Ratul WoW

ওহহোওওওওওও ,ইউটিউব থেকে ভালোবাসা পাঠাইছে😝🤍

একটা বিষয় অনেক খারাপ লাগলো। এইবার যারা SSC দিচ্ছে তাদের অনেকেরই thinking এরকম যে ২২ ব্যাচ অনেক সহজে পরীক্ষা দিয়ে A+ পেয়েছে। আমরা ৫০ মার্কস এ exm দিয়েছি আর তারা ১০০ মার্কসে দিচ্ছে তাই আমাদের রেজাল্ট কিছুই নাহ। ভাই আমরা শুবিধা পেয়েছি এটা ঠিক কিন্তু আমরা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্তও ছিলাম। সম্পূর্ণ 9-10 কোনো ক্লাস করতে পারি নাই আর তোমরা 10 সম্পূর্ণ ক্লাস পেয়েছ। সিলেবাস ও same। তাছাড়া আমাদের ১ মার্কস ভুল গেলে ২ মার্কস করে কাটা যেত। ৪৫ এর মধ্যে ৩৬ এর কম পেলেই A+ শেষ..!! ১০০ তে ৮০ উঠানো আর ৪৫ এর মধ্যে ৩৬ উঠানো , মাত্র ৯ মার্কস ভুল গেলেই A+ শেষ & you think it Is easy? পরীক্ষা কত নাম্বারে হচ্ছে সেটা বিষয় নাহ কেউ পরিশ্রম ছাড়া ভালো রেজাল্ট করে নাহ। আমাদের আগে ২১ ব্যাচ তো মাত্র ৩ বিষয় পরীক্ষা দিয়েছে কই আমরা তো কোনো বড় ভাই বোন কে এসব বলি নাই। যদি চিন্তাভাবনা এরকমই থাকে তাহলে পড়ালেখা ছেড়ে দাও। ওই পড়াশুনা করে কোনো লাভ নাই যদি বড়দের সম্মান করতেই না জানো।

এই যে আগামীকাল মহাসমারোহে লাখ লাখ ইলিশ মাছ জবাই করে পহেলা বৈশাখ পালন করা হবে, এইটা কি অমানবিক না?

বিশেষ করে কুরবানির সময় গরু আর ছাগলের জন্য যারা দয়ার সাগরে ভেসে যান, আপনাদের কি উচিত না ইলিশ মাছের জন্যও দুই ফোঁটা চোখের জল ফেলা?

মানলাম গরু আর ছাগলের প্রতি আপনাদের মায়া মমতা একটু বেশিই থাকে, বাট ইলিশও কি একটু মানবতা আশা করে না? নাকি মাছ বলে ওরা মানুষ না?😞😞😞 Insaniyat Hafiz.......

মারিয়ার বয়স ১০ বছর।
তাদের বাসায় হামলা হলে মা তাকে বাথরুমে লুকিয়ে রাখে।
হামলাকারীরা বাসায় ঢুকেই মারিয়ার মা সহ বাকি দুই ভাইকে হত্যা করে। বাসা থেকে বের হতে যেয়ে কি যেনো মনে করে একজন বাথরুমের ছিটকানি খুললে মারিয়াকে পেয়ে যায়।

দশজনের দলটি তাকে পালাক্রমে ধর্ষণের সিদ্ধান্ত নেয়। দলটির দুর্ভাগ্য যে,তিনজনের ধর্ষণ শেষেই মারিয়া পরপারে চলে যায়। সেদিন অনেক মারিয়ার জীবনে এ ঘটনা ঘটেছিল....

মারিয়ার বাবা আরবীয় বংশদ্ভূত সিদ্দিক তখন যুদ্ধ ক্ষেত্রে ছিল। স্পেনের মুসলিম বাহিনী পরাজিত হলে সে ছুটে বাসার দিকে আসতে থাকে। তখন প্রতিটা মুসলিম জনবসতিতে আগুন জ্বলছে। খ্রিষ্টান বাহিনী ঘোষণা দিয়েছে যারা মসজিদে আশ্রয় নিবে তাদের হত্যা করা হবেনা।বাকিদের যেখানে পাওয়া যাবে সেখানেই হত্যা করা হবে। যতদ্রুত সম্ভব সিদ্দিক তার পরিবার নিয়ে কাছাকাছি কোন মসজিদে আশ্রয় নিতে চায়।
বাসার সামনে এসেই দেখতে পায় দাও দাও করে আগুন জ্বলছে। নির্বাক হয়ে যায় সে।আগুনে পুড়া ধংসস্তূপের মাঝে সে কাওকে আবিষ্কার করতে পারে না।তারপর ছুটে যেতে থাকে পাশের মসজিদের দিকে৷
ক্ষীণ আশা নিয়ে সে মসজিদে যেতে থাকে, যদি পরিবার সেখানে গিয়ে থাকে!!

মসজিদ নারী-পুরুষ-শিশু দিয়ে ভরে গেছে। পা রাখার মতো জায়গা নেই কোথাও। তার মারিয়ার মতো অনেক মেয়েকেই দেখতে পায় কিন্তু মারিয়াকে কোথাও খুঁজে পায়না। পাগলের মতো একপাশ থেকে অন্যপাশে যেত্ব থাকে কিন্তু তার পরিবারের কাওকে খুঁজে পায়না।

এর মাঝেই বাহিরে হট্টগোল হতে থাকে। শিশুরা ভয়ে নতুনভাবে আবার কান্না শুরু করে দেয়। দেখা যায়, খ্রিষ্টান বাহিনী মসজিদের সামনে এসে দাঁড়িয়ে থাকা দুজন মুসলিমকে মেরে ফেলে। সবাইকে মসজিদের দরজা জানালা বন্ধ করে দিতে বলে। জীবন বাচাতে মসজিদে আশ্রয় নেওয়া মুসলমানরা সব দরজা জানালা ভিতর থেকে আটকে দেয়। আর খ্রিষ্টান বাহিনী বাহির থেকে দরজা আটকে দিতে থাকে।

মুসলিমরা প্রথম ভেবেছিল কেউ যেনো বাহিরে যেতে না পারে সেটা নিশ্চিত হতে বাহির থেকে দরজা বন্ধ করে দেওয়া হলো। কিন্তু! একটু পরেই তারা নিজেদের বোকামি বুঝতে পারলো। বেঈমান জানি খ্রিষ্টানদের বিশ্বাস করাই তাদের জীবনের সবচেয়ে বড় বোকামি। ততক্ষণে মসজিদের চারদিকে দাও দাও করে আগুন জ্বলা শুরু হয়ে গেছে। খ্রিষ্টান বাহিনী দরজা জানালা আটকে দিয়ে মসজিদে আশ্রয় নেওয়া অসহায় নারী-পুরুষ-শিশুদের পুড়িয়ে মারতে বাহির থেকে আগুন লাগিয়ে দেয়।মসজিদের ভিতর চলতে থাকে বাতাস ভারী করা আত্মচিৎকার, আর বাইরে খ্রিষ্টানদের উল্লাস করা অট্টহাসি। তারা মুসলমানদের বোকা বোকা (Fool Fool) বলে হাসতে হাসতে আনন্দ করতে থাকে।

এইদিনটা ছিল এপ্রিল মাসের ১ তারিখ। স্পেনের বুকে মানবজাতির ইতিহাসে ঘটে যায় এক জঘন্য ঘটনা।
এটাই ইতিহাসে এপ্রিলফুল ( April Fool) নামে স্থান করে নেয়। এটা খ্রিষ্টানদের আনন্দ মজা করার দিন।আজকাল কিছু মুসলিম নামধারী মূর্খ এইদিনে খ্রিষ্টানদের সাথে মজা করতে দেখা যায়।

তারা ভাবে,এটা একটি আনন্দ তামাশা করার দিন।কিন্তু কীভাবে সেই তামাশা আনন্দ আসলো সেটা জানতে চায় না।

আল্লাহ তায়ালা সেইসব মুসলিম ভাইবোনদেরকে জান্নাতুল ফিরদউস দান করুক।
আমিন। 🤲

কলকাতায় এক কেজি গরুর গোশতের দাম ১৭৫ রুপি বা বাংলাদেশী টাকায় ২২৪ টাকা। তার ৩০০ কিলোমিটার দূরে ঢাকায় সেই গরুর গোশত বিক্রী হয় ৮০০ টাকা কেজিতে এমনকি মাত্র ১২৭ কি: মি: দূরেও সেই গোশতের কেজি ৬০০ টাকা।
ব্যার্থ রাষ্ট্র পাকিস্তানে গরুর গোস্ত পাওয়া যায় ৬০০ রুপিতে যা কিনা বাংলাদেশী ২৩০ টাকার সমান। প্রতিবেশী রাষ্ট্র নেপালে প্রতি কেজি গরুর মাংসের দাম ০.৭৬ ইউএস ডলার মানে ৮০ টাকা, ভুটানে ১৬০ নুল বা ২০৭ টাকা, মিয়ানমারে ৫.৬৬ ইউএস ডলার বা ৫৬৭ টাকা।
মোটামুটি দেখা যায় দক্ষিণ এশিয়ার সমস্ত প্রতিবেশী রাষ্ট্রের মধ্যে বাংলাদেশে গরুর গোস্তের দাম সবচেয়ে বেশি।
এখন তো আপনারা বলবেন, এই দেশ মুসলমানদের দেশ , গরুর গোশত খায় বেশি, তাই দাম ও বেশি।
বিশ্বের সবচেয়ে বেশি গরুর গোশত খাওয়ার তালিকায় ভারতের অবস্থান ৫ম, ২০২২ সালে সেখানে গরুর গোশত খাওয়া হয়েছে ২৯ লক্ষ মেট্রিক টন।
এই তালিকায় পাকিস্তান আছে ৮ম অবস্থানে ২০২০ এ ওরা ১৭.৫ লক্ষ্য মেট্রিক টন গরুর গোশত খেয়েছে
অদ্ভুত, ব্যাপার হচ্ছে এই দেশের মানুষের গরু গোশত খাওয়ার তেমন কোন রেকর্ড খুঁজে পেলাম না কোথাও !
নিরবে দুর্ভিক্ষে কাঁদছে আমার প্রিয় মাতৃভূমি।
সংগৃহীত — @ বেনাপোল পৌর গেট আমরাখালী শার্শা

সিঙ্গাপুরে একটি স্কুলের প্রিন্সিপাল পরীক্ষার আগে আগে অভিভাবকদের কাছে একটি চিঠি লিখেছেন,চিঠিটির বাংলায় অনুবাদ পড়ুন, প্লিজ:

প্রিয় অভিভাবক,

কয়েক দিনের মধ্যেই আপনার সন্তানের পরীক্ষা শুরু হবে। আমি জানি, আপনারা খুব আশা করছেন যে, আপনাদের ছেলে-মেয়েরা পরীক্ষায় খুব ভালো রেজাল্ট করবে।

একটা বিষয় মনে রাখবেন যে, যারা পরীক্ষা দিতে বসবে, তাদের মধ্যে একজন নিশ্চয়ই ভবিষ্যতে শিল্পী হবে, যার গণিত শেখার কোনো দরকার নেই।

একজন নিশ্চয়ই ভবিষ্যতে উদ্যোক্তা হবে, যার ইতিহাস কিংবা ইংরেজি সাহিত্যে পাণ্ডিত্যের প্রয়োজন নেই।

একজন সংগীতশিল্পী হবে, যে রসায়নে কত নম্বর পেয়েছে তাতে তার ভবিষ্যতে কিছু আসে-যায় না।

একজন খেলোয়াড় হবে, তার শারীরিক দক্ষতা পদার্থবিজ্ঞান থেকে বেশি জরুরি।

যদি আপনার ছেলে বা মেয়ে পরীক্ষায় খুব ভালো নম্বর পায়, সেটা হবে খুবই চমৎকার। কিন্তু যদি না পায়, তাহলে প্লিজ, তাদের নিজেদের ওপর বিশ্বাস কিংবা সম্মানটুকু কেড়ে নেবেন না।

তাদেরকে বুঝিয়ে বলবেন যে, পরীক্ষার নম্বর নিয়ে যেন তারা মাথা না ঘামায়, এটা তো একটা পরীক্ষা ছাড়া আর কিছুই নয়। তাদেরকে জীবনে আরো অনেক বড় কিছু করার জন্য প্রস্তুত করা হচ্ছে।

আপনি আপনার সন্তানকে আজই বলুন যে, সে পরীক্ষায় যত নম্বরই পাক, আপনি সব সময় তাকে ভালোবাসেন এবং কখনোই পরীক্ষার নম্বর দিয়ে তার বিচার করবেন না!

প্লিজ, এই কাজটি করুন, যখন এটা করবেন, দেখবেন যে, আপনার সন্তান একদিন পৃথিবীটাকে জয় করবে!!

একটি পরীক্ষা কিংবা একটি পরীক্ষায় কম নম্বর কখনোই তাদের স্বপ্ন কিংবা মেধা কেড়ে নিতে পারবে না।

প্লিজ,আরেকটা কথা মনে রাখবেন যে, এই পৃথিবীতে কেবল ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, অফিসার, প্রফেসর বা আইনজীবীরাই একমাত্র সুখী মানুষ নন।

অনেক শুভেচ্ছাসহ -
প্রিন্সিপাল

(সংগৃহীত এবং সংশোধিত)

সেক্সির বাংলা প্রতিশব্দ কী?
এটার কোন বাংলা প্রতিশব্দ নেই। ওয়েস্টার্ন কালচারে মেয়েদের ফিগার নিয়ে সরাসরি প্রশংসা বাক্য ছুড়ে দিতে এই শব্দটা ব্যবহার করা হয়। তবে বাংলা অর্থ করলে এমন দাঁড়ায় যাকে দেখে আপনি যৌনাকর্ষন বোধ করেন। বলিউডের একচেটিয়া প্রভাবে উপমহাদেশে এই শব্দটা এক সময় স্বদর্পে বিচরন করলেও এখন হট শব্দটা এটার মার্কেট ভ্যালু কমিয়ে দিয়েছে। কেউ কেউ আবার শব্দ দুইটার মাঝখানে & ব্যবহার করে এককাঠি উপরে উঠে যায়। যদিও হট শব্দটা একই সেন্স প্রকাশ করে। মানে সেক্সুয়াললি এপেলিং। উপমহাদেশে যেহেতু নারীর ফিগার নিয়ে সরাসরি কথাবলার কোন রীতি নেই এবং সেটা অভদ্রতার শামিল তাই এখানকার সমাজ নিজে নিজে একটা অর্থ করে নিয়েছে। দীপিকা সেক্সি বলতে শুধু শরীর সম্পর্কিত ব্যপারটাই মনে করেন না তার সাথে সৌন্দর্যবৃত্তীয় অনেক কিছুই ভাবে। হয়ত তার মত অনেকে তাই ভাবে কিন্তু ডিকশনারি অন্য কথা বলে। বাংলাদেশে অনেককেই আমি জিজ্ঞাস করেছি তারা সেক্সি বলতে আসলে কি বোঝাতে চায় ? বেশির ভাগের উত্তর ছিল সেক্সি মানে সুন্দর। এই হচ্ছে অবস্থা !! সেক্সি আসল মানে করলে দাঁড়ায় তোমার শারীরিক গঠন বেশ সুন্দর এবং তোমাকে দেখলে আমার যৌন আকর্ষন বোধ হয়। সোজাবাংলায় লুচ্চামিকে ইংরেজি শব্দ দিয়ে হালাল করা আর কি। পুজিবাদি সমাজ বা কর্পোরেট ওয়ার্ল্ড এমন ব্যবসায়িক চটকদার শব্দ দিনদিন বের না করলে কিভাবে এগিয়ে যাবে !!

E shohore, shob khoborer
Niche tomar chaap
Comments ei tumi baap

শিক্ষক হয়েও আপনি অনেক বড়ো সেলিব্রিটি হতে পারেন!
শিক্ষক হয়েও আপনি দেশের প্রথম শ্রেণির একজন কমকর্তার থেকে বেশি টাকা ইনকাম করতে পারবেন!
শিক্ষক হয়েও আপনি সমাজের একজন জনপ্রিয় ব্যক্তির থেকে বেশি জনপ্রিয় হতে পারবেন!
শিক্ষক হয়ে আপনি হয়তো সমাজে পাওয়ারফুল মানুষ হতে পারবেন না, কিন্তু সমাজের সম্মানিত ব্যক্তি হতে পারবেন!
যে-কোনো পেশায় যেতে হলে আপনাকে আগে শিক্ষকের কাছেই আসতে হবে। শিক্ষক ছাড়া পৃথিবীতে কোনো ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার বা বিসিএস ক্যাডার তৈরি হয় না। এজন্য শিক্ষকতা পৃথিবীর সবচেয়ে বড়ো এবং সম্মানের পেশা।