Scientific Biochemic System of Dr Schuessler

🦀 Cancer কী?
Bappa Barman , Biochemic Physician & Naturopath
আমাদের কোষ গুলির DNA তে যদি মিউটেশন বা পরিবর্তন ঘটে এবং কোষ এর স্বাভাবিক চরিত্র বদলে যায় তবে সেই কোষ টি এবং তার থেকে উৎপন্ন অপত্য কোষ গুলো আমাদের জন্য বিপদজ্জনক। তারা অন্যান্য কোষ গুলির থেকে বেশি পুষ্টি গ্রহণ করে এবং কালের নিয়ম এ মারা যায়না, তাদের জীবনকাল আমাদের সাধারণ কোষ গুলির থেকে অনেক বেশি। এটি কিন্তু সর্বক্ষণ ঘঠছে তবে কেনো আমাদের 🦀 ক্যান্সার হচ্ছেনা! তার কারণ আমাদের কাছে একটি অস্ত্র রয়েছে যার নাম P 53, এটি একটি supressor protin যা এই বিকৃত কোষ কে আর বাড়তে দেয়না । আপনারা জানলে অবাক হবেন এই P53 এবং জিংক আয়ন সম্মিলিত ভাবে উপরিউক্ত প্রক্রিয়া টি সম্পন্ন করে, কিন্তু যদি জিংক এর অভাব হয় এবং তারপরিবর্তে ভারী মৌল যেমন Cadmium ক্যাডমিয়াম শরীরে প্রবেশ করে তবে এটা জিংক কে আল্টার করে নিজে সেই জায়গা দখল করে ও P53 এর কাজকে ব্যাহত করে, কিছু ক্ষেত্রে P53 এর ও মিউটেশন বা পরিবর্তন করে ফেলে। ফলস্বরূপ ক্যান্সার কোষ টি বাড়তে থাকে ও খুব দ্রুত গতিতে অপত্য কোষ তৈরী করতে থাকে।
Courtesy
New Aspects of Trace Elements
Molecular alchemy of the tumor suppressor protein p53: Metals and cell growth control
Catherine Méplan, Pierre Hainaut

Sulphate is supplied from maternal circulation to placental and fetal tissues, where sulphonation reactions are important for normal growth and development.
Courtesy -
Role of sulphate in development
in Reproduction
Author: Paul Anthony Dawson
DOI: https://doi.org/10.1530/REP-13-0056
Volume/Issue: Volume 146: Issue 3
Page Range: R81–R89
Article Type: Review Article
Online Publication Date: Sep 2013
Copyright: © 2013 Society for Reproduction and Fertility 2013

Sublingual nutrients absorption and mode of administration of Biochemic Medicines
By - Bappa Barman, MSc , DMBS, BNYS

Abstract -

Biochemic medicines are traditionally twelve Inorganic salts which are administered orally. Biochemic system of medicine was established by Dr Schuessler of Germany based on the physiochemical processes take place in the living cells or tissues or in the human body. In new dimension of Biochemic System of medicine we can consider all the substances or minerals or phytochemicals which can influence or directly perticipate in the various biochemical pathways and physiochemcal processes as Biochemic drugs. Biochemic system follow the laws of minimum during the administration of medicine to bypass the medicinal side-effects but within the Avogadro limitation. In Biochemic System of medicine, medicines are administered orally but only by the process of Sublingual Absorption. Buccal absorption was considered traditionally but it was less effective than siblingual absorption. The sublingual route bypasses the first-pass metabolism and hence facilitates rapid absorption of the drug through mucosal epithelium into the systemic circulation. Drug directly reaches the systemic circulation using blood vessels.

Full context... coming soon...

CaSO4 PROMOTES MSC MIGRATION

Dr Bappa Barman, Naturopath and Biochemic Physician

Research shows Mesenchymal Stem Cell Migration is influenced and increased in the presence of CaSO4. To promote Self-healing process of the tissue injuries, Think about it.

Reference:
Stem Cell Res Ther. 2017; 8: 265. Published online 2017 Nov 16. doi: 10.1186/s13287-017-0713-0
PMCID: PMC5689169PMID: 29145866
Calcium-containing scaffolds induce bone regeneration by regulating mesenchymal stem cell differentiation and migration
Rubén Aquino-Martínez,1,2 Alcira P. Angelo,1 and Francesc Ventura Pujolcorresponding author

Biochemic Anti-inflammatory Natural Remedy ( BAINR)
Dr Bappa Barman , Naturopath & Biochemic Physician
Part-1
Curcumin regulates the activity of several enzymes and cytokines by inhibiting both COX-1 and COX-2. It acts as a good NSAID.
In Biochemic System of Medicine we can use it in Curcumin 3X , Curcumin 6x form to direct absorption of the curcumin through the epithelial cells of the mouth ( according to the biochemical Philosophy of Dr Schuessler) .

Calcium is essential during cell division for the formation of mitotic spindle apparatus. The mitotic spindle is composed of spindle fibres. The spindle fibres attach to the kinetochore of chromosomes and help in chromosome movement. Spindle fibres are composed of microtubules.
The concentration of calcium increases during the mitotic phase and contributes to the stability of microtubules.
মাইটোটিক স্পিন্ডল অ্যাপারেটাস গঠনের জন্য কোষ বিভাজনের সময় ক্যালসিয়াম অপরিহার্য। মাইটোটিক স্পিন্ডল , স্পিন্ডল ফাইবার দ্বারা গঠিত। স্পিন্ডল ফাইবারগুলি ক্রোমোজোমের কাইনেটোকোরের সাথে সংযুক্ত থাকে এবং ক্রোমোজোম চলাচলে সহায়তা করে। স্পিন্ডল ফাইবারগুলি মাইক্রোটিউবুল দ্বারা গঠিত।
মাইটোটিক পর্যায়ে কোষে ক্যালসিয়ামের ঘনত্ব বৃদ্ধি পায় এবং মাইক্রোটিউবুলের স্থায়িত্বে অবদান রাখে।

অভাব পূরণ কি বায়োকেমিক চিকিৎসার মূল তত্ব? কলমে - বাপ্পা বর্মন, বায়োকেমিক ও প্রাকৃতিক চিকিৎসক
পর্ব ১
ক্যালসিয়াম ফ্লোরাইড এর ঘাটতি হাড়কে নমনীয় করে কিন্তু আধিক্য সবসময় হাড়, অস্থি ও মাংসপেশিকে শক্ত করে তোলে , অস্টেওস্ক্লেরোসিস দেখা দেয়। তাই সবসময় ঘাটতির পূরণ Biochemic চিকিৎসা পদ্ধতির মূল মন্ত্র হবে কিনা আমাদের ভেবে দেখতে হবে। Biochemic চিকিৎসকরা বারবার লক্ষ্য করেছেন যে যেসব রোগীদের ক্ষেত্রে এই ধরনের অস্টেওস্ক্লেরোসিস এবং শক্ত গ্রোথ পাওয়া যায় সেইসব ক্ষেত্রে ক্যালসিয়াম ফ্লোরাইড এর উচ্চ শক্তি 30x বা 200x শক্তির প্রয়োজন হয়। এই অসুখ গুলোতে নিম্ন শক্তির ওষুধ গুলো অকার্যকর হয়। তাই Biochemic সল্ট গুলো দিয়ে শুধু অভাব পূরণ করা হয় এব্যাপারে একটু সন্দেহ থেকেই যায়। আমরা BIOCHEMIC সল্ট গুলোর শক্তি কে দুই ভাগে ভাগ করতে পারে নিম্ন শক্তি ও উচ্চ শক্তি। যেখানে নিম্ন শক্তি বা নিম্ন dilution যেখানে সল্ট এর আণবিক সংখ্যা অনেক বেশি থাকে সেগুলো অভাব পূরণ করে কিন্তু যেগুলো উচ্চশক্তি বা উচ্চ dilution এর সেগুলো মানবশরীর কে শেখায় কিভাবে মানবশরীর থেকে অতিরিক্ত লবনগুলি বার করে দিতে হবে। সেই জন্য উচ্চ শক্তির লবণ গুলি নির্দিষ্ট interval এ ব্যবহার করতে হয় কিন্তু নিম্ন শক্তির লবণ গুলি random ব্যবহার করা যায়।

এব্যাপারে Prof. Manindra Narayan Majumder
প্রাক্তন অধ্যাপক, রসায়ন বিভাগ, ডীন ফ্যাকল্টি অফ সায়েন্স, কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয় এর
ফ্লোরোসিস সংক্রান্ত একটি বাংলা প্রতিবেদন তুলে ধরলাম।

ফ্লোরাইড ঘটিত অসুখ বিসুখকে ফ্লোরোসিস বলে। গবেষক ও চিকিত্সকরা সাধারণত তিন ধরনের ফ্লোরোসিস চিহ্নিত করেন।
দাঁতের ফ্লোরোসিস (Dental Fluorosis)
হাড়ের তথা অস্থিপঞ্জরের ফ্লোরোসিস (Skeletal Fluorosis)
শরীরের অন্য অংশের ফ্লোরোসিস (Non - skeletal Fluorosis)
দাঁতে ফ্লোরোসিসের ফলে দাঁতের এনামেল ও গড়ন ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এর ফলে দাঁতে ছোপ - ছোপ দাগ (mottled teeth) থেকে শুরু করে দাঁতের গঠন এলোমেলো ও দাঁতের সহজ ভঙ্গুরতা হয়ে থাকে।

হাড়ের ফ্লোরোসিসের ফলে হাড় ও জয়েণ্টগুলি তাদের নমনীয়তা হারায়। হাড়ের কঠিনতা (hardness) ও ভঙ্গুরতা (brittleness) দুইই বৃদ্ধি পায়। এই রোগের প্রকোপ বৃদ্ধি পেলে গোটা অস্থিকাঠামোই বিপন্ন হয়ে পড়ে। শরীরের গাঁটে ভীষণ ব্যথা এবং সামান্য নড়াচড়া হয়ে ওঠে দারণ কষ্টকর।

হাড়ের ফ্লোরোসিসের সঙ্গে বা তার প্রকোপ শুরু হওয়ার আগেই সূত্রপাত হতে পারে শরীরের অন্য অংশের ফ্লোরোসিসের। এর প্রভাবে ডিএনএ, রক্তকণিকা, স্নায়ুতন্ত্র, মস্তিষ্ক, মাংসপেশি, পরিপাকতন্ত্র প্রভৃতির ব্যাপক ক্ষতি হতে পারে এবং হামেশাই হয়ে থাকে। মানবদেহে ফ্লোরাইডের আর একটি অপক্রিয়া পুরুষের প্রজনন ক্ষমতার বিনষ্টকরণ। ফ্লোরাইড পুরুষের শুক্রানুকে এমনভাবে বিকৃত বা বিনষ্ট দেয় যা প্রজননে ব্যর্থ।

ফ্লোরাইড বিষণের রাসায়নিক প্রক্রিয়ার একটি ভয়াবহ দিক হল যে জলে, খাদ্যে, ওষুধে ফ্লোরাইড আছে কিনা তা বোঝবার কোনো উপায় নেই। কারণ জলে - খাদ্যে মিশে থাকা ফ্লোরাইডের না আছে বর্ণ, না আছে গন্ধ, না আছে বিশেষ কোনো স্বাদ, আর্সেনিকের মতোই।

ভারতে ফ্লোরোসিসের ব্যাপকতার (সম্ভবত পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি) একটি প্রধান কারণ হল তার ভূতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য। শুখা অঞ্চলে, যেখানে বৃষ্টিপাত কম, সেখানে ভূগর্ভস্থ জলে ফ্লোরাইডের মাত্রা বেশি। ভারতে সর্বাধিক ফ্লোরাইড - পীড়িত অঞ্চল হল রাজস্থান। অন্ধ্রপ্রদেশ, গুজরাট, হরিয়ানা, বিহার, ঝাড়খণ্ড, ছত্তিশগড়, মধ্যপ্রদেশ প্রভৃতিতে ফ্লোরোসিস ব্যাপক। পশ্চিমবঙ্গে ফ্লোরোসিস অধ্যুষিত অঞ্চলগুলির মধ্যে আছে পুরুলিয়া, বীরভূম, বাঁকুড়া, দিনাজপুর, মালদহ। দক্ষিণ চব্বিশ পরগনাও আছে। এইসব অঞ্চলের ভূগর্ভস্থ জলেও ফ্লোরাইডের আধিক্য। স্পষ্টতই তার কারণ ওই সমস্ত অঞ্চলের ভিত্তিশিলার (basement rock) ভূতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য। গ্র্যানাইট ও অন্য কিছু শিলায় ফ্লোরিন যুক্ত আকরিক (যথা বায়োটাইট (biotite), অ্যাম্ফিবোল (amphibole), হর্নব্লেন্ড (hornblende), অ্যাপেটাইট (apatite), ফ্লোরাইট (fluorite), মাইকা (mica) থাকলে তার উপর দিয়ে প্রবাহিত ভূগর্ভস্থ জল কিছু ফ্লোরাইড দ্রবীভূত করে নেয়। সেই জল নলকূপ মারফত উঠিয়ে পান করে চললে ফ্লোরোসিস অনিবার্য।

তবে ভারতে ফ্লোরোসিসের ব্যাপকতার আরও দুটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ আছে। একটি হল দেশের মানুষের দারিদ্র্যজনিত অপুষ্টি, যা মানুষের রোগ - প্রতিরোধ ক্ষমতা দারুণভাবে কমিয়ে দেয়। অপরটি হল দূষণ ও দারিদ্র্য-অপুষ্টি মোকাবিলায় সরকারি ব্যর্থতা।

Importance of Phosphate Salts in Scientific Biochemic System of Dr Schuessler
Dr Bappa Barman, ( Naturopath and Biochemic Physician)

Phosphate is the most abundant anion in the human body and comprises approximately 1 % of total body weight . It is a predominantly intracellular anion where its concentration is 100-fold greater than that in the plasma.

That's why in Biochemic system of medicine, Phosphate Salts of important minerals I.e Magnesium, Calcium, Iron, sodium , Pottasium is used rather than their other form of salts.

These salts are Magnesium Phosphate, Calcium Phosphate, Iron Phosphate, Pottasium Phosphate, Sodium Phosphate and by unity they give the best absorveble neutritional medicine in Biochemic system of medicine" The Five Phos"

MAGNESIUM IN THE CARDIOVASCULAR DISEASE and the Scientific Biochemic System of Dr Schuessler
Compiled by Dr Bappa Barman BNYS, MSC,DMBS (Naturopathy & Biochemic Physician)
Magnesium plays diverse roles in the pathogenesis of cardiovascular diseases on the biochemical and cellular levels. First, magnesium activates adenosine triphosphatase (ATPase), which is essential for cell membrane functioning and is also the energy source of the Na+–K+ pump. Magnesium deficiency has been shown to decrease the activity of the Na+–K+ pump, leading to an increase in intracellular sodium, which alters the membrane potential. magnesium deficiency caused the membrane potential to be less polarised as a result of intracellular sodium accumulation, suggesting Na+–K+pump inhibition.This change in membrane potential has been hypothesised as a potential mechanism for causing arrhythmias. Magnesium is also known to be a cofactor important for the functioning of the enzymes in cardiac mitochondria. Additionally, magnesium has been demonstrated to modulate the potassium-proton exchange. Cation selectivity in sodium and potassium exchange for protons is highly dependent on magnesium. Thus, magnesium also protects against potassium loss. Intracellular magnesium deficiency may also cause an increase in intracellular sodium and calcium, which predisposes to arterial vasospasm, increased catecholamine release, increased fatty acids and lipids, as well as intravascular hypercoagulability.
Thus Magnesium Phosphate in Decimal potency is used in Biochemic system of medicine, act as a Calcium antagonist and become a great remedy for CARDIOVASCULAR Disease.
Acknowledgement - PMC

OSTEOSCLEROSIS AND BIOCHEMIC WAY OF TREATMENT
Excess Calcium Fluoride increases number of osteoblasts,reduces the bone resorption, and decrease the serum calcium level.
Detailed theory....coming soon.....
Dr Bappa Barman, BNYS,M.SC, DMBS

ফান্গাস ঘঠিত চর্ম রোগ এর কারণ ও ব্যাবস্থাপনা
Bappa Barman, MSc, DMBS,DEMS

Cysteine একটি অ-অপরিহার্য এমাইনো এসিড অর্থাৎ আমাদের শরীর এ নিজে থেকেই এর সংশ্লেষণ হয়। কিন্তু এর সংশ্লেষণ এর জন্য আমাদের সালফার এর প্রয়োজন হয়। প্রোটিন সাধারণত পলিপেপটাইড চেইন নিয়ে গঠিত। এই চেইন গুলি আবার অনেকগুলি এমাইনো এসিড পরপর যুক্ত হয়ে তৈরি হয়। এই চেইন গুলির নির্দিষ্ট আকৃতি হয় যেগুলি নির্ভরকরে করে বিভিন্ন বন্ড এর ওপর। যার মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ বন্ড হলো সালফাইড বন্ড যা দুটো সিস্টাইন(অন্তঃ ও আন্তঃ) কে যুক্ত করে। ফলে পেপটাইড চাই এর নির্দিষ্টি আকৃতি বজায় থাকে। এরকম ই একটি পলিপেটাইড বিশেষ ধরনের চেইন হলো বিটা ডিফেন্সিস। এর কাজ হলো বিভিন্ন ধরনের প্যাথোজেন ( ব্যাকটেরিয়াল, ফান্গাল, ভাইরাল) গুলি কে ধ্বংস করা। ( বাইওকেমিক ফিজিশিয়ান রা নিশ্চয় বুঝছেন যে সালফেট লবনগুলি আমাদের থেরাপি তে কতটা গুরুত্বপূর্ণ চর্মরোগ চিকিৎসার ক্ষেত্রে)
এখন আসি আজকের মূল বিষয় এ। বর্তমানে চর্মের অসুখ প্রায় ভয়ঙ্কর আকার নিয়েছে। এর তাহলে কারণ কি? এর একমাত্র কারণ মানুষের অনিয়ন্ত্রিত জীবন যাপন। বর্তমানে অতিরিক্ত শর্করা জাতীয় খাওয়ার আমাদের চর্মের অসুখ এর মূল কারণ। কায়িক পরিশ্রম নেই অথচ অতিরিক্ত পরিমান শর্করা জাতীয় খাওয়ার রক্তে গ্লুকোজ এর মাত্রা বাড়িয়ে দিচ্ছে। এর ফলে স্বাভাবিক নিয়ম অনুযায়ী আমাদের শরীর সেই অতিরিক্ত গ্লুকোজ ঘাম ও প্রস্রাব ও অন্যান্য discharge এর মাধ্যমে বের করে দেয়। আর এতেই মহানন্দ হয় বিভিন্ন ধরণের ফান্গাল ও ব্যাকটেরিয়া গুলির। সুগার এদের খাবার , ফলে এরা দ্রুতগতিতে ছড়িয়ে পড়ছে পুরো শরীরে , শুরু হচ্ছে চুলকুনি ও ইরাপশন। দাঁদ, বা রিংওয়রম এর কথা এখন কে না জানে!
তাই চিকিৎসা যায় হোকনা কেন এলোপথি, বাইওকেমিক, হোমিওপ্যাথি, ইলেক্ট্র হোমিওপ্যাথি, আয়ুর্বেদ, এবং অন্যান্য খাদ্যাভ্যাস গুরুত্বপূর্ণ। নইলে চর্ম অসুখ কখনোই সারবেনা। ঔষুধ চললে ঠিক থাকবে কিন্তু ছাড়লেই বারবার ফিরে আসবে। এর থেকে রক্ষা নেই যতক্ষণ না আমরা আমাদের জীবনযাপন (lyfestyle) পরিবর্তন করছি।
চর্ম অসুখ হলে ওষুধ এর পাশাপাশি আপনাকে যা করতে হবে-
* যত কম শর্করা জাতীয় খাবার কম খাওয়া যায়।fast food একেবারে বন্ধ। ভাত একবারের বেশি নয়। আলাদা করে চিনি খাওয়া যাবেনা প্রয়জন এ কৃত্তিম মিষ্টি( সুকরালস, স্যাকারিন ইত্যাদি) ব্যাবহার করুন।
*মাঝে মাঝেই তেঁতোজাতিও খাবার খান। ফল খান।
* ব্যায়াম করুন ও অনেকটা পথ হাঁটুন।
* প্রত্যেকদিন ডিসইনফেক্টেন্ট সাবান দিয়ে স্নান করুন।
* এবং আপনার পছন্দমতো সিস্টেম(এলোপ্যাথিক বা বৈকলপিক) এর ডাক্তার দেখিয়ে ঔষধ খান নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত।
ইস্ট বা ফান্গাল ইনফেকশন কিভাবে রক্তের শর্করার সঙ্গে যুক্ত তা সংক্রান্ত একটি লেখ ও পরীক্ষা রিসার্চ journal- American Journal of Gynecology and obstretics- এ রয়েছে-

https://www.ajog.org/article/S0002-9378(09)00017-9/fulltext

Scientific Biochemic System of Dr Schuessler updated their website address.

Scientific Biochemic System of Dr Schuessler updated their business hours.

Bappa Barman, MSC, DMBS,DEMS
প্রোটিন এর সাধারণ ও সরল শোষণ যোগ্য রূপ হলো এমাইনো এসিড। এই এমাইনো এসিড গুলির মধ্যে কিছু আমাদের খাবারের মাধ্যমে আসে( অপরিহার্য) ও কিছু আমাদের শরীর দ্বারা সংশ্লেষিত হয়(অ-অপরিহার্য)। এই এমাইনো এসিড গুলির মধ্যে মেথিওনিন এবং সিস্টাইন হল সালফার অন্তর্ভুক্ত দুটি অ্যামিনো অ্যাসিড।
অপরিহার্য এমাইনো এসিড গুলি তো খাবার থেকে ই আসে কিন্তু অ-অপরিহার্য এমাইনো এসিড( সিস্টাইন) সংশ্লেষণ হতে গেলে আমাদের সালফার প্রয়োজন হয়।

সিস্টাইন বিটা-কেরাটিনে পাওয়া যায়। এটি নখ, ত্বক এবং চুলের প্রধান প্রোটিন। কোলাজেন তৈরির জন্য সিস্টাইন গুরুত্বপূর্ণ। এটি ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা এবং গঠনকে প্রভাবিত করে। সিস্টাইনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য রয়েছে।

তাই বাইওকেমিক চিকিৎসক হিসেবে চুল ত্বক ও নখ এর অসুখে আমাদের সালফেট লবণ গুলি ব্যাবহার করতে হবে। পটাসিয়াম সালফেট, ক্যালসিয়াম সালফেট, সোডিয়াম সালফেট এই সব গুলিই নির্দিষ্টি অন্তরে সঠিক মাত্রা ও শক্তিতে ট্রাইচুরেসন আকারে দিতে হবে।

সালফার এর প্রয়োজনীয়তা সংক্রান্ত অনেক রিসার্চ পেপার গুগলে পাবেন। আমি সিস্টাইন সম্পর্কিত একটি page এর link এখানে দিলাম যেটি ইউনিভার্সিটি অফ রচেস্টার দ্বারা প্রকাশিত

https://www.urmc.rochester.edu/encyclopedia/content.aspx?contenttypeid=19&contentid=Cysteine #:~:text=Cysteine%20is%20a%20non-essential,is%20important%20for%20making%20collagen.&text=Cysteine%20has%20antioxidant%20properties.

What is the scientific reason of muscle cramps? মাংসপেশি সংকোচন এর কারণ কী?

খুব সহজ ভাষায় বললে আমাদের মাংসপেশির মধ্যে দুই ধরনের ফিলামেন্ট থাকে যাদের নাম এক্টিন ও মায়োসিন ফিলামেন্ট থাকে। এই এক্টিন ফিলামেন্টটি একটি পাকানো দড়ির মতো যার অনেকগুলি মাথা বাইরের দিকে বেরিয়ে থাকে । এগুলি সিলিয়ারী মুভমেন্ট করে অর্থ্যাৎ মাথা গুলো নড়তে থাকে। মিয়োসিন ফিলামেন্টটিও পাকানো দড়ির মতো এবং এটি খুব সহজে এক্টিন এর সাথে বন্ড গঠন করতে পারে। এবং সিলিয়ারী মুভমেন্ট এর জন্য ধীরে ধীরে এটি সামনের দিকে এগিয়ে যেতে থাকে ফলে মাংসপেশি সংকোচন ও প্রসারণ হয়। কিন্তু এটা ঐচ্ছিক অর্থাৎ আমাদের মস্তিকের নিয়ন্ত্রণ এর ওপর নির্ভর করে। এই মিয়োসিন ফিলামেন্ট টি ট্রপনিন দ্বারা এক্টিন এর থেকে ঢাকা থেকে । ফলে মাংসপেশির কোনো সংকোচন হয়না। কিন্তু যখনই আমাদের ব্রেইন সিগন্যাল দেয় নিউরোন এর মাধ্যমে সেখানে ক্যালসিয়াম আয়ণ এর মুক্তি ঘটে এই ক্যালসিয়াম আয়ণ ট্রপনিন কে আকর্ষণ করে ফলে ট্রপনিন যে দিকে যুক্ত থাকে মিয়োসিন এর সেইদিকটা ক্যালসিয়াম আয়ণ আকর্ষণ করে নেই। ফলে মিয়োসিন এক্টিন এর সংস্পর্শে চলে আসে এবং এক্টিন এর মাথাগুলোর ক্রমাগত সিলিয়ারী চলন এর ফলে এটা সামনের দিকে এগোতে থাকে ফলে মাংসপেশির সংকোচন হয়।
আসা করি কিছুটা সাধারণ ধারণা দিতে পারলাম। যদিও অনেক কিছুই বলা বাকি থাকল। তাহলে যদি আমাদের নিউরোন জনিত কোনো সমস্যা হয় তবে মাংসপেশির মধ্যে ca++ আয়ণ ঠিক মতো ক্ষরণ হবেনা বা বেশি হবে ফলে muscle cramps হতে পারে। আবার ক্যালসিয়াম এর ঘাটতি হলেও এই ঘটনা ঘটতে পারে । কাজেই ক্যালসিয়াম মনে যে শুধু হাড় এই ধারণা ভুল।
কাজেই মাংসপেশির সঙ্কোচন হলে প্রধান ঔষধ ক্যালসিয়াম ফসফেট। তারপাসপাসি নার্ভ জনিত সমস্যার জন্য পটাসিয়াম ফসফেট, তার সাথে ম্যাগনেসিয়াম ফসফেট( আমি বিশ্বাস করি নিউরোন এর synapsis অঞ্চলে ম্যাগনেসিয়াম কাজ করে ও নিউরোট্রান্সমিটার পরিবহন আংশিকভাবে কমায় ফলে যে কোন নিউরোটিক ব্যথায় পাইনকিলার এর মত কাজ করে)। এখন ঔষুধ এর মাত্রা ও ক্ষমতা সেটা নির্ভর করবে রুগির অবস্থা ও ডাক্তারের দক্ষতার ওপর।

Representation by -
Bappa Barman
MSC(Physics),DMBS(Biochemic),DEMS
ম্যাগনেসিয়াম ফসফেট শুধুমাত্র cramps বা খিঁচুনি জাতীয় ব্যাথার জন্য নয়। অনেক নিউরোলজিকাল ডিসরডার ও মানসিক অসুখের ঔষধ।
"ম্যাগনেসিয়ামের অন্যতম প্রধান স্নায়বিক কাজ হল এন-মিথাইল-ডি-অ্যাসপারটেট (এনএমডিএ) রিসেপ্টরের সাথে ম্যাগনেসিয়ামের মিথস্ক্রিয়া। ম্যাগনেসিয়াম এনএমডিএ রিসেপ্টরের ক্যালসিয়াম চ্যানেলে বাঁধা হিসেবে কাজ করে (চিত্র 1), এবং এটিকে সরিয়ে ফেলতে হয় গ্লুটামেটারজিক উত্তেজনাপূর্ণ সংকেত সৃষ্টির জন্য । কম ম্যাগনেসিয়ামের মাত্রা তাত্ত্বিকভাবে গ্লুটাম্যাটারজিক নিউরোট্রান্সমিশনকে শক্তিশালী করতে পারে, যা এক্সিটোটক্সিসিটির জন্য সহায়ক পরিবেশের দিকে পরিচালিত করে, যার ফলে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস এবং নিউরোনাল কোষের মৃত্যু হতে পারে । অস্বাভাবিক গ্লুটাম্যাটারজিক নিউরোট্রান্সমিশন অনেক স্নায়বিক ও মানসিক ব্যাধির কারণ। যার মধ্যে রয়েছে: মাইগ্রেন, দীর্ঘস্থায়ী ব্যথা, মৃগীরোগ, আলঝেইমার, পারকিনসন এবং স্ট্রোক, বিষণ্নতা এবং উদ্বেগ ছাড়াও, যা সাধারণত এই স্নায়বিক রোগের সাথে কমরবিড হয়।"
তাই স্নায়বিক অসুখ মানেই যে পটাসিয়াম ফসফেট তা ঠিক নয়। ম্যাগনেসিয়াম ফসফেট ও গুরুত্ব পূর্ণ। আমি এর আগের পোস্টেই বলেছিলাম যে ম্যাগনেসিয়াম নিউরোট্রান্সমিটার এ বাঁধার সৃষ্টি করে। এই সংক্রান্ত রিসার্চ পেপার টির সম্পূর্ণ লিংক-
https://www.ncbi.nlm.nih.gov/pmc/articles/PMC6024559/ #:~:text=From%20a%20neurological%20standpoint%2C%20magnesium,implicated%20in%20multiple%20neurological%20disorders.