Dhaka Gladiators
Dhaka gladiators is a team of BANGLADESH PREMIER LEAGUE(BPL).UROPA GROUP IS OWNER OF Dhaka gladiators.It's a MOST BIG Team OF BPL.
Dhaka gladiators is a team of BANGLADESH PREMIER LEAGUE(BPL).UROPA GROUP IS OWNER OF Dhaka gladiators.It's a MOST BIG Team OF BPL.Dhaka Gladiators Team Squad Of BPL and Players List season 2013 :
3,65,000 Shakib Al Hasan
2,75,000 Shahid Afridi
1,41,000 Mashrafee
1,21,000 Anamul Haque
1,15,000 Lasith Malinga
91,000 Mossarraf Hossain
75,000 Dilshan
75,000 Luke Wright
75,000 Owaish Shah
60,000 Ashra
Best of luck to our Tigers on their Tour of Zimbabwe!!
Let's Roar once again!
ICC and BCB launched logo of T20 World Cup 2014 Bangladesh yesterday. The logo uses the colours of the Bangladesh flag with splashes of blue which represents Bangladesh's iconic waterways (as well as being the ICC's own colour). The T is made up of cricket stumps and the 0 in the T20 represents the cricket ball complete with Bangladeshi green seam while the white in the design lends an energetic, friendly and youthful feel to the logo. — ICC T20 World Cup 2014 Bangladesh logo unveiling Ceremony!
4th Five-wicket haul for Abdur Razzak and He becomes the 1st Bangladeshi bowler to take 200 wickets in ODI. Congratulations Razzak!!
Dhaka Gladiators's cover photo
Captain Fantastic Mushfiqur Rahim becomes the first Bangladeshi batsman ever to score a double ton in Test cricket. Congratulations Mushfiqur!!
********আশরাফুলের পর শতক মুশফিকের********
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টেস্টে ব্যাট করছে বাংলাদেশ। আশরাফুল ও মুশফিকুর রহিমের শতকে প্রথম ইনংসে চার উইকেট হারিয়ে টাইগারদের সংগ্রহ ৪৩৮ রান।
ব্যাট করছেন আশরাফুল (১৮৯) ও মুশফিকুর রহিম ( ১৫২)।
এর আগে প্রথম ইনিংসে চার উইকেটে ৫৭০ রান করে ইনিংস ঘোষণা করে শ্রীলঙ্কা।
*********ম্যারিয়ানাকে ৪-০ গোলে হারালো বাংলাদেশ************
জয় দিয়েই এএফসি চ্যালেঞ্জ কাপের বাছাইপর্ব শেষ করেছে বাংলাদেশ। ‘ডি’ গ্রুপের শেষ ম্যাচে টিম বিজেএমসির ফরোয়ার্ড তকলিসের জোড়া গোলে লাল-সবুজরা ৪-০ গোলে বিধ্বস্ত করেছে নর্দার্ন ম্যারিয়ানা আইল্যান্ডকে।
কাঠমান্ডুর দশরথ স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ম্যাচে প্রতিযোগিতায় প্রথমবারের মতো অংশ নেওয়া ম্যারিয়ানার বিপক্ষে বড় জয়ের প্রত্যাশা নিয়েই মাঠে নেমেছিলো কোচ লোডভিক ডি ক্রুইফের দল। ম্যাচের প্রথম মিনিটেই গোল করে বড় জয়ের ইঙ্গিতও রাখে লাল-সবুজরা। আবদুল বাতেন মজুমদার কোমলের দেয়া বলে পোস্ট লক্ষ্য করে শট নেন স্ট্রাইকার মিঠুন চৌধুরী। হেডে জাল কাঁপান বক্সে থাকা তকলিস (১-০)।
একাধিক সুযোগ নষ্ট করার পর ৩৮ মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ করে বাংলাদেশ। কোমলের পাসে এবার নিশানাভেদ করেন স্ট্রাইকার শাখাওয়াত হোসেন রনি। দ্বিতীয় পোস্ট দিয়ে বল জালে জড়ান আবাহনীর এই ফরোয়ার্ড। ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে থেকেই বিশ্রামে যায় ডি ক্রুইফের শিষ্যরা।
কয়েকটি ব্যর্থ প্রয়াসের পর ৮৩ মিনিটে ৩-০ তে এগিয়ে যায় বাংলাদেশ। প্রতিপক্ষের বিপদ সীমানায় ঢুকে কোনাকুনি শটে ব্যক্তিগত দ্বিতীয় ও দলের তৃতীয় গোল করেন তকলিস। ইনজুরি সময়ে (৯০+১ মি.) মারিয়ানার পরাজয়ের কফিনে শেষ পেরেক ঠুকেন আশরাফ মাহমুদ লিঙ্কন।
নর্দার্ন ম্যারিয়ানাকে বড় হার থেকে বাঁচানোর নায়ক গোলরক্ষক জোহান থমাস। একাদশ মিনিটে শাখাওয়াত রনির পেনাল্টিসহ পুরো ম্যাচেই বাংলাদেশের বেশ কটি আক্রমণ দক্ষতার সঙ্গে সামাল দেন এই বর্ষীয়ান গোলরক্ষক।
ম্যাচ শেষে বাংলাদেশের ডাচ কোচ ক্রুইফ বলেন,‘এই ফলাফলে আমি পুরোপুরি সন্তুষ্ট হতে পারছি না। আমরা পেনাল্টিসহ অনেকগুলো সুযোগ নষ্ট করেছি। তবে ছেলেরা নিজেদের উজাড় করে পরিশ্রমী খেলা খেলেছে সেজন্য আমি খুশী। প্রতিপক্ষ যখন এত রক্ষণাত্মক খেলে তখন গোল করাটা সহজ হয় না।’
তিন ম্যাচে দুই জয়ে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৬ পয়েন্ট। গ্রুপের প্রথম ম্যাচে ফিলিস্তিনের বিপক্ষে ১-০ গোলে হারলেও নেপালের বিপক্ষে ২-০ গোলের জয়ে ঘুরে দাঁড়ায় বাংলাদেশ। সমান ম্যাচে কোনো পয়েন্ট অর্জন করতে পারেনি নর্দার্ন ম্যারিয়ানা আইল্যান্ড। প্রথম ম্যাচে নেপালের কাছে ৬-০ গোলে হারের পর শক্তিশালী ফিলিস্তিনের বিপক্ষে ৯-০ গোলে হারে প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপরাষ্ট্রটি।
এদিকে দুই জয় সত্ত্বে বাংলাদেশের চূড়ান্ত পর্বে ওঠাটা নিশ্চিত নয়। লাল-সবুজদের চূড়ান্ত পর্বের সম্ভাবনা নির্ভর করছে বুধবার গ্রুপের শেষ ম্যাচে ফিলিস্তিন ও নেপালের লড়াইয়ের ওপর। এই ম্যাচের ফলাফলের ওপরই গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন ও রানার্সআপ নির্ধারণ হবে। নেপাল ফিলিস্তিনের বিপক্ষে বড় ব্যবধানে জিতলে কোনো আশা থাকবে না বাংলাদেশ দলের।
পাঁচটি গ্রুপে অনুষ্ঠিত বাছাইপর্বের সেরা পাঁচ দল এবং দুই সেরা রানার্সআপ দল চ্যালেঞ্জ কাপের চূড়ান্ত পর্বে উন্নীত হবে।
বাছাইপর্বে অপর গ্রুপগুলোর মধ্যে মিয়ানমারে অনুষ্ঠিত ‘এ’ গ্রুপে দুই ম্যাচে ৬ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে রয়েছে ভারত। সমান ম্যাচে ৪ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয়স্থানে রয়েছে মিয়ানমার। বুধবার গ্রুপের শেষ ম্যাচে ভারত-মিয়ানমার মুখোমুখি হবে। ম্যাচটিতে ভারত জয় বা ড্র করলেই চূড়ান্ত পর্বের আশা তিরোহিত হবে স্বাগতিক মিয়ানমারের।
লাওসে অনুষ্ঠিত ‘সি’ গ্রুপের বাছাইপর্বের লড়াইয়ে দুই ম্যাচে ৬ পয়েন্ট নিয়ে আফগানিস্তান শীর্ষে রয়েছে। সমান ম্যাচে চার পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয়স্থানে রয়েছে লাওস। গ্রুপের শেষ ম্যাচে আফগানিস্তান ও লাওস মুখোমুখি হবে। এই ম্যাচে লাওস হারলে বাংলাদেশের সম্ভাবনা উজ্জ্বল হবে। এদিকে ‘বি’ ও ‘ই’ গ্রুপের বাছাইপর্বের লড়াই শেষ হবে যথাক্রমে ২১ মার্চ ও ২৬ মার্চ।
Ok, now we've seen everything. (Queenstown, New Zealand).............
Very well bating performance by our tigers on final day of 3 day practice match against Sri Lanka Development Emerging Team today.
Sri Lanka Emerging Team 410; Bangladeshis 479
Ashraful 102 | Mominul 99 | Gazi 82*
Mushfiqur 81 | Mahmudullah 56
Result: match drawn
*******আশরাফুলের শতক, এক রানের আক্ষেপ মমিনুলের*********
শ্রীলঙ্কায় টেস্ট সিরিজ পূর্বে তিন দিনের প্রস্তুতি ম্যাচে শতক হাঁকিয়েছেন বাংলাদেশের অভিজ্ঞ ব্যাটসম্যান মোহাম্মদ আশরাফুল। শ্রীলঙ্কা উদীয়মান একাদশের ৪১০ রানের জবাবে শেষ দিন ব্যাটিংয়ে বেশ ভালো প্রস্তুতিই নিচ্ছে বাংলাদেশ। শেষ দিন ৭১ ওভার শেষে চার উইকেটে ২৯৬ রান।
দ্বিতীয় দিন বৃষ্টির কারণে খুব বেশিক্ষণ ম্যাচ গড়ায়নি। বিনা উইকেটে ৮ রানে তৃতীয় দিন মাঠে নামে জহুরুল ইসলাম ও এনামুল হক। আরো ১৪ রান যোগ করতে এ জুটি ভাঙে, ৬ রানে সাজঘরে ফিরেন এনামুল। ২৯ রানে আউট হন জহুরুলও।
৪৫ রানে দুই উইকেট হারানো বাংলাদেশকে স্বস্তি এনে দেন আশরাফুল ও মোমিনুল হক জুটি। ১৭৮ রান আসে তৃতীয় এ জুটিতে। আশরাফুল ১৫১ বলে ১১ চার ও এক ছয়ে ১০২ রানে আউট হন। দলের দ্বিতীয় শতকের পথে ছিলেন মমিনুল, কিন্তু নার্ভাস নাইনটিসে সাজঘরে ফিরেন টেস্ট অভিষেকের অপেক্ষায় থাকা এ ব্যাটসম্যান। ৩৯ রানে অপরাজিত মাহমুদুল্লাহ, অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম নেমেছেন মাঠে।
Fixture of Bangladesh Cricket Team's upcoming series against Sri Lanka.
Timeline Photos
**********টানা দ্বিতীয় শিরোপা গ্ল্যাডিয়েটরসের**************
ইনিংসের শুরু ও শেষটা করলেন ডানহাতি পেসার তাসকিন আহমেদ। আর এর মাঝে দুর্দান্ত এক স্পেল করে চ্যাম্পিয়ন ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরসকে ৯ উইকেটে ১৭২ রানে বেধে দিলেন আরেক পেসার রুবেল হোসেন।
বিপিএলের দ্বিতীয় আসরে শিরোপা হাতে তুলতে চিটাগং কিংসের প্রয়োজন ছিল ১৭৩ রান। ভালো সূচনা করলেও মোশাররফ হোসেনের ঘূর্ণির সঙ্গে আলফানসো থমাসের পেসে ১২৯ রানেই গুটিয়ে যায় চিটাগং কিংস।
ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস: ১৭২/৯ (২০ ওভার)
চিটাগং কিংস: ১২৯/১০ (১৬.৪ ওভার)
ফল: ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস জয়ী ৪৩ রানে।
নিজের দুই ওভারে মোশাররফ দারুণ এক ব্রেক থ্রু আনেন। তার কাছে উইকেট বিলিয়ে দেন নুরুল হাসান (১৪), রায়ান টেন ডেসকাট (২) ও জেসন রয় (৪০)। এর আগে মাশরাফি প্রথম উইকেটের পতন ঘটান শেহান জয়সুরিয়াকে সাজঘরে পাঠিয়ে। সাকলাইন সজীব নেন রবি বোপারার উইকেটটি। ২৮ বলে ছয় বাউন্ডারিতে সর্বোচ্চ ৪০ রান করেন জেসন।
পরবর্তীতে আরো দুটি উইকেট হারালেও মাহমুদুল্লাহর ব্যাটে ভরসা করছিল চিটাগং। কিন্তু ১৭তম ওভারে আরেকটি ব্রেক থ্রু আনেন আলফানসো থমাস। টানা দুটি উইকেট তুলে নেন ডানহাতি এ পেসার। ২৮ বলে তিনটি করে চার ও ছক্কায় ৪৪ রানে সাকলাইন সজীবের তালুবন্দি হন অধিনায়ক। আর বোল্ড হয়ে সাজঘরে ফেরেন তাসকিন আহমেদ।
শেষ উইকেট তুলে নিতে বেশি সময় নেয়নি গ্ল্যাডিয়েটরস। ওই ওভারেই মাশরাফির থ্রোতে রান আউট হন এনামুল হক জুনিয়র।
মোশাররফ ও আলফানসো সর্বোচ্চ তিনটি করে উইকেট দখল করেন।
টানা দ্বিতীয় শিরোপার লড়াইয়ে টসে হেরে ব্যাট করতে নেমে প্রথম ওভারের শেষ বলে তাসকিনের শিকার হন গ্ল্যাডিয়েটরস ওপেনার তিলকরত্নে দিলশান। মোহাম্মদ আশরাফুল ও এনামুল হকের ২৬ বলে ৪৪ রানের জুটিতেই সেই ধাক্কা সামলে ওঠে দল। আশরাফুল ১৬ বলে দুই চার ও এক ছয়ে ২৪ রানে দিলহারা লকুহেত্তিজের শিকার হন। এনামুলের ৩১ বলে পাঁচ চার ও দুই ছয়ের অর্ধশতকের পর বড় এক সংগ্রহের আশা করেছিল গ্ল্যাডিয়েটরস। কিন্তু আর পাঁচ বল খেলে একটি বাউন্ডারি হাঁকিয়ে সর্বোচ্চ ৫৮ রানের ইনিংসে রুবেলের কাছে সরাসরি বোল্ড হন এনামুল।
ব্যাটসম্যানদের আসা যাওয়ার মাঝে এরপর কিছুটা বিরতি আনেন সাকিব আল হাসান। ২৯ বলে দুই চার ও দুই ছক্কায় ৪১ রানে দিলহারার দ্বিতীয় শিকার হলেন সাকিবও।
সাকিব সাজঘরে ফিরলেই রুবেল উদযাপন করলেন দুর্দান্ত এক ওভার। ১৯তম ওভারে জশুয়া কব (৩), ড্যারেন স্টিভেন্স (৮) ও মাশরাফি বিন মুর্তজাকে (৮) ফেরান ডানহাতি এ পেসার। শেষ ওভারে আলফানসো থমাসকে বোল্ড করে ফেরান তাসকিন।
সর্বোচ্চ চার উইকেট নেন রুবেল। তাসকিন ও দিলহারা নেন দুটি করে উইকেট।
YES......!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!...We are the new CHAMPION.
Chittagong Kings 127/7 (16.0/20 ov)
Chittagong Kings require another 46 runs with 3 wickets and 24 balls remaining
Chittagong Kings RR 7.93
Last 5 ovs 47/2 RR 9.40
Required RR 11.50
Dhaka Gladiators RR 8.60
Update:
Dhaka Gladiators 172/9 (20/20 ov)
Chittagong Kings 3/0 (0.5/20 ov)
Chittagong Kings require another 170 runs with 10 wickets and 19.1 overs remaining
Chittagong Kings RR 3.60
Required RR 8.86
Dhaka Gladiators RR 8.60
Chittagong Kings won the toss and elected to bowl first against Dhaka Gladiators in the grand finale of Bangladesh Premier League-2. DG-150/5,over-17.
Amazing crowds here in Mirpur. What do you think Who will lift the trophy today?
which team will be the champion ??
Chittagong Kings or Dhaka Gladiators ?????
Who will win the BPL season 2 cup???
1) Dhaka Gladiators
2) Sylhet Royals
3) Chittagong Kings
4) Duronto Rajsahi
VOTE!!!
Admin shawon
DG WIN THE GAME....N.........FINAL.
What a match that was! Finally, Dhaka Gladitors beat Sylhet Royals by 4 runs and marches to the final. Thanks to Mushfiqur Rahim for his great knock of 86 off 44.
Dhaka Gladiators: 197/9 in 20.0 overs RR: 9.85
Sylhet Royals: 193/6 in 20.0 overs RR: 9.6
CONGRATULATIONS!
At last we win.what a match.cradit goes to 'gayle'
******গেইলের ব্যাটিং ঝড়ে গ্ল্যাডিয়েটরসের ১৯৭ ****** সরাসরি ফাইনালে যাওয়ার লড়াইয়ে সিলেট রয়্যালসের বিপক্ষে শুরুতে বিপদে পড়েছিল ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস। দলে যোগ দিয়েছিলেন ক্রিস গেইল। শুরু থেকেই তাঁর ব্যাটিংও ছিল ম্লান। তবে ব্যাট হাতে আচমকা জ্বলে ওঠেন ক্যারিবীয় তারকা, শেষ পর্যন্ত সাকিব আল হাসানের পর গেইলের ঝড়ো শতকে ৯ উইকেটে ১৯৭ রান করেছে চ্যাম্পিয়নরা।
প্রথম দুই ওভারে তিলকরত্নে দিলশান ও মোহাম্মদ আশরাফুলের গুরুত্বপূর্ণ উইকেট দুটি হারানোর পাশাপাশি মাত্র ৫ রান করে গ্ল্যাডিয়েটরস। প্রথম বলে দিলশানকে ফেরান সোহাগ গাজী, পরের ওভারে এলটন চিগুম্বুরার শিকার হন আশরাফুল।
সাকিব নেমেই ব্যাট ঝড় তোলেন। তাঁকে কিছুটা সহায়তা করেন গেইল। পরের পাঁচ ওভারে এ জুটি যোগ করেন ৫৮ রান। ২১ বলে দুই চার ও চার ছয়ে ৩৮ রান করে সাকিব থামেন সাজিদুলের কাছে। পরের বলেও বাঁহাতি এ পেসারের বলে মোহাম্মদ নবীর তালুবন্দি হন ড্যারেন স্টিভেন্স।
পরের ওভারে সোহাগের দ্বিতীয় শিকার হন এনামুল হক, রানের খাতা তখনো খুলতে পারেননি। পোলার্ডকে নিয়ে ব্যাটে ঝড় তোলেন গেইল। ৩৬ বলে ছয়টি করে চার ও ছক্কায় এবারের আসরে নিজের প্রথম ম্যাচেই অর্ধশতকের দেখা পান ক্যারিবীয় তারকা। পোলার্ড ১৮ রানে সাজঘরে ফেরেন। এরপরই জ্বলে ওঠে গেইলের ব্যাট।
৩১ বলে তিন চার ও এক ছয়ে ৩২ রান। ১৩ ওভার শেষেও ক্রিস গেইলকে টি-টোয়েন্টির আদলে দেখা গেল না। এরপরই জ্বলে উঠল ক্যারিবীয় তারকার ব্যাট। ৩৬ বলে চারটি করে চার ও ছক্কায় এবারের আসরে নিজের প্রথম ম্যাচেই অর্ধশতক করলেন। পরে আরো ১০টি বল খেললেন, যার মধ্যে ছয়টিই ছক্কা ও একটি বাউন্ডারি। ৪৬ বলে করে ফেললেন সেঞ্চুরি, বাউন্ডারি থেকেই এসেছে ৮০ রান (পাঁচটি চার ও ১০টি ছয়)। বিপিএলে প্রথম আসরে করেছিলেন সর্বোচ্চ ১১৬ রান, এবারো নিজেকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে ছিলেন। কিন্তু ১৯তম ওভারে মোহাম্মদ নবীর বলে থামতে হয় তাকে। ১৩তম ছক্কা হাঁকাতে গিয়ে সোহাগের তালুবন্দি হন বাঁহাতি এ ব্যাটসম্যান। ৫১ বলে ৫ চার ও ১২ ছয়ে ১১৪ রানের অনবদ্য ইনিংস খেলেন গেইল। এবারের আসরের এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ রান করলেন তিনিই।
প্রথম রাউন্ডে দুদল দুবার মুখোমুখিতে একবার করে জয় পেয়েছে।
*******শীর্ষে থেকে সিলেটের মুখোমুখি হচ্ছে ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস*****
ক্রিকেট গেইল এবং কাইরান পোলার্ড হযরত শাহাজালাল আন্তর্জাতিক বিমানন্দরে পৌঁছানোর আগেই ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরসের ব্যাটিং ইনিংস শেষ। খবরটা তাদের কানে পৌঁছে দেওয়ারই কথা। গ্ল্যাডিয়েটরস ২০ ওভারে ছয় উইকেটে করে ১৬৮ রান। ওই রান নিয়ে চিটাগং কিংসের বিপক্ষে ম্যাচটা অনায়াসে জিতে তারা। ২৯ রানের এই জয়ে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে থেকেই শুক্রবার দ্বিতীয় স্থানে থাকা সিলেট রয়্যালসের মুখোমুখি হবে কোয়ালিফায়ার ম্যাচে।
ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস: ১৬৮/৬ (২০ ওভার)
চিটাগং কিংস: ১৩৯/৯ (২০ ওভার)
ফল: ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস ২৯ রানে জয়ী
গেইল-পোলার্ডরা জেনেই এসেছেন কিংসের কাছে এই ম্যাচ হারলেও গ্ল্যাডিয়েটরসের শীর্ষ চারের জায়গা নড়চড় হবে না। শুক্রবারের কোয়ালিফায়ার ম্যাচ নিয়েই যত চিন্তা তাদের। শুক্রবার সন্ধ্যা ছয়টায় মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে সিলেটের মুখোমুখি হতে হবে গেইলরা।
প্রথমে ব্যাট করতে নেম গ্ল্যাডিয়েটরস প্রথম উইকেট হারায় ১৩ রানে। জশুয়া কব ব্যক্তিগত পাঁচ রানে রুবেল হোসেনের বলে ক্যাচ তুলে সাজঘরের ফেরেন। তিলকারত্নে দিলশান এবং এনামুল হক বিজয়ের দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে এসেছে ৬৩ রান। বিজয় ২৬ বলে ২৩ রান করে এনামুল হক জুনিয়রের বলে নাজমুল হাসান অপুর হাতে ক্যাচ হন। এরপর দিলশান ৪৯ বলে রায়ন টেন ডেসকাটের বলে এলবিডব্লু। সাকিব আল হাসান এবং ড্যারেন স্টিভেন্স ৭৫ রান যোগ করেন চতুর্থ উইকেটে। স্টিভেন্স ২১ বলে ২১ রানে তাসকিন আহমেদের শিকার। কিন্তু সাকিব শেষপর্যন্ত খেলে নয় চারে ২৯ বলে করেন ৫৯ রান। ২৫ বলে হাফ সেঞ্চুরি করেন।
জ্যাসন রয় ব্যক্তিগত নয় রানে সাকিবের বলে বোল্ড হলেও দ্বিতীয় উইকেটে নাজমুল হোসেন মিলন ও মার্শাল আইয়ুব ৭২ রানের জুটি গড়লে ব্যাটিংয়ের ভালো শুরু পায় কিংস। মার্শাল ৩২ রানে মোশাররফ হোসেনের বলে বোল্ডআউট। ছয় রানের ব্যবধানে দিলশানের বল সোজা আঘাত হানে মিলনের উইকেটে। পাঁচ চার দুই ছয়ে ৩০ বলে ৪৩ রান এসেছে তার ব্যাট থেকে। অবশ্য এরপর আর ধারাবাহিকতা থাকেনি। গ্ল্যাডিয়েটরসের বোলিং তোপে একের পর এক উইকেট হারিয়েছে কিংস। ২০ ওভারে নয় উইকেট হারিয়ে ১৩৯ রান করতে পারে কিংস।
গ্ল্যাডিয়েটরসের সাকিব, থমাস, মোশররফ এবং দিলশান দুটি করে উইকেট নেন।
লিগের শেষ ম্যাচটা হারলেও কিংসের শীর্ষ চারে থাকা নিয়ে কোন সমস্যা হয়নি। বুধবারই দুরন্ত রাজশাহীকে হারিয়ে শীর্ষ চারে খেলা নিশ্চিত করে দলটি।
*************আশরাফুলের শতকে জিতল ঢাকা*********
পয়েন্ট টেবিলের তলানিতে থাকা খুলনা রয়েল বেঙ্গলসের ছুঁড়ে দেয়া ১৭৭ রানের লক্ষ্যে নেমে শুরুতে বিপদে পড়ে ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস। তবে মোহাম্মদ আশরাফুলের অপরাজিত শতকে চার বল বাকি থাকতে ছয় উইকেটের জয় তুলে নিয়েছে শীর্ষ দলটি। এখন পর্যন্ত বিপিএলের এবারের আসরে সর্বোচ্চ ১০৩ রানের ব্যক্তিগত ইনিংস খেললেন ডানহাতি এ ব্যাটসম্যান। এর আগে ট্রেভিস বার্ট ও জেহান মুবারকের ব্যাটে ৬ উইকেটে ১৭৬ রানের লড়াকু ইনিংস গড়ে খুলনা।
খুলনা রয়েল বেঙ্গলস: ১৭৬/৬ (২০ ওভার)
ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস: ১৮০/৪ (১৯.২ ওভার)
ফল: ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস ৬ উইকেটে জয়ী।
তিলকরত্নে দিলশানকে নিয়ে শুরুতে ৪১ রানের উদ্বোধনী জুটি গড়েন আশরাফুল। দিলশান (৪) সামিউল্লাহ শেনওয়ারির বলে সাজঘরে ফেরেন। এরপর চার রান যোগ হতে সাকিব আল হাসান ও এনামুল হকও ব্যাটিং উইকেট ছেড়ে চলে যান।
ইনিংসের মাঝের এ ধাক্কা গ্ল্যাডিয়েটরস সামলে ওঠে আশরাফুল ও জশুয়া কবের ৬১ রানের জুটিতে। ৩১ রানে সানজামুল ইসলামের শিকার হন কব।
চার উইকেটের পতন হলেও আশরাফুলের ব্যাটের ঝড় থামেনি। ৫৬ বলে ১৪ চার ও দুই ছয়ে বিপিএলে নিজের প্রথম শতক হাঁকান ডানহাতি এ ব্যাটসম্যান। শাহরিয়ার নাফিসের পর দ্বিতীয় বাংলাদেশি হিসেবে আশরাফুল শতকের দেখা পেলেন এ টুর্নামেন্টে। ৫৮ বলে ১৪ চার ও দুই ছয়ে ১০৩ রানে অপরাজিত ছিলেন ডানহাতি এ ব্যাটসম্যান। অপর প্রান্তে জয়সূচক রানটি এসেছে ৩৬ রানে অপরাজিত থাকা ড্যারেন স্টিভেন্সের ব্যাট থেকে।
খুলনার পক্ষে একটি করে উইকেট নেন শাপুর জাদরান, সামিউল্লাহ শেরওয়ানি, জেহান মুবারক ও সানজামুল ইসলাম।
এর আগে টসে জিতে ব্যাটে নেমে দ্বিতীয় বলেই প্রথম উইকেট হারায় খুলনা। ক্রিস লিডলের বলটি মিথুন আলীর ব্যাট ছুঁয়ে পেছনে থাকা এনামুল হকের তালুবন্দি হয়। টুর্নামেন্টে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ রান সংগ্রহকারী শাহরিয়ার নাফিস মাত্র তিন রান করে আলফানসো থমাসের শিকার হন। ১০ রানে দুই উইকেট হারানোর ধাক্কাটা ঠিকই সামলে ওঠেন বার্ট ও মুবারক। তৃতীয় উইকেটে তাদের ১২০ রানের জুটিতে শক্ত ভিত্তি গড়ে তোলে খুলনা।
মুবারক ৪৩ বলে ছয় চার ও দুই ছয়ে ৬৫ রানে সাকিব আল হাসানের শিকার হন। একে একে লু ভিনসেন্ত (৬), নাজিমউদ্দিন (১) ও সামিউল্লাহ শেনওয়ারি (২) উইকেট হারালেও ব্যাট হাতে লড়াই করেছেন বার্ট। অস্ট্রেলিয়ান এ বাঁহাতি ব্যাটসম্যান ৫৬ বলে ছয়টি করে চার ও ছয়ে ৯৪ রানের সর্বোচ্চ ইনিংস খেলে অপরাজিত ছিলেন। অপর প্রান্তে ফরহাদ রেজা করেন ১ রান।
আলফানসো থমাস সর্বোচ্চ তিন উইকেট নেন। দুটি দখল করেন সাকিব।
Dhaka Gladiators visited some Private Universities today.
********বিধ্বংসী জয়ে সবার উপরে ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস*************
টি-টোয়েন্টিতে বিশাল রানের ইনিংস অনেক আছে। কিন্তু বিপিএলে আগের সর্বোচ্চ ইনিংস ছিল ২১৩ রানের, দুরন্ত রাজশাহীর ওই ইনিংসটি খেলেছিল। এবার সেই রেকর্ডই ছাড়িয়ে গেল গ্ল্যাডিয়েটরস। মঙ্গলবার রংপুর রাইডার্সের বিপক্ষে ২০ ওভারে চার উইকেটে করল ২১৭ রান। রংপুরের পক্ষে এই রান মোকাবেলা করে ম্যাচ জেতা যে সম্ভব না তা একপ্রকার নিশ্চিতই ছিল। গ্ল্যাডিয়েটরস ম্যাচটা জিতল ৮৮ রানে। এবারের বিপিএলে এটাই সর্বোচ্চ রানে জয়।
ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস: ২১৭/৪ (২০ ওভার)
রংপুর রাইডার্স: ১২৯/১০ (১৯.৫ ওভার)
ফল: ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস ৮৮ রানে জয়ী
টসে জিতে ফিল্ডিং নেওয়ার সিদ্ধান্ত যে ভুল ছিল ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস মারমুখী ব্যাটিং করতেই তা বুঝে যায় রংপুর রাইডার্স। এই মৌসুমের সেরা ইনিংসটাই খেলে ফেলে গ্ল্যাডিয়েটরস। যে উইকেটে অন্য প্রতিপক্ষ টেনেটুনে দেড়’শ করতে পারে না সেখানেই সাকিব-এনামুলরা করেন রেকর্ড ২১৭ রান। এদিন ঢাকার প্রত্যেক ব্যাটসম্যানই আক্রমণাত্মক খেলেছে। জুটিগুলোও ছিল দারুণ।
ওপেনিংয়ে ৩৪ রানের জুটি হয় তিলকারত্নে দিলশান ও মোহাম্মদ আশরাফুলের। দিলশান ১৮ রানে উইকেটের পেছনে ক্যাচ হন মুরাদ খানের বলে। আশরাফুল তাঁর ইনিংসটাকে লম্বা করতে পারেননি। ১৪ রানে নিয়াল ও’ব্রায়নকে উইকেট দিয়ে এসেছেন তিনি।
এনামুল হক ও সাকিব আল হাসানের জুটিটা ৮২ রানের। চারটি চার ও দুটি ওভার বাউন্ডারি মিলে ২৪ বলে ৪২ রান এসেছে সাকিবের ব্যাট থেকে।
ঝড়ের গতিতে চলেছে এনামুল হকের ব্যাট। ৪৬ বলে ৮৩ রানের ইনিংস খেলেন তিনি। ডেনজা হায়াতের বলে ক্যাচ তোলার আগে ছয়টি বাউন্ডারি এবং পাঁচটি ওভার বাউন্ডারি হাঁকিয়েছেন ঢাকার টপঅর্ডার এই ব্যাটসম্যান। মিডল অর্ডারে ব্যাট করতে নেমে ২২ বলে ৪২ করলেন ড্যারেন স্টিভেন্স। ২০ ওভার শেষে চার উইকেটে ঢাকার রান হয় ২১৭।
২১৮ রানের অসম্ভব লক্ষ্য তাড়া করতে গিয়ে রংপুর একটিও ভালো জুটি গড়তে পারেনি। গ্ল্যাডিয়েটরস এদিন ব্যাটিংয়ের পর বোলিংটাও করেছে অসাধারণ। উইকেট খড়ায় থাকা মাশরাফি বিন মুর্তজা রংপুরের গুরুত্বপূর্ণ দুই ব্যাটসম্যান জুনায়েদ সিদ্দিক ও নাসির হোসেনের উইকেট শিকার করেন। উইকেট কিপারের হাত ফসকে বল সীমানা দড়ির ওপারে না গেলে রান খরচও কম হতো। চার ওভারে ২০ রান দিয়েছেন অধিনায়ক। আশরাফুল পাঁচ বলে নয় রান দিয়ে নিয়েছেন দুই উইকেট। উরুর পেছনের পেশিতে চোট থাকায় আগের দুই ম্যাচে না খেলা সাকিব চার ওভারে ১৯ রান দিয়ে নিলেন তিন উইকেট। ঢাকা যে সাতজন বোলার ব্যবহার করেছে তাদের সবাই দারুণ বোলিং করেছে।
রংপুরের সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত রান ধীমান ঘোষের অপরাজিত ৩৬ রান। এছাড়া মো. শরিফের ২১ ও কেভিন ওব্রায়নের ২০ রান তৃতীয় সেরা।
ম্যাচ সেরার পুরস্কার জিতলেন এনামুল হক বিজয়।
✔Latest Point Table of BPL T20 2013
*******রয়্যালসকে থামিয়ে প্রতিশোধ নিল গ্লাডিয়েটর্স*********
জিতেই চলা সিলেট রয়্যালসকে অবশেষে থামাল ঢাকা গ্লাডিয়েটর্সই। আগের ম্যাচে মুশফিকুর রহিমের কাছে হেরেই জয়ের ধারা থেকে ছিটকে গিয়েছিল মাশরাফি বিন মুর্তজার দল। দ্বিতীয়বারের মুখোমুখিতে ৩১ রানে জিতে প্রতিশোধ নিল গ্লাডিয়েটর্স। তাদের ছুঁড়ে দেয়া ১৫৯ রানের লক্ষ্যে নেমে ৮ উইকেটে ১২৭ রানে থামে রয়্যালসের ইনিংস। টানা পাঁচ ম্যাচ জেতা সিলেট রয়্যালস হারল ষষ্ঠ ম্যাচে।
ঢাকা গ্লাডিয়েটর্স: ১৫৮/৫ (২০ ওভার)
সিলেট রয়্যালস: ১২৭/৮ (২০ ওভার)
ফল: ঢাকা গ্লাডিয়েটর্স জয়ী ৩১ রানে।
জয়ের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ৪৭ রানে পাঁচ উইকেট হারানো রয়্যালসকে পথে রেখেছিলেন মুশফিকুর রহিম ও এলটন চিগুম্বুরা। তবে ১৬তম ওভারের তৃতীয় ও চতুর্থ বলে দুজনকেই সাজঘরে ফেরান সাকলাইন সজীব। মুশফিক করেন সর্বোচ্চ ৪১ রান, চিগুম্বুরা ২৫ রানে আউট। এরপর বেশ ভালোভাবেই ম্যাচ নিয়ন্ত্রণে নেয় গ্লাডিয়েটর্স। শেষ মুহূর্তে সোহাগ গাজী, সোহরাওয়ার্দী শুভ ও সোলেমান বেন দলকে জয় এনে দিতে ব্যর্থ হন।
আলফান্সো থমাস ও সাকলাইন সজীব সর্বোচ্চ দুটি করে উইকেট পান।
এর আগে টসে হেরে ব্যাটে খুব বেশি রান তুলতে পারেননি ঢাকার মোহাম্মদ আশরাফুল (১৪), সাকিব আল হাসান (২) ও জশুয়া কব (২৯)। দলীয় ৪৯ রানেই সাজঘরে ফিরেছেন তারা। ওয়াইজ শাহ করেছেন ২২ রান। ড্যারেন স্টিভেন্সের সঙ্গে সর্বোচ্চ ৫৩ রানের জুটি গড়েছেন তিনি।
স্টিভেন্স পঞ্চম জুটিতে এনামুল হকের সঙ্গে ৫২ রানের জুটি গড়েন। এনামুল ১৭ বলে এক চার ও তিন ছয়ে ৩২ রানে মোহাম্মদ নবীর শিকার।
সর্বোচ্চ ৫৫ রানের ইনিংস খেলেছেন স্টিভেন্স, পাঁচটি চার ও দুটি ছয়ের মার রয়েছে তার ইনিংসে।
সোহাগ গাজী, সোলেমান বেন, মোহাম্মদ নবী ও মমিনুল হক নিয়েছেন একটি করে উইকেটি।
# বাংলাদেশের শ্রীলংকা সফরের Fixtures :
* প্রথম টেস্টঃ Mar 8-12,
* দ্বিতীয় টেস্টঃ Mar 16-20
* প্রথম ODI : 23 Mar,
* দ্বিতীয় ODI : 25 Mar,
* তৃতীয় ODI : 28 Mar
* একমাত্র T20 : 31 Mar.
Leading run scorers of BPL season 2.