কুরআনের অর্থ ও ব্যাকরণ শিক্ষা
কুরআনের অর্থ ও ব্যাকরণকে সহজ করে বাংলা ও ইংরেজি ব্যাংকরণের সাহায্যে শিখুন।
এই আয়াত টা কতটা ভয়ংকর!!
"আমি ইচ্ছে করলেই সবাইকে হিদায়ত দান করতে পারতাম। কিন্তু আমার এ কথা অবশ্যই সত্য যে, আমি নিশ্চয়ই জিন ও মানুষ উভয় দ্বারা জাহান্নাম পূর্ণ করবো"!
[সুরা-আস সাজদাহ আয়াত -১৩]
কত জনপদকেই না আমি ধ্বংস করেছি! আমার শাস্তি তাদের উপর রাতে ঘুমন্ত অবস্থায় অথবা দ্বিপ্রহরে যখন তারা বিশ্রামরত ছিল তখনই আপতিত হয়েছে।
আল-আরাফ : ৪
অহংকারের বশবর্তী হয়ে তুমি মানুষকে অবজ্ঞা করনা এবং পৃথিবীতে গর্বভরে চলাফেরা কর না। নিশ্চয় আল্লাহ কোন দাম্ভিক, অহংকারীকে পছন্দ করেন না।
সুরা লুকমান -১৮
কুরআনের বেশি ব্যবহৃত ১২৫টি শব্দ (২০-২৫)
সবগুলো শব্দ কুরআনের আয়াতের উদাহরণসহ পেতে click the below link.
https://youtu.be/_TlLGrDe1n0?si=MTqW_8LOw5PlhHVU
কুরআনে ব্যবহৃত ১২৫টি শব্দ (১৬-১৯)
সবগুলো শব্দ কুরআনের আয়াতের উদাহরণসহ পেতে click the below link.
https://youtu.be/pCgLoweGzkk?si=_mmUIzlQolqYq7U6
কুরআনে বেশি ব্যবহৃত ১২৫টি শব্দ (১০-১৫)
সবগুলো শব্দ কুরআনের আয়াতের উদাহরণসহ পেতে click the below link.
https://youtu.be/tVb1n3SH3yI?si=PHKXA9vlTwZ5eYeg
কুরআমে বেশি ব্যবহৃত ১২৫টি শব্দের (৬-৯)
সবগুলো শব্দ কুরআনের আয়াতের উদাহরণসহ পেতে click the below link.
https://youtu.be/tVb1n3SH3yI?si=PHKXA9vlTwZ5eYeg
কুরআনে বেশি ব্যবহৃত ১২৫টি শব্দ। ১-৫
Youtube link:
https://youtu.be/TjdK_AirZAs?si=CK-xoXSXK3rfOGXM
কুরআনে বেশি ব্যবহৃত ১২৫টি শব্দ।
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=126803812575870&id=109941244262127&mibextid=9R9pXO
তোমরা কি নিশ্চিত আছ যে, আকাশে যিনি রয়েছেন তিনি তোমাদেরকেসহ ভূমিকে ধ্বসিয়ে দিবেননা, আর ওটা আকস্মিকভাবে থর থর করে কাঁপতে থাকবে?
সুরা আল মুলক- ১৬
কুরআনে বেশি ব্যবহৃত ১২৫ টি শব্দ -৬৭ থেকে ৬৯।
Youtube link: https://youtu.be/TjdK_AirZAs?si=torY-KWVmJyE2B73
কুরআনে বেশি ব্যবহৃত ১২৫ টি শব্দ -৬৪ থেকে ৬৬।
Youtube link: https://youtu.be/RcRXYZ62-pg?si=d0_Ve1gUaJbfZ93C
ইহা ঐ গ্রন্থ যার মধ্যে কোন সন্দেহ-সংশয়ের অবকাশ নেই; ধর্ম-ভীরুদের জন্য এ গ্রন্থ পথনির্দেশ।
‘আপনি ক্ষমা করুন, সৎকাজের নির্দেশ দিন এবং অজ্ঞদের এড়িয়ে চলুন।’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৯৯)
এ আয়াতের মর্ম সম্পর্কে নবীজি (সা.)-কে জিবরাঈল (আ.) বলেন, ‘হে মুহাম্মদ (সা.) আল্লাহ তা'আলা আপনাকে নির্দেশ দিয়েছেন, যে ব্যক্তি আপনার সাথে সম্পর্ক বিছিন্ন করে, আপনি তার সাথে সম্পর্ক অবিছিন্ন রাখুন। যে আপনাকে বঞ্চিত করে, আপনি তাকে দান করুন এবং যে আপনার প্রতি অবিচার-অত্যাচার করে, আপনি তাকে ক্ষমা করে দিন।’ তাফসিরে তাবারি, খণ্ড : ১০, পৃষ্ঠা : ৭১৫)
ক্ষমাশীল ও ধৈর্যবানের প্রশংসায় আল্লাহ বলেন, ‘যে ব্যক্তি ধৈর্য ধরবে ও ক্ষমা করবে, সন্দেহাতীতভাবে এটা বড় উচ্চমানের সাহসিকতাপূর্ণ কাজের অন্যতম।’ (সুরা আশ শুরা, আয়াত : ৪৩)
আমরা ব্যস্ততার সময়ে সবচেয়ে প্রথমে বাদ দিয়ে দেই কুরআন পড়া। পরীক্ষা হোক, মেহমান আসুক, বেড়াতে যাওয়া হোক- কুরআন পড়ার ওপর প্রভাব পড়ে। অথচ যারা কুরআন মুখস্থ করেন তাদের জন্য এমনটা করা অনেক ক্ষতিকর!
ব্যস্ততা যতই হোক, কুরআন আমাদের সময় কমিয়ে দিবে না, বরং বারাকাহ নিয়ে আসবে জীবনে।
তাই, কুরআন স্টুডেন্টরা, ব্যস্ততার মাঝেও কুরআনকে সঙ্গী বানিয়ে নিন।
-With the Qur’an
মুসা আলাইহিস সালামের উপর ঈমান এনেছিলেন যাঁরা, তারা ফিরাউনকে কী বলেছিলেন?
আল্লাহ বর্ণনা করেছেন কুরআনে তারা কী বলেছিলেন:
তারা বলল, ‘আমাদের কাছে যে সকল স্পষ্ট নিদর্শন এসেছে তার উপর এবং যিনি আমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন তাঁর উপর তোমাকে আমরা কিছুতেই প্রাধান্য দিব না। কাজেই তুমি যা সিদ্ধান্ত নেয়ার নিতে পার। তুমি তো শুধু এ দুনিয়ার জীবনের উপর কর্তৃত্ব করতে পার।’
(সূরা ত্ব-হা: ৭২)
প্রতিটা জুলুম, প্রতিটা কষ্ট, প্রতিটা অত্যাচার- বড়জোর কেবল এই দুনিয়ার জীবনটাই নষ্ট করতে পারবে। কেউ যদি দ্বীনের ওপর অটল থাকে, তার আখিরাতের কোনো ক্ষতি জুলুমকারী, অত্যাচারী অথবা কোন কষ্টদানকারী করতে পারবে না!
কোনো এক সময়ে, কোনও এক ক্লাসে উস্তাজের কথা থেকে লিখে রেখেছিলাম: "মুসলিমের জীবন পুরোটাই আল্লাহর জন্য। এবং সেই জীবন সে ব্যয় করবে পুরোটাই, আল্লাহর আনুগত্যে। তাই তার নিজের সময়ের যথাযথ হেফাজত করতে হবে।"
আমরা যেন না ভাবি, না বলি যে, "কুরআনের জন্য সময় নেই।" যিনি সৃষ্টি করেছেন আমাদের, যার ইবাদতের জন্য আমাদের সৃষ্টি, তাঁর কালাম শেখার জন্য সময় থাকতে হবে।
📝 নায়লা নুযহাত
১২৫ টি শব্দের অর্থ জানলে কুরআনের ৫৫% শব্দের অর্থ জানা হয়ে যায় আর ৩২০ টি জানলে জানা হয় ৭৫%!!!
Follow youtube- https://youtu.be/mpbhJPwkENI
কুরআনের শব্দ সংখ্যা ৭৭,৪০০ এর কিছু বেশি হলেও ধাতু ও মৌলিকত্বের বিচারে শব্দ মাত্র ১৮২০ টি। এই শব্দগুলোর অনেক শব্দেরই ঘটেছে পুনরাবৃত্তি। ১২৫ টি শব্দের ব্যবহার ৪০০০০+। তাই, বেশি ব্যবহৃত শব্দগুলো আগে শিখলে কুরআনের আয়াতগুলোর অর্থ বুঝতে সহজ হয়।
আমার মত যারা মাদ্রাসায় পড়েনি বা আরবী যাদের ভাষা নয়, তারা এসব পুনরাবৃত্তিমূলক শব্দগুলো হতে ৫-১০ টি দৈনিক মনে রাখলে বেশিদিন লাগবে না এসব জানতে ইনশা-আল্লাহ। দ্রুতই তখন কুরআন পড়ার সময় দেখবেন অর্থ পুরো না বুঝলেও অনেক আয়াতেরই অর্থের অনুবাদ ছাড়াই অনেকটা কাছাকাছি যেতে পারবেন।
আমাদের মাতৃভাষা বাংলা,সেজন্য আমরা যখন কোরআন পড়ি ,না বুঝেই তেলাওয়াত করতে হয় কারণ আমরা কোরআনিক আরবী জানিনা,কোরআন পড়ার পাশাপাশি বুঝে পড়াটা খুব জরুরী।তেলাওয়াতের সময় যখন তেলাওয়াত করি তখন শুধু আবৃত্তি করি কিন্তু কী পড়তেছি কী এটার ব্যাখা, এটার অর্থ কী আমরা জানিনা!নামাযে যখন ইমামের পেছনে শুনি তখন যদি আমরা কুরআনের আরবী বুঝতে পারতাম তাহলে নামাযে খুশু খুযু আসতো,মনোযোগ দিতে পারতাম।কিন্তু আমরা কী করি?
সারাটা জীবনই এভাবে না বুঝে কাটিয়ে দেই ,কখনও কুরআনের আরবী শেখার চেষ্টাও করিনা!কতোই অভাগা আমরা!
পার্থিব জীবনের সফলতার জন্য বইয়ের পর বই আমরা মুখস্ত করতে পারি। গেগ্রাসে গিলতে পারি শত শত থিওরী,শুধুমাত্র এই দুনিয়ায় কয়টা বছর ভালো থাকার জন্য।অথচ কখনোই দ্বীনি ইলম জানার জন্য চেষ্টা করিনা আমরা।
রাসুলুল্লাহ (স) বলেন :জ্ঞান অর্জন প্রত্যেক মুসলিম নর নারীর উপর ফরয।
কোরআনিক আরবী শিখতে হলে আমরা ভয় পাই,মনে করি না জানি এটা কতো কঠিন।আসলে যারা শিখেছেন তাদের অভিজ্ঞতা মতে এটা ততোটাই সহজ শুধুমাত্র একটু চেষ্টা দরকার।আপনাকে পুরো আরবী ভাষা শিখতে হবেনা। vocabulary শিখতে হবে যতো বেশি পারেন।
বাংলাদেশে একটি বই পাওয়া যায় যেখানে ১২৫ টি শব্দ কুরআনে কত বার ব্যবহার হয়েছে তা উল্লেখ করা আছে। অথবা গুগলে সার্চ করেও আপনারা এই ১২৫ টি শব্দ শিখতে পারেন।
ভিডিও লিংক - https://youtu.be/_TlLGrDe1n0
১২৫ টি শব্দে কুরআনের ৫০ ভাগের বেশি শব্দের অর্থ জানা যায়-(২০ থেকে ২৫)- কুরআনের ৩ হাজার ১শত ৮৫টি শব্দ।
আল্লাহ ছাড়া কোনই ইলাহ (উপাস্য) নেই, তিনি চিরঞ্জীব ও নিত্য বিরাজমান।
সুরা আল-ইমরান-২
কিরূপে তোমরা আল্লাহকে অবিশ্বাস করছ? অথচ তোমরা ছিলে প্রাণহীন? অতঃপর তিনিই তোমাদেরকে সঞ্জীবিত করেছেন, পুনরায় তিনি তোমাদেরকে নির্জীব করবেন এবং পুনরায় তোমাদেরকে জীবিত করা হবে। অবশেষে তোমাদেরকে তাঁরই দিকে প্রত্যাগমন করতে হবে।
সুরা আল-বাকারাঃ২৮
কুরআনের ১৪টি সূরা
যে ১২৫ টি শব্দে কুরআনের ৫০ ভাগের বেশি শব্দের অর্থ জানা যায়।
Youtube- https://youtu.be/TjdK_AirZAs
#একটুখানি_আরবি
#মন্দ_থেকে_দূরে ১
কুরআন আল্লাহর কালাম বা কথা।এতে রয়েছে গভীর সমুদ্রের মতো গভীরতা বা তার চেয়েও বেশি যেনো এতে কেউ ডুব দেবে, যুগের পর যুগ পার হয়ে যাবে তবুও এর সীমানা ছাড়িয়ে যেতে পারবে না।এতে রয়েছে চিন্তার খোরাক, জীবন পরিচালনার পাথেয়।জীবন্ত বুরহান (প্রমাণ) হলো এ-ই কুরআন।
এটি জীবন্ত বুরহান (প্রমাণ) এই কারণে এটি সব দিক থেকেই ইউনিক প্রকৃতির।এই বাহ্যিক প্রয়োগ যেমন জীবনকে সুচতুর ভাবে পরিচালিত করতে পারে তেমনি এর ভাষা,গাঠনিক সৌন্দর্যও যে কোন ধী-সম্পন্ন পাঠককে বিমোহিত করে।
ইব্রাহিম আলাইহিস সালামের কিছু ঘটনা সূরা শুয়ারাতে এসেছে।সেই ঘটনার এক পর্যায়ে তিনি মহান রবের পরিচয় দিচ্ছেন এভাবে,
الَّذِى خَلَقَنِى فَهُوَ يَهْدِينِ وَالَّذِى هُوَ يُطْعِمُنِى وَيَسْقِينِ وَإِذَا مَرِضْتُ فَهُوَ يَشْفِينِ
অনুবাদঃ
‘যিনি আমাকে সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর তিনিই আমাকে হিদায়াত দিয়েছেন।’আর যিনি আমাকে খাওয়ান এবং পান করান’।আর যখন আমি অসুস্থ হই, তখন যিনি আমাকে আরোগ্য করেন’। [৭৮-৮০]
চোখ বন্ধকরে পড়ে ফেললে কিছুই বুঝতে পারবেন না।এখানে ইব্রাহিম আলাইহিস সালাম এমনভাবে বিবরণ উপস্থাপন করলেন যেটি আল্লাহর পছন্দ হয়েছে বিধায় তা কুরআনে স্থান পেয়েছে।
এখানে যে সব বিষয়ের উল্লেখ আছে তার মধ্যে তন্মধ্যে 'অসুস্থ' হওয়ার বিষয়টি ছাড়া বাকি বিষয়গুলো আল্লাহর পক্ষ থেকে নিয়ামত বলেই আমাদের কাছে প্রতিয়মান।
খেয়াল করে দেখুন 'অসুস্থ' হওয়ার বিষয়টি ছাড়া প্রতিটি বিষয়ই ইব্রাহিম আলাইহিস সালাম আল্লাহর সাথে মিলিয়েছেন।অসুস্থতার বিষয়ে বলতে গিয়ে বললেন,'আমি যখন অসুস্থ হই'।যদিও অসুস্থতার মালিকও আল্লাহ।এভাবে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লার সাথে মন্দ জিনিসের কানেকশন দেখতে বা শুনতে কটু লাগে।লাগাই স্বাভাবিক।তিনিতো রাজাধিরাজ, বাদশাহের বাদশাহ,আর সমগ্র সৃষ্টি তাঁর মুখাপেক্ষী। এর পরক্ষণেই অসুস্থতা থেকে মুক্তির বিষয়টি আল্লাহর দিকে নিসবত করেছেন।সুবহানাল্লহ"
এভাবেই আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা নিজেকে সবসময়ই মন্দ জিনিসের থেকে নিজেকে এড়িয়ে রাখেন।
‘সে (মানুষ) যখন বিপদে পড়ে, তখন খুব হা-হুতাশ করে। আর যখন বিপদ কেটে যায়, তখন কৃপণ হয়ে যায়। ’
(সূরা : মাআরিজ, আয়াত : ২০-২১)
আর যমিনকে আমি বিস্তার করেছি এবং তাতে সুদৃঢ় পাহাড় স্থ্যাপন করেছি। আর তাতে উৎপন্ন করেছি সকল প্রকার বস্তু সুনির্দিষ্ট পরিমাণে। আর তাতে তোমাদের জন্য এবং তোমরা যাদের রিযিকদাতা নও তাদের জন্য রেখেছি জীবনোপকরণ।আর প্রতিটি বস্তুই বিপুল পরিমাণে আছে আমার কাছে এবং আমি তা আবর্তীণ করি কেবল নিদিষ্ট পরিমাণে।
সুরা আল হিজর
আয়াত ১৯-২১
সূরা আল--ইখলাস
(আরবি,বাংলা উচ্চারণ, অর্থ)
সূরা আল-ফালাক
(আরবি,বাংলা উচ্চারণ, অর্থ)