Arfin Alpine
ATHLETE | MOUNTAINEER | EXPLORER
"Exploring the planet through the vibration"
Surrounded by greenery!
মেঘের ওপর আকাশ উড়ে....
📌Bandarban
📷 Arfin Alpine
আজ মহান 'মে দিবস'।
পৃথিবীর সকল শ্রমের মর্যাদা ও শ্রমিকের অধিকার নিশ্চিত হোক।
Going through the burning stones!
📌Baraiyadgala Range, Sitakundu
www.instagram.com/arfin_alpine
Arfin Alpine
This is how hills welcome you on the trail.
📌Somewhere in Baroiyadhala Range
At the edge of the river 'Dakatiya'.
📆 November 2019
Arfin Alpine
সভ্যতার প্রাচীনতম রহস্যের খাতায় একটি মার্জিত ভূমিকার লেখক হয়ে কিংবা ফোরাত নদীর তীরের উর্বর ভূমির মতন আশীর্বাদ হয়ে আমি জীবনের গভীরতা মাপতে চাই। জানতে চাই, জীবনবোধ কি চর্যাপদের যুক্তাক্ষরের মতো জটিল, নাকি বালুতটে আঙুলের ডগায় টানা রেখার মতো সরল? আর সেই অবসরে পৃথিবীর বুকে গবেষণার বিষয়বস্তু হোক হাসি মুখ, হাসি মুখ এবং হাসি মুখ...!
📌 বাহের চর, মেঘনা।
📆 মে, ২০২১
Arfin Alpine
যে ফুলকে ইংরেজিতে বলা হয় 'Golden Shower', প্রমিত বাংলায় 'সোনালু ফুল' এমন ভয়ংকর সুন্দর ফুল গাছগুলোতে ঝুলে থাকে লাঠির মতো বে-সুরুৎ ফাঁফা কালো বীজ। আমরা অসুন্দরটাই দেখলাম, সোনালু ফুল যে গাছে ফুটে, সেই গাছের দিলাম বাঁদরলাঠি!
📌 রামপুর, চাঁদপুর
📆 মার্চ ২০২১
Arfin Alpine
www.instagram.com/arfin_alpine
Brahmaputra is dying here!
📌Bandar, Narayanganj
Arfin Alpine
#ঢাকা_থেকে_চাঁদপুর_হাইকিং
"৫৬৪ টি মডেল মসজিদ"
বাংলাদেশের বেশিরভাগ মসজিদগুলো শুধুমাত্র নামাজের জন্য ব্যাবহার করা হলেও প্রফেট মুহাম্মদ (সাঃ)-র সময়ে এমনকি এখনো বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মসজিদগুলো ইসলামিক কালচারাল হাব হিসেবে ইউজ হয়।
রিসেন্টলি বাংলাদেশে মোট ৫৬৪ টি মসজিদ করা হচ্ছে -যেগুলোকে 'মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সেন্টার' বলা হচ্ছে। যেখানে ইসলামিক নারী ও পুরুষদের পৃথক ওজু ও নামায আদায়ের সুবিধা, লাইব্রেরী, গবেষণা ও দীনি দাওয়াত কার্যক্রম, পবিত্র কুরআন হেফজ, শিশু শিক্ষা, অতিথিশালা, বিদেশী পর্যটকদের আবাসন, মৃতদেহ গোসলের ব্যবস্থা, হজ্জযাত্রীদের নিবন্ধন ও প্রশিক্ষণ, ইমামদের প্রশিক্ষণ ইত্যাদি ব্যবস্থা রাখা হয়। ইমাম-মুয়াজ্জিনের আবাসনসহ সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য অফিসের ব্যবস্থা রয়েছে।
স্ট্রাকচারালি সুন্দর এই মসজিদগুলোর খতিব বা ইমাম সাহেবরা মুসুল্লিদের ইসলামিক কালচারের কতোটুকু এখানে চর্চা করাতে পারেন সেটাই দেখার বিষয়!
এই ছবিটি তুলেছি চাঁদপুরের মতলব দক্ষিণ থেকে।
#ঢাকা_থেকে_চাঁদপুর_হাইকিং
আধুনিক পৃথিবীর সবচেয়ে পুরোনো পথিকের বেশে ঠেলা জাল কাঁধে মাছ ধরতে যাওয়া মানুষটার নাম জিগেস করতে ভুলে গিয়েছিলাম সেদিন। দিগন্তের শেষ সীমানা পেরিয়ে যাবার আগে কেবল হেঁটে যাবার স্মৃতি মনে রাখতে চেয়েছি। স্মৃতিরা এখনো বিস্মৃত হয়নি, বিস্মৃত হচ্ছে কেবল হেঁটে যাওয়া মাঠের পথ!
📌 ব্রাহ্মণবাড়িয়া
📆ডিসেম্বর ২০২৩
www.instagram.com/arfin_alpine
An unreal night under billions of stars; you may call it the 'Billion Stars Hotel'.
📆October, 2023
📌Alikodom, Bandarban
Arfin Alpine
📷 Mahi Anwar
www.instagram.com/arfin_alpine
পদ্মার বুকে মেঘ ভেঙে বৃষ্টি নেমেছে, দূরে কালো রেখার মতো দিগবিদিক হয়ে ছুটে চলছে ছোট্ট ডিঙি নৌকা! আমার গন্তব্য পদ্মা পেরিয়ে মেঘনা!
Arfin Alpine
www.instagram.com/arfin_alpine
বাইশের বসন্ত!
📆 2022
📌রুমা, বান্দরবান
Outdoor Leadership Course
climb4earth
📷 Shakil Mohammad
ঢাকা থেকে হেঁটে চাঁদপুরে এসে পরদিনই চলে যাই পাহাড়ে। সেখানে গিয়ে জুতো ছিঁড়ে, পা মছকে, পথ হারিয়ে একাকার!
#ঢাকা_থেকে_চাঁদপুর_হাইকিং
মেঘের ওপর আকাশ উড়ে,
নদীর ওপাড় পাখির বাসা
আষাঢ়ের বর্ষা, ১৪৩০
📌ডাকাতিয়া, রামপুর, চাঁদপুর।
Arfin Alpine
www.instagram.com/arfin_alpine
"সাড়ে চৌদ্দ বছরে প্রথমবার পাহাড়ে গিয়ে পথ হারানো"
তিনদিনে প্রায় একশো কিলোমিটার পথ হেঁটে ঢাকা থেকে চাঁদপুর আসায় শরীর ক্লান্ত থাকলেও মানসিক ভাবে ভীষণ ফুরফুরে আছি। চমৎকার একটা হাইকিং শেষ, অথচ কিসের যেন অভাব। অভাব যা-ই হোক নিশ্চিত করে লিখতে পারি পাহাড়ই একমাত্র জায়গা যেখানে আমার কখনো সুখের অভাববোধ হয়নি।
তাই পাহাড়েই আশ্রয় নেবার চেষ্টা চালাই। প্রতিবারই পাহাড়ে গেলে একা কিংবা পরিচিত কেউ সাথে যায়। এবার চাই ভিন্ন পথ, ভিন্ন কোন সঙ্গী, ভিন্ন কোন অভিজ্ঞতা। সেই "ভিন্ন" অপশন হিসেবে চলে আসে সালেকিন নামের সাড়ে চৌদ্দ বছরের কিশোর। যে আগে কখনোই পাহাড় দেখতে বের হয়নি। সে বিপুল উৎসাহ নিয়ে অপেক্ষায় আছে পাহাড় ছুঁয়ে দেখার।
সালেকিনের পাহাড় দেখার সাক্ষ্য দিতে চায় তার বড় ভাই মোহাইমিনুল মুন্তাসির। ভদ্রলোকের পাহাড় বিষয়ক একাডেমিক ব্যাকগ্রাউন্ড বেশ রিচ, ভারত থেকে দু'টো কোর্স করে এসেছেন ক্লাইম্বিং নিয়ে। আর সালেকিনের অভিজ্ঞতা বলতে টাচিং দ্য ভয়েড, ইনটু থিন এয়ার অথবা তিন গোয়েন্দার সে সমস্ত ক্যারেক্টারের গল্প বৈ কিছু নেই। অতএব, যতো কাছাকাছি এবং সহজ কিন্তু ট্রেকিংয়ে হাতেখড়ি হবার মতো কোন একটা পাহাড়ের রুট ধরা প্রয়োজন।
চাঁদপুর থেকে সবচেয়ে কাছে পাওয়া গেল মীরসরাই রেঞ্জ৷ নির্দিষ্ট কোন রুট নির্বাচন করা ছাড়াই নিতান্ত সহজ পথে সহস্র ধারা ঝর্ণায় গিয়ে দেখি সহস্রধারায় পানির দুর্ভিক্ষ। জলস্রোতের সেই শোকে আমাদের আগেই দেখি লেকের তলায় মাটির বুক ফেটে চৌচির হয়ে গেছে। পিছনে ফিরে দক্ষিণ-পশ্চিম দিকের বঙ্গোপসাগরের জলরাশি দেখার ইচ্ছে মাথায় আসার আগেই জন-মানবহীন অজনা এক পথ ধরে চলতে শুরু করি উত্তর-পূর্ব দিকে।
মুহূর্তেই আরেকটা জল বিহীন কঙ্কালসার ঝর্ণা, অত্যন্ত কঠিন নামের এই ঝর্ণা দেখেও না দেখার ভান করে নেমে পড়ি ঝিরিপথে। যদিও বুঝা যাচ্ছিল এই ঝিরির রূপ বর্ষায় বেশ কঠোর আর খরস্রোতা থাকে। খটখটে ঝিরিপথে পাহাড় ডিঙানোর চেষ্টায় উপরের দিকে উঠতে-উঠতে প্রতিটা বাঁক শেষে বোল্ডারের আকার বাড়তে থাকে। মাথার উপরে ঘন পাতা আকাশ দেখতে দেয় না। হঠাৎ বাঁ পাশে সবুজ টিলার মতো দেখতে পেয়ে হুড়মুড় করে উঠে যাবার সময়ে বিপত্তি বাঁধে সালেকিনের। পঞ্চাশ ডিগ্রি ঢালে সমতলের মতো করে উঠতে গিয়ে সে বারবার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলছে। গড়িয়ে নীচে পড়তে-পড়তেও কিভাবে যেন উপরে উঠে এলো।
উপরে পথ নেই, কেবল পুড়তে থাকা ঝরা পাতা আর ঘাসের ছাই। ‘চলতে থাকলেই পথ হবে’ বিশ্বাসে কয়েকটা উঁচু-নীচু পাহাড়ের রিজ লাইনের ঘাস মাড়িয়ে এসে পড়ি একটা প্রাচীন পথে। এই পথ কোথা থেকে এসে, কোথায় যাচ্ছে বলা মুশকিল, কারণ আমাদের সেলফোনের নেটওয়ার্ক আর চার্জ ততোক্ষণে উবে গেছে ছবি তোলা আর ভিডিও করায় ব্যস্ত থাকতে গিয়ে।
হাঁটু সমান ঝরা পাতার পথ বেয়ে কিছু পথ শেষ হবার পরে আবছা অক্ষরের একটা ফলক পড়ে জানলাম আমরা আছি হাজারিখিল স্যাংচুয়ারিতে। কয়েক হাজার সেগুন গাছ পেরিয়ে গুটিকয়েক বৈলাম গাছ আর রঙিলা গিরগিটির সাক্ষাৎকার শেষ হতে-হতে প্রায় বিকেল হয়ে গেছে।
হাজারিখিল স্যাংচুয়ারি শেষ করে জীবন্ত এক ঝিরির সাক্ষাৎ পাই, সাথে কয়েকটি অভূতপূর্ব সুন্দর চা বাগান আর লেবু বাগান দেখে হাজারিখিল বাজারে যাবার অনীহা প্রকাশ করি তিনজনই। আগে বড়বিল ইকো ভ্যালিতে যাবো এই চিন্তায়। এবারে কাঁটায় ভরা বেত-বাগানে ভরা ছোট-বড় পাহাড় ডিঙাতে হচ্ছে। ইতিমধ্যে, সালেকিনের হাতে পায়ে যথেষ্ট কাঁটা বিঁধে, চিৎ-কাৎ হয়ে পড়ে হাত পায়ের বিভিন্ন স্থানে প্রথম পাহাড় দর্শনের স্বাক্ষরও এঁকে ফেলে।
আগের তিনদিনের হাইকিংয়ের ধ্কলে কিভাবে যেন আমার বাম পা টা মচকে গিয়েছিল। সেই পা গত ছয় ঘন্টা ধরে ট্রেকিং করায় বিদ্রোহী হয়ে উঠে। ফলে হাঁটার গতির সাথে দর কষাকষি করতে হচ্ছে। কিছু বুঝে উঠার আগেই সেই বাম পায়ের জুতোর সোলটাই বেঈমানি করে খুলে গেল। এদিকে বেত বনের পাহাড় ডিঙিয়ে এক ঝিরিপথের Y জংশনে এসে মনে মনে টস করে বাম পাশের পথ ধরে উপরে উঠার চেষ্টা চালাচ্ছি। ভীষণ স্যাঁতস্যাঁতে ঝিরি পথের বোল্ডারগুলো একেকটা কিম্ভূতকিমাকার সাইজের। একটা সময় গিয়ে আবিষ্কার করলাম সামনে আর পথ নেই, থাকলেও আমার পায়ের যা অবস্থা তা নিয়ে এগিয়ে যাওয়া মুর্খতা। পুনরায় Y জংশনে ফিরে গিয়ে ডান পাশের পথ ধরে উপরে উঠছি, ঠিক বাম পাশের মতো এখানেও পথ শেষ। আবারো Y জংশনে ফিরে আসতে আসতে সন্ধ্যা হয়-হয় করছে। গত কয়েক বছরে দু-চার বার পাহাড়ে যাবার সৌজন্যে পাহাড়ের সন্ধ্যায় হুট করে অন্ধকার নামার বিষয়টা আমি ঢের জানি। কাজেই এবার কিঞ্চিৎ ভয় সঞ্চার হয়েছে, পিছনে যে বেত-বন পার হয়ে এই ঝিরিতে নেমেছি সেটা আবার পার হবার মতো সময় আমাদের নেই। তাছাড়া, মচকানো পায়ের শক্তিও নেই। মুন্তাসির ভাই ঠিকঠাক থাকলেও সালেকিন ভীষণ ক্লান্ত হয়ে গেছে।
উপায় অন্তর না দেখে বেত-বনকে ডান পাশে রেখে ঝিরিপথ ধরে নিচের দিকে যেতে থাকি। ঠিক সন্ধ্যা নামার আগে প্রত্যাশিতভাবে হাতের ডান পাশে (পূর্ব দিকে) একটা রুট ধরে উপরে উঠার কিছুক্ষণ পরেই পাই ত্রিপুরা নৃ-গোষ্ঠীর গ্রাম। আমাদের সাথে পানি শেষ, কাজেই তাদের কাছ থেকে পানি আর সামনের কোন পথ কোনদিকে গেছে জেনে নিয়ে আবার পথে নামি। ততক্ষণে সন্ধ্যা নেমেছে, খুঁড়িয়ে-খুঁড়িয়ে হাজারিখিল বাজারে এসে তোড়জোড় লাগাই ফিরে আসার। সেখান থেকে স্বেতছড়া বাজারের রাস্তাটা আমরা এসেছি বাইকে চড়ে। পিছনে ফেলে এসেছি কয়েকটি অসম্ভব সুন্দর চায়ের বাগান, লেবুর ঘ্রাণ আর বাংলার নৈসর্গিক পথে প্রান্তরের গান।
★যারা পুরো লিখাটা পড়েছেন, আশা করি ছবি/ভিডিওগুলো দেখতে এবং ক্যাপশানগুলো পড়তে কার্পণ্যবোধ করবেন না।
(ছবিগুলো তুলেছেন Mohaiminul Muntasir)
Ramp walk through the trail!🐒
📌Mirsarai, Chittagong
📸 Mohaiminul Muntasir
ছবিতে আমার পিছনে দেখা যাচ্ছে সালেকিনকে৷ যে প্রথমবারের মতো পাহাড় দেখতে বেরিয়েছে!
📌Mirsarai Range
Follow me:
Arfin Alpine
www.instagram.com/arfin_alpine
📸 Mohaiminul Muntasir
এবং পাহাড়ে!
📌 Somewhere in Mirsarai!
📸 Mohaiminul Muntasir
Follow me on-
www.instagram.com/arfin_alpine
Well, I made it from Dhaka to Chandpur
#ঢাকা_থেকে_চাঁদপুর_হাইকিং ৩য় দিন
Right Now!
📌Matlab Uttar, Chandpur.
#ঢাকা_থেকে_চাঁদপুর_হাইকিং ৩য় দিন
এইসব অলৌকিক ভোর দেখার জন্যেই বেঁচে থাকা!
📌দাউদকান্দি, কুমিল্লা।
#ঢাকা_থেকে_চাঁদপুর_হাইকিং ৩য় দিন
মেঘনা নদীর পানি আজীবন দেখেছি ঘোলাটে রঙের কিংবা আকাশ পরিষ্কার থাকলে হালকা নীল। কিন্তু, এমন সবুজ কখনোই দেখিনি৷ আজ যখন মেঘনা ব্রিজ পার হচ্ছিলাম তখন এই ছবি তুলেছি। সবুজ রঙের এই মেঘনা দেখতে ভীষণ সুন্দর!
📌 মেঘনা ব্রিজ, নারায়ণগঞ্জ/মুন্সিগঞ্জ
#ঢাকা_থেকে_চাঁদপুর_হাইকিং ২য় দিন
(ব্রহ্মপুত্র) "Brahmaputra" One of the most significantly dangerous rivers in the world that has taken thousands of lives.
📌Sonargaon, Narayanganj
#ঢাকা_থেকে_চাঁদপুর_হাইকিং ২য় দিন
শুভসকাল!
#ঢাকা_থেকে_চাঁদপুর_হাইকিং ২য় দিন
#ঢাকা_থেকে_চাঁদপুর_হাইকিং ১ম দিন
ঢাকা থেকে চাঁদপুর (১০০+ কিলোমিটার) হেঁটে কেন যাচ্ছি এর ঠিকঠাক কোনো উত্তর আমার কাছে নেই। নিছক ইচ্ছে হয়েছে বলেই যাচ্ছি হয়তো।
যাই হোক, পথে যখন নেমেছি একটু ভিন্ন রাস্তায় যেতে খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠে হাঁটা দেই। রাস্তায় লেখার মতো কোন ঘটনা তো ঘটেই নি, বরং প্লে লিস্টের ফেভ্রেট গানগুলি শেষ হবার আগেই মধ্যযুগীয় পৃথিবীর আধুনিক এক নগরী নারায়ণগঞ্জে চলে আসি।
ফতুল্লা ক্রস করার সময় টাইমলাইনের পিছনে গিয়ে নিজেকে পারস্য থেকে আসা সাধু সম্রাট শাহ্ ফতেহউল্লার ক্যারেক্টারে চিন্তা করার চেষ্টায় ছিলাম৷ কিন্তু, আনাড়ি গাড়িগুলোর হর্ণের শব্দে আবার ফিরে আসতে হয় একবিংশ শতাব্দীর আজকের দিনে। ততক্ষণে সাধু সম্রাট ধর্ম প্রচার করে নিজের নামে নামকরণ করে ফেলেছে "ফতুল্লা"।
আর আমি চাষাড়ায় এসে Muntasir এবং Ameet ভাই'র সাথে Salehin ভাই'র বাসায় অদ্রি । Audree নিয়ে নিয়ে কথা বলতে বলতেই কয়েক দফা খাবার- করে ফেলি সাবাড়!
বিকেলে ভাই সহ শহরের আনাচে-কানাচেতে ঢু মারি, ফুল এবং পাখি দেখি। ডিআইটি মসজিদের সামনে অসাধারণ স্বাদের মাশরুম আর টক হজম হবার আগেই Tuhin নিয়ে আসে তার ডেরায়।
আজ যেখানে রাত, সেখানেই কাৎ!
চলবে, কিংবা চলবে না....
Blessed me by following me on
www.instagram.com/arfin_alpine
শরীরের বাজে অবস্থা ছিলো বেশ কিছুদিন যাবৎ। একারণে Smart Bangladesh Run 2024 শর্ট ম্যারাথনে দৌড়ে শেষ করেছি। (আসলে হেঁটেছি) খুবই স্মুদ ছিলো। আয়োজনও ভালোই হয়েছে। ৭.৫ কিলোমিটার শেষ করতে সময় লেগেছে ৬৩ মিনিট।
Dear Planet Earth,
Happy Valentine's Day!