Bangladesh German Center for Technology Research-BGCTR

Bangladesh German Center for Technology Research-BGCTR

Focused on Technology Research and Innovation. Bangladesh German Center for Technology Research-BG A Joint Venture of Germany and Bangladesh

25/10/2022

গত এক দশকে বিদেশী ঋণের উৎসে ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। বিশ্বব্যাংক, আইএমএফ, এডিবির মতো বহুজাতিক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের পরিবর্তে মোট ঋণের পোর্টফলিওতে এখন দ্বিপক্ষীয় ঋণেরই প্রাধান্য দেখা যাচ্ছে বেশি। বিশ্বব্যাংক, আইএমএফের মতো দাতা প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে নেয়া ঋণের সুদহার ছিল নির্দিষ্ট ও সুলভ। ঋণ পরিশোধের মেয়াদ ২০-২৫ বছর হলেও সুদহার নির্ধারিত ছিল সর্বোচ্চ ২ শতাংশ। সেখানে এখন বৈদেশিক ঋণের উল্লেখযোগ্য অংশ দখল করে নিয়েছে সাপ্লায়ার্স ক্রেডিট ও বাণিজ্যিক শর্তযুক্ত ঋণের মতো কঠিন শর্তের ঋণও।

দীর্ঘদিন এ ধরনের ঋণের সুদ বা ব্যয় নির্ধারণ হয়েছে শুধু লন্ডন ইন্টারব্যাংক অফারড রেটের (লাইবর) ভিত্তিতে। গত পাঁচ বছরে সে জায়গা দখল করে নিয়েছে সিকিউরড ওভারনাইট ফাইন্যান্সিং রেট (এসওএফআর)। এসওএফআর হলো ডলারভিত্তিক ঋণের সুদহার, যার ওঠানামা নির্ভর করে মার্কিন ট্রেজারি বন্ডের সুদহারের ওপর। এসওএফআর নির্ধারণের ক্ষেত্রে কোলেটারাল (বা নিশ্চয়তা হিসেবে গৃহীত সম্পদ) হিসেবে ধরা হয় মার্কিন ট্রেজারি বন্ডের বাজারকে। ট্রেজারি বন্ডের সুদহার বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এসওএফআরও বেড়ে যায়। এসব ঋণের ক্ষেত্রে লাইবর বা এসওএফআরের প্রচলিত হারের সঙ্গে ঋণ চুক্তিতে নির্ধারিত সুদহার যুক্ত করে মোট সুদ নির্ধারণ করা হয়। এসব কিস্তি পরিশোধের সময় বাজারে এসওএফআরের প্রচলিত হারের নির্ধারিত সুদহার ছাড়াও সার্ভিস চার্জসহ অন্যান্য ব্যয়ও যুক্ত করতে হয়।

শর্ত কঠিন হলেও এসওএফআরভিত্তিক ঋণ এতদিন মোটামুটি সুলভেই পেয়েছে বাংলাদেশ। ২০২০ সালে কভিড সংক্রমণ শুরুর পরই এসওএফআর নেমে আসে শূন্যের কাছাকাছি পর্যায়ে। প্রায় দুই বছর শূন্যের কাছাকাছি পর্যায়েই স্থিতিশীল ছিল এসওএফআর হার। এ সময়টিতেই দেশের সরকারি-বেসরকারি খাত বৈদেশিক ঋণ নিয়েছে সবচেয়ে বেশি। তুলনামূলক কম সুদহারের সঙ্গে প্রায় শূন্য এসওএফআর যুক্ত হওয়ায় এ সময় বেশ সুলভেই ঋণ নিয়েছে বাংলাদেশ। কিন্তু গত ছয় মাসে ক্রমেই বেড়ে এখন এসওএফআর দাঁড়িয়েছে ৩ শতাংশেরও বেশিতে। নির্ধারিত এ সুদহারের সঙ্গে বাড়তি এ এসওএফআর যুক্ত করে ঋণের সুদ পরিশোধ করতে হচ্ছে দেশের সরকারি-বেসরকারি খাতকে। সুলভে পাওয়া ঋণ এখন দিনে দিনে আরো ব্যয়বহুল হয়ে উঠেছে। এ ধারা সামনের দিনগুলোয় আরো অব্যাহত থাকবে বলে ফেডারেল রিজার্ভসহ (ফেড) দেশী-বিদেশী বিভিন্ন সংস্থা ও বিশেষজ্ঞের পূর্বাভাসে উঠে এসেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, চলতি বছরের জুন শেষে দেশের সরকারি-বেসরকারি বিদেশী ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৯ হাজার ৫৮৬ কোটি বা প্রায় ৯৬ বিলিয়ন ডলার। এ ঋণের প্রায় ৭৩ শতাংশ নিয়েছে সরকার। বাকি ২৭ শতাংশ নিয়েছে দেশের বেসরকারি খাত। গত এক বছরে টাকার বিপরীতে ডলারের বিনিময় হার প্রায় ২৫ শতাংশ বেড়েছে। একই সঙ্গে বিশ্ববাজারে লাইবরের সুদহার শূন্য দশমিক ৫০ থেকে বেড়ে ৫ শতাংশে গিয়ে ঠেকেছে। প্রায় শূন্যের কাছাকাছি থেকে বেড়ে এসওএফআর এখন ৩ শতাংশ ছাড়িয়েছে। টাকার রেকর্ড অবমূল্যায়নের পাশাপাশি লাইবর ও এসওএফআর সুদহার অস্বাভাবিক বাড়ায় বিদেশী ঋণ পরিশোধে বাংলাদেশের ব্যয়ও বেড়ে যাচ্ছে।

জুন শেষে সরকারের নেয়া বিদেশী ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৬৯ দশমিক ৯০ বিলিয়ন ডলার। এ ঋণের মধ্যে ৬৭ বিলিয়ন ডলার এসেছে দীর্ঘমেয়াদি হিসেবে। দীর্ঘমেয়াদি ঋণের ৩৪ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন ডলারের উৎস হলো বহুপক্ষীয়। ২৪ দশমিক ৫০ বিলিয়ন ডলার ঋণ নেয়া হয়েছে দ্বিপক্ষীয় উৎস থেকে। এছাড়া আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) থেকে ৩ বিলিয়ন, বাণিজ্যিক শর্তযুক্ত ঋণ হিসাবে ৩ দশমিক ৭১ বিলিয়ন ও অন্যান্য উৎস থেকে ১ দশমিক ৪৩ বিলিয়ন ডলার ঋণ নিয়েছে সরকার। জুন শেষে সরকারের নেয়া স্বল্পমেয়াদি ঋণের পরিমাণও ২ দশমিক ৮৯ বিলিয়ন ডলারে গিয়ে ঠেকেছে।

অর্থনীতিবিদরা বলছেন, সরকারের বহুপক্ষীয় ঋণের শর্ত অনেক বেশি নমনীয়। সুদহারও অনেক বেশি সুলভ। এসব ঋণের বেশির ভাগেরই সুদহার নির্ধারিত। মেয়াদ অনেক দীর্ঘ হলেও এসব ঋণের সুদহার বাড়বে না। কিন্তু দ্বিপক্ষীয় ও অন্যান্য উৎস থেকে নেয়া বিদেশী ঋণের শর্ত অনেক কঠিন, সুদহারও চড়া। লাইবর বা এসওএফআরের সঙ্গে সংযুক্ত করে দ্বিপক্ষীয় ও অন্যান্য বেশির ভাগ ঋণের সুদহার নির্ধারণ করা হয়েছে। গত এক বছরে এসওএফআর ও লাইবরের পাশাপাশি ডলারের বিনিময় হার ব্যাপক মাত্রায় বেড়েছে। ফেড এখন আগ্রাসীভাবে সুদহার বাড়িয়ে তোলায় সামনের দিনগুলোয় এ ব্যয়বৃদ্ধির ধারা অব্যাহত থাকবে।

দ্বিপক্ষীয় বিভিন্ন ঋণের ভিত্তিতে দেশে এখন বেশ কয়েকটি মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন হচ্ছে। এর একটি হলো রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র। ওয়ার্ল্ভ্র নিউক্লিয়ার নিউজের তথ্য অনুযায়ী রাশিয়ার দেয়া ১২ দশমিক ৬৫ বিলিয়ন ডলার ঋণের ভিত্তিতে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এ ঋণের সুদহার ধরা হয়েছে লাইবরের অতিরিক্ত ১ দশমিক ৭৫ শতাংশ। চুক্তিটি যখন সই হয় তখন লাইবর হার ছিল বেশ কম। কিন্তু এখন লাইবর হার বেড়ে যাওয়ায় বিদ্যুৎকেন্দ্রটির ঋণের সুদ বাবদ পরিশোধযোগ্য ব্যয়ের পরিমাণও অনেকটাই বেড়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহউদ্দিন আহমেদও মনে করেন, লাইবর বা এসওএফআর হার বেড়ে যাওয়ায় বাংলাদেশের বিদেশী ঋণ ঝুঁকি স্ফীত হয়েছে। বণিক বার্তাকে তিনি বলেন, আগে বাংলাদেশের বিদেশী ঋণের ৮০ শতাংশ ছিল সুলভ সুদের। বিশ্বব্যাংক, আইএমএফ, এডিবিসহ বহুপক্ষীয় বিভিন্ন সংস্থা থেকে বেশি ঋণ নেয়া হতো। সুলভ সুদ আর দীর্ঘমেয়াদের কারণে বহুপক্ষীয় ঋণের ঝুঁকি অনেক কম। কিন্তু গত কয়েক বছরে দ্বিপক্ষীয় (বাইলেটারাল) ঋণের পরিমাণ বেড়েছে। সাপ্লায়ারস ক্রেডিট ও বাণিজ্যিক শর্তযুক্ত ঋণের পরিমাণও বেড়েছে অস্বাভাবিক হারে। লাইবর বা এসওএফআর হার বেড়ে যাওয়ায় এসব ঋণের সুদহারও অনেক বেড়ে যাবে।

এ অর্থনীতিবিদের ভাষ্য হলো বেসরকারি খাতে বাছবিচার ছাড়া বিদেশী ঋণের অনুমোদন দেয়া বাংলাদেশ ব্যাংকের বড় ভুল। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর থাকা অবস্থায় আমি বিদেশী ঋণ অনুমোদনের আগে বহুদিক পর্যালোচনা করতাম। কিন্তু পরবর্তী সময়ে বেসরকারি খাতে বিদেশী ঋণ অনুমোদনে বাছবিচার করা হয়নি। টাকার অবমূল্যায়নের পাশাপাশি লাইবর ও এসওএফআর বেড়ে যাওয়ায় বিদেশী ঋণ নেয়া দেশী কোম্পানিগুলো খেলাপি হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। এটি হলে দিন শেষে বিশ্ববাজারে বাংলাদেশের দীর্ঘ সুনাম ও ঐতিহ্য বিনষ্ট হবে।

যুক্তরাষ্ট্রে ক্রমবর্ধমান মূল্যস্ফীতি ঠেকাতে গিয়ে আগ্রাসীভাবে সুদহার বাড়িয়ে চলেছে ফেডারেল রিজার্ভ (ফেড)। ২০২২ সালের এ পর্যন্ত পাঁচবার সুদহার বাড়িয়েছে ফেড। বছর শেষ হওয়ার আগে আরো বাড়ানো হবে বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন ফেড চেয়ারম্যান জেরোমি পাওয়েল। ফেডের সুদহার বাড়ানোর পরিপ্রেক্ষিতে ট্রেজারি বন্ডের সুদহারও এখন বাড়তির দিকে। ট্রেজারি বন্ডের সঙ্গে সংযুক্ত হওয়ায় এসওএফআর হারও এখন বেড়ে চলেছে।

ফেডের সুদহার বৃদ্ধির প্রভাব রয়েছে মুদ্রাবাজারেও। যুক্তরাষ্ট্রে ফেড সুদহার বাড়ালে সাধারণত মার্কিন পুঁজি ও সুদযুক্ত বিনিয়োগের (ট্রেজারি বন্ড, সঞ্চয়পত্র) বাজার চাঙ্গা হয়ে ওঠার পাশাপাশি ডলারের বিনিময় হারও বেড়ে যায়। ডলারের বিনিময় হার বাড়ায় ঋণ পরিশোধের বোঝাও এখন ভারী হয়ে উঠেছে।

সামনের দিনগুলোয় এ বোঝা আরো ভারী হয়ে উঠবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। তাদের ভাষ্য অনুযায়ী, আর কিছুদিনের মধ্যেই স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে বেরিয়ে আসবে বাংলাদেশ। এর সঙ্গে সঙ্গে হারাবে ছাড়ে ঋণ গ্রহণের সুবিধাও। এর পরিবর্তে বৈদেশিক ঋণে বাণিজ্যিক শর্তযুক্ত ঋণের প্রাধান্য বাড়বে। এসওএফআর বৃদ্ধি অব্যাহত থাকলে ঋণের সুদ বা কিস্তি পরিশোধ করতে গিয়ে সামনের দিনগুলোয় বাংলাদেশের ব্যয়ের বোঝা আরো বড় হবে।

যেসব অনুমিতির ভিত্তিতে বিদেশী ঋণ নেয়া হয়েছিল সেগুলো এখন ভ্রান্ত প্রমাণিত হয়েছে বলে মনে করেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। বণিক বার্তাকে তিনি বলেন, বাছবিচার না করে বিদেশী ঋণ নেয়ার সময় মনে করা হয়েছিল ডলারের বিপরীতে টাকার বিনিময় হার একই থাকবে। আবার আন্তর্জাতিক বাজারে লাইবরের সুদহার বাড়বে না বলেও ঋণ নেয়ার সময় ধারণা করা হয়েছিল। এখন দেখা যাচ্ছে, দেশের বাজারেই টাকার প্রায় ২৫ শতাংশ অবমূল্যায়ন হয়েছে। আবার বিশ্ববাজারে এসওএফআর ও লাইবর হার কয়েক গুণ বেড়ে গিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র যে হারে নীতি সুদহার বাড়াচ্ছে, তাতে এসব হার কমার কোনো সম্ভাবনা নেই। আমরা অনেক আগে থেকেই বিদেশী ঋণ নেয়ার বিষয়ে সরকারকে সতর্ক করে আসছিলাম। যে ভ্রান্ত চিন্তা থেকে বিদেশী ঋণ নেয়া হয়েছে, সেটিকে বিশুদ্ধ বাংলায় অবিমৃষ্যকারিতা বলা যায়।

স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে বের হওয়ার অতিকথনের কারণে বাংলাদেশের বিপদ আরো বাড়বে বলে মনে করেন এ অর্থনীতিবিদ। দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, এলডিসি থেকে উত্তরণের কারণে বিশ্বব্যাংকসহ বহুজাতিক সংস্থাগুলো থেকে এখন আর সুলভ সুদের ঋণ পাবে না। দ্বিপক্ষীয় যেসব বিদেশী ঋণ সরকার নিয়েছে, সেগুলোর সুদহার পরিবর্তনশীল। লাইবরের সঙ্গে সুদহার জুড়ে দিয়ে এসব ঋণ নেয়া হয়েছে। সাপ্লায়ারস ক্রেডিট ও বাণিজ্যিক শর্তযুক্ত যেসব ঋণ নেয়া হয়েছে, সেগুলোও এসওএফআর ও লাইবরের সুদহারের সঙ্গে সম্পৃক্ত। ১০ টাকার পণ্যের দাম ১০০ টাকা দেখিয়েও গত কয়েক বছরে বিদেশী ঋণ আনা হয়েছে। সময় যত গড়াবে, সুদের অংক বেড়ে এসব ঋণ দেশের ঝুঁকিকে তত বেশি বাড়াবে।

চলতি বছরের জুন শেষে দেশের বেসরকারি খাতে বিদেশী ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৫ দশমিক ৯৫ বিলিয়ন ডলার। এ ঋণের ১৭ দশমিক ৭৫ বিলিয়ন ডলারের ধরনই স্বল্পমেয়াদি। বেসরকারি খাতের পুরো ঋণই নেয়া হয়েছে লাইবর রেট বা এসওএফআরের সঙ্গে সম্পৃক্ত করে। বিদেশী এ ঋণ পরিশোধের ক্ষেত্রে বেসরকারি উদ্যোক্তাদের বাড়তি অর্থ ব্যয় করতে হবে।

বিশ্ববাজারে লাইবর ও এসওএফআর এবং দেশে ডলারের বিনিময় হার বেড়ে যাওয়ায় শর্তযুক্ত বিদেশী ঋণগুলোর ব্যয় ২০-২৫ শতাংশ বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানান মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মাহবুবুর রহমান। তিনি বলেন, গত এক বছরে দেশে টাকার প্রায় ২৫ শতাংশ অবমূল্যায়ন হয়েছে। এ কারণে যে কোম্পানি ১০০ কোটি টাকার বিদেশী ঋণ নিয়েছিল, সেটি এরই মধ্যে ১২৫ কোটি টাকা হয়ে গিয়েছে। যেসব কোম্পানির রফতানি আয় আছে, তারা বিনিময় হারজনিত ক্ষতি থেকে মুক্ত থাকবে। তবে এসওএফআর ও লাইবরের সুদহার বেড়ে যাওয়ায় এ ধরনের কোম্পানিগুলোকে অতিরিক্ত দুই-তিন গুণ সুদ গুনতে হবে। কিন্তু যেসব কোম্পানির ডলারে আয় নেই, সেসব কোম্পানির পরিস্থিতি খুবই খারাপ। সরকারি কিংবা বেসরকারি বিদেশী ঋণ পরিশোধের ব্যয় ২০-২৫ শতাংশ পর্যন্ত বেড়ে যেতে পারে।

24/11/2020

জার্মানিতে কেন পড়তে যাবেন

https://www.prothomalo.com/education/higher-education/%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%AA%E0%A7%9C%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%A8

prothomalo.com উচ্চশিক্ষার জন্য স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের পছন্দের অন্যতম গন্তব্য ইউরোপের জার্মানি। শিক্ষা .....

22/11/2020

আদমজী ইপিজেডে কারখানা করবে জার্মান কোম্পানি ইউবিএফ ব্রাইডাল

http://www.arthosuchak.com/archives/619082/%E0%A6%86%E0%A6%A6%E0%A6%AE%E0%A6%9C%E0%A7%80-%E0%A6%87%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%A1%E0%A7%87-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%95%E0%A6%B0/

arthosuchak.com কোম্পানিটি ইতোমধ্যে ১২ মিলিয়ন মার্কিন বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে এবং পোল্যান্ড থেকে বাংলাদেশে তাদের কারখানা স্থান....

14/11/2020

বিশ্বসেরা বিজ্ঞানীর তালিকায় দেশের ২৬ গবেষক
নিজস্ব প্রতিবেদক

বিষয়ভিত্তিক গবেষণা কার্যক্রমে অবদানের ভিত্তিতে গবেষকদের এক বৈশ্বিক ডাটাবেজ তৈরি করেছে যুক্তরাষ্ট্রের স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়। বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখা থেকে সারা বিশ্বের দেড় লাখেরও বেশি গবেষক বিষয়ভিত্তিক এ তালিকায় স্থান পেয়েছেন। বিশ্বসেরা গবেষকদের এ তালিকায় স্থান করে নিয়েছেন দেশের ২৬ জন শিক্ষক ও গবেষক। অন্যদিকে প্রতিবেশী ভারতের প্রায় দেড় হাজার গবেষক এ তালিকায় জায়গা করে নিয়েছেন।

স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএলওএস বায়োলজি জার্নালে সম্প্রতি এ তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়টির ডিপার্টমেন্ট অব বায়োমেডিকেল ডাটা সায়েন্সের গবেষক জন আইওয়ান্নিডিস, নিউমেক্সিকোভিত্তিক সাইটেক স্ট্র্যাটেজিসের বিশেষজ্ঞ কেভিন ডব্লিউ বয়াক ও নেদারল্যান্ডসের আমস্টারডামভিত্তিক এলসেভিয়ারবিভির রিসার্চ ইন্টেলিজেন্সের গবেষক জেরোয়েন বাস বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখায় অবদান রাখা ১ লাখ ৫৯ হাজার ৬৮৩ জন বিজ্ঞানীর এ বিষয়ভিত্তিক তালিকা প্রকাশ করেন। প্রত্যেক বিজ্ঞানীকে তাদের নিজস্ব গবেষণাকাজের সংখ্যা ও সাইটেশনের ভিত্তিতে এ তালিকায় স্থান দেয়া হয়েছে।

বাংলাদেশ থেকে তালিকায় স্থান করে নেয়া ২৬ জনের মধ্যে রয়েছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. এএ মামুন। তার গবেষণার বিষয় ‘ফ্লুডস অ্যান্ড প্লাজমা’য় সারা বিশ্বে তার অবস্থান ১৩০তম। বিভিন্ন গবেষণা জার্নালে তার ৪১৬টি প্রকাশনা রয়েছে। সাইটেশন সংখ্যা ১৪ হাজার ২৫০। পদার্থবিজ্ঞানে অবদানের জন্য ড. মামুন ১৯৯৯ সালে বাংলাদেশ বিজ্ঞান একাডেমির ফেলো হিসেবে নির্বাচিত হন। তিনি ২০০৯ সালে পদার্থবিদ্যায় অসামান্য অবদানের জন্য জার্মানির আলেকজান্ডার ভন হোমবোল্ট ফাউন্ডেশন থেকে ফ্রেডরিক উইলিয়াম ‘ব্যাসেল রিসার্চ অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করেন। ড. মামুন যুক্তরাজ্যের সেন্ট অ্যান্ড্রুজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কমনওয়েলথ বৃত্তি নিয়ে পিএইচডি অর্জন করেছেন। এছাড়া তিনি জার্মানির হোমবোল্ট পোস্টডক ফেলো হিসেবেও কাজ করছেন।

র্যাংকিংয়ের বিষয়ে জানতে চাইলে বণিক বার্তাকে তিনি বলেন, স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটি বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় একটি উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান। তারা গবেষকদের ওপর যে ডাটাবেজ তৈরি করেছে, সেটি সত্যিই প্রশংসনীয়। গবেষণার সংখ্যা, সাইটেশন, গবেষণার প্রভাব, কী ধরনের জার্নালে গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ হয়েছে—এ ধরনের নানা দিক বিবেচনায় নিয়ে এ ডাটাবেজ করা হয়েছে। এ ধরনের বৈশ্বিক তালিকায় নাম আসা অবশ্যই একজন গবেষকের জন্য উৎসাহব্যঞ্জক।

বিশ্বসেরা বিজ্ঞানীদের ওই তালিকায় রয়েছেন বাংলাদেশী চিকিৎসাবিজ্ঞানী ও জ্যেষ্ঠ গবেষক ড. ফিরদৌসী কাদরী। বিষয়ভিত্তিক বৈশ্বিক র্যাংকিংয়ে তার অবস্থান ১ হাজার ৮৮০তম। উন্নয়নশীল দেশে শিশুদের সংক্রামক রোগ প্রতিরোধে অবদান রাখায় এ বছর আন্তর্জাতিক সম্মাননা ল’রিয়েল-ইউনেস্কো উইমেন ইন সায়েন্স অ্যাওয়ার্ডে (এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চল) ভূষিত হয়েছেন তিনি। এর আগে ২০১০ সালে তিনি আমেরিকান সোসাইটি ফর মাইক্রোবায়োলজির ‘মজিলো ক্যাচিয়ার পুরস্কার’ লাভ করেন। এরপর ২০১২ সালে ভূষিত হন ইনস্তিতুত দ্য ফ্রাঁসের ‘ক্রিস্তোফ মেরো’ পুরস্কারে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণরসায়ন বিভাগ থেকে প্রথম শ্রেণীতে স্নাতক-স্নাতকোত্তর শেষ করার পর যুক্তরাজ্যের লিভারপুল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করেন তিনি। লেখাপড়া শেষে দেশে ফিরে ১৯৮৮ সালে তিনি ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর ডায়ারিয়াল ডিজিজেস রিসার্চে (আইসিডিডিআরবি) যোগ দেন।

ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ড. সৈয়দ সাদ আন্দালিবও এ তালিকায় রয়েছেন। ড. আন্দালিব যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়া স্টেট ইউনিভার্সিটির পেনস্টেট বেহেরেন্ড কলেজের মার্কেটিং বিভাগের অধ্যাপনার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। কর্মজীবনে ড. আন্দালিব বিশ্বব্যাংক ও জাতিসংঘের পরামর্শক হিসেবেও কাজ করেছেন। মূলত স্বাস্থ্যনীতি ও সেবা বিষয়ে গবেষণা করছেন তিনি। এ বিষয় সংশ্লিষ্ট গবেষকদের বৈশ্বিক তালিকায় তিনি আছেন ২৯৮তম স্থানে।

স্ট্যানফোর্ডের ওই তালিকায় রয়েছেন ব্রিটিশ বাংলাদেশী বিজ্ঞানী সালিমুল হকও। তিনি ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (আইআইইডি) সিনিয়র ফেলো এবং বাংলাদেশ সেন্টার ফর ক্লাইমেট চেঞ্জ অ্যান্ড ডেভলপমেন্টের পরিচালক হিসেবে নিয়োজিত রয়েছেন। ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের শিক্ষক সালিমুল হক এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স গবেষকদের তালিকায় আছেন ১ হাজার ৪৬১তম স্থানে।

আইসিডিডিআর,বির বেশ কয়েকজন গবেষকই এ তালিকায় স্থান করে নিয়েছেন। এর মধ্যে রিউম্যাটোলজিস্ট বিষয়ে গবেষণা করেন মুহম্মদ ইউনুস। তার অবস্থান ১৯৪তম। একই প্রতিষ্ঠানের বিশেষজ্ঞ জন ডি ক্লেমেনসের গবেষণার বিষয় মাইক্রোবায়োলজি। বৈশ্বিক র্যাংকিংয়ে তার অবস্থান ৬১১তম। র্যাংকিংয়ে প্রতিষ্ঠানটির মাইক্রোবায়োলজির আরেক গবেষক রশিদুল হকের অবস্থান ১ হাজার ১৭৮তম। অন্যদিকে আমিনুর রহমানের গবেষণার বিষয় জেনারেল অ্যান্ড ইন্টারনাল মেডিসিন। সংশ্লিষ্ট বিষয়ে গবেষকদের বৈশ্বিক তালিকায় তার অবস্থান ১ হাজার ৯৮২তম।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মো. আনোয়ার হোসেন তার বিষয়ভিত্তিক গবেষণার বৈশ্বিক তালিকায় আছেন ৪৬৩তম স্থানে। অন্যদিকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের এম মিজানুর রহমান জেনারেল অ্যান্ড ইন্টারনাল মেডিসিন বিষয়ক গবেষণায় বৈশ্বিক তালিকায় আছেন ৭৬৭তম স্থানে। গণবিশ্ববিদ্যালয়ের মুস্তাফিজুর রহমানের গবেষণার বিষয় জেনারেল অ্যান্ড ইন্টারনাল মেডিসিন। সংশ্লিষ্ট বিষয়ে বৈশ্বিক র্যাংকিংয়ে ৪৩১তম স্থানে রয়েছেন তিনি।

নেটওয়ার্কিং অ্যান্ড টেলিকমিউনিকেশনস বিষয়ে গবেষণা করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এমএস রহমান। সংশ্লিষ্ট বিষয়ে গবেষকদের বৈশ্বিক তালিকায় তিনি আছেন ১ হাজার ১৫তম স্থানে। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের এমএম রহমানের গবেষণার বিষয় পলিমার্স। এ বিষয়ের বৈশ্বিক গবেষকদের তালিকায় তিনি রয়েছেন ১ হাজার ৪০তম স্থানে। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মির্জা হাসানুজ্জামান প্লান্ট বায়োলজি অ্যান্ড বোটানি বিষয়ে গবেষণা করে বৈশ্বিক গবেষকদের তালিকায় ১ হাজার ৮৪৯তম স্থান অর্জন করেছেন। একইভাবে ইউশিকাগো রিসার্চ বাংলাদেশের মাহফুজুর রহমান টক্সিলজি বিষয়ক গবেষকদের তালিকায় আছেন ৮১৪তম স্থানে।

এইচকেজি এগ্রোর গবেষক আবেদ চৌধুরী প্লান্ট বায়োলজি অ্যান্ড বোটানি বিষয়ক গবেষকদের তালিকায় ২ হাজার ৩৩১তম স্থানে রয়েছেন। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের এম রফিকুল ইসলাম এনার্জি বিষয়ক গবেষকদের তালিকায় আছেন ১ হাজার ৮০৩তম স্থানে। বাংলাদেশ রুরাল অ্যাডভান্সমেন্ট কমিটির সৈয়দ মাসুদ আহমেদ ট্রপিক্যাল মেডিসিন গবেষকদের র্যাংকিংয়ে ৫১৮তম হয়েছেন। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মো. আব্দুল মজিদ এগ্রোনমি অ্যান্ড এগ্রিকালচার গবেষকদের তালিকায় হয়েছেন ১ হাজার ১৭৯তম।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিকে বালা ফুড সায়েন্স গবেষকদের তালিকায় ৯৫৩তম অবস্থান অর্জন করেছেন। নর্থসাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আহনাফ রাশিক হাসান নেটওয়ার্কিং অ্যান্ড টেলিকমিউনিকেশন বিষয়ক গবেষকদের তালিকায় আছেন ২ হাজার ৪১তম অবস্থানে। ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের ওমর রহমান জেনারেল অ্যান্ড ইন্টারনাল মেডিসিন নিয়ে গবেষণা করে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে বৈশ্বিক গবেষকদের তালিকায় ২ হাজার ১৫৪তম হয়েছেন।

পাল্প অ্যান্ড পেপার রিসার্চ ডিভিশনের এম সারওয়ার জাহান ফরেস্ট্রি বিষয়ক গবেষকদের তালিকায় আছেন ৩২৬তম স্থানে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোহাম্মদ রহমতুল্লাহ প্লান্ট বায়োলজি অ্যান্ড বোটানি গবেষকদের তালিকায় ১ হাজার ৯০৮তম হয়েছেন। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক রনজিত কুমার বিশ্বাস তার বিষয়ের বৈশ্বিক তালিকায় ২৮৪তম হয়েছেন। মূলত মাইনিং অ্যান্ড মেটালার্জি বিষয়ে গবেষণা করেন তিনি।

এছাড়া নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের এমএ সালাম ট্রপিক মেডিসিন গবেষকদের তালিকায় ৪৪৯তম স্থানে আছেন। তবে তালিকার তার নামটি ভুলক্রমে যুক্ত হয়েছে বলে মনে করছেন এ শিক্ষক। বণিক বার্তাকে তিনি বলেন, হয়তোবা প্রযুক্তিগত ভুলের কারণে আমার নামটি যুক্ত হয়েছে। এটি তো অনেক বড় কাজ। তথ্য সংগ্রহের কাজে এ ধরনের ভুল হতে পারে।

08/11/2020

Workshop on Happy Parenting and Family Management

সাত ঘন্টা!!মাত্র সাত ঘন্টা বাকি রেজিস্ট্রেশন করার।

শুধুমাত্র প্যারেন্টসদের জন্য "সফল প্যারেন্টিং এবং পরিবার ব্যবস্হাপনা" টপিকে আজ সন্ধ্যা সাতটায় গুগল মিটের মাধ্যমে ইন্টারেক্টিভ সেশনের আয়োজন করেছে উত্তরা কেয়ার।

সাথে থাকছেন উত্তরা কেয়ারে'র প্রিন্সিপাল ট্রেইনার, বিখ্যাত মোটিভেশনাল স্পিকার, লেখক এবং জাতীয় থিওসফিক্যাল প্রভাষক ড.আলমাসুর রহমান স্যার।

তিনি যেসব বিষয়ে আলোচনা করবেনঃ
★পরিবার ব্যবস্হাপনা,
★সফল বাবা-মা,
★রাগ ও স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণ,
★স্বাস্থ্য ও মন নিয়ন্ত্রণ,
★কিভাবে ইতিবাচক চিন্তাধারা আনা যায়,
★সুখ ও শান্তি
★ আন্তঃপারস্পরিক সম্পর্ক ইত্যাদি।

রেজিষ্ট্রেশন সম্পন্ন করার জন্য গুগল ফর্ম লিংকঃ
https://docs.google.com/forms/d/e/1FAIpQLSf3G2vP4XY2FMW-fRNY7b1IMHsVR_aVf6QDhuqwhJxCN3IFow/viewform

ওয়ার্কশপ ডিটেইলসঃ
https://fb.me/e/93bZzL5eT

docs.google.com ওয়ার্কশপটি সম্পূর্ণ ফ্রি, গুগল মিট এ অনলাইনে অংশগ্রহণ করতে পারবেন, বাবা মায়াদের জন্য শুধু মাত্র। অথবা আপনারা আগ্.....

03/11/2020

শিক্ষক নিয়োগ পদ্ধতিতে বড় পরিবর্তন আনতে চাই
অধ্যাপক ড. এএসএম মাকসুদ কামাল। দায়িত্ব পালন করছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) হিসেবে। এর আগে অনুষদের ডিন, হল প্রভোস্ট ও বিভাগীয় প্রধানসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন। নেতৃত্ব দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয় ও জাতীয় পর্যায়ের শিক্ষক সংগঠনের। কভিডকালীন ও কভিড-পরবর্তী শিক্ষা কার্যক্রম, শিক্ষক নিয়োগ ও গবেষণাসহ উচ্চশিক্ষার নানা দিক নিয়ে কথা বলেছেন বণিক বার্তার সঙ্গে। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন সাইফ সুজন
কভিড-১৯ প্রাদুর্ভাবের মধ্যেই উপ-উপাচার্যের দায়িত্ব পেয়েছেন। শুরুতেই অনলাইন ক্লাস-পরীক্ষা, তথ্যপ্রযুক্তি অবকাঠামো সংকট, সেশনজটের আশঙ্কাসহ নানা চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছেন। এ বিষয়গুলো নিয়ে কী ভাবছেন ও কী করছেন?
গোটা বিশ্ব শিক্ষাব্যবস্থায়ই কভিড-১৯-এর প্রভাব পড়েছে ঠিক; তবে সব দেশে এর প্রভাব বা ক্ষতির ধরন এক নয়। যেমন, উন্নত দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো আগে থাকেই ই-লার্নিং পদ্ধতিতে অভ্যস্ত ছিল। যদিও আমাদের সেই ধরনের পরিচিতি অতীতে ছিল না। অনলাইন এডুকেশনের জন্য যে অবকাঠামো দরকার সেটিও আমাদের ছিল না। তবে আমরা থেমে নেই। আমরা কভিডকালীন ও কভিড-পরবর্তী শিক্ষাব্যবস্থা নিয়ে কাজ করছি। আমরা আমাদের উইকনেস ও স্ট্রেন্থ এরই মধ্যে চিহ্নিত করতে পেরেছি। এখন আমরা অনলাইন এডুকেশনকে সব শিক্ষার্থীর কাছে পৌঁছে দেয়ার জন্য কাজ করছি। সেজন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ নেতৃত্বের যে কমিটি হয়েছে, সেখান থেকে ডিনদের মাধ্যমে বিভাগগুলোকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। বিভাগগুলোকে অনলাইনে শিক্ষা কার্যক্রমের মাধ্যমে পাঠদান চালু রাখতে বলা হয়েছে। কিছু সীমাবদ্ধতার কারণে সব শিক্ষার্থী অনলাইন এডুকেশনের আওতায় আসতে পারছে না। এটা সত্য, ইকুইটি (সমতা) ও ইনক্লুসিভনেস (অন্তর্ভুক্তিমূলক) এখনো প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হয়নি। তবে এ দুর্বলতাগুলো কাটিয়ে ওঠার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ পদক্ষেপ নিচ্ছে। সরকারের পক্ষ থেকে মন্ত্রণালয় ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনও (ইউজিসি) পদক্ষেপ নিচ্ছে। শিক্ষার্থীদের যাতে শিক্ষাজীবনের কোনো অপচয় না ঘটে, পাশাপাশি তারা যেন মানসম্মত শিক্ষা নিয়ে কর্মজীবনে প্রবেশ করতে পারে—শিক্ষক হিসেবে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের দায়িত্বশীল ব্যক্তি হিসেবে এটি মূল লক্ষ্য।
শিক্ষাদানের ক্ষেত্রে যে অসমতা ও বৈষম্য সৃষ্টি হয়েছে, সেটি কীভাবে কাটিয়ে তুলবেন?
কভিডের প্রভাবে বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ আরো দীর্ঘায়িত হলে সব শিক্ষার্থীকে অনলাইন কার্যক্রমের মধ্যে নিয়ে আসা হবে। অনলাইন ক্লাস নিয়ে শিক্ষার্থীদের ভয় পাওয়ার কিছু নেই। কভিড-উত্তর সময়ে বিশ্ববিদ্যালয় খোলার পর অতিরিক্ত ক্লাস নিয়ে অনলাইনে পড়ানো কোর্সগুলো রিভিউ করার চেষ্টা করব। আর এখনো অনলাইনে পরীক্ষা নেয়ার বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেয়া হয়নি। তবে কভিড পরিস্থিতির কারণে যদি অনলাইনে পরীক্ষা নিতে হয়, সেই ধরনের প্রস্তুতিও আমরা নিতে যাচ্ছি। শিক্ষার্থীদের সেশনজটে যেন পড়তে না হয়, সেজন্য বিশ্ববিদ্যালয় খোলার পর সাপ্তাহিক ছুটি, বার্ষিক ছুটি কমিয়ে নিয়ে আসার চেষ্টা করব। পাশাপাশি আমরা অধিকতর ক্লাস নিয়ে শিক্ষার্থীদের শিক্ষাজীবন যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, সেটি সমাধানের চেষ্টা করব। আমরা দেখেছি, শিক্ষকরা যখন ক্লাস নেন অনেক সময় ইন্টারনেটের গতির দুর্বলতা থাকে। লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ককে আরো শক্তিশালী করার জন্য আমরা এরই মধ্যে উদ্যোগ নিয়েছি। এর মধ্য দিয়ে লোকাল নেটওয়ার্ক আরো শক্তিশালী হবে। আর শিক্ষার্থীদের ডাটা প্যাকেজ কেনার জন্য বিভাগগুলো থেকে সহযোগিতা করা হচ্ছে। সুপারিশটা প্রণয়ন করেছি সেখানেও বিষয়টা রয়েছে। এ অনলাইন এডুকেশন যদি দীর্ঘায়িত হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফ থেকে ডাটা প্যাকেজ পেয়ে শিক্ষার্থীরা অনলাইন এডুকেশনে অংশগ্রহণ করতে পারবে। শিক্ষার্থীদের এ অসুবিধাগুলো দূর করার জন্য আমরা সচেষ্ট আছি।
বিশ্ববিদ্যালয় খোলার বিষয়ে আপনারা কী ভাবছেন। বিশ্ববিদ্যালয় খুললে তো হলগুলোও খুলে দিতে হবে। আবাসিক হলগুলোতে গণরুমসহ অন্যান্য কক্ষেও শিক্ষার্থীদের গাদাগাদি করে থাকার সংস্কৃতি ছিল। এখন কভিড-পরবর্তী সময়ে শিক্ষার্থীদের আবাসন ব্যবস্থা কেমন হবে?
কভিড-১৯-এর পরিপ্রেক্ষিতে যতদিন পর্যন্ত আমরা ক্যাম্পাস শিক্ষার্থীদের জন্য নিরাপদ মনে না করি, ততদিন পর্যন্ত ক্যাম্পাস খোলাটা সমুচিত হবে না। ক্যাম্পাস তখনই খোলা হবে, যখন আমরা শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার বিষয়টি নিশ্চিত করতে পারব। পাশাপাশি যেহেতু বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলোতে শিক্ষার্থীরা অবস্থান করে, সেজন্য একটা নির্দিষ্ট পরিকল্পনার মধ্য দিয়ে প্রসিডিউর তৈরি করছি। এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ প্রভোস্টদের নিয়ে সভা করেছে। সে সভায় ছাত্রত্ব শেষ হওয়া ও অবৈধ অবস্থানকারীরা যেন হলে থাকতে না পারে সে বিষয়ে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। এ নির্দেশনা কার্যকর হলে আমার ধারণা স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষার্থীদের হলে থাকার সুবিধা দেয়া সম্ভব হবে। বহু শিক্ষার্থী হলে থাকে বিশেষ করে প্রথম বর্ষ এবং দ্বিতীয় বর্ষের অনেক শিক্ষার্থী, যাদের নামে হলে আসন বরাদ্দ থাকে না। এজন্য গ্রামগঞ্জ থেকে আসা শিক্ষার্থীদের ক্লাস করার জন্য ঢাকায় অবস্থান অসম্ভব হয়ে পড়ে। ঢাকায় অনেক শিক্ষার্থীর কোনো আত্মীয়-স্বজন নেই, অনেকের আর্থিক সামর্থ্য নেই—এ শিক্ষার্থীদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের ভাবা উচিত। সরকারের পক্ষ থেকেও ভাবা উচিত।
আসলে কভিড-১৯-এর আগের পৃথিবী এবং আজকের পৃথিবী সম্পূর্ণ ভিন্ন। মানুষের জীবনচরিত থেকে শুরু করে রাষ্ট্রীয় আচার-অনুষ্ঠানেও ব্যাপক পরিবর্তন আসছে। এ পরিবর্তনগুলো চিহ্নিত করে স্বাস্থ্য সুরক্ষার কথা বিবেচনা করে শিক্ষার্থীদের মধ্যে সচেতনতা আনার জন্য যে কার্যক্রমগুলো গ্রহণ করার দরকার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সেই পথেই অগ্রসর হবে। সেজন্য শিক্ষার্থীদের সহযোগিতা বেশি প্রয়োজন। শিক্ষার্থীদের নিজেদের স্বার্থের বিষয়টা ভাবতে হবে। আমরা তাদের পরামর্শ দেব। স্বাস্থ্য সুরক্ষার বিষয়টা অনুসরণ করে তারা যেন শ্রেণীকক্ষে আসে, হলে থাকে ও বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসে চড়ে সে বিষয়ে নির্দেশনা থাকবে। যখন বিশ্ববিদ্যালয় খুলে দেয়া হবে, শিক্ষার্থীরা সেই পদ্ধতি অনুসরণ করেই ক্যাম্পাসে আসবে।
বিশ্ববিদ্যালয় দীর্ঘদিন বন্ধ থাকায় পাঠদানের পাশাপাশি গবেষণা কার্যক্রমও গতি হারিয়েছে। ল্যাবগুলোও দীর্ঘদিন ধরে নিয়মিত ব্যবহার হচ্ছে না। এক্ষেত্রে ল্যাবের যন্ত্রপাতিগুলো নষ্ট কিংবা অকেজো হওয়ার আশঙ্কাও রয়েছে। এক্ষেত্রে কোনো উদ্যোগ নিচ্ছেন কী...
ল্যাবগুলোর কথা বিবেচনা করেই বর্তমানে বিভাগীয় চেয়ারম্যান ও ডিন মহোদয়দের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে, যেন ডিপার্টমেন্টগুলো খোলা রাখা হয়। চেয়ারম্যানরা যেন বিভাগে আসেন এবং ল্যাবগুলো দেখাশোনা করেন। সেখানে যেন ল্যাবগুলো চালু রাখা হয়, যাতে যন্ত্রপাতিগুলো নষ্ট হয়ে না যায়। এটা সঠিক একটা ল্যাব যদি দীর্ঘদিন ব্যবহূত না হয়, সেখানে নানাবিধ সমস্যার সৃষ্টি হয়। এটি হলো কভিড-১৯-এর বাস্তবতা। এ বাস্তবতাকে আমাদের মেনে নিতেই হবে। খোলার পর ল্যাবগুলোর সঠিকভাবে কার্যক্রম যাতে চালু করা যায়, সেজন্য আমাদের আর্থিক বরাদ্দেরও প্রয়োজন হতে পারে। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিষয়গুলো আমরা পর্যবেক্ষণ করে সরকারের কাছ থেকে সে ধরনের সহযোগিতা হয়তো আমরা চাইব, যাতে আমাদের ল্যাবগুলোকে আধুনিক করা যায়। আশা করি, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় থেকে আমরা সে ধরনের সহযোগিতা পাব।
উপ উপাচার্য (শিক্ষা) হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগ কার্যক্রমের বড় একটি অংশই আপনার দপ্তরের অধীন। গত কয়েক বছরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগে অনিয়মের বিষয়টি বিভিন্ন সময় সামনে এসেছে। শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে আপনার দর্শন কী হবে?
বৈশ্বিকভাবেই মানসম্মত শিক্ষকের একটি অভাব অনুভূত হচ্ছে। আমরা প্রায় সময় শুনি বিভিন্ন মহল থেকে দেশের উচ্চশিক্ষার মান বাড়ানোর কথা বলা হয়। শিক্ষার মান বাড়ানোর ক্ষেত্রে মানসম্মত শিক্ষকের কোনো বিকল্প নেই। এক্ষেত্রে আমাদের সাধ ও সাধ্যের মধ্যে পরিকল্পনা করতে হবে। উদাহরণ হিসেবে বলতে চাই, আমাদের অনেক ডিপার্টমেন্টে ধারণক্ষমতার অধিক শিক্ষার্থী রয়েছে। এখন একজন শিক্ষক যখন ক্লাসে যান, ক্লাস সাইজ যদি বেশি বড় হয় তাহলে সব শিক্ষার্থীর কাছে পাঠদান সমানভাবে পৌঁছানো সম্ভব হয় না। শিক্ষার্থীদের মনোযোগ, শিক্ষকদের মনোযোগ দুটোই ব্যাহত হয়। এসব কারণে শিক্ষার্থীরা তাদের তথ্য-উপাত্তগুলো পায় না। শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে বস্তুত কয়েক বছর ধরে নয়, অনেকদিন পর্যন্ত, আমি বলব কয়েক দশক পর্যন্ত এ ধরনের বিতর্ক অব্যাহত আছে। এটি শুধু আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে নয়, উন্নত দেশগুলোর বিশ্ববিদ্যালয়েও আছে। শিক্ষক নিয়োগের যে পদ্ধতি সেটার একটা সামগ্রিকভাবে পরিবর্তন আনা যায় কিনা সে চিন্তাভাবনা করছি। আশা করি এ পরিবর্তনটা যদি সবাই আলাপ-আলোচনা করে করতে পারি, প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর একাডেমিক হিসেবে পরিকল্পনাটি আমার আছে। আমরা পরিকল্পনাটিকে আরো প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেয়ার জন্য কাজ শুরু করেছি। নিয়োগের ক্ষেত্রে আমরা বর্তমানে যে পদ্ধতি অনুসরণ করি এ পদ্ধতির সংস্কার ও নীতিমালার উন্নয়ন করে আমরা যদি শিক্ষকদের নিয়োগ দিতে পারি, তাহলে এ বিতর্ক বহুলাংশে কমে আসবে। নীতিমালার উন্নয়ন ও সংস্করণ নিয়ে আমরা আলাপ-আলোচনা করেছি। নিকট ভবিষ্যতে কাজটি আমরা করব। আশা করি আমরা সফল হব।
সান্ধ্য কোর্সগুলোতে শিক্ষার্থী ভর্তি কার্যক্রম স্থগিত রয়েছে। এ বিষয়ে আপনাদের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?
সান্ধ্য কোর্স থাকবে কি থাকবে না সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে এরই মধ্যে একটি কমিটি হয়েছে। যদি থাকে, তাহলে কীভাবে থাকবে সে-সংক্রান্ত একটি কমিটি হয়েছে। এটি অনেক বড় কমিটি। কভিডের কারণে আমরা এখনো বসতে পারিনি। আশা করি কভিড-উত্তর সময়ে সবাই বসে এ বিষয়ে একটি সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। নিয়মিত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা কার্যক্রমে যেন কোনো ব্যাঘাত না ঘটে, সেটি মাথায় রেখে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিষয়ে যে নিয়ম-বিধি আছে, সেগুলোকে অনুসরণ করে আমরা একটি সিদ্ধান্ত নেব।

Bangladesh German Center for Technology Research-BGCTR

02/11/2020

জার্মানিতে স্বীকৃত বাংলাদেশী বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা

https://bangla.jagoroniya.com/education/7613/%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A7%80%E0%A6%95%E0%A7%83%E0%A6%A4-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A7%80-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE?fbclid=IwAR2Vou6cmxCT1SmjeYksvXQGLNrCavjF8MSRuUiOBujmZUISPn3GI_f0q38

bangla.jagoroniya.com বাংলাদেশের সকল সরকারি এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বা বিশ্ববিদ্যালয় যাদের ডিগ্রিকে জার্মানিতে সরাসরি স্বীকৃতি দেয়.....

31/10/2020

স্কয়ারের সেকলোকে ছাড়িয়ে ওষুধের শীর্ষ ব্র্যান্ড

অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন, খাদ্যে ভেজাল ও সময়মতো খাবার গ্রহণ না করাসহ নানা কারণে অ্যাসিডিটির সমস্যা বাড়ছে মানুষের। এজন্য অনেকেই নিয়মিত গ্যাস্ট্রোনমিক্যাল ওষুধ সেবন করে। এতদিন এ ধরনের ওষুধের সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্র্যান্ড ছিল স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের সেকলো। সম্প্রতি সেকলোকে ছাড়িয়ে সবচেয়ে বেশি বিক্রীত ১০ ওষুধের শীর্ষে উঠে এসেছে হেলথকেয়ার ফার্মাসিউটিক্যালসের ব্র্যান্ড সারজেল।

ওষুধের বিক্রি ও ধরন নিয়ে নিয়মিত জরিপ চালিয়ে আসছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক স্বাস্থ্যসংক্রান্ত তথ্যপ্রযুক্তি ও ক্লিনিক্যাল গবেষণা প্রতিষ্ঠান আইকিউভিআইএ। বহুজাতিক এ প্রতিষ্ঠানের প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৯ সালে বাংলাদেশে ওষুধ বিক্রি হয়েছে মোট ২৩ হাজার ১৮৪ কোটি টাকার। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয় অ্যান্টিআলসারেন্ট বা অ্যাসিডিটির ওষুধ। আর এ ধরনের ওষুধের মধ্যে বিক্রির শীর্ষে ছিল সারজেল। যদিও এর আগে টানা তিন বছর সেকলোর দখলে ছিল এ জায়গা।

ওষুধ শিল্প খাতসংশ্লিষ্টরা বলছেন, বিক্রিতে শীর্ষস্থানে পরিবর্তন ওষুধ পণ্যের লাইফ সাইকেলের স্বাভাবিক গতি। সেকলোর জেনেরিক নাম ওমিপ্রাজল। দেশে অনেক আগে থেকেই এ জেনেরিকের ওষুধ বাজারে আছে। তবে তুলনামূলক নতুন জেনেরিক ইসোমিপ্রাজল। এ জেনেরিকেরই একটি ওষুধের ব্র্যান্ড সারজেল। সাম্প্রতিক সময়ে চিকিৎসকের পছন্দ, ওষুধের কার্যকারিতাসহ নানা দিক বিবেচনায় ধীরে ধীরে গ্রহণযোগ্যতা কমছে ওমিপ্রাজলের। অন্যদিকে ব্যবহার বাড়ছে ইসোমিপ্রাজল, র্যাবেপ্রাজল ও লেন্সোপ্রাজল জেনেরিকের ওষুধের, চিকিৎসাবিজ্ঞানে যাকে বলা হয় ‘নতুন ভালো বিকল্পের সূচনা’। এ পরিবর্তনের প্রভাবেই জেনেরিক ইসোমিপ্রাজলের ব্র্যান্ড সারজেল বেশি বিক্রি হচ্ছে।

31/10/2020

Our partner Bangladesh Blue Economist Forum

31/10/2020

Master of ocean leadership

04/10/2020

Study at IUBH online - IUBH Online

https://www.iubh-online.org/lp/study-online-at-iubh-3085/?gclid=Cj0KCQjw5eX7BRDQARIsAMhYLP-1cIQhe22kGoVhESsg7EWUpT4lzUBOAWit-dMo7j37ka_ygD1M6rEaAvnZEALw_wcB

iubh-online.org Request free information Apply now Request free information Apply now Stay strong against Coronavirus - Save your loved onesStay safe at home - Learn Online - Follow your dreams IUBH Online - Coronavirus initiative Stay safe at home - Learn Online - Follow your dreams Get 85% Scholarship  Study at ...

03/10/2020

ধীরে ধীরে আয়ে ফিরছে জার্মানির ম্যানুফ্যাকচারিং শিল্প
বণিক বার্তা ডেস্ক

আইএফও ইনস্টিটিউটের এক ব্যবসা জরিপ অনুযায়ী, সেপ্টেম্বরে জার্মানির ম্যানুফ্যাকচারিং শিল্পের আয় ধীরে হলেও ক্রমোন্নতির দিকে ছিল। বৃহস্পতিবার এ জরিপ প্রতিবেদন প্রকাশ করে আইএফও। প্রতিবেদনে বলা হয়, ২ হাজার ২০০ জার্মান কোম্পানির মধ্যে পরিচালিত জরিপে দেখা গেছে, তাদের আয়ের সূচক মে মাসের ঋণাত্মক ৪৩ পয়েন্ট থেকে সেপ্টেম্বরে ঋণাত্মক ৩২ পয়েন্টে এসে দাঁড়ায়। তবে সব মিলিয়ে নভেল করোনাভাইরাসের সংকট এখনো শিল্প কোম্পানিগুলোর ওপর সরাসরি নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে বলে জানান আইএফও বিশেষজ্ঞ সাইমন লিটশে। খবর সিনহুয়া।

লিটশে জানান, সেপ্টেম্বরে সবচেয়ে বাজে পরিস্থিতিতে ছিল জার্মানির পোশাক শিল্প। মাসটিতে এ শিল্পের সূচক নেমে যায় ঋণাত্মক ৯৪ পয়েন্টে। বছরওয়ারি ২০২০ সালের প্রথমার্ধে দেশটিতে পোশাক শিল্পের বিক্রি পতন হয় প্রায় ২০ শতাংশ। আগস্টে এ তথ্য জানিয়েছিল জার্মানফ্যাশন। সংস্থাটির দেয়া উপাত্ত অনুযায়ী, কভিড-১৯ মহামারী সামগ্রিকভাবে জার্মানির ফ্যাশন শিল্পকে ‘গভীর সংকটে’ নিমজ্জিত করেছে।

এখন পর্যন্ত জার্মানির পোশাক শিল্পের জন্য সবচেয়ে শক্তিশালী আমদানিকারক দেশ হিসেবে চীনের অবস্থান অপরিবর্তিত রয়েছে। কিন্তু বছরের প্রথমার্ধে দেশটিতে জার্মান পোশাক রফতানিতে পতন হয়েছে প্রায় ১৮ শতাংশ। তবে সেপ্টেম্বরে জার্মান ম্যানুফ্যাকচারিং খাতের জন্য গুরুত্বপূর্ণ গাড়ি শিল্পের কিছুটা উন্নতি হয়েছে। এক্ষেত্রে সূচকের উন্নয়ন হয়েছে ঋণাত্মক ৪৮ পয়েন্ট থেকে ঋণাত্মক ২৯ পয়েন্টে।

যদিও দ্য মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং ইন্ডাস্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন (ভিডিএমএ) জানিয়েছে, দ্রুত অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে যে আশার সঞ্চার হয়েছিল, তা সামান্য হলেও বর্তমানে সংশয়ের মধ্যে পড়েছে। ভিডিএমএর সদস্যদের মধ্যে পরিচালিত এক জরিপে দেখা গেছে, মাত্র ১৮ শতাংশ মেকানিক্যাল ও ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি আশা করছে যে তারা আগামী বছরের শেষের দিকে হয়তো তারা মহামারীপূর্ব অবস্থায় ফিরে যেতে সক্ষম হবে।

02/10/2020

আরও বেশি বাংলাদেশি ছাত্র নিতে চায় জার্মানি | banglatribune.com

banglatribune.com জার্মানিতে উচ্চশিক্ষা নেওয়ার জন্য বাংলাদেশি ছাত্রদের আগ্রহ বাড়াতে চায় ওই দেশের সরকার। বর্তমানে জার্মানিতে প্র....

30/09/2020

30 Years of German Unity: Let’s Celebrate Solidarity!
Bringing about German unification was a great achievement of international diplomacy. It was only made possible by the cooperation of our European neighbors, friends and alliance partners. They owe them their gratitude. History shows what they can achieve when they act together in solidarity and in a spirit of compromise. That gives them the strength to overcome walls and borders.

29/09/2020

OECD iLibrary | Education at a Glance 2019: OECD Indicators

পিএইচডি সমাচার
----------------------
কাছের কিংবা দূরের কেউ জিজ্ঞাসা করলেই হল- আমার উত্তর প্রস্তুত; সুযোগ থাকলে এইবার পিএইচডি করেই ফেলুন। আসলে সুশিক্ষিত জ্ঞান ভিত্তিক সমাজ গঠনে উচ্চতর শিক্ষা ব্যবস্থায় পিএইচডি ডিগ্রির প্রচলন অনেক বেশি অবদান রাখবে। গবেষণা ও আবিষ্কারের মত শব্দ আমাদের শিক্ষার সাথে সংযুক্ত করেতে হবে। আর তাতেই ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে উচ্চতর শিক্ষা ও পিএইচডি করায় উৎসাহ জেগে উঠবে।

পিএইচডির অর্থ হল ডক্টর অফ ফিলোসফি। পিএইচডি একটি উচ্চতর শিক্ষাগত ডিগ্রি। বিজ্ঞান ও কলার বিভিন্ন ক্ষেত্রে গবেষণা জন্য স্নাতক উত্তীর্ণ গবেষককে এই ডিগ্রি দেওয়া হয়।সাধারণত একজন গবেষককে গবেষণার বিষয়ে অভিজ্ঞ কোনো অধ্যাপকের অধীনে গবেষণা করতে হয়। ডক্টর অফ ফিলোসফি ডিগ্রি অর্জন করেছেন এমন কেউ সাধারণত তাদের নামের আগে ‘ড.’ বসাতে পারবেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপক পদ পেতে হলে অবশ্যই এই ডিগ্রি অর্জন করতে হয়।

কোনো কোনো গবেষণায় দেখা গিয়েছে, গড়ে বিশ্বের ২৫ থেকে ৬৪ বছর বয়সের যে সব শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছে, তাদের মধ্যে মাত্র ১ দশমিক ১ শতাংশ পিএইচডি করেছেন। এতে মনে হওয়াটাই স্বাভাবিক যে পিএইচডি বেশ বিরল। বাংলাদেশেও সেই সংখ্যা অনেক অনেক কম হবে। বাস্তবতা হচ্ছে আমি বাংলাদেশের জন্য কোনো পরিসংখ্যান খুঁজে পাইনি।

তবে অন্য দেশের কিছু পরিসংখ্যান খুঁজে পেয়েছি। ২০১৪ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মোট ৬৭ হাজার ৪৪৯ জন ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করে। তারপরে রয়েছে জার্মানি; ২৮ হাজার ১৪৭ জন। যুক্তরাজ্যে পিএইচডি ধারী রয়েছে ২৫ হাজার ২০ জন।

বাংলাদেশের পাশের দেশ ভারত রয়েছে চতুর্থ স্থানে; ২৪ হাজার ৭০০ জন ভারতীয়র এই ডিগ্রি নিয়েছেন। যেহেতু এইসব দেশে জনসংখ্যা বেশি, তাই পিএইচডি ডিগ্রির সংখ্যা বেশি হওয়াটাও স্বাভাবিক। এজন্য তথ্যটি শতাংশের হিসেবে দিলে বাস্তবতা বুঝতে সুবিধা হবে।

২৫ থেকে ৬৪ বছর বয়সের মধ্যে স্লোভেনিয়া এবং সুইজারল্যান্ডের জনসংখ্যার ৩.৮ শতাংশ এবং ৩.২ শতাংশ ডক্টরেট ডিগ্রি নিয়েছেন। শিক্ষা এবং ডিজিটাইলেশনের দিক থেকে স্লোভেনিয়া যে গত এক দশকে বেশ এগিয়ে গিয়েছে এই পরিসংখ্যান তারই প্রতিফলন।

কেন পিএইচডি করতে হবে?
পিএইচডি করতে গিয়ে মানুষ শুধু একাডেমিক কিছু আবিষ্কার করে কিংবা ভালো কোনো সাইন্টিফিক আর্টিকেল লিখতে পারে শুধু তা না, নিজেকে নিয়েও অনেক কিছু শিখতে পারে। পিএইচডি করার সময়টা হল নিজের কিছু সুপ্ত বৈশিষ্ট্য বিকাশ করার উত্তম সময়। কোনো কিছু নিয়ে গভীরভাবে চিন্তা করা কিংবা গবেষণা করার ধারনাটা আমি পিএইচডি করতে গিয়েই পেয়েছিলাম। নির্দিষ্ট সময়ে কাজ কীভাবে শেষ করতে হবে অর্থ্যাৎ টাইম ম্যানেজমেন্ট বিষয়টাও পিএইচডি চলার সময় বেশ কার্যকরী শিক্ষা।

গবেষণার তৃষ্ণা বা ক্ষুধা থাকলে পিএইচডি করুন:

অনেকের স্বপ্নই থাকে কিছু নিয়ে গবেষণা করার। কিংবা আপনি শখ হিসাবে অসংখ্য ছোট ‘গবেষণা প্রকল্প’ করছেন। এমনও হতে পারে, আপনার মধ্যে জ্ঞানের স্বাভাবিক একটা তৃষ্ণা আছে। অথবা কোনো নির্দিষ্ট বিষয় সম্পর্কে বই পড়ার জন্য অতৃপ্ত ক্ষুধা থাকতে পারে; এরকম কিছু লক্ষণ থাকলে গবেষনার দিকে যাওয়া উচিত। সেক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে, গবেষনার বিষয় কিন্তু নিজের পছন্দ হতে হবে।

লক্ষণীয় কিছু অর্জন করতে চাইলে পিএইচডি করুন:

যাদের অর্থ উপার্জনের লক্ষ্য রয়েছে তাদের উচিৎ উদ্যোক্তা হওয়া। তবে যদি নিজেকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে চান বা একটি কঠিন লক্ষ্য অর্জন করতে চান সেক্ষেত্রে ডক্টরেট ডিগ্রিটা বিশেষ কাজে দেবে।

নতুন কিছু আবিষ্কার ও শিখতে পিএইচডি করুন:

যাদের মধ্যে মৌলিক কিছু আবিষ্কার নিয়ে কৌতূহল থাকে, তাদের উচিত পিএইচডির দিকে যাওয়া। যদি আপনি নিজের ভেতর কোনো চালিকা শক্তি অনুভব করেন যা আপনাকে নতুন কিছু জিনিসের অনুসন্ধান দিতে পারে তবে আপনি গবেষণা পছন্দ করতে পারেন এবং ডক্টরেট ডিগ্রি আপনার জন্য উপযুক্ত।

নিজেকে আরো সমৃদ্ধ করতে হলে পিএইচডি করুন:

কেউ যদি বেতন বৃদ্ধির খাতিরে পিএইচডি করতে চায়, তা নিশ্চয়ই বেমানান হবে। তবে আপনি যদি কোনো সমস্যা বোঝার এবং সমাধান করার জন্য নিজের দক্ষতা উন্নত করতে চান। সেক্ষেত্রে পিএইচডি করে আপনার আত্মবিশ্বাস বাড়াতে পারেন।

পিএইচডি করার উপরের সব কারণগুলোই বৃথা যাবে যদি না আমাদের উচ্চশিক্ষা ব্যবস্থা সময়োপযোগী করতে পারি। আমার মতে উচ্চতর শিক্ষার ক্ষেত্রে যে সকল পরিবর্তন আনা দরকার, তা হচ্ছে, উচ্চশিক্ষার জন্য বাজেট বাড়ানো ও পিএইচডির জন্য বৃত্তির ব্যবস্থা করা; বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর পিএইচডি ডিগ্রি প্রদানের সক্ষমতা অর্জন করা; গবেষণা ভিত্তিক এবং প্রজেক্ট ভিত্তিক শিক্ষার প্রচলন করা; বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগে ন্যূনতম ডক্টরেট ডিগ্রির প্রচলন করা; বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের জন্য শিক্ষাবিজ্ঞানগত শিক্ষার (pedagogical education) ব্যবস্থা করা; ইন্ডাস্ট্রিয়াল পিএইচডির (শিল্প-কারখানা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌথ পরিচালনায়) প্রচলন করা এবং বিশ্ববিদ্যালয় গবেষণা পরিষদে গবেষনায় অভিজ্ঞ ও পারদর্শী অধ্যাপকের নিয়োগ দেওয়া।

যারা শিক্ষকতা পেশায় আছেন, তাদের উচিত ডক্টরেট ডিগ্রির পথে এগোনো। পৃথিবীর অনেক দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে ডক্টরেট ডিগ্রি ছাড়া শিক্ষকতায় যাওয়া যায় না। বাংলাদেশে এখনো সম্ভব কিন্তু ভবিষ্যতে অনেক পিএইচডি ডিগ্রিধারী ব্যক্তি থাকবে, তখন হয়ত আর সম্ভব হবে না। তাই এখন থেকেই প্রস্তুতি নিয়ে রাখা ভালো।

বাংলাদেশে মেডিকেল শিক্ষা ব্যবস্থায় গবেষণা খুবই উপেক্ষিত। গবেষণার চেয়ে বিসিএস দিয়ে প্রাইভেট প্র্যাকটিসে সবার নজর। কিছু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ডক্টরেট ডিগ্রি চালুর মাধ্যমে মেডিকেল শিক্ষা ব্যবস্থায় গবেষণাকে জনপ্রিয় করে তোলা সম্ভব বলে আমার ধারণা।

পিএইচডি করলেই যে একজন ব্যক্তিকে শিক্ষকতা করতে হবে, এমন কোনো কথা নেই। এখন অনেক বড় বড় কোম্পানি আছে, যারা চাকরির ক্ষেত্রে পিএইচডি খোঁজে। আরেকটা তথ্য না দিলেই নয়, পিএইচডি ডিগ্রির পর ভালো চাকরি পাওয়ার পরিসংখ্যানটা অনেক বেশি। আর তাই যারা মাস্টার্সের পর সিন্ধান্তহীনতায় ভুগছেন, তারা এবার পিএইচডির জন্য আবেদন শুরু করতে পারেন।

তথ্যসূত্র: (সৌমেন রুদ্র)

১। OECD (2019), Education at a Glance 2019: OECD Indicators, OECD Publishing, Paris, https://doi.org/10.1787/f8d7880d-en.

২। https://www.weforum.org/agenda/2019/10/doctoral-graduates-phd-tertiary-education/

oecd-ilibrary.org OECD's dissemination platform for all published content - books, serials and statistics

Website