Qurious Kemists
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Qurious Kemists, Education, .
3. Which of the following statements is not true?
(a) Halogens act as strong oxidising agents.
(b) Fluorine oxidises water to oxygen and ozone.
(c) Iodine has good solubility in water.
(d) Solubility of iodine in water increases by adding
KI due to formation of I3
– ions.
2. The dark purple colour of KMnO4 disappears in
the titration with oxalic acid in acidic medium.
The overall change in the oxidation number of
manganese in the reaction is
(a) 5
(b) 1
(c) 7
(d) 2
1. Given below are two statements:
Statement (I): Aqueous solution of ammonium
carbonate is basic.
Statement (II): Acidic/basic nature of salt solution
of a salt of weak acid and weak base depends on Ka
and Kb value of acid and the base forming it.
In the light of the above statements, choose the
most appropriate answer from the options given
below:
(a) Statement I is correct but Statement II is
incorrect.
(b) Both Statement I and Statement II are correct.
(c) Both Statement I and Statement II are
incorrect.
(d) Statement I is incorrect but Statement II is
correct.
JEE Main 2024
Only for NEET aspirants
Q1. The most stable carbocation is
A) Allyl carbocation B) Cyclopropylmethyl carbocation C) Benzyl carbocation D) Tertiarybutyl carbocation
Chewing Gum That May Help Slow Down COVID-19 Transmission Researchers say chewing the gum they have developed releases a protein in the mouth that "traps" virus particles.
BREAKING NEWS
The Royal Swedish Academy of Sciences has decided to award the 2021 Nobel Prize in Chemistry to Benjamin List and David W.C. MacMillan “for the development of asymmetric organocatalysis.”
Building molecules is a difficult art. Benjamin List and David MacMillan are awarded the Nobel Prize in Chemistry 2021 for their development of a precise new tool for molecular construction: organocatalysis. This has had a great impact on pharmaceutical research, and has made chemistry greener.
Many research areas and industries are dependent on chemists’ ability to construct molecules that can form elastic and durable materials, store energy in batteries or inhibit the progression of diseases. This work requires catalysts, which are substances that control and accelerate chemical reactions, without becoming part of the final product. For example, catalysts in cars transform toxic substances in exhaust fumes to harmless molecules. Our bodies also contain thousands of catalysts in the form of enzymes, which chisel out the molecules necessary for life.
Catalysts are thus fundamental tools for chemists, but researchers long believed that there were, in principle, just two types of catalysts available: metals and enzymes. Benjamin List and David MacMillan are awarded the Nobel Prize in Chemistry 2021 because in 2000 they, independent of each other, developed a third type of catalysis. It is called asymmetric organocatalysis and builds upon small organic molecules.
The rapid expansion in the use of organic catalysts is primarily due to their ability to drive asymmetric catalysis. When molecules are being built, situations often occur where two different molecules can form, which – just like our hands – are each other’s mirror image. Chemists will often only want one of these, particularly when producing pharmaceuticals.
Organocatalysis has developed at an astounding speed since 2000. Benjamin List and David MacMillan remain leaders in the field, and have shown that organic catalysts can be used to drive multitudes of chemical reactions. Using these reactions, researchers can now more efficiently construct anything from new pharmaceuticals to molecules that can capture light in solar cells. In this way, organocatalysts are bringing the greatest benefit to humankind.
Learn more
Press release: https://bit.ly/3nALTUp
Popular information: https://bit.ly/3nAM0PP
Advanced information: https://bit.ly/3tJb2NA
Balgyl 400/200, metropen 200/400, flagyl 200/400, emnac 200/400 etc.......
মেট্রোনিডাজল (MNZ), বাজারে ফ্লাগয়ল ও আরও অন্যান্য নামে পাওয়া যায়। মেট্রোনিডাজল একটি অ্যান্টিবায়োটিক এবং অ্যান্টিপ্রটোজোয়াল জাতীয় ঔষধী।এটি বিশ্বের সর্বত্র পাওয়া যায়।
আমাশয়, অতিরিক্ত সাদাস্রাব, জ্বরায়ুতে প্রদাহ বা ইনফেকশন, লিভার অ্যাবসেস এ্যানোরবিক ইনফেকশন বা শরীরের ভিতরের প্রদাহ যা অক্সিজেন ছাড়াই সংগঠিত হয়। এছাড়া ব্যাকটেরিয়া সংক্রমিত রোগের ক্ষেত্রেও এটি ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
এটি একটি অ্যান্টিএ্যামিবিক ঔষুধ। কোন ভাবেই এটি খাবার যে নিয়ম তার ব্যতিক্রম করা যাবে না । যে কয়দিন যে ভাবে খেতে বলা হয়েছে সে কয়দিন সে ভাবেই খেতে হবে।
গর্ভাবস্থায় এই মেডিসিনটি একদম নেওয়া চলবে না।
বমি বমি ভাব বা বমি, অরুচি, ধাতব স্বাদ বা মেটালিক টেষ্ট, কোষ্টকাঠিন্য ইত্যাদি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
https://www.bbc.com/news/health-53061281
https://en.m.wikipedia.org/wiki/Dexamethasone #/media/File%3ADexamethasone_structure.svg
Life-saving coronavirus drug 'major breakthrough' Patients should be given the cheap drug without delay, after "fantastic" trial results, experts say.
হাইড্রোক্সিক্লোরোকুইন (এইচসিকিউ; যা প্লাকেনিল নামে বিক্রি হয়) ম্যালেরিয়া প্রতিরোধ,
রিউম্যাটয়েড বাত, লুপাস এবং পোরফেরিয়া কিউটেনিয়া টারডা চিকিৎসা করার জন্য ব্যবহৃত হয়।
এটি সাধারণত সালফেট লবণ হিসাবে বিক্রি হয়, যা হাইড্রোক্সাইক্লোরোকুইন সালফেট নামে পরিচিত। সালফেট লবণের ২০০ মিলিগ্রাম হাইড্রোক্সাইক্লোরোকুইন সালফেট, ১৫৫ মিলিগ্রাম বেসের সমান। এটি সিওভিআইডি-১৯ পরীক্ষামূলক চিকিৎসা হিসাবেও অধ্যয়ন করা হচ্ছে। ২০২০ সালের এপ্রিল মাসে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হেলথ (এনআইএইচ) সিওভিআইডি-১৯-এর চিকিৎসার জন্য হাইড্রোক্সাইক্লোরোকুইন নিরাপদ এবং কার্যকর কিনা তা নির্ধারণের জন্য একটি পরীক্ষা শুরু করেছে। অন্যদিকে চীনে অন্য একটি ছোট্ট পরীক্ষায় সিওভিআইডি-১৯-এর চিকিৎসার ক্ষেত্রে এই ঔষধের কোনও উপকারিতা পাওয়া যায়নি। এই ওষুধের সাধারণ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলোর মধ্যে বমিভাব, মাথাব্যথা, দৃষ্টিশক্তি পরিবর্তন এবং পেশীর দুর্বলতা রয়েছে। অন্যদিকে গুরুতর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলোর মধ্যে অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া থাকতে পারে।১৯৫৫ সালে হাইড্রোক্সিক্লোরোকুইন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চিকিৎসা ব্যবহারের জন্য অনুমোদিত হয়েছিল। এটি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা প্রণীত অপরিহার্য ওষুধের আদর্শ তালিকায় রয়েছে। ঝুঁকি থাকা সত্ত্বেও এটি গর্ভাবস্থায় বাতজনিত রোগের চিকিৎসা হিসাবে ব্যবহার করা হয়। তবে ওষুধ টিকে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ব্যবহার করা নিষিদ্ধ।
Feeling hopeful
Oxford University’s coronavirus vaccine opens for clinical trial on humans ChAdOx1 nCoV-19, the COVID-19 vaccine developed by Oxford, is based on an adenovirus vaccine vector and the SARS-CoV-2 spike protein.
প্রশ্নোত্তরে করোনা ভাইরাস অসুখ: প্রথম পর্ব:
ডা: সমুদ্র সেনগুপ্ত, নন্দীগ্রাম স্বাস্থ্য জেলা
১। ২০১৯ নভেল করোনা ভাইরাস কি ?
উঃ ২০১৯ নভেল করোনা ভাইরাস বা ২০১৯ এনকভ একটি নতুন ভাইরাস যা চীনের হুবেই প্রদেশের উহানে প্রথম চিহ্নিত করা গেছে। এটিকে "নভেল" ভাইরাস বলা হচ্ছে কারণ এটি এর আগে দেখা যায় নি।
২। ২০১৯ নভেল করোনা ভাইরাসের উৎস কি ?
উঃ ২০১৯ নভেল ভাইরাস সংক্রমণের নির্দিষ্ট কোনো উৎস চিহ্নিত করা যায় নি। প্রাণিবিদ্যা অনুযায়ী করোনা ভাইরাস একটি বড় ভাইরাস পরিবারের অংশ, যা কিছু মানুষের দেহে সংক্রমণ ঘটায় এবং বাকি কিছু অন্যান জীবের/পশুর দেহে ঘটায়। প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী উহান যেখানে এই রোগের প্রথম খবর পাওয়া গেছে সেখানে এই রোগের সাথে সামুদ্রিক খাদ্য ও পশু বাজারের সাথে নিবিড় সংযোগ আছে, এর থেকে ভাবা হচ্ছে যে এই ভাইরাস জীবজগত থেকে মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে।
৩। এই রোগ ছড়ায় কি ভাবে ? কাদের বেশি হয়, বাচ্চাদের না বড়দের ?
উঃ মূলতঃ হাঁচি কাশির মাধ্যমে এই রোগ যাকে বলে কোভিডি ১৯ সেটা ছড়ায়, যাকে বৈজ্ঞানিক পরিভাষায় বলে ড্রপলেট। রোগীর ব্যবহার করা জিনিসপত্র থেকেও ছড়াতে পারে। সাধারণত উপসর্গ যুক্ত রুগীরাই এই রোগ ছড়াচ্ছে, উপসর্গবিহীনরা নয়। শরীরে ভাইরাস ঢুকলে ২ থেকে ১০ দিন লাগে উপসর্গ দেখা দিতে।
সব রকম বয়সের মানুষ এতে আক্রান্ত হয়। বয়স্ক মানুষ, যাদের অন্য রোগ যেমন হাঁপানি, ডায়াবেটিস বা হার্টের রোগ আছে, তারা বেশি অসুস্থ হয় এই রোগ হলে।
৪। নভেল করোনা ভাইরাস সংক্রমণের উপসর্গ ও লক্ষণ কি ?
উঃ প্রাথমিক লক্ষণ হল, ৩৮ ডিগ্রি C জ্বর দশদিন বা তার কম দিন ধরে। সঙ্গে কাশি, স্বাস কষ্ট।
৫। রোগ নিশ্চিতভাবে কেমন করে বোঝা যায় ? কোনো টেস্ট আছে ? কোথায় হয় ?
উঃ রোগ চিহ্নিত করার জন্য সন্দেহভাজক এর গলা ও নাক এর ভেতর থেকে রস নিয়ে পরীক্ষা করা হয়। সরকারি ভাবে এই পরীক্ষা বিনামূল্যে করার ব্যবস্থা আছে নির্দিষ্ট হাসপাতালে/ প্রতিষ্ঠানে (এখনো অবধি একটি সরকারী প্রতিষ্ঠানে)। কলকাতা থেকে দূরবর্তী জায়গা থেকে ওই ল্যাবে বিশেষ ভাবে প্যাক করে স্যাম্পল পাঠানোর ব্যবস্থা আছে। কার কখন পরীক্ষা করা হবে সেটা বিশেষজ্ঞ ডাক্তারই ঠিক করবেন। কোনো সাধারণ মানুষ ইচ্ছে হলেই এই পরীক্ষা করাতে পারবেন না।
৬। ভারতে কোনো রুগী কি পাওয়া গেছে ?
উঃ সংখ্যা পরিবর্তন শীল। সাম্প্রতিক তথ্যের জন্য স্বাস্থ্য দপ্তরের ওয়েবসাইট দেখতে পারেন।
৭। এই রোগের চিকিৎসা কোথায় গেলে পাওয়া যাবে ? এই রোগে আক্রান্ত হলে মৃত্যু কি অবিধারিত ?
উঃ এই রোগে আক্রান্ত মানুষের মধ্যে রোগের তীব্রতা অনুযায়ী মোটামুটি ৮২-৮৫% মাইল্ড বা মৃদু, ১২-১৫% সিভিয়ার বা তীব্র আর ৩-৫% ক্রিটিক্যাল বা আশঙ্কাজনক। চিকিৎসার জন্য ছোটাছুটির প্রয়োজন নেই। চিকিৎসক নিজে ঠিক করে দেবেন কোথায় যেতে হবে, আদৌ ভর্তি হতে হবে কিনা ইত্যাদি বলে দেবেন। ইবোলা, নিপা, সার্স, মার্স এসব রোগের মৃত্যুর হার অনেক বেশি।
৮। রোগের চিকিৎসা কি ?
উঃ এই ভাইরাসের বিরুদ্ধে কোনো নিৰ্দিষ্ট কোনো ওষুধ কোনো চিকিৎসা শাস্ত্রে নেই বা আবিষ্কার হয় নি। সাধারণ জ্বরের চিকিৎসা হবে। তার সাথে আর যা অসুবিধে থাকবে তার চিকিৎসা হবে, স্বাস কষ্টের জন্য অক্সিজেন ইত্যাদি, প্রয়োজনে ক্রিটিক্যাল কেয়ার বা ডায়ালিসিস জাতীয় সাপোর্ট প্রয়োজন হবে
৯। এই ভাইরাস সংক্রমণের হাত থেকে বাঁচার জন্য কোনো প্রতিষেধক ওষুধ বা টিকা আছে ? প্রচুর জল খেলে কোনো লাভ আছে ?
উঃ এখনও অবধি কোনো কার্যকরী ও বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রমাণিত প্রতিষেধক ওষুধ বা টিকা আবিষ্কার হয় নি। কোনো চিকিৎসা শাস্ত্রেই নেই। জ্বর সর্দির রুগী প্রচুর জল খেলে তার লাভ আছে কিছু কিন্তু করোনা ঘটিত রোগে তার কোনো সম্পর্ক নেই।
১০। একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে নিজেকে ও নিজের প্রিয়জন কে এই রোগের হাত থেকে বাঁচাতে কিছু করতে পারি ?
উঃ বিদেশ ভ্রমণ এড়িয়ে চলুন। বিশেষ করে আক্রান্ত দেশ গুলিতে। ওই দেশে যদি সাম্প্রতিক কালে (গত ১৪ দিনের মধ্যে) গিয়ে থাকেন তাহলে আপনার বা আপনার সংস্পর্শে এসে থাকা কারুর শরীরে রোগ লক্ষণ দেখা দিলে স্বাস্থ্যকর্মী বা চিকিৎসক কে জানান। এর সাথে সাধারণ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলুন।
১১। কি স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা উচিত ?
উঃ নির্দিষ্ট সময় অন্তর ভালো করে হাত ধুয়ে ফেলুন তরল সাবান বা এলকোহল যুক্ত হ্যান্ড রাব দিয়ে। হাঁচি-কাশি হলে মুখ রুমাল, কাপড়, আঁচল, টিস্যু দিয়ে ঢাকুন। কিছু না পেলে কনুই এর ভেতরের ভাঁজ দিয়ে মুখ ঢাকুন। যেখানে সেখানে থুতু ফেলবেন না। হাত মুখে দেয়ার অভ্যাস ত্যাগ করুন। হাত মেলানো বন্ধ। খাদ্য পানীয় নিয়ে কোনও বিধিনিষেধ নেই। আইসক্রিম খেলে করোনা বাড়ে না বা গরম জল খেলে বা কুলকুচি করলে কমে না। চিকেন, গরু, শুওর, পাঁঠা সবই খাওয়া যাবে। সাপব্যাঙ শকুনির ঠ্যাং না খেলেই হল।
১২। বিভিন্ন ধরণের মুখোশ বা মাস্ক পাওয়া যাচ্ছে। কোনটা কিনবো, ব্যবহার করবো ?
উঃ আক্রান্ত রুগী, চিকিৎসক বা স্বাস্থ্যকর্মী না হলে, কোনো ধরণের মাস্ক ব্যবহারের কোনো প্রয়োজন নেই। এতে উপকারের চেয়ে অপকার বেশি। চিকিৎসক বা স্বাস্থ্যকর্মীরা ও রুগীদের জন্য নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে মাস্ক ব্যবহারবিধি আছে।
১৪। সামাজিক মেলামেশায়, উৎসবে যোগদানে বা যাতায়াতে কোনো বিধিনিষেধ আছে ?
উঃ করোনা ভাইরাস ঘটিত রোগের জন্য সামাজিক মেলামেশা, উৎসব, পরীক্ষা, জনসমাগমের ওপরে এখনো এখানে সরকার কোনো বিধিনিষেধ আরোপ করে নি। প্রচুর রুগী পেলে একটি এলাকা ঘিরে ফেলে এসব বিধিনিষেধ হতে পারে। বিদেশ যাত্রা নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে।
১৫। বিদেশ থেকে ফিরে আসার পর কোনো বিশেষ বিধিনিষেধ মানতে হবে ? আমার কোনো রোগ লক্ষণ নেই।
উঃ বিদেশ থেকে , সে দেশ আক্রান্ত দেশ হলে, গত ১৪ দিনের মধ্যে ফিরলে বা কোনো রুগীর সংস্পর্শে এসে থাকলে সামান্য দু একটি নিয়ম মেনে চলুন। আরো চোদ্দদিন বাড়িতেই থাকুন। সামাজিক মেলামেশা বা ঘোরাঘুরি যতটা কম পারেন। বাড়িতে আলাদা ঘরে ঘুমোন। পরিবারের সদস্যদের সাথেও যতটা কম সম্ভব মেলামেশা। হাঁচি কাশি হলে আগে বলা স্বাস্থ্যবিধি কঠোরভাবে মেনে চলুন। অন্য কারুর হাঁচি কাশি থাকলে তার থেকে অন্ততঃ এক মিটার দুরত্ব বজায় রাখুন। জ্বরের উপসর্গ বা খুব শ্বাসকষ্ট দেখা দিলে তৎক্ষণাৎ স্বাস্থ্যকর্মীর সাথে নিজে অথবা বাড়ির লোকের মাধ্যমে যোগাযোগ করুন। জ্বর এর সাথে সর্দিকাশি থাকলে সার্জিক্যাল মাস্ক ব্যবহার করুন। জামা কাপড় বিছানার চাদর গুঁড়ো সাবান ও গরম জলে ধুয়ে ফেলুন।
১৬। বাড়িতে থেকে কি চিকিৎসা সম্ভব ? হাসপাতালে ভর্তি হতেই হবে ? হলে কদ্দিন বাদে ছুটি পাওয়া যাবে ?
উঃ সাধারণ মানুষ বা উপসর্গ হীন মানুষ যারা বিদেশ থেকে ফিরেছেন তারা বাড়িতে থাকতে পারেন। উপসর্গ দেখা দিলে বাড়িতে থাকা যাবে না। হাসপাতালে ভর্তি হতেই হবে। রোগ ধরা পড়লে উপসর্গ বিহীন না হওয়া পর্যন্ত এবং টেস্ট এর রেজাল্ট নেগেটিভ না হওয়া পর্যন্ত ছুটি পাওয়া যাবে না।
১৭। এই আতঙ্কের পরিবেশ থেকে কবে মুক্তি পাওয়া যাবে ? গরম পড়লে, বৃষ্টি পড়লে এসব কমে যাবে ?
উঃ আতঙ্কিত হবেন না। সতর্ক থাকবেন। গরম পড়লে কি হবে বলা মুশকিল। তবে করোনা প্রজাতির ভাইরাস কিন্তু গরম ও আর্দ্র আবহাওয়ায় ও বেঁচে থাকতে পারে।
বিধি সম্মত সতর্কীকরণ: সামাজিক মিডিয়াতে প্রচুর লেখাপত্র ঘোরাঘুরি করছে। তার মধ্যে অনেক কিছুই ভুল তথ্যে ভরা। তাই চোখ বুঁজে সব কিছু মেনে নেবেন না এমনকি এই লেখাটাও নয়। সঠিক তথ্যের জন্য রাজ্য বা কেন্দ্রীয় সরকারের ওয়েবসাইট দেখুন। বিদেশি সংস্থার নির্দেশনামাগুলির সাথে আমাদের দেশের স্থান কাল পাত্র বিবেচনায় সামান্য তফাৎ থাকে। তাই ওগুলির ওয়েবসাইট দেখলে এটা মাথায় রাখবেন।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, ভারত সরকার ও রাজ্য সরকারগুলি এক যোগে কাজ করছে এই রোগের মোকাবিলায়। চিন্তিত হবেন না। আতঙ্কিত হবেন না। স্রেফ সতর্ক থাকুন। আমরা আছি আপনার পাশে। হেল্প লাইনের নম্বরটা নোট করবেন। 033-2341-2600 আর 1800-313-444-222
ডা: সমুদ্র সেনগুপ্ত, নন্দীগ্রাম স্বাস্থ্য জেলা
https://www.facebook.com/drsamudrasengupta
Sujoy Kumar Guha is an Indian biomedical engineer. He was born in Patna, India, 20 June 1940.
He did his undergraduate degree (B.Tech.) in electrical engineering from IIT Kharagpur, followed by a master's degree in electrical engineering at IIT, and another Master's degree from the University of Illinois, Urbana-Champaign. He later received his Ph.D. in medical physiology from St. Louis University. He then founded the Centre for Biomedical Engineering , IIT Delhi and AIIMS and also obtained his MBBS degree from the University College of Medical Sciences, Delhi University. One of the founders of biomedical engineering in India, Prof. Guha is internationally known in the areas of rehabilitation engineering, bioengineering in reproductive medicine and technology for rural health care. He has received several awards and has more than 100 research papers in cited journals. In 2003 he became a chair professor at IIT Kharagpur. He was awarded with Padma Shri, India's fourth-highest civilian honor in 2020.
The entire text was copied from Wikipedia. Eventually the most sad thing is such a great news was even not seen anywhere in IITKGP website.
I happened to be his neighbour for few years in IITKGP campus.
A perfect gentleman and a great scientist indeed.
-Prof Samik Nanda
Dept. of Chemistry,
IIT Kharagpur
How can we tap the Sun's Energy?
The sun is a powerful and reliable source of clean energy but capturing sunlight with solar panels is expensive for a country like ours. We already know that plant leaves capture and store sunlight in photosynthesis. Can chemists make artificial leaves which will be cheap, self-renewing solar cells for plentiful, cost-efficient solar power?