Turn Back To Allah-SWT
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Turn Back To Allah-SWT, Motivational Speaker, .
❤️
ZINA WITHIN MARRIAGE
~Dont be scared to read through.
Muslim has no reason to commit Zina for the following reasons:
1. Zina is filthy, and Islam dislikes filth. Imagine laying down with someone despite having a spouse at home waiting for you to return? That's filth...
Zina Imagine telling your kids "don't commit zina", but you hide and do the same act with someone else's mother, sister or daughter. That's filth...
1.2. Imagine opening your private part in front of someone other than your legitimate spouse. Where will you take the shame? Allah is watching you... The Angels are bearing withness, my dear.
2. Zina is dirty - People who commit Zina in marriage can go beyond Zina. They can commit any dirty act; bcos Zina is the highest form of dirt.
2.1. Sexual intimacy with non-mahram partner exposes you to insecurity. But you do it anyway - despite the saying of the prophet "Shyness is part of imam." When you undress and intimate a stranger or non-maharam, where do you keep your shyness?
2.2. unwanted pregnancies happen. At times people catch STDs and infect their spouses. That's dirty. Where is your sanity when you did that? How do u justify aborting an unwanted pregnancy, now from committing Zina to committing murder...Astaghfirullah!
3. Zina has fitnah in it - When you commit Zina you open yourself to the following:
3.1. Poverty - Scholars said, any man who is committing Zina, his sustenance is going down. But if he is lucky and his sustenance goes up, it means, Allah is letting him gain a lot in Dunya, but in akhirah, he will be the poorest of all.
3.2. Curse - When you commit Zina, you live in the curse of Allah and his Angels. And this curse not only affects you, but it affects people around you, especially friends.
3.3. Wrath of Allah - One of the biggest sins in the eyes of Allah is Zina. It is so big that Allah instructs killing (stoning) against a married person who commits it. Shirk is the greatest sin, but Allah didn't instruct killing. So imagine the sin of Zina.
4. Reward of Abstaining from it - This is more reason why you should not go near Zina.
4.1. In Jannah, Allah promises to give you everything you desire. So you can desire women or men. And they will be given to you. Allah describes the men and women of Jannah as nothing more beautiful than them in the whole world.
4.2. Abstaining from it means you are patient. The reward of patience is this. In the day of judgement, patient people will be sheltered under the throne of Allah when others will be under the sun and its burning.
In conclusion, If you think of Zina ever again, then remember these points:
1. Committing the acts goes against Allah and his Prophet - Going against them is a sign of disrespect and dislove. If you truly love Allah and His Prophet then abstain from Zina.
2. Zina comes with no respect and dignity. Even the people of Jahiliyyah knew this. Abu Bakr says "I am proud to say that I never commit Zina or drink alcohol during jahiliyyah period."
3. The Messenger says "Do not do onto others what you dont want others to do onto you." Zina with someone's daughter or sister or mother is an invitation to someone to commit the same act with your daughter or mother or sister.
4. If you do it and things are still ok in terms of sustenance, then you should know, Allah is setting a trap for you.
5. Last point, what if death is what comes after you committed your last Zina? What if you die while doing it? What if immediately after doing it without performing ghusl, you die?
Dear repent now - Don't wait and don't think about it, just repent now before it is too late. Who knows when death comes.
May Allah save our souls from Zina. Ameen .
⭐️
🌙
❤️
রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম দুই সেজদার মাঝে উক্ত দু‘আটি পড়তেন।
(সহীহ মুসলিম, হাদীস: ২৬৯৭)
আল্লাাহুম্মাগফিরলী ওয়ারহামনী ওয়াহ্দিনী ওয়া‘আাফিনী ওয়ারযুক্বনী।
অর্থ: হে আল্লাহ! আমাকে ক্ষমা করো, আমার প্রতি দয়া করো, আমাকে সঠিক পথ দেখাও, আমাকে সুস্থ ও নিরাপদ রাখো এবং আমাকে রিযিক দান করো।
হাদীসে বর্ণিত ইস্তিগফার-৩ (সাইয়্যিদুল ইস্তিগফার)
আল্লাাহুম্মা আনতা রব্বী লাা ইলাাহা ইল্লাা আনতা, খলাক্বতানী ওয়া আনা ‘আবদুকা, ওয়া আনা ‘আলাা ‘আহ দিকা ওয়া ওয়া‘দিকা মাসতাত্বা‘তু, আ‘ঊযুবিকা মিন শাররিমাা সনা‘তু, আবূ উলাকা বিনি‘মাতিকা ‘আলাইয়্যা ওয়া আবূ উলাকা বিযাম্বী ফাগফিরলী ফাইন্নাহূ লাা ইয়াগফিরুয যুনূবা ইল্লাা আনতা।
ফায়দা:
হযরত শাদ্দাদ বিন আউস রা. থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, যে ব্যক্তি বিষয়বস্তুর প্রতি পূর্ণ একীন রেখে এ ইস্তিগফারটি সকাল বেলা পাঠ করবে, অতঃপর যদি সে সন্ধ্যার পূর্বে মারা যায় তাহলে জান্নাতে প্রবেশ করবে। আর যে ব্যক্তি বিষয়বস্তুর প্রতি পূর্ণ একীন রেখে সন্ধ্যা বেলায় এ ইস্তিগফারটি পাঠ করবে, সে যদি সকাল হওয়ার পূর্বে মৃত্যুবরণ করে তাহলে জান্নাতে প্রবেশ করবে।
ধীরে ধীরে রাসুল (সাঃ) এর কিছু সুন্নত হাদিস সমূহ।চলুন জেনে নেয়া যাক।
১। মাঝে মাঝে বৃষ্টিতে ভিজা।
(সহীহ মুসলিম- ৮৯৮)
২। রাতে স্ত্রীকে সাথে নিয়ে নির্জনে হাঁটা।
(বুখারী- ৫২১১)
৩।বৃষ্টি আসলে দোয়া করা।
(সহীহ বুখারী- ১০৩২)
৪। স্ত্রীর রান্না করা হালাল খাবারের দোষ না ধরা।
খেতে মন না চাইলে চুপ থাকা।
(মুসলিম- ২০৬৪)
৫। কোনো কিছু জানা না থাকলে স্বীকার করা যে, আমি জানি না।
(বায়হাকী- ১৭৫৯৫)
৬। মাঝে মাঝে বিপদে আকাশের দিকে মাথা তোলা।
আকাশের দিকে তাকিয়ে নিজের কষ্টগুলো আল্লাহকে বলা।
(মুসলিম- ২৫৩১)
৭। খুব খুশি হলে সিজদায় লুটিয়ে পড়া।
(মুখতাসার যাদুল মা' আদ- ১/২৭)
৮। ধোঁয়া ওঠা গরম খাবার ঠান্ডা না হওয়া পর্যন্ত না খাওয়া।
(বায়হাকি-৪২৮)
৯। নফল ও সুন্নাহ সালাতগুলো নিজের ঘরে পড়া।
(বুখারী- ৭৩১)
১০। বাসা থেকে বের হওয়ার সময় এবং বাসা ফিরে দুই রাকাআত সালাত আদায় করা।
(মুসনাদে বাযযার- ৮৫৬৭)
১১। দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে জুতা না পরা।
বিশেষ করে শু জুতা ( স্যান্ডেল না)।
(আবু দাউদ- ৪১৩৫)
১২। যতই ভালো খাবার হোক ভরা পেটে না খাওয়া।
(তিরমিযী- ২৪৭৮)
১৩। ফজরের সালাতের পর সালাতের স্থানে বসে তসবি পড়া।
অতঃপর সূর্য উঠার পর দুই রাকাআত সালাত আদায় করা।
(আরশিফু মুলতাকা- ৪৫৬৯)
১৪। দ্বীনের দাওয়াত সহজ করার উদ্দেশ্যে নতুন একটি ভাষা শিখা।
(মুসনাদে আহমাদ- ২১৬১৮)
১৫। বাড়িতে অজু করে রুমাল দিয়ে হাতপা মুছে মসজিদে জামায়াতে যাওয়া।
(তাবরানী- ৬১৩৯)
১৬। মানুষের মাঝে বিবাদ মিটিয়ে দেয়া।
(মুসনাদে আহমাদ- ২৭৫০৮)
১৭। রাতে অজু অবস্থায় ঘুমানো।
(ফাতহুল বারি- ১১/১১০)
১৮। মাঝে মাঝে খালি পায়ে হাঁটা।
(আবু দাউদ- ৪১৬০)
১৯।যদি কারো উপর কোনো কষ্ট আসে, আল্লাহ তাআলা এর কারণে তার গুনাহসমূহ ঝরিয়ে দেন; যেমনভাবে গাছ থেকে পাতা ঝরে পড়ে।
(বুখারি, হাদিস নং: ৫৬৮৪)
২০।যে মানুষের উপকার করে, সেই সবচেয়ে ভালো মানুষ।
(সুনানে দারাকুতনি)
২১।রাসুলুল্লাহ(সাঃ) বলেনঃ
আমি টেক(হেলান) লাগানো অবস্থায় কোনো কিছু ভক্ষণ করি না।
(বুখারি, হাদিস নং: ৫১৯০)
Allah knows what best for us ❤️