Tuhfa Rukaiya

Tuhfa Rukaiya

Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Tuhfa Rukaiya, Digital creator, .

20/12/2023

লজ্জাহীন মানুষ এর সাথে সম্পর্ক করে দেখুন।
দুনিয়াটাকে জান্নাত ফিল করাবে।
বিনিময়ে আপনার সম্মান আপনার মানবতা আপনার বিবেক আপনার পরিচিতি আর আপনার উচ্চ শিক্ষার অনুভূতিকে বিলিন করে আপনাকেও নির্লজ্জ বানিয়ে দিবে।

একহাতে তালি বাজেনা।
এটা একটা অন্ধ স্বজনপ্রীতি অথবা মানসিক ভারসাম্য হাড়িয়ে ফেলার মতো ডায়লগ।
এই ভন্ড পাগল গুলোকে হাতে চুড়ি পরিয়ে ঠোটে লিপিস্টিক লাগিয়ে হাতে হলুদের ডালা ধরিয়ে দেয়া উচিৎ।
একহাতে তালি বাজেনা এই ডায়লগ বলে সমাজের বড় বড় অপকর্ম গুলোকে স্নেহক্ষমার দৃষ্টিতে দেখে সমাজে অন্যায় অপরাধের পরিমাণ বাড়িয়ে দিচ্ছেন কিছু শিক্ষিত দেখতে মূর্খ মানব।
রুচির দৈন্যতা নিয়ে আসলে সঠিক কথা বলার মতো উপযুক্ত শক্তিও এদের নেই।
স্বামী-স্ত্রী বা ভাই-বোন অথবা বাবা-মা বা সম্পূর্ণ অপরিচিত মানুষ গুলোর ভয়ংকর পরিস্থিতিতে এই অপদার্থ গুলো অপরাধীর বিপক্ষে প্রতিবাদের কলিজা রাখেনা অথবা স্বার্থের গন্ধে পাপকে মেশকে আম্বর মনে হয় তাই একহাতে তালি বাজেনা বলে বিশাল মোড়ল হয়ে সটকে পরে।
এক হাতে তালি বাজেনা?
কিন্তু একহাত দিয়ে চপেটাঘাত করে দেখিয়েন কত্তো জোড়ে শব্দ হয়।
অপরাধ বা চরিত্রহীনতার ব্যাপারটাও সেম।
আপনি যখন নিরপরাধ পথচারী তখন যদি কেউ আপনাকে একটা ঠাটিয়ে থাপ্পড় দিয়ে পালিয়ে যায় তারমানে সেখানে আপনার অপরাধ সেম সেম ছিলো বলে খুজবেন?
যে কোনও একজন একাই বিশাল অপরাধ করতেই পারে।
একজন একাই বেয়াদব বদমাশ লম্পট আর কুরুচিপূর্ণ পাপিষ্ঠ হতেই পারে।
বিবেকের দরজায় তালা লাগিয়ে নফসের তাড়নায় বান্দা বান্দি একাই জাহান্নামি হতেই পারে।
স্বামী বা স্ত্রী যে কোনও একজন পরিপূর্ণ নির্দোষ থেকেও অপরজন নফসের খাহেসাতে জন্তু হয়ে যেতে পারেন।
একজন সতিত্ব নিয়ে সতর্ক থাকলেও অপরজন তা নষ্ট নর্দমায় বিকাতেই পারেন।
আর স্বামী বা স্ত্রীকে নিজের ধার্মিকতা আর পবিত্রতা দিয়ে অমূল পরিবর্তন করে দেয়ার কোনও পার্মানেন্ট শক্তি আল্লাহ বান্দা বান্দিকে প্রদান করলে একই সংসারে বিবি আছিয়া ফেরাউনকে আগে পরিবর্তন করতেন।
অপরাধ অন্যায় আর ঘৃনিত ব্যাপার গুলোতে যদি প্রতিবাদের মুরোদ নাই থাকে অন্তত সাইলেন্ট থেকে দূরত্ব রাখেন।
কিন্তু একহাতে তালি বাজেনা বলে ভয়ংকর দাগী অপরাধীকে স্নেহক্ষমার সাথে ছেড়ে দিয়ে নির্দোষ কাউকে একই কাতারে দাড় করাতে পেরে নিজেকে বিশাল মোড়ল ভাবা আপনার জন্যে আপনার ফ্যামিলির মহিলাদের হাতের চুড়ি গুলোই উপযুক্ত।
কবরে তো আপনার এই নর্দমার মতো উক্তির জবাব দিতেই হবে।
আপন

13/11/2023

জায়নামাজ কেনার ক্ষেত্রে ফ্রেশ এক কালার জায়নামাজ গুলোই ভালো।
দামী হোক বা কমদামী।
হিজিবিজি এমব্রয়ডারি করা জায়নামাজ গুলোতে বেশিরভাগ ডিজাইনে শয়তানের সিম্বল ভেসে উঠে ঠিক সিজদার জায়গায়।
একটু বেশী মনযোগ দিয়ে দেখলেই মূর্তির মাথা খেয়াল করা যায়।
এখনো পর্যন্ত তিনটা জায়নামাজ রিজেক্ট করেছি।
এটা অবশ্যই ইহুদিদের একটা নিখুঁত চক্রান্ত।
আর একবার কোনরকম আবছা কিছু মনে হলেও এটা দিয়ে আর নামাজে মন বসেনা।
এজন্য কেনার সময় তাড়াহুড়ো না করে কেনা উচিৎ।

Tuhfa Rukaiya

13/11/2023

মা আর বউয়ের মাঝে সমতা রাখতে না পারা স্বামী গুলো দ্বিতীয় বিয়ে করে বিশাল সমতা রাখবে নাকি এক সাইড হয়ে প্রথম স্ত্রীর জীবনকে জীবজন্তুর খাবার বানিয়ে ফেলবে এটা কতটুকু জানেন?
একজন সৌদি প্রবাসী আপু উনার স্বামীর মাসনা নিয়ে একটা লেখা দেয়ার পরে যখন মেয়েরা খুবই কষ্ট পায় এবং আপুকে বলে আপু আপনার লেখা দেখে আমাদের স্বামীরা দ্বিতীয় বিয়ের জন্যে খুবই আগ্রহ দেখাচ্ছে কিন্তু তারা আমাদের ব্যাপারে যত্নবান নয়।
তখন উনি বাংলাদেশের স্বামীদের চ্যালেঞ্জ করে বলেছিলেন যে বাংলাদেশের স্বামীরা আগে উনার স্বামীর মতো স্ত্রী ভক্ত হোক,দ্বিতীয় বিয়ে করবে এই আশায় নিজেকে স্ত্রী বিমুখ না করে স্ত্রীর জন্যে পাগলপারা থাকুক তাহলে প্রথমাই আত্মবিশ্বাস নিয়ে স্বামীকে মাসনা করিয়ে দিবে।
সেই সম্মানিতার সাথে আমি একমত।
বাংলাদেশের স্বামীরা পারেনা সমতা রাখতে।
বরং স্ত্রীর জন্যে পাগলপারা হওয়াটাকে বেইজ্জতির মনে করে।
প্রথম স্ত্রীর সাথে ফরজ ব্যাপার গুলোতে অমানুষত্ব আর বেইনসাফি দেখিয়ে দ্বিতীয় বিয়ের সুন্নতের ব্যপারে ভিষণ যত্নবান হয়।
আপনার উস্কানীমূলক কথার সাথে আমি তীব্র প্রতিবাদ করি।
আপনিও মাসনা সম্পর্কে উত্তম কিছু প্রতিষ্ঠিত করতে চেয়ে বরং একটা জায়েজ ব্যাপারকে সুন্দর সংসার ভেংগে তছনছ করার কারণ বানিয়ে দিচ্ছেন।
আপনি হেকমতের আশ্রয় নিচ্ছেন না।
কিন্তু আপনি কখনোই স্বামীদেরকে স্ত্রীর হক সম্পর্কে কিছুই বলেন না।
আপনার মতের বিরুদ্ধে একটা কথা বললেই তার স্থান আপনার ব্লাকলিস্টে।
আপনি স্ত্রীর হক সম্পর্কে সেমিনার গুলো করলে অনেক সংসার আরও সোনার হয়ে উঠতো।
স্বামীদের বলতেন আল্লাহর রাসুলের সুন্নাহ মুতাবেক নিজের বিবিদের আগে মুহাব্বাত করুক যত্ন করুক গায়রাত ওয়ালা হোক তারপরে দ্বিতীয় বিয়ের সুন্নতের ব্যাপারে মনযোগী হোক।
তাহলে পরকীয়া করা পুরুষ গুলো অনুতপ্ত হয়ে নিজের অবসর টুকু স্ত্রীকে দেয়ার ব্যাপারে মনযোগী হতো।
মাসনা ঘরে আনার পরে ওয়াহিদার উপরে কিরকম থাকবে এই ব্যাপারে ও কিছুই বলেন না।
পরকীয়ায় মাসনা খোজা এই দেশের অধিকাংশ সুবিধাবাদী পুরুষদের ট্রেন্ড হয়ে গিয়েছে।
অবশ্যই মাসনা খারাপ কিছু নয়।
বরং যাদের গুনাহ হয়ে যাওয়ার ভয় আছে এবং সেখান থেকে পরিত্রাণ পেতে প্রথমাকে সম্মানিত জীবন এবং সমতার অনুভূতি নিয়ে মাসনা করবে তারা নিঃসন্দেহে উত্তম কাজ করবে।
কিন্তু যারা প্রথমার হক সম্পর্কে বেখেয়াল আর সমতা সম্পর্কে বুঝেইনা বরং মাসনা হলে প্রথমার জীবন আগুনের কুন্ডলী হবে তার জন্যে মাসনা নয় এটা আপনি ক্লিয়ার করুন।
শুধু মাসনা করলেই যেনো একজন পুরুষ আসল পুরুষ হয়ে যাবে এন্ড তার পুরুষত্বের প্রুফ হয়ে যাবে এই ভাবে কথার ইশারা না দেয়ার রিকুয়েষ্ট রইলো।
আর মাসনা করিয়ে দিলেই যেনো প্রথমা আসল নারীত্বের পরিচয় দিয়ে দিবে এতে তার শারীরিক মানসিক হালাত যাই হোক এটা একটা দারুণ একঘেয়েমি চিন্তা আপনার।
মাসনা ঘরে আনার পরে যদি স্বামীরা প্রথমার সাথে সংসার বিবাগী না হত।
যদি মাসনার রিকুয়েষ্ট আর প্রনয়ে পাগল হয়ে 80% পুরুষরা ওয়াহিদাকে ডিভোর্স না দিয়ে সুন্দর সমতা রাখতো।
যদি মাসনা করা 90%পুরুষ ওয়াহিদাকে সম্মান আর আর সমতার সাথে তার সুন্দর অবস্থানে অটুট রাখতো।
তাহলে মেয়েরা স্বামীর দ্বিতীয় বিয়ের নামে এতোটা পাগলিনী হতো না আপা।
মেয়েরা পাগলিনী হয়ে তিব্র প্রতিবাদ করে কারণ মাসনা পেয়ে তাদের স্বামীরা আর একটুও তাদের থাকেনা আপা।
মাসনা করা স্বামীদের ওয়াহিদারা তাদেরকে হারিয়ে ফেলে।
মাসনা করা 20জন পুরুষের ওয়াহিদার জবানবন্দি নিয়ে দেখুন।অন্তত 15জনের অসহায়ত্ব মানবেতর জীবন আর কান্না আপনার কলিজা ছিড়ে দিবে।
স্বামীরা কোনও মানবিক দায়িত্ব নিতে দ্বিতীয় বিয়ে করছেনা বরং নফসের খাহেসাতে নিজের অবস্থান সাধ্য সব ভুলে যাচ্ছে।
প্রথমা বলে তাদের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ কিছুর ভুমিকা থাকছেনা।
থাকছেনা সন্তানদের উপর পিতার দায়িত্ববোধ।
যারা পরকীয়ায় জরাচ্ছে গিয়ে দেখুন এরা স্ত্রীদেরকে সময় দিয়ে তারপরে পরকীয়ায় জড়াচ্ছে কিনা!
এরা আসলেও বউকে সময় দিয়ে তারপরে নিজের নফসের কাছে হেরে যাচ্ছে কিনা!
বরং এই পরকীয়ায় জরানো পুরুষ গুলো বাস্তবে স্ত্রীর মানসিক শারীরিক হক এক ফোটাও আদায় করেনা।
তারা তাদের সুন্দরী যুবতী স্ত্রীর হক আদায় না করে স্ত্রীর অর্ধেক দ্বীন পূরণ না করিয়ে আগে পছন্দমতো পরকীয়া করে তারপর দ্বিতীয় বিয়ে করে প্রথমার উপরে লেইম এক্সকিউজ তুলে ডিভোর্স দিয়ে একটা নিরিহ মেয়ের জীবন তছনছ করে দিচ্ছে।
দ্বিতীয় বিয়ের পরে প্রথম স্ত্রীর উপরে অযাচিত অপবাদ দিয়ে সাজানো গুছানো সংসার থেকে বঞ্চিত করছে।
এটাকে কি মাছনা বলবেন?
সত্যিই আপনি সুখের সংসার গুলো এলো মেলো করে দিচ্ছেন আপা।
সংসারী স্বামী আর আদর্শ বাবা গুলো এখন আপনার লেখায় প্রভাবিত হয়ে নিজের পুরুষত্ব জাহির করার জন্যে সংসারে দ্বিতীয় স্ত্রী এনে আগুনের কুন্ডলী বানিয়ে ফেলছে সংসারকে।
দ্বিতীয় বিয়ের নামে সংসারী আদর্শ পুরুষদের পৌরুষত্বে আঘাত দিয়ে উস্কানিমূলক লেখা দিয়েই যাচ্ছেন আপনি।
আপনার লেখার মধ্যে নেই পুরুষদের সমতা বজায় রাখার কঠিন ব্যাপারে স্মরণ করিয়ে দেয়া।
নেই স্ত্রীদের হকের ব্যাপারে আহবান।
দ্বিতীয় বিয়ে করার পরে সেই সংসারের চিত্রটা কেমন হয় এ ব্যাপারে ধারণা আছে আপনার?
একটা জায়েজ ব্যাপারকে আপনি ফরজ বলে এমনভাবে তুলে ধরছেন যেনো স্বামী স্ত্রীর মাঝে হৃদ্যতা বলে কোনও ব্যাপার নেই।
স্বামী কোনও সেক্রিফাইস করবেনা।
সন্তান জন্ম দেয়ার পরে স্ত্রীর শরীর মনের অবস্থা ভালো না থাকায় স্বামী দ্বিতীয় বিয়ে করে নিবে বলে আপনি নব্য পিতাদের যৈবিক তাড়নার ব্যাপারে খুব সতর্কতা দেখাচ্ছেন।
আর সন্তান নিয়ে সেই স্ত্রী কি করবে?
শরীর মনের যন্ত্রণা আর সন্তানের সাথে রাতজেগে পাগল হয়ে স্বামীর লুতুপুতু দেখতে থাকবে।
এমন হলে একটা মেয়ে তার স্বামীর জন্যে সন্তান জন্ম দিয়ে নিজের কপালে এতো ভোগান্তি ডেকে আনবে কেনো?
প্রেগন্যান্ট হওয়া সন্তান জন্ম দেয়া রাত জাগা সন্তানের পিছে সময় দিয়ে একটা মা বিধ্বস্ত হয়ে যায়,নিজের জীবন সম্পর্কে তিক্ততা চলে আসে আর সেই সময় স্বামী তার যৈবিক তাড়নার জন্যে নতুন বউ এনে মাস্তি করবে?
এমন ভবিষ্যৎ হলে মেয়েরা আর বাচ্চাও নিবেনা।আর স্বামীর অভাব অনটনে নিঃস্বার্থ পাশেও থাকবেনা।
একটা সন্তান পালনের ব্যাপারে একটা স্ত্রী বাধ্য নাকি শরীয়ত পুরুষদের উপরে বেশী দায়িত্ব চাপিয়েছে এটা আগে জানুন।
শুধু স্ত্রীর সেক্রিফাইস থাকবে কিন্তু স্বামী হিসেবে তার কোনও সেক্রিফাইস থাকবেনা?
বাচ্চা হলে স্ত্রীর শরীর মন নিস্তেজ হয়ে যায় বলে স্বামীরা বিয়ে করবে বলে আপনি উস্কানি দিচ্ছেন।
একই তো একটা সন্তান জন্ম দেয়ার পরে একটা স্ত্রীকে সাফার করতে হয় রাতজাগা সহ অসংখ্য মর্মান্তিক প্রেশার তার উপরের মরার উপর খারার ঘা দিয়ে স্বামী দ্বিতীয় বিয়ে করে ফেলবে।
স্ত্রী একা সন্তান মানুষ করবে?
সেই সময়টাতে সন্তানের জন্যে বাবার কোনও সেক্রিফাইস আর কেয়ারের প্রয়োজন নেই?
আর স্বামীর কাজ শুধু নিজের যৈবিক চাহিদা পুরণ করা?
যৈবিক চাহিদাকে আপনি সব মনুষ্যত্বের উর্ধ্বে রেখেছেন।
কেনো আল্লাহর রাসুল মা খাদিজার মৃত্যুর আগে দ্বিতীয় বিয়ে করেন নি চার কন্যার বাবা হয়েও এটা কি খেয়াল করেন নি?
হযরত আলী যে মা ফাতেমার মৃত্যুর আগে দ্বিতীয় বিয়ে করেন নি তাতে কি উনার উপরে জুলুম হয়েছে?
বরং দ্বিতীয় বিয়ে কোনও তামাশার বস্তু নয় আপা।
দ্বিতীয় বিয়েকে কেন্দ্র করে একটা স্ত্রীর মনকে সজোরে চটোপঘাত করে স্ত্রীকে দাসীর মর্যাদা দিয়ে একটা অবহেলিত জীবন দেয়াতে কি এমন পুরুষত্ব আছে?
যাদের জন্যে ফরজ এরা তো করেই ফেলে।
কিন্তু আপনি এভাবে সব পুরুষদের আহবান করেন কি জন্যে?
আপনি সব পুরুষদের গাফেলতি আর স্ত্রীর উপর নাহক সম্পর্কে জানেন কি?
বাংগালী পুরুষদের মনভাব দ্বিতীয় স্ত্রী আনার পরে কতটা জঘন্য হয়ে যায় প্রথম স্ত্রীর উপরে এটা কি আপনি কি জানেন না?
কতিপয় সুবিধাবাদী পুরুষের বাহবা পেলেও সুন্দর রুটিনে চলা সেক্রিফাইস কম্প্রোমাইজ দিয়ে সোনার সংসার আগলানো স্বামী গুলো যখন আপনার লেখা পরে নিজেকে দ্বিতীয় বিয়ে করার খুবই উপযুক্ত ভাবছে নিজেদের সংসারে পরিপূর্ণতা থাকা সত্বেও।
সেই স্ত্রী গুলোর চরম অভিশাপের মুখোমুখি হচ্ছেন আপনি।
কারণ এখন স্বামীরা স্ত্রীদের কতটুকু সময় দেয় আপনি জানেন কি?
এখন কর্মব্যস্ত স্বামীরা স্ত্রীকে যত কম সময় দেয় তাতে একজন তরুণী যুবতী স্ত্রীর বরং নিজেকে ফেত্না থেকে বাচানো কঠিন হয়ে গিয়েছে।সেখানে আপনি সেই এক ডায়লগ দিয়েই যাচ্ছেন।
যেনো স্ত্রীদের কোনও চাওয়া পাওয়া থাকতে নেই।
তাদের মানষিক যৈবিক চাহিদা থাকতে নেই।
তাদের মান অভিমান অধিকার অনিচ্ছা থাকতে নেই।
যেনো স্ত্রীরা আগের যুগের গনিমতের মাল হিসেবে পাওয়া বান্দিদের মতো সস্তা হয়ে থাকবে।
কি শুরু করলেন আপনি?
জায়েজ ব্যাপারটাকে ফরজ বানিয়ে হক আবেগ মনুষ্যত্বকে জলাঞ্জলি দিয়ে দেয়ার ব্যাপারে এতো সিরিয়াস কেনো হচ্ছেন?

Tuhfa Rukaiya

13/11/2023

একজন প্রিয় আপু আছেন।উনার শো রুমের পোশাক গুলো আমার খুবই পছন্দ।কালার কম্বিনেশন আর কোয়ালিটির দিক দিয়ে অনেক পছন্দ উনার শো রুমের ড্রেস গুলো।তাই অফলাইনে সবসময় উনার কাছেই কিনে থাকি।
বিভিন্ন সময় উনার বিজনেস নিয়ে অনেক কথা বলার ফাঁকে ওনাকে শেয়ার করেছিলাম যে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ গুলো রাত কেন্দ্রিক হওয়ায় অনেকটা ঘুমের প্রব্লেম হয়।কিন্তু নিজের আহলাদ আর আব্বু আম্মুর জন্যে হাত খুলে খরচ করার ইচ্ছে থেকে আমার নিজের কিছু করতেই ভালো লাগে।
উনি আমায় অফার করলেন যেহেতু আমি কিছু করতে পছন্দ করি সুতরাং ফ্রিল্যান্সিং বাদ দিয়ে উনার বিজনেস পার্টনার হওয়ার।
যেহেতু শো রুমে আমি গিয়ে বসে থাকতে পারবো না তাই দিনের বেলা আমি যেনো অনলাইন এর দিকটা সামলে নিই।
উনি বললেন আমার পছন্দ মতোই অনলাইন পেজের নামটা দিতে।
সবার প্রথমে আমার Tuhfa নামটাই মাথায় এসেছিলো।
নিজের নাম বলে বলছিনা কিন্তু এই নামটা আমার অনেক বেশীই পছন্দ।
আব্বুকে মাঝেমাঝেই ধন্যবাদ দিতে মন চায় আমার এই নাম রাখার জন্যে।
কিন্তু যেহেতু এই নামটা একটা রানিং বিজনেসের ডমিন করা নাম সুতরাং নিজের নাম হলেও এই নামে আরেক বিজনেস ভালো দেখায়না।
আপনারা দারুণ একটা নাম সাজেস্ট করেন।
নামটা বেশী সুন্দর হলে শো রুমের নামও চেঞ্জ করা হবে।
Tuhfa নামের মতো ছোট আর সুন্দর হতে হবে,,,,

ছোটবোন রিফু আর আমার পছন্দ "হাদিয়া"

Tuhfa Rukaiya

13/11/2023

বদনজরের মতো কঠিন বাস্তবকে এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই।
অথচ আমরা যেমনই থাকি সুখ দেখাতেই তৃপ্ত থাকি।
খাজনার চেয়ে বাজনা বেশী"এই প্রবাদের মতো করে স্বল্প পাওয়াকেও বিশাল দেখাতে হ্যাপিনেসকে সাজিয়ে গুছিয়ে প্রদর্শন করি।
বদনজর অনেক হ্যাপি দম্পতির জীবনে অজান্তেই দুঃখের পসরা নিয়ে আসে।
সুন্দর সুস্থ বাচ্চাদের অধিক অসুস্থতাও কখনো কখনো বদনজের কারণ।
অন্তরের কথাগুলো অধিক দুঃখ বা অধিক সুখ হোক কখনোই কোনও বন্ধুকে শেয়ার করতে নেই।
আপনি জানতেও পারবেন না সামনের জন আপনার দুঃখে ব্যথিত হয়ে চোখের পানি ফেলতে ফেলতে সাময়িক সহমর্মিতা প্রকাশের আড়ালে কতটা বিকৃত উন্মাদনায় তার অন্তরে লাড্ডু ফুটতেছে।
আপনি জানবেনও না আপনার খুশীতে আকর্ণবিস্তৃত হাসির উপারে কতটা হাহাকার মিশিয়ে আপনার সুখে বদনজর দিচ্ছে।
আপনি জানবেনও না আপনার সামান্য অস্থিরতাতেও কারুর কলিজা ভেংগে যায় কিন্তু আপনার সামনে স্বাভাবিক থাকে বলে আপনি তাকে নিষ্ঠুর আখ্যায়িত করে থাকেন।
আপনার ভালো পরিস্থিতিতে আপনার দুয়া আল্লাহর রহমত বা আপনার উপরে কারুর দোয়ার কারণ থাকলেও আপনার খারাপ অবস্থার জন্যে বেশীরভাগ তৃতীয় পক্ষের বদনজর বা কূটনামি অথবা নিজের খারাপ কাজের মাশুল হয়ে থাকে।
অন্তরের মধ্যে কারুর আধিপত্য খাটেনা।
ঝগড়া, বিবাদ,ফাসাদ, অধিকার কেড়ে নেয়া বা বিভিন্ন লাইফের এনজয় গুলো সহ বিভিন্ন যুদ্ধজয়ের মাধ্যমে আসলে যাই অর্জন বা বর্জন হোক।
বঞ্চিত হোক বা সঞ্চয় করুক।
কাঁদাক বা হেসে যাক।
সাজাক বা ভেংগে দিক।
কিন্তু ব্যাক্তির অন্তরের উপরে আধিপত্য খাটাতে পারেনা কোনও ক্ষমতাশালী ব্যক্তিও।
পেয়ে যাওয়ার ফ্যান্টাসি কি না পেয়ে অপূর্ণ থাকে!কতটা হিসাবের গরমিল মনকে বেহিসেবী জায়নামাজ মুখি করে সে তো অন্তরই জানে।
অবস্থার পরিবর্তন ও আল্লাহ করেন অন্তরের পরিবর্তন তিনিই করেন।
খুশী বা দুঃখ প্রকাশ হোক শুধু একজন নিঃস্বার্থ আপনজনের কাছেই।
তাই অন্তরের খবর জানুক শুধুই অন্তরযামী❤️

Tuhfa Rukaiya

13/11/2023

আমরা নিজেকে চেনার আগেই অন্যকে পরিচিতের সার্টিফিকেট দিতে ব্যস্ত হয়ে যাই।
নিজের কলুষিত অন্তরের চিকিৎসার আগে অন্যের মাইন্ড নিয়ে গবেষণায় বেশী মনযোগী হই।
এজন্যই আমাদের মানষিক উন্নতির কোনও আলামত নেই।
আমরা বড্ড পরোপকারী যে,,,,,
নিজের চেয়ে অন্যকে ভালো হতে হবে এই টেনশনে আমাদের রাতের ঘুম হারাম হয়।

13/11/2023

শোনো বোন!
আরাধ্য না হয়ে এমন সহজলভ্য সস্তায় পরিণত হওয়া ভিষণ অপমানের একটা মুসলিম মেয়ের জন্যে।
রাস্তার ধারে আমাদের দর্শন কে অসম্ভব করে ফেলো।
এমন সাবধানতা অবলম্বন করি যেন বোরকার উপর দিয়েও আমাদের রূপের আন্দাজ না থাকুক কোন বেগানা নামের আগুনের।
লাবন্যের যত্নে উদাসীন না হই আল্লাহ প্রদত্ত জীবনসঙ্গীর চক্ষু শীতলকারিনী হতে।
আমরা কোন টেকনোলজি নই যে কয়েকদিন পরপর বা প্রতি বছর আপডেট হবো।
আমরা কোনও প্রডাক্ট নই যে এক্সপেন্সিভ হওয়ার লড়াইয়ে নিজের শরীর অনেক রঙ্গে রাঙ্গাবো।
আমরা মার্কেটের কোন চ্যালেঞ্জ নই যে নিজেকে অথেনটিক বলে চিল্লাতে হবে।
আমরা কোন বিজনেস নই যে কয়েকদিন পর পরই লাভের আশায় আচরণের পলিসি ক্যাটাগরি চেঞ্জ করতে হবে।
আমরা কোন কন্টেন্ট নই যে ট্রেন্ডিংয়ে থাকার মিছিলে নিজেকে বিলিয়ে দিবো
আমরা কে?
আমরা নিজস্ব স্বকীয়তায় মুড়ানো আল্লাহর বান্দি।
আমরা রবের দাসত্বে তৃপ্ত থাকি।
আমরা গন্ডির সীমাবদ্ধতায় জান্নাতী হুর যেন।
যাকে দেখার পারমিশন আল্লাহ প্রদত্ত না হলে চোখ ঝলসে অন্ধত্ব বরণ করতে হয়।
আমরা আভিজাত্যকে পোশাক বানানো আটপৌরে মেয়ে।আমরা ঘরের কোনে রক্ষণশীলতার গর্ব ধারণ করি।
হালাল মাকসাদের জন্যে আমাদের নিঃস্বাস বিসর্জন দিতেও আমরা প্রস্তুত।
কিন্ত অবৈধ হাতছানিকে আমরা রুচির দুর্ভিক্ষ মনে করি।
আমরা মোলায়েম কিন্তু ব্যাক্তিত্বের কঠোরতায় লোহাকেও হার মানাতে পারি।
বেগানাকে হুশিয়ারি দাও যে তুমি আমাদের তোমার সামর্থ্য আর চাকচিক্য দিয়ে কিনতে এসো না খবরদার।
আমরা আমানতের খেয়ানত করার চেয়ে নিজের মৃত্যুকে বেশী পছন্দ করি।
আমরা জয়ী হই আমরা পরাজিত ও হই,আমরা অস্তিত্বের সাথে লড়াই করি অজান্তে কেঁদেও ফেলি।নমনীয়তার আবেগে অস্থির হয়ে হাসফাস করি।আমরা প্রভাবিতও হই।
কিন্তু কখনোই বিক্রি হইনা সরি,,,,
আমরা নফসের সাথে যুদ্ধ করে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখা সংরক্ষিত পর্দানশীন মেয়ে।
আমাদের পর্দাই আমাদের অস্তিত্ব হোক।
নিজেকে লুকিয়ে রাখাই হোক আমাদের গর্ব।
আমরা খুশী এই জীবনেই।
আলহামদুলিল্লাহ।
আলহামদুলিল্লাহ ❤️

Tuhfa Rukaiya

13/11/2023

বামন হয়ে চাঁদ ধরতে চাওয়া অবশ্যই অপরাধ।
ফটকা স্বামীর ইচ্ছে-পূরণ এর বলি হয়ে আর একটা পরহেজগার মেয়ের জীবনও যেন নষ্ট না হয়।
নিজের শো অফের স্বার্থে সন্তানকে বদ্দিনের ঘরে দিয়ে জেনে-বুঝে নরকে পদার্পণ করায় কিছু বে আকল স্বপ্নের ফেরিওয়ালা গার্ডিয়ানও।

বাস্তব সত্য হলো মহিলা মাদ্রাসা গুলোতে ফটকা ছেলে গুলো দ্বীনদার বউ পাওয়ার আশায় লাইন দিয়ে বসে থাকে।এটা একটা জঘন্য তামাশা ছাড়া কিছুইনা।
মহিলা মাদ্রাসা মানেই দ্বিনদার মেয়ে এটা ভুল।
কিন্তু ভালো পরহেজগার মেয়ের পরিমাণটা মাদ্রাসায় অনেক বেশী।
কোনও দ্বীনদার ছেলে মেয়ে যেন কখনোই কোনও বদ্দিন ছেলে মেয়ের সাথে বিয়ে না হয়।
একটা দ্বীনদার ছেলে মেয়ের সাথে একটা বদ্দিন জীবনসঙ্গী অনেকটা দুনিয়াতেই জাহান্নামের স্বাদ ভোগ করার মতো।
নিজে পরহেজগারিতা অবলম্বন করবেন না তাহলে বিয়ের সময় একজন পরহেজগার জীবনসঙ্গীর উপযুক্ত ভাবেন নিজেকে কোন বেলজ্জায়?
যতক্ষণ পর্যন্ত নিজেকে নিজে শোধরাতে না পারবেন।
একাকি হেদায়েত না খুজবেন।
ততক্ষণ পর্যন্ত একটা দ্বীনদার জীবন সাথী পাওয়ার উপযুক্ত নিজেকে ভাবা উচিৎ নয়।
একটা ছেলেকে বা মেয়েকে ছোট থেকে প্রাপ্ত বয়স্ক হওয়া পর্যন্ত যেখানে তার মা বাবা চেঞ্জ করতে পারেনাই।
প্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ার পরে আল্লাহর নেয়ামত কুদরত আর আজাব গজব গুলো তাকে ভ্রষ্টতা থেকে ফেরাতে পারেনাই।সেখানে একটা দ্বীনদার জীবনসঙ্গী বা জীবনসঙ্গিনী এসে তাকে ম্যাজিকের মতো চেঞ্জ করে ফেলবে এটা একটা আজগুবি কথা।
বিশেষ করে ফেইসবুকে অনেক ছেলে ওয়েস্টার্ন ড্রেসে মুখে দাড়ি ও নাই কিন্তু দ্বীনদার মেয়েকে বিয়ের জন্যে লাফালাফি করে।
দ্বীনদার মেয়ে এসে তাকে পরিবর্তন করবে এই অপেক্ষায় নিজের পাপের স্বাধীনতায় আরও গা ভাসিয়ে দেয়।
আপনি কি একটা মেয়ের উপরে ইমান এনেছেন?
আল্লাহকে ভালোবেসে নিজেকে না শুধরিয়ে একটা মেয়ে আপনাকে শুধরিয়ে দিবে এই আশায় নিজের প্রাপ্ত বয়সটাতেও গুনাহের রাশ ছেড়ে দিয়েছেন।বাহ্!
নামাজ রোজা বা বিভিন্ন আমলের নির্দেশ কি একটা মেয়ের জন্যে পালন করবেন?এটা তো রিয়া।
আর স্বামীকে শোধরানোর ম্যাজিক যদি মেয়েদের নারীত্বের বৈশিষ্ট হতো তাহলে বিবি আসিয়ার মতো কবুলিয়াত প্রাপ্ত মেয়ে আগে ফেরাউনকে চেঞ্জ করে ফেলতো।
একটা মানুষ যখন গান সিনেমা সহ ভ্রষ্টতাতে মজা করে জীবন এগিয়ে নেয় এর মানে সে এগুলোই পছন্দ করে।অনুতপ্ততা আর আল্লাহ ভীতি নিয়ে কেউ গুনাহ করেনা।
আর অপজিটে গুনাহকে ঘৃণা করে আল্লাহকে ভয় করে মুহাব্বাত করে একজন মানুষ পরহেজগার হয়।
আবেগের ডায়লগে এই নেগেটিভ পজেটিভ বিয়ে হয়ে জীবন ছাড়খার হয়ে যায় যে দ্বীনদার তারই।
কারণ বাস্তবে একজন দ্বীনদার মানুষের দ্বীনি কর্মকাণ্ডকে একজন ফটকা মানুষ খুব আদিখ্যেতা মনে করে।
অপজিটে দ্বীনদার মানুষটা তার জীবনসঙ্গীর পাপকাজ আর অত্যাচারীতায় অধপতনে ধুকে ধুকে মরতে থাকে।

হ্যা একজন ভালো জীবনসঙ্গী কখনো কখনো পরিবর্তন এর অসিলা হতে পারে।
কিন্তু বিয়ে করে পরিবর্তন করবে আপনাকে এটা কেমন কথা?
আপনি আল্লাহর কাছে নিজেকে রুজু করে দেন।ইস্তেগফার করে নিজের অন্তরকে পরিচ্ছন্ন করেন এরপরে একজন উপযুক্ত জীবনসঙ্গিনী চান আল্লাহর কাছে।
কিন্তু তাই বলে দ্বীনদার মেয়েদের জীবন এমন লটারির টিকেটের মতো বদ্দিন ছেলেদের পরিবর্তনের জন্যে বলি দেয়া হবে কেনো?
এমন অনেক মেয়ে আছে যাদেরকে বদ্দিন ছেলের সাথে বিয়ে দেয়ার পরে স্বামীকে চেঞ্জ তো করতে পারেইনি উল্টো মেয়েটা জুলুম অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে নিজের পর্দা আমল বিসর্জন দিতে বাধ্য হয়েছে।
একটা দ্বীনদার মেয়ে আর একটা বদ্দিন ছেলের দাম্পত্য লাইফে কতো জটিলতা কত বিড়ম্বনার স্বিকার হতে হয়।কতভাবে নামাজ পর্দা ছুটে যায় আর কতো স্ট্রাগল করতে হয়।
আপনার জাস্ট একটা ইচ্ছে-পূরণ এর জন্যে একটা মেয়ের পরহেজগারিতাকে আপনার তামাশার কারণ বানিয়ে ফেলবেন না প্লিজ।
সুতরাং যদি নিজেকে একটা পর্দানশীন মেয়ের উপযুক্ত করতে না পারেন।
নিজের ফ্যামিলিতে পর্দার পরিবেশ চালু করতে না পারেন।
আল্লাহর মুহাব্বাতে নিজেই পরহেজগার হওয়ার জন্যে হেদায়েত খুজতে শুরু না করেন।
তাহলে এই তামাশার বিজ্ঞাপন বন্ধ করেন।
নিজের জন্যে উপযুক্ত ফটকা মেয়েই বেছে নিন।আপনি এতোদিন যেটার উপযুক্ত করে রেখেছেন নিজেকে,বিয়ের সময় সেটাই খুঁজেন।

Tuhfa Rukaiya

13/11/2023

চোখের সামনে মা-বাবাকে বয়স্ক আর অসুস্থ হয়ে যাওয়া দেখার চেয়ে বড় অসহায়ত্ব আর কিছু হয়না মনে হয়।

13/11/2023

আমরা অনলাইন মুজাহিদ।
বুকে অনলাইন প্রতিবাদের ঝড় উঠে,অত:পর ফোন রেখে আমরা কর্মজীবনে মনযোগী হই।
একটা পোষ্ট করে অথবা একটা শেয়ার বা দু একটা স্যাড কমেন্ট করে আমরা টাইমলাইন স্ক্রল করে অন্য বিনোদনে হারিয়ে যাই,কষ্টের নিউজ দেখে সামান্য কষ্ট পাওয়া অন্তর আবার সজিব হয়ে যায়।
অনলাইনে পাওয়া যু-দ্ধের খবরে রক্ত সামান্য টগবগিয়ে উঠার পরে জ্বালাময়ী একটা লেখা দিয়ে যু-দ্ধে অংশগ্রহণ এর ফিল নিয়ে কিছুক্ষণ পরে পরে লাইক কমেন্ট আর শেয়ারের পরিমাণ চেক করতেই থাকি।
কারণ আমরা অনলাইন বিবেকের ফেরিওয়ালা।
আমরা অনলাইন অনুশোচনার বিজ বপন করি।
আমরা অনলাইনে দুয়া চাই অনলাইনেই ক্ষমা করি।
অনলাইনেই বুজুর্গ খুজি অনলাইনেই মুজাহিদ দেখি।
কারণ আমরা নাজুক যে।
আমরা মেয়ে মানুষ হিসেবে নাজুক।
আমরা বীরাঙ্গনা হতে পারিনা।
হতে পারিনা মহিয়সীও।
শ-হি-দ বা গাজী শব্দ গুলোর তৃপ্ততা আমাদের মতো হতভাগ্যদের জন্যে নয়।নয় আমাদের প্রিয় পুরুষদের জন্যেও।
আমরা অনলাইন পুরুষদের নিরাপত্তায় সংরক্ষিত থাকি তাই অনলাইন চেতনায় উজ্জীবিত করি সন্তানদের।
অনলাইন সেলেব্রিটিদের গল্প শুনিয়ে তাদের অনুকরণে উৎসাহিত করি।
কারণ আমরা কাপুরুষ পেটে ধরি।
আমরা কাপুরুষ এর অর্ধাঙ্গিনী হই।
আমরা কাপরুষ এর বোন।
আমরা কাপুরুষ এর ঘরেই জন্ম নিই।
আমরা গর্বিতা হতেই পারিনা।
জন্মটা আমাদের ফি-লি-স্তি-নে নয় যে!
আমাদের সাহসের দুর্ভিক্ষই আমাদের গোছালো জীবন।
তাই ধিক্কার আমাদের বেঁচে থাকা,,,,

Tuhfa Rukaiya

13/11/2023

ওরা তো জান্নাতেই যাচ্ছে।বেচে যাচ্ছে।তারা পালিয়ে যাচ্ছেনা বরং আপন শান্তি সুখের নিবাসেই যাচ্ছে সওয়াল-জবাব ছাড়াই।দুদিন পরে যেতো সেখানে কিছু আগেই যাচ্ছে।
শহীদ হওয়া এতো সহজ নয়।
সমস্ত চক্রান্ত আর ক্ষমতাকে বিলুপ্ত করে দেয়ার শক্তি নিয়ে উপরে একজন আছেন।

কিন্তু যারা থেকে গিয়ে জিতে যাচ্ছে বেচে থাকছে তারা কি আদৌ বেচে যাচ্ছে?আজন্ম পায়ে জাহান্নামের আগুনের বেড়ি পরাচ্ছে স্বইচ্ছায়।
হাহ্ জানো য়ারের দল যদি জানতো দুদিন পরে তারা কই যাবে।
আর ক্ষমতাশালী মুসলিম দল গুলো দেশ গুলো যদি জানতো তাদের জবাবদিহিতা সম্পর্কে।

13/11/2023

ব্যাক্তির ভাষা 70%ব্যাক্তিত্বের পরিচয় বহন করে।
বাচনভঙ্গি মার্জিত আর সুন্দর হওয়া ব্যাক্তিত্বের বিশেষ অংশ।
অনেক শিক্ষিতকে দেখেছি অশ্লীল ভাষা ইজিলি ব্যবহার করতে।
অনেক মুর্খ মানুষকে দেখেছি জবানে অনেক সংযত হতে।
সত্যি বলতে জবানে ভদ্র থাকা মুর্খ মানুষটাকেই আমি বেশী পছন্দ করি।
কাউকে ঠাট্টা করার স্টাইলে অপমান করাটা অনেকের ন্যাচার।
আবার উচিৎ কথার নামে মুরুব্বীদের মুখের উপরে কর্কশ কথা বলে আত্মতুষ্টিতে ভুগতে থাকা কিছু পাবলিক আছে,অভদ্রতার লিমিট না বুঝে নিজের বেয়াকুফ আচরণে নিজেকে সাব্বাসি দিতে থাকে।
এই মানুষ গুলোকে গিলে ফেলা বা উগড়ে দেয়া টাফ হয়ে যায়।
মাইন্ডে লাগিয়ে দিয়ে ইগোতে আঘাত করে সেটাকে হাসতে হাসতে ঠাট্টা বলে উড়িয়ে দিবে।
আবার অনেকে আছে দূরে থেকে গায়ে লাগিয়ে দিয়ে দিয়ে ভাববাচ্ছে কথাবার্তা বলে।
এটা একধরনের বুলিং।
এই ধরনের বুলিং বা ভাব বাচ্ছে কথাবার্তাকে আমার কাছে একদম লো মেন্টালিটির মনে হয়।
কোনও মানুষের এমন মেন্টালিটি দেখলে তার এডুকেশনাল বায়োডাটা যতই হাই হোক আমার কাছে সেই মুহূর্তে তাকে উচ্চ মানের মূর্খ মনে হয়।
মানুষ একাডেমিক শিক্ষায় শিক্ষিত হওয়ার চেয়ে আচরণগত শিক্ষায় শিক্ষিত হওয়াটা বেশী অপরিহার্য।
এই শিক্ষা গুলো একাডেমি বা সমাজ থেকে আসেনা।এগুলো পরিবার থেকে আসে।
এজন্যই বলে ভাষায় বংশের পরিচয় বহন করে।

Tuhfa Rukaiya

28/10/2023

রাতে তিনদিক থেকে আক্রমণের সংবাদে অনেক ভারাক্রান্ত মন নিয়ে ঘুমাতে গিয়েছিলাম।
ঘুম ভেংগেই সর্বপ্রথম মনে হয়েছে কি খবর?
টেলিগ্রামে যেতে পারছিনা।
সর্বশেষ সংবাদ কি ছিলো? গা,,,জা,,র?

28/10/2023

হতভাগ্য মুসলমান গুলোর উপস্থিতি দিয়েই পুজার মণ্ডপ রমরমা।
আহ্ মুসলমান আর কবে বোধদয় হবে?
এতো ধুম তানা না বাজনার সাথে তাদের পুজো পর্বন হচ্ছে সেগুলো কানে আসলেও তো আত্মা কেঁপে যাওয়ার কথা।যে কোনও সময় আল্লাহর গজব পতিত হওয়ার ভয়ে গুটিয়ে থাকার কথা।সেখানে ঘন্টার পর ঘন্টা দাঁড়িয়ে এগুলো উপভোগ করে যাওয়াটা কতটা ধিক্কারের।
আল্লাহর সাথে শিরক করছে তারা,আল্লাহকে শিরক করার উৎসব এটা।উচ্ছাসের সাথে আল্লাহকে অপমানের অনুষ্ঠান এটা।
আল্লাহ কি আমাদের নয়?আল্লাহকে ভালোবাসী দাবী করি। আল্লাহর সব নেয়ামত পরিপূর্ণ আশা করি অথচ আল্লাহর অপমানকে এনজয় করছি দাঁড়িয়ে।এটাকে কতটা ঘেন্নার সাথে বয়কট করা উচিৎ আর আমরা করছি কি?
অথচ একই সিজনে কোনও মাহফিলে একটা হিন্দুরও উপস্থিতি নেই।
আমরা কবে শোধরাব আর!আফসোস,,

Tuhfa Rukaiya

28/10/2023

প্র‍্যাংক!
একটা ধোকাবাজীর মতো গর্হিত কাজকে প্র‍্যাংক এর নামে বিনোদন বানিয়ে ফেলেছে।
প্র‍্যাংক মানে স্পষ্ট মুনাফেকির প্রোমোট।
মোনাফেকির প্রচলন।
ইমান হারিয়ে যাওয়ার মতো প্রচন্ড মিথ্যাবাদিতাকে সমাজে দুষ্টুমির নামে প্রতিষ্ঠা করার এক উন্মাদনার নাম প্রাংক।
ব্লগার টিকটকার সহ উঠতি সব সোশ্যাল সেলিব্রিটিদের কাছে জনপ্রিয় এক তামাশা এটা।
বাবার সাথে মায়ের সাথে বোনের সাথে ভাইয়ের সাথে অথবা বন্ধু কিংবা যে কোন ব্যাক্তির সাথে প্র‍্যাংক খেলায় মেতে উঠে এটাকে ভিডিওর আকর্ষণ এর কেন্দ্রবিন্দু করে ফেলেছে যেন।
আল্লাহর কঠিন নিষেধাজ্ঞা গুলোকে কৌশলে নরমাল সামাজিকতায় রুপ দিচ্ছে।
আর আমরা ও গিলছি সেগুলো।
প্র‍্যাংক।এপ্রিল ফুল।অথবা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ।
বিভিন্ন ভাবে মিথ্যার প্রচলনকে স্মার্ট করে তোলার প্রচেষ্টা।
কিসের প্র‍্যাংক?ধোকাবাজী করে কাউকে হয়রানি করাটা কোন ধরনের স্মার্ট ট্রেন্ড?
এপ্রিল ফুল করার নামে কাউকে মিথ্যা গেলানো এটা কোন ধরনের দুষ্টুমি?
মিথ্যা তো মিথ্যাই।এটা প্র‍্যাংক নয়।
বরং মুনাফেকিকে সমাজে কঠিন ভাবে প্রতিষ্ঠিত করার পায়তারা এটা।
যেখানে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লাম বলেছেন দুষ্টুমি করেও মিথ্যা না বলতে।
সেখানে মুসলিমরাও অনায়াসেই মেতে উঠেছে এই মিথ্যার প্রতিযোগিতায়।
মিথ্যা ইমান হারিয়ে যাওয়ার কারণ যেনেও তারপরও এদের বোধোদয় হয় না।

দুষ্টুমি ফাজলামো অথবা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ যে কোন সুরতেই মিথ্যা ভয়ংকর খারাপ একটা জিনিস।মারাত্মক গুনাহের কাজ।ছোট ছোট মিথ্যা মানুষকে বড় মুনাফেক এ পরিণত করে।
আস্তাগফিরুল্লাহ।
আল্লাহুম্মাগফিরলী।
আল্লাহ হেফাজত করুক স্মার্ট ট্রেন্ডিং এর নামে ভয়ংকর পথভ্রষ্টতা থেকে🤲

Tuhfa Rukaiya

28/10/2023

আব্বু কখনোই পুতুল দিয়ে খেলতে দেননি।বা কেউ কিনে দিলে ভেংগে ফেলতেন।কোনও ড্রেসে প্রাণীর ছবি থাকলে সেটাও পরিধান নিষেধ ছিলো।এটা নিয়ে ছোট বেলায় খুব আপসেট ছিলাম।
এখন বুঝি এগুলো কতটা ক্ষতিকর।
বাচ্চার হাতে টেডি বিয়ার অথবা বিভিন্ন খেলনা,
বাসাকে দৃষ্টি নন্দন করার জন্যে হরেকরকম আকর্ষণীয় শোপিস।
কাউকে গিফট করার নামে অথবা নিতান্তই ভালো লাগা থেকে আমরা প্রাণীর ভাস্কর্য ঘরে তুলি।
বিভিন্ন নামে বিভিন্ন অসিলায় আমরা ছোট বড় অনেক ভাস্কর্য ঘরে রাখি।
পুজার ঘরে দেব দেবির নামে যে ভাস্কর্য থাকে, সেগুলোকে আমরা অনেক ভয় পাই এড়িয়ে চলি। অপছন্দ করি ধার্মিক প্রতিবন্ধকতা মনে করি।কিন্তু এই ভাস্কর্য গুলো যে সযত্নে ঘরে রাখি এগুলো সম্পর্কে আমরা বেমালুম বেখবর থাকি।
আল্লাহ হেফাজত করুণ।
ইসলাম মানা একজন মানুষের এই ব্যাপারে সচেতন হওয়াটা অতি জরুরী।
প্রতিকৃতি,মূর্তি সংরক্ষণ করা হারাম।কেনো জানি প্রাণী বা মানুষের আদলে তৈরী এই ছোট বড় সখের জিনিস গুলোকে আমরা মূর্তি স্বিকার করতে নারাজ।
এই ধরনের ভাস্কর্যের কাছে জিন্নাতরা থাকতে পছন্দ করে এটা বাচ্চাদের জন্যেও অনেক ক্ষতিকর।
আর নফসকে কন্ট্রোল করে এতো কষ্ট করে নামাজ তিলাওয়াত সহ কত্তো ইবাদাত করি শুধু জীবনকে আল্লাহর সন্তষ্টির সাথে পরিচালনার জন্যে,সেখানে ঘরে যদি রহমতের ফেরেস্তাই না আসে তাহলে তো আমাদের নিজেকে ধার্মিক বানানোর ডেডিকেশনটাই বৃথা।কারণ এগুলো ঘরে থাকলে নামাজও হবেনা।
অন্তরকে কঠিন করে আল্লাহর সন্তষ্টির জন্যে আর ঘরটাকে রহমতের ফেরেস্তা আসার উপযুক্ত করার জন্যে আমরা কি পারিনা আবেগের বলি দিয়ে এই মূর্তি গুলো সরিয়ে ফেলতে?
আমাদের তো আল্লাহকে চাই।
তাহলে আল্লাহকে পাওয়ার পথে প্রতিবন্ধকতা গুলো সাহসের সাথে সরিয়ে দেয়াটাও কবুলিয়াতের লক্ষন।
ইনশাআল্লাহ ঘর গুলো প্রতিকৃতি,মূর্তি আর বিভিন্ন প্রাণী বা মানুষের ছবি মুক্ত রাখার চেষ্টা করবো এখন থেকেই।
ইনশাআল্লাহ।

Tuhfa Rukaiya

17/10/2023

শুভকামনা জানানো সবাইকে ভালোবাসা❤️
ইন্নালিল্লাহ বলা পরিস্থিতিতে যখন ভালো সময়ের প্রত্যাশা রেখে ইনশাআল্লাহ বলে ধৈর্য ধরা হয় একটা সময় ঠিকই তা আলহামদুলিল্লাহ তে পরিবর্তন হয়ে যায়।
জীবনের সব ঝড় বিধ্বস্ত করে দেয়ার জন্যে আসেনা।
বরং কিছু কিছু ঝড় বিধ্বস্ত অতিষ্ঠ বান্দা বান্দিকে স্বল্প ভয় দেখিয়ে দাপিয়ে বৃষ্টি এসে শীতল করে দেয়।
আলহামদুলিল্লাহ
আবারও আলহামদুলিল্লাহ❤️

17/10/2023

ফোন থাকলে ভালো থাকা আসলেই কঠিন।
যারা ডিভাইসে ঘন্টার পর ঘন্টা শর্ট ভিডিও দেখে সেও আত্মতুষ্টি নিয়ে বলে আমি সিনেমা দেখিনা আলহামদুলিল্লাহ।
কিন্তু ফোন হাতে নিয়ে থাকলে সর্ট ভিডিও রিলস ভিডিও দেখি অবসরে।
ডিভাইস হাতে থাকা 80%মানুষই এই ফেত্না থেকে নিজেকে ফেরাতে পারেনা।
ফেইসবুক স্ক্রোল করতে গিয়ে এই শর্ট ভিডিও গুলো সামনে চলে আসে আর অজান্তেই প্লে করার পরে চোখ যায় আটকে।অত:পর একেরপর এক ভিডিও চলতেই থাকে।
সিনেমা দেখেনা বলে নিজের নফসকে কন্ট্রোল রাখার জন্যে প্রাউড ফিল করে অথচ সর্ট ভিডিও দেখার ব্যাপারে কোনও অনুতপ্ততার লেশ মাত্র নেই।
অথচ শর্ট বা রিলস ভিডিও মানে কি?
নাটকের কাটিং।
বিভিন্ন অনুভূতি ছুয়ে যাওয়া মুভির কাটিং।
অযাচিত অশ্লীল ফানি ভিডিও।
তাহলে এগুলো সিনেমা দেখার চেয়ে একটু কম গুনাহ?নাকি পাগলের সুখ মনে মনে হওয়ার মতো এলো মেলো অংকে আমরা সন্তষ্ট?
এগুলোকে গুনাহ মনে না করে,নফসের সাথে যুদ্ধ না করে নিজেকে ছেড়ে দিয়েছি অবান্তর যুক্তি দেখিয়ে যে সিনেমা দেখিনা,কিন্তু দু মিনিট কখনো রিয়েলাইজ করিনা যে এই ভিডিও গুলো আসলে কি!বা কেনোইবা এগুলোতে গুনাহ কম বলে ভাবছি আমরা।

আমরা সময়ের সাথে সাথে প্রযুক্তির কাছে আমাদের অনুভূতিকে এমন জিম্মি করেছি যে অল্প গুনাহ করার নামে আমাদের আমলনামাকে কতটা নাস্তানাবুদ করতেছি নিজেও উপলব্ধি করতে পারছিনা।
প্রকাশ্যে দেখতে মনে হতেই পারে যে ডিভাইস আমরা ব্যবহার করি।
কিন্তু আমাদের অজান্তে ডিভাইসই আমাদের ব্যবহার করে চলছে প্রতিনিয়ত,আমাদেরই দুনিয়া আখেরাত বহুমুখী ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি কিন্তু উপলব্ধিতে কস্টেপ লাগিয়ে রেখেছি চোখ আর অন্তরে।

Tuhfa Rukaiya

17/10/2023

(সেল্ফ রিমাইন্ডার)

সবাই চিনেছে যেমন করে
সত্যি কি আমি তাই?
আমি তো নিজেকে আয়নার মাঝে
দেখতেই ভয় পাই।
কত সুন্দর পবিত্রতা লেপ্টে
রেখেছি মুখে।
বুকের মাঝে এতো কুটিলতা
কি করে দিয়েছি রেখে।
আমি কিন্তু ভিষণ অবুঝ
দেখতে ও মিষ্টি বেশ।
পাপের বোঝা যতনে বাড়াই
আবিলতার নেই শেষ।
অভিযোগ গুলো এড়িয়ে যাওয়া
রপ্ত করেছি বেশ।
আমার মাঝেই সব গুণগুলো
করে যেন সমাবেশ।
আমি কিন্ত দোষ গুলোকে
ঢেকে যাই অকপটে।
যেন ঝগড়া বিবাদ আমার দ্বারা
সম্ভব নয় বটে।
রাখতে পারিনি তবু কারো কাছে
মুখোশ ধরে সাবধানে।
জানো না তুমি আমি জানি ভাই
ভালো আমি সবখানে।
সুপ্ত বিকাশ গোপণ কথা
অনাবিল ভালো থাকা।
ভয়াল প্লানে এড়িয়ে চলি
যদি পুণ্যের পাই দেখা।
মোহিনি আমি মুচকি হাসি
ব্যাথা পেলে ফেলি কেদে।
সহসাই আমি রূপ পাল্টাই
অভাগীর অনুরোধে।
তেমন আমি চাইছে আমারে
যেমন করে সবাই।
চিনতে আসো না জ্বলেপুড়ে যাবে
বিপদে পরো না হুদাই।
জানি আমি বুঝিও আমি
আমার সময় শেষ।
পারবো না আর ধরে রাখতে
ভালো মানুষের বেশ।
যতই ভালো অভিনেতা হই
ধরা খেয়ে যাবো অবশেষে।
আল্লাহ যদি বিচার করেন
পরিণতি সর্বনেশে🔥🔥🔥🔥🔥

Tuhfa Rukaiya

09/10/2023

হুজুর মানুষ এতো খারাপ!
এই কথাটা চেঞ্জ করে বরং এই খারাপ মানুষটা হুজুর সেজেছে এটা বলতে শিখুন।
যারা পর্দা করে তারাও খারাপ!
এটা না বলে যারা খারাপ তারাও পর্দার ভাব দেখায় এটা বলতে শিখুন।
যারা মসজিদে জুতা চুরি করতে যায় এরা কি মুসল্লী? নাকি চোর?এদেরকে নামাজি বলবেন?
অভিনেতা অভিনেত্রীরা হারাম টাকায় হজ্ব করে এসে বিপুল উৎসাহে সিনেমা রিলিজ করে।
এজন্য কি কলিজায় জরদাক্ষরে পবিত্র অনুভূতি লালন করে নিজেকে আল্লাহর জন্যে উৎসর্গ করা হাজিদের খারাপ বলতে পারবেন?
হুজুর রা পবিত্রতা ধরে রাখে বলেই বা শরিয়তের পাবন্দি করে বলেই জায়েজ নাজায়েজ বা হালাল হারাম অথবা পবিত্র অপবিত্রের প্রশ্ন এখনো বিদ্যমান।
খাস পর্দানশীন মহিয়সীরা আছেন বলেই এখনো পর্দা আর শয়তানির মধ্যে সহজেই তফাত করে ফেলা যায়।
উত্তমটা সবসময় উত্তম থাকে কিন্তু কিছু মানুষ উত্তমটাকে নিজের স্বার্থে ব্যাবহার করে কলুষিত করে ফেলে।
এই কঠিন ফেত্নার জামানায় পবিত্র বা শালীন পোশাক সবসময় পবিত্র ব্যাক্তিত্ব প্রকাশের জন্যে নয়।কিছু কিছু ব্যাক্তির কদর্যতা ঢাকার সাইনবোর্ড ও বটে।
তবে সত্য হলো আগুনের মতো।একে ধামাচাপা দেয়া যায়।নেভানো যায়না।সত্যের উপর মিথ্যার পাহার গড়ে ফেললেও একসময় সেই সত্যিটা সেই পাহাড়ের ভূ -গর্ভ থেকে আগ্নেয়গিরির রুপ নিয়ে অগ্নুৎপাত ঘটায়।
কিন্তু সত্যতা প্রকাশ পাওয়ার আগেই জঘন্য ট্যাগ লেগে যায় উত্তম ইউনিফর্ম এর উপরে।
মানুষ এর খারাপ হওয়াটা ব্যাক্তি কেন্দ্রিক হয়ে থাকে। এটাকে সম্মিলিত বা জাতিগত দোসারোপ করাটা বিবেচনা বিবর্জিত কাজ।
ব্যাক্তি কেন্দ্রিক অপরাধে ঢালাওভাবে হুজুর সমাজকে অপমান বা পর্দানশীন মেয়ে সমাজকে অপমানের কাঠগড়ায় দাড় করিয়ে ওজন দেয়া নেহায়েত নির্বুদ্ধিতারই পরিচয় বহন করে।

Tuhfa Rukaiya

05/10/2023

শিক্ষিত অশিক্ষিত, বৃদ্ধ অথবা কমবয়সী মানুষ,মিথ্যা থেকে বেচে থাকাটা খুবই কঠিন একটা ব্যাপার হয়ে গিয়েছে সবার জন্যে।
জীবনকে সহজ করার জন্যে মিথ্যার আশ্রয় যেনো নিরাপদ একটা রাস্তা হিসেবে চিনে নিচ্ছে সবাই।
প্রতি পদে গুছিয়ে মিথ্যে বলা মুনাফেকদের জীবন কত্তো ভয়ংকর,
অথচ সত্য বলে নিস্পাপ থাকতে চাওয়াটাকে এখন চরমপন্থা বলে মনে করা হয়।
গুছিয়ে মিথ্যা বলাটা এখন অনেকটা যোগ্যতার মতো মানানসই ব্যাপার হয়ে গিয়েছে।
বিপদ বা পরিস্থিতি এড়াতে অথবা স্বার্থকে পাকাপোক্ত করতে গুছিয়ে মিথ্যা বলার গুরুত্ব এখন অপরিসীম।
যে যত সুন্দর গুছিয়ে মিথ্যাকে প্রেজেন্ট করতে পারে তার লাইফকে তত উজালা করার সহযোগিতা করা হয়।
আহ্ মিথ্যুকের মন গুলো আসলে কেমন হয়!
পরিস্থিতি বা স্বার্থ আয়ত্তে রাখতে তারা মুনাফেকির জিন্দেগীকে সহজলভ্য করে ফেলে।
নিত্যনতুন মুনাফেকি তাদের সুখানুভব করায়।
'লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লাবিল্লাহ.
আমার কাছে মনে হয় মিথ্যা বলে ভালো থাকার চেয়ে সত্য বলে কষ্ট পেয়ে ভালোমানুষ হয়ে থাকাটা অনেক বেশী সুখের।
সত্য বলনেওয়ালা মানুষ গুলো আল্লাহর কাছে,পরিবারের কাছে,বিবেকের কাঠগড়ায় আর ভাগ্যের কাছে অথবা পরিস্থিতির কাছে খুব ফ্রেশ মাইন্ডে থাকতে পারে।সত্যকে সেল্ফ স্যাটিসফেকশন ভাবলে লাইফ খুব উপভোগ্য আর সহজ হয়ে যায়।
কিন্তু মুনাফেকি বা জুলুম করে নিজেকে জিতিয়ে দেয়া মানুষ গুলো দিনশেষে অনেক অপরাধের যন্ত্রণায় থাকে।
কারণ তারা জানে যে কেউ না জানুক আমি জানি আমি মিথ্যুক,কেউ না জানুক আল্লাহ জানে আমি মুনাফেক।
আমি বান্দা বান্দির হক কে আমার মিথ্যেদ্বারা লণ্ডভণ্ড করেছি।আমার নফস আমায় আল্লাহর কাছে বড় অপরাধী করেছে।
বুঝতে দেয়না ঠিকই কিন্তু তারা নিজেও জানে বিবেকের সামনে বা আল্লাহর সামনে দাড়ানোর যোগ্যতা তারা হারিয়ে ফেলেছে।
মুনাফেকদেরকে আল্লাহ কাফেরের চেয়েও নিকৃষ্ট বলেছেন।
আহ কিসে তাদের এতোটা প্রলুব্ধ করে যে তারা আল্লাহ ভুলে নিজের নফসকে শক্তিশালী করে🔥
আল্লাহুম্মাগফিরলী,,,🤲

Tuhfa Rukaiya

Videos (show all)

কলরব পাড়ায় আগুন ধরিয়ে দিলেন শায়েখ আলী হাসান উসামা সাহেব।

Website