GCP Cosmo
প্রতিদিন প্রথম অর্ডারে জিতে নিন আকর্ষণীয় স্কিন কেয়ার উপহার।
#বিশ্বস্ত অনলাইন এপি কর্পোরেশন (Gossipy corporation),ঘরে বসে পণ্য অর্ডার দিন খুব সহজে দ্রুত পণ্য হাতে পেয়ে যান । যেকোনো ধরনের #ফুড #সাপ্লিমেন্ট প্রয়োজন, আমরা যে কোনো সময় আপনাকে সাহায্য করতে পারি। আমরা সেবা দ্রুত নির্ভর করি। আমরা সক্রিয়ভাবে কাজ করেছি। আমরা সরাসরি থেকে ১০০% #অথেন্টিক প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করি। আমরা সময়মতো যথা সময়ে ডেলিভারি করি।জীবন হোক আপনার প্রথম পছন্দ এবং এপি কর্পোরেশন ( corporation) হোক আপনার দ্বিতীয় পছন্দ। স্বাস্থ্য হল সমস্ত সুখের মূল। তাই নিন আপনার স্বাস্থ্য
#শীতে রোগ প্রতিরোধ #ক্ষমতা বাড়াতে রোজ খান এই ৫ মশলা, #সুস্থ থাকবে শরীর!
#শীতকালে সর্দি, কাশি, #গলা ব্যথা, বুকে #কফ জমা, #শ্বাসকষ্ট, বাতের ব্যথা বাড়ার মতো অনেক স্বাস্থ্য সমস্যা জাঁকিয়ে বসে। এই সময় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী রাখা খুব জরুরি, যাতে সব ধরনের #সংক্রমণের বিরুদ্ধে আমাদের শরীর লড়াই করতে পারে। তাই, শীতের সময় আপনার দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় এমন কিছু খাদ্য অন্তর্ভুক্ত করুন, যাতে আপনি #সুস্থ-সবল থাকতে পারেন।
ঠান্ডার সময় রোজ কয়েকটা মশলা খেলেই সুস্থ থাকতে পারবেন। জেনে নিন, কোন কোন মশলা আপনার #স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে পারে -
01. #আদা
02. #দারুচিনি
03. #গোলমরিচ
04. #হলুদ
05. #তুলসী
#বিশ্বস্ত অনলাইন এপি কর্পোরেশন (Gossipy corporation),ঘরে বসে পণ্য অর্ডার দিন খুব সহজে দ্রুত পণ্য হাতে পেয়ে যান । যেকোনো ধরনের #ফুড #সাপ্লিমেন্ট প্রয়োজন, আমরা যে কোনো সময় আপনাকে সাহায্য করতে পারি। আমরা সেবা দ্রুত নির্ভর করি। আমরা সক্রিয়ভাবে কাজ করেছি। আমরা সরাসরি থেকে ১০০% #অথেন্টিক প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করি। আমরা সময়মতো যথা সময়ে ডেলিভারি করি।জীবন হোক আপনার প্রথম পছন্দ এবং এপি কর্পোরেশন ( corporation) হোক আপনার দ্বিতীয় পছন্দ। স্বাস্থ্য হল সমস্ত সুখের মূল। তাই নিন আপনার স্বাস্থ্যের যত্ন।
মাল্টার_খাওয়ার_উপকারিতা:
0১. #সর্দি, নাক বন্ধ থাকা, টনসিলের সমস্যা, গলাব্যথা, জ্বর জ্বর ভাব, হাঁচি-কাশি, মাথাব্যথা, ঠান্ডাজনিত দুর্বলতা-এজাতীয় সমস্যাগুলো দূর করে মাল্টা।
0২. #এক গ্লাস মাল্টার জুসকে ভিটামিন সি এর সবচেয়ে কার্যকর উৎস বলে মনে করা হয়।
তাই এটাকে ভিটামিন সি ট্যাবলেটের বিকল্প হিসেবেও গ্রহণ করা যায়।
0৩. #মাল্টা পাকস্থলীকে সুস্থ রাখে। নিয়মিত কমলা খাওয়ার অভ্যাস পাকস্থলীর আলসার ও কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে সুরক্ষা দেবে।
পাকস্থলীকে রাখে সুস্থ ও সবল।
0৪. #ভিটামিন ‘সি’ সমৃদ্ধ ফলটি এন্টি অক্সিডেন্টসের উৎস। এটি ত্বকে সজীবতা বজায় রাখে এবং ত্বকের বলিরেখা ঠেকিয়ে লাবণ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে।
মাল্টা ইনফেকশন প্রতিরোধে সহায়তা করে। এটি প্রদাহ জনিত রোগ সারিয়ে তোলে।
0৫. #মাল্টা দাঁত, চুল, ত্বক, নখের পুষ্টি জোগায়।
0৬. #মাল্টার ভিটামিন সি উপাদান আমাদের শরীরে ক্যানসার প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
এটি আমাদের শরীরের কোলন ক্যানসার ও ব্রেস্ট ক্যানসারের অন্যতম প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে।
0৭. প্রতিদিন একটি করে মাল্টা খাওয়ার অভ্যাস আপনার দৃষ্টিশক্তিকে ভাল রাখে। কারণ, এতে রয়েছে ভিটামিন এ,সি ও পটাসিয়াম।
এ ভিটামিনগুলো আপনার দৃষ্টিশক্তির জন্য বেশ উপকারী।
0৮. #উচ্চ মাত্রায় ওষুধ সেবনের সময় মালটার লো-কলেস্টরেল শরীরে ওষুধের পার্শ প্রতিক্রিয়া কমাতে সহায়তা করে।
0৯. #এতে উপস্থিত পটাশিয়াম ইকেট্রোলাইট ব্যালেন্স বজায় রাখে এবং কার্ডিওভাস্কুলার সিস্টেম ভালো রাখতে সহায়তা করে।
১০. #কমলাতে উপস্থিত বিটা ক্যারোটিন সেল ড্যামেজ প্রতিরোধে সহায়তা করে। এতে উপস্থিত ক্যালসিয়াম, যা দাঁত ও হাঁড়ের গঠনে সাহায্য করে।
১১. #প্রতিদিন একটি করে মাল্টা খাওয়ার অভ্যাস আপনার দৃষ্টিশক্তিকে ভালো রাখে।
কারণ, এতে রয়েছে ভিটামিন এ, সি ও পটাসিয়াম। এ ভিটামিনগুলো আপনার দৃষ্টিশক্তির জন্য বেশ উপকারী।
১২. এতে ম্যাগনেসিয়াম থাকার কারণে ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। ডায়াবেটিস প্রতিরোধে সহায়তা করে।
এন্টি অক্সিডেন্ট থাকার কারণে ওজন কমাতেও সহায়তা করে।
#মাল্টার_পুষ্টিগুণ
( )
#লেবুতে রয়েছে বিভিন্ন পুষ্টি উপাদানের সমারোহ যা শরীরকে বিভিন্ন ক্যান্সারের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে সাহায্য করে :
আমরা প্রাত্যহিক জীবনে লেবু, সকলেই কম বেশি খেয়ে থাকি। সাধারণত খাবারের স্বাদ বাড়ানোর ক্ষেত্রে এটি ব্যবহার করা হয় । আবার অনেকে এটির আচার তৈরি করেও খেয়ে থাকেন। লেবু আকারে ছোট ফল হলেও এর উপকারিতা প্রচুর আর পুষ্টিগুণেও ভরপুর।
#আসুন জেনে নিন লেবুর অসাধারণ কিছু উপকারিতা-
01. #ক্যান্সার প্রতিরোধ করে.
02. পাকস্থলীকে সুস্থ রাখে.
03. #ফুসফুসের জন্য ভাল.
04. ক্ষত সারায়.
05. হাইপার টেনশন কমায়.
06. ত্বকের যত্নে.
07. মুখের দুর্গন্ধ দুর করে.
08. নখকে সুন্দর করে.
09. #গর্ভবতী নারীদের সুস্থতায়.
10. #শ্বাসকষ্ট নিরাময়ে.
11. বয়সের ছাপ দূর করে.
#সুস্থ থাকতে প্রতিদিন কতটুকু পানি পান করবেন???
প্রাথমিক ভাবে প্রস্রাব এবং ঘামের সাথে আমাদের শরীর থেকে পানি কমতে থাকে। আর এই পানির ঘাটতি পূরণ করার জন্য আমাদের পরিমিত পানি পান করতে হবে। তবে এই পরিমিত শব্দটির পরিমাণ নির্ণয়ে অনেক মতভেদ রয়েছে। আজকে আমরা পানির সাথে আমাদের শারীরিক সুস্থতার যে সম্পৃক্ততা রয়েছে সেগুলো নিয়ে আলোচনা করব। আমরা আরো জানব যে—সুস্থ থাকার জন্য আমাদের প্রতিদিন কতটুকু পানি খাওয়া প্রয়োজন!
01. #পানির স্বাস্থ্যগত উপকারিতা :
আমাদের শরীরের ওজনের ৬০ শতাংশই পানি জাতীয় পদার্থ—আর তাই বেঁচে থাকার জন্য আমরা পান #পানিরর উপর অনেক বেশী নির্ভরশীল। পানি ছাড়া আমাদের শরীরের কোষ, অঙ্গ, প্রত্যঙ্গ কোন কিছুই স্বাভাবিক ভাবে কাজ করতে পারবে না।
* #মূলত প্রস্রাব এবং ঘামের মাধ্যমে, পানি আমাদের শরীর থেকে বর্জ্য পদার্থ বের করে দেয়
* আমাদের শরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিক রাখে
* শরীরের জয়েন্টগুলো চলাচল করার উপযুক্ত রাখে
* শরীরের অনেক সংবেদনশীল কোষগুলোকে রক্ষা করে
02. #প্রতিদিন আপনার কতটুকু পানির প্রয়োজন :
আমেরিকার ন্যাশনাল একাডেমিক ও সায়েন্স, ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড মেডিসিন কর্তৃপক্ষের মতে :-
* পুরুষের জন্য দৈনিক ১৫.৫ কাপ অথবা ৩.৭ লিটার পানি
* নারীদের জন্য ১১.৫ কাপ অথবা ২.৭ লিটার পানি পান করতে হবে
03. #গর্ভকালীন সময়ে কতটুকু পানি পান করবেন:
গর্ভবতী হয়ে থাকেন তাহলে প্রতিদিন ২.৪ লিটার পানি পান করুন
শিশুকে বুকের দুধ পান করান, তাহলে ৩.১ লিটার পানি পান করুন
04. #পানির অভাব কি পানি দিয়েই পূরণ করতে হবে :
আপনাকে যে পানিই পান করতে হবে ব্যাপারটি এমন নয় বরং অন্যান্য আরো পানি জাতীয় খাদ্য গ্রহণ করার মাধ্যমেও পানির চাহিদা পূরণ করা যেতে পারে।
*যেমন- ফলের রস, দুধ, চা, শরবত ইত্যাদি ধরণের পানীয় পানের মাধ্যমেও শারীরিক পানির ঘাটতি পূরণ হয়ে যায়। এমনকি মাংস, মাছ, ডিম, শাক সবজী ইত্যাদি ধরণের খাবারের মধ্যেও কিন্তু যথেষ্ট পরিমাণে পানি রয়েছে।
জীবন হোক আপনার প্রথম পছন্দ এবং ( ) হোক আপনার দ্বিতীয় পছন্দ। স্বাস্থ্য হল সমস্ত সুখের মূল। তাই নিন আপনার স্বাস্থ্যের যত্ন।
সেবা নিন সুস্থ থাকুন। স্বাস্থ সকল সুখের মুল। বেশি বেশি পানি পান করুন। সময় মতো ঘুমান।
#অ্যান্টিবায়োটিক খাচ্ছে! মেনে চলুন কয়েকটি নির্দেশিকা:
01. #অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়ার নিয়মগুলো মাথায় রাখুন
02. #ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়াই ছেড়ে দেবেন না
03. #সময় মতন ওষুধ খান
04. #জল খাওয়ার পরিমান বাড়িয়ে দিন
ডাক্তারি পরামর্শ অনুযায়ী অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিনিয়ত খাচ্ছেন অনেকেই। কিন্তু এই ওযুধ খেলে মেনে চলতে হয় বেশ কয়েকটি নিয়ম, যা হয়তো অনেকেই ঠিক সময় মতন পালন করেন না। কখন খাবেন, কেন খাবেন সব তথ্যই ডাক্তার দিয়ে থাকেন, কিন্তু সেই দিকে সঠিকভাবে নজর দিয়ে উঠতে পারেন না হয়তো অনেকেই। এটি স্বাস্থ্যের পক্ষে মোটেই কার্যকরী প্রভাব ফেলতে পারে না, তা সর্বদা মাথায় রাখা একান্ত প্রয়োজন। শুধু তাই নয়, তা থেকে হতে পারে অন্যসমস্যার সূত্রপাতও। জেনে রাখুন অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়ার নিয়মঃ-
১. #প্রথমত কোনও চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কখনই অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়া উচিৎ নয়। সেই দিকে নজর রাখা একান্ত প্রয়োজন। কখনওই এই বিষয় উদাসীনতা দেখাবেন না। ফলে শরীরের বিস্তর ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনার কথা উড়িয়ে দেওয়া যাবে না।
২, #অ্যান্টিবায়োটিক কড়া ওষুধ, এই ওষুধ খেলে অতি অবস্যই জল খেতে হবে বেশি করে। নইলে শরীরের নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে। সেই দিকে নজড় দেওয়া একান্ত প্রয়োজন।
৩, #সময় মতন অ্যান্টিবায়োটিক খান, সময়ের অন্যথা করা ঠিক নয়। সঠিক ভাবে এই ওষুধ না খেলে ডায়রিয়া, বমি ভাব, শ্বাসকষ্ট, এ মাথা ব্যথার উপসর্গ দেখা দিতে পারে।
৪. #ভরা পেটেই খান এই ওষুধ। খালি পেটে খাওয়া উচিৎ নয়। খালি পেটে থাকলে কিছু একটা খেয়ে তবেই খান টেবলেট। তবে ডাক্তারের পরামর্শ অতিঅবশ্যই নেওয়া প্রয়োজন।
৫, #অ্যান্টিবায়োটিক খেলে পুষ্টি জাতীয় ভারি খাবার খাওয়া উচিৎ, নচেৎ তা শরীরকে দুর্বল করে তোলে। সেই দিকেও খেয়াল রাখতে হবে।
৬, #অ্যান্টিবায়োটিকের কোর্স সর্বদা শেষ করুন। নইলে সমস্যার সন্মুখীন হতে হবে। শরীরে নানা রোগ ব্যাধির জন্ম দেবে এই সমস্যা। তাই সামান্য সুস্থ বোধ করলেই ছেড়ে দেবেন না। কোর্স শেষ করবেন।