ডক্টর ফয়জুল হক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ Dr.Fayzul Huq Foundation Bangladesh
Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from ডক্টর ফয়জুল হক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ Dr.Fayzul Huq Foundation Bangladesh, Charitable organisation, .
গোলাম আজমের পা ধরে রাজনীতি করেছে আওয়ামিলীগ! লগি বৈঠার জনক শেখ হাসিনা।সরকারের পদত্যাগ তার পরে নির্বাচন।ড. ফয়জুল হক
Human rights group Amnesty International has criticised the Bangladeshi government for what it calls a crackdown on freedom of expression.
The group says a special cyber law called the Digital Security Act has been used to go after dissenting voices including journalists and artists. It was introduced three years ago and authorities have arrested at least 430 people under the act, according to Amnesty.
Al Jazeera's Tanvir Chawdhury reports from Dhaka, Bangladesh.
জামায়াত শিবির নামটি আওয়ামিলীগ এর স্বপ্নদোষে পরিনত হয়েছে! হিন্দু মুসলিম দাঙ্গায় আওয়ামিলীগ সম্পৃক্ত। ড. ফয়জুল হক
প্রিয় ভাইয়েরা,
বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক সংঘাত! দায় কার? এ বিষয়ে আজ বাংলাদেশ সময় রাত্র ৯টায় কথা বলবো জনপ্রিয় অনলাইন মিডিয়া “ফেস দ্যা পিপল”এ।জনপ্রিয় Shaifur Rahman সাগর ভাইয়ের উপস্থাপনায় আজকের টকশোতে আপনাদেরকে স্বাগতম।
https://m.facebook.com/facethepeoples/
Face The People-ফেস দ্যা পিপল Talkshow platform for all sects, politics, clans and religion.
Good morning
রানাদাশ গুপ্তরা যে দিন এদেশে ওসি প্রদীপের উকিলই নয় বরং মামুনুল সাহেবদের জন্য উকিল হতে পারবেন,সে দিন এদেশে শান্তি আসবে! ড. ফয়জুল হক
বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক, বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সহধর্মিনী, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি’র চেয়ারপার্সন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী, মাদার অফ ডেমোক্রেসি, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া’র শুভ জন্মদিন আজ ১৫ই আগস্ট।
বাংলাদেশের গনমানুষের মুক্তির জন্য মহান আল্লাহপাক প্রিয় নেত্রীকে হায়াত দান করুন।জালিমের হাত থেকে হেফাজত করুন।
শুভ জন্মদিনে দেশ ও বিদেশের সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা।
ড. ফয়জুল হক
ঈদ মুবারাক!
তাক্বাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম।
পবিত্র ঈদুল আযহা বয়ে আনুক সবার জীবনে অনাবিল সুখ সমৃদ্ধি ও আনন্দময় জীবন।বিএনপির চেয়ারপার্সন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দেশনায়ক তারেক রহমানের পক্ষ থেকে দেশবাসীকে জানাই ঈদ মোবারক!
বাংলাদেশের লকডাউন কল্যাণের চেয়ে অকল্যাণ বেশী!!
পৃথিবী ব্যাপী মহামারি করোনা ভাইরাস এর কারনে সমগ্র দেশ বিদেশ আজ প্রায় লন্ডভন্ড। দিন দিন মানুষের স্বাস্থ্য যেমন ঝুকিতে রয়েছে তেমনি ব্যাবসা বানিজ্যেও রয়েছে চরম অস্থিরতা।সারা পৃথিবীর সকল প্রভাবশালী কোম্পানীগুলো বন্ধ রয়েছে দীর্ঘ ২ বছরের কাছাকাছি সময়ে।পরিবর্তনশীল পৃথিবীতে গত ১০০ বছরে এরকম মহা দূর্যোগ কেউ কখনোই দেখতে পায়নি।
একযোগে পৃথিবীর সকল বর্ডার বন্ধ। পৃথিবীর সকল বার, ক্লাব, আমদ প্রমোদের সকল ব্যাবস্থা হাতের কাছে থাকতেও কেউ তা উপভোগ করতে পারছেনা!! কিন্তু কেন? করোনা সকলের চোখে আঙ্গুল দিয়ে পৃথিবী বাসীদেরকে রেস্টে পাঠিয়েছেন। রেস্টে পাঠানোর পূর্বে কোন নোটিশ পাঠায়নি করোনা। আর পাঠালেওতো আমাদের না দেখা বিষয়ের প্রতি বিশ্বাস থাকতোনা। আমরাই বলতাম যে,করোনা আবার কি?? যেমনটা আমাদের দেশের শাসকগোষ্ঠীর অনেক মন্ত্রী, এমপি আমলারা মন্তব্য করেছিলেন!! তারা এও বলেছিলেন করোনার চাইতে আমরা বেশী শক্তিশালী। কিন্তু আজ তাঁরাই ৪/৫ পাল্লার মাস্ক পরিধান করছেন এবং মাঝে মাঝে জনগনকে অভয় দিচ্ছেন!!
যা হোক,আসল কথায় আসা যাক, করোনা থেকে পরিত্রান পাওয়ার কোন সঠিক পদ্ধতি পৃথিবীতে কেউ এখনো পুর্নাঙ্গ ভাবে বের করতে পারেনি, পারেনি পুরোপুরি নিয়ন্ত্রনও করতে। তাই সমাধান খুঁজে না পাওয়া পর্যন্ত প্রাথমিক ভাবে কয়েকটি কাজ স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা দিয়েছেন, যেমন- হ্যান্ড স্যানিটাইজ করা, মাস্ক পরিধান করা, নিরাপদ দুরত্বে থাকা ও আক্রান্ত হলে কোয়ারেন্টাইনে থাকা ও প্রয়োজন মোতাবেক লকডাউন এর ব্যাবস্থা করা। পৃথিবীর বহু দেশ পর্যায়েক্রমে উপরে উল্লেখিত সকল বিষয়ের প্রতি কঠোরতা আরোপ করেন এবং অনেক দেশ ভালো ফলও পাচ্ছেন।
আমাদের দেশের মানুষের কাছে উপরে উল্লেখিত সকল পদ্ধতিই একপ্রকার নতুন প্রচলন, জনগন যেমনি অপারগতা প্রকাশ করছে সবকিছু পালন করতে,তেমনি সরকারের রয়েছে চরম ব্যার্থতা করোনা কন্ট্রোল করতে। সরকারের ব্যার্থতার মধ্যে অনেকগুলো কারনও রয়েছে, অনেক দেশের অবৈধ শাসকরা করোনাকে রহমত হিসেবে গ্রহন করেছে, কারন তারা করোনাকে ঢাল হিসেবে ব্যাবহার করে রাজনৈতিক কার্যক্রম বন্ধ রেখে ক্ষমতা পাকাপোক্ত করতে ব্যাস্ত রয়েছে। বাংলাদেশও তার মধ্যে অন্যতম। বাংলাদেশের জনগন কখনোই সরকার নির্ভর নয়, বেশীরভাগ মানুষ নিজ কাজ কর্মের মাধ্যমে সংসার পরিচালনা করে থাকে। দেশের মানুষ স্বাস্থ্য ঝুকির চাইতেও খাদ্য ঝুকির মধ্যে দিনাতিপাত করছেন। একবেলা কাজ করতে না পারলেই তাদের সংসারে তালা ঝুলছে!! দুর্নীতিবাজদের কথা ভিন্ন।
আমাদের দেশের একটি মন্ত্রনালয় এর সাথে অন্য মন্ত্রনালয়ের কাজের কোন সঠিক সমন্নয় নেই।এখন পর্যন্ত যতোগুলো লকডাউন হয়েছে একটিতেও সঠিক ভাবে সফলতা দেখাতে পারেনি সরকার! দেখা গিয়েছে পরিকল্পনাহীন হঠাৎ করে লকডাউন ঘোষনা করে জনগনকে বরং বিভ্রান্তের মধ্যেই রেখেছে সব সময়। লকডাউন ঘোষনার আগে সঠিক কোন এজেন্ডা নিয়ে জনগনকে বুঝানো হয়নি। লকডাউনের প্রয়োজন সম্পর্কেও জনগনকে কোন শিক্ষা দিতে পারেনি সরকার। দিবে বা কেমন করে? সরকার নিজেই যখন করোনা নিজের স্বার্থে ব্যবহার করে তখনতো আর জনগনও সরকারের নানাধর্মী ভাঁওতাবাজিতে পরে আজ তারা লকডাউনের সিরিয়াসনেস ভুলতে বসেছে।
সরকার করোনার মধ্যে দেশে নির্বাচন চালু রাখছে, আবার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দিয়েছে, করোনাতেই ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে ৫০ তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করেছে, আবার লকডাউন দিয়ে সারা দেশের আলেম ওলামাদের গ্রেফতার করে চলেছে। রিক্সা শ্রমিকদের রিক্সা বুলড্রেজার দিয়ে পিষে দিচ্ছে। বিরোধীদের আন্দোলন দমাতে পুলিশবাহিনী কাজ করে চলেছে যা করোনার মধ্যেই চলমান। দূর্নীতিবাজরা করোনার মধ্যেও দুর্নীতি চালিয়ে যাচ্ছে। যে কারনে সরকারের করোনা ক্যাম্পিংও কেউ বিশ্বাস করতে পারছেন না।
আমাদের মতো মধ্যবিত্ত মানুষের দেশে যে কাজটি সকলের জন্য সরকারের করানো উচিত ছিলো তা হলো স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধি করা, গণসচেতনতামূলক প্রচার করে স্বাস্থ্যবিধি মানতে বাঁধ্য করা। কিছু কিছু সময় লকডাউন দিলেও তার জন্য জনগনকে প্রস্তুত করা ও তাদের খাদ্যের ব্যাবস্থা নিশ্চিত করা। কিন্তু আজ তার সম্পূর্ন বিপরীতমুখি কাজ বিদ্যমান। যে কারনে লকডাউনে জনগনের সম্পৃক্ততা নেই।জনগন উপেক্ষিত লকডাউন কোন অবস্থাতেই ফলপ্রসূ হবেনা।সরকারের নীতিহীন সিদ্ধান্তের কারনেই আজ জনগন লকডাউন পেলেই ঈদের ছুটির মতো শহর থেকে গ্রামে যাচ্ছে।
তাই বাংলাদেশের লকডাউনে কল্যাণের চাইতে অকল্যাণই বেশী হচ্ছে বলে মনে করি।
ড. ফয়জুল হক ২৮/৬/২০২১
তারেক রহমান, একটি নাম একটি ইতিহাস।
ড. ফয়জুল হক
বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক, প্রথম রাষ্ট্রপতি, বহুদলীয় গনতন্ত্রের প্রবক্তা, সেক্টর কমান্ডার বীরউত্তম জিয়াউর রহমান ও গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সন্তান জনাব তারেক রহমান। তিনি তার বাবাকে একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে পেয়েছেন, স্বাধীনতার ঘোষক হিসেবে পেয়েছেন, আবার প্রেসিডেন্ট হিসেবে দেখেছেন।মা বেগম খালেদা জিয়াকে পেয়েছেন ৩ বারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে এবং বহুবার বিরোধীদলীয় নেতা হিসেবে।
জন্ম থেকেই তারেক রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা, মুক্তিযুদ্ধ, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলন সংগ্রাম দেখেই বেড়ে উঠেছেন। দেশ বিরোধী ষড়যন্ত্রকারীদের হাতে নিজ পিতার খুন হওয়া ও তার পরবর্তীতে মা বেগম খালেদা জিয়ার সাথেই শৈশব, কৈশর কাটিয়ে যুবক হয়েছেন জনাব তারেক রহমান।আদর্শ পিতা মাতার আদলেই জীবনকে শপে দিয়েছেন রাজনীতিতে। এতোসব বড় বড় রাজনৈতিক পরিবারে বেড়ে উঠলেও কখনোই নিজেকে ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে রাখেননি। তিনি নিজ উদ্দ্যোগেই আশির দশকে বগুড়ার রাজনীতিতে নিজেকে সম্পৃক্ত করেন।দিনে দিনে দলের প্রতি ত্যাগ, দেশের প্রতি ভালোবাসার কারনেই আজ তিনি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালন করছেন।বিএনপির একজন সাধারন সদস্য হিসেবে নিজের পরিচয় শুরু করে দলের সিনিয়র যুগ্নমহাসচিবের দায়িত্বও পালন করেন তিনি।তার দল ক্ষমতায় থাকতেও দলের আদর্শ সমুন্নত রাখতে যোগ্যতা অনুযায়ী তার প্রাপ্তির চাইতে বেশী কোন পদপদবীর প্রতি কখনোই আগ্রহ দেখাননি জনাব তারেক রহমান।মা প্রধানমন্ত্রী তাই তিনি এমপি, মন্ত্রী, কিংবা উপদেষ্টা হয়ে রাষ্ট্রের সম্পদ নষ্ট করতে চাননি তিনি!!
জনাব তারেক রহমান সব সময়ই দলকে সংগঠিত করতে নিজের জীবনকে বিলিয়ে দিয়েছেন।তিনি শহীদ জিয়ার আদর্শে অনুপ্রানিত হয়ে পিতার রেখে যাওয়া আদর্শ বাস্তবায়নে দিন রাত নিরলস ভাবে কাজ করে চলেছেন। তিনিই বাংলাদেশের মাটি ও মানুষের কথা চিন্তা করে দেশের তৃনুমুল পর্যন্ত, গ্রাম, গন্জ, ইউনিয়ন, শহর, অলিতে গলিতে বিচরন করেন এবং প্রতিনিধি সম্মেলনের মাধ্যমে মানুষের মনিকোঠায় স্থান করে নেন।বাংলাদেশে জাতীয়তাবাদী দলকে মানুষের কাছে পৌছে দিতে তিনিই কাজ করেছেন নিরলস ভাবে। যা অতীতের সব রেকর্ড ছাপিয়ে গিয়েছে।
গৃহহীন, চাকরিহীন, অভাবগ্রস্ত মানুষের জীবন পরিবর্তনে জনাব তারেক রহমান নিজ উদ্দ্যোগে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র প্রকল্প হাতে নেন। জনগনকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে শহীদ জিয়ার আদলে মৎস খামার, ছাগল, গরু পালন, মুরগী, হাঁসের ফার্ম ও কুটির শিল্পের মাধ্যমে চাকরিহীন মানুষের ব্যবসার ব্যাবস্থা করেন।ব্যাংক লোনের মাধ্যমে অসহায় মানুষের জন্য ব্যাবসা বানিজ্যের হাতকে সম্প্রসারণ করেন।শিল্প কল কারখানা প্রতিষ্ঠান জনগনকে উদ্বুদ্ধ করে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যান। ২০০১ এ রাষ্ট্র ক্ষমতার বিএনপিকে আনতে জনাব তারেক রহমানই ভূমিকা পালন করেন। তিনি দলকে সুসংগঠিত করে গড়ে তুলেন। দলের মধ্যে গনতন্ত্র চর্চা করনে জনাব তারেক রহমানের ভূমিকা অনন্য।
দুখের বিষয় হলো, জনাব তারেক রহমানের পরিকল্পনায় বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, বাংলাদেশের মানুষ এগিয়ে যাচ্ছে, গনতনন্ত্রিক পথ উম্মুক্ত হচ্ছে, দেশের জনগন একজন ভিশনারী লিডার পেয়েছে যা কিছু ষড়যন্ত্রকারীদের সহ্য হলোনা, ষড়যন্ত্রকারীরা তাকে নিয়ে দেশে বিদেশে নতুন ষড়যন্ত্র শুরু করলো, যেমনি শহীদ জিয়ার প্রতিও করা হয়েছিলো।ষড়যন্ত্রকারীরা জানতেন, তিনিই তারেক রহমান যিনি একবার জনগনের কাছে প্রতিষ্ঠা পেয়ে গেলে তাদের দলের (আওয়ামী)কোন নেতার পক্ষে বাংলাদেশের জনগনের আস্থা অর্জন করা সম্ভব নয়! তাই তারা প্রকাশ্যে, অপ্রকাশ্যে জনাব তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র শুরু করেন। যাতে তৎকালিন কিছু বিক্রিত মানসিকতার মিডিয়াও অংশগ্রহন করে। যে সকল মিডিয়া আজও তারেক রহমানকে নিয়ে চালাচালিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন।
তারেক রহমানের আদলে বাংলাদেশের কোন রাষ্ট্রপ্রধানের সন্তানগণ জনগনের নেতা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করতে পারেননি। না পারার কিছু কারনও রয়েছে। বেগম খালেদা জিয়া তারেক রহমানকে বাংলাদেশের মাটিতে গড়ে তুলেছেন, এদেশের মানুষের ভালোবাসা নিয়ে জীবন গড়েছেন জনাব রহমান। তিনি এদেশের সমস্যা সম্ভাবনা নিয়ে ভাবতেন সেই কিশোর থেকেই। মনে হচ্ছিলো তারেক রহমান মানেই আরেক জিয়াউর রহমানের প্রতিচ্ছবি।অন্য রাষ্ট্র নায়করা সন্তানের আরাম আয়েশের চিন্তা করে সন্তানকে বিদেশে বড় করেছেন, ভিনদেশী সভ্যতা, সংস্কৃতি লালন করেছেন। আবার বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন ভনদেশী ও ভিন্নধর্মী মানুষের সাথে!! আজ যে কারনে অবৈধভাবে ক্ষমতার বিন্দুতে থাকা সত্যেও জনপ্রিয়তায় রয়েছেন তারা পশ্চাত্পদ শুন্যতায়। যা হয়তো আজ তাদেরকেও আগামীর রাজনীতির জন্য ভাবিয়ে তুলেছে।
তারেক রহমান ভিশনারী লিডার হিসেবে নিজকে আজ এ পর্যায়ে নিয়ে এসেছেন যা তার পূর্ববর্তীদের মতোই। যেমন বাংলাদেশ স্বাধীন করে দেশের কেন্দ্রবিন্দুতে এসেছেন শহীদ জিয়াউর রহমান আবার গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েই রাষ্ট্র ক্ষমতায় এসেছিলেন বেগম খালেদা জিয়া।এ পরিবার বাংলাদেশের সকল দূর্যোগের কান্ডারী।মুক্তিযুদ্ধ থেকে শুরু করে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় সকল অবকাঠামোতে জিয়া পরিবারের নাম মুক্তাখচিত অক্ষরে লিখা থাকবে।
জনাব তারেক রহমানের রাজনৈতিক ত্যাগ পরিলক্ষিত হয় ১/১১ রাজনৈতিক পরিবর্তনের সময়ে। ১/১১ বর্তমান ক্ষমতাসিন দল আওয়ামিলীগ এর সৃষ্টি। তারা বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি, বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে জনগনের কাছ থেকে দূরে রাখার জন্যই ১/১১সৃষ্টি করে আজ অবধি অবৈধভাবে রাষ্ট্র ক্ষমতায় টিকে আছে।জনাব তারেক রহমানই ঐ সময়ে সবচাইতে জুলুম নির্যাতন সহ্য করেছেন। তিনি রিমান্ডে গিয়ে পঙ্গুত্ব বরন করেছেন বাট মাথা নত করে দেশ বিরোধী ষড়যন্ত্রকারীদের সাথে হাত মিলাননি। শত জুলুমের পরেও, মিথ্যা প্রোপাগন্ডা দিয়েও তারেক রহমানকে দুর্বল করতে পারেনি তৎকালীন শাসকগোষ্ঠি।তিনি পাথরের মতো শক্ত হয়ে দেশের প্রতি ভালোবাসা ও দলীয় নেতাকর্মীর প্রতি দায়িত্ববোধের কারনেই শত যুলুম সহ্য করেছেন।
সরকারী দলের মতে বিএনপি, খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান জনবিচ্ছিন্ন!! কিন্তু এই জনবিচ্ছিন্ন দল ও মানুষগুলো নিয়েই আওয়ামিলীগের যতো চিন্তা! আওয়ামিলীগ দীর্ঘ ১২ বছর পর্যন্ত বিনা ভোটে রাষ্ট্র ক্ষমতায়! অথচ সংসদে, সংসদের বাহিরে ২৪ ঘন্টাই তাদের বক্তব্যের কেন্দ্র বিন্দু জিয়াউর রহমান, খালেদা জিয়া ও তারেক রহমান। কারন তারা জানে এদেশে সব বিরোধীমতকে দমন করতে পারলেও বিএনপিকে দমন করতে সক্ষম নন।কারন এই বিএনপি দলের নেতা শহীদ জিয়াইতো বাংলাদেশের জন্ম দিয়েছে।
সে জন্যই বিএনপি ক্ষমতায় থাকতে ও ক্ষমতার বাহিরে অবস্থান করলেও আওয়ামিলীগদের ষড়যন্ত্র এখনো জনাব তারেক রহমানকে নিয়ে।তাই দেশী বিদেশী সকল অপতৎপরতা চলমান রয়েছে জনাব তারেক রহমানের বিরুদ্ধে। সেই তৎপরতার অংশ হিসেবে কিছু পেইড এজেন্ট মিডিয়া আবার তারেক রহমানকে নিয়ে নতুন শিরোনামে আসতে চায়।
পরিশেষে বলবো, যে নেতা বাংলাদেশের নেলসন ম্যান্ডেলা হিসেবে আবির্ভুত হবেন, যে এদেশের শহীদ জিয়া হবেন, যিনি বাংলার মাহাথির হবেন,তাকে নিয়ে হাজারো ষড়যন্ত্র চলমান থাকলেও কোন কাজ হবেনা।ইনশাআল্লাহ অতি দ্রুতই বাংলাদেশ জনাব তারেক রহমানের নেতৃত্বেই বাকশালীদের থেকে মুক্ত হবে। বাংলাদেশ আবার মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে।মুক্তিযোদ্ধারা মুল্যায়িত হবে। দুর্নিতীবাজ, অবৈধ ক্ষমতা দখলকারীরা পরাস্থ হবে। তারেক রহমান ছিলেন, আছেন, থাকবেন ইনশাআল্লাহ।
প্রিয়
আবু ত্বহা মুহাম্মদ আদনান ভাই!
আচ্ছালামু আলাইকুম।
আপনি কোথায় কেমন আছেন, জানিনা। তবে আমার বিশ্বাস আপনি আল্লাহর রহমতের চাদরে কোথাও আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের কঠিনতম পরীক্ষায় লিপ্ত আছেন। আমরা সমগ্র দেশবাসী আপনাকে নিয়ে উদ্বিগ্ন, আপনার পরম আপন মা, সহধর্মিনী সহ সবাই আপনাকে নিয়ে চিন্তিত! হয়তো আপনি কোনো কুচক্রীদের ছোট্ট ঘরে খেয়ে না খেয়ে আবদ্ধ অবস্থায় দিনাতিপাত করছেন। আমরা যতোটানা আপনাকে নিয়ে চিন্তিত, আপনি কিন্তু আপনাকে নিয়ে ততো চিন্তিত নন। কারন আপনিতো আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য জীবনকে সোপে দিয়েছেন খোদার রাহে! আপনিতো আপনাকে কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে পরতে হবে জেনেও দ্বীনের দাঈ হিসেবে কাজ চালিয়ে গিয়েছেন।
আপনিতো সাহাবীদের কঠিন জীবন বেছে নিয়েছেন, নিয়েছেন হযরত বেলাল রা. ঈমাম হাসান হোসাইন রা. দের পথ। আপনিতো এমন কথা আলোচনা করছেন, যা বাংলাদেশের মানুষ কখনো কোন ব্যাক্তির মুখে শুনেনি। আপনি ইসরাইলের বিরুদ্ধ,ইহুদিদের চক্রান্তের বিরুদ্ধে আমাদেরকে জাগ্রত করেছেন। আপনি অর্থনীতি, সমাজনীতি, রাষ্ট্রনীতি, ঐক্যনীতি নিয়ে আমাদেরকে পথ দেখিয়েছেন। আপনি আমাদেরকে জাগ্রত করেছেন চরম ভয়ানক দাজ্জালের বিরুদ্ধে। আমি নিশ্চিত আপনাকে কোন সাধারন মানুষ গুম করেনি, আপনি মানুষরুপি দাজ্জালের হাতেই গুম হয়েছেন।
প্রিয় ভাই,
আমি আপনাকে জীবনে কোনদিন সরাসরি দেখতে পাইনি, পারিনি আপনার জন্য কোন খেদমত করতে, আপনার সাক্ষাত যারা পেয়েছে তারা কতটা যে ভাগ্যবান। যারা নিয়মিত আপনার আলোচনা সরাসরি শুনেতো এবং আপনার সামনে উপস্থিত থেকে ইসলামের প্রতি দরদমাখা আলোচনা শ্রবন করেতো, আজ তারা সবাই আপনার পথ চেয়ে বসে আছে।আমিও বিদেশের মাটিতে বসে আপনার অপেক্ষায় দিন রাত পথপানে চেয়ে আছি। আপনার প্রতি আমার ভালোবাসা তৈরির অন্য কোন কারন নাই, একমাত্র ইসলামের ভালোবাসার কারনেই আপনার প্রতি আমার আজ এতো আন্তরিকতা। সত্যিই যা ভাষায় বুঝাতে পারবোনা।
হে রাহবার!
একবার যদি তোমার হাতের ফোনটি চালু থাকতো, তাহলে দেখতে পারতে সমগ্র পৃথিবীতে তোমার জন্য কত কোটি মানুষ কাঁদছেন, মানববন্ধন করছেন, নিউজ করছেন, পোষ্ট করছেন, লেখালেখি করছেন! তুমি হয়ত মনে মনে ভাবছো! আমরা কে কি করছি ? তোমার স্ত্রী কি করছেন? কিভাবে তোমাকে ছাড়া তারা দিন যাপন করছেন, হয়তো ভাবতে পারো আমরা ভূলে গিয়েছি! কিন্তু না আমরা তোমার পথ পানে তাকিয়ে আছি। তুমি আমাদের মাঝে থাকা অবস্থায় যে আদনান ছিলে, আজ গুম পরহর্তীতে মহাগুনে মহিমান্বিত হয়ে তুমি আমাদের সকলের অন্তরে স্থান করে নিয়েছো। আজ তোমার স্ত্রীর মুখে সংবাদ সম্মেলন দেখে পৃথিবীর এমন কোন মানুষ নেই যার চোখের কোনে পানি চলে আসেনি! সবাই কেঁদেছে,দোয়াও করেছে।
সাবেকুন্নাহার আপুর কন্ঠের উক্তি ছিলো, “আপনারা তাকে আমার কাছে ফেরত দিন অথবা আমাকেও তার কাছে নিয়ে চলুন। আমি তাকে অনেক ভালোবাসি। দিন শেষে আল্লাহর কাছে যেতে হবে”।মনে হচ্ছিল আপনি তাকে প্রশিক্ষণ দিয়ে রেখেছেন আখেরাতের জন্য। আহা.. আপনি কত ভাগ্যবান। আজ আপনি নাই কিন্তু সমগ্র দেশ কাঁদছে আপনার জন্য।
অহঙ্কারমুক্ত ভাবে ইসলামের পথে চলতে থাকলে সম্মান বৃদ্ধি হয় তা আপনাকে দেখে সরাসরি বুঝতে পারছি। আপনি আমাদের পথকে, চোখকে খুলে দিয়েছেন। আপনি যুবকদেরকে জীবন চলতে সাহায্য করছেন। আপনার কারনে আজ পথহারা যুবক দ্বীন ইসলামের পথে পঙ্গপালের মতো ছুটছে।
প্রিয় সহযোদ্ধা
আপনার প্রতি মহান আল্লাহ রহম করুন। নিশ্চই মহান আল্লাহ উত্তম ফয়সালাকারী। আপনি মহান আল্লাহর ভালোবাসা চেয়েছেন সব সময়, সে কারনেই হয়ত আল্লাহর পক্ষ থেকে দেয়া পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছেন এবং আখেরাতের ভালোফলের জন্য প্রস্তুতি গ্রহন করছেন। আমরা আশাহত হতে চাইনা।আমরা আপনাকে সুস্থ ভাবে আমাদের মাঝে ফেরত চাই! আপনি আমাদের মাঝে অচিরেই চলে আসবেন। আমাদেরকে দেশ ও জাতী গঠনে ভূমিকা রাখবেন আগের চাইতেও বেশী। সবাইকে নিয়ে প্রস্তুতি গ্রহন করাবেন আখেরাতের। মহান আল্লাহপাক সেই তৌফিক দান করুন। আমিন।
দোয়া চাই, দোয়া করবেন
ইতি, আপনার ভাই
ড. ফয়জুল হক
মালয়েশিয়া
১৬/৬/২০২১ রাত ১১: ৫৪ মিনিট।
আবু ত্বহা আদনানকে খুঁজে পেতে প্রশাসন,মিডিয়া ও আলেমদের কি করা উচিত।Dr. Fayzul Huq | Abu Taha Adnan
ঈদ মুবারাক🌙
তাক্বাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম।
শায়েখ মিজানুর রহমান আজহারি’র উপস্থিতিতে মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে কায়েদ ফাউন্ডেশন এর উদ্যোগে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। DVC’র নিউজ।
যে কোন পরিবর্তনের জন্য চেষ্টার বিকল্প নেই বলে মন্তব্য করেছেন শায়েখ মিজানুর রহমান আজহারি।মালয়েশিয়ায় কায়েদ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ কর্তৃক আয়োজিত ইফতার মাহফিলে তিনি এ মন্তব্য করেন।
শায়েখ মিজানুর রহমান আজহারি বাংলাদেশের সবাইকে নিয়ে মানব কল্যানে ভুমিকা রাখতে আহবান জানান।হযরত কায়েদ সাহেব হুজুর রহ. এর ১৩তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে মালয়েশিয়াতে ইফতার মাহফিলে এ আহবান জানান আজহারি।
ঐক্যবদ্ধ জীবন ছাড়া মানুষের কল্যান হতে পারেনা: শায়েখ মিজানুর রহমান আজহারি। মালয়েশিয়ায় কায়েদ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ কর্তৃক আয়োজিত ইফতার মাহফিলে এ মন্তব্য করেন শায়েখ আজহারি।
কায়েদ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের ইফতার মাহফিলে হযরত মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারি।
আল ইত্তেহাদ মায়াল ইখতেলাফ তথা মতানৈক্য সহ ঐক্য নীতির উদ্ভাবক, হাদিয়ে যামান, পীরে কামেল, প্রিয় নানাজান দার্শনিক হযরত মাওলানা আযীযুর রহমান কায়েদ সাহেব হুজুর রহঃ এর ১৩তম মৃত্যু বার্ষিকী স্মরণে ওয়েবিনার। ২৮শে এপ্রিল দুপুর ২টা ও রাত ১০টার ওয়েবিনারে সকলে আমন্ত্রিত।
ড. ফয়জুল হক
বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় মালয়শিয়ায় ড. ফয়জুল হক ফাউন্ডেশন এর ইফতার মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক প্রফেসর একেএম ওয়াহিদুজ্জামান।
ডক্টর ফয়জুল হক ফাউন্ডেশন এর উদ্দ্যোগে সাবেক তিন বারের প্রধানমন্ত্রী, মা,মাটি ও মানুষের নেত্রী, বিএনপি চেয়ারপার্সন, আপসহীন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার আশুরোগ মুক্তি কামনায় দোয়া ও ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রফেসর একেএম ওয়াহিদুজ্জামান স্যার।
তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক,
কেন্দ্রীয় কমিটি বিএনপি।
উক্ত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ডক্টর ফয়জুল হক।
পোষ্ট ডক্টোরাল ফেলো,আন্তর্জাতিক ইসলামিক বিশ্ববিদ্যালয়,মালয়েশিয়া।
ঝালকাঠী-১ (রাজাপুর-কাঁঠালিয়া) সংসদীয় আসন থেকে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী।
উপস্থাপনা:- রিয়াজ মাহমুদ
সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক,ঝালকাঠী জেলা ছাত্রদল।
দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার আশু রোগমুক্তি কামনায়, ড. ফয়জুল হক ফাউন্ডেশন এর উদ্যোগে মালয়েশিয়ায় ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। ধন্যবাদ বিএনপির তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক প্রফেসর A K M Wahiduzzaman স্যারকে।
পবিত্র মাহে রমজানের আহবান সম্বলিত ব্যানার এখন আমার এলাকার প্রত্যন্ত এলাকায় আলহামদুলিল্লাহ।রমাদান ও চলমান পরিস্থিতির মধ্যেও আমার নির্বাচনী এলাকার সাধারণ মানুষদের সহযোগীতায় ৪ পর্বে ব্যানার লাগানো চলমান রয়েছে।ব্যানার লাগাতে যাওয়া ভাইয়েরা পেয়েছেন সকলের আন্তরিক সহযোগীতা। আলহামদুলিল্লাহ।
রমাদান উপলক্ষে ৩০ দিন ব্যাপী আমাদের আয়োজন:-
১। প্রতিদিন ১০০ জনের মাঝে ইফতার
২। অসচ্ছল পরবারের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ
৩। রাজাপুর, ঝালকাঠী, নলছিটি, কাঁঠালিয়ার বিভিন্ন এলাকায় রমজানের আহবান ব্যানার।
আসুন,পবিত্র রমাদানে দল মত নির্বিশেষে মানবতার কল্যানে এগিয়ে আসি।
নিজ বিশ্ববিদ্যালয় গিয়ে কোন একজন সঙ্গীর হাতে ক্যামেরাবন্দী!!
প্রতিবাদ করুন! হরতাল পালন করুন! মানবতার মুক্তি আন্দোলনে নিজেকে শামিল করুন।ড. ফয়জুল হক
I have missed this gathering ( Nesarabad Mahfil ). This Mahfil had been established by my beloved grandfather Allamah Azizur Rahman Nesarabadi (Kayed Sabheb Hujur rh.), Alhamdulillah it was successfully completed by my maternal uncle Amirul Muslihin Hazrat Mawlana Khalilur Rahman Nesarabadi Hujur. Around five hundred thousand people had joined this program. We believe in UNITY IN DIVERSITY forever. All Muslim are same whenever we believe the kalemah LA ILAHA ILLALLAHU MUHAMMADUR RASULULLAH (S.A.W). Special thanks to those people who have spent their time for this program including all members of Muslihin, committee members of mahfil,relatives of Nesarabadi hujur,grandsons of Hazrat Kayed Saheb Hujur rh., political and non political organisation members, polices, medias and others whose helped to make it successfully. Alhamdulillah.
Thankfully
Dr. Mawlana Fayzul Huq
(the grandson of Hazrat Kayed Saheb Hujur rh.)
ওলীকুল শিরোমনি, প্রিয় নানাজান হযরত কায়েদ সাহেব হুজুর রহ. প্রতিষ্ঠিত নেছারাবাদের ২২ ও২৩ ফেব্রুয়ারি’র মাহফিল সফল হোক।
২১শে ফেব্রুয়ারী ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাই। মহান আল্লাহপাক সকল শহীদদের জান্নাত নছিব করুন। আমিন।
আরাফাত রহমান কোকো'র
প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা......
মহান স্বাধীনতার ঘোষক, বীর মুক্তিযোদ্ধা, বীর উত্তম, বহুদলীয় গনতন্ত্রের প্রবক্তা, উদার গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের রুপকার শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বিএনপির চেয়ারপার্সন আপোষহীন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার কনিষ্ঠ সন্তান, জালিমের কারাগারে নির্যাতনের শিকার, বিশিষ্ট ক্রীড়া সংগঠক আরাফাত রহমান কোকো ২৪ জানুয়ারি-২০২১ ৬ষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকীতে জানাই বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি।
মহান আল্লাহপাক তাকে জান্নাতুল ফেরদৌস নছিব করুন। আমিন।
ডক্টর ফয়জুল হক
পোষ্ট ডক্টোরাল ফেলো,
আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় মালয়শিয়া।
আজকের ভয়েস অফ ইনসাফ এর প্রোগ্রামে আপনাদেরকে স্বাগতম।
অথর্ব নির্বাচন কমিশনার আমাদের দেশের নির্বাচন থেকে আমেরিকাকে কি শিখতে বল্লেন!সেইম! সেইম! অথর্ব নির্বাচন কমিশনার আমাদের দেশের নির্বাচন থেকে আমেরিকাকে শিখতে বল্লেন! আজ বাংলাদেশের কোথাও সুষ্ঠ ভোট নেই। সর....