে সারা হয়েছিলো বুঝতে পেরেছেন তো? দ্বীপ বিক্রির ইতিহাস এমনই। দ্বীপ বা ছিটমহল বা বন্দর এসবের একমাত্র বৈধ/অবৈধ ক্রেতা ভারত। এদেশে এসে আমেরিকা বা পাকিস্তান অথবা অন্য কোন শক্তি জমি, রাস্তা, বন্দর বা দ্বীপ কিনবে না। তাইলে সেন্টমার্টিন? সেন্টমার্টিন কী তবে সেন্টমার্কিন হয়ে যাচ্ছে! আসলে ঘটনা কী! ৫ আগস্টের পূর্বে যারা ছাত্র-জনতার রক্তে আদিম উল্লাসে মেতে উঠতো তারাই এখন সেন্টমার্কিন নিয়ে সোচ্চার। অথচ গত বছর পতিত স্বৈরাচার সেন্টমার্কিন যেতে রেজিস্ট্রেশন প্রথা চালু করে। পতিত স্বৈরাচারের আন্ডাবাচ্চারা সেই সিদ্ধান্তটা পুনর্জ্জীবিত করে আমেরিকা দ্বীপ নিয়ে গেছে বলে অপপ্রচার চালাচ্ছে। আপনাদের যাদের নেত্রীর মতো সেকেন্ড হোম আছে, তাদের দেশপ্রেম নিয়ে জনতার প্রশ্ন আছে। আপনারা বারবার বিপর্যয়ে পড়লে নিজের দেশে পালিয়ে যাবেন আর প্রকৃত দেশপ্রেমিকদের দেশপ্রেম প্রশ্নে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করবেন, তা জনতা আর খাবে না।
হ্যা সেন্টমার্কিন যেতে ভিসা পাসপোর্ট লাগবে। এটা শুধুমাত্র স্বৈরাচার এবং তার দুসরদের জন্য। কারণ তারা সেন্টমার্কিনের মতো নির্জন দ্বীপে গিয়ে জঙ্গি প্রশিক্ষণ নিয়ে ভয়ঙ্কর রূপে বাংলাদেশে ফেরত আসতে পারে। এর কিছু প্রমাণও পাওয়া গেছে। সম্প্রতি আটক হওয়া আনিসুল আর সালমান এফ রহমান প্রচুর পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রাসহ কোনো এক নির্জন দ্বীপের উদ্দেশ্যে পালানোর সময় ধরা পড়ে। নির্জন দ্বীপে বৈদেশিক মুদ্রাসহ তাদের কাম কী? নিশ্চয় খারাপ মতলব ছিলো! কাজেই ফ্যাসিবাদে ইমান আনা লোক ব্যাতিত এদেশের অন্য কোনো দল-মত-ধর্মের যে কোনো লোক কোনো ধরণের ভিসা-পাসপোর্ট ছাড়াই সেন্টমার্টিন যেতে পারবেন, যে কোনো সময়ই যেতে পারবেন।
The Shape Of Desire. ❤️🔥
গাইবান্ধার একমাত্র ভারি শিল্প প্রতিষ্ঠান রংপুর সুগার মিল (মহিমাগঞ্জ) আধুনিকায়ন করে পুনরায় দ্রুত চালুর আহ্বান ।
Documentary of Rangpur sugar mills limited. || A documentary film by Frames of Arnab ||
সারা দেশ থেকে ঢাকায় ঢোকার রাস্তা মাত্র ৩টা। এর মধ্যে,
গাবতলী দিয়ে ঢাকায় আসে ১৮ জেলার মানুষ।
উত্তরা দিয়ে ৫ জেলার মানুষ।
যাত্রাবাড়ি দিয়ে ৪০ জেলার মানুষ।
এই তিন পয়েন্টের বাইরে যে রাস্তাগুলো আছে সেগুলোর ডিজাইন ভালো না। তাই প্রবেশপথ হিসেবে ব্যবহারের অযোগ্য। যেমন ধরেন বাবুবাজার সেতু পারতপক্ষে কেউ ব্যবহার করবে না কারণ পুরান ঢাকার যানজট পাড়ি দিতে কমপক্ষে ৩ ঘন্টা লাগবে। ৩০০ ফিটের রাস্তা কেউ ব্যবহার করবে না কারণ রাস্তা সরু আর প্রায় ১৫ কিমি বেশি ঘুরতে হয়। ইত্যাদি।
এখন ফিরে আসি ওই তিন প্রবেশপথের প্রসঙ্গে। এই তিন প্রবেশপথের মধ্যে যেটা সবচেয়ে কম গুরুত্বপূর্ণ সেটা হলো উত্তরার রাস্তা। এটা দিয়ে ৫ জেলার মানুষ ঢাকায় ঢুকে। এই রাস্তায় আছে ৪ লেন মহাসড়ক, বাস র্যাপিড ট্রানজিট, দুইটা এক্সপ্রেসওয়ে (ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে আর আশুলিয়া-ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে)।
উত্তরার রাস্তার চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ গাবতলী। এটা দিয়ে ১৮ জেলার মানুষ ঢাকায় আসে। এতে ৪ লেন মহাসড়ক আছে। তবে এক্সপ্রেসওয়ে নেই। রাতে এই রাস্তায় ব্যাপক যানজট থাকে।
এরপর আসে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রবেশপথ যাত্রাবাড়ি। এটা দিয়ে ৪০ জেলার (চট্টগ্রাম, সিলেট, দক্ষিণবঙ্গ) মানুষ ঢাকায় আসে। এই প্রবেশপথটা সম্ভবত পৃথিবীর সবচেয়ে মজাদার প্রবেশপথ। সিলেট মহাসড়কের ৪ লেন, চট্টগ্রাম মহাসড়কের ৬ লেন, মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের ৪ লেন = মোট ১৪ লেন সড়ককে একত্র করে ১ লেন বানানো হয়।
বিষয়টি বুঝিয়ে বলি। প্রথমে সিলেট মহাসড়ক এনে চট্টগ্রাম মহাসড়কে মিশিয়ে দেওয়া হয়েছে। এতে সিলেটের ৪ লেন আর চট্টগ্রামের ৬ লেন মিলে জোর করে ৬ লেন করা হয়েছে, যেখানে প্রয়োজন ছিল ১০ লেন। এই ৬ লেন এসে ঢুকেছে মেয়র হানিফ ফ্লাইওভারে।
এদিকে বাম দিকে থেকে মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের ৪ লেনও মেয়র হানিফে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে। এর মানে মেয়র হানিফ ফ্লাইওভার ১৪ লেন মহাসড়কের চাপ নিয়েছে।
এখন হানিফ ফ্লাইওভার যে ঢাকায় ঢুকলো সেটার দিকে তাকাই। হানিফের এক্সিট পয়েন্ট দুইটা। একটা গুলিস্তান (২ লেন)। এই ২ লেন একেবারেই অব্যবহারযোগ্য। হকারদের জন্য গুলিস্তান দিয়ে কোন গাড়ি, বাস ঢোকার উপায় নেই। তাই গুলিস্তানের এক্সিট পয়েন্ট বাতিল।
বাকি থাকলো চানখারপুল এক্সিট। শুধু এটাই কাজ করে। এটা মাত্র ১ লেন। দুটো গাড়ি পাশাপাশি দাঁড়ানোরও উপায় নেই। ১৪ লেন মহাসড়ক এনে জোর করে ১ লেন করা হয়েছে।
প্রশ্ন আসবে, তাহলে এই ট্রাফিক সিস্টেম কাজ করে কীভাবে?
উত্তর হলো, করে না।
প্রতিদিন চট্টগ্রাম মহাসড়কে ১২ কিলোমিটার, মাওয়া মহাসড়কে ২ কিলোমিটার আর সিলেট মহাসড়কে ৬ কিলোমিটার যানজট লেগে থাকে। প্রতিদিন যাত্রাবাড়ি থেকে ঢাকার প্রাণকেন্দ্রে আসতে এত ৪০ জেলার মানুষ ৫ কিলোমিটার রাস্তায় ন্যূনতম ৩ ঘন্টা বসে থাকে।
এতো বড় ভোগান্তির কথা আপনি আমি জানি না কেন?
জানি না কারণ আমাদের মিডিয়া হাউজগুলো ঐতিহ্যগতভাবে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনে অবস্থিত। যাত্রাবাড়ির যানজট পাড়ি দিয়ে কোন ব্যক্তির পক্ষে সকাল ১০টায় উত্তর ঢাকায় গিয়ে অফিস ধরা রীতিমত সুপারহিউম্যানের কাজ। ফলে মিডিয়া ও সাংবাদিক এবং অন্য যারা আমাদের মনোযোগ নিয়ন্ত্রণ করেন তারা সবাই বাস করেন নিকেতন, মিরপুর, মোহাম্মদপুর, খিলগাও, বনানী বা ফার্মগেটের দিকে। ফলে ঢাকার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রবেশপথ এবং ঢাকার সর্বাধিক জনসংখ্যাপূর্ণ ৪টি থানা কখনোই কোন মিডিয়াতে গুরুত্ব পায় না। যে কারণে এলাকা বিচারে এই গণঅভ্যুত্থানে সারা বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি ছাত্র ও পুলিশ যাত্রাবাড়িতে মারা গেলেও আমরা জানিনা।
এটা শুধু একটা উদাহরণ দিলাম। জাস্ট এলিট শ্রেণির দৃষ্টিভঙ্গির জন্য বাংলাদেশে প্রতিদিন প্রতিটা উন্নয়ন প্রকল্পে সর্বনাশ হয়ে চলেছে।
30 of the 54 transboundary rivers have dams.
In addition, through the River Linking Project, the water coming naturally from the Yamuna(Jamuna) and Padma will be diverted to the southern part of India. The state again opens the dams at will during the monsoon season. In these cases, no international law is followed.
The infographics will give you an overall picture of all the adverse effects on rivers and Bangladesh at a glance.
Time has come. We all have to unite against India's oppression.
The Hon'ble Foreign Adviser should take urgent steps to create international pressure on India to stop this aggression.
৫৪টি আন্তঃসীমান্ত নদীর ৩০টিতেই পানিচোর ভা-রতের বাঁধ।
উপরন্তু রিভার লিঙ্কিং প্রোজেক্ট এর মাধ্যমে যমুনা ও পদ্মা থেকে স্বাভাবিকভাবে আসা পানি সরিয়ে ভারতের দক্ষিণাঞ্চলে নেবে। পানি সন্ত্রা-সী এ রাষ্ট্রটি আবার বর্ষা মৌসুমে ইচ্ছামাফিক খুলে দেয় বাঁধগুলি।এসব ক্ষেত্রে মানেনা আন্তর্জাতিক কোনো আইন।
ইনফোগ্রাফিক্সগুলো আপনাকে এক নজরে সবগুলোর নদী ও বাংলাদেশের উপর বিরূপ প্রভাবের একটি সামগ্রিক চিত্র প্রদান করবে।
সময় এসেছে পানিচোর ভা-রতের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার
এ আগ্রাসন বন্ধ করতে ভা-রতের উপর আন্তর্জাতিক চাপ সৃষ্টির জন্য মাননীয় পররাষ্ট্র উপদেষ্টার ত্বরিত পদক্ষেপ নিতে হবে
Nothing just reviewing some old🗺️
সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে একজন সুনাগরিক হিসেবে আমরা যে কাজগুলো এ মুহুর্তে শুরু করতে পারি -
১.প্রধান সড়কগুলোতে সাধারণ রিক্সা বা ব্যাটারিচালিত রিক্সা নিয়ে চলাফেরা করা থেকে বিরত থাকতে হবে। এবং অবশ্যই এ মুহুর্ত থেকেই এটা শুরু করা দরকার।
২.প্রধান রাস্তার মোড়গুলোতে মোটরসাইকেল/সিএনজি নিয়ে দাঁড়িয়ে থেকে অযথা জটলা পাকানো বন্ধ করতে হবে,
৩. যত্রতত্র হাত উঠিয়ে বাসে না উঠে নির্দিষ্ট জায়গা থেকে বা জ্যাম তৈরি না হয় এমন জায়গা থেকে বাসে উঠতে হবে ; বাস যত্রতত্র থামতে চাইলেও সচেতন নাগরিক হিসেবে বাস ড্রাইভারকে এ ব্যাপারে সচেতন করে নিবৃত্ত করতে হবে।
৪.সিগন্যাল বা ক্রসিংগুলোতে সিগন্যাল ছাড়ার পর রাস্তা পার হতে হবে, খেয়ালখুশি মতো রাস্তা পারাপার হওয়া যাবেনা।
৫. ট্রাফিক আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে পথ চলতে হবে।
প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি --
**ঢাকা শহরের প্রতিটি রুটে বাসগুলো যেন নির্দিষ্ট স্টপে দাঁড়াতে পারে সেজন্য প্রয়োজনীয় অবকাঠামো উন্নয়ন করতে হবে। কোন বাস চালক নির্দিষ্ট বাস স্টপ ব্যতীত যত্রতত্র বাস থামাবে না।
** নির্দিষ্ট লেন মেনে বাস চালানোর সুবিধার্থে রাস্তার পাশে ও ফুটপাত থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করতে হবে ।
** ঢাকা শহরের প্রতিটি রুটে নির্দিষ্ট সময় পরপর বাস চলার জন্য প্রয়োজনীয় সময়সূচি তৈরি ও তা বাস্তবায়ন করতে হবে।
দেশটা সুন্দর করার দায়িত্ব আমাদের সবার। তাই সবাইকে যার যার জায়গা থেকে সচেতন হতে হবে।
দায়িত্বশীল আচরণ করতে হবে। ট্রাফিক পুলিশের কাজে সহযোগিতা করতে হবে। ট্রাফিক পুলিশ রোদ-ঝড়-বৃষ্টিতে আপনার চলার পথকে সুন্দর, সুশৃঙ্খল ও নির্বিঘ্ন করতে প্রতিনিয়ত অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছে। ট্রাফিক পুলিশ আপনার জন্য, আপনার সেবায় নিয়োজিত। তাই সকলে মিলে তাদেরকে সহযোগিতা করি।
আসুন, সুন্দর দেশ গড়ি। ট্রাফিক আইন মেনে চলি।
🖤
Huge x Zero: A radical concept from an electric dream team The Zero SR/S gets a wild new look.
Ronin
Concept art...
Cool as ice: A GSX-R750 Slingshot from the Netherlands From the era of Vanilla Ice and parachute pants.
🤓
Mada 9
The Return Of The Mercedes SL-300 🔥
Science 🤏